NGD Vrindavan Vlog

NGD Vrindavan Vlog please Chant Hare Krishna Mahamantra and be happy

29/06/2024

কিছু খারাপ লোক আছে যারা অর্থ উপার্জনের জন্য বাংলাদেশ এবং ভারতের মধ্যে একটি দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করার প্রয়াস করে তাই সবাইকে ভিডিওটি দেখার অনুরোধ করবো #বাংলাদেশ- #ভারত ভাই ভাই 🇮🇳🫱🫲🇧🇩

28/06/2024
28/06/2024

এই স্থানে কৃষ্ণ মাঠি খেয়েছিলেন bramand gath

ইস্কন পরিচালক এবং লিডারশিপ নেতাদের যোগ্যতা এবং কার্যকলাপ সম্পর্কে শ্রীল প্রভুপাদের নির্দেশনা,১, জড়া প্রকৃতি অন্যদের শোষ...
28/06/2024

ইস্কন পরিচালক এবং লিডারশিপ নেতাদের যোগ্যতা এবং কার্যকলাপ সম্পর্কে শ্রীল প্রভুপাদের নির্দেশনা,

১, জড়া প্রকৃতি অন্যদের শোষণ করার জগত, কিন্তু চিন্ময় প্রকৃতি সেবার জগত,

২, ইসকন একটি অধ্যাত্ম্য সংস্থা, যে পদেই থাকি না কেন, আমরা প্রত্যেকেই মূলত ও প্রধানত শ্রীল প্রভুপাদ আর শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভুর দাস, কেউ যেন নিজের স্বার্থসিদ্ধির জন্য অন্যদের শোষণ না করে,

৩, উন্নততর পথ মানে মহত সেবা, পথ মানে শুদ্ধভাবে শ্রীল প্রভুপাদের প্রতিনিধিত্ব করার সুযোগ, সুতরাং আমাদের পরিচালনা ব্যবস্থার ভিত্তি হবে বিনয় ও সহনশীলতা,

৪, তোমার অনুগতদের ছোট ভাইদের মতো ব্যবহার করবে,

৫, নেতৃত্ব হবে কোন জাগতিক নয়, পারমার্থিক যোগ্যতা অনুসারে পরিণত নিবেদিত আত্মা প্রচারকই শ্রেষ্ঠ নেতা হতে পারেন।

৬, নেতার চরিত্র হবে নিষ্কলুষ

৭, নেতাকে অনুগামীদের প্রতি দরদী হতে হবে তাহলে অনুগামীরা স্বাভাবিকভাবেই তার উপর আস্থা রাখবে,

৮, অনাসক্তভাবে নেতৃত্ব করা গুরুত্বপূর্ণ তবে কঠোর দায়িত্ববোদ নিয়ে পরিচালনা কর,

৯, কৃষ্ণভাবনায় প্রশাসন হবে স্বৈরতান্ত্রিক আবার গণতান্ত্রিক,

১০, ভক্তদের সঙ্গে কথা বল, নতুন কোন কৌশল পেলে স্বীকার কর,

১১, বৈষ্ণবদের নিকট কোন কিছুই লুকাবে না,

১২, কোন সম্পত্তি ক্রয় অথবা ব্যাংক থেকে টাকা উঠাতে কমপক্ষে দুজনকে স্বাক্ষর করতে হবে,

১৩, শ্রীবিগ্রহগণ, শ্রীল প্রভুপাদ ও বৈষ্ণবদের নিকট সংগৃহীত অর্থের পরিমাণ জ্ঞাপন করাই সবথেকে ভালো

১৪, ঊর্ধ্বতম কর্তৃপক্ষ বা কেউ যদি তোমার হিসাব দেখতে চান দেখাবে,

১৫, সমস্ত সংগৃহীত অর্থ ব্যাংকে জমা দেওয়া ও পরে ব্যাংক থেকে উঠিয়ে হিসাব মত খরচ করা উচিত



বৈষ্ণব সদাচার গ্রন্থ থেকে শিক্ষা

মধু মঙ্গলকে লিখিত পত্র, ১৮, ১১, ৭২,আমাদের মধ্যে মারামারি করা মোটেই ভালো নয়, আমাদের প্রচার যদি ব্যাহত হয়, অথবা আমরা যদি...
28/06/2024

