Side Scene

Side Scene Tours And Travel
(6)

29/11/2021

পর্যটন বিকাশে নতুন উদ্যোগ - ভারত গৌরব ট্রেন

20/04/2021

মাত্র দেড় ঘন্টায় উইকেন্ড স্পট ..🏔🌈👇

18/03/2021
25/11/2020
25/07/2020

কেউ কথা রাখেনি, তেত্রিশ বছর কাটলো, কেউ কথা রাখেনা ! - সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়

বুকের মধ্যে সুগন্ধি রুমাল রেখে বরুণা বলেছিল,
যেদিন আমায় সত্যিকারের ভালবাসবে
সেদিন আমার বুকেও এরকম আতরের গন্ধ হবে !
ভালবাসার জন্য আমি হাতের মুঠোয় প্রাণ নিয়েছি
দুরন্ত ষাঁড়ের চোখে বেঁধেছি লাল কাপড়
বিশ্ব সংসার তন্ন তন্ন করে খুঁজে এনেছি ১০৮ নীলপদ্ম
তবু কথা রাখেনি বরুণা, এখন তার বুকে শুধুই মাংসের গন্ধ
এখনো সে যে কোন নারী !
কেউ কথা রাখেনি, তেত্রিশ বছর কাটলো, কেউ কথা রাখেনা !

21/06/2020
  #আমরা_পারব!
28/05/2020


#আমরা_পারব!

28/05/2020

একটি মানবিক আবেদন ...

আজকের 'এই সময়' ..
26/05/2020

আজকের 'এই সময়' ..

বিশ্ব সংসার তন্ন তন্ন করে খুঁজে এনেছি ১০৮ নীলপদ্ম তবু কথা রাখেনি বরুণা, এখন তার বুকে শুধুই মাংসের গন্ধ ,এখনো সে যে কোন ন...
13/05/2020

বিশ্ব সংসার তন্ন তন্ন করে খুঁজে এনেছি ১০৮ নীলপদ্ম তবু কথা রাখেনি বরুণা, এখন তার বুকে শুধুই মাংসের গন্ধ ,এখনো সে যে কোন নারী ! কেউ কথা রাখেনি, তেত্রিশ বছর কাটলো, কেউ কথা রাখেনা !
ভিডিওটি দেখতে লিংকে ক্লিক করুন -- https://youtu.be/9QbbXC9vI9g
ইউটিউব চ্যানেল লিংক – www.youtube.com/sidescene
ভিডিওটি ভালো লাগলে চ্যানেলটি লাইক শেয়ার এবং সাবস্ক্রাইব করতে ভুলবেন না |

"KEU KATHA RAKHENI" written by Sunil Gangopadhyay. কবিতা : কেউ কথা রাখেনি কবি : সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় কেউ কথা রাখেনি, তেত্রিশ বছর কাটলো কেউ কথা রাখেন....

শহরের সবথেকে পুরাতন ট্রাম গাড়ি টা আজ অনির্দিষ্ট কালের জন্য ছুটিতে আছে। ঢং ঢং শব্দ করে পিচ গলা রাস্তার বুক চিড়ে তাকে আর ছ...
06/05/2020

শহরের সবথেকে পুরাতন ট্রাম গাড়ি টা আজ অনির্দিষ্ট কালের জন্য ছুটিতে আছে। ঢং ঢং শব্দ করে পিচ গলা রাস্তার বুক চিড়ে তাকে আর ছুটতে হয় না। প্রেমিকার চুম্বন আজ আর প্রেমিকের ঠোঁট ছুঁতে পারে না। সব স্বপ্ন আশা আকাঙ্ক্ষা চাওয়া পাওয়া আজ যেনো পথ হাড়িয়েছে। তারপর কি হলো..? জানতে হলে ভিডিওটি দেখুন|
ভিডিওটি দেখতে লিংকে ক্লিক করুন -- https://youtu.be/9ecLW5cU2g4
ইউটিউব চ্যানেল লিংক – www.youtube.com/sidescene
ভিডিওটি ভালো লাগলে চ্যানেলটি লাইক শেয়ার এবং সাবস্ক্রাইব করতে ভুলবেন না |

শঙ্খচিল (Shankhachil) কবি জীবনানন্দ দাশ (jibanananda das) আমাদের দেখা হোক মহামারী শেষে, আমাদের দেখা হোক জিতে ফিরে এসে। আমাদের দেখা হো....

রেলগাড়ির কামরায় হঠাৎ দেখা , ভাবিনি সম্ভব হবে কোনদিন ।। আগে ওকে বারবার দেখেছি লাল রঙের শাড়িতে – দালিম-ফুলের মত রাঙা; আজ প...
29/04/2020

রেলগাড়ির কামরায় হঠাৎ দেখা , ভাবিনি সম্ভব হবে কোনদিন ।। আগে ওকে বারবার দেখেছি লাল রঙের শাড়িতে – দালিম-ফুলের মত রাঙা; আজ পরেছে কালো রেশমের কাপড়, আঁচল তুলেছে মাথায় । তার পর ..? একটি নতুন ধরনের ভিডিও বানানোর চেষ্টা করেছি দেখুন না আপনাদের কেমন লাগে | কেমন লাগল কমেন্ট বক্সে লিখে জানাতে ভুলবেন না | ভিডিও লিংক দেয়া হল - https://youtu.be/xNnigFAGRzU
ইউটিউব চ্যানেল লিংক – www.youtube.com/sidescene
ভিডিওটি ভালো লাগলে চ্যানেলটি লাইক শেয়ার এবং সাবস্ক্রাইব করার অনুরোধ রইল |

Poetry - Hothat Dekha Poet - Rabindranath Tagore This time, a poem about the feelings that separation from the beloved sustains within us, and how unexpected...

24/04/2020

অবলুপ্তির পথে বাংলার ঐতিহ্যবাহী লোকনৃত্য কাঠি নাচ
************************************************************
বছরভর নানা উৎসবকে কেন্দ্র করে অসংখ্য লোকগীতি, লোকনৃত্য সংবলিত লোকসংস্কৃতি ছড়িয়েছিটিয়ে রয়েছে গ্রামবাংলার প্রত্যন্ত অঞ্চলে। কাঠিনাচ তেমনই এক উৎসবকেন্দ্রিক লোকনৃত্য, যা দক্ষিণবঙ্গের অতি পুরনো লোকসাংস্কৃতিক ধারাপ্রবাহের অন্যতম আকর্ষণ। স্থানীয় ভাষায় যা বেশি পরিচিত ‘কাঠিলাচ’নামে। শরৎ এলেই বাঁকুড়া, পুরুলিয়া ও ঝাড়গ্রামের বিশেষ করে ভূমিজ সম্প্রদায়ের বাউরি-সর্দার জনজাতির লোকেরা এই কাঠিনাচের মধ্য দিয়ে বিনোদনে মেতে উঠেন। গুজরাতে প্রচলিত ‘ডান্ডিয়া’ নাচের সঙ্গে সাদৃশ্য লক্ষ্য করা গেলেও গানের ভাষা, সুর ও সাজ-পোশাকে কাঠিনাচ সম্পূর্ণ মৌলিকত্বের দাবি রাখে।

ইউটিউব চ্যানেল লিংক -- www.youtube.com/sidescene

কাঠিনাচের সংস্কৃতি অতিপ্রাচীন। গবেষকদের মতে, প্রাচীন রাজা বা জমিদারের লাঠিয়াল বাহিনীর হাতেই কাঠিনাচের সূত্রপাত। পরবর্তী কালে ভূমিজ সম্প্রদায়ের মানুষ বিনোদনের মাধ্যম হিসেবে তা গ্রহণ করেন এবং নিজস্ব রূপ দেন। কালের গতিতে সেই নাচ বিবর্তিত হতে হতে আজ এই জায়গায় পৌঁছছে। শরীর গঠনের পক্ষে অত্যন্ত সহায়ক হওয়ায় ব্রতচারী আন্দোলনের স্রষ্টা গুরুসদয় দত্তও কাঠিনাচকে দেশাত্মবোধক সঙ্গীতের সঙ্গে পুনর্গ্রহণ করেছিলেন এবং ‘ক্রীড়া অভিপ্রায়’-এর অন্তর্ভুক্ত করেছিলেন।

