Musafir

Musafir Travel Whole Life Moments of the world are trying to create a photo archive where viewers will find different kinds of photographs taken in the world.

Travel Whole Life

Represent the world
“ Musafir” is an initiative to showcase various kinds of moments that keeps happening around us in this beautiful country. Articles on the photographs, articles on beautiful places will also be available.
“ Musafir” also travels review & travel social sites. You can post a review on a place you visited using an article or a photo or using both photos and ar

ticles. Or if you are planning to visit a place and you need a review on that place. You can search for a previous review. There is a page, group available where you can post those.there are different types of photographs you can post. Entitle them with the titles given below:
Moments of life
Moments of Happiness
Moments of Nature
Moments of Animal
Moments of Place
And offer a little selection we shall post them on our page and website. musafir.tours

This a page for travelers. Share your traveling experience with us. Social
Facebook Like page
Moments of World- https://www.facebook.com/MomentsWorld/
Moments of Bangladesh- https://www.facebook.com/MomentsBangla/
Musafir - https://www.facebook.com/247musafir/
Musafir’s Wildlife- https://www.facebook.com/MusafirWildlife/
Hungry Musafir- https://www.facebook.com/HungryMusafirWorld/

Group
Moments of World-https://www.facebook.com/groups/MomentsWorld/
Moments of Bangladesh-https://www.facebook.com/groups/MomentsBangla/
Musafir- https://www.facebook.com/groups/247musafir
Musafir Wildlife- https://www.facebook.com/groups/musafirwildlife
Hungry Musafir- https://www.facebook.com/groups/hungrymusafirworld

Other
Instagram-
Musafir- https://www.instagram.com/365musafir/
Musafir Wildlife- https://www.instagram.com/musafirwildlife/
Hungry Musafir- https://www.instagram.com/HungryMusafirWorld/

Twitter-
Musafir- https://twitter.com/247musafir
Musafir Wildlife- https://twitter.com/MusafirWildlife
Hungry Musafir- https://twitter.com/HungryMusafir

Pinterest( Musafir) - https://www.pinterest.com/247musafir/
Pinterest (Bangladesh) - https://www.pinterest.com/52bangladesh/
Linkedin- https://www.linkedin.com/in/247musafir/
Tumblr- https://www.tumblr.com/247musafir

Youtube-
Musafir- https://www.youtube.com/
Musafir’s Wildlife- https://www.youtube.com/
Hungry Musafir- https://www.youtube.com/.musafir

১৯৪৭ সালে ভারত উপমহাদেশ বিভক্ত হয়ে জন্ম হয় ভারত ও পাকিস্তান। আগস্টের পূর্বে বৃটিশ ভারতে ৫৬৫ দেশীয় রাজ্য ছিল। কাশ্মির, হা...
04/07/2024

১৯৪৭ সালে ভারত উপমহাদেশ বিভক্ত হয়ে জন্ম হয় ভারত ও পাকিস্তান। আগস্টের পূর্বে বৃটিশ ভারতে ৫৬৫ দেশীয় রাজ্য ছিল। কাশ্মির, হায়দ্রাবাদ (অন্ধ্রপ্রদেশ) ও গোয়া প্রদেশ এবং এরকম আরও অনেল অঞ্চল ভারত-পাকিস্তান কোন দেশে যোগ দেয়নি।

পর্তুগিজ ছিটমহল দামান, দিউ, দাদরা, নগর হাভেলি দখল

☛ দাদরা ও নগর হাভেলির দখলঃ ১৯৫২ থেকে গোয়া আক্রমণের পরিকল্পনা শুরু করে ভারত। দাদরা, নগর হাভেলি ও দামান ছিটমহল ভারতের অভ্যন্তরে অবস্থিত। এই তিনটি ছিটমহলের যোগাযোগ ব্যবস্থায় প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে ভারত। কিছু সংগঠন (UFG, NMLO, AZD, RSS) সশস্ত্র বিদ্রোহ/বিপ্লবের পরিকল্পনা গ্রহণ করে।

২২ জুলাই ১৯৫৪ রাতে দাদরা পুলিশ স্টেশনে হামলা চালায় ইউ এফ জি। পরদিন সকালে ভারতীয় পতাকা উত্তোলন করে দাদরাকে ভারতের অধীনস্থ ঘোষণা করা হয়।

২৮ জুলাই আর এস এস ও এজিডি নারোলি পুলিশ স্টেশন ঘেরাও করে। পর্তুগীজ পুলিশ আত্নসমর্পণ করলে ভারতের অধীনস্থ হয় নারোলি।
২ আগস্ট আর এস এস ও এজিডি সিলভাসা প্রবেশ করে। ১৫০ পুলিশ খানভেল পালিয়ে যায়। দাদরা ও নগর হাভেলি বিনা বাধায় ভারত দখল করে।
☛ যুদ্ধ পূর্ববর্তি ঘটনাঃ পর্তুগীজ সেনা দাদরা প্রবেশ করতে চাইলেও বাধা দেয় ভারত। ১২ এপ্রিল ১৯৬০ আন্তর্জাতিক আদালত রায় দেয় যে, পর্তুগালের নিজ ভূখন্ডে প্রবেশের অধিকার আছে একইভাবে সশস্ত্র সেনা অনুপ্রবেশে বাধা দেবার অধিকার আছে ভারতের।

☛ ১ সেপ্টেম্বর ১৯৫৫ গোয়ার কনস্যুল অফিস বন্ধ করে দেয় ভারত।
পর্তুগীজ প্রধানমন্ত্রী সালাজার ভারতীয় আগ্রাসন সম্পর্ক অবগত হয়ে ইংল্যান্ড ও জাতিসংঘ নিরাপত্তা কাউন্সিল মধ্যস্থতার আহবান জানায়।

☛ দামান আক্রমণঃ
গুজরাট ও মহারাষ্ট্রের নিকটবর্তী দামানের আয়তন ৭২ বর্গ কিমি। ৩৬০ পর্তুগীজ সেনা ও ২০০ পুলিশ দামান রক্ষার দায়িত্ব নিয়োজিত ছিল। ১৮ ডিসেম্বর ভোর ৪টায় ১ ব্যাটালিয়ন ও ৩ রেজিমেন্ট ভারতীয় সেনা দামান আক্রমণ শুরু করে। প্রথম দিকে পর্তুগীজ তীব্র প্রতিরোধ গড়ে তুলে। কিন্তু গোলা-বারুদ শেষ হয়ে যাওয়ায় তারা পিছু হটতে বাধ্য হয়। বিকাল ৫টার মধ্যে বেশির ভাগ এলাকা ভারত দখল নেয়। পর্তুগীজ কামান বাহিনী লক্ষ্য করে সর্বমোট ১৪ বার বিমান হামলা চালায় ভারত। পরদিন ১১টায় প্রায় ৬০০ পর্তুগীজ আত্নসমর্পণ করে। পর্তুগীজ সেকেন্ড লেফটেনেন্ট ব্রিটো পেট্রল বোট নিয়ে ৮৫০ কিমি সমুদ্র পাড়ি দিয়ে করাচি পালিয়ে যান।

☛ দিউ আক্রমণঃ
৪০ বর্গ কিমির দিউ গুজরাটের দক্ষিণে অবস্থিত। দিউ সুরক্ষার দায়িত্বে ছিল ৪০০ সেনা ও পুলিশ। ১৮ ডিসেম্বর রাত ১:৩০ মিনিটে ৩ কোম্পানি ভারতীয় সেনা দিউ আক্রমণ করে। কিন্তু পর্তুগীজের তীব্র প্রতিরোধের মুখে বারবার পিছু হটতে বাধ্য হয় ভারতীয় সেনা। সকাল ৭টায় বিমান হামলা শুরু হলে পিছু হটতে বাধ্য হয় পর্তুগীজ। ১০:১৫ মিনিটে ক্রুসার INS Delhi বোমা বর্ষণ শুরু করে। সন্ধ্যা ৬টায় গোয়া বা লিসবন যোগাযোগে ব্যর্থ হয়ে পর্তুগীজ কমান্ডার আত্নসমর্পণের সিদ্ধান্ত নেয়। পরদিন ১২টায় আত্নসমর্পণ করে ৪০৩ পর্তুগীজ। দিউ গভর্ণর বলেন, আরো কয়েক সপ্তাহ আমরা ভারতীয় বাহিনীকে প্রতিরোধ করতে পারতাম। কিন্তু বিমান হামলার কোন উত্তর ছিল না।

