Green Heaven Tours & Travels

Green Heaven Tours & Travels We are based out of South Kolkata with a diff outlook to provide comfortable yet Offbeat experiences

18/01/2025

পর্ব৬(অন্তিম পর্ব)
খুব ভোরে যাত্রা শুরু হবার জন্য আজ সকাল আট টা তে প্রাতরাশ পর্ব শুরু হলো। নান পুরি,চানা মশলা মিষ্টি ও পরিশেষে গরম চা সহযোগে সবাই তৃপ্তি করে খেলেন।সজনেখালিতে গাইডের সাথে আমরা পুরো জায়গাটা ঘুরে দেখলাম।পুকুরে বিরল প্রজাতির তিনটি কচ্ছপ মুখ বার করে রয়েছে।শরীরটা জলের তলায়।শুনলাম ১২৯ টা ছোট কচ্ছপ ও আছে।ঠান্ডায় তারা সব জলের গভীরে।enclosure এর বাইরে হরিণ দেখা গেলো।নজর মিনার থেকে দেখা গেল দূরের মিষ্টি জলের পুকুরে দুটো হরিণ কে জল খেতে। বুঝলাম ওই খানে বেশ কিছু ঘণ্টা অপেক্ষা করলে ,সূর্যের তাপ বাড়লে অন্যান্য জন্তু জানোয়ারের জলপান দৃশ্য দেখা যাবে।অবশ্য বেলা বাড়লে ভিড় ও বাড়বে,সেই সঙ্গে হৈ হট্টগোলের আওয়াজ।তাই ব্যাপারটা doubtful
আমরা সাড়ে দশটার মধ্যে লঞ্চে ফিরে এলাম।লঞ্চ সুধন্যখালি হয়ে দোবাঁকি পৌঁছালে আমরা সবাই নেমে canopy walk এ এগোলাম।নিচে মাটিতে টাটকা বাঘের পায়ের ছাপ বলে দিলো তিনি এখানে আসা যাওয়া করেন ঘন ঘন। দোবাঁকি আসলে একটা চওড়া খাঁড়ি। নদীর দুই ধারেই গভীর জঙ্গল। গরান গর্জনের জঙ্গল।আঞ্চলিক ভাষায় বাদাবন।লঞ্চের লোকেরা খবর নিয়ে জানাল আজই সকালে দুবার বাঘের দেখা পাওয়া গেছে।উভয় ক্ষেত্রেই দক্ষিণ রায় এপার ওপার করেছেন নদীতে।
দোবাঁকি থেকে আমরা গাজী খালি হয়ে দেউল ভারানী খাঁড়ি বরাবর এসে বিদ্যাধরী নদীতে পড়লাম।সামনেই কুল কিনারাহীন সুবিস্তৃত জলরাশি।পান্না সবুজ তার রং। বেশ জোরে ঠান্ডা হাওয়া বইছে।বুঝলাম পঞ্চমুখানি বা পাঁচটি নদীর মিলন স্থলের দিকে চলেছি।মাতলা,বিদ্যাধরী, হাঁড়ি ভাঙ্গা,গাজীখালিও গোমদী নদীর মিলনস্থল হল পঞ্চমুখানি। অসাধারণ প্রেক্ষাপট।চারিদিকে ধূ ধূ জলরাশি। দূরে পাতলা কুয়াশার আস্তরণ। বিবর্ণ নীল আকাশ।সিগালের আওয়াজ।
আমাদের পরবর্তী গন্তব্য পীরখালির লোকনাথ বাবার আশ্রম।এটি প্রতিষ্ঠা করেছেন স্বামী শুদ্ধানন্দজী।শান্ত নিরিবিলি গ্রাম্য পরিবেশ দর্শনার্থীদের মনে প্রশান্তি এনে দিলো।
এরপর গোসাবায় বেকন বাংলো দেখে যখন লঞ্চে উঠলাম তখন বেলা ১২ টা।গোসাবা থেকে সোনাখালি অনেক টা পথ।তিনঘন্টার যাত্রা। আজ শেষ দিনে লাঞ্চের মেনু ভাত, ডাল,ভাজা,দই কাতলা, ভাঙর মাছের কালিয়া,চাটনি আর পাপড়।
ঠিক তিনটের সময় লঞ্চ সোনাখালি জেটিতে আমাদের নামিয়ে দিলো।আমাদের গাড়ি হাইওয়ে তে অপেক্ষা করছিল।যাত্রার সমাপ্তি।যারা ক্যানিং থেকে ট্রেন ধরবেন,তারা টোটো করে আধ ঘন্টায় স্টেশন পৌঁছে যেতে পারেন। জেটি ঘাটের বাইরেই টোটো স্ট্যান্ড।
পরিশেষে জানাই আমাদের আবার সুন্দরবন যাত্রা নির্দিষ্ট আছে মার্চ মাসের১৮-২০ তারিখ।
ইচ্ছুক ব্যক্তিরা আমার সাথে যোগাযোগ করতে পারেন
কুন্তক বসু
৯৮৩০৫২১৭৮৪
এই নম্বরে WhatsApp ও করতে পারেন।
সারা বছরের ট্যুর প্ল্যান এর ব্যাপারেও কথা বলতে পারেন।

