Asad Noor Regular Traveller

  • Home
  • Asad Noor Regular Traveller

Asad Noor Regular Traveller Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Asad Noor Regular Traveller, Tour guide, .

Happy Weekend  !~
03/09/2023

Happy Weekend !~

Autograph
27/03/2023

Autograph

07/03/2023
Sunny
23/11/2022

Sunny

Hi
23/11/2022

Hi

08/10/2022

কুরআনের পাখি সামান্য একটু অপরাধের কারনে খাঁচায় বন্দী।

08/10/2022

এতো কষ্ট কোথায় রাখবো, মানবিক বিয়ের জনকের করুন পরিস্থিতি, শহিদুলের বউ বেইমানি করলো।

বৃটেনের জাতীয় গ্রিড সতর্ক করেছে যে এই শীতে যদি গ্যাসের সরবরাহ অত্যন্ত কম হয় তবে ব্রিটিশ পরিবারগুলিকে একাধারে তিন ঘন্টা ...
08/10/2022

বৃটেনের জাতীয় গ্রিড সতর্ক করেছে যে এই শীতে যদি গ্যাসের সরবরাহ অত্যন্ত কম হয় তবে ব্রিটিশ পরিবারগুলিকে একাধারে তিন ঘন্টা পর্যন্ত বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন থাকতে হতে পারে।

৩ ঘন্টার এই লোডশেডিং পিক আওয়ারের সময় হবে এবং গ্রাহকদের আগাম জানিয়ে দেয়া হবে।

তথ্যসূত্র: বিবিসি ॥

দিল্লিতে ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের ৭ সমঝোতা স্মারক সইদুই দেশের সকল অমীমাংসিত বিষয়ের দ্রুত সমাধান হবে বলে চুক্তি স্বাক্ষর অ...
07/09/2022

দিল্লিতে ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের ৭ সমঝোতা স্মারক সই

দুই দেশের সকল অমীমাংসিত বিষয়ের দ্রুত সমাধান হবে বলে চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে আশা প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

কুশিয়ারার নদীর পানি প্রত্যাহার, রেলের আধুনিকায়ন ও সক্ষমতা বৃদ্ধি এবং মহাকাশ গবেষণাসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতা এগিয়ে নিতে ভারতের সঙ্গে সাতটি সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করেছে বাংলাদেশ।

মঙ্গলবার দিল্লির হায়দ্রাবাদ হাউজে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এবং বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপস্থিতিতে দুই দেশের কর্মকর্তারা এসব সমঝোতা স্মারকে সই করেন।

ভারত সফররত শেখ হাসিনা দুপুরে হায়দ্রাবাদ হাউজে পৌঁছালে নরেন্দ্র মোদী তাকে স্বাগত জানান। প্রথমে দুই নেতা একান্ত বৈঠক করেন। পরে তাদের নেতৃত্বে বাংলাদেশ-ভারত দ্বিপক্ষীয় বৈঠক হয়।

যেসব বিষয়ে সমঝোতা

· সুরমা-কুশিয়ারা প্রকল্পের অধীনে কুশিয়ার নদী থেকে বাংলাদেশের ১৫৩ কিউসেক পানি প্রত্যাহারের বিষয়ে সমঝোতা স্মারক (এমওইউ)।

· বৈজ্ঞানিক সহযোগিতা বিষয়ে ভারতের বিজ্ঞান ও শিল্প গবেষণা পরিষদের (সিএসআইআর) সঙ্গে বাংলাদেশের সিএসআইআরের মধ্যে সমঝোতা স্মারক।

· বাংলাদেশের সুপ্রিম কোর্টের সঙ্গে ভারতের ভোপালে ন্যাশনাল জুডিশিয়াল অ্যাকাডেমির মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক।

· ভারতের রেলওয়ের প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটগুলোতে বাংলাদেশ রেল কর্মীদের প্রশিক্ষণের জন্য দুই দেশের রেল মন্ত্রণালয়ের মধ্যে সমঝোতা স্মারক।

· বাংলাদেশ রেলওয়ের তথ্যপ্রযুক্তিগত সহযোগিতার জন্য ভারত ও বাংলাদেশের রেল মন্ত্রণালয়ের মধ্যে সমঝোতা স্মারক।