ভারতের সামরিক আগ্রাসনের শিকার গোয়া ; সাম্রাজ্যবাদী ভারতের পর্তুগিজ শাসনাধীন গোয়া দখল১৯৪৭ সালে ভারত উপমহাদেশ বিভক্ত হয়ে জ...
30/06/2024

ভারতের সামরিক আগ্রাসনের শিকার গোয়া ; সাম্রাজ্যবাদী ভারতের পর্তুগিজ শাসনাধীন গোয়া দখল

১৯৪৭ সালে ভারত উপমহাদেশ বিভক্ত হয়ে জন্ম হয় ভারত ও পাকিস্তান। আগস্টের পূর্বে বৃটিশ ভারতে ৫৬৫ দেশীয় রাজ্য ছিল। কাশ্মির, হায়দ্রাবাদ ও গোয়া প্রদেশ ভারত-পাকিস্তান কোন দেশে যোগ দেয়নি। গোয়াকে কেন্দ্র করে সংগঠিত হয় ভারত পর্তুগাল যুদ্ধ।

জওহরলাল নেহরুর ঘনিষ্ঠ নেতা কৃষ্ণ মেনন থাকতেন বিদেশে । মি. মেনন বলতেন গোয়া যেন ভারতের মুখে একটা ব্রণের মতো। প্রায়ই মি. নেহরুকে তিনি বলতেন যে গোয়াকে ‘ফিরিয়ে আনা দরকার’।

তবে, গোয়া নিয়ে মি. নেহরুর এক ধরনের 'মেন্টাল ব্লক' ছিল। পশ্চিমা দেশগুলিকে আশ্বস্ত তিনি করেছিলেন যে জোর করে গোয়া দখলের চেষ্টা করবেন না তিনি।

কিন্তু কৃষ্ণ মেনন মি. নেহরুকে বোঝাতে সক্ষম হন যে পর্তুগালের এই উপনিবেশটি নিয়ে তিনি দ্বৈত মনোভাব পোষণ করতে পারেন না।
ভারতীয় সৈন্যদের জড়ো করা শুরু হয় দোসরা ডিসেম্বর, ১৯৬১। আগ্রা, হায়দ্রাবাদ আর তৎকালীন ম্যাড্রাস ৫০ নম্বর প্যারাসুট ব্রিগেডকে বেলাগাভিতে আনা হয়েছিল।

"উত্তর, পশ্চিম এবং দক্ষিণ ভারতে ১০০টিরও বেশি যাত্রীবাহী ট্রেনের যাত্রাপথ বদল করে দেওয়া হয়েছিল বেলাগাভিতে সৈন্যদের পৌঁছিয়ে দেওয়ার জন্য। যাত্রীবাহী ট্রেনের পাশাপাশি, বেশ কয়েকটি পণ্যবাহী ট্রেনও বেলাগাভিতে সামরিক সরঞ্জাম পরিবহনের জন্য ব্যবহার করা হয়েছিল।
এর ফলে আহমেদাবাদের বেশ কয়েকটি কাপড়ের মিল কয়লার ঘাটতির কারণে বন্ধ করে দিতে হয়েছিল।"

গোয়াতে পর্তুগিজদের রণশক্তি ছিল ভারতীয়দের তুলনায় খুবই দুর্বল। তাদের ছিল ৪,০০০ সৈন্য, সাথে ২টি হালকা আর্টিলারি ব্যাটারি। এছাড়া পর্তুগাল নেভির ছিল একটি যুদ্ধজাহাজ 'NPR Afonso' এবং তিনটি হালকা পেট্রলবোট। 'ডাবলিম বিমানবন্দরে' পর্তুগাল এয়ারফোর্সের কোনো উপস্থিতি ছিল না। শুধু একজন এয়ারফোর্স অফিসার সেখানে কর্মরত ছিলেন 'এয়ার এ্যাডভাইসর' হিসেবে। যুদ্ধ শুরুর সাথেই সাথেই পর্তুগালের মূল ইউরোপীয় ভূখণ্ড থেকে আরো যুদ্ধ জাহাজ, জঙ্গী বিমান পাঠানোর চেষ্টা করা হয়েছিল, কিন্তু তা সম্ভব হয়নি।

তারা ‘ইন্ডিয়া’ নামের একটি জাহাজ পাঠিয়ে দেয় গোয়ার উদ্দেশ্যে, যাতে 'বাঙ্কো ন্যাশনাল আল্ট্রামারিনো'-তে জমা করা সোনা এবং পর্তুগিজ নাগরিকদের স্ত্রী-সন্তানদের লিসবনে পাঠিয়ে দেওয়া যায়। ৯ ডিসেম্বর, ১৯৬১, পর্তুগিজ জাহাজটি থেকে মুরমুগাও পৌঁছিয়েছিল। জাহাজটি ১২ ডিসেম্বর লিসবনের উদ্দেশ্যে ফিরতি যাত্রা শুরু করেছিল।
জাহাজে ৩৮০ জনের থাকার ব্যবস্থা ছিল, তবে জাহাজে চড়ে বসেন প্রায় ৭০০ নারী ও শিশু।

১৯৬১ সালে ১৭ ডিসেম্বর পর্তুগিজ রেকি গ্রুপের (গোয়েন্দা পর্যবেক্ষণ) সাথে গোলাগুলির মধ্য দিয়ে মূল সামরিক সংঘাত শুরু হয়। সেনা, নৌ আর বিমানবাহিনীর সম্মিলিত অংশ ছিল এই অপারেশনে। ১৮ ডিসেম্বর ভোরে ভারতীয় বিমানবাহিনী বোমাবর্ষণ করে ডাবলিম বিমানবন্দরের রানওয়ে অকেজো করে দেয় পর্তুগিজ বিমান বাহিনীর সম্ভাব্য অবতরণ ঠেকাতে।
এরপর মেজর জেনারেল কেপি ক্যান্ডিথের নেতৃত্বে ভারতীয় সেনাবাহিনীর বিশাল দল তিন দিক থেকে গোয়া আক্রমণ করে। খণ্ড খণ্ড আকারে গোয়ার বিভিন্ন স্থানে যুদ্ধ হয়। যুদ্ধজাহাজ 'NPR Afonso' ভারতীয় নেভির সাথে গোলা বিনিময়ে সাংঘাতিকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হয়, নাবিকদের ৫ জন মারা যায়, ১৩ জন আহত হয়। বিমানবাহিনীর উপর্যুপুরি বোমা হামলায় পর্তুগিজ বাহিনী ছত্রভঙ্গ হয়ে ১৯ ডিসেম্বর বেলা ১২টায় আত্মসমর্পণ করে। যুদ্ধে ৩০ পর্তুগিজ সেনা এবং ২২ ভারতীয় সেনা মারা যায়।

"ভারতের ইতিহাস জবর দখলের ইতিহাস:  স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্রের ভারতে অন্তর্ভুক্তি"ভারত ইতিহাসের শুরু থেকে আজ পর্যন্ত যতই গ...
30/06/2024

