BD girls travellers

  • Home
  • BD girls travellers

BD girls travellers ভ্রমণ বিলাসী গ্রুপ এটি।।

29/06/2023

Wishing you and your family a blessed Eid- Ul Adha. May Allah accepts your sacrifices & grant your prayer.

11/05/2022

থ্রি ইডিয়টসের চেয়ে ছিচোড়ে মুভিটা আমার কাছে বেশি প্রিয়।কারণ, থ্রি ইডিয়টস আপনাকে বলবে, তুমিও জিতবে।বাট ছিচোড়ে মুভিটা আপনাকে বলবে, তুমি হারবে, তারপরেও তুমি বেঁচে থাকবে।

"জীবনের কাছে হেরে গেলাম" লিখে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সোহাগ ছেলেটা মরে গেল। হয়তো তাকে কেউ কখনও বলেনি, জিতে যাওয়া মানেই জীবন না, হেরে যাওয়ার মধ্যেও থাকে বেঁচে থাকার আনন্দ।

শিব খেরা, ডেল কার্নেগি থেকে আমাদের বাবা মা, বারবার আমাদের একটা কথাই বলে, তুমিও জিতবে। শক্ত হও। উঠে দাঁড়াও। দৌড়াও। জিততে তোমাকে হবেই।
কিন্তু কেউ কখনও বলে না, তুমিও হারবে। তুমিও তো রক্ত মাংসেরই মানুষ, তোমারও ক্লান্ত লাগবে। একটু বসো। সবসময়ই উঠে দাঁড়ানোর দরকার নাই। সবসময়ই দৌড়ানোর দরকার নাই।একটু বিশ্রাম করো। অনেকক্ষণ তো শক্ত থেকেছো, এবার একটু নরম হও।কেউ বলে না।

বলে না বলেই, সোহাগের মতো ছেলেমেয়েগুলো ঝুলে পড়ে। কেউ রিলেশনশিপের জন্য, কেউ টাকার জন্য, কেউ রেজাল্ট বা সিজির জন্য, কেউ বা একটুখানি ভালোবাসার জন্য।

হেলাল হাফিজ এক বুক কষ্ট নিয়ে লিখেছিলেন,

কেউ বলেনি,
ক্লান্ত পথিক,
দুপুর রোদে গাছের নিচে একটু বসে জিরিয়ে নিও...

ওদিকে হুমায়ূন আজাদ লিখেছিলেন আরো ভয়ঙ্কর কথা।

আমি সম্ভবত খুব ছোট্ট কিছুর জন্যে মারা যাবো
খুব ছোট একটি স্বপ্নের জন্যে
খুব ছোট দুঃখের জন্যে
আমি হয়তো মারা যাবো কারো ঘুমের ভেতরে
একটি ছোট দীর্ঘশ্বাসের জন্যে
একফোঁটা সৌন্দর্যের জন্যে।
(আমি সম্ভবত খুব ছোট্ট কিছুর জন্য মারা যাবো)

মা বাবা, শিক্ষক, গার্জিয়ান, বন্ধু, সমাজ, পৃথিবী, আপনাদের সবার কাছে আমার একটাই অনুরোধ,জিতে যাওয়ার মোটিভেশন দেন, সমস্যা নাই।কিন্তু হেরে যাওয়াদের কথাও একটু বলেন। পৃথিবীতে সবাই জিততে আসে নাই। সবার জেতার দরকারও নাই। কিন্তু এই পৃথিবীতে সবাই বাঁচতে আসছে।

এই পৃথিবীর প্রতিটা মানুষ ছোট্ট একটা স্বপ্ন ডিজার্ভ করে, একটুখানি এমপ্যাথি ডিজার্ভ করে, এক ফোঁটা রোদ্র ডিজার্ভ করে, ছোট্ট একটা ঘাসফুল ডিজার্ভ করে।
এই পৃথিবীর আলো বাতাস, জল বা জোছনায় সবার সমান অধিকার আছে। জিতে যাওয়া মানুষটার যেমন দোয়েলের শিষ শোনার অধিকার আছে, হেরে যাওয়া মানুষটারও তেমন এক ফোঁটা বৃষ্টির পানি পাওয়ার অধিকার আছে।

জয়ের মালা বিজয়ীরই থাকুক, ওটার ভাগ কেউ চায় নাই। তাই বলে হেরে যাওয়া মানুষের উপর থেকে এক টুকরো মেঘের ছায়া কেড়ে নেওয়ার অধিকার কারো নাই।
কারো না।

সংগৃহীত

" খোলা চিঠিমা,ভালোবাসা নিও।এইযে তোমার প্রায় পঞ্চান্ন বছরের নিজের সংসার, এই সংসারে কোনো একদিনও কি তুমি ছুটি চেয়েছো নাকি ...
08/05/2022

" খোলা চিঠি
মা,
ভালোবাসা নিও।এইযে তোমার প্রায় পঞ্চান্ন বছরের নিজের সংসার, এই সংসারে কোনো একদিনও কি তুমি ছুটি চেয়েছো নাকি পেয়েছো? নিজের সংসারে আসবার আগে যে তুমি বাবার সংসারে ছিলে তখনো কি তুমি কোনো দিন ছুটি চেয়েছিলে নাকি পেয়েছিলে!!😍
আমি জানি মা,তুমি একই অঙ্গে দশভুজা। তোমার ছুটি লাগেনা। বরং নিজেকে সাজাতে গুছাতে ছুটিরই তোমাকে খুব বেশী প্রয়োজন পড়ে যায়!!😍
মা,আমি জানি, একটি দিন আলাদা করে তোমাকে দেয়ার দিন নয় কেননা তুমিতো ঈশ্বরী আর প্রতিটি দিনই যে আমাদের কাটে ঈশ্বর বন্দনায়!!😍
তুমি ঈশ্বরী তবুও তোমার কতো কতো অধিকার যে অনাদায়ী রয়ে যায় তাইতো ঘটা করে তোমার অধিকারগুলোকে এই কঠিন নশ্বরী পৃথিবীর বুকেই আদায় করে নেয়ার জন্যেই তোমার জন্যে আলাদা করে একটি দিন হবার প্রয়োজন হয়ে গেছে!!😍
এইযে একটি দিন তোমার জন্যে আলাদা করে দেয়া হয়েছে এই দিনটিতেও যে তোমার ছুটি মেলেনি মা তাই বলে তুমি যেন আবার মনখারাপ করে ফেলো না। মাগো, আমি জানি একদিন তোমার সবগুলো অধিকার কড়ায়গণ্ডায় আদায় হয়ে যাবে তখন দেখো মা,তোমার জন্যে আর আলাদা করে বছরের একটি দিন থাকবেনা!!😍
একদিন দেখো তুমি মা, বছরের ৩৬৫দিনই তোমার জন্যে নতুন করে সূর্য উঠবে । ততোদিন নাহয় তুমি এই একটি দিনই নিজের জন্যে আগলে রাখো!!😍
মাগো, তুমি আমার আল্লাহ্‌, তুমি আমার ভগবান, তুমিই আমার ঈশ্বর।আমার সবটুকু ভালোবাসা কেবল তোমারই জন্যে।😍
ইতি
তোমার মাঝে বসত করা আমি, আর আমার মাঝে বসত করা তুমি
সকল মাকে মা দিবসের শুভেচ্ছা"!!😍
💜

