SKILO

SKILO Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from SKILO, Tour guide, .
(1)

For more details call us +91 90464 19318
24/03/2024

For more details call us +91 90464 19318

For more details call us +91 464 19318
24/03/2024

For more details call us +91 464 19318

Explore Now
23/03/2024

Explore Now

Contact us today to get the best hotel, resort or package at the right price anywhere in West Bengal.Or log in www.skilo...
17/01/2024

Contact us today to get the best hotel, resort or package at the right price anywhere in West Bengal.
Or log in www.skilo.in
Phone no +91 9046419318

পশ্চিমবঙ্গের যেকোনো জায়গায় ভালো হোটেল ,রিসর্ট অথবা সঠিক মূল্যে ভালো প্যাকেজ পেতে আজই যোগাযোগ করুন আমাদের সাথে।
অথবা লগ ইন করুন www.skilo.in
Phone no +91 9046419318

সেরা অফবিট গন্তব্য।সাশ্রয়ী মূল্যের সাথে সেরা পরিষেবা।সেরা প্যাকেজের জন্য সেরা অফার।একাধিক থাকার বিকল্প সহ সেরা গন্তব্য।...
12/01/2024

সেরা অফবিট গন্তব্য।
সাশ্রয়ী মূল্যের সাথে সেরা পরিষেবা।
সেরা প্যাকেজের জন্য সেরা অফার।
একাধিক থাকার বিকল্প সহ সেরা গন্তব্য।

www.skilo.in-এ লগ ইন করুন এবং সাশ্রয়ী মূল্যে ব্যয়বহুল অফার নিন।
অফার 26 জানুয়ারী 2024 থেকে 29 জানুয়ারী 2024 পর্যন্ত।

best offbeat destination.Best service with affordable price.Best offer for best packge.Best destination with multiple st...
12/01/2024

best offbeat destination.
Best service with affordable price.
Best offer for best packge.
Best destination with multiple staying option.

Log in www.skilo.in and grab expensive offer in affordable price.
Offer Starting from 26th January 2024 to 29th January 2024.

SUNDARBANSundarban means beautiful mangrove forest is sithuated at west Bengal in INDIA. The Sundarbans mangrove forest,...
19/11/2023

SUNDARBAN
Sundarban means beautiful mangrove forest is sithuated at west Bengal in INDIA. The Sundarbans mangrove forest, located in the delta of the Ganges, Brahmaputra and Meghna rivers on the Bay of Bengal, is one of the largest forests in the world. After the partition of the country, about 60% of the area went to Bangladesh, the remaining 40% to India. It was inscribed as a World Heritage Site by UNESCO in 1997. The Sundarbans is a web of small islands with ocean currents, mudflats and salinity of mangrove forests. 31.1 percent of the total forest area, i.e. 1,874 square kilometers, consists of wetlands including rivers, creeks, and bels.[4] The forest is known to be home to numerous species of animals including the famous Royal Bengal Tiger, a variety of birds, deer, crocodiles, and snakes. . According to the survey, there are 106 tigers and 100,000 to 150,000 blackbucks in the Sundarbans area. On May 21, 1992, Sundarbans was recognized as a Ramsar site. Thousands of tourists visit Sundarbans every year. Every year, many tourists from home and abroad are fascinated by the unique beauty of Sundarbans and gain various knowledge from nature by traveling to Sundarbans.
The most abundant tree species are Sundae and Gewa. The forest is home to 453 species of wildlife including 290 birds, 120 fish, 42 mammals, 35 reptiles and eight amphibian species.
You can visit Sundarbans to take a break from your boring life.
What will you see?
Beautiful mangrove forest, variety of wild animals, Royal Bengal Tiger, Crocodile, Bekan Bungalow, Hamilton Sahib Bungalow, Baghro Project, Jharkhali Eco Tourism, Sajnekhali Museum.
How to go?
From Sealdah (Kolkata) there are many local trains for Canning throughout the day after which. You can choose to go to Namkhana, Raidighi, Sonakhali by bus. From there motorboat services are available to Sundarbans National Park.
For more details hotel or tour package booking
contact := +91 90464 19318

BAKKHALI বকখালি হল ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের দক্ষিণ চব্বিশ পরগণা জেলার কাকদ্বীপ মহকুমার নামখানা সিডি ব্লকের (সম্প্রদায় ...
07/11/2023

BAKKHALI
বকখালি হল ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের দক্ষিণ চব্বিশ পরগণা জেলার কাকদ্বীপ মহকুমার নামখানা সিডি ব্লকের (সম্প্রদায় উন্নয়ন ব্লক) নামখানা থানার অন্তর্গত একটি গ্রাম।এটি একটি পর্যটন কেন্দ্র৷ বঙ্গোপসাগরের তীরবর্তী এখানকার সমুদ্র সৈকত লালকাঁকড়ার জন্যে বিখ্যাত, নির্জনতাপ্রিয় ভ্রমণ পিপাসুরা বকখালি পছন্দ করেন। এখানে আছে ম্যানগ্রোভ বন এবং উন্মুক্ত চিড়িয়াখানা। স্বাধীনতার পর পশ্চিমবঙ্গ সরকার এটিকে পর্যটন কেন্দ্র হিসাবে গড়ে তোলে। নিকটবর্তী পর্যটন কেন্দ্র রূপে ফ্রেজারগঞ্জ প্রসিদ্ধি লাভ করেছে।

যোগাযোগ

কলকাতার সঙ্গে বকখালি সড়কপথে যুক্ত৷ কলকাতা থেকে ১১৭ নম্বর জাতীয় সড়ক পথে বা রেলপথে নামখানা পযর্ন্ত গিয়ে সেখান থেকে অথবা কলকাতা থেকে সরাসরি বাসযোগে বকখালি যাওয়া যায়। যাওয়ার পথে হাতানিয়া দোহানিয়া নদী পড়ে। এখানে বার্জ যোগে ভারী যান পরিবহন ব্যবস্থা আছে এবং এই নদীর ওপর ৮০ মিটার দীর্ঘ সেতু তৈরীর কাজ সম্পন্ন হয়েছে। বকখালিতে পর্যটকদের জন্য একাধিক হোটেল আছে।
জম্বুদ্বীপ এবং লোথিয়ান হল কাছাকাছি দুটি বনজ দ্বীপ। দ্বীপগুলিতে ভ্রমণের একমাত্র মাধ্যম হল অনুন্নত মোটরযুক্ত দেশীয় নৌকা, এবং দ্বীপগুলিতে কোনও জেটি নেই।
FOR MORE DEATILS CALL US +91 90464 19318
www.skilotravel.com

