Travelobd

Travelobd Total online travel solution first time in bangladesh. You can able to know the beautiful bangaldesh

08/08/2013

ট্রাভেলবিডি'র সকল পাঠক, সদস‍্য ও পরিদশর্কদের জানাই "ঈদ মোবারক"
ঈদের ছুটিেত ঘুরে আসুন পছন্দের কোন দশর্নীয় স্থান হতে।

জলাভূমিতে শাপলাসহ নানা জাতের ছোট গাছপালা এমনিতেই জন্মে। কিন্তু এসব গাছের সঙ্গে পানিসহিষ্ণু বড় গাছপালা জন্মে একটা বনের র...
01/08/2012

জলাভূমিতে শাপলাসহ নানা জাতের ছোট গাছপালা এমনিতেই জন্মে। কিন্তু এসব গাছের সঙ্গে পানিসহিষ্ণু বড় গাছপালা জন্মে একটা বনের রূপ নিলে তবেই তাকে বলে সোয়াম্প ফরেস্ট বা জলের জঙ্গল। উপকূলীয় এলাকার বাইরে অন্যান্য জায়গার সোয়াম্প ফরেস্টগুলো সব সময় জলে প্লাবিত থাকে না। কেবল বর্ষায় এই বনের গাছগুলো আংশিক জলে ডুবে থাকে। আমাদের বাংলাদেশেও রয়েছে এমন একটি সোয়াম্প ফরেষ্ট। দেশের স্বীকৃত একমাত্র এই সোয়াম্প ফরেষ্টটি সিলেটে অবস্থিত। উত্তরে গোয়াইন নদী, দক্ষিণে বিশাল হাওর। মাঝখানে ‘জলার বন’ রাতারগুল। সিলেট জেলার সীমান্তবর্তী উপজেলা গোয়াইনঘাটের ফতেহপুর ইউনিয়নে এই জলার বনের অবস্থান। সিলেট নগরী থেকে দেশের একমাত্র স্বীকৃত এ সোয়াম্প ফরেস্টের দূরত্ব প্রায় ২৬ কিলোমিটার। অনিন্দ্য সুন্দর বিশাল এ বনের গাছ-গাছালির বেশিরভাগ অংশই বছরের সাত মাস থাকে পানির নিচে। শুষ্ক মৌসুমে পানি শুকিয়ে গেলে মাথা উঁচু করে দাঁড়ায় গোটা বন। শীতের শুরুতেই আনাগোনা শুরু হয় অতিথি পাখির। বনের ভেতর দিয়ে বয়ে যাওয়া লেকে চলে পাখির ‘ডুবো খেলা’। বনজুড়ে চরে বেড়ায় নানা প্রজাতির বন্যপ্রাণী। Read More : http://travelobd.com/spots/192?locale=bn

বান্দরবনে যে কয়েকটি দর্শনীয় স্থান রয়েছে বগালেক তার মধ্যে অন্যতম। প্রকৃতি তার আপন খেয়ালে এখানে পাহাড়ের উপর জলরাশি সঞ...
30/07/2012

বান্দরবনে যে কয়েকটি দর্শনীয় স্থান রয়েছে বগালেক তার মধ্যে অন্যতম। প্রকৃতি তার আপন খেয়ালে এখানে পাহাড়ের উপর জলরাশি সঞ্চার করে তৈরি করেছে হ্রদ। সমুদ্র সমতল হতে প্রায় ১৭০০ ফুট উপরে পাহাড়ের চুড়ায় ১৫ একর জায়গা জুড়ে অবস্থিত এই অত্যাশ্চার্য হ্রদটি। বিষয়টি যতটা না অবিশ্বাস্য, যতটা না অলৈাকিক তার চাইতেও বেশী এর সৌন্দর্য। শান্তজলের হ্রদ আকাশের কাছ থেকে একমুঠো নীল নিয়ে নিজেও ধারন করেছে সে বর্নিল রং। পাহাড়ের চুড়ায় নীল জলের আস্তর নীলকাশের সাথে মিশে তৈরি করেছে এক প্রাকৃতিক কোলাজ। মুগ্ধ নয়তে দেখতে হয় আকাশ পাহাড় আর জলের মিতালী। প্রকৃতি এখানে ঢেলে দিয়েছে একরাশ সবুজের ছোঁয়া। যেন তুলির আঁচড়ে বগালেকের পুরো জায়গা সেজেছে ক্যানভাসের রংঙে আর প্রকৃতি তার আপন খেয়ালে এঁকেছে জলছবি। এ এমনই এক ছবি যে দেখামাত্র ভ্রমন পিপাষুর তৃষ্ণা মিটে যায় মুহুর্তের মাঝে। দুর্গম পথ পাড়ি দিয়ে আসার ক্লান্তি হারিয়ে যায় হ্রদের অতলগহ্বরে। সবকিছু মিলে এ যেন এক সুন্দরের লীলাভূমি। Read More : http://travelobd.com/spots/12?locale=bn

বান্দরবনের কেওক্রাডংয়ের খুব কাছের জনবসতি পাসিং পাড়াকে বিবেচনা করা হয় দেশের সবচেয়ে উঁচু গ্রাম হিসেবে। কারণ প্রায় ৩২০০ ফুট...
29/07/2012

বান্দরবনের কেওক্রাডংয়ের খুব কাছের জনবসতি পাসিং পাড়াকে বিবেচনা করা হয় দেশের সবচেয়ে উঁচু গ্রাম হিসেবে। কারণ প্রায় ৩২০০ ফুট উচ্চতার কেওক্রাডং এর পরেই প্রায় ৩০৬৫ ফুট উচ্চতায় এই পাসিং পাড়া। আর বাংলাদেশের অন্য কোন পাহাড়েও এত উঁচুতে কোন জনবসতি নেই। প্রায় সারা বছরই মেঘের ভেতরেই থাকে এই পাসিং পাড়ার লোকজন। পাসিং পাড়া থেকে নিচের দিকে নেমে গেলে জাদিপাই পাড়া। এখান হতে ঘন্টা খানেক নিচের দিকে নামলেই পাওয়া যাবে অবর্ননীয় সুন্দর জাদিপাই জলপ্রপাত। এই নামার পথে পথে পাহাড় চুয়ে নামা পানি গড়িয়ে নামতে নামতে পুরো পথের অনেক অংশকেই বিপদজনকভাবে পিচ্ছিল করে রেখেছে। দুর্গম আর চরম ঝুঁকির পথ শেষে এ যেন অন্য এক পৃথিবী। তাড়া খেয়ে দ্রুত পালাচ্ছে এমন গতিতেই উচু পাহাড় থেকে ঝরে পড়ছে বিশালাকার পানির ঢল। এটি আপনার দেখা কোন ঝর্ণার সাথেই তুলনা চলে না এমন একটা ঝর্ণা। এক কথায় অসাধারণ। Read More : http://travelobd.com/spots/170?locale=bn

