02/11/2013
অপনি জানেন কি?
নড়ইল কিসের জন্যবিখ্যাত
IT IS THE BEST PICNIC SPOT OF NARAIL ZILLA
অপনি জানেন কি?
নড়ইল কিসের জন্যবিখ্যাত
কবি মাইকেল মধুসুদনের অর্থিক অনটনের সময় ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর উনাকে টাকা পয়সা দিয়ে সাহায্য করতেন। একদিন এক মাতাল উনার কাছে সাহায্য চাইতে এলে বিদ্যাসাগর বললেন-আমি কোন মাতালকে সাহায্য করি না।
কিন্তু আপনি যে মধুসুদনকে সাহায্য করেন তিনিওতো মদ খান-মাতালের উত্তর।
বিদ্যাসাগর উত্তর দেন -ঠিক আছে আমিও তোমাকে মধুসুদনের মত সাহায্য করতে রাজী আছি তবে তুমি তার আগে একটি মেঘনাথ বধ কাব্য লিখে আন দেখি।
এক ছিল রাজা R এক ছিল রাণী।
একদিন
তারা মারা গেলো।
কাহিনী শেষ
|.. |
|
|
|
|
|
|
|
|
|
Þ:
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
Þ:
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|..
|
নিচে কি লাশ খুজতে আইছেন?
মিয়া বললাম
না কাহিনী শেষ?.
তথ্যগুলো জেনে নিন•
♦বিশ্বে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা ২৪০কোটি ৫৫লক্ষ ১৮ হাজার ৩৭৬ জন। যা বিশ্বের মোট জনসংখ্যার ৩৪.৩%।
♦বাংলাদেশে ইন্টারনে.. ব্যবহারকারীর সংখ্যা ৮০ লক্ষ ৫৪হাজার১৯০ জন। যা মোট জনসংখ্যার ৫%।
♦বিশ্বে মোট ফেসবুক আইডির সংখ্যা ৬৬কোটি ৪০ লক্ষ ৩২ হাজার ৪৬০
জন। যা মোট জনসংখ্যার ৯.৬%।
♦বাংলাদেশে ফেসবুক
আইডির সংখ্যা ৩৩ লক্ষ ৫২ হাজার ৩৮০ জন। যা মোট জনসংখ্যার২.১%।
♦ফেসবুক ব্যবহারকারীর সংখ্যার দিক থেকে বাংলাদেশের অবস্থান
বিশ্বে ৪৬তম
১-বিয়েটা একটা রোমাঞ্ছকর উপন্যাস, যার প্রথম পরিচ্ছেদেই নায়কের মৃত্যু হয়ে থাকে।।"---সেক্সপিয়র- - -"
২-যদি ভাল স্ত্রী পাও, তা হলে তোমার নিজের লাভ। কারন তখন তুমি সুখী হতে পারবে।কিন্তু যদি খারাপ স ্ত্রী পাও তা হলে দেশের লাভ, কারন .তখন তুমি দার্শনিক হতে পারবে।।"---গ্রিক মতবাদ---"
জামায়াতে ইসলামীর ডাকা হরতালের কারণে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে অনুষ্ঠিত আজ বৃহস্পতিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। বুধবার বিশ্ববিদ্যালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের আজকের সব পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। পরীক্ষার নতুন সময় সূচি বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট www.nuadmission.info এবং www.nubd.info এর মাধ্যমে পরে জানানো হবে।
এইচএসসির ফল প্রকাশ হচ্ছে না আজ
নির্ধারিত ৬০ দিনের
মধ্যে এইএচএসসি ও সমমানের
পরীক্ষার ফল প্রকাশিত.. হবে বলে জানিয়েছেন আন্তঃশিক্ষা র্বোড সমন্বয় সাব-কমটির
সভাপতি ও ঢাকা শিক্ষা র্বোর্ডের
চেয়ারম্যান অধ্যাপক তাসলিমা বেগম। বৃহস্পতিবার এইচএসসির ফল প্রকাশিত
হবে ভেবে শিক্ষার্থী-অভিভাবকদের
মধ্যে গুজব সৃষ্টি হয়। কিন্তু অধ্যাপক
তাসলিমা বেগম জানিয়ে দেন বৃহস্পতিবার
ফল প্রকাশিত হচ্ছে না। গত ১ এপ্রিল থেকে আটটি সাধারণ বোর্ডসহ
দশটি শিক্ষাবোর্ডে এইচএসসি ও সমমানের
পরীক্ষা শুরু হয়। ২৮ মে পরীক্ষা শেষ হওয়ার
কথা থাকলেও হরতালের কারণে ১ জুন শেষ
হয়। প্রদান বিরোধী দল বিএনপিসহ অন্যান্য
সংগঠনের হরতালে ৩৩টি বিষয়ের লিখিত পরীক্ষা পিছিয়ে যায়। ব্যবহারিক
পরীক্ষা শেষ হয় জুনের মাঝামাঝি। তত্ত্বীয় পরীক্ষা শেষ হওয়ার নির্ধারিত
৬০ দিনের মধ্যে ফল প্রকাশ করার নির্দেশ
রয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের। ১ আগস্ট দুই
মাস পূর্ণ হলে সে অনুযায়ী আগস্টের শুরুতেই
ফল প্রকাশ হওয়ার কথা। অধ্যাপক তাসলিমা বেগম বলেন,
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা মোতাবেক
৬০ দিনের মধ্যেই ফল প্রকাশ করা হবে। শিক্ষা মন্ত্রণালয় জানায়, এবার দেশের দুই
হাজার ২৮৮ কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত পরীক্ষায়
অংশ নেয় ১০ লাখ ১২ হাজার ৫৮১ জন
শিক্ষার্থী। এর মধ্যে ৫ লাখ ৩৫ হাজার ৬৬২
জন ছাত্র এবং ৪ লাখ ৭৬ হাজার ৯১৯ জন
ছাত্রী। গত বছর নয় লাখ ২৬ হাজার ৮১৪ জন
