Jhulan Roy

Jhulan Roy Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Jhulan Roy, Tour guide, Begunkodar, Purulia.

❤️❤️❤️
28/02/2023

❤️❤️❤️

❤️সমুদ্র ভ্রমণ❤️
23/02/2023

❤️সমুদ্র ভ্রমণ❤️

23/12/2022
16/11/2022
বৈষ্ণোদেবী: মন্দিরটি শ্রী মাতা বৈষ্ণো দেবী মন্দির এবং বৈষ্ণো দেবী ভবন ও বলা হয় একটি বিশিষ্ট এবং ব্যাপকভাবে শ্রদ্ধেয় হি...
17/10/2022

বৈষ্ণোদেবী: মন্দিরটি শ্রী মাতা বৈষ্ণো দেবী মন্দির এবং বৈষ্ণো দেবী ভবন ও বলা হয় একটি বিশিষ্ট এবং ব্যাপকভাবে শ্রদ্ধেয় হিন্দু মন্দির যা দেবী বৈষ্ণো দেবীর উদ্দেশ্যে নিবেদিত। এটি ভারতের জম্মু ও কাশ্মীরের কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের মধ্যে ত্রিকুটা পাহাড়ের ঢালে কাটরা, রিয়াসিতে অবস্থিত। মন্দিরটি 108টি মহা (প্রধান) শক্তিপীঠগুলির মধ্যে একটি হিসেবে স্বীকৃত যা দুর্গাকে উৎসর্গ করা হয়, যাকে বৈষ্ণো দেবী হিসেবে পূজিত করা হয়। দুর্গার প্রধান দিক থাকার কারণে, হিন্দুরা বৈষ্ণো দেবীকে কালী, সরস্বতী ও লক্ষ্মীর অবতার বলে মনে করে। মন্দিরটি শ্রী মাতা বৈষ্ণো দেবী শ্রাইন বোর্ড (SMVDSB) দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়, যা 1986 সালের আগস্ট মাসে জম্মু ও কাশ্মীর সরকার দ্বারা পরিচালিত
এটি ভারতের সর্বাধিক পরিদর্শন করা তীর্থস্থানগুলির মধ্যে একটি। প্রতি বছর, লক্ষ লক্ষ ভক্ত মন্দির পরিদর্শন করেন। নবরাত্রির মতো উৎসবের সময় দর্শকদের সংখ্যা এক কোটি পর্যন্ত বেড়ে যায়। কিছু লেখকের মতে এটি প্রায় 16 মিলিয়ন ডলারের বার্ষিক প্রাপ্তি সহ ভারতের সবচেয়ে ধনী মন্দিরগুলির মধ্যে একটি।

মন্দিরটি হিন্দু এবং শিখ উভয়ের কাছেই পবিত্র। গুরু গোবিন্দ সিং জি ও স্বামী বিবেকানন্দের মতো অনেক বিশিষ্ট সাধু মন্দির পরিদর্শন করেছেন।

মন্দিরটি শ্রী মাতা বৈষ্ণো দেবী শ্রাইন বোর্ড (SMVDSB) দ্বারা পরিচালিত হয়। বোর্ডটি জম্মু ও কাশ্মীর রাজ্য সরকারের আইন নং XVI/1988 এর অধীনে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল, যা শ্রী মাতা বৈষ্ণো দেবী মন্দির আইন নামেও পরিচিত। জম্মু ও কাশ্মীরের লেফটেন্যান্ট গভর্নর এই বোর্ডের সভাপতিত্ব করেন, যিনি 9 জন বোর্ড সদস্যকেও নিযুক্ত করেন।
🙏 জয় মত দি🙏

সোনমার্গ (অর্থ: "স্বর্ণময় তৃণভূমি") হল ভারতের কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল জম্মু ও কাশ্মীরের গণ্ডেরবাল জেলার একটি শৈলশহর, এটি শ্র...
29/09/2022

