Trotting India

  • Home
  • Trotting India

Trotting India Let's put your mighty backpack on and head for the ultimate Treasure Hunt.

আনুমানিক ৭৬০ খ্রিস্টাব্দের কথা। মান্যখেতের সিংহাসনে তখন রাজা দন্তিদুর্গ। রাজ্যের এক কিনারায় এলাপুর তখন এক ঘন জঙ্গলের পা...
12/05/2021

আনুমানিক ৭৬০ খ্রিস্টাব্দের কথা। মান্যখেতের সিংহাসনে তখন রাজা দন্তিদুর্গ। রাজ্যের এক কিনারায় এলাপুর তখন এক ঘন জঙ্গলের পার্বত্য ভূমি। শিকারের খোঁজে রাজা গিয়েছেন পরিষদ সহ। অমাবস্যার অমানিশা ছেয়ে রয়েছে প্রান্তরে। রাত্রি তৃতীয় প্রহরে রাজা নিজ তাঁবুতে গভীর নিদ্রামগ্ন। পাশেই শয়নরতা প্রিয় রাণী। গর্ভিণী স্ত্রীকে এমন অবস্থায় সঙ্গিনী করবার স্পৃহা মোটেই ছিল না রাজার। কিন্তু এক দুর্বল মুহূর্তে প্রেয়সীকে দেওয়া কথা ফেরাতেও মন চায়নি তাঁর। শোনা যাচ্ছে হিংস্র পশুর ডাক। আকাশে একপ্রান্তে জ্বলজ্বল করছে ধ্রুবতারা। বাতাসে একটা অমঙ্গলের গন্ধ। রাণী একটা দুঃস্বপ্ন দেখে ভয় পেয়ে জেগে উঠলেন। কিছু ক্ষণ সব চুপচাপ। হঠাৎ জঙ্গলের ওই নৈঃশব্দ্য আর ঝিঁ ঝিঁ পোকার ডাক চিরে এক অপার্থিব জান্তব আর্তনাদ ছুটে এল রাজ শিবিরের দিকে। আর তার সাথে এক অশরীরী কান্নার আওয়াজ। অস্ফুট আওয়াজ করে স্তব্ধ হয়ে গেলেন রাণী।

ধীরে ধীরে রাতের অন্ধকার কেটে ফুটে উঠতে শুরু করেছে সূর্যের রক্তিমাভা। রাজা ঘুম ভেঙে উঠে দেখলেন রাণী স্থানুর মত বসে রয়েছেন পাশের কেদারায়। চোখেমুখে রাত্রি জাগরণের ছাপ স্পষ্ট। পলক নির্নিমেষ। রাজা বিস্মিত হলেন। উঠে গিয়ে দাঁড়ালেন স্ত্রীর পাশে। কোনো প্রশ্ন না করে হাত রাখলেন মাথায়। রাণী চমকে তাকালেন । তারপর অবরূদ্ধ স্বরে বললেন রাতের ঘটনা। রাজার দুই ভ্রুর মাঝে মেঘ জমল। এই জঙ্গল সম্পর্কে এর আগেও বহু রটনা এসেছে তাঁর কানে। ফু্ৎকারে উড়িয়ে দিয়েছেন সেসব তিনি। কিন্তু আর তো অবহেলা করা উচিত নয়।

পরবর্তী পরিকল্পনা মুলতবি রেখে রাজা রাণীকে নিয়ে ফিরে এলেন রাজধানীতে। তলব পড়ল রাজগণকের। গণনাকালে চিন্তার কুঞ্চন পড়তে লাগলো তাঁর মুখে। ক্ষণকাল পর গণক বললেন, "ওই অশুভ স্থানে আপনার যাত্রা করা উচিত হয়নি মহারাজ। শীঘ্র এর প্রতিকার প্রয়োজন। আপনি এক মন্দির তৈরী করবার আদেশ দিন। আরাধনা করুন দেবাদিদেব এর। নীলকন্ঠ ই কেবল পারেন আপনাকে বিপন্মুক্ত করতে।" রাজার মাথায় বজ্রপাত হল। ওই পার্বত্য ভূমিতে মহাদেবের অধিষ্ঠানের উপযুক্ত মন্দির!
এরপর ইতিহাস। পাহাড়ের উপর থেকে শুরু হয়ে ধাপে ধাপে নেমে এল মন্দিরের গঠন। কৈলাস পর্বতের আদলে তৈরী এই মন্দির তৎকালীন এলাপুর অর্থাৎ বর্তমান ইলোরার এক বিস্ময়। অসাধারণ স্থাপত্য, নৈপুণ্য, মন্দির গাত্রের অলঙ্করণ প্রশংসাতীত। ইলোরার কৈলাস মন্দির দাক্ষিণাত্যের মধ্যযুগীয় সভ্যতার এক অপরূপ নিদর্শন।

