Nandan Bangla - নন্দন বাংলা

  • Home
  • Nandan Bangla - নন্দন বাংলা

Nandan Bangla - নন্দন বাংলা We provide free tour information

পারকি সমুদ্র সৈকতঃ এই সৈকত স্থানীয় ভাবে পারকির/পালকির চর নামে অধিক পরিচিত। ১৩ কিলোমিটার দীর্ঘ এ সৈকতে ২ ভাবে যাওয়া যায়। ...
24/09/2022

পারকি সমুদ্র সৈকতঃ
এই সৈকত স্থানীয় ভাবে পারকির/পালকির চর নামে অধিক পরিচিত। ১৩ কিলোমিটার দীর্ঘ এ সৈকতে ২ ভাবে যাওয়া যায়। ১. চট্টগ্রামের নেভাল একাডেমি কিংবা বিমানবন্দর এলাকা থেকে কর্ণফুলী নদী পেরোলেই পারকি সমুদ্র সৈকত। ২. নতুন ব্রিজ দিয়ে আনোয়ারা থানার বারাসত ইউনিইয়নে গেলেই এ সৈকত। এটি একটি উপকূলীয় সমুদ্র সৈকত।

আমার কাছে চট্টগ্রামের শহুরে সৈকতের মধ্যে পতেঙ্গাকে ঠিক জাতের সৈকত মনে হয় না। সে হিসেবে- পারকি অনেক ভালো। জাহাজের নিয়মিত চলাচল ও নাগরিক দূষণে সৈকতের পানি কিছুটা ঘোলা। সৈকতের যে ধরণের অবকাঠামোগত উন্নয়ন প্রয়োজন তার কিছুই এখনো হয়ে ওঠেনি। মিঠা পানির ব্যবস্থা না থাকায় ঘোলাপানিতে গা ভিজিয়ে স্বস্তির চেয়ে অস্বস্তি বেশী হতে পারে। সন্ধ্যার পর নিরাপত্তা জনিত সমস্যা আছে বলেও শুনেছি। তবে সৌন্দর্যের কথা বললে এককথায় এ সৈকত নয়ন হরনি।

চট্টগ্রাম ওয়ার সিমেট্রিঃ সিমেট্রির চেয়েও এটা অধিক পরিচিত টুরিস্ট স্পট হিসেবে। চমৎকার গোছান অঙ্গন ও পরিশীলিত বিন্যাস এই ...
24/09/2022

চট্টগ্রাম ওয়ার সিমেট্রিঃ
সিমেট্রির চেয়েও এটা অধিক পরিচিত টুরিস্ট স্পট হিসেবে। চমৎকার গোছান অঙ্গন ও পরিশীলিত বিন্যাস এই সিমেট্রিকে নান্দনিক ও আকর্ষণীয় করেছে। প্রায় ১২ বছর পর ঘুরতে যেয়ে দেখি প্রবেশে সীমাবদ্ধতা- রাস্তা সংস্কারের কাজ চলছে।

কমনওয়েলথ ওয়ার সিমেট্রি চট্টগ্রাম- কমনওয়েলথ ওয়ার গ্রেভস কমিশনের একটি সৌধ যেটি সাধারণভাবে চট্টগ্রাম ওয়ার সিমেট্রি নামে পরিচিত। এটি চট্টগ্রামের দামপাড়া অবস্থিত। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ পরবর্তী সময়ে ব্রিটিশ সেনাবাহিনী এই সমাধিসৌধ প্রতিষ্ঠা করে। সূচনালগ্নে এখানে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে নিহত সৈন্যদের প্রায় ৪০০টি সমাধি ছিলো। তবে বর্তমানে এখানে ৭৩১টি সমাধি বিদ্যমান যার ১৭টি অজানা ব্যক্তির।

14/05/2022
সাউথ টাউন জামে মসজিদঅনেকটা ঘোড়ার আগে গাড়ি জুড়ে দেওয়ার মতো। আশেপাশে লোকজন নেই, প্রবেশেও বেশ বিধিনিষেধ; কিন্তু ৫ কোটি টাকা...
28/03/2022

