SKM Travelling

  • Home
  • SKM Travelling

SKM Travelling It based on about traveling photo details or video. You can know through this page about many unknown

ঝাড়গ্রাম
28/09/2024

ঝাড়গ্রাম

13/07/2024
একদিকে সর্ষে আর একদিকে মূলো ক্ষেত
24/12/2023

একদিকে সর্ষে আর একদিকে মূলো ক্ষেত

09/05/2023

South Eastern Railway

সুন্দরী পাঞ্চেতের সূর্যাস্ত
11/04/2023

সুন্দরী পাঞ্চেতের সূর্যাস্ত

বসন্তে নতুন করে সেজে উঠেছে পলাশ আর পলাশ মানেই বড়ন্তি।                             এইবার বড়ন্তিতে আমি আসছি অবশ্যই চোখ রাখ...
08/02/2023

বসন্তে নতুন করে সেজে উঠেছে পলাশ আর পলাশ মানেই বড়ন্তি।
এইবার বড়ন্তিতে আমি আসছি অবশ্যই চোখ রাখুন Sajal Mondal VLOG চ্যানেলে

গ্রামবাংলার ঐতিহ্যবাহি মেলার মধ্যে একটি শরৎ মেলা, হটাৎ ঘুরে এলাম নিচে লিঙ্ক দেওয়া রইলো, চাইলে দেখে নিতে পারেন https://yo...
30/01/2023

গ্রামবাংলার ঐতিহ্যবাহি মেলার মধ্যে একটি শরৎ মেলা, হটাৎ ঘুরে এলাম নিচে লিঙ্ক দেওয়া রইলো, চাইলে দেখে নিতে পারেন
https://youtu.be/-YbBkwOZE2c

ভিডিওটি দেখার জন্য নিচে লিঙ্কে ক্লিক করুনhttps://youtu.be/4MUxVdZ_kbI
19/01/2023

ভিডিওটি দেখার জন্য নিচে লিঙ্কে ক্লিক করুন
https://youtu.be/4MUxVdZ_kbI

নালন্দা সম্পর্কে জানতে বা ভিডিওটি দেখার জন্য নিচে লিঙ্ক ক্লিক করুনhttps://youtu.be/M0GCkQ3Ww98
17/01/2023

নালন্দা সম্পর্কে জানতে বা ভিডিওটি দেখার জন্য নিচে লিঙ্ক ক্লিক করুন
https://youtu.be/M0GCkQ3Ww98

রাজগীর journey video যদি দেখতে চান তাহলে নিচে লিঙ্কে ক্লিক করুনhttps://youtu.be/yJGjHKwErPo
13/01/2023

রাজগীর journey video যদি দেখতে চান তাহলে নিচে লিঙ্কে ক্লিক করুন
https://youtu.be/yJGjHKwErPo

গুড়গুড়িপাল ইকোপার্ক video Link=https://youtu.be/4Ai_rsLRCJA
11/12/2022

গুড়গুড়িপাল ইকোপার্ক video Link=https://youtu.be/4Ai_rsLRCJA

#গুড়গুড়িপাল_ইকোপার্ক ..................................................প...

মাজুক্ষেত্র মৎস নিলাম কেন্দ্রআমতা 10নং পোলছোটোখাটো এড়িয়ায় ভোরের সময় এই নিলাম কেন্দ্র বসে
09/04/2022

মাজুক্ষেত্র মৎস নিলাম কেন্দ্র
আমতা 10নং পোল
ছোটোখাটো এড়িয়ায় ভোরের সময় এই নিলাম কেন্দ্র বসে

মৌসুনি দ্বীপ :        Sea beach এ তো আপনারা অনেক গেছেন কিন্তু আজ আমি যে Sea beach সম্পর্কে বলবো সেটা সম্পূর্ণ আলাদা,যেখা...
11/08/2021