মধু মঙ্গলকে লিখিত পত্র, ১৮, ১১, ৭২,

আমাদের মধ্যে মারামারি করা মোটেই ভালো নয়, আমাদের প্রচার যদি ব্যাহত হয়, অথবা আমরা যদি নিয়মগুলি পালন করতে অক্ষম হয়, যেমন চারটের আগে ঘুম থেকে ওঠা ষোল মালা জপ করা ইত্যাদি যদি কঠোরভাবে না মানা হয় তাহলে মায়া ঢুকবে, আর সব পন্ড করে দেবে, তাই আমি আদেশ করছি এই নিয়মগুলি তুমি কঠোরভাবে পালন করো, দৃষ্টান্তস্বরূপ হও তাহলে আর সবাই অনুসরণ করবে আমরা বৈষ্ণব হয়ে একে অপরকে উপহাস করা উচিত নয় কারণ সবার মধ্যেই দোষ আছে। আমরাই হয়তো উপহাসের পাত্র হয়ে পড়বো সব থেকে ভালো কাউকে সন্দেহ না করা তাহলে আমরা পরামর্শ দিলে আর সকলে আপনা আপনি শ্রদ্ধা করবে আর সংশোধন করতে ব্যবস্থা নেবেন সেটাই সহযোগিতা, সহযোগিতা করেই আমাদের চলতে হবে অন্যতায় যদি আমরা ছোট ছোট ব্যাপার নিয়ে ঝগড়া করি সবকিছুই ভেস্তে যাবে, সুতরাং সুন্দরভাবে পরিচালনা করো আর এই মনোভাব নিয়ে একত্রে প্রচার করো



বৈষ্ণব সদাচার গ্রন্থ থেকে শিক্ষা

27/06/2024

আমাদের প্রিয় ভারতীয় টিমকে অসংখ ধন্যবাদ ইংল্যান্ডের সাথে সেমি ফাইনাল দেখার সুযোগ দেবার জন্য এবং পুরো বিশ্বে ভারত মাতার সম্মান বাড়ানোর জন্য পুনরায় ধন্যবাদ 🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳💪💪

27/06/2024

असली जिंदगी तो यहीं है जहां हम हर पल असहाय हैं, कोई अपना या सखा बनकर हमारी मदद नहीं कर रहा। और जब कोई हमारी मदद के लिए हाथ बढ़ाता है. फिर हम उनसे प्यार किए बिना उनके साथ दुर्व्यवहार करते हैं। उनका तिरस्कार करो और उन्हें ठेस पहुँचाओ

শ্রীধাম বৃন্দাবনে জগন্নাথের স্নান যাত্রা উৎসব দর্শন করুন।Jay Jagannath ❤️❤️❤️
22/06/2024

শ্রীধাম বৃন্দাবনে জগন্নাথের স্নান যাত্রা উৎসব দর্শন করুন।

Jay Jagannath ❤️❤️❤️

21/06/2024

নারদ মুনির ভজন কুটির

18/06/2024

পাণ্ডবা নির্জলা একাদশী মাহাত্ম্য!

জ্যৈষ্ঠ শুক্লপক্ষের এই নির্জলা একাদশী ব্রত সম্পর্কে ব্রহ্মবৈবর্তপুরাণে শ্রীভীমসেন-ব্যাসসংবাদে বর্ণিত হয়েছে।

ব্যাসদেব বলছিলেন, কলিযুগের মানুষের পক্ষে ধর্মাচরণ পালন করা অত্যন্ত কঠিন। যা সুখে, সামান্য খরচে, অল্প কষ্টে সম্পাদন করা যায় অথচ মহাফল প্রদান করে এবং সমস্ত শাস্ত্রের সারস্বরূপ সেই ধর্মই কলিযুগে মানুষের পক্ষে করা শ্রেয়। উভয় পক্ষের একাদশীর দিনে ভোজন না করে উপবাস ব্রত করা উচিত। দ্বাদশী দিনে স্নান করে শুচিশুদ্ধ হয়ে নিত্যকৃত্য সমাপনের পর শ্রীকৃষ্ণের অর্চন করা উচিত। এরপর ব্রাহ্মণদেরকে প্রসাদ ভোজন করানো উচিত। অশৌচাদিতেও এই ব্রত কখনও ত্যাগ করা উচিত না। যে সকল ব্যক্তি স্বর্গে যেতে চায়, তাদের সারা জীবন এই ব্রত পালন করা উচিত। পাপকর্মে রত ও ধর্মহীন ব্যক্তিরাও যদি এই একাদশী দিনে ভোজন না করে, তবে তারা যমযাতনা থেকে রক্ষা পায়।