বিশেষ দ্রষ্টব্য: শুরুর গল্পাংশ কাল্পনিক। বাস্তবের সঙ্গে কোনোরকম সাদৃশ্য একেবারেই কাকতালীয় ও অনিচ্ছাকৃত।

https://trottingindia.wordpress.com/2021/05/12/%e0%a6%87%e0%a6%b2%e0%a7%8b%e0%a6%b0%e0%a6%be%e0%a6%b0-%e0%b2%95%e0%b3%88%e0%b2%b2%e0%b2%be%e0%b2%b6%e0%b3%8d-%e0%b2%a6%e0%b3%87%e0%b2%b5%e0%b2%b8%e0%b3%8d%e0%b2%a5%e0%b2%be%e0%b2%a8-kailash-temple/

It is a story from around 760 A.D. King Dantidurga of Rashtrakutas was then ruling Manyakhet. Elapur was a suburban forest sanctuary at a corner of the reign. Kailash Temple statue The king was out…

| দূর্গা মূর্তির আঁতুড়ঘর - কুমোরটুলি |আশ্বিন মাসের কৃষ্ণপক্ষ চলছে তখন। পাথুরিয়াঘাটার ঘোষ বাড়িতে প্রস্তুতি শুরু হয়ে গিয়ে...
29/09/2019

| দূর্গা মূর্তির আঁতুড়ঘর - কুমোরটুলি |
আশ্বিন মাসের কৃষ্ণপক্ষ চলছে তখন। পাথুরিয়াঘাটার ঘোষ বাড়িতে প্রস্তুতি শুরু হয়ে গিয়েছে দুর্গাপুজোর। মূর্তি গড়ার কাজ শুরু হবে এইবার। পাল মশাইকে খবর দিতে পালকি পাঠিয়েছেন ঘোষ মশাই। হঠাত বিনা মেঘে বজ্রপাতের মত খবর এল যে মাঝপথে সর্পাঘাতে মৃত্যু হয়েছে তাঁর। ঘোষ বাড়ির অন্দরমহল, বাহিরমহলে তখন শোকের ছায়া। সরকার মশাই ভয়ে ভয়ে বললেন, “ তাহলে পটুয়াপাড়ায় একবার খোঁজ নিয়ে দেখা যাক নাকি!” ঘোষ মশাই রোষকষায়িত নেত্রে একবার তাকিয়ে বললেন, “বাড়ির পুজোর মায়ের মূর্তি গড়া হবে বারোয়ারি পোটোকে দিয়ে? এ আপনি কী বলছেন?” “না মানে আসলে সময় তো বেশি বাকি নেই তাই বলছিলুম আরকি।”
কিছু সময় ভাবার পর ঘোষ মশাই বললেন, “ঠিক আছে। খবর নিন। তবে মায়ের মূর্তি যেন সনাতনী প্রথাতেই গড়া হয়, এটা নিশ্চিত করবেন।” “যে আজ্ঞে”, বলে সরকার মশাই নিজের খাস লোক নেতাই কে পাঠালেন পটুয়া পাড়ায়। সেইবার ঘোষ বাড়িতে মায়ের পুজো হয়েছিল প্রতিবারের মত ধুমধাম করেই। সম্মান বেঁচেছিল বুড়োকর্তার।
কথায় আছে, রূপোপজীবিনী দের উঠোনের মাটি ব্যাতীত মা দুর্গার মূর্তি সম্পূর্ণ হয় না। হয়ত , যে উঠোনে সতীত্ব সবচেয়ে বেশি লাঞ্ছিত অপমানিত হয়, তাঁর সম্মানেই এই প্রথার উদ্ভব। কুমোরটুলি থেকে কিছু দুরেই কলকাতার সবচেয়ে বড় বেশ্যালয় সোনাগাছি। তাদের উঠোনের মাটি আর পাশের হুগলী নদীর গঙ্গামাটি মিশিয়ে খড় আর বাঁশের কাঠামোর উপর পরতের পর পরত চাপিয়ে নিপুণ হাতের শৈলীতে গড়ে ওঠে দুর্গাপ্রতিমা।
বর্তমানের আহিরীটোলা আর শোভাবাজার এর মধ্যিখানে হুগলী নদির পাড়ে কয়েক বিঘা জমির উপর কারিগরদের মূর্তি তৈরির ঘর। প্রতি বছর হাজার এর উপর প্রতিমা এই পাড়ার আঁতুড়ঘর থেকে পৌঁছয় বিভিন্ন পারিবারিক অথবা বারোয়ারি পুজো প্রাঙ্গণে। মহালয়ার পুণ্য প্রাতে চক্ষুদান হয় মৃৎপ্রতিমায়। মা হয়ে ওঠেন মৃন্ময়ী থেকে চিন্ময়ী। তখন রেডিওয় ভেসে আসে,

