MuktoShikol Travel

29/01/2022

01/08/2021

hope you will be see its!

11/08/2020

১৭ আগস্ট থেকে খুলছে বান্দরবানের পর্যটনকেন্দ্রগুলো!সবুজ অরণ্যে ঘেরা বান্দরবানে রয়েছে মেঘলা, নীলাচল, নীলগিরি, বৌদ্ধ জাদি, চিম্বুক, শুভ্রনীলা, থানচির রেমাক্রি, নাফাকুম, রুমার বগালেক, কেউক্রাডং, লামার মিরিঞ্জা, আলীকদমের আলীর সুড়ঙ্গসহ বিভিন্ন পর্যটনকেন্দ্র
https://bangla.dhakatribune.com/bangladesh/2020/08/11/26243/%E0%A7%A7%E0%A7%AD-%E0%A6%86%E0%A6%97%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%9F-%E0%A6%A5%E0%A7%87%E0%A6%95%E0%A7%87-%E0%A6%96%E0%A7%81%E0%A6%B2%E0%A6%9B%E0%A7%87-%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A6%B0%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%9F%E0%A6%A8%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%97%E0%A7%81%E0%A6%B2%E0%A7%8B

সবুজ অরণ্যে ঘেরা বান্দরবানে রয়েছে মেঘলা, নীলাচল, নীলগিরি, বৌদ্ধ জাদি, চিম্বুক, শুভ্রনীলা, থানচির রেমাক্রি, নাফাকুম...

01/08/2020

অবহেলায় দেশের একক নৃতাত্ত্বিক জাদুঘর!!!

চট্টগ্রাম নৃ-তাত্ত্বিক জাদুঘরটি চট্টগ্রাম শহরের আগ্রাবাদ এলাকায় বসে এবং ধীরে ধীরে সংগ্রহ ও প্রচারের অভাবে তার আকর্ষণ এবং দর্শকদের হারিয়ে ফেলছে। ছবি: অনুরূপ কান্তি দাস

বাংলাদেশ ও অন্যান্য চারটি দেশের ৩ ethnic টি নৃগোষ্ঠীর জীবনধারা ও heritageতিহ্যের চিত্র প্রদর্শনকারী দেশের একক নৃতাত্ত্বিক জাদুঘরটি ধীরে ধীরে সংগ্রহ ও প্রচারের অভাবে তার আকর্ষণ এবং দর্শকদের হারিয়ে ফেলছে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কর্তৃপক্ষ যদি বস্তু এবং নিদর্শনগুলির সংগ্রহকে সমৃদ্ধ করে এবং পর্যটকদের আকর্ষণ করার পদক্ষেপ নেয় তবে এটি পর্যটকদের আকর্ষণ হবে।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় যাদুঘরের প্রাক্তন কিউরেটর শামসুল হোসেন বলেন, "যাদুঘরটি প্রচুর উপার্জন করতে পারে এবং দর্শকদের জন্য বিনোদনমূলক শিক্ষার জায়গা হয়ে উঠতে পারে।"
নথিগুলিতে দেখা যায় যে 1990 এর দশকের গোড়ার দিকে মাসিক দর্শকদের সংখ্যা 7,000 এরও বেশি থেকে প্রায় 3,000 নেমে এসেছিল।
চট্টগ্রাম নৃ-তাত্ত্বিক জাদুঘরের কিউরেটর মোহাম্মদ আমিরুজ্জামান স্বীকৃতি দিয়েছিলেন যে পদোন্নতির অভাবে দর্শনার্থীর সংখ্যা ডুবে গেছে এবং যাদুঘরটি নড়বড়ে অবস্থায় রয়েছে।
চট্টগ্রাম নগরীর আগ্রাবাদ এলাকায় ১.৩০ একর জমির উপর বসে এই জাদুঘরটি ১৯4৪ সালে জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত হয়েছিল। চারটি গ্যালারী এবং একটি হলরুম বাংলাদেশের ২ 26 টি জাতিগত সংখ্যালঘু এবং ভারত, পাকিস্তান, অস্ট্রেলিয়া ও কিরগিজস্তানের ১১ জনকে চিত্রিত করেছে।
প্রদর্শনীর মধ্যে সাজসজ্জা, সরঞ্জাম, বাদ্যযন্ত্র, অস্ত্র, অলঙ্কার, দেবদেবীদের মূর্তি, চিত্রকর্ম, ফটোগ্রাফ, ডাইরামাস এবং ভাস্কর্য অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। বার্লিন প্রাচীরের কয়েকটি পাথরও রয়েছে যার পতনের ফলে ১৯৯০-এর অক্টোবরে পূর্ব এবং পশ্চিম জার্মানি পুনরায় একত্রিত হয়েছিল।
দর্শনার্থীরা অবশ্য বলছেন যে যাদুঘরে উপলভ্য জিনিসগুলি এমনকি সাত বা আটটি গোষ্ঠীর জীবনধারা সম্পূর্ণরূপে উপস্থাপন করতে অপ্রতুল।
"বেশিরভাগ নৃগোষ্ঠী সম্প্রদায় কেবল কয়েকটি প্রদর্শনীর মাধ্যমে প্রদর্শিত হয়, যা একটি অসম্পূর্ণ চিত্র উপস্থাপন করে," মোঃ মহিউদ্দিন, যিনি জাপানের নৃতাত্ত্বিক জাতীয় জাদুঘরে গেছেন, বলেছেন।

