তমা তুঙ্গি পর্যটন কমপ্লেক্স - Toma Tungi Tourist Complex, Thanchi Bandarban

  • Home
  • Bangladesh
  • Bandarban
  • তমা তুঙ্গি পর্যটন কমপ্লেক্স - Toma Tungi Tourist Complex, Thanchi Bandarban

তমা তুঙ্গি পর্যটন কমপ্লেক্স - Toma Tungi Tourist Complex, Thanchi Bandarban তমাতুঙ্গি
(62)

অবশেষে রুমা এবং থানচি উপজেলা থেকে স্থানীয় এবং বিদেশী পর্যটকদের ভ্রমন সংক্রান্ত নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়া হলো। রোয়াংছড়ি (দেবতা...
14/07/2023

অবশেষে রুমা এবং থানচি উপজেলা থেকে স্থানীয় এবং বিদেশী পর্যটকদের ভ্রমন সংক্রান্ত নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়া হলো। রোয়াংছড়ি (দেবতাখুম) আপাতত খুলছে না, তবে আশা করছি অতি শীগ্রই এটা ও খুলে দেওয়া হবে।

বান্দরবানের দুই উপজেলা ভ্রমণে নিরুৎসাহিত করছে প্রশাসননিরাপত্তাজনিত কারণে আগামী মঙ্গলবার (১৮ অক্টোবর) থেকে অনির্দিষ্টকালে...
17/10/2022

বান্দরবানের দুই উপজেলা ভ্রমণে নিরুৎসাহিত করছে প্রশাসন

নিরাপত্তাজনিত কারণে আগামী মঙ্গলবার (১৮ অক্টোবর) থেকে অনির্দিষ্টকালের জন্য বান্দরবানের রুমা ও রেয়াংছড়ি উপজেলায় পর্যটকদের ভ্রমণে নিরুৎসাহিত করছে স্থানীয় প্রশাসন।
গত কয়েক দিন ধরে রুমা ও রোয়াংছড়ি উপজেলার দুর্গম এলাকায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী জঙ্গি বিরোধী অভিযান চালাচ্ছে। তবে এ দুটি উপজেলায় অসংখ্য পর্যটন স্পট রয়েছে যেখানে প্রতিদিন শত শত পর্যটক বেড়াতে যান। তাই পর্যটকদের নিরাপত্তার স্বার্থেই এমন সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে স্থানীয় প্রশাসন।
উল্লেখ্য রুমা ও রোয়াংছড়ি উপজেলায় বগালেক, কেউক্রাডং, তাজিং ডং, তিনাপ সাইতার, রিঝুক ঝর্না, দেবতাখুমসহ রয়েছে অসংখ্য পর্যটন স্পট রয়ছে। প্রতিদিন শত শত পর্যটক এসব স্থান ভ্রমণ করতে উপজেলা দুটিতে যাতায়াত করেন।
সৌজন্যে : সময় নিউজ

সবাই কে বিশ্ব পর্যটন দিবসের শুভেচ্ছা..!
26/09/2022

সবাই কে বিশ্ব পর্যটন দিবসের শুভেচ্ছা..!

09/09/2022
05/09/2022

'"ছয় কুড়ি বিল, নয় কুড়ি কান্দা, এর'ই মাঝে টাঙ্গুয়ার হাওড় বান্ধা" টাঙ্গুয়ার হাওর, স্থানীয় লোকজনের কাছে হাওরটি নয়কুড়ি কান্দার ছয়কুড়ি বিল নামেও পরিচিত। যেখানে এসে মিশেছে মেঘালয় এর পাহাড় থেকে ৩০টিরও বেশি ঝরণা। প্রায় ১০০ বর্গকিলোমিটার জুড়ে বিস্তৃত এ হাওর বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম মিঠা পানির জলভূমি। যে হাওর এর নীল স্বচ্ছ পানি আপনার মন কেড়ে নিবেই।

সাথে যদি থাকে আরোও কিছু প্রিয়জন হাওড় পাড়ি দিতে কতক্ষণ ...!! টাংগুয়ার হাওরের অনুভূতি আর ভ্রমণ পিপাসুদের মনের চাহিদা মেটাতে আমরা নিয়ে এসেছি বিলাসবহুল হাউজবোট "আর ডি ক্রুজ"। আপনার হাওর যাত্রা উপভোগ্য করবার জন্য আমাদের সকল প্রচেষ্টা বিদ্যমান ।

হাওরের ফ্রেশ খাবার, আবওহাওয়ার পালাবদল, ছবির মত সুন্দর পাহাড়ের সারি, আর চারিদিকে অথৈ পানির মাঝে পরিবার বা প্রিয়জনের সাথে সুন্দর কিছু মুহূর্ত কাটাতে চাইলে আজই চলে আসতে পারেন আমাদের সাথে।

টাঙুয়ার হাওরে নির্মিত আধুনিক ডিজাইনে সব থেকে লাক্সরী হাউস বোট RD CRUSE

বুকিং করতে কল করুন: 01841378422 : 01917600604

প্যাকেজ প্রাইজ জনপ্রতি: ৭৫০০/-( এক রুমে চার জন)
প্যাকেজ প্রাইজ জনপ্রতি: ৮০০০/-( এক রুমে দুই জন)
যাএার তারিখ:
১৫-১৭ সেপ্টেম্বর

যা যা দেখবোঃ
১) টাঙ্গুয়ার হাওর
২) হাওরের ওয়াচ টাওয়ার
৩) শহীদ সিরাজ লেক
৪)টেকের ঘাট
৫) বারিক্কা টিলা
৬) জয়নাল আবেদীনের বিখ্যাত শিমুল বাগান।
৭)যাদুকাটা নদী
৮) লাকমা ছড়া

এই_প্যাকেজে_কি_কি_অন্তর্ভুক্ত
১| ঢাকা সুনামগঞ্জ ঢাকা নন এসি বাস
২। ২ দিন ১ রাত লাক্সারী হাউস বোটে থাকা
৩। টোটাল ৬ বেলা মেইন ফুড এবং ৪ বেলা স্নাক্স
৪। জেনারেটর দিয়ে বিদ্যুৎ সরবরাহ
৫।পর্যাপ্ত লাইফ জ্যাকেট ও বয়া
৬।অভিজ্ঞ লোকাল ট্যুর গাইড
৭।সার্বক্ষণিক রুম সার্ভিস
৮।সার্বক্ষণিক চা/ কফি

12/07/2022

ভ্রমণ করুন, ভরপুর বাঁচুন...!

29/04/2022

তো এবারের ঈদে কে বেড়াতে কোথায় যাচ্ছেন?

21/04/2022

বজ্রপাত নিয়ে সচেতনতা মূলক তথ্যচিত্র

17/04/2022

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুুহু।

৪ টা প্রদেশ ১ টা ট্রিপে ।

➡️ West Bengal ( Kolkata)
➡️ Punjab ( Amritsar)
➡️ Jammu and Kashmir
➡️ Delhi

এই ট্যুরে বাজেট হচ্ছে ২৭০০০+ হাজার টাকা, কলকাতা থেকে পাঞ্জাবের অমৃতসর হয়ে আমরা জম্মু যাবো। ঘুরে দেখো বিখ্যাত " গোল্ডেন টেম্পল ও ওয়াগা অর্ডার। " যেই বর্ডার দিয়ে পাকিস্তান যাওয়া যায়, তারপর স্বপ্নের কাশ্মীর ভ্রমণ, ফেরার পথে দিল্লী হয়ে কলকাতা ফিরব, কেউ চাইলে নিজ খরচ দিল্লিতে ঘুরতে পারবেন..!

কাপলদের জন্যে এক্সট্রা ২০০০ টাকা । যদি এক ফ্যামিলির মানুষ ৩ জন এক সাথে থাকে তাহলে আর এক্সট্রা ২০০০ লাগবে না।

#বুকিং_লাষ্ট_ডেট : ট্রেন টিকেট পাওয়া পর্যন্ত।

#ট্যুর_বাজেটঃ

⏩এসি এবং নন এসি ( ট্রেনে হবে যাত্রা)
৩ শেয়ারিং জনপ্রতি ২৭০০০৳
২ শেয়ারিং জনপ্রতি ২৯০০০৳

⏩এয়ারে, এয়ার ফেয়ার বাদ দিয়ে শ্রীনগর থেকে শ্রীনগর ল্যান্ড প্যাকেজ : ২২০০০ টাকা।

এই ঈদের ছুটিতে কাশ্মীর ট্যুরের বিস্তারিত জানতে লিংকে দেখুন।

ঈদে হ্যামকের সাথে পশ্চিমবঙ্গ, পাঞ্জাব, কাশ্মীর এবং দিল্লী ভ্রমণ

05/04/2022

বিসমিল্লাহির রহমানির রাহিম

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুুহু।

৩ টা প্রদেশ ১ টা ট্রিপে ।

ঈদে হ্যামকের সাথে পশ্চিমবঙ্গ, পাঞ্জাব ও কাশ্মীর ভ্রমণ

➡️ West Bengal ( Kolkata)
➡️ Punjab ( Amritsar)
➡️ Jammu and Kashmir

*** আর যারা নিশ্চিতভাবে যাচ্ছেন, তারা এই ইভেন্ট নিজস্ব টাইমলাইনে শেয়ার করবেন, যেন আপনার নিজের পরিচিতরাও যাবার সুযোগ পায়।