শ্রীব্যাসদেবের এসব কথা শুনে গদাধর ভীমসেন অশ্বত্থ পাতার মতো কাঁপতে কাঁপতে বলতে লাগলেন, মাতা কুন্তী, দ্রৌপদী, ভ্রাতা যুধিষ্ঠির, অর্জুন, নকুল ও সহদেব এরা কেউই একাদশীর দিনে ভোজন করে না। তাকেও অন্ন গ্রহণ করতে নিষেধ করে। কিন্তু দুঃসহ ক্ষুধাযন্ত্রণার জন্য তিনি উপবাস করতে পারেন না। তিনি জানালেন, উপবাস তো দূরের কথা, দিনে একবার ভোজন করে থাকাও অসম্ভব। কারণ তার উদরে ‘বৃক’ নামে অগ্নি রয়েছে। ভোজন না করলে কিছুতেই সে শান্ত হয় না। তাই প্রতিটি একাদশী পালনে তিনি একেবারেই অপারগ। বছরে একটি মাত্র একাদশী পালন করে যেন দিব্যধাম লাভ করতে পারেন এরকম কোন একাদশীর কথা জানতে চাইলে ব্যাসদেব বললেন, জ্যৈষ্ঠ মাসের শুক্লপক্ষের একাদশী তিথিতে জলপান পর্যন্ত না করে সম্পূর্ণ উপবাস থাকতে। তবে আচমনে দোষ হবে না। ঐদিন অন্নাদি গ্রহণ করলে ব্রত ভঙ্গ হয়।

একাদশীর দিন সূর্যোদয় থেকে দ্বাদশীর দিন সূর্যাস্ত পর্যন্ত জলপান বর্জন করলে অনায়াসে বারোটি একাদশীর ফল লাভ হয়। বছরের অন্যান্য একাদশী পালনে অজান্তে যদি কখনও ব্রতভঙ্গ হয়ে যায, তা হলে এই একটি মাত্র একাদশী পালনে সেই সব দোষ দূর হয়। দ্বাদশীর দিনে ব্রাহ্মমুহূর্তে স্নানাদিকার্য সমাপ্ত করে শ্রীহরির পূজা করবে। সদাচারী ব্রাহ্মণদের বস্ত্রাদি দানসহ ভোজন করিয়ে আত্মীয়স্বজন সঙ্গে নিজে ভোজন করা উচিত।

সারা বছরের সমস্ত একাদশীর ফলই এই একটি মাত্র ব্রত উপবাসে লাভ করা যায়। শঙ্খ, চক্র, গদা, পদ্মধারী ভগবান শ্রীকৃষ্ণ বলেছেন, "বৈদিক ও লৌকিক সমস্ত ধর্ম পরিত্যাগ করে যারা একমাত্র আমার শরণাপন্ন হয়ে এই নির্জলা একাদশী ব্রত পালন করে, তারা সর্বপাপ মুক্ত হয়। বিশেষত কলিযুগে ধন-সম্পদ দানের মাধ্যমে সদ্গতি বা স্মার্ত সংস্কারের মাধ্যমেও যথার্থ কল্যাণ লাভ হয় না। কলিযুগে দ্রব্যশুদ্ধি নেই। কলিতে শাস্ত্রোক্ত সংস্কার বিশুদ্ধ হয় না। তাই বৈদিক ধর্ম কখনও সুসম্পন্ন হতে পারে না।" এই একাদশী ব্রত ধনধান্য ও পুণ্যদায়িনী। যমদূতগণ এই ব্রত পালনকারীকে মৃত্যুর পরও স্পর্শ করতে পারে না। পক্ষান্তরে বিষ্ণুদূতগণ তাঁকে বিষ্ণুলোকে নিয়ে যান।

শ্রীভীমসেন ঐদিন থেকে নির্জলা একাদশী পালন করতে থাকায় এই একাদশী ‘পাণ্ডবা নির্জলা বা ভীমসেনী একাদশী’ নামে প্রসিদ্ধ হয়েছে। এই নির্জলা একাদশীতে পবিত্র তীর্থে স্নান, দান, জপ, কীর্তন ইত্যাদি যা কিছু মানুষ করে তা অক্ষয় হয়ে যায়। যে ব্যক্তি ভক্তিসহকারে এই একাদশী মাহাত্ম্য পাঠ বা শ্রবণ করেন তিনি বৈকুণ্ঠধাম প্রাপ্ত হন।

18/06/2024

নিশ্চয়ই কৃষ্ণ সেই ব্যক্তির প্রতি খুব একটা প্রীত হবেন না!

"মানুষ প্রতিশ্রুতি খুব হালকা ভাবে নেয়। যখন তারা দীক্ষার সময় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হয়, তারা প্রকৃতপক্ষে বুঝতে পারেনা যে এটি কোন অস্থায়ী পরিস্থিতি নয়, এটি মূলত নিত্য সম্পর্ক। কোন না কোনভাবে যদি এই দায়বদ্ধতার দুই অংশীদারের কেউ একজন ভেঙে না পড়ে, তবে এই প্রতিশ্রুতি এমনি এমনি বিলীন হয় না, শেষ হয় না, সেই প্রতিশ্রুতি সবসময় থাকে। যখন শিষ্য দায়িত্বজ্ঞানহীন আচরণ করে, তখন গুরুদেবের জন্য তা অত্যন্ত বিপদের কারণ হয় এবং স্পষ্টতই যখন কেউ তার গুরুদেবের জন্য এরূপ বিপজ্জনক পরিস্থিতি তৈরি করে, তখন নিশ্চয়ই কৃষ্ণ সেই ব্যক্তির প্রতিও খুব একটা প্রীত হবেন না।"