02/05/2022

‎"تَقَبَّلَ اللّهُ مِنَّ وَمِنْكُمْ صِيَمَنَا وَصِيَامَكُمْ"
"তাকাব্বাল্লাহু মিন্না ওয়া মিনকুম"

ঈদ মোবারাক 😊

14/04/2022

শুভ নববর্ষ ১৪২৯। সকলকে নতুন বছরের শুভেচ্ছা ও সকলের জন্য শুভকামনা।

01/01/2022

Happy new year 2021😍

20/12/2021

শীত কই, শীত কই? এমন একটা রব উঠেছিল। হুট করে লাঠি ভর করে শীতের বুড়ি হাজির। তার হিমেল পরশে সবাই জবুথবু। সারা দেশে জেঁকে বসেছে শীত। চারপাশে ঘন কুয়াশা। সুয্যি মামাও নিয়েছে ছুটি।

যে যেখানে আছেন শীতার্তদের মধ্যে আপনার অব্যবহৃত কম্বল-শীতের কাপড় দিয়ে সাহায্য করুন।।

কন্যা সন্তানেরা প্রকৃতপক্ষে যে কোনও পিতা-মাতার জীবনে সবচেয়ে বড় আশীর্বাদ।। সকল সন্তানদের প্রতি শুভকামনা রইলো।। ❣️❣️
27/09/2021

কন্যা সন্তানেরা প্রকৃতপক্ষে যে কোনও পিতা-মাতার জীবনে সবচেয়ে বড় আশীর্বাদ।। সকল সন্তানদের প্রতি শুভকামনা রইলো।। ❣️❣️

বন্ধুত্ব হলো ভালোবাসার শুদ্ধতম অনুভূতি।। Happy Friendship day.💕💕💕
01/08/2021

বন্ধুত্ব হলো ভালোবাসার শুদ্ধতম অনুভূতি।। Happy Friendship day.💕💕💕

13/07/2021
থ্রি ইডিয়টস এ একটা ডায়লগ আছে এরকম - বাচ্চা কাবিল বানো, কামিয়াবি ঝাক মারকে তুমহারা পিছে আয়েগা। অর্থাৎ - বাচ্চা যোগ্য হউ, ...
10/07/2021

থ্রি ইডিয়টস এ একটা ডায়লগ আছে এরকম

- বাচ্চা কাবিল বানো, কামিয়াবি ঝাক মারকে তুমহারা পিছে আয়েগা।

অর্থাৎ

- বাচ্চা যোগ্য হউ, সাফল্য দৌড়ায়ে তোমার পিছে পিছে আসবে।

কান চলচ্চিত্র উতসবে পড়া বাঁধনের জামদানী শাড়িটা দেখে যাদের রাতের ঘুম হারাম হয়েছে তাদের উদ্দেশ্যে দুটি কথা

- ৭৫ হাজার টাকা দামের শাড়িটা তাকে কিনতে হয়নি। বাঁধনকে শাড়িটা আড়ং স্পন্সর করেছে।হুদাই হুদাই করে নাই, কান চলচ্চিত্র উতসবের মত প্রেস্টিজিয়াস ইন্টারন্যাশনাল প্রোগ্রামে পরার জন্য করেছে।

এইটা তো গেলো এক বিষয়।

আরেকটা বিষয় তার ফিটনেস। বাঁধন দিন রাত পরিশ্রম করে নিজেকে এমন ভাবে ট্রান্সফরম করেছে যে,

শাড়িটা বাঁধন এর না বরং বাঁধন শাড়ির সৌন্দর্য বাড়িয়েছে।যে কেউ পরলেই তার মত লাগবে এর কোন গ্যারান্টি নাই।

তাই পঁচাত্তর হাজার টাকার শাড়ির পিছনে না দৌড়ে ট্রেডমিলে দৌড়ান আর জীবনে এমন কিছু করার চেষ্টা করেন যেন,

আড়ং আপনাকে খুঁজে বের করে শাড়ি উপহার দেয়......।

আমারও প্রচুর কলিজা জ্বলতেসে। তবে ওর শাড়ি দেখে না।সাফল্য দেখে...।

একটু পর পর হতাশ হয়ে চীৎকার দিয়া উঠতেসি,

কি করলাম জীবনে........?

Nb: She just spoke my mind 😍
Collected 💝

অনেকেই কথা রাখেনি, প্রকৃতি ঠিকই কথা রেখেছে। বর্ষার প্রথম কদম ফুল ফুটেছে। মৌসুমি বায়ুও এবার ঠিক সময়েই এসে পড়েছে। রবিঠাকুর...
15/06/2021

অনেকেই কথা রাখেনি, প্রকৃতি ঠিকই কথা রেখেছে। বর্ষার প্রথম কদম ফুল ফুটেছে। মৌসুমি বায়ুও এবার ঠিক সময়েই এসে পড়েছে। রবিঠাকুরের ভাষায় ‘এসেছে বরষা, এসেছে নবীনা বরষা, গগন ভরিয়া এসেছে ভুবন ভরসা।’ আজ আষাঢ়স্য প্রথম দিবস।
করোনা মুক্ত হয়ে শ্রাবণ ধারায় স্নাত হোক সকল বাঙালি মন।। শুভেচ্ছা অবিরাম।।

06/06/2021
আজ বিশ্ব পরিবেশ দিবস"""""'""'""""""""""""""""'"""""""""""""এই বিশ্ব পরিবেশ দিবসে সকলের কাছে একটাই অনুরোধ .......পরিবেশ ক...
05/06/2021

আজ বিশ্ব পরিবেশ দিবস
"""""'""'""""""""""""""""'"""""""""""""
এই বিশ্ব পরিবেশ দিবসে সকলের কাছে একটাই অনুরোধ .......
পরিবেশ কে ভালোবেসে অন্তত একটা গাছ লাগান,
এখনকার পরিস্হিতির চেয়েও অনেক ভয়ংকর
পরিস্হিতির সম্মুখীন হতে চলেছি আমরা......

