Universe Travel Center

  • Home
  • Universe Travel Center

Universe Travel Center We Are Here To Help Students Those Who Intend To Go Abroad. We Also Provide Air Ticket & Visa Support For Any Country.

UNIVERSE TRAVEL CENTER (UTC), is a leading travel agency providing contribution to Aviation, Tourism & Education sector in Bangladesh with the full satisfaction of related concern. The agency's motto is to provide quality and dedicated service to the concerned industry at all times. UTC has always maintained its goodwill, which has allowed the agency to grow its activity in various sectors. Vision: To be the world leader in Aviation, Tourism & Education Sector.

29/12/2016

ভ্রমণকারীদের জন্য আগাম অ্যাপয়েন্টমেন্ট প্রয়োজন নেই

১ জানুয়ারি ২০১৭ থেকে ভারতীয় ভিসা প্রাপ্তি প্রক্রিয়া সুবিন্যস্ত, উন্মুক্ত ও সহজ করার চলমান প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে ভারতীয় হাই কমিশন নিশ্চিত বিমান, ট্রেন বা বাসের (যথাযথ বাংলাদেশ-ভারত বাস সার্ভিস কর্তৃপক্ষের ইস্যুকৃত) টিকেটসহ সকল বাংলাদেশী ভ্রমণকারী ই-টোকেন/আগাম অ্যাপয়েন্টমেন্ট তারিখ ছাড়াই তাদের টুরিস্ট ভিসা আবেদনপত্র জমা দিতে পারবেন।

২. ভ্রমণেচ্ছুরা ভ্রমণের টিকেটসহ তাদের পূরণকৃত ভিসা আবেদনপত্র আইভিএসি মিরপুর, আলামিন আপন হাইটস, ২৭/১/বি (২য় তলা), শ্যামলী (শ্যামলী সিনেমা হলের বিপরীতে), মিরপুর রোড, ঢাকা-১২০৭-এ সকাল ০৮.০০টা থেকে দুপুর ০১.০০টা পর্যন্ত জমা দিতে পারবেন। ভ্রমণের তারিখ ভিসা আবেদনপত্রের জমাদানের ৭ দিন পরের তবে ১ মাসের মধ্যে হতে হবে।

৩. নিশ্চিত বিমান, ট্রেন বা বাসের (যথাযথ বাংলাদেশ-ভারত বাস সার্ভিস কর্তৃপক্ষের ইস্যুকৃত) টিকেটসহ নারী ভ্রমণকারী ও তাদের নিকটতম পরিবারের সদস্যদের অ্যাপয়েন্টমেন্ট ছাড়া সরাসরি আবেদনপত্র জমাদানের স্কিমটি আইভিএসি উত্তরার পরিবর্তে ১ জানুয়ারি ২০১৭ থেকে আইভিএসি মিরপুর কেন্দ্রে অব্যাহত থাকবে।

৪. অ্যাপয়েন্টমেন্ট তারিখ/ই-টোকেনধারী আবেদনকারীরা তাদের টুরিস্ট ভিসা আবেদনপত্র আইভিএসি গুলশান, উত্তরা, মতিঝিল, ময়মনসিংহ, বরিশাল, খুলনা, যশোর, রংপুর, রাজশাহী, চট্টগ্রাম ও সিলেটে জমাদান অব্যাহত রাখতে পারবেন। আইভিএসি মিরপুর ১ জানুয়ারি ২০১৭ থেকে নিশ্চিত ভ্রমণকারী ও প্রবীণ নাগরিকদের সরাসরি টুরিস্ট ভিসা আবেদপত্র গ্রহণ করবে।

৫. এসব ব্যবস্থা প্রবর্তনের ফলে ভারত ভ্রমণের নিশ্চিত টিকেটসহ বাংলাদেশের কোন আবেদনকারীর আর ই-টোকেন/অনলাইন অ্যাপয়েন্টমেন্ট তারিখের প্রয়োজন হবে না। ভারত ভ্রমণেচ্ছু বাংলাদেশীদের ভারতীয় ভিসা প্রাপ্তি সহজ এবং দু’দেশের মধ্যে মানুষে-মানুষে যোগাযোগ ও সম্পর্ক বৃদ্ধি করার লক্ষ্যে এসব ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
****

07/07/2016

May Allah bring you joy, happiness, peace and prosperity on this blessed occasion.
Wishing you and your family on this happy occasion of Eid!
🌂🌂Eid Mubarak!🌂🌂

29/05/2016

ভারতীয় পর্যটন ভিসা আবেদন পদ্ধতিতে পরিবর্তন এনেছে সে দেশীয় হাই কমিশন। এখন থেকে অনলাইনে আবেদনের ক্ষেত্রে অবশ্যই প্রার্থীকে প্রকৃত মোবাইল নম্বর যোগ করতে হবে আবেদনপত্রে।

29/05/2016

সাক্ষাতের তারিখ বা ই-টোকেন ছাড়াই টুরিস্ট ভিসা আবেদনপত্র গ্রহণের জন্য ঈদ ক্যাম্পের আয়োজন করেছে ঢাকার ভারতীয় হাইকমিশন। আগামী ৪ থেকে ১৬ জুন (শুক্রবার ১০ জুন ২০১৬ ছাড়া) পর্যন্ত সকাল ৮টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত এই আবেদন করা যাবে। ঈদ ভিসা ক্যাম্প হবে ভারতীয় হাই কমিশনের নতুন চ্যান্সেরি...

