Bharat Darshan with Biplab

Bharat Darshan with Biplab As a Indian Railway Fan I have travelled many parts of India and in continuos effort to explore more

পঞ্চম কেদারের অন্তিম কেদার হলো দেবভূমি উত্তরাখণ্ডের চামোলি জেলায় অবস্থিত শ্রী কল্পেশ্বর ধাম। এখানে মহাদেবের জটার পূজা ক...
24/06/2024

পঞ্চম কেদারের অন্তিম কেদার হলো দেবভূমি উত্তরাখণ্ডের চামোলি জেলায় অবস্থিত শ্রী কল্পেশ্বর ধাম। এখানে মহাদেবের জটার পূজা করা হয়।
কথিত আছে মহাভারতের যুদ্ধের সময় গোত্র হত্যা ও ব্রাহ্মণ হত্যার পাপ লাগে পঞ্চপান্ডবদের উপর।এই পাপ খন্ডন করতে তারা কাশী বিশ্বনাথ ধামে আসে মহাদেবের পূজা করতে। মহাদেব তাদের দেখা দেবেন না বলে একটি ষন্ডের রূপ ধারণ করে লুকিয়ে যান।মহাদেবকে খুঁজতে এরপর পঞ্চপাণ্ডব উত্তরাখণ্ডের দিকে এগোতে থাকে। গুপ্তকাশীর কাছে ভীম ষন্ডরুপী মহাদেবকে চিনতে পেরে যান এবং তার লেজ ধরে ফেলেন।তখন মহাদেব আবির্ভূত হন।।তার শরীরের বিভিন্ন অংশ বর্তমান পঞ্চকেদারের জায়গা গুলোয় প্রকট হয় এবং পঞ্চপাণ্ডব সেখানে সেখানে পাঁচটি মন্দির স্থাপনা করেন। প্রথম কেদার শ্রী কেদারনাথ ধামে ষন্ডরুপী মহাদেবের পিঠ, দ্বিতীয় কেদার শ্রী মদমহেশ্বর ধামে পেট, তৃতীয় কেদার তুঙ্গনাথ ধামে বাহু, চতুর্থ কেদার রুদ্রনাথ ধামে মুখ এবং পঞ্চম কেদার কল্পেশ্বর ধামে জটার পুজো করা হয়।
চলবে....

Please watch like subscribe
23/06/2024

Please watch like subscribe

In this video you can find complete journey guide to the Fifth Kedar Shri Kalpeswar DhamThe hair of the bull (Lord Shiva) appeared in this region around whic...

Beautiful Sunrise captured
19/06/2024

Beautiful Sunrise captured

04/06/2024

On a lazy Sunday you can invest some of your energy to make some food to gain energy
02/06/2024

On a lazy Sunday you can invest some of your energy to make some food to gain energy

02/06/2024
25/05/2024

First Indian Village in Indo-Tibet Border, Mana,Badrinathইন্দো-তিব্বত সীমান্তে প্রথম ভারতীয় গ্রাম, মানা, বদ্রিনাথ

Sar Pass Trek,YHAI May 2024
11/05/2024

Sar Pass Trek,YHAI May 2024

Refreshing আম পোড়ার শরবত
28/04/2024

Refreshing আম পোড়ার শরবত

Refreshing Dahi Vada/ দই বড়া গরমে প্রাণ জুড়িয়ে দেয়
28/04/2024

Refreshing Dahi Vada/ দই বড়া গরমে প্রাণ জুড়িয়ে দেয়

Nothing more refreshing than this simple mint lemon sharbat
28/04/2024

Nothing more refreshing than this simple mint lemon sharbat

I've received 200 reactions to my posts in the past 30 days. Thanks for your support. 🙏🤗🎉
27/04/2024

I've received 200 reactions to my posts in the past 30 days. Thanks for your support. 🙏🤗🎉

24/04/2024

Haridwar to Badrinath Dham Bus Journey by Uttarakhand State Service Bus and Bandrinath Mandir Darshanহরিদ্বার থেকে বদ্রীনাথ ধাম উত্তরাখণ্ড রাজ্য পরিষেবা বাস ...

