Zazabor - Budget Travel

  • Home
  • Zazabor - Budget Travel

Zazabor - Budget Travel Zazabor - budget Travel is for any kind of traveling suggestion.We are for the student and teen eage
(1)

ভাই: পিঠটা চুলকাইয়া দেও তো ৷ভাবী: কোথায়?ভাই: শ্রীলংকার পশ্চিমে ৷🤣🤣
17/01/2022

ভাই: পিঠটা চুলকাইয়া দেও তো ৷
ভাবী: কোথায়?
ভাই: শ্রীলংকার পশ্চিমে ৷
🤣🤣

22/07/2021
লোকেশন👉 খান জাহান আলী (রুপসা) সেতুমেঘের খেলায় সেতুর সৌন্দর্য  মন জুড়ায়😍অনেকের পছন্দের যায়গা এটি🥰  লকডাউন এর কারনে অনেকেই...
15/07/2021

লোকেশন👉 খান জাহান আলী (রুপসা) সেতু

মেঘের খেলায় সেতুর সৌন্দর্য মন জুড়ায়😍

অনেকের পছন্দের যায়গা এটি🥰 লকডাউন এর কারনে অনেকেই হয়তো যেতে পারছেন না।
লাস্ট কবে গিয়েছিলেন ?

প্রয়াস সেনা বিনোদন পার্ক, রংপুর
15/07/2021

প্রয়াস সেনা বিনোদন পার্ক, রংপুর

আবহমান জীবনধারা , ছবিটা তোলা হয়েছিলো ২০২০ সালের ডিসেম্বর মাসে ।প্রচুর কুয়াশা আর শীত ছিলো সেদিন, তারই মাঝে বের হয়েছিলাম ছ...
14/07/2021

আবহমান জীবনধারা ,
ছবিটা তোলা হয়েছিলো ২০২০ সালের ডিসেম্বর মাসে ।
প্রচুর কুয়াশা আর শীত ছিলো সেদিন, তারই মাঝে বের হয়েছিলাম ছবি তুলতে । যে জায়গা থেকে ছবিটা তোলা সেখানকার মানুষের দৈনন্দিন জীবনে নৌকার ব্যবহার সবসময় ই চলে । জলাবদ্ধ এই গাছের বনের ওপাশে চাচীদের বাড়ী। সে এসেছিলো তার স্বামীকে ঘাটে নামিয়ে দিতে। জায়গাটা দেখেই থমকে গিয়েছিলাম, বেশ কিছুসময় অপেক্ষার পরই এই কাঙ্খিত ছবি।
Collected
লোকেশন- নওয়াপাড়া || যশোর
ডিভাইস - ক্যানন ৬ডি, লেন্স ২৪-১০৫

ব্যাঙ বললেন ব্যাঙাচি দাঁড়া তোদের ঠ্যাঙাচ্ছি ,তা শুনে কয় ব্যাঙাচিআমরা কি স্যার, ভ্যাঙাচ্ছি 😜               ~ অন্নদাশঙ্কর ...
13/07/2021

ব্যাঙ বললেন ব্যাঙাচি
দাঁড়া তোদের ঠ্যাঙাচ্ছি ,
তা শুনে কয় ব্যাঙাচি
আমরা কি স্যার, ভ্যাঙাচ্ছি 😜
~ অন্নদাশঙ্কর রায় ~

যার যা ধান্দা!যেহেতু আলোচনায় এখন আর্জেন্টিনা, তাই আর্জেন্টিনা দেশটি কেমন, তা দেখে নেওয়া যেতে পারে। সেরা ৫টি ছবি।বি. দ্র....
12/07/2021

যার যা ধান্দা!
যেহেতু আলোচনায় এখন আর্জেন্টিনা, তাই আর্জেন্টিনা দেশটি কেমন, তা দেখে নেওয়া যেতে পারে। সেরা ৫টি ছবি।
বি. দ্র. : পরের পর্বে ব্রাজিল থাকবে।
#আর্জেন্টিনাভ্রমণ
#বিশ্বভ্রমণ

আপনি কি  ...১. কয়লা দিয়ে কখনো দাঁত মেজেছেন?২. বল সাবান, ৫৭০ সাবান কিংবা লাইফবয় সাবান দিয়ে চুল ধুয়েছেন?৩. মুখে তিব্বত স্...
03/07/2021

আপনি কি ...