সাউথ টাউন জামে মসজিদ
অনেকটা ঘোড়ার আগে গাড়ি জুড়ে দেওয়ার মতো। আশেপাশে লোকজন নেই, প্রবেশেও বেশ বিধিনিষেধ; কিন্তু ৫ কোটি টাকা ব্যয়ে প্রায় গড়ের মাঠে নির্মিত হয়েছে ৬০০ নামাজী ধারণক্ষমতা সম্পন্ন সুপরিসর ও দৃষ্টিনন্দন মসজিদ। সংগত কারণেই ভুমি ব্যবসায়ীদের সাথে মসজিদ নির্মাণের সম্পর্ক বেশ নিবিড়। কিন্তু এখানে সাউথ টাউনের প্রকল্প উদ্যোক্তা- বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট কোম্পানি লিমিটেডের পরিকল্পনা সম্ভবতঃ আরেকটু সুদূরপ্রসারী। আপাতদৃষ্টিতে মনে হয় মসজিদটি নির্মিত হয়েছে বিনামুল্যে বিজ্ঞাপনের জন্য। সুদৃশ্য মসজিদটি স্থাপনের পর সাউথ টাউন প্রজেক্ট বিভিন্ন মিডিয়া ও সৌন্দর্য প্রিয়াসিদের কাছে পরিচিত হয়ে উঠেছে।

মসজিদে ৬ পাল্লার বেশ বড় সদর দরজা। উত্তর ও দক্ষিন পাশে আরও দুটি দরজা রয়েছে। সদর দরজায় প্রবেশের আগেই দুইপাশে আধুনিক অজুঘর। চারপাশে দুই স্তরে পর্যাপ্ত জানালার মাধ্যমে আলো ও বাতাস প্রবেশের ব্যবস্থা করা হয়েছে। অনেকে মনে করেন সাউথ টাউন জামে মসজিদের স্থাপত্যকলা ঢাকা ভার্সিটির কার্জন হল থেকে অনুপ্রাণিত।

ঢাকা থেকে মাওয়া যাওয়ার পথে রাজেন্দ্রপুরের নতুন কারাগারের কাছেই সাউথ টাউন প্রকল্প। এই আবাসন প্রকল্পের প্রধান গেট থেকে কিছুদুর গেলেই চোখে পড়বে এই মসজিদ।

কাঙ্গাল হরিনাথ মজুমদার, কুমারখালী, কুষ্টিয়াকাঙাল না কাঙ্গাল, কোন বানানটি সঠিক? যদিও শাব্দ দুটির অর্থ প্রায় অভিন্ন। হরিনা...
27/03/2022

কাঙ্গাল হরিনাথ মজুমদার, কুমারখালী, কুষ্টিয়া

কাঙাল না কাঙ্গাল, কোন বানানটি সঠিক? যদিও শাব্দ দুটির অর্থ প্রায় অভিন্ন। হরিনাথ মজুমদার নিজেকে কাঙাল না কাঙ্গাল বলতেন; কিছুটা বিভ্রান্তি আছে। হরিনাথ মজুমদারের বাস্তুভিটায় প্রতিষ্ঠিত যাদুঘরে লেখা আছে “কাঙাল হরিনাথ স্মৃতি যাদুঘর” পাশেই সমাধিতে লেখা আছে “কাঙ্গাল হরিনাথ মজুমদারের স্মৃতিসৌধ”; আবার বাড়ির নাম “কাঙ্গাল কুটির”। কাঙ্গাল হরিনাথকে নিয়ে লেখা অধিকাংশ বই, গবেষণা গ্রন্থ, স্মৃতিচারণ, রেফারেন্স, প্রবন্ধ ও পোস্টারে কাঙাল লেখা হয়েছে। এ প্রসঙ্গে হরিনাথ মজুমদারের পঞ্চম বংশধর দেবাশিষ মজুমদার বললেন, দুটিই সঠিক; তবে উনারা কাঙ্গাল লেখেন। হরিনাথ মজুমদার গানে ‘কাঙ্গাল’ নামে ভণিতা করতেন বলে এক সময় কাঙ্গাল শব্দটি তাঁর নামের সঙ্গে যুক্ত হয়ে যায়। হরিনাথ মজুমদার, স্ব-নামের চেয়ে কাঙ্গাল হরিনাথ নামেই বেশী পরিচিত।