চতুর্থ এবং অন্তিম দিনমানেভঞ্জনে আমরা ছিলাম আপা গেস্টহাউস নামের একটি হোটেলে।মার্কেটের মধ্যে লোকেশন এবং সকালে হোটেল রুম থে...
15/04/2024

চতুর্থ এবং অন্তিম দিন
মানেভঞ্জনে আমরা ছিলাম আপা গেস্টহাউস নামের একটি হোটেলে।মার্কেটের মধ্যে লোকেশন এবং সকালে হোটেল রুম থেকে সূর্যোদয় দেখা যায়।সন্দাকাফু থেকে ফিরে মানেভঞ্জনে সেদিন রেস্ট করলাম আমরা। মানেভঞ্জন এর পাশেই নেপাল।চাইলে ঘুরে আসতে পারেন।নেপাল থেকেও সন্দাকাফুর একটা ট্রেকিং রুট দেখলাম।যাইহোক ওখান থেকে আমাদের পরবর্তী গন্তব্য ছিল লামাহাট্টা এবং সেখান থেকে দার্জিলিং। মানেভঞ্জন থেকে সুখিয়াপোখরি এবং লেপচা জগত হয়ে ঘুম হয়ে লামহাট্টা পৌঁছানো যায়।সবমিলিয়ে দূরত্ব 36 কিমি মতো।পথে পড়বে সুন্দর পাইন এর ঘন জঙ্গল। লামহাটটা তে একটা পার্ক আছে।এন্ট্রি ফি 20 টাকা পার্কের উপর 1 কিলোমিটার মতো ট্রেকিং করে গেলে একটা পোখরি অর্থাৎ পবিত্র সরোবর আছে।পাইন বনের অপরূপ শোভা এখানে দেখতে পাবেন।ওখান থেকে আমরা ফিরলাম ঘুমে। টয় ট্রেনের জয় রাইড আপনারা নিতে পারেন।ঘুমে একটা পুরোনো মনাস্ট্রি আছে।এছাড়া ঘুমের টয় ট্রেন স্টেশন টি ইউনেস্কো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট।ওখানে একটা রেল মিউজিয়াম আছে।।20 টাকা টিকিট কেটে টয় ট্রেনের ইতিহাসের কাহিনী দেখতে পারেন।ঘুমে ঘুরে পৌঁছালাম দার্জিলিং।পথে পড়লো বাতাসিয়া লুপ।দার্জিলিং এ প্রচুর বাজেট হোটেল আছে।আপনারা আপনাদের পছন্দমতো নিয়ে নিতে পারবেন। ম্যাল রোডে ঘুরে কেনাকাটি করে মোমো খেয়ে রসনাতৃপ্ত করতে পারবেন।
এভাবে আমার বন্ধুদের সঙ্গে দার্জিলিং মিরিকের চারটি স্পট ঘুরে দেখবার কাহিনী আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করলাম।ভালো লাগলে আমার পেজ টাকে একটা লাইক দেবার এবং বন্ধুদের সাথে শেয়ার করার অনুরোধ রইলো ।কোনো প্রশ্ন থাকলে ইনবক্স এ মেসেজ করতে পারেন নির্দ্বিধায়।।

দার্জিলিং মিরিক ভ্রমণ পর্বতৃতীয় দিনতাবাকোশী থেকে দার্জিলিং যাবার প্রাথমিক প্ল্যান ছিল আমাদের।সেখান থেকে প্ল্যান পরিবর্ত...
13/04/2024

