Tourist People Bangladesh

  • Home
  • Tourist People Bangladesh

Tourist People Bangladesh Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Tourist People Bangladesh, Tourist Information Center, .

বেকার থেকো না, কাজের মাধ্যমে দূর করো আলস্য অলস,  অকর্মণ্য ও বেকার লোকেরাই সময়কে অর্থহীন গল্পগুজবে নষ্ট করে।رَضوا بِأَن ي...
06/02/2022

বেকার থেকো না, কাজের মাধ্যমে দূর করো আলস্য

অলস, অকর্মণ্য ও বেকার লোকেরাই সময়কে অর্থহীন গল্পগুজবে নষ্ট করে।

رَضوا بِأَن يَكونوا مَعَ الخَوالِفِ وَطُبِعَ عَلى قُلوبِهِم فَهُم لا يَفقَهونَ

তারা পেছনে পড়ে থাকা লোকদের সাথে থেকে যেতে পেরে অানন্দিত হয়েছে এবং তাদের অন্তরসমূহের উপর মোহর এঁটে দেয়া হল, ফলে তারা বুঝতে পারে না। [সূরা তওবাহ: ৮৭]

কর্মহীন বসে থাকা অনুচিত। কারণ, বেকার মস্তিষ্কে শয়তান এসে বাসা বাঁধে। অকর্মণ্য ব্যক্তি লাগামহীন উটের ন্যায় এদিক ওদিক উদভ্রান্ত হয়ে ঘুরে বেড়ায়।

তুমি যখন কাজ ছেড়ে অলস বসে থাকবে, তখন হতাশা ও বিষণ্ণতা, পেরেশানী ও উদ্বিগ্নতা তোমাকে চারপাশ থেকে ঘিরে ধরবে। অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের কষ্ট তোমার সামনে ঝাঁপি খুলে বসবে। বিপদে পড়বে তুমি। তাই তোমার প্রতি আমার আন্তরিক উপদেশ হলো, বেকার না থেকে ফলপ্রসূ কাজে নিয়োজিত রাখো নিজেকে। বেকার থাকা মানে নিজেকে জীবন্ত কবর দেওয়া। অলসতা করা মানে আত্মহত্যা করা। আলস্যের একটি উদাহরণ দিচ্ছি। চীনের জেলখানাগুলোতে একধরণের টর্চার সেল আছে। সেই টর্চার সেলে বন্দীদেরকে এমন একটি পানির টেপের নীচে রাখা হয়, যেখান থেকে প্রতি মিনিটে একটি করে পানির ফোঁটা পড়ে। ওই এক ফোঁটা পানির জন্য দীর্ঘ সময় ধরে অপেক্ষায় থাকতে থাকতে অনেক কয়েদি পাগল হয়ে যায়।

আরামপ্রিয়তা-অালস্য ও উদাসীনতার আরেক নাম।।
অলসতা এক দক্ষ চোর। আর তোমার মন হচ্ছে তার শিকার। সুতরাং, নিজেকে অবসর রেখো না। একটুখানি সময় পেলেই সালাত পড়ো। তেলাওয়াত করো। যিকির করো। বই পড়ো। লেখালেখি করো। ব্যায়াম করো। অফিস পরিপাটি করো। ঘরবাড়ি পরিষ্কার করো। অন্যের কাজে সাহায্য করো। আর এভাবেই কাজের ছুরি দিয়ে কেটে ফেলো অবসরকে। বিজ্ঞাজনেরা এ পদ্ধতি অবলম্বনে তোমাকে পঞ্চাশ ভাগ সুখের গ্যারান্টি দিয়ে থাকেন।

কৃষক, শ্রমিক, মজুরদের, দেখো, কাজের সময় তারা কীভাবে পাখির মতো গুনগুন করে গান ধরে। অক্লান্ত পরিশ্রম করেও তাদের মেজাজ কতো ফুরফুরে থাক। কারণ, তারা সুখী। তারা পরিতৃপ্ত। অথচ তুমি বিছানায় শুয়ে এপাশ-ওপাশ করো। কষ্টে চোখের পানি মোছো। কারণ আলস্য কেড়ে নিয়েছে তোমাদের সব সুখ।