17/02/2016

মালায়শিয়ায় আজ থেকে অবৈধ অভিবাসী বৈধকরন পক্রিয়া শুরু হয়েছে। এ বিষয়ে শুরুতেই কিছু কথা অনেকই ভাবছেন।যেমন আজকেই আপনি ফিঙ্গার প্রিন্ট দিয়ে বৈধতা পেয়ে যাবেন, যদি এমন ভেবে থাকেন তাহলে ভুল ধারণা। প্রথমেই আপনাকে ফিঙ্গার প্রিন্ট দিতে হবে না, আজ থেকে শুরু হলো নিবন্ধন এর
কাজ। আপনার মালিক আজ থেকে নিবন্ধন করতে পারবেন অনলাইন এর মাধ্যমে, তার কোম্পানি ও পরে আপনাকে। সেক্ষেত্রে আপানকে কিছুই করতে হবে না যা করবে আপনার মালিক বা সরকারের মননিত এজেন্ট।কিন্ত এবারের পুনর্নিবন্ধন প্রক্রিয়াটি একটু বিভিন্ন হওয়াতে অনেকেই দ্বিধা-দন্ধে আছেন কিভাবে বৈধ হবেন। আপনাদের বুঝার সুবিধার জন্য নিচে ধাপে ধাপে বর্ণনা করা হলো। এই পোস্টটি শেয়ার করে আপনার আরেক জন প্রবাসী ভাইকে সাহায্য করুন।
এখন আপনার করনীয় কি ?
১. বৈধ হবার জন্য আপনাকে যা করতে হবে একটি কোম্পানির অধীনে যেতে হবে। যে কোম্পানি তার অধীনে আপনাকে নিয়োগ দিবে এবং আপনার ভিসা বৈধ করবে। এবারের নিয়মে আপনাকে তেমন কিছু করতে হবে না
আর কোন দালালেরও সাহায্য লাগবে না।
২. আপনাকে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
কোম্পানির মালিক কে দিতে হবে। দালালের হতে কোনো ভাবেই পাসপোর্ট দিবেন না। কোম্পানির মালিক আপনার কাগজপত্র MyEG এর অফিসে জমা দিবে এবং তারপর আপনি।আঙুলের ছাপ (Finger) দিবেন।
!!!! যা করবেন না ….!
১. কোনো দালালের সাথে যোগাযোগ এবং পাসপোর্ট দেওয়ার কথা চিন্তা করবেন না।
২. তাড়াহুড়ো না করে বুঝে শুনে করুন।
৩. আপনার পরিচিত কোম্পানি বা এজেন্ট ছাড়া অন্য কোনো কোম্পানির সাথে লেনদেন করবেন না।
পুনর্নিবন্ধন প্রক্রিয়া এর প্রথম ধাপ : এই কাজ গুলো করবে আপানর মালিক, আপনি নন। ……
ধাপ ১: MyEG ব্যবহারকারী হিসেবে লগইন করুন অথবা নিবন্ধন করুন।
ধাপ ২: “Jabatan Imigresen Malaysia” লিখা
বাটনে ক্লিক করুন।
ধাপ ৩: Foreign Workers PL(KS) Permit Renewal”
অপশনটি নির্বাচন করুন।
ধাপ ৪: এবার বিদেশী কর্মীদের তথ্য পূরণ করুন।
ধাপ ৫: কি ভাবে আপনি অর্থপ্রদান করতে চান তা নির্বাচন করুন।
ধাপ ৬: উপরের ধাপগুলো সঠিক ভাবে সম্পূর্ণ হলে এবং সফলভাবে লেনদেন সম্পন্ন হলে 2 কার্যদিবসের মধ্যে PL(KS) পারমিট নিয়োগকর্তার নিকট প্রেরণ করা হবে।
ধাপ ৭: এবার নিয়োগকর্তাকে কর্মীদের
সার্টিফিকেট এবং প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
প্রস্তুত করতে হবে।
ধাপ ৮: পারমিট নিয়োগকর্তার নিকট পৌঁছানো পর কর্মীদের সার্টিফিকেট এবং প্রয়োজনীয় কাগজপত্র MyEG এর অফিসে জমা দিতে হবে। এবং এরপর বায়োমেট্রিক যাচাইয়ের জন্য
আঙুলের ছাপ নেওয়া হবে।
# # নিবন্ধন করার লিংক: https://app1.myeg.com.my/eser…/Registration/
registration.jsp
ওপরের কাজ গুলো সম্পন্ন করবে কোম্পানির মালিক
# # আরো বিস্তারিত জানতে হয় তাহলে
আপনার কোম্পানির নিয়োগকর্তার সাথে
আলোচনা করুন অথবা মালয়েশিয়া ইমিগ্রেশন ডিপার্টমেন্টের (03 – 8880 – 1555) সাথে
যোগাযোগ করুন।
(লাইক, কমেন্ড ও শেয়ার করে এক্টিভ থাকুন by malaysiabdnews)

https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=1306208302728749&id=100000187756965
13/02/2016

https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=1306208302728749&id=100000187756965

দেশের বাইরে বেড়ানোর ক্ষেত্রে অনেকেরই প্রথম পছন্দ থাকে কলকাতা। বাঙ্গালিয়ানা সংস্কৃতি, ভাষার ঐক্য আর ভৌগোলিক নিকট অবস্থান সব মিলিয়ে কলকাতায় বেড়ানো হতে পারে স্বল্প…

Improve your knowledge..
18/09/2015

Improve your knowledge..

হয়তো এমন খবর দেখে আশ্চর্য হতে পারেন। কিন্তু আসলেও ঘটনাটি সত্যি। শুধু বাংলাদেশী পাসপোর্ট থাকলেই ভিসা ছাড়াই যেতে পারবেন ৫০টি দেশে!

A GREAT NEWS FOR ALL BANGLADESHIS..
08/09/2015

A GREAT NEWS FOR ALL BANGLADESHIS..

http://www.prothom-alo.com/bangladesh/article/620155/%E0%A6%AD%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%AE%E0%A6%A3-%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0...
03/09/2015

http://www.prothom-alo.com/bangladesh/article/620155/%E0%A6%AD%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%AE%E0%A6%A3-%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A7%87-%E0%A6%B8%E0%A6%AC%E0%A6%87-%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A6%BE-%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A7%87-%E0%A6%B8%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%B0%E0%A6%BF

ভ্রমণ (ক্যাটাগরি টি) বাদে সব ধরনের ভিসার আবেদন স্টেট ব্যাংক অব ইন্ডিয়া পরিচালিত সব ভারতীয় ভিসা আবেদন কেন্দ্রে (আইভিএসি) সরাসরি জমা নেওয়া হবে। ই-টোকেন বা অনলাইনে নির্ধারিত সাক্ষাতের সময়সূচি ছাড়াই এ ধরনের ভিসার আবেদন জমা দেওয়া যাবে। ঢাকায় ভারতীয় হাই কমিশন আজ বুধবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য...

Indian e - Token For Applying Visa..Only @ 2,250 BDTRequirements:1. Passport Copy2. National Id Copy/ Birth Certificate ...
02/09/2015

Indian e - Token For Applying Visa..
Only @ 2,250 BDT

Requirements:

1. Passport Copy
2. National Id Copy/ Birth Certificate Copy
3. Utility Bill Copy (electric / gas / water)
4. Visiting Card
5. Photo 2"X 2"
6. Occupation / for employee – leave letter(on office pad) & request letter / if business then-trade license,tin,tax-toke,etc.

For more information, please mail us at [email protected] or give your comment.