দার্জিলিং মিরিক ভ্রমণ পর্ব
তৃতীয় দিন
তাবাকোশী থেকে দার্জিলিং যাবার প্রাথমিক প্ল্যান ছিল আমাদের।সেখান থেকে প্ল্যান পরিবর্তন করে পৌঁছে গেলাম চিত্রে।চিত্রে থাকাকালীন প্রথম প্ল্যান হলো টুঙ্গলুং অবধি ট্রেক করে যাবো আবার ফিরে আসবো চিত্রে তে।আমাদের গ্রুপ এর অনির্বাণ প্রথম বললো সান্দাকফু গেলে কেমন হয়।।সর্বসম্মতিক্রমে সেই পরিকল্পনা তেই শিলমোহর পড়লো।যেমন ভাবা তেমন কাজ।।মোবাইল এ চেইন রিয়াকশন এর মতো ফোন কলে সব বুক হয়ে গেলো।। মানেভঞ্জন থেকে সিন্ডিকেটের গাড়ি আসবে সকালে যা আমাদের সন্দাকফু নিয়ে যাবে এবং ফেরার সময় মানেভঞ্জন ফেরত আনবে।এই গাড়ির দুটো অপশন।ল্যান্ড রোভার না হয় বোলেরো। ভাড়া 5500 গাড়ি প্রতি এবং সর্বোচ্চ 6 জন একটি গাড়ি তে যেতে পারে।সকাল সকাল চিত্রের হোমস্টের আন্টির হাতের বানানো নরম রুটি, তরকারি এবং ডিমসেদ্ধ দিয়ে জমিয়ে প্রাতরাশ গলাধঃকরণ করে বেরিয়ে পড়লাম পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ সান্দাকফুর(উচ্চতা 3636 মিটার অর্থাৎ 11,930 ফুট) উদ্দেশ্যে।পথ 32 কিলোমিটার মতো।।যাত্রা শুরু হতেই নেপাল এর চেকপোস্ট।একজনের আধার কার্ড দেখাতে হবে এবং মোবাইল নম্বর দিতে হবে।সেই আচরণবিধি সমাপ্ত করে গাড়ি কিছুদূর এগোতে শুরু হলো রডোডেনড্রন এর অপূর্ব বাহার।একদিকে গভীর খাত এবং অন্যদিকে পাহাড়ি রাস্তা জুড়ে অপূর্ব রডোডেনড্রন তার বাহারি শোভা বিস্তার করেছে।।দেখতে দেখতে টুঙ্গলু ভিউ পয়েন্ট, টুঙ্গলুঙ্গ,শৃঙ্গলিলা জাতীয় উদ্যান গেট( এন্ট্রি ফি 200 জনপ্রতি এবং গাড়ির 480 অতিরিক্ত)এবং কালাপোখরি হয়ে পৌঁছালাম সন্দাক্ফু তে বেলা 1 টা নাগাদ। আবহাওয়া খারাপ থাকায় কাঞ্চনজঙ্ঘার সেরকম ভিউ পেলাম না।।তবে উড়ে যাওয়া মেঘ ও সর্বোচ্চ পয়েন্টে অনেকক্ষণ কাটিয়ে এবার নামার পালা।।ততক্ষণে পুরো ভ্যালী মেঘ ও কুয়াশা তে ভরে গিয়েছে।।।মেঘে ঢাকা ভয়ংকর গভীর পাহাড়ি খাত যুক্ত রাস্তা পেরিয়ে আমরা ফিরে এলাম মানেভঞ্জন এ।

13/04/2024

In this video you can watch description of train journey from Howrah to Tirupati by daily running 12863 SMVT Howrah Expressএই ভিডিওতে আপনি দেখতে পারবেন প্রতি...

No one can eat just one
13/04/2024

No one can eat just one

This refreshing summer drink you can't resist one
13/04/2024

This refreshing summer drink you can't resist one

Life is all about balancing yourself amidst a tough to tougher situations
12/04/2024

Life is all about balancing yourself amidst a tough to tougher situations

Darjeeling মিরিক ভ্রমণ পর্ব দ্বিতীয় দিনমনোকামনা গেস্ট হাউস, তাবাকোশীতে গরমাগরম লুচি ঘুগনি ও ডিমসিদ্ধ দিয়ে প্রাতরাশ সের...
12/04/2024

