M/s al ihsan hajj & umrah travels

  • Home
  • M/s al ihsan hajj & umrah travels

M/s al ihsan hajj & umrah travels Hajj . umrah . IATA ticket agent . your 1 stop travel need . east dhupa dighir par . sylhet .
(1)

05/02/2020

Booking and issue air ticket .

ওমরা প্যাকেজ ২০২০ যাত্রার তারিখ - ২৫ ফেব্রুয়ারি | ফিরে আসা - ৯ মার্চ | সিলেট - সিলেট , বিমান বাংলাদেশ | মক্কা এবং মদিনায়...
16/01/2020

ওমরা প্যাকেজ ২০২০
যাত্রার তারিখ - ২৫ ফেব্রুয়ারি |
ফিরে আসা - ৯ মার্চ |
সিলেট - সিলেট , বিমান বাংলাদেশ |
মক্কা এবং মদিনায় পবিত্র হারাম শরীফ থেকে ৫ মিনিটের দূরত্বে তিন তারকা মানের হোটেল |
প্যাকেজ মূল্য - ১ লক্ষ্য ৫ হাজার টাকা মাত্র |
এই কাফেলার নেতৃত্বে থাকবেন প্রিন্সিপাল আলহাজ মাওলানা মাহমুদ শোয়াইব |
* আমি নিজেও সম্মানিত হাজ্বী সাহেবানদের সাথে থাকবো এই কাফেলায় |
*আল ইহসান ট্রাভেলস | নাইওরপুল,
নিজস্ব বিল্ডিংয়ে অফিস | হজ্ব লাইসেন্স নাম্বার -৫৩৪ ওমরাহ লাইসেন্স নাম্বার - ৩৪৭
*আইএটিএ অনুমোদিত এয়ার টিকেট এজেন্সি |

14/01/2020
02/01/2020

পাসপোর্টের আবেদনের জন্য যাহা প্রয়োজন :
(ক) ভোটার আইডি কার্ড / জন্ম নিবন্ধন সার্টিফিকেটের অনলাইন ফটোকপি |
(খ) ২ কপি ( ৫৫*২৫ ) এম এম সাইজ ছবি |
(গ) স্থায়ী এবং বর্তমান ঠিকানার জন্য আলাদা আলাদা কমিশনার / ইউপি চেয়ারম্যান প্রত্যয়ন পত্র |
(ঘ) পেশার প্রমান পত্র |
(ঙ) বয়স ১৫ বছরের নিচে হলে মা বাবার ছবি (৩০*২৫) এম এম ২ কপি করে |
(চ) বিবাহিত মহিলার ক্ষেত্রে কাবিন ও স্বামীর পাসপোর্টের ফটোকপি ( যদি থাকে ) |
(ছ) ০-৬ বৎসর পর্যন্ত বাচ্চাদের জন্য অতিরিক্ত ১ কপি ৩ আর সাইজ ছবি |
(জ) সরকারি চাকুরিজীবীদের জন্য অনলাইন এনওসি |

আসসালামু আলাইকুম সম্মানিত ভাই ও বোনেরা | আপনারা যারা পবিত্র ওমরা হজ্বে যেতে চান ইনশাল্লাহ সিলেটের সকল ট্রাভেলস থেকে কম ম...
23/10/2018

আসসালামু আলাইকুম সম্মানিত ভাই ও বোনেরা | আপনারা যারা পবিত্র ওমরা হজ্বে যেতে চান ইনশাল্লাহ সিলেটের সকল ট্রাভেলস থেকে কম মূল্যে যাবার ব্যবস্তা করে দেব আমার প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে | আমাদের আছে নিজস্ব হজ্ব ওমরা টিকেটিংয়ের লাইসেন্স | আসুন অফিসে আমাদেরকে যাচাই করুন | ধন্যবাদ

*মাহফুজ চৌধুরী জয়
ডাইরেক্টার অপারেশন
আল ইহসান ট্রাভেলস সিলেট |

02/11/2016
29/10/2016

HAJJ TRAINING IN JHERJHERY PARA MADRASHA ARRANGED BY AL-IHSAN TRAVELS(HAJJ LICENCE NO-534) CELL:01711823852

16/10/2016

আসসালামু আলাইকুম । সম্মানিত আল্লাহর বাড়িত পবিত্র ওমরাহ পালনে যানেওয়ালা মেহমানগণ আপনারা যারা এ বছর ওমরা পালনে যেতে ইচ্ছুক আপনাদের জন্য সুখবর ...আমার ট্র্যাভেল এজেন্সি মেসার্স আল ইহসান ট্রাভেলস প্রতি বছরের ন্যায় আমাদের নিজস্ব ওমরাহ লাইসেন্সে ( লাইসেন্স নাম্বার ৩৪৭) ওমরা ভিসা প্রসেসিং শুরু করতে যাচ্ছি । হলফ করে বলতে পারি সিলেট বিভাগে আমাদের ট্র্যাভেল এজেন্সি হজ্ব ও ওমরা সেবায় সেরা । আমাদের প্রথম ফ্লাইট (৪০জন গ্রুপ ) ১৫ নভেম্বর ২০১৬ । ১৪ দিনের ওমরা প্যাকেজ মূল্য ১লক্ষ১৫হাজার টাকা । আজই আপনার বুকিং নিশ্চিত করুন চলে আসুন আমাদের নিজস্ব ভবনে কর্পোরেট হেড অফিস ধোপাদীঘির পূর্ব পারে ( ওসমানী মিউজিয়ামের সাথে ) আল ইহসান ট্রাভেলসে ।