সবুজ বাঁচান বিশ্ব বাঁচান।💚💚
🌳🌴🌳🌴🌳🌴🌳🌴
🌳🌴🌳🌴🌳🌴🌳

13/05/2021

বছর ঘুরে আবারও এলো ঈদ।
‘বছর যেমনই যাক ঈদের আমেজটাই ভিন্ন,
কোথাও রাখেনা কোন গ্লানি আর বেদনার চিহ্ন।’
তবে এবারও ঈদ এসেছে সেই করোনার করুণ সুরে।
তাই এবারের ঈদও আমাদের পালন করতে হবে স্বাস্থ্যবিধি জেনে এবং সঠিকভাবে তা মেনে।
সুতরাং স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলুন। নিজে নিরাপদ থাকুন, আপনার পরিবারকে নিরাপদ রাখুন।
ঈদের আনন্দে আনন্দময় হোক সবার জীবন। ঈদ মোবারক।

শ্যামা সঙ্গীতের রেকর্ডিং শেষে কাজী নজরুল ইসলাম বাড়ি ফিরছেন। যাত্রাপথে তার পথ আগলে ধরেন সুর সম্রাট আব্বাস উদ্দীন। একটা আব...
12/05/2021

শ্যামা সঙ্গীতের রেকর্ডিং শেষে কাজী নজরুল ইসলাম বাড়ি ফিরছেন। যাত্রাপথে তার পথ আগলে ধরেন সুর সম্রাট আব্বাস উদ্দীন। একটা আবদার নিয়ে এসেছেন তিনি। আবদারটি না শোনা পর্যন্ত নজরুলকে তিনি এগুতে দিবেন না। নজরুল বললেন, “বলে ফেলো তোমার আবদার।”
আব্বাস উদ্দীন সুযোগটা পেয়ে গেলেন। বললেন, “কাজীদা, একটা কথা আপনাকে বলবো বলবো ভাবছি। দেখুন না, বাংলায় ইসলামি গান তো তেমন নেই। বাংলায় ইসলামি গান গেলে হয় না? আপনি যদি ইসলামি গান লেখেন, তাহলে মুসলমানদের ঘরে ঘরে আপনার জয়গান হবে।”
বাজারে তখন ট্রেন্ড চলছিলো শ্যামা সঙ্গীতের। শ্যামা সঙ্গীত গেয়ে সবাই রীতিমতো বিখ্যাত হয়ে যাচ্ছেন।
গানের বাজারের যখন এই অবস্থা তখন আব্বাস উদ্দীনের এমন আবদারের জবাবে নজরুল কী উত্তর দেবেন? ‘ইসলাম’ শব্দটার সাথে তো তাঁর কতো আবেগ মিশে আছে। ছোটবেলায় মক্তবে পড়েছেন, কুর’আন শিখেছেন এমনকি তাঁর নিজের নামের সাথেও তো ‘ইসলাম’ আছে।
আব্বাস উদ্দীনকে তো এই মুহূর্তে সরাসরি ‘হ্যাঁ’ বলা যাচ্ছে না। স্রোতের বিপরীতে সুর মেলানো চাট্টিখানি কথা না। গান রেকর্ড করতে হলে তো বিনিয়োগ করতে হবে, সরঞ্জাম লাগবে। এগুলোর জন্য আবার ভগবতী বাবুর কাছে যেতে হবে। ভগবতী বাবু হলেন গ্রামোফোন কোম্পানির রিহার্সেল-ইন-চার্জ।
নজরুল বললেন, “আগে দেখো ভগবতী বাবুকে রাজী করাতে পারো কিনা।” আব্বাস উদ্দীন ভাবলেন, এইতো, কাজীদার কাছ থেকে সবুজ সংকেত পেলাম, ভগবতী বাবুকে কিভাবে রাজী করাতে হয় সেটা এখন দেখবেন।
গ্রামোফোনের রিহার্সেল-ইন-চার্জ ভগবতী বাবুর কাছে গিয়ে আব্বাস উদ্দীন অনুরোধ করলেন। কিন্তু, ভগবতী বাবু ঝুঁকি নিতে রাজী না। কারন সে সময় বাংলা ভাষাকে মনে করা হত হিন্দুদের ভাষা। মার্কেট ট্রেন্ডের বাইরে গিয়ে বিনিয়োগ করলে ব্যবসায় লালবাতি জ্বলতে পারে। আব্বাস উদ্দীন যতোই তাঁকে অনুরোধ করছেন, ততোই তিনি বেঁকে বসছেন। ঐদিকে আব্বাস উদ্দীনও নাছোড়বান্দা। এতো বড় সুরকার হওয়া সত্ত্বেও তিনি ভগবতী বাবুর পিছু ছাড়ছেন না। অনুরোধ করেই যাচ্ছেন। দীর্ঘ ছয়মাস চললো অনুরোধ প্রয়াস। এ যেন পাথরে ফুল ফুটানোর আপ্রাণ চেষ্টা!
একদিন ভগবতী বাবুকে ফুরফুরে মেজাজে দেখে আব্বাস উদ্দীন বললেন, “একবার এক্সপেরিমেন্ট করে দেখুন না, যদি বিক্রি না হয় তাহলে আর নেবেন না। ক্ষতি কী?” ভগবতী বাবু আর কতো ‘না’ বলবেন। এবার হেসে বললেন, “নেহাতই নাছোড়বান্দা আপনি। আচ্ছা যান, করা যাবে। গান নিয়ে আসুন।” আব্বাস উদ্দীনের খুশিতে চোখে পানি আসার উপক্রম! যাক, সবাই রাজী। এবার একটা গান নিয়ে আসতে হবে।
নজরুল চা আর পান পছন্দ করেন। এক ঠোঙা পান আর চা নিয়ে আব্বাস উদ্দীন নজরুলের রুমে গেলেন। পান মুখে নজরুল খাতা কলম হাতে নিয়ে একটা রুমে ঢুকে পড়লেন। ভেতর থেকে দরজা বন্ধ করে দিলেন। ঘরের বাইরে দাঁড়িয়ে আব্বাস উদ্দীন খান অপেক্ষার প্রহর গুনছেন।
