ভবঘুরে Travelers

  • Home
  • ভবঘুরে Travelers

ভবঘুরে Travelers There is no reason to celebrate the life. We make it different. Know yourself, know your motherland. Grab a life time memories with you.

অপার সৌন্দর্যের লীলাভূমি আমাদের এই বাংলাদেশ। কি নেই এখানে! প্রকৃতি নিজের হাতে সাজিয়েছে আমাদের এ সবুজ ভূমি।
পৃথিবীর দীর্ঘতম বালুকাময় সমুদ্র সৈকত, বিশ্বের একক সর্ববৃহৎ ম্যানগ্রোভ ফরেস্ট, প্রবাহমান নদ-নদী, চা বাগান, দিগন্ত বিস্তৃত হাওড়-বাওড়, পাহাড়, বিভিন্ন অঞ্চলের প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন, ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর বৈচিত্রপূর্ণ জীবন যাত্রা, ঐতিহ্যবাহী বাংলার লোকশিল্প উল্লেখযোগ্য।
আমাদের মুল লক্ষ্য শুধু ভবঘু

রে হয়ে ঘুরে বেড়ানোই নয়, বাংলাদেশের প্রতিটি জেলার প্রতিটি সুন্দর জায়গা সবার সামনে তুলে ধরা।
বাংলাদেশের পর্যটন শিল্পকে আরও এক ধাপ এগিয়ে নেওয়া।

Bangladesh is a land of panoramic beauties, vibrant cultures, historical ruins, flora and fauna, hills and forests, sandy sea beaches and wildlife, is waiting to welcome you. You will easily be impressed with so much variety of attractiveness within such a small geographic boundary; The world’s longest sandy beach- Coxsbazar, the world’s single largest mangrove forest- Sundarbans, Oceanic Kuakata, Coral island-Saint martins, the green roof of the country-Bandarban, a land of colorful Indigenous groups and Lake City-Rangamati, the scenic beauty of the hilly regions, historic and archaeological sites etc are of life time experience for travelers. Bangladesh is a land of tourists, researchers, wildlife and nature lovers. Happiness needs no reason here. Here everyone has a story – story to celebrate the life, story to survive, story to come to the help of others, story to become and hospitable and smiling – which might be your life-time experience. Life is so good when you discover our every historical places of 64 districts. The people and the nature will help you to get the most out of it. Keep yourself attach with us. We know how to celebrate the life. The main objective of us is not only to travel like a stroller but also to focus each & every attractive place of our motherland.

20/10/2018

Best of Luck Tanjil Ahmad Bhai for your new journey.
A Tourist Caravan is coming to our Coxsbazar beach within few days.
Hope it will ad extra value in our tourism industry. 😍✌️

স্বপ্নবাজদের যদি একবার মেঘ ধরতে ইচ্ছে করে তাহলে আর ঠেকায় কে! তাইতো এবার স্বপ্নবাজের দল যাচ্ছে মেঘের রাজ্য সাজেক ভ্যালিতে...
23/09/2018

স্বপ্নবাজদের যদি একবার মেঘ ধরতে ইচ্ছে করে তাহলে আর ঠেকায় কে! তাইতো এবার স্বপ্নবাজের দল যাচ্ছে মেঘের রাজ্য সাজেক ভ্যালিতে। ভবঘুরের সাথে হবে ভরপুর ভ্রমণ আর মেঘের ডানায় বসে জম্পেশ আড্ডা।
তারিখঃ ১১ থেকে ১৩ অক্টোবর
৩ রাত ২ দিন - (দুই রাত আসা যাওয়া, ১ রাত রিসোর্ট এ থাকা)।
জনপ্রতি খরচঃ ৪০০০ টাকা

❑ ভ্রমণের স্থান সমুহঃ
* হাজাছড়া ঝর্ণা
* রিসাং ঝর্না (তেরাং তৈ কালাই)
* সাজেক
* রুইলুই পাড়া
* কংলাক পাড়া
* স্টোন গার্ডেন
* আলুটিলা গুহা
*ঝুলন্ত ব্রিজ

❑ ভ্রমণের সম্ভাব্য বর্ণনাঃ
রওনা দিয়ে পরদিন সকালে খাগড়াছড়ি পৌঁছাবো। হোটেলে ফ্রেশ হয়ে তারপর সকালের নাস্তা।
এরপর আলুটিলা গুহা, রিচাং ঝর্ণার উদ্দেশ্যে রওয়ানা করবো জিপে। দুপুর খেয়ে সাজেকের উদ্দ্যেশ্যে রওয়ানা করবো। ৫.৩০ মিনিটে সাজেক পৌঁছে রিসোর্টে চেক-ইন করে সন্ধ্যায় সাজেক এবং তার আশেপাশের ভ্রমন। রাতে সাজেকেই BBQ পার্টি/ ব্যাম্বু চিকেন।