25/09/2016

Vietnam Visa 7,900/-
China Visa 11,900/-
China Visa 16,900/-
China Visa 17,900/-
China Visa 19,900/-
China Visa 26,900/-
China Visa 37,900/-
Hong Kong Visa 27,900/-
Singapore Visa 5,900/-
Indonesia Visa 5,500/-
Malaysia Visa 3,800/-
Thailand Visa 3,900/-
Myanmar Visa 4,900/-
America Visa Fee 12,640/- + Service Charge 8,000/-
London Visa Fee 10,625/- + Service Charge 8,000/-
Australia Visa Fee 12,200/- + Service Charge 8,000/-
Schengen Visa Fee + Insurance + Service Charge 8,000/-

25/09/2016

Singapore + Malaysia + Thailand (6 Days) = 52,900/-

Singapore + Malaysia (5 Days) = 42,900/-

Singapore + Indonesia (Bali) (5 Days) = 64,900/-

Singapore + Indonesia (Batam) (5 Days) = 54,900/-
Singapore+Malaysia+Thailand: (6 Days) 59,900/-

23/09/2016

বিদেশ ঘুরতে ভিসা কোন সমস্যাই না । কিন্তু যেখানে সেখানে ভিসা করতে গেলে হয়রানির মাত্রাই বেশি । ভিসা খরচ ও আমাদের কোম্পানীতেই সবচেয়ে কম । একটু কম্পেয়ার করলেই বুঝতে পারবেন । কোন ইন্টারভিউ ছাড়াই ভিসা করার দায়িত্ব আমাদের । এয়ার টিকেট ও আমরা দিচ্ছি সর্বনিম্ন মূল্যে । অযথা বাড়তি খরচ কেন করবেন । যে কোন গন্তব্বের এয়ার টিকেট, হোটেল বা কোন প্যাকেজ এর জন্য আমাদের কল করুন ।
১। সিঙ্গাপুর ভিসা – ৪,৯০০/- ( With Invitation )
২। ভিয়েতনাম ভিসা – ৭,৯০০/- (100% Guaranteed Sticker visa at airport )
৩। ভিয়েতনাম ভিসা – ১৩,৯০০/- ( Sticker visa from Bangladesh )
৪। চায়না ভিসা – ১১,৯০০/- (পূর্বে চায়না যাওয়া থাকতে হবে )
৫। চায়না ভিসা – ১৫,৯০০/- (সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া এর মত দেশে কয়েকবার ভ্রমন থাকতে হবে )
৬। চায়না ভিসা ডাবল এন্ট্রী – ১৯,৯০০/- (পূর্বে চায়না যাওয়া থাকতে হবে )
৭। চায়না ভিসা – ২৯,৯০০/- (১ বৎসর এর মাল্টীপল ভিসা )
৮। চায়না ভিসা – ৩৯,৯০০/- (২ বৎসর এর মাল্টীপল ভিসা )
৯। মালয়েশিয়া ভিসা – ৬,৫০০/-
১০। থাইল্যান্ড ভিসা – ৩,৯৫০/-
১১। ইজিপ্ট ভিসা - ৫,৫০০/-
১২। আমেরিকা ভিসা – ১৮,৯০০/- ( ভিসা ফি এবং সার্ভিস চার্জ )
১৩। ইউকে ভিসা – ১৫,৯০০/- ( ভিসা ফি এবং সার্ভিস চার্জ )
১৪। সেনজেন ভিসা – ১১,৯০০/- ( ভিসা ফি এবং সার্ভিস চার্জ )
১৫। অস্ট্রেলিয়া ভিসা – ১৫,৯০০/- ( ভিসা ফি এবং সার্ভিস চার্জ )
***************************************************************************
কিছু টিকেট এর মূল্য দেওয়া হল :
কোলকাতা - ১০,৮০০/-
মালয়েশিয়া - ২১,৮০০/-
সিঙ্গাপুর - ২৪,৫০০/-
ব্যাংকক - ২২,৯০০/-
******************************************

29/06/2016
14/05/2016

ইতিহাস থেকে বলি, দিল্লির সুলতান তখন মোগলরা। সম্রাট বাবর, আকবর, জাহাঙ্গীর...। দিল্লি তো মরুময়। গ্রীষ্মের দাবদাহে দিল্লি হলো জ্বলন্ত আগুনের কুণ্ডলি। মোগল শাহীর মসনদ তখন ফুটন্ত কড়াই। তাই তাঁরা অবকাশ অন্বেষণ করতেন সে সময়। কাশ্মীর ছিল মোগল বাদশাহদের অবকাশযাপনেরই প্রমোদবাগান। এখনো যদি যান কাশ্মীরে দেখে আসতে পারবেন বিখ্যাত মোগল বাগানগুলো।

চশমাশাহী, পরিমহল, শালিমার, নিশাত, ভেরি নাগ, আচ্ছাবাল ইত্যাদি। উপলব্ধি করতে পারবেন পর্বতের ঢাল বেয়ে নামা পানির প্রবাহকে কীভাবে সুসজ্জিত করেছিল মোগলরা। মূলত গ্রীষ্মকালের অবকাশযাপনের জন্যই মোগল বাদশাহরা আকৃষ্ট হয়েছিল কাশ্মীরের প্রতি। মোগল বাদশাহ জাহাঙ্গীর কাশ্মীরকে প্রথম তুলনা করেছিলেন স্বর্গের সঙ্গে। তাঁর আকুল আকাঙ্ক্ষা ছিল কাশ্মীরের তৃণভূমিতে মৃত্যুবরণ করার। তিনি ফার্সি ভাষায় বলেছিলেন, ‘আগার ফেরদৌস বে-রোহী যামীন আস্ত্। হামীন আস্ত্, হামীন আস্ত্, হামীন আস্ত্। যদি পৃথিবীতে কোনো বেহেশত থেকে থাকে, তাহলে তা এখানে, এখানে, এখানে।

