Nowherebd

Nowherebd We create a platform where a traveler can find their best hotels, local transport facilities, the best place for food and other traveling related facilities

শ্রীমংগল শহরের পূর্ব্দিকে ২০ মাইল দূরুত্বে হাইল হাওরের ১০০ হেক্টর জলাশয়ের নাম বাইক্কা বিল।পাবদা, মেনি, আইড়, রুই, কই, বোয়...
09/02/2019

শ্রীমংগল শহরের পূর্ব্দিকে ২০ মাইল দূরুত্বে হাইল হাওরের ১০০ হেক্টর জলাশয়ের নাম বাইক্কা বিল।পাবদা, মেনি, আইড়, রুই, কই, বোয়ালসহ বিভিন্ন প্রজাতির দেশি মাছের রাজত্ব বাইক্কা বিলে।
এ ছাড়া যে বিশেষ কারণে বাইক্কা বিল বিখ্যাত তা হচ্ছে এখাঙ্কার পাখি।বালিহাসঁ এই বিলের স্থায়ী বাসিন্দা।সারা বছরই এই বুনো হাসঁটিকে দেখা যায়। এছাড়াও প্রায় ৪০ প্রজাতির পাখির সন্ধান পাওয়া গিয়েছে।সেইজন্যই বাইক্কা বিল সেশ-বিদেশের পাখি প্রমিকেদের কাছে তীর্থস্থান।
কিভাবে যাবেনঃ ঢাকা থেকে বাসে বা ট্রেনে যেতে হবে চায়ের শহর শ্রীমংগল। শ্রীমংগল নেমে সিনজিচালিত অটোরিকশা কিংবা মাইক্রোতে চেপে বাইক্কা বিল। এছাড়াও লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যানসহ পুরো শ্রীমংগল ঘুরে আসতে পারেন।
থাকার সুবিধাঃ
১। মঙ্গল রিসোর্ট, পাওয়ার গ্রীড রোড, উত্তর সুর, শ্রীমঙ্গল। মোবা: ০১৭৪৮৭০৯৪৯০
২। রেইন ফরেষ্ট রিসোর্ট , উত্তরসুর শ্রীমঙ্গল । মোবা: ০১৯৩৮৩০৫৭০৬
৩। সবুজবাংলা আবাসিক হোটেল হবিগঞ্জরোড, শ্রীমঙ্গল। মোবা: ০১৭৩২৪১৯২৬০
৪। হোটেল নীলিমা আবাসিক, হবিগঞ্জরোড, শ্রীমঙ্গল। মোবা: ০১৭২৪৭৫৯৮৫৭
৫। গ্রীন ভিউ রেষ্ট হাউস সাগরদিঘী রোড, শ্রীমঙ্গল। মোবা: ০১৭১৯৮৯৬৭৮৮
খাওয়ার সুবিধাঃ
১। কুটুমবাড়ী রেষ্টুরেন্ট, স্টেশন রোড, শ্রীমঙ্গল। মোবা:০৮৬২৬৭২২৯৫, ০১৯১৭৭২৯৭৮০
২। গ্রামবাংলা রেসেত্মারা , স্টেশন রোড, শ্রীমঙ্গল। মোবা: ০১৭১৮৫৯৪৮০২
৩। আগ্রা কন্টিনেন্টাল রেষ্টুরেন্ট, গুহ রোড, শ্রীমল। মোবা: ০৮৬২৬৭১১৪১, ০১৭৫৬০১১৬৬৭
৪। শাহ জালাল হোটেল এন্ড রেষ্টুরেন্ট, স্টেশন রোড, শ্রীমঙ্গল। ০১৭৩১৯৫৮৬৮১
৫। জিলানী হোটেল এন্ড রেষ্টুরেন্ট, মৌলভীবাজার রোড, শ্রীমঙ্গল। মোবা: ০১৭১১৬৮৬৪৪

প্রবাদ আছে,”মাঘের শীতে বাঘ পালায়”।শীত প্রায় যায় যায়, যারা এখনো এই শীতে শিশির ভেজা প্রকৃতি,খেজুঁরের রসের স্বাদ পাননি তারা...
30/01/2019

প্রবাদ আছে,”মাঘের শীতে বাঘ পালায়”।শীত প্রায় যায় যায়, যারা এখনো এই শীতে শিশির ভেজা প্রকৃতি,খেজুঁরের রসের স্বাদ পাননি তারা এখনি ঘুরে আসতে পারেন ঢাকার কাছেই মানিকগঞ্জ শহরে সাথে পাবেন শহুরের জীবন থেকে খানিক ছুটি।
শিশির ভেজা সকাল নিশ্চইয় আপনার কোলাহল পূর্ণ জীবনে নিয়ে আসবে স্বস্তি্র নিশ্বাস।

কিভাবে যাবেনঃমতিঝিল,গুলিস্তান,গাবতলী থেকে সাভারগামী বাসে চড়ে হেমায়েতপুর বাসস্ট্যান্ড যেতে হবে।সেখান থেকে অটো বা সিনজি করে মিরের চর, ধল্লা গোলাপবাগানসহ বিভিন্ন গ্রামে দিনে দিনে ঘুরে আসতে পারেন।

