Mohammed Abu Talha

  • Home
  • Mohammed Abu Talha

Mohammed Abu Talha Mohammed Abu Talha Son of Md Jahangir Hossain Santu

14/08/2023
Mohammed Abu Talha
06/05/2023

Mohammed Abu Talha

জাহাঙ্গীর হোসাইন সেন্টু
27/01/2023

জাহাঙ্গীর হোসাইন সেন্টু

বিডি স্কেল.কম
27/01/2023

বিডি স্কেল.কম

25/01/2023
25/12/2022

সুবহানাল্লাহ পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ ধর্ম ইসলাম।

25/11/2022

জুম্মা মোবারক!
মদিনা থেকে....

25/11/2022

জুম্মা মোবারক!

23/11/2022
25/08/2022

প্রঃপবিত্র কুরআনে মোট সূরা কতটি?
উঃ১১৪ টি।
প্রঃ পবিত্র কুরআনেরর প্রথম সূরার নাম কি?
উঃ ফাতিহা।
প্রঃ পবিত্র কুরআনে সবচেয়ে বড় সূরা কোনটি?
উঃ সূরা বাকারা।
প্রঃ পবিত্র কুরআনে সবচেয়ে ছোট সূরা কোনটি?
উঃ সূরা কাওছার।
প্রঃ পবিত্র কুরআনের মধ্যে সবচেয়ে বড় আয়াত কোনটি এবং কোন সূরায়?
উঃ সূরা বাকারার ২৮৬ নংআয়াত।
প্রঃ পবিত্র কুরআনেরর মধ্যে সবচেয়ে ফযিলত পূর্ণ আয়াত কোনটি?
উঃ আয়াতুল কুরশী।
প্রঃফরয নামাযের পর কোন আয়াতটি পাঠ করলে, মৃত্যু ছাড়া জান্নাতে যেতে কোন বাধা থাকে না?
উঃ আয়াতুল কুরশী।
প্রঃ পবিত্র কুরআনের কোন সূরাটি পাঠ করলে, কবরের আযাব থেকে রক্ষা পাওয়া যায়?
উঃ সূরা মূলক।
প্রঃ পবিত্র কুরআনের কোন সূরাটি কুরআনের এক তৃতীয়াংশের সমান?
উঃ সূরা ইখলাস।
প্রঃ পবিত্র কুরআনের কোন সূরার প্রতি ভালবাসা থাকলে, মানুষকে জান্নাতে নিয়ে যাবে?
উঃ সূরা ইখলাস।
প্রঃ পবিত্র কুরআনের কোন সূরাটি কুরআনের চতুর্থাংশের সমপরিমাণ?
উঃ সূরা কাফিরূন।
প্রঃ পবিত্র কুরআনের কোন সূরাটি জুমআর দিন বিশেষ ভাবে পাঠ করা মুস্তাহাব?
উঃ সূরা কাহাফ।
প্রঃ পবিত্র কুরআনের কোন সূরার প্রথমাংশ তিলাওয়াত কারীকে দাজ্জালের ফেতনা থেকে রক্ষা করবে?
উঃ সূরা কাহাফের প্রথম দশটি আয়াত।
প্রঃ পবিত্র কুরআনের কোন দু'টি সূরা জুমআর দিন ফজরের নামাযে তিলাওয়াত করা সুন্নত?
উঃ সূরা সাজদা ও দাহর।
প্রঃ পবিত্র কুরআনের কোন দু'টি সূরা জুমআর নামাযে তিলাওয়াত করা সুন্নত?
উঃ সূরা আ'লা ও গাশিয়া।
প্রঃ পবিত্র কুরআনে কত বছরে নাযিল হয়?
উঃ তেইশ বছরে।
প্রঃ "মুহাম্মদ " সাঃ এর নামটি পবিত্র কুরআনে কত স্থানে উল্লেখ হয়েছে?
উঃ চার স্থানে। ১/সূরা আল ইমরান।(১১৪নংআয়াত) ২/সূরা আহযাব।(৪০নংআয়াত) ৩/সূরা মুহাম্মদ। ২নংআয়াত) ৪/ সূরা ফাতাহ্। (২৯নংআয়াত)।
প্রঃ পবিত্র কুরআনের সর্বপ্রথম কোন আয়াত নাযিল হয়?
উঃ সূরা আলাকের প্রথম পাঁচটি আয়াত।
প্রঃ পবিত্র কুরআনের সর্বপ্রথম কোন সূরাটি পূর্ণরূপে নাযিল হয়? উঃ সূরা ফাতিহা।
প্রঃ পবিত্র কুরআন প্রথম যুগে কি ভাবে সংরক্ষিত ছিল?
উঃ সাহাবায়ে কেরামের নিকট
প্রঃ পবিত্র কোরআনের সৌন্দর্য হলো -
উঃ সূরা আর রাহমান।💙

মোহাম্মদ আবু তালহা
16/08/2022

মোহাম্মদ আবু তালহা

05/08/2022

আজ থেকে ২০০ বছর পর আমার বাড়িতে, আমার ঘরে যারা বসবাস করবে, যারা আমার জায়গা জমি ভোগ করবে আমি তাদের চিনিনা।
তারাও আমাকে চিনবে না।

কারন তাদের জন্মের অনেক আগেই আমি কবরবাসি হয়ে যাব। আর ততদিন মুছে যাবে আমার নাম নিশানা। কবরটাও হয়ত নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে।

আমার সন্তানরা যতদিন বেঁচে থাকবে ততদিন তারা হয়ত মনে পড়লে দীর্ঘ নিশ্বাস ফেলবে, দোয়া করবে।

কিন্তু তাদের মৃত্যুর পর তাদের সন্তানরা তাদের যতটুকু মিস করবে আমাকে ততটুকু মিস করবে না।
হয়ত বাবার কবর জিয়ারত করে দোয়া করার সময় দাদার জন্যও একটু করবে।