Off Beat MOUSUNI ILANDএবার  উইকেন্ড এর ছুটি তে বেরিয়ে পড়তে পারেন কোলকাতা থেকে মাত্র ১০০ কিলোমিটার দূরে মৌসুনি নামক এই আই...
06/11/2023

Off Beat MOUSUNI ILAND
এবার উইকেন্ড এর ছুটি তে বেরিয়ে পড়তে পারেন কোলকাতা থেকে মাত্র ১০০ কিলোমিটার দূরে মৌসুনি নামক এই আইল্যান্ড টিতে। সমুদ্র তটে থাকতে পারবেন টেন্ট এ। আপনার প্রিয়জন বা বন্ধু বান্ধবী দের সাথে কাটানোর মতো আদর্শ জায়গা। এছাড়া এখানে দেখতে পাবেন ম্যানগ্রোভ অরণ্য আর তার সাথে উপভোগ করতে পারবেন সমুদ্রের ছোট ছোট ঢেউ এবং সুন্দর খাওয়া দাওয়া। রাত্রিতে এখানে থাকে ডিজে এবং চিকেন বারবিউ এর ব্যবস্থা।সাথে নৌকাতে ঘুরে আস্তে পারেন জম্বু দ্বীপ। এখানে আপনি যেকোনো সময় যেতে পারেন। সব থেকে আদর্শ সময় অক্টোবর থেকে মার্চ মাস।
কিভাবে যাবেন ?
শিয়ালদহ থেকে ট্রেন এ নামখানা।নামখানা রেলওয়ে স্টেশন থেকে, হুজ্জুটার ঘাটে পৌঁছানোর জন্য একটি টোটো/ম্যাজিক ভ্যান বুক করুন। নৌকায় চেনোই নদী পার হয়ে মৌসুনি দ্বীপে পৌঁছান।এছাড়া ধর্মতলা বাসটেন্ড থেকে বাসে আসতে পারেন।
For more details or any query call us +91 90464 19318
www.skilotravel.com

OFFBEAT HENRY ILANDহেনরী আইল্যান্ড ভারতের পশ্চিমবঙ্গের দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার অন্তর্গত একটি দ্বীপ ও পর্যটনকেন্দ্র। নিয়মিত...
05/11/2023

OFFBEAT HENRY ILAND
হেনরী আইল্যান্ড ভারতের পশ্চিমবঙ্গের দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার অন্তর্গত একটি দ্বীপ ও পর্যটনকেন্দ্র। নিয়মিত সমুদ্র সৈকত ছেড়ে যদি নির্জন সৈকতে আপনি আপনার সময় কাটাতে চান। তাহলে সপ্তাহের দু একদিনের ছুটিতে আসতে পারেন হেনরি আইল্যান্ড এ। এখানে ১৬২ এর বেশি মৎস প্রকল্প রয়েছে। এছাড়া রয়েছে ম্যানগ্রোভ অরণ্য এবং ওয়াচ টাওয়ার ,শীতকালে দেখতে পাবেন অসংখ্য প্রজাতির পাখি যা দেখে আপনার মন ভোরে যাবে। দ্বীপটি বকখালির নিকটে বঙ্গপসাগরের উপকূলে ও সুন্দরবন জাতীয় উদ্যানের দক্ষিণে অবস্থিত।
দর্শনীয় স্থান
• দ্বীপের চারিপাশ
• সমুদ্র সৈকত
• নানা মৎস্য চাষ প্রকল্প
• ম্যানগ্রোভ অরণ্য
• শীতকালে পরিযায়ী পাখির ঝাঁক

কি ভাবে যাবেন ?
শিয়ালদহ থেকে ট্রেন এ নামখানা অথবা ধর্মতলা থেকে বাসে আস্তে পারেন জেটি ঘাট।
For more details contact us =+91 90464 19318
www.skilotravel.com

OFF BEAT BARDI PAHAR, BANKURAপশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের বাঁকুড়া জেলায় অবস্থিত এই বড়দি পাহাড় ,আপনার উইকেন্ড এ নিয়মিত ডেস্টিনেশন ছ...
04/11/2023

OFF BEAT BARDI PAHAR, BANKURA
পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের বাঁকুড়া জেলায় অবস্থিত এই বড়দি পাহাড় ,আপনার উইকেন্ড এ নিয়মিত ডেস্টিনেশন ছেড়ে ছুটি কাটাতে আসতে পারেন এই বড়দি পাহাড়ে।কোলকাতা থেকে মাত্র ২১৫ কিলোমিটার দুরে নির্জন প্রকৃতির মাঝে শাল,পলাশ,সেগুন এর জঙ্গলে ঘেরা এই বড়দি পাহাড়। শহরের একঘেয়েমি কর্মব্যাস্ত জীবন থেকে একটু রিফ্রেশ হতে আস্তে পারেন এখানে। কংসাবতী নদী ,জঙ্গল আর বড়দি পাহাড়ের অপুর্ব মনোরম দৃশ্য দেখতে পাবেন এখানে।
কিভাবে যাবেন ?
কোলকাতা থেকে বড়দি পাহাড় যে কোনো প্রাইভেট গাড়িতে মাত্র ৪.৫ ঘন্টার পথ।.......
pahar eco resort
For more details or booking related any query
Contact us :- +91 90464 19318

SUNDARBANবাংলায় সুন্দরবন মানে সুন্দর বন। বঙ্গোপসাগরে গঙ্গা, ব্রহ্মপুত্র ও মেঘনা নদীর ব-দ্বীপে অবস্থিত সুন্দরবনের ম্যানগ...
04/11/2023

