K and Z - Tourism

  • Home
  • K and Z - Tourism

K and Z - Tourism This page is a platform for Travelers and outdoor adventure seekers to get and share information abo
(3)

06/03/2022

পার্সোনাল স্কিল ডেভেলপমেন্ট টেকনিক!

১. কথা হজম করতে শিখুন ! এইটা অনেক বড় গুণ!আপনাকে জীবনে জিততে সহায়তা করবে।

২. কখনও তর্কে জিততে যাবেন না! এটা সময়ের অপচয়।

৩. আপনার প্রতিপক্ষকে জিতিয়ে দিন! আপনার প্রতিপক্ষ যদি খুশী হয় সে জিতে গেছে ভেবে! আপনি একটু হাসুন।

৪. মনে রাখবেন, কখনও কখনও জিততে হলে হারতে হবে! আর আপনার আজকের এই হারই আপনাকে বড় জয় এনে দিবে।

৫. হারতে শিখুন! সব জায়গায় জিততে নেই! এটা বোকামি।

৬. মনে রাখবেন, কথায় কাজ হবে না! তাই কাজ শুরু করুন নিরবে! আপনার কাজই কথা বলবে।

৭. আপনাকে যারা বিশ্বাস করে না, তাদের চিন্তা বাদ দিন! নিজেকে বিশ্বাস করুন! নিজের প্রতি বিশ্বাস আপনাকে সবার মাঝে বিশ্বাসী করে তুলবে।

৮. আপনি অনেক কিছু পারেন! কি দরকার বলে বেড়ানোর! কাজ করুন! যার প্রয়োজন সে আপনাকে এমনেতেই খুঁজে বের করবে।

৯. মনে রাখবেন, চিতা বাঘ কখনও কুকুরের সাথে দৌড় প্রতিযোগিতা করে না! কুকুরদের জিততে দিন! আপনি যে চিতা বাঘ তা বোঝানোর জন্য সঠিক সময়ের অপেক্ষায় থাকুন।

১০. নিজের প্রয়োজনেই তর্ক এড়িয়ে চলুন! আর নিরবে কাজ করুন! আপনার কাজই আপনার কথা বলবে।

(collected)

21/07/2021

💐ঈদ মুবারাক 💐
তাক্বাবালাল্লাহু মিন্না ওয়া মিনকুম

সুবহানআল্লাহ। ১৮৯০ সালের কাবাঘর।
18/07/2021

সুবহানআল্লাহ।
১৮৯০ সালের কাবাঘর।

যশোর কালেক্টরেট ভবন…
18/07/2021

যশোর কালেক্টরেট ভবন…

আহসান মঞ্জিল।
16/07/2021

আহসান মঞ্জিল।

জল  রঙে আঁকা  "পানাম নগর"  স্থাপনার অংশবিশেষ
12/07/2021

জল রঙে আঁকা "পানাম নগর" স্থাপনার অংশবিশেষ

১৯৭৫ ঢাকা আরিচা মহাসড়ক (সাভার,বলিয়াপুর)
10/07/2021

১৯৭৫ ঢাকা আরিচা মহাসড়ক (সাভার,বলিয়াপুর)

বড় সর্দারবাড়ি,সোনারগাঁ,নারায়ণগঞ্জ।ছবি : সামস ইবনে রহমান।
05/07/2021

বড় সর্দারবাড়ি,সোনারগাঁ,নারায়ণগঞ্জ।
ছবি : সামস ইবনে রহমান।

বিরুলিয়া জমিদারবাড়ি,সাভার,ঢাকা।ছবি : সামস ইবনে রহমান।
28/06/2021

বিরুলিয়া জমিদারবাড়ি,সাভার,ঢাকা।
ছবি : সামস ইবনে রহমান।

১৯৬৬ সালে বায়তুল মোকাররম মসজিদ
22/06/2021

১৯৬৬ সালে বায়তুল মোকাররম মসজিদ

কুমিল্লা জিলার লাকসামের ঐতিহ্যবাহী জমিদার বাড়ি 'মৈশান বাড়ি'।  উইকিপেডিয়াতে বলা এই  বাড়িটির মূল নাম 'অতুল কৃষ্ণ রায় চৌধু...
17/06/2021

কুমিল্লা জিলার লাকসামের ঐতিহ্যবাহী জমিদার বাড়ি 'মৈশান বাড়ি'।

উইকিপেডিয়াতে বলা এই বাড়িটির মূল নাম 'অতুল কৃষ্ণ রায় চৌধুরীর জমিদার বাড়ি'। আরো বলা "তিনি লাকসাম সরকারি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় এর প্রতিষ্ঠাতা। এছাড়া লাকসাম এর অনেক স্থাপনা তিনি করেন।"

এই বাড়ির সমুখ দিয়ে চলা রাস্তার একদিকে শান বাঁধানো ঘাটের পুকুর, অপরদিকে প্রাচীর ঘেরা প্রাসাদোপম এই বাড়ি।

বাড়ির দেয়ালের ভেতর এক পাশে পরে বানানো টিনের ঘর।

'ছবি তোলা যাবে না' বলে দোতলা থেকে চিৎকার করার আগেই নেয়া ছবিগুলো।

ফুলবাড়িয়া রেলস্টেশন, ঢাকার প্রথম রেলস্টেশন..==============================মোঘলরা একটু ফিটফাট হয়ে চলতেই স্বাচ্ছন্দ্যবোধ ক...
11/06/2021

ফুলবাড়িয়া রেলস্টেশন, ঢাকার প্রথম রেলস্টেশন..
==============================
মোঘলরা একটু ফিটফাট হয়ে চলতেই স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করত। তাই পছন্দের তালিকায় ছিল সুগন্ধি আর বাহারি আতর।
ঢাকায় সুগন্ধি ও আতর তৈরির জন্য এক এলাকায় প্রচুর ফুলের চাষ করা শুরু হয়। ফুল উৎপাদনের কারণেই অত্র এলাকার নামকরণ হয় ‘ফুলবাড়িয়া’। এরপর ঢাকার প্রথম রেলস্টেশন।
এখানেই নির্মাণ করা হয়। পরিবহন সুবিধার জন্য ব্রিটিশ সরকার ১৮৮৫ খ্রিস্টাব্দে এখানে ৫০ একরেরও বেশি জমিতে রেললাইন স্থাপন শুরু করেছিল।
সেবছরই ময়মনসিংহ থেকে ঢাকা হয়ে নারায়ণগঞ্জ পর্যন্ত ১৪৪ কিলোমিটার দীর্ঘ মিটারগেজ রেল লাইন স্থাপন করা হয়। তখন এর নাম ছিল ঢাকা স্টেট রেলওয়ে।
পাকিস্তান আমলে ঢাকার জনসংখ্যা বৃদ্ধি পেতে থাকলে ফুলবাড়িয়া থেকে শহরের বাইরে রেলস্টেশন স্থানান্তরের প্রয়োজন পড়ে এবং নির্মাণ করা হয় কমলাপুর রেলস্টেশন।
১৯৬৮ সালের ১ মে, কমলাপুর রেলস্টেশন চালু হওয়ার আগ পর্যন্ত রেলস্টেশন বলতে সবাই ফুলবাড়িয়া রেলস্টেশনকেই চিনত।
( ছবি এবং তথ্য সংগৃহীত)