সোনমার্গ (অর্থ: "স্বর্ণময় তৃণভূমি") হল ভারতের কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল জম্মু ও কাশ্মীরের গণ্ডেরবাল জেলার একটি শৈলশহর, এটি শ্রীনগর শহরের প্রায় ৮০ কিমি উত্তর-পূর্ব দিকে অবস্থিত।

সোনমার্গ
স্বর্ণময় তৃণভূমি
পার্বত্য শহর

শ্রীনগর : ভারতের জম্মু ও কাশ্মীর কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের রাজধানী। এখানে ১০ লক্ষের বেশি লোকের বাস। শহরটি ঝেলুম নদীর তীরে কাশ...
15/09/2022

শ্রীনগর : ভারতের জম্মু ও কাশ্মীর কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের রাজধানী। এখানে ১০ লক্ষের বেশি লোকের বাস। শহরটি ঝেলুম নদীর তীরে কাশ্মীর উপত্যকায় অবস্থিত। শীতকালে প্রবল শীতের কারণে অঙ্গরাজ্যটির রাজধানী ছয় মাসের জন্য জম্মুতে স্থানান্তরিত করা হয়। শ্রীনগর একটি পর্যটন কেন্দ্র। এখানকার হ্রদ, পাহাড়, সবুজ মাঠ, বার্চ ও উইলো গাছে পূর্ণ অরণ্য পর্যটকদের জন্য অত্যন্ত আকর্ষণীয়। এখানকার বিভিন্ন কুটির শিল্পও বিখ্যাত। এদের মধ্যে কার্পেট, রেশম ও পশমের বস্ত্র, কাঠ ও চামড়ার কাজ উল্লেখযোগ্য। শহরের ভেতরে ও বাইরে বহু প্রাচীন ভবন ও ধ্বংসাবশেষ আছে। ১৯৬৯ সালে এখানে শ্রীনগ্র বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয়। এখানে ৭ম শতকে নির্মিত একটি মসজিদ এবং ১৬শ শতকে নির্মিত একটি দুর্গ আছে। কাছেই অনেক বৌদ্ধ মন্দিরের ধ্বংসাবশেষ আছে। শহরটি খ্রিস্টীয় ৬ষ্ঠ শতকে প্রতিষ্ঠা করা হয়।

15/09/2022

2023 এ কেদারনাথ ,বদ্রিনাথ ২ ধাম যাত্রা ট্যুর প্ল্যান করছি।
জয় বাবা কেদার ,বদ্রি
🙏🙏🙏

হুন্ড্রু ও জোনা :  হুন্ড্রু জলপ্রপাত হল ভারতের ঝাড়খন্ড রাজ্যের রাঁচি জেলায় অবস্থিত একটি জলপ্রপাত।  এটি ভারতের 34তম উচ্...
25/08/2022

হুন্ড্রু ও জোনা : হুন্ড্রু জলপ্রপাত হল ভারতের ঝাড়খন্ড রাজ্যের রাঁচি জেলায় অবস্থিত একটি জলপ্রপাত। এটি ভারতের 34তম উচ্চতম জলপ্রপাত। এটি এই অঞ্চলের অন্যতম বিখ্যাত পর্যটন স্থান।

জোনহা জলপ্রপাত (গৌতমধারা জলপ্রপাতও বলা হয়) হল একটি জলপ্রপাত যা ভারতের ঝাড়খণ্ড রাজ্যের রাঁচি জেলায় অবস্থিত।

মানালি ও রোটাং পাস:  (উচ্চতা ১,৯৫০ মি. বা ৬,৩৯৮ ফু.), বিয়াস নদীর উপত্যকায়, ভারতের হিমাচল প্রদেশের পর্বতশ্রেণীর মধ্যে গ...
19/08/2022

মানালি ও রোটাং পাস: (উচ্চতা ১,৯৫০ মি. বা ৬,৩৯৮ ফু.), বিয়াস নদীর উপত্যকায়, ভারতের হিমাচল প্রদেশের পর্বতশ্রেণীর মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ এক হিল-স্টেশন, কুল্লু উপত্যকার উত্তর প্রান্তের নিকটে এর অবস্থান.
মানালি শাসন ব্যবস্থার দিক থেকে কুল্লু জেলারই অন্তর্গত, এর জনসংখ্যা কম-বেশি ৩০,০০০. ছোট শহরটা প্রাচীন লাদাক বাণিজ্য পথের শুরুতে এবং সেখান থেকে কারাকোরাম গিরিপথের উপর দিয়ে তারিম বেসিন-এর ইয়ারকন্দ আর খোটান পর্যন্ত এই পথ.

