Catch BANGLAdesh

  • Home
  • Catch BANGLAdesh

Catch BANGLAdesh Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Catch BANGLAdesh, Tourist Information Center, .

Mercedes-Benz S600 Guard The ultimate state of art security vehicle. মার্সিডিজ বেঞ্জ এস৬০০ গার্ড মার্সিডিজ বেঞ্জ এর স্পে...
05/09/2023

Mercedes-Benz S600 Guard The ultimate state of art security vehicle.

মার্সিডিজ বেঞ্জ এস৬০০ গার্ড মার্সিডিজ বেঞ্জ এর স্পেশালাইসড সিকিউরিটি কার সিরিজের সর্বশেষ সংস্করণ যা ২০১৮ সালে জনসম্মুখে আনা হয় এবং এটি জামার্নির প্রথম ভিয়ার১০ ব্যালস্টিক সিকিউরিটি প্রটেকশন লেভেল সার্টিফাইড হয় যা এই সিরিজের এবং এই সাইজের যেকোনো সেডানের মধ্যে প্রথম।

বিশ্বের বিভিন্ন দেশের রাস্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী থেকে শুরু করে ভিভিআইপি অনেক ব্যাক্তিবর্গ এই গাড়িটি ২০১৮ সালের পর থেকে নিজেদের গাড়ি হিসাবে ব্যবহার করছেন। জার্মানি, ভারতসহ বিভিন্ন দেশের রাস্ট্রপ্রধান গন গাড়ি টি ব্যবহার করে।

আর আমাদের প্রধানমন্ত্রী এবং রাস্ট্রপতির জন্য এরকম ২ টি গাড়ি প্রেসিডেন্টিয়াল পোলে যুক্ত হয়েছে। ইতিপূর্বে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী এবং রাস্ট্রপতি বিএমডব্লিউর -৭ হাই সিকিউরিটি মডেলের গাড়ি ব্যবহার করতেন যেগুলো ভিয়ার৭ ব্যালস্টিক প্রটেকশন লেভেল সার্টিফাইড ছিল।কিন্তু নতুন সংযোজন করা এই এস৬০০ গার্ড গুলো ভিয়ার১০ প্রটেকশন সার্টিফআইড হওয়ায় এই গাড়ি গুলো ভিয়ার০৭ প্রটেকশন লেভেল যুক্ত বিএমডব্লিউর-৭ সিকিউরিটি থেকে বেশি সুরক্ষা দিতে সক্ষম।

এর ব্যালাস্টিক ক্ষমতা এত টাই বেশি যে এর গ্লাস এর কোন একটি নিদিষ্ট স্থানে পর পর ৫ টি এসল্ট রাইফেল থেকে গুলি করা হলেও এটি তা থামিয়ে দিয়ে পারবে। এমনকি ১৫কেজি TNT ক্ষমতার বিস্ফোরণও সহজে হজম করতে পারে। সেই সাথে প্রচলিত যে কোন গ্রেনেড কিংবা প্রেট্রল বোমার মত অস্ত্র প্রয়োগ করা হলেও এটি ভিতরে থাকা যাত্রী কে নিরাপদ রাখবে।

গাড়িটিতে আরো ব্যবহার করা হয়েছে বিল্ট ইন ফায়ার সাপোর্ট সিস্টেম যা গাড়িটি কে আগুনের হাত থেকে রক্ষা করবে যদি কোন কারনে গাড়ির বাইরে যেকোনো অংশে আগুন লেগেও যায় তা দ্রুত সময়ে গাড়িটির ভিতরে থাকা ফায়ার সেইফট সিস্টেম ডিটেক্ট করে নিভিয়ে ফেলতে সক্ষম।