· ভারতের রাষ্ট্রীয় সম্প্রচারমাধ্যম ‘প্রসার ভারতীর’ সঙ্গে বাংলাদেশ টেলিভিশনের সমঝোতা স্মারক।

· মহাশূন্য প্রযুক্তি ক্ষেত্রে সহযোগিতা বিষয়ে বিটিসিএল এবং এনএসআইএল এর মধ্যে সমঝোতা স্মারক ।

তিনি আরও বলেন, বেলারুশ দেউলিয়া হওয়ার ঝুঁকিতে রয়েছে এবং আরও ১২টি দেশ- আর্জেন্টিনা, ইউক্রেন, তিউনিসিয়া, ঘানা, মিসর, কেনিয়া...
13/08/2022

তিনি আরও বলেন, বেলারুশ দেউলিয়া হওয়ার ঝুঁকিতে রয়েছে এবং আরও ১২টি দেশ- আর্জেন্টিনা, ইউক্রেন, তিউনিসিয়া, ঘানা, মিসর, কেনিয়া, ইথিওপিয়া, এল সালভাদর, পাকিস্তান ও ইকুয়েডোর ক্রমবর্ধমান মুদ্রাস্ফীতি ও উচ্চ ঋণের চাপের কারণে ঝুঁকিতে রয়েছে। তবে বাংলাদেশ এই তালিকায় নেই।

বিশ্লেষক বলেন, হ্যাঁ, বাংলাদেশের সামনে চ্যালেঞ্জ রয়েছে- তবে কর্তৃপক্ষ খুব সতর্কতার সাথে এই চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় নানা ধরনের অর্থনৈতিক পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণ নিয়ন্ত্রণ করা হয়েছে, মার্কিন ডলারের বিপরীতে টাকার মূল্যহ্রাস পেয়েছে, নগদ অর্থের মাধ্যমে রেমিটেন্স প্রেরণকারীদের নানাভাবে উৎসাহিত করা হচ্ছে এবং বিলাসজাত দ্রব্যের ওপর ট্যাক্স বাড়ানো হয়েছে। সরকারের এই অর্থনৈতিক পদক্ষেপগুলো দেশের রিজার্ভ শক্তিশালী করতে সহায়তা করছে- যাতে করে বৈদেশিক চাহিদা সহজেই মেটানো সম্ভব হয়।

https://dhakamail.com/economy/32013

দ্ভূত পরিস্থিতি মোকাবেলায় কঠোর কৃচ্ছ্বতামূলক পদক্ষেপ গ্রহণ করায় অদূর ভবিষ্যতে বাংলাদেশে শ্রীলঙ্কার মতো পরিস্.....

করোনা মহামারীর প্রকোপ কাটিয়ে উঠতে না উঠতেই বিশ্ব সম্মুখীন হয়েছে রাশিয়া-ইউক্রেন সংকটের। নিষেধাজ্ঞা-পাল্টা নিষেধাজ্ঞায় বিশ...
29/07/2022

করোনা মহামারীর প্রকোপ কাটিয়ে উঠতে না উঠতেই বিশ্ব সম্মুখীন হয়েছে রাশিয়া-ইউক্রেন সংকটের। নিষেধাজ্ঞা-পাল্টা নিষেধাজ্ঞায় বিশ্ব অর্থনীতি টালমাটাল। বিশ্বের বিভিন্ন উন্নত দেশের মুদ্রাস্ফীতির দিকে তাকালেই সংকটের তীব্রতা টের পাওয়া যাবে। দেশের অভ্যন্তরে অনেকে শুধু বাংলাদেশের মুল্যস্ফীতির কথা বলে মানুষকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করছে। কিন্তু প্রকৃত পরিস্থিতিতে বাংলাদেশের অবস্থাই তুলনামূলক সহনীয় পর্যায়ে আছে।

বিভিন্ন দেশের মূল্যস্ফীতির চিত্র
যুক্তরাষ্ট্র ৯.১% (জুন ২০২২)
যুক্তরাজ্য ৯.৪% (জুন ২০২২)
জার্মানি ৮.২% (জুন ২০২২)
রাশিয়া ১৫.৯% (জুন ২০২২)
তুরস্ক ৭৮.৬% (জুন ২০২২)
নেদারল্যান্ডস ৯.৪% (জুন ২০২২)
শ্রীলঙ্কা ৩৯.৯% (জুন ২০২২)
পাকিস্তান ২১.৩২% (জুন ২০২২)