"ভারতের ইতিহাস জবর দখলের ইতিহাস: স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্রের ভারতে অন্তর্ভুক্তি"
ভারত ইতিহাসের শুরু থেকে আজ পর্যন্ত যতই গনতন্ত্রের ফেনা ঝড়াক না কেন আদতে তারা দখলবাজ ও চরম স্বার্থপর একটি রাষ্ট্র, নিজের প্রয়োজনে প্রতিবেশী রাষ্ট্রকে দখল করে নিতে এক বারও ভাবে না, এমনকি নিজের দেশে বসবাস রত স্বজাতির মানুষদেরও দেশান্তরিত করতে ছাড় দেয় না।
তার প্রমান স্বাধীন হায়দ্রাবদ, জুনাগড়, সিকিমসহ আরও অনেক ছোটো বড় স্বাধীন রাষ্ট্র জবর দখল ।
১৯৪৭ সালে ব্রিটিশ সরকারের কাছ থেকে স্বাধীন হয় ভারত। কিন্তু স্বাধীন হবার সাথে সাথেই ভারতের বিশাল স্থলভূমি ভারত সরকারের নিয়ন্ত্রণে আসেনি। প্রাচীনকাল থেকে নবাব, রাজা আর জমিদার শাসিত সমাজ ব্যবস্থা এবং দুর্গম অঞ্চলের কারণে স্বাধীনতা লাভের সাথে সাথেই সমগ্র দেশের নিয়ন্ত্রণ গ্রহণ করা সম্ভব ছিল না একক সরকারের পক্ষে।
এতকাল তাদের হাতে শাসিত অঞ্চলগুলো তাদের হাতেই ছিল। মূলত সরকারের অনুগত্য স্বীকার করে নেওয়াতে তাদের উপর কোনো চাপ ছিল না। কিন্তু কিছু অঞ্চল ব্রিটিশরা ভারত ছাড়ার পরে ভারতে যোগদান করতে অস্বীকার করল নিজেরাই স্বাধীন থাকার অভিপ্রায়ে। পরবর্তীতে ভারত সরকারকে সামরিক , মানসিক হস্তক্ষেপের মাধ্যমে ঐসব অঞ্চলকে আয়ত্তে আনতে জবর দখল করা হয়েছে।
স্বাধীন জুনাগড়কে জবরদখল(১৯৪৭):
জুনাগড় মুসলিম রাজ্যগুলোর মধ্যে দ্বিতীয় বৃহত্তম এবং একটি ধনী হওয়ার অনন্য ব্যবস্থা ছিল। ব্রিটিশ ভারতের ৫৬২ টি রাজকীয় রাজ্যের মধ্যে রাজস্ব উৎপাদনের ক্ষেত্রে পঞ্চম স্থানে ছিল। ভিয়েনা চুক্তির আইনের ২৬ ধারা’র স্পষ্ট লঙ্ঘন করে এটি অবৈধভাবে ভারত দখল করেছে।
স্বাধীনতার পূর্ববর্তী সময়ে দেশ ভাগ নিয়ে আলোচনা-দাবি-দাওয়া শুরু হয়। জুনাগড়ের নবাব মহাবত খান রসুল খানজী তৃতীয় পাকিস্তানের সঙ্গে থাকবেন বলে ঠিক করেন।
সেইসময়ে প্যাটেল ছিলেন গুজরাতের নেতা। কাশ্মীর ও হায়দরাবাদকে ভারতে রাখা যতটা কঠিন ছিল ঠিক ততটাই ছিল জুনাগড়ের নবাবকে আটকে রাখা।
জুনাগড়ের নবাব ১৫/৯/১৯৪৭ তারিখে ‘ইনস্ট্রুমেন্ট অব অ্যাক্সেশন’ চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন পাকিস্তানের সঙ্গে। ফলে জুনাগড়কে তিন দিক থেকে ঘিরে ভারত সরকার তার সমস্ত বাণিজ্য বন্ধ করে দেয়। জুনাগড়ের খাদ্য পরিস্থিতি ভয়ঙ্কর হয়ে ওঠে।
সমস্যা বেগতিক দেখে মাউন্টব্যাটেন কিছুটা ভারতের বিপক্ষে চলে যান। তিনি যুদ্ধ হোক সেটা চাননি।
মোট তিনটি শর্ত দেওয়া হয় জুনাগড় নিয়ে। প্রথমত জুনাগড়কে রাষ্ট্রপুঞ্জের হাতে দেওয়া হোক। দ্বিতীয়ত, জুনাগড়ে ভারতীয় সেনা প্রবেশ করবে না। তৃতীয়ত জুনাগড়ে গণভোটে ঠিক হোক কী হবে।
মাউন্টব্যাটেনকে অন্ধকারে রেখে কুখ্যাত সর্দার বল্লভভাই প্যাটেলের নির্দেশে ভারতীয় সেনাবাহিনী জবরদস্তিভাবে জুনাগড়ে প্রবেশ করে এবং জুনাগড় দখল করে নেয় । নবাবের ক্ষমতা ছিল না তিনি ভারতের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়বেন। নবাব এই সময় সপরিবারে পাকিস্তানে আশ্রয় নেন। রাষ্ট্রটির দেওয়ান শাহনওয়াজ ভুট্টো ( জুলফিকার ভুট্টোর বাবা) পরিস্থিতি মোকাবিলার চেষ্টা করেন। জুনাগড়ের সামরিক শক্তি দুর্বল ছিল। ফলে জুনাগড়ের পরাজয় ও পতন ঘটে।
বাকীরা কেউ কিছু বোঝার আগেই ১৯৪৭ সালের ৯ নভেম্বর জুনাগড় ভারতের দখলে চলে যায়। পাকিস্তানের সমস্ত স্বপ্ন নস্যাৎ করে জুনাগড় ভারতের চিরস্থায়ী অংশ হয়ে যায়। ফলে তিনি সরকারকে আহ্বান জানান এই অঞ্চলের দখল নিতে। তারপর থেকে জুনাগড় ভারতের অংশ।

কেপ ভার্দ: আফ্রিকা উপকূলে আগ্নেয়গিরির দেশএমন একটি দেশ যার প্রত্যেকটি দ্বীপেই রয়েছে আগ্নেয়গিরি। বলা চলে এই দেশের মানুষে...
29/06/2024

কেপ ভার্দ: আফ্রিকা উপকূলে আগ্নেয়গিরির দেশ

এমন একটি দেশ যার প্রত্যেকটি দ্বীপেই রয়েছে আগ্নেয়গিরি। বলা চলে এই দেশের মানুষের প্রত্যহ চলাচল আগ্নেয়গিরিকে কেন্দ্র করেই। সবগুলোই প্রায় সুপ্তাবস্থায় আছে। বলুন তো, এমন ঘুমন্ত দৈত্যকে প্রতিবেশী বানিয়ে কি বসবাস করা সম্ভব?

বিস্তৃত নীল জলরাশির মাঝখানে ছোট ছোট এই দ্বীপগুলো সকাল হলেই বেশ কর্মব্যস্ত হয়ে ওঠে। ছোট ছোট ট্রলার নিয়ে মৎস্য শিকারিরা বেরিয়ে পড়ে বিশাল নীল জলরাশির বুকে। মাথার উপর বিশাল আকাশ আর নিচে বিস্তৃত ঊর্মিমালায় ভাসতে ভাসতে এখানকার মানুষের জীবন কেটে যায়।

বলা হচ্ছে উত্তর আটলান্টিক মহাসাগরের দ্বীপরাষ্ট্র কেপ ভার্দের কথা। নৈসর্গিক সৌন্দর্যই যে দেশের দ্বীপগুলোর প্রধান বৈশিষ্ট্য। কেপ ভার্দের দ্বীপগুলো ম্যাক্রোনেশিয়া বাস্তু-অঞ্চলের দ্বীপপুঞ্জের অন্তর্ভুক্ত। ১৪৬০ সালের পূর্বে এখানে কোনো জনবসতি ছিল না। সর্বপ্রথম পর্তুগিজরা এখানে বসতি স্থাপন করে। তারপর থেকেই ধীরে ধীরে জনসংখ্যা বাড়তে থাকে।