এছাড়া গাড়িটিতে নিউক্লিয়ার বায়ো ক্যামিক্যাল প্রটেকশন রয়েছে যার ফলে যেকোনো ক্যামিক্যাল এট্যাক থেকে এটি ভিতরের যাত্রী কে সুরক্ষা দেবে সেই সাথে এই গাড়িটির ভিতরে নিজস্ব অক্সিজেন ব্যবস্থা রয়েছে যা ** মিনিট পর্যন্ত ভিতরে অক্সিজেন সরবরাহ করতে সক্ষম। গাড়ির টির নিজস্ব শক্তিশালী রেডিও একটিভ ডিটেকশন ব্যবস্থা আছে যা গাড়ির আশে পাশে থাকা যেকোনো রেডিও ওয়েভ শনাক্ত করতে সক্ষম ফলে আইডি র মত বোমার হাত থেকে রক্ষা পেতে গাড়ি পূর্ব থেকেই সর্তক করতে পারে গাড়ির চালক কে। গাড়ির চাকা কোন কারনে নষ্ট হলে বা ফেটে গেলেও এইটি গাড়িটি ৪৫-৫৫ কিমি গতিতে যেকোনো রাস্তায় চলতে পারবে।

এরকম একটি গাড়ির বাজার মুল্য ট্যাক্স ব্যতীত প্রায় ১৫.৫০ কোটি টাকা।

Defense Research Forum-DefRes 🇧🇩

ছবিতে ধর্ষণবিরোধী কর্মসূচিদেশব্যাপী অব্যাহত ধর্ষণ ও নারী নির্যাতনের প্রতিবাদে সোমবার (৫ অক্টোবর) থেকে রাজধানীতে শুরু হয়ে...
06/10/2020

ছবিতে ধর্ষণবিরোধী কর্মসূচি

দেশব্যাপী অব্যাহত ধর্ষণ ও নারী নির্যাতনের প্রতিবাদে সোমবার (৫ অক্টোবর) থেকে রাজধানীতে শুরু হয়েছে প্রতিবাদ কর্মসূচি। মঙ্গলবার দ্বিতীয় দিনের মতো কর্মসূচিতে অংশ নিয়েছেন ছাত্র ইউনিয়ন, সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্টসহ বিভিন্ন সংগঠনের সদস্যরা।

Photo: Mahmud Hossain Opu/ Dhaka Tribune

আমরা জানি- "এক প্যাকেট চিপস কেনা মানে টাকা দিয়ে বাতাস কেনা" ।  গ্যাস দিয়ে চিপসের প্যাকেট ফুলিয়ে রাখাকে Slack Filling বলে...
23/09/2020