18/01/2025

গ্রীন হেভেন ট্যুরস এন্ড ট্রাভেলস এর সম্প্রতিক সুন্দরবন যাত্রার( ১০-১২ জানুয়ারি)খুঁটিনাটি
পর্ব১
আমাদের সদ্য সমাপ্ত সুন্দরবন যাত্রাটি ছিল দু রাত তিন দিনের,ক্যানিং টু ক্যানিং হিসেবে।
দক্ষিণ ও উত্তর কলকাতার যাত্রীরা চাইলেন টেম্পো ট্রাভেলার করে যেতে। তাদের সুপারিশ মেনে ব্যবস্থা হলো সেটির।আমার বন্ধুর টিম অবশ্য ট্রেনে আসাই স্থির করলো।
সকাল ৯ টার মধ্যে সবাই একত্রিত হলাম ক্যানিং স্টেশন এর বাইরে।ট্রাভেল কোম্পানির অফিসে কিছু কাজ সেরে আমরা সবাই
টোটোয় করে ১৫ কিমি দূরত্বে অবস্থিত সোনাখালি
জেটিতে পৌছে আমাদের জন্য নির্দিষ্ট লঞ্চে উঠলাম।
এখানে একটি গুরুত্ব পূর্ণ কথা বলা জরুরি।এখন সুন্দরবনের অভ্যন্তরে যাত্রার জন্য পুলিশ তথা প্রশাসনের আগাম অনুমতি প্রয়োজন।আমাদের ক্যানিং এর লোকাল ট্রাভেল অফিস সেটি আগেই করিয়ে রেখেছিল।আমাদের সব যাত্রীর আধার কার্ড এর ছবি
আগেই পাঠিয়ে দিয়েছিলাম।
যাইহোক, ঠিক দশটায় লঞ্চ ছাড়ল।আমাদের সব যাত্রী নিচের তলায় লাগেজ রেখে ওপরের ডেকে চেয়ার নিয়ে বসে পড়ল।এসে গেলো welcome drink। বাইরের চড়া রোদে তেতে পুড়ে ডেকের ছায়ায় কোল্ড ড্রিঙ্কস এ চুমুক দিয়ে ঠান্ডা হলাম।

18/01/2025

পর্ব২
সেই কোন কাকডাকা ভোরে বেরিয়েছি,অনেক গরম কাপড় চোপড় গায়ে দিয়ে।ক্যানিং এ বাস থেকে নেমেই গরম অনুভূত হচ্ছিল।তার ওপর মাথার ওপর সূর্যের এই পৌষের শেষেও প্রবল তাপ।
তাই লঞ্চ ছাড়তেই মাতলার ঠান্ডা হাওয়ায় মনটা শান্ত হলো।ঘড়িতে তখন বেলা ১১টা।
কিছুক্ষণের মধ্যেই ব্রেকফাস্ট
সার্ভ করা হলো।লুচি ,আলুর দম,ডিম সেদ্ধ,মিষ্টি আর শেষে চা।
আমাদের আজকের একমাত্র গন্তব্য গোসাবা তে হ্যামিল্টন সাহেবের বাংলো যেটিকে বেকন বাংলো ও বলা হয়।কবিগুরু এখানে দিনকয়েক ছিলেন সাহেবের আমন্ত্রণে।
সোনাখালি থেকে গোসাবা কমপক্ষে তিন ঘণ্টার যাত্রা।
বেলা একটা নাগাদ লাঞ্চের প্রস্তুতি শুরু হলো।ডেকের ওপর টেবিল চেয়ার পেতে সবাই খেতে বসলাম দেড়টা নাগাদ।আমাদের এই ট্রিপে প্রতিটি খাবার মেনুই পূর্ব নির্ধারিত। প্রথম দিনের লাঞ্চের মেনু এইরকম, ভাত, মাছের মুড়ো দিয়ে ডাল,ভাজা,কাঁটা চচ্চড়ি,ফুলকপির ডালনা, সর্ষে পাবদা, গলদা চিংড়ির মালাইকারি,চাটনি, পাপর ভাজা।মনে হবে কোনো অনুষ্ঠান বাড়ির খাবার মেনু।
খাওয়া পর্ব মিটতে মিটতে দুটো বেজে গেলো।ডেকের ওপর আরাম করে বসে আড্ডা চলল। লঞ্চের গতি কমে আসাতে বুঝলাম আমরা গোসাবার কাছে এসে গেছি।