~শ্রীল জয়পতাকা স্বামী,
৫ নভেম্বর, ১৯৮৩
যুক্তরাষ্ট্র

আমার সাধারণ জ্ঞান ভিত্তি থেকে আমি যতটুক জানি পরম পূজ্য জয় পতাকা স্বামী গুরু মহরাজ ওনার কোন দীক্ষিত শিষ্যকে আজ অব্দি শিষ...
13/06/2024

আমার সাধারণ জ্ঞান ভিত্তি থেকে আমি যতটুক জানি পরম পূজ্য জয় পতাকা স্বামী গুরু মহরাজ ওনার কোন দীক্ষিত শিষ্যকে আজ অব্দি শিষ্য বলে অস্বীকার করেনি, কারণ গুরু মহারাজ করুণার সাগর কারণ গুরু শিষ্যের এই সম্পর্ক জন্ম জন্ম জন্মান্তরের সন্তান অবশ্যই ভুল করবে বাবা-মার কাজ হচ্ছে তাদের সহ্য করা আমাদের গুরু মহারাজ তাই করছেন। কিন্তু আমরা দীক্ষা কালীন সময়ে গুরু মহারাজের নিকট যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছে আমাদের অবশ্যই সেটি পালন করা উচিত, কলিযুগের প্রভাব এত পরিমাণে বিস্তার করছে কিছু কিছু ভক্ত তার কর্তব্যকর্ম থেকে পিছিয়ে থাকছে হয়তো হতে পারে সেটা পূর্বের কর্মফল অথবা কোন বৈষ্ণব অপরাধ অথবা কোন মনের কোন ঘাটনি অথবা ভগবানের পরীক্ষার কাছে পরাজয় স্বীকার করা অথবা নিজের কাম ক্রোধ লোভ মদ মোহ মাসর্য এসবের দ্বারা প্রতারিত হওয়া অথবা কোন কারণবশত নিজের কোন বদভ্যাস জোরপূর্বক নিজের উপর আভিজাত্য করে,

নানানভাবে কিছু ভক্ত এই সমস্ত শিকার হচ্ছে কিন্তু তা সত্ত্বেও আমার সাধারন জ্ঞান ভিত্তিতে আমি জানি গুরু মহারাজ কখনো নিজের শিষ্যকে পরিত্যাগ করার জন্য সরাসরি কিছু বলেনি আজ অব্দি, অবশ্যই যদি কেউ চারটি নিয়ম ভঙ্গ করে তাকে বর্জন করার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে কিন্তু মা-বাবার কাছে সন্তানের অনেক মোহ থাকে অতএব গুরু মহারাজও আমাদের সেই ভাবে আগলে রাখছেন আমাদেরও নিজেদেরকে সচেতন হওয়া উচিত যাতে আমরা গুরুদেবের নির্দেশনা মেনে চলি কারণ এটাই আমাদের জীবনের সফলতা,

এই সংসারে মানুষ একে অপরের নিন্দা সমালোচনায় ব্যস্ত। কিন্তু আমরা যদি বিচার করে দেখি বড় বড় মুনি-ঋষিরা পর্যন্ত দেবতারা পর্যন্ত এই কাম ক্রোধ লোভ মদ মোহ মাসর্য এই ষড়রিপুর কাছে প্রতারিত হচ্ছে

নরসিংহ পুরাণের একটি উল্লেখ আমি ভক্তদের নিকট শ্রবণ করেছিলাম যে ভক্তদের দোষ গুলো হচ্ছে চন্দ্রমার কলঙ্কের মত ভগবান তার ভক্তকে যে কোন ভাবে শুদ্ধ করন করে ঠিক করে নেবেন

যেমন আমরা রামচন্দ্রের লীলায় দেখতে পাই যখন বালি তার ছোট ভাই সুগ্রীবকে ভুল বোঝাবুঝির কারণে রাজ্য ছুতো করে তখন সুগ্রীবের স্ত্রীকে বালি নিজের মত করে ব্যবহার করতেন, কিন্তু যখন ভগবান রামচন্দ্র বালিকে বধ করেন এবং সুগ্রীবকে কিসস্তেন্দার রাজা ঘোষিত করেন তখন একই ব্যবহার একই আচরণ সুগ্রিব তার বড় ভাই বালির স্ত্রীর সাথে কোন কারণবশত করতে থাকে

তখন ভগবানে রামচন্দ্র হনুমান জাম্ববান ওনাদের ডেকে বলেন সুগ্রিবকে বারণ করো যাতে সেই এই ধরনের অসদ আচরণ না করে