27/07/2012

এখানে সমুদ্রের বুকে হেলে পড়ে অস্তগামী সূর্য, হাজার পাখির কলতান নিস্তব্দতার ঘুম ভাঙ্গায়, মায়াবী হরিনের পদচারনায় মুখরিত হয় জনপদ, সারি সারি কেওড়া গাছের কোল ঘেষে বয়ে চলে নদী, চুপিসারে কাছে ডাকে, মায়াবী ইন্দ্রজানে বেধে ফেলে মনুষ্যপ্রজাতীকে। সমুদ্রকোল হতে সরু খাল সবুজের বুক চিরে চলে গেছে গহীন বনে। সে যে সবুজ আর নোনা জলের কি এক প্রেমকাব্য না দেখলে বিশ্বাস করা যায় না। যেন সবুজ গালিচা বিছিয়ে দেয়া হয়েছে সমুদ্রের তলানী পর্যন্ত। স্বচ্ছ পানির নিচে সবুজ ঘাষ আর মাছেরা খেলা করে আপন খেয়ালে। দেখলেই মন চাইবে ঝাপিয়ে পড়ে পরাণ জুড়াই। এ এমনই এক মায়াবী প্রকৃতি যা শহুরে কর্মচঞ্চল মানুষক নতুন এক জীবন দেয়। নিঝুম দ্বীপ- সত্যিই নিঝুম। একবারই অলাদা। সব কিছুর বাহিরে। এখানে নেই পর্যটনের চাকচিক্য, রং চংগা বাতির ঝলক কিংবা যান্ত্রিক কোন বাহনের বিকট শব্দ। নিঝুম- সত্যিই নিঝুম, নিশ্চুপ। এ যেন প্রকৃতির একটি আলাদা সত্ত্বা। যা আর কোথাও নেই। বঙ্গোপসাগরের কোলে উত্তর ও পশ্চিমে মেঘনার শাখা নদী, আর দক্ষিণ এবং পূর্বে সৈকত ও সমুদ্র বালুচরবেষ্টিত ছোট্ট সবুজ ভূখণ্ড নিঝুম দ্বীপ—এখন পর্যটকদের জন্য এক আকর্ষণীয় স্থান। নোয়াখালীর দক্ষিণে মূল হাতিয়া পেরিয়ে এ দ্বীপে পৌঁছাতে পাড়ি দিতে হয় প্রমত্তা মেঘনা। শীতে নদী শান্ত থাকে বলে প্রকৃতিকে ভিন্ন স্বাদে উপভোগ করতে ভ্রমণপিয়াসীরা ছুটে যায় নিঝুম দ্বীপে। চিত্রা হরিনের চঞ্চল ছুটে চলা আর পাখির কলতান উপভোগ করার জন্য যেন প্রকৃতি আমাদেরকে বিলিয়ে দিয়েছ এই সম্পদ। ৬০ হাজারের বেশি হরিণের ছুটোছুটিতে এ দ্বীপের অরণ্য থাকে সর্বদাই মুখরিত। যারা বনবাদাড় মাড়িয়ে পায়ে হেঁটে সৈকত আর সমুদ্র বালুচর দেখতে আগ্রহী তাদের জন্য আরও আকর্ষণীয় এখন নিঝুম দ্বীপ। শীতের সময় শরীরকে একবার চাঙ্গা করে নিতে হলে এখন ঘুরে আসতেই হয় বঙ্গোপসাগরের চোখসদৃশ এ দ্বীপে। Read More : http://www.travelobd.com/spots/2?locale=bn

বাংলাদেশের সবচেয়ে সুন্দর বনগুলোর অন্যতম একটি রেমা-কালেঙ্গা। একবার এর রূপ লাবন্য প্রত্যক্ষ করলে বার বার ছুটে যেতে ইচ্ছে ...
24/07/2012

বাংলাদেশের সবচেয়ে সুন্দর বনগুলোর অন্যতম একটি রেমা-কালেঙ্গা। একবার এর রূপ লাবন্য প্রত্যক্ষ করলে বার বার ছুটে যেতে ইচ্ছে করবে সেখানে। রেমা-কালেঙ্গার প্রকৃতি এমনই মনোমুদ্ধকর যে মনে হবে প্রকৃতি যেন নিজ হাতে সাজিয়েছে এই বনকে। রেমা-কালেঙ্গা বন্যপ্রাণী অভয়ারন্যটি বাংলাদেশের একমাত্র ভার্জিন বন। এই বনের অবস্থান হবিগঞ্জ জেলায়। মূল বনে যাবার মাধ্যম হলো চুনারুঘাট উপজেলা শহর থেকে জীপে অথবা অটোরিকশায়। অভয়ারণ্যে যেন সৌন্দর্য্যের চাদর বিছানো। পাতা ঢাকা রাস্তা দিয়ে বনের যতই অভ্যন্তরে প্রবেশ করবেন মন ততই বলবে আরও অভ্যন্তরে যাওয়ার। নানা প্রজাতির পাখিদের কলতান আপনাকে নিয়ে যাবে অন্যএক সঙ্গিতের জগতে। বনের মধ্যে প্রবেশের পর চোখে পড়বে অসম্ভব সুন্দর একটি লেক। লেকের চারপাশ এতই প্রাকৃতিক যে, মনেই হবে না এটা কৃত্রিম। বন্য প্রাণীদের খাবার পানির চাহিদা মেটাতেই এটি তৈরি করা হয়েছে। লেকের পাশে রয়েছে একটা ওয়াচ টাওয়ার। ইচ্ছে করলে উঠে যেতে পারবেন টাওয়ারে। ওপর থেকে পুরো বনভূমি দেখার মজাই আলাদা। যত দূরে চোখ যাবে শুধুই প্রত্যক্ষ করবেন দুর্ভেদ্য জঙ্গল। এই অভয়ারণ্যে ৬৩৮ প্রজাতির উদ্ভিদ, গাছ-পালা, লতা-পাতা আছে। উল্লেখযোগ্য উদ্ভিদগুলোর মধ্যে রয়েছে-আওয়াল, সেগুন, কাঁকড়, নেউড়, হারগাজা, গন্ধরই, হরীতকী, বহেরা, জাম ডুমুর, কাঠাল, চামকাঠাল, কাউ, কদম, রাতা, চিকরাশি, চাপালিশ, নিম, বনমালা ইত্যাদি। আছে ৭ প্রজাতির উভয়চর প্রাণী, ১৮ প্রজাতির সরীসৃপ, ১৬৭ প্রজাতির পাখি। উল্লেখযোগ্য পাখিগুলো হচ্ছে-ভিমরাজ, পাহাড়ি ময়না, কাও ধনেশ, বনমোরগ, ফোটা কান্টি সাতভারলা, শ্যামা, শালিক, শামুক খাওরি, টুনটুনি ইত্যাদি। ৩৭ প্রজাতির স-ন্যপায়ী প্রাণী আছে। তারমধ্যে উল্লেখযোগ্য-কালো বন্যশুকর, সাদা বন্যশুকর, বানর, হনুমান, মুখপোড়া হনুমান, খরগোশ, ছোট হরিন, মেছোবাঘ, মেছোবিড়াল, বনকুকুর, রামকুত্তা প্রভৃতি। ভাগ্য ভালো থাকলে হরেক রকমের প্রাণীর দেখা পাবেন আপনি। ভিন্ন এক জগতের আবহ ভেসে উঠবে আপনার চোখের সামনে। Read More : http://travelobd.com/spots/58?locale=bn

এখানে টলমলে জল আকাশের রং চুরি করে নিত্য খেলা করে, পাহাড়ের কোলে ঘুমিয়ে পরে সাদা মেঘের দল, সারি সারি গাছ প্রতিনিয়ত স্নান ...
24/07/2012

এখানে টলমলে জল আকাশের রং চুরি করে নিত্য খেলা করে, পাহাড়ের কোলে ঘুমিয়ে পরে সাদা মেঘের দল, সারি সারি গাছ প্রতিনিয়ত স্নান করে জলের বুকে যেখানে লুকিয়ে আছে রঙ্গিন বনের বসতি। এখানে সূর্য একরাশ হাসি নিয়ে জেগে উঠে পাহাড়ের বুক চিেড়, চাঁদ এসে জলের আয়নায় তার রূপ দেখে মুগ্ধ হয়ে থমকে দাঁড়ায়; ঢেউয়ের কোলে দুলতে দুলতে ঘুমিয়ে পড়ে তারার সারি। কল্পনা নয়, সত্যি যেন মর্তের মাঝে স্বর্গের হাতছানি। না, কোন বিদেশ বিভুই নয়, এদেশেরই একটি জায়গা, নাম নাম টাঙ্গুয়া হাওর। বাংলাদেশের উত্তর-পূর্ব প্রান্তে সুনামগঞ্জ জেলার ধর্মপাশা এবং তাহিরপুর উপজেলাস্থিত জীববৈচিত্রে সমৃদ্ধ মিঠা পানির এ হাওর বাংলাদেশের ২য় রামসার এলাকা। ভারতের মেঘালয়ের খাসিয়া, জৈন্তা পাহাড়ের পাদদেশে সারি সারি হিজল-করচ শোভিত, পাখিদের কলকাকলি মুখরিত টাংগুয়ার হাওর মাছ, পাখি এবং অন্যান্য জলজ প্রাণীর এক বিশাল অভয়াশ্রম। বর্তমানে মোট জলমহাল সংখ্যা ৫১টি এবং মোট আয়তন ৬,৯১২.২০ একর। তবে নলখাগড়া বন, হিজল করচ বনসহ বর্ষাকালে সমগ্র হাওরটির আয়তন দাড়ায় প্রায় ২০,০০০ একর। Read More : http://travelobd.com/spots/44?locale=bn

