DREAM TOURS & Travels (2024)

21/04/2024

খুব আনন্দের সঙ্গে জানাচ্ছি যে আগামী ২৪,২৫,২৬,২৭, আগস্ট মাসের সাতশো পাহাড়ের জায়গা উড়িষ্যার বারবিল কেওনঝড় ভ্রমণে ২৪জনকে নিয়ে যাবো। এরমধ্যে আমার ১৪জন ভ্রমণার্থী হোয়ে গেছেন। আর মাত্র ১০জনকে নিতে পারবো। যারা যাওয়া নিশ্চিত করেছেন তাঁদের অভিনন্দন জানাচ্ছি। আর যারা যেতে ইচ্ছুক তাঁদের উদ্দেশ্য জানাচ্ছি যে মে মাসের একদম প্রথম সপ্তাহে বারবিল কেওনঝড় যাবার ট্রেনের টিকিট কাটবো। ট্রেনের টিকিট কাটা হোয়ে গেলে প্রতিবারের মতো এবারও সবার নাম প্রকাশ করবো। আপনারা এই মাসের শেষে আমাকে ফোন করবেন 7873438867এই নম্বরে।
যারা আমার এই বছরের অন্যান্য ভ্রমণসূচীর ব্যাপারে বিস্তারিত জানতে চান তারা দয়া করে আমাকে ফোন করে নেবেন।

18/04/2024

আমার ২৪,২৫,২৬,২৭ অগাস্ট ২০২৪শে উড়িষ্যার সাতশো পাহাড়ের জায়গা সারান্ডা, বারবিল, কেওনঝড় ভ্রমণ সূচী
=====================
প্রথম দিন -: ২৪শে আগস্ট সকাল ৬টা ২০তে হাওড়া থেকে হাওড়া বারবিল জনশতাব্দীতে যাত্রা শুরু। ট্রেনে জলখাবার দেওয়া হবে। দুপুর ১২টা ৫০শে আমরা বারবিল পৌঁছাবো। ট্রেন থেকে নেবে রাস্তার হোটেলে দুপুরের খাবার খাবো। তারপর আমরা বোলেরো ধাচের গাড়িতে(৮জন) করে সাইট সিইং করতে যাবো। প্রথমে দেখবো "ঝিঙ্কারা" ফলস। তারপর সাতশো পাহাড়ের "কিরিবুরু" গিয়ে সূর্যাস্তের অপরূপ দৃশ্য দেখবো।
তারপর আমরা হোটেলে প্রবেশ করবো। সেখানে সন্ধ্যাবেলায় চা সহযোগে টিফিন খাবো। তারপর রাতের খাবার খেয়ে ঘুমের দেশে পাড়ি দেবো।
দ্বিতীয় দিন -: ২৫শে আগস্ট বিস্কুট সহযোগে চা খেয়ে আমাদের ঘুম ভাঙবে। তারপর জলখাবার খেয়ে হোটেল ছেড়ে দিয়ে আমরা গাড়ি করে সাইট সিইং করতে করতে সন্ধ্যাবেলায় কেওনঝড় পৌঁছে যাবো। যেতে যেতে আমরা দেখবো জগন্নাথ মন্দির, মুরগান মহাদেব মন্দির ও বন জঙ্গল সহ অজস্র পাহাড়। পথে আমরা হোটেলে দুপুরের খাবার খাবো।
সন্ধ্যাবেলায় কেওনঝড় হোটেলে পৌঁছে আমরা টিফিন করে নেবো। তারপর রাতে খাবার খেয়ে আমরা ঘুমাতে যাবো।
তৃতীয় দিন -: ২৬শে আগস্ট বিস্কুট সহযোগে চা খেয়ে আমাদের ঘুম ভাঙবে।
তারপর জলখাবার খেয়ে গাড়িতে করে সাইট সিইং করতে বেড়িয়ে পড়বো। আমরা দেখবো সানা ঘাগড়া, বড়াঘাগড়া ফলস এবং আরো অনেক কিছু। রাস্তায় দুপুরের খাবার খেয়ে নেবো।
সন্ধ্যাবেলায় হোটেলে ফিরে টিফিন খাওয়া।
তারপর রাতের খাবার খেয়ে ঘুমের দেশে ভ্রমণ।
চতুর্থ দিন -: ২৭শে আগস্ট চা বিস্কুট সহযোগে আমাদের ঘুম ভাঙবে। তারপর জলখাবার খেয়ে আমরা হোটেল ছেড়ে দিয়ে গাড়িতে করে সাইট সিইং করতে করতে দুপুর ১টার মধ্যে আমরা চলে আসবো বারবিল স্টেশনে।
আমাদের বাড়ি ফেরার ট্রেন দুপুর ১টা ৪০শে বারবিল হাওড়া জনশতাব্দী এক্সপ্রেস। যেটা হাওড়াতে পৌঁছাবে রাত ৮টা ৫৫তে। ট্রেনে ওঠার আগে আমরা রাস্তায় হোটেলে দুপুরের খাবার খেয়ে নেবো।
এবার আসি ৪দিন ৩রাত বারবিল কেওনঝড় ভ্রমণে কতো খরচ হবে।
---------------------------------
খরচ-: ট্রেন টিকিট এসি চেয়ার কার, চারদিন নন এসি বোলেরো গাড়ির ভাড়া, তিনদিন সকাল, দুপুর, সন্ধ্যা, রাতের খাবার, একদিন সকাল, দুপুরের খাবার। তিনদিন এসি হোটেলের ভাড়া সহ জনপ্রতি মাত্র ৮৭০০/-টাকা।
যদি আপনি নন এসি সেকেন্ড সিটিং(2S) টিকেটে যান এবং নন এসি রুমে থাকেন তবে আপনার খরচ হবে জন প্রতি মাত্র ৭৫০০/-টাকা
যেতে ইচ্ছুক হোলে অতি সত্বর জানান। কারণ ট্রেনের টিকিট কাটতে হবে।
যোগাযোগ করুন 7873438867এই নম্বরে।