খরচপাতিঃসারাদিন ঘুরে আসার জন্য জনপ্রতি ৫০০/৬০০ টাকা লাগবে।
#শিশির
#খেজুঁররস
#শীতকাল

 #সাকরাইন #১৪ জানুয়ারি #পুরান ঢাকা১৪ জানুয়ারি পৌষ মাসের শেষদিন।পৌষসংক্রান্তির এই দিনই পালিত হয় পুরান ঢাকার এবং আদি ঢাকাই...
13/01/2019

#সাকরাইন #১৪ জানুয়ারি #পুরান ঢাকা

১৪ জানুয়ারি পৌষ মাসের শেষদিন।পৌষসংক্রান্তির এই দিনই পালিত হয় পুরান ঢাকার এবং আদি ঢাকাইয়াদের ঐতিহ্যের সাকরাইন উৎসব,যা অনেকের কাছে ঘুড়ি উৎসব নামে পরিচিত।
প্রাচীনকাল থেকেই পৌষসংক্রান্তিতে ঢাকায় ঘুড়ি ওড়ানোর মেলা বসে।সেই মোগোল আমলে ১৭৪০ সালের দিকে নায়েব-ই-নাজিম নওয়াজেশ মোহাম্মদ খানের আমলে ঘুড়ি ওড়ানো একটি উৎসবে পরিণত হয়েছিল বলে জানা যায়।
প্রতি বছরের মত এ বছরও বাংলাদেশে পৌষ মাসের শেষে ঘুড়ি আর জমকালো আতশবাজির মাধ্যমে পালন করা হবে পৌষসংক্রান্তি বা সাকরাইন উৎসব।সাকরাইন শুধু ঘুড়ি ওড়ানোর উৎসব নয়।পুরান ঢাকার ঘরে ঘরে চলবে মুড়ির মোয়া, ভেজা বাখরনি আর পিঠা বানানোর ধুম।
সাকরাইনে অংশগ্রহণ করতে চলে যেতে পারেন গেন্ডারিয়ায়।এদিন পুরান ঢাকার দয়াগঞ্জ, মুরগিটোলা, কাগজিটোলা, গেন্ডারিয়া, বাংলাবাজার, ধূপখোলা মাঠ, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় এলাকা, সদরঘাট, কোটাকাচারী এলাকার মানুষ দিনব্যপী ঘুড়ি ওড়ায়, খাবারের আয়োজন করে, সন্ধ্যা আগুন নিয়ে খেলে আর ফায়ারওয়ার্ক্স তো থাকেই। সন্ধ্যা থেকে ফায়ারওয়ার্কসের লাল নীল আলোয় আলোকিত হয়ে যায় পুরান ঢাকা।
তাই আপনিও ঐতিহ্যবাহী এই উৎসবে অংশগ্রহন করতে ১৪ জানুয়ারি চলে যেতে পারেন পুরান ঢাকায়।

10/01/2019

#সুন্দরবন ১
সুন্দরবন বাংলাদেশের দক্ষিণ অংশে গঙ্গা ও ব্রহ্মপুত্রের বদ্বীপ এলাকায় অবস্থিত পৃথিবীর বৃহত্তম ‎ম্যানগ্রোভ ফরেস্ট। এটি বাংলাদেশের খুলনা, সাতক্ষীরা ও বাগেরহাট জেলা এবং ভারতের ‎পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের দুই জেলা উত্তর চব্বিশ পরগনা ও দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জুড়ে বিস্তৃত। ‎১০,০০০ বর্গ কিলোমিটার জুড়ে গড়ে ওঠা সুন্দরবনের ৬,০১৭ বর্গ কিলোমিটার রয়েছে ‎বাংলাদেশে এবং বাকি অংশ রয়েছে ভারতের মধ্যে। সুন্দরবন বিশ্বের বৃহত্তম ব-দ্বীপ, দীর্ঘতম ‎লবনাক্ত জলাভূমি এবং জীব বৈচিত্র্যে সমৃদ্ধ একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ ইকোসিস্টেম। এখানে ৩৩৪ ‎প্রজাতির উদ্ভিদ এবং ৩৭৫ প্রজাতির বন্যপ্রাণী বিদ্যমান, যার মধ্যে আছে ৩৫ প্রজাতির সরীসৃপ, ‎৩১৫ প্রজাতির পাখি, ৪২ প্রজাতির স্তন্যপায়ী প্রাণি এবং বিশ্ব বিখ্যাত রয়েল বেঙ্গল টাইগার। ‎প্রধান সরীসৃপ জাতিগুলোর মধ্যে আছে নোনা পানির কুমির, অজগর, গোখরা, গুইসাপ, ‎সামুদ্রিক সাপ, গিরগিটি, কচ্ছপ এবং অন্যান্য। প্রায় ৩০ প্রজাতির সাপ সুন্দরবনে পাওয়া ‎যায়। সুন্দরবন ১৯৯৭ খ্রিস্টাব্দে ইউনেস্কো বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করে। এর ‎বাংলাদেশ ও ভারতীয় অংশ বস্তুত একই নিরবচ্ছিন্ন ভূমিখণ্ডের সন্নিহিত অংশ হলেও ‎ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্যের তালিকায় ভিন্ন ভিন্ন নামে সূচিবদ্ধ হয়েছে; যথাক্রমে “সুন্দরবন” ও ‎‎“সুন্দরবন জাতীয় উদ্যান” নামে।