২০২২ সালের সব থেকে খুশির খবর হচ্ছে বাই রোডে ভারত ভ্রমণের ভিসা চালু হয়েছে। এই রকম ঈদের সময় কাশ্মীর যাবো না তা কি হয়।

কাশ্মীর ট্যুরের সকল রকম প্রস্তুতি এখন থেকেই আমরা নিয়ে নিয়েছি, যারা যেতে আগ্রহী অবশ্যই সবাই ভালো করে ডিটেইলস টা পড়ে আমাদের সাথে এই ট্যুরে অংশগ্রহণ করবেন। কারণ এটা হবে একদম রিলাক্স ট্রিপ। আর যদি কেও এয়ারেও এসে আমাদের সাথে কাশ্মীরে অংশগ্রহণ করতে চান সেটার ব্যাবস্থাও আমরা করে দিতে পারবো।

এই ট্যুরে বাজেট হচ্ছে ২৭০০০ হাজার টাকা, কলকাতা থেকে পাঞ্জাবের অমৃতসর হয়ে আমরা জম্মু যাবো। ঘুরে দেখো বিখ্যাত " গোল্ডেন টেম্পল ও ওয়াগা অর্ডার। " যেই বর্ডার দিয়ে পাকিস্তান যাওয়া যায়।

কাপলদের জন্যে এক্সট্রা ২০০০ টাকা । যদি এক ফ্যামিলির মানুষ ৩ জন এক সাথে থাকে তাহলে আর এক্সট্রা ২০০০ লাগবে না।

#বুকিং_লাষ্ট_ডেট : ট্রেন টিকেট পাওয়া পর্যন্ত।

#ট্যুর_বাজেটঃ

⏩এসি এবং নন এসি ( ট্রেনে হবে যাত্রা)
৩ শেয়ারিং জনপ্রতি ২৭০০০৳
২ শেয়ারিং জনপ্রতি ২৯০০০৳

⏩এয়ারে, এয়ার ফেয়ার বাদ দিয়ে শ্রীনগর থেকে শ্রীনগর ল্যান্ড প্যাকেজ : ২২০০০ টাকা।

এই ঈদের ছুটিতে কাশ্মীর ট্যুরের বিস্তারিত দেখে নিন।

৪ মে : আমরা রাতে ঢাকা থেকে কলকাতার উদ্দেশে যাবো।

৫ মে দিন ১ : আমার বেনাপোল বর্ডারের কাজ শেষ করে চলে যাবো কলকাতা এবং এই দিন আমরা কলকাতা থাকবো।

৬ মে দিন ২ : আমরা সন্ধ্যা নাগাদ কোলকাতা থেকে ট্রেনে যাত্রা শুরু করবো পাঞ্জাবের অমৃতসরের উদ্দেশে।
৭ মে দিন ৩ : সারাদিন ট্রেনে।
৮ মে দিন ৪ : আমরা আমৃতসর নেমে , ফ্রেশ হয়ে
আমরা এই দিন গোল্ডেন টেম্পল সাথে ওয়াগা বর্ডার ঘুরে দেখবো এবং রাতের বাসে চলে যাবো ইনশাআল্লাহ।
৯ মে দিন ৫: সকালে জাম্মু নেমে শ্রীনগরের উদ্দেশে যাত্রা।
১০ মে দিন ৬ : গুলমার্গ ঘুরে এসে রাতে শ্রীনগর থাকবো ইনশাআল্লাহ।

১১ মে দিন ৭ : চলে যাবো সোনামার্গ , সারা দিন ঘুরে রাতে শ্রীনগর থাকবো।

১২ মে দিন ৮ : চলে যাবো পাহেলগামে, সারা দিন ঘুরে পাহেলগামে থাকবো।

১৩ মে দিন ৯ : পাহেলগামে আরো জায়গা আছে সেই সব স্পট ঘুরে আমরা চলে যাবো শ্রীনগরে রাতে থাকবো হাউজবোটে।

১৪ মে দিন ১০ : ওই দিন শ্রীনগর ঘুরে রাতে থাকবো শ্রীনগরেই।

১৫ মে দিন ১১ : এই দিন সকলে আমরা শ্রীনগর থেকে জাম্মু যাবো ইনশাআল্লাহ। রাতেই অমৃতসর চলে আসবো।

১৬ মে দিন ১২ : সকলে অমৃতসর থেকে কলকাতার উদ্দেশে ট্রেনে যাত্রা শুুর করবো।

১৭ মে দিন ১৩: দুপুরের কোলকাতা চলে আসবো।

১৮ মে দিন ১৪ : আমরা সকালে কলকাতা থেকে ঢাকার উদ্দেশে যাত্রা হবে এবং ওই দিন ঢাকার বাস রওনা হবো।

যা যা থাকবে এই টাকা তে ।

১. ঢাকা - বেনাপোল- ঢাকা নন এসি বাস।
২. বেনাপোল থেকে ট্রেনে শিয়ালদহ আবার একি ভাবে ফেরা। লোকাল ট্রেনের টিকিট।
৩. কোলকাতা - অমৃতসর- কোলকাতা নন এসি ও এসি ট্রেনের টিকেট।
৪. অমৃতসর - জাম্মু - অমৃতসর বাস টিকিট।
৫. জম্মু - শ্রীনগর-জম্মু (৭ সিটার কার বা মাইক্রো /টেম্পু ট্রাভেলার্স)
৬. যাবার দিন ৫ তারিখ কোলকাতা থেকে ১৩ তারিখ প্রযন্ত ১৩ দিনে আমরা দিচ্ছি ( সকল খাবার )
৭. অমৃতসরে থাকছে লোকাল সাইট সিন। ( ওয়াগা বর্ডার , গোল্ডেন টেম্পল) ।
৮. কাশ্মীরে সকালের নাস্তা , দুপুরের খাবার ও রাতের ডিনার।
৯. কলকাতা ও কাশ্মীরের সকল হোটেল খরচ । সাথে অমৃতসরে রেস্ট রুম।
১০. কলকাতা , অমৃতসর ও কাশ্মীরের সকল প্রকার ট্রান্সপোর্ট খরচ।
১১. সকল প্রকার টোলের খরচ।
১২. গাইড ফি।

যা যা থাকছে না:

১. যে কোন স্পটের এন্ট্রি টিকেট, বিভিন্ন রকম রাইড, যেমন ঘোড়া রাইড, ক্যাবল কার রাইড এই রকম। এই গুলো পারসোনাল খরচ
২. ট্রাভেল ট্যাক্স
৩. ভিসা ফি
৪. শপিং ও নিজের যে কোনো পারসোনাল খরচ।
৫. বরফের রাইডিং ড্রেস ও বুট।
৬. বর্ডারে যদি কোন এক্সট্রা খরচ লাগে।
৭. আশা ও যাওয়া দিয়ে ট্রেন জার্নির সকল খাওয়া দাওয়া ।

এই ব্যাপার গুলো অবশ্যই আপনাকে মাথায় রাখতে হবে :

*অবশ্যই আপনাকে এই বাজেটে যেতে হলে অগ্রিম টাকা দিতেই হবে ট্রেনের টিকেট কাটার জন্য। নাহলে পরে টিকেট পাওয়া যাবে না এবং সেই ক্ষেত্রে খরচ বাড়বে। এয়ারে যেতে হবে।

*সবাই কে বলে রাখি কলকাতা টু জম্মু ট্রেন না পাবার কারণে অনেক ঘুরিয়ে এই ট্যুরের পরিকল্পনা করতে হয়েছে বিকল্প ভাবে।

* কাশ্মীর টা হবে ব্যাক প্যাক স্টাইলের ( তবে সেমি রিলাক্স) ট্যুর। তাই কেও এয়ারে করে ফ্যামিলি নিয়ে চাইলে আমাদের সাথে যুক্ত হতে পারেন। কাপল, নিউ মেরিড কাপল, স্টুডেন্ট সবাই যেতে পারবেন।

* অবশ্যই একটা জিনিস মাথায় রাখবেন যদি আপনি দেরি করে কনফার্ম করেন সেই ক্ষেত্রে আমরা ট্রেনের টিকেট না পেলে আপনাকে কনফার্ম করতে পারবো না।

অবশ্যই এই ট্যুরে কনফার্ম তাদের কেই করা হবে যারা অগ্রিম ট্রেন টিকেট বুকিং দিবেন।

যারা যেতে ইচ্ছুক অবশ্যই আমাদের দ্রুত জানাবেন এবং অগ্রিম পেমেন্ট করতে হবে ১০০০০ টাকা।

গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার হচ্ছে:

*যেহেতু এই ট্রিপ টা আমরা ৩ টা স্টেট মিলে করছি তাই সময় ও খরচ এই ২ টাই বাড়ছে। আর যদি এয়ারে আসতে চান সেই ব্যবস্থা করে দেওয়া যাবে।

*যারা যেতে ইচ্ছুক সাথে অবশ্যই কিছু ঠান্ডার মেডিসিন নিয়ে যেতে পারেন।

🔹======বুকিং পলিসি======
১০০০০/- টাকা বুকিং মানি ( অফেরত যোগ্য ) দিয়ে আপনার বুকিং নিশ্চিত করুন।
কারো ভিসা করা না থাকলে প্রাথমিক ১০০০/- বুকিং মানী দিয়ে ভিসা প্রসেসিং শুরু করে দিন। বিকাশে পেমেন্ট করলে খরচ সহ ১০২০০৳ দিতে হবে
ভিসা হওয়ার পর বাকি টাকা দিতে হবে।

>> আমাদের এখানে আপনি ৩ ভাবে বুকিং দিতে পারবেন। সরাসরি আমাদের অফিসে এসে অথবা আমাদের নির্দিষ্ট ব্যাংক একা্উন্টে (মিচুয়াল ট্রাস্ট/ ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিঃ) বা বিকাশ করে টাকা জমা দিতে পারবেন।

# # Bkash (Personal) - 01841378422, 01916378422
# # ব্যাংক একাউন্ট
❐ Mutual Trust Bank Ltd.
AC Name: Hammock Tourism BD
AC No. : 0113- 0210032912

❐ Islami Bank Bangladesh Limited.
Ac Name: K. M. Kawsar Aziz
Ac No: 20502670201747811

❐ Bkash Personal : 01916378422 , 01841378422.

❐ Office Address : 08/06 Nabadoy Housing Society, Adabar, Dhaka-1207..
Contact No: 01841378422, 01916378422
E-mail: [email protected]
(অবশ্যই বিকাশ ফি সহ টাকা পাঠাতে হবে, বিকাশ করার আগে কল দিয়ে নিবেন।)

# # টাকা পাঠানোর পর অবশ্যই আমাদের ফোন করে নিজের নাম,মোবাইল নম্বর এবং Transaction Id জানাবার পরেই আপনার আসন কনফার্ম হবে।

◘ জরুরী নোটঃ
*কোন রকম আইন বিরোধী কাজে সম্পৃক্ত থাকা যাবেনা।
*নিরাপত্তা বিঘ্নিত হয় এমন কোন কাজ কোনভাবেই করা যাবেনা।
*সমালোচনা বা মজা করতে গিয়ে কাঊকে ব্যাক্তিগত আক্রমণ করা যাবেনা। পরিবেশ নস্ট হয় এমন কোন কাজ করাযাবেনা।
*ভ্রমণ চলাকালীন কোন সমস্যা হতেই পারে, তা মেনে নেয়ার মন মানষিকতা থাকতে হবে।

ফোন/ হোয়াটসঅ্যাপঃ 01841378422

অপরূপ সৌন্দর্যের লীলভূমি বান্দরবান জেলা। এ জেলায় রয়েছে পর্যটকদের জন্য নয়ন ও প্রাণজুড়ানো সব দর্শনীয় স্থান। এবার এ জেলায় য...
18/01/2022

অপরূপ সৌন্দর্যের লীলভূমি বান্দরবান জেলা। এ জেলায় রয়েছে পর্যটকদের জন্য নয়ন ও প্রাণজুড়ানো সব দর্শনীয় স্থান। এবার এ জেলায় যুক্ত হয়েছে নতুন আরেকটি পর্যটনকেন্দ্র ‘তমা তুঙ্গী’। আনুষ্ঠানিকভাবে চালু হওয়ার এক মাস না পেরোতেই তমা তুঙ্গীতে এখন পর্যটকের সরব উপস্থিতি। প্রাণচঞ্চলতায় ভরে উঠেছে এ মনোরোম এলাকা।

অপরূপ সৌন্দর্যের লীলভূমি বান্দরবান জেলা। এ জেলায় রয়েছে পর্যটকদের জন্য নয়ন ও প্রাণজুড়ানো সব দর্শনীয় স্থান। এবার ....

Thanchi Sangu River
04/01/2022

Thanchi Sangu River

03/01/2022

যারা বান্দরবানের নাফাখুমে যেতে চান, হেভী ট্র্যাকিংয়ের ভয়ে যেতে পারেন না তাদের জন্য সুখবর...!

আমরা এবার আগামী ২০-২২ জানুয়ারী, ২০২২ আয়োজন করেছি ভিন্ন এক নাফাখুম ট্যুর যেখানে তমা তুঙ্গী, রেমাক্রী, নাফাখুম থেকে নীলগিরি চিম্বুক টু হ্যান্ড ভিউ পয়েন্ট। প্রতিদিন ২/৩ ঘন্টা ট্রােকিং, বাড়তি সুবিধা হচ্ছে একরাত দুদিনে এটা কমপ্লিট করা যাবে মানে বৃহস্পতিবার শুক্রবার ও শনিবারে ট্যুর শেষ করে রবিবার এসে অফিস ধরতে পারবেন।

বিস্তারিত জানতে লিংকে ট্যাপ করুন..
তমা তুঙ্গি রেমাক্রী নাফাখুম আর বান্দরবান সিটি ট্যুর হ্যামকের সাথে ৬৮০০৳

03/01/2022

তমা তুঙ্গি রেমাক্রী নাফাখুম আর বান্দরবান সিটি ট্যুর হ্যামকের সাথে ৬৮০০৳

তমা তুঙ্গি, রেমাক্রী, নাফাখুম ও বান্দরবান সিটি ট্যুর হ্যামক ট্যুরিজম বিডির সাথে। এবার আমরা আয়োজন করেছি মাত্র ৬৮০০/- টাকায় ২ দিন ১ রাত ( যাওয়া আসা সহ ২ দিন ৩ রাত)

বান্দরবানের পদ্মমুখ, তিন্দু বাজার, বড় পাথর - রাজা রানী পাথর, রেমাক্রী, নাফাখুম, ভ্রমন..!!

** ভ্রমণকালঃ ২০-২৩ জানুয়ারী, ২০২২
--------------------------------------------------
⬆ যাত্রা শুরু : ঢাকা কলাবাগান/ আরামবাগ হতে ২০ জানুয়ারী রাত ১১ঃ০০ টা।
⬇ ফিরবো : বান্দরবান হতে ২২ জানুয়ারি রাত ৯.০০ টা।
( ইনশাআল্লাহ্, ২৩ রবিবার সকাল ৬ টার মধ্যে ঢাকা থাকবো)
-----------------------------

#ভ্রমন খরচঃ
★ঢাকা থেকে ৬৮০০ টাকা।
★বান্দরবান থেকে ৫৪০০ টাকা।
#আসন সংখ্যাঃ ১৪/২৮ জন ।
#ট্যুর কনফার্ম করার শেষ সময়ঃ ১৫ ই জানুয়ারী
** বুকিং মানি ৪০৮০ টাকা (অফেরতযোগ্য)
** ট্রিপের দিন ফুল পেমেন্ট করতে হবে।
বুকিং করতে কল করুনঃ 01841378422 & 01917600604

↗️যেভাবে বুকিং করতে পারবেনঃ
মৌখিক কনফার্মেশন কোনো ভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। বুকিং কনফার্ম করার জন্য অগ্রিম ৪০৮০ টাকা (বিকাশ ফি সহ) অথবা সিটি ব্যাংকের মাধ্যমে খরচ ব্যতীত বুকিং কনফার্ম করতে পারবেন।

❐ Bkash Personal: 01916378422 , 01841378422.
Rocket Personal: 019163784222
Nagad Personal:01841378422

❐ Office Address : House #07,(1st Floor), Road #6/A, Nabadoy Housing, Adabar, Dhaka-1207

বিস্তারিত জানতে: 01841378422

- মৌখিক বা মেসেজ কনফার্মেশন গ্রহনযোগ্য না।
** ট্রেকিংয়ে অভিজ্ঞতা আছে বা ট্রেকিং করতে পারবেন এমন মন-মানসিকতার যে কেউ জয়েন করতে পারবেন আমাদের রেমাক্রী - নাফাখুম ইভেন্টে।

েন্টে_যা_দেখবোঃ
★ মিলনছড়ি
★ নীলগিরি
★ থানচি
★ তমা তুঙ্গি
★ পদ্মমুখ
★ তিন্দু বাজার
★ রাজা- রানী পাথর
★ রেমাক্রি ফলস
★ নাফাখুম
★ দুইহাত ভিউ পয়েন্ট
★ চিম্বুক
---------------------------