আমরা জানি- "এক প্যাকেট চিপস কেনা মানে টাকা দিয়ে বাতাস কেনা" ।
গ্যাস দিয়ে চিপসের প্যাকেট ফুলিয়ে রাখাকে Slack Filling বলে। আর ভিতরে নাইট্রোজেন গ্যাস দেয়া হয় দুইটি কারনে-
১. বাইরের প্রেশারে যেন চিপস না ভেঙে যায়।
২. নাইট্রোজেন গ্যাস চিপ্স কে দীর্ঘদিন মচমচা রাখে।
আসুন এবার স্বাদের জিনিসে বিস্বাদের গল্প শুনাই।।
বাচ্চারা কান্দে, তাই তার হাতে চিপস দিলেন। বাচ্চা ঠান্ডা।। কিন্তু এইটা যে বাচ্চার ভবিষ্যত শেষ করে দিলেন । সেটা থেকে যায় অজানায়। ১৯৯০ সালের দিকে বাংলাদেশে প্রথম আলুর চিপস বানানো শুরু করে।। মাত্র ৩০ বছরের ইতিহাসে এই আলুর চিপস বাংলাদেশের চেহারা পাল্টে দিয়েছে।। যদিও আমেরিকা আলু চিপস আবিষ্কৃত হয় ১৮৫৩ সালে এক্সিডেন্টাল ভাবে। আসেন জেনে নেই - এই চিপস কিভাবে সব পাল্টাই দিলো।। বাংলাদেশের ৩০ বছরের উপরে ৩০% মানুষের উচ্চ রক্তচাপ আছে।। আর ৫০ বছরের উপরে প্রায় ৬৫% মানুষের উচ্চ রক্তচাপ আছে। এই হিসেবে বাংলাদেশে কয়েক কোটি প্রেশারের রোগী আছে।। যদিও ডায়াগনোসিস হয় বা হইছে ১০% এর কম।। এতো প্রেশার কই থেকে আসল দেশে।। আর এতো অল্প বয়সে প্রেশারে কেমনে ধরে।। আমরা জানি চিপসের প্রতি এক আউন্সে সোডিয়াম থাকে প্রায় ২০০ মিলিগ্রাম। তাও ভালো আয়ন পিউর সোডিয়াম ক্লোরাইড না।। মনোসোডিয়াম গ্লুটামেট, বা টেস্টিং সল্ট।। খাইতে খুব মজা লাগে।। কিন্তু প্রতিদিন উচ্চ ডোজে শরীরে লবণ প্রবেশ করছে।। এই লবন জীবনের শুরু থেকেই আপনার Renin Angiotensin system কে উত্তেজনার সিগনাল দিয়ে যায়।। সে তখন Aldoesterone সাথে পাল্লা দিয়া শরীরের ফ্লুইড ভলিউম বাড়িয়ে রাখে।। সাথে সাথে Hyperosmolarity এর জন্য ADH release হতে থাকে।। শুরু হয়ে যায় অল্প বয়সেই হাই প্রেশার।। চিপস এ যেহেতু হাই ক্যালরি আলু কার্বোহাইড্রেট থাকে।। তাই তারা শরীরে সহজেই জমা হতে পারে। সেই জমার ফলে খুব দ্রুত ওজন বাড়তে থাকে।। সাথে বাড়ে চর্বিও।। সেই চর্বি জমা হয় রক্তনালীতে। রক্তনালী হার্টে বন্ধ হলে হার্ট এটাক।। আর ব্রেইনে বন্ধ হলে স্ট্রোক অবধারিত (Ischemic stroke).. আর আগেই সৃষ্ট হাই প্রেশারে রক্তনালী ছিড়ে যেতে পারে। তাতে হবে Hemorrhagic stroke... হাই ক্যালরি influence এ বার বার ইনসুলিনের বেটা সেল ধ্বংসের পায়তারাও চলে পাশাপাশি।। এক সময় ধরা পড়ে ডায়াবেটিস।। এছাড়াও মনোসোডিয়াম গ্লুটামেট শরীরে ক্যান্সার তৈরির রিস্ক ফ্যাক্টর।।। তাহলে হিসাব করে দেখুন - "একটা শিশুর জীবন শুরুর সাথে সাথে চিপস দেয়ার নাম করে শরীরে হাই প্রেশার, ডায়াবেটিস, স্থূলতা, ক্যান্সার ইত্যাদির বীজ বপন করে দিচ্ছেন"।
সবসময় রোগীদের বলি বাচ্চাদের চিপস খাওয়াবেন না। কিন্তু বাসায় গিয়ে দেখি আত্নীয় স্বজনের কেউ না কেউ বাসায় চিপস নিয়ে আসছে আমার মেয়েদের জন্য। একান্তই যদি কিছু নিতেই হয় তাহলে স্বাস্থ্যকর অথবা প্রয়োজনীয় কিছু নিন। স্কুল পড়ুয়া বাবুদের জন্য বই নিতে পারেন, খেলনা নিতে পারেন অথবা অন্য কোন ফ্রুটস নিতে পারেন।

ডা: ইকবাল হাছানের এই লেখাটি খুবই গুরুত্বপূর্ন তাই শেয়ার দিলাম

 আধুনিক যুদ্ধবিমান তৈরি প্রযুক্তির জগতে দূরহ এবং দুসাধ্য কাজগুলোর মধ্যে একটি । তাই হাতেগোণা কেবল দু'একটি দেশই সম্পূর্ণভা...
08/09/2020