হিমালয়ান পর্বতমালার দুটি রেঞ্জের মধ্যবর্তী একটি উপত্যকা মূলত কাশ্মীর। ১৩৫ কিলোমিটার দীর্ঘ আর ৩২ কিলোমিটার প্রস্থের এ উপত্যকার একপাশে হিমালয়ের মাঝারি পর্বতমালা (Middle Himalayans), অন্য পাশে সুউচ্চ পর্বতমালা (Greater Himalayans)। মাঝখান দিয়ে বয়ে গেছে ঝিলাম (জেহলাম) নদী। দক্ষিণে অনন্তনাগ (স্থানীয়ভাবে বলে ইসলামাবাদ), সোপিয়ান, কুলগাম ও পুলওয়ামা; মধ্যখানে বাডগাম ও গ্যান্ডারবাল ও শ্রীনগর এবং উত্তরে বারামুলা, বান্ডিপুরা ও কপুওয়ারা। এই দশটি প্রশাসনিক জেলায় বিভক্ত এ উপত্যকা। ভৌগোলিকভাবে তিন ভাগে ভাগ করা হয়, সেন্ট্রাল, নর্থ ও সাউথ। পুরো জম্মু অ্যান্ড কাশ্মীরের মোট জনসংখ্যা এক কোটি ২৫ লাখ। কাশ্মীর উপত্যকার জনসংখ্যা প্রায় ৫৩ লাখ।

যেভাবে যাবেন কাশ্মীরে
কাশ্মীর যেতে হলে ঢাকা থেকে আন্তর্জাতিক বিমানে প্রথম যেতে হবে দিল্লি ইন্ধিরা গান্ধী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে। অথবা ঢাকা থেকে কলকাতা। পরে সেখান থেকে ডোমেস্টিক বিমানে জম্মু অথবা শ্রীনগর বিমানবন্দরে যাওয়া যাবে। কলকাতা থেকে সরাসরি শ্রীনগরে কোনো ফ্লাইট নেই। তাই, দিল্লি হয়ে যেতে হয়। তবে, ঢাকা-কলকাতা-দিল্লি-শ্রীনগর এই ভাবে ভেঙে ভেঙে গেলে খরচ কম হয় তুলনামূলকভাবে। এ ছাড়া অন্তত এক মাস আগে টিকেট বরাদ্দ করে রাখতে পারলে কম খরচেই বিমানে সফর করা সম্ভব।

শ্রীনগর বিমানবন্দরে অবতরণের আগেই জানালা দিয়ে চোখে পড়বে পর্বতের চূড়ায় চিকচিক করা সাদা তুষার। মনে হবে যেন অগণিত টিনের চালে রৌদ্রের বিকিরণ। কলকাতা বা দিল্লি থেকে বাস বা ট্রেনযোগে যাওয়া যায়। কলকাতার ট্রেন ৪১-৪৫ ঘণ্টায় আপনাকে নামিয়ে দিতে পারে জম্মুতে। জম্মু থেকে মাত্র ২৫ মিনিট বিমানে উড়ে যেতে পারেন শ্রীনগর। সেখানে দেখবেন আরো নিকট থেকে তুষারের মুকুট পরানো পর্বতরাজি। পর্বতের গায়ে তুষারের আচ্ছাদন আর তুলার বলের মতো মেঘের মধ্যে কোলাকুলি-গলাগলি দেখতে পাবেন।

তবে, শীতকালে জম্মু থেকে কাশ্মীরে যাওয়ার রাস্তাটি বন্ধ থাকার সম্ভাবনা প্রবল। জওহর টানেল। একমাত্র যোগাযোগের রাস্তা। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে চার হাজার ফুটের বেশি উঁচুতে পর্বতের বুক ফুঁড়ে নির্মিত সুদীর্ঘ সুড়ঙ্গ। মার্চ-এপ্রিল মাসে প্রায়ই বৃষ্টি হয় কাশ্মীরে/হিমালয়ে। তখনো ওই রাস্তা হয়ে যায় বন্ধ। কারণ, ভূমিধ্স। অর্থাৎ ভূ-পথে একমাত্র যোগাযোগের রাস্তাটি বারোমাসি নয়। মাঝেমধ্যেই রাস্তাটি বন্ধ হয়ে গেলে কাশ্মীর হয়ে পড়ে বন্দি, অবরুদ্ধ। আরেকটি রাস্তা আছে, যেটি বারো মাস যোগাযোগের উপযোগী। সেটি হলো শ্রীনগর-মোজাফফরাবাদ রোড। সেই পথ চালু থাকলে সড়কপথে কাশ্মীর যুক্ত হতে পারে, মক্কা, মদিনা, তেহরান পর্যন্ত। মাত্র ১২০০ কিলোমিটার পেরিয়ে সেপথে কাশ্মীরের পণ্য, শাল-শুকনো ফল, গিয়ে উঠতে পারে করাচি বন্দরের জাহাজে। ছড়িয়ে পড়তে পারে পৃথিবীর দেশে দেশে সহজেই। সে পথে এখন জনতার যাতায়াত নিষিদ্ধ, নিয়ন্ত্রিত। কারণ মোজাফফরাবাদ এখন পাকিস্তানের অধীনে।