SUNDARBAN
বাংলায় সুন্দরবন মানে সুন্দর বন। বঙ্গোপসাগরে গঙ্গা, ব্রহ্মপুত্র ও মেঘনা নদীর ব-দ্বীপে অবস্থিত সুন্দরবনের ম্যানগ্রোভ বন, বিশ্বের অন্যতম বৃহত্তম বন। দেশ ভাগের পর প্রায় ৬০% এলাকা বাংলাদেশে চলে যায়, বাকি ৪০% ভারতে। এটি 1997 সালে ইউনেস্কো কর্তৃক বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসাবে খোদাই করা হয়েছিল। সুন্দরবনকে জালের মত জড়িয়ে রয়েছে সামুদ্রিক স্রোতধারা, কাদা চর এবং ম্যানগ্রোভ বনভূমির লবণাক্ততাসহ ক্ষুদ্রায়তন দ্বীপমালা। মোট বনভূমির ৩১.১ শতাংশ, অর্থাৎ ১,৮৭৪ বর্গকিলোমিটার জুড়ে রয়েছে নদীনালা, খাঁড়ি, বিল মিলিয়ে জলাকীর্ণ অঞ্চল।[৪] বনভূমিটি, স্বনামে বিখ্যাত রয়েল বেঙ্গল টাইগার ছাড়াও নানান ধরনের পাখি, চিত্রা হরিণ, কুমির ও সাপসহ অসংখ্য প্রজাতির প্রাণীর আবাসস্থল হিসেবে পরিচিত। জরিপ মোতাবেক ১০৬ বাঘ ও ১০০০০০ থেকে ১৫০০০০ চিত্রা হরিণ রয়েছে এখন সুন্দরবন এলাকায়। ১৯৯২ সালের ২১ মে সুন্দরবন রামসার স্থান হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করে। সুন্দরবনে প্রতি বছর হাজার হাজার পর্যটক ঘুরতে আসে। প্রতি বছর দেশ-বিদেশের অসংখ্য পর্যটক সুন্দরবনের অপরূপ সৌন্দর্যে মুগ্ধ হয়ে সুন্দরবন ভ্রমণ করার মাধ্যমে প্রকৃতি থেকে বিভিন্ন জ্ঞান অর্জন করে।
সর্বাধিক প্রচুর গাছের প্রজাতি হল সুন্দরী এবং গেওয়া। বনে ২৯০টি পাখি, ১২০টি মাছ, ৪২টি স্তন্যপায়ী, ৩৫টি সরীসৃপ এবং আটটি উভচর প্রজাতিসহ ৪৫৩টি বন্যপ্রাণীর বাসস্থান রয়েছে।
আপনি আপনার এক ঘেয়েমি জীবন থেকে বিরতি নিতে ঘুরে আস্তে পারেন এই সুন্দরবন।

কি কি দেখবেন ?
সুন্দরী গাছের ম্যানগ্রোভ অরণ্য,বিভিন্ন প্রকার বন্য জীবজন্তু ,রয়েল বেঙ্গল টাইগার ,কুমির ,বেকান বাংলো ,হ্যামিলটন সাহেব বাংলো ,ব্যাঘ্রো প্রকল্প ,ঝড়খালি ইকো ট্যুরিজম,সাজনেখালি মিউজিয়াম।
কি ভাবে যাবেন ?
শিয়ালদহ (কলকাতা) থেকে সারাদিন ক্যানিংয়ের জন্য অনেকগুলি লোকাল ট্রেন রয়েছে যার পরে. আপনি বাসে করে নামখানা, রায়দিঘি, সোনাখালি যেতে বেছে নিতে পারেন. সেখান থেকে সুন্দরবন জাতীয় উদ্যানের জন্য মোটরবোট পরিষেবা উপলব্ধ।

For more details hotel or tour package booking
contact := +91 90464 19318

হিমালয়ের পটভূমির বিপরীতে এবং এর মধ্য দিয়ে প্রবাহিত আদিম গঙ্গার সাথে, ঋষিকেশের প্রাচীন শহরটি উত্তর ভারতের অন্যতম প্রধান...
31/10/2023

হিমালয়ের পটভূমির বিপরীতে এবং এর মধ্য দিয়ে প্রবাহিত আদিম গঙ্গার সাথে, ঋষিকেশের প্রাচীন শহরটি উত্তর ভারতের অন্যতম প্রধান পর্যটন এবং তীর্থস্থান কেন্দ্র, যেখানে বিশ্বজুড়ে মানুষ শান্তির সন্ধানে আসে। ঋষিকেশকে সাধারণত 'বিশ্বের যোগ রাজধানী' বলা হয় এবং ঠিকই তাই। গন্তব্যটি দর্শনার্থীদের সাথে মুখরিত, যারা এখানে যোগব্যায়াম এবং ধ্যান শিখতে আসে। ঋষিকেশে অসংখ্য আশ্রম রয়েছে, যার মধ্যে কয়েকটি আন্তর্জাতিকভাবে দার্শনিক অধ্যয়ন, যোগব্যায়াম এবং সুস্থতার অন্যান্য প্রাচীন ভারতীয় ঐতিহ্যের কেন্দ্র হিসেবে স্বীকৃত। উত্তরাখণ্ড পর্যটন উন্নয়ন পর্ষদ এখানে বার্ষিক আন্তর্জাতিক যোগ উৎসব (IYF) আয়োজন করে, যা হাজার হাজার যোগ অনুরাগীকে আকর্ষণ করে। ঋষিকেশের সাথে জড়িয়ে আছে বেশ কিছু কিংবদন্তি। বলা হয়, ঋষিকেশ প্রাচীন গ্রন্থ স্কন্দপুরাণ এবং মহাকাব্য রামায়ণে উল্লেখ পাওয়া যায়। কথিত আছে, রাবণ বধের পর ভগবান রাম তার ভাইদের সাথে তপস্যা করতে ঋষিকেশে এসেছিলেন।