গারো পাহাড়ের পাদদেশে উত্তরের এই জনপদের উত্তরপ্রান্তে নালিতাবাড়ী উপজেলায় বনবিভাগের ব্যবস্থাপনায় পরিচালিত হচ্ছে মধুটিলা ইক...
23/07/2012

গারো পাহাড়ের পাদদেশে উত্তরের এই জনপদের উত্তরপ্রান্তে নালিতাবাড়ী উপজেলায় বনবিভাগের ব্যবস্থাপনায় পরিচালিত হচ্ছে মধুটিলা ইকো পার্ক। সবুজ বনের ভেতর সুন্দর এই ইকোপার্কটি অবস্থিত। একাধিক স্পটে একাধিক দল একত্রে পিকনিক করতে পারবে সেখানে। স্টার ব্রিজ নামে ছোট জলাশয়ের ওপর সুন্দর একটি ব্রিজ আছে। পাহাড়ের চূড়ায় সাইট ভিউ টাওয়ারে উঠলেই চোখ জুড়িয়ে যায় সীমান্ত পেরিয়ে উঁচু উঁচু পাহাড় আর সবুজ অরণ্যের মনোরম দৃশ্য দেখে। দূরের অরণ্যকে একটু কুয়াশাচ্ছন্ন মনে হলেও এর সৌন্দর্যের কোনো কমতি নেই। গারো পাহাড়ের আঁকাবাঁকা উঁচু-নিচু পথ পেরিয়ে যত দূর এগোনো যায়, ততই প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের সমারোহ। পার্কের গেট পেরিয়ে ভেতরে ঢুকতেই নজরে পড়বে উঁচু গাছের সারি। সামনে এগিযে গেলে পাহাড়ি ঢালুর আঁকাবাঁকা রাস্তা। পাহাড়ের প্রবেশ পথেই বিশাল শুঁড় উচু করে দাড়িয়ে আছে বিশাল আকারের দুটি পাথরের হাতি । পথে হাটতে হাটতে চোখ আটকে যাবে সবুজের সমারোহ আর প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে। পথে বুনো গাছপালার ফাঁকে ফুটে আছে হরেক রকমের বুনোফুল, তাতে বাহারি প্রজাপতির ওড়াউড়ি। এক পাহাড় থেকে অন্য পাহাড়ে যাওয়ার পথে ঝোপঝাড়ে দেখা মিলবে হরিণ, রয়েল বেঙ্গল টাইগার, সিংহ, বানর, বিভিন্ন প্রজাতির পাখি, হ্রদের ধারে কুমির, ব্যাঙ আর মৎস্যকন্যার অতি চমৎকার সব ভাস্কর্য। আঁকাবাঁকা উঁচু-নিচু পথে ঘন ঘন গাছের সারি গভীর অরণ্যের দিকে চলে গেছে। এখানে উঁচু পাহাড়ের গাছের ছায়ায় বসে কাটানো যাবে দুপুর ও বিকেল। Read More : http://travelobd.com/spots/36?locale=bn

বাইক্কা বিল, ঢাকা থেকে ২০০ কিলোমিটার উত্তর-পূর্বে মৌলভীবাজার জেলার প্রখ্যাত চা-সমৃদ্ধ শহর শ্রীমঙ্গলের হাইল হাওড়ের পূর্ব...
23/07/2012

বাইক্কা বিল, ঢাকা থেকে ২০০ কিলোমিটার উত্তর-পূর্বে মৌলভীবাজার জেলার প্রখ্যাত চা-সমৃদ্ধ শহর শ্রীমঙ্গলের হাইল হাওড়ের পূর্বদিকের প্রায় ১০০ হেক্টর আয়তনের একটি জলাভূমির নাম। বিপুল অতিথি পাখির কলতান আর দেশে বিলুপ্তির তালিকায় থাকা দেশীয় মাছ ও পাখির জন্য অনন্য একটি দর্শনীয় স্থান এটি। মাছ ও পাখি ছাড়াও বাইক্কা বিলে পর্যটকদের বিমোহিত করবে জলজ প্রকৃতির সাহচর্যে জন্মানো নয়নাভিরাম সব ফুল ও লতাগুল্ম। বিলের কূলঘেঁষে দেখা মিলবে হাজারো পানা, শাপলা ও পদ্ম। এছাড়া বিরল প্রজাতির পানি সিঙ্গারা ও মাখনা রয়েছে বাইক্কা বিলে। সন্ধ্যায় বিলে দেখা যাবে বিচিত্র আকৃতির ড্রাগন ফ্লাই বা ফড়িং। জীবনের অধিকাংশ সময় পানির নিচে কাটানো এ প্রাণী পরিণত বয়েসে পানির উপরে উঠে পতঙ্গ আকৃতি ধারণ করে। শীতকালে বাইক্কা বিলে পর্যটকদের মূল আকর্ষণ পাখি দর্শন। এ সময় বিলের সর্বত্র যেসব পাখির সরব উপস্থিতি মুগ্ধ করবে সবাইকে, এদের মধ্যে-পানকৌড়ি, কানিবক, ধলাবক আর গোবক অন্যতম। কম হলেও দেখা যাবে ধুপনি বক ও রাঙ্গা বকের। বিলের প্রবেশদ্বারে ও দক্ষিণ পার্শ্বে দেখা যাবে লম্বা পা’য়ের পাখি দলপিপি আর নেউপিপি। বিলের পশ্চিমে দেখা যাবে পান মুরগি ও বেগুনি কালেম। কোথাও দেখা যাবে কালামাথা কাস্তেচরা কাদামাটি ঘাটছে। Read More : http://travelobd.com/spots/185?locale=bn

আমাদের দেশের মধ্যে ঘুরে বেড়ানোর জন্য অনেক সুন্দর সুন্দর জায়গা আছে। খুব কম খরচে এবং অল্প সময়ে বেড়ানোর জন্য রাঙ্গামাট জেলা...
23/07/2012

আমাদের দেশের মধ্যে ঘুরে বেড়ানোর জন্য অনেক সুন্দর সুন্দর জায়গা আছে। খুব কম খরচে এবং অল্প সময়ে বেড়ানোর জন্য রাঙ্গামাট জেলার কাপ্তাই হতে পারে অনন্য একটি জায়গা। সবুজ পাহাড়ের কোল জড়িয়ে রাখা শান্ত লেকের বুকে নৌকা নিয়ে ঘুরে বেড়নোর এমন আনন্দময় অনুভূতি আপনার ক্লান্তির ক্ষতে পরশ বুলিয়ে যাবে নিমিষেই। কাপ্তাই জেটি গেট থেকে নৌকা নিয়ে আপনি চলে যেতে পারেন চাকমা রাজবাড়ী, রাঙ্গামাটি ঝুলন্ত ব্রিজ হয়ে একেবারে সুবলং ঝর্ণা পর্যন্ত।তবে এই ঝর্ণাকে জীবন্ত পেতে হলে আপনাকে যেতে হবে ভরা বর্ষায়। বছরের বাকী সময়ে ঝর্ণাটি ক্ষিণ ধারায় বহে। মাঝ পথের জন্য পর্যাপ্ত খাবার দাবার এবং পানীয় সংগে নিয়ে নেয়া ভাল। আর পেডা তিং তিং নামের চাকমা ধাচেঁর রেস্তোরেন্ট তো আছেই। তাছাড়া কাপ্তাই লেকের পানি বর্ষা মৌসুমে কানায় কানায় পূর্ণ থাকে। তাই আপনি সামনের বর্ষা মৌসুমে পরিবার এবং বন্ধুবান্ধব নিয়ে কাপ্তাই বেড়াতে যাবার প্রোগ্রাম করতে পারেন। যারা সাঁতার কাটতে জানেন না, তাদের ভয় পাওয়ার কিছু নাই। কারণ এই লেকের পানি খুবই শান্ত, নিস্তরঙ্গ। তারপরও নিরাপত্তার জন্য লাইফ জ্যাকেট বা অন্যান্য নিরাপত্তা সামগ্রী নিয়ে নেয়া ভাল। তাছাড়া আপনার ভাড়া করা নৌকার মধ্যেও কিছু নিরাপত্তা সামগ্রী থাকবে। Read More : http://travelobd.com/spots/131?locale=bn