সেই সড়কের মধ্যখানে স্থাপিত হয়েছে ভারত ও পাকিস্তানের লাইন অব কন্ট্রোল। একপাশে ভারতীয় সৈন্য, অন্যপাশে পাকিস্তানের। এধার তুম, ওধার হাম। সুতরাং, আপনাকে কাশ্মীর যেতে হবে হয় আকাশপথে, নয়তো পর্বত মাড়িয়ে প্রকৃতির করুণার ওপর ভরসা করে, জওহর টানেল অতিক্রম করে। আকাশ কিংবা স্থল যেপথেই যেতে চান না কেন, সবার আগে নিয়ে নিন ভারতীয় হাইকমিশন থেকে ট্যুরিস্ট ভিসা।
এবার স্থলপথে কাশ্মীর যেতে খরচের (টাকা) একটা সম্ভাব্য হিসাব দেওয়া যাক
ঢাকা থেকে কলকাতা যেতে ১৮০০-২০০০ টাকা খরচ হবে গ্রিনলাইন, সোহাগ কিংবা শ্যামলীর এসি বাসে। এ ছাড়া খরচ কমানোর আরেকটি উপায় আছে। তা হলো, দেশের অভ্যন্তরীণ বাসে সীমান্ত পর্যন্ত যান। সীমান্ত পেরিয়ে ভারতের লোকাল বাস বা ট্রেনযোগে পৌঁছে যান কলকাতায়। যেমন, যদি হরিদাসপুর (বেনাপোল-পেট্রাপোল) সীমান্ত দিয়ে পার হতে চান তাহলে শুরুতে সাতক্ষীরার বাসে পৌঁছান নাভারন মোড় পর্যন্ত। নাভারন থেকে অটোরিকশায় বেনাপোল পৌঁছাতে খরচ হবে মাত্র ২০ টাকা। সীমান্তে দুই দেশের ইমিগ্রেশন পেরিয়ে আরেকটি অটোরিকশায় ২০ রুপি নেবে বনগাঁও রেলস্টেশন পর্যন্ত। বনগাঁও থেকে কলকাতার ট্রেন পাওয়া যায় প্রায় প্রতি ঘণ্টায়ই। টিকেট হবে ২০-৩০ রুপি।

সীমান্ত পেরিয়েই আপনার হাতের টাকাগুলোকে বদলে নিতে হবে রুপিতে। সেক্ষেত্রে বুদ্ধিমানের কাজ হবে, আগে থেকেই অনলাইনে রুপি ও টাকার মূল্যমান জেনে নেওয়া। যে যানবাহনেই যান না কেন, সীমান্ত পেরোতে হবে পায়ে হেঁটেই। আর সীমান্তে বাংলাদেশ ইমিগ্রেশনে আপনাকে দিতে হবে ৫০০ টাকা বিদেশ ভ্রমণ ট্যাক্স।

কলকাতায় পৌঁছে একটু বিশ্রাম নিন। তারপর সন্ধ্যার দিকেই সাধারণত ছাড়ে জম্মুর উদ্দেশে ট্রেন। জম্মু-তাওবি এক্সপ্রেস। তবে নিশ্চিত থাকুন! যখন তখন আসন পাওয়ার সম্ভাবনা ক্ষীণ। ভারতীয় রেলস্টেশনে বিদেশিদের জন্য কোটা থাকে।

সেখানে সৌভাগ্যক্রমে আসন পেয়েও যেতে পারেন। বুদ্ধিমানের কাজ হবে, আগে থেকেই কলকাতায় কোনো বন্ধুর মাধ্যমে টিকেট কেটে রাখা। এ ক্ষেত্রে আপনাকে সাহায্য করতে পারে কোনো ট্যুরিস্ট গাইডও। কলকাতা থেকে জম্মুর ট্রেন ভাড়া সাধারণ স্লিপিং ক্লাসে ৮০০-৯০০ রুপি। আর এসি ক্লাসে তার মূল্য ১৬০০-১৭০০ রুপি। জম্মু পৌঁছাতে লাগতে পারে ৩৭ থেকে ৪৪ ঘণ্টা। সেখানে নেমেই দেখা যাবে শ্রীনগরের উদ্দেশে মিনিবাস ও মাইক্রোবাসগুলো। ভাড়া হবে জনপ্রতি ৭০০-৮০০ টাকা। যাত্রাপথ বড়জোর ৮-১০ ঘণ্টার। শ্রীনগরে হোটেল প্রায় সব সময়ই পাওয়া যায়। ডাল গেট এলাকার হোটেলগুলোই সবচেয়ে সুবিধার পর্যটকদের জন্য। দুই বেডের কক্ষের ভাড়া হতে পারে মৌসুমভেদে ১২০০-১৫০০ রুপি। চাইলে দুই বেডের কক্ষে তিনজনও থাকা সম্ভব।

গাইড নেবেন কীভাবে
সাধারণত বাংলাদেশ থেকে যারা বেড়াতে যায় তারা কলকাতা থেকে কিংবা ঢাকা থেকে গাইড/ট্যুরিস্ট এজেন্ট নিয়ে থাকেন। ঢাকায় গাইডরা ভিসা প্রসেসিংয়ে সহায়তা করতে পারে। কলকাতার গাইডের একমাত্র কাজ হয়, ট্রেনের টিকেট বুকিং করা। বাকি কোনো কাজেই গাইডের প্রয়োজন হয় না কলকাতায়। সাধারণত, কলকাতা থেকে একজন গাইড পুরোপথ সঙ্গে যায়। কিন্তু মজার ব্যাপার হলো, খুব কম লোকই পাওয়া যায় যারা কাশ্মীরি সমাজের বিষয়ে আপনাকে গভীর একটি ধারণা দিতে পারবে। সবচেয়ে ভালো হয় কোনো কাশ্মীরির সহায়তা নিলে। ইন্টারনেটের মাধ্যমে আগে থেকেই যোগাযোগ করলে কাশ্মীর থেকেও ওরা কেটে রাখতে পারবে আপনার ট্রেনের টিকেট।