Darjeeling মিরিক ভ্রমণ পর্ব
দ্বিতীয় দিন
মনোকামনা গেস্ট হাউস, তাবাকোশীতে গরমাগরম লুচি ঘুগনি ও ডিমসিদ্ধ দিয়ে প্রাতরাশ সেরে আমরা বেরিয়ে পড়েছিলাম পরবর্তী গন্তব্য চিত্রের উদ্দেশ্যে।8340 ফুট উচ্চতায় অবস্থিত আপার চিত্রে তে থাকার জন্য একটাই হোমেস্টে আছে।তাই আগে থেকে বুক করে যাওয়া ভালো। তাবাকোশি থেকে সুখিয়াপোখরি হয়ে মানেভঞ্জন পৌঁছাতে হয়।এর উচ্চতা 7054 ফুট।পশ্চিমবঙ্গের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ সন্দাকফুর যে ট্রেকিং রুট সেটা শুরু হয় মানেভঞ্জন থেকে। এখান থেকে আপার চিত্রের দূরত্ব 3 km মতো।তবে রাস্তা খুব ঢালু।এখন থেকে সান্দকফু যাবার জন্য গাড়ির অ্যাসোসিয়েশন আছে।ওদের ফিক্সড রেট চার্ট আছে।চেক পয়েন্টে আধার কার্ড দেখিয়ে এন্ট্রি করে 20 টাকা মাথাপিছু টিকিট কাটতে হয়।।বলতে বলতে আসল কথা বলতেই ভুলে গেছি।।পথে আমরা দেখতে পেয়েছি কাঞ্চনজঙ্ঘা কে। কাঞ্চনজঙ্ঘা শব্দটি কাঞ্চন + জঙ্ঘা মনে হলেও আসলে নামটি সম্ভবতঃ স্থানীয় শব্দ "কাং চেং জেং গা" থেকে এসেছে, যার অর্থ তেনজিং নোরগে তার বই, ম্যান অফ এভারেস্ট (Man of Everest)-এ লিখেছেন "তুষারের পাঁচ ধনদৌলত"। এটির পাঁচটি চূড়া আছে তাদের চারটির উচ্চতা ৮, ৪৫০ মিটারের ওপরে।হঠাৎ করে আবহাওয়া পরিষ্কার হওয়াতে আমরা দেখে ফেললাম অপুর্ব কাঞ্চনজঙ্ঘার দৃশ্য যা স্লিপিং বুদ্ধা নামে পরিচিত কারণ পাঁচটি চূড়া দেখে মনে হয় বুদ্ধ ঘুমাচ্ছেন। মানেভঞ্জন থেকে আপার চিত্রে যেতে পড়ে লোয়ার চিত্রে।এটার বেশিরভাগ নেপালে।এখানে একটা সুন্দর বুদ্ধ মনাস্ট্রি আছে। পাইন বন দেখতে দেখতে পৌঁছে গেলাম আপার চিত্রে তে।একটা মাত্র হোমস্টে।অসাধারণ সুন্দর।পাশেই কাঞ্চনজঙ্ঘা ভিউ পয়েন্ট।আবার দেখে নিলাম অপূর্ব কাঞ্চনজঙ্ঘা কে।কিন্তু কিছুক্ষণ পরেই মেঘে ঢেকে আমাদের থেকে লুকিয়ে গেলো সুন্দরী কাঞ্চনজঙ্ঘা।হোম স্টে র মালিক তাশি জি তার বাবা এবং একজন আণ্টি।খুব ভালো আতিথেয়তা এনাদের।এখানে আমাদের ভাড়া পড়লো 1300 টাকা মাথাপিছু।খাওয়া দাওয়া খুবই ভালো।একটু রেস্ট করে বেরিয়ে পড়লাম মনাস্ট্রি দেখতে নেপাল ঘুরতে।।।অসাধারণ সব ভিউ পয়েন্ট।পাইনের সিনেমাটিক বনের অপূর্ব দৃশ্য।নেপালে বসে আছি আমরা।কফি খেয়ে রডোডেনড্রন থেকে তৈরি wine কিনলাম।।এরপর সূর্যাস্ত দেখে ফিরলাম হোমস্টে তে।।এখানে বার বি কিউ করে দেয় আগে থেকে বললে।।500 টাকা প্রতি কেজি চিকেন।আমরা দু কেজি অর্ডার করেছিলাম।।খেয়ে দেয়ে রাত্রে রুটি চিকেন খেয়ে ঘুমিয়ে পড়লাম।।এখানে বেশ ঠাণ্ডা ছিলো এবং হাওয়া দিচ্ছিল।এই ফোন নম্বর এ যোগাযোগ করে +91 70445 77966 বুক করতে পারেন আপনারা।প্রকৃতির কোলে একাকী থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখতে চাইলে অবশ্যই দু একদিন এসে থাকতে পারেন এখানে।

