Jewel Sir

Jewel Sir It's a private profitable section

বিসিএস ভাইভার নম্বর ১০০ এবং আবেদন ফি ৩৫০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
02/12/2024

বিসিএস ভাইভার নম্বর ১০০ এবং আবেদন ফি ৩৫০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বাংলাদেশ ব্যাংক সহকারী পরিচালক (AD) পদের চূড়ান্ত রেজাল্ট প্রকাশ! নির্বাচিতঃ ১০০ জন।সবাইকে অভিনন্দন।
12/11/2024

বাংলাদেশ ব্যাংক সহকারী পরিচালক (AD) পদের চূড়ান্ত রেজাল্ট প্রকাশ!
নির্বাচিতঃ ১০০ জন।
সবাইকে অভিনন্দন।

07/11/2024

কেন এত হইচই রয়‍্যাল এনফিল্ড বাইক নিয়ে?

রয়্যাল এনফিল্ড বাইকের প্রতি মোটরসাইকেলপ্রেমীদের আবেগ এবং উচ্ছ্বাস অপরিসীম। সম্প্রতি রাজধানীর তেজগাঁওয়ের এক প্রদর্শনী কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত এক বিশেষ ইভেন্টে রয়‍্যাল এনফিল্ডের চারটি নতুন মডেলের প্রি- অর্ডার শুরু হওয়ার পর থেকে বাংলাদেশের মোটরবাইকপ্রেমীদের মধ্যে এই ব্র্যান্ডের প্রতি আগ্রহ আরও বেড়েছে। এই ব্র্যান্ডের প্রতি তাদের অপেক্ষা এবং আগ্রহ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ব্যাপক আলোচনা ও উদ্দীপনা সৃষ্টি করেছে। বিশ্বজুড়ে ঐতিহ্যের প্রতীক হিসেবে পরিচিত রয়‍্যাল এনফিল্ড মোটরবাইকের ইতিহাস ও বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।

রয়‍্যাল এনফিল্ডের গৌরবময় উত্থান

১৮৯১ সালের নভেম্বরে বব ওয়াকার স্মিথ ও আলবার্ট এডি নামের দুই ব্যক্তি যুক্তরাজ্যের জর্জ টাউনসেন্ড অ্যান্ড কো নামক প্রতিষ্ঠানটি কিনে নেন। এই প্রতিষ্ঠান তখন সুই উৎপাদনে খ্যাতি পেয়েছিল। মাত্র দুই বছর পরে ১৮৯৩ সালে তারা রয়্যাল স্মল আর্মস ফ্যাক্টরির জন্য যন্ত্রাংশ উৎপাদন শুরু করেন। প্রতিষ্ঠানটি সেই বছরেই বব ওয়াকার স্মিথের নামে একটি সাইকেলের নকশা তৈরি করে। এই সাইকেল পরবর্তী সময়ে 'রয়্যাল এনফিল্ড' নামে পরিচিত হয়, যার স্লোগান ছিল 'মেড লাইক অ্যা গা*ন'।

বব ওয়াকার স্মিথ প্রথম মোটরযান তৈরি করেন ১৮৯৮ সালে, যা কোয়াট্রিসাইকেল হিসেবে পরিচিত। একই বছরে প্রতিষ্ঠানটির নাম পরিবর্তন করে 'দ্যা এনফিল্ড সাইকেল কোম্পানি লিমিটেড' রাখা হয়। ১৯০১ সালে বব ওয়াকার স্মিথ ও ফরাসি ডিজাইনার জুল গোবিয়েটের নকশায় প্রথম রয়‍্যাল এনফিল্ড মোটরবাইক তৈরি করে প্রতিষ্ঠানটি। এরপর ১৯১৪ সালে প্রতিষ্ঠানটি প্রথম টু স্ট্রোক মোটরবাইক উৎপাদন শুরু করে, যা প্রথম বিশ্বযু*দ্ধে সেনাদের মধ্যে জনপ্রিয় হয়। ১৯২৪ সালে প্রতিষ্ঠানটি ২২৫ সিসির আটটি নতুন মডেল বাজারে ছাড়ে। ১৯৩২ সালে তারা প্রথম বুলেট মডেলের মোটরবাইক অলিম্পিয়া মোটরসাইকেল শোতে প্রদর্শন করে। প্রতিষ্ঠানটি পরবর্তী সময়ে ২৫০, ৩৫০ ও ৫০০ সিসির মোটরবাইক উৎপাদন করে।

