Trip is Life
- Home
- Trip is Life
This page is created to promote our tourism industry, encouraging traveling and introducing our Bangladesh as a hub of Natural Beauty.
Bangladesh is a land of natural beauties. It is blessed with sparkling rivers, rippling cascades, tall mountains, swamp forest, mangrove forest, the longest sea beach, beauteous fields, cold breeze, etc. One can find peace and calmness exploring these places. This page is built to introduce and promote such places. Our tourism industry needs more & proper attention. It is our duty to encourage tra
veling throughout our country. Hopefully, Bangladesh will become a renowned place for international tourism soon.
01/09/2021
বর্ষায় সুভলং এলাকাতে যত ঝর্ণা… রাঙামাটি, বরকল উপজেলার সুভলং বড় ঝর্ণার কাছে ছোট-বড় প্রায় ১১টি ঝর্ণার দেখা মিলে। যদিও অধিকাংশ গুলোই বর্ষা শেষে শুকিয়ে যায়। এই সব ঝর্নাগুলোর দেখা মিলে জুলাই-সেপ্টেম্বর এর মধ্যে। রাঙ্গামাটি শহর- সুভলং- কাট্টলী বিল- লংগদু নৌ পথে সুভলং এলাকায় ঝর্ণাগুলোর দেখা মিলবে….
22/08/2021
কাট্টলী বিল...লংগদু, রাঙ্গামাটি
22/04/2021
পাহাড়ী কর্নফুলী নদী:
অনেকদিনের ইচ্ছে ছিল কর্নফুলী নদীর উৎসমুখ ভারতের মিজোরাম রাজ্যের সীমান্তবর্তী বরকল উপজেলার ঠেকামুখ বাজার পর্যন্ত গিয়ে ঘুরে আসার। কর্নফুলী নদী ভারতের মিজোরাম পাহাড়ী এলাকা দিয়ে প্রবাহিত হয়ে ঠেকামুখ পয়েন্ট দিয়ে বাংলাদেশ ও ভারতের মাঝ দিয়ে কিছুদূর প্রবাহিত হয়ে হরিনা পয়েন্টে পুরোপুরি বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে। অতপর: বরকল উপজেলা সদরের সামনে দিয়ে সুভলং হয়ে কাপ্তাই লেক হয়ে বঙ্গোপসাগরে মিশেছে। হরিনা বাজার বরকল তথা পার্বত্য চট্টগ্রাম এলাকার সীমান্তবর্তী একটি প্রসিদ্ধ ব্যাবসায়িক বাজার। হরিনা বাজারের কিছুদূরেই ঠেকামুখ বাজার। আজ বরকল থেকে হরিনা পর্যন্ত ঘুরে আসলাম। লকডাউনের মধ্যেও হরিনা বাজারের পাশে অবস্হিত একটি প্রথমিক বিদ্যালয়ের স্লাব কাষ্টিং এর রড বাইন্ডিং চেক করতে গিয়েছিলাম। নদীতে নাব্যতা অত্যন্ত কম থাকায় আজ আর ঠেকামুখ যাইনি, পরবর্তী কোন সময়ে যাব ইনশাল্লাহ! পাহাড়ী কর্নফুলী নদীর দৃশ্য খুবই নয়নাভিরাম ও আনন্দদায়ক একটি নৌভ্রমন। কর্নফুলী নদী এ এলাকার অর্থনীতিকে করেছে সম্মৃদ্ধ। কিন্তু, পরিতাপের বিষয়, ঠেকামুখ থেকে সুভলং পর্যন্ত কর্নফুলী নদীতে পলি জমে নাব্যতা একেবারেই কমে গিয়েছে। এ অংশের বিভিন্ন পয়েন্টে এখনই ড্রেজিংসহ নাব্যতা ঠিক রাখার বিষয়ে সুস্ঠু পরিকল্পনা আমাদেরকে হাতে নিতে হবে। নতুবা বড় ধরনের সমস্যা সৃষ্টি হবে। বরকল বাজারের পাশে এবং হরিনা বাজারের পাশে দুটি বিজিবি জোন রয়েছে। লে:কর্নেল পদমর্যাদার কর্মকর্তা দুজন জোন দুটির দায়িত্বে আছেন। হরিনা বাজার পর্যন্ত নির্বিঘ্নে যাওয়া যায় কিন্তু হরিনা বাজার পার হয়ে ঠেকামুখের দিকে যাওয়ার পারমিশন তেমন পাওয়া যায়না। পারমিশন পেলেও বিজিবির কাছে নিজের রিস্কের মুচলেকা দিয়ে যেতে হয়। রাঙ্গামাটি শহর থেকে স্পীডবোটে বরকল পর্যন্ত ৫০মিনিট সময় লাগে, বরকল থেকে হরিনা বাজার আরও ৫০ মিনিট আর হরিনা থেকে ঠেকামুখ বাজার যেতে আরও ২৫ মিনিট সময় লাগে। ইন্জিন চালিত নৌকায় আরও অনেক বেশী সময় লাগে। চাইলে যে কেউ হরিনা বাজার পর্যন্ত ঘুরে আসতে পারেন। ধন্যবাদ।
16/03/2021
প্রকৃতির রাজকন্যা রাঙ্গামাটি জেলার বিলাইছড়ি উপজেলার অনিন্দ্য সুন্দর নীলাদ্রী রিসোর্ট....