#যা_যা থাকছেঃ
★ ঢাকা- চট্রগ্রাম- বান্দরবান - ঢাকা (নন এসি বাসের টিকেট)
★ চান্দের গাড়ি/বাইক খরচ
★ থানচি -রেমাক্রি - থানচি (রিজার্ভ বোট ভাড়া)
★ ২ দিনের গাইডের খরচ।
★ একরাত আদিবাসী ঘরে থাকার খরচ।
★ ৬ বেলা খাবার এবং
★ পুলিশ পারমিশন ফি।
★ স্পট টিকেট ও পার্কিং ফি।

#যা_যা_থাকছে_নাঃ
আসা-যাওয়ার পথে বাসের যাত্রা বিরতিতে কোন খাবার
লাইফ জ্যাকেটের খরচ
কোন প্রকার পানির খরচ
যে কোন বাক্তিগত খরচ
ঔষধ

---------------------------

#ট্যুর নিয়ে কিছু কথাঃ
★এটা একটা এডভেঞ্চার টাইপ ট্রিপ। প্রতিদিন প্রায় ২/৩ ঘন্টা ট্র্যাকিং আছে তবে এর সৌন্দর্য্য ভুলিয়ে দিবে সকল কষ্ট।
★এতো হাটা কেন/ আর হাটতে পারবো না/ খাবার এমন ক্যান / টাইলস করা বাথরুম নাই কেন- এমন মানসিকতার মানুষের জন্যে এই ট্রিপ নাহ্।
★কোন কারনবশত আরো একরাত পাহাড়ে কাটাতে হলে ইভেন্ট ফি এর বাইরে আরো ৮০০ টাকা ফি দিতে হবে।

#সম্ভাব্য ট্যুর প্লান বিস্তারিতঃ
>২০ জানুয়ারী রাত ১১টার গাড়ীতে করে আমরা সায়েদাবাদ থেকে রওনা হবো বান্দরবান/আলীকদমের এর উদ্দেশ্যে ৷
> ২১ তারিখ ভোরে বান্দরবান পৌঁছে সকালের নাস্তা সেরে নিয়ে রিজার্ভ করা চান্দের গাড়ীতে করে থানচি বাজার এর উদ্দেশ্যে যাত্রা। বেলা ১১ টা নাগাদ থানচি বাজারে পৌঁছে আমাদের গাইড এর সাথে সাক্ষাত করে সেনাবাহিনীর কাছ থেকে পারমিশন নিয়ে বোটে রেমাক্রির উদ্দেশ্য রওয়ানা দিবো, যেতে যেতে পদ্মমুখ, তিন্দু বাজার, বড় পাথর - রাজা রানী পাথর হয়ে রেমাক্রী। তারপর কিছুটা বিরতি ২/৩ ঘন্টা ট্রাকিং করে নাফাখুম পাড়ায় পৌঁছাব। রাতে নাফাখুম পাড়ায় থাকবো।

> ২২ তারিখ শনিবার খুব সকালে ঘুম থেকে উঠে সকালের খাবার খেয়ে নাফাখুমে কিছু সময় কাটিয়ে চলে যাবো রেমাক্রিতে। রেমাক্রি ফলসে কিছুক্ষন সময় কাটিয়ে আমাদের জন্য সেখানে কিছু সময় কাটিয়ে আমরা থানচির উদ্দেশ্য রওয়ানা দিবো। থানচি পৌঁছে সেখানে দুপুরের খাবার খেয়ে গাইডের কাছে থেকে বিদায় নিয়ে বান্দরবান পৌঁছে রাতের খাবার খেয়ে ঢাকার বাসে রওনা দিবো।

#যা_যা সাথে নেওয়া উচিতঃ
-ন্যাশনাল আইডি এর ফটোকপি (৪ কপি)
- ট্র্যাকিং এর জন্য খুব পাতলা জুতা। নিউ মার্কেটের সামনে পেগাসাস নামে ১৩০-১৫০ টাকায় এই জুতা পাওয়া যায়। থানচি বাজারেও পাওয়া যায়
- মশা থেকে বাঁচার জন্য অডোমস এবং ম্যালেরিয়ার প্রতিষেধক
- গামছা নিবেন পাতলা, কিন্তু বড় যেন রোদে মাথায় ঢেকে হাঁটা যায়
- সোলার লাইট
- ছোট টর্চ
- সানগ্লাস, হ্যাট, সান ক্রিম (যদি অতিরিক্ত ত্বক সচেতন হন)
- ব্রাশ
- প্রয়োজনীয় ঔষধ
- ক্যামেরা এবং এর এক্সট্রা ব্যাটারি
- চার্জের জন্য পাওয়ার ব্যাংক

----------------------------
#যা থাকছেনাঃ
- কোন ব্যক্তিগত খরচ
- কোন ঔষধ
----------------------------
#যা_যা করা যাবে নাঃ
> মেয়েদের সাথে কোন প্রকার অশালীন বা খারাপ আচরণ করা যাবে না। কারো বিরুদ্ধে এমন কোন অভিযোগ পেলে দল থেকে বের করে দেয়ার মত কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে।
> যেকোন সমস্যা বা প্রয়োজনে টিম লিডারের সাথে সরাসরি কথা বা আলোচনা করতে হবে। নিজেদের মধ্যে কোন প্রকার আলোচনা বা সমালোচনা করা যাবে না।

তমা তুঙ্গি, রেমাক্রী, নাফাখুম ও বান্দরবান সিটি ট্যুর হ্যামক ট্যুরিজম বিডির সাথে। এবার আমরা আয়োজন করেছি মাত্র ৬৮০০/- টাকা...
02/01/2022

তমা তুঙ্গি, রেমাক্রী, নাফাখুম ও বান্দরবান সিটি ট্যুর হ্যামক ট্যুরিজম বিডির সাথে। এবার আমরা আয়োজন করেছি মাত্র ৬৮০০/- টাকায় ২ দিন ১ রাত ( যাওয়া আসা সহ ২ দিন ৩ রাত)।

বান্দরবানের পদ্মমুখ, তিন্দু বাজার, বড় পাথর - রাজা রানী পাথর, রেমাক্রী, নাফাখুম, ভ্রমন..!!

** ভ্রমণকালঃ ২০-২২ জানুয়ারী, ২০২২
--------------------------------------------------
⬆ যাত্রা শুরু : ঢাকা কলাবাগান/ আরামবাগ হতে ২০ জানুয়ারী রাত ১১ঃ০০ টা।
⬇ ফিরবো : বান্দরবান হতে ২২ জানুয়ারি রাত ৯.০০ টা।
( ইনশাআল্লাহ্, ২৩ রবিবার সকাল ৬ টার মধ্যে ঢাকা থাকবো)
-----------------------------

#ভ্রমন খরচঃ
★ঢাকা থেকে ৬৮০০ টাকা।
★বান্দরবান থেকে ৫৪০০ টাকা।
#আসন সংখ্যাঃ ১৪/২৮ জন ।
#ট্যুর কনফার্ম করার শেষ সময়ঃ ১৫ ই জানুয়ারী
** বুকিং মানি ৪০৮০ টাকা (অফেরতযোগ্য)
** ট্রিপের দিন ফুল পেমেন্ট করতে হবে।
বুকিং করতে কল করুনঃ 01841378422 & 01917600604

↗️যেভাবে বুকিং করতে পারবেনঃ
মৌখিক কনফার্মেশন কোনো ভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। বুকিং কনফার্ম করার জন্য অগ্রিম ৪০৮০ টাকা (বিকাশ ফি সহ) অথবা সিটি ব্যাংকের মাধ্যমে খরচ ব্যতীত বুকিং কনফার্ম করতে পারবেন।

❐ Bkash Personal: 01916378422 , 01841378422.
Rocket Personal: 019163784222
Nagad Personal:01841378422

❐ Office Address : House #07,(1st Floor), Road #6/A, Nabadoy Housing, Adabar, Dhaka-1207

বিস্তারিত জানতে: 01841378422

- মৌখিক বা মেসেজ কনফার্মেশন গ্রহনযোগ্য না।
** ট্রেকিংয়ে অভিজ্ঞতা আছে বা ট্রেকিং করতে পারবেন এমন মন-মানসিকতার যে কেউ জয়েন করতে পারবেন আমাদের রেমাক্রী - নাফাখুম ইভেন্টে।

েন্টে_যা_দেখবোঃ
★ মিলনছড়ি
★ নীলগিরি
★ থানচি
★ তমা তুঙ্গি
★ পদ্মমুখ
★ তিন্দু বাজার
★ রাজা- রানী পাথর
★ রেমাক্রি ফলস
★ নাফাখুম
★ দুইহাত ভিউ পয়েন্ট
★ চিম্বুক
---------------------------

#যা_যা থাকছেঃ
★ ঢাকা- চট্রগ্রাম- বান্দরবান/আলীকদম - ঢাকা (নন এসি বাসের টিকেট)
★ চান্দের গাড়ি/বাইক খরচ
★ থানচি -রেমাক্রি - থানচি (রিজার্ভ বোট ভাড়া)
★ ২ দিনের গাইডের খরচ।
★ একরাত আদিবাসী ঘরে থাকার খরচ।
★ ৬ বেলা খাবার এবং
★ পুলিশ পারমিশন ফি।

