10/04/2020
#মানুষ_সৌন্দর্যের_পূজারী।
পূজার মূল বক্তব্য বাহ্যিক আরম্ভরে নয় বরং আভ্যন্তরীন ও মানসিক প্রশান্তি লাভে। প্রকৃতির নিজের হাতের তৈরী বিষয়বস্তু যতটা না প্রশান্তি দিতে সক্ষম পক্ষান্তরে এই ভোগ সর্বস্ব সমাজের কোনো বস্তুই তার একছটাক দিতে পারে বলে আমার সন্দেহাতীত।
ঠিক সেই কারনেই, মানসিক শান্তি লাভের খোঁজে মানুষ বার বার ছুঁটে গিয়েছে প্রকৃতির কোলে। আর একই রকম ভাবে প্রকৃতিও মানুষকে আপন করে নিয়েছে, নিজের অনাবিল সৌন্দর্যে মোহিত করেছে এবং দিয়েছে মানসিক প্রশান্তি।
পূর্ববর্তী Post -এ এই রকম একটি মানসিক প্রশান্তি লাভের স্থান হিসাবে এর চয়ন করা হয়েছিল। আজ তারই বিস্তারিত আলোচনা নীচে তুলে ধরা হলো।
Trip এর প্রথম দিন সকাল সকাল পৌঁছে গিয়ে হোটেলে ঢুকে ফ্রেশ হয়ে নিয়ে একটু খাওয়া-দাওয়া করে বেরিয়ে পড়া যায় নিম্নোক্ত জায়গা গুলিতে।
1. Naini Lake : প্রথম গন্তব্য অবশ্যই হবে এই লেকে, যাকে ঘিরে পুরো নৈনিতাল শহরের বিস্তার। লেকের দুপাশে সারিবদ্ধভাবে দাড়িয়ে রয়েছে হিমালয়। এই লেক শহরটিকে দুটি ফালি তে ভাগ করেছে, উত্তরে মল্লিতাল ও দক্ষিণে তল্লি তাল। পুরোটা নিয়েই আমাদের এই Nainital । এখানে রয়েছে Boating এর ব্যবস্থা, রাইড ও সময়ের উপর ভিত্তি করে ১৫০ থেকে ২৫০ টাকা মাথা পিছু প্রতি ঘন্টা।
2. Mall Road : হ্রদের পাশেই রয়েছে ম্যাল রোড। টিবেট মার্কেট, বড়ো বড়ো ম্যাল, উল পশমের দোকান, সুগন্ধি মোমবাতির পসরা, পাইন ফলের কারুকার্যের সমাহার। সঙ্গে রয়েছে রসনা তৃপ্তির জন্য চা, কফি, ভুট্টা সেকা। রয়েছে একটি বিশাল খেলার মাঠ, মন্দির ও একটি মসজিদ।
3. Snow View Ward : Lake এর ঠিক ধারেই রয়েছে সারি দিয়ে বেঞ্চ, বসবার জায়গা। যেখানে সন্ধ্যে হতেই পর্যটকদের ভিড় জমে। দেখা যায় কি করে এই শহরটি ধীরে ধীরে কৃত্রিম আলোয় সেজে ওঠে। কিভাবে এর চারদিক লাল, নীল , সবুজ, হলুদের সমারোহে ভরে ওঠে। এখানে দাড়িয়ে থাকলে সোনা যায় পর্যটকদের বাংলা, ইংলিশ, হিন্দি মেশানো কলতান ও তাদের সামাল দেবার জন্য Uttarakhand প্রশাসনের অতন্দ্র প্রহরীদের বিনীত আবেদন।
4. Boro Bazar : কম দামে জিনিস কেনা, দামাদামি করা...... বাঙালিদের মজ্জাগত। আপনিও যদি তার ব্যতিক্রম না হন তবে বড়ো বাজার আপনার পছন্দ হবেই হবে। ম্যাল রোডের সাথে এর সম্পর্ক হলো BIGBAZAR আর পাড়ার মুদির দোকানের মতো।