জাযাকাল্লাহু খাইরান

লেখাটি শেয়ার করার অনুরোধ রইলো।

নতুন এক নিঝুম দ্বীপ 🏝️ ৮০০ মিটার দীর্ঘ কাঠের সেতু
09/01/2022

নতুন এক নিঝুম দ্বীপ 🏝️

৮০০ মিটার দীর্ঘ কাঠের সেতু

১৮ তারিখ শনিবার- আমরা Tourist People Bangladesh (TpB) যাচ্ছি বরিশালের বাকেরগঞ্জ কলসকাঠি জমিদার বাড়ি।অংশগ্রহণ করুন আমাদে...
14/09/2021

১৮ তারিখ শনিবার- আমরা Tourist People Bangladesh (TpB) যাচ্ছি বরিশালের বাকেরগঞ্জ কলসকাঠি জমিদার বাড়ি।

অংশগ্রহণ করুন আমাদের সাথে এবং ঐতিহ্য ও ইতিহাস সম্পর্কে জানুন।

এটা আমাদের প্রথম ভ্রমণ আশাকরি ভালো লাগবে। আমরা চেষ্টা করবো সবগুলো দার্শনিক স্থান গুলো দেখানোর।

খরচঃ- ২৭০ টাকা।

রেজিঃ কনফার্ম করার লাস্ট ডেটঃ ১৭ সেপ্টেম্বর বিকাল ৪:০০ টা। ২৭০+৫ টাকা এডভান্স করতে হবে।

বিকাশ নাম্বারঃ 01719104937 (Personal)

জরুরী প্রয়োজনেঃ 01314723715

স্বাগতম আপনাকে...... 💚

লাল রক্তদাতাদের জন্য সবুজ উপহার!প্রিয় রক্তদাতা,আসসালামু আলাইকুম, না আজ রক্ত চাইতে আসিনি! আজ লিখছি কিছু দিতে চাই বলে। বরি...
29/08/2021

লাল রক্তদাতাদের জন্য সবুজ উপহার!

প্রিয় রক্তদাতা,
আসসালামু আলাইকুম, না আজ রক্ত চাইতে আসিনি! আজ লিখছি কিছু দিতে চাই বলে। বরিশাল ব্লাড ডোনারস ক্লাব (বিবিডিসি) এর উদ্যোগে এবং স্বেচ্ছাসেবকদের অর্থায়নে আমরা আপনাদের প্রতি অল্প একটু ভালবাসা জানাতে চাই। কৃতজ্ঞতা জানাবার ভাষা তো নেই, তবে ভালবাসা তো জানাতেই পারি তাইনা?

তাই বরিশালের সকল রক্তদাতাদের ভালবাসা জানাতে আর একইসাথে বরিশাল নগরীকে সবুজে ভরিয়ে তুলতে শুরু করেছি "সবুজ আন্দোলন" নামে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি। এই কর্মসূচির প্রধান লক্ষ্য হচ্ছে স্বেচ্ছাসেবক এবং বরিশালের রক্তদাতাদের নিয়ে সবুজে ভরিয়ে তুলবো আমাদের নগরী।

গাছের চারা উপহার গ্রহন করে আমাদের ধন্য করতে রেজিস্ট্রেশন করুন নিচের লিংকে।

বিতরনের স্থানঃ বঙ্গবন্ধু উদ্যান (পুরাতন বেলস পার্ক)
তারিখঃ ৩০.০৮.২১
সময়ঃ সকাল ১১ টা।

বিঃ দ্রঃ আপনি নিজে আসতে না পারলেও আপনার উপহার নেয়াতে পারবেন রেজিস্ট্রেশন করে।

#একটি_সুন্দর_পৃথিবীর_জন্য #সবুজ_আন্দোলন


Barishal Blood Donors Club (BBDC)

https://forms.gle/HgqZDMtYHEq8yPM49

বিবিডিসি সবুজ আন্দোলনের প্রথম ধাপ হিসেবে বরিশালের স্কুল কলেজ সহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান অঙ্গনে বৃক্ষরোপণ শুরু হয়েছে...