১. কয়লা দিয়ে কখনো দাঁত মেজেছেন?
২. বল সাবান, ৫৭০ সাবান কিংবা লাইফবয় সাবান দিয়ে চুল ধুয়েছেন?
৩. মুখে তিব্বত স্নো, ট্যালকম পাউডার মেখেছেন?
৪. মাথার চুলে সর্ষের তেল দিয়েছেন?
৫. কলমের খাপ দিয়ে কান চুলকেছেন?
৬. টিউবওয়েলের তলায় বসে গোসল করেছেন (‌গোসল শেষে উঠতে গিয়ে মাথায় বাড়ি খেয়েছেন)?
৭. স্পঞ্জের স্যান্ডেলের ফিতা ল্যাম্পের আলোয় গলিয়ে জোড়া দি‌য়ে‌ছেন?
৮. টিনের চালে ঝুম বৃষ্টি পড়ার শব্দ শুনেছেন?
৯. মুচির কাছে ফুটবল নিয়ে গিয়ে ব্লাডারের লিক সা‌রি‌য়ে‌ছেন?
১০. জাম্বুরা দিয়ে ফুটবল খেলেছেন?
১১. হারিকেন দিয়ে পড়ালেখা করেছেন?
১২. হ্যাজাক এর আলোয় বিয়ের অনুষ্ঠান দেখেছেন?
১৩. কলা গাছ দিয়ে গেইট সাজানো দেখেছন ?
১৪. বর্ষায় শালুক তোলা দেখেছন?
১৫. কুতকুত, সাতচারা,লাটিম, মার্বেল, পুতুল বিয়ে, গোল্লাছুট এসব খেলা খেলেছন?

ফিরে পাবো না তবুও খুব মিস করি সময় গুলোকে।

য‌দি এসব ক‌রে থা‌কেন তাহ‌লে আপনার শৈশব অনেক আনন্দের ছিল !!
ছবি - সংগৃহীত

প্রত্যেক টুরে ক্ষুদ্র প্রচেষ্টা থাকে, এবারও তার ব্যতিক্রম নয়আর এগুলো তার বহিঃপ্রকাশ।:::::::::::::::::::::::::::::::::::...
03/07/2021

প্রত্যেক টুরে ক্ষুদ্র প্রচেষ্টা থাকে,
এবারও তার ব্যতিক্রম নয়
আর এগুলো তার বহিঃপ্রকাশ।
::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::
আষাঢ়ের মাঝামাঝি সময়। আকাশের চারকোণে বর্ণিল মেঘেরা সেজে আছে। মেঘের বুক চিরে, আলোর ঝলকানি চোখে চমক দিয়ে যাচ্ছে। বাতাসে উড়ছে শত জনমের ধূলোবালি। সারিসারি গাছের পাতা মাথা নত করে আছে ধরার পানে। একসময় তুমুল বর্ষণ। ছোট্ট একজোড়া হাত সেই বৃষ্টিকে বরণ করে নিচ্ছে অপার মুগ্ধতায়।

প্রকৃতি তুমি আসলেই সুন্দর, তোমার কোন তুলনা হয় না ।
ছবি - al nayeem

একফোঁটা জল, একটু শিশির ❤️
28/06/2021

একফোঁটা জল, একটু শিশির ❤️

এসকেএস ইন রিসোর্ট:গাইবান্ধা জেলা সদরের রাধাকৃষ্ণপুরে অবস্থিত একটি আধুনিক রিসোর্টের নাম এসকেএস ইন (SKS Inn)। শহর থেকে মাত...
24/06/2021

এসকেএস ইন রিসোর্ট:

গাইবান্ধা জেলা সদরের রাধাকৃষ্ণপুরে অবস্থিত একটি আধুনিক রিসোর্টের নাম এসকেএস ইন (SKS Inn)।

শহর থেকে মাত্র ৪ কিলোমিটার দূরে কলেজ রোডের এই এসকেএস ইন রেস্ট হাউজ অ্যান্ড রেস্টুরেন্ট উত্তর জনপদের মানুষের রুচিশীলতার প্রতীক।