১৯৩১ সালে যুক্তরাজ্যে প্রথম তৈরি করা হয় রয়‍্যাল এনফিল্ড বুলেট নামে একক সিলিন্ডারের ফোর স্ট্রোক মোটরবাইক। ১৯৫৫ সালে ভারতের মাদ্রাজ মোটরস ব্রিটিশ রয়‍্যাল এনফিল্ডের থেকে লাইসেন্স নিয়ে নিজ দেশে রয়‍্যাল এনফিল্ড মোটরবাইক উৎপাদন শুরু করে। শুরুর দিকে যুক্তরাজ্য থেকে যন্ত্রাংশ এনে ভারতে মোটরবাইক সংযোজন করা হলেও, ১৯৬২ সাল থেকে ভারতে সব যন্ত্রাংশ স্থানীয়ভাবে তৈরি শুরু হয়।

ইফাদ মোটরস লিমিটেড বাংলাদেশের বাজারে রয়্যাল এনফিল্ড ব্র্যান্ডের মোটরবাইক এনেছে। মোটরবাইকপ্রেমীদের জন্য রয়েছে হান্টার, ক্ল্যাসিক, বুলেট ও মিটিওর নামের চারটি আকর্ষণীয় মডেল। এই মডেলগুলোর দাম যথাক্রমে ৩ লাখ ৪০ হাজার, ৪ লাখ ৫ হাজার, ৪ লাখ ১০ হাজার এবং ৪ লাখ ৩৫ হাজার টাকা নির্ধারিত হয়েছে। বিশেষ সুবিধাদি যোগ করতে চাইলে অতিরিক্ত অর্থ খরচ করতে হবে। গত মঙ্গলবার থেকে দেশজুড়ে অনলাইন ও শো-রুমগুলোয় এই বাইকগুলোর জন্য অগ্রিম বুকিং কার্যক্রম শুরু হয়েছে। মাত্র ২৫ হাজার টাকা জমা দিয়ে যেকোনো মডেলের বাইক প্রি- অর্ডার দেওয়া যাবে।

07/11/2024

প্রেসিডেন্ট হিসেবে ট্রাম্প বেতন ও অন্যান্য যেসব সুবিধা পাবেন।

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ায় ডোনাল্ড ট্রাম্প বেতন-ভাতা থেকে আর কী কী সুবিধা পাবেন, তা অন্যতম আলোচনার বিষয়। যুক্তরাষ্ট্রের আইন অনুযায়ী, দেশটির প্রেসিডেন্টের দায়িত্বে থাকাকালীন একটা নির্দিষ্ট অঙ্কের বেতন পান। 'ইউএস কোড'-এর অনুচ্ছেদ ৩ বলছে, একজন প্রেসিডেন্ট বছরে বেতন হিসেবে ৪ লাখ ডলার (বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৪ কোটি ৭৮ লাখ) পেয়ে থাকেন। এ ছাড়া প্রতি বছর আনুষঙ্গিক ব্যয় হিসেবে একজন প্রেসিডেন্ট পান ৫০ হাজার ডলার (বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৬৯ লাখ)। প্রেসিডেন্ট বিনোদন ভাতা হিসেবে বছরে পান ১৯ হাজার মার্কিন ডলার (বাংলাদেশি মুদ্রায় ২৩ লাখ টাকার বেশি)।

এ ছাড়া নির্বাচিত হওয়ায় ডোনাল্ড ট্রাম্প যাতায়াতের জন্য পাবেন বেশ কয়েকটি বিলাসবহুল গাড়ি। লিমুজিন, মেরিন ওয়ান, এয়ারফোর্স ওয়ান, দ্য বিষ্টের মতো গাড়ি ও বিমানের ব্যবস্থা থাকবে। নিরাপত্তার দিক থেকে যা বিশ্বে শ্রেষ্ঠ বলেই গণ্য হয়। বার্ষিক পেনশন হিসেবে বছরে দেড় কোটি টাকার বেশি পেয়ে থাকেন আমেরিকার প্রেসিডেন্ট।

