TringBring - ত্রিংব্রিং

TringBring - ত্রিংব্রিং Tring-Bring, is a leading tourism service provider and travel portal operating in multiple countries
(1)

21/10/2022
বর্তমান সময়ে মুন্সিগঞ্জ জেলার পর্যটক আকর্ষণের দিক থেকে যে স্থানটি সবচেয়ে এগিয়ে সেটি হল পদ্মা রিসোর্ট। প্রমত্তা পদ্মা ...
06/10/2021

বর্তমান সময়ে মুন্সিগঞ্জ জেলার পর্যটক আকর্ষণের দিক থেকে যে স্থানটি সবচেয়ে এগিয়ে সেটি হল পদ্মা রিসোর্ট। প্রমত্তা পদ্মা নদীর বুকে এই রিসোর্টটি অবস্থিত। মুন্সিগঞ্জ জেলার লৌহজং নামক স্থানে এই রিসোর্টটি অবস্থিত। পর্যটকদের নিরিবিলি অবকাশ যাপনের জন্য এখানে রয়েছে কাঠের তৈরি ১৬ টি কটেজ। সেই সাথে রয়েছে পদ্মার ইলিশের তৈরি বিভিন্ন ধরনের খাবারের পাশাপাশি উন্নত মানের বিভিন্ন ধরনের খাবারের ব্যবস্থা। রিসোর্টটিতে অবকাশযাপনের পাশাপাশি দর্শনার্থীদের ভ্রমণের ব্যবস্থা রয়েছে। কটেজের যাওয়ার জন্য মাওয়া ফেরিঘাটে রিসোর্টের নিজস্ব স্প্রিড বোর্ড রয়েছে। ঢাকা থেকে রিসোর্ট এর দূরত্ব ৪০ কিলোমিটার। মাওয়া ফেরিঘাট থেকে রিসোর্টের নিজস্ব স্পিড বোট আছে ইহা লৌহজং-তেউটিয়া ইউনিয়নের বড় নওপাড়া মৌজায় পদ্মার শাখা নদীর তীরে অবস্থিত। একটি কাঠ ও গোলপাতার আধুনিক ডিজাইনে কাঠের মাচা করে নির্মিত। এখানে একদিকে নদিও অপরদিকে চর এলাকার দৃশ্য বড়ই মনোরম। তাই দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে চিত্ত বিনোদনের জন্য দর্শনার্থীরা ভিড় জমান।

পৃথিবীর প্রাচীন সপ্তাশ্চর্যের মধ্যে অন্যতম ভারতের আগ্রার তাজমহলের মত করে বাংলাদেশের নারায়ণগঞ্জ জেলার সোনারগাঁও উপজেলার ...
02/10/2021

পৃথিবীর প্রাচীন সপ্তাশ্চর্যের মধ্যে অন্যতম ভারতের আগ্রার তাজমহলের মত করে বাংলাদেশের নারায়ণগঞ্জ জেলার সোনারগাঁও উপজেলার পেরার গ্রামে নির্মাণ করা হয়েছে বাংলার তাজমহল বা দ্বিতীয় তাজমহল। নারায়ণগঞ্জের শিল্পপতি, চলচ্চিত্রকার আহসানুল্লাহ মনি এই তাজমহল তৈরি করেন।২০০৩ সালে আনুষ্ঠানিক ভাবে তাজমহলের নির্মাণ কাজ শুরু হয় এবং ২০০৮ সালের ডিসেম্বর মাসে এটি সর্বসাধারণের জন্য খুলে দেয়া হয়। তাজমহলের সাথে আসল তাজমহল নির্মাণে সর্বোচ্চ মিল রাখার চেষ্টা করা হয়েছে। তাজমহলের প্রধান ভবন দামি স্বচ্ছ পাথরে মোড়ানো। বাংলার তাজমহল এর অভ্যন্তরে আসানুল্লাহ মনি এবং তার স্ত্রী রাজিয়ার কবরের স্থান সংরক্ষণ করা হয়েছে। আগ্রার তাজমহলের মতই মূল ভবনের চারকোণে চারটি বড় মিনার রয়েছে। আর ভবনের সামনে রয়েছে পানির ফোয়ারা, ফুলের বাগান এবং দর্শনার্থীদের বসার স্থান।

পানাম নগর বা পানাম সিটি বাংলাদেশীদের কাছে হারানো নগরী হিসেবে সুপরিচিত। ঢাকার পার্শ্ববর্তী নারায়ণগঞ্জ জেলার সোনারগাঁও থা...
29/09/2021

পানাম নগর বা পানাম সিটি বাংলাদেশীদের কাছে হারানো নগরী হিসেবে সুপরিচিত। ঢাকার পার্শ্ববর্তী নারায়ণগঞ্জ জেলার সোনারগাঁও থানায় ঐতিহাসিক পানাম নগর অবস্থিত। ১৫ শতকে ঈশা খাঁ সোনারগাঁয়ে বাংলার প্রথম রাজধানী স্থাপন করেন। সোনারগাঁয়ের প্রায় ২০ বর্গ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে গড়ে ওঠে এই নগরী। ২০০৬ সালে ওয়ার্ল্ড মনুমেন্ট ফান্ডের তৈরি বিশ্বের ধ্বংসপ্রায় ১০০ টি ঐতিহাসিক স্থাপনার তালিকায় পানামনগর স্থান পায়। পানাম নগরী চতুর্দিক থেকে পঙ্খিরাজ খাল দিয়ে ঘেরা। পঙ্খিরাজ খাল মেনি খালি নদ নামে মেঘনা নদীতে গিয়ে মিশেছে। পানাম নগরের পূর্ব দিকে রয়েছে মেঘনা নদী আর পশ্চিম দিকে শীতলক্ষ্যা। এই নদীপথেই মুসলিন রপ্তানি হতো। পানাম নগরের প্রবেশপথে আছে বিশাল গেট, সূর্যাস্তের সাথে সাথে এই গেট বন্ধ করা হতো। বর্তমানেও কোন দর্শনার্থী সন্ধ্যার পর পানাম নগরীতে অবস্থান করতে পারে না। পানাম নগরীর বিভিন্ন স্থাপনার নির্মাণশৈলীতে রয়েছে স্থাপনার ছাপ। তৎকালীন ধনিক শ্রেণীর এই নগরীর প্রতিটি দালানের রয়েছে অপূর্ব কারুকার্য ও আভিজাত্যের ছোঁয়া। নগরীর বুক চিরে চলে যাওয়া রাস্তার দুই পাশে প্রায় ৫২ টি ভবন। মূল রাস্তার উত্তর দিকে ৩১ টি এবং দক্ষিণ দিকে ২১ টি ভবন আছে। এই ভবনগুলো কোনোটি একতলা, কোনটির দুই তলা বা তিন তলা বিশিষ্ট। নগরের অভ্যন্তরে আবাসিক ভবন ছাড়াও মসজিদ, মন্দির, গির্জা, মঠ, নাচঘর, চিত্রশালা, পান্থশালা, খাজাঞ্চিখানা, দরবার কক্ষ, পুরানো জাদুঘর, গোসলখানা ও গুপ্ত পথ রয়েছে। এছাড়া ৪০০ বছরের পুরনো শালবাড়ি ও ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির তৈরি নীলকুঠি এখানে দেখতে পাওয়া যায়। পানাম নগরী থেকে মাত্র এক কিলোমিটার দূরত্বে রয়েছে লোক ও কারুশিল্প জাদুঘর। লোক ও কারুশিল্প জাদুঘরের প্রবেশপথের শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিনের একটি ভাস্কর্য রয়েছে। জাদুঘরে মোট ১১ টি গ্যালারিতে দুর্লভ ঐতিহ্যের নিদর্শন সংরক্ষিত রয়েছে। গ্যালারি গুলোতে নিপুন কাঠ খোদাই করা জিনিস, মুখোশ, নৌকার মডেল, লোকজ বাদ্যযন্ত্র ও পোড়ামাটির নিদর্শন, জামদানি ও নকশি কাঁথা ইত্যাদি স্থান পেয়েছে। লোক ও কারুশিল্প জাদুঘর থেকে মাত্র ১৫ থেকে ২০ টাকা রিক্সা ভাড়ায় কল দি মসজিদ থেকে ঘুরে আসতে পারেন।১৫১৯ সালে সুলতান আলাউদ্দিন হোসেন শাহর রাজত্বকালে মোল্লা হিজাবর বোরহান কর্তৃক নির্মিত গোয়ালদি মসজিদ পর্যটকদের কাছে আকর্ষণীয় স্থান।

