Hajj & Umrah Service BD

  • Home
  • Hajj & Umrah Service BD

Hajj & Umrah Service BD Hajj & Umrah Service BD is a Trusted and Well reputed Service Provider Agency. Client Satisfaction is

হজ্ব পালনকারীর জন্য ১১ টি কাজ !!সারাবিশ্ব থেকে হজযাত্রীরা পবিত্র নগরী মক্কায় জড়ো হচ্ছেন। উদ্দেশ্য আল্লাহর সন্তুষ্টির উদ্...
13/08/2022

হজ্ব পালনকারীর জন্য ১১ টি কাজ !!

সারাবিশ্ব থেকে হজযাত্রীরা পবিত্র নগরী মক্কায় জড়ো হচ্ছেন। উদ্দেশ্য আল্লাহর সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যে হজ পালন করবেন। যারা শুধু হজ পালন করবেন; তাদের জন্য হজের ১১টি কাজের বিবরণ ও দোয়া তুলে ধরা হলো-

👉 ইফরাদ হজঃ
শুধু হজ আদায়কে ইফরাদ হজ বলে। যারা ইফরাদ হজ করবে, তারা ওমরা করতে পারবে না। যারা এ হজ আদায় করেন তাদেরকে ‘মুফরিদ’ বলা হয়।

সাধারণত বদলী হজকারীরাই ইফরাদ হজ করে থাকেন। আর ইফরাদ হজকারীর জন্য কোরবানিও দিতে হয় না। ইফরাদ, কিরান ও তামাত্তু; হাজিগণ যে হজই পালন করবেন, প্রত্যেক হজের ফরজ কাজগুলো একই। আর তাহলঃ

১. ইহরাম বাঁধা (ফরজ)
ইফরাদ হজ পালনে সরাসরি পবিত্র নগরী মক্কায় গেলে নিজ দেশ থেকেই ইহরাম বাঁধবে। ইফরাদ হজ আদায়কারীরা ইহরাম বাঁধার পর থেকে হজের সব কার্যক্রম সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত ইহরাম অবস্থায় থাকবেন।

হজের নিয়ত
ইফরাদ হজ পালনে সরাসরি পবিত্র নগরী মক্কায় গেলে নিজ দেশ থেকেই ইহরাম বাঁধবে। ইফরাদ হজ আদায়কারীরা ইহরাম বাঁধার পর থেকে হজের সব কার্যক্রম সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত ইহরাম অবস্থায় থাকবেন।

হজের নিয়ত
اَللَّهُمَّ لَبَّيْكَ حَجًّا فَيَسِّرْهُ لِى وَ تَقَبَّلْهُ مِنِّى
উচ্চারণ : ‘আল্লাহুম্মা লাব্বাইকা হাজ্জান। ফাইয়াসসিরহু লি ওয়া তাকাব্বালহু মিননি।’

অর্থ : ‘হে আল্লাহ! আমি হজ পালনের ইচ্ছা করছি; আপনি আমার জন্য তা সহজ করে দিন এবং তা কবুল করুন।’

অতঃপর উচ্চস্বরে ৪ ভাগে তালবিয়া পড়া। (১ বার তালবিয়া পড়া শর্ত)
لَبَّيْكَ اَللّهُمَّ لَبَّيْكَ – لَبَّيْكَ لاَ شَرِيْكَ لَكَ لَبَّيْكَ – اِنَّ الْحَمْدَ وَالنِّعْمَةَ لَكَ وَالْمُلْكَ – لاَ شَرِيْكَ لَكَ
উচ্চারণ : ‘লাব্বাইকা আল্লা-হুম্মা লাব্বাইক, লাব্বাইকা লা শারিকা লাকা লাব্বাইক, ইন্নাল হামদা ওয়ান্‌নিমাতা লাকা ওয়ালমুল্‌ক, লা শারিকা লাক।’

তালবিয়ার পর এ দোয়াটিও পড়া-
اَللَّهُمَّ اِنِّيْ اَسْئَلُكَ رِضَاكَ وَ الْجَنَّةَ وَ اَعُوْذُبِكَ مِنْ غَضَبِكَ وَ النَّارِ
উচ্চারণ : ‘আল্লাহুম্মা ইন্নি আসআলুকা রিদাকা ওয়াল জান্নাতা ওয়া আউ’জুবিকা মিন গাদাবিকা ওয়ান্নারি’