কাঠিনাচের গানের বিষয়বস্তুও লোকসঙ্গীতেরই অংশবিশেষ, যা মূলত পৌরাণিক কাহিনিনির্ভর। তার মধ্যে ‘দাতাকর্ণ’, ‘শ্রীরাধার কলঙ্ক ভঞ্জন’, ‘শ্রীকৃষ্ণের গোষ্ঠলীলা’, ‘গঙ্গা বন্দনা’ প্রভৃতি বিশেষ উল্লেখযোগ্য। গঙ্গা বন্দনায় মূল গায়েন সুর তোলেন: ‘‘বন্দ মাতা সুরধনী, পুরাণে মহিমা শুনি,/ পতিত পাবনী পুরাতনী।/ বিষ্ণুপদে উপাদনী, দ্রবময়ী তব নাম,/ সুরাসুর নরের জননী...।’’
কখনও কখনও শিব-পার্বতী থেকে শুরু করে উমা-মেনকার কথোপকথনও গানের বিষয় হয়ে উঠে: ‘‘সম্মুখে দাঁড়ায়ে গৌরী/ করে অতি বিনয় করি,/ শুন হর করি নিবেদন। হো..হো..হোই...’’ গানের মাঝে এই ‘হো..হো..হোই...’ ধ্বনি নাচের মাঝে শিল্পীদের উৎসাহ জোগায়। স্থানীয় ভাষায় একে ‘কাঠিনাচের-হেস-হেসানি’ বলা হয়, যা একটি প্রচলিত প্রবাদও বটে। উস্কানিমূলক কথাবার্তা বোঝাতে এই প্রবাদটি ব্যবহৃত হয়।

ইউটিউব চ্যানেল লিংক -- www.youtube.com/sidescene

দুর্গা পুজোর চার দিনই মন্দিরে-মণ্ডপে নেচে গেয়ে আসর মাতান কাঠিনাচের দল। গ্রামগুলিতেও তাঁরা ঘুরতে থাকেন। যে সব গ্রামে দুর্গাপুজো হয় না, কাঠিনাচ সেখানেও যেন উৎসবের আবহ এনে দেয়। উৎসবকেন্দ্রিক এই লোকনৃত্য কোথাও কোথাও দুর্গাপুজো থেকে শুরু হয়ে কালীপুজো-ভাইফোঁটা পর্যন্ত ধারাবাহিক ভাবে চলতে থাকে।

কেবলমাত্র পুরুষরাই এই নাচে যোগদান করে থাকেন। নাচের সাজসজ্জা বেশ আকর্ষক। মেয়েদের সাজগোজের নানা উপকরণ দিয়ে ছেলেরাই বিয়ের কনের মতো করে সাজেন। মুখে ফেস পাউডার, চোখে কাজল, ঠোঁটে লাল লিপস্টিক, কানে দুল, নাকে নাকছাবি, হাতে কাচের চুড়ি, নকল চুল, চুলের খোঁপায় ফুল, মাথায় প্রতিমার মুকুট আরও কত কিছু! শাড়িকে ঘাগরার মতো করে পরে হাতে দু’টি রং করা ছোট ছোট কাঠি নিয়ে দলবদ্ধ ভাবে গানের তালে নাচতে থাকেন এক দল। আর অন্য এক জন পুরুষ বেশেই ঘুরে ফিরে নাচতে নাচতে গান করেন। তিনিই মূল গায়েন। তাঁকে ঘিরে বাকিরা গোল করে কাঠিতে কাঠি ঠুকে তালে তালে নাচতে থাকেন। কাঠিনাচে ব্যবহৃত বাদ্যযন্ত্র বলতে মূলত মাদল। দু’জন মাদলবাদক নৃত্যশিল্পীদের সঙ্গে নাচে যোগদানও করেন। আনুষঙ্গিক বাদ্য হিসেবে থাকে হারমোনিয়াম, কাঁসর, আড়বাঁশি ও করতাল।

সব জায়গায় যে কাঠি নিয়েই নাচ করা হয়, এমন নয়। স্থানভেদে কোথাও কোথাও কাঠির বদলে হাতে শুধু একটি করে রুমালও থাকে। সে ক্ষেত্রে নাচের ছন্দের তালে একটু পটপরিবর্তন ঘটলেও মূল ধারা একই থাকে। বর্তমানে বাঁকুড়ার ইঁদপুর, হিড়বাঁধ, খাতড়া, সিমলাপাল, তালডাঙ্গরা প্রভৃতি ব্লকে এই রুমাল নিয়ে নাচের প্রচলনই বেশি দেখা যায়।

ইউটিউব চ্যানেল লিংক -- www.youtube.com/sidescene

তবে শুধু বিনোদন নয়, উৎসবের দিনে গরিব এই সব মানুষদের কাছে কিছু বাড়তি উপার্জনের সুযোগও করে দেয় এই কাঠিনাচ। নাচ শেষে ঘরে ঘরে গিয়ে চাল, মুড়ি, চিড়ে, পিঠের পাশাপাশি কিছু নগদ পয়সাও আদায় হয়। যা অভাবের সংসারে পরিজনদের মুখে হাসি ফোটাতে একটু খানি সহায়ক হয়ে উঠে।

আজকের দিনে যাঁরা ঘরে ঘরে টিভি, হাতে হাতে স্মার্টফোন, ডিজে মাইকের রমরমা দেখে অভ্যস্ত, সেই নতুন প্রজন্মকে কাঠিনাচের সাংস্কৃতিক গুরুত্ব বোঝানো সত্যিই দুষ্কর। তাই হয়তো ভূমিজ সম্প্রদায়ের নতুন প্রজন্মও মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছে এই সমস্ত লোকসংস্কৃতি থেকে। কিন্তু সুখের কথা, এই অবক্ষয়ের যুগেও কিছু মানুষ আজও কাঠিনাচকে বাঁচিয়ে রেখেছেন। আজও বাঁকুড়া-পুরুলিয়া-ঝাড়গ্রামের প্রত্যন্ত অঞ্চলে দুর্গাপুজো, কালীপুজোয় কাঠিনাচ দেখতে পাওয়া যায়। কিন্তু তা আর কত দিন টিকে থাকবে তা নিয়ে যথেষ্ট সংশয় রয়েছে।

ভ্রমণ সম্পর্কিত কোনো প্রশ্ন থাকলে আমাদের ইনস্টাগ্রামে অথবা ফেসবুক পেজে জানাতে পারেন ..
Our page ---- https://www.facebook.com/Sidesceneofficial
Our Instagram Page ---- https://www.instagram.com/sidescene365/
ইউটিউব চ্যানেল লিংক -- www.youtube.com/sidescene





১৯৩২ খ্রিস্টাব্দে আদর্শ মানুষ ও দেশ গড়ার লক্ষ্যে এক উন্নত ব্রত চর্চার কথা জানালেন ICS গুরু সদয় দত্ত|জ্ঞান শ্রম সত্য ঐক...
22/04/2020

১৯৩২ খ্রিস্টাব্দে আদর্শ মানুষ ও দেশ গড়ার লক্ষ্যে এক উন্নত ব্রত চর্চার কথা জানালেন ICS গুরু সদয় দত্ত|জ্ঞান শ্রম সত্য ঐক্য ও আনন্দ এই পাঁচটি ব্রত পালন করে সমাজের মঙ্গল সাধনে ব্রতী হবে ব্রতচারী দল|১৯৩৪ সালে গুরুসদয় দত্ত প্রতিষ্ঠা করলেন বাংলার ব্রতচারী সমিতি|স্বয়ং রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ব্রতচারী নৃত্যে অনুরক্ত ছিলেন ।সেই ব্রতচারী নৃত্যের ছোট্ট একটি অংশ আপনাদের জন্য ভিডিও লিংক নিচে দেয়া হল 👇👇👇
- https://youtu.be/fKq46R6a6eg
(ভিডিওটি দেখার জন্য লিংকে স্পর্শ করুন)
ইউটিউব চ্যানেল লিংক --- www.youtube.com/sidescene
ভিডিওটি ভালো লাগলে চ্যানেলটি লাইক শেয়ার এবং সাবস্ক্রাইব করতে ভুলবেন না আপনার একটি মূল্যবান কমেন্ট আমাকে পরবর্তী ভিডিও বানাতে অনুপ্রাণিত করবে ।

Raibenshe Dance || রায়বেঁশে নাচ || Bratachari Angan || Side Scene Raibenshe dance is a genre of Indian folk martial dance popular in the West Bengal state o...

রেল ,হোটেল এবং বিমানের টিকিট ক্যানসেল করে টাকা ফেরত দেয়ার পদ্ধতি ..
18/04/2020

রেল ,হোটেল এবং বিমানের টিকিট ক্যানসেল করে টাকা ফেরত দেয়ার পদ্ধতি ..

অবলুপ্তির পথে বাংলার ঐতিহ্যবাহী লোকনৃত্য|আজকের দিনে যাঁরা ঘরে ঘরে টিভি, হাতে হাতে স্মার্টফোন, ডিজে মাইকের রমরমা দেখে অভ্...
16/04/2020

অবলুপ্তির পথে বাংলার ঐতিহ্যবাহী লোকনৃত্য|
আজকের দিনে যাঁরা ঘরে ঘরে টিভি, হাতে হাতে স্মার্টফোন, ডিজে মাইকের রমরমা দেখে অভ্যস্ত, সেই নতুন প্রজন্মকে এই ঐতিহ্যবাহী লোকনৃত্যের সাংস্কৃতিকর গুরুত্ব বোঝানো সত্যিই দুষ্কর। ভিডিওটি দেখতে হলে নিচে দেওয়া লিংকে স্পর্শ করুন -- https://youtu.be/1fJ2Buofv6E
ইউটিউব চ্যানেল লিংক -- www.youtube.com/sidescene
ভিডিওটি ভালো লাগলে চ্যানেলটি লাইক শেয়ার এবং সাবস্ক্রাইব করতে ভুলবেন না|

Brotochari Kathi Nach || Folk Dance || Kathi Nach || Lokonritya || Side Scene বছরভর নানা উৎসবকে কেন্দ্র করে অসংখ্য লোকগীতি, লোকনৃত্য সংবলিত লোকসংস্কৃতি ছড়িয...