18/01/2025

পর্ব ৩
লঞ্চ গোসাবা জেটির কাছে আসতে দেখলাম জেটিতে প্রায় তিরিশ টি লঞ্চ দাঁড়িয়ে রয়েছে।খবর পেলাম হ্যামিল্টন সাহেবের বাংলো দেখার জন্য বহু লোক লাইন দিয়েছে, বিশাল ভিড়।আমাদের লঞ্চের নেভিগেটর ও ম্যানেজার মিরাজ ভাই স্থির করলেন আমরা হোটেলের পথে এগিয়ে যাব।এখানে এখন লাইন দিয়ে দেখতে গেলে হোটেলে পৌঁছতে সন্ধ্যে হয়ে যাবে।আমরা সবাই সায় দিতে লঞ্চ অন্য রুটে এগিয়ে চলল হোটেলের দিকে।ঠিক হলো ফেরার দিন আমরা সকাল সকাল বেরিয়ে এটি দর্শন করে দুপুর তিনটে নাগাদ সোনাখালি পৌঁছাবো।
আমাদের হোটেল টি পাখিরালয়ে।জায়গাটি বেশ সুন্দর।ঝকঝকে রাস্তা ঘাট,আলো ঝলমলে দোকান পাট।ওখানেই আমাদের হোটেল ।সম্প্রতি চালু হয়েছে।সব রুম গিজার সহ এসি। প্রতি ঘরে দুটি করে ডবল কট।চার জন থাকতে পারে।
আমাদের জন্য সাত টি রুম বরাদ্দ ছিল।ফ্রেশ হয়ে নিচে এসে চা খেলাম ।সবাই হৈ হৈ করে বেরিয়ে পড়ল মার্কেটিং করতে। লোকাল প্রোডাক্ট বেশ কিছু চোখে পড়ল।কেউ ফুচকা,আইসক্রিম খেল,আমরা গেটের উলটো দিকে চায়ের দোকানে আড্ডা মারলাম।
ঠিক সাড়ে ছ টায় আবার সবাই ডাইনিং স্পেস এ মিলিত হলাম।সার্ভ করা হলো চিকেন পাকোড়া আর কফি।
সাত টা নাগাদ অনুভব করলাম ঠান্ডা বাড়ছে। ডাইনিং হলেই আড্ডা চলল।মহিলারা দোতলায় আমার ঘরে দুটি খাট জুড়ে বসে গলপো শুরু করলো।ঠিক
নটায় ডিনার এর ডাক পড়ল।

18/01/2025

পর্ব৪
প্রথম রাতের মেনু খুবই সাধারণ।ধূমায়িত ভাত, ডাল,আলুভাজা আর স্যালাড এর সাথে কচি পাঁঠার ঝোল।
খাওয়া দাওয়ার পর কিছুক্ষণ আড্ডা মারার পর সবাই বুঝলাম ঠান্ডা বেশ জাঁকিয়ে পড়েছে।চারিদিকে কুয়াশার একটা হালকা আস্তরণ লক্ষ করলাম। তখন তাপমাত্রা ১২ডিগ্রি।আমরা যে যার ঘরে ঢুকে পড়লাম।
পরদিন সকালে বেড টি এলো সকাল সাত টা তে।ততক্ষণে সবাই গেটের বাইরে বেরিয়ে একপ্রস্থ চা পান করে এসেছে।প্রসঙ্গত বলে রাখি এখানে চায়ের দোকান সকাল ছয়টায় খুলে যায়।
সুন্দরবনের অভ্যন্তর বলতে বিশেষতঃ
সোজনেখালি,দোবাকিআর
পঞ্চ মুখানি বোঝায়।আমাদের সেখানে যাবার অনুমতি তৃতীয় দিনের।তাই দ্বিতীয় দিনের প্রথমে আমরা সকল নয়টায় লঞ্চ ছেড়ে ঝড় খালির দিকে চললাম।ব্রেকফাস্ট সাড়ে নটায় সার্ভ করা হলো।লুচি,ছোলার ডাল,মিষ্টি,চা,এই ছিল মেনু।ঘণ্টা দুয়েকের মধ্যে পৌঁছে গেলাম ঝড়খালির টাইগার রেসকিউ সেন্টারে।অসুস্থ বা আহত বাঘকে এখানে ওপেন enclosure এ রেখে চিকিৎসা করার পর সুস্থ হলে জঙ্গলে ছেড়ে দেওয়া হয়।এই মুহূর্তে ওখানে দুটি বাঘ রয়েছে দেখলাম।দুটি বড় কুমির ও চোখে পড়ল।
লঞ্চে ফিরে আসার কিছুক্ষণের মধ্যেই লাঞ্চ।ঘড়িতে দুপুর দেড়টা।দ্বিতীয় দিনের লাঞ্চের মেনু ভাত, ডাল,ভাজা,আলু ফুলকপির ডালনা,ভেটকি কালিয়া,ভোলা মাছের ঝাল,চাটনি আর পাপড়।বলাই হয়নি বেলা ১১.৩০ নাগাদ দেওয়া হয়েছিল গরম গরম আমুদি মাছের ফ্রাই।অনবদ্য তার স্বাদ।
এরপর বিভিন্ন রুটে বাদাবনের পাশ দিয়ে সারা দুপুর আমাদের লঞ্চ চলতে থাকলো।ভাসমান একটি কুমির আর বহু পরিযায়ী পাখি চোখে পড়ল।বিকেল পাঁচটার মধ্যে আমরা হোটেলে ফিরে এলাম।এখনকার নিয়ম অনুযায়ী বিকেল সাড়ে চারটার পর আর নদীতে থাকা যায়না।
ক্রমশঃ প্রকাশ্য