সবুজের মায়ায় ঘেরা প্রায় ১০ একর জায়গাজুড়ে নির্মিত নজরকাড়া প্রাকৃতিক পরিবেশের এসকেএস ইন রিসোর্টে আছে নানা প্রজাতির বৃক্ষ, কৃত্রিম ফোয়ারা, জিম, গেম জোন, উন্মুক্ত মঞ্চ, কিডস জোন, সুইমিংপুল, রেস্টুরেন্ট, সেমিনার কক্ষ, দৃষ্টিনন্দন পুকুর এবং কটেজ সহ বিভিন্ন আধুনিক স্থাপনা।
সংগৃহীত

নির্মল এক প্রকৃতি
24/06/2021

নির্মল এক প্রকৃতি

আলতাদীঘিঃবাংলাদেশের একটি জাতীয় উদ্যানআলতাদিঘী জাতীয় উদ্যান নওগাঁ জেলার ধামইরহাট উপজেলায় অবস্থিত একটি জাতীয় উদ্যান।ধা...
23/06/2021

আলতাদীঘিঃ
বাংলাদেশের একটি জাতীয় উদ্যান

আলতাদিঘী জাতীয় উদ্যান নওগাঁ জেলার ধামইরহাট উপজেলায় অবস্থিত একটি জাতীয় উদ্যান।ধামইরহাট হতে গ্রামের আধা পাকা রাস্তা ধরে যতই এগিয়ে যাওয়া যায় ততই গাছগাছালি ঘেরা সবুজ প্রকৃতির মুগ্ধতাকে উপেক্ষা করা কঠিন হয়ে পড়ে। সরকারিভাবে সংরক্ষিত শালবন এবং লাল মাটির পাহাড়ি এলাকার মতো বনের উঁচু-নিচু রাস্তায় হাঁটলে গ্রাম বাংলার বিচিত্র রূপের সৌন্দর্য আহরণ করতে পারবেন। উপজেলায় আলতাদিঘী নামের একটি দিঘীকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে সুবিশাল বনভূমি। শালবন এবং বিভিন্ন প্রজাতির উদ্ভিদে পরিপূর্ণ ২৬৪.১২ হেক্টর জমির এই বনভূমির ঠিক মাঝখানেই রয়েছে প্রায় ৪৩ একর আয়তনের সেই বিশাল দিঘী। পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয় ২০১১ সালে এটিকে 'আলতাদিঘী জাতীয় উদ্যান' হিসাবে ঘোষণা করেছে।২০১১ সালের ২৪ ডিসেম্বর এটি প্রতিষ্ঠিত হয়।এছাড়াও জাতীয় উদ্যানের পশের ১৭.৩৪ হেক্টর বনভুমিকে ৯ জুন ২০১৬ তারিখে বাংলাদেশের বন অধিদপ্তর বিশেষ জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ এলাকা ঘোষণা করে।
আলতাদিঘী জাতীয় উদ্যানে মেছোবাঘ, গন্ধগোকুল, শিয়াল, অজগর ও বানর পাওয়া যায়।এছাড়াও বিভিন্ন প্রজাতির পাখি, পোকামাকড়সহ নানা প্রজাতির জীববৈচিত্র্য রয়েছে। বিশেষত শালগাছকে আলিঙ্গণ করে গড়ে ওঠা উঁই পোকার ঢিবিগুলো সবচেয়ে আকর্ষণীয়।
আলতাদীঘির উত্তর পাড় ঘেঁষে রয়েছে বাংলাদেশ ভারত সীমান্ত। কাঁটাতারের বেড়ার কাছে দাঁড়িয়ে বিএসএফের কর্মতৎপরতা দেখা যায়। শীতকালে আলতাদীঘিতে অসংখ্য অতিথি পাখির আগমন ঘটে। এছাড়া দাঁড়টানা নৌকায় চাইলে নৌভ্রমণও করতে পারবেন। আলতাদীঘি সংলগ্ন গ্রামের বেশিরভাগ ঘরগুলো মাটির তৈরী। একতলা, দোতলা ঘর দেখতে দেখতে গ্রামের ভেতরটা ঘুরে যেতে পারেন। গ্রামের আদিবাসী গোষ্ঠীর জীবনধারা আপনার অভিজ্ঞতার ঝুলিকে আরও বৈচিত্র্যময় করবে। বর্তমানে আলতাদীঘিকে কেন্দ্র করে আলতাদিঘি জাতীয় উদ্যান (Altadighi National Park) গড়ে তোলা হয়েছে।
ঐতিহ্যবাহী এই আলতাদীঘি আজো আবহমান বাংলার সৌন্দর্য ও সরলতাকে ধারণ করে চলছে।
তথ্যসূত্রঃ ইন্টারনেট

