Adventure Freaks BD - AFB - এডভেঞ্চার ফ্রিক্স বিডি

  • Home
  • Bangladesh
  • Dhaka
  • Adventure Freaks BD - AFB - এডভেঞ্চার ফ্রিক্স বিডি

Adventure Freaks BD - AFB - এডভেঞ্চার ফ্রিক্স বিডি "Adventure Freaks BD (এডভেঞ্চার ফ্রিক্স বিডি)" AFB

আসসালামু আলাইকুম......

“Adventure Freaks BD (এডভেঞ্চার ফ্রিক্স বিডি)” গ্রুপের অফিসিয়াল পেইজে আপনাকে স্বাগতম.........

অনেকের কাছেই ঘুরে বেড়ানো মানে মহামূল্যবান সময় এবং অর্থ দুটোরই অযথা অপচয়। এটা কিন্তু ঠিক নয়। ভ্রমণ কেবলমাত্র আমাদের একঘেয়েমি, ক্লান্তি, অবসাদ কিংবা ডিপ্রেশনই দূর করে না, মনে নিয়ে আসে প্রশান্তি, গড়ে তোলে আত্মবিশ্বাস, সৃষ্টি করে নতুন সামাজিক বন্ধন। ভ্রমণে প্রতিনিয়ত যে সব অভিজ্ঞতা অর

্জন হয় তা অমূল্য। সর্বোপরি ভ্রমণ আমাদের নিজেকে সত্যিকার ভাবেই চিনতে অপরিসীম ভূমিকা পালন করে।পাহাড় কিংবা জঙ্গলে ভ্রমণ আমাদেরকে আত্মবিশ্বাসী এবং সাহসী করে তোলে, কষ্ট করে অর্জন করতে শেখাবে। আর সাগর কিংবা রাতের আকাশ আপনার মনকে বিশাল করবে।

ভ্রমণের মাধ্যমে আমরা যারা নিজেকে সতেজ এবং প্রানবন্ত রাখতে চাই, সেই সব চির তরুণ মানুষদের সঙ্গী করে ঘুরে বেড়ানোর জন্যই আমাদের এই গ্রুপ। এই গ্রুপের মাধ্যমে আমরা দেশে-বিদেশের জানা অজানা সুন্দর সুন্দর জায়গা গুলো আপনাদের কাছে তুলে ধরার চেষ্টা করবো। এর মাধ্যমে সকল ভ্রমনকারীরা ভ্রমণ সংক্রান্ত প্রয়োজনীয় নানান তথ্য পেয়ে উপকৃত হবেন। এছাড়াও প্রয়োজনীয় সকল মান বজায় রেখে তুলনামূলক কম বাজেটের টুর আয়োজন করাই হবে আমাদের গ্রুপের অন্যতম প্রধান লক্ষ্য। এই গ্রুপ থেকে আমরা মূলত ননকমার্শিয়াল এবং পূর্ণ শেয়ার বেসিস ট্যুর আয়োজন করবো, তবে এর পাশাপাশি মাঝেমধ্যে কিছু স্বল্প বাজেটের কমার্শিয়াল ট্যুরের আয়োজনও করা হবে ইনশাআল্লাহ্‌। যেন স্বল্প খরচেই সবাই আমাদের সাথে ঘুরে বেড়াতে পারে।

মনে রাখবেন আমরা (এডমিন এবং মডারেটর) যতটা সম্ভব স্বচ্ছতার সাথে কাজ করার চেষ্টা করি তারপরও আমারা মানুষ আমাদেরও ভুল হতে পারে তাই আপনাদের সক্রিয় সহোযোগিতা একান্ত কামনা করছি, যেনো আপনাদের এই গ্রুপ/পেইজ সুষ্ঠু ও সুন্দর ভাবে পরিচালনা করতে পারি। এছাড়া ভ্রমণ সম্পর্কিত বিভিন্ন তথ্য পেতে এবং আমাদের গ্রুপ/পেইজকে আরো সমৃদ্ধ করতে আপনি নিজে আমাদের সাথে থাকার পাশাপাশি আপনার পরিচিত সকল বন্ধু বান্ধবকে এই গ্রুপে জয়েন করার আমন্ত্রণ জানাবেন এবং একই সাথে আমাদের পেইজকেও ফলো করবেন, যেন আমরা সকলে মিলে স্বল্প খরচে দেশ বিদেশে ঘুরে বেড়াতে পারি। আপনাদের সকলের প্রতি এই অনুরোধই রইল।

আমাদের পেইজ লিংকঃ
https://www.facebook.com/adventurefreaksbd

আমাদের গ্রুপ লিংকঃ
https://www.facebook.com/groups/391213668575224/

নেশা হোক ভ্রমণের......
হ্যাপী ট্রাভেলিং.........

কৃসতং অভিযান ❤️❤️❤️২য় বার।
30/10/2023

কৃসতং অভিযান ❤️❤️❤️২য় বার।

চরকুকরিমুকরি ক্যাম্পিং এর কিছু মুহূর্ত।
26/02/2023

চরকুকরিমুকরি ক্যাম্পিং এর কিছু মুহূর্ত।

বেঁচে থাকুক প্রকৃতি, বেঁচে থাকুক শতবর্ষী মাতৃগাছগুলো, আজকের বিশ্ব ধরিত্রী দিবসে এটাই আমাদের অন্যতম এক চাওয়া.........
22/04/2022

বেঁচে থাকুক প্রকৃতি, বেঁচে থাকুক শতবর্ষী মাতৃগাছগুলো, আজকের বিশ্ব ধরিত্রী দিবসে এটাই আমাদের অন্যতম এক চাওয়া.........

28/03/2022
16/12/2021

তুমি একটি ফুলকে বাঁচাবো বলে
বেজে ওঠো সুমধুর
তুমি রাগে অনুরাগে মুক্তি-সংগ্রামে
সোনা ঝরা সেই রোদ্দুর।

বাংলাদেশের অফিসিয়াল-আনফিসিয়াল সর্বোচ্চ চূড়া থেকে সবাইকে বিজয়ের ৫০ বছর পূর্তির শুভেচ্ছা। 🇧🇩🇧🇩🇧🇩

তাজিংডং মেইন পিক(অফিশিয়ালি বাংলাদেশের সর্বোচ্চ চূড়া)সামিট টাইমঃ সকাল ১০ টা ১৫ মিনিটতারিখঃ ১৩/১১/২০২১ ইংপ্রাপ্ত উচ্চতাঃ ২...
24/11/2021

তাজিংডং মেইন পিক
(অফিশিয়ালি বাংলাদেশের সর্বোচ্চ চূড়া)

সামিট টাইমঃ সকাল ১০ টা ১৫ মিনিট
তারিখঃ ১৩/১১/২০২১ ইং
প্রাপ্ত উচ্চতাঃ ২৮৭৭ ফিট (অল্টিমিটার অফলাইন এ্যাপ)

টিম মেটঃ
শাকিল চৌধুরী শুভ
Md Billal Hossain
Monir Hossain Sajid
Salma Patowary

24/11/2021
11/07/2021

দেখেছিলাম তার এক রুদ্ররূপ...