পরদিন সকাল ৫ টায় ঘুম থেকে উঠে হেলিপ্যাডে সবাই মেঘের ভেলায় ভাসবো।
সকাল ৮ টায় ব্রেকফাস্ট করে কংলাক পাহাড়ের ঘুরে ,দুপুরের খাবারের পর খাগড়াছড়ির উদ্দেশ্যে রওয়ানা করবো। খাগড়াছড়ি পৌঁছে সন্ধ্যায় হোটেলে ফ্রেশ হয়ে রাতের খাবার। তারপর রাতের বাসে রওয়ানা দিয়ে ভোরে ঢাকায় থাকবো।

❑ খাবার:
১ম দিন
ব্রেকফাস্ট: পরোটা, ডিমভাজি, ডাল, চা।
লাঞ্চ: সাদাভাত, মুরগীর মাংস, ভর্তা, ডাল, সবজি।
ডিনার: BBQ পার্টি।

২য় দিন
ব্রেকফাস্ট: পরোটা, ডিমভাজি, ডাল, চা।
লাঞ্চঃ সাদাভাত, বন মুরগী, ভর্তা, ডাল, সালাদ, পানি
ডিনার: সাদাভাত, গরু/ মুরগী, ভর্তা, ডাল, পানি

❑ যা যা থাকছে এর মধ্যেঃ
ঢাকা -খাগড়াছড়ি- ঢাকা বাস টিকেট।
চট্টগ্রাম - খাগড়াছড়ি -চট্টগ্রাম বাস টিকেট
দুই দিনের পুরোটা সময় সার্বক্ষনিক জিপ ।
খাগড়াছড়ি পৌঁছানোর পর সকালের খাবার থেকে শুরু করে আসার দিন রাতের খাবার সহ প্রতিদিন ৩ বেলা খাবার।
সাজেকে ঢোকার টিকিট ও আলুটিলায় এন্ট্রি ফি এবং মশাল ।

❑ আমাদের রিসোর্টঃ মেঘ কাব্য

❑ যা থাকছেনাঃ
ঢাকা থেকে খাগড়াছড়ি আসা-যাওয়ার পথে বাসের যাত্রা বিরতিতে খাবার এবং আপনার নিজস্ব খরচ।

❑ যেতে চাইলে অবশ্যই ০২ অক্টোবর এর মধ্যে ১৫০০ টাকা বিকাশ করে পাঠাতে হবে। বিকাশ নাম্বার: 01724 943632, 01671 801483 (Personal)

❑ যোগাযোগঃ
সোয়েব আল হাসানঃ 01677 746352
আনোয়ার আজিম তুহিনঃ 01671 801483
রাজীব আশরাফঃ 01671 053543
অমিত সাহাঃ 01676 869994
মাহমুদুর রহমান সজীবঃ 01676 669906

(বিঃ দ্রঃ আসন সংখ্যা সীমিত। যেতে চাইলে আগেভাগেই কনফার্ম করুন।)

শুধু বনের পশু নয় মনের পশুকেও কুরবানী দিয়ে সুখী সমৃদ্ধ সুন্দর পৃথিবী গড়ার হোক প্রত্যয় । পবিত্র ঈদ-উল-আযহায় শুভেচ্ছা সবাইক...
22/08/2018

শুধু বনের পশু নয় মনের পশুকেও কুরবানী দিয়ে সুখী সমৃদ্ধ সুন্দর পৃথিবী গড়ার হোক প্রত্যয় ।
পবিত্র ঈদ-উল-আযহায় শুভেচ্ছা সবাইকে । আনন্দ ছুঁয়ে যাক প্রতিটি প্রান ।

"ঈদ মোবারক "

ভ্রমনে আমরা একটু সতর্ক হলেই , পরিবেশ পরিষ্কার রাখতে পারি ।
06/06/2018

ভ্রমনে আমরা একটু সতর্ক হলেই , পরিবেশ পরিষ্কার রাখতে পারি ।

12/03/2018
1st award of ভবঘুরে travelers...!!!
02/03/2018

1st award of ভবঘুরে travelers...!!!

It's time to fly !!!
16/11/2017

It's time to fly !!!

"Sustainable tourism a tool for development ."
26/09/2017

"Sustainable tourism a tool for development ."

