Cox's and Saint-Martin

  • Home
  • Cox's and Saint-Martin

Cox's and Saint-Martin Nich moment place
(2)

খুলে গেলো নতুন দিগন্তের দুয়ার! এখন ইনানী সমুদ্র সৈকত থেকেই যাওয়া যাবে প্রবালদ্বীপ সেন্টমার্টিন এ। মিয়ানমার সীমান্ত অস্থি...
11/10/2024

খুলে গেলো নতুন দিগন্তের দুয়ার! এখন ইনানী সমুদ্র সৈকত থেকেই যাওয়া যাবে প্রবালদ্বীপ সেন্টমার্টিন এ। মিয়ানমার সীমান্ত অস্থিরতা তে টেকনাফ - সেন্টমার্টিন রুট বন্ধ থাকায়, সরাসরি ইনানী সমুদ্র সৈকত কক্সবাজার থেকে সেন্টমার্টিন রুটে প্রতিদিন নিয়মিত চলবে এম ভি বার আউলিয়া জাহাজ।
আগামী ১ নভেম্বর ২০২৪ থেকে প্রতিদিন ই কক্সবাজার ইনানী নেভী ঘাট থেকে সেন্টমার্টিন নৌ রুটে নিয়মিত চলাচল কবে এম ভি বার আউলিয়া জাহাজ !!! সীজন এর ১ম কোলাহল হীন সেন্টমার্টিন এ ঘুরে আসুন।
প্রতিদিন কক্সবাজার ইনানী (রয়েল টিউলিপ এর পাশে) নেভী জেটি থেকে জাহাজ ছাড়বে সকাল ৯.০০ মিনিটে
সেন্টমার্টিন থেকে ছেড়ে আসবে বিকাল ৩.০০ মিনিটে
এম ভি বার আউলিয়া জাহাজ টির টিকেট বুকিং করতে সরাসরি অফিস থেকে কিনতে পারবেন অথবা পেমেন্ট করে দিয়ে হোম ডেলিভারী নিতে পারবেন (চার্জ প্রযোজ্য)।
🚢🚢 এম ভি বার আউলিয়া জাহাজ এর ভাড়ার তালিকা:

রাউন্ড ট্রিপ: (যাওয়া ও আসা)
👉 মোজারাত চেয়ার (এসি) - ৩০০০ টাকা
👉মেইন ডেক - ২৫০০ টাকা
👉সান ডেক - ২৫০০ টাকা
👉প্যানোরোমা (এসি) - ২৮০০ টাকা
👉রিভারিয়া (এসি)- ২৮০০ টাকা
👉ফ্যামিলি বাংকার কেবিন - ৮০০০ টাকা ( ৪ জন)
👉বাংকার বেড - ৪৫০০ টাকা ( এক জন)
👉ডিলাক্স কেবিন - ৭৫০০ টাকা (দুই জন)
👉ভি আই পি কেবিন - ১৫০০০ টাকা (দুই জন)
👉ভি ভি আই পি কেবিন (এটাচ ওয়াশরুম)- ১৯০০০ টাকা ( দুইজন)
ওয়ান ওয়ে:
👉 মোজারাত চেয়ার (এসি) - ১৬০০ টাকা
👉মেইন ডেক - ১৩০০ টাকা
👉সান ডেক - ১৩০০ টাকা
👉প্যানোরোমা (এসি) -১৫০০ টাকা
👉রিভারিয়া (এসি)- ১৫০০ টাকা
👉ফ্যামিলি বাংকার কেবিন- ৪৫০০ টাকা ( ৪ জন)
👉বাংকার বেড - ২৩০০ টাকা (১ জন)
👉ডিলাক্স কেবিন - ৩৮০০ টাকা (২ জন)
👉ভি আই পি কেবিন - ৮০০০ টাকা (২ জন)
👉ভি ভি আই পি কেবিন (এটাচড ওয়াশরুম)- ১০০০০ টাকা (২ জন)
টিকিট এর জন্য যোগাযোগ করুন :-
01826808943

office Address :
Sugandha Cox's bazar.
Cox’s and Saint group

ওনি যদি পারে তাহলে আমরা কেন নই।একজন সৌদিয়ান আরবী আজ বাহরাইন অফিস থেকে সকাল সকাল অনেকগুলো পন্য নিয়ে বিজনেস আরম্ভ করলেন তা...
08/10/2024