We do online visa application for India.Please provide this these below documents for e-token & VisaFee : 2500 BDT Only
02/09/2015

We do online visa application for India.
Please provide this these below documents for e-token & Visa
Fee : 2500 BDT Only

25/08/2015

VISA PROCESS FOR..
* INDIA
* NEPAL
* SINGAPORE
* THAILAND
* MALAYSIA

We do online visa application for India.Please provide this these below documents for e-token & VisaFee : 2250 BDT Only
06/08/2015

We do online visa application for India.
Please provide this these below documents for e-token & Visa
Fee : 2250 BDT Only

Required Docs

23/07/2015
A VERY SPECIAL EID MUBARAK
11/07/2015

A VERY SPECIAL EID MUBARAK

http://www.m.banglanews24.com/detailnews.php?nid=396035&cid=15
17/06/2015

http://www.m.banglanews24.com/detailnews.php?nid=396035&cid=15

ঢাকা: বাংলাদেশের জন্য ইলেক্ট্রনিক ভিসা পদ্ধতি চালু করতে যাচ্ছে ভারত। এর মাধ্যমে অন-অ্যারাইভাল ভিসা সুবিধা পাবে বাংলাদেশি ভ্রমণকারীরা। অনলাইনে আবেদন করে চার দিনের মধ্যেই থাকবে দেশটি সফরের সুযোগ।

http://www.kalerkantho.com/print-edition/industry-business/2015/06/09/231343 .KkERh1aU.dpuf
12/06/2015

http://www.kalerkantho.com/print-edition/industry-business/2015/06/09/231343 .KkERh1aU.dpuf

বৈচিত্র্যের সন্ধান আর ঐতিহ্যের নান্দনিক সৌন্দর্য উপভোগ করতে প্রতিবছর কোটি কোটি পর্যটক ছুটে আসছে এশিয়ার শহরগুলোতে। এমন প্রবণতায় বিশ্বের পর্যটন

Create your FUTURE..
29/05/2015

Create your FUTURE..

23/05/2015

দেশী বিদেশী মুদ্রা সীমার পরিবর্তিত ভ্রমণ প্যাকেজ ............................................................
১. বাংলাদেশী মুদ্রা সীমা
আগমণ বা বহির্গমণকালে কোনরূপ ঘোষণা ছাড়া মাথাপিছু বাংলাদেশী মুদ্রায় সবোর্চ্চ ৫,০০০ টাকা সঙ্গে রাখতে পারবেন। বাংলাদেশী মুদ্রা পাসপোর্টে এন্ডডোর্স হয় না, মনে রাখবেন ।
বর্ণিত সীমার অতিরিক্ত টাকা থাকলে, বহির্গমণকালে অবশ্যই ডিপার্টিং বন্দরের যেকোন অথরাইজড ডিলার/ব্যাংক থেকে বিদেশী মুদ্রায় কনভার্ট করে পাসপোর্টে এনডোর্স করে নিন, কারণ ৫০০০ টাকার অতিরিক্ত এক পয়সাও বহন করা যাবে না :-)

২. বৈদেশিক মুদ্রা সীমা

ক) আগমনকালে যে কোন অংকের বৈদেশিক মুদ্রা সঙ্গে আনতে পারবেন, এনডোর্সমেন্টের বালাই নেই। বুঝেনইতো, যত বেশি আনবেন তত বেশি দেশের লাভ । তবে ৫,০০০ মার্কিন ডলার বা তার সমমূল্যের বৈদেশিক মুদ্রার অধিক হলে নির্ধারিত FMJ ফরমে শুল্ক কর্তৃপক্ষের নিকট ঘোষণা দিতে ভুলে গিয়ে বিপদে পইড়েন না । ঘোষণায় পয়সা লাগে না ।

খ) বহির্গমণকালে ‘ভ্রমণ কোটা’ অনুযায়ী বৈদেশিক মুদ্রা অবশ্যই পাসপোর্টে এনডোর্স করে নিবেন। এনডোর্সমেন্ট ছাড়া সিঙ্গেল পেনিও নেয়া যাবে না। তবে Diplomats/Privileged persons/UN personnel, Govt. officials travelling on official duties- এঁদের ক্ষেত্রে এনডোর্সমেন্ট না হলেও চলবে ফরেইনার ও এনআরবিগণ কিউতে থাকেন, পরে আসছি..
ভ্রমণ কোটা
ব্যক্তিগতঃ
বার্ষিক ১২,০০০ মার্কিন ডলার বা সমমূল্যের বৈদেশিক মুদ্রা
>সার্কভুক্ত দেশ এবং মিয়ানমার = ৫,০০০ মার্কিন ডলার বা সমমূল্যের বৈদেশিক মুদ্রা
>বাংলাদেশ কর্তৃক স্বীকৃত অন্যান্য দেশ = ৭,০০০ মার্কিন ডলার বা সমমূল্যের বৈদেশিক মুদ্রা
একসাথে উপর্যুক্ত দু’প্রকারের দেশ ভ্রমণ করলে কত হবে? সাত আর পাঁচে যা হয় .
চিকিৎসাজনিতঃ
ডাক্তারি কাগজপত্র প্রদর্শন সাপেক্ষে ১০,০০০ মার্কিন ডলার পর্যন্ত। তার অতিরিক্ত দরকার হলে বিনা-চিকিৎসায় মরার রিস্ক নেয়ার দরকার নেই। যেকোন অথরাইজড ব্যাংককে প্রয়োজনীয় কাজগপত্র দেখালেই বেঁচে যাবেন . প্রয়োজন সাপেক্ষে অতিরিক্ত মুদ্রার অনুমোদন বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে তাঁরাই নিবে দিবেন।
শিক্ষাজনিতঃ
ব্যক্তিগত ভ্রমণ কোটার সমান। তো টিউশন ফি, হোস্টেল ফি.. এগুলো নিয়ে টেনশনের কিছু নেই। ব্যাংকের মাধ্যমে প্রয়োজনীয় পরিমাণ মুদ্রা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আগেভাগেই জমা/পাঠিয়ে দিন। প্রবলেম সলভড