আফ্রিকার পশ্চিম উপকূল থেকে এই দ্বীপদেশটির দূরত্ব মাত্র ৫৭০ কিলোমিটার। ২০১৮ সালের পরিখ্যান অনুযায়ী এর মোট জনসংখ্যা ৫,৪৩,৭৬৭ জন। দেশটির মোট জনগোষ্ঠীর ৯৩% রোমান ক্যাথলিক ধর্মের অনুসারী। এছাড়া মুসলিম রয়েছে ১.৮ শতাংশ। এদেশের অধিকাংশ মানুষই জাতিগতভাবে ইউরোপীয়। বিশেষ করে পর্তুগিজ জনগণ সবচেয়ে বেশি। এ কারণে দেশটির রাষ্ট্রীয় ভাষাও পর্তুগিজ। তবে বর্তমানে উল্লেখযোগ্য হারে আফ্রিকান জনগোষ্ঠী চোখে পড়ছে।

এ দেশের মানুষের জীবনযাত্রা ইউরোপীয়ানদের মতো। বাড়িঘর, রাস্তাঘাট, বাজার, এমনকি ধর্মীয় স্থাপনাসহ সবকিছুই ইউরোপের আদলে গড়া। এ যেন উত্তর আটলান্টিকের বুকে একখন্ড ইউরোপ।

ইতিহাস
এ দ্বীপগুলো সর্বপ্রথম সমুদ্রের উপর ভেসে ওঠে প্রায় ২০ মিলিয়ন বছর আগে। সেসময় সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা এখনকার তুলনায় প্রায় ২০০ মিটার বেশি ছিল। যার কারণে অধিকাংশ দ্বীপ তখনও পানির তলায় ছিল। পরে ধীরে ধীরে অন্যান্য দ্বীপগুলোও ভেসে উঠতে শুরু করে।

সর্বপ্রথম ১৪৫৬ সালে, পর্তুগিজ রাজকুমার হেনরি নেভিগেটর, অ্যালভিস ক্যাডামোস্টো ও আন্তোনিওতো উসোদিমারে যৌথভাবে বেশ কয়েকটি দ্বীপ আবিষ্কার করেন। পরের দশকে, ডায়োগো গোমেস এবং আন্তোনিও ডি নোলি দ্বীপপুঞ্জের অবশিষ্ট দ্বীপগুলো আবিষ্কার করেন। তারা যে সময় দ্বীপগুলো আবিষ্কার করেন, তখন এই অঞ্চল মানুষের বসবাসের অনুপযোগী ছিল। পর্তুগিজরা ছয় বছর পরে সাও টিয়াগো দ্বীপে ফিরে এসে সিডে ভেলহা দ্বীপ খুঁজে পায়, যা ক্রান্তীয় অঞ্চলে প্রথম স্থায়ী ইউরোপীয় জনবসতির শহর।

কেপ ভার্দ আফ্রিকা উপকূলের বেশ কাছেই অবস্থিত। যাত্রাপথে পর্তুগিজ বাণিজ্যিক জাহাজগুলো এই দ্বীপে নোঙর করত। এরপর ১৪৬০ সালে তারা এই দ্বীপগুলোকে নিজেদের সাম্রাজ্যের অধীনে নিয়ে আসে। এর পরবর্তী কয়েক বছরে বসতি স্থাপন করতে শুরু করে। তারপর থেকেই ধীরে ধীরে জনসংখ্যা বাড়তে থাকে, কর্মব্যস্ত হয়ে উঠতে শুরু করে একসময়ের নির্জন দ্বীপ।

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে ব্রিটিশ যুদ্ধজাহাজগুলো এর বন্দরগুলোতে অবস্থান করে। ১৯৪১ সালের এপ্রিল মাসে এখানে অবস্থান করে কয়েক হাজার ব্রিটিশ সৈন্য। যুদ্ধাবস্থা এবং খারাপ পরিস্থিতিতে সেখানে দুর্ভিক্ষ শুরু হলে অনেক লোক ইউরোপে চলে যায়। আবার কিছু লোক সেনেগাল এবং দক্ষিণ আফ্রিকাতে চলে যায়। ১৯৪০ সালে এর বর্তমান রাজধানী প্রায়াতে একটি বিমানবন্দর নির্মিত হয়। তখন থেকেই ইউরোপ ও আফ্রিকার সাথে নিয়মিত ফ্লাইট পরিচালিত হত।

ভৌগলিক দিক দিয়ে আফ্রিকা উপকূলের খুব নিকটে হওয়ায় এর দ্বীপগুলো বেশ গুরুত্বপূর্ণ ছিল। এজন্য পর্তুগিজরা সর্বপ্রথম একে গুরুত্বপূর্ণ পানি সরবরাহ কেন্দ্র, চিনি শিল্প এবং দাস ব্যবসার কেন্দ্রে পরিণত করে। শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে ঔপনিবেশিক শাসনের কারণে স্থানীয় জনগণের মধ্যে একধরনের বিদ্বেষ সৃষ্টি হয়। স্বাধীনতার দাবীতে গড়ে উঠে বেশ কিছু সংগ্রামী সংগঠন। ১৯৭৫ সালে পর্তুগালের বিরুদ্ধে দীর্ঘ এক সশস্ত্র যুদ্ধের মাধ্যমে কেপ ভার্দ স্বাধীনতা লাভ করে। তার স্বাধীনতায় সবচেয়ে বেশি ভূমিকা রাখে ‘দ্য আফ্রিকান পার্টি ফর দ্য ইন্ডিপেন্ডেন্স অভ গিনি-বিসাউ অ্যান্ড কাবু ভার্দ’ নামের একটি সংগঠন। তাদের উদ্দেশ্য ছিল গিনি-বিসাউ এবং কেপ ভার্দকে একত্রিত করে একটি রাষ্ট্র গঠন করা। সে সময় তারাই এই দুই অঞ্চল নিয়ন্ত্রণ করত। এ নিয়ে পর্তুগিজদের বিরুদ্ধে বেশ কয়েকবার বিদ্রোহ হয়। পরবর্তীতে সশস্ত্র যুদ্ধের মাধ্যমে তারা স্বাধীনতা অর্জন করে।

তাদের এই স্বপ্ন ধূলিসাৎ হয়ে যায় ১৯৮০ সালে এক সামরিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে। পরবর্তীতে এই সংগঠন ভেঙে গিয়ে নতুন করে গঠিত হয় ‘আফ্রিকান পার্টি ফর দ্য ইন্ডিপেনডেন্স অফ কেপ ভার্দ’। তারা দীর্ঘদিন এই দেশকে নিয়ন্ত্রণ করে। পরে দেশ যখন গণতান্ত্রিক পথে যাত্রা শুরু করে তখন তাদের ক্ষমতা কমতে থাকে। ১৯৯১ সালের নির্বাচনে তারা ক্ষমতা হারায়। এই নির্বাচনে ‘মুভিমেন্তো প্যারা অ‍্যা ডেমক্রাসিয়া’ জয়লাভ করে। ১৯৯৬ সালের আবারও দলটি জয়লাভ করে। পরবর্তী দীর্ঘ ১০ বছর পর ২০০১ সালের নির্বাচনে পুনরায় ‘আফ্রিকান পার্টি ফর দ্য ইন্ডিপেনডেন্স অফ কেপ ভার্দ’ ক্ষমতায় আসে। এর ২০০৬ সালের নির্বাচনেও তারা বিজয়ী হয়।

প্রশাসনিক অঞ্চলসমূহ

অপরূপ সৌন্দর্যের দেশ কেপ ভার্দ মোট ১৮টি দ্বীপ নিয়ে গঠিত। এর মধ্যে ১০টি আয়তনে বেশ বড় এবং বাকিগুলো ছোট। প্রধান দ্বীপগুলো হলো বার্লাভেন্তো, সাও ভিসেন্টে, সোতাভেন্তো, সান্টা লুজিয়া, মাইয়ো, সাও নিকোলাউ, সান্টিয়াগো, সান্টো আন্টাও, সাল, ফগো, বোয়া ভিস্তা, ব্রভা ইত্যাদি। এই ১৮টি দ্বীপের মধ্যে সান্টা লুজিয়াসহ মোট পাঁচটি দ্বীপে মানববসতি নেই। নির্জন দ্বীপগুলোকে প্রাকৃতিক সম্পদ হিসেবে সংরক্ষণ করা হয়েছে। সবগুলো দ্বীপে আগ্নেয়গিরি থাকলেও শুধু মাত্র ফোগোতেই অগ্ন্যুৎপাত ঘটে।