01/08/2020

ফয়েস হ্রদ বাংলাদেশের চট্টগ্রামে একটি মানবসৃষ্ট হ্রদ। এটি ১৯৪৪ সালে চট্টগ্রামের উত্তরাঞ্চলের পাহাড় থেকে নেমে আসা স্রোত জুড়ে বাঁধ নির্মাণ করে তৈরি করা হয়েছিল। কৃত্রিম হ্রদ তৈরির উদ্দেশ্য ছিল রেলওয়ে কলোনির বাসিন্দাদের জল সরবরাহ করা। এটি রেল ইঞ্জিনিয়ার মিঃ ফোয়ের নামানুসারে নামকরণ করা হয়েছিল বলে মনে করেন প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হবে। পাহাড়তালি মূলত একটি রেলপথের শহর যেখানে একটি ওয়ার্কশপ, ইয়ার্ড এবং শেড ছিল। বর্তমানে, একটি ক্যারিজ ওয়ার্কশপ, ডিজেল ওয়ার্কশপ, লোকো শেড, পরীক্ষাগার, স্টোর, বৈদ্যুতিক কর্মশালা, স্কুল এখানে অবস্থিত। খুব ভাল সংখ্যক রেল কর্মচারী কাছের কলোনীতে বাস করে। অঞ্চলটি রেলওয়ের অন্তর্গত। তবে কনকর্ড গ্রুপ দ্বারা পরিচালিত একটি বিনোদন পার্ক এখানে অবস্থিত। ফয়েসের লেক রিসর্ট সম্পর্কিত তথ্য এবং রিজার্ভেশন 01958146162. বিনোদন পার্কের থিম ছুটির দিনগুলিতে লোকেদের পূর্ণ হয়ে ওঠে। এটি বাচ্চাদের জন্যও আনন্দ এবং আনন্দের একটি দুর্দান্ত জায়গা।

01/08/2020

চট্টগ্রাম ওয়ার কবরস্থানটি দাম্পাড়ায় অবস্থিত, ১৯ বাদশা মিয়া রোড, বিমানবন্দর থেকে ২২ কিলোমিটার উত্তরে এবং বন্দর থেকে ৮ কিলোমিটার দূরে। যে জায়গাটি আগে ধানের ক্ষেত ছিল, এখন তা বিকশিত হয়েছে [[২] এটি আর্টস কলেজের কাছে এবং চত্তেশ্বরী রোডের কাছে ফিনলের অতিথি ঘরগুলি দ্বারা বন্ধ হয়; চত্তেশ্বরী মন্দিরের দিকে যাওয়ার একটি সুপরিচিত রাস্তা। সিডাব্লুজিসি রাস্তার দিকনির্দেশ সাইন নেই।

কবরস্থানের জায়গাটি ফিনলের গেস্ট হাউজের পিছনে সরাসরি slালের নীচে অবস্থিত এবং এর চারপাশে জঙ্গলের গাছ, ফলের গাছ এবং ফুলের গাছের মিশ্রণে লাগানো একটি বিশাল অঞ্চল রয়েছে। একটি টারম্যাক গলি প্রবেশদ্বার থেকে সমাধিস্থানে পৌঁছে যা দুটি ধাতব ইটের চ্যাপেল দ্বারা সজ্জিত ধাতব গেট দিয়ে প্রবেশ করে।

01/08/2020

পতেঙ্গা বঙ্গোপসাগরের একটি সমুদ্র সৈকত যা বাংলাদেশের বন্দর শহর চাটোগ্রাম থেকে ১৪ কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থিত। এটি কর্ণফুলী নদীর মুখের কাছে। পতেঙ্গা একটি জনপ্রিয় এবং বিখ্যাত পর্যটন স্পট। সৈকতটি বাংলাদেশ নৌবাহিনী এবং শাহ আমানত আন্তর্জাতিক এয়ারপোর বাংলাদেশ নৌ একাডেমির খুব কাছে

22/07/2020

Are you Ready?
ঈদের পরই পর্যটন কেন্দ্রীক সকল ব্যবসা প্রতিষ্টান খুঁলে দেওয়া হবে।

22/07/2020