প্রায় আধ ঘন্টা কেটে গেলো। বন্ধ দরজা খুলে নজরুল বের হলেন। পানের পিক ফেলে আব্বাস উদ্দীনের হাতে একটা কাগজ দিলেন। এই কাগজ তাঁর আধ ঘন্টার সাধনা। আব্বাস উদ্দীনের ছয় মাসের পরিশ্রমের ফল।
আব্বাস উদ্দীন কাগজ হাতে নিয়ে চোখ পানিতে ছলছল করছে। একটা গানের জন্য কতো কাঠখড় পোড়াতে হয়েছে তাঁকে। সেই গানটি এখন তাঁর হাতের মুঠোয়।
দুই মাস পর রোজার ঈদ। গান লেখার চারদিনের মধ্যে গানের রেকর্ডিং শুরু হয়ে গেলো। আব্বাস উদ্দীন জীবনে এর আগে কখনো ইসলামি গান রেকর্ড করেননি। গানটি তাঁর মুখস্তও হয়নি এখনো। গানটা চলবে কিনা এই নিয়ে গ্রামোফোন কোম্পানি শঙ্কায় আছে। তবে কাজী নজরুল ইসলাম বেশ এক্সাইটেড। কিভাবে সুর দিতে হবে দেখিয়ে দিলেন।
হারমোনিয়ামের উপর আব্বাস উদ্দীনের চোখ বরাবর কাগজটি ধরে রাখলেন কাজী নজরুল ইসলাম নিজেই। সুর সম্রাট আব্বাস উদ্দীনের বিখ্যাত কণ্ঠ থেকে বের হলো-
“ও মন রমজানের ঐ রোজার শেষে এলো খুশির ঈদ, তুই আপনাকে আজ বিলিয়ে দে , শোন আসমানী তাগিদ ”।
ঈদের সময় গানের এ্যালবাম বাজারে আসবে। আপাতত সবাই ঈদের ছুটিতে।
রমজানের রোজার পর ঈদ এলো। আব্বাস উদ্দীন বাড়িতে ঈদ কাটালেন। কখন কলকাতায় যাবেন এই চিন্তায় তাঁর তর সইছে না। গানের কী অবস্থা তিনি জানেন না। তাড়াতাড়ি ছুটি কাটিয়ে কলকাতায় ফিরলেন।
ঈদের ছুটির পর প্রথমবারের মতো অফিসে যাচ্ছেন। ট্রামে চড়ে অফিসের পথে যতো এগুচ্ছেন, বুকটা ততো ধ্বকধ্বক করছে। অফিসে গিয়ে কী দেখবেন? গানটা ফ্লপ হয়েছে? গানটা যদি ফ্লপ হয় তাহলে তো আর জীবনেও ইসলামি গানের কথা ভগবতী বাবুকে বলতে পারবেন না। ভগবতী বাবু কেন, কোনো গ্রামোফোন কোম্পানি আর রিস্ক নিতে রাজী হবে না। সুযোগ একবারই আসে।
আব্বাস উদ্দীন যখন এই চিন্তায় মগ্ন, তখন পাশে বসা এক যুবক গুনগুনিয়ে গাওয়া শুরু করলো- ‘ও মন রমজানের ঐ রোজার শেষে এলো খুশির ঈদ’। এই যুবক গানটি কোথায় শুনলো? নাকি আব্বাস উদ্দীন ভুল শুনছেন?
না তো। তিনি আবারো শুনলেন যুবকটি ঐ গানই গাচ্ছে। এবার তাঁর মনের মধ্যে এক শীতল বাতাস বয়ে গেল। আব্বাস উদ্দীন এতো আনন্দ একা সইতে পারলেন না। তাঁর সুখব্যথা হচ্ছে।
ছুটে চললেন নজরুলের কাছে। গিয়ে দেখলেন নজরুল দাবা খেলছেন। তিনি দাবা খেলা শুরু করলে দুনিয়া ভুলে যান। আশেপাশে কী হচ্ছে তার কোনো খেয়াল থাকে না। অথচ আজ আব্বাস উদ্দীনের গলার স্বর শুনার সাথে সাথে নজরুল দাবা খেলা ছেড়ে লাফিয়ে উঠে তাঁকে জড়িয়ে ধরলেন। নজরুল বললেন, “আব্বাস, তোমার গান কী যে হিট হয়েছে!”

অল্প কয়দিনের মধ্যেই গানটির হাজার হাজার রেকর্ড বিক্রি হয়। ভগবতী বাবুও দারুণ খুশি। একসময় তিনি ইসলামি সঙ্গীতের প্রস্তাবে একবাক্যে ‘না’ বলে দিয়েছিলেন, আজ তিনিই নজরুল-আব্বাসকে বলছেন, “এবার আরো কয়েকটি ইসলামি গান গাও না!” শুরু হলো নজরুলের রচনায় আর আব্বাস উদ্দীনের কণ্ঠে ইসলামি গানের জাগরণ।
বাজারে এবার নতুন ট্রেন্ড শুরু হলো ইসলামি সঙ্গীতের। এই ট্রেন্ড শুধু মুসলমানকেই স্পর্শ করেনি, স্পর্শ করেছে হিন্দু শিল্পীদেরও।

08/05/2021

মা' একটি ছোট্ট শব্দ। এই শব্দের মধ্যেই লুকিয়ে আছে পৃথিবীর সব মায়া, মমতা, অকৃত্রিম স্নেহ, আদর, নিঃস্বার্থ ভালোবাসার সব সুখের কথা। ... প্রতিবছরের ন্যায় এবারও মা দিবস এমন একটি সময়ে এসেছে যে সময়ে মায়েদের কান্নার শেষ নেই। মহান আরশের অধিপতির নিকট প্রার্থনা করি, তিনি যেন পৃথিবীর সব মায়ের কান্নাকে থামিয়ে দেন।।

Wishing you good health, peace and prosperity this coming New Year 2021. Thank you for being with BD Girls travellers  💝...
31/12/2020

