08/03/2024
15 No Ghat | Karnaphuli River | ১৫ নং ঘাট | কর্ণফুলী নদী
Telling the story of history, tradition, tourist spot and specially the culture of Chattogram.
15 No Ghat | Karnaphuli River | ১৫ নং ঘাট | কর্ণফুলী নদী
Korean EPZ | KEPZ
দুইপাশে সবুজের মাঝে ইটের রাস্তা! কোথায় হতে পারে?
বলতে হবে চট্টগ্রাম শহরের কোন জায়গা?
চট্টগ্রামের মানুষের কাছে একটা আবেগের নাম হলো পতেঙা সমুদ্র সৈকত। পতেঙা সমুদ্র সৈকত কে মানুষ কতটা ভালোবাসে এইটা শুক্র কিংবা শনিবার সৈকতে বুঝা যায়। মানুষের উপচে পড়া ভীড়। সবাই পরিবার নিয়েঘুরতে চলে আসে। বাচ্চাদের জন্য রয়েছে অনেক রাইড। দুরে অস্তগামী সূর্যের দৃশ্যের সাথে সমুদ্রে ভাসমান জাহাজগুলো একটি নৈসর্গিক সৌন্দর্য সৃষ্টি করে তা সত্যিই উপভোগ্য ও মনোমুগ্ধকর। তো বাইরে থেকে যারা আসবেন , তারা অবশ্যই সময় বের করে পতেঙা সমুদ্র সৈকত একবার ঘুরে যাবেন
আরণ্যক রিসোর্ট,রাঙামাটি।
প্রকৃতির অপুরুপ সান্নিধ্যে নির্মিত এই রিসোর্টে রাত্রি যাপনের সুযোগ আছে। আছে কাপ্তাই লেক কে খুব কাছ থেকে দেখার সুযোগ।
চাঁদনী রাতে উঠোনে শীতল পাটিতে বসে শেষ কবে গল্প করেছেন??
রাঙ্গামাটি-কাপ্তাই সংযোগ সড়ক ভ্রমণ
ঘুরে আসলাম রাঙ্গামাটি-কাপ্তাই লিংক রোড। পাহাড় আর হ্রদের মিলনের অপার সৌন্দর্যের ভূমি রাঙ্গামাটি। আদিবাসীদের বা হ্রদের ভূমি রাঙ্গামাটির সৌন্দর্য বর্ননাতীত। এই সৌন্দর্যে নতুন মাত্রা যোগ করেছে রাঙ্গামাটি কাপ্তাই লিংক রোড। দুপাশে সারি সারি পাহাড় আর পাহাড়ের ভ্যালিতে রয়েছে হাজারো আদিবাসীদের বসবাস। এই রোডের বিশেষত হচ্ছে কখনো অনেক সরু, আবার কখনো অনেক উচু নিচু। আঁকাবাকা, উঁচু নিচু পাহাড়ি রাস্তায় মাঝে মাঝে দাড়িয়ে উপর থেকে স্বচ্ছ নীল জলের লেকের অপরুপ সৌন্দর্য সহজেই উপভোগ করা যায়। লিংক রোডের কয়েকটি জায়গা থেকে সুদূর বিস্তৃত কাপ্তাই হ্রদের ভিউ দেখতে যে কারো মন জুড়াবে।ক্যামেরা বন্দী করতে পারেন জীবনের সেরা মূহুর্তগুলোর একটি। এডভেঞ্চার আর রোমান্সে ভরা এই রাস্তার দুপাশে মাঝে মাঝে দেখা যায় গভীর খাত। নিচে লেকের পানি। এই রাস্তা তাই একসাথে হাইড্রোফোবিক ও এক্রোফোবিক লোকদের নিকট আরো এডভেঞ্চারাস। তবে এই রাস্তার বিশেষত হচ্ছে অনেক সরু ও উঁচু নিচু হওয়ায় এই রাস্তা দিয়ে বাস চলাচল করেনা। প্রাইভেট কার বা মাইক্রোবাস চলাচল করে। তবে বাইক বা সিএনজি ও চলাচল করে।