ভালোবাসা শিকল বাঁধা তাই তো মন পাই না আজ!!  তাই না চৈতন্য?
23/06/2021

ভালোবাসা শিকল বাঁধা
তাই তো মন পাই না আজ!!
তাই না চৈতন্য?

Surrounded by no man's land, Mangya City has impressed many visitors with its landscape and atmosphere. The county-level...
18/06/2021

Surrounded by no man's land, Mangya City has impressed many visitors with its landscape and atmosphere. The county-level city sits in the northwest of Qinghai Province, bordering on Xinjiang, both in northwest China. The average altitude is 3,000 meters above sea level, and the climate in the plateau is dry, windy and cold. But the harsh environment has created stunning natural phenomena such as Aiken Lake and Feicui Lake.
post - collected

আড়িয়াল বিল। ঢাকার পাশে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য বেষ্টিত বিলে ঘুরে বেড়াতে চাইলে আপনাকে আসতে হবে আড়িয়াল বিলে। নীল আকাশ টলটলে সুব...
18/06/2021

আড়িয়াল বিল।

ঢাকার পাশে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য বেষ্টিত বিলে ঘুরে বেড়াতে চাইলে আপনাকে আসতে হবে আড়িয়াল বিলে। নীল আকাশ টলটলে সুবিশাল জলরাশির এই বিলটি মুন্সিগঞ্জের শ্রীনগরে অবস্থিত।

আড়িয়াল বিলের এরিয়াটা ১৩৬ বর্গ কিঃমিঃ এলাকায় ১,৬৬,০০০ একর জমি। যার পুরোটাই শষ্যক্ষেত্র, মৎস ভান্ডার, জলাশয় আর জনবসতি। যেখানে এক টুকরা জমিও অনাবাদি নয়।

আমার অনেক দিনের শখ আড়িয়াল বিলে নৌকা নিয়ে জ্যোৎস্না বিলাস করবো। কিন্তু কোন ভাবেই এমন কোন গ্রুপ পাচ্ছি না যারা আড়িয়াল বিলে যাবে। হঠাৎ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু বন্ধু ও বড় ভাইরা আমাকে ফোন দিয়ে বলল আতিক আমরা যাচ্ছি আড়িয়াল বিলে জ্যোৎস্না বিলাসে, তুমি কি যাবে? আপনারাই বলেন আমি বন্ধুদের কি উত্তর দিলাম।

কিভাবে যাবেন,

আমরা বৃহস্পতিবার বিকেল ৪ টায় ১৫ জনের একটি গ্রুপ গুলিস্তান থেকে মুন্সিগঞ্জ শ্রীনগরের গাড়িতে উঠলাম ঠিক ৬ টায় আমরা চলে আসলাম। ২ জন বন্ধু আমাদের রিসিভ করলো যাদের বাড়ি আড়িয়াল বিলের পারে।

(ঢাকার গুলিস্তান থেকে মাওয়াগামী যে কোনো বাসে চড়ে নামতে হবে শ্রীনগরের ভেজবাজার। ভাড়া ৬০ থেকে ৭০ টাকা। এ পথের ভালো বাস ‘ইলিশ’ পরিবহণ ও বিআরটিসি। সেখান থেকে ব্যাটারিচালিত রিকশা নিয়ে সোজা যেতে হবে গাদিঘাট।

আমরা যেখানে নামলাম তার কাছেই একটি বাজার রয়েছে আর সেখানে একটি হোটেলে তারা আমাদের জন্য রাতের খাবারের ব্যবস্থা করলো। আমাদের সাথে আগে থেকেই কথা ছিল কই মাছের দো পেয়াজা ও চিংড়ি মাছের চরচরি দিয়ে গরম ভাত খাবো।