17/04/2024

২৭,২৮,২৯জুলাই ২০২৪এর সুন্দরবন ইলিশ উৎসবের খাদ্য তালিকা
=================
প্রথম দিন -: ওয়েলকাম ড্রিংক হিসাবে একটা ডাব দেওয়া হবে।
জলখাবারএ থাকবে লুচি সবজি ডিম সিদ্ধ ও মিষ্টি ১টা করে
একটু বেলায় দেওয়া হবে আমোদি মাছ ভাজা।
দুপুরের খাবারে থাকবে ফাইন রাইস, ঘি, ভাজা, ইলিশ মাছের মাথা দিয়ে কঁচু শাক, সর্ষে ইলিশ, কাঁকড়ার ঝাল, চাটনী, পাঁপড়, মিষ্টি ১টা, হজমোলা।
বিকালে ১টা ফল দেওয়া হবে।
সন্ধ্যাবেলায় মুড়ি চপ/ বেগুনি সঙ্গে চা দেওয়া হবে।
রাতে পোলাও/ সাদা ভাত, আলুর দম, খাসীর মাংস, চাটনী, পাঁপড়, হজমোলা।
দ্বিতীয় দিন -: সকালে বিস্কুট সহযোগে চা
জলখাবারএ থাকবে লুচি, ছোলার ডাল, ডিম সেদ্ধ, মিষ্টি ১টা করে।
বেলায় দেওয়া হবে আলু/ পিঁয়াজ পাকোড়া।
দুপুরে ফাইন রাইস, ঘি, ভাজা, ইলিশমাছের মাথা দিয়ে পুঁই শাক, দই ইলিশ, পারসে মাছের ঝাল, চাটনী, পাঁপড়, মিষ্টি ১টা, হজমোলা।
বিকালে ১টা ফল দেওয়া হবে।
সন্ধ্যা বেলায় চাওমিন পরে চা দেওয়া হবে।
রাত্রে ফ্রাইড রাইস/সাদা ভাত আলু কসা, চিলি চিকেন/চিকেন কসা, চাটনী, পাঁপড়, হজমোলা।
তৃতীয় দিন -: বিস্কুট সহযোগে বেড টি।
জলখাবারএ রাধাবল্লভি, আলুর দম মিষ্টি ১টা।
একটু বেলায় ১টা ডাব দেওয়া হবে।
দুপুরের খাবারে থাকবে ফাইন রাইস, চুনো মাছের চচ্চড়ি, ইলিশ মাছের তেল, ইলিশ মাছ ভাজা, চিংড়ি মাছের মালাইকারী, চাটনী, পাঁপড়, টক দই, হজমোলা।
যদি কোনোদিন সকাল থেকে বৃষ্টি পাওয়া যায় তবে সেদিন খাবারের মেনু পাল্টিয়ে হবে খিচুড়ি, পাঁপড় ভাজা, ডিমের ওমলেট, ইলিশমাছ ভাজা, চাটনী, মিষ্টি ১টা
সন্ধ্যাবেলায় ১দিন আদিবাসী নৃত্য আর ১দিন বাউল গানের ব্যবস্থা থাকবে। এ ছাড়াও মজাদার খেলার ব্যবস্থা থাকবে। সবাইকে অংশগ্রহণ করতে হবে।
গাড়িতে যাবার সময় হালকা খাবার ও জলের ব্যবস্থা থাকবে।
খরচ -: এসি গাড়িতে করে যাওয়া আসা, লঞ্চে ঘোরা, সম্পূর্ণ খাওয়া, এসি রুমে থাকা, আদিবাসী নৃত্য, বাউল গান, সব নিয়ে জন প্রতি মাত্র ৬৩০০/-টাকা। এসি রুম না নিলে জন প্রতি ৪০০/টাকা বাদ যাবে।
পরিবার পিছু রুম দেওয়া হবে।
যোগাযোগ করুন 7873438867 এই নম্বরে।

16/04/2024

আমার ২০২৪এর পরবর্তী ভ্রমণসূচী
========
মে মাস -:১) ৭দিন ৬রাত্রি গৌহাটি, কাজিরাঙা, শিলং, চেরাপুঞ্জি(লোক হোয়ে গেছে)।
২) ২দিন ১রাত্রি মায়াপুর।
৩) ২দিন ১রাত্রি বোলপুর শান্তিনিকেতন।
জুলাই মাস -: ৩দিন ২রাত্রি সুন্দরবন ইলিশ উৎসব।
আগস্ট মাস -: ৪দিন তিন রাত্রি উড়িষ্যার পাহাড়, নদী, ঝর্ণা, জঙ্গলের জায়গা বারবিল, কেওনঝড়।
সেপ্টেম্বর মাস -: ৪দিন ৩রাত্রি জগন্নাথধাম পুরী।
নভেম্বর মাস -: ৬দিন ৫রাত হরিদ্বার, ঋষিকেশ, দেরাদুন, মুসৌরি, রামঝোলা, লক্ষণঝোলা।
ডিসেম্বর মাস -: ৫দিন ৪রাত্রি উড়িষ্যার কাশ্মীর দারিংবাড়ি তৎসহ গোপালপুর ও রম্ভা।
যেতে ইচ্ছুক হোলে ও বিশদে জানতে ফোন করুন 7873438867 এই নম্বরে।

