Gazi World Travels

Gazi World Travels Welcome to Gazi World Travels. We provide air travel solutions, including flights, hotels, visas, tour packages, etc.

সৌদি আরব বাংলাদেশসহ ১৪ টি দেশের ১ বছরের জিয়ারা/ফ্যামিলি ভিজিট ভিসা বন্ধ রেখেছে। এখন শুধু মাএ ১ মাসের ভিসা দিচ্ছে।
02/02/2025

সৌদি আরব বাংলাদেশসহ ১৪ টি দেশের ১ বছরের জিয়ারা/ফ্যামিলি ভিজিট ভিসা বন্ধ রেখেছে। এখন শুধু মাএ ১ মাসের ভিসা দিচ্ছে।

19/01/2025

আগামী ১ ফেব্রুয়ারী থেকে সৌদি আরব ভ্রমনে সকল ধরনের ভিসার ক্ষেত্রে যাত্রীদের ভ্যাক্সিন বাধ্যতামূলক।

১. পহেলা ফেব্রুয়ারি-২০২৫ থেকে ভ্যাকসিন নিয়ে প্রবেশ করতে হবে (যা দিতে হবে যাত্রার ১০ দিন পূর্ব)। বিস্তারিত শীঘ্রই জানা যা...
11/01/2025

১. পহেলা ফেব্রুয়ারি-২০২৫ থেকে ভ্যাকসিন নিয়ে প্রবেশ করতে হবে (যা দিতে হবে যাত্রার ১০ দিন পূর্ব)। বিস্তারিত শীঘ্রই জানা যাবে।
২. উমরা রুটে বিমান ভাড়া সীমাতিরিক্ত বেশি।
৩. বায়োমেট্রিক সমস্যা হচ্ছে (বিশেষত বয়স্কদের এবং মেইলে কনফার্মেশন আসছে না বা দেরী হচ্ছে)

- উমরা হালচাল | ১১ জানুয়ারী ২০২৫

ইউরোপে আসার আগে যদি বাংলাদেশ থেকে ড্রাইভিং শিখে আসা যায়, তবে এটি ইউরোপের যেকোনো দেশে ভালো বেতনে কাজ পাওয়ার জন্য একটি গ...
21/12/2024

ইউরোপে আসার আগে যদি বাংলাদেশ থেকে ড্রাইভিং শিখে আসা যায়, তবে এটি ইউরোপের যেকোনো দেশে ভালো বেতনে কাজ পাওয়ার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ সুযোগ হয়ে উঠতে পারে।

কারণ ও সুবিধা:
1. প্রয়োজনীয় দক্ষতা অর্জন:
ইউরোপে পেশাদার ড্রাইভারদের চাহিদা অনেক বেশি। ট্রাক, বাস, ডেলিভারি ভ্যান বা অন্যান্য যানবাহন চালানোর দক্ষতা থাকলে সহজেই কাজ পাওয়া যায়।
2. ড্রাইভিং লাইসেন্স রূপান্তর সহজ:
বাংলাদেশের ড্রাইভিং লাইসেন্স থাকলে অনেক ইউরোপীয় দেশে এটি স্থানীয় লাইসেন্সে রূপান্তর করা তুলনামূলক সহজ হয়। তবে কিছু দেশে নির্দিষ্ট পরীক্ষা দিতে হতে পারে।
3. ভালো বেতন:
ইউরোপে পেশাদার ড্রাইভারদের বেতন সাধারণত অনেক ভালো হয়, বিশেষ করে লরি বা ট্রাক ড্রাইভিংয়ে। যেমন, জার্মানি, ফ্রান্স, ইতালি, এবং নেদারল্যান্ডসের মতো দেশে ড্রাইভাররা প্রতি মাসে ১৫০০ থেকে ৩০০০ ইউরো পর্যন্ত আয় করতে পারে।
4. চাহিদা ও চাকরির নিরাপত্তা:
ইউরোপে শ্রমবাজারে পেশাদার ড্রাইভারদের অনেক বেশি চাহিদা রয়েছে, কারণ বেশিরভাগ দেশেই অভিজ্ঞ ড্রাইভারের সংকট রয়েছে। এই কারণে চাকরির নিরাপত্তাও বেশি থাকে।
5. অভিজ্ঞতা কাজে লাগানো:
যদি বাংলাদেশে কিছুদিন ড্রাইভিংয়ের অভিজ্ঞতা থাকে, তবে ইউরোপে কাজ খুঁজে পাওয়া আরও সহজ হয়ে যায়। অভিজ্ঞ ড্রাইভারদের পছন্দ করা হয়।

কীভাবে প্রস্তুতি নেবেন:
1. পেশাদার ড্রাইভিং কোর্স:
বাংলাদেশে ড্রাইভিং শেখার জন্য কোনো পেশাদার ড্রাইভিং স্কুল থেকে প্রশিক্ষণ নিন এবং প্রয়োজনীয় সার্টিফিকেট সংগ্রহ করুন।
2. লাইসেন্স সংগ্রহ:
একটি আন্তর্জাতিক ড্রাইভিং পারমিট (IDP) নেওয়ার চেষ্টা করুন। এটি ইউরোপে ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে সহায়ক হবে।
3. ভাষার দক্ষতা:
ইউরোপে কাজের জন্য ইংরেজি বা স্থানীয় ভাষায় মৌলিক দক্ষতা থাকা জরুরি। এটি শুধু ড্রাইভিং-এ নয়, যোগাযোগেও সহায়ক হবে।
4. পথঘাট ও ট্রাফিক নিয়ম শিখুন:
ইউরোপীয় দেশের ট্রাফিক নিয়ম ও পরিবহন ব্যবস্থা সম্পর্কে আগে থেকেই ধারণা নিন।
5. বাজার অনুসন্ধান:
ইউরোপের কোন দেশে কোন ধরনের ড্রাইভিং চাকরির সুযোগ বেশি তা অনলাইনে খুঁজে নিতে পারেন।

উপসংহারে, ইউরোপে ভালো বেতনের চাকরি পাওয়ার একটি বড় সুযোগ হতে পারে ড্রাইভিং দক্ষতা। সঠিক প্রস্তুতি নিয়ে গেলে এটি আপনার ক্যারিয়ারের জন্য একটি চমৎকার পদক্ষেপ হতে পারে।

দালাল ছাড়াই ডেনমার্ক ওয়ার্ক পারমিট ভিসা: নিজেই করুন আবেদনডেনমার্কের ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য দালালের উপর নির্ভরশীল হওয়া ...
19/12/2024

দালাল ছাড়াই ডেনমার্ক ওয়ার্ক পারমিট ভিসা: নিজেই করুন আবেদন

ডেনমার্কের ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য দালালের উপর নির্ভরশীল হওয়া একদমই প্রয়োজন নেই। সঠিক তথ্য জানলে আপনি নিজেই সহজে আবেদন করতে পারবেন।

কোথায় কাজ খুঁজবেন

ডেনমার্কে চাকরি খুঁজতে নিম্নলিখিত ওয়েবসাইটগুলো ব্যবহার করতে পারেন:

1. Work in Denmark – ডেনমার্ক সরকারের অফিসিয়াল চাকরি পোর্টাল। https://www.workindenmark.dk

2. Jobindex – ডেনমার্কের অন্যতম জনপ্রিয় চাকরি সন্ধানের প্ল্যাটফর্ম। https://www.jobindex.dk

3. LinkedIn – প্রোফাইল তৈরি করে সরাসরি নিয়োগকর্তার সাথে যোগাযোগ করুন।

4. EURES – ইউরোপীয় ইউনিয়নের চাকরি প্ল্যাটফর্ম।

আবেদন প্রক্রিয়া

1. চাকরি নিশ্চিত করুন: চাকরি পাওয়ার পর নিয়োগকর্তার কাছ থেকে একটি অফার লেটার সংগ্রহ করুন।

2. ডকুমেন্ট প্রস্তুত করুন: পাসপোর্ট, পাসপোর্ট সাইজ ছবি, চুক্তিপত্র, বেতন স্টেটমেন্ট, এবং প্রয়োজনীয় যোগ্যতার প্রমাণপত্র।