তেতুলিয়া মসজিদ,তালা,সাতক্ষীরা।ছবি : সামস ইবনে রহমান।
09/06/2021

তেতুলিয়া মসজিদ,তালা,সাতক্ষীরা।
ছবি : সামস ইবনে রহমান।

১৯৭০ দশকে পুরানো ঢাকার ইসলামপুরের একটি রাস্তায়।ফটোগ্রাফারঃ Nawazesh Ahmed
31/05/2021

১৯৭০ দশকে পুরানো ঢাকার ইসলামপুরের একটি রাস্তায়।

ফটোগ্রাফারঃ Nawazesh Ahmed

১৯৬৮ সালে কমলাপুর রেলস্টেশন, ঢাকা।
28/05/2021

১৯৬৮ সালে কমলাপুর রেলস্টেশন, ঢাকা।

কিসমত মারিয়া মসজিদ, দুরগাপুর, রাজশাহী রাজশাহী শহরের অদূরে দুর্গাপুর উপজেলায় অবস্থিত বাংলাদেশের একটি প্রাচীন মসজিদ। আনু...
01/05/2021

কিসমত মারিয়া মসজিদ, দুরগাপুর, রাজশাহী
রাজশাহী শহরের অদূরে দুর্গাপুর উপজেলায় অবস্থিত বাংলাদেশের একটি প্রাচীন মসজিদ। আনুমানিক ১৫০০ সালে এটি নির্মিত হয়েছিল। এটি বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর এর তালিকাভুক্ত একটি প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনা।
এ মসজিদ সম্পর্কে সঠিক কোন ইতিহাস পাওয়া যায়না, তবুও নির্মাণশৈলী দেখে অনুমান করা হয় মসজিদটি আনুমানিক ১৫০০ সালে স্থানীয় কোন মুসলিম দরবেশ কর্তৃক নির্মিত। মসজিদটির ক্ষয়ে যাওয়া দেয়ালে এখনও কিছু শৈল্পিক কর্ম বিদ্যমান। মুসলিম ঐতিহ্য অনুসারে শিল্পীদের কৃত পোড়ামাটির টেরাকোটা যা গাছ-ফুল-লতা ইত্যাদি ধারণ করেছে সেগুলো এ মসজিদের সৌন্দর্য ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি করেছে। তৎকালীন হিন্দুপ্রধান এ এলাকায় মুসলিমদের সংখ্যা কম হওয়ায় এ মসজিদটি আকারে বেশ ছোট।
মসজিদটির তিনটি প্রবেশদ্বার আছে। প্রত্যেকটি দ্বারের ঠিক সামান্তরালে উপরে ছাদের মাঝামাঝি একটি করে গম্বুজ আছে। মসজিদটির সামনে লাগোয়াভাবে ছোট্ট উচু উঠান(খোলা বারান্দা) আছে যা অনুচ্চ প্রাচির দ্বারা বেষ্ঠিত এবং একটি তিন ধাপী ছোট সিঁড়ি দ্বারা ভূমিতে সংযুক্ত। এর দক্ষিণে একটি দ্বিতল চৌচালা স্থাপনা আছে যা বিবির ঘর বলে পরিচিত। পুরো স্থাপনাটা নির্মিত হয়েছে চুন, সুড়কী ও ইট দিয়ে। দেশের অন্যান্য পুরাতন মসজিদ এর সাথে এই মসজিদএর একটি সাধারণ ব্যতিক্রম পরিলক্ষিত হয়, তা হল মসজিদটির একেবারে সন্নিকটে কোন বড় জলাধার বা পুকুর-দীঘি নাই।

ঢাকার অদুরে কেরানীগঞ্জের বাঘৈরের রাজেন্দ্রপুর সাউথ টাউন এলাকার একটা নান্দনিক মসজিদ "সাউথ টাউন জামে মসজিদ"।
21/04/2021

ঢাকার অদুরে কেরানীগঞ্জের বাঘৈরের রাজেন্দ্রপুর সাউথ টাউন এলাকার একটা নান্দনিক মসজিদ "সাউথ টাউন জামে মসজিদ"।

দারাসবাড়ী মসজিদ,শিবগঞ্জ,চাঁপাই নবাবগঞ্জ।
09/04/2021

দারাসবাড়ী মসজিদ,শিবগঞ্জ,চাঁপাই নবাবগঞ্জ।

রবীন্দ্র কুঠিবাড়ি,শিলাইদহ,কুষ্টিয়া ।
07/04/2021

রবীন্দ্র কুঠিবাড়ি,শিলাইদহ,কুষ্টিয়া ।

গাঁয়ের নাম 'ধুপতারা' , নামেতেই কাব্য।  নারায়ণগঞ্জ থানার আড়াইহাজার থানায় এই গ্রাম। সামনে উঠোনের পর বেশ বড় আম বাগিচা-কে রে...
06/04/2021

গাঁয়ের নাম 'ধুপতারা' , নামেতেই কাব্য।

নারায়ণগঞ্জ থানার আড়াইহাজার থানায় এই গ্রাম। সামনে উঠোনের পর বেশ বড় আম বাগিচা-কে রেখে সুন্দর দ্বিতল এই বাড়ি।

দালানটির ছাদের উপরের সিঁড়িঘরে লিখা -
জগৎকারণ ভগবানের শ্রী পাদপদ্মে উৎসর্গীকৃত কুটির
সন ১৩৪১