#যা_যা_থাকছে_নাঃ
আসা-যাওয়ার পথে বাসের যাত্রা বিরতিতে কোন খাবার
লাইফ জ্যাকেটের খরচ
কোন প্রকার পানির খরচ
যে কোন বাক্তিগত খরচ
ঔষধ

---------------------------

#ট্যুর নিয়ে কিছু কথাঃ
★এটা একটা এডভেঞ্চার টাইপ ট্রিপ। প্রতিদিন প্রায় ২/৩ ঘন্টা ট্র্যাকিং আছে তবে এর সৌন্দর্য্য ভুলিয়ে দিবে সকল কষ্ট।
★এতো হাটা কেন/ আর হাটতে পারবো না/ খাবার এমন ক্যান / টাইলস করা বাথরুম নাই কেন- এমন মানসিকতার মানুষের জন্যে এই ট্রিপ নাহ্।
★কোন কারনবশত আরো একরাত পাহাড়ে কাটাতে হলে ইভেন্ট ফি এর বাইরে আরো ৮০০ টাকা ফি দিতে হবে।

#সম্ভাব্য ট্যুর প্লান বিস্তারিতঃ
>২০ জানুয়ারী রাত ১১টার গাড়ীতে করে আমরা সায়েদাবাদ থেকে রওনা হবো বান্দরবান/আলীকদমের এর উদ্দেশ্যে ৷
> ২১ তারিখ ভোরে বান্দরবান পৌঁছে সকালের নাস্তা সেরে নিয়ে রিজার্ভ করা চান্দের গাড়ীতে করে থানচি বাজার এর উদ্দেশ্যে যাত্রা। বেলা ১১ টা নাগাদ থানচি বাজারে পৌঁছে আমাদের গাইড এর সাথে সাক্ষাত করে সেনাবাহিনীর কাছ থেকে পারমিশন নিয়ে বোটে রেমাক্রির উদ্দেশ্য রওয়ানা দিবো, যেতে যেতে পদ্মমুখ, তিন্দু বাজার, বড় পাথর - রাজা রানী পাথর হয়ে রেমাক্রী। তারপর কিছুটা বিরতি ২/৩ ঘন্টা ট্রাকিং করে নাফাখুম পাড়ায় পৌঁছাব। রাতে নাফাখুম পাড়ায় থাকবো।

> ২২ তারিখ শনিবার খুব সকালে ঘুম থেকে উঠে সকালের খাবার খেয়ে নাফাখুমে কিছু সময় কাটিয়ে চলে যাবো রেমাক্রিতে। রেমাক্রি ফলসে কিছুক্ষন সময় কাটিয়ে আমাদের জন্য সেখানে কিছু সময় কাটিয়ে আমরা থানচির উদ্দেশ্য রওয়ানা দিবো। থানচি পৌঁছে সেখানে দুপুরের খাবার খেয়ে গাইডের কাছে থেকে বিদায় নিয়ে বান্দরবান পৌঁছে রাতের খাবার খেয়ে ঢাকার বাসে রওনা দিবো।

#যা_যা সাথে নেওয়া উচিতঃ
-ন্যাশনাল আইডি এর ফটোকপি (৪ কপি)
- ট্র্যাকিং এর জন্য খুব পাতলা জুতা। নিউ মার্কেটের সামনে পেগাসাস নামে ১৩০-১৫০ টাকায় এই জুতা পাওয়া যায়। থানচি বাজারেও পাওয়া যায়
- মশা থেকে বাঁচার জন্য অডোমস এবং ম্যালেরিয়ার প্রতিষেধক
- গামছা নিবেন পাতলা, কিন্তু বড় যেন রোদে মাথায় ঢেকে হাঁটা যায়
- সোলার লাইট
- ছোট টর্চ
- সানগ্লাস, হ্যাট, সান ক্রিম (যদি অতিরিক্ত ত্বক সচেতন হন)
- ব্রাশ
- প্রয়োজনীয় ঔষধ
- ক্যামেরা এবং এর এক্সট্রা ব্যাটারি
- চার্জের জন্য পাওয়ার ব্যাংক

----------------------------
#যা থাকছেনাঃ
- কোন ব্যক্তিগত খরচ
- কোন ঔষধ
----------------------------
#যা_যা করা যাবে নাঃ
> মেয়েদের সাথে কোন প্রকার অশালীন বা খারাপ আচরণ করা যাবে না। কারো বিরুদ্ধে এমন কোন অভিযোগ পেলে দল থেকে বের করে দেয়ার মত কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে।
> যেকোন সমস্যা বা প্রয়োজনে টিম লিডারের সাথে সরাসরি কথা বা আলোচনা করতে হবে। নিজেদের মধ্যে কোন প্রকার আলোচনা বা সমালোচনা করা যাবে না।

23/12/2021

ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনের কারনে ২৩ থেকে ২৬ তারিখ পর্যন্ত সকল প্রকার ট্যূরিস্ট ঢুকতে নিষেধ করেছেন থানচি জোন।

08/12/2021

Good Morning...

খুব শিঘ্রই সর্বসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করে দেয়া হবে বান্দরবানের সবচেয়ে সুন্দর পর্যটন কেন্দ্র তমা তুঙ্গি। তবে এখনো দিন তার...
26/11/2021

খুব শিঘ্রই সর্বসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করে দেয়া হবে বান্দরবানের সবচেয়ে সুন্দর পর্যটন কেন্দ্র তমা তুঙ্গি। তবে এখনো দিন তারিখ বলা যাচ্ছে না।

আপনারা আপনাদের বন্ধু লিস্টে সবাইকে ইনভাইট করুন এবং জয়েন করুন আমাদের গ্রুপে তমা তুঙ্গি ট্যুরিষ্ট ক্লাব, থানচি, বান্দরবান- ৪৬৩০

ধন্যবাদ সবাইকে সাথে থাকার জন্য,  আপনি আপনার বন্ধুদের পেজে ইনভাইট করুন। এবং আমাদের গ্রুপে জয়েন করুন তমা তুঙ্গি ট্যুরিষ্ট ...
26/11/2021

ধন্যবাদ সবাইকে সাথে থাকার জন্য, আপনি আপনার বন্ধুদের পেজে ইনভাইট করুন। এবং আমাদের গ্রুপে জয়েন করুন তমা তুঙ্গি ট্যুরিষ্ট ক্লাব, থানচি, বান্দরবান- ৪৬৩০

শীতকাল পড়েছে সব বন্ধু মিলে প্ল্যান করেছে ঘুরতে যাবে! চাঁদা ৫০০০ হাজার টাকা করে।আমি হঠাৎ বলে উঠলাম,আমার কাজ আছে রে এবার ত...
23/11/2021

শীতকাল পড়েছে সব বন্ধু মিলে প্ল্যান করেছে ঘুরতে যাবে! চাঁদা ৫০০০ হাজার টাকা করে।
আমি হঠাৎ বলে উঠলাম,
আমার কাজ আছে রে এবার তোরা যা আমি যেতে পারবো না!
তাদের ভেতর থেকে এক বন্ধু বলে উঠলো, শালা ফকিন্নীর বাচ্চা! সব প্ল্যান নষ্ট করে দেস।
আমি মুচকি হেসে তাদের মধ্যে থেকে চলে আসলাম।
তাদের আর বললাম না,
যার বাবার সাপ্তাহিক আয় ১২৫০ টাকা, সে কিভাবে ৫০০০ হাজার টাকায় ঘুরতে যেতে পারে।
পড়াশোনা শেষ বিদায় অনুষ্ঠান করবে! এবার আর না করলাম না।
এক বন্ধুকে ডেকে নিয়ে বললাম ভাই, বিরিয়ানির প্যাকেটটা কি বাড়ি নিতে দিবি?
সে চিৎকার করে বলে উঠলো,
শালা ফকিন্নীর বাচ্চা জীবনে প্রথম কোন একটা কাজে অংশ নিলি তাও বিরিয়ানির প্যাকেট বাড়ি নিতে হবে?
আমি মুচকি হেসে চলে আসলাম। যে বাবা পুরো মাসের হাত খরচ বাঁচিয়ে বিদায় অনুষ্ঠান করার জন্য টাকা দিলো, সে বাবার সাথে সুখ ভাগ করতে না পারলে আমি আবার কিসের সন্তান।
পরীক্ষা চলে এসেছে, সব বন্ধুরা নতুন জামা কাপড় কিনে নিয়েছে।
আমি আব্বাকে বললাম,
আব্বা, আপনার গত ঈদের জুতা জোড়া আমাকে বের করে দিবেন?
আমি পরীক্ষা দিতে যাচ্ছি,, আব্বা চোখের পলক ফেলছেন না! আমি আর পিছনে তাকালাম না।
আচ্ছা, পলক পড়ার সাথে কি আব্বার চোখের নোলা জল গড়িয়ে পড়বে?
পরীক্ষা শেষ! প্রচণ্ড বৃষ্টি হচ্ছে!
সবাই ভিজে, ভিজে বাড়ি চলে যাচ্ছে।
আমি বাস স্টপে নামতেই দেখি আমার ১২৫০ টাকায় সাপ্তাহিক বেতনে কাজ করা বাবাটা ছাতা নিয়ে দাঁড়িয়ে রয়েছে।
পথে যেতে যেতে আব্বাকে বললাম,
আব্বা আপনাকে একটা কথা বলবো রাখবেন?
আব্বা মুচকি হাসি দিলো।
আমি বললাম, পরের জন্মে আপনি আমার সন্তান হয়ে জন্মায়েন। এ জন্মে তো আর আপনার ঋণ শোধ করতে পারবো না! তাই পরের জন্মে সন্তান হয়ে ঋণ শোধ করে দিয়েন।
আব্বা হঠাৎ আমার হাত ধরে আমাকে থামিয়ে দিলেন। আমি চোখ ইশারায় জানতে চাইলাম কি হয়েছে?
আব্বা বললেন সামনে গর্ত পশ্চিম দিক দিয়ে চলো!
কিছু দূর যেতেই আব্বাকে আবার বললাম,
আব্বা আমি সিদ্ধান্ত বদলেছি!
আব্বা বললেন কিসের সিদ্ধান্ত?
আমি বললাম পরের জন্মে আপনাকে সন্তান বানানোর সিদ্ধান্ত!
আব্বা বললেন তাহলে কি সিদ্ধান্ত নিলে?
আমি বললাম, পরের জন্মেও আমি আপনার সন্তান হয়েই থাকতে চাই। আপনার ঋণ কখনো শোধ করতে চাই না।
এই পৃথিবীতে আপনি ছাড়া আমাকে কেউ আগলে রাখতে পারবে না।
সমাপ্ত....

