Mikado Travel Link

  • Home
  • Mikado Travel Link

Mikado Travel Link Mikado Travel Link : Trusted Travel Organizer Worldwide.

Our services
-Air-Ticket (All over the world)
-Visa Service- Thailand, Malaysia, Singapore, Indonesia & USA

Documents Required for Tourist Visa (  Malaysia,Singapore,Thailand  and  Indonesia ) :1.Passport Validity should be at l...
26/04/2015

Documents Required for Tourist Visa
( Malaysia,Singapore,Thailand and Indonesia ) :

1.Passport Validity should be at least 06 Months from the date of departure

2.Two Recent Passport size photo with white background (Mat Paper)

3.Original Bank statement for last six months . Minimum Balance Taka 60,000 or above

4.Bank Solvency Certificate

5.Business Card

6.Notarized copy of Trade License (Only for Business Person)

7.Official Letter for Employee from Employer confirming leave for Trip

8.Sponsorship letter from parent for Student applicants (if student travel alone)

9.Student ID Card ( for students )

10.Marriage Certificate (only for newly married couple

11.Original Air Ticket Required for Singapore, Malaysia and Indonesia &

12.Hotel booking required for Indonesian Visa .

Contact :
Mikado Travel Link
House # 04, Floor # 04, Block # D, Road # 15, Banani, Dhaka
Cell: 01676180699, 01712275260
E-mail: [email protected]

Malaysia Tourist Visa Processing time now only 10 Working Daysand Visa fees & Processing charges only Tk. 4,000/ Per Per...
20/04/2015

Malaysia Tourist Visa Processing time now only 10 Working Days
and Visa fees & Processing charges only Tk. 4,000/ Per Person
---------------------------------------------------------------------------------
Documents Required for Tourist Visa
=============================
1.Passport Validity should be at least 06 Months from the date of departure
2.Two Recent Passport size photo with white background (Mat Paper)
3.Original Bank statement for last six months . Minimum Balance Taka 60,000/- or above
4.Bank Solvency Certificate
5.Visiting Card
6.Notarized copy of Trade License (Only for Business Person)
7.Official Letter for Employee from Employer confirming leave for Trip
8.Sponsorship letter from parent for Student applicants (if student travel alone)
9.Student ID Card
10.Marriage Certificate (only for newly married couple)

Contact :
Mikado Travel Link
House # 04, Floor # 04, Block # D, Road # 15, Banani, Dhaka
Cell: 01676180699, 01712275260
E-mail: [email protected]

জেনে নিন পাসপোর্টের ভুল সংশোধনের জন্য কী করবেন :পাসপোর্ট হাতে পাওয়ার পর দেখলেন কিছু তথ্য ভুল এসেছে। অথবা আগের দেয়া কোন ...
20/04/2015

জেনে নিন পাসপোর্টের ভুল সংশোধনের জন্য কী করবেন :

পাসপোর্ট হাতে পাওয়ার পর দেখলেন কিছু তথ্য ভুল এসেছে। অথবা আগের দেয়া কোন তথ্য আপনি পরিবর্তন করে নতুন তথ্য দিতে চান। হতে পারে সেটা ভুল নাম পরিবর্তন অথবা নতুন নাম সংযোজন অথবা ঠিকানা, বয়স বা পেশার তথ্য পরিবর্তন ইত্যাদি। জেনে নিন পাসপোর্টের কোন তথ্য পরিবর্তন করতে হলে কী করবেন:

আবেদনের প্রকৃতি অনুযায়ী যে কাগজপত্র সংগ্রহ করবেন:

নাম
নাম সংশোধনের ক্ষেত্রে এস.এস.সি বা সমমানের পরীক্ষার সনদ অথবা প্রথম শ্রেণীর ম্যাজিষ্ট্রেটের (এফিডেভিট) অথবা পত্রিকার বিজ্ঞপ্তি আবশ্যক হবে।

বয়স
বয়স সংশোধনের ক্ষেত্রে এস.এস.সি বা সমমানের পরীক্ষার সনদ অথবা জন্মনিবন্ধন সনদ দিতে হবে।

পেশা
পরিবর্তিত পেশার সপক্ষে সনদ দিতে হবে।

ঠিকানা
স্থায়ী/বর্তমান ঠিকানা পরিবর্তনের ক্ষেত্রে জাতীয় পরিচয়পত্র অথবা পরিবর্তীত ঠিকানা সম্পর্কে যে কোন নির্ভরযোগ্য প্রমানপত্র দিতে হবে।

সন্তানের নাম সংযোজন
সন্তানের জন্ম সনদ দিতে হবে। সন্তানের নাম সংযোজনের ক্ষেত্রে অবশ্যই অনুকূল পুলিশ প্রতিবেদন প্রয়োজন।

সন্তানের নাম কর্তন
সংশ্লিষ্ট পাসপোর্ট অফিস থেকে আবেদন পত্র ফরম ‘খ` সংগ্রহ করে এর ৮নং কলাম পূরণ করতে হবে।

উপোরক্ত কাগজপত্রসহ সংশ্লিষ্ট পাসপোর্ট অফিস থেকে ‘খ` ফরম সংগ্রহ করে, সংশোধনের প্রকৃতি অনুযায়ী ফর্মটি পূর্ণ করতে হবে অথবা চার (০৪) পাতা ফরমের তৃতীয়াংশ পূরন সহ চতুর্থাংশে আবেদনকারীর স্বাক্ষর দিতে হবে এবং সংশ্লিষ্ট পাসপোর্ট অফিসে জমা দিতে হবে।

ফি:
এক্ষেত্রে আবেদনপত্র জমা হওয়ার ৭২ ঘন্টার মধ্যে পাসপোর্ট পেতে ফি দিতে হবে ৫০০ টাকা এবং সাধারন সময়ানুযায়ী ৭ দিনে পাসপোর্ট পেতে ফি দিতে হবে ৩০০ টাকা।

