tahzib tours & travels

  • Home
  • tahzib tours & travels

tahzib tours & travels হজ ও ওমরার নির্ভরযোগ্য প্রতিষ্ঠান

বাংলাদেশের প্রাচীন ও বৃহত্তম জামিয়ার মাহফিল ও দস্তারবন্দী সম্মেলনের সফলতা কামনা করছি।
27/11/2023

বাংলাদেশের প্রাচীন ও বৃহত্তম জামিয়ার মাহফিল ও দস্তারবন্দী সম্মেলনের সফলতা কামনা করছি।

প্রথম প্যাকেজের (সাধারণ) খরচ ধরা হয়েছে ৫ লাখ ৮৯ হাজার ৮০০ টাকা। দ্বিতীয় প্যাকেজের খরচ ধরা হয়েছে ৮ লাখ ২৮ হাজার ৮১৮ টাকা।...
14/11/2023

প্রথম প্যাকেজের (সাধারণ) খরচ ধরা হয়েছে ৫ লাখ ৮৯ হাজার ৮০০ টাকা। দ্বিতীয় প্যাকেজের খরচ ধরা হয়েছে ৮ লাখ ২৮ হাজার ৮১৮ টাকা। ২০২৩ সালের চেয়ে ২০২৪ সালের হজের সাধারণ প্যাকেজের খরচ কমেছে ৮৩ হাজার ২০০ টাকা।

14/11/2023
14/11/2023

যে সকল হজ যাত্রীগণ ২০২৪ ইং সালে হজে গমন করবেন, তাদের পাসপোর্টের মেয়াদ অবশ্যই ৩০ ডিসেম্বর ২০২৪ ইং তারিখ পর্যন্ত থাকতে হবে।

হাব কার্যনির্বাহী পরিষদ ও আঞ্চলিক পরিষদের  ১১ম জরুরী সভা ৪ নভেম্বর  ২০২৩ সকাল ১১টায় হাব কার্যালয়ের কনফারেন্স হলে হাব সভা...
04/11/2023

হাব কার্যনির্বাহী পরিষদ ও আঞ্চলিক পরিষদের ১১ম জরুরী সভা ৪ নভেম্বর ২০২৩ সকাল ১১টায় হাব কার্যালয়ের কনফারেন্স হলে হাব সভাপতি এম.শাহাদাত হোসাইন তসলিমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়। ২০২৪ সালের বেসরকারি হজ প্যাকেজ এর মুল্য ও সুযোগ সুবিধা নির্ধারনের লক্ষে অদ্যকার জরুরী সভা অনুষ্ঠিত হয়। ২০২৪ সালের হজ ব্যবস্হাপনার সার্বিক বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা ও সিদ্ধান্ত হয়। উপযুক্ত কর্তৃপক্ষের সাথে আলোচনা করে ২০২৪ সালের হজের বিমান ভাড়া যৌক্তিক পর্যায়ে রাখার বিষয়ে চেষ্টা অব্যাহত রাখার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। আল্লাহর মেহমান হজযাত্রীদের কল্যানে সম্ভব সকল প্রকার প্রচেষ্ট অব্যাহত রাখার বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়। মহান আল্লাহ আমাদের সহায় হোন।

সরকারি ব্যবস্হাপনার হজ প্যাকেজ ঘোষনা হজ প্যাকেজ-২০২৪ নির্ধারণ বিষয়ে হজ ব্যবস্হাপনা নির্বাহী কমিটির সভা ধর্মমন্ত্রনালয়ের ...
03/11/2023

সরকারি ব্যবস্হাপনার হজ প্যাকেজ ঘোষনা

হজ প্যাকেজ-২০২৪ নির্ধারণ বিষয়ে হজ ব্যবস্হাপনা নির্বাহী কমিটির সভা ধর্মমন্ত্রনালয়ের সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত হয় অদ্য ২ নভেম্বর ২০২৩। সভায় ২০২৪ সালের সরকারি হজযাত্রীদের সর্বনিম্ন প্যাকেজ মূল্য ৫,৭৮,৮৪০ টাকা নির্ধারন করা হয়। গত বছরের প্যাকেজ মূল্য থেকে তা ৯২,৪৫০ টাকা কম। সরকারি ব্যবস্হাপনায় বিশেষ হজ প্যাকেজের মূল্য নির্ধারন করা হয় ৯ লক্ষ ৩৬ হাজার, ৩২০ টাকা। বেসরকারি হজযাত্রীদের প্যাকেজ “হজ এজেন্সীজ এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ(হাব)” ঘোষনা করবে। চাঁদ দেখা সাপেক্ষে আগামী ১৭ জুন পবিত্র হজ পালিত হবে। এবছর বাংলাদেশ থেকে সর্বমোট ১,২৭,১৯৮ জন হজ করতে পারবেন। সরকারি ব্যবস্হাপনায় এবছর ১০,১৯৮ জন ও বেসরকারি ব্যবস্হাপনায় ১ লক্ষ ১৭ হাজার জন পবিত্র হজ পালন করতে পারবেন। হজ ফ্লাইট শুরু হওয়ার কথা রয়েছে ৯ মে ২০২৪ থেকে।