কিন্তু তার পরের প্রজন্ম আর মনে রাখবে না। এটাই হয়।

প্রায় ২০০ বছর আগে মারা গেছে আমার দাদার দাদা।
যিনি আমার পূর্ব পুরুষদের জন্য ঘর বাড়ি, জায়গা জমি রেখে গেছেন। সেই বাড়ি, সেই জায়গা জমি আমরা এখন ভোগ করছি।

কিন্তু উনার কবরটা কোথায় সেটা আমরা জানিনা।
হয়ত আমার দাদার পিতা জানতেন।
কিন্তু দাদার পিতা তো বেঁচে নেই, দাদাও বেঁচে নেই, বাবাও বেঁচে নেই।

ধরুন এমন সময় প্রায় ২০০ বছর পর আল্লাহর হুকুমে উনি একদিন কবর থেকে জীবিত হয়ে নিজের বাড়িতে এসে দাবী করলেন যে, এই বাড়ি এই জায়গা জমি সব আমার। পরিচয় দিয়ে বললেন আমি অমুক, এই বাড়িতে আমার সন্তানদের রেখে গিয়েছিলাম।
তোমরা কারা?

আমার বাড়ি ঘর ছেড়ে দাও।

তখন হয়ত আমরা সোজা উত্তর দিব, আপনাকে তো চিনিনা, নামও শুনিনি কোনদিন!

কিন্তু দেশে যদি আইন থাকে যে, কোন কারনে মৃত ব্যক্তি যদি আল্লাহর হুকুমে জীবিত হয়ে এসে তার রেখে যাওয়া জায়গা জমি দাবী করে তাহলে তার জায়গা জমি ফেরত দিতে হবে।

তাহলেও কিন্তু আমরা জায়গা জমিতো ছাড়বোই না বরং পুরো গুষ্টি শুদ্ধ একত্রিত হয়ে ঐ ব্যাক্তিকে পিটিয়ে বের করে দিব। এর পর শুরু হবে মামলা মকদ্দমা।

কাকে পিটাব?
যিনি আমার পূর্ব পুরুষদের জন্ম দিয়ে লালন পালন করে নিজের তিল তিল করে গড়া জায়গা জমি দিয়ে গিয়েছিলেন তাকে!

এখন হয়ত ভাবছেন আমার মাথা খারাপ হয়ে গেছে? অথবা মেয়াদ উত্তীর্ণ গাজা খেয়ে লিখছি?
তা না হলে ২০০ বছর আগের মৃত মানুষ কি করে জীবিত হয়ে সম্পত্তির দাবী করবে?

না, জীবিত হয়ে আপনার সম্পত্তি দাবী করার কোন সম্ভবনা নেই। নিশ্চিন্তে ঘুমাতে পারেন।

তবে সাত পাঁচ করে যে সম্পদের পাহাড় গড়েছেন সেটা কবরে নিয়ে যেতে পারবেন না।
আর যাদের জন্য রেখে যাচ্ছেন তারা ও আপনাকে মনে রাখবে না এটা নিশ্চিত!

অন্যের সম্পত্তি জবর দখল করে ভাবছেন আপনি জিতে গেছেন?

সুদ, ঘুষ, কমিশন বাণিজ্য করে সম্পদের পাহাড় গড়ে ভাবছেন আপনি জিতে গেছেন?

তাহলে আপনি আস্ত একটা বোকা !
এই শব্দটা ব্যবহার করার জন্য সরি!
ক্ষমা করবেন।

আমাদের সময় খুব কম! তাই এই সুদ, ঘুষ ,দুর্নীতি ক্ষমতার অপব্যবহার , সম্পত্তি নিয়ে বিবাদ ইত্যাদি । কোন লাভ নেই ভাইজান ।। সময় থাকা কালীন ভালো হয়ে কবরের খোরাক সংগ্রহ করুন ঐটাই বুদ্ধিমানের কাজ।।

আসুন নিজেকে সৎ মানুষ হিসেবে তৈরি করি পরকালের জন্য ইহকালে ভাল কাজ করি।। এটিই হবে আপনার জন্য প্রকৃত সম্পদ।।

আল্লাহ রাব্বুল আলামীন আমাদের সবাইকে ক্ষমা করুন। আমিন।
কালেক্ট

03/08/2022

🤲🤲🤲🤲🤲🤲
দু'আ কবুলের জন্য যা যা করবেন:
১. সোমবার ও বৃহস্পতিবার রোজা রাখা
২. সেহরির পরে ও ইফতারের আগে দু'আ করা
৩. মনোযোগ দিয়ে আজান শোনা, আজানের পর দু'আ করা।
৪. প্রত্যেক ফরজ নামাজের পর আায়াতুল কুরসি পরা।
সিজদায় গিয়ে দু'আ করা। (আলাদা কোন দু'আ বা আমল নেই। মোনাজাত এর মতো করেই দু'আ করা)
৫. নিয়মিত তাহাজ্জুত এর নামাজ পরে দু'আ করা।
৬. মোনাজাত এর শুরু এবং শেষে দূ্রুদ পড়া।
৭. বৃষ্টির সময় দু'আ করা
৮. সালাতুল হাজত পরে আল্লাহ্ এর কাছে নেক হাজত এর জন্য দু'আ করা।