তো দেখতে পাবেন ভগবান কিভাবে তার ভক্তদের সুরক্ষা প্রদান করে, ভগবান চাইলে বালির মতো সুগ্রিবকে মেরে দিতে পারতেন কিন্তু ভগবান তা করেননি কারণ

ওই যে বলা হয়েছে চন্দ্রমার কলঙ্কের মত

বর্তমান সমাজে আমি দেখছি অনেক ভক্ত এরকম বিভিন্ন ভুল কার্যকলাপ কোনভাবে করে নিচ্ছে যেটা একদম উচিত নয়। ঠিক আছে ঊর্ধ্বতম জাম্বমান এবং হনুমানস্বরূপ আমাদের নিকট আমাদের জিবিসি বর্গ আছে গুরুবর্গ আছে সিনিয়র ভক্তরা আছেন। সর্বপরি সাধু শাস্ত্র গুরু বাক্য নির্দেশনা আছেন, এবং গুরু মহারাজ আছেন কিন্তু আমরা কি করছি আমরা সেই সমস্ত মায়ার সাথে পরাজিত হওয়া আমাদের নিজের জনকে আমরা বিভিন্নভাবে তিরস্কার করছি। সোশ্যাল মিডিয়াতে ওনাদের নিয়ে ট্রল করছি। ওনাদের ফটোকে বিভিন্ন খারাপ খারাপ টাইটেল লিখে বাজে বাজে ভাবে ওনাকে সবার কাছে হেনস্থ করছি

শ্রীল প্রভুপাদ এডি নামক একজন সাধারণ ব্যক্তি যিনি কিনা মন্দিরে সুদু আসা যাওয়া করত তার জন্য কত কান্নাকাটি করেছিলেন কেন সেই মন্দিরে নেই কেন সেই এভাবে কৃষ্ণভক্তি বিহীন জীবন জীবন যাপনের মাধ্যমে মৃত্যুবরণ করল সেজন্য প্রচুর পরিমাণে কেঁদেছিলেন,

কিন্তু আমরা কি করছি বহু বহু বছর ধরে ইসকনের প্রতিনিধিত্ব করেছেন সেই ধরনের ভক্তদের মুহূর্তের মধ্যে তিরস্কার করছি দুর্ব্যবহার করছি। এবং ইসকন কেউ বাধ্য করছি আমাদের দাবি মানতে হবে ওই ভক্তকে সরাতে হবে, এটা ভালো নয়,

শ্রীল প্রভুপাদ বলেছেন আমার এই সস্তা আগামী ১০০০০ বছর অব্দি টিকে থাকবে কিন্তু তোমরা যদি নিজেদের মধ্যে যদি ভালো ব্যবহার না রাখো আদান-প্রদান না রাখো তাহলে একটু ১০ দিনও টিকবে না, বর্তমানে অনেক আসরিক প্রভৃতি ব্যক্তি এই সংস্থার পিছে লেগে আছে কিন্তু আমরা যদি নিজেরাই যদি এই ধরনের আচরণ করি, নিজেদের মধ্যে ভুল বুঝাবুঝি করি তাহলে তো আমরা কোনভাবেই আচার প্রচারে এগিয়ে যেতে পারবো না, এর জন্য কেবলমাত্র আমরাই দায়ী থাকবো,

তাই যেই সহে সেই রহে,
আমাদের সহ্য করতে হবে ক্ষমা করে দিতে হবে, সেই সমস্ত পরাজিত ভক্তদের জন্য প্রার্থনা করতে হবে,

বৈষ্ণব সদাচার গ্রন্থে বলা হচ্ছে যে শ্রীবিষ্ণু এবং তার ভক্তের নিন্দা করে তার শত জন্মার্জিত পূর্ণ বিনষ্ট হয় এবং যতদিন পর্যন্ত চন্দ্র এবং সূর্য বিরাজমান থাকে ততদিন পর্যন্ত তাকে কিটেরা খেতে থাকে তাই যেই শ্রীবিষ্ণু এবং তার ভক্তের নিন্দা করে তার মুখ দর্শন করা উচিত নয় কোন অবস্থাতেই সেই প্রকার মানুষের সঙ্গে করা উচিত নয়,