বাংলাদেশ ৭.৫৬% (জুন ২০২২)

#মূল্যস্ফীতি #বাংলাদেশ

Mohammad A. Arafat

মুজিবনগরঃ বাংলাদেশের প্রথম সরকার 13891Published on এপ্রিল 14, 2021১৭ এপ্রিল ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস। এই দিনটি বাঙালি জাতি...
17/04/2022

মুজিবনগরঃ বাংলাদেশের প্রথম সরকার
13891Published on এপ্রিল 14, 2021

১৭ এপ্রিল ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস। এই দিনটি বাঙালি জাতির জীবনে এক অবিস্মরণীয় দিন। আমাদের স্বপ্নের স্বাধীন বাংলাদেশ বিনির্মানে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের মাধ্যমে দেশের আগামীদিনের প্রত্যাশিত দিক-নির্দেশনা, সাংবিধানিক এবং যৌক্তিক অধিকার রক্ষার জন্য মুজিবনগর সরকার গঠন করা তৎকালীন সময়ে অপরিহার্য ছিল।

১৯৭০ সালের নির্বাচনের পর তৎকালীন পাকিস্তানি শাসকচক্র নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের হাতে ক্ষমতা অর্পণ করতে না চাওয়ার কারণে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে এদেশের আবাল-বৃদ্ধ-বণিতা, বাংলার কৃষক শ্রমিক জনতা যখন বাংলাদেশের স্বাধীনতার পতাকা হাতে নিয়ে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করার জন্য শপথ নিয়েছিল তখনই মুজিবনগর সরকার গঠন করার প্রয়োজনীয়তা তৎকালীন বাংলার জনগণ উপলব্ধি করেছিল। তারই ধারাবাহিকতায় ১৯৭১ সালের এই দিনে তদানীন্তন কুষ্টিয়া জেলার মেহেরপুর মহাকুমার বৈদ্যনাথতলার আম্রকাননে সার্বভৌম গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের প্রথম সরকার আনুষ্ঠানিকভাবে শপথ গ্রহণ করে। তৎকালীন সময়ে মেহেরপুর মুক্ত এলাকা হওয়ার কারণে এবং ১০ এপ্রিল এম. এন. এ ও এমপিদের কুষ্টিয়া জেলার সীমান্তবর্তী এলাকায় অনুষ্ঠিত অধিবেশনে সর্বসম্মতিক্রমে যুদ্ধ পরিচালনা ও পাক হানাদার বাহিনীকে আমাদের স্বদেশ ভূমি থেকে বিতাড়িত করে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু মুজিবুর রহমান ঘোষিত এবং নির্দেশিত পথে মুক্তিযুদ্ধে বিজয় অর্জনের জন্য মুজিবনগর সরকার গঠন করা হয়।

জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে রাষ্ট্রপতি, সৈয়দ নজরুল ইসলামকে উপরাষ্ট্রপতি (বঙ্গবন্ধুর অনুপস্থিতিতে অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি), তাজউদ্দিন আহমেদকে প্রধানমন্ত্রী, ক্যাপ্টেন এম. মনসুর আলীকে অর্থমন্ত্রী এবং এ এইচ এম কামরুজ্জামানকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রীর দায়িত্ব প্রদান করা হয়। তৎকালীন কর্নেল এম এ জি ওসমানীকে প্রধান সেনাপতি নিযুক্ত করা হয়। এই দিন ১০ এপ্রিল গঠিত গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের ঘোষণাপত্র পাঠ করা হয়। বাংলাদেশের প্রথম অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি হিসেবে সৈয়দ নজরুল ইসলাম বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন করেন। পবিত্র কোরান তেলওয়াতের পর বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীত পরিবেশন এবং নবগঠিত সরকারকে গার্ড অব অনার প্রদান করা হয় এবং মুজিবনগর সরকারের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানের পর জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর অনুপস্থিতিতে ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম, প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দিন আহমেদ ও প্রধান সেনাপতি কর্নেল এম. এ. জি ওসমানী (পরবর্তীতে জেনারেল) বক্তব্য রাখেন। এমনিভাবেই মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনার জন্য জনগণ কর্তৃক নির্বাচিত সংসদের নেতৃত্বে একটি সাংবিধানিক সরকার বিশ্বে আত্মপ্রকাশ করলো।