যেই কথা সেই কাজ, ঐ দিনে আড়িয়াল বিলের সেরা কই ও চিংড়ি দিয়ে খেয়ে পেট উপচে হোটেল থেকে বের হলাম। হোটেলের পাশেই আড়িয়াল বিলে প্রবেশ করার কেনেল। চা পান করে জরুরত সেরে মধ্যরাতের খাবার নিয়ে আমরা ১৫ জন ও বিল পারের ৪ বন্ধু সহ মোট ১৯ জন মোটামুটি বড় একটি ইঞ্জিন চালিত বোটে উঠে গেলাম।

আমাদের বোট যখন ছেড়ে দিল তখন সময় রাত ৭ টা। কেনেলের ২ পারে বাড়ি আর প্রচুর গাছ পালা এগুলোর মাঝ দিয়ে মাঝে মাঝেই পুর্নীমার চাঁদ উকি দিচ্ছে। প্রায় ৪০ থেকে ৫০ মিনিট কেনেল দিয়ে যাওয়ার পর যখন আমরা মুল আড়িয়াল বিলে পৌছালাম তার অনুভুতি আপনাদের বলে বুঝানো যাবে না।

বিলে পৌছানোর পর মনে হচ্ছিল কেউ আমাদের স্বাগত জানানোর জন্য পুরো বিলটা আলোয় আলোকিত করে রেখেছে। বিলটা ছিল সাদা ফর্সা পানি আর মাঝে মাঝে কচুরি পানা আর অনেক দুরে দুরে কিছু হেজাক লাইট জ্বালানো মাছ ধরার নৌকা।

আমাদের সাথের বন্ধুরা প্রায় প্রত্যেকেই কবিতা আবৃতি করতে পারে আর অনেকে খুব ভালো গানও গাইতে পারতো।শুরু হয়েগেল গান। জ্যোৎস্না ভরা বিলের মধ্যে সুরেলা কন্ঠে বিভিন্ন ভাটিয়ালি, ভাওয়াইয়া, বাউল সব ধরনের গান নিয়ে চমৎকার মনমুগ্ধকর ২ ঘন্টার একটি আসর হয়ে গেল। রাত বাজে তখন প্রায় ১১ টা।

একটু খিদে ভাব আসলো তাই খাবার খেয়ে নিলাম। খাওয়া পর এবার শুরু হলো কবিতা আবৃত্তির পালা। একজনের পর একজন কবিতা আবৃত্তি করতে লাগলো আর আমাদের নৌকা চলছে তার আপন গতিতে। কবিতা শুনছি আর দুর থেকে জেলেদের মৎস শিকার দেখছি।ভরা পুর্ণীমা বলে দুর থেকে সব কিছু দিনের আলোর মত সচ্ছ ক্লিয়ার মনে হচ্ছিল।

আমাদের মতো জ্যোৎস্না বিলাসের জন্য আরো কয়েকটি নৌকা আড়িয়াল বিলে ছিল। আমাদের গান ও কবিতার মোহে তারা প্রায়ই আমাদের নৌকার পাশে চলে আসতো। এসে বলতো ভাই আজ সারা রাত আপনাদের গান ও কবিতা শুনবো। কবিতা, গান আর বিলে পানিতে ঝলমলে জ্যোৎস্না দেখতে দেখতে কখন যে ভোর হয়ে গেল টেরই পেলাম না।

ভোর হতে হতেই মাছ ধরার সকল নৌকা চলে গেল। আর এখন আমাদের মিশন হচ্ছে আড়িয়াল বিলে সাতার কাটা। শুরু হয়ে গেল বিলের স্বচ্ছ পানিতে ঝাপা ঝাপি। ঘন্টা খানেক ঝাপা ঝাপি করে সাতাকাটা মুলতবি ঘোষণা করলাম।

এরপর নৌকা নিয়ে ঘন্টা খানেক বিলে ভোরের শুভ্র স্নিগ্ধ সুন্দর্য উপভোগ করে ঘাটে চলে আসলাম সকাল ৭ টায়। আবার সেই হোটেলে পরটা, সবজি ও টিম দিয়ে নাস্তা করে আমাদের আড়িয়াল বিল মিশন শেষ করলাম। আপনারা চাইলে দিনেও ঘুরে আসতে পারেন তবে রৌদ্রের জন্য ছাউনি নৌকার নিতে পারেন বা ছাতা নিয়ে যেতে পারেন।

