Dhaka-Dubai-Europe Immigration

Dhaka-Dubai-Europe Immigration ডুবাই ভিসা সংক্রান্ত সকল সুযোগ সুবিধা জানতে ও পেতে পারেন

18/06/2024

bmet card কি? bmet card কিভাবে পাবো, বিএমইটি কার্ড আবেদন, bmet card check, BMET কার্ড এর প্রয়োজনীয়তা, আমি প্রবাসী বিএমইটি কার্ড ডাউনলোড, bmet smart card download, bmet card download by passport number, bmet fingerprint check সহ আরোও অনেক বিষয়ে জানতে চান বিদেশগামী কর্মীরা। তাই তাদের সুবিধার্থে bmet card সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো আজকের পোস্টে।



BMET Card কি?
BMET বা বিএমইটি স্মার্ট কার্ড হলো: Bureau of Manpower, Employment and Training (জনশক্তি কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরো) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক আয়োজিত ১৯৭৬ জনশক্তি উন্নয়নের লক্ষে, সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের একটি সংযুক্ত বিভাগ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয় bmet। যার উদ্দেশ্যে বিদেশগামী কর্মীদের কারিগরি ও প্রযুক্তিগত বিভিন্ন বিষয়ে সাহায্য সহযোগীতা করা।



BMET Card এর প্রয়োজনীয়তা
বাংলাদেশ থেকে বৈধভাবে বিদেশ যাওয়ার জন্য bmet card খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি ডকুমেন্ট। এটি বিদেশ যাওয়ার ক্ষেত্রে বিভিন্নভাবে কারিগরি বিষয় সাহায্য করে থাকে। যেমন:

রিক্রুটিং এজেন্সি লাইসেন্স নিয়ন্ত্রণ
বিদেশগামী কর্মীদের ফিঙ্গারপ্রিন্ট
বিদেশগামী কর্মীদের প্রশিক্ষণ
TTC (টিটিসি) গ্রহণ বা নিয়ন্ত্রণ
ইমিগ্রেশন ক্লিয়ারেন্স কার্ড প্রদান ইত্যাদি।

জেনে রাখুন ডুবাই ভিসা সম্পর্কে মরুভূমির বুকে জ্বলজ্বলে এক অত্যাশ্চর্য নগরী – দুবাই! যদিও অনেকে শহরটিকে দেশ ভেবে ভুল করে ...
18/06/2024

জেনে রাখুন ডুবাই ভিসা সম্পর্কে

মরুভূমির বুকে জ্বলজ্বলে এক অত্যাশ্চর্য নগরী – দুবাই! যদিও অনেকে শহরটিকে দেশ ভেবে ভুল করে থাকে। আজকের দিনে বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় প্রবাসী গন্তব্য হিসেবে শহরটি খ্যাতি লাভ করেছে। উন্নত অবকাঠামো, আধুনিক সুযোগ-সুবিধা, আর অঢেল আয়ের সম্ভাবনা – এই সবকিছু মিলিয়ে দুবাই বহু মানুষের কাছে আকর্ষণীয় গন্তব্য হয়ে দাঁড়িয়েছে।

কিন্তু দুবাই যেতে কত টাকা লাগে? এই প্রশ্নটি অনেক মানুষের মনেই ঘুরপাক খায়। তাই আজকের এই আর্টিকেলে দুবাই ভিসা দাম কত নিয়ে আলোচনা করা হবে। এছাড়া দুবাই যেতে কত বছর বয়স লাগে এবং কি কি কাগজপত্র লাগে ইত্যাদি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন।

বাংলাদেশ থেকে দুবাই যাওয়ার বিভিন্ন ধরনের ভিসা রয়েছে। যেমন: দুবাই ভিজিট ভিসা, স্টুডেন্ট ভিসা, কোম্পানি ভিসা, কাজের ভিসা ইত্যাদি। দুবাই যেতে কত টাকা লাগে সেটা নির্ভর করে ভিসা ক্যাটাগরি এবং আপনার এজেন্সির উপর। সাধারণত এজেন্সির লোকেরা একেক জনের কাছ থেকে একেক রকম টাকা নিয়ে থাকে।