রাঙ্গামাটি ও কাপ্তাই লিংক রোডের মাঝামাঝি অবস্থানে কয়েকটি রেস্টুরেন্ট রয়েছে। হ্রদের সতেজ মাছ দিয়ে জীবনের সেরা লাঞ্চগুলোর একটি হয়ে যেতে পারে এই ট্যুরে। বরগাং রেস্টুরেন্টে বা বেরাইন্না লেক শোর ক্যাফেতে লেকের সতেজ মাছের দোপেয়াজা মনে রাখার মতো। সাথে দেশী মুরগির কারি একটি পারফেক্ট কম্বিনেশন। লাঞ্চ সেরে লেকের তীরে বসে নির্মল বাতাসে একান্ত কিছু সময় কাটানো যায়। কোন নাগরিক কোলাহল বা মানুষের হইচই নেই। হেমকে শুয়ে লেকের স্বচ্ছ নীল জল দর্শন হয়ে যেতে পারে জীবনের সেরা মুহুর্তগুলোর একটি। কিংবা লেকের তীরে কটেজে বসে একটি পারিবারিক গল্প ও হয়ে যেতে পারে জীবনের সেরা গল্পগুলোর একটি। এখানে দুই বা তিনজন মিলে একসাথে কায়াকিং করার ও সুযোগ আছে। কায়াকিং করে লেকের অদূরে দ্বীপে যাওয়া যায়।
ফেরার পথে পাহাড়ের রাস্তায় আদিবাসীদের হাতের তৈরি হরেক রকমের জিনিস পাওয়া যায়। পাহাড়ি পেপে, কলা ও অন্যান্য ফল পাওয়া যায়। রাস্তার পাশে বা ছোট ছোট কটেজে আদিবাসীরা স্টল দিয়ে বসে থাকে। সতেজ এই ফল বা হাতের তৈরি বিভিন্ন জিনিসপত্র আসার সময় কিনে নিয়ে আসতে পারেন। মেইনস্ট্রিম থেকে অনেকটাই বিচ্ছিন্ন এই আদিবাসীদের জীবন ধারা আপনার জীবনের চিন্তা ভাবনাকে ও বদলে দিতে পারে। প্রতিদিন পাহাড়ের উঁচু নিচু পথ পাড়ি দিয়ে এরা জীবিকা নির্বাহ করে। তাই এদের স্বাস্থ্য ও অনেকটা পেটানো শরীর।
এই রাস্তা দিয়ে ফেরার সময় বাংলাদেশের একমাত্র পানি বিদ্যুৎ কেন্দ্র কাপ্তাই পানি বিদ্যুৎ কেন্দ্র ও দেখে আসা যায়। পড়ন্ত বিকেলে ঝুম রেস্তোরাঁয় এক কাপ কফির চুমুকে সারাদিনের ক্লান্তিকেও ছুটিতে পাঠানো যায়।
যেভাবে যাওয়া যায়
ঢাকা থেকে নাইট কোচে ভোরে রাংগামাটি পৌঁছে নৌকা দিয়ে সেখানকার আশেপাশের স্পটগুলা ঘুরে দুপুর বারোটার মধ্যে লিংক রোড দিয়ে রওয়ানা করতে হয়। তাহলে দুপুর একটার মধ্যে বেরাইন্না লেক পৌছা যায়। তবে নৌকা দিয়ে শুভলং পর্যন্ত গেলে রাংগামাটিতে এক রাত থাকাটা ব্যাটার হবে। সেক্ষেত্রে পরের দিন রিলাক্স করে লিংক রোডের উদ্দেশ্যে রওয়ানা দেয়া যাবে। বেরাইন্না লেকে কায়াকিং আর দুপুরের খাবার শেষে কিছুক্ষণ অবসর সময় কাটানো যায়। তারপর তিনটা সাড়ে তিন্টার মধ্যে কাপ্তাই ড্যামের উদ্দেশ্যে রওয়ানা দিতে হবে। ড্যাম দেখে ফেরার পথে বিকেলে ঝুম রেস্তোরাঁয় বিকেলের খানিকটা সময় কাটানো যায়। সন্ধ্যা হওয়ার আগে চট্টগ্রামের উদ্দেশ্যে রওয়ানা দিলে রাতের ট্রেনে বা নাইট কোচে ঢাকা ফেরা যায়।
শ্রীমঙ্গল ট্যুর
বাংলাদেশের চা এর রাজ্য বা শ্রীমঙ্গল ঢাকা থেকে একদিনেই ঘুরে আসা যায়। চা বাগানের মঝ দিয়ে রাস্তা চলে গেছে মাইলের পর। যতদূর চোখ যায় শুধু চা বাগান আর চা বাগান। বাংলাদেশ টি রিসার্চ ইন্দটিটিউট, নূরজাহান চা বাগান, লাঊয়াছড়া জাতীয় উদ্যান, মাধবপুর লেক, হামহাম ঝর্ণা ও সাত রঙের চা।
এর মধ্যে হামহাম ঝর্ণা যেতে আলাদা সময় নিয়ে যেতে হবে। একদিনের ট্যুরে সময় হবে না।