3. অনলাইনে আবেদন করুন: ডেনমার্কের অভিবাসন বিভাগের ওয়েবসাইট Ny i Danmark https://www.nyidanmark.dk -এ ওয়ার্ক পারমিটের জন্য আবেদন করুন।

4. ফি পরিশোধ করুন: আবেদন জমা দেওয়ার সময় নির্ধারিত ফি জমা দিন।

গুরুত্বপূর্ণ বিষয়

ইংরেজিতে দক্ষতা থাকলে চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা বাড়বে।

স্কিলড ওয়ার্কারদের জন্য Positive List Scheme সুবিধা আছে।

সতর্ক থাকুন এবং দালালের ফাঁদে পা দেবেন না। সমস্ত প্রক্রিয়া স্বচ্ছভাবে সম্পন্ন করলে ডেনমার্কে চাকরি এবং স্থায়ী হওয়া সহজ হবে।
Collected


যুক্তরাষ্ট্রে ছাত্র ভিসার জন্য আবেদন প্রক্রিয়া জটিল মনে হলেও ধাপে ধাপে এটি খুবই সহজে সম্পন্ন করা যায়। এখানে  প্রতিটি ধ...
18/12/2024

যুক্তরাষ্ট্রে ছাত্র ভিসার জন্য আবেদন প্রক্রিয়া জটিল মনে হলেও ধাপে ধাপে এটি খুবই সহজে সম্পন্ন করা যায়। এখানে প্রতিটি ধাপের বেসিক আইডিয়ারগুলো মেনশন করা হয়েছেঃ

#ধাপ ১: বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদন এবং ভর্তি নিশ্চিত করা
১. #বিশ্ববিদ্যালয় নির্বাচন করুন:
আপনার পড়াশোনার বিষয় এবং ক্যারিয়ার লক্ষ্য অনুযায়ী যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো খুঁজে বের করুন। ইউনিভার্সিটি র‍্যাঙ্কিং, টিউশন ফি, অবস্থান, এবং প্রোগ্রামের মানের উপর ভিত্তি করে পছন্দ করুন।

২. #আবেদন জমা দিন:

আবেদন ফরম পূরণ করুন (অনলাইনে)।
প্রয়োজনীয় নথি জমা দিন, যেমন:
একাডেমিক সার্টিফিকেট ও নম্বরপত্র।
TOEFL/IELTS স্কোর।
SOP (Statement of Purpose)।
সুপারিশপত্র (Recommendation Letters)।
পাসপোর্ট কপি।
৩. #ভর্তির নিশ্চয়তা পত্র (Acceptance Letter):
বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ভর্তি নিশ্চিত হওয়ার পরে আপনাকে I-20 ফর্ম দেওয়া হবে। এটি যুক্তরাষ্ট্রে ভিসা আবেদন করার জন্য অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ নথি।

ধাপ ২: ফি প্রদান করা
১. SEVIS ফি কি?
SEVIS (Student and Exchange Visitor Information System) ফি হল একটি সরকারী ফি যা আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের তথ্য সংরক্ষণ এবং পরিচালনার জন্য নেওয়া হয়।

২. #ফি পরিশোধ প্রক্রিয়া:

SEVIS ফি ($350 USD) অনলাইনে পরিশোধ করুন।
ফি প্রদানের রসিদ প্রিন্ট করে রাখুন। এটি ভিসা সাক্ষাৎকারের সময় দূতাবাসে জমা দিতে হবে।

ধাপ ৩: -160 ফর্ম পূরণ করা
১. DS-160 ফর্ম কি?
DS-160 হল যুক্তরাষ্ট্রে অ-অভিবাসী ভিসার জন্য একটি অনলাইন আবেদন ফর্ম।

২. #ফর্ম পূরণের ধাপ:

যুক্তরাষ্ট্র #দূতাবাসের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে গিয়ে DS-160 ফর্ম পূরণ শুরু করুন।
আপনার ব্যক্তিগত তথ্য, পাসপোর্টের তথ্য, শিক্ষাগত ব্যাকগ্রাউন্ড, এবং ভ্রমণের উদ্দেশ্য সঠিকভাবে লিখুন।
একটি ডিজিটাল পাসপোর্ট সাইজ ছবি আপলোড করুন।
৩. কনফার্মেশন পৃষ্ঠাটি সংরক্ষণ করুন:
ফর্ম পূরণ শেষে আপনাকে একটি কনফার্মেশন পৃষ্ঠা দেওয়া হবে। এটি প্রিন্ট করে সাক্ষাৎকারে নিয়ে যেতে হবে।

ধাপ ৪: #ভিসা আবেদন ফি প্রদান করা
১. ভিসা ফি:

#ছাত্র ভিসার জন্য প্রায় $160 USD ভিসা আবেদন ফি নির্ধারিত।
অনলাইনে অথবা অনুমোদিত ব্যাংকে এই ফি পরিশোধ করুন।
২. #প্রমাণপত্র সংরক্ষণ করুন:
ফি প্রদানের রসিদ সংগ্রহ করুন। এটি সাক্ষাৎকারের সময় প্রয়োজন হবে।

ধাপ ৫: #ভিসা সাক্ষাৎকারের তারিখ নির্ধারণ করা
১. ভিসা সাক্ষাৎকারের আবেদন:

যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসের ভিসা আবেদন পোর্টালে লগইন করুন।
DS-160 ফর্ম নম্বর এবং ভিসা ফি প্রদানের তথ্য দিয়ে আপনার সাক্ষাৎকারের তারিখ নির্বাচন করুন।
২. সাক্ষাৎকারের স্থান:
বাংলাদেশে যুক্তরাষ্ট্রের দূতাবাস (Dhaka Embassy) সাক্ষাৎকারের জন্য নির্ধারিত স্থান।

ধাপ ৬: #প্রয়োজনীয় কাগজপত্র প্রস্তুত করা
ভিসা সাক্ষাৎকারের জন্য নীচের কাগজপত্র প্রস্তুত রাখতে হবে:

#পাসপোর্ট (যার মেয়াদ ভিসার মেয়াদ শেষ হওয়ার পরেও কমপক্ষে ৬ মাস থাকতে হবে)।
I-20 ফর্ম।
SEVIS ফি প্রদানের রসিদ।
DS-160 ফর্মের কনফার্মেশন পৃষ্ঠা।
ভিসা ফি প্রদানের রসিদ।
একাডেমিক ডকুমেন্ট (সার্টিফিকেট, মার্কশিট, IELTS/TOEFL স্কোর ইত্যাদি)।
ব্যাংক স্টেটমেন্ট (যাতে দেখানো যায় আপনার পড়াশোনার খরচ সামলানোর সামর্থ্য রয়েছে)।
স্পন্সরশিপ লেটার (যদি আপনার পড়াশোনার খরচ স্পন্সর করে কেউ থাকে)।

ধাপ ৭: #ভিসা সাক্ষাৎকার দেওয়া
১. সাক্ষাৎকারের দিন:
নির্ধারিত তারিখে যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসে নির্ধারিত সময়ে উপস্থিত থাকুন।

২. #সাক্ষাৎকারে প্রস্তুতি:

#সাক্ষাৎকারে আপনি কেন যুক্তরাষ্ট্রে পড়তে চান, কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়েছেন, এবং পড়াশোনার খরচ কিভাবে চালাবেন—এ সম্পর্কে প্রশ্ন করা হবে।
আত্মবিশ্বাসের সাথে উত্তর দিন এবং সত্যবাদী থাকুন।
৩. #আপনার আচরণ:
সাক্ষাৎকারে পেশাদারিত্ব বজায় রাখুন এবং আপনার পড়াশোনার উদ্দেশ্য সঠিকভাবে ব্যাখ্যা করুন।

ধাপ ৮: #ভিসার সিদ্ধান্ত জানা
১. ভিসা অনুমোদন:

সাক্ষাৎকারের পর কর্মকর্তারা আপনার ভিসার সিদ্ধান্ত জানাবেন।
যদি অনুমোদন পান, তবে পাসপোর্টে ভিসার স্ট্যাম্প পাওয়ার জন্য কয়েকদিন অপেক্ষা করতে হবে।
২. ভিসা প্রত্যাখ্যান হলে:
ভিসা প্রত্যাখ্যানের কারণ জানার চেষ্টা করুন এবং প্রয়োজন হলে ভবিষ্যতে পুনরায় আবেদন করুন।

এই #প্রক্রিয়াটি সফলভাবে সম্পন্ন করতে সময়মতো প্রতিটি ধাপ অনুসরণ করুন এবং প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সঠিকভাবে প্রস্তুত রাখুন। অতিরিক্ত তথ্যের জন্য যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট পরিদর্শন করতে পারেন।
©️

BG 388 (Dhaka to Thailand) এর খাবার। লেবুটা খাবার খুব ইচ্ছে ছিল, কিন্তু কেউ চিপে দিল না!! বাসার মতো প্লেনে বসে লেবু চিপত...
17/12/2024

BG 388 (Dhaka to Thailand) এর খাবার। লেবুটা খাবার খুব ইচ্ছে ছিল, কিন্তু কেউ চিপে দিল না!!