২৫ তম বার এভারেস্ট পর্বতে উঠে রেকর্ড করলেন কামি রিতা শেরপা।আর এর মাধ্যমে নিজেরই করা সর্বোচ্চ বার এভারেস্ট আরোহণের আগের র...
08/05/2021

২৫ তম বার এভারেস্ট পর্বতে উঠে রেকর্ড করলেন কামি রিতা শেরপা।

আর এর মাধ্যমে নিজেরই করা সর্বোচ্চ বার এভারেস্ট আরোহণের আগের রেকর্ড আবার নিজেই ভাঙ্গলেন।

কাঠমন্ডু ভিত্তিক "সেভেন সামিট ট্রেক" এর ভাষ্যমতে, ৫১ বছর বয়সী কামি রিতা শেরপার নেতৃতে আরও ১১ জন আইসফল ডক্টর (রোপ ফিক্সিং টিম) এভারেস্ট আরোহনের উদ্দেশ্যে গত মঙ্গলবার বেইজ ক্যাম্প এবং গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৬ টায় ক্যাম্প ৪ ত্যাগ করেন। তারা পরেরদিন শুক্রবার নেপালের স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৬ টায় এভারেস্ট শীর্ষে আরোহণ করেন।

১৯৯৪ থেকে ২০২১ সালের মধ্যে ২৫ বার এভারেস্ট, কেটু ও লোৎসে ১ বার, ৩ বার মানাসলু ও ৮ বার চোইয়ু আরোহণকারী কামি রিতা শেরপা ৮ হাজার মিটারের চূড়ায় সবচেয়ে বেশীবার আরোহণের রেকর্ডটিও নিজের করে নিয়েছেন।

নেপালের পর্যটন বিভাগ এই বছর ৪৪ টি টিমের প্রায় ৪০৭ জন অভিযাত্রীকে এভারেস্ট অভিযানের অনুমতি প্রদান করেছে। এর মধ্যে ৯২ জন নারী এবং ৩১৫ জন পুরুষ রয়েছেন। যাদেরকে নেপালের অভিজ্ঞ শেরপাগন সাহায্য করবেন। সাধারণত মে মাসের আবহাওয়া অনুকুলে থাকায় এই সময় এভারেস্ট আরোহণ বেশি হয়ে থাকে। করোনার কারনে এই বছর চীনের দিক দিয়ে এভারেস্ট আরোহণ বন্ধ রেখেছে।

ছবি: কামি রিতা শেরপা/ ফেসবুক

দুমলংঃ
24/04/2021

দুমলংঃ

দুমলংঃ

বাংলাদেশের রাঙ্গামাটি জেলার বিলাইছড়ি উপজেলায় দুমলং পাহাড় অবস্থিত। এটি রাংত্লং রেঞ্জের অন্তর্ভুক্ত ও রাইংক্ষ্যং হ্রদের পার্শবর্তী প্রাংজং পাড়ার কাছে এর অবস্থান।
এই রেঞ্জের সর্বোচ্চ চুড়া দুমলং।
নেচার অ্যাডভেঞ্চার ক্লাব নামে ঢাকার একটি বেসরকারি ভ্রমণ সংগঠন জারমিন জি.পি.এস. (গোবাল পজিশনিং সিস্টেম) এর সাহায্যে পর্বতটির উচ্চতা পরিমাপ করে ও একে দেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পর্বত বলে দাবী করে। তাদের হিসাব অনুসারে পর্বতটির উচ্চতা ৩,৩১৪ ফুট।

কিন্তু তার কিছু মাস পরেই TOB এর একটি টিম ২য় টিম হিসেবে এর উচ্চতা পরিমাপ করতে সক্ষম হয়।
৩য় টিম হিসেবে BD Explorer এর উচ্চতা মেপেছিলেন। শুরুতে ২য় না ৩য় সর্বোচ্চ চুড়ার মধ্যে একটা দ্বিধা থাকলেও তার নিরসন হয়,D-Way এর একটি টিম এর যোগী-জোতলং অভিযান এর দ্বারা।
এর এখনকার অনেক টিমের পরিমাপে মোটামুটি নিশ্চিত এই পাহাড় দেশের ৩য় সর্বোচ্চ পাহাড়।
এই পাহাড়ের ৩ টি চুড়া,
দুমলং সাউথ(রকি ফেস),দুমলং সেন্ট্রাল,দুমলং নর্থ।
মুল সামিট পয়েন্ট দুমলং সেন্ট্রাল।

২০১৫ এর পরে এই চুড়া আরোহনের উপর ও নিষেধাজ্ঞা জারি হয়ে যায়। ইদানীং Mountain Maniacs এর নতুন র‍্যুটে সামিটের পর,
নতুন র‍্যুটে এই পাহাড় টি সহজেই সামিট হচ্ছে,শেপ্রু পাড়া থেকে মাইথাইজমা সামিটের এরপর জুমে রাত্রি যাপন করে।

#দৃশ্যমানতাঃ
১)কেওক্রাডং থেকে উত্তত পুর্বে তাকালে ২টি চুড়া সহ ইউনিক ভাবেই দেখা যায় এই দানবীয় পাহাড় টি।

র‍্যুটঃ
১)রুমা-বগামুখপাড়া-আনন্দপাড়া-পুকুরপাড়া-
প্রাঞ্জনপাড়া-সুরাহাপাড়া-দুমলং সামিট।
২)থাঞ্চি-বাক্তলাইপাড়া-থাইক্যিয়াং পাড়া-এসমপাড়া-দুপানিছড়া পাড়া-শেপ্রুপাড়া-মাইথাইজমা ট্রাভার্স দুমলং সামিট।

মাইথাইজমা হাফংঃ
23/04/2021

মাইথাইজমা হাফংঃ

মাইথাইজমা হাফংঃ

'মাইথাইজমা' শব্দটি স্থানীয় ত্রিপুরা অধিবাসীদের ভাষার,যার বাংলা অর্থ "চাষাবাদের অনুপযোগী জায়গা" আর হাফং শব্দের অর্থ পাহাড়।
যেমন ত্রিপুরা ভাষায়,সাকা হাফং,যোগী হাফং।
মুল শব্দ দাঁড়ায়...
মাইথাইজমা হাফং= চাষবাদের অনুপযোগী পাহাড়।
সাধারনত পাহাড়ে জুম চাষের উপর স্থানীয় রা নির্ভরশীল। নামকরনের একটা স্বার্থকতা আমি নিজেও এই পাহাড়ে অনুভব করেছি,এ পাহাড়ে জুম কম হয়।
এটি র‍্যাংত্লাং রেঞ্জের ২য় সর্বোচ্চ পাহাড়।

২০১৪ সালে প্রথম এই পাহাড়ে অভিযান চালিয়ে সফল ভাবে পরিমাপ সম্পন্ন করেন BD Explorer ফাহিম ভাই,প্রাপ্ত উচ্চতা-৩১৭৪+/-। তারপর,D-Way কয়েক মাস পরেই ২০১৫ তে উচ্চতা মাপেন ৩১৭৮+/-।
এরপর থেকে এই পাহাড় টি খুব বেশি একট্ব সামিট হয় নি,কারন ২০১৫ তে এই পাহাড়ের পাদদেশেই ঘটেছিলো নৃশংস অপহরন। যার অপুরনীয় ক্ষয়ক্ষতি এখনো কয়েকটি পরিবার ভোগ করছেন।
আর প্রশাসনের তৎকালীন নির্দেশনায় নিরাপত্তাহীনতার অজুহাত এ বন্ধ করে দেওয়া হয় র‍্যুট টি।

২০১৭-১৮ তে ২-১টি টিম অভিযান চালিয়ে কেউ কেউ সফল হয়,কিন্তু তারা কখনোই র‍্যুট পাবলিশ করেন নি।
২০২০ এ Mountain Maniacs এর একটি দল,
The Northern-Eastern Varticals নামক অভিযানে,
শেপ্রুপাড়া থেকে নানান প্রতিকুলতা অতিক্রম করে ও স্থানীয় গাইড এর পথপ্রদর্শন সহায়তা ছাড়া,
একটি আংশিক নতুন র‍্যুটে এই পাহাড়টি আরোহন করে,মাইথাইজমার রিজ ধরে নেমে দুমলং এ পাহাড় টি ট্রাভার্স করে সফল ভাবে। যেটা ছিলো সম্পুর্ন নতুন র‍্যুট #মাইথাইজমা_দুমলং_ট্রাভার্স_রুট অভিযানের মুল লক্ষ্য।
এরপর থেকে এই র‍্যুটে এখন নিয়মিত অবানিজ্যিক- বানিজ্যিক ট্রিপ ও হচ্ছে।