Wishing you good health, peace and prosperity this coming New Year 2021. Thank you for being with BD Girls travellers 💝💝💝

১৬ই ডিসেম্বর। বাঙালির হাজার বছরের ইতিহাসে সবচেয়ে গৌরব ও অহংকারের দিন। মহান বিজয় দিবসে জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের প্রতি বিনম...
16/12/2020

১৬ই ডিসেম্বর। বাঙালির হাজার বছরের ইতিহাসে সবচেয়ে গৌরব ও অহংকারের দিন। মহান বিজয় দিবসে জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা।।

07/12/2020

আচ্ছা প্রগতিশীল , আধুনিক, স্বাধীনচেতা, মেয়ে বলতে আমাদের সমাজ কি বোঝে ? গত সপ্তাহে একটা নাটক দেখছিলাম সেখানে এক বিবাহিত লোক এক মেয়ের সাথে পরকীয়া করছেন। নাটকে মেয়েটাকে পরিচয় করিয়ে দেয়া হচ্ছে মর্ডান, স্বাধীনচেতা, আধুনিক মেয়ে হিসেবে এবং তার বৈশিষ্ট হল সে জিন্স-টিশার্ট পরে, নেশায় আসক্ত, যার তার সাথে সেক্স করে বেড়ায়, তার জীবনে সেক্সটাই মুখ্য, লোকটা বিবাহিত হলেও তার কোন সমস্যা নেই , দামী দামী গিফট তার খুব পছন্দ এবং সে কোয়ালিটি টাইম অর্থাৎ লিটনের ফ্ল্যাটে চলে যায়, ইত্যাদি ইত্যাদি ।
নাটকের পরিচালক নিজে শিল্প জগতে থেকেও কি করে প্রগতিশীল, আধুনিক, স্বাধীনচেতার এই সংজ্ঞা বেড় করলেন বুঝলাম না।
চোর যদি সুট টাই পরে তবে কি আমরা তাকে ভদ্রলোক ভাবি ? তাহলে আধুনিক , স্বাধীনচেতা ইত্যাদির সাথে পরকীয়া কিংবা নেশা করা কিংবা গিফট এর বিনিময়ে যৌনতার সম্পর্ক কি ?
পরকীয়া, বহুগামিতা, জৌনাশক্তি, যৌন ব্যবসা, নেশায় আসক্তি, তো আজকের না, মানব ইতিহাসের শুরু থেকেই এই বিষয়টা ছিল, আছে। গ্রামের শাড়িপরা অনেক মহিলারাই পান জর্দা , বিড়ি, তামাক ইত্যাদি সেবন করেন , সেটাও তো আসক্তি। পুরুষেরা বিড়ি, তামাক, পান খায় তাই বলে কি তারা আধুনিক স্বাধীনচেতা হয়ে গেল ?
বারবনিতারা তো অর্থের বিনিময়ে যৌনতা বিক্রি করেন তার মানে তারা সবাই স্বাধীনচেতা , আধুনিক, প্রগতিশীল ?
মিডিয়া মেন্যুপুলেশন এর শিকার হচ্ছি আমরা।সমাজ না হয় অন্ধ কিন্তু মিডিয়া কি করে সেই অন্ধত্ব কে পুঁজি বানায় ??
কর্পরেট জব করা, স্বাবলম্বী, আধুনিক মনা মেয়েটা কে মিডিয়া কৌশলে বেশ্যা বানিয়ে ফেলছে।
অথচ আধুনিক মেয়ে হল তারা, যারা তাদের কর্ম দিয়ে সমাজের কুসঙ্কার, অনাচার বৈষম্যগুলো অতিক্রম করে,এর বিরুদ্ধাচারণ করে, সে জিন্স পরুক কিংবা শাড়ি, মেধায় মননে সে সমাজে তার অবদান রাখলেই সে আধুনিক, স্বাধীনচেতা, সবল মেয়ে।