আল্লাহ্ সবার নেক দু'আগুলো কবুল করুন, আমিন।

03/08/2022

উহুদের যুদ্ধে ৭০ জন সাহাবী শহীদ হয়েছে!!
সকল শহীদের লাশ এনে এক জায়গায় রাখা হচ্ছে,নবীজি গুনে দেখেলেন ৬৮ টা লাশ; ২ টা নাই” একজন তাঁর চাচা হামজা (রাঃ) আরেকজন হানজালা (রাঃ) অস্থির হয়ে পড়েছেন নবীজি”সব সাহাবাদের পাঠাইলেন লাশ খুজার জন্য!!
হটাত বোরকা পরা এক মহিলা এসে দাঁড়ালেন নবীজির কাছে। নবী তাকে চিনলেন না,
-মহিলা বললেন; ইয়া রাসুল্লাহ আজকে আপনি একটা বিয়ে পড়িয়েছিলেন মনে আছে”
নবীজি বলেন; হা আমি তো হানজালার বিয়ে পড়িয়েছি”
যার বিয়ের খুশিতে আমি খুরমা খেজুর ছিটিয়ে ছিলাম”
-মহিলা বললেন; ইয়া রাসুল্লাহ! আমার হাতটা দেখেন!!হাতের মেহেদী এখনও শুখায় নাই””
কাল বিকেলে বিয়ে হয়েছিল আর রাত ২ টা
বাজে উহুদের যুদ্ধের জন্য বের হয়ে গেছে হাঞ্জেলা”
বাসর রাতে উনার সাথে আমার
ভালোভাবে পরিচয়ই হয়নাই!!
যাওয়ার আগে শুধু বলে গেছেন
"যদি দেখা হয় তাহলে দেখা হবে দুনিয়ায়,
আর যদি শহীদ হয়ে যাই তাহলে দেখা হবে জান্নাতে"
মহিলা বললেন ইয়া রাসুল্লাহ যাওয়ার আগে আমার কপালে একটা চুম্মন করে গেছেন!!
লজ্জায় বলতেও পারি নাই আপনার জন্য
গোসল ফরজ,নবীজি কাঁদতেসেন”
মহিলা বললেন ইয়া রাসুল্লাহ, শহীদদের
তো আপনি গোসল দেন না, আমার স্বামীকে
আপনি একটু গোসল দিয়েন!!
নবীজি সম্মতি প্রকাশ করার পর একজন সাহাবি
দৌড়ে এসে বলল ইয়া রাসুল্লাহ হানজালা
কে পাওয়া গেছে,সবাই গেলেন,গিয়ে দেখলেন সাদা কাফনের ভিতর লাশের মাথায় পানি!!
নবীজি মাথা হাতায়ে দিলেন,জিবরাঈল আসলো!
এসে বলল; ইয়া রাসুল্লাহ হানজালার কোরবানিতে আল্লাহ্ পাক এতটাই খুশি হয়েছে যে আমার বাহিনীকে আদেশ করলেন তাকে নিয়ে আসতে!!
ইয়া রাসুল্লাহ আমরা ফেরেশতারা তাকে তৃতীয়
আসমানে এনে জমজমের পানি দিয়ে গোসল করিয়েছি এবং তার শরীরে থেকে যে সুগন্ধ পাচ্ছেন,
এটা আল্লাহ্ পাকের বিশেষ খুসবু মিশক
আম্বর আতরের ঘ্রাণ!!
আমরাই উনাকে কাফনের কাপড়ে আচ্ছাদিত করেছি!!
সুবহানআল্লাহ !!! আল্লাহ্ তাঁর প্রিয় মানুষকে
কি পরিমাণ ভালবাসেন, কি পরিমাণ
সম্মানিত করেন তা আমাদের পক্ষে কল্পনা
করাও সম্ভব নয়” পরিশেষে বলতে চাই,
"হে আল্লাহ্” আপনি আমাদেরকে
সফল মানুষদের পথের পথিক
হওয়ার তওফিক দান করুন, আমিন"

02/08/2022

কা*ফ*নে*র কা*প*ড় -------১০০০ টাকা,,
আতর --------------- ৬০ টাকা,,
গোলাপজল ---------- ১৫ টাকা,,
আগর বাতি ----------- ২০ টাকা,,
সুরমা -------------- ২০ টাকা,,
সাবান ------------- ১৬ টাকা,,
কর্পূর --------------- ২০ টাকা,,
ডাইল ------------- ৩০ টাকা,,
খিলাইল ------------- ৫ টাকা,,

মোট (১১৮৬) টাকা, আপনার, আমার, বিদায় বেলার সামগ্রী। হাজার কোটি টাকার মালিক, লাখ টাকার মালিক, অহংকারী, জুলুমকারী, জালেম সবাই ভাবুন কিসের পেছনে ছুটছেন!!
আল্লাহ পাক আমাদের সবাইকে বোঝার তৌফিক দান করুন।
--------------------------------আমিন 🤲

02/08/2022

💕 ||দৈনন্দিনের ছোট ৪টি আমল||
অফুরন্ত ফজিলত।

🔘আমলঃ- ১
🔘প্রত্যেক ওযুর পর কালেমা শাহাদত পাঠ করাঃ

"উচ্চারনঃ-আশহাদু আল্লাহ ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা শারীকা লাহু ওয়াশহাদু আন্না মুহাম্মাদান আবদুহু ওয়ারাসুলূহু'

🔘ফজিলতঃ-
যে ব্যাক্তি ওযু করার পড় কালিমায়ে শাহাদাত পাঠ করবে ঐ ব্যাক্তির জন্য জান্নাতের ৮টি দরজা খুলে দেওয়া হয় এবং যে কোন দরজা দিয়ে জান্নাতে প্রবেশ করতে পারবে।

🔘আমলঃ-০২
🔘প্রত্যেক ফরজ নামাজ শেষে "আয়াতুল কুরসি' পাঠ করা।

🔘ফজিলতঃ-
এতে মৃত্যুর সাথে সাথে জান্নাতে যেতে
পারবেন। জান্নাত আর আপনার মাঝে মৃত্যু ছাড়া আর কোনো বাঁধা থাকবে না।