তার মানে শত বর্ষও হয়নি এখনও ।

বারান্দার উপর রেলিং ছিলো বোঝাই যায় , নইলে দোতলায় সামনে দরজা থাকবে কেন।

তাও একটি দুটো নয়, পাঁচ পাঁচটা প্রশস্ত দরজা। দোতলার এই দরজা পাঁচটি দিয়ে বারান্দার ছাদে খোলা আকাশ আর বাতাসে শ্বাস নেয়ার জন্য।

এমন ইমারত না থাক, ঘরতো আরো ছিলো নিশ্চয়ই। এইটিই শুধু টিকে আছে এখন।

পরিত্যক্ত না হলে হয়তো এখনো নির্ঝঞ্জাটে বসবাস করা যেতো এই বাড়িতে।

জমিদার বাড়ি বলে শুনা যায় নি, জনৈক 'পরেশ বাবুর বাড়ি'। হয়তো পরেশ চন্দ্র সাহা। ব্যবসা ট্যবসা করতেন হয়তো পানাম কি ঢাকা।

বাড়িটি এখনও এমনই আছে কিনা, নাকি এই তিন বৎসরে ভেঙ্গেচুরে পড়ে গেছে সামনে পেছনে, আমগাছগুলোও আছে কিনা আগের মতো, জানতে পারলে ভালো হতো। তা জানতে হলে যেতে হবে।

বাড়িটি কিন্তু পলেস্তারা ছাড়াই সুন্দর।

আনুমানিক সাড়ে পাঁচশো - ছয়শো বছরের প্রাচীন মসজিদটি সম্ভবত হোসেন শাহ বা নসরত শাহর আমলের। প্রায় ৭৫ বছর আগে ফুরফুরার পীর সাহ...
02/04/2021

আনুমানিক সাড়ে পাঁচশো - ছয়শো বছরের প্রাচীন মসজিদটি সম্ভবত হোসেন শাহ বা নসরত শাহর আমলের। প্রায় ৭৫ বছর আগে ফুরফুরার পীর সাহেব এই এলাকায় এসে এটিকে মসজিদ হিসেবে চিহ্নিত করেন ও এলাকাবাসীকে এখানে নামাজ শুরু করতে আদেশ দেন। পুরো কাঠামো ঠিক থাকলেও গম্বুজ ধ্বসে যাওয়ার কারণে উপরে টালির চাল দিয়ে নামাজ চলতে থাকে। অবশেষে সরকার ৭৫ সালের দিকে গম্বুজটি আবারো পুনরায় স্থাপন করে। মসজিদের পূর্বদিকে একটি পুকুর আছে। মসজিদ থেকে পুকুরে যাওয়ার জন্য বাঁধানো ঘাট ছিল। ভাঙ্গা ইটের উপস্থিতি ও স্থানে স্থানে প্রোথিত ইটের চিহ্ন তা প্রমাণ করে। এক পাশে গোড়া আউলিয়ার কবর। এ মসজিদের বাইরের দেয়াল সম্পূর্ণটাই টেরাকোটার কাজ দ্বারা চমৎকার ভাবে সাজানো। ধারণা করা হয়, সুলতান আলাউদ্দিন হোসেন শাহ বা তার পুত্র নসরত শাহ কর্তৃক এই মসজিদটি নির্মিত হয়েছে। স্ট্রাকচারের দিক দিয়ে চাঁপাই নবাবগঞ্জের খানিয়াদীঘি মসজিদ, দিনাজপুরের সুরা মসজিদ, টাঙ্গাইলের আতিয়া মসজিদের সাথে এই মসজিদের মিল খুঁজে পাওয়া যায়। এই মসজিদটার মধ্যে একটা ভাঙ্গা কাঠের শোকেসে সুলতান মাহমুদ বিন হুসাইনের একটা তলোয়ার আছে, কিছু নাম-সাল লিখা পাথরফলক আর হাতে লিখা একটা কুরআন আছে, যেগুলোর বয়স প্রায় ৬৩০ বছর।

।। নিমতলী দেউড়ি,নিমতলী, ঢাকা ।। নিমতলী দেউড়ি বা নিমতলী গেট মূলত ঐতিহাসিক নিমতলী প্রাসাদের পশ্চিম দিকের তোরণ ছিল। প্রাস...
30/03/2021

।। নিমতলী দেউড়ি,নিমতলী, ঢাকা ।।
নিমতলী দেউড়ি বা নিমতলী গেট মূলত ঐতিহাসিক নিমতলী প্রাসাদের পশ্চিম দিকের তোরণ ছিল। প্রাসাদটি ঢাকার নায়েব নাজিম (ডেপুটি গভর্নর) নবাব জসরত খান এর বসবাসের জন্য ঢাকার প্রথম ব্রিটিশ সামরিক শাসক ক্যাপ্টেন আর্চিবল সুইন্টন (Captain Archibald Swinton) এর তত্ত্বাবধানে ১৭৬৫-৬৬ সালে নির্মিত হয়। ১৮৪৩ সাল পর্যন্ত জসরত খানের উত্তরাধিকারী নবাব হাসনাত জং এবং নবাব নূসরাত জং এর বাসস্থান হিসাবে এই প্রাসাদ ব্যবহূত হয়েছে। ১৮৯৭ সালের ভূমিকম্পের ফলে নিমতলী প্রাসাদটি সম্পূর্ণ ধ্বংসপ্রাপ্ত হয়, তবে দেউড়ি ভবনটি মোটামুটি অক্ষত থাকে।

মুড়াপাড়া জমিদার বাড়ি।নারায়ণগঞ্জ জেলার রূপগঞ্জের মুড়াপাড়ায় রয়েছে প্রাচীন একটি জমিদার বাড়ি। বর্তমানে এ বাড়িতে চলছে সরকারি ...
29/03/2021

মুড়াপাড়া জমিদার বাড়ি।
নারায়ণগঞ্জ জেলার রূপগঞ্জের মুড়াপাড়ায় রয়েছে প্রাচীন একটি জমিদার বাড়ি। বর্তমানে এ বাড়িতে চলছে সরকারি মুড়াপাড়া কলেজের কার্যক্রম। প্রাচীন এ প্রাসাদটি বেশ আকর্ষণীয়। প্রায় ৯৫টি কক্ষ সংবলিত এ প্রাসাদে অতিথিশালা, নাচঘর, পূজামণ্ডপ, কাছারিঘর, আস্তাবলসহ আরো বিভিন্ন অংশে বিস্তৃত।মুড়াপাড়া জমিদার বাড়ির তেমন কোন ইতিহাস খুজে পাওয়া না গেলেও জানা যায় এ জমিদার বাড়ির সাথে দুজন জমিদারের নাম জড়িয়ে আছে। তারা হলেন হরেন্দ্র নারায়ন ব্যাণার্জি এবং জ্ঞানেন্দ্র নারায়ন ব্যানার্জী। তারা ১৯০৪ সালের এর আগে এখানে জমিদারীরর গোড়পত্তন করেন। জমিদার বাড়ির সামনেই রয়েছে বিশাল আকৃতির পুকুর । তারপর বিশাল খালি এলাকা। এরপর রাস্তা আর রাস্তা থেকে নামলেই পুরনো মন্দির। আবার জমিদার বাড়ির পেছনেও আরেকটি পুকুর। বেড়ানোর জন্য এই মুড়াপাড়া জমিদার বাড়ি চমৎকার একটি জায়গা।