06/11/2020

খুবই চমৎকার কথা এবং বাস্তবিক।
আসুন প্র্যাকটিস করি।

★★এ্যাভারেজ আমেরিকান মহিলারা মাত্র সাতাশ মিনিট আর বাঙ্গালি মহিলারা গড়ে সাড়ে পাঁচ ঘন্টা সময় প্রতিদিন রান্নাঘরে ব্যয় করে। বাংগালী নারীদের জীবনের বিশাল অংশ এই রান্নাঘরেই কেটে যায়। কয়েকসপ্তাহ আগে আমার প্রতিবেশী হ্যারল্ডের বাসায় আমাদের ডীনারের দাওয়াত ছিলো। সন্ধ্যা ছটার আগেই সাধারণত এরা ডীনার শেষ করে। একেবারে ঘড়ির কাঁটায় ঠিক ছটা বাজেই ডীনার শুরু হলো। ডীনারের আয়োজন ছিলো টুনা ফীস, সালাদ, কিছু চিপস আর কোমল পানীয়। ব্যস । হ্যারল্ডের ওয়াইফ ম্যারি আর হ্যারল্ড আমাদের সাথে ক্লান্তিহীন আড্ডা দিলেন। রান্নার আয়োজন যেহেতু কম-আড্ডার আয়োজনতো সুন্দর হবেই। বুঝলাম , নিমন্ত্রন মানে শুধু ভোজন না। নিমন্ত্রণ হলো আপনার জীবনের কিছু অংশ আর আমার জীবনের কিছু অংশ একসাথে পাশাপাশি বসে উপভোগ করা।
🤘🏻🤘🏻🤘🏻🤘🏻
কেউ যদি বলে বাংগালীরা আড্ডা প্রিয়। কথাটি ভুল। আমরা আসলে ভোজনপ্রিয়। আমাদের বাসায় কারো দাওয়াত মানেই বিশাল রান্নার আয়োজন। কে কত আইটেম বাড়াতে পারে ভাবীদের সাথে ভাবীদের চলে এর প্রতিযোগিতা। যেদিন অতিথিদের নিমন্ত্রণ বলতে গেলে এর এক সপ্তাহ আগে থেকেই শুরু হয় রান্নার আয়োজন। একেকটা রান্নার আয়োজন একেকটা ঘুর্ণিঝড়। এরকম ঘুর্ণিঝড়ের ভিতর সময় পার করে ঘরের বউ, ভাবী ক্লান্ত, বিধ্বস্ত। সুতরাং সুন্দর পরিবেশে বসে আড্ডাটা হবে কখন?
👍🏻👍🏻👍🏻👍🏻
রান্নাঘর আর বাথরুম দেখে মানুষের পরিচ্ছন্নতা সম্পর্কে একটা ভালো ধারণা পাওয়া যায়। হ্যারল্ডের ঘরে পা দিয়েই বুঝা গেলো- কত সুন্দর, পরিপাটি আর কত পরিচ্ছন্ন হতে পারে একটি ঘরের পরিবেশ। সুন্দর ঘর রাখার অন্যতম প্রধান কারণ হলো- ওদের রান্নার আয়োজন খুবই কম। আপনি যখন গরম তেলের ওপর দুনিয়ার নানা রকমের মশলা ছাড়বেন- সাথে সাথেইতো ঘর গ্রীজি হওয়ার প্রক্রিয়া শুরু করে দিবে। আর এই তৈলাক্ত গ্রীজ শুধু আপনার কিচেন নষ্টই করছেনা। আপনার উদরও নষ্ট করছে।
👎👎👎👎
তবে কি আমেরিকানরা রান্না করেনা। না করলে এতো গ্রোসারি আইটেম যায় কই । জ্বি করে। বেশ আয়োজন করেই করে। তবে একদিনে চৌদ্দ পনের পদ তৈরি করে- ডাইনিং টেবিলের এই মাথা থেকে ঐ মাথা পর্যন্ত খাবারের পসরা সাজিয়ে বসেনা। আমি নিজেও বুঝিনা। এতো পদ দিয়ে একসাথে খাবার খেয়ে এতো ভূরিভোজনের দরকারটাই বা কি? কালকে মারা গেলে- আজকে বেশ করে খেয়ে নেন ঠিক আছে। কিন্তু তাই যদি না হয়- তবে আজকে দুপুরে এক আইটেম দিয়ে খান। রাতের বেলা আরেকটা দিয়ে খান। এভাবে প্রতিদিন একেকটা আইটেম দিয়ে খেলেইতো নানা রকমের খাবারের স্বাদ পাওয়া যায়।
🙌🙌🙌🙌
আমাদের পিকনিক মানেই ঐ খাবার দাবার। গাড়ীতে খাবার ঢুকাও, গাড়ী থেকে খাবার নামাও, খাবার সাজাও, খাবার রান্না করো, খাবার পরিবেশন করো, খাবারের পর এবার তালা, বাসন, বাটি, ঘটি গাড়িতে তোল। ব্যস খাবারের আয়োজনের ভিতরই পিকনিক শেষ । একবার সমূদ্র দর্শন করতে গিয়ে দেখলাম- এক আমেরিকান কী সুন্দর করে ফোল্ডিং চেয়ার খোলে পানিতে পা ভিজিয়ে বসেছে। ঘন্টার পর ঘন্টা যায়। সে বসা। তার মাথার ওপর ছাতা। পাশে একটা ড্রিংক। বুঝা গেলো সে আজ মন প্রাণভরে সমূদ্র দেখবে। আর আমরা- খাবার খাওয়ার ফাঁকে ফাঁকে সমূদ্র দেখলাম। আর সমূদ্র দেখার পাশাপাশি এই দোকানে ঢু মারলাম, আরেক দোকান থেকে বের হলাম, একটু এদিক ওদিক ঘুরলাম, রাজনীতি, কম্যুনিটি নীতি, ট্রাম্প, মোদি, গদি, হাসিনা, খালেদা, পাপিয়া, সাফিয়া,কাদেরি , তাহেরি সহ দুনিয়ার সব বিষয়ে বিপুল আলোচনা, হালকা বাক বিতণ্ডা, ঝাপসা মনোমালিন্য নিয়ে সমূদ্র জয়ের পাশাপাশি দুনিয়া জয় করে ঘরে ফিরলাম।
👊👊👊👊
গত শনিবার। গ্রোসারি কিনতে যাবো। দেখি হ্যারল্ড। সেও আমার সাথে যাবে। আমাদের গ্রোসারির লিস্টি মাশাল্লাহ- এইগুলো একটার সাথে আরেকটা জোড়া লাগালে- চাঁদের দেশে যাওয়া যাবে। মাংসের জন্য এক দোকান, মাছের জন্য আরেক দোকান। সব্জির জন্য ফার্মাস মার্কেট। সেখানে আবার দেশি লাউ পাওয়া যায়না। যাও আরেক দোকান। কাঁচামরিচের জন্য আরেক জায়গায়। দুধ-ডিমগুলো আবার এইসব দোকানে ভালো পাওয়া যায়না। যাও আমেরিকান গ্রোসারিতে। বিশাল লিস্টের যুদ্ধ শেষ করে যখন ফিরছি- হ্যারল্ড বললো- একটু দাঁড়াও। এক ফাস্টফুডের দোকানে দাঁড়ালাম। হ্যারল্ড একটা স্যান্ডউইচ কিনলো। স্যান্ডউইচের অর্ধেক সে খাবে। বাকি অর্ধেই ওর বউয়ে খাবে। ঝামেলা শেষ। সেইজন্য ওরা নাসা থেকে স্পেসে যায়। আর আমরা বেডরুম থেকে কিচেন আর কিচেন থেকে বেডরুমে যাই। আর, এর ফাঁকে ফাঁকে ইয়া বড় বড় ভুড়ি বানাই। স্পেশ স্টেশানে যাওয়ার সুযোগ আসলে আমরা খোঁজ নিবো- কিমার জন্য ফ্রেশ গ্রাউন্ড বীফ, কাচ্চি বিরিয়ানির মশলা, ডালের জন্য পাঁচফোড়ন, খাওয়ার পর গোলাপজামুন, চায়ের সাথে বিস্কুট, পানের সাথে চুন, খয়ের এসব কিছু সেখানে ঠিকঠাক পাওয়া যাবেতো?
🤜🤜🤜🤜
আমি একটা জিনিস পর্যবেক্ষণ করলাম। যার গ্রোসারির ট্রলি যত বড়- মেধা আর যোগ্যতায় সে তত ছোট। যারা দরিদ্র-অর্থের অভাবে খেতে পায়না-সেটা ভিন্ন কথা। মেক্সিকান আর আমাদের গ্রোসারির ট্রলিগুলো যেন একেকটা মুদির দোকান। চেকআউট লেনে দাঁড়ালে মনে হয় কোনো ছোট দোকান ঘরের পিছনে দাঁড়িয়ে আছি। এতো বেশি বেশি খাবার উদরে যায় বলে আমাদের মগজে আর বেশী কিছু যায়না। হিসপানিক আর ভারতীয় অধ্যুষিত এলাকায় আপনি কোনো ভালো লাইব্রেরি কিংবা কোনো ভালো বইয়ের দোকান পাবেন না। এগুলো পাবেন শুধু সাদা বিশেষ করে ইহুদি অধ্যুষিত এলাকায়। রান্না করে আর খেয়েইতো আমাদের জীবন শেষ। অধ্যাবসায়ের অতো সময় কোথায়? বিল গেটস, মার্ক জুকারবার্গ, স্টিভ জবস ওনাদের সামনে কোনোদিনও ইয়াবড় খাবারের প্লেট দেখিনি। যেমন দেখেছি-রাজা-বাদশাহ-আমীর ওমরাহদের সামনে।
👌👌👌👌
প্রিয় ভাই, চাচা, বাবা, দাদারা দয়া করে বউ, ভাবি, বোন, চাচী, মাসিদের রান্নাঘরের একচেটিয়া জীবন থেকে মুক্তি দিন। আর ভাবী, আপা আপনারাও একজনের সাথে আরেকজনের রান্নার আইটেম বাড়ানোর প্রতিযোগিতা থেকে দয়া করে নিজেদের হেফাজত করুন। এক জনে পাঁচজনের জন্য প্রতিদিন পাঁচপদ রান্না না করে পাঁচজনে মিলে একপদ রান্না করুন। সম্পর্ক বাড়বে। ভালোবাসা তৈরি হবে। কষ্ট লাঘব হবে। কিচেনে আপনার সময় যত বাড়বে- ভাইয়ের ভুড়িও তত বাড়বে। আর এই ভুড়ি ভালোবাসা না। এটা সর্বনাশা। এটা জীবননাশা। জীবন ধারনের জন্য খেতেতো হবেই। কিন্তু রান্নাঘর আর ভোজন যেন আমাদের পুরো জীবনটাই খেয়ে না ফেলে- দয়া করে সেদিকে একটু লক্ষ্য রাখবেন। সারাজীবন নারীমুক্তি নারীমুক্তি করলাম। কিন্তু নারীকেতো রান্নাঘর থেকেই মুক্তি দিতে পারলাম না।
( Collected post)