🔘আমলঃ-০৩
🔘প্রত্যেক ফরজ নামাজ শেষেঃ-

🔘৩৩ বার সুবহানাল্লাহ,
🔘৩৩ বার আলহামদুলিল্লাহ্,
🔘৩৩ বার আল্লাহু আকবার পড়া

এবং ১০০ পূর্ণ করার জন্য ১বার এই দোয়াটি পড়া
"লা ইলা-হা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা শারীকা লাহু, লাহুল মুলকু ওয়ালাহুল হামদু ওয়াহুয়া ‘আলা কুল্লি শাই’ইন কাদীর"

🔘 ফজিলতঃ-
সমুদ্রের ফেনা পরিমাণ গুনাহ থাকলেও আল্লাহ মাফ করে দিবেন, ইনশাআল্লাহ।

🔘আমলঃ-০৪
🔘প্রতিরাতে সূরা মুলক পাঠ করা। এতে কবরের শাস্তি থেকে মুক্তি পেয়ে যাবেন, ইনশাআল্লাহ।

🔘ফুটনোটঃ-
১)সহিহ মুসলিম, হাদিস নং-২৩৪
২)সিলসিলাহ সহিহাহ, হাদিস নং- ৯৭২
৩)সহিহ মুসলিম, হাদিস নং- ১২২৮
৪)সহিহ তারগিব,
হাকিম ৩৮৩৯,

"তাই আসুন আমরা দৈনন্দিন এই ফজিলতপূর্ন আমলগুলো করার অভ্যাস গড়ে তুলি, নিজেও আমল করি, অপরকে ও আমলগুলো চর্চা করার জন্য তাগিদ দিই।

আল্লাহ আমাদের সবাইকে বেশি বেশি আমল করার তৌফিক দিক,

_আমিন!! 💕

21/07/2022

ধর্ম...
ক্ষমা প্রার্থনার নিয়ম ও ৫ দোয়া
ক্ষমা প্রার্থনার নিয়ম ও ৫ দোয়া
ক্ষমা প্রার্থনায় তাওবাহ বা ইসতেগফারের বিকল্প নেই। আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনায় কুরআন-সুন্নাহতে অনেক দোয়া ও ইসতেগফার রয়েছে। তবে পড়তে সহজ ও ব্যাপক প্রচলিত দোয়ার মাধ্যমেও ক্ষমা প্রার্থনা করা যায়। এমন ই ৫টি দোয়া তুলে ধরা হলো যার মাধ্যমে মুমিন মুসলমান আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করবেন। আর তাহলো
উচ্চারণ : ‘আস্তাগফিরুল্লাহ।’

অর্থ : আমি আল্লাহর ক্ষমা প্রার্থনা করছি।

নিয়ম : প্রতি ওয়াক্ত ফরজ নামাজের সালাম ফেরানোর পর রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এ ইসতেগফারটি ৩ বার পড়তেন।' (মিশকাত)

- أَسْتَغْفِرُ اللهَ وَأَتُوْبُ إِلَيْهِ

উচ্চারণ : ‘আস্তাগফিরুল্লাহা ওয়া আতুবু ইলাইহি।‘

অর্থ : আমি আল্লাহর ক্ষমা প্রার্থনা করছি এবং তাঁর দিকেই ফিরে আসছি।

Advertisement

নিয়ম : এ ইসতেগফারটি প্রতিদিন ৭০/১০০ বার পড়া। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম প্রতিদিন ৭০ বারের অধিক তাওবাহ ও ইসতেগফার করতেন।' (বুখারি)

- رَبِّ اغْفِرْ لِيْ وَتُبْ عَلَيَّ إِنَّكَ (أنْتَ) التَّوَّابُ الرَّحِيْمُ

উচ্চারণ : 'রাব্বিগ্ ফিরলি ওয়া তুব আলাইয়্যা ইন্নাকা (আংতাত) তাওয়্যাবুর রাহিম।'

অর্থ : 'হে আমার প্রভু! আপনি আমাকে ক্ষমা করুন এবং আমার তাওবাহ কবুল করুন। নিশ্চয় আপনি মহান তাওবা কবুলকারী করুণাময়।'

নিয়ম : রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মসজিদে বসে এক বৈঠকেই এই দোয়া ১০০ বার পড়েছেন।' (আবু দাউদ, ইবনে মাজাহ, তিরমিজি, মিশকাত)

- أَسْتَغْفِرُ اللَّهَ الَّذِي لاَ إِلَهَ إِلاَّ هُوَ الْحَىُّ الْقَيُّومُ وَأَتُوبُ إِلَيْهِ

উচ্চারণ : 'আস্‌তাগফিরুল্লা হাল্লাজি লা ইলাহা ইল্লা হুওয়াল হাইয়্যুল কইয়্যুমু ওয়া আতুবু ইলায়হি।'

অর্থ : 'আমি ওই আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাই, যিনি ছাড়া প্রকৃতপক্ষে কোনো মাবুদ নেই, তিনি চিরঞ্জীব, চিরস্থায়ী এবং তাঁর কাছেই (তাওবাহ করে) ফিরে আসি।'

নিয়ম : দিনের যে কোনো ইবাদত-বন্দেগি তথা ক্ষমা প্রার্থনার সময় এভাবে তাওবাহ-ইসতেগফার করা। হাদিসে এসেছে- এভাবে তাওবাহ-ইসতেগফার করলে আল্লাহ তাআলা তাকে ক্ষমা করে দেবেন, যদিও সে যুদ্ধক্ষেত্র থেকে পলায়নকারী হয়।' (আবু দাউদ, তিরমিজি, মিশকাত)