দার্জিলিং-মিরিক ভ্রমণ পর্ব প্রথম দিন(মিরিক-তাবাকোশি)শহরের কোলাহল এবং উঠতি পারদের সাথে বাড়তে থাকা গরম থেকে মুক্তি পেতে 3...
11/04/2024

দার্জিলিং-মিরিক ভ্রমণ পর্ব
প্রথম দিন(মিরিক-তাবাকোশি)
শহরের কোলাহল এবং উঠতি পারদের সাথে বাড়তে থাকা গরম থেকে মুক্তি পেতে 3-4 দিনের জন্য বেরিয়ে পড়েছিলাম তাবাকোশি, চিত্রে, লামাহাট্টা তিনচুলের পথে যা মিরিক এবং দার্জিলিং থেকে যাওয়া যায় এরকম তিনটে অফ বিট ডেস্টিনেশন যা সকল ব্যাকপ্যাকার্স দের কাছে বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠছে| আমার সম্প্রতি এই তিনটে জায়গাকে এক্সপ্লোর করার সৌভাগ্য হয়েছিল যা আপনাদের সাথে বিশদে শেয়ার করবো।
শিয়ালদহ স্টেশন থেকে প্রত্যহ ছাড়া 13147 উত্তরবঙ্গ এক্সপ্রেস এ আমাদের যাত্রা শুরু হয়েছিলো।উত্তরবঙ্গ যাবার জন্য টিকিট 4 মাস আগে থেকে কাটতে পারলে ভালো।।তাই আমরা টিকিট পাই নি।অগত্যা রামপুরহাট অবধি কেটেছিলাম।।স্লিপার ক্লাস এ ভাড়া পড়েছিল 167 টাকা।।এরপর রামপুরহাট থেকে শিলিগুড়ি অবধি টিকিট পেয়েছিলাম 13149 কাঞ্চনকন্যা এক্সপ্রেসে।এর জন্য ভাড়া পড়েছিল 242 টাকা।।আপনারা শিয়ালদহ থেকে নিউ জলপাইগুড়ি বা শিলিগুড়ি ডাইরেক্ট টিকিট কাটলে ভাড়া পড়বে 330 টাকা মাত্র।।তবে নিউ জলপাইগুড়ির জন্য টিকিটের রাশ সবসময় থাকে।।তাই ডাইরেক্ট না পেলে ভেঙ্গে ভেঙ্গে কাটলে অনেক সময় পাওয়া যায়।
নিউ জলপাইগুড়ি বা শিলিগুড়ি স্টেশন থেকে নেমে বাইরে বেরোলে প্রচুর গাড়ি পাওয়া যায়।।একটু দামদর করে নিতে হয়।।আমরা 10 জন ছিলাম।।4000 টাকায় চুক্তি হয়েছিল গাড়ি আমাদের তাবকোষি নিয়ে যাবে পথে মিরিকের সাইট সীন করিয়ে দেবে।। সেইমতো আমরা গাড়িতে বসলাম।।শিলিগুড়ি ছাড়িয়ে কিছুদূর এগিয়ে যেতেই শুরু হলো চা বাগান।।সবুজ চা বাগানের বুক চিড়ে এগিয়ে যাওয়া আঁকা বাঁকা পথ বেয়ে এগিয়ে চললো আমাদের গাড়ি।।চোখ ভরে উপভোগ করলাম দিগন্ত বিস্তৃত সেই সবুজের গালিচা কে।মিরিকের উচ্চতা 4900 ft মতো।
মিরিকের অন্যতম পর্যটন স্থল টিংলিং ভিউ পয়েন্ট এবং মিরিক লেক।।। টিংলিং ভিউ পয়েন্ট থেকে পুরো মিরিকের খুব সুন্দর ভিউ দেখা যায়।।।এখানে বসে দার্জিলিং চা তে চুমুক দিতে দিতে কুয়াশা ভরা মিরিকের দৃশ্য উপভোগ করতে বেশ মনোরম লাগবে।।এরপর চলে এসেছিলাম মিরিক লেক দেখতে।। পাইন বনের মধ্যে মিরিক লেক এ বেশ কিছুক্ষণ কাটিয়ে আমরা মিরিক লেক সংলগ্ন দোকান গুলোতে কিছু খেয়ে আবার গাড়ি করে চললাম তাবাকোশির উদ্দ্যেশ্যে।
তাবাকোশির উচ্চতা 3800 ফুট মতো। মিরিক থেকে নিচের দিকে 3 কিলোমিটার মতো নামতে হয়। রাঙ্গবাং নদীর ধারে এই স্বল্প পরিচিত গ্রাম সবুজ বাগিচার মতো চা বাগানে ঘেরা।প্রকৃতির কোলে এক দু রাত নিরিবিলি তে কাটানোর আদর্শ জায়গা।এখানে অনেক গুলো হোম স্টে আছে।। আমরা ছিলাম মনোকামনা হোমস্টে তে।।এখানে মাথাপিছু তিন বেলা খাবার সহ থাকার খরচ 1400/প্রতিদিন(আপনারা দরদাম করে নেবেন)।সকাল বেলা ঘুম থেকে তাড়াতাড়ি ওঠার অভ্যাস থাকলে চা বাগানে সূর্যোদয় এর অপূর্ব দৃশ্য দেখতে পাবেন।।
চলবে........