অর্থ : ‘হে আল্লাহ! আমি আপনার সন্তুষ্টি ও জান্নাতের আশা করছি এবং আপনার অসুন্তুষ্টি ও জাহান্নাম থেকে আশ্রয় চাচ্ছি।’

মসজিদে হারামে প্রবেশের দোয়া
ওমরা উদ্দেশ্যে মসজিদে হারামে ডান পা দিয়ে প্রবেশ করে এ দোয়া পড়া-
بِسْمِ اللهِ وَ الصّلَاةُ وَ السَّلَامُ عَلَى رَسُوْلِ اللهِ أعُوْذُ بِاللهِ الْعَظِيْم وَ بِوَجْهِهِ الْكَرِيْمِ وَ سُلْطَانِهِ الْقَدِيْمِ مِنَ الشَّيْطَانِ الرَّجِيْمِ اَللهُمَّ افْتَحْ لِىْ اَبْوَابَ رَحَمَتِكَ
উচ্চারণ : বিসমিল্লাহি ওয়াস সালাতু ওয়াস সালামু আলা রাসুলিল্লাহ। আউজুবিল্লাহিল আজিম ওয়া বি-ওয়াজহিহিল কারিম ওয়া সুলতানিহিল কাদিমি মিনাশশায়ত্বানির রাজিম। আল্লাহুম্মাফতাহলি আবওয়াবা রাহমাতিকা।

কাবা ঘর দেখে এ দোয়া পড়া-
اَللَّهُمَّ أَنْتَ السّلَامُ وَ مِنْكَ السَّلَامُ حَيِّنَا رَبَّنَا بِالسَّلَامِ اَللَّهُمَّ زِدْ هَذَا الْبَيْتَ تَشْرِيْفاً وَ تَعْظِيْماً وَ تَكْرِيْماً وَ مَهَاَبَةً وَ زِدْ مَنْ شَرّفَهُ وَ كَرّمَهُ مِمَّنْ حَجَّهُ وَاعْتَمَرَهُ تَشْرِيْفاً وَ تَعْظِيْماً وَ بِرُّا
উচ্চারণ : আল্লাহুম্মা আংতাস সালামু ওয়া মিনকাস সালামু হাইয়্যিনা রাব্বানা বিস্‌সালাম। আল্লাহুম্মা যিদ হাজাল বাইতা তাশরিফান ওয়া তা’জিমান ওয়া তাকরিমান ওয়া মুহাবাতান; ওয়া জিদ মান শার্‌রাফাহু ওয়া কার্‌রামাহু মিম্মান হাজ্জাহু ওয়া’তামারাহু তাশরিফান ওয়া তাকরিমান ওয়া তা’জিমান ওয়া বির্‌রা।

২. তাওয়াফে কুদুম (সুন্নাত)
ইফরাদ হজ আদায়কারীরা পবিত্র নগরী মক্কায় প্রবেশের পর আল্লাহর ঘর তাওয়াফ করাই হলো তাওয়াফে কুদুম। নামাজি ব্যক্তি যেভাবে মসজিদে গিয়ে ‘দুখুলিল মসজিদ’ নামাজ আদায় করেন, তেমনি ইফরাদ হজ আদায়কারীরা এ তাওয়াফ (তাওয়াফে কুদুম) করবেন।

ইফরাদ হজ আদায়কারীরা যেহেতু ইহরাম অবস্থায় থাকবেন, তাই তাওয়াফে কুদুমে তারা ইজতিবা ও রমল করবেন। সাধারণভাবে তাওয়াফ শুরু করার সময় এ দোয়া পড়া-
بِسْمِ اللهِ اَللهُ اَكْبَر - اَللَّهُمَّ اِيْمَنًا بِكَ و بصديقًا بِكِتَابِكَ وَرَفَعًا بِعَهْدِكَ وَ اِتِّبَعًا لِسُنَّةِ نَبِيِّكَ
উচ্চারণ : ‘বিসমিল্লাহি আল্লাহু আকবার; আল্লাহুম্মা ইমানান বিকা ওয়া তাসদিকান বিকিতাবিকা ওয়া রাফাআন বিআহদিকা ওয়া ইত্তিবাআন লিসুন্নাতি নাবিয়্যিকা।’