ওনি যদি পারে তাহলে আমরা কেন নই।
একজন সৌদিয়ান আরবী আজ বাহরাইন অফিস থেকে সকাল সকাল অনেকগুলো পন্য নিয়ে বিজনেস আরম্ভ করলেন

তাহলে আমরাও পজেটিব মন-মানসিকতা নিয়ে দৈনিক একটু একটু করে বিজনেস টা এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি ইনশাআল্লাহ।

12/07/2024
সবাই মোবাইলে ইনকামের জন্য DXN eworld https://www.dxn2uasia.com/pws/825923338 কাজ করে  যাও,নিজেকে প্রতিষ্টিত কর।
24/05/2024

সবাই মোবাইলে ইনকামের জন্য DXN eworld https://www.dxn2uasia.com/pws/825923338 কাজ করে যাও,নিজেকে প্রতিষ্টিত কর।

24/05/2024

Bismillahir Rahmanir Rahim. DXN eworld present, the income is very limited, various employees, including government, private organizations, various types of employees are struggling to run their families with a fixed amount of salary. A legitimate source of income is also needed to make the family beautiful, so we will talk

সেন্টমার্টিন এর কথা ভাবছেন, এক রাত কাটাবেন। কিভাবে থাকবেন কোন, কোন নিশ্চয়তা আছে এবং নিশ্চিত রাতের ঘুম, অবশ্য সময় পার ক...
13/01/2024

সেন্টমার্টিন এর কথা ভাবছেন, এক রাত কাটাবেন। কিভাবে থাকবেন কোন, কোন নিশ্চয়তা আছে এবং নিশ্চিত রাতের ঘুম, অবশ্য সময় পার করবেন, এই সময়ে ঘুরে আসুন, বর্তমানে পযর্টকদের রোমাঞ্চকর অভিজ্ঞতার মধ্যে একটা পোস্ট সিয়ার দিলাম ,যারা সেন্টমাটিন রাতের থাকার কথা ভাবতে আমাদের Cox's and Saint-Martin ব্লগে যোগাযোগ করেন,কাপল সুইস বেড রোম,এবং ডাবলস সুইট বেড রোম, শুধু স্কুল, কলেজ, ইউনিভার্সিটি,মাদ্রাসা,ফ্যামেলি গ্রুপ টুর সহ বিভিন্ন অ্যারেঞ্জমেন্ট করে তাকি,সবাই প্রয়োজনে যোগাযোগ করুন 01814302236

Every night Saint Mathin barbecue is made at 10:15 PM, arrangements are made for all schools, colleges, university group...
18/12/2023

Every night Saint Mathin barbecue is made at 10:15 PM, arrangements are made for all schools, colleges, university groups, families, tourists, interested parties contact, Location Saint Mathin Resort, if necessary 01312302236

18/12/2023

MOST well come form Cox's and Saint-Martin everyday

09/12/2023

আমাদের বিয়া হইছে ১০ বছর আগে৷ আর আমি বিয়ার ৮ বছর থেকে চোখে দেহি না৷ আমার স্বামী রিকশা চালায়৷ তাকে অনেকে বলছে আবার বিয়ে করতে কিন্তু সে করে নাই৷

আমি লাস্ট কবে নিজ হাতে তারে রান্না করে খাওয়াইছি আমার মনে নাই৷ চোখে দেখিনা কেমনে রান্না করুম কন? কিন্তু হে রিকশা নিয়া বাইর হবার আগে রান্না কইরা যায়, আমার কাপড় পর্যন্ত ধোয়৷

আমি বিয়ের কথা কইলেই রাগ করে খুব৷ হের কথা হে আমারে ভীষন ভালাবাসে৷ আমারে নিয়াই বাকি জীবন থাকবার চায়৷