18/01/2025

পর্ব৫
দ্বিতীয় দিনের শেষে আমাদের পরম প্রাপ্তি ছিল বিদ্যাধরী নদীতে লঞ্চের থেকে দেখা সূর্যাস্ত। দিনমণি তার রক্তিম আভায় নদীর জলে কিছুক্ষণ হোলি খেলে অস্ত গেলেন।আমরা সবাই নির্বাক বিস্ময়ে এই অপার সৌন্দর্যের সাক্ষী রইলাম।
হোটেলে ফিরে দেখি ঝুমুর নাচের দল ঢোল ঝুমঝুমি নিয়ে হাজির।এনারা এসেছেন সুদূর ৩৮ কিলোমিটার দূরের এক গ্রাম থেকে। আমাদের মনোরঞ্জন করে ফিরতে ফিরতে রাত ১২ টা হবে বললেন।তাদের গ্রামের নাম বিধবা গ্রাম।সেখানে বিবাহিতা সব মহিলাই স্বামীহারা।স্বামীকে হারিয়েছেন মূলত জঙ্গলে বাঘের আক্রমণে।মধু ও কাঁকড়া সংগ্রহ করতে গিয়েই প্রাণহানি।
সামান্য কিছু পারিশ্রমিকের বিনিময়ে এরা আমাদের উপহার দিলেন একটি জমজমাট নাচগান সমৃদ্ধ সন্ধ্যা।
সান্ধ্য জলযোগের মেনুতে ছিল এগ চাউমিন আর চা।
যেহেতু আমাদের জঙ্গলের ইন্টেরিয়র এ যাবার অনুমতি তৃতীয় দিনের এবং সেই দিনের itinerary তে অনেক গুলো স্পট যা কভার করা বেশ সময় সাপেক্ষ,তাই আমরা স্থির করলাম তৃতীয় দিনে সকাল সাড়ে ছয়টায় লঞ্চ ছাড়ব কারণ দুপুর তিনটের মধ্যে সোনাখালি ফিরতে হবে।
প্রতিদিন এই সার্কিটে প্রায় ১৫০-২০০ লঞ্চ যাতায়াত করে।তাই স্পটে যত তাড়াতাড়ি পৌঁছানো যায় তত ভিড় কম পাওয়া যাবে।
আজকের আড্ডা বেশিক্ষণ না চলায় আমরা ঘরে ফিরে সবাই জামাকাপড় গুছিয়ে সাড়ে আট টায় নিচে নেমে দেখি ডিনার রেডি। গরম গরম ফ্রাইড রাইস আর চিলি চিকেন, স্যালাড সহযোগে।
পরদিন খুব ভোরে উঠতে হবে বলে সবাই যে যার ঘরে চলে এলাম।
পরদিন সকালে ছটার মধ্যে মালপত্র নিয়ে সবাই নিচে নেমে এলাম।সবার লাগেজ ভ্যানে করে জেটিতে পাঠিয়ে দেওয়া হলো।আমরা পায়ে হেঁটে জেটিতে পৌঁছালাম।আজ সামান্য দূরবর্তী অন্য একটি পোক্ত জেটি থেকে লঞ্চ ছাড়বে।
মালপত্র তুলে লঞ্চ ছাড়তে পৌনে সাত টা বেজে গেল।লঞ্চে চলে এলো চা বিস্কুট।
আজ আমরা প্রথমে যাব সজনেখালি।সেখানে প্রথমে পারমিশন এর কপি জমা দিলে আমাদের সরকারি গাইড allocated হবে সারা দিনের জন্য।
এসব কাজই মিরাজ ভাই
দক্ষতার সঙ্গে করলেন।