তাওয়াফের সময় কাবা শরিফ ও হাজরে আসওয়াদকে বাম দিকে রেখে রোকনে শামি ও রোকনে ইরাকি অতিক্রম করে রোকনে ইয়ামেনিতে আসবে। এ স্থানে তালবিয়া, তাকবির-তাসবিহ ইত্যাদি পড়বে।
রোকনে ইয়ামেনি অতিক্রম করে এ দোয়া পড়া
এরপর (সম্ভব হলে) রোকনে ইয়ামেনি স্পর্শ করবে। সম্ভব না হলে দূর থেকে ইশারা করে হাজরে আসওয়াদের দিকে অগ্রসর হবে এবং কুরআনে শেখানো এ দোয়া পড়বে-
رَبَّنَا اَتِنَا فِى الدُّنْيَا حَسَنَةً وَّ فِى الْاَخِرَةِ حَسَنَةً وَقِنَا عَذَابَ النَّارِ
উচ্চারণ : রাব্বানা আতিনা ফিদদুনিয়া হাসানাতাও ওয়া ফিল আখিরাতি হাসানাতাও ওয়াক্বিনা আজাবান্ নার।’

৩. সাঈ (ওয়াজিব)
হজের আগে (৮ জিলহজের) আগে সম্ভব হলে সাঈ করা। সম্ভব না হলে তাওয়াফে জিয়ারতের পর সাঈ আদায় করা।

হজের প্রস্তুতি
জিলহজ মাসের ৭ তারিখ হারামশরিফে হজের নিয়মাবলীর ওপর যে খুতবা দেয়া হবে, তা মনোযোগ দিয়ে শোনা বা হজের বিষয়াবলী বুঝে নেয়া। অতঃপর ৮ জিলহজ জোহরের নামাজের আগে মিনায় গিয়ে উপস্থিত হওয়া।

৪. মিনায় অবস্থান (সুন্নাত)
জিলহজ মাসের ৮ তারিখ জোহর থেকে ৯ তারিখ ফজর পর্যন্ত ৫ ওয়াক্ত (জোহর, আসর, মাগরিব, ইশা ও ফজর) নামাজ মিনায় পড়া (মুস্তাহাব) এবং তথায় অবস্থান করা (সুন্নাত)। ৯ জিলহজ ফজরের পর সম্ভব হলে গোসল অথবা অজু করে দুপুরের আগে আরাফাতের ময়দানে যাওয়ার প্রস্তুতি গ্রহণ করা।

৫. আরাফার ময়দানে অবস্থান (ফরজ)
আরফায় অবস্থানই হজ। জিলহজ মাসের ৯ তারিখ জোহরের আগেই হজের অন্যতম রোকন পালনে আরাফার ময়দানে অবস্থান করা ফরজ কাজ। আর এটাই হলো হজের অন্যতম রোকন। ৯ জিলহজ সকালে মিনায় ফজরের নামাজ আদায় করে আরাফায় আসার প্রস্তুতি স্বরূপ গোসল করে একবার তাকবিরে তাশরিক পড়া-
اللَّهُ أَكْبَرُ اللَّهُ أَكْبَرُ لَا إلَهَ إلَّا اللَّهُ وَاَللَّهُ أَكْبَرُ اللَّهُ أَكْبَرُ وَلِلَّهِ الْحَمْدُ
‘আল্লাহু আকবার আল্লাহু আকবার; লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু আল্লাহু আকবার; ওয়া লিল্লাহিল হামদ।’
তাকবিরে তাশরিক পড়ার পর তালবিয়া পড়া। পুরো তালবিয়াকে ৪ ভাগে (নিঃশ্বাসে) ৩ বার পাঠ করা-
لَبَّيْكَ اَللّهُمَّ لَبَّيْكَ - لَبَّيْكَ لاَ شَرِيْكَ لَكَ لَبَّيْكَ - اِنَّ الْحَمْدَ وَالنِّعْمَةَ لَكَ وَالْمُلْكَ - لاَ شَرِيْكَ لَكَ
উচ্চারণ : লাব্বাইকা আল্লা-হুম্মা লাব্বাইক, লাব্বাইকা লা শারিকা লাকা লাব্বাইক, ইন্নাল হামদা ওয়ান্‌নিমাতা লাকা ওয়ালমুল্‌ক, লা শারিকা লাক।

অর্থ :‘ আমি হাজির, হে আল্লাহ! আমি উপস্থিত! আপনার ডাকে সাড়া দিতে আমি হাজির। আপনার কোনো অংশীদার নেই। নিঃসন্দেহে সব প্রশংসা ও সম্পদরাজি তথা নেয়ামত আপনার এবং একচ্ছত্র আধিপত্যও আপনার। আপনার কোনো অংশীদার নেই ‘