১৯৯৪ সালে কাঙ্গাল হরিনাথ মজুমদারের বাস্তুভিটায় “কাঙাল হরিনাথ স্মৃতি যাদুঘর” নামে ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হয়। কিন্তু শরীকী মামলায় সেখানে ১৫ বছর কোন ভবন নির্মিত হয়নি।

২০০৯ সালে, মামলা নিষ্পত্তি হওয়ার পর, জেলা পরিষদ কুষ্টিয়ার উদ্যোগে সেখানে “কাঙাল হরিনাথ স্মৃতি যাদুঘর ও পাঠাগার” প্রতিষ্ঠা করা হয়। বর্তমানে এ ভবনটি তালাবদ্ধ; কোন কার্যক্রম নেই।

২০১৬ সালে সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয় কুমারখালী পৌরসভা ভবনের কাছে “সাংবাদিক কাঙ্গাল হরিনাথ স্মৃতি জাদুঘর” নামে আধুনিক ও দৃষ্টিনন্দন ভবন তৈরী করেন। বর্তমানে কাঙ্গাল হরিনাথ স্মৃতি যাদুঘর বলতে এটিকেই বুঝানো হয়।

হরিনাথ বাবু দেশের প্রথম সংঘবদ্ধ বাউল দল ‘শখের বাউল’প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। তাঁর প্রচেষ্টাতেই বাউল সঙ্গীত স্থানীয় ভাবে প্রধান সঙ্গীতের ফর্ম হয়ে ওঠে। গানের সাথে বিভিন্ন বাদ্যযন্ত্র, পোশাক ও উপস্থাপনায় নতুনত্ব নিয়ে তাঁর দল ভীষণ জনপ্রিয়তা পায়। কাঙ্গাল হরিনাথকে অনেকেই কাঙ্গাল ফিকির চাঁদ/ ফিকির চাঁদ / ফকির চাঁদ বাউল নামেও চিনতেন। তিনি কাঙ্গাল ফিকির চাঁদ ফকিরের গিতাবলী নামে মোট ১৬ খণ্ডে বাউল সঙ্গীত প্রকাশ করেছিলেন। এছাড়াও তাঁর প্রকাশিত মোট ১৭টি আন্যান্য গ্রন্থ রয়েছে। ফকির লালনের সাথে কাঙ্গাল হরিনাথের সখ্যতা ও বেশ হৃদ্যতা ছিল; অনেকটা গুরু-বন্ধুর সম্পর্ক।

কাঙ্গাল হরিনাথকে বাংলাদেশের সংবাদপত্র প্রকাশ ও সাংবাদিকতা পেশারও পথিকৃৎ বলা হয়। ‘সংবাদ প্রভাকর’-এ লেখা-লেখির মাধ্যমে তাঁর সাংবাদিক জীবন শুরু (‘সংবাদ প্রভাকর’ প্রথম বাংলা পত্রিকা, ১৮৩১ সালে কলকাতায় প্রকাশনা শুরু হয়, সম্পাদক ছিলেন ঈশ্বর চন্দ্র গুপ্ত)। পরবর্তীতে ১৮৬৩ সালে তিনি দেশের প্রথম পত্রিকা “গ্রামবার্তা প্রকাশিকা”-এর প্রকাশনা শুরু। দেশের প্রথম ছাপাখানা “এম. এন. প্রেস” প্রতিষ্ঠার কৃতিত্বও এই কাঙ্গাল হরিনাথের।