১০-১২ january আমরা গ্রীন হেভেন ট্যুরস এন্ড ট্রাভেলস এর পক্ষ ঘুরে এলাম সুন্দরবন।দারুন খাওয়া দাওয়া, হোটেলে থাকা, তিনদিন ...
13/01/2025

১০-১২ january আমরা গ্রীন হেভেন ট্যুরস এন্ড ট্রাভেলস এর পক্ষ ঘুরে এলাম সুন্দরবন।দারুন খাওয়া দাওয়া, হোটেলে থাকা, তিনদিন নদীর বুকে ঘোরা,আর দর্শনীয় জঙ্গল পরিভ্রমণ করার মধ্যে দিয়ে ট্রিপ সমাপ্ত হলো।দক্ষিণ রায়ের দেখা পাইনি বটে তবে তার টাটকা পায়ের ছাপ দেখেছি, এছাড়া হরিণ, কুমির সহ বহু পরিযায়ী পাখির দেখা পেয়েছি।
আবার আমরা সুন্দরবন যাচ্ছি আগামী মার্চ মাসের ১৮-২০ তারিখ।
যদি কেউ যেতে চান আমার সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন
Kuntak Basu
9830521784

06/01/2025

#গ্রীন হেভেন ট্যুরস এন্ড ট্রাভেলস এর তরফ থেকে কয়েকটা আগামী দিনের ট্রিপ এর ব্যাপারে সবাইকে জ্ঞাত করছি
7/3/25: 4N/5D:
SILK ROUTE( NJP TO NJP)

18/3/25-20/3/25
SUNDARBAN

3/4/25: GUWAHATI -SHILLONG-KAZIRANGA
AUGUST: DARINGBARI-MANDASURU- GOPALPUR

SEPTEMBER: KORAPUT-DEOMALI-JAGDALPUR
NOVEMBER:ALLAHABAD-AYODHYA-VARANASI
AND
JUNGLE OF DOOARS
For details contact: KuntakBasu
9830521784

02/01/2025

আমাদের সব শুভানুধ্যায়ী দের জন্য জানাই নববর্ষের অফুরান শুভেচ্ছা আর ভালবাসা।
আশা আছে এবছর কিছু ভালো ট্রিপ আপনাদের উপহার দেবার।
সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন।
গ্রীন হেভেন ট্যুরস এন্ড ট্রাভেলস এর পক্ষ থেকে
কুন্তক বসু, চন্দনা বসু

27/12/2024

*চলো ঘুরে আসি সুন্দরবন**Green Heavens Tours and Travels*এর সাথে
👉 *যাত্রা 11/01/2025*
👉 *ফেরা 13/01/2025*
❤️❤️ বসন্তের সুন্দর প্রকৃতিকে কে সঙ্গী করে চলুন বেরিয়ে পড়ি জলে জঙ্গলে সুন্দরী সুন্দরবনের প্রকৃতিকে উপভোগ করতে। ভোজ স্বরূপ থাকছে মাছে ভাতে বাঙালির বিভিন্ন স্বাদের রকমারি মাছের বিচিত্র পদ , বিনোদনের জন্য থাকছে আদিবাসী ঝুমুর নৃত্যের বিশেষ আয়োজন। ২ রাত্রি ও ৩ দিনের এই প্যাকেজের যাবতীয় বিবরণ নিম্নে দেওয়া হলো। ❤️❤️

❤️ যোগাযোগ
কুন্তক বসু 9830521784
🟩 আমাদের পরিষেবা সমূহ :
👉 luxury boat and luxurious hotel
👉 Govt guide with govt permission
👉 delicious bengali food
👉 bengali folk songs / jhumur dance program
👉 better management
👉 satisfing service
🐅🐅🦜🦜🐒🐒🐖🐖🐊🐊🐓🐓🦌🦌🐅
❇️❇️ TOUR PROGRAM :
✅ Day 1 :
➡️ সোনাখালি থেকে বোট এ উঠে রওনা দেবো গোসাবা - দেখে নেবো ঐতিহাসিক "বেকন বাঙলো " বা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বাঙলো " হ্যামিল্টন সাহেবের বাংলো "
পুনরায় বোট এ ফিরে এসে চলে যাবো পাখিরালয় রাত্রি যাপনের উদ্দেশ্য ।