পাসপোর্টের উপরোক্ত তথ্য পরিবর্তন বা সংশোধনের জন্য কোন ছবি জমা দিতে হবে না।

পাসপোর্টের অফিসসমূহ:

মূল অফিস:
পাসপোর্ট ভবন, ই-৭, আগারগাঁও,শের-ই-বাংলা নগর,ঢাকা-১২০৭
ফোন: ৮৮-০২-৮১৫৯৫২৫

উত্তরা অফিস:
বাসা-২৯, রাস্তা-৭, সেক্টর-১২, উত্তরা, ঢাকা-১২৩০
ফোন: ৮৮-০২-৮৯৬২০৩৯

যাত্রাবাড়ি অফিস:
মুজাহিদ নগর, যাত্রাবাড়ি, ঢাকা।

সুএ :
লেটেস্টবিডিনিউজ.কম
April 20, 2015

Indian Visa E TokenRequirement :1. Passport Copy2.National Id Copy/ Birth Certificate Copy3.Electric Bill Copy4.Visiting...
20/04/2015

Indian Visa E Token
Requirement :

1. Passport Copy
2.National Id Copy/ Birth Certificate Copy
3.Electric Bill Copy
4.Visiting Card
5. Photo 2"X 2"

Contact :
Mikado Travel Link
House # 04, Floor # 04, Block # D, Road # 15, Banani, Dhaka
Cell: 01676180699, 01712275260
E-mail: [email protected]

যে সাত তথ্য এয়ারলাইন্সগুলো আপনাকে জানাতে চায় না :বিমান যোগাযোগ আধুনিক সভ্যতার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। বিমান যোগাযোগে শ...
08/01/2015

যে সাত তথ্য এয়ারলাইন্সগুলো আপনাকে জানাতে চায় না :

বিমান যোগাযোগ আধুনিক সভ্যতার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। বিমান যোগাযোগে শুধু মানুষের সময়ই বাঁচায় না, এটি নিরাপদে ভ্রমণের অন্যতম উপায়ও বটে। তবুও বিমান পরিচালনাকারী প্রতিষ্ঠানগুলো কিছু গোপনীয়তা বজায় রাখে। এ লেখায় থাকছে তেমন সাতটি গোপন তথ্য।

১. চলন্ত বিমানে পাইলটরা ঘুমায়
বিমান আকাশে ওড়ানোর কিছুক্ষণ পর তা অটোপাইলটে (স্বয়ংক্রিয়ভাবে চলতে দিয়ে) সেট করার পর পাইলটদের আর তেমন কিছুই করার থাকে না। সে সময় অনেক পাইলটকেই ঘুমাতে দেখাতে যায়।

২. অক্সিজেন মাস্ক কি জীবন বাঁচাতে পারে?
বিমানে অক্সিজেনের অভাব হলে সে পরিস্থিতি সামলাতে অক্সিজেন মাস্ক সরবরাহের ব্যবস্থা রয়েছে। কিন্তু এ অক্সিজেন কতোক্ষণ আপনার জীবন রক্ষা করতে পারবে? অধিকাংশ এয়ারলাইন্সই আপনাকে যে কথা জানাবে না তা হলো, এ অক্সিজেন মাস্কগুলো মাত্র ১৫ মিনিট অক্সিজেন সরবরাহ করতে পারে।

৩. যে কারণে বিমান ওঠানামার সময় আলো কমানো হয়
বিমান ভূমি থেকে আকাশে ওড়ার সময় কিংবা নেমে আসার সময় আলো কমিয়ে দেওয়া হয়। এর কারণ কোনো দুর্ঘটনা হলে বা হঠাৎ করে জরুরিভাবে বিমান থেকে নামতে হলে বাইরের সঙ্গে মানিয়ে নেওয়ার জন্য অভ্যস্ত করা। বাইরে যদি অল্প আলো থাকে তাহলে সে আলোতে বিমানযাত্রীদের যেন হঠাৎ নেমে অসুবিধা না হয় সেজন্যই এটি করা হয়।

৪. টয়লেট কখনোই সম্পূর্ণ লক হয় না
বিমানের টয়লেটের দরজায় লেখা থাকে যে বিমানটি ট্যাক্সিওয়েতে কিংবা টেকঅফ ও ল্যান্ডিংয়ের সময় টয়লেট লক করা থাকবে। কিন্তু বাস্তবে এটি ভেতর ও বাইরে থেকে আনলক করা যায়। সাধারণত নো স্মোকিং লেখা সাইনবোর্ডটির পেছনেই এ গোপন ব্যবস্থা থাকে।

৫. ব্যাড ল্যান্ডিং ইচ্ছে করেই করা হয়
বিমান ঝাঁকি দিয়ে নামার ঘটনা প্রায়ই ইচ্ছাকৃতভাবে করা হয়। মূলত দুর্ঘটনা এড়ানোর জন্য খারাপ আবহাওয়ায় কিংবা রানওয়েতে পানি থাকলে বিমানটি যেন পানিতে পিছলে না যায়, সেজন্য এ ঘটনা ঘটানো হয়।

৬. পাইলটদের খাবার ভিন্ন
সাধারণ যাত্রীদের খাবারের তুলনায় পাইলটদের খাবার ভিন্ন হয়। তারা বিমান চালাতে গিয়ে যেন অসুস্থ হয়ে না পড়ে, সে জন্যই এ ব্যবস্থা নেওয়া হয়।

৭. সিটের লুকানো স্থান
বিমানের সিটের স্থান যদি আপনার মনমতো না হয়, তাহলে তা আরও বাড়িয়ে নেওয়া সম্ভব। এজন্য সিটের নিচে একটি বাটন রয়েছে।

তথ্য সংগ্রহ কৃত ।

সৌন্দর্য্য উপভোগ করতে লাখো পর্যটক এখন কক্সবাজারে :শীতের শান্ত সাগর ও হিম হিম মৃদু হাওয়া সৈকত নগরী কক্সবাজারের পর্যটনে যো...
28/12/2014