বাসার মতো প্লেনে বসে লেবু চিপতে কেমন লাগে ট্রাই করা হয় নাই (!), সালাদিয়া হোটেলে শশা এর চেয়ে ভাল করে কাটে। কফি চেয়ে ছিলাম, বলল খাবার সার্ভ করার পরে দিবে, খাবার খাওয়ার পর, ফ্লাইট ক্রুর টিকির ও দেখা মিলল না॥

বিমানের সেবা কবে যে উন্নত হবে, সেই প্রতিক্ষায় রইলাম॥

©প্যাসেঞ্জার

নিজে নিজে কানাডার ভিসা করার সম্পূর্ণ পদ্ধতি 🇨🇦আপনি যদি নিজে নিজে কানাডার ভিসা আবেদন করতে চান তবে এই গাইডটি আপনার জন্য। ন...
11/12/2024

নিজে নিজে কানাডার ভিসা করার সম্পূর্ণ পদ্ধতি 🇨🇦

আপনি যদি নিজে নিজে কানাডার ভিসা আবেদন করতে চান তবে এই গাইডটি আপনার জন্য। নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করে সহজেই আবেদন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে পারবেন।

১. প্রাথমিক প্রস্তুতি
প্রথমে, আপনার ব্রাউজার (Chrome, Firefox, Safari) ওপেন করুন এবং সার্চ বারে "IRCC" লিখে সার্চ করুন। IRCC (Immigration Refugees and Citizenship Canada) ওয়েবসাইটে যান এবং GCKey বাটনে ক্লিক করে GCKey একাউন্ট খুলুন। একাউন্ট খোলার সময় আপনাকে ইমেইল অ্যাড্রেস, পাসওয়ার্ড এবং সিকিউরিটি কোশ্চেন সেভ করে রাখতে হবে। একাউন্ট ক্রিয়েট করার পর এই তথ্যগুলো দিয়ে আপনি লগইন করবেন।

২. অ্যাপ্লিকেশন শুরু

আপনার GCKey একাউন্টে লগইন করুন এবং "Start an application" বাটনে ক্লিক করুন। তারপর "Apply to come to Canada" ক্লিক করুন। ভিসা ক্যাটাগরি থেকে "Visitor Visa, Study and Work Permit" সিলেক্ট করুন। তারপর যে প্রশ্ন আসবে তার উত্তর দিন, যেমন "What is your current country/territory of residence?" এখানে "Bangladesh" সিলেক্ট করুন।

৩. প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট আপলোড

সব প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার পর আপনাকে ডকুমেন্ট রিকোয়ারমেন্ট এর তালিকা দেওয়া হবে। নিচের তিনটি PDF ফর্ম সঠিক ইনফরমেশন দিয়ে পূরণ করতে হবে:
1. Application Form (IMM5257)
2. Family Information (IMM5245)
3. Schedule 1 (IMM5227)

আপলোড করতে হবে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট:
1. অ্যাপ্লিকেশন ফর্ম
2. ট্রাভেল হিস্ট্রি (ভিসা ও ইমিগ্রেশন এন্ট্রি এক্সিট সিল)
3. পাসপোর্ট কপি
4. ব্যাংক স্টেটমেন্ট ও ব্যাংক সলভেন্সি
5. সাম্প্রতিক ছবি
6. ট্রাভেল ইটিনারি, হোটেল রিজার্ভেশন, ইনভাইটেশন বা স্পন্সরশিপ
7. ফ্যামিলি ইনফরমেশন
8. শিডিউল ১ ফর্ম
9. ক্লায়েন্ট ইনফরমেশন বা কাভার লেটার
10. কর্মচারী সার্টিফিকেট বা অফিস আইডি কার্ড বা NOC

সব ডকুমেন্ট স্ক্যান করে আপলোড করুন।

৪. পেমেন্ট

ডকুমেন্ট আপলোড করার পর পেমেন্ট অপশন আসবে। ইন্টারন্যাশনাল ক্রেডিট কার্ড বা ডেবিট কার্ডের মাধ্যমে পেমেন্ট করুন।
অ্যাপ্লিকেশন ফি: 100 CAD
বায়োমেট্রিক্স ফি: 85 CAD
মোট: 185 CAD

৫. বায়োমেট্রিক্স

পেমেন্ট করার পর বায়োমেট্রিক রিকোয়েস্ট ইমেইল আসবে। বায়োমেট্রিক দেওয়ার জন্য VFS গ্লোবাল থেকে অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিন। অ্যাপয়েন্টমেন্ট অনুযায়ী VFS আপনার ফিঙ্গারপ্রিন্ট এবং ছবি নেবে। বায়োমেট্রিক সম্পন্ন হলে আপনাকে পাসপোর্ট ফেরত দেওয়া হবে।

৬. রেজাল্টের জন্য অপেক্ষা

আপনার ইমেইলে নোটিশ আসলে IRCC পোর্টালে GCKey একাউন্ট চেক করুন। ভিসা রিকুয়েস্ট ডাউনলোড করে পুনরায় VFS অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিয়ে পাসপোর্ট সাবমিট করুন। ভিসা অনুমোদন হলে ২ সপ্তাহের মধ্যে পাসপোর্ট ভিসাসহ ফেরত পাবেন।

৭. রিজেকশন ও পুনরায় আবেদন

যদি কোন কারণে ভিসা রিজেক্ট হয়, তাহলে GCKey একাউন্টে রিজেকশন লেটার আসবে। বায়োমেট্রিক দিলে তা ১০ বছর মেয়াদে রিজার্ভ থাকে। পুনরায় আবেদন করার সময় বায়োমেট্রিক্স ফি দিতে হবে না, শুধু 100 CAD ভিসা ফি দিয়ে আবেদন করতে পারবেন।

এই প্রক্রিয়াগুলো অনুসরণ করে নিজে নিজে কানাডার ভিসা প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে পারবেন। সৌভাগ্য কামনা করছি!
আমার পেজটি ফলো দিয়ে নিত্যনতুন ইমিগ্রেশন-সহ বিভিন্ন তথ্য পেতে পাশেই থাকুন ধন্যবাদ

যারা ইউরোপে ভ্রমণ করতে যেতে চান, তাদের জন্য খুব কাজে আসবে এই পোস্টটা। সেইভ করে রাখতে পারেনএখন থেকে ১৪ দিনের মধ্যে শেনজেন...
10/12/2024

যারা ইউরোপে ভ্রমণ করতে যেতে চান, তাদের জন্য খুব কাজে আসবে এই পোস্টটা। সেইভ করে রাখতে পারেন
এখন থেকে ১৪ দিনের মধ্যে শেনজেন ভিসা পাওয়া যায়, যার মাধ্যমে ইউরোপের ২৭ টি দেশ ঘুরতে পারবো।

এখন অনেকেরই ভিসা হচ্ছে আবার অনেকের বিভিন্ন কারণে হচ্ছে না।

আমি এপ্লাই করার আগে, গুছিয়ে একজায়গায় সব ইনফরমেশনস কোথাও পাইনি। তাই ভাবলাম, গুছিয়ে লিখে দেই। সবার উপকারে আসবে।