মৌসুনি দ্বীপ :
Sea beach এ তো আপনারা অনেক গেছেন কিন্তু আজ আমি যে Sea beach সম্পর্কে বলবো সেটা সম্পূর্ণ আলাদা,যেখানে থাকার জন্য কোনো হোটেল পাবেন না পাবেন traveller's camp। প্রকৃতির ভারসাম্য যাতে বজায় থাকে সে দিকে বিশেষ ভাবে নজর দেওয়া হয়েছে।
এটি অবস্থিত দক্ষিণ 24পরগনার একে বারে দক্ষিণে। সাগর দ্বীপ ও বকখালির ঠিক মাঝামাঝি অবস্থিত ।
শনিবার বেরিয়ে রবিবার ফিরে পরতে কোনো অসুবিধাই হবে না, সকালে entry নেওয়ার পর থেকে পরদিন বেরোনা পর্যন্ত থাকা খাওয়ার সমস্ত দায়িত্ব ক্যাম্প নেবে।
কিভাবে যাবেন : শিয়ালদাহ থেকে নামখানা চলে আসুন ট্রেনে। দুটি ফেরিঘাটের মাধ্যমে আপনি মৌসুনি দ্বীপ যেতে পারেন।1›হুজ্জুতের ফেরিঘাট,2›দুর্গাপুর ফেরিঘাট (যেটাকে স্থানীয়রা বাগডাঙ্গা ফেরিঘাট বলে )
1›নামখানা স্টেশন থেকে বেরিয়ে দেখবেন অনেক টোটো দাঁড়িয়ে আছে তো যে কোনো একটা ধরে আপনি হুজ্জুতের ঘাটে আসতে পারেন
2›নামখানা স্টেশন থেকে বেরিয়ে চলে আসুন নামখানা বাসস্ট্যান্ডে সেখান থেকে মাজ্যিক ভ্যান ধরে চলে যান দুর্গাপুর ঘাটে
দুটি ক্ষেত্রেই আপনাকে চিনাই নদী cross করে পুনরায় টোটো নিয়ে চলে আসুন আপনার বুকিং করা traveller's camp এ।
শিয়ালদাহ থেকে ক্যাম্প পর্যন্ত খরচ পড়বে সর্বাধিক 110/head
অথবা বাসে করে নামখানা এসে একই পথ অথবা বকখালি গামী বাসে এলে নামখানার কিছু পর সাত মাইল বাজারে নেমে টোটো করে হুজ্জুতের ঘাট। বাসে এলে খরচ কিছুটা বাড়বে।
কখন যাবেন :শীতকাল আদর্শ সময় তবে আমি বলবো ঝড়-বৃষ্টি বাদ দিয়ে যে কোনো সময়ই আপনি আসতে পারেন।
কোথায় থাকবেন :এখানে থাকার জন্য কোনো হোটেল নেই তবে আছে প্রচুর traveller's camp.
এক একটা ক্যাম্পে adventure tent, group tent, mud house, concrete house আছে.।এক একটা হাউসের ভাড়ার ডিফারেন্স 100-200টাকা।
এখানে 900থেকে শুরু করে 1600পর্যন্ত রুম পাবেন পার head হিসেবে। উভয় ক্ষেত্রে include খাওয়া দাওয়া, welcome drink থেকে পরদিন ব্রেকফাস্ট পর্যন্ত সবটাই প্যাকেজ এর মধ্যে।শুধু মাত্র বারবিকিউ আলাদা খরচ।
মেঘ মুক্ত থাকলে সামনেই জম্মু দ্বীপ ডানদিকে সাগর দ্বীপ ও বামদিকে বকখালি দেখতে পাবেন।
Side seen হিসাবে জম্মু দ্বীপ যেতে পারেন। যদি মনে হয় সাগর দ্বীপ যাবেন তাহলে বাগডাঙ্গা ফেরি ঘাট থেকে direct সাগর দ্বীপ যাবার ফেরি পেয়ে যাবেন।
One night two days এর আদর্শ ঠিকানা মৌসুনি দ্বীপ।
ধন্যবাদ

গঙ্গাসাগর ভ্রমণ :কথায় বলে" সব তীর্থ বারবার             গঙ্গা সাগর একবার "কিন্তু আমি বলবো সব তীর্থ যেমন বারবার তেমনি গঙ্গ...
07/08/2021