মানালি ও তার পার্শবর্তী অঞ্চল খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভারতীয় সংস্কৃতি এবং ধারার কাছে. কারণ বলা হয়, সপ্তর্ষি

শিমলা ও কুল্লু : শিমলা জেলা ভারতের উত্তরাঞ্চলীয় রাজ্য হিমাচল প্রদেশের একটি জেলা। এ জেলার সদরদপ্তরের নাম‌ও শিমলা। পার্শ্...
13/08/2022

শিমলা ও কুল্লু : শিমলা জেলা ভারতের উত্তরাঞ্চলীয় রাজ্য হিমাচল প্রদেশের একটি জেলা। এ জেলার সদরদপ্তরের নাম‌ও শিমলা। পার্শ্ববর্তী জেলাগুলো হল: উত্তরে মান্দি ও কুলু, পূর্বে কিন্নৌর, দক্ষিণ-পূর্বে উত্তরাখণ্ড, দক্ষিণ-পশ্চিমে সোলান এবং দক্ষিণে সিরমৌর। সমুদ্র পৃষ্ঠ থেকে জেলার উচ্চতা ৯৮৭ মিটার (৩,২৩৮ ফুট) থেকে ৪,৫০০ মিটার (১৪,৭৬৪ ফুট) পর্যন্ত
২০১১ সালের তথ্য অনুযায়ী এটি হিমাচল প্রদেশের কংরা ও মান্ডির পরে তৃতীয় সর্বাধিক জনবহুল জেলা (১২টির মধ্যে)।এবং এটি হিমাচল প্রদেশের সর্বাধিক নগরায়িত জেলা।

জেলার সবচেয়ে বেশি পালিত ধর্মীয় বিশ্বাস হল হিন্দু ধর্ম। হিন্দি এবং পাহাড়ি ভাষা হল এখানকার সর্বাধিক কথিত ভাষা। পর্যটন এবং কৃষিকাজ / উদ্যানতন্ত্র আয়ের প্রধান উৎস

অযোধ্যা পাহাড় : অযোধ্যা পাহাড় হল ভারতের তথা  পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের পুরুলিয়া জেলায় অবস্থিত একটি পাহাড়। এটি দলমা পাহাড়ে...
13/08/2022

অযোধ্যা পাহাড় : অযোধ্যা পাহাড় হল ভারতের তথা পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের পুরুলিয়া জেলায় অবস্থিত একটি পাহাড়। এটি দলমা পাহাড়ের একটি অংশ ও পূর্বঘাট পর্বতমালার একটি সম্প্রসারিত অংশ। অযোধ্যা পাহাড়ের উচ্চতম শৃঙ্গটি হল চেমটুবুরু। বাঘমুন্ডি এই পাহাড়ের নিকটস্থ একটি শহর।

11/08/2022

🙏🙏🙏🙏

পাঞ্জাব পর্ব-২ জালিয়ানওয়ালাবাগ: হত্যাকাণ্ড (অমৃতসর হত্যাকাণ্ড) ভারতীয় উপমহাদেশের ইতিহাসে অন্যতম কুখ্যাত গণহত্যা। ১৯১৯...
10/08/2022