02/11/2023

২০২৪ সালের সরকারি হজযাত্রীদের সর্বনিম্ন প্যাকেজ মূল্য ৫,৭৮,৩৮৭ টাকা।
গত বছরের প্যাকেজ মূল্য থেকে ৯২,৪৫০ টাকা কম।

26/10/2023

সুপ্ত আগ্নেয়গিরীর প্রচন্ড বিষ্ফোরনের আগেই শুভবুদ্ধির উদয় হোক...

ঢাকা ইঞ্জিনিয়ারিং ইনস্টিটিউটে অনুষ্ঠিত হেফাজতের জাতীয় ওলামা-মাশায়েখ সম্মেলনে আমন্ত্রিত অতিথিবৃন্দের বক্তব্যের মূল কয়েকটি অংশ...

আমীরে হেফাজত আল্লামা শাহ মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরী বলেন- যদি ক্ষমতার গদি টিকিয়ে রাখতে চান, অনতিবিলম্বে কারাবন্দী উলামায়ে কেরামকে মুক্তি দিন।

আল্লামা খলিল আহমদ কাসেমী বলেন, আমাদের দাবিগুলো সরকার যত দ্রুত মেনে নিবে ততই তাদের জন্য মঙ্গল। তিনি সতর্ক করে বলেন, অবিলম্বে এই দাবি মেনে না নিলে দেশের কোটি কোটি তাওহিদী জনতার ক্ষোভ ফুঁসে ওঠলে তার সম্পূর্ণ দায় সরকারকেই নিতে হবে ।

আল্লামা জুনায়েদ আল হাবিব বলেন, ওবায়দুল কাদেরের বক্তব্যে প্রমাণতি হয়েছে স্বাধীনতার পর শাপলা চত্বরে সবচেয়ে বেশি হত্যাকাণ্ড আপনারা চালিয়েছেন। এর বিচার দেশের মাটিতে হবে ইনশাআল্লাহ। আমাদের কী অপরাধ? রমজান মাসে ইফতারের আগে এমনকি ইতিকাফে বসা অবস্থায় গ্রেপ্তার করেছেন। আমাদের ফাঁসির সেলে ও কারাগারে রাখা হয়েছে। এ দেশের কোনো সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে একজন আলেমও জড়িত নন। অবিলম্বে আমাদের দাবি মেনে নিন। নচেত কীভাবে আঙুল বাঁকা করতে হয় হেফাজতে ইসলাম তা জানে। নভেম্বরের মধ্যে মুক্তি না দিলে সরকার পালানোর পথ পাবে না।

মুফতী সাখাওয়াত হোসাইন রাজী বলেন- হেফাজতের এক লক্ষ আলেম স্বেচ্ছায় কারাবরণ কর্মসূচি দিলে সরকার ২৪ ঘন্টার ভেতরে কারাবন্দী আলেমদের মুক্তি দিতে বাধ্য হবে।

আল্লামা মুহিউদ্দীন রাব্বানী বলেন, মামুনুল হক দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় নাম। তিনি একজন মজলুম জননেতা। অবিলম্বে তাকেসহ হেফাজতের সব নেতাকর্মীদের মুক্তি দিতে হবে। মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার করতে হবে। একইসঙ্গে কাদিয়ানিদের অপতৎপরতা বন্ধ, অমুসলিম ঘোষণা ও নিষিদ্ধ করতে হবে। তা না হলে হেফাজতের কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।

আল্লামা আবদুল হামিদ মধুপুরী বলেন, এই শেখ হাসিনার সরকার কানেও শোনে না, চোখেও দেখে না। এটা বধির সরকার। এদেরকে সরাতে মুগুর লাগবে। এই সরকারের বিরুদ্ধে জেহাদ ঘোষণা করতে হবে। প্রয়োজনে গুলি খাবো তবুও আপস করব না।