- সাইয়েদুল ইসতেগফার পড়া

اللَّهُمَّ أَنْتَ رَبِّي لَا إِلَهَ إِلَّا أَنْتَ خَلَقْتَنِي وَأَنَا عَبْدُكَ وَأَنَا عَلَى عَهْدِكَ وَوَعْدِكَ مَا اسْتَطَعْتُ أَعُوذُ بِكَ مِنْ شَرِّ مَا صَنَعْتُ أَبُوءُ لَكَ بِنِعْمَتِكَ عَلَيَّ وَأَبُوءُ لَكَ بِذَنْبِي فَاغْفِرْ لِي فَإِنَّهُ لَا يَغْفِرُ الذُّنُوبَ إِلَّا أَنْتَ

উচ্চারণ : আল্লাহুম্মা আংতা রাব্বি লা ইলাহা ইল্লা আংতা খালাক্কতানি ওয়া আনা আবদুকা ওয়া আনা আলা আহ্দিকা ওয়া ওয়াদিকা মাসতাতাতু আউজুবিকা মিন শাররি মা সানাতু আবুউলাকা বিনিমাতিকা আলাইয়্যা ওয়া আবুউলাকা বিজাম্বি ফাগ্ফিরলি ফা-ইন্নাহু লা ইয়াগফিরুজ জুনুবা ইল্লা আংতা।'

অর্থ : 'হে আল্লাহ! তুমিই আমার প্রতিপালক। তুমি ছাড়া কোনো ইলাহ নেই। তুমিই আমাকে সৃষ্টি করেছ। আমি তোমারই বান্দা আমি যথাসাধ্য তোমার সঙ্গে প্রতিজ্ঞা ও অঙ্গীকারের উপর আছি। আমি আমার সব কৃতকর্মের কুফল থেকে তোমার কাছে আশ্রয় চাই। তুমি আমার প্রতি তোমার যে নেয়ামত দিয়েছ তা স্বীকার করছি। আর আমার কৃত গোনাহের কথাও স্বীকার করছি। তুমি আমাকে ক্ষমা করে দাও। কারন তুমি ছাড়া কেউ গোনাহ ক্ষমা করতে পারবে না।'

নিয়ম : সকালে ও সন্ধ্যায় এ ইসতেগফার করা। ফজর ও মাগরিবের নামাজের পর এ ইসতেগফার পড়তে ভুল না করা। কেননা হাদিসে এসেছে- যে ব্যক্তি এ ইসতেগফার সকালে পড়ে আর সন্ধ্যার আগে মারা যায় কিংবা সন্ধ্যায় পড়ে সকাল হওয়ার আগে মারা যায়, তবে সে জান্নাতে যাবে।' (বুখারি)

এ কারণেই কুরআন ও সুন্নাহতে বেশি বেশি তাওবাহ ইসতেগফার করার ব্যাপারে তাগিদ দেয়া হয়েছে। কেননা গোনাহমুক্ত জীবনের অন্যতম উপায় হচ্ছে তাওবাহ ও ইসতেগফার করা। আল্লাহ তাআলা ঘোষণা করেন-

- وَمَن يَعْمَلْ سُوءًا أَوْ يَظْلِمْ نَفْسَهُ ثُمَّ يَسْتَغْفِرِ اللّهَ يَجِدِ اللّهَ غَفُورًا رَّحِيمًا

'যে গোনাহ করে কিংবা নিজের অনিষ্ট করে, অতপর আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করে, সে আল্লাহকে ক্ষমাশীল, করুণাময় পায়।' (সুরা নিসা : আয়াত ১১০)

- 'নিশ্চয়ই মুনাফিকরা জাহান্নামের নিম্নতম স্তরে অবস্থান করবে এবং তুমি কখনও তাদের জন্য সাহায্যকারী পাবে না। কিন্তু যারা তওবাহ করে ও সংশোধন হয় তারা ব্যতিত।' (সুরা নিসা : আয়াত ১৪৫-১৪৬)

- وَتُوْبُوْا إِلَى اللهِ جَمِيْعاً أَيُّهَا الْمُؤْمِنُوْنَ لَعَلَّكُمْ تُفْلِحُوْنَ

'হে মুমিনগণ! তোমরা সবাই আল্লাহর দিকে প্রত্যাবর্তন কর, যাতে তোমরা সফলকাম হতে পার।' (সুরা নুর : আয়াত ৩১)

আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে যথা নিয়মে তার কাছে ক্ষমা প্রার্থনার তাওফিক দান করুন। কুরআন-সুন্নাহ ঘোষিত নিয়মে ক্ষমা প্রার্থনায় বেশি বেশি তাওবাহ-ইসতেগফার করার তাওফিক দান করুন। দুনিয়া ও পরকালের যাবতীয় কল্যাণ লাভের তাওফিক দান করুন। আমিন।

20/07/2022

মৃত্যুর পর মানুষের _৯টি আকাঙ্খা_আফসোস :

● "হায়! আমি যদি মাটি হয়ে যেতাম।" (সূরাহ নাবা, আয়াত : ৪০)

● "হায়! যদি পরকালের জন্য কিছু করতাম।" (সূরাহ ফজর, আয়াত : ২৪)

● "হায়! আমাকে যদি আমার আমলনামা না দেওয়া হতো।" (সূরাহ আল-হাক্কা, আয়াত : ২৫)

● "হায়! আমি যদি ওকে বন্ধুরূপে গ্রহণ না করতাম।" (সূরাহ ফুরকান, আয়াত : ২৮)

● "হায়! আমরা যদি আল্লাহ ও আল্লাহর রাসূল ﷺ এর আনুগত্য করতাম।" (সূরা আহযাব, আয়াত : ৬৬)

● "হায়! আমি যদি রাসূল ﷺ এর পথ অবলম্বন করতাম।" (সূরাহ ফুরকান, আয়াত : ২৭)