রাজধানী ঢাকা শহরের খুবই কাছে একটু সবুজের ছোঁয়া পেতে চাইলে চলে আসুন পূর্বাচল উপশহরে অবস্থিত জিন্দা পার্কে আর হারিয়ে যান...
28/09/2021

রাজধানী ঢাকা শহরের খুবই কাছে একটু সবুজের ছোঁয়া পেতে চাইলে চলে আসুন পূর্বাচল উপশহরে অবস্থিত জিন্দা পার্কে আর হারিয়ে যান প্রকৃতির নির্জনতায়। সেখানে নিজেকে খুঁজে পাবেন অপরুপ সুন্দর আর স্বপ্নের সবুজের মায়ায়। জিন্দা পার্ক মূলত ১৫০ একর জায়গা জুড়ে অবস্থিত একটি ইকোপার্ক, যা নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ থানার পূর্বাচল উপশহরে অবস্থিত। এখানকার লেক,গাছ, বাড়ি, আধুনিক পর্যবেক্ষণ টাওয়ার, লাইব্রেরি, পরিবেশবান্ধব সাঁকো,২৫০ প্রজাপতির দুর্লভ গাছ এবং ফুলের সমারোহ আপনাকে দিবে সীমাহীন মুগ্ধতা। পুরো পার্কের রয়েছে বসার জন্য নান্দনিক বেঞ্চ। গ্রাম্য মাটির রাস্তা আর দুই পাশে সবুজ আর সবুজ। পায়ের নিচে সবুজ ঘাস আর শীতল মাটির ছোঁয়া আপনার মনে এনে দেবে এক অদ্ভুত প্রশান্তি। এখানকার লেকে নৌকায় করার ব্যবস্থা রয়েছে। প্রকৃতির সান্নিধ্য লাভ করতে চাইলে এটি অদ্ভুত সুন্দর জায়গা।

ইতিহাস ও ঐতিহ্যের কাছাকাছি যারা যেতে পছন্দ করেন। তাদের জন্য নারায়ণগঞ্জ জেলার, প্রাচীন বাংলার রাজধানী সোনারগাঁও একটি আদর...
28/09/2021

ইতিহাস ও ঐতিহ্যের কাছাকাছি যারা যেতে পছন্দ করেন। তাদের জন্য নারায়ণগঞ্জ জেলার, প্রাচীন বাংলার রাজধানী সোনারগাঁও একটি আদর্শ জায়গা। ছুটির দিনে পরিবার বা বন্ধুবান্ধব নিয়ে একদিনে ঘুরে আসুন ঢাকার কাছের এই প্রাচীন জনপদ হতে। এখানে ভ্রমণ আনন্দের সাথে সাথে ইতিহাস ও গ্রামীণ ঐতিহ্য যাওয়ার সুযোগ মিলবে। একসময় সাহিত্য শিল্পকলা ও সংস্কৃতিতে সোনারগাঁও ছিল বাংলাদেশের একমাত্র জনপ্রিয় জনপদ। ১২৪১ খ্রিস্টাব্দে এই স্থানে মুসলিম আধিপত্যের সূচনা হয়। মধ্যযুগের সোনারগাঁও মুসলিম সুলতানের রাজধানী হিসেবে বেশ জনপ্রিয় ছিল। নারায়ণগঞ্জ জেলার সোনারগাঁও উপজেলায় অবস্থিত উল্লেখযোগ্য ভ্রমণ স্থানের মধ্যে আছে লোক ও কারুশিল্প ফাউন্ডেশন, বড় সরদার বাড়ি, জয়নুল আবেদিন সংগ্রহশালা, হারিয়ে যাওয়া শহর নামে পানাম নগর, বাংলার তাজমহল, মেঘনার বুকে জেগে উঠা চর মায়াদি এবং প্রাচীন জনপদের আরো অনেক নিদর্শন। ঢাকা বা আশেপাশের স্থান থেকে একদিনে ঘুরে আসা যায় সোনারগাঁও থেকে। ঢাকা হতে নিজস্ব গাড়িতে সরাসরি সোনারগাঁও চলে যেতে পারেন। সেখানে পাবেন লোক ও কারুশিল্প ফাউন্ডেশন। লোকশিল্প কে ধরে রাখা ও সর্বোচ্চ দেওয়ার উদ্দেশ্যে ১৯৭৫ সালে ১২ ই মার্চ শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিন সোনারগাঁয়ের একটি পুরনো বাড়িতে বাংলাদেশের লোক ও কারুশিল্প ফাউন্ডেশন প্রতিষ্ঠা করেন। বর্তমানে প্রায় ১৬ হেক্টর জায়গা জুড়ে লোক ও কারুশিল্প অবস্থান।

লালবাগ কেল্লা মুঘল আমলের বাংলাদেশ একমাত্র ঐতিহাসিক নিদর্শন যাতে একই সাথে ব্যবহার করা হয়েছে কষ্টিপাথর, মার্বেল পাথর আর র...
26/09/2021

লালবাগ কেল্লা মুঘল আমলের বাংলাদেশ একমাত্র ঐতিহাসিক নিদর্শন যাতে একই সাথে ব্যবহার করা হয়েছে কষ্টিপাথর, মার্বেল পাথর আর রংবেরঙের টালি। লালবাগ কেল্লা ছাড়া বাংলাদেশের আর কোন ঐতিহাসিক নিদর্শন এমন কিছু সংমিশ্রন পাওয়া যায়নি আজ পর্যন্ত। প্রায় প্রতিদিন দেশী-বিদেশী হাজারো দর্শনার্থীর পদচারণায় মুখরিত হয় ঢাকার লালবাগ এলাকার এই দুর্গটি।
স্বাভাবিকভাবে কেউই যদি এর নামকরণের কারণ চিন্তা করে তাহলে স্বাভাবিকভাবেই তার মাথায় আসবে যে লালবাগে থাকার কারণেই এর নাম লালবাগ কেল্লা রাখা হয়েছে। ধারণাটি মোটেও ভুল নয়, আসলেই এর নামকরণ করা হয়েছে এলাকার উপর ভিত্তি করে। তবে প্রথমে এর নাম ছিল সম্পূর্ণ ভিন্ন, যাতে এলাকার কোন প্রভাব ছিল না। একদম শুরুর দিকে এই কেল্লার নাম ছিল "কেল্লা আওরঙ্গবাদ"।
লালবাগ কেল্লার তিনটি বিশাল দরজার মধ্যে যে দরজাটি বর্তমানের জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করে দেয়া সে দরজা দিয়ে ঢুকলে বরাবর সোজা চোখে পড়ে পরীবিবির সমাধি। সচরাচর টেলিভিশনে, খবরের কাগজে, ম্যাগাজিনে লালবাগ কেল্লার যে ছবিটি দেখা যায় সেটা মূলত পরীবিবির সমাধি ছবি। কেরালার চত্বরে তিনটে স্থাপনা রয়েছে:
১. কেন্দ্রস্থলের দরবার হল ও হামাম খানা।
২. পরী বিবির সমাধি।
৩. উত্তর-পশ্চিমাংশে শাহী মসজিদ।
লালবাগ কেল্লা সর্বসাধারণের দেখার জন্য একটি জাদুঘর রয়েছে, যা পূর্বে নবাব শায়েস্তা খাঁ এর বাসভবন ছিল আর এখান থেকেই তিনি সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করতেন। জাদুঘরটিতে দেখার মতো অনেক কিছুই রয়েছে। মুঘল আমলে বিভিন্ন হাতে আঁকা ছবির দেখা মিলবে সেখানে, যেগুলো দেখলে যে কেউ মুগ্ধ না হয়ে পারবেন না। শায়েস্তা খা এর ব্যবহার্য নানান জিনিসপত্র সেখানে সযত্নে রয়েছে। তাছাড়া তৎকালীন সময়ে বিভিন্ন যুদ্ধাস্ত্র, পোশাক, সে সময় প্রচলিত মুদ্রা ইত্যাদিও রয়েছে।