ফেসবুকের মাধ্যমেও যোগাযোগ করতে পারেন ফ্রিল্যান্স গাইডের সঙ্গেও। যেমন মিরাজ উদদীন, যিনি দক্ষিণ এশিয়ার আঞ্চলিক সম্পর্কের ওপর এমএ, তাঁর ফেসবুক পেজের (https://www.facebook.com/cw.kashmir/timeline ) মাধ্যমে শুরু করেছে বিদেশি পর্যটকদের ভ্রমণসহায়তার কাজ। তাঁর এই পেজের নাম কানেক্ট দ্য ওয়ার্ল্ড। এ ছাড়া গুগল সার্চ আপনাকে দেবে অন্য প্রায় সব তথ্য। তা ছাড়া এনটিভি অনলাইনে প্রকাশিত কাশ্মীরের বিভিন্ন স্থান ও মৌসুমের ওপর আলাদা আলাদা ফিচারগুলোতে যাওয়ার আগে চোখ বুলিয়ে নিতে পারেন। যেমন আপেল বনের দেশে, ঝিলাম নদের মূলে, টিউলিপের বাগানে একদিন, কাশ্মীরের পেহেলগামে একদিন, এনটিভি অনলাইনের বর্ষপূর্তি ও কাশ্মীর অভিজ্ঞতা ইত্যাদি।
কখন যাবেন কাশ্মীর
কাশ্মীর মূলত অল ওয়েদার ট্যুরিস্ট এরিয়া। আবহাওয়া ও ভৌগোলিক দিক থেকে কাশ্মীরের মৌসুম চারটি। গ্রীষ্ম (জুন, জুলাই, আগস্ট), শরৎ (সেপ্টেম্বর, অক্টোবর, নভেম্বর), শীত (ডিসেম্বর, জানুয়ারি, ফেব্রুয়ারি) ও বসন্ত (মার্চ, এপ্রিল, মে)। পর্যটনের ভাষায় মৌসুমগুলোকে বলা হয়, গ্রিনভ্যালি, ফ্রুট ভ্যালি, আর ফ্লাওয়ার ভ্যালি। চার মৌসুমে কাশ্মীরের চার রূপ। তবে শীতে কাশ্মীর ভ্রমণ করতে হলে আপনাকে রাখতে হবে বাড়তি প্রস্তুতি। গরম কাপড়, গ্লাভস, বুট সেখানে আবশ্যক। যারা স্থলপথে যেতে চান, মার্চ, এপ্রিল ও ডিসেম্বর-জানুয়ারি এড়িয়ে যাওয়াই ভালো। কারণ মধ্যপথে রাস্তা বন্ধ হলে আপনাকে ফিরে আসতে হতে পারে।

কতদিন, কোথায় বেড়াবেন
ঢাকা থেকে কাশ্মীর বেড়াতে হলে অন্তত ৯-১০ দিন সময় নিন। চার-পাঁচদিন যাবে পথে পথে। বাকি সময়টুকু বেড়িয়ে নিন মনের মতো করে। দেখে নিন, প্রকৃতির একান্ত কাছে বাস করা মানুষের জীবনাচরণ। সাধারণত, বিভিন্ন প্যাকেজের অধীনে পর্যটকদের নেওয়া হয়, পেহেলগাম, গুলমার্গ, সোনোমার্গ আর শ্রীনগরের ডাল লেকের চারপাশে অবস্থিত মোগল গার্ডেন ও হজরতবাল মসজিদ। কিন্তু এসবের বাইরে দুধপত্রী, কোকরনাগ, ডাকসুম কিংবা সিনথেনটপের সৌন্দর্য আসলে আরো মুগ্ধকর। আহারবালের জলপ্রপাতটিও অনন্য এক গন্তব্য। বাডগাম জেলার চারার-এ-শরীফে যাওয়ার রাস্তাটিতে না গেলে হিমালয়ের রূপ উপলব্ধি করা আমার মনে হয় অসম্ভব।
সেখান থেকে আরো ওপরে গেলে দেখা মেলে দুধগঙ্গার। উত্তরে দক্ষিণ এশিয়ার বৃহত্তম স্বাদুপানির লেকের নাম উলার লেক। গ্যান্ডারবালে আরেকটি ছোট্ট লেকের নাম মানসবাল। পাহাড়ের চূড়ায় দাঁড়িয়ে মানসবালের দৃশ্য তো হতবাক হওয়ার মতো। আর শিক্ষিত, সচেতন মানুষদের অবশ্যই বলব, কাশ্মীর ইউনিভার্সিটি না দেখে ফিরবেন না।

যেসব বিষয়ে খেয়াল রাখবেন
১. কাশ্মীরে বর্ষাকাল বলে আলাদা মৌসুম নেই। তবে যেকোনো মুহূর্তে হতে পারে বৃষ্টি। সুতরাং ছাতা রাখুন সঙ্গে।

২. ভুলে গেলে চলবে না, কাশ্মীর একটি ‘সীমিত মাত্রার যুদ্ধক্ষেত্র’ (লো-ইনটেনসিটি ওয়ার জোন)। যেকোনো মুহূর্তে সেখানে হতে পারে কারফিউ কিংবা বনধ বা হরতাল। এসব কারণে আপনার সফরের মধ্যপথে দু-একদিন মাটি হয়ে গেলে অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না।

৩. সন্ধ্যা ৮টার পর হোটেলের বাইরে অযথা ঘোরাফেরার বিষয়ে অবলম্বন করুন বিশেষ সতর্কতা। আর হ্যাঁ, সঙ্গে রাখুন পাসপোর্টসহ প্রয়োজনীয় কাগজপত্র। আশ্বস্ত হওয়ার বিষয় হচ্ছে, অন্যান্য পর্যটন এলাকার মতো গলাকাটা মূল্য কিংবা সেবার নামে প্রতারণার শিকার হওয়ার সম্ভাবনা কাশ্মীরে কম।