আল্লামা নাজমুল হোসাইন কাসেমী বলেন, এই সরকারের আমলে আমাদের অনেক আলেম গায়েবি ও বায়বীয় মামলার আসামি। পাপিয়া ও পরী মণিরা কারাগারে ডান্ডাবেড়ি খায়না। আর মামুনুল হক ও মুনির হুসাইন কাসেমি ডান্ডাবেড়ি খায়। এই সরকার টেকনাফ থেকে তেঁতুলিয়া সমস্ত মুসলমানদের ডান্ডাবেড়ি পরিয়েছে। ৩০ নভেম্বরের মধ্যে কারাবন্দি নেতাকর্মীদের মুক্তি না দিলে পরবর্তী কর্মসূচির জন্য প্রস্তুত থাকুন।

আল্লামা মুজিবুর রহমান হামিদী বলেন, নির্বাচনের আগে আলেমদের মুক্তি না দিলে নির্বাচনে তার জবাব দেওয়া হবে। আলেমদের ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে।

আল্লামা মীর ইদ্রিস নদভী বলেন, দ্বীন কায়েমের জন্য হেফাজতে ইসলাম ছিল, আছে এবং থাকবে। কিন্তু এই সরকার আলেমদের মুক্তি দেওয়ার নামে কথা রাখেননি। তাদের আর হোমিও চিকিৎসা দিয়ে লাভ নেই, তাদের এলোপ্যাথি চিকিৎসা দিতে হবে। আলেমরা কাপড়ের টুপির বদলে লোহার টুপি পড়তে প্রস্তুত। আলেমদের মুক্তি না দিলে আগামী নির্বাচনে খবর আছে।

সদ্য কারামুক্ত নেতা মুফতী নূর হোসাইন নূরানি বলেন, আল্লাহ যদি কারো বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেন তাহলে কিন্তু বংশে বাতি দেওয়ার কেউ থাকবে না। অবিলম্বে মাওলানা মামুনুল হককে মুক্তি দিতে হবে।

আল্লামা গাজী ইয়াকুব ওসমানী বলেন, সোজা আঙুলে ঘি না উঠলে হেফাজত যদি আবার শাপলা চত্বরে যায়, আপনারা পালানোর পথ পাবেন না।

মামুনুল হকের বড়ছেলে হাফেজ জিমামুল হক বলেন, হেফাজতে ইসলাম যে আয়োজন করেছে সেজন্য ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা।

অন্য বক্তারা বলেন, বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকার মামলাবাজ ও জালেম। তারা আলেমদের নিয়ে প্রতারণা করছে। ইসরাইলের কারাগার ও বাংলাদেশের কারাগারের কোনো পার্থক্য নেই। সেখানে ফিলিস্তিনের মুসলমানদের গুলি করে মারা হচ্ছে। বাংলাদেশের আলেমদের কারাগারে নিক্ষেপ করছে। আলেমদের নিয়ে টালবাহানা করলে আলেমরা রক্ত দিতে প্রস্তুত আছে।

অতএব আলেমদের মুক্তি নিয়ে মুনাফেকি বন্ধ করুন। আগামী নির্বাচনে ফ্যাক্টর হবে মাওলানা মামুনুল হক। তাদের পক্ষে যারাই থাকবেন তাদের বিজয় সন্নিকটে ইনশাআল্লাহ। তারা অবিলম্বে হেফাজতে ইসলামের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার করে নিঃশর্ত মুক্তি দেওয়ার আহ্বান জানান। প্রয়োজনে সময় বেঁধে দিন। এই সময়ের মধ্যেই মুক্তি না দিলে কিসের নির্বাচন কিসের কী? হেফাজতে ইসলাম যা করার তাই করবে।

তারা আরও বলেন, আলেমদের মুক্তি না দিয়ে ভোটের জন্য জনগণের কাছে যাবেন না। হেফাজতে ইসলামকে সরানো যাবে না। বরং ওই সরকার (ইমরান এইচ সরকার) সরে গেছে। কিন্তু হেফাজতে ইসলাম রয়ে গেছে। প্রয়োজনে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় ঘেরাও কর্মসূচি দেওয়া হোক।

তারা বলেন, ফিলিস্তিন ইসইস্যুতে সংসদে বিল পাস করুন। প্রয়োজনে হেফাজতের মাধ্যমে এক কোটি মুজাহিদ ফিলিস্তিন যেতে প্রস্তুত। এক্ষেত্রে ইসরাইলি পণ্য বর্জনের দাবি জানান বক্তারা।