নৈসর্গিক সৌন্দর্যের লীলা নিকেতন, নানা বৈচিত্র্য, পাহাড়ী ঝর্ণাধারা আর সবুজের সমাহারপূর্ণ খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা। সৃষ্টিক...
22/07/2012

নৈসর্গিক সৌন্দর্যের লীলা নিকেতন, নানা বৈচিত্র্য, পাহাড়ী ঝর্ণাধারা আর সবুজের সমাহারপূর্ণ খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা। সৃষ্টিকর্তা অকৃপণভাবে সাজিয়েছে খাগড়াছড়িকে। স্বতন্ত্র করেছে বিভিন্ন অনন্য বৈশিষ্ট্যে। এখানে রয়েছে আকাশ-পাহাড়ের মিতালী, চেঙ্গী ও মাইনী উপত্যকার বিস্তীর্ণ সমতল ভূ-ভাগ ও উপজাতীয় সংস্কৃতির বৈচিত্র্যতা। যেদিকেই চোখ যায় শুধু সবুজ আর সবুজ। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে আর রহস্যময়তায় ঘেরা খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা প্রকৃতিপ্রেমী, অ্যাডভেঞ্চার প্রিয় বা ভ্রমণবিলাসীদের জন্য আদর্শ স্থান।প্রকৃতির অনন্য সৌন্দর্য ছড়িয়ে আছে এ জেলার আনাচে-কানাচে। এ জেলার বৈচিত্র্যময় জীবনধারা ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্য সবাইকে বিমোহিত করে। একাধিক পর্যটন স্পটসমৃদ্ধ এ জেলায় রয়েছে আলুটিলার সুড়ঙ্গ পথ, রিছাং ঝর্ণা, নুনছড়ি দেবতা পুকুর, দীঘিনালায় উপজাতীয়দের সংস্কৃতিসমৃদ্ধ মানিক্যাদীঘি, মাটিরাঙ্গায় শত সহস্র বছরের পুরনো মায়ের মমতা ও মাতৃত্ববোধের অপরূপ দৃশ্য বটতলী, সর্বোচ্চ বৌদ্ধমূর্তি সম্বলিত পানছড়ি অরণ্য কুটির, আলুটিলা আলোক ধাতু চৈত্য বৌদ্ধ বিহার, দীঘিনালা শিবছড়ি পাহাড়, জেলা সদরে পাহাড়ী কৃষি গবেষণা কেন্দ্র, শত বছরের ঐতিহ্যবাহী মানিকছড়ি মং রাজবাড়ি ও দৃষ্টি নন্দন কর্নেলের বাগান। ঐতিহাসিক লোগাং ধুদুকছড়া, শুকনাছড়ি রহস্যে ঘেরা মন্দির। মহালছড়িতে মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে শহীদ বীরউত্তম ক্যাপ্টেন আফতাবুল কাদেরের শাহাদাত বরণের স্থান ও রামগড়ে সমাধিস্থল, ঝর্ণা টিলায় মনোরম পাহাড়ী ঝর্ণা এবং প্রায় ১৬ শ’ ফুট উঁচুতে অবস্থিত ভগবান টিলা ও জেলার রামগড়ে রয়েছে বিডিআর’র এর জন্মস্থান এবং প্রথম সদর দফতর, কৃত্তিম পর্যটন লেক, ঝুলন্ত সেতু, বনবীথি মৎস্য লেক ও বাগান। এছাড়াও চা বাগান পর্যটকদের জন্য এক আকর্ষণীয় স্থান। তবে খাগড়াছড়িতে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা পর্যটন স্পটগুলো যথাযথভাবে চিহ্নিত না করায় এবং পর্যটক সুযোগ সুবিধা না থাকায় পর্যটকরা খাগড়াছড়ির প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। Read More : http://travelobd.com/spots/188?locale=bn

কাঁচের মত স্বচ্ছ পানি পাহাড়ের শরীর বেঁয়ে আছড়ে পড়ছে বড় বড় পাথরের গায়ে, গুড়ি গুড়ি জলকনা আকাশের দিকে উড়ে গিয়ে তৈরি করছে কুয়...
22/07/2012

কাঁচের মত স্বচ্ছ পানি পাহাড়ের শরীর বেঁয়ে আছড়ে পড়ছে বড় বড় পাথরের গায়ে, গুড়ি গুড়ি জলকনা আকাশের দিকে উড়ে গিয়ে তৈরি করছে কুয়াশার আভা। বুনোপাহাড়ের দেড়শ ফুট উপর হতে গড়িয়ে পড়া স্রোতধারা কলকল শব্দ করে এগিয়ে যাচ্ছে পাথরের পর পাথর কেটে সামনের দিকে তার গন্তব্যে। চারিপাশ গাছ গাছালি আর নাম না জানা হাজারো প্রজাতীর লাত পাতা ও লতা গুল্মে আচ্ছাদিত হয়ে আছে পাহাড়ী শরীর। স্রোতধারা সে লতাগুল্মকে ভেদ করে গড়িয়ে পড়ছে ভুমিতে। তৈরি করছে স্রোতস্বিনী জলধারা। সে যে কি এক বুনোপরিবেশ না দেখলে বিশ্বাস করানো সম্ভব নয়। শ্রাবনের প্রবল বর্ষনে যখন পুরো জঙ্গল ফিরে পায় তার চিরসবুজ, হয়ে উঠে সতেজ আর নবেযৌবনা । হামহাম ঝর্না তখন ফিরে পায় তার আদিরূপ। অপরুপ সৌন্দর্য। ঝর্নার সতেজতায় পাহাড়ী ঝিরিগুলো হয়ে উঠে কর্মচঞ্চল। সাঁই সাঁই করে ধেয়ে চলে ঝিরির জলরাশি। স্বচ্ছ জলস্রোত যখন পা গলিয়ে চলে যায় নদীর দিকে সে জলের কোমল পরশে শরীর জুড়িয়ে যায় মূহুর্তেই। বলছি হামহাম ঝর্নার কথা। সিলেট বিভাগের মৌলভীবাজার জেলার কমলগঞ্জ উপজেলার রাজকান্দি রিজার্ভ ফরেস্টের কুরমা বনবিটের গহিন অরণ্যঘেরা দুর্গম পাহাড়ী এলাকার রযেছে অপূর্ব এই জলপ্রপাত। স্থানীয় বাসিন্দারা একে হামহাম ঝর্না বা অনেকে হাম্মাম ঝর্না বলে ডাকে। এডভেঞ্চার প্রিয় পর্যটক যারা চ্যালেঞ্জ নিতে পছন্দ করেন কেবল তাদের জন্যই এই ঝর্না দর্শন। সরকারী কোন উদ্যোগ না থাকায় শুধুমাত্র উন্নত যোগাযোগ ব্যবস্থা ও প্রচার প্রচারনার অভাবে বাংলাদেশের অন্যতম এই জলপ্রপাতটি আজও রয়ে গেছে লোকচক্ষুর অন্তরালে। কেবলমাত্র দৃষ্টিনন্দন ঝর্না নয় পথের দুপাশের বুনো গাছের সজ্জা দৃষ্টি কেড়ে নেবে অনায়েসে। জারুল, চিকরাশি ও কদম গাছের ফাঁকে ফাঁকে রঙিন ডানা মেলে দেয় হাজারো প্রজাপতি। চশমা বানরের আনাগোনা ডুমুর গাছের শাখায় । চারদিকে গাছগাছালি ও প্রাকৃতিক বাঁশবনে ভরপুর এ বনাঞ্চল। ডলু, মুলি, মিটিংগা, কালি ইত্যাদি অদ্ভুত নামের বিভিন্ন প্রজাতির বাঁশ এ বাগানগুলোকে দিয়েছে ভিন্ন একরূপ। পাথুরে পাহাড়ের ঝিরি পথে হেঁটে যেতে যেতে সুমধুর পাখির কলরব আপনার মনকে ভাললাগার অনুভূতিতে ভরিয়ে দেবে। দূর থেকে কানে ভেসে আসবে বিপন্ন বনমানুষের ডাক। কিছুদূর এগিয়ে যাওয়ার পর শুরুতে আপনার দু’চোখের সামনে ভেসে উঠবে পাহাড় থেকে ধোঁয়ার মতো ঘন কুয়াশা ভেসে উঠার অপূর্ব দৃশ্য। মনে হবে যেন ওই নয়নাভিরাম পাহাড় আপনাকে হাতছানি দিয়ে ডাকছে। এভাবেই হাটতে হাটতে একসময় আপনি পৌঁছে যাবেন আপনার কাঙ্খিত হামহাম জলপ্রপাতের খুব কাছাকাছি। কিছু দূর এগুলেই শুনতে পাবেন হামহাম জলপ্রপাতের শব্দ। কাছে গিয়ে দেখতে পাবেন প্রায় ১৩০ ফিট ওপর হতে আসা জলপ্রপাতের সেই অপূর্ব দৃশ্য। ead More : http://travelobd.com/spots/5?locale=bn