13/04/2024

আমাদের পরবর্তী ভ্রমণ তালিকায় সংযোজিত হচ্ছে ৬রাত ৭দিনের গৌহাটি, কাজিরাঙা, মেঘালয়, শিলং, চেরাপুঞ্জি ভ্রমণ ।
ভ্রমণ সূচী
---------------
২রা মে হাওড়া থেকে সরাই ঘাট এক্সপ্রেসে গৌহাটি। ৩রা মে গৌহাটি ভ্রমণ। ৪,৫ ই মে কাজিরাঙা ভ্রমণ, ৬,৭,৮ ই মে মেঘালয়, শিলং, চেরাপুঞ্জি ভ্রমণ, ৯ ই মে গৌহাটি থেকে সরাইঘাট এক্সপ্রেসে হাওড়া ফিরে আসা।

08/04/2024

আমাদের পরবর্তী ভ্রমণ দুই দিন একরাতের জন্য কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের পাদ স্পর্শে পুন্যভূমি বোলপুর শান্তিনিকেতন।
প্রথম দিন ২২শে মে
---------------------------------
শিয়ালদাহ থেকে সকাল ৭:২০মিনিটে ট্রেন শিয়ালদাহ রামপুরহাট এক্সপ্রেস ।
আমরা সকাল ১০:৩০এর মধ্যে বোলপুরে পৌঁছে যাবো।
ট্রেনে ব্রেকফাস্ট থাকবে।
আমরা বোলপুর পৌঁছে টোটোতে করে(১টা টোটোতে ৫জন) বিশ্বভারতী ক্যাম্পাসের কাছেই আমাদের হোটেলে পৌঁছাবো।
হোটেলে গিয়ে ওয়েলকাম ড্রিংক খাওয়ার পর ফ্রেশ হয়েই আমরা টোটোতে করে সাইট সিইং করতে বেড়িয়ে পড়বো।
দুপুরে হোটেলে ফিরে লাঞ্চ করে ৩০মিনিট বিশ্রাম করে আবার আমরা বেড়িয়ে পড়বো সাইট সিইং করতে। বিকালে কেনাকাটা করবো খোয়াই নদীর তীরে অবস্থিত বিখ্যাত সোনাঝুড়ির হাট থেকে।
সন্ধ্যাবেলায় হোটেলে ফিরে এসে চা, মুড়ি, পাকোড়া খেতে খেতে বাউল গানের সাথে আনন্দ উপভোগ করবো।
তারপর ডিনার করে এ সি রুমে আরাম করে ঘুমাতে যাবো।
দ্বিতীয় দিন ২৩শে মে
-----------------------------------
সকাবেলা ৭টার সময় চা বিস্কুট সহযোগে আমাদের ঘুম ভাঙবে।
তারপর ফ্রেশ হোয়ে সকাল ৮টার মধ্যে ব্রেকফাস্ট করে টোটোতে করে বেড়িয়ে পড়বো ৫১ সতীপীঠের অন্যতম পীঠ, যেখানে সতীর মাতার কোমরের হাড়ের টুকরো পড়েছিল বলে কথিত আছে(সত্যি মিথ্যা জানিনা)সেই বিখ্যাত সতীপীঠ কংকালীতলার উদ্দেশ্যে। তারপর হাতে সময় থাকলে আরো কিছু জায়গা দেখবো।
দুপরে হোটেলে ফিরে লাঞ্চ করে একটু বিশ্রাম করে দুপুর ২:৩০মিনিটে কবি গুরুর স্মৃতিকে সঙ্গে নিয়ে রওনা দেবো ৩:১৭ মিনিটের রামপুরহাট শিয়ালদাহ এক্সপ্রেস ধরতে বোলপুর শান্তিনিকেতন স্টেশনে।
খরচ -: ট্রেন ভাড়া, টোটো ভাড়া, এ সি হোটেল, ট্রেনের ভাড়া, রামপুরহাট শিয়ালদাহ এক্সপ্রেস ট্রেনের সেকেন্ড সিটিংএর (নন এ সি 2S) ভাড়া ১টা ব্রেকফাস্ট, ২টো লাঞ্চ, ১টা স্নাক্স, ১টা ডিনার ও দুই বার চা, তৎসহ বাউল সংগীত সহ মোট খরচ জন প্রতি মাত্র ২৯৫০/-টাকা। ট্রেনে সি সি(CC) কোচে যেতে চাইলে তার খরচ আলাদা।
ওপরে উল্লেখিত খরচ ছাড়া কোনো প্রবেশমূল্য, গাইড খরচ, ট্রেনে কোনোরকম খাওয়া খরচ, বিশেষ কোনো জলের খরচ বা ব্যক্তিগত কোনো খরচ দেওয়া হবেনা।
খাওয়া-: প্রথম দিন ব্রেকফাস্ট ট্রেনেই পাওয়া যাবে।
প্রথম দিন লাঞ্চ-: ভাত, ঘি, আলু সেদ্ধ / আলু ভাজা, ডাল, সবজি, মাছ(রুই বা কাতলা ১পিস), চাটনী, পাঁপড়, মিষ্টি/ আইসক্রিম ১টা।
স্নাক্স -: চা, মুড়ি, চপ/পাকোড়া।
ডিনার ভাত/রুটি, ডাল, সবজি, চিকেন কসা(৩পিস) মিষ্টি ১পিস।
দ্বিতীয় দিন -: সকালে চা, বিস্কুট, লুচি, সবজি, ডিম সেদ্ধ ও মিষ্টি ১পিস করে।
লাঞ্চ -: ভাত, ঘি, আলু সেদ্ধ / আলু ভাজা, ডাল, সবজি, মাছ (রুই /কাতলা ১পিস) চাটনী, পাঁপড়, মিষ্টি/আইস ক্রিম ১পিস।
যারা যেতে ইচ্ছুক টিকিট কাটার জন্য অতি সত্বর যোগাযোগ করুন 7873438867 এই নম্বরে।