5. Rajbhavan : ব্রিটিশ ভারতে ব্রিটিশ গভর্নরদের অনেকেই গ্রীষ্মকালীন সময়ে এই স্থানে বসবাস করে শাসন কাজ পরিচালনা করতেন। দোতলা এই ভবনে 113 টি ঘর রয়েছে, যা কিনা আর্কিটেকচার F.W Stevens ও Engineer F.O Oretel & H.S Wideeblood এর পর্যবেক্ষণে 1897-1900 সালের মাঝে তৈরি হয়।
i) পরিদর্শনের সময় ও বিভিন্ন তথ্য : সকাল 8 টা থেকে বিকাল 5 টা পর্যন্ত এটি খোলা থাকে। রবিবার ও সরকারি ছুটির দিন গুলোতে এর মুখ্যদুয়ার বন্ধ রাখা হয়। এখানে ঢুকতে গেলে আপনাকে 50 টাকার যৎসামান্য একটি ফি দিতে হবে এবং আপনি যদি গলফ এর সৌখিন হন তবে 450 টাকা খরচ করলে তার সুবিধাও নিতে পারেন।
ii) কেমন করে যাবেন : Mall Road থেকে 3.5 কিমি দূরত্ব আপনি পায়ে হেঁটেই পারি দিতে পারেন অথবা তল্লিতাল থেকে অটো ধরেও যেতে পারেন।
6. Uttarakhand High Court : নৈনিতাল গিয়ে প্রথম দিনের ঘোরাঘুরির তালিকায় আপনি অনায়াসেই রাখতে পারেন এই High Court দর্শন। নৈনি লেক থেকে 2 কিমি দূরত্ব টা খুব একটা বেশি না। পাহাড়ি পথের আঁকা-বাঁকা পথ ও সাইড ওয়াল এর ধার বরাবর চললেই পৌঁছে যেতে পারেন তার সামনে।
7. Rope Way of Snow View : দ্বিতীয় দিনের সূচনা করা যেতে পারে 'স্নো ভিউ এর রোপ ওয়ে' ভ্রমণ দিয়ে। হিমালয়ের মনোমুগ্ধকর পরিবেশ নৈনিতালকে সাজিয়ে তুলেছে অপরূপ ভাবে। তার অন্যতম একটি স্থান হলো এই Snow View Point । মোটামুটি 2270 মিটার উচ্চতায় মেঘের চাদরে মোড়া, সূর্যের রেখাচিত্রের মাঝে , রামধনুর উঁকিঝুঁকি আপনার মনকে শান্ত করার জন্য যথেষ্ট। এখানে থেকে পুরো শহরকে আপনি এক ঝলকে দেখতে পারবেন।
i) কেমন করে যাবেন : Rope Way দিয়ে Aerial Cable এর মাধ্যমে খুব সহজেই পৌঁছে যাওয়া যায় গন্তব্যের উদ্দেশ্যে। এর জন্য আপনাকে খরচ করতে হবে আপ ডাউন মিলে 150 টাকা ও বাচ্চা দের জন্য 80 টাকা মাত্র। একমুখী টিকিট কাটলে খরচ টাও এর অর্ধেক। এটি সকাল 10 টা থেকে বিকাল 4 টা পর্যন্ত খোলা থাকে। তবে March এর মাঝামাঝি থেকে September এর মধ্যে গেলে নীল আকাশের সাথে নিজেকে নীল রঙে রাঙিয়ে নিতে পারবেন তা নিয়ে কোনো সন্দেহ নেই।
8. Tiffin Top : দ্বিতীয় দিনের দ্বিতীয় গন্তব্য হতেই পারে এই টিফিন টপ। এটি নৈনিতাল এর একটি অন্যতম পর্যটন কেন্দ্র। যাবার পথে যদি নামটি শোনেন অবাক হবেন না। কেননা এই দুটো নাম একে অপরের সমার্থক। যেহেতু পুরো শহরটি এখানে থেকে ক্যামেরার একটি ফ্রেমে বন্ধি করা যায় তাই এটি Photographer দের কাছে সর্গসম।