09/03/2021
পার্বত্য বান্দরবানের থানচি উপজেলার গহীনে রেমাক্রী খালে নাফাকুম একটি অন্যতম সুন্দর জলপ্রপাত ও বিশেষ পর্যটন আকর্ষন। প্রতি বছর অসংখ্য পাহাড় ট্রাকিং অভিযাত্রী ও পর্যটকগন নাফাকুম সহ উজানের আমিয়াকুম, ভেলাকুম গমন করে থাকেন। ঘন পাহাড়ী উচূ-নীচু অরণ্য আর রেমাক্রী খাল ধরে এখানে হেটে যাওয়া বেশ কষ্টসাধ্য। আমি তিনবার নাফাকুম গিয়েছি। আমিয়াকুম, ভেলাকুম সহ রেমাক্রী খালের আরও উজানে ট্রাকিং করেছি। ভয়ংকর সুন্দর এর প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের বিষয়ে আমি অবগত। যাওয়া-আসার পথটুকুর নিরাপত্তা আর একটু হাঁটার পথের দূর্ঘটনা না হওয়ার মতো উন্নতি করে দিলেই অনেকে বান্দরবনের গহীনের এ সৌন্দর্য অবলোকন করতে পারবেন। প্রকৃতি যেমন আছে তাকে তেমন রেখেই অনেক উন্নয়ন সম্ভব। কিন্তু নাফাকুমে নির্মানাধীন এই ঝুলন্ত সেতুটি যেন সেখানকার সৌন্দর্যকে বিনষ্টেরই নামান্তর! ঝুলন্ত ব্রীজ করার অনেক জায়গা আছে, এটা নয়। জলপ্রপাতের সামনে এই ঝুলন্ত ব্রীজের কি দরকার? অপর পাড়ে এমনিই হেটে যাওয়া যায়। অপর পাড়ে তেমন জনবসতিও নেই যে পারাপারের জন্য এটি দরকার! তবে কি ঝুলন্ত ব্রীজের উপর দাড়িয়ে নাফাকুমের সৌন্দর্য দেখার জন্যই এই উদ্যোগ? এতে যে পুরা সৌন্দর্যটাই বিনষ্ট হচ্ছে ব্রীজের কতৃপক্ষ কি সেটা লক্ষ্য করে নি? ব্রীজের উপর দাড়িয়ে চিপস, সিগারেট খেয়ে তা নীচে জলপ্রপাতের সবুজ জলে ফেলে পুরা পরিবেশটাই তো নষ্ট করবে। এমনিতেই নাফাকুমের যে সৌন্দর্য তা পুরাপুরি বিনষ্ট হবে সামনে এই ঝুলন্ত ব্রীজ নির্মাণের জন্য। যদি পর্যটন স্পট হিসেবে নাফাকুমের উন্নয়ন করতে হয় তবে সেখানে ইকো রিসোর্ট করেন বা অনতিদুরে বসার সুন্দর ইকো বেন্চ করে দেন বা ভেজা কাপড় চেন্জ করার ইকো ওয়াশরুম ও টয়লেট করে দেন! পর্যটকরা খুশি হবেন। এহেন সুন্দরের প্রতিবন্ধকতা তৈরী কারী কার্যক্রম বন্ধের জোর দাবী জানাচ্ছি। সংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষ ও পরিবেশবাদীদের সুদৃষ্টি কামনা করছি। যেটুকু ঝুলন্ত ব্রীজ নির্মান করা হয়েছে তা দ্রুত অপসারণের জোর দাবী জানাচ্ছি।
11/01/2021
রাঙ্গামাটি (একটি চতুর্দশপদী কবিতা)
কবি: ভবঘুরে জিয়া
দেখিয়াছি পর্বত, দেখিয়াছি সমূদ্র,
দেখিয়াছি কতো অপরূপ ঝর্নাধারা,
দূর-দূরান্তে, পাখির সুর কলরবে,
ঘুরিয়াছি শত প্রাণের উল্লাসে মেতে,
পাহাড়-লেক-ঝর্নার মিলন মেলায়-
আহা কি রূপ! পাগল তোমার ছোঁয়ায়!
অবেলার যৌবনে তোমার পানে ছুটি-
বাংলার ভূ-স্বর্গ তুমি, হে রাঙ্গামাটি!
সুভলং, ধুপপানি, মপ্পোছড়া ঝর্না,
সুবিশাল লেকে নীল স্নিগ্ধ জলধারা,
পাশে দিগন্তের সবুজ পাহাড় সারি,
মাঝে বহে অনন্ত যৌবনা কর্নফুলী,
রূপে মুগ্ধ তোমার- শুধুই প্রেম মাঙি,
দিবে একটু ভালবাসা- হে রাঙ্গামাটি?