প্রকৃতির খেয়ালের কাছে আমরা কত অসহায়। মৃত্যু মুখে দাঁড়িয়ে গোটা পৃথিবী যেন এক হয়ে গেছে। কোনো দেশ নেই, ধর্ম নেই, গন্ডি নেই।...
13/04/2020

প্রকৃতির খেয়ালের কাছে আমরা কত অসহায়। মৃত্যু মুখে দাঁড়িয়ে গোটা পৃথিবী যেন এক হয়ে গেছে। কোনো দেশ নেই, ধর্ম নেই, গন্ডি নেই। আমাদের এত পরমাণু অস্ত্র যা শুধু ধ্বংসের তরে, বড় অর্থহীন বলে মনে হয় আজ। তা দিয়ে মানুষ মরে জীবাণু মরে কই? পুরো ভিডিওটি দেখার অনুরোধ রইলো ভিডিও লিংক নিচে দেওয়া হল -- https://youtu.be/ReFtsFu6YGI
চ্যানেল লিংক -- www.youtube.com/sidescene
ভিডিওটি ভালো লাগলে চ্যানেলটি লাইক শেয়ার এবং সাবস্ক্রাইব করতে ভুলবেন না|

লক ডাউনের এই অখন্ড অবসরে নেই বহু কিছু। ব্যস্ততা নেই। রাস্তায় লোক জন নেই। বাস ট্রেন ট্রাম নেই, নদীঘাটে লঞ্চ নেই। আ.....

লোকনৃত্য  কোনো জনগোষ্ঠীর জীবনঘনিষ্ঠ নৃত্য। এ নৃত্য বিশেষ কোনো নরগোষ্ঠী, অঞ্চল বা উপজাতীয় সংস্কৃতির ওপর ভিত্তি করে উদ্ভূ...
08/04/2020

লোকনৃত্য কোনো জনগোষ্ঠীর জীবনঘনিষ্ঠ নৃত্য। এ নৃত্য বিশেষ কোনো নরগোষ্ঠী, অঞ্চল বা উপজাতীয় সংস্কৃতির ওপর ভিত্তি করে উদ্ভূত ও বিকশিত। এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট জনগোষ্ঠীর জীবিকা নির্বাহ, সামাজিক রীতিনীতি ও ধর্মীয় সংস্কারের একটা গভীর সম্পর্ক থাকে।
সাঁওতালি অতি প্রাচীন ভাষা। দীর্ঘ জীবন ধরে মূলত মৌখিক সাহিত্যই এই ভাষাকে ধরে রেখেছে। এর সঙ্গে সংরক্ষিত হয়েছে সাঁওতালদের জাতি গোষ্ঠীর সংস্কৃতি ও পুরাণতত্ত্ব। এই আদিম আদিবাসীদের বৌদ্ধিক সংস্কৃতি ও প্রাত্যহিক যাপন আর্য সভ্যতার নিকট তেমন ঋণী নয়। কৃষি ও শিল্পে ওঁদের নিজস্ব রীতি প্রাচীন ও বহমান। তাঁদের ইতিহাস, প্রাক আর্যযুগের ইতিহাস। তাঁদের ভাষাও তাঁদেরই মতো প্রাচীন।
বাংলাদেশ ও ভারতের সাঁওতালদের যৌথ প্রচেষ্টায় অগস্ট মাসের গোড়ায় উইকিপিডিয়া ফাউন্ডেশন ‘সাঁওতালি উইকিপিডিয়া’ চালু করল। এই প্রথম ভারতের কোনও আদিবাসী ভাষা অনলাইন বিশ্বকোষটির অন্তর্ভুক্ত হল। এর ফলে ভারত, বাংলাদেশ ও নেপালে এক কোটিরও বেশি সাঁওতালি-ভাষী মানুষ মাতৃভাষায় জ্ঞান বিনিময় করতে পারবেন। দুই দেশের সাঁওতালদের যৌথ উদ্যোগও এই প্রথম।
সাঁওতালি সাহিত্য আদিযুগের শ্রুতি সাহিত্য। সুপ্রাচীন এই লোকসাহিত্যের কাল নির্ধারণ কার্যত অসম্ভব। ইতিহাসের মধ্যযুগেও এই শ্রুতি সাহিত্যই সাঁওতালদের সংস্কৃতির মাধ্যম ছিল। ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি ভারতে আসার প্রায় সঙ্গে সঙ্গে ভারতে মিশনারিদের আগমন হয়। উদ্দেশ্য, খ্রিস্টান ধর্মের প্রচার। বাংলা, বিহার, ওড়িশার সাঁওতাল অধ্যুষিত এলাকায় আদিবাসীদের ধর্মান্তরের কর্মসূচি উনবিংশ শতাব্দীর প্রথম ভাগ থেকেই শুরু হয়ে যায়। সাঁওতাল ভাষার সম্পদ অন্বেষণ তন্নিষ্ঠ হয়। মিশনারিরা ভাষাটির চর্চা, যত্ন ও উন্নয়নে সচেষ্ট হন। মিশনারিদের অবদান—এ ভাষার লিখিত রূপ। রোমান লিপিতে সাঁওতাল ভাষার প্রথম মুদ্রণ এই সময়েই। এ ভাষাও সাহিত্যের ‘মধ্যযুগ’ সূচনা করে। আধুনিক কাল সেদিনের। মিশনারি প্রভাবমুক্ত হওয়া বিংশ শতাব্দীর তিরিশ দশকে। সাধু রামচাঁদ মুর্মু, পণ্ডিত রঘুনাথ মুর্মু, মঙ্গলচন্দ্র সরেন প্রমুখ সে দশকের প্রতিনিধি।
সাঁওতালরা হ'ল ঝাড়খণ্ড, পশ্চিমবঙ্গ, বিহার, উড়িষ্যা এবং আসামে বসবাসরত ভারতের বৃহত্তম উপজাতি সম্প্রদায়। সোহরাই হল সাঁওতাল সম্প্রদায়ের প্রধান উত্সব , এছাড়াও বাহা, করম, ডানসাই, সাকরাত, মাহমোর, রুন্দো এবং ম্যাগসিম গুরুত্বপূর্ণ উত্সব।

Santali Traditional Folk Dance of West Bengal || Indian Folk Dance || Tribal Dance || Side Scene লোকনৃত্য কোনো জনগোষ্ঠীর জীবনঘনিষ্ঠ নৃত্য। এ নৃত্য বিশেষ কোনো...

বাড়িতে থেকে বোর হচ্ছেন ? চলুন সবাই মিলে দেখি “ ছৌ নাচে মহিষাসুরমর্দিনী “  ভিডিও লিংক নিচে দেয়া হল  -----  https://yout...
01/04/2020

বাড়িতে থেকে বোর হচ্ছেন ? চলুন সবাই মিলে দেখি “ ছৌ নাচে মহিষাসুরমর্দিনী “ ভিডিও লিংক নিচে দেয়া হল ----- https://youtu.be/1OKAdm1E_20
ভিডিওটি ভালো লাগলে চ্যানেলটি লাইক শেয়ার এবং সাবস্ক্রাইব করতে ভুলবেন না |

ছৌ নাচ একপ্রকার ভারতীয় আদিবাসী যুদ্ধনৃত্য। এই নাচ ভারতীয় রাজ্য পশ্চিমবঙ্গ, ঝাড়খণ্ড ও ওড়িশায় জনপ্রিয়। ছৌ ন....

করোনা ইমার্জেন্সি ট্রেন হাওড়া এবং শিয়ালদা স্টেশন থেকে | সম্পূর্ণ তথ্য এবং ট্রেনের সময়সূচী পাবেন এখানে | কোন ট্রেন কোন...
28/03/2020

করোনা ইমার্জেন্সি ট্রেন হাওড়া এবং শিয়ালদা স্টেশন থেকে | সম্পূর্ণ তথ্য এবং ট্রেনের সময়সূচী পাবেন এখানে | কোন ট্রেন কোন সময়ে কোন স্টেশন থেকে ছাড়ছে জানতে হলে নিচে দেওয়া লিংকে ক্লিক করুন -----
https://youtu.be/ABrHOXijtXk
“ বাড়িতে থাকুন সুস্থ থাকুন সুস্থ রাখুন ”

জরুরী পরিষেবা সঙ্গে যুক্ত আধিকারিকদের জন্যই ট্রেন গুলি চালানো হচ্ছে যেমন ডক্টর , নার্স ,পুলিশ অফিসার , রেলের কর্মচ...