হজের খুতবা শোনা
আরাফাতের ময়দানে অবস্থান করে হজের খুতবা শোনা এবং নিজ নিজ তাবুতে জোহর ও আসরের নামাজ নির্দিষ্ট সময়ে আলাদাভাবে আদায় করা। অতঃপর আরাফাতের ময়দান থেকে ৯ জিলহজ সুর্যাস্তের পর মাগরিবের নামাজ না পড়ে মুজদালিফার দিকে রওয়ানা হওয়া।

আরাফার ময়দানে দোয়া পড়া
আরাফাতের ময়দানে পড়ার জন্য সুনির্দিষ্ট কোনো দোয়া নেই। তবে এ দোয়াটি বিশ্বনবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম থেকে প্রমাণিত বলে অনেকেই উল্লেখ করেন থাকেন-
لَا اِلَهَ اِلَّا اللهُ وَحْدَهُ لَا شَرِيْكَ لَهُ لَهُ المُلْكُ وَ لَهُ الْحَمْدُ وَ هُوَ عَلَى كُلِّ شَيْئٍ قَدِيْرً - اَللَّهُمَّ لَكَ الْحَمْدُ كَالَّذِىْ تَقُوْلُ وَ خَيْرًا مِمَّا نَقُوْلُ - اَللَّهُمَّ لَكَ صَلَاتِىْ وَ نُسُكِىْ وَ مَحْيَاىَ وَ مَمَاتِىْ وَ اِلَيْكَ مَأبِىْ وَ لَكَ رَبِّ تُرَاثِىْ - اَللَّهُمَّ اِنِّىْ اَعُوْذُبِكَ مِنْ عَذَابِ الْقَبْرِ وَ وَسْوَسَةِ الصَّدْرِ وَ شَتَاتِ الْاَمْرِ - اَللَّهُمَ اِنِّىْ أَسْئَلُكَ مِنْ خَيْرِ مَا تَجِىْءُ بِهِ الرِّيْحُ - اَللَّهُمَّ اجْعَلْ فِىْ قَلْبِىْ نُوْرًا وَّ فِىْ سَمْعِىْ نُوْرًا وَّ فِىْ بَصِرِىْ نُوْرًا- اَللَّهُمَّ اشْرَحْ لِىْ صَدْرِىْ وَ يَسِّرْلِىْ اَمْرِىْ وَ اَعُوْذُبِكَ مِنْ وَسَاوِسٍ فِىْ الصَّدْرِ وَشَتَاتِ الْاَمْرِ وَ عَذَابِ الْقَبْرِ
উচ্চারণ : লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা শারিকা লাহু লাহুল মুলকু ওয়া লাহুল হামদু ওয়া হুয়া আলা কুল্লি শাইয়িন ক্বাদির। আল্লাহুম্মা লাকাল হামদু কাল্লাজি তাকুলু ওয়া খাইরাম মিম্মা নাকুলু। আল্লাহুম্মা সালাতি ওয়া নুসুকি ওয়া মাহইয়ায়া ওয়া মামাতি ওয়া ইলাইকা মাআবি ওয়া লাকা রাব্বি তুরাছি। আল্লাহুম্মা ইন্নি আউজুবিকা মিন আজাবিল কাবরি ওয়া ওয়াসওয়াসাতিস সাদরি ওয়া শাতাতিল আমরি। আল্লাহুম্মা ইন্নি আসআলুকা মিন খাইরি মা তাঝিউবিহির রিহু। আল্লাহুম্মাঝআল ফি ক্বালবি নুরাও ওয়া ফি সাময়ি নুরাও ওয়া ফি বাসারি নুরা। আল্লাহুম্মাশরাহলি সাদরি ওয়া ইয়াসসিরলি আমরি ওয়া আউজুবিকা মিন ওয়াসায়িসিন ফিস সাদরি ওয়া শাতাতিল আমরি ওয়া আজাবিল ক্বাবরি।

৬. মুজদালিফায় অবস্থান (ওয়াজিব)
আরাফাতের ময়দান থেকে মুজদালিফায় গিয়ে মাগরিব ও ইশার নামাজ এক আজানে ও একই ইক্বামাতে একসঙ্গে আদায় করা। রাতে খোলা আকাশের নিচে অবস্থান করা (সুন্নাত)। এ রাতে কিছু সময় ঘুমানো এবং তাসবিহ-তাহলিল পড়া উত্তম।