ঋষিকেশ রিভার রাফটিং এর জন্য সবচেয়ে বেশি পরিচিত যা জুলাই থেকে সেপ্টেম্বরের মাঝামাঝি পর্যন্ত উপভোগ করা যায়। রোমাঞ্চ সন্ধানকারীদের জন্য ঋষিকেশে অন্যান্য জিনিসগুলি হল ক্লিফ জাম্পিং, বডি সার্ফিং, রিভারসাইড ক্যাম্পিং, বাঞ্জি জাম্পিং, ফ্লাইং ফক্স, জায়ান্ট সুইং, র‌্যাপেলিং, মাউন্টেন বাইকিং, রক ক্লাইম্বিং এবং ট্রেকিং।

জলি গ্রান্ট বিমানবন্দর হল ঋষিকেশের নিকটতম বিমানবন্দর যা 21 কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। জলি গ্রান্ট বিমানবন্দর থেকে ঋষিকেশের জন্য ট্যাক্সি সহজে পাওয়া যায়। জলি গ্রান্ট বিমানবন্দরটি দৈনিক ফ্লাইটের সাথে দিল্লির সাথে ভালভাবে সংযুক্ত। জলি গ্রান্ট বিমানবন্দরের সাথে ঋষিকেশ মোটরগাড়ির রাস্তা দ্বারা ভালভাবে সংযুক্ত।

ঋষিকেশ ভারতের প্রধান গন্তব্যগুলির সাথে রেলওয়ে নেটওয়ার্ক দ্বারা ভালভাবে সংযুক্ত। ঋষিকেশ রেলওয়ে স্টেশনে প্রায়ই ট্রেন যায়। ঋষিকেশ থেকে মুনি-কি-রেতি এবং স্বর্গাশ্রমে ট্যাক্সি এবং বাস সহজেই পাওয়া যায়।

ঋষিকেশ উত্তরাখণ্ড এবং ভারতের উত্তর রাজ্যগুলির প্রধান গন্তব্যগুলির সাথে মোটরযানযোগ্য রাস্তা দ্বারা ভালভাবে সংযুক্ত। দিল্লি আইএসবিটি কাশ্মীরি গেট এবং মিরাট থেকে ঋষিকেশে যাওয়ার বিলাসবহুল এবং সাধারণ বাসগুলি সহজেই উপলব্ধ।

উত্তরাখণ্ডের প্রধান গন্তব্য যেমন দেরাদুন, হরিদ্বার, শ্রীনগর, তেহরি, উত্তরকাশী ইত্যাদি থেকে ঋষিকেশে যাওয়ার বাস এবং ট্যাক্সি পাওয়া যায়। ঋষিকেশ 58 জাতীয় সড়কে অবস্থিত যা বদ্রীনাথকে সংযুক্ত করে।

গ্যাংটকসিকিম রাজ্যের রাজধানী শহর হল গ্যাংটক। গোটা শহরটি যেন পাহাড়ের গায়ে ধাপে ধাপে গড়ে উঠেছে। ৫৫০০ ফুট উচ্চতায় অবস্থিত এ...
12/10/2023

গ্যাংটক
সিকিম রাজ্যের রাজধানী শহর হল গ্যাংটক। গোটা শহরটি যেন পাহাড়ের গায়ে ধাপে ধাপে গড়ে উঠেছে। ৫৫০০ ফুট উচ্চতায় অবস্থিত এই শহরে শপিং মল, ক্যাসিনো, সিনেমা হল, ভিডিও পার্লার, সাইবার কাফে, কিউরিও শপ, জামাকাপড় ও ইলেকট্রনিক্সের দোকান ইত্যাদি আধুনিক শহরের সব উপাদানই পাবেন। শহরের প্রাণকেন্দ্রে আছে এম জি মার্গ (মহাত্মা গাঁধী মার্গ)। ফুটপাত ধরে হাঁটতে হাঁটতে সেরে নিতে পারেন প্রয়োজনীয় কেনাকাটা। দূরের আকাশে উপস্থিত কাঞ্চনজঙ্ঘা হয়তো তখন দ্যুতি ছড়াচ্ছে। রোপওয়ে চড়ে আকাশপথেও দেখে নিতে পারেন গ্যাংটক ও চারপাশের দৃশ্য।
গ্যাংটক শহর ও তার আশপাশের দ্রষ্টব্য এতই বেশি যে সাইটসিয়িং করতে অন্ততপক্ষে দুটো দিন সময় লাগবেই। রুমটেক মনাস্ট্রি, রাঙ্কা মনাস্ট্রি, এন্চে মনাস্ট্রি, চোগিয়াল রাজবাড়ি, ইনস্টিটিউট অব টিবেটোলজি, ডিয়ার পার্ক, বন্ঝাকরি ঝর্না, ফ্যামবং-লো অভয়ারণ্য, হিমালয়ান জুলজিক্যাল পার্ক, তাশি ভিউ পয়েন্ট, হনুমান টক ইত্যাদি প্রচুর দর্শনীয় স্থান দেখে নিতে পারেন হাতে সময় নিয়ে।
গ্যাংটক বেড়াতে আসা প্রায় সব পর্যটকই যে পথে পা বাড়ান, তা হল ছাঙ্গু লেক, নাথুলা ও বাবামন্দির। আগাম অনুমতি নিয়েই যাওয়া যায় এ পথে। চড়াই রাস্তা ধরে গাড়ি পৌঁছে যাবে ৩৮ কিলোমিটার দূরবর্তী ছাঙ্গু লেকে। উচ্চতা ১২৪০০ ফুট। নীলরঙা জলের সুন্দর সরোবরে ভেসে বেড়ায় পরিযায়ী পাখির দল। এখান থেকে ১৮ কিলোমিটার দূরেই চিন সীমান্ত নাথুলা। কাঁটাতারের বেড়ার ওপারে দেখা যায় চিনের ঘরবাড়ি, টহলদারি চিনা সৈনিক। ১৪,৪৫০ ফুট উচ্চতায় অবস্থিত এই নাথুলা দিয়েই বর্তমানে ভারত-চিন বাণিজ্য চলে বছরের একটা নির্দিষ্ট সময়ে। ফেরার পথে, নাথুলা গেট থেকে মাত্র ৪ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত বাবামন্দির দর্শন করে নিতে পারেন। দুর্ঘটনায় অকালমৃত ভারতীয় সেনানী বাবা হরভজন সিংহের স্মৃতিমন্দির এটি। বাবামন্দির দেখে আবার ফিরে আসতে হবে গ্যাংটকেই।চোখধাঁধানো তুষারশৃঙ্গ, নজরকাড়া নদী ও ঝর্না, মনোমুগ্ধকর সরোবর, গভীর অরণ্য, নানারকমের পাখি ও জন্তু-জানোয়ার, দৃষ্টিনন্দন অর্কিড-ক্যাকটাস-ফুল, ঐতিহ্যমণ্ডিত গুম্ফা ও মন্দির। সিকিম ভ্রমণের প্রথম পর্বে গ্যাংটক-পাকইয়ং-ইয়াকতেন-ছোচেনফেরি। ফুটপাত ধরে হাঁটতে হাঁটতে সেরে নিতে পারেন প্রয়োজনীয় কেনাকাটা। দূরের আকাশে উপস্থিত কাঞ্চনজঙ্ঘা হয়তো তখন দ্যুতি ছড়াচ্ছে।