মুজিবনগর সরকার গঠনের প্রাক্কালে যে ঘোষণাপত্র পাঠ করা হয়েছিল তার ৬ষ্ঠ অনুচ্ছেদে লেখা ছিল, ‘‘বাংলাদেশের সাড়ে সাত কোটি জনগণের অবিসংবাদিত নেতা, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জনগণের আত্মনিয়ন্ত্রণের অধিকার অর্জনের আইনানুগ অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ ঢাকায় যথাযথভাবে স্বাধীনতা ঘোষণা করেন এবং বাংলাদেশের অখণ্ডতা ও মর্যাদা রক্ষার জন্য বাংলার জনগণের প্রতি উদাত্ত আহ্বান জানান” ঘোষণাপত্রের নবম অনুচ্ছেদে লেখা ছিল, ‘‘যেহেতু বাংলাদেশের জনগণ তাদের বীরত্ব, সাহসিকতা ও বিপ¬বী কার্যক্রমের মাধ্যমে বাংলাদেশের উপর তাদের কার্যকরী কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা করিয়াছে, সার্বভৌম ক্ষমতার অধিকার বাংলাদেশের জনগণ নির্বাচিত প্রতিনিধিদের প্রতি যে ম্যান্ডেট দিয়েছেন সেই ম্যান্ডেট মোতাবেক আমরা নির্বাচিত প্রতিনিধিরা আমাদের সমবায়ে গণপরিষদ গঠন করে পারস্পরিক আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে বাংলাদেশের জনগণের জন্য সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সমাাজিক ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠা করা আমাদের পবিত্র কর্তব্য সেহেতু আমরা বাংলাদেশকে রূপায়িত করার সিদ্ধান্ত ঘোষণা করছি এবং উহা দ্বারা পূর্বেই বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বাধীনতা ঘোষণা অনুমোদন করছি।”

ঘোষণাপত্রে আরো উল্লেখ করা হয়, এতদ্বারা আমরা আরো সিদ্ধান্ত গ্রহণ করছি যে, শাসনতন্ত্র প্রণীত না হওয়া পর্যন্ত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্রপ্রধান এবং সৈয়দ নজরুল ইসলাম উপ-রাষ্ট্র প্রধান পদে অধিষ্ঠিত থাকবেন। রাষ্ট্রপ্রধান প্রজাতন্ত্রের সশস্ত্র বাহিনীসমূহের সর্বাধিনায়ক পদেও অধিষ্ঠিত থাকবেন। রাষ্ট্রপ্রধানই সর্বপ্রকার প্রশাসনিক ও আইন প্রণয়নের ক্ষমতার অধিকারী।

সদ্যসৃষ্ট রাষ্ট্রের সরকারের শপথ অনুষ্ঠানে পাক হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে স্বাধীনতা লাভের অদম্য স্পৃহায় মরণপণ যুদ্ধে লিপ্ত সর্বস্তরের বিপুল সংখ্যক জনগণ ও দেশী-বিদেশী সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন, মুজিবনগর সরকার গঠন করার ফলে বিশ্ববাসী স্বাধীনতার জন্য সশস্ত্র সংগ্রামরত বাঙালিদের প্রতি সমর্থন ও সহযোগিতার হাত প্রসারিত করেন। স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশের প্রথশ সরকার ‘‘মুজিব নগর সরকার” গঠন বাঙালির স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাসে এক অনন্য গৌরবগাঁথা সাফল্যের স্বাক্ষরও বটে।