07/11/2024

চাকরির জন্য দক্ষতা উন্নয়ন জরুরি:

প্রযুক্তি, ভাষা, যোগাযোগসহ নানা বিষয়ে দক্ষতা উন্নয়নই বর্তমান প্রতিযোগিতাপূর্ণ চাকরির বাজার; প্রযুক্তি, ভাষা, যোগাযোগসহ নানা বিষয়ে দক্ষতা উন্নয়নই বর্তমান প্রতিযোগিতাপূর্ণ চাকরির বাজারে এগিয়ে থাকার একমাত্র ভরসা। কিভাবে দক্ষ করবেন নিজেকে এ নিয়েই আজকের আলোচনা।

বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের শুরু থেকেই কমিউনিকেশন স্কিল ডেভেলপ করার চেষ্টা করতে হবে :
যখন কোনো শিক্ষার্থী বিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্চশিক্ষার জন্য আসবে, প্রথমেই কমিউনিকেশন স্কিল বা যোগাযোগ দক্ষতার উন্নয়ন করতে হবে। ইংরেজি শোনা, বলা এবং পত্রিকা পড়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। বাংলাও শুনতে হবে, পড়তে হবে, চর্চা করতে হবে। বলা এবং লেখা- দুটোই গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিষ্ঠান যেমনই হোক, ভালো ইংরেজি বলতে পারলে চাকরিতে বেতন কাঠামো ভালো হবে।

ভাষার দক্ষতা চাকরি বাজারে এগিয়ে রাখবে :
বাংলা, ইংরেজির পাশাপাশি অন্য কোনো ভাষা জানা থাকলে খুবই ভালো। বাংলা ও ইংরেজির বাইরে ম্যান্ডারিন, জাপানিজ, ফ্রেঞ্চ বা স্প্যানিস যে কোনো একটি ভাষা জানলে ভালো। বিনামূল্যে এখন ইউটিউবে উঁড়ষরহমড় সহ ভাষা শিক্ষার অনেকগুলো অনলাইন কোর্স রয়েছে, চাইলে সেই সুযোগ নেওয়া যেতে পারে।

ক্যারিয়ার গঠনে শিক্ষার্থীদের যে সকল বিষয়ে নজর দিতে হবে :
শিক্ষার্থীরা নিজের ক্যারিয়ার গঠনে যার যার পছন্দমতো কাজ বেছে নেবে, যা তার দ্বারা সম্ভব। নিজের আগ্রহ, স্বাচ্ছন্দ্যের বিষয়টি মাথায় রেখে নিজের দক্ষতার জায়গা বোঝার চেষ্টা করতে হবে। শিক্ষার্থীদের কয়েকটি বেসিক বিষয়ে দক্ষতা অর্জন করা জরুরি। যোগাযোগ দক্ষতা বা সফট স্কিল সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। নিজের সম্পর্কে বলা বা নিজেকে উপস্থাপন করাটা শিখতে হবে। নিজের ওপর আস্থা অর্জন করতে হবে। তাই আত্মবিশ্বাস খুব জরুরি। নিজেকে, নিজের দেশকে, নিজের ইতিহাস-সভ্যতার বিষয়ে জানতে হবে।

কম্পিউটার ও তথ্যপ্রযুক্তির জ্ঞান : প্রযুক্তির দক্ষতা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যোগাযোগের দক্ষতার মধ্যেও প্রযুক্তি দক্ষতার বিষয়টি চলে আসে। মাইক্রোসফট ওয়ার্ড, এক্সেল, পাওয়ার পয়েন্ট, ডাটাবেস এগুলো সব শিক্ষার্থীদের শেখা প্রয়োজন। কারও যদি ভাষা, কম্পিউটার, তথ্যপ্রযুক্তিতে দক্ষ হয়, চাকরির বাজারে তার চাহিদা অনেক বেড়ে যাবে। এমনকি মাইক্রোসফট এক্সেল জানলেও অনেক ধরনের চাকরি পাওয়া যায়। তথ্যপ্রযুক্তির কল্যাণে বর্তমান বিশ্বে সুযোগের সম্ভাবনা অবারিত। তবে পরিশ্রম করতে হবে।