১২.০১.২০২১
27/12/2020
খাগড়াছড়ি মানেই কি শুধু সাজেক? খাগড়াছড়িতে কিন্তু দেখার আরো অনেক কিছু আছে। আগামি ফেব্রুয়ারি ১৮ থেকে ২২ আমরা ঘুরতে যাব খাগড়াছড়ি। খাগড়াছড়িতে পর্যটনের হোটেলে রাত্রিযাপন করবো সেটাও একটা মজার অভিজ্ঞতা হবে। এর সাথে আর যা যা দেখব-----
১) স্বর্গের সিড়িঃ
খাগড়াছড়ি সদর উপজেলার পেরাছড়া ইউনিয়ন পরিষদের অন্তর্গত দুর্গম এলাকা মায়ুং কপাল পাড়া। এটি ত্রিপুরা অধ্যুষিত এলাকা। উঁচু খাড়া পাহাড়ের সামনের দিকটা হাতির মাথার মতো দেখতে হওয়ায় স্থানীয়রা ‘হাতিমাথা’ বলে ডাকেন। পাহাড় আর জঙ্গলের ফাঁকফুঁকে চলা, এই সিঁড়ির শেষ দেখা যায় না। এ কারণে অনেকে স্বর্গের সিঁড়িও বলে থাকেন।
২) আলুটিলাঃ
খাগড়াছড়ি-ঢাকা সড়কের পাশে অবস্থান ‘আলুটিলার রহস্যময় সুরঙ্গ’। পাহাড়ের চূড়া থেকে ২৬৬টি সিঁড়ি বেয়ে নিচে নামলেই সেই স্বপ্নীল সুরঙ্গমুখ। প্রায় ২৮২ ফুট দৈর্ঘের আলুটিলা সুরঙ্গ যেন বিধাতার অনন্য সৃষ্টি। অনবদ্য রহস্যের উৎস প্রাকৃতিক এ সুরঙ্গের ভেতরটা দেখলে অবিশ্বাস্য বিস্ময়ে হতবাক হতে হবে যে কাউকেই। এ গুহায় প্রবেশ করে অন্য প্রান্ত দিয়ে বের হয়ে যাওয়ার অভিজ্ঞতায় আপনিও হতে পারবেন দুঃসাহসিক এক অভিযাত্রী।
৩) রিছাং ঝরনা:
বৃষ্টিহীন শীতের সকালে পাহাড়ের চূড়া থেকে স্বচ্ছ পানির অব্যাহত ঝরনাধারা নিঃসন্দেহে আপনাকে আন্দোলিত করবে। একজন ভ্রমণপিপাসু হিসেবে আপনিও হতে পারেন ‘রিছাং ঝরনা’র সাক্ষী।
৪) দেবতা পুকুর:
রূপকথার দেবতার আশীর্বাদের মতোই সলিল বারির স্রোতহীন সঞ্চার। যা আপনাকে মুহূর্তের মধ্যেই বিমোহিত করবে। এটা খাগড়াছড়ি জেলা সদর থেকে পাঁচ কিলোমিটার দক্ষিণে খাগড়াছড়ি-মহালছড়ি সড়কের মাইসছড়ি এলাকার নুনছড়ি মৌজায় সমতল ভূমি হতে প্রায় সাতশ ফুট উপরে পাহাড়ের চূড়ায়।
৫) হেরিটেজ পার্কঃ
খাগড়াছড়ির চেঙ্গী নদীর কোলে পর্যটন মোটেলের বিপরীতে সৌন্দর্য মণ্ডিত ও নান্দনিক হেরিটেজ পার্কটি পাহাড় ঘেরা প্রকৃতিতে বসে চাঁদনি রাতের দৃশ্যপটে দেখার সুযোগ করে দেবে।
৬) রামগড় চা বাগানঃ খাগড়াছড়ি জেলার প্রবেশমুখে খাগড়াছড়ি-ফেনী আঞ্চলিক মহাসড়কের দু’ধারে ঠাঁই করে নিয়েছে এই চা বাগান।
৭) রামগড় লেকঃ খাগড়াছড়ির প্রবেশদ্বার রামগড় উপজেলা সদরে ইংরেজি ডব্লিউয়ের অনুরূপ প্রায় ২৫০ মিটার লম্বা নান্দনিক হ্রদ ‘রামগড় লেক’। রামগড় লেকের উভয় পাশে যোগাযোগের জন্য মাঝখানে রয়েছে সুদৃশ্য ঝুলন্ত সেতু। রামগড় লেক ঘেঁষে রয়েছে মুক্তিযুদ্ধে স্মৃতি ভাস্কর্য।
৮) জলপাহাড়ঃ
মাটিরাঙ্গা উপজেলা সদরে বিনোদনমূলক পার্ক ‘জলপাহাড়’ হতে পারে আপনার বিনোদনের অন্যতম মাধ্যম। জলপাহাড়ের সুবিশাল লেক আপনাকে বাড়তি আনন্দ দিবে নিঃসন্দেহে।
৯) ভগবান টিলাঃ
খাগড়াছড়ির মাটিরাঙ্গা উপজেলা থেকে সোজা উত্তরে ভারতের সীমান্তবর্তী ‘ভগবান টিলা’। জেলা সদর থেকে উত্তর-পশ্চিমে এর কৌণিক দূরত্ব আনুমানিক ৮৫ কিলোমিটার। সবুজের বুকে এ টিলা যেন বিধাতার নিজ হাতে গড়া পর্বত রূপসী।
১০) শতায়ূ বটবৃক্ষঃ
দুই একরের বেশি ভূমির উপরে এ গাছটি হাজারো পর্যটকের কাছে দারুণ আকর্ষণীয়। মূল বটগাছটি থেকে নেমে আসা প্রতিটি ডালপালা মাটিতে মিশে কালের পরিক্রমায় একেকটি নতুন বটবৃক্ষে পরিণত হয়েছে।
১১) তৈদুর ঝরনাঃ
খাগড়াছড়ি জেলার দীঘিনালা উপজেলায় সবুজ পাহাড় আর বুনো জঙ্গলের মাঝে অবস্থিত নয়নাভিরাম ‘তৈদুছড়া ঝরনা’।
১২) শিবছড়ি পাহাড়ঃ খাগড়াছড়ির দীঘিনালা উপজেলা সদর থেকে প্রায় ১৬ কিলোমিটার দূরে দেওয়ানপাড়া এলাকায় অবস্থিত ‘শিবছড়ি পাহাড়’। পাহাড়ি ছড়া, নালা আর গভীর অরণ্য পেরিয়ে বোয়ালখালী নদীর পাশ ঘেঁষে সুউচ্চ পাহাড়ি ঝরনা ও সৌন্দর্যমণ্ডিত বিভিন্ন পাথরের রূপ পর্যটকদের আকৃষ্ট করবেই।
১৩) শান্তিপুর অরণ্য কুটির:
পাহাড়ি গাছ-গাছড়ায় ঘেরা পানছড়ি শান্তিপুর অরণ্য কুটিরে রয়েছে দক্ষিণ এশিয়ার দ্বিতীয় বৃহত্তম ও বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ বুদ্ধ মূর্তি। ‘শান্তিপুর অরণ্য কুটির’ বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের তীর্থস্থান।
-সংগৃহীত
22/11/2020
আমার লেখা কবিতা, আবৃত্তি করেছেন রিফাত কান্তি সেন...