বালিয়াপাড়া বা বাইল্যাপাড়া জমিদার বাড়ি :বালিয়াপাড়া জমিদার বাড়ি বাংলাদেশ এর নারায়ণগঞ্জ জেলার আড়াইহাজার উপজেলার ব্...
25/03/2021

বালিয়াপাড়া বা বাইল্যাপাড়া জমিদার বাড়ি :

বালিয়াপাড়া জমিদার বাড়ি বাংলাদেশ এর নারায়ণগঞ্জ জেলার আড়াইহাজার উপজেলার ব্রাহ্মণদি ইউনিয়নের বালিয়াপাড়া গ্রামে অবস্থিত এক ঐতিহাসিক জমিদার বাড়ি।

ইতিহাস :
আনুমানিক ১৯০০ শতকে জমিদার মুকুন্দ মুরালি এই জমিদার বাড়িটি প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি জমিদার হওয়ার আগে অন্য এক জমিদারের আওতায় একজন খাজনা আদায়কারী ছিলেন। এছাড়াও তিনি একজন ব্যবসায়ী ছিলেন। পরবর্তীতে ব্রিটিশদের কাছ থেকে জমিদারী লাভ করেন। দেশ ভাগের পর তিনি তার জমিদারী এলাকার সকল সম্পত্তি বিক্রি করে ভারতে চলে যান। শুধু তার মেয়েকে নারায়ণগঞ্জে বিবাহ দেওয়ার কারণে তিনি তার জমিদার বাড়িটি বিক্রি করেননি।

বর্তমান অবস্থা
অযত্ন ও অবহেলায় পড়ে থাকায় বাড়িটির প্রায় প্রত্যেকটি স্থাপনাই এখন ধ্বংসের মুখে।

কিভাবে যাওয়া যায়:

মদনপুর থেকে স্থল পথে সি,এন,জি বা টেম্পু দিয়ে মাঝেরচর প্রভাকরদী ব্রিজ পার হয়ে ইদবারদী চৌরাস্তা দিয়ে পশ্চিম দিকে ৩.৫ কিলো মিটার প্রায় গেলেই দেখতে পাবেন পরিত্যক্ত পুরনো জমিদার বাড়ী, যেখানে বর্তমানে ইউনিয়ন ভূমী অফিস এর কার্যক্রম।

লোকে বলে, ও বলে রে, ঘরবাড়ি ভালা নায় আমার।হাসন রাজার জমিদার বাড়িরামপাশা, বিশ্বনাথ।
24/03/2021

লোকে বলে, ও বলে রে, ঘরবাড়ি ভালা নায় আমার।
হাসন রাজার জমিদার বাড়ি
রামপাশা, বিশ্বনাথ।

নর্থব্রুক হল (বর্তমানে স্থানীয়ভাবে লালকুঠি নামে পরিচিত) বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার অন্যতম প্রাচীন ও সৌন্দর্যময় স্থাপত্যি...
20/03/2021

নর্থব্রুক হল (বর্তমানে স্থানীয়ভাবে লালকুঠি নামে পরিচিত) বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার অন্যতম প্রাচীন ও সৌন্দর্যময় স্থাপত্যিক একটি নিদর্শন যা বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে ওয়াইজ ঘাটে অবস্থিত। ১৮৭৪ সালে ভারতের গভর্নর জেনারেল জর্জ ব্যরিং নর্থব্রুক ঢাকা সফরে এলে এ সফরকে স্মরণীয় করে রাখার জন্য এই ভবনটি টাউন হল হিসেবে নির্মাণ করা হয়। এখানে একটি নাট্যালয় রয়েছে। তৎকালিন ঢাকার স্থানীয় ধনাঢ্য ব্যক্তিরা গভর্নর জেনারেল নর্থব্রুকের সম্মানে এই ভবনের নাম দেন নর্থব্রুক হল। ১৯২৬ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি এখানে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে ঢাকা পৌরসভা সংবর্ধনা দেয়।[১] বর্তমানে ভবনটির দায়িত্ব রয়েছে ঢাকা সিটি কর্পোরেশন। জরাজীর্ণ হওয়ায় এটি আর মিলনায়তন হিসেবে বর্তমানে (২০১৬ খ্রিঃ) ব্যবহৃত হচ্ছে না। এ ভবনটি সংলগ্ন সড়কটি নর্থব্রুক হল রোড নামে পরিচিত। মূল ভবনের পশ্চাৎভাগে একটি গ্রন্থালয় রয়েছে।

।। গুরুদুয়ারা নানকশাহী, ঢাকা ।। গুরুদুয়ারা নানকশাহী একটি শিখ ধর্মের উপাসনালয়  এবং এটি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের...
20/03/2021

।। গুরুদুয়ারা নানকশাহী, ঢাকা ।।
গুরুদুয়ারা নানকশাহী একটি শিখ ধর্মের উপাসনালয় এবং এটি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের কলা ভবনের পাশে অবস্থিত। ১৮৩০ খ্রিষ্টাব্দে এর নির্মাণকার্য সমাপ্ত হয়।ঢাকার এই গুরুদুয়ারাটি যেখানে অবস্থিত, সেই স্থানে ষোড়শ শতকে শিখ ধর্মের প্রবর্তক গুরু নানক অল্প সময়ের জন্য অবস্থান করেছিলেন।

📌Keep clean your environment💖

পানাম নগর। জলরঙ। ২২/২৯ ইঞ্চি। ছবি এঁকেছেন হাসনাত সোহাগ
19/03/2021

পানাম নগর।
জলরঙ। ২২/২৯ ইঞ্চি।

ছবি এঁকেছেন হাসনাত সোহাগ

আজ থেকে ১০০ বছর আগে আজকের এই দিনেই এই বাড়িটিতেই জন্মেছিলেন বঙ্গবন্ধু ।                                    টুঙ্গিপাড়া, গো...
17/03/2021