সৌন্দর্য্য উপভোগ করতে লাখো পর্যটক এখন কক্সবাজারে :

শীতের শান্ত সাগর ও হিম হিম মৃদু হাওয়া সৈকত নগরী কক্সবাজারের পর্যটনে যোগ করেছে নতুন মাত্রা। এ সব মিলিয়ে পর্যটন নগরী কক্সবাজারে রেকর্ড পরিমান পর্যটক এসেছে। সী-বীচের জলরাশি ও ঢেউয়ের নৃত্য, প্রকৃতির সৌন্দর্য্য উপভোগ করতে ইতিমধ্যে পর্যটকে ভরে গেছে কক্সবাজার। সাগরপাড়ের আবাসিক হোটেল ছাড়িয়ে শহরতলীর আবাসিক হোটেলগুলোও বুকিং হয়ে গেছে। কোথাও রুম খালি নেই।
পর্যটন নগরীতে ছোট-বড় ৩ শতাধিক হোটেল, মোটেল ও ২ শতাধিক গেস্ট হাউস ও কটেজ রয়েছে। এসব স্থানে প্রতিদিন দেড় লক্ষাধিক মানুষের থাকার ব্যবস্থা রয়েছে।

কেবল স্থানীয় পর্যটক নয়; দেশী-বিদেশী পর্যটকদের পদভারে মুখরিত হয়ে উঠেছে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম পর্যটন নগরী কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত। মনের মিতালি বিনিময়ে এখানে ছুটে এসেছে দেশী বিদেশী অসংখ্য পর্যটক। ঘুরছেন হিমছড়ি, দরিয়া নগর, পাথুরে বীচ ইনানীতে। এছাড়া তাদের অনেকে ছুটছেন প্রবাল দ্বীপ সেন্টমার্টিনে। আবহাওয়া অনূকুলে থাকায় তারা সম্পূর্ণ নিরাপদ।
এ দিকে কক্সবাজারে ভ্রমণে আসা লোকদের নিরাপত্তায় স্থানীয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে আগেভাগে নেয়া হয় পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা। সমুদ্র সৈকত, হিমছড়ি, ইনানী, দরিয়া নগরসহ ৭টি পর্যটন স্পটে কাজ করছে ট্যুরিষ্ট পুলিশ। হোটেল মালিকরাও এবারের মৌসুমে আগের চেয়ে অনেকটা সুযোগ-সুবিধা বাড়িয়ে দিয়েছে। আর এ ফাঁকে পর্যটকে ভরে গেছে সৈকত নগরী কক্সবাজার। তাছাড়া সৈকতে গোসল তথা গা ভেজাতে গিয়ে পর্যটকরা যেন প্রাণহানির শিকার না হয়-সে বিষয়ে প্রস্তুত রয়েছে লাইফ গার্ড সংস্থাগুলো।

সৈকতের লাবনী পয়েন্ট থেকে কলাতলি বিচ পর্যন্ত দর্শনার্থীদের উপচে পড়া ভিড় লক্ষ্য করা গেছে। হৈ হুল্লোড়, ছুটোছুটি আর সাগরের পানিতে আনন্দ গোসলে, নাগরিক জীবনের চাপ ঝেড়ে প্রকৃতির সাথে মিতালীর চেষ্টা ভ্রমনপিপাসুদের। এ ছাড়া জেলার অন্যান্য পর্যটন স্পটসমূহেও প্রচুর পর্যটক বেড়েছে। এতে দীর্ঘদিন ঝিমিয়ে থাকা পর্যটন শিল্প চাঙ্গা হতে শুরু করেছে।

আগত পর্যটকেরা ছুটে যাচ্ছে সেন্টমার্টিনের স্বচ্ছ নীলাব পানি, অসংখ্য কোরালের ছড়াছড়ি, সূর্যাস্তের অপরূপ দৃশ্য ও সমুদ্র ঘেরা পাহাড় ও নদী সৌন্দর্য্য উপভোগ করতে সাগরপাড়ে হুমড়ি খেয়ে পড়ছে পর্যটকেরা।

রবিবার, ২৮ ডিসেম্বর, ২০১৪

সেন্টমার্টিন সতর্কবার্তা :ছবিতে লাল দাগ দেওয়া অংশ একটি মৃত্যুকূপ। সুতরাং জেটি থেকে নামার পর নিতান্তই যদি আপনি সৈকতে হাটা...
28/12/2014

সেন্টমার্টিন সতর্কবার্তা :

ছবিতে লাল দাগ দেওয়া অংশ একটি মৃত্যুকূপ। সুতরাং জেটি থেকে নামার পর নিতান্তই যদি আপনি সৈকতে হাটার লোভ সামলাতে না পারেন, তাহলে নীল দাগ ধরে হাটতে চাইলে হাটুন। তবে সাবধান! কোন ক্রমেই পানিতে নামবেন না। একবার পানিতে নামলে আপনার আর উঠতে ইচ্ছে করবে না এবং ডান দিকে হাঁটতে থাকলে হাটতে হাটতে আপনি সেন্টমার্টিনের মৃত্যু অন্তরীপ উত্তর-পূর্ব সৈকতে চলে যাবেন।

দ্বীপের এই সৈকতে পরষ্পর বিপরীতমূখী পৃষ্ঠ ও তলদেশীয় স্রোতের কারণে অনেকগুলো ডুবো গর্ত বা খাদের তৈরী হয়েছে। তাছাড়া তলদেশীয় বিপরীত স্রোত (বটম কারেন্ট) আপনাকে টেনে নিয়ে যেতে পারে। সুতরাং অবশ্যই এই লাল চিহ্নিত বিপদজনক এলাকা থেকে নিরাপদ দূরত্বে থাকুন।