• নাথু লা পাস ভারত-চীন সীমান্তে পুরানো সিল্ক রুটে অবস্থিত, নাথু লা একটি উচ্চ উচ্চতার পাস এবং গ্যাংটকের অন্যতম প্রধান আকর্ষণ। ...
• সোমগো হ্রদ ...
• নামগিয়াল ইনস্টিটিউট অফ তিব্বতবিদ্যা ...
• তাশি দৃষ্টিভঙ্গি ...
• বাবা হরভজন সিং মন্দির ...
• রুমটেক মঠ ...
• হিমালয়ান জুলজিক্যাল পার্ক ...
• সেভেন সিস্টার্স জলপ্রপাত
• যাত্রাপথ
হাওড়া, শিয়ালদহ কিংবা কলকাতা স্টেশন থেকে ছাড়া উত্তরবঙ্গগামী ট্রেনে এসে নামতে হবে নিউ জলপাইগুড়ি (এনজেপি) স্টেশনে। সেখান থেকে গ্যাংটকের দূরত্ব ১২৫ কিলোমিটার। বিমানে গেলে, বাগডোগরা বিমানবন্দর থেকে গাড়িতে গ্যাংটক পৌঁছতে হবে, দূরত্ব ১২৪ কিলোমিটার। এখন সরাসরি গ্যাংটকের কাছাকাছি পাকইয়ং পর্যন্ত বিমান যাচ্ছে। ধর্মতলা থেকে ছাড়া বাসেও পৌঁছতে পারেন শিলিগুড়ি। শিলিগুড়ি এসএনটি (সিকিম ন্যাশনালাইজড ট্রান্সপোর্ট) বাস টার্মিনাস কিংবা এনজেপি স্টেশন থেকে শেয়ার গাড়ি , কিংবা বাসেও পৌঁছতে পারেন গ্যাংটক।
MILESTONE
www.skilotravel.com
for more details:-90464 19318/7003036882

কালিম্পংছোট সুন্দর শহর কালিম্পং (Kalimpong) সমুদ্রপৃষ্ট থেকে প্রায় ১২০০ মিটার উচ্চতায় অবস্থিত। ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যে ...
29/09/2023

কালিম্পং
ছোট সুন্দর শহর কালিম্পং (Kalimpong) সমুদ্রপৃষ্ট থেকে প্রায় ১২০০ মিটার উচ্চতায় অবস্থিত। ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যে অবস্থিত জলপাইগুড়ি বিভাগের একটি জেলা। দার্জিলিং থেকে কালিম্পং-এর দূরত্ব মাত্র ৫০ কিলোমিটার। অতীতে ভারত এবং তিব্বতের মধ্যে বাণিজ্যের জন্য কালিম্পং শহর ছিল অনেক গুরুত্বপূর্ণ।

তিব্বতি ভাষায়, ‘কালোন’ শব্দের অর্থ ‘রাজার মন্ত্রী’ এবং ‘পং’ শব্দের অর্থ ‘সভা’ অর্থাৎ কালিম্পং মানে রাজার মন্ত্রীদের সভা। এক সময় কালিম্পং শহরে ভূটানের রাজ্যপালের কেন্দ্রীয় দফতর ছিল বলে এমন নামকরণ করা হয়েছে বলে মনে করা হয়। কালিম্পং শহর ভ্রমণের অনুকূল আবহাওয়া, সোনালি ওক গাছের বন এবং আশেপাশে বেশকিছু পর্যটন কেন্দ্র থাকায় ভ্রমণপিপাসু মানুষ অবকাশ যাপনের জন্য ছুটে আসেন কালিম্পং শহরে।

কালিম্পং-এর দর্শনীয় স্থানসমূহ
কালিম্পং-এর দর্শনীয় স্থানের মধ্যে রয়েছে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের স্মৃতিবিজড়িত গৌরিপুর হাউস, রিশপ-রিম্বিক পর্যটন কেন্দ্র, সবুজ গ্রাম লোলেগাঁও, কালিম্পংয়ের সবচেয়ে উঁচু স্থান ডেলো পাহাড়, কালিম্পং আর্টস অ্যান্ড ক্রাফ্ট সেন্টার, সস্তায় পণ্য কিনার জন্য তিস্তা বাজার, ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসনকালের রোমান ক্যাথলিক চার্চ, জাং ঢোক পালরি ফোডাং বৌদ্ধ মনাস্ট্রি, ম্যাক ফারলেন চার্চ, মর্গ্যান হাউস, সায়েন্স সিটি, টসোঙ্গাঁ গুম্ফা ভুটানি আশ্রম, লেপচা মিউজিয়াম, পাইনভিউ নার্সারী এবং হনুমান মন্দির। এছাড়াও কালিম্পংয়ে রিভার রাফটিং এবং প্যারাগ্লাইডিং করা যায়।

ভ্রমণের সময়
প্রায় সারা বছরই কালিম্পং-এর আবহাওয়া ভ্রমণের জন্য অনুকূলে থাকে। তবে মার্চ থেকে জুন এবং সেপ্টেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারী মাস কালিম্পং ভ্রমণের সবচেয়ে উত্তম সময়।