গুরুত্বপূর্ণ তথ্য :

১. শেনজেন ভিসাতে এপ্লাই করার জন্য, বেশিরভাগ জায়গাতেই আপনার আগে Appointment নিতে হয়। আর এখন Appointment এর জন্যই অনেক ক্ষেত্রে ২-৩ মাস লেগে যায়।

তাই যারা ভ্রমণ করতে যেতে চাচ্ছেন, তাদের জন্য Sweden embassy বেশ ভালো চয়েস। Appointment এর কোনো ঝামেলা নাই। পাশাপাশি ১৪ দিনের মধ্যেই পজিটিভ বা নেগেটিভ মেসেজ দিয়ে জানিয়ে দিবে।

২. আমি কমেন্টস সেকশনে VFS Global Sweden এর website এর লিংক দিয়ে দিচ্ছি। Check list অনুযায়ী সব কাগজপত্র গুছিয়ে সোজা ওদের অফিসে চলে গেলেই হবে।

বনানী শেরাটন হোটেলের উল্টো দিকের বিল্ডিংয়ের (Borak Mehnur) ৭ম তলায় ওনাদের অফিস।

৩. সকাল ৯ টা থেকে Application জমা নেয়া হয়। কিন্তু বিল্ডিংয়ের বাইরে সকাল ৮ টা থেকেই সিরিয়াল পড়ে যায়। আর খুবই সুশৃঙ্খলভাবে ঐ সিরিয়াল মেইনটেইন করে সকাল ৯ টা থেকে লোকজন ভেতরে নেয়া হয়।

৪. বর্তমানে ভিসা ফিস প্রায় ১০,৩৫০ জন প্রতি। ক্যাশ টাকা নিয়ে যেতে হয়। কার্ডে পেমেন্ট হয় না। এইটা একটা ঝামেলা।

৫. একটা জিনিস খেয়াল রাখবেন, ৩৫x ৪৫ ছবি নতুন করে তুলে নিয়ে যাওয়া ভালো। আগে ভিসা পেয়েছেন এমন ছবি ব্যাবহার করা উচিৎ না।

৬. ভিসা ফর্ম আর কাভার লেটারটা খুব যত্ন করে করা উচিৎ।

কাভার লেটারটা খুব প্রফেশনাল হতে হবে। কোন কোন দেশের কোথায় কোথায় যাবেন, কবে যাবেন, কেন যাবেন সুন্দর করে উল্লেখ করতে হবে। আমি একটা টেম্পলেট দিয়ে দিবো দরকার হলে।

৭. মনে রাখবেন শেনজেন ভিসায় আপনি কবে যাবেন আর কবে ফিরে আসবেন, তা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

আপনি যদি উল্লেখ করেন যে, আপনি ১৫ দিন ইউরোপের বিভিন্ন দেশ ঘুরবেন, তাহলে ওরা ঠিক ১৫ দিনের জন্যই দিবে।

তাই খুব বুঝে শুনে এই তারিখ উল্লেখ করবেন।

চেষ্টা করবেন, যে দেশের এম্বাসি হয়ে এপ্লাই করছেন সেই দেশে বেশি সময় থাকার।

৮. বুকিং ডট কম থেকে যেখানে যেখানে যাবেন সব জায়গার হোটেল বুকিং দিয়ে সুন্দর করে প্রিন্ট করে নিতে হবে। ফ্রি কেন্সেলেশন আছে এমন হোটেল বুকিং দিতে পারেন। ভিসা হলে cancel করে দিতে পারেন, আপনার প্ল্যান অনুযায়ী।

৯. ইন্সুরেন্স কপিগুলো অবশ্যই এক সেট ফটোকপি করবেন। অরজিনালটা আপনার কাছেই থাকবে।

১০. আগের সব শেনজন ভিসার ফটোকপি জমা দিতে হবে।

১১. অবশ্যই বাচ্চাদের school থেকে ভ্রমণের তারিখ উল্লেখ করে একটা NOC নিতে হবে।

১২. আপনি যতদিন ভ্রমণের চিন্তা করেছেন, তার estimated cost অনুযায়ী আপনার Bank Statement এ সামঞ্জস্যপূর্ণ Amount থাকতে হবে।

১৩. আপনি যে দেশ দিয়ে ঢুকবেন, চাইলে অন্যদেশ দিয়ে ফেরত আসতে পারবেন। তাই ফ্লাইটের মেইন টিকেট বুকিং দেখালেই চলবে। Internal flight বা bus, train এর টিকেট না দেখালেও চলবে।

১৪. অবশ্যই আপনার আগের পাসপোর্টগুলো সাথে রাখবেন।

১৫. ১৪ দিন পর মেসেজ আসলে একই বিল্ডিংয়ে দুপুর ৩-৪ টার মধ্যে সিরিয়াল ধরেই কালেক্ট করতে হবে। ওরা একটা প্যাকেটের মধ্যে পাসপোর্ট ভরে ফেরত দিবে।

যদি প্যাকেটটির ভেতরে পাসপোর্টের পশাপাশি কোনো কাগজ আছে মনে হয়, তাহলে বুঝবেন ভিসা হয়নি। সেটি explanation letter . আর প্যাকেটে শুধু পাসপোর্ট থাকলে বুঝে নিবেন ভিসা হয়ে গেছে।

লেখাটি যদি আপনাদের কোন উপকারে আসে আইডিটি ফলো এবং শেয়ার করে দিবেন এবং অন্যকে দেখার সুযোগ করে দিবেন

ধন্যবাদ সবাইকে।

শেয়ার দিয়ে রেখে দিতে পারেন! সবার কাজে আসবে আশা করি! ধন্যবাদ!
08/12/2024

শেয়ার দিয়ে রেখে দিতে পারেন! সবার কাজে আসবে আশা করি! ধন্যবাদ!


আমেরিকার 🇺🇸🇺🇸 স্টুডেন্ট ভিসা (F-1 ভিসা) পাওয়ার জন্য দালাল ছাড়া আবেদন প্রক্রিয়াটি নিজে সম্পন্ন করা সম্ভব এবং এটি তুলনাম...
07/12/2024

আমেরিকার 🇺🇸🇺🇸 স্টুডেন্ট ভিসা (F-1 ভিসা) পাওয়ার জন্য দালাল ছাড়া আবেদন প্রক্রিয়াটি নিজে সম্পন্ন করা সম্ভব এবং এটি তুলনামূলকভাবে সহজ। নিচে ধাপে ধাপে প্রক্রিয়াটি তুলে ধরা হলো:

১. একটি অনুমোদিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হওয়া

• বিশ্ববিদ্যালয় বা কলেজ নির্বাচন করুন: আমেরিকার যে কোনও স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় বা কলেজ নির্বাচন করুন।
• ভর্তির আবেদন করুন: প্রতিষ্ঠানের নির্ধারিত ফি প্রদান করে তাদের আবেদন ফর্ম পূরণ করুন।
• I-20 ফরম প্রাপ্তি: ভর্তির পর প্রতিষ্ঠান থেকে একটি I-20 ফরম (Certificate of Eligibility) পাবেন, যা ভিসা আবেদনের জন্য প্রয়োজন।

২. SEVIS ফি পরিশোধ করুন

• SEVIS (Student and Exchange Visitor Information System) ফি হলো $350 (2024 সালের তথ্য অনুযায়ী)।
• ফি প্রদান করার জন্য FMJFEE.com ওয়েবসাইটে যান এবং I-20 ফরমের তথ্য ব্যবহার করে ফি জমা দিন।
• জমার প্রমাণপত্র সংরক্ষণ করুন।

৩. DS-160 ফর্ম পূরণ করুন

• DS-160 ফর্ম: এটি ভিসা আবেদন ফর্ম, যা অনলাইনে পূরণ করতে হয়।
• ফর্মটি পূরণ করার জন্য Consular Electronic Application Center (CEAC) ওয়েবসাইটে যান।
• প্রয়োজনীয় তথ্য: আপনার পাসপোর্ট, ছবি, I-20 ফরমের তথ্য, এবং পূর্ববর্তী শিক্ষাগত ডকুমেন্টস।
• সাবমিট করার পর DS-160 ফর্মের কনফার্মেশন পেজটি প্রিন্ট করুন।