ভ্রমণে তো যাবেন, তবে তার আগে…কোনো প্রস্তুতি না নিয়ে হুট করে ভ্রমণে চলে যাওয়ার একটা আলাদা মজা আছে- এটা যেমন সত্যি, তেমনি ...
28/12/2014

ভ্রমণে তো যাবেন, তবে তার আগে…

কোনো প্রস্তুতি না নিয়ে হুট করে ভ্রমণে চলে যাওয়ার একটা আলাদা মজা আছে- এটা যেমন সত্যি, তেমনি একটি সত্যি কথা হলো এতে করে নানা রকমের অস্বস্তি এবং বিপদের মধ্যে পড়ার সম্ভাবনাও একটু বেশিই থাকে। তাই খুব অল্প কিছু বিষয় মাথায় রেখে বেরোলে ভ্রমণটা আরো বেশি আরামদায়ক হয়। সেই বিষয়গুলোই আপনাদের জন্য একসাথে জড়ো করা হয়েছে এই লেখায়। একবার চোখ বুলিয়ে গেলেই যেনো বুঝতে পারেন ঠিক কোথায়, কোন প্রস্তুতিতে ঘাটতি থেকে গেছে আপনার।
ভ্রমনের ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় কিছু টিপসঃ
• ভ্রমণের আগে কখনোই ভারী খাবার বা ভর পেট খাবার খাবেন না।
• ভ্রমণের সময়ও যথাসম্ভব হালকা নাস্তা করুন। খাবার হিসেবে সঙ্গে টাটকা ফল, বিস্কুট, কেক ইত্যাদি শুকনো খাবার রাখুন।
• পথে বমি বা বমি বমি ভাব হতে পারে তাই সাথে আদা বা মৌরি জাতীয় মসলা রাখুন।
• ভ্রমণে সবসময় ঢিলেঢালা হালকা রঙের আরামদায়ক পোষাক পড়ুন।
• দূরে ভ্রমণের ক্ষেত্রে সামনের দিকে বসার চেষ্টা করুন।
• দীর্ঘ ভ্রমণে সিটে বসার সময় পা যথাসম্ভব ছড়িয়ে বসুন। মাঝে মাঝে পা নড়াচড়া করবেন যাতে রক্ত চলাচলে সুবিধা হয়।
• একাধিক ব্যাগ সঙ্গে নিবেন না এবং ব্যাগ যতোটা সম্ভব ছোট রাখুন।
• ভ্রমনের সময় প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র যেমনঃ পানি, ওষুধ, ছোট টর্চলাইট, হাতপাখা, টুথপেষ্ট, টুথব্রাশ, নোটবুক, পরিষ্কার রুমাল ইত্যাদি সঙ্গে রাখুন। এছাড়া মূল্যবান জিনিসপত্র যেমনঃ ক্যামেরা, মোবাইল, পাসপোর্ট, ক্রেডিট কার্ড, নগদ অর্থ ইত্যাদি বিশেষ সতর্কতায় রাখুন।
• যে জায়গায় ভ্রমণে যাবেন সে জায়গা সম্বন্ধে আগে জেনে নিন। সেক্ষেত্রে যারা আগে সেখানে গিয়েছে এমন কারো কাছ থেকে স্পষ্টভাবে সবকিছু জেনে নিন। এছাড়া স্থানীয় পরিচিত কারো সাথে পূর্বে যোগাযোগ করে যেতে পারলে সেটা আরো ভালো হয়।
• ভ্রমণের ক্ষেত্রে নিরাপত্তা, আবাসিক ব্যবস্থা ও যানবাহনের সহজলভ্যতাকে গুরুত্ত্বের সাথে নিন।
• অপরিচিত কারোর অতি আন্তরিকতা ইতিবাচকভাবে না নেয়াটাই ভালো।
• ভ্রমণ স্থানের নিকটস্থ থানার ফোন নাম্বারটি জোগাড় করে সঙ্গে রাখুন।
• ভ্রমণে নিরাপত্তার সুবিধার জন্য দলবদ্ধভাবে যাওয়া ভালো।
• আমাদের দেশে নভেম্বর থেকে মার্চ পর্যন্ত ভ্রমণের জন্য উত্তম সময়।
• সর্বশেষ, ভ্রমণে অপরিচিত লোকের দেয়া কিছু খাবেন না।

অভিবাসীদের ওপর চড়াও হচ্ছে ব্রিটিশ সরকার :ব্রিটেনে বসবাসরত অভিবাসীদের ওপর রীতিমত চড়াও হয়েছে বর্তমান ক্ষমতাসীন কোয়ালিশন স...
28/12/2014

অভিবাসীদের ওপর চড়াও হচ্ছে ব্রিটিশ সরকার :

ব্রিটেনে বসবাসরত অভিবাসীদের ওপর রীতিমত চড়াও হয়েছে বর্তমান ক্ষমতাসীন কোয়ালিশন সরকার। ২০১০ সালে ক্ষমতা গ্রহণের পর থেকেই কোয়ালিশন সরকারের প্রধান শরিক কনজারভেটিব পার্টি দেশটির ইমিগ্র্যাশন আইনে ব্যাপক পরিবর্তন এনেছে। তাদের প্রধান নির্বাচনী ওয়াদাই ছিল ব্রিটেনের গণ ইমিগ্র্যাশনের লাগাম টেনে ধরা। যার ফলে কনজারভেটিব সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকে ইমিগ্র্যান্টদের প্রবেশই শুধু হরাস পায়নি, সেখানে ইতিমধ্যে যারা বসবাস করছেন তারাও পড়েছেন নানা বিপাকে।