✅ Day 2 :
➡️ সকালে ফ্রেস হয়ে বোট এ উঠে সর্বপ্রথম চলে যাবো " সজনে খালি (W. T) এরপর আবার পুনরায় বোট এ ফিরে আসবো ৷ তার পর দেখবো সুধন্যখালি - পরপর বিভিন্ন খাঁড়ি- যেমন পীরখালি , গাজীখালি, দেউল ভারানি এই রকম বিভিন্ন ছোটো ছোটো খাঁড়ির মধ্যে দিয়ে উপভোগ করব সুন্দরবনের রোমাঞকর পরিবেশ। দেখে নেব দোবাকি " ওয়াচ টওয়ার " ও সাথে থাকবে হাফ কিলোমিটার walk way. দেখব 5 নদীর সংযোগ স্থল অথবা পঞ্চমুখানি হয়ে , তার পর দেখবো ঝড় খালি ( Tiger rescue centre ) তারপর আমরা ফিরবো পাখিরালয় রাত্রি যাপনের জন্য |
✅Day 3 :
➡️ সকালে বোট এ এসে রওনা দেব জঙ্গল সাইড সিইং | Back to সোনাখালি |
🐅🐅🦌🦌🐓🐓🐊🐊🐖🐖🐒🐒
✳️✳️ MENU CHART :
😋 Day 1 :
➡️ Morning : welcome drink , , লুচি আলুরদম , ডিম সিদ্ধ , মিষ্টি, চা/ কফি #

➡️ Lunch : ভাত, মুড়ি ঘন্ট, ডাল , বেগুনি, সবজি, সরষে পাবদা , চিংড়ি মালাই কারি, চাটনি, পাঁপড়, মিষ্টি,৷ #
➡️ After lunch : ফল #
➡️ evening: চিকেন পকোড়া , চা / কফি ৷ #
➡️ Dinner : সাদা ভাত, ডাল, ভাজা,মটন কষা, স্যালাড ' #
😋😋 Day 2 :
➡️ Morning: বেড টি , বিস্কুট, লুচি/কচুরি, ছোলার ডাল , মিষ্টি |
➡️ Snacks (11-11.30am): আমুদি মাছ ফ্রাই #
➡️ Lunch : ভাত, ডাল, ভাজা, সবজি, ভেটকি কালিয়া , ভোলা মাছের ঝাল , চাঁটনি , পাঁপড় #
➡️ Evening : চাউমিন #
➡️ Dinner : ফ্রায়েড রাইস, চিলি চিকেন, স্যালাড #,
😋😋😋 Day 3 :
➡️ Morning : বেড টি , বিস্কুট , লুচি অথবা নানপুরি , চানা মসলা, মিষ্টি, চা #
➡️ Lunch : ভাত , ভাজা, ডাল, দই কাতলা , ভাঙর মাছের কালিয়া , চাটনি , পাঁপড়



❤️: 2 SHARING ROOM = 5000 P/H(Non AC)
❤️ : 5500 P/H (AC)

*⛵⛵ আমরা যাচ্ছি
*11/01/2025*
ফিরছি
*13/01/2025*
** please carry your ID proof Xerox copy during the tour.
Advance Rs1500/ per head ( non refundable)to be paid at the soonest
Kolkata to Kolkata tempo traveler can be arranged at a cost of 1000/ per pax provided atleast 16 heads opt for it. One has to clearly indicate such option

14/04/2024

আমাদের কোরাপুট জগদালপুর।-দান্তেওয়াড়া ট্রিপ এর বুকিং শুরু হবে শিগগিরই।প্রথম মাত্রা ১৫ ই সেপ্টেম্বর।
অন্যান্য ডিটেইলস সহ দ্বিতীয় যাত্রার তারিখ জানাব । নভেম্বর এর প্রথম দিকেই হবে। অত্যন্ত আকর্ষণীয় এই যাত্রার আসন সীমিত । তাড়াতাড়ি ফিরব বাকি খবর নিয়ে।

14/04/2024

শুভ নববর্ষ উপলক্ষে আমার সব শুভানুধ্যায়ী দের জানাই প্রণাম ও ভালোবাসা। আপনাদের সমর্থন আর পাশে থাকার অঙ্গীকার আমাকে আরও এগিয়ে নিয়ে যেতে সাহায্য করবে।💝🙏🙏🙏🙏

25/08/2023

OUR RAIN SOAKED ODISHA TRIP COMMENCES TODAY.TRIP IS BEING UNDERTAKEN BY GREEN HEAVEN TOURS AND TRAVELS WITH THE TECHNICAL D LOGISTICAL SUPPORT FROM FAMOUS ROOPKATHA TRAVELS AND BIKSHAN TRAVELS

29/05/2023

Status of Upcoming Trips -

1.RAIN SOAKED ODISHA:
Date - 25/08/2023
1seat vacant- Single Woman preferred.

2. EXOTIC HIMACHAL : Date : 30/10/2023
We will cover the Palampur- Kangra- Dharamshala - Chamba, Khajjiar- Dalhousie-Amritsar circuit with other lesser known spots .
Booking started .