আজ থেকে ১০০ বছর আগে আজকের এই দিনেই এই বাড়িটিতেই জন্মেছিলেন বঙ্গবন্ধু । টুঙ্গিপাড়া, গোপালগঞ্জ

ধুবিল কাটার মহল:জমিদারি প্রথা বিলুপ্ত হলেও মুছে যায়নি তাদের ইতিহাস ঐতিহ্য,  কালের সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে জমিদার বাড়...
16/03/2021

ধুবিল কাটার মহল:

জমিদারি প্রথা বিলুপ্ত হলেও মুছে যায়নি তাদের ইতিহাস ঐতিহ্য, কালের সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে জমিদার বাড়ি গুলো। তেমনি একটি জমিদার বাড়ি ধুবিল কাটার মহল জমিদার বাড়ি। উত্তরবঙ্গের প্রবেশদ্বার সিরাজগঞ্জ জেলার জমিদারি প্রথার সাক্ষী হয়ে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে এই ধুবিল কাটার জমিদার বাড়ি। স্থানীয়দের কাছে বাড়িটি তালুকদার বাড়ি নামেও পরিচিত।

এ জমিদার বাড়িতে রয়েছে এমন কিছু স্থাপনা যা এখনও জমিদারী স্থাপত্যের সুনিপূণ কারুকার্যের প্রতীক হিসেবে দাঁড়িয়ে আছে। আনুমানিক ১৮৪০ সালে জমিদার মুন্সি আব্দুর রহমান তালুকদারের আমলে বাড়িটি নির্মাণ করা হয়েছিল। একসময় মহাসমারোহে এ জমিদার বাড়িটি পরিচালিত হতো। হাতিশালে হাতি আর ঘোড়াশালে থাকত ঘোড়া। এখানে নানা কারুকাজ খচিত কয়েকটি ভবন আছে। ভবনের দোতলায় কয়েকটি ঘরে রয়েছে সেসময় কাঠের সব আসবাবপত্র।
অবস্থান:
এটি বাংলাদেশের রাজশাহী বিভাগের সিরাজগঞ্জ জেলার রায়গঞ্জ উপজেলার ধুবিল ইউনিয়নে অবস্থিত।
[ সিরাজগঞ্জ সদর থেকে রায়গঞ্জ উপজেলা ২৩ কিলোমিটার। বাস বা সিএনজি যোগে উপজেলা-সদর বাস স্ট্যান্ড নেমে সেখান থেকে সিএনজি বা অটোতে ধুবিল ইউনিয়নের ধুবিল কাটার মহল জমিদার বাড়ি যেতে পারেন।
সিরাজগঞ্জ থেকে রায়গঞ্জ উপজেলা ৪০-৪৫ মিনিট সময় লাগে আর ভাড়া পড়বে ৪০ টাকার মতো। রায়গঞ্জ উপজেলা সদর থেকে ধুবিল কাটা জমিদার বাড়ি ৫০ মিনিটের মত সময় লাগে আর ভাড়া পড়বে ৪০ টাকা]

কিভাবে যাবেন
রাজধানী ঢাকার কল্যাণপুর ও গাবতলী বাস টার্মিনাল হতে অথবা মহাখালী বাস টার্মিনাল হতে ঢাকা হতে বগুড়া গামী অথবা ঢাকা-রাজশাহী গামী যেকোনো বাসে চোড়ে ভ্রমণ করতে পারবেন। এছাড়া ঢাকা থেকে সিরাজগঞ্জ শহরে বেশ কয়েকটি বাস যোগে যেতে পারেন ।

Ruined Raj Bari, Rangamati Sadar, RangamatiCoordinates :Photo : Collected  This is the Rajbari which is now under the Ka...
15/03/2021

Ruined Raj Bari, Rangamati Sadar, Rangamati
Coordinates :
Photo : Collected
This is the Rajbari which is now under the Kaptai Lake. It was built at the beginning of the 1900. It was home to Rani Benita Roy's father in law. Barrister Raja Devasish Roy.

কুসুম্বা মসজিদ  আত্রাই নদীর পশ্চিমতীরস্থ নওগাঁ জেলার মান্দা উপজেলার অন্তর্গত কুসুম্বা গ্রামের নাম অনুসারে পরিচিত। প্রাচী...
14/03/2021