“... মহামায়া সনাতনী, শক্তিরূপা গুণময়ী, তিনি এক তবু প্রকাশ বিভিন্ন। দেবী নারায়ণী।।”
শুরুর গল্পাংশ কাল্পনিক এবং বাস্তবের সঙ্গে কোনো মিল একেবারেই কাকতালীয় এবং অনিচ্ছাকৃত।
https://trottingindia.wordpress.com/2019/09/29/the-womb-of-idols-kumortuli/

Maa Durga The Bengali calendar was indicating the month of Ashwin. The full moon was few days back. Ghosh family of Pathuriaghata was preparing for the upcoming Durga Puja. The idol making was yet …

| কলকাতার দুর্গাপুজোর প্রস্তুতি |.কুমোরটুলির অন্দরমহলে তোলা দূর্গা মূর্তি তৈরির ছবি।পুজো আসতে আর ১১ দিন।
22/09/2019

| কলকাতার দুর্গাপুজোর প্রস্তুতি |.
কুমোরটুলির অন্দরমহলে তোলা দূর্গা মূর্তি তৈরির ছবি।
পুজো আসতে আর ১১ দিন।

Basílica of Bom Jesus.১৫৫৯ সালের শেষ দিক হবে তখন সময়কাল। ততদিনে মৌর্য, ভোজ, সাতবাহন, কলচুরি, চালুক্য, রাষ্ট্রকূট, তারপর ...
12/09/2019