পরীক্ষার্থী অংশ নিয়েছিল। সেই
হিসাবে এবার পরীক্ষার্থী বেড়েছে ৮৫
হাজার ৭৬৭ জন। মোট পরীক্ষার্থীদের মধ্যে এইচএসসিতে আট
লাখ ২৩ হাজার ২৪১ জন। আলিমে ৮৮ হাজার
৭৭৯ জন, এইচএসসি বিএম/ভোকেশনালে ৯৫
হাজার ৯৫৬ জন এবং ডিআইবিএসে চার
হাজার ৬০৫ জন। ঢাকার বাইরে এবারো বিদেশের
পাঁচটি কেন্দ্রে ১৬৫ শিক্ষার্থী পরীক্ষায়
অংশ নেয়। উল্লেখ্য, এবার বাংলা প্রথম পত্র, রসায়ন
প্রথম ও দ্বিতীয় পত্র, পৌরনীতি প্রথম ও
দ্বিতীয় পত্র, ব্যবসায় নীতি ও প্রয়োগ প্রথম
ও দ্বিতীয় পত্রে সৃজনশীল
পদ্ধতিতে পরীক্ষা হয়। গত বছর শুধু
বাংলা প্রথম পত্রের পরীক্ষা সৃজনশীল প্রশ্নে হয়
প্রতিটি কাজ করার আগে অন্তত একবার নিজেকে জিজ্ঞেস করুন কাজটি আপনি কেন করবেন।
নিজের কাছে নিজ সততা বজায় রাখুন। প্রতিটি কাজে আপনার পক্ষে যা করা সম্ভব, আন্তরিকতার সঙ্গে করুন।
বুদ্ধিমান সবসময় কথা বা কাজের আগে চিন্তা করে। আর বোকারা চিন্তা করে (পস্তায়) কাজের পরে।
১. একজন মানুষকে তার নাম ধরে সম্বোধন করুন। আলাপ-আলোচনায় একাধিকবার তার নাম উল্লেখ করুন।
২. নতুন বন্ধুত্ব করুন, কিন্তু পুরানো বন্ধুত্বকে গুরুত্ব দিন।
৩. সবাইকে আগে নিজে সালাম দিন।
৪. গোপনীয়তা রক্ষা করুন।
৫. কাজ শেষ না হতে পারিশ্রমিক শোধ করবেন না।
�
চিত্তাকর্ষক স্থান
নড়াইল জেলার
১। সুলতান কমপ্লেক্স, মাছিমদিয়া, নড়াইল সদর।
২। বীরশ্রেষ্ঠ নূর মোহাম্মদ কমপ্লেক্স, নুর মোহাম্মদ নগর, সিমানন্দপুর, নড়াইল সদর।
৩। বাধাঘাট, রূপগঞ্জ, নড়াইল সদর।
৪। চিত্রা রিসোর্ট, সীমাখালী, নড়াইল সদর।
৫। নড়াইল ভিক্টোরিয়া কলেজ, রূপগঞ্জ, নড়াইল সদর।
৬। হাটবাড়ীয়া জমিদার বাড়ী, রূপগঞ্জ, নড়াইল সদর। (বর্তমানে অবলুপ্ত)
৭। নিরিবিলি পিকনিক স্পট, রামপুর, লোহাগড়া উপজেলা।
৮। পন্ডিত রবি শংকরের বাড়ী, বড় কালিয়া, কালিয়া উপজেলা।
৯। ব্রাক্ষ্মময়ী মঠ মন্দির, কালিয়া উপজেলা।
১০। অরুনিমা ইকোপার্ক, পানিপাড়া, কালিয়া উপজেলা।
একদিন চলার পথে হযরত উমরের (রাঃ) সাথে এক বৃদ্ধার দেখা হল।
কথা প্রসঙ্গে উমর (রাঃ) জিজ্ঞেস করলেন, 'আমীরুল মুমিনীন সম্পর্কে তোমার ধারণা কি?'
বৃদ্ধা উমর (রাঃ) কে চিনতেন না। সে নির্বিঘ্নে বলল, 'সে মোটেও ভাল মানুষ নয়। আমি অতি কষ্টে আছি, খলীফা আমার কোন খবর নেয়নি।'
উমর (রাঃ) বললেন, 'তুমি খলীফাকে তোমার অবস্থারকথা কেন বলোনি? তাঁকে না জানালে তিনি কি করে জানবেন?'
বৃদ্ধা মহিলাটি বলল, 'খলীফার দায়িত্ব প্রজাদের খোঁজ খবর রাখা।'.. উমর (রাঃ) বললেন, 'হে মা! কি পরিমাণ অর্থ পেলে তোমার দুঃখ ঘুচবে আর তুমি খলীফাকে ক্ষমা করে দিবে?'
সে সময় হযরত আলী (রাঃ) ও আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ(রাঃ) সে পথ দিয়ে যেতে খলীফাকে 'আমীরুল মুমিনীন' বলে সম্বোধন করে সালাম দিলেন।
বৃদ্ধা মহিলাটি ভয়ে কেঁপে উঠলো। উমর (রাঃ) তাকে সান্ত্বনা দিয়ে ৫০০ স্বর্ণমুদ্রা তার হাতে তুলে দিয়ে বললেন, 'খলীফার বিরুদ্ধে তোমার আর কোন অভিযোগ আছে কিনা?'
তিনি বললেন, 'না'। হযরত উমর (রাঃ) এক খন্ড চামড়ার উপর কথাটি লিখিয়ে নিলেন, 'কিয়ামতের দিন আল্লাহ তাআলার দরবারে আমীরুল মুমিনীন হযরত উমরের বিরুদ্ধে আমার আর কোন অভিযোগ নেই।'
হযরত আলী তাতে সাক্ষিরূপে সাক্ষর করলেন।
এ ঘটনা সকল মানুষের জন্য বিশেষ করে দায়িত্বশীল লোকেদের জন্য দায়িত্বানুভূতিরএক চিরন্তন আদর্শ।
আল্লাহ আমাদের সকলকে নিজ নিজ দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করার তৌফীক দান করুন। আমীন।।
বিরাট ধনীর
আদুরে কন্যা পরীক্ষার
হলে গিয়ে দেখল
গরীবদের ওপর
রচনা লিখতে হবে ।.. সে লিখতে শুরু করল :
এক দেশে একটি খুবই
গরীব পরিবার ছিল ।
বাবা গরীব , মা গরীব ,
বাচ্চারাও গরীব ।
বাড়িতে ৪ জন কাজের
লোক ছিল , তারাও গরীব
। তাদের BMW গাড়িটাও
ভাঙ্গাচোরা ছিল ।
বাচ্চাদের ছিল
পুরনো আইফোন মোবাইল ।
বাড়িতে ছিল মাত্র
৪টা সেকেন্ড হ্যান্ড
এসি ।
পুরোপরিবারটা সত্যিকার
অর্থেই গরীব ।
আসলেই গরীব ।
।
।
বলুনতো ২০ এর মধ্যে কত
দেওয়া যায় ??????
চোরাবালিতে আটকে গেলে কি করবেন ?