কুসুম্বা মসজিদ আত্রাই নদীর পশ্চিমতীরস্থ নওগাঁ জেলার মান্দা উপজেলার অন্তর্গত কুসুম্বা গ্রামের নাম অনুসারে পরিচিত। প্রাচীর দিয়ে ঘেরা আঙ্গিনার ভেতরে মসজিদটি অবস্থিত। এ আঙ্গিনায় প্রবেশের জন্য রয়েছে আকর্ষণীয় একটি প্রবেশদ্বার যেখানে প্রহরীদের দাঁড়ানোর জায়গা রয়েছে। বাংলায় আফগানদের শাসন আমলে শূর বংশের শেষ দিকের শাসক গিয়াসউদ্দীন বাহাদুর শাহ-এর রাজত্বকালে জনৈক সুলায়মান মসজিদটি নির্মাণ করেন। তিনি সম্ভবত একজন উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তা ছিলেন। পূর্বদিকের কেন্দ্রীয় প্রবেশদ্বারের উপরে স্থাপিত আরবিতে (শুধু নির্মাতা শব্দটি ফারসিতে) উৎকীর্ণ শিলালিপি অনুসারে এ মসজিদের নির্মাণকাল ৯৬৬ হিজরি (১৫৫৮-৫৯ খ্রি.)। মসজিদটি শূর আমলে নির্মিত হলেও এ মসজিদে উত্তর ভারতে ইতঃপূর্বে বিকশিত শূর স্থাপত্যের প্রভাব মোটেই দেখা যায় না, বরং এটি বাংলার স্থাপত্য রীতিতেই নির্মিত। ইটের গাঁথুনি, সামান্য বক্র কার্নিশ এবং সংলগ্ন অষ্টকোণাকৃতির পার্শ্ববুরুজ প্রভৃতি এ রীতির পরিচায়ক বৈশিষ্ট্যাবলি। এ মসজিদ ১৮৯৭ সালের ভূমিকম্পে মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল। বর্তমানে এটি বাংলাদেশ সরকারের প্রত্নতত্ত্ব বিভাগ কর্তৃক সংরক্ষিত।
মসজিদটির মূল গাঁথুনি ইটের তৈরী হলেও এর বাইরের দেওয়ালের সম্পূর্ণ অংশ এবং ভেতরের দেওয়ালে পেন্ডেন্টিভের খিলান পর্যন্ত পাথর দিয়ে আবৃত। এর স্তম্ভ, ভিত্তিমঞ্চ, মেঝে এবং পাশের দেওয়ালের জালি নকশা পাথরের তৈরী। আয়তাকার এ মসজিদ তিনটি ‘বে’ এবং দুটি ‘আইলে’ বিভক্ত। পূর্ব দিকে তিনটি এবং উত্তর ও দক্ষিণে একটি করে প্রবেশপথ রয়েছে। কেন্দ্রীয় মিহরাবটি পশ্চিম দেওয়াল থেকে সামান্য অভিক্ষিপ্ত।
অভ্যন্তরভাগের পশ্চিম দেওয়ালে (কিবলা দেওয়ালে) দক্ষিণ-পূর্ব দিকের এবং মাঝের প্রবেশপথ বরাবর মেঝের সমান্তরালে দুটি মিহরাব আছে। তবে উত্তর-পশ্চিম কোণের ‘বে‘তে অবস্থিত মিহরাবটি একটি উচু প্লাটফর্মের মধ্যে স্থাপিত। পূর্বদিকে স্থাপিত একটি সিঁড়ি দিয়ে এ প্লাটফর্মে উঠা যায়।
মিহরাবগুলি খোদাইকৃত পাথরের নকশা দিয়ে ব্যাপকভাবে অলংকৃত। এগুলিতে রয়েছে বহুখাজ বিশিষ্ট খিলান। সূক্ষ্ম কারুকার্য খচিত পাথরের তৈরী স্তম্ভের উপর স্থাপিত এ খিলানগুলির শীর্ষে রয়েছে কলস মোটিফের অলংকরণ। স্তম্ভগুলির গায়ে রয়েছে ঝুলন্ত শিকল ঘন্টার নকশা। মিহরাবের ফ্রেমে রযেছে প্রায় সর্পিল আকারে খোদিত আঙ্গুর গুচ্ছ ও লতার নকশা। এ ছাড়া রয়েছে প্রায় বিন্দুর আকার ধারণকারী কলস, বৃক্ষলতা ও গোলাপ নকশা। প্লাটফর্মের প্রান্তেও রয়েছে আঙ্গুর লতার অলংকরণ। আর এ প্লাটফর্মের ভারবহনকারী খিলানের স্প্যান্ড্রিল এবং মসজিদের কিবলা দেওয়াল জুড়ে রয়েছে গোলাপ নকশা।
বাইরের দেওয়ালে আস্তরণ হিসেবে ব্যবহূত পাথরগুলি অমসৃণ এবং এতে রয়েছে গভীর খোদাইকার্য। বাইরের দিকে সবচেয়ে দৃষ্টিনন্দন অলংকরণ গুলি ছাঁচে ঢালা। এগুলি দেওয়াল গাত্রকে উচু নিচু অংশে বিভক্ত করেছে। এ ছাড়া বক্র কার্নিশ জুড়ে, পাশ্ববুরুজগুলিকে ঘিরে, কার্নিশের নিচে অনুরূপ অলঙ্করন বিস্তৃত। পূর্ব, উত্তর ও দক্ষিণ দেওয়ালের গায়ে আয়তাকার খোপ নকশাকে ঘিরে ফ্রেম হিসেবে ছাঁচে ঢালা অলংকরণ রয়েছে। কেন্দ্রীয় প্রবেশপথের খিলানের স্প্যান্ড্রিল ছোট ছোট কলস ও গোলাপ নকশায় পরিপূর্ণ। উত্তর ও দক্ষিণ দেওয়ালে রয়েছে জালি ঢাকা জানালা।

শুধু এই মসজিদ নয়, এই গ্রামে আছে আরেকটি প্রাচীন মসজিদ- সাদী মসজিদ, জোড় মন্দির, এগারোসিন্ধুর দুর্গ প্লাস এই গ্রামের অসাধার...
13/03/2021

শুধু এই মসজিদ নয়, এই গ্রামে আছে আরেকটি প্রাচীন মসজিদ- সাদী মসজিদ, জোড় মন্দির, এগারোসিন্ধুর দুর্গ প্লাস এই গ্রামের অসাধারণ কিছু প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট।

কিiশোরগঞ্জ এগারোসিন্ধুর গ্রামের মসজিদটির পরিচিতিতে দেয়া, শাহমাহমুদ মসজিদ ও বালাখানা। প্রত্নতত্ব অধিদপ্তরের দেয়া পরিচিতিতে এই 'বালাখানা' শব্দটি জুড়া আছে মসজিদের নামের সাথে।

এই মসজিদের নজর কাড়া অনন্য বৈশিষ্ট পুকুর ঘাটে নামার মুখের দোচালা এই স্থাপনাটি। এর কারণেই হয়তো এই 'বালাখানা' শব্দটি যোগ হয়ে থাকতে পারে।

উইকিপেডিয়াতে আচে, "মসজিদটির নির্মাতা বণিক শেখ মাহমুদ এবং তার নামেই মসজিদটির পরিচিতি; শেখ মাহমুদের উত্তরসূরিরা বসবাস করেন মসজিদের পাশেই।

চারপাশে আড়াইফুটি দেয়াল ঘেরা একটি উঁচু প্লাটফর্মের উপর ১৬৮০ সালে নির্মিত এই মসজিদটিতে রয়েছে মোঘল শিল্পরীতি ও স্থানীয় শিল্পরীতির নিপুণ সমন্বয়।

এক গম্বুজবিশিষ্ট বর্গাকৃতি এই মসজিদের প্রতিটি বাহুর দৈর্ঘ্য ৩২ ফুট, যার চার কোণায় আট কোণাকৃতির বুরুজ রয়েছে।

মসজিদের ভিতর ও বাইরের রয়েছে পোড়ামাটির চিত্রফলক এবং পূর্বের দেয়ালে ৩টি দরজা ও ছনের কুটীরের ন্যায় অত্যন্ত আকর্ষণীয় একটি পাকা দোচালা ভবন রয়েছে।