দক্ষতার গুরুত্ব :
দক্ষতাই সাফল্যের মূলমন্ত্র। যে কেউ তথ্যপ্রযুক্তির জ্ঞান কাজে লাগিয়ে ফ্রিল্যান্সিং, ডিজিটাল মার্কেটিং করতে পারে। ইতিহাস, ভাষা, কম্পিউটার-টেকনোলজি, ইলেক্ট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, বায়োমেডিক্যাল, নার্সিংয়ে ডিগ্রিধারীরা সর্বত্র অনেক সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। ড্রাইভিং, ওয়েল্ডিং, ইলেক্ট্রিনিকস, এয়ারকন্ডিশনার, ফার্মিং ইত্যাদি বিষয়ে ভোকেশনাল প্রশিক্ষণ নিয়ে রাখলে জরুরি প্রয়োজনে পড়াশোনার পাশাপাশি পার্টটাইম কাজ করে প্রয়োজন মিটাতে পারবে। এ ছাড়া ছোট কোনো ব্যবসা শুরু করা যেতে পারে। সরকার এখন শিক্ষার্থীদের জন্য অনেক ধরনের সুযোগ-সুবিধা দিচ্ছে। প্রযুক্তি ও কৃষিক্ষেত্রে অনেকেই উদ্যোগ নিচ্ছে। আর এসব দক্ষতাগুলো থাকলে যে কোনো চাকরির ক্ষেত্রেও কাজে লেগে যেতে পারে। গ্রাফিকস ডিজাইন কিংবা এনিমেশন জানা থাকলে ঘরে বসেই দেশ-বিদেশের কর্মবাজারে অংশ নিতে পারবে।

বিষয় নির্বাচনের গুরুত্ব : বিজ্ঞান-প্রযুক্তি, ব্যবসায় শিক্ষা, কলা-সামাজিক বিজ্ঞান বা অন্য যে অনুষদেই পড়ুক না কেন, সফল হওয়ার সম্ভাবনা কারও কম নয়। যুগের সঙ্গে তাল মেলাতে নতুন নতুন বিষয় খুলছে বিশ্ববিদ্যালয়গুলো। এসব বিষয়ের চাহিদাও ব্যাপক। যে বিষয়েই পড়ুক না কেন, ইতিহাসজ্ঞান, জেনারেল নলেজ, আইটি স্কিল, কমিউনিকেশন স্কিল-এগুলো দরকার। এখন সবকিছু উন্মুক্ত। তাই জানার জগৎটাও অনেক বিস্তৃত। নিজেকে এক জায়গায় সীমাবদ্ধ রাখলে পিছিয়ে পড়তে হবে।

স্বেচ্ছাসেবী বা সহপাঠ কার্যক্রমের উপকারিতা :
বিভিন্ন প্রতিযোগিতা, খেলাধুলা, সংস্কৃতিচর্চা, এক্সট্রা কারিকুলাম অ্যাক্টিভিটিজ, স্বেচ্ছাসেবী কার্যক্রম ইত্যাদিতে অংশ নিলে লিডারশিপ কোয়ালিটি তৈরি হয়। বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের শুরু থেকেই বিভিন্ন সাহিত্য, সাংস্কৃতিক, সামাজিক, ক্রীড়া সংগঠন বা ক্লাবের সঙ্গে যুক্ত হতে হবে। বিতর্ক, নাটক, আবৃত্তি, সাহিত্য, খেলাধুলাসহ বিভিন্ন সহশিক্ষা কার্যক্রমে নিজেকে সম্পৃক্ত রাখতে হবে। এসব শিক্ষার্থীর মানসিক বিকাশে সাহায্য করে। আর ছাত্রাবস্থায় এসব কার্যক্রমে অংশ নিলে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে খণ্ডকালীন কাজ করেও অন্য দশজনের চেয়ে এগিয়ে থাকবে।
চাকরি বাজার ডেস্ক, জনকন্ঠ

07/11/2024

📚জর্জ এস ক্লাসন রচিত ‘দ্য রিচেস্ট ম্যান ইন ব্যাবিলন’ একটি ক্লাসিক ব্যক্তিগত আর্থিক বই। ১৯২৬ সালে প্রকাশিত এই বই থেকে শিক্ষাসূত্র লিখেছেন এম এম মুজাহিদ উদ্দীন