Basílica of Bom Jesus.
১৫৫৯ সালের শেষ দিক হবে তখন সময়কাল। ততদিনে মৌর্য, ভোজ, সাতবাহন, কলচুরি, চালুক্য, রাষ্ট্রকূট, তারপর মুঘল, বিজয়নগর, বাহমানি সাম্রাজ্যের মত প্রভূত ক্ষমতাশালী সাম্রাজ্যের শাসকদের তরোয়ালের ছাপ দেখেছে ভারতের দক্ষিণ পশ্চিমের কোঙ্কণ উপকূলের নগর গোপকপত্তন। মাত্র পঞ্চাশ বছর আগেই বিজাপুর এর সুলতান ইউসুফ আদিল শাহকে সম্মুখ যুদ্ধে হারিয়ে পর্তুগিজরা দখল করেছে এই নগর।
পবন পুরোহিত তাম্ব্রি সুরলার শৈব মন্দিরের নিত্য পূজারি। ঘরে স্ত্রী কমলা আর সদ্যযুবক পুত্র পল্লব। সে পারিবারিক পৌরোহিত্যের পেশার বদলে সম্প্রতি চাকুরি নিয়েছে ভেলহা গোয়ার পর্তুগিজ দপ্তরে। হঠাত এক সপ্তাহান্তে, ঝড়ের গতিতে বাড়ি ঢোকে পল্লব। “শহরে হিন্দুদের খুব বিপদ। তোমরা পালিয়ে যাও আরো উত্তরে, মহারাষ্ট্রের আরো অভ্যন্তরে।” প্রৌঢ় পুরোহিত আর তাঁর স্ত্রী হতবাক। কিছুক্ষণ বাদে, প্রৌঢ় ধীর দৃঢ় কণ্ঠে জানালেন, আরাধ্য দেবতাকে ত্যাগ করে তাঁর পক্ষে পালানো সম্ভব নয়। বিপদ হলে রক্ষা দেবতাই করবেন। স্ত্রীও তাঁর সহযোগী হলেন। ব্যর্থ পল্লব ফিরে গেল কর্মক্ষেত্রে।
এই ঘটনার মাসখানেক পরই, মন্দিরে গমনোদ্যত পুরোহিতকে সঙ্গে ধর্মগ্রন্থ রাখার অপরাধে বন্দি করে নিয়ে গেল পর্তুগিজ সেনারা। কিছুদিন বন্দিশালায় অকথ্য অত্যাচারের পর, সর্বসমক্ষে কুশপুত্তলিকার সঙ্গে বেঁধে মৃতপ্রায় ধর্মনিষ্ঠ পুরোহিতকে জীবন্ত অবস্থায় আগুনে দগ্ধ করল তারা। সাম ১৯৬০, শুরু হল গোয়াতে পর্তুগিজ শাসকদের ধর্মান্ধ অত্যাচার অর্থাৎ ইনকুইজশন।
এই ধর্ম তদন্ত শুরু করার নির্দেশ এসেছিল, ফ্রান্সিস্কো দে জেসো আজপিনিকুইয়েতা অর্থাৎ ফ্রান্সিস্কো জেভিয়ার এর তরফ থেকে। তাঁর মূল বক্তব্যই ছিল,
“Many many people hereabouts are not becoming christians for one reason only; there is nobody to make them Christians.”
তাঁর মৃত্যুর প্রায় ৮ বছর পরে কার্যকরী এই ধর্ম তদন্ত চলেছিল ১৮২০ সাল পর্যন্ত। ততদিনে অসংখ্য নিরপরাধ মানুষের রক্তে ভিজেছে গোয়া। জেভিয়ারের মৃত্যুর পর তাঁর মরদেহ আনা হয় গোয়ায় পুরনো গোয়ায় ১৫৯৪ সালে শুরু হয় ব্যাসিলিকা অব বম জেসাস তৈরির কাজ। সপ্তদশ শতাব্দীর ফ্লোরেন্সের বিখ্যাত স্থপতি জিওভান্নি বাতিস্তা ফগিনির নক্সায় তৈরি হয় জেভিয়ারের নশ্বর দেহ সংরক্ষণ করার রূপোর বাক্স।
সাড়ে চারশো বছরের পুরনো এই চার্চে রয়েছে সন্ত ফ্রান্সিসের ব্যবহৃত জিনিসপত্র, ৩২টি রূপোর থালায় আঁকা রয়েছে তাঁর জীবনের ঐশ্বরিক ঘটনাবলী। প্রতি ১০ বছর অন্তর লোকচক্ষুর সমক্ষে আনা হয় তাঁর দেহ।
গির্জার মূল প্রার্থনাকক্ষ ছিমছাম ও বাহুল্যবর্জিত হলেও এখানে রয়েছে, স্বর্ণাবৃত্তি করা সন্ত ইগনেশিয়াস এর মূর্তি, হোলি ট্রিনিটির এমব্লেম এবং যিশুখ্রিস্টের ‘ দ্য লাস্ট সাপার’ এর সোনালী মূর্তি। ধর্মপ্রচারের উদ্দেশ্যে জারি করা তাঁর ফরমানে যে নগরে নিহত হয়েছে অসংখ্য মানুষ, সেখানেই তাঁর মাতৃভূমি থেকে বহুদূরে, এই উপমহাদেশের এক উপাসনাগৃহে চিরনিদ্রায় শায়িত আছেন ঐশ্বরিক সন্ত ফ্রান্সিস। আর পবন পুরোহিতের মত বহু বহু মানুষের পরিজনদের কান্না নিয়ে আজও একভাবে বয়ে চলেছে মান্ডবী নদী।
For the story in English, please go to the link below