হরিনাথ মজুমদারের ছাপা খানার আদি মুদ্রণযন্ত্র, টাইপ কেস ও তাঁর স্মৃতি সামগ্রী কোন সরকারী যাদুঘরেই সংরক্ষণ করা হয়নি। আদি মুদ্রণযন্ত্র, টাইপ কেস ও বিভিন্ন প্রিন্টেড স্যাম্পল দেখতে হলে তাঁর বাড়িতে তাঁর বংশধরদের সহযোগিতা নিতে হবে। এম. এন. প্রেসে তাঁর ব্যবহৃত মুদ্রণযন্ত্র, টাইপ কেস ও বিভিন্ন প্রিন্টেড স্যাম্পল পারিবারিক ভাবে সংরক্ষিত আছে। প্রেসের সাথে লাগোয়া তাঁর সমাধি ও বাসভবন। বাসভবনে বর্তমানে তাদের পঞ্চম বংশধররা বসবাস করছেন।

কাঙ্গাল হরিনাথের যাদুঘর ও বাস্তুভিটা খুব কাছাকাছি এবং কুষ্টিয়ার কুমারখালী শহরে অবস্থিত।

রবীন্দ্রনাথের শ্বশুরালয়, খুলনা লেখা ও ছবিঃ বুরহানুর রহমান অতিকায় বট বৃক্ষের নীচে অন্য কোন গাছের অস্তিত্ব টিকে থাকা কঠিন...
12/03/2022

রবীন্দ্রনাথের শ্বশুরালয়, খুলনা
লেখা ও ছবিঃ বুরহানুর রহমান

অতিকায় বট বৃক্ষের নীচে অন্য কোন গাছের অস্তিত্ব টিকে থাকা কঠিন। দক্ষিণডিহির ‘রায়বাড়ি’ এর নাম পরিবর্তিত হয়ে রবীন্দ্রনাথের শ্বশুরালয়ের নাম হয়েছে “রবীন্দ্র কমপ্লেক্স”। বিষয়টা একটু অদ্ভুতরে- জামায়ের নামে শ্বশুর বাড়ি। অথচ সম্ভাবনা বেশী- রবীন্দ্রনাথ তার দক্ষিণডিহির শ্বশুরালয়ে কখনোই যাননি; তথা রবীন্দ্রনাথের শ্বশুরবাড়ি যাওয়ার কোন গ্রহণযোগ্য বর্ণনা বা প্রমান পাওয়া যায় না।

ঠাকুর পরিবারের সাথে খুলনার দক্ষিণডিহির সম্পর্ক বেশ শক্ত। রবীন্দ্রনাথের মা সারদা সুন্দরী দেবী ও রবীন্দ্রনাথের কাকী ত্রিপুরা সুন্দরী দেবী এই গ্রামেরই মেয়ে। বৌদি জ্ঞানদানন্দিনী দেবীর বাড়ি (মেজ ভাই সত্যেন্দ্রনাথের স্ত্রী) দক্ষিণডিহির খুব কাছেই যশোরের নরেন্দ্রপুর।

রবীন্দ্রনাথের শ্বশুর বেনীমাধব রায় ছিলেন ঠাকুর পরিবারের জমিদারী এস্টেটের বেতনভুক্ত কর্মচারী (সেরেস্তা)। ১৮৮৩ সালে ৯ ডিসেম্বর তার মেয়ের সাথে বিয়ে হয় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের। বিয়ের সময় মৃণালিনী দেবীর বয়স ছিল ১০/১১ বছর, আর রবীন্দ্রনাথের ২২ বছর ৭ মাস। মৃণালিনী দেবীর আদি নাম ভবতারিণী (বিয়ে পূর্ববর্তী তার অন্য আরো কয়েকটি নামও জানা যায়- পদ্ম, ফুলি, ফেলী), বিয়ের পরে ঠাকুর বাড়ির রীতি অনুসারে তার নাম রাখা হয় মৃণালিনী দেবী। পদবী বা স্বামীর নামের সাথে মিলিয়ে নামের কিছুটা পরিবর্তন বা নামের সাথে কোনকিছু সংযুক্তি নয়- একদম নতুন নাম।