গল্পঃ পিতৃ ঋণ
লেখাঃ জুয়েল রহমান

বাংলাদেশের প্রথম পর্যটন গ্রাম(জয়রামপুর এগ্র ট্যুরিজম ভিলেজ)  পর্যটন গ্রামের রূপরেখা বা ধারণাঃ ২০ নভেম্বর ২০২০ এর পূর্বে ...
09/11/2021

বাংলাদেশের প্রথম পর্যটন গ্রাম
(জয়রামপুর এগ্র ট্যুরিজম ভিলেজ)

পর্যটন গ্রামের রূপরেখা বা ধারণাঃ
২০ নভেম্বর ২০২০ এর পূর্বে বাংলাদেশে কোন পর্যটন গ্রাম ছিলনা। করোনাকালীন প্রভাবে পৃথিবীর বাকী অংশের মতো বাংলাদেশের পর্যটন তথা সার্বিক আর্থ-সামাজিক কাঠামো যেভাবে পাল্টে যাবে বলে আশা করা হচ্ছে, তাতে করে অবিলম্বে পর্যটন গ্রাম স্থাপন করে কৃষি উৎপাদন, সংরক্ষণ, বন্টন, ঔষধি উদ্ভিদের উৎপাদনের মাধ্যমে দেশজ চিকিৎসাকে পুনঃস্থাপন ইত্যাদির মাধ্যমে পর্যটনকে নতুন রূপ দেওয়া এখন সময়ের দাবী।আমাদের নিকটবর্তী দেশ ভারত, নেপাল, শ্রীলঙ্কা ও পাকিস্তানে পর্যটন গ্রাম আছে। ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় অরুণাচল ও সিকিমে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় অনেকগুলি পর্যটন গ্রাম গড়ে উঠেছে।

বাংলাদেশে প্রায় ৮৭ হাজার গ্রাম আছে। এদের মধ্য থেকে প্রথমে প্রতিটি জেলার একটি করে গ্রামকে মাত্র ২ (দুই) বছরের মধ্যে সঠিক পরিকল্পনা ও নিয়মতান্ত্রিক পদক্ষেপ গ্রহনের মাধ্যমে পর্যটন গ্রামে রূপান্তর করা যায়। সরকার বা বেসরকারি উদ্যোক্তা গ্রামের মানুষদেরকে সঙ্গে নিয়ে এই প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে পারে।

পর্যটন গ্রাম কী?
কোন গ্রামকে পর্যটনের মাধ্যমে রূপান্তর (Transformation)-এর উদ্দেশ্যে পর্যটন অনুগন্তব্য (Micro-destination) হিসেবে তৈরি করলেই তাকে পর্যটন গ্রাম বলবো। পর্যটন গ্রাম গড়ে তুলতে পারলে গ্রামে সার্বিক উৎপাদনশীলতা বাড়বে, পণ্যের বহুমুখীকরণ সম্ভব হবে এবং নতুন নতুন কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে। গ্রামের মানুষকে গ্রামে রেখে এইধরণের সামাজিক ও অর্থনৈতিক কর্মকান্ড পর্যটনসহ অন্যান্য প্রাসঙ্গিক সেবা ও বহুধরণের নিত্যপণ্য উৎপাদন ও বিপণনে ব্যাপক ভূমিকা রাখবে।

বাংলাদেশের প্রথম পর্যটন গ্রামের যাত্রা শুরু হলঃ
বাংলাদেশের পর্যটন ইতিহাসে স্মরণীয় একটি ঘটনা ঘটলো ২০ নভেম্বর ২০২০ তারিখ রাত ৯.৩৫ মিনিটে। এইদিন “গ্রামীণ পর্যটন মেলা ও পল্লী সাংস্কৃতিক উৎসব” আয়োজনের মধ্য দিয়ে যশোরের বাঘারপাড়া উপজেলাধীন জয়রামপুর গ্রামকে দেশের প্রথম এগ্রোট্যুরিজম ভিলেজ হিসেবে সূচনা পর্বের উদ্বোধন করা হলো। বাংলাদেশ ট্যুরিজম এক্সপ্লোরারস এসোসিয়েশন বিটিইএ এর সার্বিক তত্ত্বাবধানে দেশের প্রথম ‘Agro Tourism Village বা পর্যটন গ্রাম’। ৯ অক্টোবর ২০২০ তারিখ হতে গ্রামবাসীকে সাথে নিয়ে ‘মিরাকি এগ্রো লিমিটেড’ ও NU Trip Link নামক দুইটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠান যৌথভাবে ‘জয়রামপুর কৃষি পর্যটন গ্রাম’ স্থাপনের কাজ শুরু করে। নভেম্বরের প্রথমসপ্তাহে এই কাজের অগ্রগতি পর্যবেক্ষণ এবং তদারকীর জন্য এখানে আসেন বাংলাদেশের প্রান্তিকপর্যটন নিয়ে কাজ করা সংগঠন বাংলাদেশ ট্যুরিজম এক্সপ্লোরারস এসোসিয়েশন বিটিইএ এর সন্মানিত চেয়ারম্যান জনাব শহিদুল ইসলাম সাগর। জনাব শহিদুল ইসলাম সাগর এই চলমান কাজের দৃশ্যগুলি সোশ্যাল মিডিয়াতে লাইভ ভিডিও এর মাধ্যমে দেশের সরকারি বেসরকারি পর্যটন বোদ্ধাগনের কাছে তুলে ধরেন এবং তাদের সাথে মত বিনিময়ের মাধ্যমে গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ প্রদান করেন। এভাবে ২০ নভেম্বর ২০২০ তারিখ প্রাথমিক পর্ব উদ্বোধন করার লক্ষে কাজ এগিয়ে যেতে থাকে। এরপর নির্দিষ্ট দিনেই যশোর জেলা শিল্পকলা একাডেমীর অডিটোরিয়ামে বিটিইএ এর ‘গুণীজন সংবর্ধনা ও জেলা উইমেন স্ট্যান্ডিং কমিটির অভিষেক’ অনুষ্ঠানের মঞ্চে সন্মানিত জেলা এবং জাতিয় পর্যায়ের অতিথিবৃন্দের উপস্থিতিতে দেশের প্রথম এগ্রো ট্যুরিজম ভিলেজ বা পর্যটন গ্রামের সংক্ষিপ্ত রূপরেখা উপস্থাপনের মাধ্যমে বাংলাদেশ ট্যুরিজম ফাউন্ডেশন এর সন্মানিত সভাপতি জনাব মোখলেছুর রহমান উদ্বোধন ঘোষণা করেন।যশোর জেলা পরিষদের সন্মানিত চেয়ারম্যান জনাব সাইফুজ্জামান পিকুল এই কাজের সার্বিক সহযোগিতা ও সরকারী পৃষ্ঠপোষকতার আশ্বাস প্রদান করে আয়োজকগন কে উৎসাহ প্রদান করেন।
এটি বাংলাদেশের পর্যটন শিল্পে একটি নতুন মাত্রা যোগ করবে এবং এই ধারাবাহিকতায় দেশের ৬৪ জেলাতে আগামী ৩ বছরের মধ্যেই একটি করে ‘মডেল পর্যটন গ্রাম’ এর সুচনা করবে বলে আমাদের বিশ্বাস। এই গ্রামে নিরাপদ খাদ্য তৈরিতে কৃষির চিরায়ত ও আধুনিক কৃষি প্রযুক্তির অনুশীলন, অভিজ্ঞতাভিত্তিক প্রাকৃতিক স্কুল ও প্রশিক্ষায়তন, কারুপল্লী, প্রাচীন ঐতিহাসিক নিদর্শন ইত্যাদি অবলোকন করার জন্য পর্যটকরা কৃষি পর্যটনে আসবেন।
অবস্থান ও অবস্থাঃ ভৈরব নদ সংলগ্ন এই গ্রামের পার্শ্বেই রয়েছে একটি প্রাচীন বাওর ও রাধানগর রাজবাড়ীর ধ্বংসাবশেষ। এই গ্রাম থেকে মাত্র ২.৫ ঘন্টায় নৌপথে বা সড়কপথে ভ্রমণ করা যাবে সুন্দরবনের করমজল ও ডাংমারি। সড়কপথে মাত্র ৪৫ মিনিটে যাওয়া যাবে মাইকেল মধুসুদন দত্ত ৩০ মিনিটে এস এম সুলতানের বাড়িতে। ৩০ মিনিটের ড্রাইভে যশোর বিমান বন্দর পৌঁছে যাওয়া যাবে। মাত্র ১ ঘণ্টায় দক্ষিন এশিয়ার বৃহত্তম স্থলবন্দর বেনাপোল এবং ২ ঘণ্টাতে পৌঁছান যাবে মংলা সমুদ্রবন্দরে।প্রাচীন বাংলার রাজধানী প্রতাপাদিত্যের চাচড়া, মুড়ুলী হাজী মুহাম্মদ মুহাসিন জমিদারবাড়ি, অভয়নগর এগার শিব মন্দির, ২০০০ বছর প্রাচীন প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন ভরত রাজার দেওল, অষ্টম শতাব্দীর ডালিঝরা বুদ্ধবিহার, মুঘল আমলের মির্জানগর হাম্মামখানা, গাজিকালু-চম্পাবতীর মাজার, বাংলাদেশের একমাত্র ফুলের হাট গদখালি, বীরশ্রেষ্ঠ নুর মুহাম্মদ শেখের সমাধি, দেশের ব্যাস্ততম নোওয়াপাড়া নদীবন্দর, ব্রিটিশ ভারতের সর্বপ্রাচীন কালেক্টরেট ভবন, শেরশাহ সুরী নির্মিত গ্রান্ডট্রাঙ্ক রোডের ধ্বংসাবশেষ ইত্যাদি মাত্র ১৫ থেকে ৪০ মিনিটের মধ্যেই দেশি-বিদেশি পর্যটকগণ অনায়াসে পৌঁছে যাবে।