আপনাকে দুবাই ভিসা দাম কত সঠিকভাবে কেউ বলতে পারবে না। তবে দুবাই প্রবাসীর কাছ থেকে তথ্য সংগ্রহ করতে পারেন। তাহলে সঠিক তথ্য পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। বর্তমানে বাংলাদেশ থেকে দুবাই যেতে ন্যূনতম ৩ লক্ষ এবং সর্বোচ্চ ৭ লক্ষ টাকা লাগে। টুরিস্ট এবং দুবাই ভিজিট ভিসার খরচ তুলনামূলক কম হবে। সাধারণত দুবাই কাজের ভিসার দাম বেশি হয়ে থাকে। কাজের ভিসা নিয়ে যেতে চাইলে দুবাই বেতন কত (কোন কাজের চাহিদা বেশি) জেনে রাখুন উপকৃত হবেন।

দুবাই ভিজিট ভিসা খরচ কত

দুবাই ভ্রমণের স্বপ্ন অনেকেরই। ঝলমলে শহর, বিলাসবহুল হোটেল, মরুভূমির রোমাঞ্চ – সব মিলিয়ে শহরটি বর্তমানে পর্যটকদের কাছে এক অতুলনীয় আকর্ষণ। দুবাই ভিসা দুইভাবে পাওয়া যায়। নিজে অনলাইনে আবেদন করে অথবা ট্রাভেল এজেন্সির মাধ্যমে। অনলাইনে আবেদন প্রক্রিয়া জটিল মনে হলেও এটি কম খরচে সম্ভব। তবে ভিসা প্রসেসিংয়ের জটিলতা অনেকের জন্য ঝামেলাপূর্ণ মনে হতে পারে। এই জায়গায় ট্রাভেল এজেন্সি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।

দুবাই ভিজিট ভিসা সাধারণত এক মাস থেকে তিন মাস মেয়াদি হয়ে থাকে। তবে বর্তমানে বাংলাদেশে দুই মাস মেয়াদি ভিজিট ভিসা চালু রয়েছে। বাংলাদেশ থেকে বর্তমানে ভিজিট ভিসা নিয়ে দুবাই যেতে আনুমানিক প্রায় এক লক্ষ থেকে তিন লক্ষ টাকা লাগে। এই খরচ সম্পর্কে আরও সঠিক তথ্য পেতে অভিজ্ঞ কোন ভ্রমনকারীর কাছ থেকে তথ্য সংগ্রহ করুন।

দুবাই যেতে কি কি কাগজপত্র লাগে

দুবাই যাওয়ার কাগজপত্র ভিসা ক্যাটাগরি অনুযায়ী আলাদা হয়ে থাকে। প্রথমে আপনাকে উদ্দেশ্য অনুযায়ী উপযুক্ত ভিসা ক্যাটাগরি নির্বাচন করতে হবে। এরপর ভিসা ক্যাটাগরি অনুযায়ী প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংগ্রহ করতে হবে। তাছাড়া দুবাই ভিসা জন্য আবেদন করা সম্ভব নয়। দুবাই যেতে যেসব কাগজপত্র লাগে:

পাসপোর্ট

পাসপোর্ট সাইজের রঙিন ছবি (সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড)

পুলিশ ভেরিফিকেশন সার্টিফিকেট

মেডিকেল সনদ (ভিজিট ভিসার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়)

কাজের দক্ষতার সার্টিফিকেট (কাজের ভিসার জন্য)

কাজের অভিজ্ঞতার প্রমাণ (কাজের ভিসার জন্য)

আর্থিক সক্ষমতার প্রমাণ (ব্যাংক ব্যালেন্স)

জাতীয় পরিচয় পত্রের স্ক্যান করতে

চাকরিজীবী হলে অফিসিয়াল এনওসির স্ক্যান কপি

শিক্ষাগত যোগ্যতার সার্টিফিকেট

অন্যান্য কাগজপত্র (যদি প্রয়োজন হয়)

দুবাই যেতে কত বছর বয়স লাগে

দুবাই ভিজিট ভিসা নেওয়ার ক্ষেত্রে বয়সের কোন সীমাবদ্ধতা নেই। কিন্তু যাদের বয়স ১৮ বছরের কম তাদের অবশ্যই অভিভাবকের অনুমতি নিতে হবে। তবে স্টুডেন্ট এবং কাজের ভিসার ক্ষেত্রে বয়সের সীমাবদ্ধতা রয়েছে। দুবাই ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পাওয়ার জন্য আপনার বয়স ন্যূনতম ২২ বছর হতে হবে। তবে স্টুডেন্ট ভিসার ক্ষেত্রে ন্যূনতম বয়স ১৮ বছর হলে ভালো হয়। কখনো কখনো শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বয়স সীমা নির্ধারণ করে দিয়ে থাকে। তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ১৮ বছরের বেশি হলে স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়া যায়।

15/06/2024

Address

Dubai

Telephone

+971566458439

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dhaka-Dubai-Europe Immigration posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share