~ একজন মাসুদার গল্প ~

©ইন্টারনেট-INTERNET

18/11/2023

ট্রেনে ঢাকা যাচ্ছি।
আমার বিপরীত পাশের সিটে, এক মা ও ছেলে ঢাকায় যাচ্ছে । ছেলে ঊঠে একটু হাটাহাটি করছিলো হঠাৎ মা ঘুমিয়ে যায় ছেলের ছিটের ওপর। ছেলে এসে দেখে মা ২ টা সিট এর ওপররেই ঘুমিয়ে গেছে।

অতঃপর পুরো ৫ ঘন্টার রাস্তায় ছেলে হাটাহাটি করছিলো আর মাঝে মাঝে এসে পাশে মায়ের দাড়িয়ে ছিলো।

এ যেনো এক ভালোবাসার অনন্য নিদর্শন ❤️

©ইন্টারনেট-INTERNET

সুখবর!  সুখবর!!  সুখবর!!!আগামী কাল থেকে টেকনাফ-সেন্টমার্টিন রুটে কেয়ারী সিন্দবাদ জাহাজ নিয়মিত চলাচল শুরু করবে। 🧾টিকেট প...
06/10/2023

সুখবর! সুখবর!! সুখবর!!!

আগামী কাল থেকে টেকনাফ-সেন্টমার্টিন রুটে কেয়ারী সিন্দবাদ জাহাজ নিয়মিত চলাচল শুরু করবে।

🧾টিকেট প্রাইজ⤵️
🛳️কেয়ারী সিন্দবাদ (আপ-ডাউন):
১। মেইন ডেক- ১০০০৳
২। ওপেন ডেক- ১৩০০৳
৩। ব্রিজ ডেক- ১৪০০৳

⛴️কেয়ারী ক্রুজ এন্ড ডাইন (আপ-ডাউন):
১। এক্সক্লুসিভ লাউঞ্জ- ১২০০৳
২। কোরাল লাউঞ্জ- ১৪০০৳
৩। পার্ল লাউঞ্জ - ১৬০০৳

📞 Hotline: 01814302236 WhatsApp

21/09/2023

জীর্ণশীর্ণ বৃদ্ধা মহিলাকে দেখে রুবির ভীষণ মায়া লাগলো৷ চোখ দুটো ছলছল করে উঠলো। বৃদ্ধা এগিয়ে এসে হাত পেতে কাতর গলায় বললো,

'মা গো কয়ডা টেকা দিবা। সক্কাল থিকা কিচ্ছু খাই নাই। হাটমু যে হেই জোরও পাই না।'

হাতের মুঠোয় থাকা দুইশত টাকার নোটের দিকে অসহায় দৃষ্টিতে তাকালো রুবি। মা শসা, লেবু কিনতে টাকা দিয়েছে। বাসায় শসা, লেবু না নিয়ে গেলে তুলকালাম কান্ড বেঁধে যাবে। তবে বৃদ্ধার অবস্থা তার থেকে বেশি শোচনীয়। সাত পাঁচ না ভেবে হাতের টাকাটা বৃদ্ধার হাতে গুঁজে দিলো।

'এটা রাখেন দাদী। আমার কাছে আর কোন টাকা নেই। থাকলে আরো দিতাম।'

বৃদ্ধা মহিলার চোখ দুটো খুশিতে চকচক করে উঠলো। রুবির মাথার দিকে হাত এগিয়ে দিতেই রুবি মাথা নিচু করে ফেললো। ঠকঠক হাতে পরম মমতায় হাত বুলাতে বুলাতে বললো,

'আল্লাহ তোর ভালো করুক মা।'

খালি হাতে রুবিকে ফিরতে দেখে চটে গেলেন রুজিনা বেগম। আজকে রুবিকে ৪র্থ বারের মতো দেখতে আসবে পাত্রপক্ষ। গায়ের রং কালো হওয়া তিনবার পাত্রপক্ষের কাছে প্রত্যাখান হয়েছে সে। তাই এবার রুবির বাবা-মা চিন্তায় আছেন। পাত্রপক্ষের লোক এসে দুপুরের খাবার খাবেন। সব আনা হলেও শসা লেবু আনতে ভুলে গেছেন রুবির বাবা। বাজার মাত্র তিন মিনিটের পথ। রুবির বাপ, ভাই গেছে জুম্মার নামাজ পরতে এখনো ফিরিনি। তাই বাধ্য হয়ে রুবিকে যেতে হয়েছিলো।