● "হায়! আমিও যদি তাদের সঙ্গে থাকতাম, তা হলে বিরাট সফলতা লাভ করতে পারতাম।" (সূরাহ আন-নিসা, আয়াত : ৭৩)

● "হায়! আমি যদি আমার রবের সঙ্গে কাউকে শরীক না করতাম।" (সূরা কাহফ, আয়াত : ৪২)

● "হায়! এমন যদি কোনো সুরত হতো ― আমাদেরকে আবার দুনিয়াতে পাঠানো হতো, আমরা আমাদের প্রভুকে মিথ্যা প্রতিপন্ন না করতাম আর আমরা হতাম ঈমানদারদের
শামিল।" (সূরাহ আনআম, আয়াত : ২৭)
এটা আমার বানানো কথা নয় এটা আল্লাহ তায়ালা বলেছেন এটা আল্লাহ তায়ালার কুরআনের কথা।আল্লাহ তায়ালা আমাকে এবং আপনাদের কে আমল করার তাওফিক দিতা আমিন🤲

17/07/2022

রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) ছালাতের মধ্যেই দো‘আ করেছেন।

আবুদাঊদ, তিরমিযী, মিশকাত হা/৩১২ ‘ত্বাহারৎ’ অধ্যায়-৩, ‘যা ওযূ ওয়াজিব করে’ অনুচ্ছেদ-১, পরিচ্ছেদ-২।

ছালাতের এই নিরিবিলি সময়ে বান্দা স্বীয় প্রভুর সাথে ‘মুনাজাত’ করে। ‘ছালাত’ অর্থ দো‘আ, ক্ষমা প্রার্থনা ইত্যাদি। ‘ছানা’ হ’তে সালাম ফিরানোর আগ পর্যন্ত ছালাতের সর্বত্র কেবল দো‘আ আর দো‘আ। অর্থ বুঝে পড়লে উক্ত দো‘আগুলির বাইরে বান্দার আর তেমন কিছুই চাওয়ার থাকে না। তবুও সালাম ফিরানোর পরে একাকী দো‘আ করার প্রশস্ত সুযোগ রয়েছে। তখন ইচ্ছামত যেকোন ভাষায় যেকোন বৈধ দো‘আ করা যায়। হাফেয ইবনুল ক্বাইয়িম বলেন, এই দো‘আ دبر الصلاة বা ছালাত শেষের দো‘আ নয়, বরং তাসবীহ-তাহলীলের মাধ্যমে عبادة ثانية বা দ্বিতীয় ইবাদত শেষের দো‘আ হিসাবে গণ্য হবে। কেননা মুছল্লী যতক্ষণ ছালাতের মধ্যে থাকে, ততক্ষণ সে তার প্রভুর সাথে গোপনে কথা বলে বা মুনাজাত করে। কিন্তু যখনই সালাম ফিরায়, তখনই সে সম্পর্ক ছিন্ন হয়ে যায়।

যা-দুল মা‘আ-দ (বৈরূত : মুওয়াসসাসাতুর রিসালাহ, ২৯তম সংস্করণ ১৯৯৬), ১/২৫০।

17/07/2022

■▪রিজকের সর্বনিম্ন স্তর হচ্ছেঃ টাকা, পয়সা, অর্থ এবং সম্পদ।
■▪রিজক এর সর্বোচ্চ স্তর হচ্ছেঃ শারীরিক এবং মানসিক সুস্থতা।
■▪রিজকের সর্বোত্তম স্তর হচ্ছেঃ পুণ্যবান স্ত্রী এবং পরিশুদ্ধ নেক সন্তান এবং
■▪রিজকের পরিপূর্ণ স্তর হচ্ছেঃ মহান আল্লাহর সন্তুষ্টি।
■■ রিজক খুব গভীর একটি বিষয়, যদি আমরা তা বুঝতে পারি।
■■ আমি পুরো জীবনে কত টাকা আয় করবো সেটা লিখিত, কে আমার জীবনসঙ্গী হবে সেটা লিখিত, কবে কোথায় মারা যাবো সেটাও লিখিত এবং কতটা খাবার ও পানীয় গ্রহণ করবো তাও লিখিত বা নির্দিষ্ট।
■■ আশ্চর্যের ব্যাপার হচ্ছে, আমি কতগুলো দানা বা ভাত দুনিয়াতে খেয়ে তারপর মারা যাবো সেটা লিখিত। একটি দানাও কম হবেনা এবং একটি বেশিও না।
■■ ধরুন এটা লিখিত যে আমি সারাজীবনে এক কোটি টাকা আয় করবো, এই সিদ্ধান্ত আল্লাহ্‌ তা'আলা নিয়েছেন।
■■ কিন্তু, আমি হালাল উপায়ে আয় করবো না হারাম উপায়ে আয় করবো, সেই সিদ্ধান্ত একান্তই আমার।
■■ যদি ধৈর্য ধারণ করি, আল্লাহ্‌ তা'আলার কাছে চাই, তাহলে হালাল উপায়ে ওই এক কোটি টাকা আয় করেই আমি মারা যাবো। আর হারাম উপায়ে হলেও ওই এক কোটিই... নাথিং মোর, নাথিং লেস!
■■ আমি যেই ফলটি আজকে টেকনাফ বসে খাচ্ছি, সেটা হয়ত ইতালি কিংবা থাইল্যান্ড থেকে ইমপোর্ট করা। ওই গাছে যখন মুকুল ধরেছে তখনই নির্ধারিত হয়েছে যে, সেটি আমার কাছে পৌঁছাবে। এর মধ্যে কত পাখি ওই ফলের উপর বসেছে, কত মানুষ এই ফলটি পাড়তে গেছে, দোকানে অনেকে এই ফলটি নেড়েচেড়ে রেখে গেছে, পছন্দ হয় নি বা কিনেনি। এই সব ঘটনার কারণ একটাই, ফলটি আমার তাক্বদীরে লিখিত। যতক্ষণ না আমি কিনতে যাচ্ছি, ততক্ষণ সেটা ওখানেই থাকবে।
এর মধ্যে আমি মারা যেতে পারতাম, অন্য কোথাও চলে যেতে পারতাম, কিন্তু না! রিজকে যেহেতু লিখিত আমি এই ফলটি না খেয়ে মারা যাবো না।
■■ রিজক জিনিসটা এতোটাই শক্তিশালী!
■■ কিংবা যেই আত্মীয় কিংবা বন্ধু-বান্ধব আমার বাসায় আসছে, সে আসলে আমার খাবার খাচ্ছে না। এটা তারই রিজক, শুধুমাত্র আল্লাহ্‌ তা'ইলা আমার মাধ্যমে তার কাছে পৌঁছে দিচ্ছেন। হতে পারে এর মধ্যে আমাদের জন্য মঙ্গল রয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ!
■■ কেউ কারোটা খাচ্ছে না, যে যার রিজকের ভাগই খাচ্ছেন।
■■ আমরা হালাল না হারাম উপায়ে খাচ্ছি, সেটা নির্ভর করছ, আমি আল্লাহ্‌ তা'আলার উপর কতটুকু তাওয়াক্কুলের উপর আছি, কতটুকু ভরসা করে আছি। তার উপর।কেননা,
আল্লাহ তা'আলা বলেনঃ
وما من دابة فى الارض الا على الله رزقها
-------"দুনিয়ায় বিচরণকারী এমন কোনো প্রাণী নেই,যার রিজকের দায়িত্ব আমি আল্লাহর উপর নেই।