দৃশ্যমানঃ
১)কেওক্রাডং থেকে দুমলং এর দ্বৈত চুড়ার দক্ষিনের পাহাড় টি ই মাইথাইজমা হাফং।

র‍্যুটঃ
১)রুমা-পুকুরপাড়া-চার্চিং পাড়া-মাইথাইজমা।
২)থাঞ্চি-বাক্তলাইপাড়া-থিনদলতে পাড়া-জারুছড়ি পাড়া-এসম পাড়া-হাতিছড়া পাড়া/ধুপপানি পাড়া-শেপ্রুপাড়া।
৩)কেওক্রাডং-সুনসান পাড়া-রুমানাপাড়া-শেপ্রুপাড়া/চার্চিং পাড়া-মাইথাইজমা।

র‍্যাংত্লাং/হ্লাপাতং/আলাপা তং:
23/04/2021

র‍্যাংত্লাং/হ্লাপাতং/আলাপা তং:

বাংলাদেশের সবচেয়ে কম সামিট করা পাহাড়ের মধ্যে একটি, র‍্যাংত্লাং/হ্লাপাতং/আলাপা তং/বড়থলীর দুই শিং ওয়ালা পাহাড়।
৩০২০-৩০৫০+/- এই পাহাড় টি এখন পর্যন্ত ২বার সামিট হয়েছে।
(যদিও আরো পরিমাপ করার অনেক সুযোগ দরকার)

১টি অভিযান এ পাহাড়ের ২টি চুড়াই উচ্চতা পরিমাপ সম্ভব হয়েছে। আরেকটি তে ১ টি চুড়া।

কেওক্রাডং এর চুড়া থেকে উত্তর-পুর্ব কোনায় র‍্যাংত্লাং রেঞ্জের,দুমলং এর ২টি চুড়ার পর শার্প ২মাথা সমন্বিত যে পাহাড় টি দেখা যায়,সেটি ই আলাপাতং/র‍্যাংত্লাং/বড়থলীর পাহাড়।

যাওয়ার পসিবল র‍্যুট ৩ টি.....(যদিও কোন অনুমতি নাই)

১)রুমা বাজার থেকে পলি-প্রাংশা হয়ে বড়থলী পাড়া।
২)রুমা-পুকুরপাড়া-বড়থলী পাড়া।
৩)ফারুয়া বাজার-বড়থলী পাড়া।

পাড়া থেকে ৮-১০ঘন্টা লাগবে আসা-যাওয়া।

হাজাছড়া
23/04/2021

হাজাছড়া

হাজাছড়াঃ
বাংলাদেশের সম্ভাব্য ৯ম সর্বোচ্চ পাহাড় চুড়া।
এখন পর্যন্ত ২টি সফল অভিযান হয়,যার মধ্যে প্রথম অভিযান,বাংলাদেশের পাহাড়ের কিংবদন্তি অভিযাত্রী দল,Dway Expeditors ২০১৪-২০১৫ সালে এক অভিযানে পরিমাপ করতে সক্ষম হোন।
তাদের প্রাপ্ত উচ্চতা-৩১০৫+/- ফিট।
পরবর্তী তে গুটি কয়েক টা অভিযান এর পর ২০২১ সালে আরেকটি দল সংশপ্তক অভিযাত্রী ও পরিমাপ করতে সক্ষম হয়েছে।
যদিও আরোও কিছু অভিযান হলে এর সঠিক উচ্চতা নিরুপন এ সহায়ক হতো।
তবে,টপোগ্রাফিক ম্যাপ ও গুগল ম্যাপ অনুসারে সহজে অনুধাবন যোগ্য যে,এই চুড়া ৩১০০+/-ফিটের কাছাকাছি ই।

সাদ্রা,তাওবা,হাজাছড়া এই ৩ টি চুড়া মদক রেঞ্জের একটা ম্যাসিফেই অবস্থিত। আমি মনে করি এই চুড়াগুলো সাদরা ও তাওবা মিলে একটি স্বতন্ত্র পাহাড়,আর হাজাছড়া স্বতন্ত্র পাহাড়।
তাই বলা যায়,এই চুড়া গুলোর সর্বোচ্চ বিন্দু বা সামিট পয়েন্ট হাজাছড়ার চুড়ায়।
সাদ্রা ও তাওবার উচ্চতা D-way এর অভিযানে কম পাওয়া গিয়েছে।

নিকটবর্তী পাড়ার নামঃ ঈশ্বরমনি পাড়া/রেমন পাড়া,বাদুনিয়া পাড়া।

দৃশ্যমানঃ
১)কেওক্রাডং এর চুড়া থেকে তাকালে সাকা হাফং থেকে ডানের ৩ টি চুড়া যথাক্রমে,সাদ্রা-তাওবা-হাজাছড়া।
২)নাফাখুম এর পাশে দাড়িয়ে পুর্বে যে পাহাড় টি দৃশ্যমান সেটি ই হাজাছড়া হাফং।
৩)দলিয়ান পাড়া যাওয়ার সময় যাত্রী ছাউনি দাঁড়িয়ে যোগী হাফং এর উত্তর পাশের পাহাড় টি হাজাছড়া।
(এই ছবি যাত্রীছাউনি থেকে তোলা)

র‍্যুটঃ
১) নাফাখুম-দুলুপাড়া-রেমনপাড়া-বাদুনিয়া পাড়া।
২)রেমাক্রি-অতিরাংপাড়া-কালুপাড়া-রেমনপাড়া-
বাদুনিয়া পাড়া।

বিঃদ্রঃ নিরাপত্তার অজুহাতে বন্ধ হওয়া সকল পাহাড়ের মধ্যে,এটি ই দুর্গম। কারন এই পাহাড়ের সর্বত্রই ক্যাম্প।

পৃথিবীর প্রাচীনতম আবাসের তালিকায় রয়েছে গুহা।আর এসব গুহার বেশির ভাগই প্রাকৃতিকভাবে তৈরী।সারা বিশ্বে বিভিন্ন জায়গায় এ ধরনে...
16/04/2021

পৃথিবীর প্রাচীনতম আবাসের তালিকায় রয়েছে গুহা।আর এসব গুহার বেশির ভাগই প্রাকৃতিকভাবে তৈরী।সারা বিশ্বে বিভিন্ন জায়গায় এ ধরনের গুহা ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে অসংখ্য পাহাড় পর্বতে।

তেমনই একটি গুহা ভিয়েতনামের হ্যাং সন ডুং।তবে অন্যসব গুহা থেকে এই গুহা একটু আলাদা।এই গুহার বিশেষত্ব হচ্ছে এটি একাধারে বিশ্বের সবচেয়ে বড় এবং ভয়ংকর গুহা।

ভিয়েতনামের কোং বিন প্রদেশের বো টাচ জেলায় এই গুহা নেটওয়ার্কের অবস্থান।গুহা নেটওয়ার্ক বলছি এই কারনে যে এটি একক কোন গুহা নয়,প্রায় ১৫০টি গুহার সমন্বয়ে গঠিত।ভিয়েতনামের জাতীয় উদ্যান ফুং না কিং ব্যাংয়ের পাশেই হ্যাংসন ডুংয়ের অবস্থান।গুহার মধ্যে রয়েছে অনেক সুড়ঙ্গপথ,যে সব পথ দিয়ে অতি সহজেই ভিয়েতনামের এক প্রদেশ থেকে অন্য প্রদেশে যাতায়াত করা যায়।