আকার এবং জনসংখ্যা উভয় দিক দিয়েই কেপ ভার্দের বৃহত্তম দ্বীপ সান্টিয়াগো। এখানেই অবস্থিত বৃহত্তম জনবহুল শহর প্রায়া। কেপ ভার্দ দ্বীপপুঞ্জের সাল, বোয়া ভিস্তা এবং মাইও এই তিনটি দ্বীপ মোটামুটি সমতল। বেলে মাটি দ্বারা গঠিত, উর্বর এবং শুকনো। বাকিগুলো স্যাঁতস্যাঁতে, প্রচুর গাছপালা এবং কঙ্কর দিয়ে ভরা। দ্বীপগুলো আগ্নেয়গিরি দ্বারা গঠিত হওয়ার কারণে অধিকাংশ এলাকা শিলাখণ্ড দ্বারা আবৃত।

অর্থনীতি
ভৌগলিক অবস্থানগত কারণে কেপ ভার্দে খুব বেশি প্রাকৃতিক সম্পদ নেই। তারপরও তারা উল্লেখযোগ্য অর্থনৈতিক উন্নতি করেছে। এখানকার মানুষের জীবনযাত্রার মানও বেশ উন্নত। কেপ ভার্দের উন্নয়নের একটি কারণ হলো বিশ্বের উন্নত দেশগুলোর উন্নয়ন সহায়তা। বিশেষ করে পর্তুগালসহ ইউরোপীয় দেশগুলো কেপ ভার্দে ব্যাপক উন্নয়ন সহায়তা সরবরাহ করে। ২০০৭ সালের পর জাতিসংঘ একে স্বল্পোন্নত থেকে উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে দেখছে।

দশটি প্রধান দ্বীপের মধ্যে পাঁচটিই (সান্তিয়াগো, সান্টো আন্তো, সাও নিকোলাউ, ফোগো এবং ব্রাভা) উল্লেখযোগ্যভাবে কৃষিক্ষেত্রে বেশ সমৃদ্ধ, যদিও তা যথেষ্ট নয়। কেপ ভার্দের মোট খাদ্যশস্যের ৯০ শতাংশই আমদানি করা হয়। খনিজ সম্পদ বলতে কেবল মাত্র লবণ, পোজোলোনা (সিমেন্ট উৎপাদনে ব্যবহৃত আগ্নেয় শিলা) এবং চুনাপাথর রয়েছে। পর্তুগালের অধীনে থাকাকালে এখানে বেশ কিছু ওয়াইন তৈরির জন্য ঘরোয়া শিল্প প্রতিষ্ঠিত হয়। ঐতিহ্যগতভাবে এখনও ঘরোয়াভাবে ব্যাপক ওয়াইন উৎপাদন হয়। ইউরোপে এই ওয়াইন রপ্তানি করা হয়।

কেপ ভার্দের অর্থনীতি মূলত সেবা-ভিত্তিক। সেবা, বাণিজ্য, পরিবহন এবং সরকারি পরিষেবাগুলো মিলিয়ে মোট জিডিপির প্রায় ৭০ শতাংশ। কেপ ভের্দির মোট জনসংখ্যার প্রায় ৩৫% পল্লী অঞ্চলে বসবাস করে, যাদের মূল পেশা কৃষি ও মৎস শিকার। এখানে প্রচুর মাছ এবং শেলফিস পাওয়া যায়। দেশের চাহিদা মিটিয়ে এখন বিদেশেও মাছ রপ্তানি করা হচ্ছে। বর্তমানে মৎস্যশিল্প কেপ ভার্দের অন্যতম অর্থনৈতিক উৎসে পরিণত হয়েছে। প্রায় প্রত্যেকটি শহরেই কোল্ড স্টোরেজ, হিমায়িত সুবিধা এবং ফিশ প্রসেসিং প্ল্যান্ট রয়েছে।

কেপ ভার্দের আরেকটি অর্থনীতিক চালিকাশক্তি রেমিটেন্স, যার মূল উৎস ইউরোপ। এই রেমিটেন্সে দেশটির গার্হস্থ্য অর্থনীতিতে জিডিপির প্রায় ২০% অবদান রাখে। সামান্য কিছু প্রাকৃতিক সম্পদ থাকা সত্ত্বেও আধা-মরুভূমি ও অনুর্বর এই দেশটির জীবনযাত্রার মান অনেক উন্নত।

১৯৯১ সাল থেকে সরকার বিদেশমুখী বিনিয়োগকারীদের উন্মুক্ত ব্যবসায়ের সুযোগ দিয়েছে। ফলে বেসরকারি খাতের উন্নয়নের গতি ত্বরান্বিত হয়েছে। প্রকৃতির অপার লীলাভূমি হওয়ার কারণে সারাবিশ্ব থেকে প্রতি বছর বহু পর্যটক পাড়ি জমায় এখানে। সেজন্য পর্যটন শিল্পও বেশ অবদান রাখছে তাদের অর্থনীতিতে। ২০০৭ সালে তারা ওয়ার্ল্ড ট্রেড অর্গানাইজেশনে যোগ দেয়।

কেপ ভার্দের প্রধান বন্দর মিনডেলো এবং প্রায়াতে অবস্থিত। তবে অন্যান্য দ্বীপগুলোতে ছোট ছোট বন্দর সুবিধা রয়েছে। স্যাল এবং রাজধানী প্রায়াতে রয়েছে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। এছাড়া জনবসতি থাকা সব দ্বীপেই স্থানীয় বিমানবন্দর নির্মিত হয়েছে। এই দ্বীপপুঞ্জটিতে মোট ৩,০৫০ কিলোমিটার রাস্তা রয়েছে, যার মধ্যে ১,০১০ কিলোমিটার পাকা, বাকিগুলো কোচলিস্টোন দ্বারা নির্মিত।

প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও পর্যটন
বিশ্বের দ্রুত বর্ধনশীল পর্যটন শিল্পসমৃদ্ধ দেশগুলোর মধ্যে কেপ ভার্দের অবস্থান তালিকার প্রথমদিকে। উত্তর আটলান্টিক মহাসাগরে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা এই দ্বীপরাষ্ট্রটি যেন সৃষ্টিকর্তা নিজে হাতে সাজিয়েছেন। প্রত্যেক দ্বীপেই আগ্নেয়গিরি থাকার কারণে এর সৌন্দর্য বহুগুণে বৃদ্ধি পেয়েছে। এর স্বচ্ছ নীল জলরাশি এবং সবুজ দ্বীপগুলো দিন দিন পর্যটকদের কাছে জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। তাই আগামীর কেপ ভার্দের আয়ের প্রধান উৎস হতে যাচ্ছে পর্যটন খাত এ কথা নিশ্চিত করেই বলা যায়।

কেপ ভার্দের বৃহত্তম আগ্নেয়গিরিটি বর্তমান বিশ্বের পর্যটকদের কাছে আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠেছে। ফোগো দ্বীপের এই আগ্নেয়গিরিটিতে সর্বশেষ অগ্ন্যুৎপাত হয় ২০১৪ সালে। বর্তমানে এর পাহাড়ের চূড়ায় ওঠা যায় এবং আগ্নেয়গিরির খুব কাছেও যাওয়া যায়।

যাবেন নাকি একবার কেপ ভার্দে?