আধুনিক যুদ্ধবিমান তৈরি প্রযুক্তির জগতে দূরহ এবং দুসাধ্য কাজগুলোর মধ্যে একটি । তাই হাতেগোণা কেবল দু'একটি দেশই সম্পূর্ণভাবে যুদ্ধবিমান তৈরি করতে পারে ।

একটি যুদ্ধবিমান মূলত অনেকগুলো অত্যাধুনিক প্রযুক্তির সমাহার । একটি যুদ্ধবিমানের প্রতিটি স্পর্শকাতর সাবসিস্টেম তৈরি করতে হয় ইন্ডাস্ট্রিয়াল দক্ষতা এবং প্রযুক্তিগত গোপনীয়তাকে মাথায় রেখে ।

একটি যুদ্ধবিমানের অনেকগুলো সাবসিস্টেম রয়েছে যেমন রাডার , ইলেকট্রনিক ওয়ারফেয়ার সিস্টেম , ফ্লাইট কন্ট্রোল সিস্টেম , সফটওয়্যার প্রভৃতি প্রভৃতি । প্রত্যেক সাবসিস্টেমগুলোকে পৃথক পৃথকভাবে পরীক্ষা হয় ।

লেখা সংক্ষিপ্ত করার স্বার্থে একটি আধুনিক যুদ্ধবিমানের প্রতিটি সাবসিস্টেমের পরীক্ষা নিরীক্ষাগুলোকে পাশ কাটিয়ে শুধুমাত্র কিছু গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষা সম্পর্কে বিশদ আলোচনা করা হবে আজকের এই পোস্টে ।

প্রথমেই আসা যাক যুদ্ধবিমানের Wind Tunnel Test নিয়ে । একটি যুদ্ধবিমানের ডিজাইন যখন করা হয় কিংবা ফিজিক্যালি ভিজিবল কোনো আপগ্রেড ডিজাইনে আনা হয় তখন সেই ডিজাইন অনুসারে একটি ডামি মডেল তৈরি করা হয় । এরপর সেই ডামি মডেলকে নিয়ে যাওয়া হয় Wind Tunnel এ যেখানে সুপারসনিক স্পীডে প্রবাহিত বায়ুপ্রবাহের মাধ্যমে ডিজাইনের অ্যারোডায়নামিক বৈশিস্ট্যসমূহ কিংবা অ্যারোডায়নামিক খুত বের করা হয় । এই টানেল টেস্টে পাশ করার পর মূলত ডিজাইন এপ্রুভ করা হয় ।

( প্রথম চিত্রে , কনফর্মাল ফুয়েল ট্যাংকসহ ইউরোফাইটারের একটি কনসেপচুয়াল ডিজাইন Wind Tunnel এ পরীক্ষা করা হচ্ছে ) ।

তারপর আসা যাক অ্যাভিওনিক্স সেন্সর টেস্টবেড পরীক্ষাতে । কোনো ফাইটারে যখন নতুন অ্যাভিওনিক্স কিংবা সেন্সর সংযুক্ত করার প্রয়োজন পড়ে তখন একটি সিভিলিয়ান বিমানে সেই ফাইটারের নতুন অ্যাভিওনিক্স কিংবা সেন্সর সংযুক্ত করে সফটওয়্যার ইন্টিগ্রেশন করা সহ টেস্টবেড পরীক্ষা চালানো হয় । তবে প্রচলিত ডিজাইনের উপর ভিত্তি করে তৈরি করা কোনো অ্যাভিওনিক্স কিংবা সেন্সর সচরাচর এভাবে পরীক্ষা করা হয়না কারন এধরনের অ্যাভিওনিক্স কিংবা সেন্সর পূর্বেই প্রমাণিতভাবে পরীক্ষা করা হয়ে থাকে ।