বান্দরবান জেলার থানচি উপজেলার রেমাক্রি একটি মারমা অধু্যসিত এলাকা। মারমা ভাষায় ‘খুম’ মানে হচ্ছে জলপ্রপাত। রেমাক্রি থেকে ত...
22/07/2012

বান্দরবান জেলার থানচি উপজেলার রেমাক্রি একটি মারমা অধু্যসিত এলাকা। মারমা ভাষায় ‘খুম’ মানে হচ্ছে জলপ্রপাত। রেমাক্রি থেকে তিন ঘন্টার হাঁটা পথ পাড়ি দিয়ে যেতে হয় আশ্চর্য সুন্দর সেই জলপ্রপাতে, যার নাম ’নাফাখুম’। রেমাক্রি খালের পানি প্রবাহ এই নাফাখুমে এসে বাঁক খেয়ে হঠাৎ করেই প্রায় ২৫-৩০ ফুট নিচে পতিত হয়ে প্রকৃতির খেয়ালে সৃষ্টি হয়েছে চমৎকার এক জলপ্রপাত! সূর্যের আলোয় যেখানে নিত্য খেলা করে বর্ণিল রংধনু! আকাশে ৈতরি হয় হাজার রঙের আলোকচ্ছটা। মেঘের আড়ালে যখন সূর্য হাসে আলোর সে হাসির ঝিলিক ছড়িয়ে পড়ে পুরো পাহাড়তলে। খরস্রোত নদীর জল সাই সাই করে ধেয়ে যায় কলকল শব্দে। ভয়ংকর সে নদীর সৌন্দর্য যেন আরো ভয়ংকর। যারা বিদেশের মাটিতে সুন্দরকে খুজে বেড়ান তাদের জন্য নাফাখুম চ্যালেঞ্জ ছাড়া আর কিছুই নয়। এ দেশে এমন সুন্দর থাকতে পারে তা বিশ্বাস করাই মুশকিল। পাহাড়, নদী আর পাথুরে খাল দেখে মনে হবে যেন কোন এক ছবির পাতায় পাতায় হাটছি। অসাধারন সুন্দর, অসহ্য সুন্দর। পানির গমগম করে ঝড়ে পরার শব্দে চারদিক মুখরিত। বর্ষার সময় ঝর্নার আকার বড় হয়। আর শীতের দিনে তা ক্ষীন হয়ে যায়। তবে সেপ্টেম্বর অক্টোবর মাসে নাফাখুমের প্রকৃত সৌন্দর্য দেখা যায়। উপর হতে আছড়ে পড়া পানির আঘাতে ঝর্নার চারিদিকে সৃষ্টি হয় ঘন কুয়াশার। উড়ে যাওয়া জলকনা বাষ্পের সাথে ভেসে ভেসে শরীরে এসে পড়ে। রোমাঞ্চকর সে অনুভূতি। একে বাংলার নায়াগ্রা বললে ভূল বলা হবে না। দুপাশের সবুজ পাহাড়ী বন আর পাথুরে ভুমি নাফাখুম ঝর্নাকে দিয়েছে ভিন্ন মাত্রা, করেছে আরো আকর্ষনীয়। পাথরের ফাকে ফাকে ছোপ ছোপ সবুজ ঘাসের থোকা সৌন্দর্যের মাত্রা আরো বাড়িয়ে দিয়েছে কয়েকগুন। Read More : http://travelobd.com/spots/11?locale=bn

সমুদ্র সমতল হতে ২২০০ ফুট উপরে আকাশের কোল ঘেষে এ যেন একটি প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের স্বপ্নরাজ্য। এখানে আকাশ পাহাড়ের সাথে মিতা...
19/07/2012

সমুদ্র সমতল হতে ২২০০ ফুট উপরে আকাশের কোল ঘেষে এ যেন একটি প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের স্বপ্নরাজ্য। এখানে আকাশ পাহাড়ের সাথে মিতালী করে। মেঘবালিকা চুমু দিয়ে যায় পাহাড়ের চুড়ায়। হাত বাড়ালেই ছুয়ে দেয়া যায় মেঘের পালক। মেঘের দল এখানে খেলা করে আপনমনে। মেঘের আলিঙ্গন যেন ছেলের হাতের মোয়া। চাইলেই ছুয়ে দেখা যায়। সে এক রোমাঞ্চকর অনুভুতি। মনে হবে আপনি উড়ে বেড়াচ্ছেন আকাশের বুকে মেঘের সাথে। আকাশ বাতাস সবুজ আর মেঘের দল লুটোপুটি খায় পদতলে। কিযে এক শিহরণ জাগানো অনুভূতি না দেখলে বিশ্বাস করা মুশকিল। মনে হবে যেন স্বর্গ এসে ধরা দিয়েছে এ ধরায়। অবচেতন মনে আপনি হারিয়ে যাবেন ক্ষনিকের জন্য, তবে রেশ রয়ে যাবে সারা জীবন। এ এমনই এক সুখস্মৃতি যা আপনাকে বার বার হাজার বার টেনে নিয়ে আসবে এখানে। বান্দরবন হতে মাত্র ৫২ কিলোমিটার দুর। কিন্তু এ যেন অন্য একটি জগত। ভিন্ন কোন দেশ। মর্তের মাঝে স্বর্গের হাতছানি। হয়তো ভুলেই যাবেন যে আপনি বাংলাদেশে আছেন। পাহাড়ের গা বেয়ে উপরে উঠা যেমন রোমাঞ্চকর, পাহাড়ের চুড়া যেন আরো বেশী। এখানে যাবার জন্য একমাত্র বাহন হলো চান্দেরগাড়ী। ভাড়া ২০০০-২৫০০ টাকা। কিন্তু অদ্ভুত সে যাত্রা। আলীকদম হতে থানচী গামী রাস্তা ধরে আপনি পৌছে যেতে পারেন নীলগিরি। বান্দরবন কে বলা হয় প্রকৃতির কন্যা। এখানে এলে সত্যিই এর মর্মাথ অনুধাবন করা যায়। পাহাড়ের চুড়ায় উঠলেই দেখবেন একটি চমৎকার সাজানো গোছানো রিসোর্ট অপোক্ষা করছে আপনার জন্য। নীলগিরি হিল রিসোর্ট। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী পরিচালিত এই রিসোর্টটি আপনাকে মুগ্ধ করবেই। এটি এতই অপূর্ব যে নীলগিরির সৌন্দর্যকে বাড়িয়ে দিয়েছে কয়েকগুন। Read More : http://travelobd.com/spots/3?locale=bn