Sandakfu,Chitre,Tabakoshi Darjeeling WB
08/04/2024

Sandakfu,Chitre,Tabakoshi Darjeeling WB

Watch in HD 4K
15/03/2024

Watch in HD 4K

Howrah to Esplanade Metro 1st day Up and Down Journey/হাওড়া থেকে এসপ্ল্যানেড মেট্রোর প্রথম দিন আপ এবং ডাউন জার্নি

   অযোধ্যা পাহাড় পুরুলিয়াসম্প্রতি সামাজিক মাধ্যমের পেজ গুলোতে পলাশফুলের শোভা মন্ডিত পুরুলিয়ার ছবি দেখে মোহিত হয়ে বের...
03/03/2024


অযোধ্যা পাহাড় পুরুলিয়া
সম্প্রতি সামাজিক মাধ্যমের পেজ গুলোতে পলাশফুলের শোভা মন্ডিত পুরুলিয়ার ছবি দেখে মোহিত হয়ে বেরিয়ে পড়েছিলাম একটি জনপ্রিয় পর্যটনস্থল অযোধ্যা পাহাড়ের উদ্দেশ্যে|
অযোধ্যা বলতেই রামমন্দির এর চিত্র ফুটে ওঠে মানসপটে।আমাদের রাজ্যে যে এত সুন্দর একটি অযোধ্যা আছে এবং সপ্তাহান্তে এত কম খরচে ঘুরে আসা যায় তার সম্যক ধারণা আমার ছিল না । ইউটিউব ঘাঁটাঘাঁটি করে বিক্ষিপ্ত কিছু ধারণা কে সঙ্গী করে বেরিয়ে পড়েছিলাম দুই বন্ধু অযোধ্যা পাহাড় এক্সপ্লোরেশন করতে।
শুক্রবার রাত্রে হাওড়া স্টেশন পৌছালাম।।রাত 12.05 এ 18011 হাওড়া চক্রধরপুর এক্সপ্রেস ছাড়ে রোজ।অবশ্য ক্যালেন্ডার অনুযায়ী পরের দিন অর্থাৎ শনিবার হয়ে গেছিলো।230 টাকার বিনিময়ে স্লিপার ক্লাস এর টিকিট পেয়ে যাবেন।।তবে আগে থেকে প্ল্যান না থাকলে তৎকাল টিকিট আরামসে পেয়ে যাবে 370 টাকার বিনিময়ে।354 কিলোমিটার দূরে বরাভূম স্টেশনে নামলে সুবিধা হবে।আপনারা অবশ্য পুরুলিয়ার অন্যান্য জায়গা ঘুরতে চাইলে পুরুলিয়া জংশন স্টেশনেও নামতে পারেন।আমাদের ট্রেন 45 মিনিট মত দেরি করে নির্ধারিত সময় সকাল 7.12 র পরিবর্তে সকাল 8 টা নাগাদ পৌঁছেছিল।
স্টেশন এর বাইরে রিজার্ভ গাড়ি, শেয়ারিং গাড়ি পাবলিক বাস সব রকমের অপশন পেয়ে যাবেন।প্রয়োজনমতো বুক করবেন।একাকী বা দু জন গেলে শেয়ারিং বেস্ট।মাত্র 50 টাকার বিনিময়ে পৌঁছে যাবেন অযোধ্যা মোড়ে।
এখান থেকে আপনাদের হাতে দুটো অপশন।