কী ভাবছেন। কাশ্মীর যেতে অনেক খরচ, ঝক্কি-ঝামেলা অনেক? ভূ-স্বর্গ বেড়াতে যাবেন, একটু ঝক্কি-ঝামেলা তো পোহাতেই হবে। তবে অনাকাঙ্ক্ষিত সমস্যা এড়িয়ে স্বাচ্ছন্দ্যে আপনার কাশ্মীর ভ্রমণ নিশ্চিত করার পথটুকু বাতলে দিচ্ছি। তার আগে চলুন জেনে নেওয়া যাক কাশ্মীর আসলে কী। এটি তো সাধারণ জ্ঞান, কাশ্মীর হলো ভূ-স্বর্গ। কাশ্মীর থেকে আসার পর প্রতিনিয়তই মানুষের প্রশ্ন, কী এমন জিনিস আছে যার কারণে কাশ্মীর পৃথিবীর স্বর্গ হয়ে উঠল? কিন্তু কাশ্মীরের সৌন্দর্য কল্পনাতীত নয়। বরং একটু চেষ্টাতেই দেখে আসা সম্ভব। এ হলো স্বচ্ছ-সবুজ মনোরম প্রকৃতির সৌন্দর্য। পর্বতের চূড়ায় উঠে আচমকা আবিষ্কৃত হওয়া অপার, অনাবিল সৌন্দর্য। পাহাড়ের পাশ দিয়ে প্রবাহিত জলপ্রপাতের সৌন্দর্য। ঘরের কিনার ঘেঁষে বয়ে চলা কিলবিল জলরাশির সৌন্দর্য। কালো পর্বতের কোলঘেঁষা সবুজ গাছের সারি, তার ওপরে নীল আকাশ আর নিচে তার প্রতিবিম্ব ধরা বিলের জল, মৌসুমি ফুল-ফল-প্রকৃতি; তার সঙ্গে দিন ও রাতে চাঁদ-সুরুজের আলো-আঁধারির খেলা। এই আর কম কিসে? একান্ত শান্ত, নিষ্কলুষ প্রকৃতির সঙ্গে একাকার হওয়ার চেয়ে সুন্দর, মহান, মনোরম দৃশ্য কী বা হতে পারে? এ জন্যই কাশ্মীর ভূ-স্বর