16/07/2022

এক ভদ্র মহিলা তার বাড়িতে মসজিদের হুজুরকে দাওয়াত করলেন। মহিলার বাড়িতে স্বামী-সন্তান কেউ নেই।
তো ইমাম সাহেব যথাসময়ে তার অবুঝ সন্তানসহ দাওয়াতে উপস্থিত হলেন।
মহিলা ছিলেন পর্দানশীল।মহিলা যে রুমে ছিলেন আর হুজুর যে রুমে বসলেন,দুই রুমের মাঝখানের দরজায় উন্নতমানের পর্দা সাঁটানো ছিল।পর্দার একপাশ থেকে একটা একটা খাবার মহিলাটি ঠেলে দিলেন, ইমাম সাহেব অপর পাশ থেকে খাবার টেনে নিয়ে তৃপ্তি সহকারে সন্তানকে নিয়ে খেলেন।

খাওয়া শেষ হলে সন্তান তার বাবাকে বলে বাবা,এরকম একটা পর্দা আমাদের বাড়িতে লাগিয়ে দেবে! বাবা বললেন, কেন...?

সন্তান বলল, বাবা দেখলে না,পর্দায় কত মজার মজার খাবার দেয়..!

সন্তানের এহেন কথা শুনে পিতা থ হয়ে গেলেন।তিনি তার সন্তানকে বললেন,নারে বাবা!পর্দায় খাবার দেয় না।পর্দার আড়ালে কেউ একজন আছেন,সে খাবার দেয়..!

ঐ অবুঝ বালকের মতোই আমরাও অনেকে ভাবি,জমি আমাদের খাবার দেয়,চাকুরি,বিজনেস আমাদের ইনকাম দেয়,অসুস্থতায় ডাক্তার আমাদের সুস্থ করে তোলে,দক্ষ ড্রাইভার আমাদের দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা করে।

আসলে জমি,চাকুরি,বিজনেস,ডাক্তার এ সবকিছু হচ্ছে দুই রুমের মাঝের ঐ পর্দা।আর ঐ পর্দার আড়ালে সবকিছুর একজন নিয়ন্ত্রক আছেন,যিনি আমাদের জন্য তাঁর অফুরন্ত নিয়ামত ঠেলে ঠেলে দিচ্ছেন।
তিনি মহান আল্লাহ।কিন্তু আমরা বড়ই অবুঝ!পর্দার আড়ালে কে আছেন,তার খোঁজ না নিয়ে,আমরা পর্দাকেই সবকিছু ভেবে বসে আছি।

আল্লাহ আমাদের সহীহ্ বুঝ দান করুন।
..... আমিন...

16/07/2022

একবার আল্লাহ তা'য়ালা হযরত মুসা (আঃ) কে
বললেন,
হে মুসা! দুনিয়ার মানুষ আমার কাছে ছয়টি জিনিস
চায়,আমিও তাদেরকে ছয়টি জিনিষ দিতে চাই।কিন্তু
ছয়টি জিনিস আমি যেখানে
রেখেছি মানুষ সেখানে তালাশ না করে অন্য
জায়গায় তালাশ করে, বলো মুসা মানুষ পাবে কি করে?
(১) দুনিয়ার মানুষ আমাকে সন্তূষ্ট করতে
চায়,আর আমিও সন্তুষ্ট হতে চাই।কিন্তু সন্তুষ্ট
রেখেছি আমি নফসের বিরুদ্ধে চলার মাধ্যমে, আর মানুষ
আমার সন্তুষ্টি তালাশ করে নফসের গোলামি করার
মাধ্যমে।---
(২)মানুষ শান্তি চায়,আর আমিও শান্তি দিতে চাই কিন্তু
শান্তি রেখেছি আমি জান্নাতের মধ্যে,আর মানুষ
শান্তি তালাশ করে দুনিয়ার মধ্যে।---
(৩) মানুষ জ্ঞানী হতে চায়, আর আমিও জ্ঞানী বানাতে
চাই।কিন্তু জ্ঞানকে আমি
রেখেছি ক্ষুধার কষ্টে আর সফরের কষ্টের মধ্যে।আর
মানুষ জ্ঞান তালাশ করে আরাম আর বিলাসিতার
মধ্যে।---
(৪) মানুষ সম্মানিত হতে চায়,আর আমিও
মানুষকে সম্মানিত করতে চাই।কিন্তু সম্মানকে আমি
রেখেছি তাক্বওয়ার মধ্যে,আর মানুষ সম্মান তালাশ করে
বড়লোকদের সাথে সসম্পর্ক রাখার মধ্যে।--
(৫) মানুষ ধনী হতে চায়, আর আমিও মানুষদেরকে ধনী
বানাতে চাই।কিন্ত ধনাট্যতা রেখেছি আমি অল্প তুষ্টির
মধ্যে,আর মানুষ ধনাট্যতা তালাশ করে মাল- সম্পদের
আধিক্যতার মধ্যে।------
(৬) মানুষ তাদের দোয়া কবুল করাতে চায়,আর আমিও
তাদের দোয়া কবুল করতে চাই।কিন্তু দোয়া কবুলিয়াতকে
আমি রেখেছি হালাল খাদ্যের মধ্যে,আর মানুষ দোয়া
কবুল
করাতে হারাম খাদ্য খেয়ে।
আসুন আমরা সকলে সঠিক ভাবে আল্লাহর সন্তুষ্টি তালাশ
করি,আল্লাহ যেন আমাদের সকলকে সেই তৌফিক দান
করেন।-(আমীন)...