i) কেনো যাবেন এখানে : রক ক্লাইম্বিং এর সৌখিন লোকেরা এখানে নিজেদের তাবু খাটিয়ে মনের সখ মেটাতে পারেন। সঙ্গে মিলেবে রাপেলিং এর সুবিধা।
ii) কি করে যাবেন : নৈনী লেক থেকে মাত্র 4 কিমি দূরে অবস্থিত স্থানটি পায়ে হেঁটে বা ঘোড়ার পিঠে চেপে পারি দেওয়া যেতে পারে। ম্যাল রোড থেকেই পেয়ে যাবেন সুবিধা। এই জন্য আপনাদের খরচ করতে হবে মাত্র 500-700 টাকা রাউন্ড ট্রিপ এর জন্য। সকাল 8 টা থেকে সন্ধে 6 টা পর্যন্ত এটি খোলা থাকে।
9. NAINA DEVI TEMPLE : মানুষিক শান্তি হলো সবথেকে বড়ো প্রাপ্তি। এই শান্তির খোঁজেই আমরা দূর দূরান্ত, পাহাড়, নদী, সমুদ্র, বন, জঙ্গল চষে বেড়াছি। হিন্দুধর্মের 'পুরান' অনু্যায়ী 51 শক্তি পিঠের অন্যতম একটি হলো এই নয়ানা দেবী মন্দির। কথিত আছে যে দেবী সতীর নয়ন বা চোখ এখানে পড়েছিল বলে এই মন্দির এখানে গড়ে ওঠে।
i) কেনো যাবেন : মন্দির এর ভেতর পিপল গাছ গুলো পূর্ণাথিদের পাহাড়ি রাস্তার ক্লান্তি মেটানোর জন্য অনন্ত প্রসারিত ডাল পালার চাঁদোয়া তৈরি করে রেখেছে। মূল মন্দিরের ভেতরে একদম মাঝে রয়েছে দুটি নেত্র যা নয়না দেবী হিসাবে পূজিত হয় ও তার দুপাশে মা কালী ও গণেশ এর মূর্তি যথাক্রমে ডানে ও বায়ে বসানো রয়েছে ।
i) মন্দিরের মূল আকর্ষণ : July এর শেষ সপ্তাহে বা August এর প্রথম সপ্তাহে এখানে নায়না অষ্টমী উপলক্ষ্যে সাপ্তাহিক মেলা বসে। আপনারা চাইলে দেখেই আসতে পারেন।
ii) কেমন করে যাবেন : ম্যাল রোড থেকে 2.5 কিমি দূরত্ব টা খুব একটা বেশি নয়। তল্লিতাল বাস স্ট্যান্ড থেকে অটো বা Personal Car এ করেও যাওয়া যেতে পারে। প্রবেশদ্বার সবার জন্য খোলা। তবে ভেতরে আপনি 30 মিনিট এর বেশি সময় কাটাতে পারবেন না। তবে সকাল 6 টা থেকে রাত 10 টা পর্যন্ত এই প্রবেশদ্বার খোলা রাখা হয়।
10. ECO CAVE PARK : নৈনিতালে গিয়ে 'ইকো কেভ পার্ক' না দেখলে হয়তো অনেক কিছুই বাদ পড়ে যাবে। মল্লিতাল ও সুখাতাল অঞ্চলে অবস্থিত এই জায়গাটি প্রকৃতি ও মানুষের মিলিত প্রচেষ্টায় এক অপরূপ সুন্দর স্থান হিসেবে নিজেকে তুলে ধরেছে।
i) কেনো যাবেন : এখানে কৃত্রিম ভাবে পাহাড় কেটে
,
,
,
সহ আরো বিভিন্ন প্রাণীর প্রাকৃতিক আবাসস্থল গড়ে তোলা হয়েছে। গুহার ভেতর পরিবেশ জমকালো, আলো আঁধারিতে ভরা। যারা Adventure প্রিয় ও শারীরিক ভাবে সক্ষম তারা অবশ্যই এই গুহা গুলোতে ঢুকে আসতে পারেন। এর জন্য হতে 4/5 ঘণ্টা সময় প্রয়োজন। এছাড়াও রয়েছে MUSICAL FOUNTAIN ।