মৈনট ঘাট ঢাকার দোহারে অবস্থিত, যেখানে গেলে আপনি মুগ্ধ হবেন, বিস্ময় নিয়ে তাকিয়ে থাকবেন পদ্মা নদীর অপরূপ জলরাশির দিকে। ...
25/09/2021

মৈনট ঘাট ঢাকার দোহারে অবস্থিত, যেখানে গেলে আপনি মুগ্ধ হবেন, বিস্ময় নিয়ে তাকিয়ে থাকবেন পদ্মা নদীর অপরূপ জলরাশির দিকে। এ বিশাল জলরাশি পদ্মায় হেলে দুলে ভেসে বেড়ানো জেলেদের নৌকা দেখা আর পদ্মার তীরে হেঁটে বেড়ানো, সবমিলিয়ে কিছুক্ষণের জন্য আপনার মনে হবে আপনি এখন ঢাকার দোহারে নয়, কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে আছেন। মূলত এই কারণে অনেকেই মৈনট ঘাট কে বলে থাকেন মিনি কক্সবাজার। নবাবগঞ্জ রোডে মনোজ ঘাটে আসলে ইচ্ছা করলে পাশাপাশি দেখে যেতে পারবেন নবাবগঞ্জের জজবাড়ি, উকিলবাড়ি, আনসার ক্যাম্প, খেলারাম দাতার বাড়িসহ আরও কিছু দর্শনীয় স্থান। ঢাকা বাসীরা চাইলে খুব সহজেই দোহারের এই ছোট কক্সবাজার মৈনট ঘাট একটা ডে ট্রিপ দিতে পারেন।

গজনী অবকাশ কেন্দ্র শেরপুর জেলার ঝিনাইগাতী উপজেলার ঐতিহ্যবাহী গারো পাহাড়ের পাদদেশে অবস্থিত। প্রকৃতি প্রেমিক দের মনে গজনী...
24/09/2021

গজনী অবকাশ কেন্দ্র শেরপুর জেলার ঝিনাইগাতী উপজেলার ঐতিহ্যবাহী গারো পাহাড়ের পাদদেশে অবস্থিত। প্রকৃতি প্রেমিক দের মনে গজনী অবকাশ কেন্দ্রের সারি সারি গজারি, শাল ও সেগুন গাছের সারি প্রশান্তি এনে দেয়। শীতকালে গারো পাহাড়ের সৌন্দর্য অবলোকন করতে ভ্রমণপিয়াসী মানুষ এখানে ছুটে আসেন। পাহাড়ি ঝর্না, লেক, টিলা, স্বচ্ছ জল ও ঘন সবুজ বন এখানকার পরিবেশকে দিয়েছে বিশ্বের সৌন্দর্য।গজনী অবকাশকেন্দ্রে পাহাড়ের ঝর্ণার গতিপথে বাঁধ দিয়ে কৃত্রিম লেক তৈরি করা হয়েছে। লেকের মাঝে সৃষ্টি করা হয়েছে কৃত্তিম পাহাড় ও লেক ভিউ পেন্টাগন, যা একটি দোদুল্যমান ব্রিজ দিয়ে সংযুক্ত আছে। গারো পাহাড়ের চূড়ায় ৬ কক্ষ বিশিষ্ট একটি আধুনিক রেস্টহাউস রয়েছে। রেস্ট হাউজ থেকে পাহাড়ের পাদদেশে যাবার জন্য রয়েছে পদ্মশ্রী নামক একটি আঁকাবাঁকা সিঁড়িপথ। গজনী অবকাশকেন্দ্রে রয়েছে পর্যাপ্ত কার পার্কিং এর ব্যবস্থা ও খেলার মাঠ। গজনী অবকাশকেন্দ্রে একটি ওয়াচ টাওয়ার রয়েছে, এই ওয়াচ টাওয়ার থেকে পাহাড়ি টিলার সৌন্দর্য উপভোগ করা যায়। এছাড়া আরও রয়েছে মিনি চিড়িয়াখানা, ক্যাকটাস পল্লী, শিশুপার্ক, রংধনু ব্রিজ, কৃত্তিম জলপ্রপাত, প্যান্ডেল বোর্ড, পানসি তরী নৌকা, কাজী নজরুল ইসলাম ও রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের স্মৃতি ফলক, পাতাল পথ, লাভ লেইন এবং বিভিন্ন প্রাণীর প্রতিকৃতি। গজনী অবকাশকেন্দ্রে আসা ভ্রমণকারীদের বাড়তি পাওনা হিসেবে রয়েছে গারো পাহাড়ে বসবাসকারী আদিবাসীদের জীবনযাত্রা।

ভ্রমণে খরচ কমানোর উপায়:-----------------------------করোনার ধাক্কা কাটিয়ে ভ্রমণপ্রিয়রা শুরু করেছেন ঘোরাঘুরি। স্বাস্থ্যবিধ...
24/09/2021

ভ্রমণে খরচ কমানোর উপায়:
-----------------------------
করোনার ধাক্কা কাটিয়ে ভ্রমণপ্রিয়রা শুরু করেছেন ঘোরাঘুরি। স্বাস্থ্যবিধি মেনে দেশের পাশাপাশি অনেকে যাচ্ছেন দেশের বাইরেও। যদিও বেশিরভাগ দেশই এখনও আন্তর্জাতিক পর্যটকদের জন্য দুয়ার খোলেনি। তবে আশা করা যায় ধীরে ধীরে স্বাভাবিক পরিস্থিতিতে ফিরতে শুরু করবে পর্যটনশিল্প। ভ্রমণপ্রিয়রা এখন থেকেই আলাদা করে ফেলতে পারেন ভ্রমণ খাত। জেনে নিন ভ্রমণে গেলে কীভাবে লাগাম টেনে ধরবেন খরচের।

*ট্রিপের চার-পাঁচ মাস আগে টিকিট কেটে ফেলুন। এতে মূল্য বেশ খানিকটা কম থাকে।

*প্রতি মাসে নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা ভ্রমণ খাতে জমা রাখুন। এতে ভ্রমণের সময় অনেকটাই নিশ্চিতে থাকতে পারবেন।

*কম খরচের ঘুরতে চাইলে কয়েকজন একসঙ্গে ঘোরার পরিকল্পনা করুন। এতে মাথা পিছু খরচ বেশ কিছুটা কমে যায়।

*বাইরে ঘুরতে গিয়ে বিলাসি পদে মনোযোগ না দিয়ে সেই স্থানের বিশেষ খাবারগুলো পরখ করে দেখুন।

*বিমানে যাতায়াত করলে ব্যাগের ওজনের দিকে নজর দিন।

*ভ্রমণে গেলে লোকাল ট্রান্সপোর্ট ব্যবহারের চেষ্টা করুন।

*নতুন কোথাও গেলে কেনাকাটা বাবদ নির্দিষ্ট বাজেট রাখুন। এর বাইরে খরচ করবেন না।

Baki, Indonesia
24/09/2021

Baki, Indonesia

24/09/2021
কক্সবাজারের নামকরন :যে মানুষটার নাম দিয়ে আজ কক্সবাজার,সেই ক্যাপ্টেন হিরাম কক্সের বাংলোটা বছরের পর বছর পড়ে আছে কোনরকম অবহ...
24/09/2021