29/02/2016

পর্তুগালে বৈধ হবার উদ্দেশ্যে অনেকেই ব্রিটেন সহ ইউরোপের অন্য দেশ থেকে পাড়ি দিয়েছেন । কিন্তু যারা পর্তুগালে প্রবেশ করেছেন তাদের অনেকেই জানেন না কিভাবে বৈধ হওয়া যায় কিংবা কাগজ পত্র প্রসেসিং করতে হয় । দালালদের খপ্পরে পরে অনেকেই অজস্র অর্থ ব্যায় করছেন । আমাদের পাঠকদের সৌজন্যে পর্তুগালে বৈধ হওয়ার প্রসেসিং সহ বিস্তারিত তুলে ধরা হলোঃ
ইতালি তে কয়েক বছর অন্তর অন্তর Amnesty International ও ইতালিয়ান ইমিগ্রেশনের অধীনে ইতালিতে অবস্থিত অবৈধ অভিবাসীদের বৈধকরনের জন্য ডিক্ল্যার দিয়ে থাকেন কিছু শর্তের ভিত্তিতে। যেটা একেক বছর একেক রকমের হয়ে থাকে। যেমন গত বছর ডিক্লেয়ারের সময় শর্ত বেধে দেয়া হয়েছিল নির্ধারিত সময় । উদাহরন স্বরূপ বলা যায় তারা একটা টাইম বেধে দিল যে আপনাকে ২০১২ সালের ডিসেম্বর মাসের মধ্যে ইতালিতে প্রবেশ করেছেন এমন সব প্রমানাধি দেখাতে হবে।যদি আপনি এমিনেস্টী ইন্টারন্যাশনাল এর অধীনে ইতালিতে পেপারস নিতে চান।
আবার যেমন ২০১২ সালে পোল্যান্ডে ও এমিনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল ডিক্ল্যার দিয়েছে, কিছু শর্তের ভিত্তিতে অনেকটা ইতালিয়ান শর্তের মতই। তবে পর্তুগালের ক্ষেত্রে ব্যাপারটা সম্পূর্ণ ভিন্ন একটি বিষয়। আর পর্তুগালের বিষয়টা ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন থেকে একটা ডাইরেক্টটিভ বা আইন পাশ করা যার ভিত্তিতে পর্তুগাল অবৈধ অভিবাসীদের বৈধ করে যাচ্ছেন ২০০৭ সালের জুলাই মাস থেকে। পর্তুগালে ইতালির মত কোন ডালাউ ডিক্লেয়ার দেয় নাই, আর দিবে ও না। যারা উল্লেখিত শর্ত পুরন করবে তারা সবাই পর্তুগালে বৈধ হতে পারবে ।
শর্তাবলীঃ
১- আপনাকে ইউরোপে বৈধভাবে প্রবেশ করেছেন তার প্রমানাধি দেখাতে হবে অর্থাৎ আপনাকে ইউরোপের সেঞ্জেন ভুক্ত যেকোনো দেশের ভিসা নিয়ে ইউরোপে প্রবেশ করতে হবে। (তবে সাইপ্রাস, রোমানিয়া, বুলগেরিয়া, ইউকে, আয়ারল্যান্ড, ক্রোয়েশিয়া এই দেশসমুহের ভিসা বাদে)
২- আর সেনজেন ভুক্ত দেশ থেকে আপনি পর্তুগালে বৈধভাবে প্রবেশ করেছেন যেমন বিমানের টিকেট, মাসের টিকেট বা ট্রেনের টিকেট ইত্যাদি দেখাতে হবে (যদিও ইমিগ্রেশন থেকে আগে এইসব চাইত না কিন্তু এখন এইসব বাধ্যতামূলক লাগবে।
৩- পর্তুগাল প্রবেশের পর আপনাকে নিজস্ব আইডেনটিফীকেশান (পাসপোর্ট) দেখিয়ে ট্যাক্স অফিস থেকে ট্যাক্স কার্ড করিয়ে নিতে হবে। পর্তুগিজ ট্যাক্স নাম্বার . এটাকে NIF বলা হয়ে থাকে . -Número de Indentificação Fiscal (NIF) ( খরচ পড়বে ১০.২০ ইউরো ) তবে সাথে পর্তুগালে যেকোনো বৈধ ব্যাক্তির রেফারেন্স লাগবে অর্থাৎ ট্যাক্স কার্ড করতে যাদের পর্তুগাল রেসিডেন্স কার্ড আছে তাকে সাথে যেতে হবে। অন্যথায় একজন উকিল এর সাহায্য নিতে পারেন যার জন্য আপনাকে ১৫০ ইউরোর মতো গুনতে হতে পারে।
৪- মেইন প্রসিডিউর হিসাবে পর্তুগালে আপনাকে বৈধ ভাবে প্রবেশের পর জব/কাজের কন্ট্রাক্ট দেখাতে হবে মিনিমাম ৬ মাসের। আর পর্তুগালে এই জব কন্ট্রাক্ট মেনেজ করা অনেকটা দুস্কর বলা চলে। নরমালি কাগজের জন্য এই জব কন্ট্রাক্ট টাকা দিয়ে বাঙালি, পাকিস্তানি, ইন্ডিয়ান, আফ্রিকানদের কাছ থেকে কিনতে হয়। সে ক্ষেত্রে টাকার পরিমান ২০০০-২৫০০ ইউরো পর্যন্ত হয়ে থাকে (ক্ষেত্র বেধে কম বেশি হয়ে থাকে) যদি আপনার কোন বন্ধু বান্ধব, আত্মীয় স্বজন আপনাকে হেল্প করে জব কন্টাক্টে তাহলে এই টাকার খরচ থেকে বেঁচে যাবেন নিসন্দেহে।
৫- পর্তুগিজ social security number যা সংক্ষেপে NISS বলা হয়ে থাকে (.Número de Identificação de Segurança Social -NISS ) এটা আপনি যখন পর্তুগালে কোন মালিকের অধীনে কাজ করবেন বা যেকোনো দেশের মালিকের কাছ থেকে কাজের কন্ট্রাক্ট করালে এই নাম্বার পারেন।
৬- জব কন্ট্রাক্ট হাতে পাবার পর প্রত্যেক মাসে আপনাকে নিজের পকেট থেকে ১৭৫,৪৯ ইউরো ( মিনিমাম সেলারি ৫০৫ ইউরো এর জন্য এই ট্যাক্স ,তবে সেলারি বেশি দেখালে ট্যাক্স এর পরিমান বেশি হবে ) করে গুনতে হবে। নরমাল হিসাব হল আপনাকে পেপারস হবার আগ পর্যন্ত ট্যাক্স পে করতে হবে। আপনি শুদু মাত্র পেপারস পাবার জন্য কাগজে কলমে জব দেখাবেন অরিজিনালি আপনি নিজের পকেট থেকে সব টাকা খরচ করছেন। পর্তুগীজদের অধীনে জব পেলে এই সব টাকা সেভ হয়ে যাবে কিন্তু দুঃখের বিষয় পর্তুগালে অবৈধ অবস্থায় স্পেশাল কোন লিঙ্ক ছাড়া প্রাথমিক অবস্থায় পর্তুগীজ জব পাবেন না , আর ভাষাগত একটা প্রবলেম তঁ থেকেই যায়।