বিঃদ্রঃ যেখানেই যাবেন পরিবেশ রক্ষা করার সর্বাত্মক চেষ্টা করবেন যেন আমাদের পরবর্তী প্রজন্মের হাতে একটি সুন্দর পৃথিবী উপহার দিয়ে যেতে পারি।

রাইটিং মোঃ আতিকুর রহমান।
Pic: collected

 #সর্তকতামূলক_পোষ্টমধ্যরাতে শিশুর কান্নার শব্দ পেলেই দরজা খুলবেন না। শিশুর কান্না / মহিলার চিৎকার এর শব্দ সহ এই রকম কিছু...
18/06/2021

#সর্তকতামূলক_পোষ্ট
মধ্যরাতে শিশুর কান্নার শব্দ পেলেই দরজা খুলবেন না। শিশুর কান্না / মহিলার চিৎকার এর শব্দ সহ এই রকম কিছু রেকর্ড শব্দ শুনিয়ে অভিনব কৌশলে ডাকাতি করা হচ্ছে, সো সর্তক থাকবেন সবাই।
এগুলো সংঘবদ্ধ ডাকাত দলের কাজ।

শুভ সকাল ❤️
10/06/2021

শুভ সকাল ❤️

আরো-এক বিপন্ন বিস্ময়আমাদের অন্তর্গত রক্তের ভিতরেখেলা করে;আমাদের ক্লান্ত করেক্লান্ত— ক্লান্ত করে।আট বছর আগের একদিন - জীব...
08/06/2021

আরো-এক বিপন্ন বিস্ময়
আমাদের অন্তর্গত রক্তের ভিতরে
খেলা করে;
আমাদের ক্লান্ত করে
ক্লান্ত— ক্লান্ত করে।
আট বছর আগের একদিন - জীবনানন্দ দাশ।

নেপালের রাস্তা ঘাটের ঝরনা!  মানাং যাওয়ার পথে, ছবি তুলেছেনে "সন্তোস রাজ পাঠক"
06/06/2021

নেপালের রাস্তা ঘাটের ঝরনা!

মানাং যাওয়ার পথে, ছবি তুলেছেনে "সন্তোস রাজ পাঠক"

স্থানঃ ইছাপুর, দাউদকান্দি, কুমিল্লা।📷collected
31/05/2021

স্থানঃ ইছাপুর, দাউদকান্দি, কুমিল্লা।

📷collected

পৃথিবীর দীর্ঘতম মেরিন ড্রাইভ করতে যাচ্ছে সরকার। কক্সবাজারের টেকনাফ থেকে চট্টগ্রামের মিরসরাই পর্যন্ত সমুদ্রের কোল ঘেঁষে ক...
31/05/2021

পৃথিবীর দীর্ঘতম মেরিন ড্রাইভ করতে যাচ্ছে সরকার।

কক্সবাজারের টেকনাফ থেকে চট্টগ্রামের মিরসরাই পর্যন্ত সমুদ্রের কোল ঘেঁষে কমবেশি ১৭০ কিলোমিটার মেরিন ড্রাইভ নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এটি যুক্ত হবে কক্সবাজার থেকে টেকনাফ পর্যন্ত বিদ্যমান ৮০ কিলোমিটার মেরিন ড্রাইভের সঙ্গে। ইতিমধ্যে এই সড়ক নির্মাণের সম্ভাব্যতা যাচাই (ফিজিবিলিটি স্টাডি) ও নকশা তৈরির কাজ শুরু করেছে অস্ট্রেলিয়ান পরামর্শক প্রতিষ্ঠান এসএমইটি ইন্টারন্যাশনাল। চূড়ান্ত প্রতিবেদন ও নকশা পেতে এক বছর সময় লাগবে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এই সড়ক নির্মাণ হলে এটি হবে পৃথিবীর দীর্ঘতম মেরিন ড্রাইভ। এর দৈর্ঘ্য হবে প্রায় ২৫০ কিলোমিটার। এই সড়ক দেশের অর্থনীতিতে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। উন্মোচন হবে নতুন দিগন্তের। শুধু তাই নয়, বদলে যাবে চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার উপকূলীয় এলাকার আর্থ-সামাজিক চেহারাও।