05/04/2024

আমাদের পরবর্তী ভ্রমণ দুই দিন একরাতের জন্য কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের পাদ স্পর্শে পুন্যভূমি বোলপুর শান্তিনিকেতন।
প্রথম দিন ২৩শে এপ্রিল
---------------------------------
হাওড়া থেকে ভোর 5:55মিনিটে ট্রেন বন্দেভারত।
আমরা সকাল ৮টার মধ্যে বোলপুরে পৌঁছে যাবো।
ট্রেনে ব্রেকফাস্ট থাকবে।
আমরা বোলপুর পৌঁছে টোটোতে করে(১টা টোটোতে ৫জন) বিশ্বভারতী ক্যাম্পাসের কাছেই আমাদের হোটেলে পৌঁছাবো।
হোটেলে গিয়ে ওয়েলকাম ড্রিংক খাওয়ার পর ফ্রেশ হয়েই আমরা টোটোতে করে সাইট সিইং করতে বেড়িয়ে পড়বো।
দুপুরে হোটেলে ফিরে লাঞ্চ করে ৩০মিনিট বিশ্রাম করে আবার আমরা বেড়িয়ে পড়বো সাইট সিইং করতে। বিকালে কেনাকাটা করবো খোয়াই নদীর তীরে অবস্থিত বিখ্যাত সোনাঝুড়ির হাট থেকে।
সন্ধ্যাবেলায় হোটেলে ফিরে এসে চা, মুড়ি, পাকোড়া খেতে খেতে বাউল গানের সাথে আনন্দ উপভোগ করবো।
তারপর ডিনার করে এ সি রুমে আরাম করে ঘুমাতে যাবো।
দ্বিতীয় দিন ২৪শে এপ্রিল
-----------------------------------
সকাবেলা ৭টার সময় চা বিস্কুট সহযোগে আমাদের ঘুম ভাঙবে।
তারপর ফ্রেশ হোয়ে সকাল ৮টার মধ্যে ব্রেকফাস্ট করে টোটোতে করে বেড়িয়ে পড়বো ৫১ সতীপীঠের অন্যতম পীঠ, যেখানে সতীর কোমরের হাড়ের টুকরো পড়েছিল বলে কথিত আছে(সত্যি মিথ্যা জানিনা) সেই বিখ্যাত সতীপীঠ কংকালীতলার উদ্দেশ্যে। তারপর হাতে সময় থাকলে আরো কিছু জায়গা দেখবো।
দুপরে হোটেলে ফিরে লাঞ্চ করে একটু বিশ্রাম করে দুপুর ২:৩০মিনিটে কবি গুরুর স্মৃতিকে সঙ্গে নিয়ে রওনা দেবো ৩:১৭ মিনিটের রামপুরহাট শিয়ালদাহ এক্সপ্রেস ধরতে বোলপুর শান্তিনিকেতন স্টেশনে।
খরচ -: ট্রেন ভাড়া, টোটো ভাড়া, এ সি হোটেল, বন্দেভারত ট্রেনের ভাড়া, রামপুরহাট শিয়ালদাহ এক্সপ্রেস ট্রেনের সেকেন্ড সিটিংএর (নন এ সি 2S) ভাড়া ১টা ব্রেকফাস্ট, ২টো লাঞ্চ, ১টা স্নাক্স, ১টা ডিনার ও দুই বার চা, তৎসহ বাউল সংগীত সহ মোট খরচ জন প্রতি মাত্র ৩৫৫০/-টাকা।
ওপরে উল্লেখিত খরচ ছাড়া কোনো প্রবেশমূল্য, গাইড খরচ, ট্রেনে কোনোরকম খাওয়া খরচ, বিশেষ কোনো জলের খরচ বা ব্যক্তিগত কোনো খরচ দেওয়া হবেনা।
খাওয়া-: প্রথম দিন ব্রেকফাস্ট ট্রেনেই পাওয়া যাবে।
প্রথম দিন লাঞ্চ-: ভাত, ঘি, আলু সেদ্ধ / আলু ভাজা, ডাল, সবজি, মাছ(রুই বা কাতলা ১পিস), চাটনী, পাঁপড়, মিষ্টি/ আইসক্রিম ১টা।
স্নাক্স -: চা, মুড়ি, চপ/পাকোড়া।
ডিনার ভাত/রুটি, ডাল, সবজি, চিকেন কসা(৩পিস) মিষ্টি ১পিস।
দ্বিতীয় দিন -: সকালে চা, বিস্কুট, লুচি, সবজি, ডিম সেদ্ধ ও মিষ্টি ১পিস করে।
লাঞ্চ -: ভাত, ঘি, আলু সেদ্ধ / আলু ভাজা, ডাল, সবজি, মাছ (রুই /কাতলা ১পিস) চাটনী, পাঁপড়, মিষ্টি/আইস ক্রিম ১পিস।
যারা যেতে ইচ্ছুক টিকিট কাটার জন্য অতি সত্বর যোগাযোগ করুন 7873438867 এই নম্বরে।

