Bagerhat Parjatan Forum

Bagerhat Parjatan Forum Tourism lovers have united to develop Bagerhat as a Tourism Hub. Travel Vlog ভ্রমণ ভ্লগ

যে কেউ মোবাইল ফোন দিয়ে পারিবারিক, ট্রাভেল, ফুড, ফ্যাশন, যে কোন বিষয়ে ডকুমেন্টারি অথবা ফিচার ফিল্ম নির্মাণ করে বাগেরহাট ম...
21/01/2025

যে কেউ মোবাইল ফোন দিয়ে পারিবারিক, ট্রাভেল, ফুড, ফ্যাশন, যে কোন বিষয়ে ডকুমেন্টারি অথবা ফিচার ফিল্ম নির্মাণ করে বাগেরহাট মোবাইল ফিল্ম ফেস্টিভালে প্রেরণ করে জিতে নিতে পারেন পুরস্কার।

https://www.dailyjanakantha.com/bangladesh/news/755348
23/12/2024

https://www.dailyjanakantha.com/bangladesh/news/755348

বাঙালি সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যকে মেলে ধরে রাখতে বাগেরহাটে ২দিন ব্যাপি পিঠা উৎসবের আয়োজন করেছে পর্যাটন ফোরামের। বাঙাল.....

♦বাগেরহাট পিঠা উৎসব ১৪৩১ সফল সমাপ্তি♦
22/12/2024

♦বাগেরহাট পিঠা উৎসব ১৪৩১ সফল সমাপ্তি♦

বাগেরহাটে হয়ে গেল দুই দিন ব্যাপী পিঠা উৎসব
22/12/2024

বাগেরহাটে হয়ে গেল দুই দিন ব্যাপী পিঠা উৎসব

এসএম রাজ,বাগেরহাট বাঙালি সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যকে মেলে ধরে রাখতে বাগেরহাটে ২দিন ব্যাপি পিঠা উৎসবের আয়োজন করেছে পর্যা....

21/12/2024

বাগেরহাট পর্যটন ফোরামের আয়োজনে দুইদিন ব্যাপি পিঠা উৎসব

♥♦♦♦পিঠা উৎসব ১৪৩১♦♦♦♥শুক্র ও শনিবার, বাগেরহাটের এ.সি. লাহা টাউন হল প্রাঙ্গনে (পুরাতন শিল্পকলা) বাগেরহাট পর্যটন ফোরাম আয়...
19/12/2024

♥♦♦♦পিঠা উৎসব ১৪৩১♦♦♦♥
শুক্র ও শনিবার, বাগেরহাটের এ.সি. লাহা টাউন হল প্রাঙ্গনে (পুরাতন শিল্পকলা) বাগেরহাট পর্যটন ফোরাম আয়োজন করেছে " বাগেরহাট পিঠা উৎসব ১৪৩১"। প্রতিদিন বিকাল ৩টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত পিঠা উৎসবে শীতের পিঠাপুলি প্রদর্শন, বিক্রয় ও লোকজ অনুষ্ঠানের আয়োজন থাকবে। পিঠা উৎসব সকলের জন্য উন্মুক্ত। পিঠা উৎসবের সহযোগী আয়োজক: সুন্দরবন ট্যুরিস্ট ক্লাব ও পথিক ট্রাভেলস।

17/12/2024

♥♦♦♦পিঠা উৎসব ১৪৩১♦♦♦♥
আগামী ৫-৬ পৌষ/২০-২১ ডিসেম্বর, শুক্র ও শনিবার, বাগেরহাটের এ.সি. লাহা টাউন হল প্রাঙ্গনে (পুরাতন শিল্পকলা) বাগেরহাট পর্যটন ফোরাম আয়োজন করেছে " বাগেরহাট পিঠা উৎসব ১৪৩১"। প্রতিদিন বিকাল ৩টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত পিঠা উৎসবে শীতের পিঠাপুলি প্রদর্শন, বিক্রয় ও লোকজ অনুষ্ঠানের আয়োজন থাকবে। পিঠা উৎসব সকলের জন্য উন্মুক্ত। পিঠা উৎসবের সহযোগী আয়োজক: সুন্দরবন ট্যুরিস্ট ক্লাব ও পথিক ট্রাভেলস।