কিভাবে যাবেন
কলকাতা হতে কালিম্পং-এর দূরত্ব ৬৪৬ কিলোমিটার। কলকাতার শেয়ালদা ষ্টেশন থেকে প্রতিদিন সন্ধ্যা ৭টায় দার্জিলিং মেইল নিউ জলপাইগুড়ি ষ্টেশনের উদ্দেশ্যে যাত্রা করে। শেয়ালদা থেকে নিউ জলপাইগুড়ি ষ্টেশনে পৌঁছাতে ১২ ঘন্টা সময় লাগে। নিউ জলপাইগুড়ি থেকে কালিম্পং যাওয়ার বাস, মিনিবাস ও জিপ পাওয়া যায়। নিউ জলপাইগুড়ি ষ্টেশন হতে কালিম্পং যেতে প্রায় ঘন্টা তিনেক সময় লাগে। চাইলে কলকাতার উল্টোডাঙ্গা বাস টার্মিনাল থেকে সরাসরি বাসযোগে কালিম্পং যাওয়া যায়।

কালিম্পং-এর সবচেয়ে কাছাকাছি বিমানবন্দর শিলিগুড়ি সংলগ্ন বাগডোগরায় অবস্থিত। আর বাগডোগরা থেকে কালিম্পং-এর দূরত্ব প্রায় ৭০ কিলোমিটার। কলকাতা এবং দিল্লী থেকে নিয়মিতভাবে বাগডোগরায় বিমান চলাচল করে।
for more details:-https://www.skilotravel.com/hotels/65164efb597321e61345390c?destination=kalimpong
contact us: +91 90464 19318
Daks Stay
www.skilotravel.com

ঘাটশিলাআপনি কি একদিনের জন্য প্রকৃতির সান্নিধ্য উপভোগ করতে চান? তাহলে পৌঁছে যেতে পারেন ঘাটশিলা । কলকাতা থেকে খুব কাছেই অব...
28/09/2023

ঘাটশিলা

আপনি কি একদিনের জন্য প্রকৃতির সান্নিধ্য উপভোগ করতে চান? তাহলে পৌঁছে যেতে পারেন ঘাটশিলা । কলকাতা থেকে খুব কাছেই অবস্থিত এই ছোট্ট শহরের বিশুদ্ধ বাতাসে নবজীবন ফিরে পেতে পারেন। এখানে রাত্রিবাসের ব্যাবস্থা সম্পর্কে তেমন কোনও অভিজ্ঞতা না থাকায় আমরা একই দিনে ঘাটশিলা ভ্রমণ করে ফিরে আসার সিদ্ধান্ত নিই । তবে আপনি যদি সত্যিই প্রকৃতির পূজারী হন এবং ফোটোগ্রাফি আপনার প্যাশন হলে এখানে রাত্রিবাস করতে কিন্ত ভুলবেন না। বর্তমানে এখানে বেশ অনেকগুলি হোটেল রয়েছে। ভারতের আদিবাসী সম্প্রদায়কে চিনতে এবং প্রকৃতির কোলে শান্তিতে কিছু মুহূর্ত কাটানোর জন্য এই স্থানটি এক্কেবারে আদৰ্শ এমনটা বলাই যায়।

কীভাবে যাবেন:
সড়কপথে এবং রেলপথে খুব সহজেই ঘাটশিলা পৌঁছে যেতে পারেন। কলকাতা থেকে ঘাটশিলা ভ্রমণের জন্য আমি রেলপথকেই বেছে নিয়েছিলাম । সকালে হাওড়া থেকে আমি ৬.৫৫-এর ইস্পাত এক্সপ্রেসে চেপে ৯.৫১ এ ঘাটশিলা পৌঁছে যাই। ফেরার পথেও এই ট্রেনটি চেপেই কলকাতা ফিরি । ঘাটশিলা থেকে ইস্পাত এক্সপ্রেস দুপুর ৩.৩০ নাগাদ ছাড়ে।

কীভাবে ঘাটশিলা ঘুরলাম:
স্টেশন থেকে বহু অটো এবং গাড়ি উপলব্ধ আছে। সারাদিনের জন্য যে কোনও গাড়ি ভাড়া করে ঘাটশিলার দর্শনীয় স্থানগুলি ঘুরে নিতে পারেন। তবে আমি আগে থেকেই গুগলের সাহায্য নিয়ে কলকাতায় বসে অটো বুক করে নিয়েছিলাম । আপনিও গুগলে একটু সার্চ করলে ঘাটশিলার অটো বা গাড়ির ড্রাইভারের ফোন নম্বর পেয়ে যাবেন এবং আগে থেকে বুক করে ভ্রমণের প্ল্যানটা রেডি করে নিতে পারেন ।

দর্শনীয় স্থান:
ঘাটশিলা শহরের প্রধান দর্শনীয় স্থানগুলি হল - ধারাগিরি জলপ্রপাত, গৌরী কুঞ্জ, ফুলদুংড়ি পাহাড় এবং বুরুদিহ লেক ।ভীষণা দেবী রংকিনীর মন্দির, সুবর্ণরেখা নদী, ফুলডুংরি, গালুডি, কথাসাহিত্যিক বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের স্মৃতিবিজড়িত বাড়ি, বুরুডি লেক এবং তামার খনি ঘাটশিলার দ্রষ্টব্য স্থান।
for more details:-+91 90464 19318
Book Now:- https://www.skilotravel.com/hotels/6511236c3b4b4128b1d303e3?destination=ghatshila
adhikary lodge
skilotravel.com

অযোধ্যা পাহাড়, পুরুলিয়া, পশ্চিমবঙ্গ, ভারতের একটা পর্যটন কেন্দ্র। পশ্চিমবঙ্গের রুক্ষ মালভূমি অঞ্চলের মধ্যে অযোধ্যা পাহা...
28/09/2023