শ্রীমঙ্গল রেলওয়ে স্টেশন থেকে সি এন জি ভাড়া করে একদিনেই সবগুলো স্পট ঘুরে আসা যায়(হামহাম ঝর্না বাদে)।
ঢাকা থেকে সিলেটগামী পারাবত এক্সপ্রেসে শ্রীমঙ্গল নেমে গিয়ে সবগুলো স্পট ঘুরে ফিরতি পারাবত এক্সপ্রেসে ঢাকা ফিরে আসা যায়।
পড়ন্ত বিকেলে ইনানী বীচ
হিমছরি পাহাড় থেকে সুর্যাস্ত
নাফাখুম ভ্রমণ
নাফাখুম কে বলা হয় খুমের রাজ্য। বাংলাদেশের বান্দারবান জেলার থানচি উপজেলায় এটি অবস্থিত। পানি পতনের দিক থেকে অন্যতম বৃহত্তম ঝর্ণা এটি। বর্ষাকালে পানির পরিমাণ সবচেয়ে বেশি থাকে।তখন সাংগু নদীতে পানির স্রোত ও অনেক বেশি থাকে। আর শীতকালে এই ঝর্ণাতে পানির পরিমান সবচেয়ে কম থাকে।
ঝর্ণা দেখতে বাংলাদেশের অন্যান্য ঝর্ণার মতো এতোটা আকর্ষনীয় না হলেও এর জার্নিটি বড়ই দুঃসাহসিক ও রোমাঞ্চকর। তাই শীতে বা বর্ষাকালে এই জার্নিটি হয়ে যেতে পারে আপনার জীবনের সেরা রোমাঞ্চকর ভ্রমণগুলোর একটি।
ঢাকা থেকে রাতের ঢাকা-বান্দারবান বাসে উঠলে ভোরে বান্দারবান পৌছা যায়।বান্দারবান জেলা থেকে প্রতিদিন সকালে থানচির উদ্দ্যেশ্যে বাস ছাড়ে। দুপুর নাগাদ থানচি পৌছে যায়। সেখান থেকে আর্মির পারমিশন নিয়ে গার্ড নিয়ে নৌকা নিয়ে যেতে হয়।
বান্দারবান থেকে যেতে রাস্তার দুপাশের সৌন্দর্য হতে পারে এই ট্যুরের অপরিহার্য অংশ। মাঝে মাঝে মনে হয় রাস্তার নিচে রয়েছে দিগন্ত এবং সাদা মেঘ। ট্যুরের বিরতিতে চুম্বুক পাহাড়ে অবস্থান ও এই ট্যুরের একটি গুরোত্বপুর্ণ অংশ। যাওয়ার সময় নীলাচল ও নিলগিরির সৌন্দর্য বাসে থেকে উপভোগ করা যায়। পাহাড়ের উপর দিয়ে আঁকাবাঁকা পথে রাস্তা চলে গেছে। বাংলাদেশের ঝুকিপূর্ণ রাস্তাগুলোর একটি। থানচি পৌছে লাঞ্চ সেরে রেমাক্রির উদ্দ্যেশ্যে রওয়ানা দিতে হয়।
থানচি থেকে নৌকা করে যাত্রা এই ট্যুরের সবচেয়ে দুঃসাহসিক ও রোমাঞ্চকর। বর্ষাকালে গেলে সাঙ্গুর প্রবল স্রোতের বিপরীতে নৌকা চালাতে হয়। নৌকা উলটে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এই জার্নিতে এরকম দুর্ঘটনা ঘটার রেকর্ড আছে। সাঙ্গু পাহাড়ি নদী বিধায় এই নদীতে রয়েছে প্রচুর বড় বড় পাথর আর এরকম দুর্ঘটনা ঘটলে তখন বেচে ফেরার সম্ভাবনা কম। তবে শীতকালে পানি অনেক কম থাকে। মাঝে মাঝে বিভিন্ন জায়াগায় নৌকা থেকে নেমে ঠেলে নৌকা নিয়ে যেতে হয়। এই পথে সবচেয়ে সুন্দর জায়গা হলো তিন্দু। বড় বড় পাথর সাঙ্গুর স্রোতের বিপরীতে দাঁড়িয়ে আছে। কেউ কেউ বলে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় পাথর এখানেই আছে। তাকে ওই এলাকার লোকজন রাজা পাথর বলে ডাকে। নৌকা দিয়ে যাওয়ার সময় তিন্দুর এই দৃশ্যটি হয়ে যেতে পারে আপনার জীবনের সেরা একটী মূহুর্ত। থানচি থেকে সকালে রওয়ানা দিলে সন্ধ্যার মধ্যেই রেমাক্রি পৌছে যাওয়ার কথা। রেমাক্রি পৌছে রাতটা থেকে সকাল বেলা নাফাখুমের উদ্দ্যেশে রওয়ানা দিতে হয়।