14/11/2020
14/11/2020
আমার লেখা কবিতা...
13/11/2020
হরিপুর চৌধুরী বাড়ী
সদর, চাঁদপুর।
ব্রিটিশ শাসনামল। সিপাহী বিদ্রোহ আন্দোলনের এক নির্ভিক সৈনিক তনু রাজা চৌধুরী তৎকালীন সময়ে এসে চাঁদপুর সদর উপজেলার চান্দ্রা ইউনিয়নে আত্মগোপন করেন। তারপর এখানেই তিনি তার বসত জীবন শুরু করেন। তৎকালীন সময়ে তিনি এই এলাকার প্রতাপশালী জমিদার হিসেবে স্থান লাভ করেন। পরবর্তীতে তনু রাজা চৌধুরী মারা যাবার পর তার ছেলে আলী আজগর চৌধুরী জমিদারির দায়িত্ব নেন। সেই সময়ে তারা এতই প্রতাপশালী জমিদার ছিলেন যে একনামে তাদেরকে সবাই চিনত দেশের দূরদুরাত্ব থেকেও। চাঁদপুর সদর উপজেলার চৌধুরী ঘাট, চৌধুরী মসজিদ তাদের নামেই নামকরণ করা হয়। চান্দ্রা ইউনিয়নে এসে চৌধুরী বাড়ির কথা বললে বয়স্ক থেকে শুরু করে ছোট বাচ্চারাও সেই ঐতিহ্যবাহী চৌধুরী বাড়ি চিনে অনায়াসে। শুধু চান্দ্রা থেকেই নয় দেশের অনেক স্থান থেকেই চাঁদপুর সদর উপজেলায় অবস্থিত চৌধুরী বাড়ির কথা বললে অনেকেই এখানকার কথা মনে করে। আলী আজগর চৌধুরীর সন্তান সংখ্যা ছিলো ৭ জন। মতি রাজা চৌধুরী, উমেদ রাজা চৌধুরী, কামিজ রাজা চৌধুরী, হামিদ রাজা চৌধুরী, মোহাম্মদ রাজা চৌধুরী, প্রেম রাজা চৌধুরী, গোলাম রাজা চৌধুরী। তারা সকলেই এখন মৃত। তারা সকলেই তাদের কর্মকাজের মাধ্যমে সারা দেশে ব্যাপক সুনাম অর্জন করেন। এই চৌধুরী বাড়ির ঐতিহ্য আজীবন বহমান থাকবে।
কিভাবে যাওয়া যায়: চাঁদপুর সদর উপজেলা থেকে সিএনজি যোগে চান্দ্রা ইউনিয়ন ভূঁইয়ার হাট রাস্তার মাথায় যাবো বলে উঠতে হয়। সেখান থেকে রিক্সা যোগে হরিপুর বাজার চৌধুরী বাড়ির কথা বললে অনায়াসে ১০ মিনিটের মধ্যে যাওয়া যাবে।
09/11/2020
অপূর্ব ফটোগ্রাফি ❤️❣️❤️
চাঁদের এই ছবিটি তিব্বতের মানস সরোবরের কাছে ১৮ হাজার ৬০০ ফুট উচ্চতা থেকে রাত সাড়ে তিনটায় তোলা হয়েছে।
04/11/2020
কাঞ্চনজঙঘা ⛰️
ছবিটি রওশনপুর, তেতুলিয়া, পঞ্চগড় থেকে তোলা।
বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে এই সুন্দর ছবিটি শেয়ার করা হয়েছে।
একদিন সামনাসামনি দেখার ইচ্ছে রয়েছে এই কাঞ্চনজঙ্ঘা। ইনশাআল্লাহ একদিন কাঞ্চনজঙ্ঘা যাবো এবং নিজের তোলা ছবি শেয়ার করব।
আর কে কে কাঞ্চনজঙ্ঘা যাওয়ার ইচ্ছে পোষণ করেন?
01/11/2020
আমার যারা শুভাকাঙ্খী আছেন, তাদের সবাইকে জানাতে চাই শীঘ্রই একটি চমক আসছে।
নতুন একটি বিষয় নিয়ে আপনাদের সামনে হাজির হব ইনশাআল্লাহ।
কাজ প্রায় শেষ, এখন শুধু আপনাদেরকে জানানোর অপেক্ষায়।
আশা করি আমার সুখে-দুঃখে আপনারা সবাই আমার পাশে থাকবেন। আপনারাই আমার প্রেরণা।
ধন্যবাদ।
26/10/2020
হবিগঞ্জ, মৌলভীবাজার আর সিলেট জেলার বিস্তৃত অঞ্চলে ছোট ছোট টিলা, পাহাড় ও সমতলে রয়েছে অসংখ্য চা বাগান। প্রতিটি চা বাগানে রয়েছে সবুজের সমাহার, অপরূপ সৌন্দর্য, বিভিন্ন প্রজাতির পশুপাখি।
মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে রয়েছে চা গবেষনা ইনস্টিটিউট। শ্রীমঙ্গলের চা কন্যার প্রতিকৃতি পর্যটকদের মুগ্ধ করে।
শ্রীমঙ্গল পৌরসভার মনিপুরী পাড়ার সামনে নীলকন্ঠি চায়ের দোকানে পাওয়া যায় বিখ্যাত ৫,৭,৮ লেয়ারের চা।
কে কে স্বাদ পেয়েছেন এই চায়ের?