অযোধ্যা পাহাড়, পুরুলিয়া, পশ্চিমবঙ্গ, ভারতের একটা পর্যটন কেন্দ্র। পশ্চিমবঙ্গের রুক্ষ মালভূমি অঞ্চলের মধ্যে অযোধ্যা পাহাড় হল মানবদেহের ফুসফুসের মতো। প্রকৃতি মায়ের কোলে মানুষের খুশি হওয়ার সব উপকরণই আছে অযোধ্যা পাহাড়ে। আছে পাহাড়ের বুকে শীতল, স্বচ্ছ জলের ঝিল, মাটির সোঁদা গন্ধ, হারিয়ে যাওয়ার মতো ঘাসের গালিচামোড়া শাল-সেগুনের বনবীথি! সরকারি যুব আবাসে দিব্যি দুটো দিন কাটিয়ে প্রকৃতির অনাবিল আনন্দ বন্ধুপরিজনের সঙ্গে ভাগাভাগি করে নেওয়া যায়!
কীভাবে যাবেন?
কলকাতা থেকে (হাওড়া স্টেশন) ট্রেনে পুরুলিয়া। পুরুলিয়া থেকে চারচাকা গাড়িতে আরষা হয়ে অযোধ্যা পাহাড়।
কলকাতা থেকে দিন/রাত সাধারণ/বাতানুকূল বাসে পুরুলিয়া হয়ে চারচাকায় অযোধ্যা পাহাড়।
কলকাতা থেকে নিজের গাড়িতে আরামবাগ, বিষ্ণুপুর, বাঁকুড়া, পুরুলিয়া, আরষা হয়ে আনুমানিক ৩২০ কিলোমিটার অযোধ্যা পাহাড়।
RESORT NIRJANE
For More details:- www.skilotravel.com
https://www.skilotravel.com/hotels/65092ece56347c3e6cad5888?destination=purulia
call us :-+91 90464 19318

মুকুটমণিপুর, ভারতের পশ্চিমবঙ্গের বাঁকুড়া জেলার খাতড়া মহকুমার অন্তর্গত একটা পর্যটন কেন্দ্র। বাঁকুড়া জেলার বেশ কয়েকটা ...
21/09/2023

মুকুটমণিপুর, ভারতের পশ্চিমবঙ্গের বাঁকুড়া জেলার খাতড়া মহকুমার অন্তর্গত একটা পর্যটন কেন্দ্র। বাঁকুড়া জেলার বেশ কয়েকটা পর্যটন কেন্দ্রের মধ্যে মুকুটমণিপুর অন্যতম। এখানকার অন্যতম আকর্ষণ হল মুকুটমণিপুর কংসাবতী জলাধার ও তার পাশাপাশি নতুন পরিবেশ। সম্প্রতি এখানে বাঁকুড়ার হস্তশিল্প এবং অন্যা্ন্য উপহার সামগ্রীর সারি বাঁধা দোকান তৈরি হয়েছে। জলাধারে সবান্ধব বোটিং করতে করতে স্বচ্ছ শীতল জলে হাত ভিজিয়ে ছবি তুলতে তুলতে দিব্যি কয়েক ঘণ্টা কাটিয়ে দিতে পারেন। জলাধার এবং তার পারিপার্শ্বিক পরিবেশ পর্যটকদের মুগ্ধ করে দেবে।

কলকাতা থেকে মুকুটমণিপুরের দূরত্ব আনুমানিক আড়াইশো কিলোমিটার। সপ্তাহান্তের দুটো দিন এখানে সপরিবারে আনন্দের মধ্যে কাটিয়ে দেওয়া যায়।

যাতায়াত

কলকাতা (হাওড়া স্টেশন) থেকে এক্সপ্রেস ট্রেনে বাঁকুড়া। বাঁকুড়া থেকে বাস কিংবা চার চাকার ভাড়া গাড়িতে মুকুটমণিপুর।
কলকাতা থেকে দিনে/রাতে, সাধারণ/বাতানুকূল, সরকারি/বেসরকারি বাসে সরাসরি মুকুটমণিপুর।
নিজের গাড়িতে কলকাতা থেকে দুর্গাপুর এক্সপ্রেসওয়ে ধরে দুর্গাপুর, বাঁকুড়া, খাতড়া হয়ে মুকুটমণিপুর।

দর্শনীয় স্থান
1 কংসাবতী জলাধার (মুকুটমণিপুর জলাধার)। ১৯৫৬ সালে দ্বিতীয় পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনার কালে সেচের সুবিধার জন্য এই বাঁধ ও জলাধার নির্মিত হয়। বাঁধটির দৈর্ঘ্য ১০,০৯৮ মিটার ও উচ্চতা ৩৮ মিটার। জলাধারের আয়তন ৮৬ বর্গ কিলোমিটার। এই জলাধারের দৃশ্য বেশ মনোরম।
2 অম্বিকানগর (মুকুটমণিপুর থেকে তিন কিলোমিটার দূরে অম্বিকানগর।)।
মুকুটমণিপুর জলাধারের বিস্তীর্ণ বাঁধ ধরে নিজের গাড়ি কিংবা ভাড়া করা ভ্যান রিকশা করে তিন-চার কিলোমিটার দূরে মনোরম ইকো পার্ক এবং পাহাড়ি মন্দির দর্শন করুন। মন্দিরে পৌঁছাতে গেলে আপনাকে পাহাড়ের গা বেয়ে হালকা 'ট্রেকিং' করে উঠতে হবে। ট্রেকিংয়ের ছোঁয়া পাওয়াটা আরেক মজা!