'কিরে কথা বলছিস না কেনো? শসা কই, লেবু কই? একটু পর নামাজ পরে পাত্রপক্ষের লোক চলে আসবে। এখন সালাদ ছাড়া আপ্যায়ন করবো?'

রুবি নিশ্চুপ হয়ে দাঁড়িয়ে রইলো। মা কে যদি বলে টাকা দান করে এসেছে তাহলে এই মুহুর্তে কথাটা শুনে রুজিনা বেগম ভালো রিয়েকশন দিবেন না। বরং গুষ্টি শুদ্ধো উদ্ধার করবে। তাই নীরবে সকল কিছু হজম করে নেওয়া সমুচিত মনে করলো।

'কালো মেয়ে জন্ম দিয়া ভুল করছি। পাত্রপক্ষ এমনি কালা মাইয়া দেইখাই পছন্দ করে না। এখন আপ্যায়নে ত্রুটি হইলে আগেই তো মুখ বেকায় থাকবো। সবই আমার কপাল। এই ধেন্দি কথা কস না কেন? কি করছোত টেকা?'

রুজিনার বেগমের আফসোস ঘুচলো ততক্ষণাৎ কলিং বেল বাজায়। নয়তো আজ রুবির খবর হয়ে যেতো। লোকজন এসে পরেছে ভেবে রুজিনা বেগম সেদিকে ছুটলো।

সাত আটজন আসার কথা থাকলেও লোক এসেছে মাত্র চারজন। পাত্র, পাত্রের বাবা, বোন, মামা৷ খাবারের পর্ব শেষ হওয়ার পর চায়ের ট্রে হাতে রুবিকে বসার রুমে পাঠানো হলো। বেশ কিছু সময় খুঁটিয়ে দেখার পর পাত্রের বোন খুশিমনে রুবিকে নিজের পাশে বসিয়ে হাত ধরে বললো,

'দেখি তো মেয়ের হাতের আঙুল আবার বাঁকা কিনা।'

বলেই হাজার টাকার দুটো নোট রুবির হাতে গুঁজে দিলো। পাত্রকে দেখে তার পছন্দ হয়েছে। কিন্তু সবার সামনে তো ড্যাবড্যাব করে তাকিয়ে থাকা যায় না। তাই মুখ তুলে না তাকিয়ে মাথা নিচু করে রাখলো। যাওয়ার আগে পাত্রপক্ষের লোক জানিয়ে গেলো তাদের মেয়ে অনেক পছন্দ হয়েছে। খুব শীঘ্রই তাদের বাসায় গিয়ে দিন তারিখ ঠিক করে আসতে।

হাতে মুষ্টিবদ্ধ হাজার টাকার নোটের দিকে ফ্যালফ্যাল করে তাকিয়ে রইলো রুবি। দুই শত টাকার বিনিময়ে তার কাছে দুই হাজার টাকা চলে এসেছে। সাথে একটা বড় সুসংবাদ। রুবির একটা কথা মনে পরে গেলো। তুমি যা দিবে আল্লাহ তোমাকে তার থেকে দশ গুণ বেশি ফেরত দিবে। হোক সেটা ভালোবাসা, অবহেলা, সম্মান, দান, অনুদান কিংবা যেকোনো কিছু। আল্লাহ প্রতিদান দিতে কখনও কার্পণ্য করেন না। দুদিন আগে বা পরে সকল কাজের প্রতিদান দিবেন। রুবি নোট দুটোকে বুকের সাথে চেপে ধরে চোখ বন্ধ করে মনে মনে পরলো,

'শুকুর আলহামদুলিল্লাহ। সকল প্রশংসা আল্লাহ আপনার জন্য। নিশ্চয়ই আপনি উত্তম প্রতিদানকারী।'

©NOVA

05/09/2023

“রাজা তার আবহাওয়া বিভাগের প্রধানকে ডেকে জিজ্ঞাস করলেন-

: আমি মৎস শিকারে যেতে চাই , আজকের আবহাওয়া কেমন থাকবে বলে জানা গেছে ?