হোমস্টে, গ্রামীণ বাংলো মাটির ঘর এবং ট্রি হাউজ করা হচ্ছে জয়রাপুর গ্রমে। নৌকাতে বসে খেজুরের রস খেয়ে ভৈরব নদে ভেসে বেড়ানো হবে অন্যতম পর্যটন অভিজ্ঞতা। দেশের যে কোন প্রান্ত হতেই এখানে আসা মোটামুটি সহজ।যশোর শহর হতে মাত্র ২৫/৩০ মিনিটের দূরত্বে এই গ্রামের অবস্থান। আর পদ্মা বহুমুখী সেতু চালু হলে ঢাকা হতে মাত্র ৩ (তিন) ঘণ্টায় সড়ক পথে, ২.৫০ মিনিটে রেলপথে এখানে আসা যাবে। উল্লেখ্য, পর্যটকগণ কেউ চাইলে বিমানে ঢাকা হতে মাত্র ৩০ মিনিটে যশোর পৌঁছে এখানে আসতে পারেন। এছাড়াও নৌপথে ঢাকার সদরঘাট হতে বেশ কিছু সরকারী সাধারন বা বিলাসবহুল নৌযানে করে খুলনা পৌঁছে সেখান হতে সড়ক নৌ বা রেল পথে জয়রামপুর পর্যটন গ্রামে আসতে পারেন।

দেশবিদেশের পর্যটকগনের জন্য থাকাখাওয়া দর্শনীয়স্থান ভ্রমণ সরাসরি নৌকা চালানো মাছ ধরা বা কৃষিকাজে অংশগ্রহণের সুব্যাবস্থা সহ সব ঋতুর উপযোগী করে গ্রাম্য নির্মল বিনোদনের জন্য সার্বিক প্রস্তুতি চলছে ‘জয়রামপুর কৃষি পর্যটন গ্রামে।কারুপল্লি, জৈব পদ্ধতিতে ধানচাল, সবজি, দেশি-বিদেশি ফল, মাছ, দেশি হাঁসমুরগি, প্রক্রিয়াজাত খাদ্য ইত্যাদি উৎপাদন ও বিপণনের উপর প্রশিক্ষণ ও ব্যাবস্থাপনার কাজ শুরু করেছে ‘মিরাকি কৃষি পরিবার’ নামের একটি বেসরকারী কৃষিভিত্তিক সমবায় সমিতি। আশা করা যাচ্ছে ২০২১ সালের শেষার্ধ হতেই পর্যটকরা এই গ্রামে যাবেন পর্যটনের মাধ্যমে জীবন তৈরির উপাদান সংগ্রহ করতে।

ধারাবাহিক প্রশিক্ষণের অংশ হিসাবে সম্প্রতি বাংলাদেশের প্রথম পর্যটন গ্রাম "জয়রামপুর এগ্রো ট্যুরিজম ভিলেজ" এর তরুন তরুনীদের কমিউনিটি বেজ পর্যটন, হসপিটালিটি, ট্যুর অপারেশন, ট্যুর গাইডিং এর প্রশিক্ষন প্রদান করা হয়। অতিথি ট্রেইনার হিসাবে প্রশিক্ষণ প্রদান করেন জনাব এস এম আব্দুল আলিম( Conventional Trainer on Business communication)। ভাষাগত জটিলতা সমাধানে লক্ষ্যে গাইডদের জন্য মোবাইলে 'ভাষা ট্রান্সলেশন এপস' এর ব্যবহার শিখানো হয়। আজকের ১ম পর্বের আনুষ্ঠানিক প্রশিক্ষণ কর্মশালায় স্বতস্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণ করেন জয়রামপুর গ্রামের আগ্রহী ২৩ জন তরুন তরুণী।