হ্যাংসন ডুং ২০০ মিটারের বেশি উচ্চতাবিশিষ্ট এবং ১৫০ মিটার চওড়া।কথিত আছে এই গুহার কোন শেষ নেই।বিভিন্ন গবেষক দল গুহাটির আয়তন পরিমাপ করতে পারলেও এর শেষ খুঁজে বের করতে পারেনি। গুহাটি আবিষ্কারের আগে মালয়েশিয়ার ডির গুহা ছিল বিশ্বের সবচেয়ে বড় গুহা।

গবেষক দল গুহাটিকে বিপদজনক আখ্যা দেন কারণ তারা আবিষ্কারের সময় নানা বিপদ-আপদের সম্মুখীন হন।গুহার মধ্যে গবেষক দল বিষধর সাপ,বড় মাপের মাকড়সা,বিভিন্ন প্রাণী ও অপরিচিত বৃক্ষ দেখতে পান। গুহার মধ্যে তারা ছোট পানির ফোয়ারাও দেখতে পান।

♦️এই গুহায় বিদেশী এমনকি স্থানীয় জনগনের সরকার নিবন্ধিত এজেন্সি ছাড়া ভ্রমনের অনুমতি নেই।এই গুহা এক্সপ্লোর করতে শুধুমাত্র এজেন্সিকে এক্সপ্লোরেশন ফি দিতে হবে বাংলাদেশী টাকায় প্রায় দেড় লক্ষ টাকা।🙂

👉 লেখা ও ছবি: কালেক্টেড।

31/03/2021

পার্বত্য চট্টগ্রামের সকল পর্যটন স্পট ১৪ দিনের জন্য বন্ধ ঘোষণা করেছে জেলা প্রশাসন।

একটি বিশেষ ঘোষণাঃ----------------------আসসালামু আলাইকুম...... ভ্রমণের মাধ্যমে আমরা যারা নিজেদেরকে সতেজ আর প্রানবন্ত রাখত...
01/03/2021

একটি বিশেষ ঘোষণাঃ
----------------------

আসসালামু আলাইকুম......

ভ্রমণের মাধ্যমে আমরা যারা নিজেদেরকে সতেজ আর প্রানবন্ত রাখতে চাই, সেই সব চিরতরুণ রোমাঞ্চপ্রিয় মানুষদের সঙ্গী করে ঘুরে বেড়ানোর জন্যই কিছু দিন আগে এই গ্রুপটি খোলা হয়েছিল। বিশেষ কিছু কারনে আমরা আমাদের গ্রুপের নাম পরিবর্তন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এখন থেকে আমাদের গ্রুপের নামঃ

“Adventure Freaks BD (এডভেঞ্চার ফ্রিক্স বিডি)”

আলহামদুল্লিলাহ, যাত্রার শুরু থেকেই সকলের আন্তরিক সহযোগিতা পেয়ে আমরা ধন্য, প্রতিদিনই আমাদের পরিবারে নতুন নতুন সদস্য যুক্ত হচ্ছে। মহান আল্লাহ্‌র অশেষ রহমতে এই অতি অল্প সময়ের মাঝেই এই গ্রুপের মাধ্যমে আমরা ঘুরে বেরিয়েছি জোতলং, যোগিহাফং, আয়ানক্লাং, কেওক্রাডং, বগালেক, দেবতাখুম, রেমাক্রি, তিন্দু, কাপ্তাই, ভোলাগঞ্জ, জাফলং, নীলাদ্রী, শিমুলবাগান সহ আরো অনেক জায়গা।

ভ্রমণ সম্পর্কিত আপনাদের নিজেদের অভিজ্ঞতা, ছবি আরো বেশি করে আমাদের সবার সাথে শেয়ার করবেন, এই প্রত্যাশাই রইল। এছাড়া ভ্রমণে গিয়ে কি ভাল লেগেছিলো, কি খারাপ লেগেছিল, কি সমস্যায় পড়েছিলেন, কোন কোন কাজ করা থেকে বিরত থাকা উচিৎ কিংবা কোন কোন ব্যাপারে আগে থেকেই সাবধান থাকতে হবে এই সকল ভ্রমণ অভিজ্ঞতা শেয়ার করতে পারেন আমাদের সাথে। এতে অন্যরাও ভ্রমণে আরো উৎসাহী হবে, সেই সাথে আগে থেকে বিভিন্ন বিষয়ে সচেতন থাকতে পারবে।

এছাড়া ভ্রমণ সম্পর্কিত বিভিন্ন তথ্য পেতে এবং আমাদের পরিবারকে আরো সমৃদ্ধ করতে আপনি আপনার পরিচিত সকল বন্ধু বান্ধবকে এই পরিবারে যুক্ত হওয়ার আমন্ত্রণ জানাবেন এবং একই সাথে আমাদের পেইজকেও ফলো করবেন, যেন আমরা সকলে মিলে স্বল্প খরচে দেশ বিদেশে ঘুরে বেড়াতে পারি, মনের খোরাক মেটাতে পারি। আপনাদের সকলের প্রতি এই বিশেষ অনুরোধ রইল।

আমাদের সকলের এই প্রিয় পরিবারের সুখ দুঃখ হাসি আনন্দ আমরা সকলে একসাথে ভাগ করে নিব, সবসময়ই আপনাদের সবাইকে এই পরিবারের পাশে পাবো এই কামনাই রইল।

আমাদের পেইজ লিংকঃ
https://www.facebook.com/adventurefreaksbd

আমাদের গ্রুপ লিংকঃ
https://www.facebook.com/groups/391213668575224/

নেশা হোক ভ্রমণের......
হ্যাপী ট্রাভেলিং.........

01/03/2021
28/01/2021

জোতলাং বা জোত্লং বা মোদক মুয়াল পর্বতটি অনেক ভ্রমণকারীর কাছে অপরিচিত হলেও পর্বতারোহীরা চিনে থাকেন একনামে। কারণ আর কিছুই নয়, এর দুর্গমতা। এর কঠিন আর দুরূহ আরোহণ পথটাই একে অন্যান্য চুড়া থেকে সতন্ত্র করেছে। অন্য যে কোন পর্বত এমনকি সুউচ্চ সাকাহাফং এর চেয়েও কঠিন এই পর্বতের চূড়ায় পৌঁছানো। আর এই দূর্গমতাই এর প্রতি তৈরি করেছে এক মাদকতা। সব অভিযাত্রীরাই এ কথা বিনা দ্বিধায় বলবে আমাদের দেশে জোতলং আরোহনই সবচেয়ে কঠিন গুলোর মধ্যে অন্যতম।

অনেকদিন পর্যন্ত জোতলাং বা মোদক মুয়াল বা জোত্লং পর্বতকেই কেউ কেউ দেশের সবচেয়ে উঁচু চুড়া মনে করত। তবে নাসার স্যাটেলাইট ডেটা থেকে দেখা যায় এটা দেশের ২য় সর্বোচ্চ চুড়া। তবে কোন কোন স্যাটেলাইট ডেটা অনুসারে রেংত্লাং রেঞ্জের দুমলং ২য় আর এটা ৩য়। তবে অভিযাত্রীদলগুলোর প্রায় সবাই জোতলং কেই ২য় স্থানে পেয়েছে। এবং নাসার স্যাটেলাইট ডাটা থেকে দেখা যাওয়া বাংলাদেশের দ্বিতীয় চূড়া এটি।