26/03/2020

বাউলদের সম্পর্কে এটি একটি খণ্ডিত পোষ্ট। নিজেদের বিশ্বাস ধর্ম সম্পর্কিত তথ্য বাউলরা অত্যন্ত যত্ন করে গোপন রাখে। ’দ্যা ভিঞ্চি কোড’ যারা পড়েছেন বা দেখেছেন বা পড়েছেন তারা এ গোপনীয়তাটি কিছুটা অনুধাবন করতে পারবেন। ভিঞ্চি তার সম্প্রদায়ের কোড লুকিয়ে রেখেছিলেন ছবিতে। বাউলরা লুকিয়ে রাখে তাদের গানে। বাঙ্গালী জাতি যে এক হাজার বছরেরও বেশি পুরনো তার প্রমাণ কি? লিখিত প্রমাণ হচ্ছে দোহা বা চর্যাগীতি বা চর্যাপদ। এ চর্যাপদ কি? চর্যাপদ হচ্ছে বাউলদের সাধন সংকেত। গানের ভেতর লুকিয়ে রাখা তাদের গোপন বার্তা। এক হাজার বছর আগেও বাউল ছিল। আর তাদের গানের ভেতর লুকিয়ে রাখা গোপন লিখিত বার্তাটি-ই বাঙ্গালী জাতি হিসেবে আমাদের প্রাচীনত্বের প্রমাণ। একারণেই বাঙ্গালীর ইতিহাস মানেই বাউলের ইতিহাস।
বাউলদের সাধনার চূড়ান্ত পর্যায় হচ্ছে নারী বা পুরুষ এর বিচ্ছিন্ন হয়ে স্রষ্টার সাথে মিলে যাওয়া। নারী পুরুষের সম্পর্ক তুচ্ছ করতে না পারলে সাধনার চূড়ান্ত পর্যায়ে যাওয়া যায়না। কে আমরা? কোত্থেকে এসেছি? কোথায় ফিরে যাবো? অতি প্রাচীন এসব প্রশ্ন ভাবুক মাত্রই মনে হাহাকার তৈরি করে। বাউলরা এ প্রশ্নের উত্তর খুঁজেছেন নিজস্ব পন্থায়। উত্তরও লুকিয়ে রেখেছেন সযত্নে। জীবনের কোন না কোন স্তরে আমাদের মনেও এসব প্রশ্ন হাহাকার তোলে। এ বাংলার প্রকৃতি এজন্য দায়ী। পৃথিবীর সব প্রান্তের মানুষের মধ্যে এসব প্রশ্ন সমানভাবে আলোড়ন তৈরি করে না। যেমন করে আমাদের। এই দার্শনিক বোধ বাঙ্গালী ও বাউলকে একাত্ম করেছে।
বোলপুর , শান্তিনিকেতন , খোয়াই হাট

বনপলাশী একটি ভিআইপি ফরেস্ট গেস্টহাউস । যদিও আমি কোন ভিআইপি ব্যক্তি নয় তবুও একটি বিশেষ কাজের সুবাদে এখানে তিনদিন থাকার স...
19/03/2020

বনপলাশী একটি ভিআইপি ফরেস্ট গেস্টহাউস । যদিও আমি কোন ভিআইপি ব্যক্তি নয় তবুও একটি বিশেষ কাজের সুবাদে এখানে তিনদিন থাকার সৌভাগ্য আমার হয়েছিল । এই তিনদিন কেমন কাটলো আর কি কি দেখলাম এই অভিজ্ঞতাই আজকে আমি আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করেছি । বলে রাখি এই গেস্টহাউসটি বিশেষ ব্যক্তিদের জন্য তাই সাধারণ মানুষের জন্য গেস্টহাউসে থাকার তেমন কোন ব্যবস্থা নেই এবং অনলাইনে বুকিং এর কোন সিস্টেম এখানে নেই । এই গেস্ট হাউসে তিনটি রুম আছে । রুম তিনটি সিলাই , কাঁসাই এবং রূপনারায়ন নামে পরিচিত ।...
ভিডিও লিংক নিচে দেয়া হল— 👇👇👇
https://youtu.be/jGQ98OM1rgM

ভিডিওটি ভালো লাগলে চ্যানেলটি লাইক শেয়ার এবং সাবস্ক্রাইব করতে ভুলবেন না |

সাইটসিন এর নতুন একটি পর্বে আপনাকে স্বাগতম আজকে আপনাকে নিয়ে যাব গরবেতা ,নানা বেড়াতে নয় আজকে আপনাদের সঙ্গে একটি ....

🏔🏔🏔পশ্চিমবঙ্গের গড়বেতায় অবস্থিত একটি জনপ্রিয় ভ্রমণের ঠিকানা হলো গনগনি । যা বাংলার গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন নামে পরিচিত । পশ...
14/03/2020

🏔🏔🏔
পশ্চিমবঙ্গের গড়বেতায় অবস্থিত একটি জনপ্রিয় ভ্রমণের ঠিকানা হলো গনগনি । যা বাংলার গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন নামে পরিচিত । পশ্চিম মেদিনীপুরের গরবেতা স্টেশন থেকে মাত্র ৪ কিলোমিটার দূরে গনগনি । 🌈🏔

ভিডিওটি দেখতে হলে নিচের লিংকে ক্লিক করুন -- 👇👇👇https://youtu.be/PGd4E3razDc

পশ্চিমবঙ্গের গড়বেতায় অবস্থিত একটি জনপ্রিয় ভ্রমণের ঠিকানা হলো গনগনি । যা বাংলার গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন নামে পরি...

গনগনি বাংলার গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন ভ্রমণ ------------------------------------------------পশ্চিমবঙ্গের গড়বেতায়  অবস্থিত একট...
14/03/2020

গনগনি বাংলার গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন ভ্রমণ -
-----------------------------------------------
পশ্চিমবঙ্গের গড়বেতায় অবস্থিত একটি জনপ্রিয় ভ্রমণের ঠিকানা হলো গনগনি । যা বাংলার গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন নামে পরিচিত । পশ্চিম মেদিনীপুরের গরবেতা স্টেশন থেকে মাত্র ৪ কিলোমিটার দূরে গনগনি ।
দুদিকে ছোট বড় গাছের সারি আর মাঝখান দিয়ে লাল মাটির আঁকাবাঁকা গ্রাম্য পথ ধরে আমরা এগিয়ে চললাম গনগনির উদ্দেশ্যে । ধুলোর ঝড় উড়িয়ে গরবেতা স্টেশন থেকে ২0 মিনিটের মধ্যে আমরা পৌঁছে গেলাম গনগনি ।

ভিডিওটি দেখতে হলে নিচের লিংকে ক্লিক করুন -- https://youtu.be/PGd4E3razDc

পাশ দিয়ে বয়ে চলেছে শিলাবতী নদী স্থানীয়রা সিলাই নামে ডাকে । নদীটি কোথাও গভীর আর স্রোতহীন আবার কোথাও গভীরভাবে শান্ত । সিঁড়ি দিয়ে নিচে নামার পর যেদিকেই তাকাবেন দেখবেন নদীর ক্ষয় কার্যের ফলে সৃষ্টি হওয়া নানা আকৃতির ভূমিরূপ কোথাও উঁচু কোথাও নিচু । ক্ষনিকের জন্য আপনি হারিয়ে যাবেন ভূগোল বই এর পাতায় । ছোটবেলা পড়ে আসা ভূমিরূপ কাছ থেকে দেখে আপনি মুগ্ধ হবেনই |
শিলাবতীর চড়ে প্রকৃতি তৈরি করেছে এই ক্যানিয়ন । এখানেই ভূমিক্ষয়ের প্রবণতা একটু বেশি । গনগনির সঙ্গে জুড়ে রয়েছে পুরান এবং ভৌগোলিক ব্যাখ্যা । যে ইতিহাসের সঙ্গে জুড়ে রয়েছে এক টুকরো মহাভারত । প্রকৃতির এই সৃষ্টির কাছে যেন মাথা নোয়ায় মানুষের সৃষ্টি ।

ভিডিওটি দেখতে হলে নিচের লিংকে ক্লিক করুন -- https://youtu.be/PGd4E3razDc

সূর্য যখন হেলে গিয়ে নদীর জলের সঙ্গে খেলা করে তখন গনগনি হয়ে ওঠে আরো লাল । অপরূপ সৌন্দর্য আর এই সৌন্দর্যের টানে আপনাকে আবার আসতে হবে গনগনি ।

কিভাবে যাবেন
-------------------
সাঁতরাগাছি স্টেশন থেকে রূপসী বাংলা এক্সপ্রেস অথবা আরণ্যক এক্সপ্রেসে চড়ে আপনি পৌঁছে যাবেন গরবেতা স্টেশন । স্টেশন থেকে বেরিয়ে একটি টোটো বুক করে সোজা চলে যান গনগনি । হাওড়া থেকে গনগনির দূরত্ব ১৬৭ কিলোমিটার ।

ভিডিওটি দেখতে হলে নিচের লিংকে ক্লিক করুন -- https://youtu.be/PGd4E3razDc

চলুন বেড়িয়ে আসি মন্দির নগরী  বিষ্ণুপুর ( পর্ব -২)  ভিডিও লিংক নিচে দেয়া হল- 👇👇👇https://youtu.be/CMOBXQjbWF8ভিডিওটি ভা...
11/03/2020

চলুন বেড়িয়ে আসি মন্দির নগরী বিষ্ণুপুর ( পর্ব -২) ভিডিও লিংক নিচে দেয়া হল- 👇👇👇
https://youtu.be/CMOBXQjbWF8
ভিডিওটি ভালো লাগলে চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব শেয়ার এবং লাইক দিতে ভুলবেন না | 👍👍👍

বিষ্ণুপুর ভ্রমণ গাইড পর্ব -২ দ্বিতীয় পর্বটি দেখার আগে প্রথম পর্বটি অবশ্যই দেখে নিন প্রথম পর্বের ভিডিও লিংক নিচে.....