গঙ্গাসাগর ভ্রমণ :
কথায় বলে
" সব তীর্থ বারবার
গঙ্গা সাগর একবার "
কিন্তু আমি বলবো সব তীর্থ যেমন বারবার তেমনি গঙ্গাসাগরও বারবার। মানুষ এখানে দুটি কারণে যায়
1›হিন্দু পুরান অনুযায়ী গঙ্গাসাগর স্নান করলে পুন্য অর্জন হয়, আর
2› আমার মতো ভ্রমণপ্রেমীদের কাছে প্রকৃতির হাতছানি।
মকরসংক্রান্তিতে এখানে প্রচুর জনসমাগম হয় পুন্য লাভের আশায় তবে আপনি যদি নিছক ভ্রমণের উদ্দেশে যান তা হলে আমি বলবো বছরের এই দিন বাদ দিয়ে যে কোনো সময় আপনি যেতে পারেন।
কি ভাবে যাবেন : যেহেতু এটি একটি দ্বীপ তাই জলপথই হলো প্রধান পথ আর আমি আপনাদের দুটি জলপথের সন্ধান দেবো
1›শিয়ালদহ থেকে সাউথ সেকশনের নামখানা লোকাল ধরে কাকদ্বীপ চলে আসুন সময় লাগবে প্রায় 2.30ঘন্টা। কাকদ্বীপ থেকে টোটো করে চলে আসুন লট নং 8 ফেরি ঘাটে এবং এখান থেকে ফেরি সার্ভিসে চলে আসুন কচুবেড়িয়া ঘাটে। কচুবেড়িয়া ঘাট থেকে বেরিয়েই দেখবেন অনেক বাস, ম্যাজিক ভ্যান দাঁড়িয়ে আছে যে কোনো একটা ধরুন আর কপিলমুনি মন্দিরের সামনে চলে আসুন।
এক্ষেত্রে বলে রাখি লট নং 8 এ ফেরি সার্ভিস নদীর জোয়ার-ভাটার উপর নির্ভর করে চলে এবং কচুবেড়িয়া পৌঁছে অবশ্যই ম্যাজিক ভ্যান ধরবেন কারণ বাস মন্দিরের থেকে অনেক আগেই দাঁড়িয়ে যায়, সেখান থেকে মন্দিরের পথ প্রায় হাঁটা পথে 25মিনিট। শিয়ালদহ থেকে কপিলমুনি মন্দির পর্যন্ত খরচ প্রায় 100/head
2›শিয়ালদহ থেকে নামখানা লোকালে নামখানা স্টেশন চলে আসুন, স্টেশন থেকে হাঁটা পথে হাতানিয়া দোয়ানিয়া নদীর পারে চলে আসুন (হাতা নিয়া দোয়ানিয়া ব্রিজের নিচে )এখান থেকেই লঞ্চ সার্ভিস আছে গঙ্গাসাগর দ্বীপের বেনুবন ফেরি ঘাট পর্যন্ত। বেনুবন থেকে বেরিয়ে অনেক টোটো পেয়ে যাবেন মন্দির পর্যন্ত। খরচ প্রায় সমতুল্য।
অবশ্যই ফেরির Time table দেখে যাবেন।
কোথায় থাকবেন :গঙ্গাসাগরে সরকারি অনেক হোম stay আছে আগে থাকতে অবশ্যই বুকিং করে যাবেন। তবে আমি বলবো একবার হলেও ভারত সেবাশ্রমে থাকবেন সুন্দর অভিজ্ঞতা হবে।
কোথায় খাবেন :Food court আর আপনি যদি ভারত সেবাশ্রমে থাকেন তাহলে ওখানেই খাবেন
কি কি দেখবেন :গঙ্গা সাগরে ঘোরার অনেক জায়গা আছে। একটি টোটো বুক করে নিন এবং মন্দির দেখে বেরিয়ে পড়ুন মোহনার উদ্দেশ্যে, বাজি রইলো জায়গাটার প্রেমে পরে যাবেন, এরপর মনসামন্দিরে নাগরাজ,লাইট হাউস, রামকৃষ্ণ মিশন এবং আরো অনেক ছোটো খাটো মন্দির দর্শন করুন । আপনি যদি ভারত সেবাশ্রমে থাকেন তাহলে এটাই একটি আস্ত ঘোরার জায়গা।
সন্ধ্যার দিকে কপিলমুনি মন্দিরের কাছাকাছি মা গঙ্গা পার্কে সময় কাটান, সকালে sea beach ধরে হাঁটতে থাকুন, ভালো লাগবে।
সব শেষে বলবো এটি একটি দ্বীপ হওয়া সত্ত্বেও রাস্তাঘাট এবং পারিপার্শিক পরিবেশ খুবই পরিষ্কার,এর যত্ন নেবেন।
ধন্যবাদ

বকখালি ভ্রমণ :দক্ষিণ চব্বিশ পরগনার যে সমস্ত Sea Beach গুলো আছে তার মধ্যে বকখালি অন্যতম। আজ আমি আপনাদের বলবো কি ভাবে বকখা...
04/08/2021