ii) সময় ও টিকিট : সকাল 9:30 টা থেকে বিকাল 5:30 পর্যন্ত এই কেভ আপনাদের জন্য খোলা। এখানে ঢুকতে গেলে আপনাকে খরচ করতে হবে মাত্র 20 টাকা ও বাচ্চা দের জন্য 10 টাকা। মিউজিক্যাল ফাউন্টেন এর জন্য মাত্র 20 টাকা।
iii) কিভাবে যাবেন : এই কেভ ম্যাল রোড থেকে মাত্র 3.4 কিমি দূরে। তল্লিতাল থেকে বাস, অটো, প্রাইভেট কার, বা হাটা পথেও পারি জমানো যায়।
Nainital হলো তালের বা হ্রদের শহর যা কিনা এখানকার মূল আকর্ষণ। তাই তিন নম্বর দিনটি তাল ভ্রমণের জন্য রাখা যেতেই পারে। তবে তার আগে নিকটস্থ নৈনিতাল High Altitude Zoo দেখে আসাই যায়।
11. :
এই চিড়িয়াখানাটি তৈরি হয়েছে ভারতরত্ন পণ্ডিত গোবিন্দ বল্লোভ প্যাটেল এর নামে 1984 সালে যা পরে 1995 সালে সর্বসাধারণের জন্যে খুলে দেওয়া হয়।
i) কেনো যাবেন বা কি কি দেখতে পারবেন :
1. Himalayan Black Bear,
2. Himalayan Martin,
3. Himalayan Civet,
4. Steppe Eagle,
5. Hill Partridge,
6. Tibetan Wolf,
7. Japanese Macaque
8. Sambar, Barking Dear,
9. Goral,
10. Lady Amherst Pheasant,
11. Silver Pheasant,
12. Khalij Pheasant,
13. Silver Golden Pheasant,
14. Cheer Pheasant,
15. Bornean Fireback Pheasant,
16. Linneated Kalii,
17. Leopard,
18. Royal Bengal Tiger,
19. Rose Ringed Parakeet,
20. Blossom Headed Parakeet
ii) কিভাবে যাবেন : তল্লিতাল থেকে যদিও বা মাত্র 2 কিমি দূরত্বে অবস্থিত তবুও এখানে কোনো পার্সোনাল কার নিয়ে প্রবেশ নিষেধ। তাই আপনাকে জু তে ঢোকার জন্য জীপ ভারা করতে হবে যা কিনা মলিতাল থেকে পাওয়া যায়। ভারা মাত্র 30 টাকা জন প্রতি।
iii) সময় ও টিকিট : সকাল 9:30 থেকে বিকাল 4:30 টা পর্যন্ত খোলা থাকে। এখানে ঢোকার জন্যে আপনাকে মাত্র 50 টাকা দিয়ে টিকিট কাটতে হবে। 5-12 বছর বয়সিদের জন্য টিকিট মূল্য মাত্র 20 টাকা ধার্য্য করা হয়েছে। ক্যামেরা নিয়ে গিয়ে নিজের ফটোগ্রাফি এর দক্ষতা দেখতে চাইলে দিতে হবে আরো 25 টাকা ও যদি ভাবেন স্থিরচিত্র থেকে চলমান ছবি নোওয়াটাই অনেক বেশি প্রাণমুগ্ধকর তবে মাত্র 200 টাকা বেশি দিয়ে অনুমতি পত্র নিতে হবে।
12. SARIATAL : নৈনিতাল জু থেকে বেরিয়ে Personal Car এ করে চলে যেতে পারেন 11 কিমি দূরের সারিয়তাল। যেতে সময় নেবে মাত্র 30 মিনিট।
i) এখন প্রশ্ন ওঠে কেনোই বা যাবেন ? কি তাই তো ?
উত্তরটা হলো এখানে পাবেন, এই লেক এর থেকে অনতিদূরে
1.
2.
3.
4.
5.