২০০৫ সালে এই চুড়ায় অভিযান চালান নিতীশ চন্দ্র এবং ডা: বিজয় । ওনারা 2007 এও অভিযান চালিয়েছেন এখানে । যতদূর জানা যায়, এই চুড়াটি অনুসন্ধানের কাজ করলেও তারা একে পরিমাপ করেননি। যাই হোক ওনাদের অভিযানের ফলে আরেকটি চুড়া সম্পর্কে জানাশোনা হয় অন্যদের । যদিও তারা এটাকে নিয়ে খুব বেশী প্রচার প্রচারণা চালান নি , অব্শ্য এটাকে বাংলাদেশের সব চেয়ে উচু চুড়া বলে মনে করেছিলেন। এই চুড়াটাকে জিপিএস দিয়ে পরিমাপ করে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ চুড়া হিসেবে চিন্হিত করেন প্রয়াত অভিযাত্রী মুগ্ধ - সুজন আর সাথে ছিলেন এস এম মাইনুল এবং সালেহীন আরশাদী ভাই।

মুগ্ধ সুজন সালেহীন মাইনুল ৩৩৫২ ফুট , ভ্রমণ বাংলাদেশ-এডভেঞ্চারবিডি জরিপে পাওয়া যায় ৩৩২৮ ফুট। ডি-ওয়ে জরিপে পাওয়া যায় ৩৩৩৩ ফুট (unofficial)। আর নাসার স্যাটেলাইট ডাটা থেকে পাওয়া যায় এর উচ্চতা ১,০১৪ মিটার বা ৩,৩২৮ ফুট এবং এর অবস্থানঃ ২১°৪০’২৩.৭৮” N ৯২°৩৬’১৬.০১”E।

(সংগৃহীত এবং সম্পাদিত)

JOB DONE ! K2 WINTER WITH NO SUPPLEMENTARY OXYGEN !It's amazing!!!Totaly speechless!!!!!
19/01/2021

JOB DONE ! K2 WINTER WITH NO SUPPLEMENTARY OXYGEN !

It's amazing!!!
Totaly speechless!!!!!

K2 winter was a beast of a challenge. I firmly believe that a feat of such caliber is never possible if you don’t have a purpose or if it is only aimed for your own self glory.

I have always known what my mind and body are capable off. To lay it out straight, on my previous evolutions I had been carrying oxygen from the higher camps, 8000m and above in some cases, but I was personally satisfied with my work efficiency up to 8000m. It was my choice and I had my own reasons and ethos.

It was a tough call this time inorder to make that decision whether to climb with or without supplementary oxygen (O2). Due to the weather conditions and time frame, I hadn’t acclimatised adequately. I was only able to sleep as high as Camp 2 (6,600m). Ideally climbers need to sleep OR at least touch Camp 4 before heading for a summit push. Lack of acclimatisation, developed frost bite from the first rotation and slowing down other team members, risking everyone’s safety, were the key uncertainties associated.

The safety of my team is and always have been my top priority above all. I have lead 20 successful expeditions so far and all my team members have returned home the exact way that they had left home i.e. without loosing any fingers or toes.

I took a calculated risk this time and I pressed on without supplementary O2. My self confidence, knowing my body’s strength, capability and my experience from climbing the 14 x 8000ers enabled me to keep up with the rest of the team members and yet lead.

JOB DONE ! K2 WINTER WITH NO SUPPLEMENTARY OXYGEN !

There are many cases, where climbers have claimed no O2 summits but followed our trail that we blazed and used the ropes and lines that we had fixed. Some of which are widely known within the inner climbing community. What is classified as fair means?
Personally, it had never been a major deal for me and it still isn’t. Coming from a United Kingdom’s special forces background, you have been and done all sorts but we don’t make a big fuss about everything. It is a personal choice. Nature and the mountains are for everyone. You make your own call ! 🙏🏼🙌🏼

Leadership isn’t always about what you want. Building an inspiring vision is key.--- Nirmal Purja
18/01/2021

Leadership isn’t always about what you want. Building an inspiring vision is key.

--- Nirmal Purja

The full team are now back at basecamp. All safe and sound.
17/01/2021

The full team are now back at basecamp. All safe and sound.

জয় এবং কষ্ট একই দিনে......'Mount K2' হচ্ছে পৃথিবীর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পর্বত। পাকিস্তানে অবস্থিত এর চূড়ার উচ্চতা ৮৬১১ মিটা...
17/01/2021

জয় এবং কষ্ট একই দিনে......

'Mount K2' হচ্ছে পৃথিবীর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পর্বত। পাকিস্তানে অবস্থিত এর চূড়ার উচ্চতা ৮৬১১ মিটার। অবস্থানে দ্বিতীয় হলেও এই চূড়াকে বলা হয় 'King Of Mountain'. চূড়াটা জয় করা হয়েছিলো সেই ১৯৫৪ সালেই তবে এই ২০২১ সালে এসেও কেউই শীতকালে K2 জয় করতে পারে নি।

এর আগে ৩০ বার চেষ্টা করা হয় শীতে K2 সামিট করার, কিন্তু একবারও সফলতা আসে নি। ২০০৩ সালে জর্জিয়া, উজবেকিস্তান আর কাজাখস্তানের কিছু ক্লাইম্বার সর্বোচ্চ ৭৬৫০ মিটার পর্যন্ত যেতে পেরেছিলো।

সেই অসাধ্য সাধনের লক্ষ্যে বিশ্বখ্যাত কিছু পর্বতারোহী সিদ্ধান্ত নেয় এই শীতে K2 সামিট করার। প্রথম থেকেই দুইটা দলে বিভক্ত হয়ে চলছিলো সামিটের কার্যক্রম।

এক দলের লিডার ছিলেন 'নির্মল পূজা'। পৃথিবীতে আট হাজার ফুট উচ্চতার পাহাড় আছে মাত্র ১৪ টি। সবচেয়ে কম সময়ে এই ১৪ টি চূড়ার জয় করার অবিস্মরণীয় রেকর্ড গড়েছিলেন এই 'নির্মল পূজা'।

অন্য দলটা নেপালী শেরপাদের। এই দলে ছিলো 'মিংমা ডেভিড শেরপা', 'দাওয়া তেনজিং শেরপা', 'গেলজি শেরপা', 'কিলি পেম্বা শেরপা', সহ আরো বেশ কয়েকজন হেভিওয়েট শেরপা।

'বেজ ক্যাম্প' পর্যন্ত দুই গ্রুপ আলাদা ভাবে যাত্রা শুরু করলেও 'ক্যাম্প ১' থেকে দুই দলই সিদ্ধান্ত নেয় একসাথে যাত্রা শুরু করার। মাঝে প্রচন্ড ঠান্ডায় বেশ কয়েকদিন অভিযান স্থগিত রাখতে হয়। এর মধ্যে আবার একদিন রাতে প্রচন্ড ঝড় উঠে ক্লাইম্বারদের সমস্ত তাবু ধ্বংস করে দেয়।

কিন্তু তারা দমে যায় নি। নতুন উদ্দোমে শুরু করেছে তাদের যাত্রা। GPS সিস্টেমের মাধ্যমে বাইরের দুনিয়াকে মাঝেমাঝে জানাচ্ছিলো তাদের অবস্থান। অবশেষে এই কিছুক্ষণ আগে তারা জয় করেছে 'Mountain K2', আরো একবার প্রমাণ করেছে মানুষের কাছে অসাধ্য কিছু নেই।

এর আগে ৩০ বারেরও যা একজন করে দেখাতে পারে নি, এবার নেপালী শেরপা টিমের ১০ জন মিলে সেই অসাধ্য সাধন করলো। নেপালি পর্বতারোহীরা যখন প্রচন্ড শীতের মধ্যে প্রথমবারের মতো K2 তে সামিট করছে। তখন বেসক্যাম্প থেকে দুঃখজনক সংবাদ প্রকাশ পেয়েছে যে খ্যাতিমান পর্বতারোহী সের্গি মিংগোট ক্যাম্প ১ থেকে এডভান্স ব্যাসক্যাম্পে নামার সময় হঠাৎই তিনি পরে গিয়ে মারা যান। তিনি আর এখন আমাদের মাঝে নেই।