বকখালি ভ্রমণ :
দক্ষিণ চব্বিশ পরগনার যে সমস্ত Sea Beach গুলো আছে তার মধ্যে বকখালি অন্যতম। আজ আমি আপনাদের বলবো কি ভাবে বকখালি যাবেন , কোথায় থাকবেন ও সাইট সিন্ কি কি দেখবেন।
শিয়ালদহ স্টেশনের সাউথ সেকশনের নামখানা লোকালে করে নামখানা চলে আসুন।সময় লাগবে প্রায় 3ঘন্টা মতো। তবে নামখানা লোকাল খুবই কম, সেক্ষেত্রে আপনি লক্ষীকান্তপুর এসে এখান থেকে নামখানা লোকাল পেয়ে যাবেন স্টেশন থেকে বেরিয়ে একটু হেটে মেইন রোডে আসুন, এখানে বকখালি যাবার বাস পেয়ে যাবেন সময় লাগবে প্রায় 1ঘন্টা।
বাসে ধর্মতলা থেকে নামখানা অথবা Direct বকখালিও আসতে পারেন।সেক্ষেত্রে খরচ একটু বেশি হবে।
কোথায় থাকবেন : বকখালিতে থাকার জন্য আপনি অনেক হোটেল পেয়ে যাবেন,আপনি আপনার বাজেট মতো যেকোনো হোটেলে থেকে যাবেন। তবে weekend এ অথবা অকেশনে হোটেল বুকিং করে আসাটাই ভালো।
খাবার কথা বলতে গেলে আমার ব্যাক্তিগত ভাবে বকখালি বাস স্ট্যান্ডের ঠিক বিপরীতে বনশ্রী হোটেল সেরা।
কি কি দেখবেন :প্রথম দিন আপনি একটি অটো নিয়ে চলে আসুন হেনরি island। শান্ত নিবিড় সমুদ্র সৈকত আপনার বেশ ভালো লাগবে, আরো ভালো লাগবে গ্রামের মধ্য দিয়ে যাবার সময় গ্রাম্য পরিবেশকে। বিকালে বকখালি বাস স্ট্যান্ডের কাছেই কুমির প্রকল্প আছে চাইলে ঘুরে নিতে পারেন। সন্ধ্যায় বকখালি Sea Beach এ fish Fry নেহাত মন্দ লাগবে না ও নব নির্মিত watch tower এ পদার্পন করুন।
দ্বিতীয় দিন সকাল সকাল উঠে চলে আসুন Fresergang. বায়ুকল, ওয়াচ টাওয়ার, শুটকি মাছ, বাংলো এই সব দেখে নিন, এবারে চলে আসুন Fishing harbour এ। এখানে আসার সাথে সাথে সামুদ্রিক মাছের গন্ধ অনুভব করবেন, অজস্র মাছ ধরার ট্রলার দেখতে পাবেন, চাইলে একটি নৌকো বুক করে ঘুরে আসতে পারেন জম্মু দ্বীপ। শেয়ার করলে খরচ পার হেড অনেক টাই কম হবে। তবে জম্মু দ্বীপে নামার কোনো পারমিশন নেই, তবে এই দ্বীপে প্রচুর সাপ আছে। জম্মু দ্বীপ থেকে আপনি মৌসুনি দ্বীপ দেখতে পাবেন।
বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ বকখালিতে 2nd চর অথবা 3rd চরের দিকে যাবেন না। বহু মানুষের প্রাণ গেছে।
ধন্যবাদ

জয়চন্ডী পাহাড় :       বাঙালির কাছে সত্যজিৎ রায় খুব প্রিয় একটি নাম আর এই সত্যজিৎ রায় -এর অমর সৃষ্টি "গুপী গাইন বাঘা বাইন ...
02/08/2021