( দ্বিতীয় চিত্রে , বোয়িং-৭৫৭-২০০ কে মডিফাই করে এতে এফ-২২ যুদ্ধবিমানের রাডার সহ সকল সেন্সর সফটওয়্যার সহ সংযুক্ত করে টেস্টবেড হিসেবে পরীক্ষা করা হচ্ছে )

এরপর আসা যাক ইঞ্জিন টেস্ট টানেলে । অ্যাভিয়েশন ইন্ডাস্ট্রিতে এই টানেলকে বলা হয় Hush House । এই Hush House এ ইঞ্জিনের শক্তিউৎপাদন ক্ষমতা বা থ্রাস্ট উৎপাদন , প্রপালশন সিস্টেম , কুলিং সিস্টেম , ইঞ্জিন কন্ট্রোল সিস্টেম সহ যাবতীয় ইঞ্জিন সংক্রান্ত পরীক্ষা করা হয় ।

( তৃতীয় চিত্রে , BAE Systems এর Hush House এ ইউরোফাইটারের ইঞ্জিন টেস্ট )

তারপর সর্বশেষ ধাপ ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক পালস চেম্বার বা EMP Chamber টেস্টে আসা যাক । একটি যুদ্ধবিমান পুরোপুরিভাবে প্রস্তুত হয়ে গেলে অস্ত্রসহ একে একটি শক্তিশালী ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক তরঙ্গ উৎপাদনকারী চেম্বারে রেখে এর সকল ইলেক্ট্রনিক সাবসিস্টেম সূক্ষভাবে পরীক্ষা হয় । ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক তরঙ্গের বিপরীতে যুদ্ধবিমানের সকল ইলেক্ট্রনিক সাবসিস্টেম এবং সার্কিট কাজ করছে কিনা তা অতিসূক্ষভাবে পরীক্ষা করা হয় । এই ধাপ পেরোতে পারলে পেইন্টজবের পর প্রাথমিক ফ্লাইট টেস্টের অনুমতি মেলে একটি যুদ্ধবিমানের ।

( চতুর্থ চিত্রে , Leonardo এর ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক চেম্বারে ইউরোফাইটারকে পরীক্ষা করা হচ্ছে )

©DefRes

ভারত - পাকিস্তান থেকে প্রায় অনেকাংশেই এগিয়ে আছে বাংলাদেশ। দক্ষিণ এশিয়ার ক্ষুদ্রতম দেশ বাংলাদেশ। দীর্ঘদিন পাকিস্তানের শাষ...
05/09/2020

ভারত - পাকিস্তান থেকে প্রায় অনেকাংশেই এগিয়ে আছে বাংলাদেশ।

দক্ষিণ এশিয়ার ক্ষুদ্রতম দেশ বাংলাদেশ। দীর্ঘদিন পাকিস্তানের শাষনে থেকে ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা লাভ করে বাংলাদেশ। কিন্তু, ভারত - পাকিস্তান উভয়েই ১৯৪৭ সালে স্বাধীনতা লাভ করে। যার তুলনায় বাংলাদেশ প্রায় ২৪ বছর পরে স্বাধীন হয়েও আজ তাদের থেকে বিভিন্ন সূচকে এগিয়ে রয়েছে।

শিশু মৃত্যুহার রোধের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ অবাক করার মতো উন্নতি করেছে।একটা সময় ছিলো যখন দেশে চিকিৎসার অভাবে কিংবা জনসচেতনতার অভাবে শিশু মৃত্যুহার ছিলো অত্যাধিক।আর এখন তা ভারত- পাকিস্তানের থেকে এগিয়ে।
ভারতে প্রতি ১০০০ জনে ৩০, পাকিস্তানে ৫৮ ও বাংলাদেশে ২২ জন শিশু মৃত্যুহার।