৪. ভিসা ফি জমা দিন

• F-1 ভিসার জন্য আবেদন ফি $185।
• ফি জমা করার পর রসিদটি সংরক্ষণ করুন।

৫. ভিসা ইন্টারভিউ অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিন

• ইন্টারভিউ অ্যাপয়েন্টমেন্ট নেয়ার জন্য U.S. Travel Docs ওয়েবসাইটে যান।
• DS-160 কনফার্মেশন নম্বর এবং ফি জমার রসিদ ব্যবহার করে ইন্টারভিউ অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিন।

৬. ইন্টারভিউ প্রস্তুতি নিন

প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস:

• পাসপোর্ট (কমপক্ষে ৬ মাসের মেয়াদ থাকতে হবে)
• I-20 ফরম
• SEVIS ফি রসিদ
• DS-160 কনফার্মেশন পেজ
• ভিসা ফি জমার রসিদ
• পূর্ববর্তী শিক্ষাগত ডকুমেন্টস
• ফিন্যান্সিয়াল ডকুমেন্টস (ব্যাংক স্টেটমেন্ট, স্পন্সরের চিঠি ইত্যাদি)
• স্টাডি প্ল্যান এবং ভর্তির কারণ সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা।

৭. ভিসা ইন্টারভিউ দিন

• ইন্টারভিউয়ের সময় আত্মবিশ্বাসী থাকুন।
• আপনার স্টাডি প্ল্যান এবং ফিন্যান্সিয়াল সাপোর্ট সম্পর্কে পরিষ্কারভাবে বলুন।
• ইন্টারভিউ শেষে আপনার আবেদন অনুমোদিত হলে তারা পাসপোর্টটি রেখে দেবে এবং কিছু দিনের মধ্যে ভিসা সীলমোহর সহ পাসপোর্ট ফেরত দেবে।

মনে রাখুন:

• কোনো দালালের প্রয়োজন নেই।
• সমস্ত কাজ অনলাইনে এবং স্বয়ংক্রিয়ভাবে সম্পন্ন করা যায়।
• সমস্ত তথ্য সঠিক এবং সত্যতা বজায় রেখে পূরণ করুন।
• আমেরিকান দূতাবাসের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট ব্যবহার করুন
(সংগৃহীত)

সস্তায় ফ্লাইট টিকিট কেনার ৭টি কার্যকর টিপসঃসস্তায় ফ্লাইট টিকিট কিনতে কিছু কৌশল জানা থাকলে ভ্রমণের খরচ অনেক কমানো সম্ভব...
04/12/2024

সস্তায় ফ্লাইট টিকিট কেনার ৭টি কার্যকর টিপসঃ

সস্তায় ফ্লাইট টিকিট কিনতে কিছু কৌশল জানা থাকলে ভ্রমণের খরচ অনেক কমানো সম্ভব। নিচে এমন ৭টি কার্যকর কৌশল উল্লেখ করা হলো।

১. মঙ্গলবার ও বুধবার টিকিট বুক করুন

মঙ্গলবার এবং বুধবার হলো সস্তায় টিকিট কেনার সেরা দিন। বেশিরভাগ এয়ারলাইনস মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৭টায় তাদের টিকিটের মূল্য আপডেট করে। পরিসংখ্যান বলছে, অধিকাংশ মানুষ শুক্রবার, শনিবার বা রবিবার টিকিটের দাম খোঁজেন। তাই মধ্য সপ্তাহে টিকিট কিনলে দাম তুলনামূলক কম হয়।

২. আগে থেকে টিকিট বুক করুন, তবে অতিরিক্ত আগেও নয়

ভ্রমণের তারিখের অন্তত ২১ দিন আগে টিকিট কিনুন। এয়ারলাইনস সাধারণত প্রথম কয়েকজন যাত্রীকে সবচেয়ে সস্তা টিকিট দেয়। তবে খুব আগেও বুক করলে বেশি দাম দিতে হতে পারে।

৩. সঠিক দিন নির্বাচন করুন

মঙ্গলবার বা বুধবার ফ্লাইট বুকিং এবং ভ্রমণের জন্য আদর্শ। এই দিনগুলোতে ভ্রমণকারী তুলনামূলক কম থাকে। তাই টিকিটের দামও কম থাকে।

৪. আন্তর্জাতিক ফ্লাইটের জন্য সেরা অফার খুঁজুন

আন্তর্জাতিক ফ্লাইটের ক্ষেত্রে ১১-১২ সপ্তাহ আগে টিকিটের সেরা অফার পাওয়া যায়। এই সময়ে নিয়মিত টিকিটের দাম চেক করুন।

৫. ছোট এয়ারপোর্টে ল্যান্ড করুন

বড় এয়ারপোর্টের পরিবর্তে কাছাকাছি ছোট এয়ারপোর্টে নামার চেষ্টা করুন। যেমন, লন্ডনে যাওয়ার সময় হিথ্রোর পরিবর্তে ম্যানচেস্টার এয়ারপোর্টে নামুন এবং ট্রেনে লন্ডনে যান। এতে খরচ কমে।

৬. ব্রাউজারের 'কুকিজ' পরিষ্কার করুন

ফ্লাইট টিকিট খোঁজার সময় আপনার ব্রাউজারের কুকিজ পরিষ্কার করুন। না হলে এয়ারলাইন্সের বুকিং সিস্টেম আপনার আগের অনুসন্ধান ধরে নেবে এবং দাম বাড়িয়ে দিতে পারে।

৭. টিকিটের দাম তুলনা করুন

একটি ওয়েবসাইটে নির্ভর না করে বিভিন্ন সাইটে টিকিটের দাম তুলনা করুন। প্রায়ই দেখা যায়, একই এয়ারলাইন্সের টিকিট অন্য ওয়েবসাইটে সস্তা পাওয়া যায়।

ফ্লাইটের টিকিট সস্তায় কিনতে এই টিপসগুলো অনুসরণ করুন। পরিকল্পিত ভ্রমণ আপনার সময় ও অর্থ দুটোই বাঁচাবে।

কিভাবে সহজে অস্ট্রেলিয়ার ভিসা  পাওয়া যায় বিস্তারিত দেখুনঅস্ট্রেলিয়া বিশ্বের অন্যতম আকর্ষণীয় দেশ, যেখানে পড়াশোনা, ক...
04/12/2024

কিভাবে সহজে অস্ট্রেলিয়ার ভিসা পাওয়া যায় বিস্তারিত দেখুন

অস্ট্রেলিয়া বিশ্বের অন্যতম আকর্ষণীয় দেশ, যেখানে পড়াশোনা, কাজ, বা পর্যটনের জন্য অসংখ্য মানুষ যেতে চান। তবে অস্ট্রেলিয়ার ভিসা পাওয়ার প্রক্রিয়া অনেকের কাছে জটিল মনে হতে পারে। আজ আমি আপনাদের জানাব, কিভাবে কিছু সাধারণ ধাপ অনুসরণ করে সহজে অস্ট্রেলিয়ার ভিসা পাওয়া যায়।

ভিসার ধরন নির্ধারণ
প্রথমেই আপনাকে নির্ধারণ করতে হবে যে, আপনি কোন ধরনের ভিসার জন্য আবেদন করবেন। অস্ট্রেলিয়ার বিভিন্ন ধরনের ভিসা রয়েছে, যেমন:

1. **ট্যুরিস্ট ভিসা (Visitor Visa):** পর্যটন বা পরিবার পরিদর্শনের জন্য।
2. **স্টুডেন্ট ভিসা (Student Visa):** পড়াশোনার জন্য।
3. **ওয়ার্ক ভিসা (Work Visa):** কাজের জন্য।
4. **পার্মানেন্ট রেসিডেন্সি (PR) ভিসা:** স্থায়ীভাবে বসবাসের জন্য।