কক্সবাজারের নামকরন :
যে মানুষটার নাম দিয়ে আজ কক্সবাজার,সেই ক্যাপ্টেন হিরাম কক্সের বাংলোটা বছরের পর বছর পড়ে আছে কোনরকম অবহেলায় দাড়িয়ে।
মেহগনি গাছের শীতল ছায়াঘেরা লাল টিনের ঐতিহাসিক এই "বাংলোবাড়িটি" ইংরেজ ক্যাপ্টেন ‘হিরাম কক্স’- এর বাংলো, যার বয়স এখন ২২০ বছর।যাঁর নামে এখন এই কক্সবাজার জেলা।

১৭৮৪ সালের দিকে আরাকান দখল করে নিয়েছিলেন বার্মার রাজা বোধাপায়া। রাজার আক্রমণ থেকে বাঁচতে প্রায় ১৩ হাজার আরাকানি এদিকে চলে আসে, আশ্রয় নেয় পালংকীতে। বলে রাখি, কক্সবাজারের প্রাচীন নাম কিন্তু পালংকী। সমুদ্র ও জঙ্গলঘেরা পালংকীতে আশ্রিত লোকজনকে পুনর্বাসনের জন্য ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি ক্যাপ্টেন হিরাম কক্সকে সেখানে নিয়োগ দিয়েছিল। হিরাম কক্স পালংকী এলাকায় প্রতিষ্ঠা করেন একটি বাজার। প্রথম প্রথম এ বাজার ‘কক্স সাহেবের বাজার’ নামে পরিচিত ছিল। পর্যায়ক্রমে ‘কক্স-বাজার’ এবং ‘কক্সবাজার’ নামের উৎপত্তি ঘটে। জায়গাটি ‘প্যানোয়া’ নামেও পরিচিত। ‘প্যানোয়া’ শব্দের অর্থ ‘হলুদ ফুল’। তখন কক্সবাজার হলুদ ফুলের রাজ্য ছিল।
হিরাম কক্স তো দায়িত্ব নিয়েছিলেন শরণার্থী পুনর্বাসনের। কিন্তু তাঁকে তো রাত যাপন করতে হবে, করতে হবে দাপ্তরিক কাজ! এ জন্যই রামুতে নির্মিত হয় এই বাংলোবাড়ি।
ইংরেজ ক্যাপ্টেন কক্স সাহেবের বাংলো।
সংগৃহীত ___

24/09/2021
মৌলবি বাযারের বড়ো লেখায় মাধবকুন্ড ইকো পার্ক।ভূ-প্রাকৃতিক ঐশ্বর্য আর পর্যটন সুবিধার সমবায় গরা ২৬৭ একর আয়েতনের নাম করা এই...
23/09/2021

মৌলবি বাযারের বড়ো লেখায় মাধবকুন্ড ইকো পার্ক।ভূ-প্রাকৃতিক ঐশ্বর্য আর পর্যটন সুবিধার সমবায় গরা ২৬৭ একর আয়েতনের নাম করা এই ইকো পার্কে ছোট-বড় নানা বয়সের প্রকৃতিপ্রেমী আসে দেশের নানা প্রান্ত থেকে। ইকোপার্কটি সিলেট বন বিভাগের, জুড়ী রেঞ্জের মাধবছড়া বনবিটে। এই ইকো পার্কের মুল আকর্ষণ হলো মাধব কুন্ড জলপ্রপাত, বেশিরভাগ দর্শনার্থী এখানে আসেন এই জল্প্রপাতটি দেখতে। পাথারিয়া পাহারের গংগামারাছাড়ার রুপালি জলধারা পরছে প্রায় ২০০ ওপর থেকে। জলপ্রপাত জেন পাহারের জলট কান্না ঝরে জল তরঙ্গ হয়ে। বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ এই প্রাকৃতিক জলপ্রপাতে বর্ষা মৌসুমে পানি থাকে প্রায় ৫০০ কিউসেক। ঝরে পরা পানি পাহারের পাদুদেশে তৈরি করেছে বিশাল কুন্ড। ভুবন স্তর সমষ্টির টিলা বা পাথর দিয়ে পুরো পাহাড়টি তৈরি বলে নাম এর পাথারিয়া। দেশি ভ্রমন পিয়াশিদের পাশাপাশি বিদেশি ভ্রমন পিয়াশি পর্যটকরাও আসেন নিসর্গ ধনী ও জলপ্রপাতের সঙ্গ পেতে। স্থানীয় কিংবদন্তির মতে সিলেটের রাজা গোবর্ধনের আমলে ধ্যানমগ্ন একজন সন্ন্যাসী নিজের আত্মবিসর্জন দিয়েছিলেন কুন্ডের জলে, মাধব মাধব মাধব বলে ৩ বার দৈব বানি সোনাগিয়েছিল তখন, সেইপ্রকৃতিপ্রেমীদের কাছে অবিরাম ধারায় এই মাধবকুণ্ড থেকে কুন্ডের নাম মাধব কুন্ড। মাধব কুন্ডের পানি পাথর ছুয়ে ছুয়ে শেষ পর্যন্ত মিশেছে হাকালুকি হাওরে। প্রকৃতিপ্রেমীদের কাছে অবিরাম ধারা পাতের এই মাধব কুন্ড জেন এক আলাদা জগত।

মারায়ংতংমারায়ংতং বান্দরবানের বুকে যেন এক টুকরো স্বর্গরাজ্যে। যে রাজ্যটা সবাইকে টানে। রাতের আধারে মখমলের মতো মেঘ ছুঁয়ে দে...
23/09/2021

মারায়ংতং

মারায়ংতং বান্দরবানের বুকে যেন এক টুকরো স্বর্গরাজ্যে। যে রাজ্যটা সবাইকে টানে। রাতের আধারে মখমলের মতো মেঘ ছুঁয়ে দেখার অনন্য এক অনুভুতি যা শুধু মারায়ংতং-এ পাওয়া। চুপিচুপি মেঘের সাথে রুপকথার রাজ্যে হারিয়ে যাওয়া যায়। মেঘের স্পর্শ-আলিংগনের নিবিড় বন্ধন রচিত হয় মারায়ংতং-এর সুখ পালকে। হতবিহ্বল মনের আকুতির ডাকে সাড়া দিয়ে আসুন আজ ঘুরে আসি বান্দরবানের এক সুখপাখির স্বর্গরাজ্যে। মারায়ন তং নামক পর্বতটি ছুঁয়ে দেখতে…

মারায়ংতং পাহাড় বাংলাদেশের বান্দরবান জেলার আলীকদম উপজেলায় অবস্থিত। এই পাহাড়ের উচ্চতা প্রায় ১৬৬০ ফুট। পাহাড়ের চূড়ায় উঠে বিশাল একটি জাদি সবার প্রথমে চোখে পড়বে। জাদি মানে বৌদ্ধদের পূজা-অর্চনার জন্য বানানো বুদ্ধমূর্তি।

সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ১৬৬০ ফুট ওপরে দাঁড়িয়ে অন্যরকম রোমাঞ্চকর অনুভূতি হয়, শুধু অনুভূতি নয় কিছু চ্যালেঞ্জ ও থাকে পাহাড় জুড়ে। পাহাড়ের চূড়ায় ছুঁয়ে দেখার তীব্র লালসায় ও যাওয়া যায় বান্দরবানের আলীকদম উপজেলার মারাইংতং-এ।