বিজয় মেলায় বাগেরহাট পর্যটন ফোরামের স্টল পরিদর্শনে সরকারি বেসরকারি ব্যক্তিবর্গ
16/12/2024

বিজয় মেলায় বাগেরহাট পর্যটন ফোরামের স্টল পরিদর্শনে সরকারি বেসরকারি ব্যক্তিবর্গ

১৬ ডিসেম্বর ২০২৪ মহান বিজয় দিবসে বাগেরহাট জেলা পরিষদ অডিটোরিয়াম প্রাঙ্গনে বিজয় মেলায় বাগেরহাট পর্যটন ফোরামের স্টল।
16/12/2024

১৬ ডিসেম্বর ২০২৪ মহান বিজয় দিবসে বাগেরহাট জেলা পরিষদ অডিটোরিয়াম প্রাঙ্গনে বিজয় মেলায় বাগেরহাট পর্যটন ফোরামের স্টল।

সবাইকে বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা
16/12/2024

সবাইকে বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা

04/12/2024
বাগেরহাট পুরাতন শিল্পকলা চত্বর/ এ.সি লাহা হল চত্বরে আগামী ২০-২১ ডিসেম্বর ২০২৪, বাগেরহাট পর্যটন ফোরামের আয়োজনে পিঠা উৎসবে...
27/11/2024

বাগেরহাট পুরাতন শিল্পকলা চত্বর/ এ.সি লাহা হল চত্বরে আগামী ২০-২১ ডিসেম্বর ২০২৪, বাগেরহাট পর্যটন ফোরামের আয়োজনে পিঠা উৎসবের প্রস্তুতি গ্রহন করা হয়েছে। নারী হোমমেইড ফুড উদ্যোক্তা, সামাজিক- সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান বা যে কোন ব্যক্তি ২দিনের পিঠা উৎসবে স্টল দিতে পারবেন। প্রতি স্টল ফি ১,০০০/- (এক হাজার) টাকা। অংশগ্রহণকারী সকল স্টলকে পিঠা উৎসব ক্রেস্ট ও বেস্ট সেলার কে নগদ অর্থ পুরস্কার প্রদান করা হবে।

বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করুন-
সাধারণ সম্পাদক
বাগেরহাট পর্যটন ফোরাম
০১৯১১০৭৯৬৮৭

10/10/2024

বাগেরহাট পর্যটন ফোরামের সম্পৃক্ত সবাইকে অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, ফোরামের সভাপতি ডাঃ মোশাররফ হোসেনের গত মঙ্গলবার কলোনোস্কপি পরীক্ষায় Colon Carcinoma ধরা পড়েছে। আগামী সপ্তাহে অপারেশন হবে। সবাই দোয়া করবেন।