★★★সোনাকান্দা দুর্গ:বাংলায় মুঘোলদের নৌ শক্তির প্রতীক ★★★**এটি মুঘল আমলে নির্মিত একটি জল দুর্গ। এটি নারায়ণগঞ্জে জেলার বন...
30/05/2021

★★★সোনাকান্দা দুর্গ:বাংলায় মুঘোলদের নৌ শক্তির প্রতীক ★★★

**এটি মুঘল আমলে নির্মিত একটি জল দুর্গ। এটি নারায়ণগঞ্জে জেলার বন্দর উপজেলায় শীতলক্ষা নদীর পূর্বতীরে অবস্থিত। ১৬৫০ সালের দিকে মোঘল আমলে যখন মীর জুমলা বাংলার সুবাদার ছিলেন তৎকালীন সময়ে সমৃদ্ধ শহর ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকাকে নদী পথে আগত মগ ও পর্তুগিজ শত্রুদের আক্রমণ প্রতিহত করতে ও জলদস্যুদের আক্রমণ থেকে রক্ষ্যা করার জন্য নদীর তীরে ৩টি দূর্গ তৈরি করা হয়। এই তিনটি দূর্গকে “জলদূর্গ” বলা হতো। ৩টি জলদূর্গের ২টি হচ্ছে নারায়ণগঞ্জের শীতলক্ষ্যার দুই পাড়ে। একটি শীতলক্ষ্যার পশ্চিম পাড়ে হাজীগঞ্জ দুর্গ, আরেকটি শীতলক্ষ্যার পূর্ব পাড়ে সোনাকান্দা দুর্গ এবং অন্যটি মুন্সীগঞ্জের ইদ্রাকপুর দুর্গ।এই দুর্গটি বাংলার বারো ভূঁইয়ার অন্যতম নেতা ঈশা খাঁ ব্যবহার করতেন। বাংলার সুবেদার ও সেনাপতি মীরজুমলা ১৭ শতকের মধ্যভাগে দুর্গটি নির্মাণ করেন।এটি শীতলক্ষ্যা নদীর পূর্ব তীরে অবস্থিত। দুর্গটি দেখতে অনেকটা হাজীগঞ্জ দুর্গের মতোই।জনশ্রুতি আছে, এ দুর্গ থেকে পাতালপথে হাজীগঞ্জ দুর্গের সঙ্গে যোগাযোগ ছিল। মূলত দুর্গের নামানুসারে ঐ এলাকায় নামকরণ হয় সোনাকান্দা।
**কেল্লার বিবরণ :চতুর্ভুজাকৃতির সোনাকান্দা দূর্গটি চারপাশে মজবুত উঁচু দেয়াল দিয়ে ঘেরা। দূর্গের ভিতরে নিরাপদে থেকে দেয়ালের মধ্য দিয়ে গোলা নিক্ষেপের জন্য বহুসংখ্যক প্রশস্ত-অপ্রশস্ত ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ছিদ্র আছে। সেগুলি দিয়ে বন্দুক এবং হালকা কামান ব্যবহার কর যেতো। দূর্গের চার কোনায় অষ্টভুজা-কৃতির চারটি বুরুজ রয়েছে। দূর্গের সবচেয়ে আকর্ষণীয় অংশ হচ্ছে এর পশ্চিম অংশে উঁচু বিশাল গোলাকার কামান প্ল্যাটফর্ম। অনেকগুলি বড়বড় সিঁড়ি টপকে উঠতে হয় প্ল্যাটফর্মে। দূর্গের পশ্চিম দিক দিয়েই বয়ে যেতো শীতলক্ষ্যা নদী। তাই এই পশ্চিমমুখী কামান প্ল্যাটফর্মের উঁচু মঞ্চে শক্তিশালী কামান স্থাপন করা ছিল নদীপথে আগত জলদস্যুদের ঠেকাতে।দূর্গের উত্তর পাশের প্রাচীরে উত্তরমুখী একটি মজবুত প্রবেশ তোরণ রয়েছে। এটিই দূর্গের একমাত্র প্রবেশ তোরণ। প্রবেশদ্বারটি একটি আয়তাকার তোরণ কাঠামোর মধ্যে স্থাপন করা হয়েছে। এই দুর্গ নির্মাণের তারিখ সম্বলিত কোন শিলালিপি পাওয়া যায় নি তবে ঐতিহাসিকদের মতে এটি ১৬৬০ থেকে ১৬৬৩ খৃষ্টাব্দের মধ্যে নির্মিত হয়েছিল।