3.Beauty of BHITARKONIKA :
Tentative Date - December End 5N/6D

4. 2N TRIP during Rainy season at -
a) DARIAPUR -BANKIPUT OR BICHITRAPUR
Tentative Date - 1/07/2023

b) JHILIMILI -KUILAPAL-BANDOAN-BAGHMUNDI-AJODHYA PAHAR -RANIBANDH-MUKUTMANIPUR-JAYPUR
Tentative Date : 28/07/2023

For Details Contact -
KUNTAK BASU
9830521784

18/04/2023

THE RAIN SOAKED ODISHA TRIP OF GREEN HEAVEN TOURS AND TRAVELS HAS BEEN RESCHEDULED AND NOW THE REVISED DATE OF JOURNEY WILL BE ON 25/8/23.
FOR MORE INFO PL CALL 9830521784

তিনদিনের ট্রিপে সদ্য বড়ন্তি ঘুরে এলাম।১৬ তারিখ রাতে ভালো বৃষ্টি হওয়ায় একদিকে যেমন চিন্তায় ছিলাম পলাশের অস্তিত্বের ব্...
21/03/2023

তিনদিনের ট্রিপে সদ্য বড়ন্তি ঘুরে এলাম।১৬ তারিখ রাতে ভালো বৃষ্টি হওয়ায় একদিকে যেমন চিন্তায় ছিলাম পলাশের অস্তিত্বের ব্যাপারে,অন্য দিকে বাড়তি পাওনা হলো বেশ ঠান্ডা আবহাওয়া।
১৭ তারিখ সকালে দক্ষিণ কলকাতার গল্ফগ্রীন থেকে রওনা দিয়ে সিঙ্গুরের কাছে মির্চি ধাবা তে প্রাতরাশ করে বড়ন্তি পৌঁছাতে সাড়ে তিনটে বেজে গেলো। কারণ মূলত হাইওয়ে তে এক্সটেনশন এর কাজ এবং তার জন্য ট্রাফিক এর ধীর গতি।
আকাশ আগাগোড়া গোমড়া মুখ করে ছিল। আমরা উঠলাম লেক এর ধারে spangle wings resort এ। দারুণ ঝকঝকে রিসোর্ট। ততোধিক সুন্দর তার এক ওয়াচ টাওয়ার। পুরো ৩৬০ ডিগ্রি ভিউ। সামনে বড়ন্তি লেক, পেছনে অনুচ্চ এক জঙ্গুলে টিলা। সন্ধে অবধি চুপকরে সবাই প্রকৃতির রূপ দেখলাম।আকাশ আগাগোড়া মেঘাচ্ছন্ন ই রইলো। গোধূলির ম্লান হলদেটে আলোয়, পাখিদের কল কাকলী তে ,দূরের ভেদি গ্রামের পলাশের পাঁচিল দেখতে দেখতে টের পেলাম ঠান্ডার প্রকোপ। সোয়েটার নিয়ে যাইনি।দ্রুত নেমে এলাম।সাথে সাথে এসে গেলো চিকেন পাকোড়া আর চা।
তারপর আড্ডা,ট্রাইবাল ড্যান্স, আর দেশী মুরগির মাংস ,সালাড আর রুটি সহকারে ডিনার।
পরদিন একটা গ্ৰুপ গেল পলাশের জঙ্গলের খোঁজে আর আমরা বিহারিনাথ দর্শন করে গড় পঞ্চ কোট এর দুরবস্থা দেখে তিনটে নাগাদ ফিরে এসে লাঞ্চ খেয়ে ওয়াচ টাওয়ার এ গিয়ে বসলাম।আকাশের একদিক টা কালো মেঘে ঢাকা।সাড়ে তিনটের সময় মনে হচ্ছে বিকেল পাঁচটা বাজে।
অনেকবার, বছরের বিভিন্ন ঋতুতে পুরুলিয়া এসেছি, একটা ইচ্ছে অনেকদিন ধরে পুষে রেখেছি।সেটা হলো এই ধরনের রুক্ষ প্রকৃতির বুকে পড়ন্ত বিকেলের এক হাড়হিম করা কালবৈশাখী।
সোয়া চারটে নাগাদ ঝড় শুরু হলো।আমরা ততক্ষণে যে যার ঘরে ঢুকে পড়েছি। কাচের সার্শি দিয়ে বাইরে ঝড়ের যে তাণ্ডব দেখলাম তা ভুলতে পারবোনা। এবার ঝড়ের সাথে যোগ হলো তীব্র শিলা বৃষ্টি। বিদ্যুৎ চলে গেলো।আমরা ভয়ে ঘরে আর ভেতরের ব্যালকনি তে দাড়িয়ে এই বিরল অভিজ্ঞতার সাক্ষী রইলাম।
বৃষ্টি থামলে ব্যালকনি তে বসে আড্ডা হলো। একটা বুনো ভিজে গন্ধে চারদিক আচ্ছন্ন ছিল। সাড়ে সাত টা নাগাদ বৃষ্টি একেবারে ধরলে বার বি কিউ চিকেন বানালেন রিসোর্ট এর ছেলেরা। রাত দশটায় কচি পাঁঠার মাংস আর রুটি।
অনেক জায়গাতেই ঝড় বৃষ্টি দেখার সুযোগ হয়েছে। কিন্তু বড়ন্তির কালবৈশাখী সত্যিই ভয়ঙ্কর সুন্দর।
পরদিন সকালে মোরগের ডাকে ঘুম ভেঙে ওয়াচ টাওয়ারে উঠে চমকে গেলাম। ঝকঝক করছিল চরাচর। দূরের বড়ন্তি পাহাড়,সামনের বিশাল লেক,আরো দূরের পান্চেত পাহাড় সব পরিষ্কার দেখতে পাচ্ছিলাম।যদিও আকাশে মেঘ যথেষ্টই ছিল।
সাড়ে নটা নাগাদ রওনা দিয়ে বড়জোরা তে লান্চ করে কলকাতা ফিরে এলাম।