16/07/2022

নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম একদিন জিবরাঈল (আঃ)-কে বললেন,
"আপনি যতোবার আমার নিকট এসেছেন,
ততোবার-ই আপনার কপালে শোক ও
দুশ্চিন্তার ছাপ ছিলো......এর কারণ কী ?"

জিবরাঈল (আঃ) নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম - এর প্রশ্নের জবাবে বললেন, "জাহান্নাম সৃষ্টির পর থেকে
আমার ঠোঁটে কখনো হাসি ফুটেনি।"

🖤 জাহান্নাম কেমন হবে?

☞ ১। জাহান্নামের গভীরতা এমন যে,
এর মুখ থেকে একটি পাথর ফেলে দিলে
জাহান্নামের তলদেশে পৌছাতে ৭০ বছর সময় লাগে।
বিচারের দিন জাহান্নাম কে ৭০ হাজার শিকল দ্বারা টেনে আনা হবে যার প্রত্যেক শিকল ৭০ হাজার ফেরেশতা বহন করবেন।

☞ ২। জাহান্নামে চাঁদ এবং সূর্যকে নিক্ষেপ করা হবে আর জাহান্নামে তা অবলীলায় হারিয়ে যাবে।

☞ ৩। জাহান্নামবাসীদের শরীরের চামড়া
১২৬ ফুট পুরো করে দেওয়া হবে
যাতে করে আযাব অত্যন্ত ভয়াবহ হয়,
তাদের শরীরে আরও থাকবে তিল
যার এক একটি উহুদ পাহাড়ের সমান।

☞ ৪। প্রতিদিন জাহান্নামের আযাব পূর্বের দিন থেকে আরও তীব্র আর ভয়াবহ করা হবে।

☞ ৫। জাহান্নামের খাদ্য হবে কাঁটা যুক্ত গাছ আর পানীয় হবে ফুটন্ত পানি,পুঁজ ও রক্তের মিশ্রণ এবং উত্তপ্ত তেল।এরপরও জাহান্নাম বাসীর পিপাসা এতো বেশী হবে যে তারা এই পানীয় পান করতে থাকবে।

☞ ৬। জাহান্নামের এই ভয়াবহ কল্পনাতীত আযাব অনন্তকাল ধরে চলতে থাকবে,
জাহান্নাম বাসীরা এক পর্যায়ে জাহান্নামের দেয়াল টপকিয়ে পালানোর চেষ্টা করলে তাদেরকে লোহার হাতুড়ি দ্বারা আঘাত করে ফেলে দেওয়া হবে।

💬 হে আল্লাহ, আমাদেরকে আপনি জাহান্নাম থেকে রক্ষা করুন। 🌺
আমিন🤲

মোহাম্মদ আবু তালহা
15/07/2022

মোহাম্মদ আবু তালহা

https://youtu.be/KW145E17Cw4
13/07/2022

https://youtu.be/KW145E17Cw4

নুমান আলী খান~আল্লাহর সন্তুষ্ট অর্জনে আপনার সন্তানের ইসলামের শিক্ষা~নুমান আলী খান~আপনার সন্তানকে কিভাবে ইসলামে.....

https://youtu.be/FeKZ9P3WiAc
07/07/2022

https://youtu.be/FeKZ9P3WiAc

⏯️ আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর রহঃ স্যারের বাছাই করা কিছু ভিডিও ⏯️✅ সুন্নত, জায়েজ ও বিদআত কি?✅ কারো মৃত্যু উপলক্ষে যে মিল...

https://www.facebook.com/100044333591149/posts/581629169991531/
06/07/2022

https://www.facebook.com/100044333591149/posts/581629169991531/

আরাফার খুতবা বাংলা অনুবাদ পেইজে দেবো।ইনশা আল্লাহ
সৌদী বাদশাহ সালমান বিন আবদুল আজীজ এবছর হজ্জের খতিব হিসেবে শায়েখ ড. মুহাম্মদ বিন আব্দুল করিম আল-ঈসা হাফিজাহুল্লাহকে নিয়োগ দিয়েছেন। তিনি ৯ জিলহজ শুক্রবার মসজিদে নামিরা থেকে আরাফাতের খুতবাহ প্রদান করবেন।ইনশা আল্লাহ
#হাজ্জ১৪৪৩

Address


Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Mohammed Abu Talha posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Shortcuts

  • Address
  • Alerts
  • Videos
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Travel Agency?

Share