মারায়ংতং-এর সর্বোচ্চ চূড়ায় উঠতে গেলে হাঁটতে হবে প্রায় পাঁচ কিলোমিটার পাহড়ি রাস্তা। যেখানে কোথাও এক ফুটের জন্য রাস্তা নিচের দিকে নামেনি! শুরু থেকে শেষ অব্দি একদম পুরোটাই রাস্তা খাড়া।

মারায়ংতং-এর চূড়ায় ক্যাম্পিং করাটা অনেকটা দুঃসাহসিক ব্যাপার। ‘মারায়ংতং’, ‘মারাইংতং’, ‘মেরাইথং’ বিভিন্ন নামেই ও ডাকা হয় এই পাহাড়কে। চূড়ায় উঠেই সবার প্রথমে চোখে পড়ে বিশাল এক জাদি। জাদি হচ্ছে বৌদ্ধ ধর্মীদের এক পূণ্যস্হান। এমনভাবে জাদিটি বানানো যেন সে দূর কোনো প্রান্তের দিকে তাকিয়ে প্রকৃতির রহস্য নিয়ে ভাবছে আর স্মিত হাসি ফুটে উঠছে তার ঠোঁটে। জাদির চারদিকে খোলা ও ওপরের দিকে চালা।

পাহাড়টির ওপরের অংশটুকু সমতল। যত দূর দৃষ্টি যায় কেবল পাহাড় আর পাহাড়। পাহাড়ের ফাঁকে ফাঁকে উঁকি দিচ্ছে জনবসতি। নিচে এঁকে-বেঁকে বয়ে চলেছে মাতামুহুরী নদী। নদীর দুই কূলে দেখা যায় ফসলের ক্ষেত। এ পাহাড়ে রয়েছে বিভিন্ন আদিবাসীদের বসবাস। এদের মধ্যে ত্রিপুরা, মারমা ও মুরং অন্যতম।

এই পাহাড়ের নিচে থাকে মারমারা। আর পাহাড়ের ভাঁজে ভাঁজে রয়েছে মুরংদের পাড়া। এরা পাহাড়ের ঢালে বাড়ি বানিয়ে তারা বসবাস করে। মাটি থেকে সামান্য ওপরে এদের টংঘর।টং ঘরের নিচে থাকে বিভিন্ন গবাদি পশু যেমন-গরু, ছাগল, শূকর ও মুরগি। গবাদি পশুর পাশাপাশি প্রয়োজনীয় জ্বালানি কাঠও রাখা হয় স্তূপ করে রাখা হয়।

বিকেল বেলা সূর্য যখন পাহাড়ের কোলে ঘুমিয়ে পড়ে প্রকৃতির অনন্য একটা রূপের দেখা পাওয়া যায় এখানে। মনে হবে পাহাড় নিজের ছায়াতলে খুব সযত্নে আলতো করে সূর্যটাকে লুকিয়ে রেখে দিচ্ছে। বিকেলের স্নিগ্ধ আলো আর সন্ধ্যার রক্তিম আকাশের মিষ্টি একটা পরিবেশ পাহাড়ের চূড়ায় থাকা সবাইকে গভীরভাবে আলিঙ্গন করে নেয়। চারিদিক স্তব্ধ হয়ে গেলে চূড়ায় থাকা সবকিছুকে খুব গভীরভাবে অনুভব করা যায়, খুব কাছ থেকে প্রকৃতির হিংস্র রূপ দেখে আসা যায় আবার প্রকৃতির করুণা ও উপভোগ করা যায়। ক্ষনিকের জন্য মনে হবে সাজেকের চেয়েও সুন্দর মারায়ংতং!

রাতের আকাশে সুবিন্যস্ত তারকারাজির অমায়িক একটা দৃশ্য ক্রমশই ভুলিয়ে দেয় দিনের বেলার সকল পরিশ্রম, ভয়াবহতা, ক্লান্তি–গ্লানিকে। রাত কাটালে স্রষ্টার নিকট আপন মনে চাওয়া হয় এই রাত যেন শেষ না হয়।

প্রকৃতির নৈসর্গিক সৌন্দর্য উপভোগ করতে হলে ঘুরে আসতে হবে মারায়ংতং।

সাথে অবশ্যই প্রয়োজনীয় খাবার, পানি, তাবু, শুকনা খাবার রাখতে হবে। জিপ গাড়ি ভাড়া করে আবাসিক বাজার হয়ে চলে আসবেন মারায়ংতং পাহাড়ের কাছে। গাড়ি একদম মারায়ংতং পাহাড়ের নিচ পর্যন্ত আসে।

কাঞ্চনজঙ্ঘাশরৎ আকাশে উঁকি দিচ্ছে শ্রেত শুভ্র কাঞ্চনজঙ্ঘা। চোখ জুড়ানো সৌন্দর্য মেলে ধরে কাঞ্চনজঙ্ঘা যেন দুহাত বাড়িয়ে ডাকছ...
22/09/2021

কাঞ্চনজঙ্ঘা

শরৎ আকাশে উঁকি দিচ্ছে শ্রেত শুভ্র কাঞ্চনজঙ্ঘা। চোখ জুড়ানো সৌন্দর্য মেলে ধরে কাঞ্চনজঙ্ঘা যেন দুহাত বাড়িয়ে ডাকছে প্রকৃতিপ্রেমিদের। উত্তরের জেলা পঞ্চগড়ে এবার একটু আগেভাগেই দেখা যাচ্ছে হিমালয়ের দ্বিতীয় উচ্চতম ও পৃথিবীর তৃতীয় উচ্চতম এই পর্বত শৃঙ্গ। গতকাল রবিবার থেকে দেখা যাচ্ছে এ পর্বত চূড়া।

যাদের পারপোর্ট ভিসা করে বিদেশে গিয়ে কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখার সুযোগ মিলেনা তাদের জন্য আদর্শ জায়গা পঞ্চগড়। পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়াসহ বিভিন্ন স্থান থেকে খালি চোখেই অবলোকন করা যায় কাঞ্চনজঙ্ঘা। সবুজের মাঝে নীল আকাশের বুকে ভেসে উঠা এই পর্বতশৃঙ্গ পঞ্চগড়ের ঘুরতে আসা পর্যটকদের অন্যতম আকর্ষণ। কেবল মেঘমুক্ত ও কুয়াশামুক্ত গাঢ় নীল আকাশ থাকলেই দেখা দেয় হিমালয়ের এই পর্বত শৃঙ্গ। তবে আকাশে মেঘ বা কুয়াশা থাকলে অনেক সময় নিরাশ হয়ে ফিরে যেতে হয় দর্শনার্থীদের।

জানা যায়, মাউন্ট এভারেস্ট ও কে-২ এর পরেই কাঞ্চনজঙ্ঘার অবস্থান। পর্বত চূড়াটির কিছু অংশ ভারতের সিকিম ও কিছু অংশ নেপালে অবস্থিত। মনোমুগ্ধকর এই পাহাড়ের সৌন্দর্য উপভোগ করতে সামর্থ্যবানরা ছুটেন ভারতের পশ্চিমবঙ্গের দার্জিলিং জেলা শহরের টাইগার হিল। দার্জিলিংয়ের টাইগার হিলই কাঞ্চনজঙ্ঘার চূড়া দেখার সবচেয়ে আদর্শ জায়গা। আবার কেউ কেউ যান সান্দাকপু বা ফালুট। আবার কেউ কেউ সরাসরি নেপালে গিয়ে পর্যবেক্ষণ করে থাকেন। কিন্তু ঘরোয়া পরিবেশে নিজের মতো করে দেখা সুযোগ কেবল পঞ্চগড় থেকেই মিলছে। পঞ্চগড়ের প্রায় সব এলাকার ফাঁকা জায়গা থেকেই দেখা যায় কাঞ্চনজঙ্ঘা। তবে সবচেয়ে ভাল দেখা যায় তেঁতুলিয়ার জেলা পরিষদ ডাকবাংলোর পাশ দিয়ে বয়ে চলা মহানন্দা নদীর তীরে দাঁড়িয়ে।