বাংলাদেশের দক্ষিণসীমায় অবস্থিত সমুদ্রকূলবর্তী জঙ্গলাকীর্ণ ভূভাগই পৃথিবীর সর্ববৃহৎ ম্যানগ্রোভ ফরেস্ট সুন্দরবন। ধারনা করা ...
17/07/2012

বাংলাদেশের দক্ষিণসীমায় অবস্থিত সমুদ্রকূলবর্তী জঙ্গলাকীর্ণ ভূভাগই পৃথিবীর সর্ববৃহৎ ম্যানগ্রোভ ফরেস্ট সুন্দরবন। ধারনা করা হয় এই বনে প্রচুর পরিমানে সুন্দরী গাছ থাকাতে এই বনের নাম হয়েছে সুন্দরবন। সুন্দরবনের প্রতিটি মুহূর্ত যেন রহস্য ও রোমাঞ্চঘেরা। একদিকে অ্যাডভেঞ্চার অন্যদিকে ভয় ও শিহরণ। জলে কুমির ডাঙ্গায় বাঘ। প্রকৃতির অকৃপণ হাতের সৃষ্টি। সুন্দরবনের রয়েল বেঙ্গল টাইগার, চিত্রল হরিণ, সাপ, বানর, মাছসহ নানা প্রজাতির বন্যপ্রাণী পৃথিবী বিখ্যাত। পর্যটকদের কাছে সুন্দরবনের আকর্ষণ তাই দুর্নিবার। কী নেই সুন্দরবনে? জগদ্বিখ্যাত রয়েল বেঙ্গল টাইগার, চিত্রল হরিণ, বনমোরগ, শূকর, হরেক রকম বানর, অজগর, বহু প্রজাতির পাখি, অপরূপ লতাগুল্ম ও বৃক্ষরাজি নদীতে নানা প্রজাতির মাছ রয়েছে। গাছের মধ্যে সুন্দরী, কেওড়া, গরান, বাইন, গেওয়া, পশুর, গোলপাতা, হেতাল, কাঁকড়া, ঝানা, সিংড়া, খলসা ইত্যাদি। নদীতে নানা প্রজাতির মাঝে কুমির ও ভয়াল অজগরসহ প্রায় ৩৩ প্রজাতির সরীসৃপ বাস করে সুন্দরবনে। এছাড়াও শীতকালে অসংখ্য অতিথি পাখির আগমন ঘটে সুন্দরবন অঞ্চলে। প্রকৃতির নিজ হাতে গড়া সুন্দরবনের এই অপরূপ সৌন্দর্য যে কাউকে মুগ্ধ করে। সুন্দরবনে সুন্দরী গাছের প্রাচুর্য থেকে বা এর প্রাকৃতিক সৌন্দর্য দেখে এর নামকরণ করা হয়েছে বলে কেউ কেউ মনে করেন। Read More : http://www.travelobd.com/spots/87?locale=bn

বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিনে বঙ্গপসাগরের মাঝে অসংখ্য প্রবাল রাশি মিলে মিশে একাকার হয়ে তৈরি করেছে দেশের একমাত্র প্রবালদ্বীপ স...
17/07/2012

বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিনে বঙ্গপসাগরের মাঝে অসংখ্য প্রবাল রাশি মিলে মিশে একাকার হয়ে তৈরি করেছে দেশের একমাত্র প্রবালদ্বীপ সেন্ট মার্টিন। সাগরের সুনীল জলরাশি আর নারিকেল গাছের সারি এই দ্বীপকে দিয়েছে অপার সৌন্দর্য। প্রকৃতি দু হাত মেলে সৌন্দর্য ঢেলে দিয়েছে এখানে। বালুকাময় সৈকত, প্রবালের প্রাচীর আর কেয়া গাছের সারি এই দ্বীপকে দিয়েছে আলাদা এক বৈশিষ্ট যা আর কোথাও নেই। উত্তাল সাগরের নোনা জল যখন আছড়ে পরে কেয়া গাছের ফাকে, ঝিরি ঝিরি বাতাসে তৈরি হয় সফেদ ফেনা, সে এক মাতাল করা দৃশ্য। রাতের জোৎসনা এসে যখন লুটোপুটি খায় চিকচিকে বালুর বুকে, নীল আকাশ তখন আরও নীলাভ হয়। ছুনছান নিরব রাতে চারিদিকে শুধু সাগরের হুংকার আর ঢেউ এর আছড়ে পড়ার গর্জন। অপূর্ব, অসাধারণ, অদ্ভুত সুন্দর, অসহ্য সুন্দর। হাজারো জোৎসনা রাতের চেয়েও সুন্দর সেন্ট মার্টিনের একটি নির্ঘুম চাঁদনী রাত, এখানে সময়ের কাটা এগিয়ে চলে কিন্তু সৌন্দর্য পিপাসার তৃষ্ণা মেটে না। অসংখ্য নারিকেল গাছ, কেয়া গুল্ম আর সবুজ বনানী এই দ্বীপকে দিয়েছে ভিন্ন মাত্রা। পুরো দ্বীপ ঘুরলে মনে হবে নারিকেল বাগান এটি। আপনি চাইলে অর্থের বিনিময়ে তৃষ্ণা মেটাতে পারেন নারিকেল জলে। এখানে হাজার তিনেক স্থানীয় লোকজন বসবাস করে। সিংহভাগই মুসলমান। খুবই ধার্মিক ও সহজ সরল প্রকৃতির মানুষ এরা। তাই কোন প্রকার চুরি ছিনতাই এর সম্ভাবনা নেই এখানে। গভীর রাত পর্যন্ত আপনি জোৎসনা স্নান করতে পারেন নির্বিঘ্নে। এটি সত্যিই একটি ভিন্ন প্রকৃতির দ্বীপ। এর একদিকে যেমন প্রবাল প্রাচীর ঘিরে রেখেছে, অন্যে দিকে বালুকাময় সৈকত প্রহর গুনছে আপনার অপেক্ষায়। সমুদ্রজলে অনায়েসেই আপনি করে নিতে পারেন স্নান কাজটি। এই সৈকতের লাল কাকড়া আর নুরি পাথর আপনাকে নিঃসন্দেহে আকৃষ্টে করবে। অবচেতন মনেই আপনি কুড়িয়ে নিবেন বিভিন্ন রং এর আর ঢং এর নুরি পাথর সাথে ঝিনুক খন্ড। Read More : http://www.travelobd.com/spots/4?locale=bn

নৈসর্গিক সৌন্দর্যের এক অপার লীলাভূমি রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা। এখানে পাহাড়ের কোল ঘেঁসে ঘুমিয়ে থাকে শান্ত জলের হ্রদ, নদ...
17/07/2012

নৈসর্গিক সৌন্দর্যের এক অপার লীলাভূমি রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা। এখানে পাহাড়ের কোল ঘেঁসে ঘুমিয়ে থাকে শান্ত জলের হ্রদ, নদী বয়ে চলে তার আপন মনে। সীমানার ওপাড়ে নীল আকাশ মিতালী করে হ্রদের সাথে, চুমু খায় পাহাড়ের বুকে। এখানে চলে পাহাড় নদী আর হ্রদের এক অপূর্ব মিলনমেলা যেখানে প্রকৃতি কথা বলে কবিতার ভাষায়। নদীর বাঁকে বাঁকে বাতাস সুর তোলে আপন মনে, গায় সুন্দরের গান। মুগ্ধ নয়নে শুধু চেয়ে থাকতে হয় অসহায় মানুষ হয়ে। চারিপাশ যেন পটুয়ার পটে আঁকা কোন জল রঙের ছবি। এখানে হাজার রঙের প্রজাপতি খেলা করে সবুজের মাঝে, রাতের আঁধারে দীপ জ্বেলে যায় লক্ষ কোটি জোনাকীর দল। কোন উপমাই যথেষ্ট নয় যতটা হলে বোঝানোয় যায় রাঙ্গামাটির অপরূপ সৌন্দর্য। এখানকার প্রতিটি পরতে পরতে লুকিয়ে আছে অদেখা এক ভূবন যেখান আপনার জন্য অপেক্ষা করছে নয়ানাভিরাম দৃশ্যপট। পাখির কুহুতান, সবুজের মাখামাখি আর অসংখ্য নৃগোষ্ঠী এই জনপদকে দিয়েছে ভিন্ন এক রূপ। এখানে প্রায় ১৪টির মতো উপজাতী বসবাস করে। চাকমা, মারমা, তঞ্চঙ্গ্যা, ত্রিপুরা, মুরং, বোম, খুমি, খেয়াং, পাংখোয়া, লুসাই, সুজ সাওতাল ও রাখাইন অন্যতম। নৃগোষ্ঠীর জীবন-যাপন ও সংগ্রাম আপনাকে যেমন মুগ্ধ করবে তেমনি মুগ্ধ করবে এর পর্যটন এলাকাগুলো। রাঙ্গামাটিতে ভ্রমন করার জন্য রয়েছে অনেকগুলো দর্শনীয় স্থান। এর মধ্যে কাপ্তাই লেক, পর্যটন মোটেল, ডিসি বাংলো, ঝুলন্ত ব্রিজ, পেদা টিংটিং, সুবলং ঝর্না, রাজবাড়ি, রাজবন বিহার, উপজাতীয় জাদুঘর, কাপ্তাই হাইড্রো ইলেক্ট্রিক প্রজেক্ট, কাপ্তাই জাতীয় উদ্যান ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য। Read More : http://www.travelobd.com/spots/10?locale=bn