কাপ্তাইয়ে কায়াকিং ও ক্যাবল রাইড।যেভাবে যাবেন:১. ঢাকার সায়েদাবাদ থেকে শ্যামলী/এস আলম/ সৌদিয়া পরিবহনসহ কাপ্তাই রুটের যে কো...
16/09/2017

কাপ্তাইয়ে কায়াকিং ও ক্যাবল রাইড।

যেভাবে যাবেন:

১. ঢাকার সায়েদাবাদ থেকে শ্যামলী/এস আলম/ সৌদিয়া পরিবহনসহ কাপ্তাই রুটের যে কোন বাসে উঠলে "কাপ্তাই জুম রেস্তোরার" সামনে নামা যাবে । ভাড়া ৫৫০ টাকা (নন এসি)।

প্রতি ঘন্টা কায়েকিং ৩০০ টাকা । কিন্তু স্টুডেন্টের জন্য ২০০ টাকা রাখা হচ্ছে( এই অফার কতদিন চলবে জানি না)। প্রতি কায়াকে ২ জন করে। সো জনপ্রতি ১৫০/১০০ পড়বে। আপনি চাইলে একা একাও কায়াক করতে পারেন । সো জোড়ায় জোড়ায় গেলে খরচ কম পড়বে, সিঙ্গেল গেলেও সমস্যা নাই।
*সাঁতার জানলে ভালো, না জানলেও সমস্যা নাই। তাঁরা লাইফ জ্যাকেট সরবরাহ করবে।
টাইমিংঃ সকাল ৯ টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা।
ক্যাবল কার।
কাপ্তাই গেলে যে কোন গাড়িতে উঠে বলে রাখুন শেখ রাসেল অ্যাভিয়ারী এন্ড ইকো পার্কে নামিয়ে দিতে।
তার পূর্বে কায়াক করে থাকলে সেখানকার যে কাউকে জিজ্ঞাসা করলেই হবে। জুম রেস্তরাঁ বা বনশ্রী রেস্টুরেন্ট থেকে সিএনজিতে ২০ থেকে ২৫ টাকা হারে মাথাপিছু নিবে।
পার্কের প্রবেশ মূল্য: ২৩ টাকা।
ক্যাবল কার রাইডের মূল্য: ২৩০ টাকা।
বাচ্চাদের জন্য ১৮০ টাকা।

কাপ্তাই বাঁধ , BNS ঘুরে আসতে ভুলবেন না।

বি.দ্র: প্রতি মঙ্গলবার সাপ্তাহিক বন্ধ থাকে।

খরচ - ২০০০ - ২৫০০ টাকার মধ্যে

Voboghure Travelers family  wishing you "Happy Friendship Day" 💛✌️
06/08/2017

Voboghure Travelers family wishing you "Happy Friendship Day" 💛✌️

Places you want to visit before dying...!!!Courtesy: Sarcasm
28/07/2017

Places you want to visit before dying...!!!

Courtesy: Sarcasm

Must You need to know ..........
22/06/2017

Must You need to know ..........

মাঝে মাঝে সবারই ইচ্ছে করে সব ব্যস্ততাকে ছুটি দিতে। ইচ্ছে করে, কাছে কিংবা দূরে কোথাও ঘুরে আসতে। কাছের কক্সবাজার, দূরের

Good initiative  (Y)
09/06/2017

Good initiative (Y)

বাংলাদেশের পর্যটন শিল্পকে এগিয়ে নিতে সরকার চালু করেছে ‘Bangladesh Tourism Corporation’ (ট্যুরিজম ইনফরমেশন) অ্যাপ। এই অ্যাপের মাধ্যমে বাংলাদেশের পর্যটন এলাকার ঠিকানা, আবাসিক সুবিধা, বিনোদনের স্থান, রেস্টুরেন্টের ঠিকানা ও যোগাযোগের সুবিধাসহ পাবেন আরও অনেক তথ্য। অ্যাপটি ডাউনলোড করতে ক্লিক করুনঃ https://goo.gl/kF4tuS

Best place..!! ✌🏼😂
17/05/2017

Best place..!! ✌🏼😂

মিরপুর দুই নাম্বার থেকে বিহঙ্গ বাস এ উঠে ফার্মগেট যাবেন। বাস ভাড়া পড়বে দশ টাকার মত। তারপর সেখান থেকে টঙ্গী আবদুল্লাহপুরগামী বাসে উঠে চেয়ারম্যান বাড়ির কাছাকাছি কোথাও নেমে পড়ুন।

Will be helpful for travellers..!! ✌🏼😊
17/05/2017

Will be helpful for travellers..!! ✌🏼😊

এই গরমে বা শীতের দিনে ঢাকার আশে পাশে ছোট একটা ছুটি কাটাতে আমরা অনেকেই পছন্দ করি। আর এই ছুটি কাটাতে আমাদের জানা