কিন্তু আমরা কি করছি আমাদের অম্বরিশ মহারাজের পদাঙ্ক অনুসরণ করা উচিত অম্বরিশ মহারাজকে দুর্বাসা মুনি মেরে দিতে চেয়েছিলেন কিন্তু ভগবানের সুদর্শন চক্র দুর্বাসা মুনিকে দণ্ড দিতে উদ্যোক্ত হন আর দুর্বাসামুনি এত প্রভাবশালী ব্যক্তি হওয়া সত্ত্বেও ওনি সুদর্শন চক্র থেকে নিস্তার পাননি ওনি ব্রহ্মলোক শিবলোক সব জায়গায় নিজের নিস্তার না পেয়ে ভগবান বিষ্ণুর নিকট এসে প্রার্থনা জানান ভগবান বিষ্ণু বলেন আমি কিছু করতে পারবোনা তুমি যার চরণে অপরাধ করেছ তার কাছে যাও, আর দুর্বাসা মনিকে অম্বরিশ মহারাজ কত সুন্দর ভাবে গ্রহণ করেছেন সেটি আপনারা জানেন ওনার সেবা করেছেন,

মনে রাখবেন এই সোশ্যাল মিডিয়াতে আপনি আজকে বৈষ্ণবদের মান সম্মান হানি করছেন এখানে এক প্রকারের আমাদের নিজেদেরও জশ মান প্রতিষ্ঠা থেকে যায় যাতে অন্যকে ছোট করে নিজেকে বড় ভাবা যায় আমরা মনে করে আমরা অনেক মহান পন্ডিত কিন্তু পাপ বাপকেও ছাড়ে না।

আজকে আমরা কারো দুর্বলতাকে দেখে তাকে আঘাত করছি একদিন আমাদেরও সেভাবে কর্মফল ঘুরে আসবে। অতএব নিরপক্ষ থাকা উচিত

বলা হচ্ছে কেউ যখন একজন বৈষ্ণব কে অবমাননা করে আমাদের উচিত তখন ওই সাধারণ ব্যক্তিকে অথবা যিনি অপমান করছেন তাকে বোঝানোর চেষ্টা করা উচিত নয়তো উপযুক্ত যুক্তির দ্বারা তাকে পরাজয় করা উচিত অথবা সে স্থান পরিত্যাগ করা উচিত কিন্তু এখানে শুধু একটি জিনিসই দেখা যাচ্ছে যে আমি সবচেয়ে শ্রেষ্ঠ আমি অনেক মহান পন্ডিত

ভক্ত ভগবানের অত্যন্ত প্রিয় এই কথাটা আমাদের ভুলে গেলে হবে না তাই আমাদের জীবনের সবচেয়ে বড় বাধা হচ্ছে বৈষ্ণব অপরাধ ষড়রিপুর প্রভাব থেকে আমরা কোন না কোন ভাবে একদিন উত্তীর্ণ হবে কিন্তু বৈষ্ণব অপরাধ গুরুদেবের চরণে অপরাধ থেকে আমরা কোনদিন মুক্ত হতে পারবন,

কিন্তু গুরুদেব এবং বৈষ্ণব ওনারা হচ্ছে করুণার সাগর ওনাদের কাছে যদি আমরা ক্ষমা প্রার্থনা করি ওনারা অবশ্যই আমাদের ক্ষমা করে দেবেন,

আমাদের সব সময় নিজেকে ছোট বলে মনে করা উচিত পরিচালক হওয়া উচিত নয় পরিচালিত হওয়ার চেষ্টা করতে হবে আমরা অবশ্যই সাধুগুরুর শাস্ত্রের দ্বারা পরিচালিত হচ্ছি গুরু বর্গ এবং সিনিয়র ভক্তদের দ্বারা পরিচালিত হচ্ছে কিন্তু সাথে এটা মাথায় রাখতে হবে পরনিন্দা পরচর্চা পর সমালোচনা এগুলো কোনভাবে করা যাবে না

আমি কাউকে কোন আদেশ অথবা নির্দেশনা দেইনি আমি কেবলমাত্র আমার মনোভাব পোষণ করেছি, যদি আমার এই ধরনের মনোভাব পোষণ যদি কারো মনে প্রাণে আঘাত করে থাকে তাহলে নিজের ছোট ভেবে ক্ষমা দৃষ্টিতে দেখবেন।

আপনাদের সকলের শুভাকাঙ্ক্ষী

আপনাদের সকলের সেবক

( #নয়নানন্দ গৌর হরি দাস)🙏😊🙏

এটা কোন কপি করা পোস্ট নয় এটা আমার নিজের ব্যক্তিগত মনোভাব আপনারা কপি করুন শেয়ার করুন আপনাদের ব্যক্তিগত ইচ্ছা

❤️❤️👌👍ভালবাসতে হলে মনের জোর টাই যথেষ্ট টাকা পয়সা ধনসম্পত্তির কোনো প্রয়োজন নেই কিন্তু যারা এইসব কিছুর পিছে দৌড়ায় তারা...
13/06/2024

❤️❤️👌👍

ভালবাসতে হলে মনের জোর টাই যথেষ্ট টাকা পয়সা ধনসম্পত্তির কোনো প্রয়োজন নেই কিন্তু যারা এইসব কিছুর পিছে দৌড়ায় তারা ভালবাসতে জানে না তারা কেবলমাত্র স্বার্থের জন্য আসে আর স্বার্থের জন্য সরে যায়