পাঞ্জাব পর্ব-২

জালিয়ানওয়ালাবাগ: হত্যাকাণ্ড (অমৃতসর হত্যাকাণ্ড) ভারতীয় উপমহাদেশের ইতিহাসে অন্যতম কুখ্যাত গণহত্যা। ১৯১৯ সালের ১৩ এপ্রিল তারিখে অবিভক্ত ভারতের পাঞ্জাব প্রদেশের অমৃতসর শহরে ইংরেজ সেনানায়ক ব্রিগেডিয়ার রেগিনাল্ড ডায়ারের নির্দেশে এই হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়। এই শহরের জালিয়ানওয়ালাবাগ নামক একটি বদ্ধ উদ্যানে সমবেত নিরস্ত্র জনগণের উপর গুলিবর্ষণ করা হয়েছিল।
এই হত্যাকান্ডের প্রতিবাদে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ইংরেজ সরকারের দেওয়া "নাইটহুড" উপাধি ত্যাগ করেন।

বিশাখাপত্তনম:  ভারতীয় অঙ্গরাজ্য অন্ধ্রপ্রদেশের কার্যনির্বাহী রাজধানী। এটি অন্ধ্রপ্রদেশের সর্বাধিক জনবহুল ও বৃহত্তম শহর।...
10/08/2022

বিশাখাপত্তনম: ভারতীয় অঙ্গরাজ্য অন্ধ্রপ্রদেশের কার্যনির্বাহী রাজধানী। এটি অন্ধ্রপ্রদেশের সর্বাধিক জনবহুল ও বৃহত্তম শহর।শহরটি পূর্ব ঘাট ও বঙ্গোপসাগরের উপকূলের মাঝে অবস্থিত। এটি চেন্নাই ও কলকাতার পরে ভারতের পূর্ব উপকূলের তৃতীয় বৃহত্তম শহর এবং দক্ষিণ ভারতের চতুর্থ বৃহত্তম শহর। বিশাখাপত্তনম স্মার্ট সিটিস মিশনের অধীনে নির্বাচিত অন্ধ্র প্রদেশের চারটি স্মার্ট সিটির মধ্যে একটি।শহরটি বিশাখাপত্তনম জেলা সদরের সদর দফতর হিসাবে কাজ করা। আনুমানিক ৪৩.৫ বিলিয়ন ডলারের আউটপুট সহ শহরটি ২০১৬ সালের হিসাবে ভারতের সামগ্রিক মোট দেশজ উৎপাদনে নবম বৃহত্তম অবদানকারী। বিশাখাপত্তনমে পূর্ব নৌ কমান্ডের সদর দফতর অবস্থিত।বিশাখাপত্তনমের ইতিহাস খ্রিস্টপূর্ব ৬ষ্ঠ শতাব্দীর পূর্ববর্তী সময়ে শুরু হয়। এটি সেই সময়ে কলিঙ্গ রাজ্যের একটি অংশ হিসাবে বিবেচিত হত এবং পরে ভেঙ্গি, পল্লব এবং পূর্ব গঙ্গ রাজবংশ দ্বারা শাসিত হয়।প্রত্নতাত্ত্বিক নথিগুলি থেকে জানাযায় যে বর্তমান শহরটি একাদশ ও দ্বাদশ শতাব্দীর কোন এক সময়ে নির্মিত হয় এবং পঞ্চদশ শতাব্দীতে বিজয়নগর সাম্রাজ্যের দ্বারা বিজয় পর্যন্ত শহরটির উপরে চোল রাজবংশ ও গজপতি রাজ্যের নিয়ন্ত্রণ উঠানামা করে। ষোড়শ শতাব্দীতে মুঘলরা শহরটি জয় করে, পরে ইউরোপীয় শক্তিগুলি এই শহরে ব্যবসায়ের আগ্রহ প্রকাশ করে এবং এটি অষ্টদশ শতাব্দীর শেষের দিকে ফরাসী শাসনের অধীনে চলে যায়। নিয়ন্ত্রণটি ১৮০৪ সালে ব্রিটিশ রাজের নিয়ন্ত্রণে চলে যায় এবং ১৯৪৭ সালে ভারতের স্বাধীনতা পর্যন্ত ব্রিটিশ উপনিবেশিক শাসনের অধীনে থেকে যায়।