চোরাবালি পানি ও তরলকাদা মিশ্রিত এমনই একটি গর্ত। এর ফাঁদে একবার পা দিলে মানুষের আর নিস্তার নেই। আস্তে আস্তে ডুবে যেতে হয় বালির ভেতরে সাধারণত নদী বা সমুদ্রতীরে কাদা মিশ্রিত বালির ভেতরে লুকানো অবস্থায় থাকে চোরাবালি। কোনও মানুষ যদি সেই গর্তেরধারে কাছে যায়, তা হলে শরীরের চাপে ওই বালি ক্রমে সরে যেতে থাকে। ফলেমানুষ শত চেষ্টা করেও আর ওপরে উঠে আসতেপারে না।
চোরাবালিতে পড়ার পর সেখান থেকে উঠে আসার জন্য চেষ্টা করলে শরীরের চাপে আর ও দ্রুত ডুবে যেতে হয়। সময়মত কেউ এগিয়ে না এলে ওই মানুষ নিশ্চিত মৃত্যুকোলেঢলে পড়ে। তবে অধিকাংশ চোরাবালি সাধারণত মারাত্মক নয়। কিন্তু এটি প্রকৃতির একটি অদ্ভুত বিস্ময়। চোরাবালিতে আটকে গেলে একদমই অধৈর্য হওয়া যাবে না। অধৈর্য হয়ে হাত-পা ছোড়াছুড়ি করলে আরও বেশিআটকে পড়ার সম্ভাবনা থাকে। সবার মনে রাখা উচিত, চোরাবালি কিন্তু পানির চেয়ে অনেক বেশি ঘন। তাই চোরাবালিতে ভেসে থাকা পানির চেয়ে অনেক বেশি সহজ। যদি সঙ্গেকোন ও ভারি বস্তু থাকে তাহলে তা ছেড়ে ফেলতে হবে। কারণ ভারি বস্তু আরও বেশি দ্রুত নিচে টেনে নি...তে পারে। বেশিরভাগ চোরাবালির গভীরতাকম হয়।
খানিকটা ডোবার পর হয়তো পা তলায় আটকে যেতে পারে । যদিতা না হয়, মানে যদি চোরাবালি খুব গভীরহয় তাহলে পুরোপুরি ডুবে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকতে পারে। সেক্ষেত্রে যেমন পানিতে আমরা যেভাবে সাঁতার কাটি, ঠিক সেভাবে নিজের শরীরকে যতটা সম্ভব অনুভূমিক করে ফেলতে হবে। তারপর খুব ধীরে ধীরে সাঁতরে চোরাবালির বাইরে আসার চেষ্টা করতে হবে। সাথে যদি অন্য কোনও ব্যক্তি থাকে তাহলে তাকে বলতে হবে নিরাপদ দূরত্ব থেকে রশি ফেলতে এবং এই রশি ধরে ধীরে ধীরে চোরাবালি থেকে উঠে আসা যাবে।
এতক্ষন পোষ্টটি পড়ার জন্য ধন্যবাদ। ভলো লাগলে like দিয়ে পোষ্টটি share করেন।
আবুল ATM বুথ থেকে টাকা তুলছে।
হঠাৎ তার পেছন থেকে এক লোক
বলে উঠলঃ ভাই, আমি আপনের
পাসওয়ার্ড দেইখা ফালাইছি !!
আবুল চিন্তিত হয়ে বললঃ হায়.. আল্লাহ !! বলেন
তো পাসওয়ার্ডটা কি ??
লোকঃ ৪টা স্টার (****) !!
আবুল ফিক করে হেসে বলল ↓↓↓
হয় নাই, হয় নাই !!
আমার পাসওয়ার্ড 8090 !!
হাঃ হাঃ হাঃ আবুল আবুলই রয়ে গেল।
. . . . .jr
#সেই_মহা_বিব্রতকর_মুহূর্ত..!!
শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়:
উপন্যাস (২৪টি):
* শরৎচন্দ্রের প্রথম উপন্যাস “বড়দিদি” এবং সর্বশেষ উপন্যাস “শেষের পরিচয়”
* “বড়দিদি” প্রথম প্রকাশিত হয় “ভারতী” পত্রিকায়
* “শ্রীকান্ত” (১৯১৭) ও “দেবদাস” (১৯১৭).. * “শ্রীকান্ত” আত্নচরিতমূলক উপন্যাস
* “শ্রীকান্ত” ৪ পর্বে রচিত উপন্যাস
* “পথের দাবী” – সরকার কর্তৃক বাজেয়াপ্ত উপন্যাস; প্রথম প্রকাশিত হয় “বঙ্গবাণী” পত্রিকায়
ছোটগল্প (১১টি):
মন্দির(১ম), একাদশীর বৈরাগ্য, কাশিনাথ, মামলার ফল, বিলাসী, সতী, ছবি, অভাগীর স্বর্গ, মহেশ, পরেশ, রামের সুমতি
* শরৎচন্দ্রের প্রথম ছোটগল্প “মন্দির”
* শরৎচন্দ্রের সবচেয়ে সার্থক ছোটগল্প “মহেশ”
নাটক (৪টি):
সূত্রঃ ষোড়শী ‘রমা’ হিসেবে বিজয়া হলেন বিরাজবৌ ৷
[বিঃদ্রঃ ‘রমা’ শব্দের মানে সুন্দরী]
ব্যাখ্যাঃ ষোড়শী(১ম), রমা, বিজয়া, বিরাজবৌ
* শরৎচন্দ্রের প্রথম নাটক “ষোড়শী”
** অনেক কষ্ট করে তথ্য জোগাড়
করি আপনাদের জন্য। আপনারা লাইক শেয়ার না করলে তথ্য দেয়ার আগ্রহ মরে যায় ।
তাই পেজটিকে জীবিত রাখতে নিয়মিত লাইক এবং শেয়ার করুন।
ধন্যবাদ ।
পাশের ফ্ল্যাটের আঙ্কেল আন্টির মধ্যে তুমুল ঝগড়া চলছে। পুরা ইন্ডিয়া-পাকিস্তান অবস্থা। আফটার অল, আমি বাঙ্গালী। তাই কান পেতে উনাদের উত্তপ্ত বাক্য বিনিময় শুনতে থাকলাম। আঙ্কেলের পারফরম্যানস ভাল। আন্টিকে বাঁশ দিয়েই চলছেন।
হঠাৎ…আন্টি এক গুচ্ছ বাক্য ছুড়লেন,,,
"নারী নির্যাতন মামলা ঠুকে দেব। এই টাইপের মামলা সম্পর্কে কোনো আইডিয়া আছে তোমার? কোনো জামিন নাই। যুদ্ধাপরাধ মামলার পরেই এটাই সবচেয়ে ডেঞ্জারাস মামলা, বুঝলা?"..