11/06/2024

most place to visit in vrindavan! শ্রীকৃষ্ণের নাতি ব্রজনাবের প্রতিষ্ঠিত শিব!वृंदावन का प्राचीन शिव।

11/06/2024

শ্রীল জয়পতাকা স্বামী মহারাজকে অনুসরণ - ৮ই ও ৯ই জুন, ২০২৪

শ্রীমদ্ভগবদগীতায় দ্বাদশ অধ্যায়ে ভগবানের প্রিয় ভক্তের বিভিন্ন গুণাবলির উল্লেখ আছে। সেখানে বলা হচ্ছে, "নানা দুঃখ-কষ্ট সত্ত্বেও ভক্ত সর্বদাই শান্ত, নীরব ও সহনশীল। ভগবদ্ভক্ত সকলের প্রতি করুণা প্রদর্শন করেন, এমন কি তাঁর শত্রুর প্রতিও। নির্মম বলতে বোঝায় যে, ভক্ত দেহ সম্পর্কিত দুঃখ-যন্ত্রণাকে তত গুরুত্ব দেন না, কারণ তিনি ভালভাবে জানেন যে, জড় দেহটি তিনি নন। তিনি তাঁর জড় দেহটিকে তাঁর স্বরূপ বলে মোটেই মনে করেন না। তাই, তিনি সর্বতোভাবে অহঙ্কারমুক্ত এবং দুঃখ ও সুখ উভয় অবস্থাতেই সম-ভাবাপন্ন। তিনিই হচ্ছেন যথার্থ যোগী, কারণ তিনি তাঁর গুরুদেবের আদেশ শিরোধার্য করে তা পালন করতে স্থিরসংকল্প এবং যেহেতু তাঁর ইন্দ্রিয়গুলি সংযত, তাই তিনি দৃঢ়সংকল্প।" শ্রীল প্রভুপাদের মধ্যে আমরা এই সকল গুণাবলির প্রকাশ দেখতে পাই এবং তাঁর ঐকান্তিক অনুসারীবৃন্দের মধ্যেও তা দেখা যায়, যাঁরা ভগবানের প্রিয় ভক্ত৷ শ্রীল জয়পতাকা স্বামী মহারাজ ভগবানের এমনই একজন প্রিয় ভক্ত। স্বাস্থ্য প্রতিকূলতায় দিল্লিতে অবস্থানকালে তিনি অপ্রতিহত মাত্রায় চালিয়ে যাচ্ছেন নিজ সাধনা, সেবা ও অনন্ত মাত্রায় প্রচার।

৮ই জুন, ২০২৪

দিল্লিতে অবস্থানকালীন আজ সকালে তিনি শ্রীধাম মায়াপুরের বিভিন্ন ঘোষণাবলি শ্রবণ করেছেন।

আজ সকালের প্রসাদের পরে তিনি চিঠিপত্র বিনিময় সেবায় কিছু সময় অতিবাহিত করেছেন এবং তারপর ফিজিওথেরাপি নিয়েছেন। তিনি তাঁর বাসভবনে কিছু ভক্তদের সাথে সাক্ষাৎ করেছেন এবং তারপর ডায়ালাইসিসের জন্য ILBS হাসপাতালে গিয়েছেন।

ভারতীয় সময় বিকেল ৫টায় ILBS হাসপাতালে তাঁর ডায়ালাইসিস সম্পন্ন হয় এবং সন্ধ্যে ৬টায় তিনি বাসভবনে ফিরে আসেন, যা হাসপাতাল থেকে ১০ মিনিট দূরে। ফেরার পথে, তিনি পরবর্তী মধ্যবার্ষিকী মিটিং এবং অন্যান্য আলোচ্য বিষয়ে জিবিসি আপডেট শুনছিলেন।

বাসভবনে পৌঁছে, তিনি ওষুধ গ্রহণ করেছেন এবং তারপর ভক্তিবেদান্ত স্বামী চ্যারিটি ট্রাস্টের সদস্য হিসেবে গৃহীত প্রকল্পগুলির অগ্রগতির বিষয়ে তাঁর সচিব শ্রীমান রমণীপতি প্রভুর পাঠানো চিঠিপত্রের আপডেট শুনেছেন এবং একটি ভিডিও প্রতিবেদন দেখেছেন।

৯ই জুন, ২০২৪

ভগবান শ্রীকৃষ্ণ ও শ্রীল প্রভুপাদের কৃপায় এবং বিশ্বব্যাপী প্রার্থনায়, নিয়মিত ডায়ালাইসিসে মহারাজের স্বাস্থ্য ভালোই যাচ্ছিল, কিন্তু কিছু অজানা কারণে তাঁর ফুসফুস ও পেটে তরল জমা হচ্ছে।