বিষ্ণুপুর ভ্রমণ গাইড (পর্ব  - ২)(দ্বিতীয় পর্বটি পড়ার আগে প্রথম পর্বটি অবশ্যই দেখে নিন )-------------------------------...
11/03/2020

বিষ্ণুপুর ভ্রমণ গাইড (পর্ব - ২)
(দ্বিতীয় পর্বটি পড়ার আগে প্রথম পর্বটি অবশ্যই দেখে নিন )
--------------------------------------------------------------------------
বাঁকুড়া জেলার মহকুমা শহর বিষ্ণুপুর আদিতে বন বিষ্ণুপুর নামে খ্যাত ছিল| বিষ্ণুপুর ছিল প্রাচীন মল্লভুম রাজ্যের রাজধানী | রাজ্যটি আজকের বাঁকুড়া বর্ধমান মেদিনীপুর মুর্শিদাবাদের কিছু অংশ এবং বিহারের ছোটনাগপুর অঞ্চল পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল| খ্রিস্টীয় সপ্তম শতাব্দী থেকে বিংশ শতাব্দীর প্রথম ভাগ পর্যন্ত যারা রাজত্ব করে গেছেন তারা ‘মল্লরাজ’ নামে খ্যাত |

চলুন বেড়িয়ে আসি মন্দির নগরী বিষ্ণুপুর ( পর্ব ২) ভিডিও লিংক নিচে দেয়া হল-
https://youtu.be/CMOBXQjbWF8

যুবরাজ বীর হাম্বীর পাঠান সদ্দার দায়ুদ খাঁকে যুদ্ধে পরাস্ত করেন | মহারাজা পাঠানদের মেরুদণ্ড ভাঙতে মুঘলদের যথেষ্ট সহায়তা করেন |বিরহাম্বীর শ্রীনিবাস আচার্যের শিষ্যত্বগ্রহণ করেন এবং বৈষ্ণব ধর্মে দীক্ষিত হন| এরপর থেকে বিষ্ণুপুরে শুরু হয় এক নতুন ইতিহাস |মল্ল রাজারা বিষ্ণুপুরে গড়ে তুললেন একের পর এক বিষ্ণু মন্দির ,রাসমঞ্চ এর মত সৌধ |

জোড়বাংলা মন্দির
-------------------------
অপূর্ব স্থাপত্যকলার এই মন্দিরটি মল্ল রাজ প্রথম রঘুনাথ সিংহ 1655 খ্রিস্টাব্দে প্রতিষ্ঠা করেন | পরস্পর সংযুক্ত দুটি দো চালা কুটিরের সমন্বয়ে গঠিত এবং সংযুক্ত অংশের মধ্যস্থলে একটি চার চালা শিখর বিদ্যমান তাই মন্দিরটির নাম জোড়বাংলা । কৃষ্ণরায় মন্দির নামে পরিচিত হলেও বাংলার স্থাপত্য অনুসারে জোড়বাংলা মন্দির বলা হয় ।মন্দিরের চারিদিকে রামায়ণ , মহাভারতের কাহিনী , শিকারের দৃশ্য , সামাজিক জীবন যাত্রার দৃশ্য শিল্পীরা সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন । এই মন্দিরটি বাংলার পোড়ামাটির অলঙ্করণের শ্রেষ্ঠ নিদর্শন হিসাবে পরিচিত ।

দলমাদল কামান
-----------------------
দল মর্দ্দন থেকে অপভ্রংশ হয়ে দলমাদল । দল শব্দের অর্থ শত্ৰু, মর্দ্দন শব্দের অর্থ দমন ।কথিত আছে ১৭৪২ খ্রিস্টাব্দে নগর দেবতা এই কামান থেকে গোলা বর্ষণ করে ভাস্কর রাওয়ের নেতৃত্বে আক্রমণকারী বর্গী বাহিনীকে বিতাড়িত করেছিলেন ।সেই থেকে এই কামান টির নাম দলমর্দ্দন । বিষ্ণুপুর মল্ল রাজাদের অসংখ্য কামান ছিল । গুটিকয়েক ছাড়া প্রায় সব কামানই ব্রিটিশ সরকার অন্যত্র সরিয়ে দিয়েছিলেন । ১৯১৯ খ্রিস্টাব্দে ব্রিটিশ সরকার টুরিস্ট আকর্ষণের জন্য কামান টিকে বেদির উপর স্থাপন করেন ।63 টি লোহার আংটা পেটাই করে এটি তৈরি করা হয় । এর দৈর্ঘ্য ৩.৮ মিটার ব্যাস প্রায় ৩০ সেমি । এর ওজন প্রায় ৩০০ মন বা ১১২ কুইন্টাল ।

চলুন বেড়িয়ে আসি মন্দির নগরী বিষ্ণুপুর ( পর্ব ২) ভিডিও লিংক নিচে দেয়া হল-
https://youtu.be/CMOBXQjbWF8

মৃন্ময়ী মন্দির
---------------------
মল্ল রাজ জগৎমল্ল ৯৯৭ দৈবাদেশ পেয়ে মন্দির ও মূর্তি প্রতিষ্ঠা করেন বলে কথিত আছে । এই মূর্তিটি গঙ্গা মাটির তৈরি । দুর্গোৎসবের সময় 15 দিন ধরে পটে পূজা হয় । মল্ল রাজাদের সময় থেকে এখন অব্দি এই মায়ের পুজো হয় তোপ ধ্বনি করে ।মহা অষ্টমীর সন্ধিক্ষণের সময় তোপ ধ্বনি দেখতে প্রচুর লোকের ও পর্যটক এর সমাগম হয় । রামকৃষ্ণ দেব মাকে দর্শন করতে এখানে এসেছিলেন । মন্দিরের পিছনে রয়েছে রাজবাড়ীর ধ্বংসাবশেষ ।

লালজি মন্দির
-----------------------
মল্ল রাজ বীরসিংহ ১৬৫৮ খ্রিস্টাব্দে শ্রীরাধিকা ও কৃষ্ণের আনন্দের জন্য এই পাথরের মন্দিরটি প্রতিষ্ঠা করেন । এই মন্দিরটি দৈর্ঘ্যে ও প্রস্থে ১২.৩ মিটার এবং উচ্চতা ১০.৭ মিটার | এই মন্দিরের বিগ্রহ বর্তমানে কৃষ্ণগঞ্জ মহল্লায় নবনির্মিত মন্দিরে প্রতিষ্ঠিত ।

বড় পাথর দরজা
-----------------------------
মাকরা পাথরের তৈরি খিলান সজ্জিত এই প্রবেশ পথটি পাথর দরজা বলে পরিচিত । এটি ছিল বিষ্ণুপুরের প্রাচীন দুর্গের উত্তর দিকের প্রবেশপথ । তোরণ মধ্যস্থ প্রবেশ পথের দুই দিকে সৈন্য সমাহারের উপযোগী ছিল এই দ্বিতল দালান ।তীরন্দাজ ও বন্দুকধারী সৈন্য দের অস্ত চালাবার জন্য এই দালাল গুলিতে ক্ষুদ্র গর্ত ছিল । সম্ভবত সপ্তদশ শতকের মধ্যভাগে মল্ল রাজ বীরসিংহ এই দরজা তৈরি করেছিলেন ।

ছোট পাথর দরজা
-----------------------
সম্ভবত মল্ল রাজ বীরসিংহ সপ্তদশ শতকের দ্বিতীয়ার্ধে মাকরা পাথরের এই প্রবেশপথটি নির্মাণ করেন । এর ডান দিকে মুর্চার পাহাড়ে মহাষ্টমীর সন্ধিক্ষণে কামানের গর্জন হয় । এই কামানের শব্দ মৃন্ময়ী মাতার মন্দির ও অন্যান্য দুর্গা মন্ডপে বলিদান হয় । এই তোপ ধ্বনির সময় প্রচুর লোক সমাগম হয় ।