চা-কন্যার এই প্রতিকৃতিটির সান্নিধ্যে ছিলেন কে?
24/10/2020
কবিতা - ভালো লাগে
কবি - ভবঘুরে জিয়া
21/10/2020
প্রিয় পাঠক বৃন্দ। আমার লেখা ৪১টি কবিতা সম্বলিত তৃতীয় কাব্যগ্রন্থ প্রকাশিত হলো।
আগামী একুশে বই মেলায় পাওয়া যাবে ইছামতি প্রকাশনীর স্টলে। এখন পাওয়া যাবে ইছামতি প্রকাশনী লাইব্রেরী, বাংলা বাজার, ঢাকা এবং বিক্রয় ডট কমে।
ধন্যবাদ সকলকে।
15/10/2020
বিছানাকান্দি সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলার রুস্তমপুর ইউনিয়নে অবস্থিত। ‘বিছনাকান্দি’ মূলতঃ জাফলং এর মতোই একটি পাথর কোয়ারী।
বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে খাসিয়া পাহাড়ের অনেকগুলো ধাপ দুই পাশ থেকে এক বিন্দুতে এসে মিলেছে। পাহাড়ের খাঁজে রয়েছে সুউচ্চ ঝর্ণা।
ভ্রমণবিলাসীদের জন্য এই স্পটের মূল আকর্ষণ হলো পাথরের উপর দিয়ে বয়ে চলা পানিপ্রবাহ। তাছাড়া বর্ষায় থোকা থোকা মেঘ আটকে থাকে পাহাড়ের গায়ে, মনে হতে পারে মেঘেরা পাহাড়ের কোলে বাসা বেঁধেছে। পূর্ব দিক থেকে পিয়াইন নদীর একটি শাখা পাহাড়ের নীচ দিয়ে চলে গেছে ভোলাগঞ্জের দিকে। সব মিলিয়ে পাহাড়, নদী, ঝর্ণা আর পাথরের এক সম্মিলিত ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি এই বিছনাকান্দি।
10/10/2020
বড়শি দিয়ে মাছ ধরার পদ্ধতিকে ইংরেজিতে বলা হয় Angling। বাংলাদেশের অনেকেই এভাবে মাছ ধরে থাকেন। এবং অনেকেরই হবি বড়শি দিয়ে মাছ ধরা। তাই যখনই তারা সুযোগ পান, বড়শি নিয়ে মাছ ধরার চেষ্টা করেন। দেখতে বা শুনতে সহজ মনে হলেও কাজটি সহজ নয়।
আমি বড়শি দিয়ে যে মাছটি ধরেছি, এই মাছটির নাম কি কে বলতে পারবেন?
আর মাছ ধরা নিয়ে আপনার কোন অভিজ্ঞতা থাকলে সেটা করুন আমার সাথে।
08/10/2020
কবিতা - নিঃস্ব মনের আকুলতা
কবি - ভবঘুরে জিয়া
06/10/2020
.....এক্সট্রিম বান্দরবান ভ্রমন:
বান্দরবান- থানচি- বাকলাই ক্যাম্প- তাজিংডং পর্বত চূড়া- চিমপ্লাংপি পাড়া- সিলোপিয়া পাহাড় -তান্দু পাড়া – বুলুং পাড়া -মাতাব্বরা খুম- নাইক্ষ্যনমুখ- ভেলাকুম- আমিয়াকুম- সাতভাইখুম- দেবতা পাহাড় – জিনা পাড়া – নাফাকুম – রেমাক্রী- থানচি- বান্দরবান।
২য় পর্ব: চিমপ্লাংপি পাড়া- সিলোপিয়া পাহাড়- তান্দু পাড়া -বুলুং পাড়া:
ভ্রমনের প্রথম দিনে তাজিংডং জয়ের পর আমরা চিমপ্লাংপি পাড়ায় রাত কাটিয়েছিলাম। পরবর্তী ভ্রমনে সবার মাঝেই একটু গা ছাড়া ভাব দেখাদিয়েছিল। কিন্তু আমরা বুঝিনি দ্বিতীয় দিন শনিবার ২.১১.১৯ তারিখ পার্বত্য বান্দরবানের পাহাড়ী গহিন অরন্যে আমাদের জন্য কি অপেক্ষা করছে। গাইড প্লান করেছিল দ্বিতীয় দিনের শেষে আমরা জিনা পাড়ায় পৌছে রাত কাটাব। আগের রাতে আমাদের কারোরই দুই ঘন্টার বেশী ঘুম হয়নি নানান কারনে। পাহাড়ে ভোর পাচটায় ট্রাকিং শুরুর উপযুক্ত সময় এবং দুপুরে তীক্ষ্ণ রোদে এগারটা থেকে তিনটা পর্যন্ত হাটা খুবই কষ্টসাধ্য। অথচ, ডিলেডালা ভাবে সকালে সাতটায় আমরা হাঁটা শুরু করলাম ২৫০০ ফুট উচ্চতার চিমপ্লাংপি পাড়া থেকে। শুরুতেই