05/10/2024

বাংলাদেশের প্রেক্ষিতে পর্যটনে হোম-স্টে
---------------------জাবেদ আহমেদ
পশ্চিমা দেশগুলোর কোথাও কোথাও রয়েছে পর্যটকদের থাকা-খাওয়ার জন্য সুন্দর একটি ঘরোয়া ব্যবস্থা। পশ্চিমা দেশগুলোতে বিশেষ করে গ্রাম এলাকায় ছেলেমেয়েরা বড় হয়ে কাজে ঢুকে পড়লে নিজেরাই নিজেদের মতো করে ঘরবাড়ি বানিয়ে সেখানেই বসবাস করতে বেশি পছন্দ করে। আর বৃদ্ধ পিতা-মাতা তাদের নিজের বাড়িতে থাকতেই বেশি ভালোবাসেন। ছেলেমেয়েরা বাড়িটির যেসব কক্ষে থাকত সে কক্ষগুলো খালি পড়ে থাকে। বাস করার কেউ থাকে না বলে সেগুলো সংস্কারও হয় না, নষ্ট হতে থাকে। শুনেছি এ খালি ঘরগুলো সে এলাকার স্থানীয় সরকারের পক্ষ থেকে মেরামত করে বাস উপযোগী করে দেওয়া হয়। এ বাড়ির মালিক যিনি, তিনি এ ঘরগুলো পর্যটকদের ভাড়া দিয়ে থাকেন। অতিথি পর্যটকদের খাওয়া-দাওয়ার ব্যবস্থাও বাড়িওয়ালাই করেন। এ সেবাটি প্রদানের মাধ্যমে তিনি অতিথি পর্যটকের নিকট থেকে কিছু অর্থ পান। এ ব্যবস্থায় মূলত দুপক্ষই লাভবান। পর্যটকরা স্বল্প ব্যয়ে পর্যটন আকর্ষণের কাছাকাছি জায়গায় একটি ঘরোয়া পরিবেশে থাকতে পারলেন এবং অন্যদিকে বাড়িওয়ালা ভদ্রলোক বা ভদ্রমহিলা নিজেদের অতিরিক্ত ঘরটি ভাড়া দিয়ে দুটো পয়সা রোজগার করতে পারলেন। পাশের দেশ ভারতেও এ ধারণাটি দ্রæত জনপ্রিয়তা লাভ করছে। দেশটির পর্যটন মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে গেলে দেখবেন হাজার হাজার এ ধরনের বাড়ির নাম-ঠিকানা এবং বাড়িওয়ালার নাম লিখে রাখা হয়েছে। যোগাযোগের জন্য মোবাইল নম্বরও দেওয়া আছে। পর্যটকরা তাদের অভিরুচি অনুযায়ী বাড়ি পছন্দ করে সেখানে যান এবং স্বাচ্ছন্দ্যে থাকেন বলে জানা যায়। তবে যেসব দেশে পর্যটকদের জন্য এ জাতীয় থাকা-খাওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে সেসব দেশে এ বিষয়ে নির্দিষ্ট আইনি অবকাঠামোও রয়েছে। আসলে এটিকেই হোম-স্টে বলে আমরা সবাই জানছি।
আমাদের দেশের আর্থ-সামাজিক অবস্থার প্রেক্ষাপটে হোম-স্টে ধারণাটি খুবই সঙ্গতিপূর্ণ বলে মনে করার পেছনে যথেষ্ট যুক্তি রয়েছে। পর্যটন শিল্পে আমাদের অপার সম্ভাবনার কথা এখন সবাই জানে এবং বিশ্বাস করে। সমুদ্র, পাহাড়, বন, নদী ঐতিহ্য অর্থাৎ পর্যটনের জন্য যা যা দরকার উদার হাতে ঈশ^র আমাদের সবকিছুই দিয়েছেন। পৃথিবীর অন্য সব দেশের মতোই আমাদের দেশের পর্যটন আকর্ষণগুলোর অধিকাংশই গ্রামাঞ্চলে অবস্থিত। এসব স্থানে থাকা-খাওয়ার তীব্র সঙ্কট রয়েছে আমাদের দেশে। গ্রামাঞ্চলে অবস্থিত পর্যটন এলাকাগুলোতে সহসাই হোটেল, মোটেল, রিসোর্ট গড়ে উঠবে তেমন সম্ভাবনাও