04/04/2024

আজ চলে এলাম কবিগুরুর চরণ ধূলি স্পর্শ করতে বোলপুর শান্তিনিকেতনে। সঙ্গে আমার পরবর্তী ভ্রমণ বোলপুর শান্তিনিকেতনের সবকিছু চূড়ান্ত করতে।

22/03/2024

২৩শে মার্চ থেকে ২৬শে মার্চ পর্যন্ত ৪দিনের জন ২টো নন সী ফেসিং রুম পুরীতে সমুদ্রের সব থেকে কাছের হোটেলে খালি আছে। যোগাযোগ 7873438867

18/03/2024

দেখুনতো নিচের চিঠিটা গড় গড় করে পড়ে ফেলা যায় কি না? পারলে উত্তর দেবেন।

প্রিয়
রা👅

সংক্ষেপে বলি, আগামী 📙শাখ মাসে, আমার বোন🌻র বিয়ে এক প্র🚕 ঠিক হয়ে গেছে। গত শপ্তাহে 🍑রা ♦️হারবারে 🏺 দেখতে গিয়েছিলাম। স্টেশন থেকে আধ🔔র পথ। দীর্ঘ বা 🔫 বিশিষ্ট তিন🔒বাড়ির ফটকে পা রাখতেই, ছেলের 🐝গোঁফ ওয়ালা রসিক বাবা 🙏এ অভ্যর্থনা জানালো। ছেলের নাম ⭐পদ 🦁রায়। গায়ের 🎨 হালকা 🌹ই। বয়স সা🃏।বর্তমানে🚰কাতা হাই 👔এর উকিল। সম্প্রতি 🎻তে একটা ফ্ল্যাট নিয়েছে। ছেলে খুব অ📢। অত্যন্ত ভদ্র আ👣। খা🏹 যত্ন ও ভালোই করল। আসবাব, খাট, 🦂না,
অ🌶র, কোনো কিছুরই দাবী নেই। বাড়ির 👚ই হিসাবে মন্দ হবেনা। আমরা আর সময় নষ্ট না করে তড়ি⏰ ডেট পাকা করে ফেলব। বলা যায়না আবার কারু 👂ভাঙানি বা 🐪কো ঝামেলা এসে না জোটে। সবি তো বুঝিস, গ্রামের ব্যাপার। বোনের জন্য ছেলে দেখতে দেখতে আমাদের মনো⚽ প্রায় ভেঙেই পড়েছিল। এখন যেন 🐍মুক্ত হলাম। যাইহোক তোকে কিন্তু আসতেই হবে। কোনোরকম অজু✋ বা ছলা🍌 শুনবনা। নাহলে এ বে🌱 খুব দুঃখ পাবে।
ইতি
তোর ❤এর
👞ব্রত।

15/03/2024

বর্তমানে একটা ঘটনা ঘটে যাবার ফলে হটাৎই আমার একটা সত্যি ঘটনার কথা মনে পড়লো। বাপিদা নামে বাংলার বাইরে বহুদিনের বসবাসকারী আমার এক দাদা কাম বন্ধুর জীবনে ঘটে যাওয়া এক সত্যি ঘটনা।
তখন বাপিদা আর তার ভাইয়ের সদ্য বিয়ে হয়েছে।
বিয়ের পরে পরেই ব্যারাকপুরে তাদের এক আত্মীয় বিয়ে উপলক্ষে তারা দুই ভাই এবং দুই বউ নিমন্ত্রিত হয়।
তারা শিয়ালদা থেকে কৃষ্ণনগর লোকালে ওঠে। ট্রেনে ভালোই ভিড় ছিলো তাই বাপিদাদের দাঁড়িয়ে থাকতে হয়েছিল। বাপিদা ও তার ভাইয়ের বউরা খুব সেজে গুজে সোনার গয়নাগাটি পড়ে বেশ মাঞ্জা দিয়ে যাচ্ছিলো।
ট্রেন বিধাননগর স্টেশন ছাড়ার পরেই এক ভদ্রলোক বাপিদাকে জিজ্ঞাসা করলো- কি দাদা আপনারা কি শিয়ালদা লাইনে নতুন যাচ্ছেন?
বাপিদা বিরক্ত হোয়ে বললো -কেনো বলুনতো?
না আসলে আপনাদের স্ত্রীরা যে ভাবে সোনার গয়না পড়েছেন সেইজন্যই মনে হোলো আপনারা শিয়ালদা ট্রেনে নতুন এসেছেন। ভদ্রলোক বললো।
বাপিদা আরো বিরক্ত হোয়ে বললো- আমাদের স্ত্রীরা সোনার গয়না পড়াতে আপনার কি অসুবিধা হচ্ছে?
ভদ্রলোক হাত জোড় করে বললো - রাগ করবেন না দাদা। আমি কোনো খারাপ উদ্দেশ্য নিয়ে কথাটা বলিনি।
তাহলে কি উদ্দেশ্য বলেছেন শুনি? বাপিদা কৌতূহলবশে কথাটা বললো।
আসলে শিয়ালদা লাইনে খুব ছিনতাই হয়, তাই কেউ এই লাইনে সোনার গয়না পড়ে যায়না । কিন্তু আপনাদের স্ত্রীদের এতো সোনার গয়না পড়ে থাকার জন্য বুজলাম আপনারা এলাইনে নতুন তাই আপনাদের সতর্ক করার জন্য আমি কথাটা বলেছি। ভদ্রলোক মুখটা কাচুমাচু করে বললো।
বাপিদা ভদ্রলোকের কথা শুনে খুব লজ্জা পেলো। মনে মনে বললো - সত্যি এখনো অনেক ভালো লোক আছে। আমরা তাদের চিনতে না পেরে আজেবাজে কথা ভাবি।
যাইহোক ওই ভদ্রলোককে অজস্র ধন্যবাদ দিয়ে বাপিদা এবং বাপিদার ভাই খুব সাবধান হোয়ে তাদের বৌদের গার্ড করে দাঁড়ালো।
ব্যারাকপুর স্টেশনে ঠিকঠাক নাবার পর সব ঠিক আছে দেখে একটা শান্তির নিশ্বাস ছেড়ে মনে মনে ওই ভদ্রলোককে আবার ধন্যবাদ দিলো।
বাপিদা ওর ভাইকে বললো- খুব গরম পড়েছে, চল আগে একটু লস্যি খেয়ে নি।
ওরা চারজনে ঠান্ডা ম্যাংগো লস্যি খেয়ে আরামের ঢেকুর তুললো।
দাম দেবে বলে বাপিদা প্যান্টের পিছনের পকেটে মানিব্যাগের জন্য হাত ঢোকালো।
হা ভগবান! আমার মানিব্যাগ কোথায় গেলো।
তারপর তন্ন তন্ন করে সব জায়গা খুঁজে মানিব্যাগ না পেয়ে ভাইকে বললো- হায় হায়রে! আমার মানিব্যাগ পকেটমার হোয়ে গেছে। ব্যাগে প্রায় পনেরো হাজার টাকার মতো ছিলো। ভাই তু্ই শিগগির তোর পকেটটা। দেখ।
বাপিদার ভাই মাথায় হাত দিয়ে বসে পড়ে বললো-দাদারে আমারটাও গেছে। আমার ব্যাগে প্রায় দশ হাজার টাকা ছিলোরে দাদা।
বাপিদা বললো- এবার বুঝতে পারছি ওই লোকটা আমাদের সোনার গয়নার দিকে ব্যস্ত রেখে আমাদের পকেট ফাঁকা করে দিয়েছে।
এটাই বর্তমান ট্যাকটিস একদিকে ব্যস্ত রেখে আর একদিকে গোল করো।
এই গল্পে আপনারা আবার বর্তমানে ঘটে যাওয়া কোনো রাজনৈতিক ব্যক্তির জীবনে ঘটে যাওয়া ঘটনার সঙ্গে গুলিয়ে দেবেননা যেনো।
বাপিদারা এক নতুন অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করে অটোতে উঠলো আর ঠিক তখনই মাইকে ভেসে এলো একটা পুরানো দিনের গান - কাহি পে নিগাহে কাহি পে নিশানা.......................😭😭😭😭