নগরের ইট কাঠ পাথরের তৈরী বড় বড় বাক্সের মত বাড়ি গুলোতে বাস করতে করতে হাঁপিয়ে উঠে নগরের মানুষ। প্রকৃতিকে একটু কাছে থেক...
17/07/2012

নগরের ইট কাঠ পাথরের তৈরী বড় বড় বাক্সের মত বাড়ি গুলোতে বাস করতে করতে হাঁপিয়ে উঠে নগরের মানুষ। প্রকৃতিকে একটু কাছে থেকে দেখার সুযোগ কম। সেজন্য একটু অবসর পেলেই মানুষ ছুটে যায় কোন সবুজ ঘাসে, কোন নদীর পাশে অথবা কোন সমুদ্রের ধারে। বাংলাদেশ একটি ছোট দেশ হলেও এখানে দেখার আছে অনেক অখ্যাত ও বিখ্যাত স্থান। দক্ষিণ এশিয়ায় একটি মাত্র সমুদ্র সৈকত আছে যেখান থেকে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত এক সাথে দেখা যায়। দেখতে মনে হবে সমুদ্রের পেট চিরে সূর্য উদয় হওয়া এবং সমুদ্রের বক্ষে সূর্যকে হারিয়া যাওয়ার দৃশ্য অবলোকন করা নিঃসন্দেহে ভাগ্যের ব্যপার। আর এই সমুদ্র সৈকতটির নাম হলো কুয়াকাটা যা কিনা সাগরকন্যা নামে পরিচিত। এটি এমনই একটি সৈকত যা দেখে আপনার মন আপনা আপনি ভাল হয় যাবে। সব ক্লান্তি দুর হয়ে যাবে নিমিষেই। Read More : http://www.travelobd.com/spots/1?locale=bn

এখানে সমুদ্রের বুকে হেলে পড়ে অস্তগামী সূর্য, হাজার পাখির কলতান নিস্তব্দতার ঘুম ভাঙ্গায়, মায়াবী হরিনের পদচারনায় মুখরিত হয়...
17/07/2012

এখানে সমুদ্রের বুকে হেলে পড়ে অস্তগামী সূর্য, হাজার পাখির কলতান নিস্তব্দতার ঘুম ভাঙ্গায়, মায়াবী হরিনের পদচারনায় মুখরিত হয় জনপদ, সারি সারি কেওড়া গাছের কোল ঘেষে বয়ে চলে নদী, চুপিসারে কাছে ডাকে, মায়াবী ইন্দ্রজানে বেধে ফেলে মনুষ্যপ্রজাতীকে। সমুদ্রকোল হতে সরু খাল সবুজের বুক চিরে চলে গেছে গহীন বনে। সে যে সবুজ আর নোনা জলের কি এক প্রেমকাব্য না দেখলে বিশ্বাস করা যায় না। যেন সবুজ গালিচা বিছিয়ে দেয়া হয়েছে সমুদ্রের তলানী পর্যন্ত। স্বচ্ছ পানির নিচে সবুজ ঘাষ আর মাছেরা খেলা করে আপন খেয়ালে। দেখলেই মন চাইবে ঝাপিয়ে পড়ে পরাণ জুড়াই। এ এমনই এক মায়াবী প্রকৃতি যা শহুরে কর্মচঞ্চল মানুষক নতুন এক জীবন দেয়। নিঝুম দ্বীপ- সত্যিই নিঝুম। একবারই অলাদা। সব কিছুর বাহিরে। এখানে নেই পর্যটনের চাকচিক্য, রং চংগা বাতির ঝলক কিংবা যান্ত্রিক কোন বাহনের বিকট শব্দ। নিঝুম- সত্যিই নিঝুম, নিশ্চুপ। এ যেন প্রকৃতির একটি আলাদা সত্ত্বা। যা আর কোথাও নেই। বঙ্গোপসাগরের কোলে উত্তর ও পশ্চিমে মেঘনার শাখা নদী, আর দক্ষিণ এবং পূর্বে সৈকত ও সমুদ্র বালুচরবেষ্টিত ছোট্ট সবুজ ভূখণ্ড নিঝুম দ্বীপ—এখন পর্যটকদের জন্য এক আকর্ষণীয় স্থান। নোয়াখালীর দক্ষিণে মূল হাতিয়া পেরিয়ে এ দ্বীপে পৌঁছাতে পাড়ি দিতে হয় প্রমত্তা মেঘনা। শীতে নদী শান্ত থাকে বলে প্রকৃতিকে ভিন্ন স্বাদে উপভোগ করতে ভ্রমণপিয়াসীরা ছুটে যায় নিঝুম দ্বীপে। চিত্রা হরিনের চঞ্চল ছুটে চলা আর পাখির কলতান উপভোগ করার জন্য যেন প্রকৃতি আমাদেরকে বিলিয়ে দিয়েছ এই সম্পদ। ৬০ হাজারের বেশি হরিণের ছুটোছুটিতে এ দ্বীপের অরণ্য থাকে সর্বদাই মুখরিত। যারা বনবাদাড় মাড়িয়ে পায়ে হেঁটে সৈকত আর সমুদ্র বালুচর দেখতে আগ্রহী তাদের জন্য আরও আকর্ষণীয় এখন নিঝুম দ্বীপ। শীতের সময় শরীরকে একবার চাঙ্গা করে নিতে হলে এখন ঘুরে আসতেই হয় বঙ্গোপসাগরের চোখসদৃশ এ দ্বীপে। Read More : http://www.travelobd.com/spots/2?locale=bn

বিস্তীর্ণ বেলাভূমি, সারি সারি ঝাউবন, সৈকতে আছড়ে পড়া বিশাল ঢেউ। সকালবেলা দিগন্তে জলরাশি ভেদকরে রক্তবর্ণের থালার মতো সূর্য...
17/07/2012