খুব ক্ষীণ। যদি গড়েও ওঠে তাহলেও আমাদের ‘লো অ্যান্ড’ পর্যটকরা সে সুবিধা নিতে পারবে বলে মনে হয় না। আমাদের ‘লো অ্যান্ড’ পর্যটকরা স্বল্প আয়ের মানুষ এবং তারা কম খরচে ভ্রমণ করতে আগ্রহী বলে আমার মনে হয়েছে। সে কারণেই বলছি হোম-স্টে আমাদের আর্থ সামাজিক বাস্তবতায় খুবই প্রাসঙ্গিক। মৌলভীবাজার জেলার কমলগঞ্জ উপজেলায় মণিপুরি সম্প্রদায়কে কেন্দ্র করে বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের উদ্যোগে হোম-স্টে প্রবর্তন করা হয়েছে। এ ছাড়াও হোম-স্টে প্রবর্তনের জন্য স্থানীয় জনগণকে উদ্বুদ্ধ করতে বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ড দেশের পর্যটন আকর্ষণীয় স্থানসমূহে ‘কমিউনিটি বেইজড ট্যুরিজম’ বিকাশের লক্ষ্যে অভীষ্ট জনগোষ্ঠীর জন্য নিয়মিত প্রশিক্ষণ কর্মশালার আয়োজন করছে।
অতি সম্প্রতি বান্দরবান জেলার থানচি উপজেলায় এবং ভোলা জেলার চরফ্যাশন উপজেলার চর কুকড়িমুকড়ি ইউনিয়নে গড়ে ওঠা কিছু হোম-স্টে দেখার সুযোগ হয়। থানচির রেমাক্রি ফলসের কাছে-পিঠে গড়ে উঠেছে বেশ কয়েকটি হোম-স্টে। উপজাতীয় জনগোষ্ঠীর সদস্যরা এগুলো পরিচালনা করছে। নিজেদের বাড়ির এক বা একাধিক ঘরকে তারা অতিথি পর্যটকদের থাকার উপযোগী করে রেখেছে।
বাথরুম, টয়লেটের আয়োজনও খুব খারাপ না। ঘরগুলোতে ঢালা বিছানার ব্যবস্থা। পাশাপাশি তিন-চারজন একসঙ্গে থাকতে পারে। বাড়িওয়ালি ভদ্রমহিলা অতিথিদের জন্য রান্নাবান্না করে দেন। মোটামুটি স্বাচ্ছন্দ্যেই আমাদের পর্যটকরা সেসব স্থাপনায় থাকছে এবং উপজাতি জনগোষ্ঠীর আতিথেয়তা গ্রহণ করছে। বাড়িওয়ালা এ সেবাটি প্রদানের বিনিময়ে অতিথি পর্যটকের নিকট থেকে কিছু পয়সা পাচ্ছে। এতে তার জীবনেও স্বাচ্ছন্দ্য আসছে, ছেলেমেয়েকে স্কুলে পাঠাতে পারছে, দুবেলা ভালো খেতে পারছে।
চরফ্যাশনের চর কুকড়িমুকড়ির অভিজ্ঞতা একটু ভিন্ন। চর কুকড়িমুকড়ি স্থানীয়দের নিকটে চরকুকড়ি নামেই বেশি পরিচিত। ছোট্ট একটি ইউনিয়ন, অধিবাসী মাত্র ১৪ হাজার। এদের জীবিকা মৎস্য আহরণ। বিশাল মেঘনায় এরা মাছ ধরে। তা বাজারে বিক্রি করে। মাছ বিক্রির আয়ে চলে এদের অভাবের সংসার। তাও আবার বছরে ছয় মাস। আর ছয় মাস বেকার। বেকারত্বের ছয় মাসে এদের কষ্টের সীমা থাকে না।