যে সকল মুক্তিযোদ্ধারা এদেশকে স্বাধীন করার জন্য গেরিলা যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিল এবং নেতৃত্ব দিয়েছিল মুজিবনগর সরকার ছিল তাদের ঐক্য ও নির্দেশনার প্রতীক। মুজিব নগর সরকারে যারা দায়িত্বে ছিল তারাই মুলতঃ ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্ব প্রদান করেছেন। দেশকে শত্র“ মুক্ত করার জন্য গেরিলা যুদ্ধের মাধ্যমে ১৯৭১ সালের ডিসেম্বর মাসে বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জিত হলেও মুজিব নগর সরকারই হচ্ছে বাংলাদেশের প্রথম দায়িত্বশীল সরকার” এই সরকারের মূল দায়িত্ব ছিল বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে যৌক্তিকতার প্রশ্নে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন করা, বাংলাদেশের প্রতিটি সেক্টরে কর্তৃত্ব স্থাপন করা, মুক্তিযোদ্ধাদের তদারকি করা এবং রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড পরিচালনা করা, দেশের ভিতরে এবং বিদেশী সাংবাকিদের সাথে যোগাযোগ রক্ষা করা এবং পশ্চিমাদের অপপ্রচার প্রতিহত করে বাংলাদেশের স্বাধীনতার প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরা।

মুজিবনগর সরকারে আব্দুল মান্নানকে প্রেস, তথ্য রেডিও ও চলচ্চিত্র বিভাগের প্রধান, মো. ইউসুফ আলীকে ত্রাণ ও দূর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিভাগের প্রধান, মতিউর রহমানকে বাণিজ্য বিভাগের প্রধান, আমিরুল ইসলামকে স্বেচ্ছাসেবক বাহিনীর প্রধান এবং মেজর আব্দুর রবকে (পরবর্তীতে মেজর জেনারেল) সেনাবাহিনীর চিফ অব স্টাফ হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। সরকারি উচ্চপদস্থ অনেক কর্মকর্তারা মুজিবনগর সরকারে দায়িত্ব পালন করেন। নুরুল কাদের খান, এস. এ সামাদ, খন্দকার আসাদুজ্জামান, ড. কামাল উদ্দিন সিদ্দিকী, ড. সাদাত হোসাইন ও ড. আকবর আলী খান তাদের মধ্যে অন্যতম। ১৯৭১ সালের ২৫শে মার্চের বর্বরোচিত হত্যাকাণ্ডের পর পাড়ায় পাড়ায় মুক্তিযোদ্ধারা সংগঠিত হলেও মুজিব নগর সরকারই প্রথমে মুক্তিবাহিনীদের বিভিন্ন থানা থেকে অস্ত্র এবং কলকাতা ও আগরতলার ট্রেজারি থেকে টাকা পয়সা এনে মুক্তিযোদ্ধাদের সম্যক যুদ্ধে সকল প্রকার সহযোগিতা করেছে। দেশের বিভিন্ন স্থানে মুক্তিযোদ্ধাদের তদারকি করাসহ দেশের ক্ষতিগ্রস্থ জনগণের পাশে দাঁড়ানোর জন্য মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক কর্নেল আতাউল গণি ওসমানী মুজিবনগর সরকারের নির্দেশে সারাদেশে ছয়টি জোনে ভাগ করে মুজিবনগরের রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব জাতীয় সেনা অফিসারদের দায়িত্ব প্রদান করেন। পশ্চিম জোনে দায়িত্ব পালন করেন আজিজুর রহমান এবং আশরাফুল ইসলাম। পূর্ব জোনে দায়িত্ব পালন করেন লে. কর্নেল এম এ রব, উত্তর জোনে মতিউর রহমান এবং আব্দুর রউফ, উত্তর-পূর্ব জোনে দেওয়ান ফরিদ গাজী এবং শামসুর রহমান খান, দক্ষিণ-পূর্ব জোনে নূরুল ইসলাম চৌধুরী এবং জহুর আহমেদ চৌধুরী, দক্ষিণ-পশ্চিম জোনে ফণি ভূষণ মজুমদার এবং এম. এ রউফ চৌধুরী। মুজিব নগর সরকার বাংলাদেশের স্বাধীনতার জন্য সোভিয়েত ইউনিয়ন, ভারতসহ বিভিন্ন দেশের সহযোগিতা কামনা করেন এবং তাদের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ সহযোগিতায় বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জিত হয়েছে বলেই বাংলার জনগণসহ বিশ্ববাসী মনে করে।