২০১১ সালের আদমশুমারির তথ্য মতে ইংল্যান্ড এবং ওয়েলসে মোট ৫ কোটি ৬ লাখ জনসংখ্যার ১৩ শতাংশই অভিবাসী। স্থানের বিবেচনায় লন্ডন শহরেই অভিবাসীদের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি। এ শহরের প্রতি দশজন লোকের ৬ জনই ভিন্ন কোন দেশ থেকে এসেছেন। আবার এ দেশে মোট ইমিগ্র্যান্টদের অর্ধেকেরও বেশির আগমন ঘটেছে ২০০১ সাল থেকে ২০১০ সাল পর্যন্ত সময়ের মধ্যে। এ দশ বছরে ইংল্যান্ড এবং ওয়েলসে মোট জনসংখ্যা বৃদ্ধির পরিমাণ তিন কোটি সাত লাখ। এ সময়ের পুরোটাই দেশটিতে ইমিগ্র্যান্ট বান্ধব হিসেবে পরিচিত লেবার পার্টি ক্ষমতায় ছিল। ব্রিটেনের প্রেক্ষিতে ইমিগ্র্যাশন সে দেশের মানুষের জন্য যতটা না সমস্যা তার চাইতে বেশি সমস্যা দেশটির সরকারের জন্য। কেননা, এখানে একবার আজীবন থাকার অনুমতি পেলেই সরকার তাদের ভরণ-পোষণ (বাড়ি, বেকার ভাতা, শিশু সন্তানের জন্য ভাতা, বৃদ্ধ ভাতা, বিনামূল্যে চিকিত্সা ইত্যাদি) দিতে বাধ্য। আবার যারা ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত (ইইউ) দেশের নাগরিক তারা কোন ভিসা গ্রহণ ছাড়াই ইচ্ছামত ব্রিটেনে আসা-যাওয়া করতে পারেন এবং ব্রিটেনে থাকাকালীন একজন পূর্ণাঙ্গ ব্রিটিশ নাগরিকের ন্যায় সকল সুযোগ-সুবিধা ভোগ করেন। এ অবস্থায় ইমিগ্র্যান্টদের পেছনে সরকার প্রচুর অর্থ ব্যয় করছে বলে সমালোচনা উঠে। ফলে ২০১০ সালের নির্বাচনকে কেন্দ্র করে ইমিগ্র্যাশন বিষয়টি রাজনীতির মাঠে প্রধান ইস্যু হিসেবে আবির্ভূত হয়।

এ নির্বাচনের প্রচারণায় কট্টরপন্থিদল কনজারভেটিব পার্টি ইমিগ্র্যাশন বিষয়টিকে ব্রিটেনের প্রধান সমস্যা হিসেবে দেশের মানুষের কাছে তুলে ধরে। তারা ঘোষণা দেয় ক্ষমতায় গেলে এক মেয়াদে অর্থাত্ ২০১৫ সালের মধ্যে ব্রিটেনের নেট ইমিগ্র্যশনকে (যে পরিমাণ মানুষ ব্রিটেনে প্রবেশ করে এবং যে পরিমাণ মানুষ ব্রিটেন ছেড়ে যায় তার পার্থক্য) বছরে ১শ' হাজারের নিচে নামিয়ে আনবে। যা ২০১০ সালে ছিল প্রায় ২৮৪ হাজার।

ইমিগ্র্যাশনের লাগাম টেনে ধরার লক্ষ্যে কনজারভেটিব সরকার শুরু থেকেই নানা সংস্কার কর্মসূচি চালু করে। এর মধ্যে প্রথমেই টার্গেটে পরিণত হয় এ দেশে আসা শিক্ষার্থীরা। অনিয়মের অভিযোগ তুলে সরকার প্রায় এক হাজারের বেশি বেসরকারি কলেজ বন্ধ করে দেয়। এসব কলেজের শিক্ষার্থীদের অন্যতম অংশ ইউরোপীয় ইউনিয়নের বাইরের দেশগুলো থেকে আসা। শিক্ষার্থীদের কাজ করার উপরও আরোপ করা হয় নিষেধাজ্ঞা। ইউনির্ভাসিটিতে পড়া শিক্ষার্থীদের সপ্তাহে ২০ ঘন্টা কাজ করার অনুমতি থাকলেও কলেজে পড়া শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে কাজ করার অনুমতি পুরোপুরি তুলে নেয়া হয়। শিক্ষার্থীদের জন্য বেঁধে দেয়া হয় নিয়মিত ক্লাস করার বাধ্যবাধকতা। সেইসাথে অবৈধ এবং নিয়ম ভঙ্গকারী ইমিগ্র্যান্টদের ধরপাকড়েও শুরু হয় ব্যাপক অভিযান। অপরদিকে নতুন ভিসা প্রদানের ক্ষেত্রেও আরোপ করা হয় কড়াকড়ি। কোন কোন দেশে ভিসা প্রদানের হার ৭০ থেকে ৮০ শতাংশ পর্যন্ত হরাস পায়। এ অবস্থায় হাজার হাজার বিদেশি শিক্ষার্থী নিরুপায় হয়ে ব্রিটেন ত্যাগে বাধ্য হয়। বন্ধ হয়ে যায় শিক্ষার্থী নির্ভর শত শত প্রতিষ্ঠান। ইউনিভার্সিটিগুলোর নানা প্রতিবাদ ও সমালোচনা সত্ত্বেও সরকার শিক্ষার্থীদের প্রতি এ আচরণ অব্যাহত রাখে। অন্যদিকে ব্রিটিশ জনগণের মধ্যে বেকারত্বের সংখ্যা কমিয়ে আনার জন্য ইমিগ্র্যান্টদের ওপরে ব্রিটিশ নাগরিকদের প্রাধান্য দেয়ার জন্য প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরন নিজেই প্রচারণা চালান এবং প্রতিষ্ঠানগুলোকে বিশেষ নির্দেশনা দেন। এ অবস্থায় কাজের অনুমতি থাকা সত্ত্বেও বিদেশি নাগরিকদের জন্য চাকরি পাওয়া কঠিন হয়ে দাঁড়ায়। কিন্তু এত কিছুর পরও সরকারের যে লক্ষ্য তার ধারে কাছেও যেতে পারেনি তারা। এর অন্যতম কারণ ইউরোপীয় ইউনিয়ন থেকে আসা ইমিগ্র্যান্টরা। এদের ক্ষেত্রে সরকারের কোন নিয়ন্ত্রণ আরোপের সুযোগ নেই। ইউরোজোনে চলমান অর্থনৈতিক সংকটের কারণে এ অঞ্চল থেকে প্রতি মাসে আরো বেশি পরিমাণে ইমিগ্র্যান্ট ব্রিটেনে প্রবেশ করছে। ফলে ২০১০ সালে যারা কনজারভেটিব সরকারকে ভোট দিয়ে ক্ষমতায় এনেছিল তারাই এখন সরকারের নীতির কড়া সমালোচনা করছে। তাদের অভিযোগ সরকার ইমিগ্র্যাশনের আসল সমস্যা সমাধানে কোন কিছুই করতে পারেনি। উল্টো অর্থনৈতিক কৃচ্ছ্রতা সাধনের কথা বলে বার বার নাগরিক সুযোগ সুবিধা হরাস করছে। ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত দেশের নাগরিকদের ব্রিটেনে প্রবেশ ঠেকাতে প্রয়োজনে ইইউ ত্যাগের পক্ষে মত রয়েছে কনজারভেটিব সমর্থকদের। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী বলছেন, ২০১৫ সালে বিজয়ী হলে ইইউ তে থাকা না থাকা বিষয়ে গণভোটের আয়োজন করবেন।