কক্সবাজার শহরের নামকরণ করা হয়েছিল 'ক্যাপ্টেন কক্স' এর নামানুসারে । অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের এই শহরটি যে কোন ভ্রমণ পিপা...
18/12/2018

কক্সবাজার শহরের নামকরণ করা হয়েছিল 'ক্যাপ্টেন কক্স' এর নামানুসারে । অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের এই শহরটি যে কোন ভ্রমণ পিপাসু মানুষের ভ্রমণ তালিকায় স্থান করে নিবে। কক্সবাজার বাংলাদেশের দক্ষিণ অঞ্চলের একটি ছোট শহর।এই ছোট শহরটিতেই অবস্থিত পৃথিবীর সবচেয়ে বড় সমুদ্র সৈকত, যা ১২০ কিলোমিটার দীর্ঘ।
কক্সবাজারকে বাংলাদেশের পর্যটন রাজধানী বলা হয়। আমরা কক্সবাজারের দর্শণীয় স্থান, থাকা-খাওয়ার সুবিধা, যাওয়া-আসার সুবিধা ও অন্যান্য সুবিধাগুলো নিয়ে জানব৷ আজ থাকছে কক্সবাজারের দর্শনীয় স্থানগুলোর সংক্ষিপ্ত বিবরণ৷

১৷ হিমছড়ি: এটি কক্সবাজার থেকে প্রায় ১২ কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থিত। এখানে বিখ্যাত 'ভাঙা পাহাড়' এবং একটি নয়নাভিরাম জলপ্রপাত আছে। অবশ্য জলপ্রপাতটি বর্ষা ছাড়া অন্যান্য সময় বলতে গেলে শুকনোই থাকে৷

২৷ ইনানি বীচ: এটি কক্সবাজারের প্রায় ৩৩ কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থিত। এখানে রয়েছে পশ্চিমে সাগর এবং পূর্বদিকে খাড়া পাহাড়ের পটভূমি।

৩৷ রামু: চট্টগ্রামের প্রধান রাস্তায় কক্সবাজার থেকে ১৬ কিলোমিটার দূরে এটি একটি সাধারণ বৌদ্ধ গ্রাম। সোনা, ব্রোঞ্জ এবং অন্যান্য মূল্যবান ধাতুর পাথর দিয়ে তৈরি বুদ্ধের মূর্তি সম্বলিত মঠ, খিয়াং এবং প্যাগোডা রয়েছে।

৪৷ সোনাদিয়া দ্বীপ: এটি কক্সবাজার থেকে প্রায় সাত কিলোমিটার দূরে এবং প্রায় নয় বর্গ কিলোমিটার জায়গা জুড়ে অবস্থিত। দ্বীপটির পশ্চিমাংশটি বালুকাময়৷ এখানে সমুদ্রের বিভিন্ন শেল পাওয়া যায়। শীতকালে মাছ ধরার সময় দ্বীপে অস্থায়ী ক্যাম্প স্থাপন করা হয় এবং সমুদ্রে মাছ ধরার ব্যবস্থা করা হয়।

৫৷ টেকনাফ: এটি বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলীয় সর্বশেষ উপজেলা, যা নাফ নদীর তীরে অবস্থিত। নদীর অপর প্রান্তে রয়েছে মায়ানমার। এখানে বন্য প্রাণি ও পাখি পাওয়া যায়৷ তবে টেকনাফের সবচেয়ে আকর্ষণীয় জিনিস হল নদীভ্রমণ। সবুজ বন সঙ্গে উচ্চ পাহাড়ের পশ্চাদপসরণ, মধ্যে প্রশস্ত বালুকাময় সৈকত একটি বিস্ময়কর দৃশ্যের সৃষ্টি করে। টেকনাফ সৈকতটি শহরের কেন্দ্রস্থল থেকে প্রায় ৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত।

15/12/2018
13/12/2018

Address


Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Nowherebd posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Nowherebd:

Shortcuts

  • Address
  • Telephone
  • Alerts
  • Contact The Business
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Travel Agency?

Share

Search Find Enjoy

We are travel lover people. But we can not find reliable information about our traveling site. That’s why we are here to make a platform where people can find their best hotels, local transport facilities, the best place for food and other traveling related facilities to make their travel enjoyable. People can search for travel spots, hotels, famous foods, local transport facilities by our website and book according to their preference and enjoy their travel.