📍টাকা যেন আপনার জন্য কাজ করে:
বইটি শিক্ষা দেয় যে অতিরিক্ত আয় অর্জনের জন্য টাকা জমিয়ে না রেখে বিজ্ঞতার সঙ্গে বিনিয়োগ করা উচিত। পাঠকদের বিনিয়োগের সুযোগ খোঁজার জন্য উৎসাহিত করেছেন। ফলে বিনিয়োগকারীর সম্পদ সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বৃদ্ধি পেতে থাকবে। এর মানে হলো, টাকা বসে না থেকে আপনার জন্য কাজ করবে।

📍জ্ঞান এবং পরামর্শের সন্ধান করুন:
ক্লাসন আর্থিক শিক্ষা এবং জ্ঞানী ব্যক্তিদের কাছ থেকে পরামর্শ নেওয়ার মূল্যকে তুলে ধরেছেন। যারা সফলভাবে তাদের টাকা পরিচালনা ও ব্যবস্থাপনা করেছেন তাদের কাছ থেকে টাকা ব্যবস্থাপনার কৌশল শিখতে পারলে আরও ভালো আর্থিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য সহায়ক হবে।

📍পরিকল্পিত বাজেট তৈরি করুন:
প্রতি মাসে বাজেট তৈরি করা বইয়ের একটি অন্যতম শিক্ষা। ক্লাসন পাঠকদের তাদের ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে আয় এবং ব্যয়ের ওপর নজর রাখার পরামর্শ দিয়েছেন। যাতে তারা ভবিষ্যতে প্রয়োজনের জন্য পরিকল্পনা করতে পারেন। কার্যকরভাবে সম্পদ সঞ্চয় করতে পারেন। একটি পরিকল্পিত বাজেট অতিরিক্ত খরচ কমানো ও সঞ্চয়ের জন্য সহায়ক হয়।

📍নিজের মধ্যে বিনিয়োগ করুন:
ক্লাসন আত্ম-উন্নতি এবং শিক্ষার গুরুত্বের ওপর জোর দিয়েছেন। নিজের দক্ষতা এবং জ্ঞানে বিনিয়োগ করলে আরও ভালো কাজের সুযোগ এবং আয়ের সম্ভাবনা বৃদ্ধি পেতে পারে। আর্থিক সাফল্য অর্জনের জন্য ক্রমাগত শেখা অপরিহার্য।

📍ঋণ এড়িয়ে চলুন:
ঋণ একটা মানুষকে তিলে তিলে শেষ করে দেয়। বইটি ঋণের বিপদ, বিশেষ করে উচ্চ সুদের ঋণের বিরুদ্ধে সতর্ক করেছেন। ক্লাসন পাঠকদের অপ্রয়োজনীয় জিনিসের জন্য ঋণ নেওয়া এড়াতে এবং বিদ্যমান যেকোনো ঋণ যত তাড়াতাড়ি সম্ভব পরিশোধ করার পরামর্শ দিয়েছেন। সম্পদ গড়ে তোলার জন্য ঋণমুক্ত জীবনযাপন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

শিক্ষামূলক বা বাস্তবিক জ্ঞানের পোস্ট ও ভিডিও পেতে Jewel Sir || ইংরেজি শিখতে Grammar Point পেজ ফলো করুন এবং নোটিফিকেশন পেতে বা অন্যকেও জানাতে এই পোস্টটিতে রিয়াক্ট, কমেন্ট ও শেয়ার করুন।

📍অধ্যবসায় ও ধৈর্য:
সৎভাবে সম্পদ বৃদ্ধি করা রাতারাতি সম্ভব নয়। এটি একটি ধারাবাহিক প্রক্রিয়া। যার জন্য প্রচুর অধ্যবসায় ও ধৈর্যের প্রয়োজন। ক্লাসন শিক্ষা দেন যে এর মধ্যে বিপত্তিও ঘটতে পারে। তবুও দীর্ঘমেয়াদি দৃষ্টিভঙ্গি বজায় রেখে এ সাফল্যের জন্য কাজ করতে হবে। একই সঙ্গে আর্থিক লক্ষ্যের প্রতি থাকতে হবে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