মাইগ্রেশনজনিত প্রথমবারঃ
ওয়েত্তুরি, এক কথা বলতে ভাল্লেগেনা বারবার । সেইম টু সেইম...ব্যক্তিগত ভ্রমণ
ব্যাবসায়িকঃ
উনারা আমাত্তে বেশি জানেন
আর কোন “জনিত” বাদ গেলে আমি দায়ী নই। বাংলাদেশ ব্যাংকের ওয়েবসাইট ঘাটুন যাইহোক, দুষ্টুমি রেখে সিরিয়াস কথায় আসি। যেভাবেই ভ্রমনে যাননা কেন, প্রতি ভ্রমণে সাম্প্রতিক পরিবর্তিত ক্যাশ-হোল্ডিং-লিমিট মনোযোগসহ পড়বেন প্লিজ....
- মার্কিন ডলারে ৫০০০ + অবশিষ্ট প্রাপ্যতা, অন্য অবাধ বিমিনয় যোগ্য বৈদেশিক মুদ্রায়
- মার্কিন ডলার ছাড়া অন্য অবাধ বিমিনয় যোগ্য মুদ্রায় প্রাপ্যতার পুরোটায় খুব খুশী, না?? মার্কিন ডলারে এত রেস্ট্রিকশন কেন, কইতে পারি না
- এত খুশী হওয়ার কিছু নাই, এত্তে খুশির খবর আছে তাই ক্রেডিট/ডেবিট/প্রিপেইড কার্ডে নেয়া যাবে প্রাপ্যতার পুরোটাই, যেখানে মাকিন-অমার্কিন ডলারের কোনরূপ বাধানিষেধ নাই
১২ বছরের কম ছোট্ট সোনামনিদের মন খারাপ? ১০০ বছর বয়সীরাও যা পাবে, তার অর্ধেক...কম কী
বৈদেশিক মুদ্রা পকেটে করে নেন আর হাতে করে নেন...পাসপোর্টে এনডোর্সমেন্ট মাস্ট। ভিসা টিকেট কাগজপত্র বাসায় ফেলে এসে বারবার ব্যাংকে লেফ্ট-রাইট করার মানে হয়না। আর ধরুন, বছরের প্রথম ভ্রমণেই লোভ সামালতে পারলেন না... মাশ-আল্লাহ, প্রাপ্যতার পুরোটা নিয়ে দিলেন রওয়ানা। ফিরে এসে দেখলেন কাজের কাজ কিছুই হল না... বেশির ভাগ মুদ্রাই পকেটে পরের ভ্রমণ খতম?? নাহ, দয়াকরে কার্বমার্কেটে না গিয়ে অব্যায়িত মুদ্রা অথরাইজড ডিলার/ব্যাংকে ক্যাশ করুন এবং রসিদ (এনক্যাশমেন্ট সার্টিফিকেট) সংগ্রহে রাখুন। পরবর্তি ভ্রমণে কোটা এডজাস্টমেন্টে ওটাই একমাত্র ভরসা
ফরেইনার, এনআরবিদের আসা-যাওয়ার ক্ষেত্রে বাংলাদেশি মুদ্রা সীমার শর্ত ছাড়া অন্য কোটা শর্ত খাটবেনা। যেই পরিমাণ বোইদেশিক মুদ্রা নিয়ে দেশে এসেছেন অনধিক সেই পরিমাণ অব্যায়িত মুদ্রা পাসপোর্টে এনডোর্স ছাড়াই নিয়ে যেতে পারবেন। আসার সময় ৫০০০ মার্কিন ডলার বা সমমূল্যের অতিরিক্ত হলে নির্ধারিত এফএমজে ফরমে আস্তে করে ডিক্লেয়ার করে আসবেন এবং যাবার সময় সেই ডিক্লেয়ার্ড ফরম বাসায় রেখে আইসেন না
স্থল, নৌ বা বিমান, যে কোন বন্দরের ক্ষেত্রেই একই নিয়ম প্রযোজ্য হইবেক
দুঃখিত, এত বড় লম্বা ইতিহাসের শেষ লাইন পর্যন্ত আপনাদের ধরে রাখার জন্য অনেক দুষ্টুমি করেছি, ইনফরমাল ল্যাংগুয়েজ ব্যবহার করেছি। হয়রানি রোধে এগিয়ে আসুন।

23/05/2015

শিক্ষা, জীবন ও জীবিকার সন্ধানে বাংলাদেশের অনেক নাগরিক পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে বসবাস করছে। এসব জনগণকে প্রতিনিয়তই অনাকাঙ্ক্ষিত বিভিন্ন দুর্ঘটনার শিকার হতে হয়। এসব অনাকাঙ্ক্ষিত দুর্ঘটনা থেকে নাগরিকদের রক্ষা করার জন্য বাংলাদেশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ করে থাকে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কনস্যুলার ও কল্যাণ অনুবিভাগ বিদেশে অবস্থিত বাংলাদেশের দূতাবাসসমূহ এবং বাংলাদেশী নাগরিকদের বহুমুখী কনস্যুলার সেবা প্রদান করে থাকে। বিদেশে অবস্থানকালে কোন ব্যক্তির যদি কোন প্রকার কনস্যুলার সেবার প্রয়োজন হয়, তাহলে তিনি নিকটস্থ বাংলাদেশ দূতাবাসের সাথে যোগাযোগ করে কিংবা দেশে তাঁর নিকটজন তাঁর পক্ষে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কনস্যুলার ও কল্যাণ অনুবিভাগের সাথে যোগাযোগপূর্বক কনস্যুলার সেবা গ্রহণ করতে পারেন।

বিদেশে আটক বাংলাদেশীদের দেশে প্রত্যাবাসন

প্রবাসে কোন বাংলাদেশী আটক হলে বা কারাদন্ড হলে এবং তার আত্মীয়-স্বজন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কনস্যুলার ও কল্যাণ অনুবিভাগে যোগাযোগ করলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় স্বল্পতম সময়ে সংশ্লিষ্ট দেশে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাসকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য অনুরোধ করে। তবে, এক্ষেত্রে যোগাযোগের সুবিধার্থে আটক ব্যক্তির সঠিক ও বিশদ পরিচয় বিবরণী (নাম, ঠিকানা, পাসপোর্ট নম্বর, আটকের স্থান ও সম্ভাব্য টেলিফোন নম্বর ইত্যাদি) এবং আবেদনকারীর নাম, ঠিকানা ও টেলিফোন নম্বর থাকা প্রয়োজন।

প্রবাসে কোন বাংলাদেশীর দেশে প্রত্যাবাসন সংক্রান্ত কোন সমস্যা হলে সংশ্লিষ্ট দেশে অবস্থিত বাংলাদেশের দূতাবাস অথবা পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পরিচালক (কনস্যুলার ও কল্যাণ) বরাবর আবেদন করলে সম্ভাব্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্হা গ্রহণ করা হয়।

এছাড়াও প্রবাসী বাংলাদেশীদের অন্য যে কোন সমস্যা জানিয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পরিচালক (কনস্যুলার ও কল্যাণ) বরাবর আবেদন করলে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়।