প্রায় আরও দুইশত ফুট উচ্চতায় সিলোপিয়া পাহাড়ের চূড়ায় উঠে সর্বশেষ মোবাইল নেট পেয়ে যারযার কথা সেরে নিলাম কারন পরবর্তী দুইদিন পর থানচি পৌছার আগে মোবাইল নেট আর পাওয়া যাবেনা মর্মে গাইড জানালো। অতপর খাড়া সিলোপিয়া পাহাড় বেয়ে প্রায় ১০০০ ফুট নিচে নেমে এসে উচূ-নিচূ পথে বেলা দশটার দিকে উপজাতী তান্দু পাড়ায় পৌছলাম। পাড়ায় বারান্দাসহ সুন্দর একটা কটেজে কিছুক্ষন বিশ্রাম নিলাম। এখানে সামান্য চা-বিস্কুট খেয়ে আবার রওনা দিলাম আমিয়াকুম হয়ে জিনাপাড়ার উদ্দেশ্যে। শরীর ততক্ষনে পাহাড়ী রোদে ক্লান্ত। এপর্যন্ত সময়ে ঐ এলাকায় আমরা ছাড়া আর কিছু পাহাড়ী উপজাতী ব্যাতীত কোন বাঙ্গালী মানবের দেখা পাইনি। পাহাড়ী গহীন অরন্যে প্রায় জনমানবহীন পথে চলছে আমাদের হেটে চলা। প্রত্যেকের কাঁধে প্রায় দশ কেজি ওজনের ব্যাগ। আগের দিন ডানপায়ে চোটের কারনে বহুকষ্টে হাঁটছিলাম। আমার ব্যাগটা গাইড বয়ে বেড়াচ্ছিলো। বাঁচতে হলে যে সামনে হেটে যেতেই হবে। মনে মনে আরাকান বাহিনীর খপ্পরে পড়ার ভয়ও ছিলো। এদিকে সাথে নিয়ে আসা শুকনো খেজুর, চিড়াও শেষ পর্যায়ে। বেলা বারোটায় গহীন জঙ্গলে গাইড পথ হারিয়ে ফেলে। আমরা মহাসংকটে পড়ি। এখানে অজগর সহ বিষাক্ত সাপ কিংবা বন্য হাতীর বিচরন থাকা স্বাভাবিক মনে হলে মনে ভয় ঢুকে পড়ে। আগে থেকে ডাউনলোড করা ঐ অন্চলের গুগল ম্যাপে ভাগিনা পনিক জানায় রেমাক্রী খালের অবস্হান। গাইড পুন:রাস্তা খুজে পায়। কারন রেমাক্রী খাল ধরেই আমাদের আমিয়াকুম হয়ে জিনা পাড়ায় যেতে হবে। আমরাও স্বস্তির নি:শ্বাস ফেলি। কিন্তু পাহাড়ী তীক্ষ্ণ রোদে শরীর যেন আর চলে না। আশেপাশে কোন পাড়াও নেই যেখানে দুপরের রান্না করে খাওয়া যাবে। গাইড বলল শুকনো খাবার খেয়েই থাকতে হবে ঐ দিন। কিন্তু সেটাও শেষ হবার পথে। তাজিংডং থেকে আমিয়াকুম যাওয়ার এই পথে সম্ভবত খুব কম সংখ্যক পর্যটকই ভ্রমন করেছে আর আমাদের গাইড অভিজ্ঞ হলেও এইপথে সে হয়ত অনেকদিন আগে পাড়ি দিয়েছিল তাই সেও কনফিউজড ছিলো। কয়েকটি ছোট পাহাড় উঠানামার আমরা ক্লান্ত হয়ে পড়েছিলাম। অবশেষে দুপুর একটার দিকে আমরা রেমাক্রী খালের পাড়ে উপনিত হই। আমার ভিতর স্বস্তি ফিরে আসে কারন, প্রাচীনকাল থেকেই জলধারার কাছেই লোকালয় পাওয়া যায় আর এই খাল ধরেই আমাদের গন্তব্যে যেতে হবে। স্বচ্ছ স্রোতধারার ঝিরির ন্যায় রেমাক্রী খালের বিশুদ্ধ প্রাকৃতিক মিনারেল পানি খেয়ে তৃষ্ণা মিঠাই এবং শীতল পানিতে সবাই গোসল করে পাড় ধরে হাটতে থাকি। বিকাল তিনটায় গাইড বলল আমরা ভুলংপাড়ার কাছে আছি। অচল শরীরে তাৎক্ষনিক সিদ্ধান্তে আমরা আর সামনে না এগিয়ে কষ্টে প্রায় তিনশত ফুট উচ্চতায় উঠে আদিম মানুষ মুরং উপজাতীদের বুলুং পাড়ার একটা কটেজে রাত্রি কাটাই। আমাদের চারদিনের ভ্রমনে এটাই ছিলো নির্বিগ্নে ভ্রমন শেষ করার সবচেয়ে একটা ওয়াইজ সিন্ধান্ত। শুধু ডাল-ভাজি-ভাত দুপুর ও রাতের খাবার একত্রে সন্ধ্যায় খেয়ে আমরা ঘুমিয়ে পড়ি পরদিন ভোর পাঁচটায় উঠে পুন:হাঁটার উদ্দেশ্যে। চলবে...