Top 100 Beaches
05/06/2024

Top 100 Beaches

Online Visa চেক করার 40+ দেশের ওয়েব এড্রেস। এবার নিজেই চেক করে নিন অনলাইনে ভিসা।১। -তানজানিয়া http://www.tanzania.go.tz...
30/05/2024

Online Visa চেক করার 40+ দেশের ওয়েব এড্রেস। এবার নিজেই চেক করে নিন অনলাইনে ভিসা।
১। -তানজানিয়া http://www.tanzania.go.tz
- See more at: http://techtimebd.blogspot.com/.../05/online-visa-60.html...
২। -কাতার http://www.moi.gov.qa/VsaWeb/Actions...
৩। কুয়েত http://www.moi.gov.kw
৪। পাকিস্তান http://www.moitt.gov.pk/
৫। সৌদি আরব http://www.moi.gov.sa/
৬। দুবাই/আরব আমিরাত http://www.moi.gov.ae
৭। মিশর http://www.moiegypt.gov.eg/english/
৮। বাংলাদেশ http://www.moi.gov.bd
৯। সাইপ্রাস http://moi.gov.cy/
১০। নেপাল http://www.moic.gov.np/
১১। আলবেনিয়া http://www.moi.gov.al/
১২। -জাম্বিয়া http://www.moi.gov.gm/
১৩। -জর্দান http://www.moi.gov.jo/
১৪। -ইন্ডিয়া http://labour.nic.in/
১৫। -কেনিয়া http://www.labour.go.ke/
১৬। -ইটালী https://www.visaservices.org.in/Italy-Bangladesh-Tracking/
১৭। -সিংগাপুর http://www.mom.gov.sg/
১৮। গ্রীস http://www.mddsz.gov.si/en
১৯। -শ্রীলংকা http://www.labourdept.gov.lk/
২০। -দক্ষিণ আফ্রিকা http://www.labour.gov.za/
২১। -ইরান http://www.irimlsa.ir/en
২২। -ঘানা http://www.ghana.gov.gh/
২৩। -থাইল্যান্ড http://www.mfa.go.th
২৪। -বাহরাইন http://www.mol.gov.bh।
২৫। -ভূটান http://www.molhr.gov.bt/
২৬। -কলম্বিয়া http://www.labour.gov.bc.ca/esb/ http://www.gov.bc.ca/citz
২৭। -কানাডা http://www.labour.gov.on.ca/english/
২৮। -বারবাডোস http://www.labour.gov.bb/
২৯। -কোরিয়া http://www.moel.go.kr/english
৩০। -জাপান http://www.mhlw.go.jp/english/
৩১। -সাইপ্রাস http://www.mfa.gov.cy/
৩২। -ভিয়েতনাম english.molisa.gov.vn/
৩৩।- নিউজিল্যান্ড http://www.dol.govt.nz/
৩৪। -নামিবিয়া http://www.mol.gov.na/
৩৫। -মালদ্বীপ mhrys.gov.mv/
৩৬। -মিয়ানমার http://www.mol.gov.mm/
৩৭। -লেবানন http://www.labor.gov.lb/
৩৮। -পোল্যান্ড http://www.mpips.gov.pl/en
৩৯। -ইংল্যান্ড http://www.ukba.homeoffice.gov.uk
৪০। -বুলগেরিয়া http://www.mlsp.government.bg/en
৪১। -আমেরিকা http://www.dvlottery.state.gov/ESC http://www.dol.gov/
৪২। -স্পেন http://www.mtin.e

আমেরিকান ট্যুরিস্ট ভিসা (B1-B2): সঠিক পন্থায় আবেদন করলে সহজেই পাওয়া সম্ভবঅনেকেই মনে করেন, আমেরিকায় যাওয়া অত্যন্ত কঠিন এব...
18/05/2024

আমেরিকান ট্যুরিস্ট ভিসা (B1-B2): সঠিক পন্থায় আবেদন করলে সহজেই পাওয়া সম্ভব
অনেকেই মনে করেন, আমেরিকায় যাওয়া অত্যন্ত কঠিন এবং ভিসা পাওয়া সহজ নয়। কিন্তু, সঠিক তথ্য ও পদ্ধতি জানা থাকলে এই প্রক্রিয়াটি একেবারেই সহজ। আসলে, আমেরিকার পাঁচ বছরের মাল্টিপল এন্ট্রি ট্যুরিস্ট ভিসা (B1-B2) বাংলাদেশ থেকে পাওয়া খুবই সহজ, যদি আপনি সঠিক পন্থায় এবং সঠিক প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে ভিসা প্রসেসিং করেন! 🇺🇸🇺🇸🇺🇸
আমরা অনেকেই আমেরিকার ভিসার জন্য আবেদন করতে ভয় পাই, কারণ আমরা মনে করি অন্যান্য উন্নত দেশগুলোর মতোই ট্যুরিস্ট ভিসা প্রসেসিং এর সময় অনেক ডকুমেন্টস সাবমিট করতে হয়। তবে, আমেরিকান ট্যুরিস্ট ভিসার (B1-B2) ক্ষেত্রে পদ্ধতিটি সম্পূর্ণ ভিন্ন এবং সহজ। এই ভিসা পাওয়ার জন্য অনেক বেশি কাগজপত্র দরকার নেই। এমনকি আপনার ব্যাংক স্টেটমেন্ট বা সম্পত্তির মূল্যায়নও প্রয়োজন হয় না। যদিও একাধিক দেশ ভ্রমণের অভিজ্ঞতা থাকলে ভিসা পাওয়ার সম্ভাবনা বাড়ে, তবুও শুধুমাত্র এটি থাকলেই আপনি ভিসা পাবেন তা নয়। সঠিক কৌশল জানলে সাদা পাসপোর্টেও সহজেই আপনি আমেরিকার ভিসা পেতে পারেন!
আমেরিকান ট্যুরিস্ট ভিসার প্রথম দুটি ধাপ হলো:
1. সিজিআই প্রোফাইল তৈরি করা।
2. ভিসা ফি এর রিসিপ্ট প্রিন্ট আউট করে ইস্টার্ন ব্যাংকের (EBL) যে কোনো ব্রাঞ্চে অফলাইনে জমা দেওয়া। আপনার যদি EBL ব্যাংকে একাউন্ট থাকে তাহলে EBL ব্যাংকের অ্যাপের মাধ্যমে অনলাইনেও ভিসা ফি জমা দিতে পারবেন।
বর্তমানে জনপ্রতি ভিসা ফি হচ্ছে $১৮৫ ডলার, যা বর্তমান বাজারের ডলার মূল্যে ২১,০৯০ টাকা।
আমেরিকান মাল্টিপল এন্ট্রি ট্যুরিস্ট ভিসা বাংলাদেশ থেকে সাধারণত ৫ বছরের জন্য দেওয়া হয় এবং এই ভিসাটি মূলত দুটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের উপর ভিত্তি করে হয়ে থাকে:
1. DS-160: Online Nonimmigrant Application Form এর উপর।
2. ভিসা অফিসারের সাথে একটি শর্ট ইন্টারভিউ এর উপর।
DS-160 ফর্ম কেন গুরুত্বপূর্ণ?
যেহেতু আমেরিকান ট্যুরিস্ট ভিসা ব্যক্তিগত তথ্য ও ইন্টারভিউ ভিত্তিক, তাই DS-160 ফর্মে সকল ব্যক্তিগত ও পারিবারিক তথ্য নির্ভুল ও সঠিকভাবে প্রদান করতে হয়। মনে রাখবেন, সঠিকভাবে DS-160 এপ্লিকেশন ফর্ম পূরণ করলে আপনার ভিসা পাওয়ার সম্ভাবনা ৭০% নিশ্চিত হয়ে যাবে।
ভিসা অফিসারের সাথে ইন্টারভিউ কেমন হবে?
ভিসা অফিসারদের বেশিরভাগ প্রশ্ন আপনাদের দেওয়া DS-160 ফর্ম এর উপর ভিত্তি করেই হয়ে থাকে। ইন্টারভিউয়ের উপর মূলত বাকী ৩০% সম্ভাবনা নির্ভর করে। সাক্ষাৎকারের সময়কাল মূলত ২-৩ মিনিটের হয়ে থাকে (কারো ক্ষেত্রে ৫-১০ মিনিট পর্যন্ত দীর্ঘ হতে পারে)। এই অল্প সময়ে ভিসা অফিসারগণ মূলত আপনাদের মনস্তাত্ত্বিকভাবে পরীক্ষা করেন। আপনার দেহভঙ্গি, বাচনভঙ্গি, পোশাক এবং আপনি কনসুলার অফিসারদের প্রতিটি প্রশ্নের সংক্ষেপে ও সুস্পষ্ট ব্যাখ্যা দিতে পারেন কিনা সবকিছু বিবেচনা করে তারা তাৎক্ষণিকভাবে একটি সিদ্ধান্ত নেন। এছাড়াও, আপনাকে অবশ্যই স্পষ্টভাবে বুঝাতে হবে কেন আপনি আমেরিকা যাচ্ছেন এবং নির্ধারিত সময়ের মধ্যে ফিরে আসবেন।
তাই, আপনি যখন আমেরিকার ট্যুরিস্ট ভিসার (B1+B2) জন্য আবেদন করবেন, তখন অবশ্যই আপনার DS-160 ফর্মটি কোন দক্ষ এবং অভিজ্ঞ ব্যক্তির মাধ্যমে পূরণ করতে হবে। কারণ, DS-160 ফর্ম সঠিকভাবে পূরণ করতে না পারলে এটি শুধু আপনার রিফিউজের কারণই হবে না, বরং পরবর্তীতে আবেদন করার সময়েও জটিলতা সৃষ্টি করবে।
তাই ভেবেচিন্তে সঠিক জায়গায় সঠিক ব্যক্তির মাধ্যমে DS-160 ফর্মটি পূরণ করুন এবং আমেরিকার ভিসা পাওয়ার সুযোগ হাতছাড়া করবেন না।