জয়চন্ডী পাহাড় :
বাঙালির কাছে সত্যজিৎ রায় খুব প্রিয় একটি নাম আর এই সত্যজিৎ রায় -এর অমর সৃষ্টি "গুপী গাইন বাঘা বাইন "মনে আছে এই গুপী ও বাঘা হাততালি দিয়ে এক পাহাড় থেকে আর এক পাহাড়ে যাচ্ছিলো। আর যে পাহাড়ে তারা চড়ছিলো সেটাই পুরুলিয়ার বিখ্যাত সত্যজিৎ রায় খ্যাত জয়চন্ডী পাহাড়। আজ আমি আপনাদের এই পাহাড়ে কিভাবে যাবেন কোথায় থাকবেন কি কি দেখবেন তা বর্ণনা করবো।
যদি আপনি নিজস্ব গাড়ি তে যান তাহলে হাওড়া স্টেশন থেকে বর্ধমান হয়ে গেলে প্রায় 245k.m ও খড়গপুর হয়ে গেলে প্রায় 300k.M. দূরত্ব অতিক্রম করতে হবে । ট্রেন পথে আপনারা যেতে পারেন, শালিমার থেকে Aranyak express, সাঁতরাগাছি থেকে রূপসী বাংলা ও হাওড়া থেকে পুরুলিয়া special পাবেন এছাড়াও অনেক ট্রেন পাবেন নামতে হবে আদ্রা Junction। সময় লাগবে প্রায় 4ঘন্টা। আদ্রা স্টেশনের over bridge থেকে জয়চন্ডী পাহাড়কে অপূর্ব লাগে স্টেশনের বাইরে অটোতে জয়চন্ডী পাহাড় যেতে মাত্র 10মিনিট সময় লাগবে। আপনি থাকতে চাইলে জয়চন্ডী পাহাড় লাগোয়া বেশ কয়েকটি Resort আছে।
কি কি দেখবেন : জয়চন্ডী পাহাড়ের উপর জয়চন্ডী মাতা ও বজরংবলী কে দর্শন করুন, পাহাড়ে ওঠার জন্য সিঁড়ি আছে উপর থেকে দূরের কালীপাহাড় ও জয়চন্ডী পাহাড় স্টেশন কে অপূর্ব লাগে।
একটি গাড়ি বুক করে 30k.M.এর মধ্যে বড়ন্তি dam,কাশিপুর রাজবাড়ী, গড়পঞ্চকোট, পাঞ্চেত dam দেখতে পারেন।
যেহেতু আপনি SE. RLY হয়ে গেছেন তাই ওই রুটে না ফিরে একটি অন্য রুট হয়েও আপনি আসতে পারেন।আদ্রা -আসানসোল MEMU passenger ট্রেন যায়, আপনি ওই ট্রেনে আসানসোল এসে হাওড়া আসতে পারেন। আসানসোল থেকে হাওড়া গামী বহু ট্রেন আছে।
তো আজকের গল্প এখানেই শেষ করছি পরে আবার নতুন বেড়ানোর গল্প নিয়ে আবার আসবো।
ধন্যবাদ

31/07/2021

পুরুলিয়ার অযোধ্যা পাহাড়ের কোলে বিখ্যাত মুরগি লড়াই

"  অঞ্জনী নদী তীরেচন্দনী গাঁয়ে        পোড়ো মন্দিরখানাগঞ্জের গাঁয়ে "   --মনে আছে কবিগুরুর সেই কবিতার লাইন যা আমরা ছোটো বে...
28/07/2021

" অঞ্জনী নদী তীরে
চন্দনী গাঁয়ে
পোড়ো মন্দিরখানা
গঞ্জের গাঁয়ে "
--মনে আছে কবিগুরুর সেই কবিতার লাইন যা আমরা ছোটো বেলায় "সহজ পাঠে "পড়েছিলাম। মনে হতো না যদি সত্যিই এই রকম একটা জায়গায় যেতে পারতাম কতো ভালো হতো....
হ্যাঁ আজ আমি আপনাদের নিয়ে যাবো সেই সহজ পাঠের দেশে অঞ্জনী নদীর তীরে...
নদীয়া জেলার বাদকুল্লাতেই আছে এই নদী ও গ্রাম। শিয়ালদাহ থেকে কৃষ্ণনগর লোকাল ধরে চলে আসুন ঠিক কৃষ্ণনগরের দুটি স্টেশন আগে বাদকুল্লাতে, সেখান থেকে টোটো ধরে চলে আসুন চন্দনদহ গ্রামে,আসলে এই চন্দনদহই হলো চন্দনী গাঁ। এবারে খোঁজ করুন নদীটিকে, তবে নদী বলতে আমরা যেটা বুঝি এখানে সেটা পাবেন না, খুবই ছোটো পানায় মজে গেছে, নদীর ওপারে অন্য গ্রাম, দুটি গ্রামের যোগাযোগ ছোটো বাঁশের সাঁকো।
এবারে মন্দিরের খোঁজ করুন, আগেই বলে রাখি মন্দিরের কোনো অস্তিত্ব নেই আছে কেবল একটি উচু মাটির ঢিবি। গ্রামের বয়স্করাই কোন স্থানে মন্দির তা দেখাতে পেরেছিলো।
বিশেষ কিছু না থাকলেও নদীর তীরে বসে ছোটো বেলার স্মৃতি রোমান্থন করতে খারাপ লাগবে না
Thank you♥️

Address


Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when SKM Travelling posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to SKM Travelling:

Videos

Shortcuts

  • Address
  • Alerts
  • Contact The Business
  • Videos
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Travel Agency?

Share