পর্যটন গ্রামের প্রয়োজনীয়তা:
আধুনিক পর্যটনের অর্থ হলো পর্যটনকে সাশ্রয়ী ও জীবনমুখী করা। পর্যটনের উপাদানসমূহের উৎকর্ষ সাধনের মাধ্যমে জীবনের উৎকর্ষ সাধন করে মানুষের বিশ্রাম, বিনোদন ও শিক্ষার জায়গাকে নিশ্চিত করা যায়। এই প্রক্রিয়া অনুসরণ করতে হলে আমাদেরকে কৃত্রিম পর্যটন সেবা থেকে সরিয়ে এনে প্রাকৃতিক পর্যটন সেবার দিকে ধাবিত করতে হবে। পর্যটন গ্রামের প্রয়োজনীয়তা পৃথিবীর প্রায় সব দেশেই এখন অনুভূত হচ্ছে এবং করোনা প্রভাবের জন্য অদূর ভবিষ্যতে আরো তীব্রতরভাবে অনুভূত হবে। প্রত্যেকেই নিজেদের সম্পদ ও সংস্কৃতির উপর নির্ভর করে নানা আঙ্গিকে পর্যটন গ্রাম গড়ে তুলছে। বাংলাদেশের ক্ষেত্রে নিচের কারণগুলির জন্য পর্যটন গ্রাম গড়ে তোলা দরকারি-
ক. পর্যটন গ্রাম হবে পরিচ্ছন্ন ও অধিকতর স্বাস্থ্যসম্মত, যা বসবাসের জন্য অধিক উপযোগী।
খ. কৃষকদেরকে সংগঠিত করে গ্রামে জৈবকৃষির সূচনা হবে, যা গণস্বাস্থ্যের নতুন ভিত্তি রচনা করবে।
গ. মানুষ ক্ষুদ্র বিনিয়োগ ও কটেজ আকারের পণ্য ও সেবাশিল্প উৎপাদনে এগিয়ে আসবে।
ঘ. স্বল্পশিক্ষিত মানুষকে প্রায়োগিক প্রশিক্ষণের মাধ্যমে উৎপাদনশীল মানুষে পরিণত করা যাবে।
ঙ. পর্যটন সেবাপণ্য উৎপাদন ও মানসম্মত সাংস্কৃতিক পণ্যায়ন গ্রামের জিডিপিতে উৎকর্ষী অবদান রাখবে।
চ. মানুষের মধ্যে শিক্ষা ও শিষ্টাচার বৃদ্ধি পাবে, যা সামাজিক স্থিতিশীলতা সৃষ্টি করবে।
ছ. প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে সকলের মধ্য থেকে দারিদ্র্য দূর করবে।
জ. মানুষের মধ্যে শহরে গমন হ্রাস পাবে।
ঝ. গ্রামে প্রচুর পরিমাণে পরোক্ষ ও আবেশিত কর্মসৃষ্টি হবে, যা মানবিক গ্রাম সৃজনে প্রত্যক্ষ ভূমিকা রাখবে।
ঞ. পর্যটন গ্রামে বাইরে থেকে এবং ব্যাংকগুলি ঋণ প্রবাহ সৃষ্টি করতে চাইবে।
ট. গ্রামে আস্থা, ভালবাসা, সহযোগিতা, ত্যাগ ইত্যাদি জাতীয় সামাজিক পুঁজির পরিমাণ বৃদ্ধি পাবে।
ঠ. পর্যটন গ্রামগুলি শান্তির গ্রামে (Peace Village) পরিণত হবে।
কী ধরণের পর্যটন পরিচালনা করা যায় পর্যটন গ্রামে?
পর্যটন গ্রামে অন্ততপক্ষে নিচের ১০ (দশ) ধরণের পর্যটন কার্যক্রম পরিচালনা করা সম্ভব-
ক. কৃষি পর্যটন: এই ধরণের পর্যটনের মাধ্যমে পর্যটকরা কৃষি উৎপাদন, সংগ্রহ, সংরক্ষণ ইত্যাদিসহ ও কৃষিভিত্তিক বহুমাত্রিক জ্ঞান অর্জন করেন। অভিজ্ঞতা সঞ্চয়য়ের উদ্দেশ্যে পর্যটকরা কৃষি কার্যক্রমে অংশগ্রহণও করেন ।
খ. খাদ্য পর্যটন: খাদ্যোপাদান ও রন্ধনকৌশল একেকটি এলাকার ঐহিত্য। তাই পর্যটকরা গ্রাম ভ্রমণকালে উক্ত গ্রামের স্থানীয় খাবারের স্বাদ গ্রহণ করেন বিশেষ অভিজ্ঞতা সঞ্চয়ের জন্য।
গ. আয়ুর্বেদিক পর্যটন: আয়ুর্বেদ পৃথিবীর প্রাচীনতম প্রাকৃতিক চিকিৎসা, যা এই ভারত উপমহাদেশে সৃষ্টি। উদ্ভিদ, প্রাণি ও খনিজ উপাদান থেকে হিতকর এই চিকিৎসা পদ্ধতি পর্যটন গ্রামে সূচনা করতে পারলে পর্যটকদেরকে তা সহজেই আকৃষ্ট করবে। অনেক মানুষ এই চিকিৎসা গ্রহণের জন্য পর্যটন গ্রামে যাবেন।
ঘ. সাংস্কৃতিক পর্যটন: লোক সঙ্গীত, লোক নৃত্যসহ নানা ধরণের লোকজ আচার ও উৎসবের গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্র হতে পর্যটন গ্রামগুলি। ময়মনসিংহের ঘাটু গান, রংপুরের ভাওয়াইয়া, চাঁপাইনবাবগঞ্জের গম্ভীরা সংগত কারণেই পর্যটকদেরকে ঐ অঞ্চলের গ্রামগুলিতে আকৃষ্ট করবে।
ঙ. জলাভূমি পর্যটন: দীঘি, বিল, ঝিল, নদী ইত্যাদি যে গ্রামে আছে সেখানে জলাভূমি পর্যটনের জন্য পর্যটকরা অবশ্যই যাবেন। এই ধরণের পর্যটনে জলক্রীড়া, নৌভ্রমণ, নৌযানে রাত্রিযাপন ইত্যাদি নানা ধরণের কর্মকান্ড গ্রামীণ পর্যটনে বিশেষ মাত্রা যোগ করতে পারে।
চ. ঐতিহ্য পর্যটন: প্রত্নসম্পদ, ঐতিহ্যবাহী খাবার কিংবা অন্য কোন ঐতিহ্য পর্যটন গ্রামে থাকলে তা ঐ গ্রামের বাড়তি আকর্ষণের উপাদান হিসেবে কাজ করবে। প্রত্নসম্পদ আছে এমন গ্রামে প্রত্নপর্যটন পরিচালনা করা যাবে।
ছ. মুক্তিযুদ্ধ পর্যটন: মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিচিহ্ন, বধ্যভূমি ইত্যাদি যে সকল গ্রামে রয়েছে সেখানে নতুন প্রজন্মকে মুক্তিযুদ্ধ পর্যটনের মাধ্যমে নতুন আঙ্গিকে দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ করা যায়।
জ. কমিউনিটিভিত্তিক পর্যটন: একটি পর্যটন গ্রামে সকল কমিউনিটির মানুষকে নিয়ে সার্বিক কর্মকান্ড পরিচালনা করা গেলে তা পর্যটকদের জন্য অনুপম শিক্ষার সুযোগ সৃষ্টি করবে। সকল শ্রেণির মানুষের সমন্বিত ও সম্মিলিত কার্য পরিচালনা প্রত্যক্ষ করার জন্য অবশ্যই পর্যটকরা আকৃষ্ট হবেন।
ঝ. দারিদ্র্যবান্ধব পর্যটন: যে পর্যটন থেকে দরিদ্র মানুষেরা সবচেয়ে বেশি উপকৃত হয়, তাকে দারিদ্র্যবান্ধব পর্যটন বলে। পর্যটন গ্রামে দরিদ্র মানুষদেরকে সরবরাহকারী (Supplier) হিসেবে তৈরি করে তাদেরকে পর্যটনপণ্য উৎপাদনে প্রত্যক্ষভাবে সংযুক্ত করা যায়। কর্মসৃজন ও দারিদ্র্য বিমোচনের জন্য এই পদ্ধতি অত্যন্ত কার্যকর।
ঞ. জীবনযাত্রা পর্যটন: পর্যটন গ্রামের মানুষেরা কীভাবে জীবনযাত্রা নির্বাহ করেন অর্থাৎ ব্যক্তিগত, পারিবারিক, কৃষি ও বাণিজ্যিক জীবনযাত্রা নির্বাহে তাদের দৃশ্যমান চিত্র কীরূপ করে তা দেখার জন্য উৎসুক পর্যটকরা যাবেন।

উপসংহার:
গ্রামগুলিকে বিনিয়োগ, উৎপাদন, কর্মসংস্থান ও আয়ের কেন্দ্রবিন্দু হিসেবে গড়ে তুলতে চাইলে একমাত্র উপায় হলো পর্যটন গ্রাম তৈরি করা। এতে গ্রামীণ পর্যায়ে মানসম্মত পণ্য ও সেবা উৎপাদন করে মধ্যস্থতাকারীদের হস্তক্ষেপ ব্যাতিরেকে সরাসরি পর্যটকদের কাছে বিক্রয় করা সম্ভব হবে। তরুণ পর্যটকরা গ্রামের মানুষের জীবনধারা দেখে জীবন গঠনে নতুন শিক্ষা গ্রহণ করবে। নগর ও গ্রামের মধ্যে তৈরি হবে ভালবাসা ও শ্রদ্ধার সম্পর্ক। গ্রামের মানুষের শহরমুখিতা কমবে এবং সর্বোপরি সামাজিক বৈষম্য দূর হবে। সবচেয়ে বড় কথা, করোনাকালে সারা পৃথিবীর যে পরিবর্তন আসছে তাতে করে প্রত্যক্ষ গ্রামোন্নয়নের মাধ্যমে পর্যটনকে ঢেলে সাজানোর কোন বিকল্প নাই মর্মে সারা পৃথিবীর পর্যটন বিশেষজ্ঞগণ একমত পোষণ করছেন।

সর্বশেষে একটি কথা বিশেষভাবে বলা যায়, জলবায়ু পরিবর্তনের যে ভয়াবহ প্রভাব বিশ্বব্যাপী উদ্বেগ এর সাথে আলোচিত হচ্ছে, সেই ক্ষতিকর প্রভাব থেকে আংশিক ভাবে হলেও মুক্তি দিতে পারে গ্রামীণ কৃষিভিত্তিক পর্যটন। কারন গ্রামীণ বা কৃষিভিত্তিক পর্যটনই পারে পাহার, নদী, জলাশয়, প্রকৃতিকে নিজের রুপে রেখে জীবনের স্বাদ উপভোগ করাতে।

Address

Tomatungi, Thanchi
Bandarban
4630

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when তমা তুঙ্গি পর্যটন কমপ্লেক্স - Toma Tungi Tourist Complex, Thanchi Bandarban posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to তমা তুঙ্গি পর্যটন কমপ্লেক্স - Toma Tungi Tourist Complex, Thanchi Bandarban:

Videos

Share



You may also like