03/10/2020
এক্সট্রিম বান্দরবান ভ্রমন:
বান্দরবান- থানচি- বাকলাই ক্যাম্প- তাজিংডং পর্বত চূড়া- চিমপ্লাংপি পাড়া- সিলোপিয়া পাহাড় -তান্দু পাড়া – ভুলং পাড়া -মাতাব্বরা খুম- নাইক্ষ্যনমুখ- ভেলাকুম- আমিয়াকুম- সাতভাইখুম- দেবতা পাহাড় – জিনা পাড়া – নাফাকুম – রেমাক্রী- থানচি- বান্দরবান।
১ম পর্ব: থানচি-তাজিংডং-চিমপ্লাংপি পাড়া:
২০১৪ সালে কেওকারাডং জয়ের পর প্রচন্ড ইচ্ছা ছিল তাজিংডং জয় করার।দেশের সর্বোচ্চ চূড়া বলে কথা। কিন্তু রিস্কি এরিয়া বিধায় এখানে আসার অনুমতি পাওয়া যায় না। আরাকান আর্মি প্রায়ই আশেপাশের এলাকায় ঘুরাঘুরি করে। থানচি থেকে তাজিংডং এর পথে বাকলাই ক্যাম্পে আর্মি ইন চার্জ আমাদের অনুমতি দিচ্ছিল না এখানে আসার। কিন্তু দলের সবার মুখে তাজিংডং জয়ের প্রবল ইচ্ছা। বহু অনুরোধের পর অঙ্গীকার নামা দিয়ে আসতে হলো যে আমাদের রিস্কে আমরা যাচ্ছি। নিজ ভূখন্ডের সর্বোচ্চ চূড়ায় আমরা উঠতে পারবো না এ কেমন কথা। সে কথা থাক। অবশেষে চারঘন্টা হেটে বিকাল ৫টায় বহু কষ্টে চূড়া জয় করলাম। ভাগ্য ভাল সাথে দড়ি নিয়ে এসেছিলাম। চূড়ায় উঠার শেষ ধাপটা প্রায় ১০০ ডিগ্রী খাড়া। দড়ি ধরে শেষ ১০ মিটার উঠতে হয়েছে। ঝোপ জঙ্গলের ভিতরদিয়ে দুর্গম ও রিস্কি উচূ-নিচু-খাড়া হাঁটার পথে থানচি থেকে অত্যন্ত এডভেন্চারের একটা পথে আমরা তাজিংডং এর তিনটি চূড়ার মাঝের চূড়ায় ০১.১১.২০১৯ তারিখ বিকাল ৫ টায় সামিট করলাম। সবাই একই উচ্চতার(প্রায় ৩৩০০ ফুট) মাঝের চূড়ায়ই সামিট করে। সন্ধ্যা বিধায় দ্রুত আমাদের নেমে আসতে হয়েছে। গত কয়েকমাসে কারো পদচিহ্ন চূড়ায় পড়েছে বলে মনে হয়নি পরিবেশ বিবেচনায়। টর্চের আলোয় সন্ধ্যায় প্রায় দেড় ঘন্টা হেটে নেমে ২৫০০ ফুট উচ্চতার কাছের খ্রীষ্টান বম উপজাতির চিম প্লাং পি পাড়ায় ছোট একটা কটেজে রাত্রি কাটালাম। নামার পথে ডানপায়ে ভাল ব্যাথাপাই-যা পরবর্তী ট্রাকিংএ বেশ ভুগিয়েছে। শুধু বিধাতার কৃপা আর মনের প্রবল ইচ্ছেশক্তিতেই সববাধা অতিক্রমে সক্ষম হই। চলবে...
30/09/2020
চট্রগ্রাম জেলার মিরেরসরাই উপজেলার খৈয়াছড়া ঝর্না বাংলাদেশের অন্যতম বৃহৎ একটি Water Fall. ৫৫০ ফুট উপর থেকে ১২টি ধাপ বেয়ে এই ঝর্নার পানি নীচে নেমে এসেছে। Hill Trekkers and Adventure প্রিয়দের এই ঝর্নার বারটি ধাপ বেয়ে উপরে উঠা খুবই আকর্ষনীয় একটি ইভেন্ট। মাঝেমধ্যে দূর্ঘটনার খবর পেলেও বহু লোক এই ঝর্নায় ঘুরতে এসে বিভিন্ন ধাপ বেয়ে উপরে উঠেন। খুব সাবধানে মনোযোগ দিয়ে বিভিন্ন ধাপ অতিক্রম করতে হয়। বর্ষায় এখানে ঘুরার মজাই আলাদা!
এই পেজে লাইক দিয়ে এবং ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করে আশা করি সাথেই থাকবেন....
23/09/2020
Travel Diary of Dr. Md. Ziaul Islam Majumder
Address
Website
Alerts
Be the first to know and let us send you an email when Trip is Life posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.
Videos
বর্ষায় সুভলং এলাকাতে যত ঝর্ণা… রাঙামাটি, বরকল উপজেলার সুভলং বড় ঝর্ণার কাছে ছোট-বড় প্রায় ১১টি ঝর্ণার দেখা মিলে। যদিও অধিকাংশ গুলোই বর্ষা শেষে শুকিয়ে যায়। এই সব ঝর্নাগুলোর দেখা মিলে জুলাই-সেপ্টেম্বর এর মধ্যে। রাঙ্গামাটি শহর- সুভলং- কাট্টলী বিল- লংগদু নৌ পথে সুভলং এলাকায় ঝর্ণাগুলোর দেখা মিলবে….