২৫ মার্চ প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরন ইমিগ্র্যাশন বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভাষণ দেন। তিনি বলেন, এখন থেকে ইমিগ্র্যান্টরা সরকারি সুযোগ-সুবিধা ভোগের ক্ষেত্রে ব্রিটিশ নাগরিকদের ন্যায় সমান সুযোগ-সুবিধা পাবেন না। সরকারি বাড়ি পাওয়ার জন্য তাদের ৫ বছর পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। বেকার ভাতা পাবেন সর্বোচ্চ ছয় মাস। ভিজিটর হিসেবে এ দেশে যারা আসবেন তাদের বিনামূল্যে আর কোন চিকিত্সা সেবা দেয়া হবে না। তাদেরকে বাধ্যতামূলকভাবে স্বাস্থ্য বীমা করে আসতে হবে। ইমিগ্র্যান্টদের বিনামূল্যে চিকিত্সা নেয়ার ক্ষেত্রে কী ধরনের নিয়ন্ত্রণ আরোপ করা যায় সে বিষয়টিও সরকার ভাবছে বলে জানান ক্যামেরন। অনেকটা একই সময়ে কোয়ালিশন সরকারের অন্যতম শরিক লিবারেল ডেমোক্রেট দলের প্রধান এবং ডেপুটি প্রধানমন্ত্রী নিক ক্লেগ নীতি ভঙ্গ করে বলেছেন, যারা অবৈধভাবে ব্রিটেনে বসবাস করছেন তাদের যদি বৈধতা দেয়া হয় তাহলে তা হবে আইন ভঙ্গের কারণে তাদেরকে পুরস্কৃত করার শামিল। তিনি শিক্ষার্থী এবং ভিজিট ভিসার ক্ষেত্রে একটি বন্ড (আইনভঙ্গ করা হবে না এ শর্তে জমা রাখা অর্থ) আরোপেরও প্রস্তাব করেন।

কোয়ালিশন সরকারের প্রধান দুই নেতা অনেকটা একই সময়ে একই সুরে কথা বলার কারণে বিষয়টিকে অন্যভাবে দেখছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা। তাদের মতে, ইমিগ্র্যান্টদের সরকারি সুবিধা নির্ভর জীবন যাপনের হার খুবই নগণ্য। মোট হাউজিং বেনিফিট গ্রহীতার মাত্র ৯ শতাংশ হল ইমিগ্র্যান্ট আর মোট বেকার ভাতা গ্রহণকারীর ক্ষেত্রে এ হার ৬ দশমিক ৬ শতাংশ। তাদের মতে, সরকার ইমিগ্র্যান্টদের ভুলভাবে উপস্থাপন করে আবারো ক্ষমতায় আসার কৌশল নিয়েছে।
সুএ : সংগ্রহ ।

অনলাইনে পাসপোর্ট :লাইনে দাঁড়িয়ে দীর্ঘ অপেক্ষার সময়ও কমতে শুরু করেছে। পাসপোর্টের জন্য অনলাইনে আবেদনের সংখ্যা বাড়ছে। শিক্ষ...
28/12/2014

অনলাইনে পাসপোর্ট :