25/03/2024
তোমরা পৃথিবীতে ভ্রমণ কর, অতঃপর লক্ষ্য কর কীভাবে আল্লাহ সৃষ্টির সূচনা করেছেন। সুরা আনকাবুত: ২০
07/12/2022

তোমরা পৃথিবীতে ভ্রমণ কর, অতঃপর লক্ষ্য কর কীভাবে আল্লাহ সৃষ্টির সূচনা করেছেন।
সুরা আনকাবুত: ২০

24/09/2022

The Dhaka-Mawa-Bhanga Expressway Night View, Dhaka, Bangladesh | Musafir

06/09/2022

University of Florida Campus Lake

16/08/2022

Away from the bustling life of the city, Chef’s Table Courtside is the perfect place to not only spend time with loved ones but also enjoy the serene nature ...

ভূস্বর্গ কাশ্মীরের বুকে : শোনমার্গের সৌন্দর্য্যের হাতছানি!------------------------------------------------আপনি যখন ডাল ল...
02/07/2022

ভূস্বর্গ কাশ্মীরের বুকে : শোনমার্গের সৌন্দর্য্যের হাতছানি!
------------------------------------------------

আপনি যখন ডাল লেক থেকে জিপ বা মাইক্রোতে করে জলপ্রপাতের মতো পাঁথরের উপর দিয়ে বয়ে চলা সিন্ধু নদীর পাশ দিয়ে বরফ আর সবুজে মোড়া পাহাড়ের বুক চিরে শোনমার্গের দিকে যেতে থাকবেন, তখন সৌন্দর্য্যের রুপের আলোতে আপনার চোখ ঝলসে যাবে, বিস্ময়ে আপনার চোখ হয়ে যাবে ছানাবড়া! আপনার মনে হবে আপনি স্বর্গে বিচরণ করছেন।
ডাল লেক থেকে শোনমার্গের দূরত্ব প্রায় ১০০ কিমি। খুব ভোরে উঠে নাস্তা সেরে আমরা সাতটার দিকে একটা মাইক্রো করে রওনা করি শোনমার্গ অভিমুখে। সকাল দশটার দিকে আমরা শোনমার্গ বাজারে পৌছায়। আপনি যখন কাশ্মীর যাবেন, তখন মূল প্লেসের থেকে রাস্তার দুপাশের সৌন্দর্য্য আপনাকে বেশি মুগ্ধ করবে। পৃথিবীর যেকোনো পাহাড়ী এলাকার ক্ষেত্রে এই কথা প্রযোজ্য।
কারণ দূর্গম পাহাড়ে ঢুকার সুযোগ নেই, অনেক কষ্টে নির্মিত বন্ধুর রাস্তা দিয়ে যেতে যেতেই এই সৌন্দর্য্য উপভোগ করতে হয়। ডাল লেক থেকে শোনমার্গ যেতে পাহাড় কেটে এমনভাবে রাস্তা বানানো হয়েছে, যেখান থেকে সিন্ধু নদী, পাহাড় আর ঝর্ণার সৌন্দর্য্য আপনি উপভোগ করতে পারবেন।

শোনমার্গ বাজার থেকে সবাই দুটো স্পটে যায়। একটা জজিলা জিরো পয়েন্ট যেখা‌নে সারাবছর বরফ থাকে। মাইক্রোতে এই জজিলায় যেতে আসতে তিন ঘন্টার মতো লাগে। জজিলায় আছে কারগিল জাদুঘর, এই কারগিলে ১৯৬৫ সালে পাক ভারত যুদ্ধ হয় এবং পাকিস্তান বিজয়ী হয়। কারগিল যুদ্ধে পাকিস্তানের পক্ষে যুদ্ধ করে মেজর জিয়া পাকিস্তানের সেরা যোদ্ধা নির্বাচিত হয়।

আরেকটা স্পট শোনমার্গ বাজার থেকে মাত্র সাত কিলোমিটার দূরে, নাম গ্লেসিয়ার। এই গ্লেসিয়ার যাওয়ার কোন রাস্তা নেই।
আপনাকে দূর্গম পাহাড় ট্রাকিং করতে হবে স্থানীয় গাইড নিয়ে, অথবা ঘোড়ায় চেপে যেতে হবে। সবাই ঘোড়ায় করে যায়। যেতে যেতে ঘোড়ার এই পাহাড়ী রাস্তা মুখস্ত হয়ে গেছে। ঘোড়াপ্রতি দাম চাইবে তিন হাজার রুপি, দরকষাকষি করে যে যত কমাতে পারে। আমরা প্রায় দুই ঘন্টার ম্যারাথন বার্গেইন করে পাঁচশোতে ঠিক করেছিলাম। এই দরকষাকষির গল্প আরেকদিন করবো।
শুধু বলে রাখি, কাশ্মীরের মতো এরকম ছ্যাচড়া আর নিকৃষ্ট দরকষাকষি মনে হয় পৃথিবীর কোথাও নেই।
পবিত্র কোরআনের সুরা ইমরানের ১৪ নম্বর আয়াতে মানুষের জন্য আসক্তিকর হিসেবে যেসব জিনিসের উল্লেখ আছে তার মধ্যে ঘোড়াও আছে। কাশ্মীরে যাওয়ার পর এই আয়াতে ঘোড়া উল্লেখ থাকার শানে নুযুল উপলব্ধি করেছি। বিশাল বিশাল পাহাড়ের দুর্গম গিরিপথ যেভাবে ঘোড়া পাড়ি দিয়েছে তা অবাক করেছে। পাহাড়ের চুড়া দিয়ে যখন ঘোড়া ছুটে চলছিলো, তখন প্রতি সেকেন্ডে মৃত্যু হাতছানি দিচ্ছিলো। গ্লেসিয়ার পয়েন্টেও বারো মাস বরফ থাকে। এই গ্লেসিয়ার পয়েন্টে সালমান খানের বজরঙ্গী ভাইজানসহ অনেক মুভির শুটিং হয়েছে ।
পাথরের উপর দিয়ে ঝর্ণার মতো বয়ে চলা সিন্ধু নদী, চতুর্দিকে সবুজ আর বরফে মোড়া বিশাল বিশাল পাহাড়, পাহাড়ের বুক চিরে বয়ে চলা অসংখ্য ঝর্না, আর সিন্ধু নদীর দুপাশে সামান্য সবুজে ঘেরা সমতল জায়গা,
এই হলো স্বর্গীয় সৌন্দর্য্যমন্ডিত গ্লেসিয়ার পয়েন্ট।