6. এর সাক্ষাৎ। মাত্র ২০টা টাকা খরচ এর ব্যাপার মাত্র।
12. Khurpatal : এর পরের জায়গাটি হল খুরপাতাল। সারিয়াতাল থেকে মাত্র 2 কিমি দূরে অবস্থিত। ব্রিটিশ ভারতের অন্যতম পর্যটন ও বিশ্রাম স্থল ছিল এটি। মূল শহর থেকে 12 কিমি দূরত্ব। তবে আপনি সরিয়াতাল থেকে মাত্র 5 মিনিটেই এখানে পৌঁছতে পারবেন।
i) কেনো যাবেন এখানে ? আপনি কি মাছ ধরার সৌখিন ?? বা আপনি কি বোটিং করতে পছন্দ করেন ?? আপনি কি চান প্রকৃতির বুকে সবুজ ঘাসের গালিচায় হেঁটে নিজেকে প্রকৃতির সাথে সংযোগ স্থাপন করতে ?
যদি উত্তর হ্যা হয় তবে আপনাকে এখানে আসতেই হবে। আসার বা যাবার কোনো নির্দিষ্ট সময় নেই। তাই যখন খুশি তখন আসতেই পারেন একবার।
13. Sattal : তালের শহর এর আর এক নামকরা তাল হলো সাত্তাল। সাতটি ছোট ছোট তাল এর মিলনে গঠিত বলে এর নাম সাত্তাল। খুরপাটাল থেকে 34 কিমি দুরত্ব টা একটু বেশিই মনে হতে পারে তবে মূল শহর থেকে অবশ্য 26 কিমি দূরত্ব।
i) ঘুরতে যাবার কারণ : Trakking, Rappelling, Boating, Rock Climbing, Camping ..... এইসব বিষয়ে যদি বিশেষ আকর্ষণ থাকে তবে জায়গাটি আপনার জন্যই।
এখানে দু ধরনের বোটিং হয় : 1. শিকারা রাইড যার জন্য প্রতি 30 মিনিট এর জন্য মাথাপিছু খরচ আসবে 220 টাকা।
2. প্যাডেল বোটিং এর খরচ মাথাপিছু খরচ আসবে 220 টাকা প্রতি ঘন্টা।
এছাড়াও পাবেন ফ্লোরা, ফনা, ফাঙ্গী, অর্কিড, প্রজাপতি, মাছরাঙ্গা, কালো ঈগল, Parakeets, Babblers ইত্যাদি। এখানে 525 ধরনের প্রজাপতি ও 11,000 এর উপর মথ এর একটি বিশাল সংগ্রহশালা রয়েছে।
14. BHIMTAL : লেক শহরের অন্যতম দর্শনীয় স্থানের গুরুত্বপূর্ণ একটি ভিমতাল। মূল শহর থেকে 25 কিমি ও সাত্তাল থেকে 14 কিমি দূরে অবস্থিত।
এখানেও বোটিং, Rappelling এর মত অ্যাডভেঞ্চার গেম গুলো করার সুবন্দোবস্ত রয়েছে।
OYO HOTELS, KMVN TOURIST HOUSE, VAN VILASH RESORT এর মত অনেক ছোট বড়ো হোটেল বা RESORT এ রাত্রি যাপন করতে পারেন।
15. NAUKHUCHIATAL : এই হ্রদের 9 টি কোন বা কর্নের সমাহারে গঠিত তাই এর নাম নৌখুচিয়া তাল। মূল শহর থেকে দূরত্ব 24 কিমি হলেও ভিম তাল থেকে মাত্র 9 কিমি। এখানেও সেই Boating, Paragliding, Water Balloon Ride এর ব্যবস্থা রয়েছে। Paragliding এর জন্য আপনাকে 1600-1800 টাকা জন প্রতি দিতে হবে।
VIVAH CINEMA অবশ্যই দেখেছেন। তাহলে আলমোরা ও রানীক্ষেত নাম দুটি অবশ্যই মনে আছে। আগামী POST এ জায়গা দুটির বিস্তৃত আলোচনা ও সাংস্কৃতিক বৈশিষ্ট্য নিয়ে আসা হবে ও সঙ্গে থাকছে ' জিম করবেট ন্যাশনাল পার্ক ' নিয়ে আলোচনা। সঙ্গে থাকবেন আশা করি ভালো লাগবে।