বছরের অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর এই সময়টুকুতেই মেঘমুক্ত ও কুয়াশামুক্ত আবহাওয়ায় কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখা গেলেও এবার একটু আগেভাগেই দেখা দিয়েছে পর্বত চূড়াটি। এই মৌসুমে রবিবার থেকে উত্তরাকাশে দেখা মিলতে থাকে নয়ানাভিরাম কাঞ্চনজঙ্ঘা। খবরটি ভালোভাবে পৌছায়নি প্রকৃতিপ্রেমিদের কাছে। তাই এখনো পর্যটকদের তেমন আনাগোনা নেই। তবে কয়েকদিনের মধ্যেই পর্যটকদের ভিড় বাড়বে বলে আশা করছেন স্থানীয়রা।

স্থানীয়দের সাথে কথা বলে জানা যায়, সূর্যের আলোর সঙ্গে সঙ্গে কখনো শুভ্র, কখনো গোলাপি, আবার কখনো লাল রঙ নিয়ে হাজির হয় বরফে আচ্ছাদিত এই পর্বত চূড়া। তবে কাঞ্চনজঙ্ঘা উপভোগ করার মোক্ষম সময় হলো ভোর ও পড়ন্ত বিকেল। ভোরে আলো ফুটতেই তা গিয়ে পড়ে ঠিক কাঞ্চনজঙ্ঘার চূড়ায়। এদিকে চারপাশে তখনো আবছা অন্ধকার থাকলেও চকচক করে চূড়াটি। ভোরের আলোয় এবং বিকেলে পর্বত চূড়াটি পোড়া মাটির রঙ নেয়। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে কিছুটা ঝাপসা হয়ে আসে। তখন রং হয় সাদা। দূর থেকে মনে হয় এ যেন আকাশের গায়ে এক খন্ড বরফ। পর্বত চূড়াটির নিচ দিয়ে কালো রঙে দার্জিলিংয়ের পাহাড়ি এলাকা দেখা যায়। তবে কপাল মন্দ হলে আর আবহাওয়া অনুকূলে না থাকলে পর্বত চূড়াটির দেখা নাও পেতে পারেন।

কাঞ্চনজঙ্ঘার সাথে সাথে নতুন মাত্রা যোগ করে পঞ্চগড়ের সমতলের চা বাগান, বাংলাবান্ধা জিরো পয়েন্ট, জিরো পয়েন্টের জয়েন্ট রিট্রিট সেরিমনি (করোনার জন্য বন্ধ রয়েছে), মোগল স্থাপনা মির্জাপুর শাহী মসজিদ, বোদেশ্বরী পীঠ মন্দির, দেড় হাজার বছরের পুরনো মহারাজা দিঘী, ভিতরগড় দুর্গ নগরী ও দেশের একমাত্র পাথরের জাদুঘরসহ পঞ্চগড়ের নৈসর্গিক প্রকৃতিক সৌন্দর্য।

চোখে কাঞ্চনজঙ্ঘার অপরূপ সৌন্দর্য উপভোগ করবার সুযোগ এসেছে। ভ্রমণ পিপাসুরা নিশ্চয়ই এই সুযোগ হাত ছাড়া করবে না। আমরা মনে করি এবার পঞ্চগড়ের পর্যটন শিল্পে কাঞ্চনজঙ্ঘা নতুন মাত্রা যোগ করবে। আশা করি পর্যটকরা নির্বিঘ্নে কাঞ্চনজঙ্ঘাসহ পঞ্চগড়ের অন্যসব পর্যটন কেন্দ্রের সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারবেন।

নীল সবুজ পানির মালদ্বীপ যেন এক টুকরো বাংলাদেশরাজধানী মালেনৈসর্গিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি, স্বর্গের দ্বীপ, প্রকৃতির কন্যা, স...
19/09/2021

নীল সবুজ পানির মালদ্বীপ যেন এক টুকরো বাংলাদেশ

রাজধানী মালে
নৈসর্গিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি, স্বর্গের দ্বীপ, প্রকৃতির কন্যা, সৌন্দর্যের রানি, পৃথিবীর অন্যতম নয়নাভিরাম ও অপরূপ রূপের দেশ মালদ্বীপ। বিধাতা যেন এখানে দুই হাত ভরে প্রকৃতির রূপে কল্পনাতীতভাবে সাজিয়েছেন। যা দুনিয়াজোড়া মানুষকে মুগ্ধ করে ও টানে। এখানে পৃথিবীর সবচেয়ে উন্নতমানের টুনা মাছ পাওয়া যায় বলে। মালদ্বীপকে টুনা কন্যাও বলে থাকেন অনেকে। মালদ্বীপের মূল আকর্ষণ হলো এর সরল, শান্ত ও মনোরম পরিবেশ, আদিম সমুদ্র সৈকত ও ক্রান্তীয় প্রবাল প্রাচীর। এখানকার সমুদ্রের রং অতি পরিষ্কার, পানির রং নীল, বালির রং সাদা। ছোট ছোট দ্বীপগুলো যেন নানান রঙের মাছের অ্যাকুরিয়াম। জলরাশির দিগন্তজোড়া সমুদ্রবক্ষ, সমুদ্র গর্জন, বায়ুপ্রবাহ যেন তাদের নিজস্ব কণ্ঠস্বর ক্ষণে ক্ষণে পরিবর্তন করে পর্যটকদের অশান্ত মনকে শান্ত করে। হতাশা দূর করে উচ্ছলতা ফিরিয়ে দেয় আর মুগ্ধতায় ফিরিয়ে দেয় মনপ্রাণ। যারা সমুদ্র পছন্দ করেন, নির্জনতায় হারিয়ে যেতে চান, সমুদ্রের অবগাহনে নিজেকে স্নান করাতে চান, প্রকৃতির সুশোভিত ও অপরূপ সৌন্দর্যের সুরা পান করতে চান, তাদের জন্য মালদ্বীপই হচ্ছে আকর্ষণীয়, প্রিয় ও আদর্শ স্থান।

শ্রীলঙ্কা থেকে আনুমানিক ৪০০ মাইল দক্ষিণ পশ্চিমে ১১৯২টি ক্ষুদ্র দ্বীপ নিয়ে ভারত মহাসাগরের দ্বীপ রাষ্ট্র মালদ্বীপ। যার মধ্যে ২০০টি বাসযোগ্য। মালদ্বীপের ইতিহাস ও ঐতিহ্য খুবই প্রাচীন। সংস্কৃত শব্দ দ্বীপমালা শব্দ থেকেই মালদ্বীপ। আবার কারও কারও মতে মালদ্বীপ হচ্ছে দ্বীপরাজ্য। কারও কারও ভাষায় এটি মহল দ্বীপ। মহল অর্থ প্রাসাদ। দ্বাদশ শতক থেকেই মালদ্বীপে মুসলিম শাসন। ১১৮৩ খ্রিষ্টাব্দে ইবনে বতুতা মালদ্বীপ ভ্রমণ করেছিলেন। ১১৫৩-১৯৫৩ অবধি (৮০০ বছর) ৯২ জন সুলতান নিরবচ্ছিন্নভাবে শাসন করেন দ্বীপটি। বিভিন্ন সময়ে পর্তুগিজ ও ব্রিটিশরা পর্যটক হিসেবে, কখনো কখনো বাণিজ্য কুঠি স্থাপন, কখনো ব্রিটিশ সামরিক ঘাঁটি স্থাপনের জন্য এখানে আসে। ১৯৬৫ সালের ২৬ জুলাই মালদ্বীপ ব্রিটিশদের কাছ থেকে পূর্ণ স্বাধীনতা লাভ করে এবং ১৯৬৮ সালে সালতানাতে মালদ্বীপ থেকে রিপাবলিক মালদ্বীপে পরিণত হয়।