সে বল্লো -
: আজকে অতীব সুন্দর, রৌদ্রোজ্জ্বল এবং চমৎকার আবহাওয়া থাকবে জাহাপনা ! আপনি নিঃশংক চিত্তে যেতে পারেন ।

রাজা বের হলেন । রাজা যখন সাগর পাড়ে গেলেন , সাগর পাড়ে এক জেলে ছাগল চড়াচ্ছিলো , সে বললো-

: মহারাজ আজকে কেন আপনি সাগরে যাচ্ছেন ? একটু পরেই তাে ঝুম বৃষ্টি হবে !

রাজা রেগে বল্লেন -
: বেটা জেলের বাচ্চা ! তুই কি জানিস আবহাওয়ার খবর ? আর আমাকে কি মূর্খ পেয়েছিস! আমি খবর জেনে তবেই এসেছি ।

রাজা সাগরে গেলেন , কিছুক্ষণ পর শুরু হলাে ঝুম বৃষ্টি ! রাজা প্রাসাদে ফিরে এসে আবহাওয়া বিভাগের প্রধানকে বরখাস্ত করলেন, তারপর ঐ জেলেকে ধরে এনে আবহাওয়া বিভাগের প্রধান বানিয়ে দিলেন ! জেলে তো পড়লাে মহা বিপদে! সে তাে আবহাওয়ার কিছুই জানে না! রাজ দরবারে গিয়ে জেলে কেঁদে বল্লো-

: মহারাজ আমাকে যেতে দিন! আমি আসলে আবহাওয়ার কিছুই জানি না।

রাজা বল্লো -
: তাহলে ঐ দিন আমার আবহাওয়া বিভাগে চেয়েও সঠিক খবর তুই কি করে দিলি !

জেলে উত্তর দিল ,
: মহারাজ সেখানে আমার কোন কৃতিত্ব ছিল না ! সব কৃতিত্ব আমার ছাগলের ! বৃষ্টি আসার আধাঘন্টা আগে থেকে ছাগলটা ঘনঘন মুতে ! এর থেকে আমি বুঝতে পারি একটু পর বৃষ্টি হবে !

তারপর রাজা জেলেকে ছেড়ে দিয়ে তার ছাগলটাকে ধরে এনে আবহাওয়া বিভাগের প্রধান বানিয়ে দিলেন ! সেই থেকেই বড় বড় পদগুলোতে ছাগল নিয়ােগ দেওয়ার রীতি চালু হয়।”

©ইন্টারনেট

05/09/2023

বাবার মৃ'তদে'হ সামনে রেখে বললাম " বাবার ঋণদার যারা আছেন,আপনাদের পাওনা টাকা আমাকে জানাবেন।বাবার ঋণ আমি শোধ করবো "

ছোট বোন আমার হাত চেপে ধরে বললো " ভাইয়া,তুই শোধ করবি কিভাবে? তুই নিজেই তো ৫ বছর ধরে কোনো চাকরি পাচ্ছিস না।বেকারত্বের শিকার হয়ে টাকা শোধ করবি কিভাবে? "

বোনকে অভয় দিয়ে বললাম " শত কষ্ট হলেও শোধ করবো বোন "

সারারাত আমার ঘুম হলো না।বোনের বিয়ের বয়স হয়ে গেছে।পরিবারের খরচ নাহয় কোনোরকম চালাবো,কিন্তু বোনের বিয়ে কিভাবে দিবো?