13/03/2024

Shout out to my newest followers! Excited to have you onboard! Om Prakash Singh, Rudranath Saha, Amrita Chakraborty, Arnab Dutta, Shyamal Kumar, Premanjan Giri Goswami, Jayanta Pal, Swapan Saha, Papia Das Chanda, Sujata Ganguly, Animesh Mallick, Prasanta Bala, Sandipa Auddy, Prasanta Manna, Manjusa Dutta, Kingshuk Mitra, Madhumita Sarkar, Jayanta Majumder, Tritisha Ganguly, Tapas Brahma, Arun Kumar Sen, Dolly Raha, Sumita Arnab, Sujata Misra, Ananda Dey, Chitra Ranjan Majhi, Mrigen Sahu, রাজীব মুখোপাধ্যায়, Raymoni Mondal, Sabita Nag, Ila Mukherjee, Manotosh Das, Chaiti Mukherjee, Mita Das, Subhrangsu Halder, Junmoni Gogoi, Jamir Mohammad, Dipanjana Hui

06/03/2024

বেড়াতে গিয়ে প্রকৃতিপ্রেমী ছাড়াও যেসব বাঙ্গালী পাওয়া যায় :-
১. মাতাল: এদের যাওয়ার উদ্দেশ্য শুধুই মদ গেলা। ট্রেনেও কোকের বোতলের মধ্যে দু পেগ নিয়ে যায়।
২. বাজার সরকারঃ এরা যায় শপিং করতে। যা পায় তাই কেনে। মেয়েরা অগ্রগণ্য।
৩. বুভুক্ষু: এরা গিলতে যায়। শুধু খাই খাই। রিসর্টের বিজ্ঞাপন দেখলে দেখবেন শুধু খাবারের ছবি।
৪. হেগো পাবলিক: এরা যেখানে যায় শুধু ল্যাট্রিন খোঁজে। এদের ত্যাগেই আনন্দ।
৫. শুটিং কুইন: শুধু পোজ আর পোজ। নিজের মুখের ছবি দিয়ে তাতে লিখবে - 'তাজমহলের বারান্দায়' অথচ তাজমহলের কোন চিহ্ন ছবিতে নেই।
৬. বাঙালি খাবার খোঁজা পাবলিক: "এ ভাইয়া মছলি কিধার মিলেগা, তিন বেলা ভাত খায়েগা, পাতলা জল কা মাফিক ডাল দেতা হ্যায়? গ্যাসকা দাবাই কিধার মিলেগা?"
৭. হাফপ্যান্ট পরা নিজেকে ফরেনার ভাবা কাঠি মার্কা ঠ্যাং আর কলসী ভুঁড়িওয়ালা মধ্যবয়সী কাকু/কাকিমা।
৮. নেকুপুষুসুন্টুনিমুন্টুনি কমপ্লেনিং কাকিমা: "খাবার বাজে, হোটেল বাজে, ট্রেনের সিট বাজে, বাথরুম বাজে, গাড়ি বাজে, সমুদ্রের ঢেউও বাজে, বর বাজে।" সারা যাত্রায় তিনি সব বাজাতে বাজাতে চলেছেন।
৯.নস্টালজিক সবজায়গায় ঘোরা সবজান্তা গামছাওয়ালা: "এই তো পুরীতে এই নিয়ে ৫২ বার এলাম। ইন দ্য ইয়ার ১৯৫৯ প্রথম এসেছিলাম বুঝলে। দুটো হোটেল ছিল...."।
সংযোজন-: সবশেষে বলি কাউকে আঘাত করার জন্য নয়।এটা একটা সময়কাটানো মজার পর্যবেক্ষণ। আসল কথা বাঙালি হোলো ট্যুরিজিমের প্রাণভোমরা। এই বাঙালি না থাকলে ট্যুরিজিম বিভাগের অপমৃত্যু হতো।
😂😀🤪🤣😆