ততথ্যসূত্র :
বাংলাপিডিয়া
দৈনিক ইত্তেফাক
বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন ওয়েব সাইট
প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর ওয়েব সাইট
ভ্রমণ গাইড.কম
বাংলানিউজ টোয়েন্টিফোর.কম

30/05/2021
শিমুলের সমারোহ লোকেশন -বেলতুলি, রায়পুরা, নরসিংদী।
07/03/2021

শিমুলের সমারোহ
লোকেশন -বেলতুলি, রায়পুরা, নরসিংদী।

পাখির চোখে সেইন্ট মার্টিন 😍
22/10/2020

পাখির চোখে সেইন্ট মার্টিন 😍

বিশ্বাস ও সততার প্রতীক সাজেকের লুসাই পল্লীর দোকানদার ছাড়া দোকান।❤️লকডাউনের পর আবার নতুন করে শুরু হলো দোকানটি। এখন বিভিন...
13/10/2020

বিশ্বাস ও সততার প্রতীক সাজেকের লুসাই পল্লীর দোকানদার ছাড়া দোকান।❤️

লকডাউনের পর আবার নতুন করে শুরু হলো দোকানটি। এখন বিভিন্ন রকম পাহাড়ী ফল, জুস, পানি ইত্যাদি পাওয়া যাবে দোকানটিতে।

❤️

বাংলার দারজেলিং😍😍😍সাজেক🥰🥰🥰মেঘের রাজ্য🥰🥰ফিলিংসের ভান্ডার😇😇Welcome To Sajek 😊😊😊
06/10/2020

বাংলার দারজেলিং😍😍😍
সাজেক🥰🥰🥰
মেঘের রাজ্য🥰🥰
ফিলিংসের ভান্ডার😇😇

Welcome To Sajek 😊😊😊

06/10/2020

থানচি নাফাখুম যাতায়াত নিষিদ্ধ।
- থানচি উপজেলা প্রশাসন

সূত্র : সময় টিভি

বলো বলো
05/10/2020

বলো বলো

কাপ্তাই হ্রদ, রাঙামাটি।
04/10/2020

কাপ্তাই হ্রদ, রাঙামাটি।

 #সতর্কতা  #সাবধানসাপ আর গাছের রং এক হওয়ায় যেমন অন্যান্য প্রাণী ধোঁকা খাচ্ছে !ঠিক তেমনি অমানুষ গুলো মানুষের মতো দেখতে হও...
04/10/2020

#সতর্কতা #সাবধান

সাপ আর গাছের রং এক হওয়ায়
যেমন অন্যান্য প্রাণী ধোঁকা খাচ্ছে !
ঠিক তেমনি অমানুষ গুলো মানুষের মতো
দেখতে হওয়ায়, ভালো মানুষ গুলো ও
প্রতিনিয়ত ধোঁকা খাচ্ছে !

সচেতনতায়ঃ Tourist People Bangladesh

 #চিনি_মসজিদ_সৈয়দপুর চিনি মসজিদ রংপুর বিভাগের নীলফামারী জেলার সৈয়দপুরে অবস্থিত। মসজিদটি নীলফামারী সদর থেকে ২০ কিলোমিটার...
03/10/2020

#চিনি_মসজিদ_সৈয়দপুর

চিনি মসজিদ রংপুর বিভাগের নীলফামারী জেলার সৈয়দপুরে অবস্থিত। মসজিদটি নীলফামারী সদর থেকে ২০ কিলোমিটার দূরে সৈয়দপুরে অবস্থিত। মসজিদে একসঙ্গে প্রায় পাঁচ শতাধিক লোক নামাজ আদায় করতে পারে।

মসজিদের সৌন্দর্য বাড়াতে মসজিদের দেয়ালে চিনামাটির থালার ভগ্নাংশ ও কাঁচের ভগ্নাংশ বসানো হয়। এই পদ্ধতিকে ‘চিনি করা’ বা ‘চিনি দানার কাজ করা’ বলা হয়। এখান থেকেই মসজিদের নাম হয় চিনি মসজিদ বা চীনা মসজিদ। সৌন্দর্যের কাজে ব্যবহৃত চিনামাটির উপকরণসমূহ কলকাতা থেকে আনা হয়। ঐতিহাসিক এই মসজিদের নকশা করেন মো. মোখতুল ও নবী বক্স।