আপনার উদ্দেশ্য অনুযায়ী সঠিক ভিসার ক্যাটাগরি নির্বাচন করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

প্রয়োজনীয় কাগজপত্র প্রস্তুত করা
ভিসা প্রক্রিয়ার জন্য নিম্নলিখিত কাগজপত্র নিশ্চিত করুন:

1. **পাসপোর্ট:** বৈধ ও মেয়াদউত্তীর্ণ নয় এমন পাসপোর্ট।
2. **আবেদন ফর্ম:** অনলাইনে সঠিকভাবে পূরণ করা আবেদন ফর্ম।
3. **ব্যাংক স্টেটমেন্ট:** অর্থনৈতিক সক্ষমতার প্রমাণ।
4. **ছবি:** নির্ধারিত সাইজ ও ফরম্যাটে তোলা ছবি।
5. **স্বাস্থ্য পরীক্ষা:** কিছু ক্ষেত্রে মেডিকেল পরীক্ষার রিপোর্ট জমা দিতে হয়।
6. **ইংরেজি ভাষার দক্ষতার প্রমাণ (যদি প্রয়োজন হয়):** আইইএলটিএস বা সমমানের স্কোর।

অনলাইনে আবেদন
অস্ট্রেলিয়ার ভিসার জন্য অনলাইনে আবেদন করতে হয়। এর জন্য [অস্ট্রেলিয়ান ইমিগ্রেশন ওয়েবসাইটে](https://immi.homeaffairs.gov.au) একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে হবে। অ্যাকাউন্ট তৈরি করার পর ধাপে ধাপে তথ্য পূরণ করুন এবং কাগজপত্র আপলোড করুন।

আবেদন ফি পরিশোধ
প্রত্যেক ভিসার জন্য নির্ধারিত ফি রয়েছে। আবেদন জমা দেওয়ার সময় অনলাইনে ফি পরিশোধ করতে হবে। এটি ক্রেডিট বা ডেবিট কার্ডের মাধ্যমে করা যায়।

ইন্টারভিউ এবং বায়োমেট্রিক
কিছু ক্ষেত্রে ভিসার জন্য সাক্ষাৎকার বা বায়োমেট্রিক দিতে হতে পারে। যথাসময়ে ভিসা অফিসে উপস্থিত হয়ে এই প্রক্রিয়া সম্পন্ন করুন।

ভিসা প্রসেসিং ট্র্যাক করা
আপনার আবেদন জমা দেওয়ার পর ইমিগ্রেশন ওয়েবসাইট থেকে আবেদন স্ট্যাটাস ট্র্যাক করতে পারেন। প্রয়োজনে ইমেইলের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট অফিসের সাথে যোগাযোগ করুন।

সফল ভিসার জন্য টিপসঃ

1. **সঠিক তথ্য প্রদান করুন:** আবেদন ফর্মে কোনো ভুল তথ্য দিলে ভিসা প্রত্যাখ্যান হতে পারে।

2. **কাগজপত্র সম্পূর্ণ রাখুন:** প্রয়োজনীয় কাগজপত্র আগে থেকেই প্রস্তুত রাখুন।

3. **আর্থিক সক্ষমতা নিশ্চিত করুন:** ব্যাংক ব্যালেন্স ও অন্যান্য অর্থনৈতিক তথ্য যথাযথভাবে জমা দিন।

4. **ভিসা অফিসের নির্দেশনা মেনে চলুন:** ইমিগ্রেশন অফিসার যা নির্দেশ দেন, তা ঠিকভাবে পালন করুন।

উপসংহার
অস্ট্রেলিয়ার ভিসা পাওয়া তেমন কঠিন নয়, যদি সঠিকভাবে প্রক্রিয়া অনুসরণ করা হয়। প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংগ্রহ, সঠিক তথ্য প্রদান, এবং প্রয়োজনীয় নির্দেশনা মেনে চলা ভিসা পাওয়ার পথ সহজ করে দেয়। যদি আপনার উদ্দেশ্য এবং প্রয়োজন স্পষ্ট হয়, তবে অস্ট্রেলিয়ার ভিসা পাওয়া আপনার জন্য অনেক সহজ হয়ে যাবে।

✅🇬🇧🏴󠁧󠁢󠁥󠁮󠁧󠁿বাংলাদেশ থেকে ইউকে/লন্ডন ভিসা পাওয়ার উপায় ও গুরুত্বপূর্ণ তথ্য : যেগুলো সবার অবশ্যই জেনে রাখা উচিত । শেয়ার করে...
03/12/2024

✅🇬🇧🏴󠁧󠁢󠁥󠁮󠁧󠁿বাংলাদেশ থেকে ইউকে/লন্ডন ভিসা পাওয়ার উপায় ও গুরুত্বপূর্ণ তথ্য : যেগুলো সবার অবশ্যই জেনে রাখা উচিত । শেয়ার করে সবাইকে জানিয়ে দিবেন।

🟢যুক্তরাজ্যের রাজধানী লন্ডন বাংলাদেশের মানুষের কাছে একটি জনপ্রিয় গন্তব্য। শিক্ষা, কাজ, বিনিয়োগ, ভ্রমণ কিংবা স্থায়ীভাবে বসবাস করার জন্য লন্ডনে যাওয়ার নানা সুযোগ রয়েছে। সঠিক ভিসা ক্যাটাগরি বেছে নিয়ে প্রয়োজনীয় প্রক্রিয়া অনুসরণ করলে সহজেই লন্ডনে যাওয়া সম্ভব।

🟢 লন্ডন যাওয়ার জন্য ভিসার ক্যাটাগরি
লন্ডনে যাওয়ার জন্য বিভিন্ন ভিসা ক্যাটাগরি রয়েছে। আপনি যে উদ্দেশ্যে লন্ডনে যেতে চান তার ওপর নির্ভর করে সঠিক ক্যাটাগরি নির্বাচন করতে হবে।

১. ভিজিটর ভিসা (Visitor Visa):
লন্ডনে স্বল্পমেয়াদী ভ্রমণের জন্য এই ভিসা প্রয়োজন। এটি সাধারণত ৬ মাস মেয়াদী হয়।

২. স্টুডেন্ট ভিসা (Student Visa):
লন্ডনের বিশ্ববিদ্যালয় বা কলেজে ভর্তি হলে এই ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে।

৩. ওয়ার্ক পারমিট ভিসা (Work Permit Visa):
লন্ডনে বৈধভাবে কাজ করার জন্য এই ভিসা প্রয়োজন। বিভিন্ন পেশার জন্য যেমন কৃষি শ্রমিক, নার্স, ইঞ্জিনিয়ার, এবং নির্মাণ শ্রমিক, আলাদা ওয়ার্ক পারমিট দেওয়া হয়।

৪. ইনভেস্টমেন্ট ভিসা (Investment Visa):
লন্ডনে ব্যবসায় বা বিনিয়োগ করার উদ্দেশ্যে এই ভিসার জন্য আবেদন করতে পারেন।

৫. সেটলমেন্ট ভিসা (Settlement Visa):
পরিবারের সদস্যদের পুনর্মিলনের জন্য বা স্থায়ীভাবে বসবাসের জন্য এই ভিসা দেওয়া হয়।

🟢 ভিসা আবেদন করার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
যে ভিসা ক্যাটাগরিতেই আবেদন করুন না কেন, কিছু সাধারণ কাগজপত্র প্রয়োজন হবে:
1. ভিসার আবেদনপত্র: সঠিকভাবে পূরণ করা আবেদনপত্র।
2. বৈধ পাসপোর্ট: মেয়াদ ভিসার মেয়াদের পরেও কমপক্ষে ৬ মাস থাকতে হবে।
3. বায়োমেট্রিক তথ্য: আঙুলের ছাপ এবং ছবি।
4. ভিসা ফি: অনলাইনে পরিশোধ করতে হবে।
5. আর্থিক সচ্ছলতার প্রমাণ: ব্যাংক স্টেটমেন্ট বা স্পন্সরের চিঠি।
6. বাসস্থানের প্রমাণ: লন্ডনে থাকার জায়গার বুকিং বা চুক্তি।
7. ভ্রমণ বীমা: ভ্রমণের সময়কালীন স্বাস্থ্যসেবার ব্যয় বহনের নিশ্চয়তা।
8. শিক্ষাগত যোগ্যতার সার্টিফিকেট: স্টুডেন্ট বা ওয়ার্ক ভিসার জন্য প্রয়োজন।
9. কাজের অফার লেটার: ওয়ার্ক পারমিটের জন্য আবশ্যক।
10. মেডিকেল সার্টিফিকেট: নির্দিষ্ট ক্ষেত্রে প্রয়োজন।
11. পুলিশ ভেরিফিকেশন সার্টিফিকেট।
12. ইংরেজি ভাষা দক্ষতার সার্টিফিকেট: (যদি প্রয়োজন হয়)।