আঙ্কেল কয়েক সেকন্ডের জন্য ঠান্ডা...
তারপর কাঁপা গলায় নরম সুরে বললেন,,,
"আহা…তোমার সাথে একটু মশকরাও করা যাবেনা দেখছি! একটু আধটু মশকরা না করলেজীবন চলে? এত রাগ করো কেন…?"
নিরিবিলি পিকনিক স্পট লোহাগড়া নড়াইল
দর্শনীয় বিষয়সমুহ :
প্রায় ১৪ একর জমির উপর অবস্থিত পিকনিক স্পটটিতে পিকনিক আর পার্কিং এর ব্যাবস্থা ছাড়াও বিনোদনের জন্য রয়েছে অনেকগুলো দৃষ্টিনন্দন বাড়তি আয়োজন। এগুলোর মধ্যে মিনি চিড়িয়াখানা, মিনি মিউজিয়াম, রেস্টহাউজ, এস. এম. সুলতান আর্টগ্যালারী, কুঠিরশিল্প সামগ্রীর স্টলসহ নানা ধরনের আয়োজন।
খুলনা লক্ষীপাশা রুটের গা ঘেঁষে রাস্তার উত্তর পার্শে সুবিশাল গেট। ঝকমকা অক্ষরে বড় বড় করে লেখা নিরিবিলি পিকনিক স্পট। দশ ফুট প্রসস্ত সোলিং রাস্তা ধরে কয়েকশত গজ ভেতরে এলেই প্রথম প্রবেশদ্বার। এই প্রবেশদ্বার দিয়ে ঢুকে সোজা চলে যাবেন স্পটের প্রশাসনিক ভবনে। এখান থেকেই শুরু করতে পারেন আপনার পরিদর্শন কার্যক্রম। এই ভবনটি দ্বিতল। নিচতলায় প্রশাসনিক কক্ষ আর দোতলায় রয়েছে রেষ্ট হাউজ ও এস. এম সুলতান আর্ট গ্যালারী। সম্মুখে চমৎকার হংস ফোয়ারা।
যার চারদিকটা কয়েকটি ক্রিস্টসমাস ট্রি দ্বারা ঘেরা। ডানে পুকুর। চারপাশে বাঁধানো পাড় আর শাঁনবাধা ঘাট ও ভিতরে ঝুলন্ত ব্রিজ। পুকুরের উত্তর পাড়ে রয়েছে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম ও বিশ্বখ্যাত চিত্র শিল্পী এস. এম. সুলতানের প্রতিমূর্তি। পাশে চমৎকার ফোয়ারা। ফোয়ারার পাশ দিয়ে একটু বামে মোড় নিলে শিশুদের জন্য তৈরী বিশেষ ধরণের চরকা, তার নিকটে বিভিন্ন প্রজাতির দেশী বিদেশী শ খানেক ক্যাকটাস। এর ডানে রয়েছে একটি সুরক্ষিত ফুলের বাগান। যেখানে দেশী বিদেশী অনেক জাতের ফুলগাছ রয়েছে। এই বাগানটিতে আরও রয়েছে দুটি শাপলাকৃতি ফোয়ারা ও ঐতিহাসিক সিরাজউদৌলা খ্যাত নর্তকী আলেয়া বেগমের প্রতিকৃতি।
সংরক্ষিত এই গার্ডেন থেকে বেরিয়ে সামনে এলে মিনি চিড়িয়াখানা। চিড়িয়াখানার ঠিক উত্তরে আবাসিক ভবন। এই ভবনের নিচতলায় রয়েছে নামাজের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা। তার দক্ষিণে ১নং ভবনের পূর্ব মুখে বয়ের স্টল ও কুঠির শিল্প সামগ্রীর স্টল রয়েছে।
চিড়িয়াখানার পশ্চিম পাশদিয়ে ২নং গেটের ঠিক উত্তর পার্শে রয়েছে কামিনি গাছের তৈরী সবুজ ঘোড়া ও সবুজ হাতি। এর সামনে দিয়ে ডানে মোড় নিলে শিশুদের জন্য দোলনা। সোজা গিয়ে বামে দেখা যাবে কুঠির শিল্প সামগ্রী আর ফার্স্ট ফুডের দোকান। বই স্টলের পাশ দিয়ে একটু সামনে গেলেই পাওয়া যাবে “ইমদাদুল হক মিলন মঞ্চ” এর ঠিক ডানে ব্যাটরী চালিত গাড়ির টানিং রোড। টর্নিং রোডের ভিতরে বিত্তাকার জায়গায় রয়েছে নানান ধরণের গোলাপ ফুলের গাছ। পাশেই ঘোড়া দৌড়ের জন্য প্রসস্ত রাস্তা। কিছু দক্ষিণে কামিনি গাছের তৈরী ময়ুর, হরিণ, এ্যারোপ্লেন, পন্ডিত মহাশহের টেবিল ইত্যাদির প্রতিকৃতি।
তার দক্ষিণে ফলজ বৃক্ষের বাগান। এবার একটু পেছনে ফিরে এসে পুকুরের ঝুলন্ত ব্রিজ পার হয়ে পুকুরের পূর্ব পাড়ে এলে রয়েছে মিনি মিউজিয়াম ও মিনি চিড়িয়াখানা। তার পূর্বে দিকে অন্য একটি পুকুর। এই পুকুরের উপর দিয়ে রয়েছে রূপওয়ে (ঝুলন্ত দড়ি রাস্তা) এর পূর্বে পার্শে রয়েছে সুবিশাল পেয়ারা বাগান। ঘুরে আবার আসুন মূল দ্বিতলা ভবনের বারান্দায়। এখানে দর্শনার্থীদের মন্তব্য লেখার জন্য আছে রেজিস্টার বুক। এখানে লিখে রাখা যায় আগন্তকদের সব ভাল লাগা না লাগা বিষয়। https://www.facebook.com/pages/%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A6%BF-%E0%A6%AA%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%95-%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AA%E0%A6%9F-%E0%A6%B2%E0%A7%8B%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%97%E0%A7%9C%E0%A6%BE-%E0%A6%A8%E0%A7%9C%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%B2/134229970076282?hc_location=timeline
রাসুল (স:) বলেছেন" যখন রমজান মাস আগমন করে ,তখন আল্লাহ্ তায়ালা অভিশপ্ত শয়তানস গুলোকে শিকলাবদ্ধদ করে রাখেন, এবং জাহান্নামের দরজাগুলো বন্ধ করে দেন, আর জান্নাতের দরজা গুলো খুলে দেন'' !