অযোধ্যা মোড়ে অনেক হোটেল লজ এবং হোম স্টে র অপশন আছে।এখানে থাকলে একটা গাড়ি বুক করতে হবে যেটা অযোধ্যা পাহাড়ের উপর সব স্পট গুলো ঘুরিয়ে আবার নিচে অযোধ্যা মোড়ে ছেড়ে দিয়ে যাবে।।সেই ক্ষেত্রে গাড়ি ভাড়া পড়বে 1500-2000 টাকা|
আমরা অন্য বিকল্প হিসেবে 350 টাকায় একটা অটো রিজার্ভ করে অযোধ্যা হিলের উপর চলে গিয়ে সেখানে থাকার জায়গা বুক করেছিলাম।
উপরেও অনেক হোমস্টে,হোটেল,লজ আছে যা আপনারা আপনাদের বাজেট ও প্রয়োজন মতো বুক করবেন।আমরা ছিলাম বনফুল বলে একটা কটেজে।
To be continued..

      শহরের কোলাহল থেকে দূরে একদম আনকোরা নতুন একটা স্পট এ ট্রেকিং করতে এলে চলে আসতে পারেন সপ্তাহান্তের গন্তব্য Malayagir...
24/02/2024


শহরের কোলাহল থেকে দূরে একদম আনকোরা নতুন একটা স্পট এ ট্রেকিং করতে এলে চলে আসতে পারেন সপ্তাহান্তের গন্তব্য Malayagiri ট্রেকিং এ।
20831 সাঁতরাগাছি থেকে মহিমা গোঁসাই এক্সপ্রেসে করে শুক্রবার রাত 9.40 এ আমাদের যাত্রা শুরু হয়।।আমরা সাতজন(আমি,সৌরভ, ধূর্জ্যটি,সুপ্রিয়,অশোক,প্রসেনজিৎ এবং সৌম্যজিত).সকাল 6.30 নাগাদ ট্রেন আঙ্গুল স্টেশন পৌঁছায়।সেখান থেকে গাড়ি করে আমরা মলয়াগিরি base এ পৌঁছই।সেখানে একটি মন্দির আছে।ওখানে খাওয়া দাওয়া করে একজন স্থানীয় গাইড নিয়ে বেরিয়ে পড়ি মলয়াগিরি শীর্ষের উদ্দেশ্যে। ট্রেকিং পথ মাঝারি কঠিন থেকে কঠিন পর্যায়ের।মোটামুটি 4000 ফুট উঠতে হয়।বিকেলে আমরা শীর্ষের কাছাকাছি একটা জায়গা নির্বাচন করে রাত্রিযাপন এর ব্যবস্থা করি।।সারারাত আগুন জ্বালিয়ে প্রকৃতির কোলে খোলা আকাশের নিচে রাত্রিযাপন এক অনন্য রোমাঞ্চকর উপলব্ধি এবং অভিজ্ঞতা যা প্রকৃতিপ্রেমিক অ্যাডভেঞ্চার প্রিয় মানুষজনের জন্য অবশ্য গন্তব্য হওয়া উচিৎ।পরদিন আমরা সকালে নিচে নেমে একই ট্রেন এ করে (রাত 10 টায়) আবার বাড়ি ফিরে আসি।
এখানে গেলে অবশ্যই খাবার এবং স্থানীয় গাইড নিয়ে যাবেন।
লেখাটা সুন্দর লাগলে একটা লাইক এবং পেজ টাকে ফলো করার অনুরোধ রইলো।