এত কাছেই যে, প্রভাতে রওনা দিয়ে গোধুলীতে ফিরে যেতে পারবেন এই রানীকে 😇 দেখে!! মাত্র ৮০০ টাকায়!এটি হচ্ছে নাপিত্তাছড়া ট্র...
24/04/2017

এত কাছেই যে, প্রভাতে রওনা দিয়ে গোধুলীতে ফিরে যেতে পারবেন এই রানীকে 😇 দেখে!!
মাত্র ৮০০ টাকায়!
এটি হচ্ছে নাপিত্তাছড়া ট্রেইল, মিরসরাই-সীতাকুন্ড রিজনের সবচেয়ে সুন্দর ঝিড়ি পথ এই ট্রেইলটিই।
এই ট্রেইলে সর্বমোট ৪টি ঝর্নার দেখার পাবেন। ৪টি ঝর্নাই অসাধারন সুন্দর, ৪টি ঝর্নার ছবিই আপনার চোখে লেগে থাকবে অনেকটা দিন এটা গ্যারান্টি!!

এই ট্রেইলে প্রচুর প্রজাপতির দেখা পাবেন, যা আপনাকে মুগ্ধ করবেই।

একটি দিন ফ্রী আছেন? রাতে জার্নি করতে পারেন না?
সমস্যা কি?
বের হয়েে পড়ুন নাপিত্তাছড়া ট্রেইল দেখতে দিনেদিনে!!
⤵⤵⤵
ফযর নামাজ পড়েই বের হয়ে পড়ুন টিটি পাড়া কিংবা সায়েদাবাদের উদ্দেশ্যে।
চট্রগ্রামের যেকোন ডিরেক্ট বাসে উঠে পড়ুন, নয়দুয়ারি নামক স্টেশনে নামিয়ে দিতে বলুন।
ভাড়া পড়বে ৪৫০-৫৫০ টাকা, ৭টায় বাস ছাড়লে ১২টার মধ্যেই পৌছে যাবেন।
নয়দুয়ারি বাজার থেকে পাকা রাস্তা বরাবর হাটা শুরু করুন, রেল লাইন পার হয়ে কিছুটাদূর গেলেই ঝিরিপথ পেয়ে যাবেন।
ঝিড়ি হয়ে হাটলে আড়াই থেকে তিন ঘন্টার মধ্যেই এই ঝর্না সহ আরো তিনটি ঝর্না দেখে নয়দুয়ারি স্টেশনে বিকাল ৪/৫টা নাগাত ফিরতে পাবেন।
তারপর নয়দুয়ারি স্টেশন থেকে লোকাল বাস করে ফেনী চলে যান, ফেনী থেকে ঢাকার ডিরেক্ট বাস পাবেন ৩৫০ টাকার ভিতর।
ঢাকায় ফিরতে ফিরতে রাত ৯/১০ টা বাজতে পারে।
↙↙↙↙↙↙↙↙↙↙↙↙↙
আর যদি হাতে সময় থাকে এবং কম খরচে যেতে চান তাহলে রাতে বের হয়ে পড়ুন,
খরচঃ
✔ রাত ১১:৩০ এ কমলাপুর থেকে তূর্ণা নিশিতায়
যাত্রা শুরু, ফেনীতে পৌছাবেন ভোর ৫:১১ এ (শোভন
চেয়ার, ভাড়া ২৪৫/-)
অথবা
রাত ১০:৩০ এ কমলাপুর থেকে চট্রগ্রাম মেইল ছাড়ে, ফেনীতে পৌছে ৫:৪৫ এ... ভাড়া ১৩০ টাকা।
মেইল দিয়ে আসলে সীতাকুণ্ড স্টেশনেও নামতে পারবেন, সকাল ৮টার দিকে পৌছে সীতাকুণ্ড, ভাড়া ১৫০ এবং সীতাকুণ্ড স্টেশন থেকে ফেনীগামী লোকাল বাসে উঠে নয়দুয়ারি বাজার ৩০ টাকা নিবে, ২০মিনিট লাগবে সময়।
[ট্রেনে আসতে না চাইলে কমলাপুর/টিটি পাড়া
থেকে ফেনীর রাতের লাস্ট বাস ১১:৪০ এর স্টার
লাইনে উঠবেন ২৭০ টাকা ভাড়া,
অথবা চট্রগ্রামগামী যেকোন বাসে উঠে
কন্ট্রাকদারকে ভাল করে বলে দিবেন
নয়দুয়ারি বাজার যেন নামিয়ে দে, সেক্ষেত্রে
রাত ১:০০/১:৩০ টার বাসে উঠলে পারফেক্ট হবে।
ভাড়া ৪০০-৫০০/-]
✔ রেললাইন স্টেশনের পাশে/মহিপালে সকালের
নাস্তা। (৩পরটা, ভাজি, চা ৩০/-)
✔ স্টেশন থেকে মহিপাল অটো/সিএনজি (১০/-)
✔ দুপুরে খাওয়ার জন্য শুকনো খাবার নিয়ে যাবেন
(খেজুর, কলা, পানি,বান ইত্যাদি ৮০-১০০/-)
✔ মহিপাল থেকে নাপিত্তছড়া লোকাল বাস
(৫০-৭০/-)
✔ ট্রেকিং শেষে ফিরার পথে,
✔ নাপিত্তাছড়া থেকে মহিপাল, ফেনী (৭০/-)
✔ ফেনীতে খাবার (১৫০/-)
✔ স্টারলাইনের বাসে করে ফেনী টু ঢাকা (২৭০/-) অথবা হানিফ/শ্যামলী দিয়ে ৩৫০ টাকায়
★★★ বিবিধ★★★
→ এটি বর্ষার সময়ের ছবি। এরকম দেখতে চাইলে আর কিছুটা দিন পর যান, এখন পানি খু্বই কম।
→ অপচনশীল জিনিস ট্রেইলে ফেলবেন না, সাথে করে লোকালয়ে নিয়ে আসবেন।
→ ভরা বর্ষাতে ট্রেইলটি অনেক পিচ্চিল থাকে, তাই সতর্ক থাকবেন
→ ট্রেইলটি মোটামুটি সহজ, গাইড ছাড়াই যেতে পারবেন
→ মিরসরাই - সীতাকুণ্ডের অন্যান্য ট্রেইল নিয়ে কোন তথ্য জানার থাকলে আমাকে নক দিতে পারেন