কক্সবাজার থেকে টেকনাফ পর্যন্ত ৮০ কিলোমিটার মেরিন ড্রাইভ নির্মাণের পর সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের জানিয়েছিলেন, এই মেরিন ড্রাইভকে চট্টগ্রামের মিরসরাই পর্যন্ত নিয়ে যাওয়া হবে। সরকার সে লক্ষ্যে কাজ করছে। মন্ত্রীর সেই বক্তব্যের বেশ কয়েক বছর পর এখন নতুন করে টেকনাফ-মিরসরাই মেরিন ড্রাইভের সম্ভাব্যতা যাচাই ও নকশা তৈরির কাজ শুরু হয়েছে। সড়ক ও জনপথ অধিদফতর (সওজ) চট্টগ্রামের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী মোহাম্মদ ওয়াহিদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেছেন, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রীর নির্দেশনায় ইতিমধ্যে এ প্রকল্পের সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের কাজ শুরু হয়েছে। গত সেপ্টেম্বর মাস থেকে শুরু হওয়া সম্ভাব্যতা যাচাই ও প্রাথমিক নকশা তৈরির কাজ চলবে প্রায় এক বছর। আগামী বছরের অক্টোবরে এর প্রতিবেদন ও প্রাথমিক নকশা পাওয়া যাবে। তারপরই চূড়ান্ত প্রক্রিয়া শুরু করা যাবে। তিনি বলেন, এ রকম একটি প্রকল্পের সবচেয়ে বড় কাজ হচ্ছে অ্যালাইনমেন্ট নির্ধারণ করা। এটা প্রথম কাজ।

সরকার ইতিমধ্যে কক্সবাজারের কলাতলী থেকে টেকনাফ পর্যন্ত ৮০ কিলোমিটার মেরিন ড্রাইভের নির্মাণ শেষ করেছে। বছর পাঁচেক আগে এ সড়কের নির্মাণ কাজ শেষ হলেও এত দিনে বাকি প্রায় ১৭০ কিলোমিটার অর্থাৎ টেকনাফ থেকে মিরসরাই পর্যন্ত অংশে নানা জটিলতার কারণে ফিজিবিলিটি স্টাডি বা সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের কাজ শুরু করা যায়নি। চলতি বছরে কভিড-১৯ এর কারণে এ প্রক্রিয়া আরেক দফা পিছিয়ে যায়। শেষ পর্যন্ত সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের কাজ শুরু করতে পেরেছে সড়ক ও জনপথ অধিদফতর।

সওজ সূত্র জানিয়েছে, অস্ট্রেলিয়ার এসএমইটি এই প্রকল্পের সম্ভাব্যতা যাচাই করে একটা প্রাথমিক নকশা দেবে। এটির জন্য এক বছর অপেক্ষা করতে হবে। সম্ভাব্যতা যাচাই ও প্রাথমিক নকশা পাওয়ার পরই জানা যাবে সড়কটি কত কিলোমিটার দীর্ঘ হবে। তবে প্রাথমিকভাবে ধরে নেওয়া হচ্ছে মিরসরাই থেকে টেকনাফ পর্যন্ত কমবেশি ১৭০ কিলোমিটার দীর্ঘ হবে এই মেরিন ড্রাইভ। এ প্রকল্পের সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের জন্য সরকার ১২ কোটি ৮২ লাখ টাকা বরাদ্দ দিয়েছে। সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো জানিয়েছে, এ প্রকল্প বাস্তবায়ন হলে এটি হবে বিশ্বের সবচেয়ে দীর্ঘতম মেরিন ড্রাইভ বা সমুদ্র ঘেঁষা সড়ক। সবমিলিয়ে এই সড়কের দৈর্ঘ্য হবে মোট ২৫০ কিলোমিটার। এটি পর্যটকদের কাছে আকর্ষণীয় হবে। অর্থনীতির মোড় ঘুরিয়ে দিতে ভূমিকা রাখবে।