📍একাধিক আয়ের পথ তৈরি করুন:
ক্লাসন পাঠকদের তাদের মূল পেশার পাশাপাশি ব্যবসা, বিনিয়োগ বা প্যাসিভ আয় করতে উৎসাহিত করেছেন। আয়ের বিভিন্ন রকম উৎস থাকলে একটা উৎসে কোনো সমস্যা হলে বাকি উৎস থেকে আয় আসতে থাকবে। ফলে একেবারে বিপদগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা খুবই কম। তা ছাড়া এতে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধিও সহজ হয়।

📍সম্পদ ভাগ করুন:
পরিশেষে, ক্লাসন দান করা এবং নিজের সম্পদ ভাগ করে নেওয়ার গুরুত্বের ওপর জোর দেন। দাতব্য অবদানের মাধ্যমে হোক বা অন্যকে সাহায্য করার মাধ্যমে হোক, তিনি সম্পদ ভাগাভাগি করতে উৎসাহিত করেছেন।
✍️ সকলের জন্য রইল শুভকামনা এবং অকৃত্রিম ভালোবাসা।

Courtesy: এম এম মুজাহিদ উদ্দিন।

আর্থিক দক্ষতা অর্জনে সহায়ক ৯ বই- সাব্বির হোসেন: একসঙ্গে অর্থনৈতিক উন্নতি ও মিতব্যয়ী হতে সঠিক অর্থনৈতিক জ্ঞানের প্রয়োজনীয়...
03/11/2024

আর্থিক দক্ষতা অর্জনে সহায়ক ৯ বই- সাব্বির হোসেন:

একসঙ্গে অর্থনৈতিক উন্নতি ও মিতব্যয়ী হতে সঠিক অর্থনৈতিক জ্ঞানের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। প্রাত্যহিক জীবনে আমরা অনেকেই অর্থনৈতিক পরিকল্পনা নিয়ে সমস্যায় পড়ি। তার মধ্যে আমরা কীভাবে সঞ্চয় করব, বিনিয়োগ করব বা বাজেট তৈরি করব—এসব সমস্যা অন্যতম। এমন সব সমস্যা সমাধানে কয়েকটি বইয়ের শিক্ষা আমাদের বাস্তবজীবনে কাজে লাগানো যেতে পারে। চলুন, বইগুলোর নাম ও সারসংক্ষেপ সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক—

'রিচ ড্যাড পুওর ড্যাড' by - রবার্ট টি. কিয়োসাকি:

‘রিচ ড্যাড পুওর ড্যাড’ বইটি ব্যক্তিগত আর্থিক জ্ঞান সম্পর্কে লেখা একটি জনপ্রিয় বই। এ বইয়ে লেখক রবার্ট কিয়োসাকি দুজন বাবার গল্প বলেছেন। একজন ‘ধনী বাবা’ এবং অন্যজন ‘গরিব বাবা’। ধনী বাবা একজন উদ্যোক্তা এবং বিনিয়োগকারী ছিলেন। আর গরিব বাবা ছিলেন উচ্চশিক্ষিত এবং একজন চাকরিজীবী। বইটির মূল বক্তব্য হলো, প্রথাগত শিক্ষার বাইরেও অর্থনৈতিক শিক্ষা থাকা উচিত। এটি সম্পদ সৃষ্টির জন্য সঠিক বিনিয়োগ ও ব্যবসায়িক কৌশল শেখার গুরুত্ব তুলে ধরে, যা আপনাকে কর্মজীবনে আর্থিকভাবে স্বাধীন হতে সাহায্য করবে। The Great Bangladesh

'হোয়াই ‘এ’ স্টুডেন্টস ওয়ার্ক ফর ‘এ’ স্টুডেন্টস অ্যান্ড ‘বি’ স্টুডেন্টস ওয়ার্ক ফর দ্য গভার্নমেন্ট' by - রবার্ট টি. কিয়োসাকি:

রবার্ট কিয়োসাকি তাঁর আরেকটি জনপ্রিয় বই ‘হোয়াই ‘এ’ স্টুডেন্টস ওয়ার্ক ফর ‘এ’ স্টুডেন্টস অ্যান্ড ‘বি’ স্টুডেন্টস ওয়ার্ক ফর দ্য গভার্নমেন্ট’-এ দেখিয়েছেন, কেন একাডেমিক সাফল্যই সব নয়। অনেক ‘এ’ গ্রেডের শিক্ষার্থী উচ্চশিক্ষা নিয়ে ভালো চাকরির পেছনে ছুটে, যেখানে ‘সি’ গ্রেডের শিক্ষার্থীরা তাদের নিজেদের ব্যবসা শুরু করে সফল উদ্যোক্তা হয়। বইটি এমন একটি দৃষ্টিভঙ্গি দেয়, যা আর্থিক শিক্ষার মাধ্যমে কর্মসংস্থান তৈরি এবং নিজের স্বপ্ন পূরণের পথে এগিয়ে যেতে উৎসাহিত করে।

'কোয়াইট লাইক অ্যা মিলিয়নিয়ার' by - ক্রিস্টি শেন ও ব্রাইস লিউং:

ক্রিস্টি শেন ও ব্রাইস লিউংয়ের লেখা এই বইটি দেখায়, কীভাবে সাধারণ একটি চাকরিজীবীও মিলিয়নিয়ার হতে পারেন। লেখক দম্পতি তাদের বাস্তব জীবনের অভিজ্ঞতা থেকে জানিয়েছেন, কীভাবে তারা চাকরি ছেড়ে অর্থনৈতিকভাবে স্বাধীন জীবনযাপন শুরু করেছেন। এখানে কোনো ঝুঁকিপূর্ণ বিনিয়োগ ছাড়াই কীভাবে সঞ্চয় বাড়ানো যায় এবং জীবনের মানোন্নয়ন করা যায়, সেই কৌশলগুলো বর্ণনা করা হয়েছে। যারা আর্থিক স্বাধীনতা এবং স্বনির্ভরতার স্বপ্ন দেখেন, তাদের জন্য এটি একটি দারুণ নির্দেশিকা।

'দি অ্যালমানাক অব নাভাল' by - রাভিকান্ত এরিক জর্গেনসন:

নাভাল রাভিকান্ত একজন সফল উদ্যোক্তা এবং বিনিয়োগকারী। জীবন নিয়ে তার দর্শন এবং ব্যবসায়িক চিন্তাধারার ওপর ভিত্তি করে লেখা ‘দি অ্যালমানাক অব নাভাল রাভিকান্ত’ বইটি আমাদের শিখিয়ে দেয়, কীভাবে নিজেকে আর্থিক ও মানসিকভাবে স্বাধীন করা যায়। এটি কোনো প্রথাগত অর্থনৈতিক বই নয়; বরং এটি আমাদের শেখায় কীভাবে ব্যক্তিগত ও পেশাদার জীবনে উন্নতি করা যায় এবং জীবনের প্রকৃত সুখ খুঁজে পাওয়া যায়।

'হাউ টু গেট রিচ' by - ফিলিক্স ডেনিস:

ফেলিক্স ডেনিস ছিলেন একজন সফল উদ্যোক্তা এবং প্রকাশক। ‘হাউ টু গেট রিচ’ বইতে তিনি তার বাস্তব জীবনের অভিজ্ঞতার আলোকে বলেছেন, কীভাবে ধনী হওয়া যায়। বইটি একদিকে যেমন প্রেরণা জোগায়, অন্যদিকে একজন ব্যবসায়ীর জন্য সঠিক কৌশলও তুলে ধরে। এতে উদ্যোক্তা হয়ে ওঠার জন্য যেসব ঝুঁকি নিতে হয় এবং সেগুলো কীভাবে মোকাবিলা করতে হয়, তা বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে।

'দ্য কম্পাউন্ড এফেক্ট' by - ড্যারেন হার্ডি:

ছোট ছোট অভ্যাস এবং প্রতিদিনের ছোট সিদ্ধান্ত কীভাবে আমাদের জীবনকে বদলে দিতে পারে, তা ‘দ্য কম্পাউন্ড এফেক্ট’ বইটিতে দেখানো হয়েছে। লেখক ড্যারেন হার্ডি এ বইতে ছোট পদক্ষেপ এবং নিয়মিত অভ্যাসের গুরুত্ব ব্যাখ্যা করেছেন। ছোট ছোট অভ্যাস গড়ে তোলার মাধ্যমে কীভাবে আমরা বড় পরিবর্তন আনতে পারি এবং আর্থিকভাবে সফল হতে পারি, তা এই বইয়ে বিস্তারিতভাবে তুলে ধরা হয়েছে।