সুব্হানাল্লাহ
: গনিতের এক প্রফেসর তার স্ত্রীকে SMS
পাঠালো – “ প্রিয়তমা বউ, তুমি বুঝতেই পারতেছ
যে তোমার বয়স ৫৪ বছর আর এই বয়সে তোমার
পক্ষে আমার চাহিদা পুরন করা হয়তো সম্ভব
হবে না। যাই হোক, ব্যক্তিগত জীবনে তোমার.. মতো বউ পেয়ে আমি অনেক খুশি । আমি বিশ্বাস
করি তুমি কিছু মনে করবে না এবং জেনে দুঃখ পাবে না যে আজ আমি আমার ১৮ বছরের
এসিষ্টান্ট মীরার সাথে রেডিসন
হোটেলে ডিনার করতে যাচ্ছি।
আশা করি আমি মাঝ রাতের মধ্যেই ফিরবো।“ হোটেলে পৌছানোর পরে প্রফেসর তার স্ত্রীর
পাঠানো একটা SMS পেলো- “ প্রিয়তম স্বামী, আমি জানি তোমার বয়সও ৫৪
বছর। আমিও তোমাকে পেয়ে অনেক সুখি।
সে যাই হোক, তুমি যখন এই পত্র পাবে তখন
আমি আমাদের ১৮ বছরের ড্রাইভার করিমের
সাথে সোনার গাঁ হোটেলে ডিনারে থাকবো।
যেহেতু তুমি একজন মেধাবী গনিতবিদ, আশা করি খুব
সহজে তুমি একটা অংকটা করেতে পারবে,
অংকটা হলো- ১৮ দ্বারা কত বার ৫৪
কে নিঃশেষে ভাগ করা যাবে এবং ৫৪ এর
পক্ষে ১৮ কে কত বার নিঃশেষে ভাগ করা সম্ভব
হবে? আমার মনে হয় সকালের
আগে আমি ফিরতে পারবো না।“
বলুন তো, মেয়েদের ভালোবাসা আর
১০০০ টাকার
নোটের মধ্যে মিল কোথায় ??.. . .
পারছেন না ?? .
ঠিক আছে, আমি বলে দিচ্ছি। কিন্তু
একমত হলে লাইক
দিতে হবে !! .
উত্তরঃ দুটোই খুব মূল্যবান। কিন্তু
↓↓↓ .
সবসময়ই মনে হয়, এটা আসল তো?
জাল নয়তো ??
একমত হইলে ঝড়ের বেগে লাইক+কমেন্ট চাই।।
আবু হুরায়রা (রাঃ) হতে বর্ণিত
তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সা.) কে প্রশ্ন করা হলো,,,
‘কোন কাজটি সবচাইতে বেশি পরিমাণে মানুষকে জান্নাতে নিয়ে যায়?’
তিনি (সা.) বলেনঃ আল্লাহভীতি, সদাচরণ ও উত্তম চরিত্র।
আবার তাঁকে প্রশ্ন করা হলো,,,.. ‘কোন কাজটি সবচাইতে বেশি পরিমাণে মানুষকে জাহান্নামে নিয়ে যায়?’
তিনি (সা.) বললেনঃ মুখ ও লজ্জাস্থান।
[বর্ণনায়.....তিরমিযী]
অন্য জায়গায় রাসুল (সা.) বলেন,,,,
“যে ব্যক্তি তার জিহবা ও লজ্জাস্থানের হেফাজত করবে,
তার জান্নাতের জিম্মাদারী আমার।”
আল্লাহ্ তায়ালা আমাদেরকে উক্ত হাদিসের উপর আমল করার তৌফিক দান করুন,,,আমিন।
"চলচ্চিত্রে অভিনয় করেননি সাকিব"
কয়েকদিন ধরেই গুজব ভাসছে, ঢালিউডের চলচ্চিত্র ‘সবকিছু পেছনে ফেলে’-তে অভিনয় করেছেন সাকিব আল হাসান। বিদেশ বিভূঁইয়ে থেকেও বিষয়টি কান এড়ায়নি বাংলাদেশের বিশ্বসেরা অলরাউন্ডারের। এটি শুনে হতবাক সাকিব। বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) মিডিয়া বিভাগের মাধ্যমে এই মিথ্যা সংবাদের প্রতিবাদ জানিয়েছেন তিনি।
শনিবার বিসিবি প্রকাশিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে সাকিব জানিয়েছেন, “তিনি কোনোভাবেই এইছবির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন না। এমনকি অতিথি শিল্পী হিসেবেও তিনি ছবিতে অভিনয় করেননি।”.. তিনি আরো জানান, “হ্যাঁ, আমি ফুজি ফিল্মের ব্রান্ড অ্যাম্বাসেডর হিসেবে একটি টিভি বিজ্ঞাপনে অংশ নিয়েছিলাম। কক্সবাজারে যার শুটিং হয়েছিল। আমি সে সময় ফুজি নিবেদিত ‘সবকিছু পেছনে ফেলে’র সেটে গিয়েছিলাম। তবে আমি ছবির কোনো অংশেই অভিনয় করিনি। তারপরও কিছু অংশে আমাকে অভিনেতা হিসেবে দেখানো হচ্ছে যা পুরোপুরি মিথ্যা। এর মাধ্যমে মিডিয়া, আমার ভক্ত, সাধারণ মানুষকে বিভ্রান্ত করা হচ্ছে। আমি মানুষকে বিভ্রান্ত করার এই প্রক্রিয়ায় কঠোরভাবে প্রতিবাদ জানাচ্ছি। আশা করি এই বক্তব্য আমার অবস্থানকে পরিষ্কার করবে।”
মিস্টার অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান সর্বমোট ১৮৫ টি আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলে ৬২০০ রান করেছেন। তার এই ৬২০০ রানের মধ্যে ২৭৬৬ রানই এসেছে বাউন্ডারি ও ওভার বাউন্ডারির মাধ্যমে। সাকিব সর্বমোট চার মেরেছেন ৬২৭ টি, আর ছক্কা হাকিয়েছেন ৪৩ টি।
সূরা ইয়াছিন নাযিল ও ফজিলত:
১. মক্কাবাসীরা হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) কে উপহাস করে বলতো, ইয়াতিম ও নিরক্ষর হযরত মুহাম্মদ (সঃ) কি করে নবুয়তের দাবী করতে পারে? অবিশ্বাসীদের এই প্রশ্নের উত্তরে মহান আল্লাহ তায়ালা এই সুরা নাযিল করেন।
২. মহান আল্লাহ তায়ালা সুরা ইয়াছিনের মাধ্যমে নবুয়তের সত্যতা প্রমান করেছেন।..