ENLIGHTENMENT It was 1559 in colonial Goa. By then, this south Western coastal town of India, Goapakapattam, has witnessed Maurya, Bhoj, Satbahana, Kalchuri, Chalukya, Rashtrakut, Mughal, Bijoynaga…

Tomb of the Lady : بیبی كا مقبرہ‎"दिल से तेरी निगाहें जिगर तक उतार गई।दोनों को ईक अदा में रज़ामन्द कर गई।"-  মির্জা গালি...
10/09/2019

Tomb of the Lady :
بیبی كا مقبرہ‎

"दिल से तेरी निगाहें जिगर तक उतार गई।
दोनों को ईक अदा में रज़ामन्द कर गई।"
- মির্জা গালিব।
দিল্লি দরবারে তখন শাহজাহানের পূর্ণ কর্তৃত্ব। সন্তানদের মধ্যে দারাশিকো, শাহ সুজা, মুহিউদ্দীন, মুরাদ বক্স, জাহানারা, রৌশেনারা কৈশোর অতিক্রম করেছে তা বেশ কিছুদিন।
দারাশিকো সঙ্গীতানুরাগী, প্রজাবৎসল। মানুষের মধ্যে অত্যন্ত জনপ্রিয়। শাহজাহান মনে মনে বেশ পক্ষপাতিত্ব করেন তাঁর এই জ্যেষ্ঠ পুত্রটিকে। একে একে নিকাহ্ এর ব্যবস্থা করছেন সন্তানদের। সেই মতই হিজরী মতে ধূল-হুজ্জাহ্ মাসের ১৩ তারিখ, পবিত্র জুম্মাবারে, ১০৪৬ সনে নিকাহ্ সম্পন্ন হল উনিশ বছর বর্ষীয় শাহজাদা মুহিউদ্দীন এর সঙ্গে পারস্যের সাফাভীদ সাম্রাজ্যের শাহজাদী দিলরাস বানু বেগমের।দিলরাস বানু বেগম, মুহিউদ্দীনের জীবনের একমাত্র প্রেম।
জেবুন্নেসা, জিনাতুন্নিসা, জুবদাত-উন্নেসা, মহম্মদ আজম শাহ এবং সুলতান মহম্মদ আকবর, তাঁদের পাঁচ সন্তান। শেষ পুত্রের জন্মের সময় সূতিকা রোগে আক্রান্ত দিলরাস যখন চিরদিনের জন্য চোখ বুজলেন, খ্রিস্ট মতে তখন সন ১৬৫৭। এর ঠিক এক বছর পরই, এক রক্তক্ষয়ী ভ্রাতৃদ্বন্দ্বের শেষে, দুইহাতে রক্তের দাগ নিয়ে লালকেল্লায় ময়ূর সিংহাসনে বসলেন মুহিউদ্দীন তথা দিলরাসের প্রেম ঔরঙ্গজেব।
গোঁড়া ও নিষ্ঠুর প্রকৃতির আলমগীরের মধ্যে স্ত্রীর প্রতি ভালোবাসায় যদিও কোনো খামতি ছিল না। মৃতা স্ত্রীর স্মৃতি রক্ষার্থে তিনি ডেকে পাঠালেন তাঁর মা মমতাজ মহলের স্মৃতি সৌধের প্রধান স্থপতি উস্তাদ আহমেদ লাহৌরীর পুত্র আতাউল্লাহ কে।
হংসপত রাই এবং আতাউল্লাহ এর যৌথ সংযোজনায় ১৬৬৮-৬৯ খ্রিস্টাব্দে মহারাষ্ট্রের ঔরঙ্গাবাদে তৈরী হল 'দক্ষিণী তাজ' বিবি কা মকবরা।
গোলাম মোস্তফার তারিখনামার তথ্য অনুযায়ী তখনকার সময়ে প্রায় ৬ লক্ষ ৬৮ হাজার ২০৩ ও ৭ আনায় তৈরী এই অনন্য সুন্দর সৌধ । মিনাকারি ও সূক্ষ্ম পাথরের জালির কাজ চুঁইয়ে শেষ বিকেলের পড়ন্ত সূর্যের আলো এসে পড়ে সৌধের মধ্যেকার সমাধির উপরে চড়ানো চাদরে। যেখানে মাটির গভীরে শায়িত আছেন আলমগীরের প্রিয়তমা 'রাবিয়া- উদ্- দুরানি' দিলরাস বানু বেগম। আর এই ঔরঙ্গাবাদেরই মূল শহর থেকে দূরের এক নির্জন গ্রাম খুলদাবাদের এক নিবিড় কোণে ঘুমিয়ে আছেন দিলরাসের প্রিয় মুহি, মুঘল সাম্রাজ্যের ত্রাস মুহিউদ্দীন মহম্মদ ঔরঙ্গজেব আলমগীর।