পরেরদিনই ঋণদাতারা এসে বাড়িতে হাজির।বাইরে বেড় হয়ে এতো লোককে দেখে ঘামে আমার কপাল ভিজে উঠলো।মৃদু স্বরে বললাম

" আপনারা বাবার কাছে কত টাকা পান বলুন।আমি চেষ্টা করবো শোধ করার "

ওদের মধ্যে থেকে একজন এগিয়ে এসে বললো " আমরা ব্যাংক থেকে এসছি।উনি তার ছেলে মেয়ের নামে ৭ লাখ টাকা সঞ্চয় করে রেখে গেছেন।কাইন্ডলি ব্যাংকে যোগাযোগ করুন "

একথা বলে তিনি চলে গেলেন।বাকি লোকগুলিও ছোট ছোট সমিতি থেকে এসছেন। ওরা জানালেন বাবা ওদের সমিতিতে প্রতিদিন ২০ টাকা করে সঞ্চয় রাখতেন।

রাতে সব মিলিয়ে হিসেব করে দেখলাম বাবা আমাদের জন্য মোট ১১ লাখ টাকা সঞ্চয় করে রেখে গেছেন।মনে পড়ে গেলো সেদিন রাতের কথা।যে রাতে আমি বাবাকে বলেছিলাম

" আপনি কেমন বাবা?আমার ভবিষ্যতের নিয়ে আপনার কোনো চিন্তা আছে?দরকার নেই আমার এমন বাবার "

বাবা তখন মৃদু হেসে বলেছিলেন " আমার সাধ্য মতো চেষ্টা করছি।সময় হলেই পেয়ে যাবে "

হ্যা সে সময়টা এখন এসে গেছে।কিন্তু বাবা চলে গেছে দূরে,ওই তারাদের কাছে।আমি আকাশের দিকে দীর্ঘশ্বাস ফেলে বললাম

" বাবা,আজ পর্যন্ত তোমায় কখনো বুঝতে পারলাম না।এখন বুঝতে পারছি,কেন তুমি এক শার্ট পড়েই একটা বছর কাটিয়ে দিতে "

#বাবা ❤️

©ইন্টারনেট

12/07/2023

এক তরুণী তার বাবাকে সাথে নিয়ে গাড়ি ড্রাইভ করছিলো।
কিছুক্ষণ পর আকাশ কালো মেঘে ছেয়ে গেলো এবং তুমুল ঝড় এবং বৃষ্টি শুরু হলো।
তরুণী টি ভয় পেয়ে বাবাকে জিজ্ঞাসা করলো,বাবা কি করবো!
পাশের সিট থেকে বাবা মেয়েকে সাহস যোগালেন,
''তুমি ড্রাইভ করতে থাকো। থেমো না"।
তরুণীটি গাড়ি ড্রাইভ করতে লাগলো,কিন্তু ঝড়ের প্রচন্ডতা আরো বেড়ে যাওয়াতে গাড়ি ড্রাইভ করা কঠিন হয়ে পড়ছিলো।
কিছুক্ষণ পর গাড়ি নিয়ন্ত্রণ করা প্রায় অসম্ভব হয়ে উঠলো।
তরুণীটি আবারো তার বাবার কাছে জানতে চাইলো থামবে কিনা।
বাবা আগের মতই ড্রাইভ করতে বললেন।
কিছুদুর ড্রাইভ করার পরে তরুণী লক্ষ্য করলো তার পথের
কিছুসামনে ষোলো চাকার একটা লরি রাস্তার পাশে সাইড করে থেমে যাচ্ছে।
তারসামনে আরো কিছু গাড়ি রাস্তার একপাশে পার্ক করে থেমে আছে।
দৃশ্যটি দেখে তরুণী টি বাবাকে বললো,
"বাবা এবার আমাদের থামতেই হবে। আশেপাশের সবাই দেখো গাড়ি ড্রাইভ করা বন্ধ করে পথের পাশে থেমে যাচ্ছে"।
কিন্তু বাবা সেই আগের মতই তার সিদ্ধান্তে অটল। হাল ছেড়োনা।
তুমি আস্তে আস্তে ড্রাইভ করতে থাকো।
বাবারকথা শুনে মেয়েটি সাহস পেলো এবং প্রচন্ড ঝড়ের মধ্যেও আস্তে আস্তে সামনের দিকে আগাতে লাগলো। এভাবে কয়েক মাইল যাবার পরে তরুণীটি আবিস্কার করলো,
ঝড় থেমে গেছে এবং সূর্য্য উঠে গেছে।
এবার বাবা বললেন,
'এবার গাড়ি থামিয়ে বাইরে বেরোতে পারো।'
তরুণী টি অবাকহয়ে বাবাকে জিজ্ঞাসা করলো, এখন কেন বলছো?
বাবা বললেনঃ
"এখন এজন্যই বের হতে বলছি যাতে তুমি পেছনের দিকে তাকাতে পারো এবং সেই সব মানুষদের দেখতে পারো যারা হাল ছেড়ে দিয়েছিলো
এবং থেমে গিয়েছিলো।ওঁরা এখনো ঝড়ের মধ্যেই আছে।
কিন্তু তুমি হাল ছাড়োনি এবং থেমে যাওনি,
তাই তোমার ঝড় এখন শেষ!..."