মসজিদ নির্মাণে মুঘল স্থাপত্য শৈলী অনুসরণ করা হয়েছে। মসজিদের দেয়ালে ফুলদানি, ফুলের ঝাড়, গোলাপ ফুল, একটি বৃত্তে একটি ফুল, চাঁদতারাসহ নানা চিত্র অঙ্কিত আছে। মসজিদ তৈরিতে প্রচুর মার্বেল পাথর ব্যবহার করা হয়। ২৭টি মিনার রয়েছে মসজিদটিতে। ছোট ছোট ৩২টি মিনারসহ ৩টি বড় গম্বুজ। মসজিদটি দ্বিতল। প্রবেশ পথের উপরে আজান দেবার জন্য মিম্বার রয়েছে। মসজিদে ২৪৩টি শংকর মর্মর পাথর রয়েছে। মসজিদের বারান্দা সাদা মোজাইকে বাঁধানো। মসজিদের সম্পূর্ণ অবয়ব রঙিন পাথরে মোড়ানো। মসজিদটি দুই ধাপে বর্ধিত করা হয়। মসজিদে প্রবেশের জন্য উত্তরে ও দক্ষিণে একটি করে দরজা রয়েছে। মসজিদের দোতলায় একটি ভবনসহ পর্যটকদের থাকার ব্যবস্থা রয়েছে।

বলুন তো এই ঝর্ণার নাম কি???
01/10/2020

বলুন তো এই ঝর্ণার নাম কি???

-যেন সপ্নের দেশ! অবিশ্বাস্য একটি বেপার! 🌸😍 সাজেক যাওয়ার ইচ্ছা কি আপনার হয়? ~ সাজেক❤
01/10/2020

-যেন সপ্নের দেশ! অবিশ্বাস্য একটি বেপার! 🌸😍 সাজেক যাওয়ার ইচ্ছা কি আপনার হয়?

~ সাজেক❤

মন ভালো করতে ঘুরে আসুন "চর কুকরি মুকরি" চর কুকরি মুকরি দ্বীপদৃষ্টির সীমানার পুরোটা ফোকাস জুড়ে শুধু সবুজ আর সবুজ। দৃষ্টিক...
30/09/2020

মন ভালো করতে ঘুরে আসুন "চর কুকরি মুকরি"

চর কুকরি মুকরি দ্বীপ
দৃষ্টির সীমানার পুরোটা ফোকাস জুড়ে শুধু সবুজ আর সবুজ। দৃষ্টিকে সম্মোহন করে হাতছানি দিতে থাকে টুকরো টুকরো নিবিড় বনভূমি। শিল্পী তপুর গানের মত বলতে হয়, “একপাশে বঙ্গোপসাগর তোমার, অন্যপাশে বনভূমি"। উত্তাল ঢেউ, বৈরী বাতাস আর জলোচ্ছ্বাসের গর্জন যখন আপনার কর্ণকুহর হয়ে মস্তিস্কে পৌঁছে উদ্বেল করবে আপনার ভাবনার জগতকে, ঠিক তখনই অন্য পাশের সবুজ দ্বীপ আর প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের এক অপরূপ লীলাভূমি আপনাকে দিবে নিবিড় ভালোলাগার এক চিরসবুজ প্রশান্তি। আর এই অন্য পাশের সবুজ দ্বীপ আর প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের এক অপরূপ লীলাভূমি হল চর কুকরি মুকরি।
চোখ ধাঁধানো সবুজের সমারোহ আর শান্ত নিশ্চুপ প্রকৃতির বুকে নিজেকে বিলীন করে দিতে চাইলে ঘুরে আসতে পারেন বাংলাদেশের অন্যতম সংরক্ষিত বনাঞ্চল ও বৃহৎ বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য এই দ্বীপে ৷