জোর মন্দির
----------------
এক রত্ন এক মন্দির গুলির মধ্যে সবচেয়ে এটি অন্যতম । দুটি বৃহৎ মন্দির ও এক ক্ষুদ্র মন্দির নিয়ে অঞ্চলটি জোর মন্দির শ্রেণি নামে পরিচিত । মাকরা পাথরের এই মন্দিরগুলি মল্ল রাজ গোপাল সিংহ ১৭২৬ খ্রিস্টাব্দে প্রতিষ্ঠা করেন । মন্দিরের সামনের দিকে পঙ্কের অলঙ্করণে পুরাণের কাহিনী দেখা যায় ।

পোড়ামাটির হাট
-----------------------
ছিন্নমস্তা মন্দির এর নিকট জোর মন্দির সংলগ্ন এলাকায় সম্প্রতি শুরু হয়েছে প্রতি শনিবার বেলা ১টা থেকে পোড়ামাটির হাট । আদিবাসী নিত্য ,বাউল ,কীর্তন , লোকসংগীত সহ বিভিন্ন হারিয়ে যাওয়া সংস্কৃতি (টুসু,ভাদু,কানামাছি,পুতুল নাচ) এবং ঘরোয়া খাবার । এছাড়া আছে বিভিন্ন শিল্প সম্ভার ।

চলুন বেড়িয়ে আসি মন্দির নগরী বিষ্ণুপুর ( পর্ব ২) ভিডিও লিংক নিচে দেয়া হল-
https://youtu.be/CMOBXQjbWF8

কিভাবে যাবেন
**************************
কলকাতা থেকে অনেক সরকারি এবং বেসরকারি (সাউথ বেঙ্গল ) বাস বিষ্ণুপুর যায়
কলকাতা থেকে সকাল 5:25 , 5:50 , 6:35 , 7:15 , 7:40 এ বাস ছাড়ে |এছাড়া আপনি শালিমার স্টেশন থেকে রূপসী বাংলা এক্সপ্রেস (6:25 AM) এবং আরণ্যক এক্সপ্রেস (7:45 AM) এ আপনি পৌঁছে যেতে পারেন বিষ্ণুপুর স্টেশনএ|

কোথায় থাকবেন
********************
বিষ্ণুপুর যেহেতু একটি শহর, তাই এখানে হোটেলে সংখ্যা অনেক. কিছু হোটেলের ডিটেলস আমি নিচে দিয়ে দিলাম
মোনালিসা লজ, ফোন 03 2442528 94
হেরিটেজ লজ, ফোন 0324 254298
গীতাঞ্জলি লজ, ফোন 0324 25 3746
টুরিস্ট লজ, ফোন 0324 4 2520 13
হোটেল লক্ষ্মী পার্ক, ফোন 0324 4 25 25 67
উদ্যান লজ, ফোন 03 24 4 25 22 43
লাক্সারি লজ, ফোন 0324 4 25 346
প্যারাডাইস, ফোন 0324 25 2947
মিউনিসিপ্যালিটি ডরমেটরি, ফোন 032 44 252 200

চলুন বেড়িয়ে আসি মন্দির নগরী বিষ্ণুপুর ( পর্ব ২) ভিডিও লিংক নিচে দেয়া হল-
https://youtu.be/CMOBXQjbWF8

বিষ্ণুপুর ভ্রমণ গাইড  (পর্ব -১)------------------------------------বাঁকুড়া জেলার মহকুমা শহর বিষ্ণুপুর আদিতে বন বিষ্ণুপু...
05/03/2020

বিষ্ণুপুর ভ্রমণ গাইড (পর্ব -১)
------------------------------------
বাঁকুড়া জেলার মহকুমা শহর বিষ্ণুপুর আদিতে বন বিষ্ণুপুর নামে খ্যাত ছিল| বিষ্ণুপুর ছিল প্রাচীন মল্লভুম রাজ্যের রাজধানী | রাজ্যটি আজকের বাঁকুড়া বর্ধমান মেদিনীপুর মুর্শিদাবাদের কিছু অংশ এবং বিহারের ছোটনাগপুর অঞ্চল পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল| খ্রিস্টীয় সপ্তম শতাব্দী থেকে বিংশ শতাব্দীর প্রথম ভাগ পর্যন্ত যারা রাজত্ব করে গেছেন তারা ‘মল্লরাজ’ নামে খ্যাত |

যুবরাজ বীর হাম্বীর পাঠান সদ্দার দায়ুদ খাঁকে যুদ্ধে পরাস্ত করেন | মহারাজা পাঠানদের মেরুদণ্ড ভাঙতে মুঘলদের যথেষ্ট সহায়তা করেন |বিরহাম্বীর শ্রীনিবাস আচার্যের শিষ্যত্বগ্রহণ করেন এবং বৈষ্ণব ধর্মে দীক্ষিত হন| এরপর থেকে বিষ্ণুপুরে শুরু হয় এক নতুন ইতিহাস |মল্ল রাজারা বিষ্ণুপুরে গড়ে তুললেন একের পর এক বিষ্ণু মন্দির ,রাসমঞ্চ এর মত সৌধ |

ভিডিও লিংক নিচে দেয়া হল ...
https://youtu.be/Sc12zxjphVs

রাস মঞ্চ
--------------
মল্ল রাজা বীর হাম্বীর আনুমানিক ১৬০০ খ্রিস্টাব্দে এই মঞ্চটি প্রতিষ্ঠা করেন | মল্ল রাজাদের আমলে বার্ষিক রাস উৎসবের সময় বিষ্ণুপুরের যাবতীয় রাধা কৃষ্ণের বিগ্রহ জনসাধারণের দর্শনের জন্য এখানে আনা হতো ১৬০০ খ্রিস্টাব্দ থেকে ১৯৩২ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত রাস উৎসব হয়েছে এখানে | এ এক অভিনব স্থাপত্য যা ভারতবর্ষের আর অন্য কোথাও দেখা যায় না | এর নীচের বেদি মাকরা পাথরের তৈরি আর উপরে স্থাপত্য ইটের তৈরি|
সৌধটির উপরের দিক পিরামিড আকৃতির, মাঝের দিকটি বাংলা চালার মত এবং নিচের খিলান গুলি ইসলামিক বা মুসলিম স্থাপত্যের রীতিতে তৈরী করা হয়েছে |এই মন্দির বা রাসমঞ্চটির দৈর্ঘ্য ও প্রস্থ 24.5 মিটার ও উচ্চতা 12.5 মিটার |

শ্যামরায় মন্দির
-----------------------
টেরাকোটার কাজে সমৃদ্ধ এই পঞ্চরত্ন মন্দির 1643 খ্রিস্টাব্দে মল্ল রাজ রঘুনাথ সিংহ প্রতিষ্ঠা করেন| পোড়ামাটির অলঙ্করণের প্রাচুর্যে ইটের মন্দির গুলির মধ্যে এটি সর্বশ্রেষ্ঠ |রাধাকৃষ্ণের আনন্দের জন্য নরেশ বীর হাম্পির পুত্র নৃপ রঘুনাথ সিংহ 949 মল্লাবাদে এই নবরত্ন মন্দির টি দান করেন |এই মন্দিরের বাইরে ও ভেতরের দেয়ালে রাসলীলা ফুলকারি কাজ ওর রামায়ণ-মহাভারতের দৃশ্য দেখা যায় |

ভিডিও লিংক নিচে দেয়া হল ...
https://youtu.be/Sc12zxjphVs

রাধাগোবিন্দ মন্দির
-------------------------
মহারাজ গোপাল সিংহ এর পুত্র কৃষ্ণ সিংহ 1729 খ্রিস্টাব্দে ঝামাপাথর এর এক রত্ন মন্দিরটি প্রতিষ্ঠা করেন |

লাল বাঁধ
---------------
বিষ্ণুপুরের সাতটি বাঁধের মধ্যে এই বাঁধটির ঐতিহাসিক গুরুত্ব উল্লেখযোগ্য | জলের সমস্যা সমাধানের জন্য ও প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সুদৃঢ় করার উদ্দেশ্যে মল্ল রাজারা সপ্তদশ শতাব্দীর দ্বিতীয়ার্ধে এটি সহ অন্যান্য ছটি বাঁধ খনন করেন|
দ্বিতীয় রঘুনাথ সিংহ এর আমলে সুদূর লগ্ন থেকে সংগীত পারদর্শী লাল বাইকে নিয়ে আসা হয়েছিল নর্তকী হিসেবে| রাজা লাল বাইকে ভালোবেসে ফেলেছিলেন তাই তিনি রাজ্যের বাইরে লাল বাইএর জন্য কুঠির তৈরি করে দিয়েছিলেন কারণ লালভ মুসলিম ধর্মালম্বী ছিলেন | এই বাঁধে তারা এসে নৌকাবিহার করতেন | কথিত আছে ষড়যন্ত্র করে রানি এবং প্রজারা এই বাঁধে লালবাই ও তার ছেলেকে নৌকা ফুটো করে পাথর চাপিয়ে শিকল দিয়ে বেঁধে ডুবিয়ে মেরে ফেলেছিলেন সেই থেকে এই এই বাঁধ এর নাম লাল বাঁধ |