Credit: Sakhawat Hossain Sabuj

Breathe in. Breathe out. If you can do that, you've got everything you need right now.✨ 🌎 Canadian Rockies
13/04/2017

Breathe in. Breathe out. If you can do that, you've got everything you need right now.✨

🌎 Canadian Rockies

Wow !!!
12/04/2017

Wow !!!

বাংলাদেশকে ফ্রি ভ্রমণ এবং অন অ্যারাইভাল ভিসা দিচ্ছে ৩৭টি দেশ। ফ্রি ভিসা স্কোরে বাংলাদেশ ৩৭, ভারত ৪৮ এবং শ্রীলঙ্কার

ধানমন্ডি ৩২ নম্বর বাঙালির ইতিহাস ও মুক্তিযুদ্ধের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে আছে। এছাড়াও আছে বাঙালির স্বপ্নভঙ্গের ইতিহাস, আ...
29/03/2017

ধানমন্ডি ৩২ নম্বর বাঙালির ইতিহাস ও মুক্তিযুদ্ধের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে আছে। এছাড়াও আছে বাঙালির স্বপ্নভঙ্গের ইতিহাস, আছে হারানোর বেদনা। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট রাতের অন্ধকারে একদল বিশ্বাসঘাতক খুনিদের হাতে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের নিজ বাড়িতে সপরিবারে নিহত হয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুুর রহমান।
পরবর্তীতে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের বঙ্গবন্ধুর স্মৃতি বিজড়িত এই বাড়িটিকে ঘোষণা করা হয় ‘বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘর’ হিসেবে।
দর্শনীয় বিষয়:
জাদুঘর ভবনটিতে ঢুকে এক তলাতেই চোখে পড়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতি। একতলায় জাদুঘরটির প্রথম কক্ষে ছবির মাধ্যমে ইতিহাস তুলে ধরা হয়েছে বলা যায়। সেই সময়ে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সরকার ও রাষ্ট্রপ্রধানদের সাথে বঙ্গবন্ধুর আলাপচারিতা ও শুভেচ্ছা বিনিময়ের আলোকচিত্র রয়েছে এখানে। এই কক্ষটি ছিল ড্রইং রুম। যেখানে বসে বঙ্গবন্ধু দেশ-বিদেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গের সাথে বৈঠক করেছেন। এই কক্ষের পাশের কক্ষটি ছিল শেখ মুজিবুর রহমানের পড়ার ঘর। এখানে বসে তিনি
লেখালেখিও করতেন। এখান থেকেই তিনি ৭১ সালে স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র পাঠিয়েছিলেন। সিঁড়ি বেয়ে উপরে উঠার সময় এখনো চোখে পড়বে সেই রাতের তান্ডবলীলার নিদর্শন। এছাড়া এখানে শিল্পীর তুলিতে আঁকা বঙ্গবন্ধুর গুলিবিদ্ধ অবস্থার একটি প্রতিকৃতি রয়েছে।
দোতলায় গিয়ে প্রথমেই যে কক্ষটি পাওয়া যায় সেটি ছিল বঙ্গবন্ধুর বাসকক্ষ। এর পরের প্রথমে কক্ষটি ছিল তাঁর শোবার ঘর, তারপরের কক্ষটি কক্ষটি শেখ রেহানার শোবার ঘর। এ কক্ষগুলোয় এখন প্রদর্শিত হচ্ছে বঙ্গবন্ধু এবং তাঁর পরিবারবর্গের নানা স্মৃতি চিহ্ন। এটি কেবল একটি পারিবারের স্মৃতি চিহ্ন নয়। এগুলো একটি জাতির ইতিহাসের একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। এখানে থাকা বিভিন্ন প্রদর্শন সামগ্রীর মধ্যে রয়েছে শেখ রাসেলের খেলার জিনিস। যেমন- বল, হিকষ্টিক, ব্যাট, হেলমেট, সুলতানা কামালের সঙ্গে তার ছবি ইত্যাদি। এছাড়া বঙ্গবন্ধু ব্যবহৃত পাইপ, চশমাসহ বিভিন্ন জিনিসপত্র তো রয়েছেই। আরও নিদর্শন প্রদর্শনীর জন্য আনার কথা রয়েছে।