vlog-13please watch our video and subscribe our channel.. https://youtu.be/YHHxpJzDUXU
24/08/2020

vlog-13
please watch our video and subscribe our channel..
https://youtu.be/YHHxpJzDUXU

Assalamualaikum, its Irfan Arefin and Mitu Arefin.we stay in malaysia.we are going to share with you our daily life style,food vlog and Review, cooking,trave...

05/06/2020

আপনারা যারা ঢাকা শহরে আছেন তারা নীচের তথ্য ও ফোন নাম্বারগুলো কপি/সংগ্রহ করে রাখতে পারেন। বিপদের সময় কাজে লাগবে :
✓ কোভিড-১৯ টেস্ট :
বাসায় এসে স্যাম্পল কালেক্ট করে ২৪ ঘণ্টার
ভিতর রিপোর্ট ডেলিভারি।
ফোন : মাসুম বিল্লাহ (01732089421)
Coordinator, JKG Health Care
হিমু কবির-01926689505, সাঈদ চৌধুরী-01926689506
আল মনসুর-01926689504
খরচ : ৩ হাজার টাকা।
✓ অক্সিজেন সিলিন্ডার :
বাসায় এসে ডেলিভারি দিবে রিফিল সার্ভিস সহ।
01716021021 (Israt Care Givers)
✓ Pulse Oximeter (1 year warranty)
Home delivery ( 01973404300)
✓ বাসায় বসে সব ধরনের ব্লাড ও প্যাথলজিক্যাল
টেষ্ট (Best home service in Dhaka town) :
Thyrocare Bangladesh Limited
ফোন : +8809666737373
মোবাইল : 01997719966 (বেলায়েত)
✓ কোভিড-১৯ বিশেষায়িত হাসপাতাল এর ফোন
নাম্বার :
# মুগদা জেনারেল হাসপাতাল
ফোন : +88 02 7276032
# কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতাল
ফোন : 55062201, 55062350, 55062349
মোবাইল : 01769010200
# কুয়েত বাংলাদেশ মৈত্রী সরকারি হাসপাতাল
মোবাইল : 01999956290
✓ জরুরী অ্যাম্বুলেন্স সেবা :
# URAL EMS Ambulance
01969906555
# Al-Amin Ambulance
01720448666, 01819137479
✓ স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হটলাইন : 16263, 333
✓ দাফন কার্যক্রমে সহায়তা পেতে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের
দায়িত্বপ্রাপ্ত দুই যুগ্ম সচিবের ফোন নাম্বার :
01712080983, 01552204208
✓ জরুরি ত্রাণ পেতে :
ঢাকা জেলা প্রশাসনের হটলাইন:
02 47110891, 01987852008
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন:
01709900703, 01709900704

collected.....

এবার মেঘের রাজ্যে সাজেকভ্যালীতে একদল ভ্রমণ বিলাসী মেয়ে নিয়ে ট্যুর দিব ইনশাআল্লাহ।। মেঘের রাজ্যে থাকব মেঘপুঞ্জিতে...নিশ্চ...
24/01/2020

এবার মেঘের রাজ্যে সাজেকভ্যালীতে একদল ভ্রমণ বিলাসী মেয়ে নিয়ে ট্যুর দিব ইনশাআল্লাহ।। মেঘের রাজ্যে থাকব মেঘপুঞ্জিতে...নিশ্চয়ই স্বপ্ন পূরণ হবে এবার।।। যাত্রা করব ২৭ফেব্রুয়ারি।।।প্লিজ জয়েন করুন BD girls travellers গ্রুপ এ।।

এ বছর  অক্টোবরে পূজার  ছুটিতে সিকিম যাবো ইনশাআল্লাহ...যারা পাসপোর্ট করবেন করে ফেলুন।। BD girls travellers পেইজ এ লাইক ও ...
23/01/2020