৭- নরমালি যারা সেনজেন ভুক্ত দেশের ভিসা নিয়ে পর্তুগাল প্রবেশ করবে তারা মিনিমাম ৬ টা ট্যাক্স দেয়ার পর ইমিগ্রেশনে রেসিডেন্স পারমিট এর জন্য আবেদন করতে পারবে। সব ডকুমেন্টস ঠিক থাকলে কপাল অতিশয় ভাল হলে ৬ টা ট্যাক্স দিয়েই রেসিডেন্স পারমিট পেয়ে যার তবে আবার অনেকের ক্ষেত্রে ৬ থেকে ১২ মাস পর্যন্ত সময় লেগে যায়। আর যারা বিশেষ করে ভিসা ছাড়া অর্থাৎ সাদা পাসপোর্ট নিয়ে পর্তুগাল প্রবেশ করেছেন তারা ২০১৩ সালের আগে পর্যন্ত রেসিডেন্স পেতে লিগ্যালভাবে পর্তুগালে অনেক সময় লেগে যেত কিন্তু ২০১৪ সাল থেকে সেই আইনে কিছুটা পরিবর্তন এনেছে পর্তুগীজ বর্ডার অ্যান্ড ফরেইনার সার্ভিস (http://www.sef.pt/) ২০১৩ সালের আগে সাদা পাসপোর্টে এন্ট্রি যাদের পর্তুগালে তারা মিনিমাম ১৮-২৪ মাস ট্যাক্স পে করতে হত যা বর্তমানে ১২ থেকে ১৮ তে পরিবর্তন করা হয়েছে । এখন ভিসা ছাড়া যারা যারা পর্তুগালে পেপারস করতে চান তারা এই সুত্র অনুসরন করতে হবে অর্থাৎ আপনাকে মিনিমাম ১২-১৮ টি ট্যাক্স পে করে রেসিডেন্স পারমিট এর জন্য আবেদন করতে হবে ।
৮- আরও কিছু ডকুমেন্টস লাগবে সেই বিষয় গুলো এখানে আলাদা ভাবে বুঝিয়ে দেওয়া হল।
বাংলাদেশী পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট। দেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রলায় থেকে সত্যায়িত করে আনার পর পর্তুগিজ ভাষায় অনুবাদ করে বাংলাদেশ এম্বেসী অফ লিসবন থেকে সত্যায়িত করতে হবে।
পর্তুগাল এর পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট + ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন এর পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট। ২ টা সার্টিফিকেটই একই অফিস থেকে তুলতে হয়। পর্তুগালের লিসবনে Loja do cidadão নামে একটা অফিস আছে ওই অফিস থেকে ওই সার্টিফিকেট ২ টা তুলতে পারবেন। ২ টার জন্য ১২ ইউরো খরচ হবে।
আপনি যদি অন্য কোন দেশে ৬ মাসের বেশি অবস্থা করেন যেমন লন্ডন, সাইপ্রাস আয়ারল্যান্ড রোমানিয়া এই সকল দেশে ছাত্র ছিলেন পরে সেনজেন ভিসা নিয়ে ইউরোপ ডুকেছেন তাদের ক্ষেত্রে যে যেই দেশে অবস্থা করেছেন ওই ওই দেশের পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট লাগবে বাধ্যতামূলক। কিংবা ইতালিয়ান ভিসা নিয়ে ইতালি এসেছেন ৬ মাসের ও বেশি সময় ইতালি কাটিয়েছেন তাদের ক্ষেত্রেও ইতালিয়ান পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট লাগবে। অন্য কোন ভাষায় হলে সেটা কে ট্রান্সলেট করে শুধু নোটারি করতে হবে।
আপনি যে ৬ টি ট্যাক্স প্রদান করেছেন সেটার সার্টিফিকেট যা Social security office থেকে আপনি যতবার খুশি বিনা পয়সায় তুলতে পারবেন। তবে সেটার জন্য লম্বা লাইন দাড়াতে হবে।
Proof of address আপনি যে মিউনিসিপালিটি তে থাকেন সেখান থেকে এই সার্টিফিকেট টা নিতে হবে . junta de freguesia এই অফিস থেকে নিতে হবে। আপনি যে এরিয়াতে থাকেন ওই খানকার junta de ফ্রেগুএসিয়া থেকে নিতে ১০ ইউরো খরচ পড়বে। তবে ৩ দিন আগে আবেদন করতে হবে। এক দিনে ও নিতে পারেন তবে ৩০ ইউরো চার্জ দিতে হবে।
৯- আপনার ফাইল ইমিগ্রেশন পোর্টালে এন্ট্রি করার পর আপনাকে একটা আই.ডি ও গোপন নম্বর দেয়া হবে . ওই নম্বর ও আইডি নির্দিষ্ট জায়গায় (www.sef.pt) প্রবেশ করে আপনি আপনার ফাইল চেক করতে পারবেন। এরা যদি আপনাকে ইন্টারভিউ এর তারিখ দেয় তাহলে ও আপনি দেখতে পাবেন। সাধারণত অনলাইন তারিখ প্রদানের পর ঠিক ওই দিন ই ইমিগ্রেশন থেকে আপনাকে কল করবে। ইন্টারভিউ এর তারিখ পাওয়ার পর উপরোক্ত ডকুমেন্টস সহ টাইম মত ইমিগ্রেশন অফিস এ হাজির হতে হবে। তখন তারা যদি সব ডকুমেন্টস দেখে ওকে মনে করে তাহলে ফিঙ্গার প্রিন্ট নিয়ে নিবে রেসিডেন্স পারমিট এর জন্য। ঠিক ওই সময়টাটে আপনাকে ৮৯০ ইউরো অ্যাপলিকেশন ফি দিতে হবে ইমিগ্রেশন অফিস কে। যেহেতু আপনি ভাষা পুরোপুরি আয়ত্তে আনতে পারবেন না তাই আপনার সাথে একজন লয়ার-উকিল সাথে নিয়ে যাওয়া ভাল। উকিল আপনার কাছ থেকে আপনার শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সকল পরামর্শ ও কাজ করে দিবে চার্জ নিবে ২০০-৩০০ ইউরো।
খরচঃ
ট্যাক্স কার্ড করতে – ১০.২০ ইউরো (উকিল এর সাহায্য নিলে ১৫০ ইউরো )
জব কন্ট্রাক্ট – ২০০০-২৫০০ ইউরো
ট্যাক্স প্রতি মাসে – ১৭৫,৪৯ ইউরো ( মিনিমাম ৬-১০ মাস পে করতে হবে ধরে রাখেন যাদের পাসপোর্টে ভিসা রয়েছে)
ইমিগ্রেশন ফ্রি -৮৯০ ইউরো
লয়ার এর ফ্রি -৩০০ ইউরো
লিভিং এক্সপেন্স – ২০০ ইউরো প্রতি মাসে ।

Address

Ananda Bhaban, Dhopadighir Purbapar
Sylhet
3100

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when M/s al ihsan hajj & umrah travels posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to M/s al ihsan hajj & umrah travels:

Shortcuts

  • Address
  • Alerts
  • Contact The Business
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Travel Agency?

Share