লাইনে দাঁড়িয়ে দীর্ঘ অপেক্ষার সময়ও কমতে শুরু করেছে। পাসপোর্টের জন্য অনলাইনে আবেদনের সংখ্যা বাড়ছে। শিক্ষা, ভ্রমণ, প্রশিক্ষণ, কনফারেন্স, ব্যবসা, চিকিৎসা যে কোনো প্রয়োজনে বিদেশ যাওয়ার জন্য দরকার একটা বৈধ পাসপোর্ট। আগে পাসপোর্ট তৈরির জন্য আবেদন ফর্ম সংগ্রহ করতে আঞ্চলিক অফিসে যেতে হত। ফর্ম পূরণ করার পর আবার যেতে হত পাসপোর্ট অফিসে। তারপর লাইনে দাঁড়িয়ে দীর্ঘ সময় অপেক্ষা, জমা দেওয়া। এই চিত্র দিনদিন কমতে শুরু করেছে। হাতে পূরণ করা পাসপোর্টের আবেদন ফর্ম জমা দেওয়ার লাইনের পাশাপাশি এখন অনলাইনে ফর্ম জমাদানকারীদের লাইনও চোখে পড়বে।
অনলাইনে আবেদন ফর্ম পূরণের সুবিধা সম্পর্কে ইমিগ্রেশন অ্যান্ড পাসপোর্ট বিভাগের অতিরিক্ত মহাপরিচালক মো. সিরাজ উদ্দিন বলেন, “অনলাইনে যেসব আবেদন জমা পড়ে সেগুলোতে ভুল কম হয়। ফর্ম জমা দেওয়ার আগে সব তথ্য আবেদনকারী নিজেই যাচাই করে নেন। এতে নিজেই ভুলগুলো শনাক্ত করতে পারেন। তথ্যগুলো কেন্দ্রীয় সার্ভারে জমা হয়। তাছাড়া এই পদ্ধতিতে হাতে পূরণ করা ফর্মের মতো তথ্যগুলো হালনাগাদ করতে সার্ভারে নতুন করে ইনপুট করতে হয় না। এতে সময় ও শ্রম বাঁচে। ভুলভ্রান্তিও কম হয়।”
অনলাইনে আবেদন পূরণ করতে প্রথমেই http://www.passport.gov.bd/ ওয়েবসাইটে প্রবেশ করুন। এখানে আবেদন ফর্ম পূরণ সম্পর্কিত নির্দেশনাগুলো আগে পড়ে নিন। পড়া শেষ হলে I have read the above information and the relevant guidance notes যুক্ত স’ানে টিক চিহ্ন দিন। এবার কনটিনিউ টু অনলাইন এনরোলমেন্ট-এ ক্লিক করুন।
অনলাইনে আবেদনের জন্য প্রথম পৃষ্ঠা দেখাবে। এখানে ব্যক্তিগত বিভিন্ন তথ্য, স’ায়ী ও অস’ায়ী ঠিকানা, আপনার উচ্চতা, জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বরসহ আরও কিছু তথ্য পূরণ করতে হবে। নাম লেখার সময় নামের সংক্ষিপ্তরূপের পরিবর্তে যেমন- মোঃ/MD.-এর স’লে মোহাম্মদ/MOHAMMAD লেখা অপরিহার্য। তাছাড়া পিতা, মাতা, স্বামী, স্ত্রী- মৃত হলে তাদের নামের আগে মৃত/মরহুম/LATE ব্যবহার করা যাবে না।
এ নিয়ম সম্পর্কে সিরাজ বলেন, “অনেকের সার্টিফিকেটে নামের সংক্ষিপ্ত রূপ লেখা থাকে। এছাড়া পাসপোর্টে নামের আগে কোনো পদবি বা নামের সংক্ষিপ্ত রূপ থাকলে কিছু দেশের ভিসা প্রাপ্তির ক্ষেত্রে সমস্যা হয়। তবে কেউ চাইলে সার্টিফিকেট অনুযায়ী নিজের নাম ব্যবহার করতে পারেন।” প্রথম পৃষ্ঠা আংশিক বা পূর্ণাঙ্গ পূরণ করার সময় ইমেইল অ্যাড্রেস দিয়ে সেইভ করলে পরে যেখানে শেষ করেছেন সেখান থেকেই আবার শুরু করতে পারবেন। ইমেইলে একটি অ্যাকাউন্ট নম্বর ও পাসওয়ার্ড সরবরাহ করা হবে।
তৃতীয় পৃষ্ঠা পূরণের সময় পাসপোর্টের জন্য ফি জমা সংক্রান্ত তথ্য পূরণ করতে হবে। এখানে ব্যাংক বা বাংলাদেশ মিশনের যে শাখায় আবেদন ফি জমা দিয়েছেন সে তথ্য, জমা দেওয়ার তারিখ ও রসিদ নম্বর পূরণ করতে হবে। তাই পাসপোর্ট তৈরির জন্য নির্ধারিত ফি আগে জমা দিয়ে তারপর ফর্ম পূরণ করতে বসুন।
পুরোটা পূরণ করার পর আপনার ইমেইলে ফর্মের একটা কপি চলে আসবে। এখান থেকে ২ কপি প্রিন্ট করে ছবিসহ জমা দিতে হবে পাসপোর্ট অফিসে। এ সময় টাকা জমা দেওয়ার রশিদের কপিও জমা দিতে হবে।
“পাসপোর্টের জন্য ছবি তুলতে আবেদনকারীকে সশরীরে উপসি’ত হতে হবে। এখানে আবেদনকারীর ২ হাতের আঙুলের ছাপও সংগ্রহ করা হয়। এতে কেউ পরপর ২টি মেশিন রিডেবল পাসপোর্ট তৈরি করতে গেলে সহজেই ধরা পড়ে যাবেন”- বললেন সিরাজ।

আবেদনপত্রের সঙ্গে যা সংযুক্ত করতে হবে
পাসপোর্টের আবেদন করার সময় জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি/জন্ম নিবন্ধন সনদের ফটোকপি/ সরকারি আদেশের (জিও) ফটোকপি (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)/ ছাড়পত্রের ফটোকপি (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)/ বিদ্যমান পাসপোর্টের ফটোকপি (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)/ টেকনিক্যাল সনদের ফটোকপি (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)/ টিআইএন সনদের ফটোকপি (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)/পিডিএস বা অবসর তারিখের প্রমাণপত্র (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) জমা দিতে হবে।
ছবি তোলার সময় সাদা পোশাক, চশমা ও মাথায় টুপি পরে ছবি তোলা যাবে না।