“दिल से तेरी निगाहें जिगर तक उतार गई।दोनों को ईक अदा में रज़ामन्द कर गई।”. -Mirza Ghalib BIBI KA MAQBARA : TOMB OF THE LADY Delhi darbar was witnessing the last of Mughal Dynasty’....

| পরীর শহর। 🧚🏻‍♀️Victoria Memorial - The enchanting story of this Exquisiteness. সালটা ১৬৮৯। অবশ্য বাংলা মতে ১০৯৭ এর আশে...
08/09/2019

| পরীর শহর। 🧚🏻‍♀️
Victoria Memorial - The enchanting story of this Exquisiteness.
সালটা ১৬৮৯। অবশ্য বাংলা মতে ১০৯৭ এর আশেপাশে। মাসটা ধরে নেওয়া যাক আশ্বিন। পালক পালক কাশফুল মাখা গঙ্গা তীরে এসে পৌঁছলো কোম্পানির ছাপ লাগা একখানি নৌকো। ছইয়ের ভিতর থেকে সদ্য বিপত্নীক চার্নক সাহেব যখন বেরিয়ে দাঁড়ালেন নৌকোর পাটাতনে, তখন চারপাশে সদ্য ফোটা সূর্যের আলো। সুতানুটি ঘাটে নেমে চারপাশ ভালো করে দেখে সাহেবের মনে হল, কোম্পানির সদর দপ্তরের জন্য এ একেবারে আদর্শ জায়গা। পাশে বয়ে চলা গঙ্গা নদী আর তার গভীর নাব্যতা মগ দস্যুদের হাত থেকে বাঁচার জন্য বেশ উপযুক্ত হবে।
যেমন ভাবা তেমনি কাজ। দিল্লির দরবারে তখন ঔরঙ্গজেব বসে মসনদে। চার্নক সাহেব একেবারে সইসাবুদ দস্তখত পাকাপোক্ত ভাবে সেরে সুতানুটি ফিরলেন ২৪শে আগস্ট, ১৬৯০। আপিস গড়ার কাজ শুরু হল। কিন্তু তখন মন ভেঙে গিয়েছিল। আজীবনের সঙ্গিনী স্ত্রী মারিয়া ও একমাত্র পুত্রের মৃত্যু ভিতরে ভিতরে ঝাঁঝরা করে দিয়েছিল তাঁকে। তাই এই গঙ্গা তীরের শহরেই, জন্মভূমি ল্যাঙ্কাশায়ারের থেকে কয়েক হাজার মাইল দূরের প্রবাসভূমে ১৬৯২ সালের ১০ই জানুয়ারি চোখ বুজলেন কলকাতার প্রতিষ্ঠাতা জোব চার্নক।
এবার সোজা চলে যাই ১৯০১ সালে। ততদিনে গঙ্গা দিয়ে বয়ে গেছে অনেক রঙের জল। বাণিজ্যের খাতিরে আসা ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি অধিগ্রহণ করেছে প্রায় সমস্ত উপমহাদেশকে। ইংল্যান্ডেও তখন রাজনীতির পরিস্থিতি টালমাটাল। দীর্ঘ ৬৩ বছরের শাসনকালের পর প্রয়াত হয়েছেন গ্রেট ব্রিটেনের রাণী তথা ভারতের তৎকালীন সম্রাজ্ঞী ভিক্টোরিয়া।
ভারতের তখনকার বড়লাট লর্ড কার্জন ঠিক করলেন রাণীর স্মৃতিতে এমন একটা সৌধ নির্মাণ করবেন, যা ব্যক্তি নির্বিশেষে সকলকে তাক লাগিয়ে দেবে। ৪ঠা জানুয়ারি, ১৯০৬, সৌধের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করলেন প্রিন্স অব ওয়েলস, জর্জ ফ্রেডরিক আর্নেস্ট অ্যালবার্ট।
অবশেষে দীর্ঘ পনেরো বছর পর, সাধারণ মানুষের জন্য খুলে দেওয়া হল উইলিয়াম এমারসনের নক্সা করা ইন্দো গথিক স্থাপত্যকলার, ৩৩৮ ফুট দীর্ঘ, ২২৮ ফুট প্রস্থ, ১৮৪ ফুট উচ্চতার শুভ্র ধবল মাকরানা পাথরের তৈরী এই অনন্য সুন্দর সৌধ, ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল।
সৌধের গম্বুজের মাথায় বসানো 'এঞ্জেল অব ভিক্টরি' আমার শহরের প্রাণভোমরা। কে বলতে পারে, কোনো একটা জ্যোৎস্না ঝরানো মায়া মায়া পূর্ণিমা রাতে হয়ত পরী উড়ে যাবে, উড়ে যাবে ক্লেদাক্ত এই শহর ছেড়ে, অমৃতের সন্ধানে।
Check the below link out. ❤️😃