বাংলাদেশের যে সকল নাগরিক জনশক্তি, কর্মসংস্হান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর অনুমতি নিয়ে বিদেশে গমন করেন, তাদের মধ্যে কেউ বিদেশে আর্থিক সমস্যার সম্মুখীন হলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জনশক্তি, কর্মসংস্হান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর সহায়তায় এবং উক্ত ব্যক্তির আত্মীয়-স্বজন কর্তৃক প্রদত্ত খরচে তাদের দেশে ফেরৎ আনার ব্যবস্হা গ্রহণ করে।

ক্ষতিপূরণ আদায়ে সহায়তা

প্রবাসী বাংলাদেশীরা চাকুরিরত অবস্থায় মৃত্যুবরণ করলে চাকুরির শর্তানুযায়ী তাঁদের ক্ষতিপূরণ আদায়ে জনশক্তি, কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরো ও সংশ্লিষ্ট বাংলাদেশ দুতাবাসের সহযোগিতায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করে থাকে। মৃত ব্যক্তির বৈধ উত্তরাধিকারীগণের আবেদনের ভিত্তিতে জনশক্তি, কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরো আদায়কৃত ক্ষতিপূরণ প্রদানের ব্যবস্থা নেয়। উল্লেখ্য যে আবেদনপত্রের সঙ্গে নিম্নোক্ত দলিলাদি/তথ্যাদি থাকা প্রয়োজন।

মৃত ব্যক্তির পাসপোর্ট/পরিচয়পত্র;
নিয়োগকারী ব্যক্তি/প্রতিষ্ঠানের নাম ও ঠিকানা;
মৃত্যুর স্থান, তারিখ এবং মৃত্যুর কারণ;
আবেদনকারীর পূর্ণ ঠিকানা;
বৈধ উত্তরাধিকার সংক্রান্ত সনদ।
এছাড়াও আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ বা পঙ্গুত্ববরণকারী প্রবাসী বাংলাদেশীদের ক্ষতিপূরণ আদায়ের ক্ষেত্রেও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সংশ্লিষ্ট অন্যান্য সরকারী প্রতিষ্ঠানের সাথে সমন্বয়পূর্বক প্রয়োজনীয় সহায়তা প্রদান করে।

দ্বৈত নাগরিকত্ব

কোন প্রবাসী বাংলাদেশী নাগরিক উত্তর আমেরিকা (যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা) অথবা ইউরোপের কোন দেশের নাগরিকত্ব গ্রহণ করলে সে দেশের নাগরিকত্ব প্রাপ্তির জন্য পঠিতব্য শপথ বাক্যে বা কোন দলিলে যদি বাংলাদেশের প্রতি আনুগত্য প্রত্যাহারের শপথ না থাকে, তাহলে তাঁর বাংলাদেশী নাগরিকত্ব বহাল থাকবে। এক্ষেত্রে বিদেশী নাগরিকত্বধারী প্রবাসী বাংলাদেশী তার বাংলাদেশী পাসপোর্ট ব্যবহার ও নবায়ন করতে পারবেন।

মৃত ব্যক্তির লাশ দেশে ফিরিয়ে আনা

প্রবাসে কোন বাংলাদেশী মৃত্যুবরণ করলে তার লাশ দেশে ফিরিয়ে আনা অথবা নিকটাত্মীয় বা বৈধ অভিভাবকের অভিপ্রায় অনুযায়ী প্রবাসে তার লাশ সনাক্ত/দাফনের জন্য প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্হান মন্ত্রণালয় এবং জনশক্তি, কর্মসংস্হান এবং প্রশিক্ষণ ব্যুরোর সাথে সমন্বয়পূর্বক পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় প্রয়োজনীয় ব্যবস্হা গ্রহণ করে। এক্ষেত্রে মৃত ব্যক্তির নিকটাত্মীয়/বধ অভিভাবককে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কনস্যুলার ও কল্যাণ অনুবিভাগ বরাবর মৃত ব্যক্তির নিম্নোক্ত তথ্যাবলীসহ একটি আবেদনপত্র দাখিল করতে হয়।

বাংলাদেশী নাগরিকত্ব প্রমাণের সনদপত্র; পাসপোর্ট (প্রথম পাঁচ পাতা)/ট্রাভেল পারমিট-এর অনুলিপি; চাকরি সংক্রান্ত প্রয়োজনীয় তথ্যাদি (যেমন, চাকরিস্থল, চাকরিদাতার পূর্ণাঙ্গ নাম, ঠিকানা, টেলিফোন নম্বর ইত্যাদি এবং আনুষঙ্গিক অন্যান্য তথ্যাদি যদি থাকে)।

উপর্যুক্ত তথ্য সম্বলিত আবেদন পত্র প্রাপ্তির পর পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সাধারণত তিন কর্মদিবসের মধ্যে আবেদনপত্রটি প্রয়োজনীয় কার্যার্থে বিদেশে অবস্থিত বাংলাদেশের সংশ্লিষ্ট দূতাবাসে প্রেরণ করে থাকে। উল্লেখ্য, লাশ দেশে ফিরিয়ে আনার পর তা নিকটাত্মীয়/বৈধ অভিভাবকের নিকট হস্তান্তর এবং আনুষঙ্গিক অন্যান্য প্রয়োজনীয় কার্য জনশক্তি, কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরো (BMET) (ঠিকানাঃ ৮৯/২, কাকরাইল, ঢাকা। ফোনঃ ৯৩৩৯৭০৫, ৯৩৫০৮৪৮; ফ্যাক্সঃ ৮৩১৯৯৪৮) সম্পাদন করে থাকে। পক্ষান্তরে, বিদেশে মৃত্যুবরণকারী ব্যক্তির কোন নিকটাত্মীয় বা শুভানুধ্যায়ী তাঁর সাথে থাকলে তিনি সেই দেশে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাসে যোগাযোগ করলে সংশ্লিষ্ট মিশন একই রকম সহযোগিতা প্রদান করবে।

জরুরী অবস্থায় সহায়তা

প্রবাসী ব্যক্তিগণ সংশ্লিষ্ট দেশে বসবাসরত অবস্থায় হঠাৎ কোন জরুরী বা দূর্যোগপূর্ণ অবস্থার শিকার হলে সে দেদশে অবস্হিত বাংলাদেশ দূতাবাস অথবা বাংলাদেশে অবস্হিত প্রবাসী ব্যক্তির আত্মীয়-স্বজনের কাছ থেকে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় প্রয়োজনীয় সহায়তা প্রদান করে (যেমনঃ প্রাকৃতিক বা অন্য কোন দুর্যোগ আক্রান্ত প্রবাসীদের এক স্হান থেকে অন্য নিরাপদ স্হানে সরিয়ে নেয়া)। প্রবাসে হারিয়ে যাওয়া কোন ব্যক্তির সন্ধান লাভের জন্যও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় প্রয়োজনীয় তথ্য প্রাপ্তি সাপেক্ষে সংশ্লিষ্ট দেশে বাংলাদেশ দূতাবাসের মাধ্যমে সহায়তা প্রদান করে।