১০ জিলহজ ফজরের নামাজের পর সূর্য ওঠার আগে কিছু সময় অবস্থান আবশ্যক। তবে ১০ জিলহজ ফজরের পর সুর্য ওঠার আগেই মুজদালিফা ত্যাগ করে মিনার উদ্দেশে রওয়ানা হতে হবে।

মুজদালিফা থেকে কংকর সংগ্রহ:
মুজদালিফায় অবস্থানকালীন সময়ে কংকর সংগ্রহ করা।

৭. কংকর নিক্ষেপ (ওয়াজিব)
১০ জিলহজ মুজদালিফা থেকে মিনায় গিয়ে জামরাতে আকাবা বা বড় জামরাতে ৭টি কংকর নিক্ষেপ করা। এ কংকর নিক্ষেপ ওয়াজিব। ১১ ও ১২ জিলহজ উভয় দিনই মিনায় অবস্থিত তিন জামরায় ৭টি করে ২১টি পাথর নিক্ষেপ করা (ওয়াজিব)।

প্রথমে ছোট জামরায়, তারপর মধ্যম, এরপর বড় জামরায় কংকর নিক্ষেপ করা। সর্বক্ষেত্রে দুর্বল ও নারীদের জন্য রাতের বেলায় কংকর নিক্ষেপ করা উত্তম।

৮. মাথা মুণ্ডন করা (ওয়াজিব)
ইফরাদ হজ পালনকারীর জন্য যেহেতু কুরবানি করতে হবে না ; তারা কংকর নিক্ষেপের পর বিশ্ব নবির আদর্শের অনুসরণে মাথা হলক বা ন্যাড়া করে নেবে। আর তা ওয়াজিজ।

৯. তাওয়াফে জিয়ারাত (ফরজ)
হজের সর্বশেষ ফরজ কাজ হলো তাওয়াফে জিয়ারত। এ তাওয়াফে জিয়ারাত ১২ জিলহজ সুর্যাস্তের আগেই সম্পন্ন করতে হবে। ১২ তারিখ সুর্যাস্তের আগে এ তাওয়াফ করতে না পারলে, দম বা কুরবানি দিতে হবে।

১০. সাঈ (ওয়াজিব)
তাওয়াফে কুদুমের সময় সাঈ করতে না করলে তাওয়াফে জিয়ারতের পর সাফা-মারওয়ায় সাঈ করা ওয়াজিব।

১১. বিদায়ী তাওয়াফ (ওয়াজিব)
সব হজ যাত্রীদের জন্য বিদায়ী তাওয়াফ করা ওয়াজিব। তবে হজ শেষে বাইতুল্লায় যে কোনো নফল তাওয়াফই বিদায়ী তাওয়াফে পরিণত হয়ে যায়।

আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহর সব ইফরাদ হজ আদায়কারীকে যথাযথভাবে হজ আদায়ের তাওফিক দান করুন। আমিন
#হজ #হজ২০২২

What a Beautiful Sight !!Subhan Allah
13/08/2022

What a Beautiful Sight !!
Subhan Allah

12/08/2022

করোনা কালীন সময় থেকে কা’বার চারপাশে যে ব্যারিকেড/বেস্টনী দেয়া হয়েছিল, অবশেষে তা সরিয়ে ফেলা হয়েছে।
এখন থেকে উমরা করতে যারা যাবেন, তারা পবিত্র ঘর কা'বা এবং হাজরে আসওয়াদ স্পর্শ করতে পারবেন ইনশাআল্লাহ।
& Umrah Service BD

করোনা কালীন সময় থেকে কা’বার চারপাশে যে ব্যারিকেড/বেস্টনী দেয়া হয়েছিল, অবশেষে তা সরিয়ে ফেলা হয়েছে।এখন থেকে উমরা করতে যারা...
12/08/2022

করোনা কালীন সময় থেকে কা’বার চারপাশে যে ব্যারিকেড/বেস্টনী দেয়া হয়েছিল, অবশেষে তা সরিয়ে ফেলা হয়েছে।

এখন থেকে উমরা করতে যারা যাবেন, তারা পবিত্র ঘর কা'বা এবং হাজরে আসওয়াদ স্পর্শ করতে পারবেন ইনশাআল্লাহ।
& Umrah Service BD

Address


Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Hajj & Umrah Service BD posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Shortcuts

  • Address
  • Alerts
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Travel Agency?

Share