মুজিব নগর সরকার ধীরে ধীরে দেশের সর্বস্তরে কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা করে বিভিন্ন সেক্টরে মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষে ব্যক্তিদের দায়িত্ব প্রদান করেন, তারই ধারাবাহিকতায় পরিকল্পনা কমিশনের সদস্য হিসেবে মোজাফফর আহমেদ চৌধুরী, মোশাররফ হোসেন, আনিসুজ্জামান, খান সরাওয়ার মোরশেদ, স্বদেশ রঞ্জন দায়িত্ব পালন করেন। যুব ক্যাম্পের পরিচালক হিসেবে এস আর মীর্জা, তথ্য ও প্রচার বিভাগের পরিচালক হিসেবে এম. আর আকতার মুকুল, চলচ্চিত্র বিভাগের পরিচালক হিসেবে আব্দুল জব্বার খান, চারুকলা বিভাগের পরিচালক হিসেবে স্থপতি কামরুল হাসান, স্বাস্থ্য বিভাগের পরিচালক হিসেবে টি হোসাইন এবং ত্রাণের কমিশনার হিসেবে জে. জি ভৌমিক দায়িত্ব পালন করেন এবং বহির্বিশ্বের সাথে যোগাযোগ রক্ষা করার জন্য আবু সাঈদ চৌধুরী, হুমায়ুন রশীদ চৌধুরী ও হোসেন আলীকে রাষ্ট্রদূত নিয়োগ করা হয়। মুজিব নগর সরকারের দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তিবর্গই এই সকল স্তরে নিয়োগ প্রদান করেন।

স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের দায়িত্ব বুঝে নিয়ে আশফাকুর রহমান খান, সহিদুল ইসলাম, টি. এইচ সিকদার, বেলাল মোহাম্মদ, তাহের সুলতান, কামাল লোহানী, নাসিমুল কাদের চৌধুরীকে বাংলা সংবাদ, আলী জাকেরকে ইংরেজী সংবাদ, আলমগীর কবীরকে ইংরেজী সংবাদের ভাষ্যকার, জাহিদ সিদ্দিকীকে উর্দু অনুষ্ঠানের প্রধান, সমর দাস এবং অজিত রায়কে সঙ্গীত, হাসান ইমামকে নাটকের প্রধান, আশরাফুল আলমকে বহিবির্ভাগের অনুষ্ঠান ধারণ এবং সাক্ষাৎকার বিভাগে, সৈয়দ আব্দুল শাকুর ও রেজাউল করিম চৌধুরীকে ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের দায়িত্ব প্রদান করা হয়।

মুজিব নগর সরকারের মাধ্যমে ভারতীয় সৈন্যদের সকল ধরনের সমর্থন আমাদের মুক্তিযোদ্ধাদের অভিষ্ঠ লক্ষে পৌঁছাতে সহযোগিতা করেছে। ভারতীয় সৈন্যরা শুধুমাত্র আমাদের মুক্তিযোদ্ধাদের ট্রেনিংই দেননি, যুদ্ধের প্রয়োজনীয় সরঞ্জমাদিও প্রেরণ করেছেন। যার ফলে আমাদের মুক্তিযোদ্ধারা গেরিলা যুদ্ধে অংশগ্রহণ করতে পেরেছেন এবং পাক হানাদার বাহিনীকে পরাস্ত করতে পেরেছেন। ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর পাক হানাদার সৈন্যরা যখন আত্মসমর্পন করলো তখনই মুজিব নগর সরকার রাজধানী ঢাকায় এসে নতুন একটি দেশ বাংলাদেশের সকল দায়িত্ব বুঝে নেয়, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান পাকিস্তানের কারাগার থেকে মুক্তি হয়ে ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি যখন ভারতে নামলেন তখন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে মুজিবনগর সরকারের রাষ্ট্রপতি হিসেবে ভারত সরকার লালগালিচা সংবর্ধনা দিয়েছিল। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দেশের প্রথম রাষ্ট্রপতি হিসেবে স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশের মাটিতে পা রাখলে বাংলার জনগণ হৃদয় নিংড়ানো ভালাবাসা দিয়েই তাদের প্রথম রাষ্ট্রপতি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে বরণ করে নেয়। ১৯৭২ সালের ১২ জানুয়ারি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু রাষ্ট্রপতি শাসিত সরকার ব্যবস্থাকে পরিশুদ্ধ করে মন্ত্রিপরিষদ শাসিত সরকারের ব্যবস্থার রূপরেখা প্রণয়ন করেন, যার ফলে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মন্ত্রিপরিষদ শাসিত সরকারের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করে।