The calendar was showing the year 1689. Let’s presume,the month was approaching October. A small boat with company engravings anchored on the banks of the Ganges. It was almost dawn when Char…

| ་མ་ཎི་པདྨེ་ཧཱུྃ - Om Manipadme Hum |"লালমোহন বাবু হালকা মেজাজে থলি থেকে জপযন্ত্রটা তুলে ধরে দেখালেন।‘ওর মধ্যে মন্ত্র প...
06/09/2019

| ་མ་ཎི་པདྨེ་ཧཱུྃ - Om Manipadme Hum |
"লালমোহন বাবু হালকা মেজাজে থলি থেকে জপযন্ত্রটা তুলে ধরে দেখালেন।
‘ওর মধ্যে মন্ত্র পোরা আছে কি না সেটা দেখেছেন?’
‘আজ্ঞে ?’
‘ওম্‌ মণি পদ্মে হুম্‌,।’
‘আজ্ঞে ?’
‘ওম্‌ – মণি – পদ্মে – হুম্‌। তিব্বতি মহামন্ত্র। এই মন্ত্র টা একটা কাগজে হাজার বার লিখে অথবা ছেপে প্রত্যেকটা জপযন্ত্রে পুরে দেওয়ার কথা।’
‘পুরে দেবে? কোথায় পুরে দেবে?’
‘ওই ওপরের জিনিসটা তো একটা কৌটো। ওটার মাথাটা তো ঢাকনার মত খুলে যাওয়ার কথা।’
‘তাই বুঝি?’
লালমোহন বাবু একটা মোচড় দিতেই মাথাটা খুলে এল।”
- যত কান্ড কাঠমান্ডুতে , সত্যজিৎ রায়।
নীচের ছবির জপযন্ত্রটি আমার নিজের সংগ্রহের। ২০১০ সালে দার্জিলিং এর এক কিউরিও শপ থেকে সংগ্রহ করা।

A Jop Yantra Tale.⬇️
06/09/2019

A Jop Yantra Tale.
⬇️

“লালমোহন বাবু হালকা মেজাজে থলি থেকে জপযন্ত্রটা তুলে ধরে দেখালেন। ‘ওর মধ্যে মন্ত্র পোরা আছে কি না সেটা দেখেছেন?”আ.....

| P R A Y E R   W H E E L S |My first interaction with OM MANIPADME HOOM was from the book JOTO KANDO KATHMANDUTE by Sat...
06/09/2019

| P R A Y E R W H E E L S |
My first interaction with OM MANIPADME HOOM was from the book JOTO KANDO KATHMANDUTE by Satyajit Ray. I was no more than a six year old then.