এই তরল জমার কারণে আজ সকালে মহারাজকে তাঁর পেট ব্যথা ও পেট শক্ত হয়ে যাওয়ার কথা জানালেন, একইসাথে পেট ফুলেও গিয়েছিল, তাঁর অক্সিজেনের মাত্রাও কমে গিয়েছিল। তিনি বমি ভাব হওয়ার কথাও বললেন, তাই তাঁকে তৎক্ষণাৎ ডায়ালাইসিসের জন্য হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়, যদিও গতকালই ডায়ালাইসিস করা হয়েছিল।

আজ এই অবস্থার কারণে তিনি খেতে পারেননি এবং তাঁর নিরন্তর অক্সিজেনের সহায়তার প্রয়োজন হচ্ছে।

যেহেতু এই ডায়ালাইসিস যথেষ্ট পরিমাণে সহায়তা করছে না, তাই ডাক্তারেরা ফুসফুস থেকে তরল অপসারণ করছেন।

এভাবেই তিনি তাঁর নিজ আচরণের মধ্য দিয়ে শিক্ষা দিয়ে চলেছেন - একজন শিষ্যের তাঁর গুরুদেবের চরণে শরণাগতির পরাকাষ্ঠা।

বি. দ্র. : যেমনটা আপনারা সকলেই অবগত আছেন, এই মুহূর্তে মহারাজ শারীরিকভাবে অনেকটা কঠিন পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যাচ্ছেন। কিন্তু তবুও তিনি নিরবিচ্ছিন্নভাবে শ্রীল প্রভুপাদের প্রতি তাঁর প্রতিজ্ঞা রক্ষায় বদ্ধপরিকর। প্রতি মুহূর্তে মহারাজ তাঁর আচরণের মাধ্যমে পরমেশ্বর ভগবান শ্রীকৃষ্ণের নির্দেশ এবং শ্রীল প্রভুপাদের শিক্ষাকে আমাদের মাঝে প্রচার করে চলেছেন। তাই অনুগ্রহ করে পরমেশ্বর ভগবান শ্রীকৃষ্ণ এবং শ্রীল প্রভুপাদের কাছে আপনারা আন্তরিকভাবে প্রার্থনা নিবেদন করুন যাতে মহারাজ পূর্ববৎ তাঁর শক্তি-সামর্থ্য ফিরে পান এবং শ্রীল প্রভুপাদের উদ্দেশ্যে তাঁর বিভিন্ন সেবা চালিয়ে যেতে পারেন। এ লক্ষ্যে আপনারা অতিরিক্ত জপ, নৃসিংহ কবচ পাঠ, ৮ বার তুলসী পরিক্রমা করতে পারেন এবং আপনার অতিরিক্ত জপ সংখ্যা ও প্রার্থনার বিবরণ জমা দিন নিম্নের লিংকে:
এন্ড্রয়েড
https://play.google.com/store/apps/details?id=com.jayapatakaswami.jpsapp
আইফোন
https://apps.apple.com/us/app/id967072815
শ্রীল জয়পতাকা স্বামী মহারাজের দৈনন্দিন আপডেট মহারাজের কাছ থেকেই জানতে এখনই আপনার স্মার্টফোনে ডাউনলোড করুন 'Jayapataka Swami' অ্যাপটি। https://play.google.com/store/apps/details?id=com.jayapatakaswami.jpsapp
শ্রীল জয়পতাকা স্বামী মহারাজের সকল বার্তা, বাণী এবং প্রবচন বাংলায় পেতে সার্বক্ষণিক সংযুক্ত থাকুন 'Jayapataka Swami Bangla' ফেসবুক পেইজ

10/06/2024

बांके बिहारी मंदिर वृंदावन। বাঁকে বিহারী মন্দির বৃন্দাবন। Banke Bihari Temple Vrindavan

Bharat mata ki jay 🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳        ❤️❤️❤️❤️🙋🙋🙋
09/06/2024

Bharat mata ki jay

🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳

❤️❤️❤️❤️🙋🙋🙋

09/06/2024

হরে কৃষ্ণ প্রণাম সবাইকে আজকের ১৬ মালা জপ কতক্ষনে কমপ্লিট করেছেন, আমি সকাল ৫:৪০ মিনিটে কমপ্লিট করেছি

08/06/2024

বৃন্দাবনের রাধাবল্লবের কাহিনী শুনুন 🌎 Radha Vallabh story আপনি কি জানেন শিবের আরাধ্য কে

07/06/2024

Vrindavan parikrama বৃন্দাবন দর্শন

Address

Vrindavan Raman Reti Parikrama Marg
Vrindavan
281121

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when NGD Vrindavan Vlog posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to NGD Vrindavan Vlog:

Videos

Share

Category