বাংলাদেশের দর্শনীয় জায়গা১. সেন্ট মার্টিন২. কক্সবাজার৩. সাজেক৪. সুন্দরবন৫. জাফলং৬. নিলগিরি ও নিলাচল৭. নিঝুম দ্বীপ৮. পতে...
04/06/2022

বাংলাদেশের দর্শনীয় জায়গা
১. সেন্ট মার্টিন
২. কক্সবাজার
৩. সাজেক
৪. সুন্দরবন
৫. জাফলং
৬. নিলগিরি ও নিলাচল
৭. নিঝুম দ্বীপ
৮. পতেঙ্গা
৯. সংসদ ভবন
১০. টাঙ্গুন হাওর
১১. সাদা পাথর
১২. শ্রীমঙ্গল
১৩. লালবাগকেল্লা
১৪. ষাটগম্বুজ মসজিদ
১৫. পাহাড়পুর বৌদ্ধ বিহার
১৬. মাধবকুণ্ড
১৭. বাঘা মসজিদ
১৮. বিছানাকান্দী
১৯. গুলিয়াখালি
২০. তেতুলিয়া
২১. টেকনাফ
২২. মহাস্থানগড়
২৩. বিরিশিরি
২৪. আমিয়াখুম
২৫. লালাখাল

২৬. কুসুম্বা মসজিদ
২৭. চন্দ্রনাথ
২৮. আহসান মঞ্জিল
২৯. মায়াংতং
৩০. তাজহাট প্যালেস
৩১. বরেন্দ্র যাদুঘর
৩২. ছোট সোনা মসজিদ
৩৩. সাফারি পার্ক
৩৪. পাকশি সেতু
৩৫. শিমুল বাগান
৩৬. নিকলী হাওর
৩৭. নয়াবাদ মসজিদ
৩৮. মহেশখালী
৩৯. চিনির মসজিদ
৪০. অষ্টগ্রাম মিঠামাইন
৪১. বালাসী ঘাট
৪২. ধরলা সেতু
৪৩.কান্তজীর মন্দির
৪৪. রামসাগর
৪৫. বায়োজিদ বোস্তামির মাজার
৪৬. ভাটিয়ারী লেক
৪৭. তিস্তা সেতু
৪৮. তিন নদীর মোহনা
৪৯. শাহ জালাল মাজার
৫০. চর মনপুরা

৫১. গুটিয়া মসজিদ
৫২. চর কুকরি মুকরি
৫৩. কেওক্রাডং
৫৪. বেহুলার বাসর ঘর
৫৫. চিম্বুক পাহাড়
৫৬. হিমছড়ি
৫৭. তাজিংডং
৫৮. বগালেক ও আলীর গুহা
৫৯.কাপ্তাই লেক
৬০. মহেরা জমিদার বাড়ি

৬১. ২০১ গম্বুজ বিশিষ্ট মসজিদ
৬২. জাতীয় সংসদ ভবন
৬৩. কার্জন হল
৬৪. ঝুলন্ত ব্রীজ
৬৫. গারো পাহাড়
৬৬. আলেকজান্ডার ক্যাসেল
৬৭.কংলাক পাড়া
৬৮. আলুটিলা গুহা
৬৯. গজনী অবকাশ কেন্দ্র ও লেক
৭০. ভাওয়াল রাজবাড়ি ও রিসোর্ট

৭১. রিসাং ঝনা
৭২. শাহ পরান মাজার
৭৩. বাশবাড়িয়া
৭৪. হটিকালচার পার্ক
৭৫. ময়নামতি
৭৬. যমুনা সেতু ও চায়না বাধ ৩
৭৭. শতবর্ষী আম গাছ
৭৮. বারিক্কা টিলা ও নিলাদ্রী লেক
৭৯. চিলমারী নদী বন্দর
৮০. মালনীছড়া চা বাগান

৮১.রংপুর চিড়িয়াখানা
৮২. রাতারগুল
৮৩. পান্থমুই
৮৪. মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত
৮৫. পুঠিয়া রাজবাড়ি
৮৬. মহারাজার দিঘী
৮৭. জ্বিনের মসজিদ
৮৮. রকস মিউজিয়াম
৮৯. লেবুর চর ও ফাতরার বন
৯০. ভাসমান পিয়ারা বাজার

৯১. বজরা শাহি মসজিদ
৯২. ইনানী বিচ
৯৩. অরুনিমা গলফ রিসোর্ট
৯৪. চাটমোহর শাহী মসজিদ ও গজনার বিল
৯৫. নীল সাগর
৯৬. ইদ্রাকপুর কেল্লা
৯৭. ওয়ারী বটেশ্বর
৯৮. উত্তরা গণভবন
৯৯. চলন বিল
১০০. লোকশিল্প যাদুঘর

১০১. লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্দ্যান
১০২. হাম হাম
১০৩. হাকালুকি হাওর
১০৪. মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি সৌদ্ধ
১০৫. বালিয়াটি জমিদার বাড়ি
১০৬. তিন বিঘা করিডোর
১০৭. তিস্তা ব্যারেজ
১০৮. হারানো মসজিদ
১০৯. কুঠি বাড়ি
১১০. চিলমারি বন্দর

১১১. ঝাপা বাওর
১১২. মল্লিক পুরের বটগাছ
১১৩. খৈয়াছড়া
১১৪. নাপিত্তাছড়া
১১৫. বাংলাবান্ধা স্থলবন্দর
১১৬. সন্দ্বীপ
১১৭. সোনাইছড়ি ট্রেইল
১১৮. সুপ্তধারা সহস্রধারা
১১৯. কমলদহ ট্রেইল
১২০. কুতুবদিয়া দ্বীপ

১২১. স্বপ্নপুরী
১২২. দুপ্পানি ঝনা
১২৩. গাছ কাটা ঝনা
১২৪. মাওয়া
১২৫. স্বনমন্দির
১২৬. ভিন্নজগৎ
১২৭. তিনাপ সাইতার
১২৮. দেবতাখুম, সাত ভাই খুম, ভোলাখুম
১২৯. মহামায়া লেক
১৩০. আলি বাবা থিম পার্ক

১৩১. ক্রিস তং
১৩২. ডিম পাহাড়
১৩৩. ইটাকুমারি জমিদার বাড়ি
১৩৪. ডিবির হাওর
১৩৫. রিজার্ভ ফলস

Mother's Day is all about celebrating the most important woman in the world who raised you and shaped you for who you ar...
08/05/2022

Mother's Day is all about celebrating the most important woman in the world who raised you and shaped you for who you are.

07/05/2022

The Dhaka-Mawa-Bhanga Expressway Night View, Dhaka, Bangladesh

"Takabbalallahu Minna wa Minkum""তাকাব্বালাল্লাহু মিন্না ওয়া মিনকুম" تَقَبَّلَ اللّهُ مِنَّ وَ مِنْكُمْI wish you and yo...
02/05/2022

"Takabbalallahu Minna wa Minkum"
"তাকাব্বালাল্লাহু মিন্না ওয়া মিনকুম"
تَقَبَّلَ اللّهُ مِنَّ وَ مِنْكُمْ

I wish you and your family a very
joyful Eid. May Allah accept all
your prayers and forgive all your faults. Eid Mubarak!

Address


Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Musafir posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Musafir:

Videos

Shortcuts

  • Address
  • Alerts
  • Contact The Business
  • Videos
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Travel Agency?

Share