এছাড়াও বাংলাদেশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কনস্যুলার ও অণু বিভাগ নিম্নোক্ত সেবা প্রদান করে থাকে।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে কনস্যুলার সেবা ও ডকুমেন্ট সত্যায়নের সময়সূচী:

ডকুমেন্ট গ্রহণের সময় সকাল ৮:৩০ থেকে বেলা ১১:০০টা পর্যন্ত
ডকুমেন্ট প্রদানের সময় একই কর্ম দিবসে বিকাল ৩:০০টার পর।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কনস্যুলার ও কল্যাণ অনুবিভাগ কর্তৃক এই সকল সেবা সম্পূর্ণ বিনামূল্যে প্রদান করা হয়:

দলিল-দস্তাবেজ প্রত্যয়ন সংক্রান্ত নিয়মাবলী

১. বোর্ড/বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক প্রদত্ত সনদ (Board/University Certificate):

সরকারী/বেসরকারী বোর্ড/শিক্ষা প্রতিষ্ঠান/বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক যাচাই (verification) প্রত্যয়নপূর্বক (attestation) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের/বিশ্ববিদ্যালয়ের সংশিষ্ট শাখা কর্তৃক প্রত্যয়ন এবং সরকার কর্তৃক অনুমোদিত নোটারী পাবলিক কর্তৃক প্রত্যয়ন ক’রে জমা দিলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ঐ সনদ পত্রের সীল ও স্বাক্ষরসমূহের প্রত্যয়ন করে।

২. পারিবারিক সনদসমূহ ও বিবাহসংক্রান্ত অন্যান্য দলিলাদি(Family Certificate and Marital Documents):

ইউপি চেয়ারম্যান/ওয়ার্ড কমিশনার কর্তৃক প্রদত্ত পারিবারিক দলিলসমূহ নোটারী পাবলিক কর্তৃক প্রত্যয়নপূর্বক এবং বিবাহসংক্রান্ত দলিলাদি নোটারী পাবলিক ও আইন মন্ত্রণালয় কর্তৃক প্রত্যয়ন সাপেক্ষে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ঐ সনদপত্রের সীল ও স্বাক্ষর প্রত্যায়িত করে।

৩. জন্ম সনদ/মৃত্যু সনদ (Birth/Death Certificate):

সিটি কর্পোরেশন/স্যানিটারী ইন্সপেক্টর (Sanitary Inspector) ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান কর্তৃক প্রদত্ত জন্ম সনদসহ হাসপাতাল কর্তৃক প্রদত্ত জন্ম সনদ গ্রহণযোগ্য। মৃত্যুর সনদ (death certificate) সিটি কর্পোরেশন বা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এবং সরকারী ডাক্তার কর্তৃক প্রদত্ত হতে হবে। নোটারী পাবলিক কর্তৃক সত্যায়ন করে জমা দিলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ঐ সনদপত্রের সীল ও স্বাক্ষরসমূহ প্রত্যায়িত করে।

৪. অবিবাহিত সনদপত্র (Marital Status Certificate):

সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসক কার্যালয় থেকে প্রদত্ত “অবিবাহিত সনদপত্র” নোটারী পাবলিক কর্তৃক সত্যায়ন করে জমা দিলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ঐ সনদপত্রের সীল ও স্বাক্ষরসমূহ প্রত্যায়িত করে।

৫. অভিভাবক সনদপত্র (Guardianship Certificate):

সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসক কার্যালয় কর্তৃক প্রদত্ত অভিভাবক সনদপত্র (guardianship certificate), পারিবারিক আদালতের রায়ের কপি (প্রথম শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেট কর্তৃক সত্যায়িত) নোটারী পাবলিক কর্তৃক সত্যায়ন ক’রে জমা দিলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ঐ সনদপত্রের সীল ও স্বাক্ষরসমূহ প্রত্যায়িত করে।

৬. পুলিশ প্রত্যয়নপত্র (Police Clearance Certificate):

সংশ্লিষ্ট পুলিশ সুপারিন্টেনডেন্ট পুলিশ প্রত্যয়নপত্র স্বাক্ষর করে একটি অধিপ্রেরণ পত্রের মাধ্যমে পররাষ্ট্র সচিব বরাবর প্রেরণ করেন। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় উক্ত প্রত্যয়ন পত্রের সীল ও স্বাক্ষর প্রতিস্বাক্ষরিত করে স্ব স্ব জেলা পুলিশ সুপারিন্টেনডেন্ট কার্যালয়ে প্রেরণ করে থাকে ।

৭. বাণিজ্যিক সনদপত্র (Commercial Documents) :

বীমা ও বাণিজ্যিক সনদপত্র (Insurance and Commercial documents) স্হানীয় চেম্বার অব কমার্স, প্রযোজ্য, ক্ষেত্রে জয়েন্ট স্টক কোম্পানীর রেজিস্ট্রার, অথবা সংশ্লিষ্ট বীমা অফিস ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয় থেকে সত্যায়নপূর্বক নোটারী পাবলিক কর্তৃক প্রতি-সত্যায়নপূর্বক জমা দিলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ঐ সনদপত্রের সীল ও স্বাক্ষরসমূহ প্রত্যায়িত করে।

৮. ব্যাংক বিবরণী/সনদপত্র (Bank Statement):

ব্যাংক বিবরণী বা সনদপত্র অর্থ মন্ত্রণালয় ও অনুমোদিত নোটারী পাবলিক কর্তৃক সত্যায়নপূর্বক জমা দিলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় উক্ত বিবরণ/সনদপত্রের সীল ও স্বাক্ষরসমূহ প্রত্যায়িত করে।

৯. আম মোওুারনামা (Power of Attorney):

বিদেশ থেকে প্রেরিত আম মোক্তারনামা (power of attorney) সংশ্লিষ্ট দেশে অবস্হিত বাংলাদেশ দূতবাস/মিশন কর্তৃক সত্যায়ন করে অনুলিপিসহ দুই প্রস্হ জমা দিতে হয়। সংশিষ্ট ব্যক্তি অথবা যথাযথভাবে কর্তৃকপ্রাপ্ত (authorized) ব্যক্তি তাঁর পাসপোর্ট-এর কপিসহ প্রয়োজনীয় দলিলাদি মন্ত্রণালয়ে জমা দিলে উওু সনদপত্রের সীল ও স্বাক্ষরসমূহ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় প্রত্যায়িত করে