তবে শিক্ষার হারের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ভারতের থেকে পিছিয়ে।তাদের শিক্ষার হার ৭৪.৪, বাংলাদেশ ৭৩.৯ এবং পাকিস্তানের ৫৯.১৩ শতাংশ।

শিশুদের জন্য নিরাপদ পরিবেশ তৈরির ক্ষেত্রে বাংলাদেশ শীর্ষে।যেখানে বাংলাদেশের রেটিং ৪.১, ভারতের রেটিং ৫.৭ এবং সর্বশেষ পাকিস্তানের রেটিং ৯.৭।

আমরা ৩ প্রতিবেশী দেশই জনবহুল দেশ।এক্ষেত্রে বাংলাদেশ অধিক জনবহুল। তারপরেও জন্মনিয়ন্ত্রন হারে বাংলাদেশ শীর্ষে।যেখানে বাংলাদেশের সূচক (২.০),ভারতের (২.২) এবং সর্বশেষ পাকিস্তানের (৩.৫)।

গড় আয়ুর ক্ষেত্রেও বাংলাদেশ শীর্ষে।বাংলাদেশের মানুষের গড় আয়ু ৭২.৩, ভারতের ৬৯.৪ এবং পাকিস্তানের ৬৭.১ বছর।

গ্রস সেভিংস জিডিপির ক্ষেত্রে শীর্ষ দেশটির নাম বাংলাদেশ ৩৩.৩%। এরপর আছে ভারত ৩১.১% এবং সবার শেষে পাকিস্তান ১৯.৩%।

দারিদ্র্যসীমার নিচে থাকা নাগরিকের এক্ষেত্রে তিন দেশের পরিস্থিতিতে খুব একটা বড় পার্থক্য নেই। দারিদ্র্যসীমার নিচে থাকা নাগরিক ভারতে ২১.৯%, বাংলাদেশ এবং পাকিস্তানে সমান ২৪.৩%।

তিনটি দেশের মধ্যে এখনো কেউই শতভাগ বিদ্যুতায়ন করতে পারে নি।তবে এক্ষেত্রে ভারত এগিয়ে।তাদের ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ সংযোগের সূচক ৯৫.২ শতাংশ,বাংলাদেশ ৮৫.২ শতাংশ ও পাকিস্তান ৭১.১ শতাংশ। তবে দেশে এখন যেহেতু কয়েকটা বিদ্যুৎ কেন্দ্রের কাজ চলমান।সেগুলো উৎপাদনে আসলে এই হার আরও বাড়বে।তাছাড়া দেশের বিভিন্ন চরাঞ্চল বিদ্যুৎ এর আওতায় আনা হচ্ছে।

আরও কিছু শর্টকাটে বলা যাকঃ
* জিডিপি গ্রোথের দিক থেকে এই তিন দেশের মধ্যে বাংলাদেশ শীর্ষে।
* জাতিসংঘের শান্তি রক্ষায় বাংলাদেশের সুনাম বিশ্বব্যাপী।
* বিশ্বে গার্মেন্টস পন্য রপ্তানির দিক থেকে ভারত পাকিস্তান থেকে এগিয়ে বাংলাদেশ।
* বিশ্বে সবজি উৎপাদনে চতুর্থ, ধান ও মাছ উৎপাদনে তৃতীয় স্থানে বাংলাদেশ।

20/08/2020
12/08/2020
26/07/2020
08/07/2020

স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম সিরিজের ব্যাংকনোট (১৯৭২)।

১, ৫, ১০ ও ১০০ মূল্যমানের এই নোটগুলো ‘ম্যাপ সিরিজের’ ব্যাংকনোট নামেও পরিচিত। ছবির নোটগুলি নিজস্ব সংগ্রহের।