তারপর, হোটেলে সন্ধ্যায় চা সহযোগে আড্ডার পর সাড়ে সাত টা নাগাদ সবই যার জার ঘরে চলে যেতে আমি নিচতলার লাউঞ্জ এ বসে দিনের স...
20/02/2023

তারপর, হোটেলে সন্ধ্যায় চা সহযোগে আড্ডার পর সাড়ে সাত টা নাগাদ সবই যার জার ঘরে চলে যেতে আমি নিচতলার লাউঞ্জ এ বসে দিনের স্মৃতি নাড়া চাড়া করতে লাগলাম আর এক কাপ চা নিয়ে। হঠাৎ সপরিবার আশীষের কলরবে আমার প্রকৃতি চারণের ব্যাঘাত ঘটলো। বোঝা গেলো sling ব্যাগ ঘরেও নেই।
হোটেলের ম্যানেজার সন্তোষ জি বললেন মুর্গ মহাদেবের মন্দিরে যাওয়া যাক, উনি বলে দেবেন কোথায় ব্যাগটি আছে। হয়তো ওনার থানেই রাখা আছে।
আমি বললাম ওখানেই যদি ফেলে আসবে, তারপরে অনেক মানুষ গেছেন, কেউ পেয়ে নিয়ে চলে যাবে। সন্তোষ জির ডেপুটি প্রদীপ জি মৃদু হাসলেন। বললেন আমরা সবাই যাবো। আপনাদের একা ছাড়ার প্রশ্নই নেই।
এরপর, আমি,আশীষ, সন্তোষ জি, প্রদীপ জি এই চারজন অমিত ভাই এর বলেরো করে রাত আট টা নাগাদ ২৬ কিলোমিটার দূরে মুর্গ মহাদেবের মন্দিরের পথে চললাম। শেষ আট কিলোমিটার নিকষ কালো অন্ধকারের মধ্যে দিয়ে গাড়ি নির্দিষ্ট স্থানে পৌঁছালো। বাইরে বেশ ঠান্ডা।গেটের চাবি রক্ষীর ঘর থেকে কোনমতে পাওয়া গেলো। আমরা মোবাইল এর আলো জ্বেলে অনেক নিচে নেমে আসি। একসময় সবাই জয় মহাদেব ধ্বনি দিই। এর কিছুক্ষণ পরে দেখি অনেক নিচে একটা পাঁচিলের কোনায় ব্যাগটি বেশ সুন্দর ভাবে রাখা আছে। হালকা আলো আঁধারিতে বুঝি সবার ই চোখ অশ্রুসিক্ত। আশীষ মোবাইলের আলোয় দেখে বললো সব ঠিক আছে।কেউ কুড়িয়ে মন্দিরের উল্টোদিকের কোনায় রেখে দিয়েছেন।
রাত সাড়ে নটায় আমরা হোটেলে ফিরে আসি। আসার আগে বাবার থানে আশীষ ২৫০ টাকা দিয়ে এলো। ড্রাইভার সহ হোটেলের management এর এই সহযোগিতা ভোলার নয়। আর তিনি? যিনি ফেরত দিলেন? উনি না চাইলে পাতাও নড়বেনা।

Address

Kolkata
700095

Telephone

+919830521784

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Green Heaven Tours & Travels posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Green Heaven Tours & Travels:

Share

Category