গুম গড়
------------
এই স্থাপত্যটি তৈরি করেছিলেন মল্লরাজ বীরসিংহ সপ্তদশ শতাব্দীর দ্বিতীয়ার্ধে | অনেকের ধারণা এখানে অপরাধীদের শাস্তি দেয়া হতো | আবার কেউ কেউ বলেন এটি মল্ল রাজাদের শস্যাগার ছিল | ঐতিহাসিক মতে এটি ছিল রাজবাড়ীর জলের ট্যাঙ্ক কারণ এর কাছাকাছি কিছু জলের পোড়ামাটির পাইপ পাওয়া যায় | তবে মতটির প্রাধান্যই বেশি |

রাধামাধব মন্দির
-------------------------
গোপাল সিংহ এর পুত্রবধূ চূড়ামণি দেবী 1737 খ্রিস্টাব্দে এই মন্দির প্রতিষ্ঠা করেন | মাকরা পাথরের এই মন্দিরের গায়ে কৃষ্ণ লীলা পুরাণ কাহিনী ও সমসাময়িক জীবনযাত্রা বর্ণিত আছে |

ছিন্নমস্তা মন্দির
--------------------
মা দুর্গার দশ মহাবিদ্যার এক মহাবিদ্যা ছিন্নমস্তা | যখন বাপের বাড়ি যাওয়া নিয়ে মহাদেবের সঙ্গে মায়ের ঝগড়া হয়েছিল তখন মা মহাদেব কে দশটি রুপ দেখেছিলেন সেই 10 টি রূপের একটি রূপ হল মা ছিন্নমস্তা | মেদিনীপুর (বড় বাজার) নিবাসী স্বর্গীয় কৃষ্ণচন্দ্র গুই বামাক্ষ্যাপা ,ভৈরবী মাতা ও রাধারানী দেবীর আদেশে বাংলা 1380 সালের 13 শ্রাবণ (ইংরেজি 1973 সালের 21 জুলাই) এই মন্দিরটি প্রতিষ্ঠা করেন | অপূর্ব এই মায়ের মূর্তিটি একটি গোটা শ্বেত পাথর কেটে তৈরি করা হয়েছিল|পাথরটি আনা হয়েছিল রাজস্থান থেকে |

ভিডিও লিংক নিচে দেয়া হল ...
https://youtu.be/Sc12zxjphVs

কিভাবে যাবেন
--------------------
কলকাতা থেকে অনেক সরকারি এবং বেসরকারি (সাউথ বেঙ্গল ) বাস বিষ্ণুপুর যায়
কলকাতা থেকে সকাল 5:25 , 5:50 , 6:35 , 7:15 , 7:40 এ বাস ছাড়ে |এছাড়া আপনি শালিমার স্টেশন থেকে রূপসী বাংলা এক্সপ্রেস (6:25 AM) এবং আরণ্যক এক্সপ্রেস (7:45 AM) এ আপনি পৌঁছে যেতে পারেন বিষ্ণুপুর স্টেশনএ|

কোথায় থাকবেন
----------------------
বিষ্ণুপুর যেহেতু একটি শহর, তাই এখানে হোটেলে সংখ্যা অনেক. কিছু হোটেলের ডিটেলস আমি নিচে দিয়ে দিলাম
মোনালিসা লজ, ফোন 03 2442528 94
হেরিটেজ লজ, ফোন 0324 254298
গীতাঞ্জলি লজ, ফোন 0324 25 3746
টুরিস্ট লজ, ফোন 0324 4 2520 13
হোটেল লক্ষ্মী পার্ক, ফোন 0324 4 25 25 67
উদ্যান লজ, ফোন 03 24 4 25 22 43
লাক্সারি লজ, ফোন 0324 4 25 346
প্যারাডাইস, ফোন 0324 25 2947
মিউনিসিপ্যালিটি ডরমেটরি, ফোন 032 44 252 200
এছাড়াও আরো অনেক লজ রয়েছে---- সোনারবাংলা লজ, মধুবন লজ, মোনালিসা হোটেল, শ্রী হোটেল, হোটেল সাগর, ইত্যাদি | আপনার পছন্দমত জায়গায় আপনি নিশ্চিন্তে থাকতে পারেন |

ভিডিও লিংক নিচে দেয়া হল ...
https://youtu.be/Sc12zxjphVs

চলুন বেড়িয়ে আসি মন্দির নগরী  মল্ল রাজার দেশে …. ------------------------------------------------------------------বাঁক...
05/03/2020

চলুন বেড়িয়ে আসি মন্দির নগরী মল্ল রাজার দেশে ….
------------------------------------------------------------------
বাঁকুড়া জেলার মহকুমা শহর বিষ্ণুপুর আদিতে বন বিষ্ণুপুর নামে খ্যাত ছিল| বিষ্ণুপুর ছিল প্রাচীন মল্লভুম রাজ্যের রাজধানী | রাজ্যটি আজকের বাঁকুড়া বর্ধমান মেদিনীপুর মুর্শিদাবাদের কিছু অংশ এবং বিহারের ছোটনাগপুর অঞ্চল পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল| খ্রিস্টীয় সপ্তম শতাব্দী থেকে বিংশ শতাব্দীর প্রথম ভাগ পর্যন্ত যারা রাজত্ব করে গেছেন তারা ‘মল্লরাজ’ নামে খ্যাত |

যুবরাজ বীর হাম্বীর পাঠান সদ্দার দায়ুদ খাঁকে যুদ্ধে পরাস্ত করেন | মহারাজা পাঠানদের মেরুদণ্ড ভাঙতে মুঘলদের যথেষ্ট সহায়তা করেন |বিরহাম্বীর শ্রীনিবাস আচার্যের শিষ্যত্বগ্রহণ করেন এবং বৈষ্ণব ধর্মে দীক্ষিত হন| এরপর থেকে বিষ্ণুপুরে শুরু হয় এক নতুন ইতিহাস |মল্ল রাজারা বিষ্ণুপুরে গড়ে তুললেন একের পর এক বিষ্ণু মন্দির ,রাসমঞ্চ এর মত সৌধ |

ভিডিও লিংক নিচে দেয়া হল .............
https://youtu.be/Sc12zxjphVs

ভিডিওটি ভালো লাগলে চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব ,শেয়ার এবং লাইক দিতে ভুলবেন না |

বাঁকুড়া জেলার মহকুমা শহর বিষ্ণুপুর আদিতে বন বিষ্ণুপুর নামে খ্যাত ছিল| বিষ্ণুপুর ছিল প্রাচীন মল্লভুম রাজ্যের রা....

এখনো প্রতিদিন ভোর হলে সূর্যের প্রথম আলো ঢোকে তার সজীব কোষে ৷ চলতে থাকে কোষ বিভাজন৷ তৈরি হয় নতুন সবুজ পাতা ৷ বাড়তে থাকে ঝ...
29/02/2020

এখনো প্রতিদিন ভোর হলে সূর্যের প্রথম আলো ঢোকে তার সজীব কোষে ৷ চলতে থাকে কোষ বিভাজন৷ তৈরি হয় নতুন সবুজ পাতা ৷ বাড়তে থাকে ঝুরি ৷ নয় নয় করে আড়াই শতাব্দী ধরে কয়েক ডজন বিধ্বংসী ঝড়ের দাপট সামলেও তিনি চলমান। তাই তাঁকে বলা হয় ওয়াকিং ট্রি। ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে যিনি আজও দন্ডায়মান ও চলমান।

ভিডিওটি দেখতে হলে নিচের লিংকে ক্লিক করুন |
https://youtu.be/dlDx96D-AUw
আমাদের এই ভিডিওটি ভালো লাগলে চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করতে ভুলবেন না

এখনো প্রতিদিন ভোর হলে সূর্যের প্রথম আলো ঢোকে তার সজীব কোষে৷ চলতে থাকে কোষ বিভাজন৷ তৈরি হয় নতুন সবুজ পাতা৷ বাড়তে ...