যেভাবে যাবেন:
ঢাকার প্রাণকেন্দ্র ধানমন্ডির ৩২ নম্বর সড়কেই অবস্থিত বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘর। জাদুঘরের পাশেই রয়েছে ধানমন্ডি লেক। ঢাকার যেকোনো স্থান থেকে ব্যক্তিগত গাড়ি বা বাসে চড়ে আসতে পারবেন এখানে।
প্রবেশ মূল্য:
টিকিটের মূল্য মাত্র ৫ টাকা। তবে ৩ বছরের নিচের বাচ্চাদের জন্য কোনো টিকিট কাটতে হয় না। আর যাদের বয়স ১২ বছরের কম, তাদের জন্য রয়েছে শুক্রবারে বিনামূল্যে জাদুঘর ঘুরে দেখার সুযোগ।
সাপ্তাহিক ছুটির দিন:
এখানে সাপ্তাহিক ছুটির দিন বুধবার। এই দিন ছাড়া যেকোনো দিন সকাল ১০টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত ঘুরে দেখতে পারবেন।
কিছু প্রয়োজনীয় তথ্য:
-বর্তমানে জাদুঘরটি সরকারী নিয়ন্ত্রনাধীন।
-অগ্নি নির্বাপণ ব্যবস্থা রয়েছে।
-নিরাপত্তার জন্য পুলিশ এবং আধা সামরিক বাহিনী নিয়োজিত আছে।
-ভেতরে খাবার, মোবাইল ফোন, ক্যামেরা, ব্যাগ ইত্যাদি নিয়ে প্রবেশ করা বারণ। এসব -কাউন্টারে জমা দিয়ে একটি টোকেন নিয়ে প্রবেশ করতে হয়।
-জাদুঘরে থাকা বিভিন্ন স্মৃতিচিহ্ন সংরক্ষণকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেয়া হয়।
-গাড়ি পার্কিং সুবিধা নেই।
-জাদুঘরটিতে প্রবেশ করা এবং বের হওয়ার জন্য পূর্ব ও পশ্চিম দুটি আলাদা পথ রয়েছে।
-জাদুঘরটির পূর্ব দিকে ইসলামী ব্যাংকের একটি এটিএম বুথ রয়েছে।
-জাদুঘরটিতে প্রবেশের সময় হাতের ডান পাশে টয়লেট পাওয়া যায়। এখানে পুরুষ-মহিলা উভয়ের জন্য এব্যবস্থা রয়েছে।
-জাদুঘরটিতে গাইডের ব্যবস্থা আছে।
-তিন তলা ভবনটির একতলায় অফিস কক্ষ এবং একটি ক্ষুদ্র বিক্রয় কেন্দ্র আছে। এই বিক্রয় কেন্দ্রে বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে লেখা বিভিন্ন বই এবং ম্যাগাজিন বিক্রি হয়।

http://allaboutdhaka.com/lifestyle/%e0%a6%b0%e0%a7%82%e0%a6%aa%e0%a6%95%e0%a6%a5%e0%a6%be%e0%a6%b0-%e0%a6%95%e0%a7%8b%e0...
29/03/2017

http://allaboutdhaka.com/lifestyle/%e0%a6%b0%e0%a7%82%e0%a6%aa%e0%a6%95%e0%a6%a5%e0%a6%be%e0%a6%b0-%e0%a6%95%e0%a7%8b%e0%a6%a8-%e0%a6%b0%e0%a6%be%e0%a6%9c%e0%a7%8d%e0%a6%af-%e0%a6%a8%e0%a7%9f/

রূপকথার কোন রাজ্য নয়; স্বপ্নের চেয়েও স্বপ্নীল, স্বর্গের থেকেও স্বর্গীয়, শিল্পীর আপন হাতে আঁকা ছবির থেকেও বেশি সুন্দর, পাহাড়, নদী, খাল, ঝরণা, চা-বাগান ও জঙ্গলে

It's time to goooo......
28/03/2017

It's time to goooo......