এ সড়ক ঘিরেই মিরসরাই থেকে টেকনাফ পর্যন্ত পর্যটকদের জন্য গড়ে উঠবে ছোট-বড় অসংখ্য রিসোর্ট, হোটেল-মোটেল ও রেস্টুরেন্ট। স্থানে স্থানে হবে ছোট ছোট সি-বিচ। সৃষ্টি হবে কর্মসংস্থানের। ঘুরতে আসবেন দেশি-বিদেশি পর্যটকরা। তাতেই অর্থনীতির চাকা ঘুরবে দিনে-রাতে।

এই মেরিন ড্রাইভ ঘিরে শুধু পর্যটনশিল্প থেকেই বছরে আয় করা সম্ভব হবে হাজার কোটি টাকা। এর সঙ্গে যুক্ত হবে কাঁচা পণ্যের ব্যবসা। বিশেষ করে ব্লু ইকোনমি বা সামুদ্রিক অর্থনীতিও উপকৃত হবে। সামুদ্রিক অর্থনীতিতে বাংলাদেশের যে অপার সম্ভাবনা রয়েছে সেটি কাজে লাগানো যেতে পারে এই মেরিন ড্রাইভ ব্যবহার করে।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, সমুদ্র থেকে যে পরিমাণ মৎস্য সম্পদ আহরণ করা হয় সেটি দ্রুততম সময়ে দেশের যে কোনো প্রান্তে পৌঁছে দেওয়া সম্ভব হবে শুধু মেরিন ড্রাইভের কারণে। এখানে অর্থনীতির চাকা সচল রাখতে বড় ভূমিকা রাখবে এই সমুদ্র ঘেঁষা সড়কটি।

এই মেরিন ড্রাইভের কারণেই চট্টগ্রাম অঞ্চলের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলসহ আশপাশের এলাকাগুলোর চেহারাও পাল্টে যাবে। এর পাশাপাশি এই প্রকল্প বাস্তবায়ন হলে দেশের পূর্বাঞ্চলে একটি নতুন অর্থনৈতিক বেল্ট তৈরি হবে। সুরক্ষিত হবে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার উপকূলীয় এলাকা।

সওজের কর্মকর্তারা বলছেন, এটির নির্মাণকাজ সম্পন্ন হলে এক যুগান্তকারী পরিবর্তন আসবে চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার উপকূল এলাকায়। এটি হবে বিশ্বের সবচেয়ে দীর্ঘ ও দৃষ্টিনন্দন মেরিন ড্রাইভ। বদলে যাবে মানুষের আর্থ-সামাজিক অবস্থাও। ওই অঞ্চলে কমবে বেকারত্ব। নানা রকম কাজের সুযোগ সৃষ্টি হবে। দেশের অর্থনীতি মজবুত হবে।

এই মেরিন ড্রাইভ চট্টগ্রামের পতেঙ্গায় নির্মাণাধীন চট্টগ্রাম বন্দর, বে-টার্মিনাল এবং সীতাকুন্ড উপকূলে প্রস্তাবিত মিনি বন্দরের সঙ্গে সংযুক্ত হবে।

উপকূলীয় এলাকায় দুর্যোগ মোকাবিলায়ও এই মেরিন ড্রাইভ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। বিশেষ করে ঝড় ও জলোচ্ছ্বাসের সময় মেরিন ড্রাইভের সুফল পাওয়া যাবে। সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, কক্সবাজার থেকে টেকনাফ পর্যন্ত মেরিন ড্রাইভের ৮০ কিলোমিটার আগেই নির্মাণ হয়েছে। আমরা এটিকে একেবারে সাগর ঘেঁষে চট্টগ্রামের মিরসরাই পর্যন্ত নিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করেছি। সমীক্ষা শুরু হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, এ জন্য যথেষ্ট সময় লাগবে। এটি নির্মাণ হলে ওই অঞ্চলের আর্থ-সামাজিক অবস্থার ব্যাপক উন্নতি হবে।

Address


Opening Hours

Monday 09:00 - 17:00
Tuesday 09:00 - 17:00
Wednesday 09:00 - 17:00
Thursday 09:00 - 17:00
Friday 09:00 - 17:00
Saturday 09:00 - 17:00
Sunday 09:00 - 17:00

Telephone

01767958754

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Zazabor - Budget Travel posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Zazabor - Budget Travel:

Shortcuts

  • Address
  • Telephone
  • Opening Hours
  • Alerts
  • Contact The Business
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Travel Agency?

Share