রেমাক্রি থেকে নাফাখুম যাওয়ার রাস্তাটা অধিকাংশই ঝিরি পথ। দুই ঘন্টার মধ্যেই নাফাখুম পৌছে যাওয়া যায়। সেখানে কিছুক্ষন অবস্থান করে আবার রেমাক্রি ফিরে এসে সাথে সাথে নৌকা ধরলে থানচি থেকে বান্দারবানের উদ্দ্যেশে ছেড়া শেষ বাসটি ধরা যায়। তারপর সন্ধ্যা নাগাদ বান্দারবান পৌছা যাওয়া যায়। বান্দারবান থেকে বাসে করে চট্টগ্রাম চলে আসলে সেখান থেকে নাইট কোচে ঢাকা চলে আসা যাওয়া যায়।
মহামায়া হ্রদ ভ্রমণ
চট্টগ্রামের মিরসরায়ে অবস্থিত মহামায়া হ্রদ বর্তমানে পর্যটকদের কাছে কায়াকিং এর জন্য বেশ সুনাম অর্জন করেছে। এখানে ছাত্র/ছাত্রীদের জন্য রয়েছে বিশেষ ছাড়। পানি উন্নয়ন বোর্ডের আওতাধীন এই এলাকার জলাবদ্ধতা নিরসনের জন্য তৈরি করা এই হ্রদ ১৯৯৯ সালে জনগনের জন্য উম্মুক্ত করা হয়।
চারপাশে সবুজ গাছ গাছালী পরিবেষ্ঠিত এই হ্রদ ইতোমধ্যেই পর্যটকদের কাছে অত্যন্ত প্রিয় হয়ে উঠেছে। মহামায়া হ্রদ কাপ্তাই হ্রদের চেয়ে ভিন্ন। আয়তনে এটি কাপ্তাই হ্রদের চেয়ে অনেক ছোট। এর আয়তন প্রায় ১১ বর্গ কিমি।
কায়াকিং কিংবা ছোট নৌকা চালিয়ে আপনি চলে যেতে পারেন মহামায়া হ্রদের শেষ প্রান্তে। সেখানে রয়েছে ঝর্না। প্রিয়জনের সাথে এই কায়াকিং বা নৌকা ভ্রমণই হয়ে যেতে পারে জীবনের একটি রোমাঞ্ছকর একটি ভ্রমণ।
চট্টগ্রাম শহর থেকে বাসে বা কার ভাড়া করে একদিনেই ঘুরে আসতে পারেন এই হ্রদ।
ঘুরে আসুন পারকী সমুদ্র সৈকত
প্রিয় ভ্রমণ পিপাসু বন্ধুরা পরিবার বা বন্ধু বান্ধব নিয়ে এক দিনেই ঘুরে আসতে পারেন চট্টগ্রামে অবস্থিত মনোরম প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরা বাংলাদেশের অন্যতম সুন্দর সমুদ্র সৈকত পারকী সমুদ্র সৈকত। চট্টগ্রাম জেলার আনোয়ারা উপজেলায় অবস্থিত এই সমুদ্র সৈকত ইতোমধ্যেই ভ্রমণ পিপাসুদের কাছে অত্যন্ত জনপ্রিয় হইয়ে উঠেছে। ছুটির দিনগুলোতে এখানে পর্যটকদের থাকে উপচে পড়া ভিড়। এছাড়া প্রতিদিন বিকাল বেলাতে স্থানীয় লোকজন এখানে সমাগম ঘটায়। প্রায় প্রতি ছুটির দিন গুলাতে চট্টগ্রাম ও পার্শবর্তী জেলাগুলো থেকে বনভোজনে এখানে ঘুরতে আসে। এখানে আপনি পাবেন কক্সবাজার সমুদ্রের সৈকতের মতোই অসংখ্য ঝাউ গাছ। সমুদ্র সৈকতে পাবেন বিভিন্ন মনোহরি জিনিস পত্রের দোকান। মেয়েদের ও বাচ্চাদের প্রিয় জিনিসপত্র এখানে পাওয়া যায়। এখানের সূর্যাস্ত সত্যিই দেখার মতো। প্রিয়জনের সাথে এই তীরেই হয়ে যেতে পারে আপনার জীবনের প্রিয় একটি মূহুর্ত।
নিরাপত্তা কতটুকু!