জীবনের ক্ষেত্রেও একই ব্যাপার প্রযোজ্য।
জীবনে চলার পথে আমরা অর্থনৈতিক, আবেগিক,পারিবারিক, সামাজিক ক্ষেত্রে নানা ধরণের ঝড়ের মুখোমুখি হই এবং ভয় পেয়ে থেমে যাই।
থেমে থাকার ফলে সেই ঝড়ে আমাদের জীবনগাড়ি নানাভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হয় যা আত্নবিশ্বাসে ঘাটতি এনে দেয়।
জীবনের রাস্তা রেসিং ড্রাইভের মত মসৃণ নয়। জীবনের পথ বড়বন্ধুর। চলার পথে নানা ধরণের বাধা-বিপত্তিই আসবেই,
কিন্তু থেমে থাকলে ক্ষতির পরিমাণ ই শুধু বাড়বে। কঠিন পরিস্থিতিতে পড়ে আশেপাশের মানুষগুলো কিংবা সবচেয়ে কঠিন লোকটিও হাল ছেড়ে দিয়েছে বলেই যে আপনাকেও হাল ছাড়তে হবে এমন নয়। পরিস্থিতি যত কঠিনই হোক না কেন,ধীরে-ধীরে সামনের দিকে অগ্রসর হতে থাকুন।
Allah কে স্মরন করুন, ধৈর্য ধরুন, পূর্ণতা আসবেই জীবনে দেখবেন সাফল্যের ঝলমলে সূর্য্যটা আবারো আপনার মাথার উপর হেসে উঠবে।

©ইন্টারনেট

06/07/2023

বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি বিল গেটস। এই বিল গেটসকে কেউ একজন জিজ্ঞাসা করেছিলেন, "পৃথিবীতে আপনার চেয়ে ধনী আর কি কেউ আছে? বিল গেটস বলেছিলেন, "হ্যাঁ, এমন একজন আছেন, যিনি আমার চেয়েও ধনী।" এরপর, তিনি একটি গল্পের কথা বর্ণনা করলেন। এটা এমন এক সময় ছিল, যখন আমি ধনী কিংবা বিখ্যাত ছিলাম না। একদিন আমি নিউইয়র্কের বিমান বন্দরে গিয়েছিলাম। তখন আমি একজন সংবাদপত্র বিক্রেতাকে দেখেছিলাম। আমি তার থেকে একটি সংবাদপত্র ক্রয় করতে চেয়েছিলাম। কিন্তু, তখন আমার কাছে খুচরা পয়সা ছিল না। তাই আমি সংবাদপত্র ক্রয় করার ধারণাটি ছেড়ে সেটা বিক্রেতার কাছে ফিরিয়ে দিয়েছিলাম।