🟢লন্ডন ভিসার আবেদন প্রক্রিয়া (স্টেপ বাই স্টেপ)

১. সঠিক ভিসা ক্যাটাগরি নির্বাচন করুন:
আপনার উদ্দেশ্য অনুযায়ী সঠিক ভিসা ক্যাটাগরি নির্বাচন করুন।

২. প্রয়োজনীয় কাগজপত্র প্রস্তুত করুন:
উপরের তালিকা অনুযায়ী আপনার ভিসা ক্যাটাগরির জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংগ্রহ ও স্ক্যান করুন।

৩. অনলাইনে আবেদন করুন:
যুক্তরাজ্যের সরকারি ভিসা পোর্টালে ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে।

🌏 যুক্তরাজ্যের ভিসা পোর্টাল https://www.gov.uk/apply-to-come-to-the-uk

৪. ভিসা ফি প্রদান করুন:
নির্ধারিত ভিসা ফি অনলাইনে পেমেন্ট করতে হবে।

৫. বায়োমেট্রিক অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিন:
সাক্ষাৎকারের জন্য স্থানীয় ভিসা আবেদন কেন্দ্রে (ভিএফএস) অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিন।
- VFS Global: UK Visa Application Center https://visa.vfsglobal.com

৬. কাগজপত্র জমা দিন:
নির্ধারিত দিনে ভিসা আবেদন কেন্দ্রে গিয়ে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিন এবং বায়োমেট্রিক তথ্য প্রদান করুন।

৭. সাক্ষাৎকার:
কিছু ভিসা ক্যাটাগরির ক্ষেত্রে সাক্ষাৎকার দিতে হতে পারে। এ সময় আবেদনকারীর যোগ্যতা যাচাই করা হয়।

৮. ভিসার সিদ্ধান্ত:
ভিসা আবেদন জমা দেওয়ার পর সাধারণত ১৫ থেকে ৩০ কার্যদিবসের মধ্যে সিদ্ধান্ত জানানো হয়।

🌏গুরুত্বপূর্ণ লিংকসমূহ
1. যুক্তরাজ্যের সরকারি ভিসা ও ইমিগ্রেশন সাইট:
https://www.gov.uk/browse/visas-immigration

2. VFS Global বাংলাদেশ:
https://visa.vfsglobal.com/bgd/en/gbr

3. বোয়েসেল (সরকারি সংস্থা):
http://www.boesl.gov.bd

4. ইউকে হাই কমিশন ঢাকা:
https://www.gov.uk/contact-consulate-dhaka

লন্ডনে যাওয়ার স্বপ্ন পূরণ করতে চাইলে সঠিক পরিকল্পনা, ভিসার প্রয়োজনীয়তা এবং আবেদন প্রক্রিয়া সম্পর্কে সচেতন থাকতে হবে। অনলাইনে সঠিকভাবে আবেদন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করুন এবং ভিসার কাগজপত্র যথাযথভাবে প্রস্তুত করুন।

❌পরামর্শ: দালাল বা ভুয়া এজেন্টের উপর নির্ভর না করে বিশ্বস্ত সংস্থা বা সরকারি মাধ্যমে ভিসা প্রসেসিং করুন।

নতুন যারা আরও বিস্তারিত এবং স্টুডেন্ট লাইফস্টাইল জানতে চান, তারা আমার ইউটিউব চ্যানেল ফলো করতে পারেন। সেখানে ধারাবাহিক সব তথ্য পেয়ে যাবেন।

লিংক: https://youtube.com/?si=Gk8NeO4nA74NgRcm




পাসপোর্ট এ ট্রাভেল হিস্ট্রি বাড়াতে চাইলে কি কি করতে হবে:একটি দেশে যখন আপনি ভ্রমণ ভিসায় যাবেন সেখানে কতদিন আপনি অবস্থান...
09/11/2024

পাসপোর্ট এ ট্রাভেল হিস্ট্রি বাড়াতে চাইলে কি কি করতে হবে:

একটি দেশে যখন আপনি ভ্রমণ ভিসায় যাবেন সেখানে কতদিন আপনি অবস্থান করবেন বা কতদিন আপনাকে থাকতে হবে।

বিশেষ করে আমরা যারা গ্রুপ ট্যুরে যাই, সে ক্ষেত্রে আমরা কিছু ভুল করে থাকি। এই ভুল গুলো দিকে একটু নজর দিবেন তাহলে আমরা গ্রুপ ট্যুর এ গিয়ে যেই টাকা গুলো খরচ করছি তা কিছুটা হলে কাজে লাগবে আপনার ট্রাভেল হিস্ট্রি তৈরি করতে বা বাড়াতে ।

অনেক আছে আমরা ট্রাভেল হিস্ট্রি তৈরি করার জন্য থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর, ভিয়েতনাম, কম্ভডিয়া, মালদ্বীপ, সিলঙ্কা, দুবাই ইত্যাদি দেশ গুলো তে আমরা যাচ্ছি আমাদের ট্রাভেল হিস্ট্রি তৈরি করতে বা আমাদের পাসপোর্ট স্ট্রং করতে। সেজন্য আপনাদের বলি আপনার যেখানেই ট্রাভেল এ যান না কেন নূন্যতম ৭২ ঘন্টা থাকতে হবে। ৭২ ঘন্টা থাকলে সেই ট্রাভেল হিস্ট্রি স্ট্রং হয়।

আপনি একটি দেশে আজকে গেলে কালকে ফিরে আসলেন এটি আসলে ট্রাভেল হিস্ট্রি মধ্যে পরে না। কিছু কিছু দেশ আছে সেখানে আপনাকে দেখাতে হবে যে আপনি আগে যেই দেশে ঘুরতে গিয়েছিলেন সেখানে আপনি কত দিন ছিলেন মানে আপনার পাসপোর্ট এ যে সিল আছে এগুলোর স্কেন কপি দেখাতে হয় এবং লিখে ও দিতে হবে আপনি কত তারিখ গিয়েছে, কত দিন ছিলেন, কত তারিখ এ বের হয়েছেন। আমরা অনেকেই এই বিষয় গুলো জানি না তাই এই ভুল গুলো করে থাকি।

আমরা কম খরছে প্যাকেজ ট্যুর খুঁজি কিন্তু আমরা এটা বুঝি না যে আমাদের ট্রাভেল হিস্ট্রি কখন স্ট্রং হবে কত দিন থাকতে হবে।

আমরা মনে করি আমরা একটা দেশে প্রবেশ করলাম বের হয়ে গেলাম পাসপোর্ট এ দুইটা সিল পরলো এতে ট্রাভেল হিস্ট্রি তৈরি হয়ে গেলো এটা আমাদের একদম ভুল ধারনা এটা ট্রাভেল হিস্ট্রির কাতারে পরে না।

আমি বলছি আপনি কি করে আপনার ট্রাভেল হিস্ট্রি তৈরি করবেন থাইল্যান্ড, কম্ভডিয়া, লাউস, ভিয়েতনাম এই চারটি দেশ আপনি একসাথে ঘুরে আসতে পারেন অথবা থাইল্যান্ডে, কম্ভডিয়া, লাউস এই তিনটি দেশ এক সাথে ঘুরে আসতে পারেন কিন্তু অবশ্যই প্রতিটি দেশে তিন রাত করে অবস্থান করতে হবে।