This chanting, a holy one in ancient Tibetan Language signifies a jewel inside a lotus flower getting preceeded by the sacred syllable OM.

All the prayer wheels in the monasteries spread across the world have engravings of this mantra in Newari upon them. A prayer wheel in Tibetan culture is turned by the people for purification of their soul and for gathering merit. The concept of Prayer Wheels originated from fourth century China and Tibet.
⬇️ (https://en.wikipedia.org/wiki/Prayer_wheel )
Clicked in the Tibetan Refugee Centre in Darjeeling, these prayer wheels gave us the enchanting feel of ancient Tibetan heritage.

Haridwar - a sanctum of hindu religion, a conglomeration of mythical tales and beliefs. According to the folklore, after...
05/09/2019

Haridwar - a sanctum of hindu religion, a conglomeration of mythical tales and beliefs. According to the folklore, after Samudra Manthan, Lord Vishnu tricked the Asuras in the form of Mohini and fled with the urn of Amrit. In that chase, few drops of the nectur fell on Brahma K***a making it the holiest place of all. Great Chalukya king Vikramaditya built the Har ki Pauri ghat in remembrance of his brother Bharthari who used to come to this place for meditation. [ 133 more words ]
https://trottingindia.wordpress.com/2019/09/05/%e0%a4%b9%e0%a4%b0-%e0%a4%95%e0%a4%bf-%e0%a4%aa%e0%a5%8c%e0%a4%a1%e0%a4%bc%e0%a5%80-har-ki-pauri/

Haridwar – a sanctum of hindu religion, a conglomeration of mythical tales and beliefs. According to the folklore, after Samudra Manthan, Lord Vishnu tricked the Asuras in the form of Mohini …

The most iconic symbol of mountains in West Bengal. . . Seen from the Darjeeling, Kalimpong, Kurseong belt, the mighty H...
04/09/2019

The most iconic symbol of mountains in West Bengal. . . Seen from the Darjeeling, Kalimpong, Kurseong belt, the mighty Himalaya has taken a shape of Goutam Buddha in Sleeping posture. . . Buddha, the ultimate symbol of purity, kindness and nobility signifies the tranquility and serenity of the sagacious mountains. . . Clicked from Darjeeling, the queen of Himalayas, right after the sunrise with a remarkably clear sky and unbeatable chill. . . Trotting_India
https://trottingindia.wordpress.com/2019/09/04/the-sleeping-buddha/

The most iconic symbol of mountains in West Bengal. . . Seen from the Darjeeling, Kalimpong, Kurseong belt, the mighty Himalaya has taken a shape of Goutam Buddha in Sleeping posture. . . Buddha, t…

The most iconic symbol of mountains in West Bengal.Seen from the Darjeeling, Kalimpong, Kurseong belt, the mighty Himala...
04/09/2019

The most iconic symbol of mountains in West Bengal.
Seen from the Darjeeling, Kalimpong, Kurseong belt, the mighty Himalaya has taken a shape of Goutam Buddha in Sleeping posture.
Buddha, the ultimate symbol of purity, kindness and nobility signifies the tranquility and serenity of the sagacious mountains.
Clicked from Darjeeling, the queen of Himalayas, right after the sunrise with a remarkably clear sky and unbeatable chill.

04/09/2019

INDIA
हिन्द
ভারতবর্ষ
A country of all, A country for all. Since time immemorial, confluence of culture, language and religion breathes in her. Treasure is hidden at every part of it. Every state unravels a new layer of mystery. And that is why India has the whole universe hidden in it. Let's put on our mighty backpack and head for the ultimate Treasure Hunt.
Through the blog posts, it will be an infinitesimally tiny effort to portray the treasures that India has hidden in her womb from the beginning of time.
Let's hit the road and start the journey together.

Address


Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Trotting India posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Trotting India:

Shortcuts

  • Address
  • Alerts
  • Contact The Business
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Travel Agency?

Share