বোটানিক্যাল গার্ডেন ভ্রমণ | |  ভারতবর্ষের প্রাচীনতম গাছ-----------------------------------------------------------------...
29/02/2020

বোটানিক্যাল গার্ডেন ভ্রমণ | | ভারতবর্ষের প্রাচীনতম গাছ
-----------------------------------------------------------------------
এখনো প্রতিদিন ভোর হলে সূর্যের প্রথম আলো ঢোকে তার সজীব কোষে৷ চলতে থাকে কোষ বিভাজন৷ তৈরি হয় নতুন সবুজ পাতা৷ বাড়তে থাকে ঝুরি৷

আলিপুর চিড়িয়াখানা থেকে প্রায় এক দশক আগে কচ্ছপ অদ্বৈত বিদায় নেওয়ার পর সে-ই তল্লাটের বয়ঃজ্যেষ্ঠ৷ শিবপুর বট্যানিক গার্ডেনের বৃদ্ধ বট৷ গ্রেট বেনিয়ান ট্রি৷ নয় নয় করে আড়াই শতাব্দী ধরে কয়েক ডজন বিধ্বংসী ঝড়ের দাপট সামলেও তিনি চলমান। তাই তাঁকে বলা হয় ওয়াকিং ট্রি। ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে যিনি আজও দন্ডায়মান ও চলমান।

ভিডিওটি দেখতে হলে নিচের লিংকে ক্লিক করুন |
https://youtu.be/dlDx96D-AUw

আচার্য জগদীশচন্দ্র বসু বোটানিক্যাল গার্ডেন (পূর্বনাম ইন্ডিয়ান বোটানিক্যাল গার্ডেন) কলকাতার অদূরে হাওড়ার শিবপুরে অবস্থিত একটি ঐতিহাসিক উদ্ভিদ উদ্যান। ২৭৩ একর আয়তনবিশিষ্ট এই উদ্যানে বর্তমানে মোট ১৪০০ প্রজাতির প্রায় ১৭,০০০টি গাছ রয়েছে। এই উদ্যান শিবপুর বোটানিক্যাল গার্ডেন নামেও পরিচিত।
১৭৮৭ সালে কর্নেল রবার্ট কিড নামে ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির এক সেনা আধিকারিক এই উদ্যান প্রতিষ্ঠা করেন। উদ্যান প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্য ছিল বাণিজ্যিক প্রয়োজনে বিভিন্ন দেশ থেকে গাছপালা সংগ্রহ করে এনে সেগুলির পরীক্ষানিরীক্ষা। এই উদ্দেশ্যে কলকাতার অদূরে হুগলি নদীর পশ্চিম তীরে কিছু জলাজমি ক্রয় করে এই উদ্যান প্রতিষ্ঠা করা হয়। ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির কর্মচারীরা এই উদ্যানটি গড়ে তুলেছিলেন বলে লোকমুখে এটি কোম্পানির বাগান নামে পরিচিত লাভ করে।

রবার্ট কিড ১৭৮৭ সাল থেকে ১৭৯৩ সাল পর্যন্ত বোটানিক্যাল গার্ডেনের সাম্মানিক সুপারিন্টেনডেন্ট ছিলেন|
২,৫০০,০০০ শুষ্ক গাছের এই সংগ্রহ বর্তমানে বোটানিক্যাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়ার অধীনে সেন্ট্রাল ন্যাশানাল হার্বেরিয়াম নামে পরিচিত।
মূল উদ্যানটির আয়তন ছিল ৩০০ একর। প্রতিষ্ঠার অল্পকাল পরে ২৭ একর জমি একটি খ্রিষ্টান কলেজ প্রতিষ্ঠার জন্য দান করা হয়। এই কলেজটিই বর্তমানে বেঙ্গল ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড সায়েন্স ইউনিভার্সিটি নামে পরিচিত। ঊনবিংশ শতাব্দীতে ইংল্যান্ডের রানি ভিক্টোরিয়া এই উদ্যানটি সম্পর্কে আগ্রহী ছিলেন বলে জানা যায়। সেই সময় এই উদ্যানের নাম ছিল রয়্যাল ইন্ডিয়ান বোটানিক্যাল গার্ডেন। স্বাধীনতার পর ১৯৬৩ সালে এই উদ্যানের নাম পরিবর্তন করে রাখা হয় ইন্ডিয়ান বোটানিক্যাল গার্ডেন। ২০০৯ সালের ২৫ জুন বিশিষ্ট বিজ্ঞানী আচার্য জগদীশচন্দ্র বসুর জন্মসার্ধশতবর্ষ উপলক্ষে তার নামানুসারে এই উদ্যানের নামকরণ করা হয় আচার্য জগদীশচন্দ্র বসু বোটানিক্যাল গার্ডেন।

ভিডিওটি দেখতে হলে নিচের লিংকে ক্লিক করুন |
https://youtu.be/dlDx96D-AUw

বোটানিক্যাল গার্ডেনের সর্বাপেক্ষা উল্লেখযোগ্য দ্রষ্টব্য বস্তু হল মহাবটবৃক্ষ নামে একটি ২৫০ বছরের প্রাচীন বটগাছ। গাছটির পরিধি ৩৩০ মিটার। বর্তমানে সেই বটই এখন আড়াইশো বছর পেরিয়ে গিনেস বুক থেকে শুরু করে ইউনেস্কোর 'হেরিটেজ ট্রি' শিরোপা মাথায় নিয়ে নিজেই জীবন্ত ইতিহাস। ১৮৫০ সালের বিবরনে জানা যায় বটগাছের ঝুরি ছিল তখন ৮৯টি আর তার পরিধি ছিল ২৪০ মিটার। ২০১২ সালে সেই ঝুরির সংখা্য পৌঁছয় ৩৫৬২। ২০১৫ সালে ৩৮১৬টি। ছত্রাকের আক্রমনে এর আগে ১৯২৫ সালে বটগাছের মূল কান্ডটিই কেটে বাদ দিতে হয়েছিল। এর পর থেকে শুধু ঝুরির ওপরই নির্ভর করে বেঁচে রয়েছে বৃদ্ধ বট| বাগানের বর্তমান কর্তৃপক্ষের শেষ হিসেব মত বটের ঝুরির সংখ্যা ছাড়িয়েছে ৪ হাজার। আর বিস্তৃতি বেড়ে হয়েছে ১.৬ হেক্টেয়ার বা সাড়ে পাঁচ একর। এই বটগাছটি ছাড়াও বোটানিক্যাল গার্ডেনে রয়েছে মেহগনি, সাল, সেগুন, বট, অশ্বত্থ, শিমূল, পিয়াল ও নানা প্রজাতির পাম গাছ। রয়েছে দারুচিনি, লবঙ্গ, জায়ফল, তেজপাতা, রবার ও নানা প্রকার ঔষধি বৃক্ষও। উদ্যানের মধ্যে যাতায়াতের জন্য রয়েছে ১৭ কিলোমিটার পাকা রাস্তাও।

গোলাপকে যে নামেই ডাকো সে গোলাপি | 26 হাজার বর্গফুট জায়গা জুড়ে যদি গোলাপ লাগানো হয় তাহলে তো সোনায় সোহাগা | রাজ্যের সব থেকে বড় গোলাপ বাগান এখানে দেখতে পাবেন | বসানো হয়েছে 2708 টি গোলাপের চারা দেশী-বিদেশী মিলিয়ে 248 টি প্রজাতি | দেখা যাবে 16 টি রঙের ফুল |

স্বাধীনতার পর বোটানিক্যাল গার্ডেন ভারত সরকারের পরিবেশ ও বন মন্ত্রকের অধীনে বোটানিক্যাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়া কর্তৃক পরিচালিত হয়ে আসছে।

ভিডিওটি দেখতে হলে নিচের লিংকে ক্লিক করুন |
https://youtu.be/dlDx96D-AUw

কিভাবে যাবেন
-----------------------------
কলকাতা থেকে যেতে হলে এক্সাইড মোড় থেকে বারাসাত বি গার্ডেন বাসে উঠে আপনি সোজা চলে যেতে পারবেন বি গার্ডেন ,খরচ পড়বে 10 টাকা |
যদি আপনারা নিজের গাড়িতে আসতে চান তাহলে সেকেন্ড ব্রিজ পার করে আন্দুল রোড ধরে সোজা চলে যান বি গার্ডেন |
যদি ট্রেনে আসতে চান তাহলে আপনাকে হাওড়া থেকে ( মেদিনীপুর লোকাল ,খড়গপুর লোকাল ,পাঁশকুড়া লোকাল ,বাগনান লোকাল) যেকোনো লোকাল ট্রেন ধরে আপনাকে নামতে হবে আন্দুল স্টেশনএ খরচ পড়বে 5 টাকা | স্টেশন থেকে বেরিয়ে একটি টোটো বুক করে সোজা চলে যান বি গার্ডেন|

ভিডিওটি দেখতে হলে নিচের লিংকে ক্লিক করুন |
https://youtu.be/dlDx96D-AUw

Address


Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Side Scene posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Side Scene:

Videos

Shortcuts

  • Address
  • Alerts
  • Contact The Business
  • Videos
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Travel Agency?

Share

সাইড সিন ( আপনার ভ্রমণ গাইড )

আমাদের ব্যস্ততা ভরা জীবনে ভ্রমণ শব্দটি অনেকটাই স্বস্তি জাগিয়ে তোলে , তাইতো ভ্রমন গাইড এর মতো আমরা আপনাদের পাশে ভ্রমন কাহিনী ও ভ্রমনের জায়গা নিয়ে এসেছি আপনাদের ভ্রমন সঙ্গী হতে , আর প্রতিটি ছুটির ঘন্টা বাজার সাথে সাথে মনকে যেমন বলতে ইচ্ছে করে চলো যাই দূরে বহু দূরে ঠিক তখনি কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা কবিতা , গল্প আবৃত্তি গান সবকিছুই মনকে আরো বেশি নাড়া দিয়ে যায় , তাইতো side scene নিয়ে এসেছে আপনাদের জন্য সুন্দর সুন্দর সব ভ্রমণের ঠিকানা ....|