এ বছর অক্টোবরে পূজার ছুটিতে সিকিম যাবো ইনশাআল্লাহ...যারা পাসপোর্ট করবেন করে ফেলুন।।
BD girls travellers পেইজ এ লাইক ও কমেন্ট করে আপডেটসহ বিস্তারিত বিষয় জানতে আমাদের সাথে থাকুন।।

শত জল্পনা কল্পনার অবশান ঘটিয়ে  দক্ষিণ এশিয়ার প্রথম কোনো দেশ হিসেবে ই-পাসপোর্ট যুগে প্রবেশ করলো বাংলাদেশ।বিস্তারিতঃ সর্বা...
22/01/2020

শত জল্পনা কল্পনার অবশান ঘটিয়ে দক্ষিণ এশিয়ার প্রথম কোনো দেশ হিসেবে ই-পাসপোর্ট যুগে প্রবেশ করলো বাংলাদেশ।

বিস্তারিতঃ

সর্বাধুনিক প্রযুক্তির অধিকতর নিরাপত্তা বৈশিষ্ট্য সংবলিত ইলেকট্রনিক পাসপোর্ট (ই-পাসপোর্ট) বিতরণ কার্যক্রম ও স্বয়ংক্রিয় বর্ডার নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থাপনার উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এর মধ্য দিয়ে দক্ষিণ এশিয়ার প্রথম কোনো দেশ হিসেবে ই-পাসপোর্ট যুগে প্রবেশ করলো বাংলাদেশ।

বুধবার (২২ জানুয়ারি) বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে এ উপলক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠান থেকে ই-পাসপোর্ট বিতরণ কার্যক্রম উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী।

অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতে তার ই-পাসপোর্টটি তুলে দেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল।

ই-পাসপোর্ট চালুর ক্ষেত্রে বাংলাদেশ বিশ্বের ১১৯তম দেশ এবং দক্ষিণ এশিয়ায় প্রথম বলে জানান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

প্রধানমন্ত্রী তার বক্তব্যে ই-পাসপোর্ট বিতরণ কার্যক্রম ঘোষণার পর ইলেকট্রনিক বাটন চেপে ডিজিটাল পদ্ধতিতে সামগ্রিক কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন।

এর আগে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল জানান, প্রথম ধাপে রাজধানীর আগারগাঁও, উত্তরা ও যাত্রাবাড়ী পাসপোর্ট কার্যালয় থেকে ই-পাসপোর্ট দেওয়া হবে। পর্যায়ক্রমে দেশের সব পাসপোর্ট কার্যালয় থেকে ই-পাসপোর্ট দেওয়া হবে।

ই-পাসপোর্টের পাশাপাশি এমআরপি পাসপোর্টও কার্যকর থাকবে।

এই পাসপোর্ট বহির্বিশ্বে বাংলাদেশি পাসপোর্টের গ্রহণযোগ্যতা বৃদ্ধি করবে এবং ই-পাসপোর্টের মাধ্যমে বিদেশভ্রমণ ও ইমিগ্রেশন প্রক্রিয়া সহজ হবে।

ই-পাসপোর্ট থাকলে বিমানবন্দরে লম্বা লাইনে দাঁড়িয়ে চেক-ইন ও চেক-আউট করতে হবে না। ই-গেট দিয়ে সহজে চেক-ইন, চেক-আউট করা যাবে।

** ই-পাসপোর্ট উদ্বোধন ২২ জানুয়ারি

ই-পাসপোর্টে স্মার্টকার্ড প্রযুক্তি ব্যবহার করে মাইক্রোপ্রসেসর চিপ এবং অ্যান্টেনা বসানো থাকে। এ চিপে পাসপোর্টধারীর ব্যক্তিগত তথ্য সংরক্ষিত থাকে।

ই-পাসপোর্ট হবে ৪৮ ও ৬৪ পাতার এবং এর মেয়াদ হবে পাঁচ ও ১০ বছরের।

জার্মান কোম্পানি ভেরিদোস জিএমবিএইচ বাংলাদেশের ই-পাসপোর্ট নিয়ে কাজ করছে। ২০১৮ সালের ১৯ জুলাই ডিপিআই ও ভেরিদোস কোম্পানি মেশিন রিডেবল পাসপোর্টের পাশাপাশি ই-পাসপোর্টের জন্য একটি চুক্তি স্বাক্ষর করে।

অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগের সচিব মো. শহিদুজ্জামান, বাংলাদেশে নিযুক্ত জার্মানির রাষ্ট্রদূত পিটার ফারেনহোল্টজ।

স্বাগত বক্তব্য রাখেন ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল সাকিল আহমেদ।

এ সংক্রান্ত একটি তথ্য চিত্র তুলে ধরেন ই–পাসপোর্ট ও স্বয়ংক্রিয় বর্ডার নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থাপনা প্রকল্পের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সাইদুর রহমান খান।

তথ্যঃ banglanews24
ছবিঃ সংগ্রহিত ।

Our next travel destination🥰🥰join our travel group only for girls. Girls travellers BD.💜💜
26/10/2019

Our next travel destination🥰🥰
join our travel group only for girls. Girls travellers BD.💜💜

চলতি মাসের ৪তারিখে একদল ভ্রমণ বিলাসী মেয়ে নিয়ে সাজেক ট্যুর করে এসেছি আলহামদুলিল্লাহ।।🥰🥰 নভেম্বর মাসের ৭তারিখ বান্দরবান র...
16/10/2019

চলতি মাসের ৪তারিখে একদল ভ্রমণ বিলাসী মেয়ে নিয়ে সাজেক ট্যুর করে এসেছি আলহামদুলিল্লাহ।।🥰🥰 নভেম্বর মাসের ৭তারিখ বান্দরবান রিলাক্স ট্যুর দিব ইনশাআল্লাহ।। উদ্যমী ভ্রমণ বিলাসী মেয়েদের নিয়ে।। প্লিজ আমাদের সাথে থাকুন ও আপডেট পেতে গ্রুপে জয়েন করুন।। প্লিজ অক্টোবরের ২৪তারিখের মধ্যে কনফার্ম করুন।। প্রয়োজনে ইনবক্স করুন।।

যাবো বহুদূর 💖💜💙
12/09/2019

যাবো বহুদূর
💖💜💙

Address


Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when BD girls travellers posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Shortcuts

  • Address
  • Alerts
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Travel Agency?

Share