শহরটিতে প্রাচীনতম শিপইয়ার্ড ও ভারতের পূর্ব উপকূলের একমাত্র প্রাকৃতিক বন্দর রয়েছে। বিশাখাপত্তনম বন্দরটি ভারতের পঞ্চম-ব্যস্ততম পণ্যবাহী বন্দর এবং এই শহরে দক্ষিণ উপকূলীয় রেলের সদর দফতরে অবস্থিত। বিশাখাপত্তনম একটি প্রধান পর্যটন গন্তব্য এবং এটি সমুদ্র সৈকতের জন্য বিশেষত ভাবে পরিচিত। শহরটিকে "গন্তব্য শহর" ও "পূর্ব উপকূলের জুয়েল" নামে ডাকা হয়। এটি স্মার্ট সিটি মিশনের অধীনে স্মার্ট সিটি হিসাবে বিকাশিত ভারতীয় শহরগুলির মধ্যে একটি হিসাবে নির্বাচিত হয়েছে। এটি ২০১৭ সালের স্বচ্ছতা জরিপ অনুসারে ভারতের তৃতীয় পরিষ্কার শহরের মর্যাদা অর্জন করে।

09/08/2022

জয় বাবা কাশী বিশ্বনাথ
🙏🙏🙏

বারাণসী :  ভারতের উত্তরপ্রদেশ রাজ্যের বারাণসী জেলার একটি শহর। শহরটি স্থানীয়ভাবে বেনারস নামে এবং বাঙালিদের কাছে কাশী  না...
08/08/2022

বারাণসী : ভারতের উত্তরপ্রদেশ রাজ্যের বারাণসী জেলার একটি শহর। শহরটি স্থানীয়ভাবে বেনারস নামে এবং বাঙালিদের কাছে কাশী নামে অধিক পরিচিত। শহরটি গঙ্গা নদীর তীরে অবস্থিত। উত্তরপ্রদেশের রাজধানী লখনউ শহরের থেকে এই শহরের দূরত্ব ৩২০ কিলোমিটার (২০০ মা)। হিন্দুধর্ম ও জৈনধর্মের সাতটি পবিত্রতম শহরের ("সপ্তপুরী") একটি হল বারাণসী। শুধু তাই নয়, বৌদ্ধধর্মের বিকাশেও বারাণসী শহরের বিশেষ ভূমিকা ছিল। হিন্দুরা বিশ্বাস করেন, বারাণসীতে মৃত্যু হলে মৃত ব্যক্তি মোক্ষ লাভ করেন।বারাণসী ভারত তথা বিশ্বের প্রাচীনতম শহরগুলির অন্যতম
খ্রিস্টীয় দ্বাদশ শতাব্দীতে মহম্মদ ঘোরি বারাণসীর অনেক মন্দির লুণ্ঠন ও ধ্বংস করেছিলেন। এই শহরের মন্দির ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানগুলি অষ্টাদশ শতাব্দীতে বর্তমান রূপ পেয়েছে।

কাশীর মহারাজা (ইনি "কাশী নরেশ" নামে পরিচিত) হলেন বারাণসীর প্রধান সাংস্কৃতিক পৃষ্ঠপোষক। বারাণসীর সব ধর্মীয় উৎসবের এক গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ তিনি।গঙ্গানদীর সঙ্গে বারাণসীর সংস্কৃতির বিশেষ যোগ আছে। বিগত কয়েক হাজার বছর ধরে বারাণসী উত্তর ভারতের এক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র। বারাণসীর ইতিহাস বিশ্বের অনেক প্রধান ধর্মসম্প্রদায়ের ইতিহাসের চেয়েও প্রাচীন। হিন্দুস্তানি শাস্ত্রীয় সংগীতের বারাণসী ঘরানার উৎপত্তি এই শহরে। এই শহরে অনেক বিশিষ্ট ভারতীয় দার্শনিক, কবি, লেখক ও সংগীতজ্ঞ বাস করেছেন। বারাণসীর কাছে সারনাথের গৌতম বুদ্ধ প্রথম বৌদ্ধধর্ম প্রচার করেছিলেন।