এখানে দেখতে পাবেন নানা প্রজাতির পশু-পাখি ও সরীসৃপ প্রাণী। শিয়ালের দল, হরিণের পাল, আর বন্য মহিষের বিশাল বাহিনীগুলো নিজ চোখে দেখতে বিশেষ কোন ভাগ্য না নিয়ে গেলেও অনায়াসে চোখের আঙিনায় চলে আসবে এরা। নাম না জানা হাজার রকমের গাছের সাথে সারি সারি নারিকেল গাছ আর বিশাল বালুকাময় চরটি দেখে মনে হবে আপনার অবস্থান কোন এক সৈকত পাড়ে। শীতকালে দেখা মিলবে হাজার হাজার অতিথি পাখির ৷

ভ্রমণের প্রস্তুতি
শীতকালে এই চরের আসল রুপ, সৌন্দর্য দেখা যায় এবং পুরো চর পায়ে হেঁটে বেড়ানো যায়। তাছাড়া ক্যাম্পিং করতে চাইলে অবশ্যই শীতকালে যেতে হবে; না হলে মূল চরে ক্যাম্প করা যাবে না। বর্ষার সময় এই চর প্রায়ই ডুবন্ত থাকে তাই বর্ষায় না যাওয়াই ভালো ৷
সবচেয়ে ভালো সময় জানুয়ারী–মার্চ মাস ৷

দর্শনীয় স্থান
সম্পূর্ণ চরটি ঘুরে দেখার মত সুন্দর। বনের ভেতরে ঘুরে বেড়াতে পারেন, দেখা হয়ে যাবে অনেক হরিন, মহিষ আর শিয়াল বা তাদের দলের সাথে। বনে হাঁটার সময় সাবধান থাকবেন বিভিন্ন বিষাক্ত পোকা মাকড় ও সাপ থেকে। সন্ধ্যার আগেই বন থেকে বেড়িয়ে আসুন। আগে থেকে রাস্তা মনে রাখা উচিত, নাহলে রাস্তা হারিয়ে ঘোরপাক খাওয়ার সম্ভাবনাই বেশি।

এই চরের কাছাকাছি ঢাল চর, চর মানিক, সোনার চর, রুপার চর সহ বেশ কিছু চর আছে। চাইলে কুকরি মুকরি থেকে রিসার্ভ ট্রলার নিয়ে ঘুরে আসতে পারেন এসব চরে ৷
ট্রলারের মাঝি বাবুল: ০১৭৪৫৪৩২২৩৭

যাতায়ত ব্যবস্থা

সবচেয়ে সহজ উপায় হলো নদী পথে যাতায়াত করা ৷ ঢাকার সদরঘাট থেকে কর্ণফুলী-৪, প্রিন্স অফ রাসেল-৪, নিউ সাব্বির ২ ও ৩ লঞ্চে ভোলার ঘোষের হাট নামবেন।
সেখান থেকে লেগুনা করে চলে যাবেন চর কচ্ছপিয়া ঘাট, সময় লাগবে মোটামুটি ৪০-৫০ মিনিট। ভাড়া নিবে ৪০-৫০ ৷
চর কচ্ছপিয়া ঘাট থেকে লোকাল ট্রলারে, তেতুলিয়া নদী পার হয়ে পৌছাবেন চর কুকরি মুকরি বাজারে।
প্রতিদিন সকাল ৯টা ও দুপুর ১২ টায় চর কুকরি মুকরির জন্য লোকাল ট্রলার ছেড়ে যায়, তাই লোকালে যেতে চাইলে সময়ের প্রতি লক্ষ্য রাখতে হবে। এভাবে যাওয়াই সবচেয়ে উত্তম, এতে অল্প খরচে ও কম ঝামেলায় পৌঁছে যেতে পারবেন।
চাইলে রিসার্ভ ট্রলার নিতে পারেন ৬০০-৮০০ টাকা নিবে যা আপনার ভ্রমণ খরচ বাড়িয়ে দিবে। তারপর পায়ে হেটে ঘুরে বেড়াবেন পুরো চর ও তার আশপাশ।

এছাড়াও সদরঘাট থেকে এম ভি ফারহান-২ বা টিপু-৪ লঞ্চে ভোলার চরফ্যাশন নেমে ১০ টাকা অটো ভাড়ায় বাসস্ট্যান্ড গিয়ে সেখান থেকে যেতে পারবেন চর কচ্ছপিয়া ঘাটে। বাসে গেলে ভেঙে ভেঙে যেতে হবে যা অনেকটা সময়সাপেক্ষ, তাই একটা লেগুনা রিসার্ভ করে চর কচ্ছপিয়া ঘাটে চলে যেতে পারেন ৷