17/01/2024
One of the best winter treks in India is the National Kedarkantha winter trekking programme and training course complete...
23/12/2023

One of the best winter treks in India is the National Kedarkantha winter trekking programme and training course completely organised by the Youth Hostel Association Of India( YHAI).
I started my journey on 15.12.2023 in 12306 Howrah Delhi Poorva Express and reached New Delhi on 16.12.2023 morning.After staying at Central Government Holiday Home Commonwealth Games Village New Delhi I took Delhi to Dehradun night train 14041 Mussorie Express at 10:25 PM and reached Dehradun Railway station at 9 am on 17.12.2023.next I had to report in YHAI Mussoorie Hostel and took Dehradun to Mussoorie Bus of Uttarakhand State Government which operates 30 min interval from 5 AM to 8 pm @ Rs.80/- only and Reported at Mussoorie base camp by 11 AM. You will be provided lunch, snacks and dinner in the YHAI hostel Mussorie..Next morning after morning tea and breakfast all will be provided packed lunch in your tiffin box and everyone will be moving towards Sankri village where there is Naitwar base camp at an altitude of approximately 4900 ft. A sharing cab was provided at our own cost(.800/-).It took 7-8 hours and we reached Netwar base camp. As soon as we reached there Aadhaar Card Xerox two copies of passport size photographs and membership card and medical Certificate were collected for admit card preparation.All were provided one rucksack for extra luggage and one sleeping bag cover.Sharing dormitory accommodation was provided. After tea and dinner there was a camp fire.Both KK3 and KK4 members were present and many performed as per their capabilities.At sharp 10 PM we had to go to sleep.
The next day was acclimatization at the Netwar base camp. At 5.30 in the morning tea was provided and at 6 AM we went for morning exercises.At 8 AM we came back to camp to bid good bye to KK3 members who were moving to higher base camp.After breakfast we went for acclamatization walk for about 2-3 km. After coming back to base camp we had lunch and post lunch there was an orientation programme. Tiwari Sir who was camp in charge explained all the minute details for the upcoming trek and what precautions we need to take.After this we had evening tea and we had to submit extra luggage in the cloak room so that we can comfortably move to the next higher camp with less weight. After dinner we had a camp fire. This day KK4 and KK5 members participated and we had a very successful camp fire. We went to sleep sharp at 10 PM.
Next day we had to move from Naitwar base camp to the next higher altitude camp at Ganka/Jalota ka thatch following an approximate 7 km trek from 8.30 AM to 4 PM...Jalota ka thatch has an altitude of 8900 ft. After reaching there we had tea,soup and an early dinner. We went to sleep at 7 PM sharp.
The next day we moved from Ganka ka thatch to the next higher altitude base camp Pukhrola thatch which is approximately 10800 ft high and the trek distance was almost 7 km. We started at 9.30 AM and reached there at 4 PM. After reaching there we had tea,soup and an early dinner. We went to sleep at 7 PM sharp.
Next morning was the real trek to Kedarkantha summit which is approximately 12500 ft high. Morning tea was provided at 1.30 AM followed by breakfast at 2 AM and we started for a summit trek at 2.30 AM sharp. After 4 hours trek we reached the summit and enjoyed the beautiful sunrise there.At about 8.30 AM we started coming downhill and at 10.30 AM we reached Pukhrola base camp. There we had lunch and post lunch we took our rucksack and moved down to our last camp at Akhoti Thatch.
Last day we started from Akhoti Thatch and reached again to Neitwar base camp and got trekking completion certificate from YHAI.
Then we came back to Mussoorie.

Address

Kolkata
711227

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Bharat Darshan with Biplab posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Bharat Darshan with Biplab:

Videos

Share