৩. হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) সুরা ইয়াছিনকে কালাবুল কোরআন অথ্যাৎ কোরআনের দিল বলে ঘোষনা দিয়েছেন।
৪. সুরা ইয়াছিনে আল্লাহ তায়ালার তাওহীদ ও অদ্বিতীয় শক্তি মহিমা বা কোরআনের পবিত্রতা ও গৌরব, নবী করিম (সাঃ) নুবয়ত, রেসালাত ও ইসলামের সত্যতা, কেয়ামতের দিন পুনরুত্থান ও পরকালের বিষয় উল্লেখ থাকায় এই সুরার গুরত্ব অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ন।
৫. তিরমিজী শরীফে উল্লেখ রয়েছে, সুরা ইয়াছিন একবার পাঠ করলে দশবার কোরআন খতম করার নেকী হয় এবং পাঠকের সব গুনাহ মাফ হয়।
৬. হাদীসে আরো বলা হয়েছে, রাতে সুরা ইয়াছিন পাঠ করলে নিস্পাপ অবস্থায় ঘুম থেকে উঠা যায় এবং পূর্বের গুনাহ মাফ হয়ে যায়।
৭. যে ব্যক্তি সুরা ইয়াছিন বেশী বেশী পড়ে থাকে কেয়ামতের দিন এই সুরাই তার জন্য আল্লাহর দরবারে সুপারিশ করবে।
৮. নবী করিম (সাঃ) আরো বলেছেন, যে ব্যক্তি নিয়মিত সুরা ইয়াছিন পাঠ করবে তার জন্য জান্নাতের আটটি দরজা খোলা থাকবে।
৯. বুজ্জরগানে ওলামায়ে কেরামগন বর্ননা করেছেন, বিপদ-আপদ ও রোগ ব্যধির সময় এই সুরা পাঠ করলে সম্পূর্ন মুক্তি লাভ হয়। মুমুর্হ ব্যক্তির কাছে এই সুরা পড়লে মৃত্যু যন্ত্রনা লাঘব হয় এবং কবরের কাছে সুরা ইয়াছিন পড়লে কবরের আযাব থেমে যায়।
সুরা ইয়াছিনের আরো অনেক ফজিলত ও বরকত রয়েছে। আল্লাহ আমাদের তাওফিক দান করুন, যাতে করে আমরা সুরা ইয়াছিনের সার্বিক বরকত ও ফজিলতের ধণ্য হতে পারি। আমিন।
আজকে ১টা জরিপ করব...!!
"Smoker" এবং "Non Smoker" দের নিয়ে
আপনি যদি "Non Smoker" হন
তাহলে "লাইক" বাটনে ক্লিক
করেন...!!.. আর যদি "Smoker" হন তাহলে "Smoker"
লিখে একটা কমেন্ট করেন...!!
বিঃদ্রঃ "Smoker"রা লাইক দিবেন না,
"Non Smoker"রা কমেন্ট দিবেন না...!!
হযরত আনাস (রাঃ) হতে বর্ণিত, প্রিয়নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন, "যখন কোন মুসলমানের শরীরে কোন কষ্ট হয় তখন মহান আল্লাহ্ ফেরেশতাদেরকে বলেন যে, এর ঐ সমস্ত নেক আমল লিখতে থাক যা সে সুস্থাবস্থায় করত। (যদিও এখন তার সে আমলের আর হিম্মত নেই), এরপর যখন মহান আল্লাহ্ তাকে সুস্থতা নসীব করেন,তখন তাকে গুনাহ থেকে ধৌত ও পবিত্র করে দেন। আর যদি তার রূহ কবয করে নেন তাহলে তাকে ক্ষমা করে দেন এনং নিজ রহমত তার উপর বর্ষণ করেন।
{মুসনাদে আহমাদ ৩:১৪৮; মাজমাউজ যাওয়ায়িদ ২:৩০৪, আত তারগীব ওয়াত তারহীব ৪:২৯০, কানযুল উম্মাল ৬৬৯৫, ইবনু আবি শাইবা ৩:২৩৩}
# # আপনার প্রিয়জনদের কাছে পৌঁছে দিন ইসলামের শাশ্বত বাণী। হৃদয় থেকে হৃদয় উদ্ভাসিত হোক ঈমানের আলোকচ্ছটায়
জয়তু বন্ধুতা......
পৃথিবীতে যত ধরনের সম্পর্ক আছে তার মাঝে সবচেয়ে মজার, সবচেয় জটিল, সবচেয়ে বিষ্ময়কর সম্পর্ক হল বন্ধুত্ব.....
বন্ধুত্বের সঠিক ডেফিনেশনটা আমার ঠিক জানা নেই । অনেকের কাছে বন্ধুই তার জীবন, আবার অনেকের জীবনই নেয় তার বন্ধু !..
এমন বৈপরীত্ব সম্ভবত পৃথিবীর আর কোন সম্পর্কেই দেখা যায় না !
মন খারাপ ? ভাল করার জন্য বন্ধু আছে !
মন ভাল ? ফূর্তি করার জন্য বন্ধু আছে !
ক্ষিধা লাগছে ? খাওয়াবে বন্ধুরা !
পেট ভরা ? খোঁচাবে বন্ধুরা !
কেউ পিটাতে আসছে ? বন্ধুরা থাকতে কিসের টেনশন ?
কারো ঠ্যাং ভাঙ্গতে হবে ?
বন্ধুরা তাহলে আর আছে কিজন্যে ?
ক্লাস ফাঁকি দেবে ? প্রক্সি দেবে বন্ধু !
নোট লাগবে ? আরেহ ! বন্ধুর খাতা আছে না ?
সামনে ফাংশান ! ভালো শার্ট নেই ? নো টেনশন । বন্ধুর অনেক ভালো ভালো শার্ট আছে !!
কোন সেলিব্রেশান ? বন্ধুরা মিলে হৈ চৈ পার্টি !
গার্লফ্রেন্ডের সাথে কথা বলছেন । টাকা শেষ ? বন্ধুর মোবাইল আছে না !
গার্লফ্রেন্ডকে নিয়ে ডেটিং এ যাবেন ? পাহারা দেবে বন্ধুরা !
কোন মেয়েকে পছন্দ হয়েছে । পটাবেন ? বন্ধুরা ছাড়া সেটা প্রায় অসম্ভবই বলা যায় !