আরেটি আছে ফিলিপাইন , সিংঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া এর সাথে ইন্দোনেশিয়া রাখতে পারেন, আর যদি না যেতে চান তাহলে ইন্দোনেশিয়া স্কিপ করতে পারেন কিন্তু যেই দেশে যান ট্রাভেল হিস্ট্রি স্ট্রং করার জন্য তিন দিন অবশ্যই থাকতে হবে।

আরেটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে আমার এক সাথে তিনটি দেশ ঘুরে আসার পর পরবর্তী ট্যুর কিছু দিন সময় নিয়ে পরবর্তী ট্যুর প্ল্যান করা, তা হতে পারে দুই তিন মাস পর পর।

আর আমরা যদি সিঙ্গেল ভাবে ট্যুর প্ল্যান করি সেই ক্ষেত্রে ও আমরা একটি বিষয় খেয়াল রাখবো যে একটি ট্যুরের পর যাদে পরবর্তী ট্যুর গ্যাপ যাতে দুই তিন মাস পর পর হয় তাহলে আমাদের স্ট্রং ট্রাভেল হিস্ট্রি তৈরি হবে।


কারো সাহায্য ছাড়াই নিজে কিভাবে পাসপোর্ট করবেন..বাংলাদেশে পাসপোর্ট করার জন্য আপনাকে নিজেই আবেদন করতে পারেন। ই-পাসপোর্ট (...
24/10/2024

কারো সাহায্য ছাড়াই নিজে কিভাবে পাসপোর্ট করবেন..

বাংলাদেশে পাসপোর্ট করার জন্য আপনাকে নিজেই আবেদন করতে পারেন। ই-পাসপোর্ট (ইলেকট্রনিক পাসপোর্ট) করতে হলে কয়েকটি ধাপ অনুসরণ করতে হবে, যা সহজভাবে সম্পন্ন করা যায়। নিচে ধাপগুলো দেওয়া হলো:

ধাপ ১: আবেদন ফর্ম পূরণ
১.১. ই-পাসপোর্ট ওয়েবসাইটে প্রবেশ
প্রথমেই আপনাকে বাংলাদেশ ই-পাসপোর্টের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে যেতে হবে।

১.২. রেজিস্ট্রেশন
যদি আপনি নতুন ব্যবহারকারী হন, তাহলে "Create Account" বা "নতুন একাউন্ট তৈরি করুন" অপশনে ক্লিক করে রেজিস্ট্রেশন করবেন। রেজিস্ট্রেশনের সময় আপনাকে নিচের তথ্য দিতে হবে:
- নাম
- ইমেইল আইডি
- মোবাইল নম্বর
- পাসওয়ার্ড তৈরি করতে হবে

এরপর আপনার মোবাইল নম্বরে একটি ওটিপি (ওয়ান টাইম পাসওয়ার্ড) যাবে, যা দিয়ে রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন হবে।

১.৩. ফর্ম পূরণ
লগইন করার পর আপনাকে আবেদন ফর্ম পূরণ করতে হবে। এই ফর্মে নিচের তথ্যগুলো চাওয়া হয়:
- ব্যক্তিগত তথ্য (নাম, জন্ম তারিখ, ঠিকানা)
- জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর (NID)
- পেশাগত তথ্য (যদি প্রযোজ্য হয়)
- পাসপোর্টের ধরন নির্বাচন (৫ বছর বা ১০ বছরের মেয়াদ)

১.৪. ফর্ম সাবমিশন ও প্রিন্ট
আপনি যখন অনলাইনে ফর্ম পূরণ করবেন, তখন আপনাকে তা যাচাই করতে হবে। যাচাই করার পর ফর্মটি সাবমিট করে তার প্রিন্ট কপি সংরক্ষণ করুন। এটি পরবর্তীতে প্রয়োজন হবে।

ধাপ ২: পাসপোর্ট ফি জমা করা
২.১. ফি নির্ধারণ
আপনার ই-পাসপোর্টের জন্য ফি নির্ধারিত থাকে। এর উপর নির্ভর করে আপনার জমা দিতে হবে:
- ৫ বছরের মেয়াদ (৩২ পৃষ্ঠা): সাধারণ ৩,৪৫০ টাকা (দ্রুত ফি ৬,৯০০ টাকা)
- ১০ বছরের মেয়াদ (৩২ পৃষ্ঠা): সাধারণ ৫,৭৫০ টাকা (দ্রুত ফি ৯,২০০ টাকা)

২.২. ফি জমা দেওয়ার পদ্ধতি
আপনি নিচের যেকোনো মাধ্যম দিয়ে পাসপোর্ট ফি জমা দিতে পারবেন:
- ব্যাংক ডিপোজিট: নির্দিষ্ট ব্যাংকে গিয়ে সরাসরি জমা দিতে পারেন।
- অনলাইন পেমেন্ট: ব্যাংক ট্রান্সফার, মোবাইল ব্যাংকিং (যেমন বিকাশ, নগদ), অথবা ডেবিট/ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে অনলাইন পেমেন্ট করতে পারেন।

ধাপ ৩: বায়োমেট্রিক তথ্য প্রদান
৩.১. নির্ধারিত কেন্দ্রে উপস্থিতি
আপনার ফর্ম এবং ফি জমা দেওয়ার পর আপনাকে একটি তারিখ দেওয়া হবে। সেই তারিখে নির্দিষ্ট পাসপোর্ট অফিস বা ই-পাসপোর্ট সেন্টারে উপস্থিত হতে হবে।

৩.২. প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
বায়োমেট্রিক তথ্যের দিন আপনার সাথে নিচের কাগজপত্রগুলো নিয়ে যাবেন:
- প্রিন্ট করা আবেদন ফর্ম
-জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) বা জন্ম সনদ
- আগের পাসপোর্ট (যদি থাকে)
- পাসপোর্ট ফি জমার রশিদ

৩.৩. বায়োমেট্রিক প্রক্রিয়া
সেন্টারে গিয়ে আপনাকে নিচের কাজগুলো করতে হবে:
- আপনার ফিঙ্গারপ্রিন্ট (আঙুলের ছাপ)
- আপনার ছবি তোলা হবে
- স্বাক্ষর প্রদান

ধাপ ৪: পাসপোর্ট সংগ্রহ
৪.১. পাসপোর্ট প্রস্তুতির সময়
বায়োমেট্রিক তথ্য জমা দেওয়ার পর পাসপোর্ট প্রস্তুতির জন্য কিছু সময় নেয়। সাধারণত ১৫ থেকে ৩০ কর্মদিবস সময় লাগতে পারে, যদি দ্রুত সেবা না নেন।

৪.২. এসএমএস নোটিফিকেশন
পাসপোর্ট প্রস্তুত হলে আপনাকে মোবাইলে এসএমএসের মাধ্যমে জানানো হবে। এছাড়াও ই-পাসপোর্ট ওয়েবসাইটে লগইন করেও আপনার পাসপোর্টের অবস্থা দেখতে পারবেন।

৪.৩. পাসপোর্ট সংগ্রহ
এসএমএস পাওয়ার পর নির্দিষ্ট কেন্দ্রে গিয়ে আপনার জাতীয় পরিচয়পত্র এবং প্রাপ্তি স্লিপ দেখিয়ে পাসপোর্ট সংগ্রহ করতে পারবেন।
পাসপোর্ট প্রক্রিয়ার কিছু গুরুত্বপূর্ণ টিপস:
- সব সময় ফর্ম পূরণ করার সময় সঠিক তথ্য প্রদান করবেন।
- ফি জমা দেওয়ার পর রশিদটি সাবধানে রাখুন।
- ছবি তোলার দিন পরিষ্কার পোশাক পরিধান করবেন এবং মুখ পরিষ্কার রাখতে হবে (ধূসর ব্যাকগ্রাউন্ডে ছবি তোলা হয়)।

আপনি পুরো প্রক্রিয়াটি নিজে সম্পন্ন করতে পারেন, কোনো মধ্যস্থতাকারীর প্রয়োজন নেই।
(Collected)

Address

Raipur, Lakshmipur
Chittagong
3710

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Gazi World Travels posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share