খাওয়াদাওয়া
মুকুটমণিপুর জলাধারের মূল ফটক পার হলেই বাঁদিকে পর পর খাওয়ার হোটেল আছে। ওখানে খাওয়াদাওয়া সেরে নিতে পারেন।
বেড়ানোর ক্লান্তি দূর করতে আপনি পেয়ে যাবেন টাটকা আখের রস।

কেনাকাটা
মুকুটমণিপুর জলাধার চৌহদ্দির মধ্যেই প্রত্যেক দিন বাঁকুড়ার বিখ্যাত হস্তশিল্পের মেলা বসে যায়। এখানে খুশিমতো কেনাকাটা করতে পারবেন।

aranyak resort
for more details: +91 90464 19318
www.skilotravel.com

ঘাটশিলাআপনি কি একদিনের জন্য প্রকৃতির সান্নিধ্য উপভোগ করতে চান? তাহলে পৌঁছে যেতে পারেন ঘাটশিলা । কলকাতা থেকে খুব কাছেই অব...
20/09/2023

ঘাটশিলা

আপনি কি একদিনের জন্য প্রকৃতির সান্নিধ্য উপভোগ করতে চান? তাহলে পৌঁছে যেতে পারেন ঘাটশিলা । কলকাতা থেকে খুব কাছেই অবস্থিত এই ছোট্ট শহরের বিশুদ্ধ বাতাসে নবজীবন ফিরে পেতে পারেন। এখানে রাত্রিবাসের ব্যাবস্থা সম্পর্কে তেমন কোনও অভিজ্ঞতা না থাকায় আমরা একই দিনে ঘাটশিলা ভ্রমণ করে ফিরে আসার সিদ্ধান্ত নিই । তবে আপনি যদি সত্যিই প্রকৃতির পূজারী হন এবং ফোটোগ্রাফি আপনার প্যাশন হলে এখানে রাত্রিবাস করতে কিন্ত ভুলবেন না। বর্তমানে এখানে বেশ অনেকগুলি হোটেল রয়েছে। ভারতের আদিবাসী সম্প্রদায়কে চিনতে এবং প্রকৃতির কোলে শান্তিতে কিছু মুহূর্ত কাটানোর জন্য এই স্থানটি এক্কেবারে আদৰ্শ এমনটা বলাই যায়।

কীভাবে যাবেন:
সড়কপথে এবং রেলপথে খুব সহজেই ঘাটশিলা পৌঁছে যেতে পারেন। কলকাতা থেকে ঘাটশিলা ভ্রমণের জন্য আমি রেলপথকেই বেছে নিয়েছিলাম । সকালে হাওড়া থেকে আমি ৬.৫৫-এর ইস্পাত এক্সপ্রেসে চেপে ৯.৫১ এ ঘাটশিলা পৌঁছে যাই। ফেরার পথেও এই ট্রেনটি চেপেই কলকাতা ফিরি । ঘাটশিলা থেকে ইস্পাত এক্সপ্রেস দুপুর ৩.৩০ নাগাদ ছাড়ে।

কীভাবে ঘাটশিলা ঘুরলাম:
স্টেশন থেকে বহু অটো এবং গাড়ি উপলব্ধ আছে। সারাদিনের জন্য যে কোনও গাড়ি ভাড়া করে ঘাটশিলার দর্শনীয় স্থানগুলি ঘুরে নিতে পারেন। তবে আমি আগে থেকেই গুগলের সাহায্য নিয়ে কলকাতায় বসে অটো বুক করে নিয়েছিলাম । আপনিও গুগলে একটু সার্চ করলে ঘাটশিলার অটো বা গাড়ির ড্রাইভারের ফোন নম্বর পেয়ে যাবেন এবং আগে থেকে বুক করে ভ্রমণের প্ল্যানটা রেডি করে নিতে পারেন ।

দর্শনীয় স্থান:
ঘাটশিলা শহরের প্রধান দর্শনীয় স্থানগুলি হল - ধারাগিরি জলপ্রপাত, গৌরী কুঞ্জ, ফুলদুংড়ি পাহাড় এবং বুরুদিহ লেক ।ভীষণা দেবী রংকিনীর মন্দির, সুবর্ণরেখা নদী, ফুলডুংরি, গালুডি, কথাসাহিত্যিক বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের স্মৃতিবিজড়িত বাড়ি, বুরুডি লেক এবং তামার খনি ঘাটশিলার দ্রষ্টব্য স্থান।
for more details:-+91 90464 19318
adhikary lodge
skilotravel.com

অযোধ্যা পাহাড়, পুরুলিয়া, পশ্চিমবঙ্গ, ভারতের একটা পর্যটন কেন্দ্র। পশ্চিমবঙ্গের রুক্ষ মালভূমি অঞ্চলের মধ্যে অযোধ্যা পাহা...
19/09/2023

অযোধ্যা পাহাড়, পুরুলিয়া, পশ্চিমবঙ্গ, ভারতের একটা পর্যটন কেন্দ্র। পশ্চিমবঙ্গের রুক্ষ মালভূমি অঞ্চলের মধ্যে অযোধ্যা পাহাড় হল মানবদেহের ফুসফুসের মতো। প্রকৃতি মায়ের কোলে মানুষের খুশি হওয়ার সব উপকরণই আছে অযোধ্যা পাহাড়ে। আছে পাহাড়ের বুকে শীতল, স্বচ্ছ জলের ঝিল, মাটির সোঁদা গন্ধ, হারিয়ে যাওয়ার মতো ঘাসের গালিচামোড়া শাল-সেগুনের বনবীথি! সরকারি যুব আবাসে দিব্যি দুটো দিন কাটিয়ে প্রকৃতির অনাবিল আনন্দ বন্ধুপরিজনের সঙ্গে ভাগাভাগি করে নেওয়া যায়!

কীভাবে যাবেন?

কলকাতা থেকে (হাওড়া স্টেশন) ট্রেনে পুরুলিয়া। পুরুলিয়া থেকে চারচাকা গাড়িতে আরষা হয়ে অযোধ্যা পাহাড়।
কলকাতা থেকে দিন/রাত সাধারণ/বাতানুকূল বাসে পুরুলিয়া হয়ে চারচাকায় অযোধ্যা পাহাড়।
কলকাতা থেকে নিজের গাড়িতে আরামবাগ, বিষ্ণুপুর, বাঁকুড়া, পুরুলিয়া, আরষা হয়ে আনুমানিক ৩২০ কিলোমিটার অযোধ্যা পাহাড়।
RESORT NIRJANE
For More details:- www.skilotravel.com
call us :-+91 70038 76456/90464 19318

30/08/2023
VISIT NOW    skilotravel.com
17/08/2023

VISIT NOW

skilotravel.com

14/08/2023

Happy Independence Day 🧡🤍💚
Skilotravel

Address


Telephone

+919046419318

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when SKILO posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to SKILO:

Videos

Shortcuts

  • Address
  • Telephone
  • Alerts
  • Contact The Business
  • Videos
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Travel Agency?

Share