পাহাড়ী কর্নফুলী নদী: অনেকদিনের ইচ্ছে ছিল কর্নফুলী নদীর উৎসমুখ ভারতের মিজোরাম রাজ্যের সীমান্তবর্তী বরকল উপজেলার ঠেকামুখ বাজার পর্যন্ত গিয়ে ঘুরে আসার। কর্নফুলী নদী ভারতের মিজোরাম পাহাড়ী এলাকা দিয়ে প্রবাহিত হয়ে ঠেকামুখ পয়েন্ট দিয়ে বাংলাদেশ ও ভারতের মাঝ দিয়ে কিছুদূর প্রবাহিত হয়ে হরিনা পয়েন্টে পুরোপুরি বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে। অতপর: বরকল উপজেলা সদরের সামনে দিয়ে সুভলং হয়ে কাপ্তাই লেক হয়ে বঙ্গোপসাগরে মিশেছে। হরিনা বাজার বরকল তথা পার্বত্য চট্টগ্রাম এলাকার সীমান্তবর্তী একটি প্রসিদ্ধ ব্যাবসায়িক বাজার। হরিনা বাজারের কিছুদূরেই ঠেকামুখ বাজার। আজ বরকল থেকে হরিনা পর্যন্ত ঘুরে আসলাম। লকডাউনের মধ্যেও হরিনা বাজারের পাশে অবস্হিত একটি প্রথমিক বিদ্যালয়ের স্লাব কাষ্টিং এর রড বাইন্ডিং চেক করতে গিয়েছিলাম। নদীতে নাব্যতা অত্যন্ত কম থাকায় আজ আর ঠেকামুখ যাই
.....এক্সট্রিম বান্দরবান ভ্রমন: বান্দরবান- থানচি- বাকলাই ক্যাম্প- তাজিংডং পর্বত চূড়া- চিমপ্লাংপি পাড়া- সিলোপিয়া পাহাড় -তান্দু পাড়া – বুলুং পাড়া -মাতাব্বরা খুম- নাইক্ষ্যনমুখ- ভেলাকুম- আমিয়াকুম- সাতভাইখুম- দেবতা পাহাড় – জিনা পাড়া – নাফাকুম – রেমাক্রী- থানচি- বান্দরবান। ২য় পর্ব: চিমপ্লাংপি পাড়া- সিলোপিয়া পাহাড়- তান্দু পাড়া -বুলুং পাড়া: ভ্রমনের প্রথম দিনে তাজিংডং জয়ের পর আমরা চিমপ্লাংপি পাড়ায় রাত কাটিয়েছিলাম। পরবর্তী ভ্রমনে সবার মাঝেই একটু গা ছাড়া ভাব দেখাদিয়েছিল। কিন্তু আমরা বুঝিনি দ্বিতীয় দিন শনিবার ২.১১.১৯ তারিখ পার্বত্য বান্দরবানের পাহাড়ী গহিন অরন্যে আমাদের জন্য কি অপেক্ষা করছে। গাইড প্লান করেছিল দ্বিতীয় দিনের শেষে আমরা জিনা পাড়ায় পৌছে রাত কাটাব। আগের রাতে আমাদের কারোরই দুই ঘন্টার বেশী ঘুম হয়নি নানান কারনে। পাহাড়ে ভোর পাচটায় ট্রাক
এক্সট্রিম বান্দরবান ভ্রমন: বান্দরবান- থানচি- বাকলাই ক্যাম্প- তাজিংডং পর্বত চূড়া- চিমপ্লাংপি পাড়া- সিলোপিয়া পাহাড় -তান্দু পাড়া – ভুলং পাড়া -মাতাব্বরা খুম- নাইক্ষ্যনমুখ- ভেলাকুম- আমিয়াকুম- সাতভাইখুম- দেবতা পাহাড় – জিনা পাড়া – নাফাকুম – রেমাক্রী- থানচি- বান্দরবান। ১ম পর্ব: থানচি-তাজিংডং-চিমপ্লাংপি পাড়া: ২০১৪ সালে কেওকারাডং জয়ের পর প্রচন্ড ইচ্ছা ছিল তাজিংডং জয় করার।দেশের সর্বোচ্চ চূড়া বলে কথা। কিন্তু রিস্কি এরিয়া বিধায় এখানে আসার অনুমতি পাওয়া যায় না। আরাকান আর্মি প্রায়ই আশেপাশের এলাকায় ঘুরাঘুরি করে। থানচি থেকে তাজিংডং এর পথে বাকলাই ক্যাম্পে আর্মি ইন চার্জ আমাদের অনুমতি দিচ্ছিল না এখানে আসার। কিন্তু দলের সবার মুখে তাজিংডং জয়ের প্রবল ইচ্ছা। বহু অনুরোধের পর অঙ্গীকার নামা দিয়ে আসতে হলো যে আমাদের রিস্কে আমরা যাচ্ছি। নিজ ভূখন্ডের সর্বোচ্চ চূড়
চট্রগ্রাম জেলার মিরেরসরাই উপজেলার খৈয়াছড়া ঝর্না বাংলাদেশের অন্যতম বৃহৎ একটি Water Fall. ৫৫০ ফুট উপর থেকে ১২টি ধাপ বেয়ে এই ঝর্নার পানি নীচে নেমে এসেছে। Hill Trekkers and Adventure প্রিয়দের এই ঝর্নার বারটি ধাপ বেয়ে উপরে উঠা খুবই আকর্ষনীয় একটি ইভেন্ট। মাঝেমধ্যে দূর্ঘটনার খবর পেলেও বহু লোক এই ঝর্নায় ঘুরতে এসে বিভিন্ন ধাপ বেয়ে উপরে উঠেন। খুব সাবধানে মনোযোগ দিয়ে বিভিন্ন ধাপ অতিক্রম করতে হয়। বর্ষায় এখানে ঘুরার মজাই আলাদা! এই পেজে লাইক দিয়ে এবং ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করে আশা করি সাথেই থাকবেন....
Shortcuts
- Address
- Alerts
- Videos
- Claim ownership or report listing
-
Want your business to be the top-listed Travel Agency?