সব গুলো লঞ্চ ঢাকা থেকে বিকাল ৫-৬ টার মধ্যে ছেড়ে যায় এবং

ঘোষের হাট থেকে ৩-৪ টার মধ্যে ছেড়ে আসে।
এম ভি ফারহান-২ লঞ্চ ০১৭৩২ ১৮৪১৩২
এম ভি টিপু-৪ ০১৭১২৫৬১২৩৪
নিউ সাব্বির-২ ০১৭৫৩৮৩৫৮৫৮
প্রিন্স অফ রাসেল ০১৭১২ ৫৬১৫২০
নিউ সাব্বির-৩ ০১৭৯৯০৮৯৪৫৩

থাকার ব্যবস্থা

চর কুকরি মুকরিতে কোন আবাসিক হোটেল বা রিসোর্টের ব্যবস্থা নেই। থাকার জন্য ইউনিয়ন পরিষদে উঠতে হবে। সেখানের বর্তমান(২০১৫) চেয়ারম্যান জনাব হাসিম মহাজনের সাথে বা তার সেক্রেটারি জাকির হোসেনের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। জেলা পরিষদের সামনে আছে বিশাল ফাঁকা মাঠ আর পুকুর। বাজারের পাশেই এই ইউনিয়ন পরিষদ। এছাড়া বাজারে যে দুইটি খাবারের হোটেল আছে তাদের বললেও কোন বাড়িতে থাকার ব্যবস্থা করে দিবে ৷

তবে সবচেয়ে সহজ আর মজাদার থাকার ব্যবস্থা হলো চরে ক্যাম্প করে থাকা। এতে খরচ যেমন বাঁচবে, সাথে পাবেন প্রাকৃতিক এক অন্যরকম ভিন্ন পরিবেশ। এই চরের যেখানে খুশি ক্যাম্প করতে পারেন, সম্পূর্ণ নিরাপদ। ক্যাম্প করার জন্য এখানে আছে, বিশাল জায়গা। আপনি যেখানে ইচ্ছা ক্যাম্প করতে পারবেন। তবে বনের ভিতরে ক্যাম্প করা থেকে বিরত থাকবেন। বনের পাশে বিশাল বালুর চর যেখানে ইচ্ছে ক্যাম্প করতে পারেন।

মূল চরের আগে একটি খাল আছে তা পার হয়ে ৩০০-৪০০ মিটার সামনের কিছু জায়গা আছে বনের পাশে গাছের ছায়ায় সেখানে ক্যাম্প করা যেতে পারে। তবে অবশ্যই স্থানীয় কারো কাছে জোয়ারের পানি কতদূর পর্যন্ত আসে তা জেনে নিবেন। এখন পর্যন্ত যারা ব্যাকপ্যাকিং করেছেন আমার জানামতে সবাই এখানেই ক্যাম্প করেছিলেন। এছাড়াও ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয়ের মাঠেও ক্যাম্প করতে পারেন ৷
চেয়ারম্যান সাহেবের সেক্রেটারি মোঃ জাকির: ০১৭৯৯৬৬৯৪১

খাবারের ব্যবস্থা

কুকরি মুকরি বাজারে দুটি খাবার হোটেল আছে, একটি নিমাই হোটেল যা সুমন ভাইয়ের অন্যটি মিজান ভাইয়ের। অর্ডার দিলে আপনার মন মত মেনু রেডি করে দিবে। ব্যাকপ্যাকিং করেও নিজেরা রান্না করে খেতে পারবেন ৷ এই চরে লাকড়ির অভাব নেই ৷
যেখানে ক্যাম্প করবেন তার আশেপাশে ১০-২০ মিটার হাঁটলেই তিন চারদিনের লাকড়ি যোগাড় হয়ে যাবে। যদি ব্যাকপ্যাকিংয়ে নিজেরা রান্না করে খেতে না চাইলে হোটেলে বলে দিতে পারেন, রান্না করে আপনার কাছে পৌঁছে দিবে। তাছাড়া স্থানীয় অনেক লোক আছে যারা ব্যাকপ্যাকারদের জন্য খাবার ব্যবস্থা করে থাকে ৷
আর বাজার থেকে ড্রাম ভাড়া নিয়ে মিষ্টি পানির ব্যবস্থা করতে পারবেন। নদীর পানি লবণাক্ত তাই পান করা থেকে বিরত থাকা উচিত। শুধু পান করা ছাড়া ভুলেও মিষ্টি পানি খরচ করবেন না, কারণ প্রায় ৩ কি.মি. হেঁটে আপনাকে এই পানি সংগ্রহ করতে হবে, না হয় জোয়ার আসা পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে যা অনেক সময় সাপেক্ষ ও কষ্টসাধ্য ৷