বেনীমাধব রায় চৌধুরীর আদি বাড়িটি ছিল দোচালা টিনের তৈরি। সম্ভবতঃ ১৮৯০ সালে কবির শ্যালক নগেন্দ্রনাথ রায় চৌধুরী দক্ষিনডিহি ‘রায়বাড়ি’ এর নির্মাণ কাজ শুরু করেন। মূল ভবনের নীচ তলায় ৪টি এবং দোতালায় ২টি ঘর আছে। দোতালার উপের একটি চিলেকোঠা আছে। ভবনটির ছাদ লোহার কাড়িকাঠ ও বর্গার সমন্বয়ে নির্মিত। নান্দনিক বিশাল দরজা ও জানালায় কাঠের খড়খড়ি রয়েছে। আদি ভবনটি বাইরে প্লাস্টার ছিল না; কিন্তু সংস্কারের সময় লাল ইটের উপর প্লাস্টার করে দেয়া হয়েছে। ভবনের স্থাপত্য ও গঠন কাঠামোতে ব্রিটিশ কলোনিয়াল স্থাপত্য শৈলীর প্রভাব সুস্পষ্ট। এটি একটি সংরক্ষিত পুরাকীর্তি।

প্রথমে খুলনা থেকে প্রায় ১৯ কিলোমিটার দূরে ফুলতলা বাজার যেতে হবে। সেখান থেকে প্রায় ৩ কিলোমিটার দূরে “রবীন্দ্র কমপ্লেক্স”।

শহীদ হাদিস পার্ক, খুলনাবেশ কয়েকবার নাম বদল হওয়া “শহীদ হাদিস পার্ক” এর বয়স প্রায় দেড়শ বছর (১৩৭ বছর)। ১৮৮৪ সালে খুলনা পৌরস...
15/02/2022

শহীদ হাদিস পার্ক, খুলনা
বেশ কয়েকবার নাম বদল হওয়া “শহীদ হাদিস পার্ক” এর বয়স প্রায় দেড়শ বছর (১৩৭ বছর)। ১৮৮৪ সালে খুলনা পৌরসভা ‘খুলনা মিউনিসিপ্যাল পার্ক’ নামে এ পার্কটি গড়ে তোলে। পরবর্তীতে ১৯২৫ মহাত্মা গান্ধী এই পার্কে ভাষণ প্রদান করার পর পার্কটির নাম রাখা হয় ‘গান্ধী পার্ক’। ১৯৪৭ সালে দেশ বিভাগের পর মুসলিম লীগ নেতৃবৃন্দের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে আবারো পার্কের নাম পরিবর্তন করে ‘জিন্নাহ পার্ক’ রাখা হয়। ১৯৬৯ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি এই পার্কের কাছেই পাকিস্তানি স্বৈরশাসক বিরোধী মিছিলে পুলিশের গুলিতে শেখ হাদিসুর রহমান বাবু শহীদ হন। ২২ ফেব্রুয়ারি শহীদ হাদিসের নামাজে জানাজা শেষে জনতা “শহীদ হাদিস পার্ক” নামে পার্কটির নামকরণ করেন। পার্কের বিশাল লেকের এক পাশে খুলনার নগর ভবন ও একপাশে খুলনা বিভাগীয় শহীদ মিনার অবস্থিত।

শহীদ হাদিস পার্ক বিভাগীয় শহর খুলনার বাবুখান রোডে অবস্থিত একটি ঐতিহাসিক পার্ক।

Address


Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Nandan Bangla - নন্দন বাংলা posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Nandan Bangla - নন্দন বাংলা:

Shortcuts

  • Address
  • Alerts
  • Contact The Business
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Travel Agency?

Share