সংগৃহীত

03/03/2024

আনন্দ সংবাদ! পুরুলিয়ার অযোধ্যা পাহাড় ভ্রমণ সফলভাবে করার পর আমাদের পরবর্তী ভ্রমণ স্থান শ্রী রাম জন্মভূমি অযোধ্যা।

03/03/2024

আনন্দ সংবাদ! পুরুলিয়ার অযোধ্যা পাহাড় ভ্রমণ সফলভাবে করার পর আমাদের পরবর্তী ভ্রমণ স্থান শ্রী রাম জন্মভূমি অযোধ্যা।

27/02/2024

২২শে ফেব্রুয়ারী সফলভাবে পুরুলিয়া ভ্রমণ করার পর আবার যাচ্ছি পলাশ রঙে রাঙা হোতে রূপসী বাংলার পলাশরানী পুরুলিয়া।
২৮শে মার্চ রাত ১২টায় হাওড়া থেকে ট্রেনে করে বড়ন্তীকে কেন্দ্র করে পুরুলিয়া ঘুরতে যাচ্ছি।
প্রথম দিন ২৯শে মার্চ
আদরা তে ভোর 5:25 এ নেমে জয়চন্ডী পাহাড়ের হিলটপে উঠে সূর্যোদয় দেখার পর মা চন্ডীর মন্দির দর্শন করে আমাদের যাত্রা শুরু হবে। সেখান থেকে প্রসিদ্ধ গড় পঞ্চকোট দেখে নটার সময় বড়ন্তিতে হোটেলে ঢুকবো। তারপর ফ্রেশ হয়ে টিফিন সেরে সকাল ১০টায় আমাদের গন্তব্য বাঁকুড়ার বিখ্যাত পর্যটন কেন্দ্র শুশুনিয়া পাহাড়। সেখান থেকে বড়ন্তি হোটেলে ফিরবো 2:30টার মধ্যে।
দুপুরের খাবার খেয়ে 4:30পর্যন্ত রেস্ট । তার পর পায়ে হেঁটে বড়ন্তির লেকে অপরূপ সুন্দর সূর্যাস্ত দেখে হোটেলে ঢুকবো।
সন্ধ্যায় চা সহযোগ পকোড়া মুড়ি
রাতে ইচ্ছে হোলে বড়ন্তি লেকে চাঁদের অপরূপ সৌন্দর্য উপভোগ করবো।
পরে রাতের খাবার।

2য় দিন ৩০শে মার্চ
টিফিন করে সকাল 8টায় বেরিয়ে যাব অযোধ্য। সেখানে রাস্তায় বসন্তের পুরুলিয়ার প্রধান আকর্ষণ লালে লাল পলাশ ফুলের সৌন্দর্য দেখতে দেখতে দেখা হবে S টার্ন, হিল টপ , সীতাকুন্ডু ময়ূর পাহাড়, মার্বেল লেক,বামনি ফলস ঠুর্গা ফলস চড়িদা গ্রাম। তারপর দুপুরের খাবারের পর
লহরিয়া বাবার মন্দির লোয়ার ড্যাম আপার ড্যাম দেখে বড়ন্তি ফিরবো রাতে ।
মাঝে রাস্তায় চা বিরতি।
রাতে আবার ইচ্ছে হোলে বড়ন্তি লেকে চাঁদের অপরূপ দৃশ্য দেখবো।
ফিরে এসে রাতের খাবার।

৩য় দিন ৩১শে মার্চ
টিফিন করে হোটেল ছেড়ে দিয়ে লাল পলাশ ফুল দেখতে দেখতে যাব পাঞ্চেত ড্যাম, মাইথন ড্যাম এখানে বোটিং করতে পারবেন (নিজস্ব খরচে)। এখানে দুপুরের খাবার।
সব শেষে বিশেষ দর্শন কল্যানেশ্বরী কালী মন্দির দেখে আসানসোল ৩:২০ হাওড়া ফেরার ট্রেন।
খরচ ট্রেন ভাড়া(যাওয়া স্লিপার ক্লাস আসা চেয়ার কার নন এ সি), গাড়ি ভাড়া(নন এ সি বোলেরো টাইপের), হোটেল(ফ্যামিলি প্রতি, নন এ সি রুম), খাওয়া(ব্রেকফাস্ট, লাঞ্চ, স্নাক্স, ডিনার)সহ জন্যপ্রতি মাত্র ৫৫০০/-টাকা। এ সি রুম নিলে অতিরিক্ত ৫০০/-টাকা জনপ্রতি লাগবে।
ব্রেকফাস্টএ থাকবে লুচি সবজি, মিষ্টি বা ডিম সেদ্ধ।
লাঞ্চএ থাকবে ফিশ মিল।
স্নাক্সএ থাকবে মুড়ি পকোড়া।
ডিনারএ থাকবে চিকেন মিল।
দুবার চা বিস্কুট দেওয়া হবে।
প্যাকেজে উল্লেখিত খরচ ছাড়া কোনোরকম ব্যক্তিগত খরচ যেমন কোনো দর্শনীমূল্য, কিছু কেনাকাটা ট্রেনে খাবার বা জল, কোনো রাইডিং খরচ ইত্যাদি দেওয়া হবেনা।
যোগাযোগ 7873438867।