চরকুকড়ির একপাশে বিশাল মেঘনা অন্য পাশে ম্যানগ্রোভ ফরেস্ট। মাঝখান দিয়ে প্রবাহিত অসংখ্য ছোট-বড় খাল। ম্যানগ্রোভ ফরেস্টের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত খালের বুক চিরে নৌকাভ্রমণ এক অনন্য অভিজ্ঞতা। অন্যদিকে মেঘনার মোহনায় সৈকতগম চরভ‚মি পর্যটকদের ভীষণভাবে আকৃষ্ট করে। চরকুকড়ি ইতোমধ্যে একটি পর্যটন গন্তব্য হিসেবে নিজেকে পরিচিত করতে সক্ষম হয়েছে। চরকুকড়িতে বন বিভাগের একটি রেস্ট হাউস ছাড়া রাতযাপনের আর কোনো ব্যবস্থা নেই। পর্যটকদের আবাসন সঙ্কট নিরসনের জন্য একটি স্থানীয় স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন দুস্থ পরিবারগুলোর বাড়ির আঙিনায় বা সুবিধামতো জায়গায় এক বা একাধিক টিনের ঘর তুলে দিচ্ছে। মানুষ থাকার জন্য যেসব সুবিধা থাকা দরকার তাও করে দিচ্ছে। এ ধরনের স্থাপনা তৈরিতে যে পরিমাণ অর্থের প্রয়োজন হয় তার একটি ক্ষুদ্র অংশ বাড়িওয়ালা বহন করে এবং নির্মাণ খরচের সিংহভাগ অর্থ স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনটি বাড়িওয়ালাকে ঋণ হিসাবে প্রদান করে। সুদ নামমাত্র এ ব্যবস্থায় চরকুকড়িতে বেশ কয়েকটি হোম-স্টে ইতোমধ্যে গড়ে উঠেছে। উপকারভোগীদের মতে, পর্যটন মৌসুমে প্রচুরসংখ্যক পর্যটক সেখানে রাতযাপন করে। পর্যটকদের জন্য রান্নাবান্নার কাজটি বাড়িওয়ালিরাই করছে। বাড়তি রোজগারের একটি চমৎকার ব্যবস্থা হয়েছে তাদের এ হোম-স্টে থেকে।
এভাবেই আমাদের দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে ধীরে ধীরে গড়ে উঠেছে হোম-স্টে। হোম-স্টে পরিচালনা সংক্রান্ত
বিধি-বিধান এখনও আমাদের করা হয়নি। স্থানীয় প্রশাসন জানতে পারছে না কোন হোম-স্টে তে কে থাকছে। থানা পুলিশ বা স্থানীয় চৌকিদার বা দফাদার ও এগুলোর কোনো খবর রাখে বলে মনে হয়নি। যার কারণে এসব হোম-স্টেগুলোতে পর্যটকদের নিরাপত্তার প্রশ্নটি থেকেই যাচ্ছে।
কাজেই যত দ্রুত সম্ভব হোম-স্টে পরিচালনা সংক্রান্ত একটি আইনি কাঠামো তৈরি করা প্রয়োজন। যেখানে হোম-স্টেগুলোর নিবন্ধনের ব্যবস্থা থাকবে। স্থানীয় পুলিশ প্রশাসনকে অতিথি পর্যটকদের নাম ধাম দেওয়ার রীতি থাকবে। ট্যুরিজম বোর্ডের ওয়েবসাইটে প্রত্যেকটি হোম-স্টের ঠিকানা থাকবে। পর্যটকদের যোগাযোগের জন্য বাড়িওয়ালাদের মোবাইল নম্বর থাকতে পারে। এসব বিষয় নিশ্চিত করা গেলে আমাদের দেশে
হোম-স্টে ধারণাটি দ্রুত জনপ্রিয় হয়ে উঠতে পারে বলে আমার বিশ্বাস। হোম-স্টে এক সময় হয়ে উঠতে পারে গ্রামীণ দারিদ্র্য দূরীকরণের একটি অন্যতম হাতিয়ার।

প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (অতিরিক্ত সচিব)
বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ড

Address

Fahmi's House, 33 College Road
Bagerhat
9300

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Bagerhat Parjatan Forum posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Bagerhat Parjatan Forum:

Videos

Share