অনেক আগে মসজিদের চার কোণায় চারটি মূল্যবান প্রস্তর ফলক ছিল যা বর্তমানে লুন্ঠিত। "

হারিয়ে যাচ্ছে আরেকটি ইতিহাসনানা বই, দলিলপত্র ও লোকমুখে জানা যায়, টাঙ্গাইল জেলার দেলদুয়ারের জমিদার বংশে সৈয়দ আব্দুস সোবহা...
11/03/2021

হারিয়ে যাচ্ছে আরেকটি ইতিহাস

নানা বই, দলিলপত্র ও লোকমুখে জানা যায়, টাঙ্গাইল জেলার দেলদুয়ারের জমিদার বংশে সৈয়দ আব্দুস সোবহান চৌধুরী জন্ম নেন।
বৈবাহিক সূত্রে তিনি বগুড়ায় বসবাস শুরু করেন। ব্রিটিশ সরকার জনহিতকর কাজের স্বীকৃতিস্বরুপ তাকে ১৮৮৪ সালের ২০ মার্চ 'নওয়াব' উপাধি দেন।

ব্রিটিশ শাসনামলে তিনি নওয়াবের মর্যাদা নিয়ে বগুড়ায় অবস্থান করেন। বগুড়া শহরের করতোয়া নদীর পশ্চিম তীরে নওয়াবের জন্য প্রাসাদ বানানো হয়।

নবাববাড়ীর সামনের সড়কটিকে বলা হয় নবাববাড়ী সড়ক। প্রাসাদটি আজও কালের সাক্ষী হয়ে আছে। তার সময়ে তিনি বগুড়া অঞ্চলের সাধারণ মানুষকে জমি দেয়াসহ আর্থিকভাবে সহযোগিতা করতেন। বগুড়ার উন্নয়নে তিনি নিজের জমিতে অনেক কিছু তৈরি করেন। তিনি সান্তাহার থেকে লালমনিরহাট রেল সড়ক বানাতে নিজের জমি দিয়ে দেন।

সৈয়দ আব্দুস সোবহান চৌধুরী ছিলেন টাঙ্গাইল জেলার ধনবাড়ি এলাকার বিশিষ্ট জমিদার। তিনি বগুড়ার মানিকপুর এলাকার মীর সারোয়ার আলীর বোন তহুরুন নেছাকে বিয়ে করেন। স্ত্রী তহুরুন নেছা মারা গেলে তিনি জমিদারি লাভ করেন।

তিনি জমিদারি লাভের পর বগুড়া অঞ্চলে শিক্ষা ও সাধারণ মানুষের জন্য সেবামূলক নানা ব্যাবস্থা করেন। সেই সুবিধা বগুড়ার মানুষ এখনও ভোগ করছেন।

এছাড়াও তিনি বগুড়া সেন্ট্রাল হাই স্কুল, উডবার্ন পাবলিক লাইব্রেরি ও হাসপাতাল তৈরি করেন।

লাইব্রেরিটি এখনও আছে। হাসপাতালের বদলে তৈরি হয়েছে তহুরুন নেছা মহিলা পরিষদ।

তার মেয়ে আরতাফুন্নেছার বিয়ে হয় টাঙ্গাইলের জমিদার নওয়াব আলী চৌধুরী।

আর ছেলে আলতাফ আলীর সংসারে আসে মোহাম্মদ আলী। পরবর্তীতে মোহাম্মদ আলী তৎকালীন পাকিস্থানের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। ১৯৩৪ সালে মোহাম্মদ আলী বিয়ে করেন টাঙ্গাইলের দেলদুয়ার এলাকার লেফটেন্যান্ট মোহাম্মদ হোসেনের কন্যা হামিদা বানুকে। তিনি ১৯৫৩ সালের ১৭ অক্টোবর প্রধানমন্ত্রী হন।

তার নামে বগুড়ায় রয়েছে মোহাম্মদ আলী হাসপাতাল, আরতাফুন্নেসা খেলার মাঠ, সার্কিট হাইস, দেড়শ বছরের পুরনো বগুড়া জেলা স্কুল। বগুড়া জেলা প্রশাসনের অফিস হতে আংশিক জায়গা দেয়াসহ বগুড়াকে বিভিন্নভাবে আধুনিক করার চেষ্টা ছিল এই পরিবারের।

বগুড়ার নবাববাড়ির ইতিহাস ছিল রুপকথার মতো। বর্তমানে সেই অতীত ইাতহাস বিলীন হতে চলেছে।

মোহাম্মদ আলীর ছোট পুত্র হামদে আলী নবাব প্রাসাদের দায়িত্বে আছেন। তিনি নবাব ইতিহাস নিয়ে 'মোহাম্মদ আলী প্যালেস মিউজিয়াম অ্যান্ড পার্ক' জাদুঘর তৈরি করেছেন।

নবাবি আমলের সভ্যতা, কৃষ্টি, সংস্কৃতিকে বর্তমান প্রজন্মের সামনে তুলে ধরার জন্য কয়েকজন শিল্পীর শ্রম ও মেধায় প্রতিষ্ঠিত হয়েছে এই জাদুঘরটি।

দেশের উত্তর জনপদের কেন্দ্রস্থল বগুড়া শহরের প্রানকেন্দ্র করতোয়া নদীর পশ্চিম তীর ঘেষে নবাব প্যালেসের ভিতরে তৈরি করা হয়েছে এই পার্ক। এ পার্কে নবাববাড়ির পাইক, পেয়াদা বরকন্দাজের মডেল তৈরি করে রাখা হয়েছে।

নবাব প্যালেসে ঢুকতে গিয়ে প্রায় দুশো বছর আগের বিশাল নকশা করা কাঠের দরজা দেখে ভড়কে যেতে পারেন। মনে হতে পারে এই বুঝি নবাবের কোন দারোয়ান ছুটে আসছে কোন ফরমায়েশ নিয়ে।

ভাবলেই কেমন গা ছমছম করে উঠে। পুরনো প্যালেসটি বিশাল এক জাদুঘর। বিনোদন কেন্দ্র, জোড়া ঘোড়ার গাড়ি, কোচোয়ানদের হাতে চাবুক।

বগুড়ার নবাববাড়ির অতীত দিনের নেপালি দারোয়ান, মালি, পালকি, বেহারা, কোচোয়ান, টমটম, সিংহ, বাঘ, কুমির, ময়ূর, রাজহাঁসসহ নানা পাখির প্রতিমূর্তি তৈরি করে রাখা হয়েছে।