সবচেয়ে কম সময়ে সবক'টি আটহাজারী পর্বত কৃত্রিম অক্সিজেন সহায়তা ছাড়াই সামিটের প্রজেক্টে ভালোই এগুচ্ছিলেন আইরনম্যান সের্গি মিংগোট। কোভিডের কারনে অনুমতির ঝামেলা থাকায় প্রজেক্ট স্থিমিত হবার ফাঁকেই সেভেন সামিট ট্রেক্সের শীতকালীন কেটুর বিশাল বহরকে নেতৃত্ব দেয়ার প্রস্তাব পান। শীতকালীন আরোহন তাঁর স্বপ্নে না থাকলেও মৃত্যুর হাতছানিতেই হয়তো তিনি ঘরে থাকার চাইতে এই অপশন পছন্দের পথ বেছে নেন। অন্যের স্বপ্ন নিজের রঙে রাঙ্গাতে গিয়ে প্রাণ হারালেন সের্গি মিংগোট।

অ্যালেক্স গাভান, তামারা এবং আরও দু'জন পোলিশ পর্বতারোহী তাকে এবিসিতে সহায়তা দিয়েছিলেন, বেসক্যাম্প থেকে মেডিকেল টিম পাঠিয়েছিলাম তবে দুর্ভাগ্যক্রমে তাকে আর বাঁচানো সম্ভব হয়নি।

তার জিপিএস ট্র্যাকারে অপ্রত্যাশিত চলাফেরার মাধ্যমে অবহিত হয়েছিলো এবং দেখা গিয়েছে যে সে বড় ধরনের পতন ঘটেছে, সদস্যরা দ্রুত দুর্ঘটনার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন, কিন্তু তাকে আর সাহায্য করতে পারেননি। "

জিপিএস: http://racetracker.es/rt/K2WinterExpedition2021

এদিকে শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত, রাতের অন্ধকারে চূড়া থেকে নামছে আরোহীরা। অলরেডি ক্যাম্প ৩ এ আছে ৮ জন বাকি ২ জন আর নিচে নেমে যাচ্ছে।

সৃষ্টিকর্তার কাছে আকুল প্রার্থনা তারা যেনো সুস্থভাবে ফিরে আসতে পারে। K2 তে মৃত্যুর হার ২৯%, আর এর বেশির ভাগ মৃত্যুই ঘটে নেমে আসার সময়।

আমরা আশাবাদী তারা সবাই সফল ভাবেই নেমে আসবে আর পৃথিবীবাসী তাদের মুখ থেকে শুনতে পারবে এক অবিস্মরণীয় গল্প।

অভিনন্দন বিজয়ী টিমকে এবং গভীর সমবেদনা রইল সের্গি মিংগোট এর প্রতি।

(সংগৃহীত এবং সংকলিত)

First photo of K2 Winter...
17/01/2021

First photo of K2 Winter...

🙋 Hello all from the Summit of Mt. K2, very first time in Winter ❄️

🦾First photo of K2 Winter ❄️ Ascent, Sona Sherpa holding the banner of Seven Summit Treks on the top of Mt. K2 on 16 Jan 2021 - 16:58 local time.

Congratulations16 Jan 2021🇳🇵🏔🇵🇰WE DID IT, BELIVE ME WE DID IT- JOURNEY TO THE SUMMIT NEVER DONE BEFORE🦾The Karakorum's '...
16/01/2021

Congratulations

16 Jan 2021
🇳🇵🏔🇵🇰
WE DID IT, BELIVE ME WE DID IT- JOURNEY TO THE SUMMIT NEVER DONE BEFORE
🦾The Karakorum's 'Savage Mountain' been summited in most dangerous season: WINTER

Nepalese Climbers finally reached the summit of Mt. K2 (Chhogori 8611m), this afternoon at 16:58 local time. This is the first winter ascent of the 2nd highest mountain in the world and the ONLY eight thousander (8000er) to be climbed in winter. This is a greatest achievement in the history of mountaineering, this is the good example of team work. Thanks to the mountain for granting this climb, “if mountain let you climb, no one can stop you.”

✔︎Winter Expedition Timeline: (above 7000m)

(Collected)

ক্রস কান্ট্রি (তেঁতুলিয়া বাংলাবান্ধা ০ পয়েন্ট থেকে টেকনাফ শাহ পরীর দ্বীপের শেষ অংশ) হাইকিং শেষ করার জন্য শুভেচ্ছা এবং অভ...
06/01/2021

ক্রস কান্ট্রি (তেঁতুলিয়া বাংলাবান্ধা ০ পয়েন্ট থেকে টেকনাফ শাহ পরীর দ্বীপের শেষ অংশ) হাইকিং শেষ করার জন্য শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন Shahed Ahmed Rimon ভাই...

পঞ্চগড় জেলার বাংলাবান্ধা থেকে যাত্রা শুরু করে মাত্র ১৭ দিনে ৯১০ কিলোমিটার পথ পায়ে হেঁটে গতকাল বিকাল সাড়ে চারটায় তিনি কক্সবাজার জেলার টেকনাফের শাহ পরীর দ্বীপের শেষ অংশে পৌঁছেন। তিনি ত্রয়োদশ ব্যক্তি হিসেবে এই হাইকিং কমপ্লিট করেছেন। তবে জানা মতে তিনিই সবচেয়ে কম সময়ে এই হাইকিং সম্পন্ন করেছেন।

তার এই ক্রস কান্ট্রি অভিযানের মূল থিম ছিলো-
“পরিবেশ বাঁচাও, বন বাঁচাও, পাখি বাঁচাও
বন্যপ্রাণী সুরক্ষিত হোক, বেঁচে থাক প্রকৃতি”

ট্রাভেলার্স.বিডি Travelers.BD (Travel & Adventure) গ্রুপের পক্ষ থেকে রইল অনেক অনেক শুভ কামনা এবং ভালোবাসা.........

ছবি ও তথ্য: রিমন ভাইয়ের ওয়াল থেকে

31/12/2020
21/12/2020

the first time in *history* anybody’s ever had a permit to go ice climbing in Niagra Falls…
🙌 🤯

and what better person for the job than renowned Canadian climber, Will Gadd

আগামী ২১ শে ডিসেম্বর থেকে চালু হতে যাচ্ছে দেশের ইতিহাসে যাত্রীবাহী সর্ববৃহৎ, বিলাসবহুল ও দ্রুতগতির জাহাজ  .টেকনাফ থেকে স...
19/12/2020

আগামী ২১ শে ডিসেম্বর থেকে চালু হতে যাচ্ছে দেশের ইতিহাসে যাত্রীবাহী সর্ববৃহৎ, বিলাসবহুল ও দ্রুতগতির জাহাজ .