পারকী সমুদ্র সৈকতে মোটামুটি এখন দিনের সব সময় লোক জনের সমাগম থাকে। এছাড়া এই অঞ্ছলে এখন অনেক শিল্প কারখানা গড়ে উঠেছে। লোকজনের আয় বেড়েছে, চুরি ডাকাতিতে লোকজন কম লিপ্ত হচ্ছে। এখানে কাফকো, সি ইউ এফ এল ও কোরিয়ান ইপিজেড গড়ে উঠেছে। পারকী সমুদ্র সৈকতে যাওয়ার রাস্তা এখন অনেক ভালো। রাস্তার দুপাশে সারি সারি গাছ মনের গহীনে এক অপুর্ব ছন্দ তোলে।
যেভাবে যাবেন?
ঢাকা থেকে রাতের ট্রেনে করে সকালে চট্টগ্রাম রেলওয়ে স্টেশনে পৌছে যাবেন। সেখান থেকে মেট্টো সি এন জি করে মইজ্জার ট্যাক পৌছে যাবেন।ভাড়া নিবে ১৫০-২০০টাকা। শহরের সি এন জি সাধারণত গ্রামে যায় না। মইজ্জার ট্যাক থেকে লোকাল সি এন জি করে উত্তর বন্দর বা মহালখান বাজার। মহাল খান বাজার না চিনলে বলতে হবে সেন্টার। রিজার্ভ সি এন জি নিলে ১৫০ টাকা নিবে আর লোকালি গেলে জন প্রতি ৩০ টাকা ভাড়া। সেন্টার থেকে রিজার্ভ সি এন জি নিলে ১২০ টাকা নিবে অথবা লোকালি ও যাওয়া যায়। সেক্ষেত্রে জন প্রতি ভাড়া নিবে ২০ থেকে ৩০ টাকা। অথবা মইজ্জার ট্যাক থেকে সরাসরি রিজার্ভ সি এন জি ও পাওয়া যায়। ঢাকা থেকে বাসে গেলে ধামপারা বাস স্টেশনে নামতে হবে। এক্ষত্রে স্টেশন থেকে দেড় ঘন্টা সময় নিতে পারে।
ফেরার ক্ষেত্রে একই রকম রাস্তা ব্যবহার করতে হবে। রাতের ট্রেন যেনো ধরা যায় সেই হিসেব করে সময় নিয়ে ফিরতে হবে।
থাকা ও খাওয়া দাওয়া
দুপুরের লাঞ্চ করার জন্য এখানে ছোট বড় কিছু রেস্তোরা আছে। এর মধ্যে সবচেয়ে ভালো এখানকার লুসাই রেস্তোরাঁ। এখানে আবাসিক হোটেল এখনো তেমন গড়ে উঠেনি। তবে নির্মানাধীন কিছু হোটেল রয়েছে। আগামী কয়েক বছরের মধ্যে আশা করা এগুলো চালু হবে।
Be the first to know and let us send you an email when শৈলশহর চট্টগ্রাম posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.
চট্টগ্রামের মানুষের কাছে একটা আবেগের নাম হলো পতেঙা সমুদ্র সৈকত। পতেঙা সমুদ্র সৈকত কে মানুষ কতটা ভালোবাসে এইটা শুক্র কিংবা শনিবার সৈকতে বুঝা যায়। মানুষের উপচে পড়া ভীড়। সবাই পরিবার নিয়েঘুরতে চলে আসে। বাচ্চাদের জন্য রয়েছে অনেক রাইড। দুরে অস্তগামী সূর্যের দৃশ্যের সাথে সমুদ্রে ভাসমান জাহাজগুলো একটি নৈসর্গিক সৌন্দর্য সৃষ্টি করে তা সত্যিই উপভোগ্য ও মনোমুগ্ধকর। তো বাইরে থেকে যারা আসবেন , তারা অবশ্যই সময় বের করে পতেঙা সমুদ্র সৈকত একবার ঘুরে যাবেন
Want your business to be the top-listed Travel Agency?