নাফাখুমনাফাখুম জলপ্রপাত (Nafakhum Waterfall) বান্দরবান জেলার থানচি উপজেলার রেমাক্রি ইউনিয়নে অবস্থিত। পানি প্রবাহের পরিমা...
18/09/2021

নাফাখুম
নাফাখুম জলপ্রপাত (Nafakhum Waterfall) বান্দরবান জেলার থানচি উপজেলার রেমাক্রি ইউনিয়নে অবস্থিত। পানি প্রবাহের পরিমানের দিক থেকে এটিকে বাংলাদেশের অন্যতম বড় জলপ্রপাত হিসাবে আখ্যায়িত করা হয়। আবার কেউ কেউ একে বাংলার নায়াগ্রা বলে অভিহিত করেন। নাফাখুম দেখতে থানচি বাজার থেকে সাঙ্গু নদী পথে নৌকা দিয়ে রেমাক্রি যেতে হয়। রেমাক্রীতে রয়েছে মারমা বসতি, মারমা ভাষায় খুম মানে জলপ্রপাত। রেমাক্রী থেকে প্রায় তিন ঘন্টা পায়ে হাটলে তবেই দেখা মিলে প্রকৃতির এই অনিন্দ্য রহস্যের। রেমাক্রী খালের পানি নাফাখুমে এসে বাক খেয়ে প্রায় ২৫-৩০ ফুট নিচের দিকে নেমে গিয়ে প্রকৃতি জন্ম দিয়েছে এই জলপ্রপাতের। দ্রুত গতিতে নেমে আসা পানির জলীয় বাষ্পে সূর্য্যের আলোয় প্রতিনিয়ত এখানে রংধনু খেলা করে। আপনি যদি অ্যাডভেঞ্চার প্রিয় হন ও বান্দরবানে ট্রেকিং করার ইচ্ছে থাকে, কিংবা দেখতে চান বান্দরবানের গহীনের সবুজের খেলা, আদিবাসীদের জীবন চিত্র, সাঙ্গুর ভয়ংকর রূপ বা শীতের টলমলে পাথুরে জলের খেলা তবে আপনার জীবনে একবার হলেও যাওয়া উচিত অনিন্দ্য সুন্দর ঝর্ণায়।

নাফাখুম ভ্রমণের সময়
সারা বছরই অ্যাডভেঞ্চার প্রিয় মানুষ নাফাখুম জলপ্রপাত দেখতে ছুটে যায়। তবে বর্ষায় প্রায়ই সাঙ্গু নদীর পানি প্রবাহ বিপদসীমার উপরে থাকলে প্রশাসন থেকে অনুমতি দেওয়া হয় না নাফাখুম যাওয়ার জন্যে। আবার শীতকালে নাফাখুমে পানি অনেকটাই কম থাকে। তাই সবচেয়ে আদর্শ সময় বর্ষার পর পর ও শীতকালের আগের সময়টুকু (সেপ্টেম্বর – নভেম্বর)। তবে যে সময়ই যান না কেন, এখানের প্রকৃতি আপনার ভালো লাগবেই। নাফাখুম ভ্রমণ আপনার জীবনে স্মরণীয় হয়ে থাকবে আজীবন।

সেন্ট মার্টিন দ্বীপ যেভাবে বাংলাদেশের অংশ হলো--------------------------------------------------------------বাংলাদেশের পর...
01/09/2020

সেন্ট মার্টিন দ্বীপ যেভাবে বাংলাদেশের অংশ হলো
--------------------------------------------------------------
বাংলাদেশের পর্যটকদের কাছে সবচেয়ে আকর্ষণীয় জায়গার মাঝে সেন্ট মার্টিন দ্বীপ অন্যতম। কক্সবাজারের টেকনাফ থেকে নয় কিলোমিটার দক্ষিণে নাফ নদীর মোহনায় এ দ্বীপটি অবস্থিত। সম্প্রতি মিয়ানমার সরকার তাদের একটি জনসংখ্যা বিষয়ক মানচিত্রে সেন্ট মার্টিন দ্বীপকে সে দেশের অংশ দেখিয়েছে বলে বাংলাদেশ সরকার অভিযোগ তুলেছে। এমন প্রেক্ষাপটে ঢাকায় নিযুক্ত মিয়ানমারের রাষ্ট্রদূতকে তলব করে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। বাংলাদেশের তরফ থেকে বিষয়টি নিয়ে প্রতিবাদ জানানো হয়েছে বলে বিভিন্ন গণমাধ্যমে খবর বেরিয়েছে।

কিভাবে সেন্ট মার্টিন দ্বীপ হলো?

সেন্ট মার্টিন দ্বীপটি নারকেল জিঞ্জিরা হিসেবে পরিচিত। প্রচুর নারকেল পাওয়া যায় বলে এ নামটি অনেক আগে থেকেই পরিচিত হয়েছে। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্ভিদ বিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক শেখ বখতিয়ার উদ্দিন এবং অধ্যাপক মোস্তফা কামাল পাশা সেন্ট মার্টিন দ্বীপ নিয়ে গবেষণা করেছেন। মি: পাশা বর্তমানে অবসরপ্রাপ্ত। অধ্যাপক বখতিয়ার বলেন, প্রায় ৫০০০ বছর আগে টেকনাফের মূল ভূমির অংশ ছিল জায়গাটি। কিন্তু ধীরে ধীরে এটি সমুদ্রের নিচে চলে যায়। এরপর প্রায় ৪৫০ বছর আগে বর্তমান সেন্ট মার্টিন দ্বীপের দক্ষিণ পাড়া জেগে উঠে। এর ১০০ বছর উত্তর পাড়া এবং পরবর্তী ১০০ বছরের মধ্যে বাকি অংশ জেগে উঠে। গবেষক মোস্তফা কামাল পাশা জানালেন, ২৫০ বছর আগে আরব বণিকদের নজরে আসে এ দ্বীপটি। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার সাথে বাণিজ্যের সময় আরব বণিকরা এ দ্বীপটিতে আরব বণিকরা বিশ্রাম নিতো। তখন তারা এ দ্বীপের নামকরণ করেছিল ‘জাজিরা’। পরবর্তীতে যেটি নারিকেল জিঞ্জিরা নামে পরিচিত হয়। অধ্যাপক বখতিয়ার উদ্দিন বলেন, প্রায় ৩৩ হাজার বছর আগে সে এলাকায় প্রাণের অস্তিত্ব ছিল। বিভিন্ন কার্বন ডেটিং-এ এর প্রমাণ মিলেছে বলে উল্লেখ করেন অধ্যাপক বখতিয়ার।

ব্রিটিশ শাসনামলে ১৯০০ সালে ভূমি জরিপের সময় এ দ্বীপটিকে ব্রিটিশ ভারতের অন্তর্ভুক্ত করে নেয়া হয়। যদিও সে সময়টিতে বার্মা ব্রিটিশ শাসনের আওতায় ছিল। কিন্তু তারপরেও সেন্ট মার্টিন দ্বীপকে বার্মার অন্তর্ভুক্ত না করে ব্রিটিশ-ভারতের অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল বলে জানান অধ্যাপক মোস্তফা কামাল পাশা। বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশনে ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, খ্রিস্টান সাধু মার্টিনের নাম অনুসারে দ্বীপটির নামকরণ করা হয়। তবে অধ্যাপক বখতিয়ার উদ্দিন বলেন, দ্বীপটিকে যখন ব্রিটিশ ভারতের অন্তর্ভুক্ত করা হয়, তখন চট্টগ্রামের জেলা প্রশাসক মার্টিনের নাম অনুসারে দ্বীপটির নামকরণ করা হয়। বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশনের ওয়েব সাইট থেকে জানা যায়, ১৮৯০ সালে কিছু মৎস্যজীবী এ দ্বীপে বসতি স্থাপন করে। এদের মধ্যে কিছু বাঙালি এবং কিছু রাখাইন সম্প্রদায়ের লোক ছিল। ধীরে-ধীরে এটি বাঙালী অধ্যুষিত এলাকা হয়ে উঠে। কালক্রমে এ দ্বীপটি হয়ে উঠে বাংলাদেশের পর্যটনের সবচেয়ে আকর্ষণীয় স্থানগুলোর মধ্যে একটি। গবেষকরা বলছেন, বর্তমানে সেন্ট মার্টিন দ্বীপে প্রায় দেড় লাখ নারকেল গাছ আছে।