১০. অনুদিত সনদ (Translated Documents):

যে কোন অনুবাদ প্রত্যয়নের জন্য মূল সনদপত্র ও এর অনুবাদ অভিন্ন অনুমোদিত নোটারী পাবলিক কর্তৃক সত্যায়ন করে জমা দিলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় তা প্রত্যায়িত করে। উল্লেখ্য, উভয় সনদপত্রের ওপর সংশ্লিষ্ট অনুবাদ প্রতিষ্ঠান ও অনুবাদকের সীল ও স্বাক্ষর থাকা আবশ্যক।

দলিলাদি প্রত্যয়নের ক্ষেত্রে সাধারণ বিবেচ্য বিষয়সমূহ

যিনি সেবা গ্রহণে ইচ্ছুক তিনি নিজে উপস্হিত থেকে অথবা তাঁর পক্ষে কোন নিকটাত্মীয় তাঁর পরিচয় নিশ্চিত করে দলিলাদি জমা দেবেন। পরিচয় সনাক্তকরণের জন্য পাসপোর্টের প্রথম তিন পৃষ্ঠার অনুলিপি জমা দিতে হবে। পাসপোর্ট না থাকলে জাতীয় পরিচয় পত্রের অনুলিপি অথবা চেয়ারম্যান/সিটি কর্পোরেশনের কমিশনার থেকে ছবিসহ প্রত্যয়নপত্র বা গ্রহণযোগ্য প্রমাণপত্রসহ জমা দিতে হবে।
বিদেশে অবস্হানকারীদের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির পাসপোর্টের প্রথম তিন পৃষ্ঠার অনুলিপি এবং কর্তৃত্বপ্রাপ্ত (authorized) ব্যক্তির মাধ্যমে জমা দিতে হবে।

নিম্নোক্ত দলিলাদি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় কর্তৃক প্রত্যয়ন করা হয় নাঃ

জীবনবৃত্তান্ত;
ভিসার জন্য আবেদন;
অনুদান বা সাহায্যের আবেদন;
ব্যবসায় সংক্রান্ত দলিলপত্রাদি;
সরকারী সার্কুলার, গেজেট বা কোন সরকারী আদেশ (তবে ক্ষেত্র বিশেষে সংশ্লিষ্ট সরকারী প্রতিষ্ঠান কর্তৃক সত্যায়নসহ লিখিত অনুরোধের প্রেক্ষিতে নোটারী পাবলিক কর্তৃক পুনঃসত্যায়ন করা হলে, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় তা প্রত্যায়িত করে থাকে

19/05/2015

STUDY + JOB in Malaysia.
PLEASE KNOW THE ACTUAL THING

মালায়শিয়া তে পড়ালেখা এবং চাকুরী এই ব্যাপারটা অনেকের কাছে এখন ও পরিষ্কার না। তাদের জন্য আজকের এই পোস্ট। যাইহোক …

মালায়শিয়া কাদের জন্য ?

যদি আমি ক্যাটাগরিতে ভাগ করি তাহলে ৪টা ক্যাটাগরি মানুষের জন্য মালায়শিয়া।

i) Genuine Student: যারা originally আসবে পড়ালেখা করতে ।
ii) Tourist/ Business Man: টুরিস্টরা আসবে বেড়ানোর জন্য। Business man যারা Business করবে ।
iii) Study + Job: যারা আসবে চাকুরি করতে কিন্ত থাকবে Student হিসাবে ।
iv) Work Permit/ Professional : যাদের মূল উদ্দেশ্য থাকবে চাকুরী কিংবা ছোট ব্যবসা ।

এবার বিস্তারিত ....

i) Genuine Student: যারা সত্যিকার অর্থে লেখাপড়া করতে আসবে তারা কোন ধরনের জব করে লেখাপড়ার খরচ উঠানোর চিন্তা না করাই ভাল । বড়জোর তারা Consultancy/Part time করে থাকা খাওয়ার খরচ উঠাতে পারবে । তাও আবার অনেক সময় কষ্ট হইয়ে যাই । Bachelor or Masters program এ ইউনিভার্সিটি/ কলেজ অনুসারে দুই থেকে ছয় লক্ষ টাকা প্রতি বছর খরচ হবে।
ii) Tourist/ Business Man: টুরিস্ট দের জন্য মালায়শিয়া খুবই সুন্দর জাইগা। কুয়ালালাম্পুর, পুত্রাজায়া, গেন্তিং হাইল্যান্ড, পেনাং, লংকা-বি সহ আর ও অনেক দেখার মত জাইগা আছে।
মালায়শিয়াতে বাংলাদেশী ব্যবসায়ীরা অনেকেই সফল আবার অনেকেই সবকিছু হারিয়েছে। Experience, Planning & Manpower িঠক তাকলে সফলতা আসতে বাধ্য।
iii) Study + Job: এই ব্যাপারটা সবার কাছে পরিষ্কার হওয়া উচিৎ। যারা মালায়শিয়া এসে চাকরি করে পড়াশুনা করে ডিপ্লোমা করবেন চিন্তা করছেন তাদের জন্য পোস্টটি গুরুত্বপূর্ণ। ডিপ্লোমা কোর্সে স্বপ্তাহে ১/২ দিন ক্লাস থাকে। সত্যিকার অর্থে ৮০% ডিপ্লোমা Student মালায়শিয়া আসে চাকরীর জন্য। আর যদি পড়াশোনা করতে হই তাহলে Full Time জব করা যাই না। সেক্ষেত্রে আপানাকে বছরে এক লক্ষ টাকা বাসা থেকে নিয়ে ভিসা রিনেউ করতে হবে। পার্ট টাইম জব করে শুদু থাকা+ খাওয়ার টাকা ব্যবস্তা করা সম্বব। এইজন্যই যারা পড়ার উদ্দেশ্য ডিপ্লোমা করতে আসে তারা Agency গুলোকে আসার পর গালাগাল করে। একমাত্র অযোগ্য স্টুডেন্টরাই Agency কে গালাগাল করে। তারা মূলত ইংরেজি তে কথা বলতে পারে না, তাই তারা ভাল কোনও জব ও পায় না। তারা মালায়শিয়া আসে শুদু ফুঁর্তি করার জন্য, ঘুমানোর জন্য আর রাত জেগে আড্ডা দেওয়ার জন্য। অনেক দেরিতে ঘুম তেকে উঠা মালায়শিয়ায় একটা কমন ব্যাপার। ভিসা & পাসপোর্ট সাথে থাকলে কুয়ালালামপুর কেন মালায়শিয়ার কোন জায়গাই প্রবলেম নাই। Student visa থাকলে তো স্টুডেন্ট এর মত কথা বলতে হবে ।
iv) Work Permit/ Professional ঃ এই ভিসা নিয়ে যারা আসে তারা তুলনামূলক ভাল অবস্তাই থাকে। আসার পর এই ভিসা ৭/১০দিন এ হইয়ে যাই এবং এর পরেই পাসপোর্ট পেয়ে যায়। যেকোনো ধরনের কাজ ওনারা করতে পারেন।
এইবার স্বিদ্দান্ত আপনার ..।
For any kind of consultancy or discussion, please don't forget to contact :
https://www.facebook.com/pages/Universe-Travel-Center/352089224997332

We Are Here To Help Students Those Who Intend To Go Abroad.
We Also Provide Air Ticket & Visa Suppor

Thanks to ফিলিপাইন..
19/05/2015

Thanks to ফিলিপাইন..