বাংলাদেশের ব্যাংকনোট সম্পর্কিত কিছু তথ্যঃ

১৯৭৬ সালে প্রথম ৫০ টাকার নোট বাজারে আসে।

১৯৭৬ সালে ৫০০ টাকার নোট চালু হয়।

১৯৭৯ সালে ২০ টাকার নোটের সঙ্গে পরিচিত হয় দেশবাসী।

১৯৮৮ সালের শেষদিকে ২ টাকার নোটটি পরিচিতি পায়।

২০০০ সালে ১০ টাকার পলিমার নোট বের হয়।

২০০৮ সালে চালু হয় ১ হাজার টাকার নোট।

01/07/2020
17/05/2020
difference between us😞
16/04/2020

difference between us😞

26/03/2020
22/12/2019

গর্ভবতী মেয়েদের করনীয়ঃ

➡সন্তান গর্ভে ধারণের ১ম, ২য় ও ৩য় মাসে
সূরা লোকমান ও সূরা ইনশিক্বাক পড়ুন।
➡৪র্থ, ৫ম ও ৬ষ্ঠ মাসে সূরা ইউসুফ ও আল
ইমরান পড়ুন।
আর ৭ম, ৮ম ও ৯ম মাসে সূরা মারইয়াম ও
সূরা মুহাম্মাদ পড়ুন।
❤সূরা লোকমান পড়লে গর্ভের সন্তান জ্ঞানী, তীক্ষ্ণ বুদ্ধি ও হেকমত ওয়ালা
হয়।
❤সূরা ইনশিক্বাক পড়লে গর্ভের সন্তান সকল
প্রকার ক্ষতি থেকে নিরাপদ থাকে।
❤সূরা ইউসুফ পড়লে গর্ভের সন্তানের রুহানী
ও জিসমানী উভয় দিক সুন্দর হয়।
❤সূরা আল ইমরান পড়লে গর্ভের সন্তান
দ্বীনের পথে আহবানকারী হয়।
❤সূরা মারইয়াম পড়লে গর্ভের সন্তান
পরহেজগার ও আল্লাহভীরু হয়।
❤সূরা মুহাম্মাদ পড়লে গর্ভের সন্তান সুন্দর
চরিত্রের অধিকারী হয়।
এছাড়াও সন্তান গর্ভে থাকাকালীন
আপুদের উচিত বেশী বেশী কোরআনুল কারীম তিলাওয়াত করা!📖
নিয়মিত নামাজ আদায় করা ও ধর্মীয় বই পড়া কারণ এসময়ে মায়েরা যে কাজগুলো করে থাকেন,
সন্তানের আচরণের উপর তার প্রভাব
পড়ে।
এ সময়ে পরনিন্দা-পরচর্চা করা, ঝগড়া করা,
গালা-গালি করা ও অন্যান্য মন্দ কাজ
থেকে বিরত থাকা বাঞ্চনীয়।
দো'আ করি, আল্লাহ্ যেন সকল মা
বাবাকে
নেককার সন্তান দান করেন।"আমীন"❤

29/10/2019

দীর্ঘ ১৩ বছরের সহযোদ্ধার আজকের ঘটনায় নিশ্চিতভাবেই কিছু বিনিদ্র রাত কাটবে আমার। তবে কিছুদিন পর এটা ভেবেও শান্তিতে ঘুমাতে পারব যে, তার নেতৃত্বেই ২০২৩ সালে আমরা বিশ্বকাপের ফাইনালে খেলব। কারণ নামটি তো সাকিব আল হাসান...!!!

18/10/2019

অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন (ডিএসসিসি) ৪৪ হাজার ৫৯৮টি এলইডি বাল্ব ২৮৯ কোটি টাকা ...