কাউকে ইমপ্রেস করা দরকার ? জ্যাকেট, সানগ্লাস, বাইক সবই
বন্ধুদের কাছ থেকে নিয়ে নিন !
অ্যাডভেন্ঞ্চার ? সঙ্গী বন্ধুরা ।
রিক্স ? সাথী বন্ধুরা ।
ভাল কোন উদ্যোগ নিয়েছেন ? পাশে বন্ধুদের পাবেন ।
জীবনের প্রথম সিগারেটটাও নিশ্চয় বন্ধুদের জোরাজুরিতেই খাওয়া !
বন্ধুদের কারণেই আপনার জীবনটা ধ্বংস হয়ে যেতে পারে । আবার এই বন্ধুরাই
পারে ধ্বংসের শেষ প্রান্ত থেকে আপনাকে তুলে আনতে !
অনেক জটিল সমীকরণের সমষ্টি হল এ বন্ধুত্ব ! তাই তো একে কোন নিদিষ্টি
ডেফিনেশনে ফেলা যায় না ।
এ তো গেল ছেলেয়-ছেলেয় বন্ধুত্বের কথা ! পৃথিবীর আরেক রহস্যময় সম্পর্ক হল
ছেলেয়- মেয়েয় বন্ধুত্ব !
একটি ছেলে ও একটি মেয়ের মাঝে কখনোই শুধুমাত্র বন্ধুত্বের সম্পর্ক থাকতে পারে না- এটি একটি বহুল বিতর্কিত প্রবাদ কিন্তু পরীক্ষীত সত্য । শতকরা নিরানব্বই ভাগ ক্ষেত্রেই সম্পর্কটা শুধুমাত্র বন্ধুত্বে সীমাবদ্ধ না । কেউ একজন একটুখানি এগিয়ে এসে ক্রাশ খাবেই (বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ছেলেরাই এ ভূলটা
করে থাকে) ! এবং এর চেয়েও আশ্চার্যের বিষয় হচ্ছে- ছেলে/মেয়ে যেই ক্রাশ খাক না কেন, অপর জনের কাছে সেটা প্রকাশ করবে না যদি 'না' করে বন্ধুত্বটাই ভেঙ্গে দেয় এই ভয়ে ! একের পর এক সেক্রিফাইস করে যাবে, পাহাড় সমান কষ্ট নিজের ছোট্ট বুকটাতে চেপে রাখবে, তারপরও প্রিয় বন্ধুটাকে কিছু বলবে না ! পৃথিবীর আর কোন সম্পর্কে কি এমনটা দেখা যায় ?
তবে সবার কাছে "বন্ধুত্ব" নামক এই রহস্যময় সম্পর্কটা কিন্তু একই জিনিস মিন করে না ! কেউ এটাকে উপরে উঠার সিঁড়ি ভাবে আরো কারো কাছে জীবনের অপর নামই বন্ধুত্ব !
তবে আমার কাছে বন্ধু হল হৃদয়ের কাছাকাছি বাস করা এমন এক আপন জন-
যাকে ইচ্ছামত পঁচানো যায় ! প্রয়োজন অনুসারে বেঁচে খাওয়া যায় ! মন খারাপ থাকলে প্রাণখুলে গালিগালাজ করা যায় ! হাত নিশফিশ করলে ইচ্ছামত পেটানো যায় ! কষ্ট লাগলে যাকে জড়িয়ে ধরে হাউমাউ করে কাঁদা যায় ! আনন্দের সংবাদে যার সাথে কোমর ঢুলিয়ে নাচা যায় ! যার কারণে সকল আপদে জড়ানো কিংবা সকল বিপদে যাকে পাশে পাওয়া যায় আমার কাছে
সেই হল বন্ধু !!
এ জন্যই তো তপু ভাই গেয়েছেন-
পুরো পৃথিবী এক দিকে
আর আমি অন্য দিক !
সবাই বলে করছ ভুল
আর তোরা বলিস ঠিক !
তোরা ছিলি, তোরা আছিস,
জানিই তোরাই থাকবি....
বন্ধু বোঝে আমাকে....
বন্ধু আছে.... আর কি লাগে....???
আসলেই একজন প্রকৃত বন্ধু থাকলে আর কিছুই লাগে না ।
শুদ্ধ বন্ধুত্ব চিরভাস্বর
হয়ে থাকুক
জয়তু বন্ধুতা......
হযরত আনাস (রাঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাঃ) কে বলতে শুনেছি:
আল্লাহ্ তা'আলা বলেছেন: হে আদম সন্তান! যতক্ষণ পর্যন্ত তুমি আমাকে ডাকবে এবং আমার কাছে (ক্ষমা) চাইবে, তুমি যা করেছ তা আমি ক্ষমা করে দেব, আর আমি কোনকিছুর পরোয়া করি না। হে আদম সন্তান! তোমার গোনাহ্ যদি আকাশ সমান হয়ে যায় আর তুমি আমার কাছে ক্ষমা চাও, তাহলে আমি তোমাকে ক্ষমা করে দেব। হে আদম সন্তান!যদি তুমি পৃথিবী প্রমাণ গোনাহ্ নিয়ে আমার কাছে আস এবং আমার সঙ্গে কোন কিছুকে শরীক না করে দেখা কর, তাহলে আমি সমপরিমাণ ক্ষমা নিয়ে তোমার সঙ্গে দেখা করবো।
-(তিরমিযী , হাদিস নং-৩৫৪০)
আজ আপনাদের জন্য মোবাইল এর প্রয়োজনীয় কিছু কোড শেয়ার করলাম।
Nokia-2100
1. IMEI (all brand) * #06 #
2. Display Contract * #0523 # 3.Manufacture date * #3283 #
Nokia-3310
1. Special display * #0000 #
2. Restore factory setting* #7780 #
3. Software version* #3110 #
Nokia-5110
1. Warranty * #92702689 #
Nokia-5610
1. Software version* #9999 #
2. ISDN Number * #92702689 #
Samsung
1. Software version* #9999 #
2. Serial parameter * #0001
# 3. Battery status* #9998*228 #
4. D bug serum * #9998*324 #
5. Program status* #9998*246 #
6. LCD contrast * #9998*253 #
7. Memory status * #9998*636 #
8. Full EEpromreset* #2767*3855 #
9. Custom EEpromreset* # 2767*2878 #
Factory Default security code
1. Motorola-1234
2. Nokia-12345
3. samsung-0000
4. Simens-0000
5. Ericsson-0000
Philips-0000
Siemenes-C25
1. Show secret code sim*0606 #
2. Reset language * #0000 #