মুজিব নগর সরকার হচ্ছে স্বাধীন, সার্বভৌম বাংলাদেশের প্রথম কার্যকরী সরকার, ১৭ এপ্রিল মুজিব নগর দিবসটি বাঙালি জাতির জীবনের এক অবিস্মরণীয় গৌরবগাঁথা দিন। জাতির জন্য এদিনটি একটি ঐতিহাসিক দিনও বটে। এই কারণেই বাংলাদেশের জনগণ দিবসটিকে মুক্তিযুদ্ধের প্রারম্ভিকা হিসেবে এবং জাতির চেতনাবোধ জাগ্রতের দিন হিসেবে পালন করে থাকে।

প্রস্তুতি ম্যাচে হল্যান্ডের কাছে হেরেছিল বাংলাদেশ দল, কেনিয়ার বিপক্ষেও নিশ্চিত হার থেকে বাঁচিয়ে দিয়েছিল বৃষ্টি। টুর্নামে...
14/04/2022

প্রস্তুতি ম্যাচে হল্যান্ডের কাছে হেরেছিল বাংলাদেশ দল, কেনিয়ার বিপক্ষেও নিশ্চিত হার থেকে বাঁচিয়ে দিয়েছিল বৃষ্টি। টুর্নামেন্ট শুরু হওয়ার আগেই জানা ছিল, এই দুটি দলই হবে বাংলাদেশের সবচেয়ে প্রবল প্রতিপক্ষ। ১৯৯৪ আইসিসি ট্রফিতে দুই দলের কাছেই হেরেছিল বাংলাদেশ। হেরেছিল সংযুক্ত আরব আমিরাতের কাছেও। এই তিনটি দলই পরে বাংলাদেশের স্বপ্নের শবদেহ মাড়িয়ে ১৯৯৬ বিশ্বকাপ খেলে। কাকতালীয়ই বলতে হবে,১৯৯৭ আইসিসি ট্রফি জিতে বিশ্বকাপে কোয়ালিফাই করার স্বপ্ন পূরণের পথে বাংলাদেশ একে একে হারায় এই তিন দলকেই।
https://www.prothomalo.com/sports/cricket/%E0%A6%86%E0%A6%87%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%B8%E0%A6%BF-%E0%A6%9F%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%AB%E0%A6%BF-%E0%A6%9C%E0%A7%9F%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%B0%E0%A6%9C%E0%A6%A4-%E0%A6%9C%E0%A7%9F%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%80%E0%A6%A4%E0%A7%87-%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A7%83%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%B0-%E0%A6%B0%E0%A6%A5%E0%A7%87-%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE?fbclid=IwAR0K0TmlosZUkCCGDNjSu9N2xuGneuELuZEcVj2CexelRb52XFvOBisuUCQ

১৯৯৭ সালের এই দিনে আইসিসি ট্রফি জিতে বাংলাদেশের ক্রিকেট প্রবেশ করেছিল নতুন যুগে। বিশ্বকাপে খেলার স্বপ্নপূরণ হয়.....

She shared throwback pictures of her family and wrote, "My father’s sister, Girija Tickoo, was a librarian at a Universi...
21/03/2022

She shared throwback pictures of her family and wrote, "My father’s sister, Girija Tickoo, was a librarian at a University who had gone to collect her paycheck, on her way back the bus she was travelling from was stopped and what happened next still leaves me in shivers, tears, and nausea. My bua was then thrown into a taxi, with five men (one of them being her colleague), who tortured her, r***d her, and then brutally murdered her by cutting her alive with a carpenter saw. Imagine being the brother who had to recognize his Babli, who wasn’t at fault in this gruesome battle of total hypocrisy."

https://news24online.com/news/entertainment/kashmir-files-bua-was-thrown-taxi-five-men-girija-tickoos-niece-opens-about-horror-390d707c/?fbclid=IwAR3MFmD642Pocmat6w2O8WRgiauQ9AqtN3yS3OxpQ6va6KewlC0-KmOQKlU

Living up to its title, 'The Kashmir Files' is a true story, based on video interviews of the first generation victims of The Kashmir Genocide of the Kashmiri Pandit Community.

Address


Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Asad Noor Regular Traveller posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Shortcuts

  • Address
  • Alerts
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Travel Agency?

Share