বারাণসী ভারতের আধ্যাত্মিক রাজধানী। তুলসীদাসের রামচরিতমানস সহ একাধিক বিখ্যাত গ্রন্থ এই শহরে রচিত হয়েছিল। বারাণসীর সঙ্কটমোচন হনুমান মন্দিরটিকে তার স্মরণে "তুলসীমানস মন্দির" বলা হয়। বারাণসীর কাশী হিন্দু বিশ্ববিদ্যালয় এশিয়ার প্রাচীনতম আবাসিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলির একটি। বারাণসীকে "মন্দিরনগরী", "ভারতের পবিত্র নগরী", "ভারতের ধর্মীয় রাজধানী", "আলোকনগরী", "শিক্ষানগরী" ও "বিশ্বের প্রাচীনতম জীবন্ত নগরী"-ও বলা হয়।

নতুন দিল্লি ও আগ্রার তাজমহল:  নয়াদিল্লি হলো ভারতের রাজধানী ও ভারত সরকারের প্রশাসনিক, আইন ও বিচারবিভাগীয় কেন্দ্র। এটি দ...
06/08/2022

নতুন দিল্লি ও আগ্রার তাজমহল: নয়াদিল্লি হলো ভারতের রাজধানী ও ভারত সরকারের প্রশাসনিক, আইন ও বিচারবিভাগীয় কেন্দ্র। এটি দিল্লি সরকারেরও কেন্দ্র। নতুন দিল্লি দিল্লি মহানগরীয় অঞ্চলের মধ্যে অবস্থিত এবং এটি দিল্লি জাতীয় রাজধানী অঞ্চলের ১১টি জেলার মধ্যে অন্যতম জেলা।
১৯১১ সালে দিল্লি দরবারে ভারত-সম্রাট পঞ্চম জর্জ নতুন দিল্লি শহরের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছিলেন। ব্রিটিশ স্থপতি স্যার এডউইন লুটিয়েনস ও স্যার হারবার্ট বেকার এই শহরের নকশা প্রস্তুত করেছিলেন। ১৯৩১ সালের ১৩ই ফেব্রুয়ারি নিউ রাজধানী উদ্বোধন করেন তদনীন্তন ভাইসরয় লর্ড আরউইন
তাজমহল:
ভারতের উত্তর প্রদেশে আগ্রায় অবস্থিত একটি রাজকীয় সমাধি। মুঘল সম্রাট শাহজাহান তার স্ত্রী আরজুমান্দ বানু বেগম যিনি মুমতাজ মহল নামে পরিচিত, তার স্মৃতির উদ্দেশে এই অপূর্ব সৌধটি নির্মাণ করেন। সৌধটির নির্মাণ শুরু হয়েছিল ১৬৩২ খ্রিষ্টাব্দে যা সম্পূর্ণ হয়েছিল প্রায় ১৬৫৩ খ্রিষ্টাব্দে। তাজমহলকে (কখনও শুধু তাজ নামে ডাকা হয়) মুঘল স্থাপত্যশৈলীর একটি আকর্ষণীয় নিদর্শন হিসেবে মনে করা হয়, যার নির্মাণশৈলীতে পারস্য, তুরস্ক, ভারতীয় এবং ইসলামী স্থাপত্যশিল্পের সম্মিলন ঘটানো হয়েছে। যদিও সাদা মার্বেলের গোম্বুজাকৃতি রাজকীয় সমাধিটিই বেশি সমাদৃত, তাজমহল আসলে সামগ্রিকভাবে একটি জটিল অখণ্ড স্থাপত্য। এটি ১৯৮৩ সালে ইউনেস্কো বিশ্বঐতিহ্যবাহী স্থান হিসেবে তালিকাভুক্ত করা হয়। বিশ্বের সপ্তম আশ্চর্যের অন্যতম তাজমহল।তখন একে বলা হয়েছিল 'বিশ্ব ঐতিহ্যের সর্বজনীন প্রশংসিত শ্রেষ্ঠকর্ম।