'দ্য রিচেস্ট ম্যান ইন ব্যাবিলন' by - জর্জ এস. ক্লেসন:

ব্যাবিলনের প্রাচীন জ্ঞান এবং অর্থনৈতিক দর্শন নিয়ে লেখা ‘দ্য রিচেস্ট ম্যান ইন ব্যাবিলন’ একটি ক্লাসিক বই। এখানে প্রাচীন ব্যাবিলনের অর্থনৈতিক জ্ঞান এবং প্রজ্ঞার ভিত্তিতে সঞ্চয়, বিনিয়োগ, ঋণমুক্ত জীবনযাপনের নীতিমালা আলোচনা করা হয়েছে। বইটি কেবল আর্থিক পরিকল্পনার জন্য নয়, বরং জীবনের সামগ্রিক পরিকল্পনার জন্যও গুরুত্বপূর্ণ।

'আই উইল টিচ ইউ টু বি রিচ' by -
রামিত সেঠি:

রামিত সেঠির লেখা ‘আই উইল টিচ ইউ টু বি রিচ’ বইটি আপনার ব্যক্তিগত অর্থনৈতিক পরিকল্পনায় একটি সুদৃঢ় ভিত্তি তৈরি করতে সাহায্য করবে। এখানে ক্রেডিট কার্ড ব্যবহারের নিয়ম, সঞ্চয় ও বিনিয়োগের কৌশল এবং সঠিক বাজেটিং কীভাবে করতে হয়, তা বিস্তারিতভাবে বর্ণনা করা হয়েছে। এটি একটি সহজ ভাষায় লেখা বই, যা নতুন আর্থিক পরিকল্পনাকারীদের জন্য অত্যন্ত উপযোগী।

'দ্য সাইকোলজি অব মানি' by -
মর্গ্যান হাউসেল:

অর্থ এবং মানব মনের সম্পর্ক নিয়ে লেখা ‘দ্য সাইকোলজি অব মানি’ একটি অনন্য বই। মর্গান হাউজেল এখানে অর্থের সঙ্গে মানুষের মানসিকতার সম্পর্ক, আবেগপ্রবণতা এবং আর্থিক সিদ্ধান্তে মনের ভূমিকা নিয়ে আলোচনা করেছেন। সঠিক আর্থিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য মানসিক স্থিতি এবং ধৈর্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই বইটি আপনাকে আর্থিক আচরণ এবং সিদ্ধান্ত গ্রহণে সাহায্য করবে।

সোর্স আজকের পত্রিকা।

21/10/2024
10/10/2024

ব্রেকিং-
৪৬ তম বিসিএস কি বাতিল হচ্ছে?
পিএসসির অধিকাংশ আমলা বাতিলের পক্ষে মতামত দিয়েছেন।
বিস্তারিত তথ্য কমেন্টে

05/10/2024

যেখানে শিক্ষকদের জীবন-মানের উন্নয়ন নেই; সেখানে আবার কিসের বিশ্ব শিক্ষক দিবস!? "ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী গদ্যময়, পূর্ণিমার চাঁদ যেন ঝলসানো রুটি" রাজা আসে রাজা যায়, সরকার বাহাদুর নিজে খায়, সাথে আমলা দানবরা সাবলম্বী হয়! শিক্ষকদের জীবনের মান আগের মত থেকে যায়। বিশ্বের মধ্যে বাংলাদেশের শিক্ষকদের জীবনের মান সবচেয়ে নিকৃষ্ট। শিক্ষকদের জীবনের মান উন্নয়ন ছাড়া জাতির উন্নয়ন করা অসম্ভব। আজ বিশ্ব শিক্ষক দিবসে শিক্ষকদের জীবনের মান উন্নয়ন আর চাওয়া নয়, এটা তাদের পাওনা।

৫ম গণ বিজ্ঞপ্তির চূড়ান্ত সুপারিশের link-
21/08/2024

৫ম গণ বিজ্ঞপ্তির চূড়ান্ত সুপারিশের link-

Address

Bogura
5800

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Jewel Sir posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share