18/10/2019

#রোগীর নামঃ বাংলাদেশ
বয়সঃ- ৪৯
বড় ভাইঃ- ভারত
সৎ ভাইঃ- পাকিস্তান
দাদাঃ- ব্রিটিশ
প্রতিবেশীঃ- মিয়ানমার

#সমস্যাঃ

নিজে না খেয়ে বড় ভাইকে খাওয়ায়.নিজের সিলিন্ডারে গ্যাস নাই.বড় ভাইয়ের চুলায় গ্যাস দেয়. নিজে শুকিয়ে মরে যাবে তারপরও বড় ভাইকে পানি দিয়ে সতেজ রাখবে.সৎ ভাইকে সহ্য করতে পারেনা. দাদার শিখিয়ে দেয়া পুরনো আইনে এখনো চলে. প্রতিবেশীর ঢেলে দেওয়া নাগরিক নিজে কোলে পিঠে করে মানুষ করে.অতিরিক্ত চেতনায় মাথা ঘুরে রাতের বেলায় অন্যরকম হয়ে যায়(গুলশান/বনানি এলাকা).

#রোগীর ঔষধঃ

দেশপ্রেমঃ আরো বাড়াতে হবে (চলবে)
চেতনাঃ বেড়ে গেছে! কমাতে হবে.
প্রশাসনঃ নিজের মত চলবে, হস্তক্ষেপ ছাড়া.
দূর্নীতি বন্ধ করতে হবে.
চাটুকারিতাঃ চলবেনা.

:
1) এখনও পরাধীন কিনা.?
2) বাক স্বাধীনতা আছে কিনা.?
3) প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা কারা ছিলো তাদের সংখ্যা.?
3) হাইব্রিড আওয়ামীলিগারের পরিচয়.?
4) জাতীয় পাটির বর্তমান ভুমিকা.?
5) বিএনপি বেচে আছে কিনা.?
6) বঙ্গবন্ধুর চেতনা প্রকৃতভাবে ধারণ করে এমন আওয়ামীলীগারের সংখা.?
7) ছাত্রলীগ/যুবলীগের এক্সরে.?
9) আসল উগ্রবাদী মোল্লা নামের(পাকিস্তান প্রেমিক) সনাক্ত করা.?

:

সবগুলো TEST Report দেখার পরে বাংলাদেশকে সুন্দর ভাবে পরিচালিত করতে পারলে পৃথিবীর বুকে "বাংলাদেশ" নামের দেশটি মাথা উঁচু করে দাড়াবে. ইনশাআল্লাহ।

পাকুটিয়া জমিদারবাড়ি,টাঙ্গাইল
18/10/2019

পাকুটিয়া জমিদারবাড়ি,টাঙ্গাইল

28/08/2019

This is a special Jin called "Al-kaboos" that attacks you in your sleep. The symptoms of the attack are when a person is asleep and imagines something heavy pressing upon their chest, squeezing them and constricting their breathing, hence they cannot speak or move, and they are almost suffocated because of the obstruction of their airways. When the Jin goes away, you wake up immediately in a panic gasping for air. Western scientists call this phenomenon "Sleep Paralysis" but Islam has taught us it is, in fact, a Jin that attacks during people's sleep.

So how do we protect our selves from being attacked by this Jin? We follow the Sunnan of how our prophet Muhammad (Sallallahu Alaihi Wasallam) Slept.
1. Sleep in a state of Wudu.
2. Make sure to have prayed all you fard Salah before going to sleep.
3. Before climbing into your bed, dust the bed thrice.
4. Recite Subhanallah 33 times, Alhamdulilah 33times and Allahu Akbar 34 times.
5. Read Ayat Al Kursi
6. Read the 3 Kuls ( Surat Al Ikhals, Al Falaq & An Nas).
7. (If possible In-sha-Allah) Read surat Al Mulk.
8. Sleeping on your right-hand side.

DISCLAIMER: The scholars have stated IF the symptoms continue to persist after you've taken the above actions then they strongly urge you to seek medical advice just in case there is an underline medical problem.

May Allah protect us all from the Jin. Ameen!
From: The Australian Muslim

Address


Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Catch BANGLAdesh posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Shortcuts

  • Address
  • Alerts
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Travel Agency?

Share