আন্দামান সাগরে ভাসমান বাংলাদেশি ও রোহিঙ্গাদের পথ যখন দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলো রুদ্ধ করে দিয়েছে, তখন এই প্রথমবারের মতো এগিয়ে এসেছে

Choose the right way..
19/05/2015

Choose the right way..

17/05/2015

হাতের নাগালেই ভারতের অসাধারণ সুন্দর ১০ টি অজানা দর্শনীয় স্থান..

ঘোরাঘুরি করে সময় কাটাতে কার না ভালো লাগে। ব্যস্ততা থেকে ছুটি নিয়ে নিজের পছন্দ মতো কিছু দর্শনীয় স্থান ঘুরে আসতে সকলেরই ইচ্ছা করে। পুরো পৃথিবীর অসাধারণ সুন্দর স্থানগুলো যেনো হাতছানি দিয়ে ডাকে। কিন্তু অনেক সময় সাধ থাকলেও সাধ্য এবং ব্যস্ততার কারণে হয়ে উঠে না ঘুরে বেড়ানোর। দেখা হয়ে উঠে না বিশ্বের অনিন্দ্য সুন্দর স্থানগুলো।

তবে অসাধারণ সুন্দর কিছু দর্শনীয় স্থান দেখতে চাইলে তা আপনার হাতের নাগালের কাছেই রয়েছে। এইসকল স্থানের সৌন্দর্য উপভোগ করতে যেতে হবে না পৃথিবীর ওপর প্রান্তে। পাড়ি দিতে হবে না সাত সমুদ্র, তেরো নদী। পাশের দেশ ভারতেই দেখতে পাবেন অতুলনীয় সুন্দর দর্শনীয় অনেক স্থান। ভারতের শিমলা, দার্জিলিং ধরণের চেনাজানা স্থানগুলো নয়। একটু লুকোনো, একটু অজানা অতুলনীয় সুন্দর কিছু স্থান। একটু সময় বের করে নিয়ে উপভোগ করে আসতে পারেন ভারতের ১০ টি অপূর্ব সুন্দর স্থানে।

(১) জিরো ভ্যালী

অসাধারণ সবুজে ঢাকা পাহাড় এবং উপত্যকা দেখতে ঘুরে আসুন অরুণাচল প্রদেশের জিরো ভ্যালী। শান্ত পরিবেশে ঘুরে আসুন ব্যস্ততা থেকে একটু ছুটি নিয়ে।

(২) গোমুখ

ভাগীরথী নদীর কাছে, গাঙ্গোত্রীর অতুলনীয় সুন্দর প্রাকৃতিক পরিবেশ এবং পাহাড়ের ওপর ক্যাম্পিং করতে চাইলে ঘুরে আসতে পারেন ভারতের গোমুখের পাহাড় ও উপত্যকা থেকে।

(৩) কাসাউলি

বরফে ঢাকা স্থানে একটু উষ্ণতা খুঁজে পেতে সঙ্গীকে নিয়ে ঘুরে আসতে পারেন ভারতের হিমাচলের কাসাউলির নদী এবং পাহাড়ের কোল ঘেঁষে থাকা অসাধারণ পরিবেশে।

(৪) তাওয়াং মনাস্ট্রি

মানসিক শান্তি খুঁজলে চলে যেতে পারেন অরুণাচল প্রদেশের অপর একটি স্থান তাওয়াং মনাস্ট্রিতে। শান্তিপূর্ণ অসাধারণ পরিবেশে হারিয়ে যেতে চাইলে আজই টকেট কেটে ফেলুন ভারতের।

(৫) যগ ফলস

অতুলনীয় সৌন্দর্যমণ্ডিত ঝর্ণার সৌন্দর্য উপভোগ করতে চাইলে ঘুরে আসতে পারেন ভারতের দ্বিতীয় উচ্চতম ঝর্ণা যগ ফলস থেকে। এর অবস্থান ভারতের সাগারাতালুকে।

(৬) খাজুরাহো

প্রাচীন ভারতের সৌন্দর্য এবং ঐতিহাসিক স্থানের খোঁজে ঘুরে আসুন মধ্য প্রদেশের এই অসাধারণ স্থানটিতে।

(৭) কুচ

লোকালয় থেকে দূরে কোথাও, অপূর্ব সুন্দর স্থানে কিছুটা সময় পার করে দিতে চাইলে বেড়িয়ে আসুন ভারতের গুজরাটে অবস্থিত স্থান কুচে।

(৮) হাম্পি

সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক পরিবেশে সূর্যাস্ত ও সূর্যোদয়ের শোভা দেখতে চলে যেতে পারেন কর্নটাকের হাম্পির গ্রামগুলোতে।

(৯) বানারাস

ছবিটিতে একটু নজর বুলিয়ে নিলেই বুঝতে পারবেন কেনো ঘুরে আসতে বলা হচ্ছে এই সপুরব সুন্দর স্থানটি থেকে। উত্তর প্রদেশের এই অপূর্ব স্থানটি সত্যিই অনেক দর্শনীয়।

(১০) লে-শ্রীনগর হাইওয়ে

দুপাশের চোখজুড়ানো সৌন্দর্য দেখতে দেখতেই পার হয়ে যাবে অনেকটা সময়। জম্মু-কাশ্মীর থেকে লাদাখ পর্যন্ত চলে গিয়েছে এই হাইওয়ে।

Address


Opening Hours

Monday 10:00 - 18:00
Tuesday 10:00 - 18:00
Wednesday 10:00 - 18:00
Thursday 10:00 - 18:00
Saturday 10:00 - 18:00
Sunday 10:00 - 18:00

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Universe Travel Center posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Universe Travel Center:

Shortcuts

  • Address
  • Opening Hours
  • Alerts
  • Contact The Business
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Travel Agency?

Share