- বিছানাকান্দি নিয়ে নতুন করে বলার মতো কিছু নাই। অনেকেই হয়তো গিয়েছেন। ঘুরে আসলাম সিলেট শহর। অন্য জায়গার তুলনায় বিছানাকান্...
28/03/2017

- বিছানাকান্দি নিয়ে নতুন করে বলার মতো কিছু নাই। অনেকেই হয়তো গিয়েছেন। ঘুরে আসলাম সিলেট শহর। অন্য জায়গার তুলনায় বিছানাকান্দি বেশি ভালো লেগেছে।
যেভাবে যাবেন - ঢাকা থেকে বাস/মাইক্রো করে সিলেট। সিলেট এর জিন্দাবাজার/কুলাউড়া যদি থাকেন তাহলে ভালো হয়। এই দুই জায়গা থেকে বিছানাকান্দি কিছুটা কাছে। যাইহোক, সকাল সকাল উঠে, সাত টার মধ্যে বেরিয়ে পড়বেন। সিএনজি,মাইক্রো,টেম্পু সবই যায় বিছানাকান্দি। যেতে প্রায় ৩-৪ ঘন্টা সময় লাগবে। সো ১০-১১ টার মধ্যে পৌছে যাবেন। রাস্তার অবস্থা তেমন ভালো না। ঘাট পযন্ত গাড়ি যায় না। কিছুটা আগে নেমে হাটতে হয়। ঘাট এ এসে নৌকা করে একেবারে ডাইরেক্ট। যাওয়া - আাসা মিলায়ে নৌকা ভাড়া ২০০০-২২০০ এমন পড়ে। যারা নৌকা ভাড়া বাচাতে চান তারা পাশের কাচা রাস্তা দিয়ে হেটে কিংবা সিএনজি নিয়ে ও যেতে পারবেন। বাট নৌকা রাইডটা মিস করাটা উচিত না। যাওয়া - আাসা মিলায়ে ২ ঘন্টার নৌকা ভ্রমনে অপরূপ কিছু পরিবেশ দেখতে পারবেন। বিছানাকান্দি পৌছেই দেখতে পারবেন ইন্ডিয়ান বডা্র। বিশাল পাহাড়। মেঘালয়। বডা্র এর সাথে একটা বাজার থাকে। বিজিবি এর হাতে ২০-৩০ টাকা ধরায়ে চলে যেতে পারবেন বডা্র এ্রস করে বাজারে। জিনিসপএ খুবই সস্তা। ওরজিনাল জিনিস। পানির দাম। বিস্কুট থেকে শুরু করে বিছানার চাদর পয্ন্ত সবই পাবেন।

এছাড়া রয়েছে পাথর দিয়ে ছড়ানো জল পপ্রাত। সো ঘুরে আসতে পারেন। ধন্যবাদ।

http://www.bdtimes365.com/travel/2017/03/28/154114
28/03/2017

http://www.bdtimes365.com/travel/2017/03/28/154114

ভারতের অনেক কিছুই দেখা হয়েছে। কিন্তু মানালি গিয়ে মনে হবে, এ তো একেবারেই অন্য রকম এক জায়গা। হিমাচল প্রদেশে হিমালয়ের

বাংলাদেশের ইতিহাসের গৌরবময় সাহসী এক অধ্যায় এদেশের মুক্তিযুদ্ধ। ১৭৫৭ সালে নবাব সিরাজ উদ দৌলার পরাজয়ের পর ১৭৫৭ – ১৯৭১ দীর্...
25/03/2017