খাবারের হোটেল সুমন: ০১৭১৪৯৩৩৯৮১

সূত্র : ভ্রমণ গাইড

গুটিয়া মসজিদ (Guthia Mosque) 🖤এশিয়ার অন্যতম বৃহত্তম জামে মসজিদ, 🖤যা বরিশাল বিভাগে উজিরপুর থানার গুটিয়া ইউনিয়নের চাংগুরিয়...
29/09/2020

গুটিয়া মসজিদ (Guthia Mosque) 🖤
এশিয়ার অন্যতম বৃহত্তম জামে মসজিদ, 🖤
যা বরিশাল বিভাগে উজিরপুর থানার গুটিয়া ইউনিয়নের চাংগুরিয়া গ্রামে অবস্থিত। ☺
বরিশাল শহর থেকে ১১ কিলোমিটার দূরে ১৪ একর জমির উপর বিশাল এই মসজিদটি গড়ে তোলা হয়েছে। ☺🖤
গুটিয়া মসজিদ নামে পরিচিতি পেলেও এর নাম বাইতুল আমান। ❤
গুটিয়া মসজিদ কমপ্লেক্সের ভেতরে রয়েছে একটি মসজিদ, সুদৃশ্য মিনার, ২০ হাজার লোকের ধারণক্ষমতার ঈদগাহ্ ময়দান, একটি ডাকবাংলো, এতিমখানা, গাড়ি পার্কিং, পুকুর, লেক এবং ফুলের বাগান। মসজিদটিতে এক সঙ্গে প্রায় ১৫০০ মুসল্লী নামাজ আদায় করতে পারে ❤❤❤

অপরুপ সৌন্দর্যে ঘেরা সাজেক ভ্যালি, রাঙ্গামাটি 👌❤
29/09/2020

অপরুপ সৌন্দর্যে ঘেরা সাজেক ভ্যালি, রাঙ্গামাটি 👌❤

লোকেশন: নারায়ণগঞ্জ, সোনারগাঁও 😍
28/09/2020

লোকেশন: নারায়ণগঞ্জ, সোনারগাঁও 😍

বিশাল আকাশ জুড়ে মেঘের ভেলা।মারায়ং তং, আলীকদম, বান্দরবান
28/09/2020

বিশাল আকাশ জুড়ে মেঘের ভেলা।
মারায়ং তং, আলীকদম, বান্দরবান

ইনানী সি বিচ ❤❤❤❤❤
28/09/2020

ইনানী সি বিচ ❤❤❤❤❤

বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে ঘুরে ঘুরে ছবিগুলো তুলেছেন আদিত্য প্রণয় 🌸🌼
28/09/2020

বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে ঘুরে ঘুরে ছবিগুলো তুলেছেন আদিত্য প্রণয় 🌸🌼

অবিভক্ত বাংলার প্রথম জেলা, প্রথম ডিজিটাল জেলা, প্রথম শত্রুমুক্ত জেলা, প্রথম স্বাধীন হওয়ার গৌরব বুকে নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে এই ...
28/09/2020

অবিভক্ত বাংলার প্রথম জেলা, প্রথম ডিজিটাল জেলা, প্রথম শত্রুমুক্ত জেলা, প্রথম স্বাধীন হওয়ার গৌরব বুকে নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে এই যশোর জেলা। এরকম অনেক প্রথমের সাথে জড়িয়ে আছে যশোর।

Address


Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Tourist People Bangladesh posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Shortcuts

  • Address
  • Alerts
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Travel Agency?

Share