নবাববাড়ি বিরাট হলরুমের দেয়ালে টানান রয়েছে নবাব আব্দুস সোবহান চৌধুরী, নবাবজাদা আলতাফ আলী চৌধুরী, মোহাম্মদ আলী, সৈয়দ তহুরুননেসা চৌধুরানী, সৈয়দ আলতাফুননেছা চৌধুরানীর ছবি।

নবাব আমলের এই ঐতিহ্যকে ধরে রাখতে শিল্পী আমিনুল করিম দুলাল প্রথম ব্যবস্থা নেন। তাদের এই পরিকল্পনার ফলে নবাববাড়িটি যেমন রক্ষা পেয়েছে তেমনি এটি একটি দর্শনীয় জায়গায় পরিণত হয়েছে।

নবাববাড়ির অতিথি আপ্যায়ণ, বিলিয়ার্ড খেলা, পড়ার ঘরে সাজান বই, জলসা ঘরে জলসার দৃশ্য, নায়েবের খাজনা আদায়সহ অনেক দৃশ্যকেই জীবন্ত করে তোলা হয়েছে।

এছাড়া নবাব প্যালেস পার্কে শিশুদের বিনোদনের জন্য মিনি ট্রেন ভ্রমণ, কৃত্রিম বিমান ভবন, দোলনা, স্লিপার, ঢেকি, কৃত্রিম পশুপাখি তৈরি করা হয়েছে।

পার্কে গড়ে উঠেছে শিশু কিশোরদের খাবার ও খেলনার দোকান। দেশের একমাত্র শতবর্ষি কর্পুরের গাছ রয়েছে এ নবাববাড়িতে। বিশাল এ গাছটি দেখতে দেশের বিভিন্ন জায়গার মানুষ ছাড়াও বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র – শিক্ষক এখনও ভিড় জমান।

১৯৯৮ সালের মে মাসে মোহাম্মদ অলী প্যালেস মিউজিয়াম অ্যান্ড পার্ক বাণিজ্যিকভাবে যাত্রা শুরু করে।

প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত দর্শনার্থীদের জন্য খোলা থাকে। টিকেট কিনে মূল গেট পার হতে হয়।

নবাববাড়ির সাথে শিল্পী আমিনুল করিম দুলাল কারুপল্লী নামের একটি স্টুডিও তৈরি করেন। আদিম মানুষের জীবন যাত্রা নিয়ে গড়ে উঠা এই স্টুডিওটি আর নেই।

ইতিহাসের সাক্ষী এখন শুধু গড়ে উঠা এই মিউজিয়ামটি।

কারুপ্ললী ভেঙে যেমন তৈরি করা হয়েছে আধুনিকতার নামে ইতিহাস ধ্বংসকারি শপিং মল তেমনি এবার বিলুপ্ত হতে চলেছে আরেকটি ঐতিহ্য,😑

করটিয়া জমিদার বাড়িকরটিয়া জমিদার বাড়ি (Karatia Jomidar Bari) টাঙ্গাইল শহর থেকে মাত্র ১০ কিলোমিটার দূরে পুটিয়ার নদীর তীর...
10/03/2021

করটিয়া জমিদার বাড়ি

করটিয়া জমিদার বাড়ি (Karatia Jomidar Bari) টাঙ্গাইল শহর থেকে মাত্র ১০ কিলোমিটার দূরে পুটিয়ার নদীর তীরে অবস্থিত। জমিদার ওয়াজেদ আলী খান পন্নী মোগল ও চৈনিক স্থাপত্য কৌশলে বাড়িটি নির্মাণ করেন। প্রায় ১ কিলোমিটার দৈর্ঘ্য এবং ০.৫ কিলোমিটার প্রস্থের করটিয়া জমিদার বাড়ি চারপাশে প্রাচীর দিয়ে ঘেরা। জমিদার বাড়িতে রয়েছে লোহার ঘর, রাণীর পুকুরঘাট, রোকেয়া মহল, ছোট তরফ দাউদ মহল এবং মোগল স্থাপত্যে নির্মিত একটি ঐতিহাসিক মসজিদ। মসজিদটিতে মোট আটটি গম্বুজ ও ১৫ ফুট উঁচু একটি মিনার রয়েছে। করটিয়া জমিদার বাড়ি করটিয়া রাজবাড়ী (Karatia Rajbari) নামেও পরিচিত।

করটিয়া জমিদার বাড়ি কিভাবে যাবেন

ঢাকা হতে সড়কপথে টাঙ্গাইলের দূরত্ব প্রায় ৮৪ কিলোমিটার। টঙ্গী হয়ে টাঙ্গাইল যেতে প্রায় ২ থেকে আড়াই ঘন্টা সময় লাগে। ঢাকার মহাখালী বাস টার্মিনাল থেকে নিরালা, বিনিময়, ঝটিকা, ধলেশ্বরী ইত্যাদি বাস টাঙ্গাইলের উদ্দেশ্যে নিয়মিতভাবে ছেড়ে যায়। এই সমস্ত বাসে টাঙ্গাইল যেতে ভাড়া লাগে ১৫০ থেকে ১৮০ টাকা। এই সব বাসে চড়ে করটিয়া বাইপাসের কাছে বাস থেকে নেমে রিকশা যোগে করটিয়া জমিদার বাড়ি যেতে ২০ থেকে ২৫ টাকা ভাড়া লাগবে।

এছাড়া ট্রেনে করে যেতে চাইলে একটু খোঁজ খবর নিয়ে দেখতে পারেন ঢাকা থেকে উত্তরবঙ্গগামী কোন কোন ট্রেন টাঙ্গাইল রেলওয়ে স্টেশনে থামে। তাহলে ট্রেনে করে সহজে টাঙ্গাইল যেতে পারবেন।

Address


Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when K and Z - Tourism posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Shortcuts

  • Address
  • Alerts
  • Videos
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Travel Agency?

Share

Our Story

ভ্রমণ পিপাসুদের জন্য এটি একটি ভ্রমণ বিষয়ক গ্রুপ । এর উদ্দেশ্য হচ্ছে বাংলাদেশের আনাচে কানাচে ছড়িয়ে থাকা নানান দর্শনীয় স্থান সম্পর্কে সবাইকে পরিচিত করা । ভ্রমণ বিষয়ে সবাইকে সহযোগিতা করা । আগ্রহীদের নিয়ে গ্রুপ ট্যুর করা ।