বাংলাদেশের ইতিহাসের গৌরবময় সাহসী এক অধ্যায় এদেশের মুক্তিযুদ্ধ। ১৭৫৭ সালে নবাব সিরাজ উদ দৌলার পরাজয়ের পর ১৭৫৭ – ১৯৭১ দীর্ঘ এই দুই শতকে বহু বীর বহুবার স্বাধীনতার স্বপ্ন নিয়ে শত্রুর মুখোমুখি হয়েছে, লড়াই করেছে, শহীদ হয়েছে। ৭১ এর মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে এ জাতি বিজয় ছিনিয়ে আনে, পূরণ হয় দুই শতকের স্বাধীনতার স্বপ্ন। সেই সব সংগ্রামের সাহসী কাহিনী তথ্য চিত্র, আলোকচিত্র এবং ইতিহাসের নানান স্বারকের সমন্বয়ে গড়ে উঠে মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর। আটজন ট্রাস্ট্রি উদ্যোগে ১৯৯৬ সালের ২২ মার্চ সেগুন বাগিচার একটি সাবেকী ভবনে এর দ্বার উন্মুক্ত করা হয়। এই জাদুঘর জাতির গৌরবদীপ্ত ইতিহাসের সঙ্গে নতুন প্রজন্মের সম্পৃক্তির মাধ্যমে বিকশিত সমাজ গঠনে প্রেরণা সঞ্চারে সচেষ্ট রয়েছে। মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি ট্রাস্ট কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর পরিচালিত হয়।

অবস্থান
৫, সেগুন বাগিচা, ঢাকা – ১০০০। শিল্পকলা একাডেমি থেকে দুই-তিন মিনিটের পায়ে হাঁটার দূরত্বে এটি অবস্থিত।

পরিদর্শনের সময়সূচি
• মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর পরিদর্শনের সময়সূচি গ্রীষ্মকাল ও শীতকাল এই দুই ভাগে নির্ধারণ করেছেন জাদুঘর কর্তৃপক্ষ।
• গ্রীষ্মকাল: সোমবার থেকে শনিবার, সকাল ১০.০০ টা থেকে সন্ধ্যা ৬.০০ টা পর্যন্ত খোলা থাকে।
• শীতকাল: সোমবার থেকে শনিবার, সকাল ১০.০০ টা থেকে বিকাল ৫.০০ টা পর্যন্ত খোলা থাকে।
• রবিবার জাদুঘর বন্ধ থাকে।
• জাদুঘর পরিদর্শনের জন্য দর্শনার্থীরা সাধারণত শুক্রবার ও শনিবার বেশী ভিড় করে। এছাড়া ১লা বৈশাখ, ২৬ শে মার্চ, ১৬ ডিসেম্বর, ১৭ই মার্চ, ১৫ই আগষ্ট এসব দিনগুলোতে ভিড় হয়। সাধারণত সকল শ্রেণীর লোকজন জাদুঘর পরিদর্শনে আসে।

টিকেট সংক্রান্ত তথ্য
• জাদুঘরে প্রবেশের জন্য কাউন্টার থেকে টিকেট সংগ্রহ করতে হয়। প্রধান গেইটের বাম পাশে জাদুঘরের কাউন্টারটি অবস্থিত। টিকেট মূল্য ৫ (পাঁচ) টাকা। তবে পাঁচ বছর বয়স পর্যন্ত শিশুরা বিনামূল্যে জাদুঘরে প্রবেশ করতে পারবে।
• জাদুঘরে প্রবেশের জন্য দর্শনার্থীদের সঙ্গে থাকা ব্যাগ ও অন্যান্য জিনিসপত্র কাউন্টারে জমা রাখতে হয়।

ফুড কর্ণার
• জাদুঘর ভবনের পিছনেই ফুড কর্ণারের অবস্থান। এখানে চিপস ১০ টাকা, চা ৮ টাকা, কফি ১৫ টাকা, সিংগারা ৬ টাকা, সমুচা ১৫ টাকা, আইসক্রিম, কোল্ড ড্রিংকস, মিনারেল ওয়াটার ও বিস্কুট পাওয়া যায়।

অগ্নি নির্বাপন ব্যবস্থা, গাড়ি পার্কিং
• জাদুঘর ভবনের দেয়ালে রয়েছে অগ্নি নির্বাপনের নানা যন্ত্র যা দিয়ে আগুন নিভানো যাবে। অগ্নি নির্বাপন ও নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করার জন্য জাদুঘরের ভেতর ৮ জন নিরাপত্তা কর্মী শিফট করে দায়িত্ব পালন করে। এখানে গাড়ি পার্কিংয়ের কোন সুবিধা নেই।

Address


Opening Hours

Monday 09:00 - 17:00
18:00 - 19:00
Tuesday 09:00 - 17:00
18:00 - 19:00
Wednesday 09:00 - 17:00
18:00 - 19:00
Thursday 09:00 - 17:00
18:00 - 19:00
Saturday 09:00 - 17:00
18:00 - 19:00
Sunday 09:00 - 17:00
18:00 - 19:00

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when ভবঘুরে Travelers posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Shortcuts

  • Address
  • Opening Hours
  • Alerts
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Travel Agency?

Share