বিস্তীর্ণ বেলাভূমি, সারি সারি ঝাউবন, সৈকতে আছড়ে পড়া বিশাল ঢেউ। সকালবেলা দিগন্তে জলরাশি ভেদকরে রক্তবর্ণের থালার মতো সূর্য। অস্তের সময় দিগন্তের চারিদিকে আরো বেশি স্বপ্নিল রঙ মেখে সে বিদায় জানায়। এসব সৌন্দর্যের পসরা নিয়েই বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্ব উপকূলে রচনা করেছে পৃথিবীর দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত কক্সবাজার। প্রায় ১২০ কিলোমিটার দীর্ঘ এ বাংলাদেশের পর্যটন রাজধানী বলা হয় এ জায়গাটিকে। সড়কপথে ঢাকা থেকে প্রায় ৪৫০ কিলোমিটার এবং চট্টগ্রাম থেকে প্রায় ১৫০ কিলোমিটার দূরে রয়েছে নয়নাভিরাম এ সমুদ্র সৈকত। এখানকার সমুদ্রের পানিতে গোসল, সূর্যাস্তের মনোহারা দৃশ্য দেখেও ভালো লাগবে। কক্সবাজার সৈকত ভ্রমণের শুরুটা হতে পারে লাবনী পয়েন্ট থেকে। লাবনী বিচ ধরে হেঁটে হেঁটে পূর্ব দিকে সোজা চলে যাওয়া যায় হিমছড়ির দিকে। যতোই সামনে এগুবেন ততোই সুন্দর এ সৈকত। সকাল বেলা বের হলে এ সৌন্দর্যের সাথে বাড়তি পাওনা হবে নানান বয়সী জেলেদের মাছ ধরার দৃশ্য। শুধু সমুদ্র সৈকতই নয়, কক্সবাজার শহরের বৌদ্ধ মন্দির, বার্মিজ মার্কেট, হিলটপ রেস্টহাউস ইত্যাদি কক্সবাজার ভ্রমণের অন্যতম দ্রষ্টব্য স্থান। কক্সবাজার শহরের জাদি পাহাড়ের উপরে রয়েছে বেশ কয়েকটি প্রাচীন বৌদ্ধ মন্দির। শহরের যে কোন জায়গা থেকেই রিকশায় আসা যায় এখানে। সান বাঁধানো সিঁড়ি ভেঙ্গে জাদির পাহাড়ের উপরে উঠলে সাদা রঙের এসব বৌদ্ধ প্যাগোডা দেখে ভালো লাগবে। এই পাহাড়ের উপর থেকে কক্সবাজার শহরের বিভিন্ন স্থান দেখতে পাওয়া যায়। শহরের আরেক জায়গায় রয়েছে অগ্ব্বমেধ্যা কেয়াং নামে আরেকটি বৌদ্ধ প্যাগোডা। কাঠের তৈরি প্রাচীন এ বৌদ্ধ মন্দিরটি দেখে আসতে ভুলবেন না। কক্সবাজারে থাকার জন্য এখন অনেক আধুনিক হোটেল মোটেল রয়েছে। http://www.travelobd.com/spots/127?locale=bn

Please share this page with all of your Friends who like travel, who like to know beautiful Bangladesh. যারা ভ্রমন করতে ...
17/07/2012

Please share this page with all of your Friends who like travel, who like to know beautiful Bangladesh.

যারা ভ্রমন করতে ভালবাসে, যারা অপরূপ বাংলাকে জানতে ভালবাসে আপনার সেইসব বন্ধুদের সাথে এই পেইজটি শেয়ার করুন।

www.travelobd.com

The Biggest Travel/Tour Solution for Bangladesh and All Over the World. Completely FREE for Tour Agents, Hotel Owners and Tourists. Find Beautiful Tourism Spot/Location, BEST Hotels, Tour Packages,...

http://travelobd.com/spots/170?locale=bn
15/07/2012

http://travelobd.com/spots/170?locale=bn

বান্দরবনের কেওক্রাডংয়ের খুব কাছের জনবসতি পাসিং পাড়াকে বিবেচনা করা হয় দেশের সবচেয়ে উঁচু গ্রাম হিসেবে। কারণ প্রায় ৩২০০ ফুট উচ্চতার কেওক্রাডং এর পরেই প্রা

http://travelobd.com/spots/169?locale=bn
15/07/2012

http://travelobd.com/spots/169?locale=bn

বাংলাদেশের একমাত্র পাহাড়ী দ্বীপ কক্সবাজারের মহেশখালী। প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যে ভরা এ জায়গাটিতে রয়েছে হিন্দু ও বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের চমৎকার চমৎকার সব মন্দির

http://travelobd.com/spots/168?locale=bn
15/07/2012

http://travelobd.com/spots/168?locale=bn

কুয়াকাটার ২০ কিমি আগেই আন্ধারমানিক নদীর তীরে খেপুপাড়া। কেউ বলে কলাপাড়া। খেপুপাড়ার আন্ধারমানিক নদীতে চাঁদনী রাতে পানি জ্বল জ্বল করত। এ জন্য অনেকেই মনে ক

http://travelobd.com/spots/165?locale=bn
15/07/2012

http://travelobd.com/spots/165?locale=bn

পশ্চিমে বিশাল বঙ্গোপসাগর, পুবে উঁচু পাহাড়। মাঝখান দিয়ে চলে গেছে ‘কক্সবাজার-টেকনাফ’ মেরিন ড্রাইভ সড়ক। এই পথ ধরে কক্সবাজার শহর থেকে আট কিলোমিটার এগিয়

http://travelobd.com/spots/164?locale=bn
15/07/2012

http://travelobd.com/spots/164?locale=bn

সবুজ রং কত রকমের হতে পারে? গাঢ় সবুজ, হালকা সবুজ, উড়ন্ত সবুজ, ভাসমান সবুজ, অদৃশ্যমান সবুজ...। কোনো সবুজ মনে এনে দেয় প্রশান্তির ছায়া, কোনো সবুজে উচ্ছ্বাস

http://travelobd.com/spots/162?locale=bn
15/07/2012

http://travelobd.com/spots/162?locale=bn

বাংলাদেশের একমাত্র দ্বীপজেলা ভোলার মূল ভূ-খন্ড থেকে দক্ষিণে মেঘনা নদী পার হয়ে নৈসর্গিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি চর কুকরী-মুকরীর অবস্থান। দ্বীপের পূর্বদিকে প

http://travelobd.com/spots/156?locale=bn
15/07/2012

http://travelobd.com/spots/156?locale=bn

বতমান বগুড়া শহর থেকে উত্তরে ১৩ কিলোমিটার দূরে করতোয়া নদীর তীর ঘেষে প্রাচীনকালে মহাস্থানগড় ছিল বাংলার রাজধানী; যার নাম ছিল পুণ্ড্রনগর, ইতিহাসে যা পুণ্ড

http://travelobd.com/spots/151?locale=bn
15/07/2012

http://travelobd.com/spots/151?locale=bn

খাগড়াছড়ি জেলার মাইসছড়ি এলাকার নুনছড়ি মৌজায় অবস্থিত সমুদ্র সমতল হতে প্রায় ৭০০ ফুট উপরে ৫ একর জায়গা জুড়ে অবস্থিত হ্রদটিই আসলে দেবতার পুকুর নামে পরিচিত।

http://travelobd.com/spots/147?locale=bn
15/07/2012

http://travelobd.com/spots/147?locale=bn

বঙ্গোপসাগরের নোনা পানির ঢেউ সাদা ফেনা তুলে আছড়ে পড়ছে তীরে। সকালের সূর্যরশ্মি ঢেউয়ের ফেনায় পড়ে ঝকমক করছে। পাখির দল উড়ে যাচ্ছে এদিক সেদিক। বড় বড় ট্রলার ন

http://travelobd.com/spots/142?locale=bn
15/07/2012

http://travelobd.com/spots/142?locale=bn

চরগঙ্গামাতি। কুয়াকাটা সংলগ্ন একটি সৈকত। বনভূমির নয়নাভিরাম সৌন্দর্যে ঘেরা লীলাভূমি। সৈকত ঘেষা বালুকা বেলার একই স্থানে দাড়িয়ে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্তের

http://travelobd.com/spots/140?locale=bn
15/07/2012

http://travelobd.com/spots/140?locale=bn

স্বর্ন মন্দির বা স্বর্ণজাদির আসল নাম বুদ্ধধাতু চেতী। সোনালী রং এর সুন্দর কারুকাজে তৈরি এ মন্দির দর্শনেই মন পবিত্র হয়ে যায়। বান্দরবন শহর থেকে মাত্র ৩ ক

http://travelobd.com/spots/139?locale=bn
15/07/2012

http://travelobd.com/spots/139?locale=bn

প্রান্তিক লেক- যেমন তার কাব্যিক নাম, ঠিক তেমনই কাব্যিক আর মোহনীয় রূপ নিয়ে সবুজ আর নীলের আঁচল বিছিয়ে শুয়ে আছে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্য মন্ডিত কুমারী হ্রদটি

Address


Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Travelobd posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Shortcuts

  • Address
  • Alerts
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Travel Agency?

Share