গোয়া আয়তনের হিসেবে ভারতের ক্ষুদ্রতম এবং জনসংখ্যার হিসেবে ভারতের চতুর্থ ক্ষুদ্রতম অঙ্গরাজ্য। এটি ভারতের পশ্চিম উপকূলে কো...
03/08/2022

গোয়া আয়তনের হিসেবে ভারতের ক্ষুদ্রতম এবং জনসংখ্যার হিসেবে ভারতের চতুর্থ ক্ষুদ্রতম অঙ্গরাজ্য। এটি ভারতের পশ্চিম উপকূলে কোঙ্কণ ( নামের অঞ্চলে অবস্থিত। গোয়ার উত্তরে মহারাষ্ট্র, পূর্ব ও দক্ষিণে কর্ণাটক এবং পশ্চিমে আরব সাগর।
গোয়ার রাজধানীর নাম পণজী। ভাস্কো দা গামা এর বৃহত্তম শহর। ঐতিহাসিক মারগাউ শহরে আজও পর্তুগিজ সংস্কৃতির প্রভাব দেখতে পাওয়া যায়। ১৬শ শতকের শুরুতে পর্তুগিজ নাবিকেরা প্রথমে গোয়াতে অবতরণ করে এবং দ্রুত এলাকাটির নিয়ন্ত্রণ নেয়। পর্তুগিজদের এই বহিঃসামুদ্রিক অঞ্চলটি প্রায় ৪৫০ বছর টিকে ছিল। ১৯৬১ সালে ভারত সরকার এটিকে ভারতের অংশ করে নেয়।

গোয়ার সমুদ্রসৈকত, উপাসনালয় এবং বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থাপত্যগুলি বিখ্যাত। প্রতি বছর এখানে লক্ষ লক্ষ আন্তর্জাতিক ও দেশীয় পর্যটক বেড়াতে আসে। পশ্চিম ঘাটের উপর অবস্থিত বলে গোয়াতে প্রাণী ও উদ্ভিদের এক বিপুল সমাহার ঘটেছে এবং এটিকে জীববৈচিত্র্যের একটি সমৃদ্ধ স্থান (ইংরেজিতে "হটস্পট") হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।

পাঞ্জাবের অমৃতসরের স্বর্ণমন্দির ( এই মন্দির ভারতে থাকা প্রথম সারির মন্দির গুলির মধ্যে অন্যতম। এই মন্দির হল শিখদের প্রধান...
03/08/2022

পাঞ্জাবের অমৃতসরের স্বর্ণমন্দির ( এই মন্দির ভারতে থাকা প্রথম সারির মন্দির গুলির মধ্যে অন্যতম। এই মন্দির হল শিখদের প্রধান ধর্মীয় স্থান। সম্পূর্ণ সোনায় মোড়া এই মন্দির দর্শনে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে মানুষজন আসেন
১৮৩০ সালে প্রায় ১৬২ কেজি সোনা দিয়ে এই মন্দির আবৃত করেছিলেন। তখনকার দিনে যার দাম পড়েছিল প্রায় ৬৫ লক্ষ টাকা। এই মন্দিরের পরিষ্কারকরণ এবং রক্ষণাবেক্ষণ এবং ল্যাঙ্গারের সেবা প্রদানের কাজ স্বেচ্ছাসেবীরা বিনামূল্যেই করে থাকেন। প্রতিদিন প্রায় হাজার হাজার ভক্ত আসেন এই মন্দির ।

Jai mata Di🙏🙏🙏
02/08/2022

Jai mata Di🙏🙏🙏

02/08/2022

কেদারনাথ ট্যুর প্লেন করছি 2023 এ কেউ যদি যেতে চাও তো ইনবক্স করো।
Plz follow this page
🙏🙏🙏

25/07/2022

Dudsagar water fals

Copyright

24/07/2022

Address

Begunkodar
Purulia
723202

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Jhulan Roy posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share

Category