টেকনাফ থেকে সেন্টমার্টিন পৌছাতে যেখানে ৩ ঘন্টা সময় লাগে সেখানে কক্সবাজার থেকে মাত্র ৩ ঘন্টা সময়ে সেন্টমার্টিন পৌছে যাবেন।

কক্সবাজার থেকে ছাড়বে সকাল- ৯ঃ৩০, সেন্টমার্টিন পৌছাবে- দুপুর ১২ঃ৩০।
সেন্টমার্টিন থেকে ছাড়বে বিকাল ৩ঃ৩০, কক্সবাজার পৌছাবে সন্ধ্যা ৬ঃ৩০।

ভাড়া তালিকাঃ
ইকোনমি - ২৫০০ টাকা,
আসন সংখ্যা - ৩০০ +
বিজনেস ক্লাস - ৩০০০ টাকা,
আসন সংখ্যা - ২০০+
ওপেন ডেক - ৪০০০ টাকা,
আসন সংখ্যা - ১০০ +
ভি আই পি কেবিন - ২৫০০০ টাকা,
আসন সংখ্যা - ৪ টা
ভি ভি আই পি কেবিন - ৩০০০০ টাকা,
আসন সংখ্যা - ২৮ টা

ছবি এবং তথ্যঃ সংগৃহীত।

চীন-নেপাল মিলে উচ্চতা বাড়াল এভারেস্টের--বিশ্বের সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ হিমালয় পর্বতমালার মাউন্ট এভারেস্ট। এত দিন এর উচ্চতা ...
09/12/2020

চীন-নেপাল মিলে উচ্চতা বাড়াল এভারেস্টের--

বিশ্বের সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ হিমালয় পর্বতমালার মাউন্ট এভারেস্ট। এত দিন এর উচ্চতা জানা ছিল ৮ হাজার ৮৪৮ মিটার বা ২৯ হাজার ২৮ ফুট। কিন্তু নতুন করে এভারেস্টর উচ্চতা পরিমাপের পর জানা গেল, এই পর্বতশৃঙ্গের উচ্চতা আসলে ৮ হাজার ৮৪৮ দশমিক ৮৬ মিটার বা ২৯ হাজার ৩১ দশমিক ৬৯ ফুট। অর্থাৎ আগের হিসাবের চেয়ে এভারেস্ট প্রায় ১ মিটার বা ৩ ফুট উঁচু। চীন ও নেপালের কর্তৃপক্ষ মঙ্গলবার এক যৌথ ঘোষণায় নতুন উচ্চতার বিষয়টি জানিয়েছে।

তবে এভারেস্ট আগে থেকেই এতটা উঁচু, নাকি ২০১৫ সালের ভূমিকম্পের পর এর উচ্চতা বৃদ্ধি পেয়েছে, তা নিয়ে প্রশ্ন রয়ে গেছে।

ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি জানায়, পৃথিবীর সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ মাউন্ট এভারেস্ট নেপাল ও চীনের সীমান্তবর্তী এলাকায় দাঁড়িয়ে। দুই দেশ থেকেই এই শৃঙ্গে উঠতে পারেন পর্বতারোহীরা। তবে এভারেস্টের উচ্চতা নিয়ে নেপাল ও চীনের মধ্যে বিতর্ক ছিল। ১৯৫৪ সালে ভারতের ব্যবস্থাপনায় এভারেস্টর উচ্চতা পরিমাপ করা হয়। ওই হিসাব অনুযায়ী, নেপাল এত দিন এভারেস্টের উচ্চতা উল্লেখ করত ৮ হাজার ৮৪৮ মিটার। তবে চীন এ হিসাব মানতে নারাজ। তারা নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় পরিমাপ করে জানিয়েছিল, এভারেস্টের উচ্চতা ৮ হাজার ৮৪৪ দশমিক ৪৩ মিটার বা ২৯ হাজার ১৭ ফুট। ২০০৫ সালে তারা এই উচ্চতা পরিমাপ করেছিল।
নেপাল ও চীনের হিসাবের তারতম্যের অবশ্য কারণও ছিল। নেপালের মতে, এভারেস্টের চূড়ায় জমাট বরফও এই পর্বতশৃঙ্গের উচ্চতার অংশ। তবে চীন ওই বরফ বাদ দিয়ে হিসাব করেছিল। নেপাল সরকারের কর্মকর্তারা ২০১২ সালে বিবিসিকে বলেছিলেন, চীনা কর্তৃপক্ষ তাদের হিসাব করা এভারেস্টের উচ্চতা নেপালকে মেনে নিতে চাপ দিচ্ছে। পরে দুই দেশের কর্তৃপক্ষ যৌথভাবে উচ্চতা পরিমাপে একমত হয়। এরই অংশ হিসেবে এ অভিযানে যোগ দিতে নেপালের চার পর্বতারোহীকে দুই বছরের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়।

নেপালের জরিপ বিভাগের মুখপাত্র দামোদার ঢাকল বিবিসিকে বলেন, ‘এর আগে আমরা নিজেদের ব্যবস্থাপনায় এভারেস্টের উচ্চতা পরিমাপ করিনি। তবে এখন আমাদের তরুণ একটি দল রয়েছে।’

নেপালের জরিপকারী দলের নেতৃত্বে ছিলেন খিমলাল গৌতম। তিনি জানান, গত বছর এভারেস্টর উচ্চতা পরিমাপের জন্য পর্বতশৃঙ্গে উপকরণ সংযোজনের সময় তিনি তাঁর এক পায়ের বুড়ো আঙুল হারিয়েছেন। বরফে জমে আঙুলটি নষ্ট ও বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। তিনি বলেন, ‘পর্বতারোহীদের কাছে পৃথিবীর সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গের উচ্চতা পরিমাপ করতে পারাটা বিরাট এক অর্জন।’

এভারেস্টের উচ্চতা নিয়ে প্রশ্ন
কিছু ভূতত্ত্ববিদের ধারণা, ২০১৫ সালের শক্তিশালী ভূমিকম্পের প্রভাব পড়েছে মাউন্ট এভারেস্টের উচ্চতায়। রিখটার স্কেলে ৭ দশমিক ৮ মাত্রার ওই ভূমিকম্পে নেপালে প্রায় ৯ হাজার মানুষের মৃত্যু হয়। ভূমিকম্পের প্রভাবে হিমালয়ে ধস নামে। এতে বরফে ঢাকা পড়ে কমপক্ষে ১৮ জন পর্বতারোহীর মৃত্যু হয়। এই ভূতত্ত্ববিদদের মধ্যে কয়েকজন মনে করেন, ওই ভূমিকম্পে এভারেস্টের উচ্চতা কমেছে। কারণ, এর শীর্ষের বরফের স্তূপ কমেছে।

বিজ্ঞানীরা লক্ষ করেছেন, হিমালয়ের লাংটাং হিমালসহ কিছু পর্বতশৃঙ্গের উচ্চতা ওই ভূমিকম্পের পর কমেছে। এসব পর্বতশৃঙ্গের বেশির ভাগেরই অবস্থান নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডুর উত্তরে, ওই ভূমিকম্পের উৎসস্থলের কাছে। এগুলোর উচ্চতা প্রায় এক মিটার পর্যন্ত কমে গেছে ভূমিকম্পের পর।

তবে কয়েকজন ভূতত্ত্ববিদের দাবি, সময়ের পরিক্রমায় এভারেস্টসহ হিমালয়ের কয়েকটি পর্বতশৃঙ্গের উচ্চতা বেড়েছে। ভূগর্ভস্থ টেকটনিক প্লেটের স্থানান্তরের কারণে এমনটা হয়েছে বলে তাঁরা মনে করেন। ভূমিকম্পের একটি বড় কারণ ভূগর্ভের টেকটনিক প্লেটের স্থানান্তর।
নেপালের জরিপ বিভাগের মুখপাত্র দামোদার ঢাকল বলেন, ‘এভারেস্টের উচ্চতা আবার পরিমাপের উদ্যোগের অন্যতম কারণ হলো ২০১৫ সালের ভূমিকম্প।’

যেভাবে পরিমাপ করা হলো উচ্চতা
সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতাকে শূন্য ধরে এভারেস্টের উচ্চতা পরিমাপ করা হয়েছে। নেপালের জরিপকারী দল বঙ্গপোসাগরের পৃষ্ঠকে শূন্য ধরে পরিমাপ করেছে। অন্যদিকে চীনের জরিপকারীরা পীতসাগরের পৃষ্ঠকে শূন্য ধরে এগিয়েছেন বলে জানিয়েছে দেশটির সরকার পরিচালিত ইংরেজি ভাষার দৈনিক চায়না ডেইলি। দুই দলই উচ্চতা পরিমাপে ত্রিকোণমিতির সূত্র ব্যবহার করেছেন।