ইন্ডিয়ায় প্রবেশের নতুন কিছু নিয়মাবলি --ভারতীয় ভিসা বা জরুরী ভাবে ভারতে চিকিৎসার জন্য যাওয়া প্রসঙ্গে বিস্তারিত পড়ুনবর্তমা...
14/08/2020

ইন্ডিয়ায় প্রবেশের নতুন কিছু নিয়মাবলি --

ভারতীয় ভিসা বা জরুরী ভাবে ভারতে চিকিৎসার জন্য যাওয়া প্রসঙ্গে বিস্তারিত পড়ুন

বর্তমানে ভারতীয় সরকার অনির্দিষ্টকালের জন্য সকল ধরণের পূর্বের ভিসা বা নতুন করে ভিসা প্রদান স্থগিত করেছে। কিন্তু বর্তমানে যাদের জরুরি অপারেশন বা চিকিৎসা নেয়ার প্রয়োজন শুধুমাত্র তারাই নতুনভাবে ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন।

আবেদনের উপরে বিবেচনা করে ভারতীয় দূতাবাস বাংলাদেশ নতুন ভিসা ইস্যু করতে পারে। ভিসা আবেদনের জন্য নিম্নোক্ত ধাপগুলো অনুসরণ করুন

🏷🏷 ইমেইলের সাবজেক্টে emergency medical visa required

🏷🏷আপনার প্রয়োজনীয় কাগজপত্রগুলোর স্ক্যানকপি ইমেইল করবেন [email protected]

🏷🏷কাগজপত্রগুলোর সাথে হসপিটালের invitation letter দিতে হবে, যেখানে আপনার জরুরি চিকিৎসার প্রয়োজনীয়তা উল্লেখ থাকতে হবে

🏷🏷ভিসা আবেদন গৃহীত হলে, হাইকমিশন থেকে interview এর জন্য ডাকতে পারে বা passport জমা দেয়ার কথা বলবে

উপরের সমস্ত নিয়ম মেনে যারাই আবেদন করবেন এবং ভিসা পাবেন তারাই মেডিকেল ভিসা নিয়ে ভারতে যেতে পারবেন।

Indonesia Bali 😍😍
14/08/2020

Indonesia Bali 😍😍

সরকারী নির্দেশ অনুযায়ী আগামী ২৩জুলাই, ২০২০ তারিখ হতে বাংলাদেশ থেকে আকাশ পথে বিদেশ গমনকারীদের জন্য কোভিড পরীক্ষার সনদ বা...
18/07/2020

সরকারী নির্দেশ অনুযায়ী আগামী ২৩জুলাই, ২০২০ তারিখ হতে বাংলাদেশ থেকে আকাশ পথে বিদেশ গমনকারীদের জন্য কোভিড পরীক্ষার সনদ বাধ্যতামূলক। সে কারণে বিদেশ গমনেচ্ছু বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস লি: এর সম্মানিত যাত্রীগণকে সরকার ঘোষিত কোভিড -১৯ পরীক্ষা সংক্রান্ত নিম্নরূপ নির্দেশনাবলী প্রতিপালনের জন্য অনুরোধ করা হলো:

১। যাত্রার ৭২ ঘণ্টার পূর্বে কোন নমুনা সংগ্রহ করা হবে না এবং যাত্রার ২৪ ঘন্টা পূর্বে রিপোর্ট ডেলিভারি গ্রহণের ব্যবস্থা করতে হবে;

২। নমুনা প্রদানের সময় পাসপোর্টসহ যাত্রীদের বিমান টিকেট ও পাসপোর্ট উপস্থাপন এবং নির্ধারিত ফি পরিশোধ করতে হবে;

৩।কোভিড-১৯ পরীক্ষার নিমিত্তে নির্দিষ্টকৃত পরীক্ষাগার যে জেলায় অবস্থিত সে জেলার সিভিল সার্জন অফিসে স্থাপিত পৃথক বুথে তাদের নমুনা প্রদান করবেন;

৪।নমুনা প্রদানের পর থেকে যাত্রার সময় পর্যন্ত সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি আবশ্যিকভাবে আইসোলেশনে থাকবেন;

৫। বিদেশ যাত্রীদের কোভিড-১৯ পরীক্ষা সনদ প্রাপ্তির জন্য ল্যাবে গিয়ে নমুনা প্রদানের ক্ষেত্রে ৩৫০০/- টাকা এবং বাড়ি থেকে নমুনা সংগ্রহে ৪৫০০/- টাকা ফি প্রদান করতে হবে।

৬। নিম্নে বর্নিত ১৬ টি সরকারি হাসপাতাল / প্রতিষ্ঠানে কোভিড টেস্ট করাবেন:

1. (SBMC) Sher E Bangla Medical College, Barisal

2. (BITID) Bangladesh Institute of Tropical & Infectious Diseases, Chattagram

3. (CoxMC) Cox’sbazar Medical College (IEDCR Field Laboratory)

4. (CuMC) Cumilla Medical College, Cumilla

5. (NILMRC) National Institute of Laboratory Medicine & Referral Centre, Dhaka

6. (NPML-IPH) Institute of Public Health, Dhaka

7. (NIPSOM) National Institute of Preventive & Social Medicine, Dhaka

8. Narayanganj 300 Bed Hospital, Narayanganj

9. (KMC) Khulna Medical college, Khulna

10. (KuMC) Kustia Medical College, Kustia

11.(MMC) Mymensingh Medical College, Mymensingh

12. (SZRMC) Shahid Ziaur Rahman Medical College, Bogura

13. (RMC) Rahshahi Medical College, Rajshahi

14. M Abdur Rahim Medical College, Dinajpur

15. (RpMC) Rangpur Medical College, Rangpur

16. (SOMC) Sylhet MAG Osmani Medical College, Sylhet

এমন যদি হতো আমি পাখির মতোউড়ে উড়ে বেড়াই সারাক্ষণ ❤❤স্থানঃ শ্রীলঙ্কাছবিঃ কালেক্টেড
08/06/2020

এমন যদি হতো আমি পাখির মতো
উড়ে উড়ে বেড়াই সারাক্ষণ ❤❤
স্থানঃ শ্রীলঙ্কা
ছবিঃ কালেক্টেড

Rangamati is the administrative headquarters of Rangamati Hill District in the Chittagong Hill Tracts of Bangladesh. It ...
23/05/2020

Rangamati is the administrative headquarters of Rangamati Hill District in the Chittagong Hill Tracts of Bangladesh. It is also a capital city of Chittagong Hill Tracts. The town is located at 22°37'60N 92°12'0E and has an altitude of 14 metres. Wikipedia
Area: 64.75 km²
Elevation: 15 m
Weather: 29°C, Wind S at 5 km/h, 88% Humidity
Postal Code: 4500
District: Rangamati District.
#বান্দরবন

Natural beauty of sajek vali, Bangladesh.😊
22/05/2020

Natural beauty of sajek vali, Bangladesh.😊

Address

House 11, Road 4, Old DOSH
Banani Model Town
1212

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when TringBring - ত্রিংব্রিং posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to TringBring - ত্রিংব্রিং:

Videos

Share

Category