26/02/2024

২২শে ফেব্রুয়ারী পুরুলিয়া ভ্রমণের সমস্ত ছবি ও ভিডিওগুলো তুলেছে আমাদের ছোটো বোন রিমাশ্রী বিশ্বাস। এতো সুন্দর ছবি ও ভিডিও তোলার জন্য ওকে আমি অজস্র ধন্যবাদ জানাচ্ছি।

26/02/2024

২২শে ফেব্রুয়ারী পুরুলিয়া ভ্রমণে হাওড়া স্টেশনে উপহার বিতরণ । ২৮শে মার্চ আবার যাচ্ছি পলাশ রঙে রাঙা হোতে পলাশরানী পুরুলিয়াতে। যোগাযোগ 7873438867এই নম্বরে।

26/02/2024

২২শে ফেব্রুয়ারী পুরুলিয়া ভ্রমণে হাওড়া স্টেশনে মিষ্টি মুখ। ২৮শে মার্চ আবার যাচ্ছি পলাশ রঙে রাঙা হোতে পলাশরানী পুরুলিয়াতে। যোগাযোগ 7873438867এই নম্বরে।

25/02/2024

পুরুলিয়া ভ্রমণের তৃতীয় দিনের আকর্ষণ বিখ্যাত কল্যানেশ্বরী মন্দির আমি আজকেই পুরুলিয়া ভ্রমণ করে ফিরলাম। আবার ২৮শে মার্চ পলাশ রঙে রাঙা হোতে আমরা যাবো রূপসী বাংলার পলাশরানী পুরুলিয়াতে। যেতে ইচ্ছুক হোলে ফোন করুন 7873438867এই নম্বরে।

25/02/2024

পুরুলিয়া ভ্রমণের তৃতীয় দিনের আকর্ষণ মাইথন ড্যাম আমি আজকেই পুরুলিয়া ভ্রমণ করে ফিরলাম। আবার ২৮শে মার্চ পলাশ রঙে রাঙা হোতে আমরা যাবো রূপসী বাংলার পলাশরানী পুরুলিয়াতে। যেতে ইচ্ছুক হোলে ফোন করুন 7873438867এই নম্বরে।

23/02/2024

পুরুলিয়ার গড় পঞ্চকোট দেখে ফিরছি

23/02/2024

পুরুলিয়া ভ্রমণের উদ্দেশ্য সবার হাওড়ায় জমায়েত

22/02/2024

আজ সেই বহু কাঙ্খিত দিন। আজ আমরা যাচ্ছি রূপসী বাংলার পলাশ রানী পুরুলিয়া।
আবার যাবো ২৮শে মার্চ যোগাযোগ 7873438867

18/02/2024

আর মাত্র তিন দিন ২২শে ফেব্রুয়ারী যাচ্ছি পলাশ রঙে রাঙা হোতে পলাশ
রানী পুরুলিয়াতে।
পরবর্তী যাওয়া ২৮শে মার্চ

10/02/2024

আনন্দ সংবাদ লোকসভা ইলেকশনের পরেই আমার পরবর্তী ভ্রমণ হবে ভাইজ্যাক আরাকু ভ্যালি। যারা যেতে ইচ্ছুক যোগাযোগ করুন 7873438867 এই নম্বরে।

09/02/2024

শারীরিক অসুস্থতার জন্য আমার ২২শে ফেব্রুয়ারী পুরুলিয়া ভ্রমণের একটি পরিবারের যাওয়াটা ক্যানসেল হয়েছে। যদি কেউ যেতে চান তবে অতি সত্বর যোগাযোগ করুন 7873438867।

07/02/2024

মতামত চাইছি। ২৮শে মার্চ পুরুলিয়া ঘুরে আসার পর এপ্রিল মাসে কোথায় গেলে ভালো হয় রাঁচি নেতারহাট না ভাইজ্যাক আরাকু?

28/01/2024

ফেব্রুয়ারী ২২তারিখের পুরুলিয়া ভ্রমণে সম্পূর্ণ লোক হোয়ে যাবার পরেও যারা আমার সাথে যাবার জন্য যোগাযোগ করছেন তাদের আনন্দের সঙ্গে জানাচ্ছি মার্চ মাসের ২৮ তারিখ আবার পুরুলিয়া যাবো রক্তরঙা পলাশ ফুলে নিজেদের রাঙিয়ে নিতে। ইতিমধ্যেই অনেকে কনফার্ম করে দিয়েছে। তাই যারা যেতে ইচ্ছুক তারা অতি সত্ত্বর আমার সাথে যোগাযোগ করুন।
7873438867

DREAM TOURS & Travels

21/04/2024

18/04/2024

17/04/2024

16/04/2024

13/04/2024

08/04/2024

05/04/2024

04/04/2024

22/03/2024

18/03/2024

15/03/2024

13/03/2024

06/03/2024

03/03/2024

03/03/2024

27/02/2024

26/02/2024

26/02/2024

26/02/2024

25/02/2024

25/02/2024

23/02/2024

23/02/2024

22/02/2024

18/02/2024

10/02/2024

09/02/2024

07/02/2024

28/01/2024

Address

Telephone

Website

Alerts

Contact The Business

Videos

Shortcuts

Share