Call divert: Call waiting: Incoming: Divert all
1.Active *43 # 1.Active*30 # 1. Active * #21*Number #
2.Check * #43 2.Check * #30 # 2.Check * #21 #
3.Cancal #43 # 3.Cancal * #30 #0 3. Cancel * #21 #
Outgoing: Call baring: All outgoing: 1. Active *31 # All calls 1.Active*333*code #
2. Check * #31 # 1.Active*330*code # 2.Check * # 333 # 3. Cancel #31 # 2.Check * # 330 #3.Cancel #333*code # 3. Cancel #330*code #
All incoming 1. Active *353*code
যার কাছে ঘুম আনন্দময়, সেই
পৃথিবীর সবচেয়ে সুখী মানুষ"
হুমায়ূন আহমেদ'
সাপও আকাশে উড়তে পারে ।
সাপ যে আকাশে উড়তে পারে তা বুঝার আগে একটা কথা সম্বন্ধে স্পষ্ট ধারনা নিন ।পৃথিবীতে পাখি ছাড়া এমন অনেক প্রানী আছে যারা ডানা থাকা সত্যেও উড়তে পারেনা ।আবার এমন অনেক প্রানী আছে যাদের ডানা না থাকলেও উড়তে পারে ।আর যেসব প্রানীর ডানা নেই অথচ উড়তে পারে তাদেরকে উরুক্কু বলা হয়।
দারাক সাপ এমনি একটি উরুক্কু প্রানী ।এই সাপ আকাশে উড়তে পারে তবে তার পিছনে একটি রহস্য আছে ।এ সাপের কোন ডানা নেই। তবে দেহের গঠন কৌশল হালকা ও বিশেষ প্রকৃতির হওয়ায় এটি প্রথমে তার সমস্ত শরীরকে পেঁচিয়ে লেজ দিয়ে মাটিকে ধাঁক্কা দেয় ।এবং বিশেষ এক কৌশল অবল্মন করে মাথাকে সামনে রেখে এমন ভাবে বাতাসে ভেসে থকতে পারে যে ডানা ছাড়া অনায়াশে এক গাছ থেকে অন্য গাছে গিয়ে পড়তে পারে ।এর মানে এই নয় যে এটি পাখির মত অনেক সময় পর্যন্ত উড়তে পারে ।এই সাপগুলো কিছু সময়ের জন্য বাতাসে ভেসে থাকতে পারে শুধু মাত্র তাদের দেহের হালাকা গঠন ও ভেসে থাকার কিছু কৌশল অবলম্বন করে ।..
কিন্তু মজার বিষয় হচ্ছে আমাদের গ্রামীন সমাজে এই সাপ নিয়ে অনেক কুসংস্কার আছে ।তাদের মতে এই সাপদের নাকি পাখা আছে । কিন্তু বাস্তবিক অর্থে এর কোন পাখা নেই ।
বিরল এই সাপ আমাজান বন ছাড়াও আমাদের দেশ ও ইন্ডিয়াতে পাওয়া যায় ।
(সংগ্রহীত)
নিরিবিলি পিকনিক স্পট (লোহাগড়া, নড়াইল)
সংক্ষিপ্ত পরিচিতি :
সবুজ গাছপালায় ঘেরা হাজারো পাখির কলকাকলি, আকর্ষণীয় ফুলের বাগান, মিনি চিড়িয়াখানা, দৃষ্টিনন্দন পুকুর, বাহারি ফুয়ারা, আর গ্রাম বাংলার বিলুপ্ত প্রায় লোকজ ঐতিহ্যের সমারোহে গড়ে উঠা নড়াইলের নিরিবিলি পিকনিক স্পট। আম, কাঁঠাল, নারিকেল, সুপারী, লেবু, মেহগুনি, রবার, পান্থমাধব, ক্রিস্টমাস ট্রি আর ঝাউ গাছে সমৃদ্ধ ওইপেন গাছের বেড়ায় ঘেরা ফুলের বাগানগুলোতে গোলাপ ডালিয়া, চন্দ্রমল্লিকা, কসমস, লিলি, গ্লোবল, রজনীগন্ধা, সুর্য্যমুখি ফুলের সমারোহে মনোরম এক পরিবেশ সৃষ্টি করেছে।
দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে আগত বিনোদন প্রিয় মানুষের কলকন্ঠে এ পিকনিট স্পট সবসময় মুখরিত থাকে। সারা বছর নিরিবিলি পিকনিক স্পটে বিনোদন প্রিয় মানুষের কমবেশি আনাগোনা থাকলেও শীত মৌসুমে পর্যাটকদের সংখ্যা বেড়ে যায়। প্রাকৃতিক সৌন্দর্য মন্ডিত এ পিকনিক স্পটে প্রতিদিন দুর দুরান্ত থেকে শতাধিক বাস, মিনিবাস, কার, মাইক্রোবাস, মোটরসাইকেল, ট্যাম্পু, ভ্যান ও বাইসাইকেলে চড়ে অসংখ্য নারী পুরুষ ও শিশু আসছে। এ যেন বিভিন্ন বয়সের মানুষের এক মিলনস্থল।
আজ থেকে আনুমানিক ২৫০ বছর আগে এলাকাটি বনজঙ্গলে ঘেরা ছিল। সে সময় বিভিন্ন প্রজাতির গাছপালা আর বিচিত্র বন্য প্রাণীর বিচরণে নিরিবিলিতে প্রকৃতির এক বিশাল রাজ্য ছিল। হঠাৎ একদিন এখানে আবির্ভাব হন আধ্যাত্নিক সাধক পুরুষ শাহ্ পজু দেওয়ান। এ সময়ে বিভিন্ন অলৌকিক ঘটনার খবর চারিদিকে ছড়িয়ে পড়ে। দূর দুরান্ত থেকে অসংখ্যা মানুষ এই কামেল পুরুষের বাইয়াত গ্রহণের জন্য আসে। নিরিবিলি পিকনিক স্পটে প্রথম প্রবেশ পথের পাশে পজু শাহের মাজার অবস্থিত। এখানে তিনি একান্ত নিরিবিলিতে ঘুমিয়ে আছেন। কোনদিন তিনি আর জাগবেন না। নিরিবিলিতে আগন্তক দর্শানার্থী পথিকদের তিনি যেন ডেকে বলেন- দাঁড়াও বন্ধু এখানে বহুদিন আগে আমার এমন স্বপ্ন ছিল। আমারই সেই স্বপ্ন! আমারই নিরিবিলির পিকনিক স্পট !
Be the first to know and let us send you an email when নিরিবিলি পিকনিক স্পট লোহাগড়া নড়াইল posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.
Want your business to be the top-listed Travel Agency?