আমি তাকে আমার কাছে যথেষ্ট অর্থ না থাকার কথা বলেছিলাম। সে বিক্রেতা আমাকে বলেছিলেন, "এটা আমি আপনাকে ফ্রি দিচ্ছি।" তার অনুরোধে আমি পত্রিকাটি নিয়েছিলাম। কাকতালীয়ভাবে, দুই থেকে তিন মাস পরে আমি একই বিমান বন্দরে আবার অবতরণ করেছিলাম এবং সেদিনও পত্রিকা ক্রয় করার জন্য আমার কাছে খুচরা টাকা ছিল না। বিক্রেতা আবার পত্রিকাটি আমাকে ফ্রি অফার করেছিলেন। আমি সেটা প্রত্যাখ্যান করেছিলাম এবং বলেছিলাম যে আমি এটি নিতে পারব না। কারণ, আজও আমার কাছে যথেষ্ট অর্থ নেই। তিনি বলেছিলেন, "আপনি পত্রিকাটি নিতে পারেন, আমি এটা আমার লাভ থেকে ভাগ করে দিচ্ছি। এতে আমার কোনও ক্ষতি হবে না।" আমি পত্রিকাটি নিয়েছিলাম।

প্রায় ১৯ বছর পরে আমি বিখ্যাত এবং মানুষের কাছে পরিচিত হয়ে উঠেছি। হঠাৎ করে সেই সংবাদপত্র বিক্রেতার কথা মনে পড়ল। আমি তার সন্ধান শুরু করি এবং প্রায় দেড় মাস অনুসন্ধানের পরে আমি তাকে খুঁজে পেয়েছিলাম। আমি তাকে জিজ্ঞাসা করেছিলাম, "আপনি কি আমাকে চেনেন? তিনি বলেছিলেন, "হ্যাঁ, আপনি বিল গেটস।" আমি তাকে আবারও জিজ্ঞাসা করেছিলাম, "আপনার মনে আছে?! আপনি আমাকে বিনামূল্যে একটি পত্রিকা দিয়েছিলেন?

বিক্রেতা বললেন, "হ্যাঁ, মনে আছে।" আপনাকে দুইবার আমি পত্রিকা দিয়েছিলাম। আমি বলেছিলাম, "সে সময় আপনি আমাকে যে সাহায্যটা করেছিলেন তা আমি আজ ফিরিয়ে দিতে চাই। আপনি আপনার জীবনে কি চান বলুন, আমি সেটা পূরণ করব।’'

বিক্রেতা বললেন, "স্যার, আপনি কি করে মনে করেন যে এটা করে আপনি আমার সাহায্যের সাথে মেলাতে পারবেন?" আমি জিজ্ঞাসা করলাম, "কিন্তু, কেন?" তিনি বলেছিলেন, "আমি যখন দরিদ্র সংবাদপত্রের বিক্রেতা ছিলাম, তখন আপনাকে সাহায্য করেছিলাম আর আপনি আমাকে সাহায্য করার চেষ্টা করছেন তখন-ই যখন আপনি বিশ্বের সবচেয়ে বড় ধনী ব্যক্তি হয়ে উঠলেন। তাহলে কীভাবে আপনার সাহায্য আমার সাহায্যের সাথে মিলে?"

বিল গেটস বলেছিলেন, "আমি সেদিন বুঝতে পেরেছিলাম যে, সংবাদপত্রের বিক্রেতা আমার চেয়ে বেশি ধনী ছিলেন। কারণ, তিনি কাউকে সাহায্য করার জন্য ধনী হওয়ার অপেক্ষা করেননি।" আমাদের বুঝতে হবে যে, সত্যিকারের ধনী ব্যক্তি হলো তারা যাদের প্রচুর অর্থের চেয়েও ধনী একটি মন আছে। দামী একটি মন থাকা প্রচুর অর্থের চেয়েও প্রয়োজনীয়।

©Cox's Bazar - কক্সবাজার

04/07/2023

বাবার হোটেল থেকে বের হলেই বোঝা যায় পৃথিবীতে এক মুঠো ভাতের মূল্য কতো।💔🥀

02/07/2023

বাংলাদেশে বর্তমান পরিস্থিতি কি যে ভয়াবহ হতে পারে।

Address


Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Cox's and Saint-Martin posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Shortcuts

  • Address
  • Alerts
  • Videos
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Travel Agency?

Share