মুহাম্মাদ আসাদ উল্লাহ

15/10/2023

হজ ২০২৪

২০২৪ সালের হজযাত্রীদের ফ্লাইটের ভাড়া নির্ধানের লক্ষে বেসামরিক বিমান চলাচল মন্ত্রনালয়ের সভাকক্ষে আন্ত:মন্ত্রনালয় সভা অনুষ্ঠিত হয়। বেসামরিক বিমান চলাচল প্রতিমন্ত্রী এডভোকেট মাহবুব আলীর সভাপতিত্বে উপস্হিত ছিলেন ধর্মপ্রতিমন্ত্রী ফরিদুল হক খান, বিমান সচিব মোহাম্মদ মোকাম্মেল হোসেন, ধর্মসচিব জনাব মুহাম্মদ আব্দুল হামিদ জমাদ্দার, হাব প্রেসিডেন্ট এম.শাহাদাত হোসাইন তসলিম, বিমান এর ব্যবস্হাপনা পরিচালক শফিউল আজিম, ধর্ম মন্ত্রনালয়ের অতিরিক্ত সচিব(হজ) মতিউল ইসলাম প্রমূখ। সভায় হাব এর পক্ষ থেকে প্রয়োজনীয় তথ্য উপাত্ত উপস্হাপন করে ২০২৪ সালের হজ ফ্লাইটের ভাড়া কমানোর জন্য জোর দাবী জানানো হয়। আজকের সভায় ভাড়া নির্ধারন হয় নাই। এবিষয়ে পরবর্তীতে জানানো হবে।

যাদের উপর হজ ফরজ। শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ ব্যক্তি দেশ হতে মক্কা মুকাররমা পর্যন্ত যাতায়াত করতে সক্ষম এবং হজ হতে ফিরে ...
07/10/2023

যাদের উপর হজ ফরজ।
শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ ব্যক্তি দেশ হতে মক্কা মুকাররমা পর্যন্ত যাতায়াত করতে সক্ষম এবং হজ হতে ফিরে আসা পর্যন্ত আপন পরিবার বর্গের বহন করতে সমর্থ, এমন সম্পদশালী পূর্ণবয়স্ক সুস্থ (বালেগ ও আকেল) মুসলমানের উপর জীবনে একবার হজ পালন করা ফরজ।

সামর্থ্যবান ব্যক্তি বলতে এমন ব্যক্তি বোঝায় যার নিকট প্রয়োজনীয় অতিরিক্ত মক্কা শরীফে যাতায়াতের খরচ পরিমাণ সম্পদ আছে।
অর্থাৎ বসবাসের ঘর, পরিধানের কাপড়, জীবন যাপন করার আবশ্যকীয় আসবাব-পত্র, ফিরে আসা পর্যন্ত পরিবারবর্গের ভরণ-পোষণের খরচ -
কামায় রোজগারের সরঞ্জামাদি ও ঋণ বাদ দিয়ে কারো নিকট মক্কা শরীফে যাতায়াত থাকা খাওয়া ইত্যাদি খরচ পরিমাণ ধন সম্পদ আছে এমন ব্যক্তির উপর হজ ফরজ হবে।

যদি কারো নিকট জীবিকা নির্বাহের আবশ্যক পরিমাণ হতে অতিরিক্ত জায়গা জমি আসবাবপত্র থাকে এবং উহা বিক্রয় করিলে হজের খরচ হয়ে যায় তবে তার উপর হজ্ব ফরজ হবে।
এবং অতিরিক্ত অংশ হতে হজের খরচ পরিমাণ বিক্রয় করে হজ করতে হবে।

যদি কারো নিকট এক বছরের খরচ পরিমাণ ধান বা অন্য ফসলাদি বাদে অতিরিক্ত ধান বা ফসলাদি থাকে ধান বা অন্য ফসলাদি বিক্রয় করলে হজের খরচ হয়ে যায়।
তবে উক্ত অতিরিক্ত পরিমাণ ধান বা অন্য ফসলাদি বিক্রয় করে তাকে হজ করতে হবে।

চির রোগী সম্পদশালী হলে তার উপর হজ্ব ফরজ হবে। রোগী যদি শেষ পর্যন্ত সুস্থ না হয় এবং সুস্থ হওয়ার আশাও না থাকে।
তবে হজ্ব করার জন্য ওসিহত করে যাওয়া তার জন্য ওয়াজিব হবে।
ওসিয়াত না করলে গুনাগার হবে

Address


Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when tahzib tours & travels posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Shortcuts

  • Address
  • Alerts
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Travel Agency?

Share