পাসপোর্টের প্রকৃতি
পাসপোর্ট তিন ধরনের হয়। সাধারণ, অফিসিয়াল ও কূটনৈতিক। সবুজ, নীল ও লাল রংয়ের পাসপোর্টগুলোর একেকটি একেক ধরনের পেশাজীবীদের জন্য। যেমন, সাধারণ নাগরিকদের দেওয়া হয় সবুজ রংয়ের পাসপোর্ট। সরকারি চাকরিজীবীদের আবেদনপত্রের ধরন হবে অফিসিয়াল। তাদের নীল রংয়ের পাসপোর্ট দেওয়া হবে। যদিও এ পাসপোর্ট তিনি সাধারণ পাসপোর্টের মতোই ব্যবহার করতে পারবেন। কূটনীতিকদের দেওয়া হয় লাল রঙের পাসপোর্ট। এ জন্য পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অনুমতির প্রয়োজন হয়।
খরচপাতি আবেদন ফর্ম পূরণ করার সময় আপনাকে নির্দিষ্ট করে দিতে হবে পাসপোর্টটি কী ধরনের হবে। সাধারণ হলে আবেদন ফর্ম জমা দেওয়ার ১৫-২৫ দিনের মধ্যে পাসপোর্ট সংগ্রহ করা যাবে। জরুরি পাসপোর্ট সাতদিনের মধ্যেই হাতে পাওয়া যায়। এক্ষেত্রে সাধারণ আবেদনের জন্য ফি ৩ হাজার টাকা। জরুরি পাসপোর্টের জন্য ৬ হাজার টাকা।

28/12/2014

ব্যবসায়িক ভ্রমণে বৈদেশিক মুদ্রার কোটা বেড়েছে :

ব্যবসায়িক ভ্রমণে বৈদেশিক মুদ্রার কোটা বাড়িয়ে দ্বিগুণ করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
এখন থেকে আমদানি, রপ্তানি ও উৎপাদনমুখী ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিরা বিদেশে ব্যক্তিগত ভ্রমণ বাবদ ১০ হাজার ডলার পর্যন্ত সঙ্গে নিতে পারবেন।

এখনকার নিয়মে এই ধরনের ভ্রমণে বছরে সর্বোচ্চ ৫ হাজার ডলার নেয়া যেত।
বৈদেশিক মুদ্রা লেনদেন সহজ করতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক সোমবার এ সংক্রান্ত একটি সার্কুলার জারি করেছে, যা সব ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীদের কাছে পাঠানো হয়েছে।

এতে বলা হয়েছে, দেশের রপ্তানিকারক, আমদানিকারক ও স্থানীয় বাজারের উৎপাদকরা তাদের ব্যবসায়িক ভ্রমণে এক বছরে সর্বোচ্চ ১০ হাজার ডলার খরচ করতে পারবেন।
তবে প্রতি ভ্রমণে ৪ হাজার ডলারের বেশি নেয়া যাবে না। আর প্রতিদিন ৪০০ ডলার খরচ করা যাবে।

এ ধরনের ব্যয়ের হিসাব বাৎসরিক ভিত্তিতে হয়ে থাকে। একজন ব্যবসায়ী বছরে যে ক’বারই বাইরে যাবেন, সব মিলিয়ে তিনি ১০ হাজার ডলার খরচ করতে পারবেন।
একইভাবে বাংলাদেশের কোনো প্রতিষ্ঠানে কর্মরত বিদেশি নাগরিক বাইরে যাওয়ার জন্য বাংলাদেশিদের মতো বছরে ১০ হাজার ডলার নিতে পারবেন। আন্তর্জাতিক ক্রেডিট বা

ডেবিট কার্ডের মাধ্যমে এই বৈদেশিক মুদ্রা ব্যবহার করা যাবে।
“তবে বিদেশি নাগরিকদের ক্ষেত্রে বৈধ ভিসা ও কাজ করার অনুমতিপত্র থাকতে হবে।”
কোটা বাড়ানোর পাশাপাশি ব্যবসায়িক কাজে এধরনের ডলারের অনুমতির ক্ষেত্রে ব্যাংকগুলোকে সঠিকতা যাচাই করতে বলা হয়েছে।

কোনো ব্যবসায়ী যে ব্যবসায়িক কাজে ভ্রমণে গিয়ে অর্থ ব্যয় করেছেন, ব্যাংকগুলোকে সে সংক্রান্ত নথিপত্র বাংলাদেশ ব্যাংকে জমা দিতে বলা হয়েছে।

28/12/2014

পাসপোর্ট ও ভিসার ফি পরিশোধ অনলাইনে :

যন্ত্রে পাঠযোগ্য পাসপোর্ট (এমআরপি) ও যন্ত্রে পাঠযোগ্য ভিসার (এমআরভি) ফি এখন অনলাইনে পরিশোধ করা যাচ্ছে।

পাঁচটি বেসরকারি ব্যাংক এই সেবা চালু করেছে। ব্যাংকগুলো হলো- ব্যাংক এশিয়া, ঢাকা ব্যাংক, ওয়ান ব্যাংক, প্রিমিয়ার ব্যাংক ও ট্রাস্ট ব্যাংক লিমিটেড।

প্রাথমিকভাবে রাজধানীর আগারগাঁও আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসের জন্য এই সেবা দিচ্ছে ব্যাংকগুলো। পর্যায়ক্রমে দেশের ৬৭টি আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসে এই সেবা চালু করা হবে।

এর আগে পাসপোর্ট ও ভিসা ফি জমা দিতে হতো রাষ্ট্রায়ত্ত সোনালী ব্যাংকের মাধ্যমে। কেবল সংশ্লিষ্ট শাখায় গিয়ে এই ফি জমা দিতে হতো। এখন এই পাঁচটি বেসরকারি ব্যাংকের যে কোনো শাখা থেকে অনলাইনে ফি পরিশোধ করা যাচ্ছে।

এমআরপি ও এমআরভি ফি অনলাইনে জমা দেওয়ার লক্ষ্যে গত বছর ৪ ডিসেম্বর অভিবাসন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তরের (ডিআইপি) সঙ্গে আলাদা আলাদা চুক্তি করে ওই পাঁচটি ব্যাংক।

Address


Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Mikado Travel Link posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Mikado Travel Link:

Shortcuts

  • Address
  • Alerts
  • Contact The Business
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Travel Agency?

Share