নেপালের জরিপকারী দল উচ্চতা পরিমাপের অংশ হিসেবে গত বছর এভারেস্টের চূড়ায় আরোহণ করে। আর চীনের দল গত মে মাসে এভারেস্টে চড়ে। এর মাধ্যমে চীনা দলটি ২০২০ সালে এভারেস্টের চূড়ায় ওঠা প্রথম দল। করোনাভাইরাসের মহামারির কারণে নেপাল ও চীন চলতি বছর হিমালয়ে পর্বতারোহণ বন্ধ রেখেছে।

চায়নিজ অ্যাকাডেমি অব সার্ভেয়িং অ্যান্ড ম্যাপিংয়ের সহকারী গবেষক জিয়াং টাও চায়না ডেইলিকে বলেন, ‘জরিপকারীর এভারেস্টের চূড়ায় আলো জ্বালানোর পর নিচের ছয়টি পয়েন্ট থেকে ত্রিকোণমিতির সূত্র ব্যবহার করে উচ্চতা পরিমাপ করা হয়েছে। অর্থাৎ উচ্চতা নির্ণয়ে ছয়টি ত্রিভুজের হিসাব বের করতে হয়েছে।’

উভয় দেশের দলই গ্লোবাল নেভিগেশন স্যাটেলাইট সিস্টেম ব্যবহার করেছে। চীনের দলটি ব্যবহার করেছে নিজেদের কৃত্রিম উপগ্রহের তথ্য। অর্থাৎ তারা চীনের বেইদু নেভিগেশন স্যাটেলাইট সিস্টেম ব্যবহার করেছে। এই ব্যবস্থাকে যুক্তরাষ্ট্রের গ্লোবাল পজিশনিং সিস্টেম বা জিপিএসের প্রতিদ্বন্দ্বী মনে করা হয়। নেপালের দলটি জিপিএস ব্যবহার করেছে।

(সংগৃহীত)

পৃথিবীর সবচেয়ে বড় হাইকিং রুট  কেপ টাউন, সাউথ আফ্রিকা টু মাগাডান, রাশিয়া। ২২,৩৮৭ কিলোমিটার এই রুট পার হতে ৪,৪৯২ ঘন্টা বা ...
06/12/2020

পৃথিবীর সবচেয়ে বড় হাইকিং রুট কেপ টাউন, সাউথ আফ্রিকা টু মাগাডান, রাশিয়া।

২২,৩৮৭ কিলোমিটার এই রুট পার হতে ৪,৪৯২ ঘন্টা বা অনবরত ১৮৭ দিন হাটতে হবে। আর দিনে ৮ ঘন্টা হাটার হিসাব করলে ৫৬২ দিন লাগবে। পুরো এই ট্রিপ এ হাটার পথের হিসাব করলে ১৩ বার এভারেস্ট উঠা নামা সমান পথ অতিক্রম করা হবে।

১৬ টি দেশ অতিক্রম করে এই ট্রিপ কমপ্লিট করতে করতে ট্রাভেলার ৬ টি টাইম জোন, এবং পৃথিবীর সবগুলো আবহাওয়াই পাবে।

চলুন দেখে নেয়া যাক পায়ে হেটে পৃথিবী ঘুরা কিছু মানুষের ব্যাপারে।

১. Dave Kunst & John : উনি অন্যতম ভেরিফাইড ব্যাক্তি পায়ে হেটে পৃথিবী প্রদক্ষিণ করাদের মধ্যে। কুন্সট ও তার ভাই জন ১৯৭০ সালের জুনে পায়ে হেটে যাত্রা শুরু করেন। ইউরোপ-নর্থ আমেরিকা-এশিয়া-ইউরোপ-মিডিল ইস্ট তাদের রুট ছিলো। দুর্ভাগ্যক্রমে আফগানিস্তানে আততায়ীর হাতে মারা যান জন। ১৪৫০ মাইল অতিক্রম করেছিলেন প্রায় ৪ বছরে৷

২. Steven Newman : প্রথম সোলো ট্রেকার হিসেবে তার নাম ওয়ান্ড রেকর্ড এ অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। ৪ বছরে ১৫০০ মাইল পায়ে হেটে অতিক্রম করেছিলেন। যাত্রা পথে ২০ টি দেশ অতিক্রম করেন তিনি।

৩. Fyona Campbell : প্রথম মহিলা হিসেবে পুরো পৃথিবী পায়ে হেটে অতিক্রম করে ওয়ান্ড রেকর্ড করেছিলেন তিনি। ১১ বছরে ২০০০০ মাইল পায়ে হেটে অতিক্রম করেন তিনি।

৪. Gorge Meegan : ২৪২৫ দিনে ১৯০১৯ মাইল পায়ে হেটেছিলেন তিনি ১৯৭৭-১৯৮৩ সালে। সবচেয়ে বেশি দূরত্ব পায়ে হেটে সেই সাথে ওয়েস্টার্ন হ্যামিস্ফায়ার এবং সবচেয়ে বেশি ডিগ্রি এলটিটিউড অতিক্রম করার রেকর্ড টাও তার ঝুলিতে রয়েছে। এছাড়াও তার আরো ৪ টি রেকর্ড রয়েছে পৃথিবী এবং কনটিনেন্ট ক্রস সম্পর্কিত।

৫. Tom Turcich : এই বান্দা তার ২৬ তম জন্মদিনের একদিন আগে বের হয়ে পড়েছিল বেবি ক্যারেজ সহ। ফান্ড জোগাড় এর আগে মাত্র ১০০০ ডলার তার একাউন্টে ছিলো। স্কলারশিপ এ অল্প কিছু টাকাও পেয়েছিলো৷ মজার বিষয় টেক্সাসে সে একটু কুকুর এডপ্ট করেছিলো যার নাম দিয়েছিলো সেভেন্না। সেও তার সাথে " The World Walk " এ হেটেছিলো তার পার্টনার হিসেবে। এছাড়াও সে Theworldwalk নামক ওয়েবসাইট খুলেছিলো এই ট্রেকের ডোনেশন এর জন্য।

তো সাহস করে কেউ বের হয়ে পড়বেন নাকি?

(সংগৃহীত)

বাংলাদেশের এমন বহু ১৩ বছরের ছেলের এখন পানিতে নামতেই ভয়ে হাটু কাপে..., সেখানেই রাব্বির মত বিশ্বয় বালক  ১৩ বছরেরই ছেলে ১৬....
05/12/2020

বাংলাদেশের এমন বহু ১৩ বছরের ছেলের এখন পানিতে নামতেই ভয়ে হাটু কাপে..., সেখানেই রাব্বির মত বিশ্বয় বালক ১৩ বছরেরই ছেলে ১৬.১ কিঃমিঃ বাংলা চ্যানেল(টেকনাফ থেকে সেন্টমার্টিন) সাঁতরে পাড়ি দিয়ে প্রথম স্থান অর্জন করে। রাব্বির মত ছেলেরাই একদিন অলিম্পিকে স্বর্ন পদক অর্জন করে বাংলাদেশের মুখ উজ্জ্বল করবে।

Love ❤️ & Respect ✊

© Reza Bhai

05/12/2020

গতকাল সকালে খুলনা থেকে ট্যুরিস্ট নিয়ে সুন্দরবন যাওয়ার পথে, পানখালী, বটিয়াঘাটা এর কাছে ঘন কুয়াশায় বিপদ জনক ভাবে চরে আটকা পরে, বটম প্লেট ক্ষতিগ্রস্থ হয়ে পানি প্রবেশ করে, এম ভি ডিস্কভার নামক ট্যুরিস্ট জাহাজ টি রুপসা নদীতে ডুবে যায়।

সকল ট্যুরিস্ট রা নিরাপদে নেমে আসে, সবাই সুস্থ ও নিরাপদ রয়েছেন। তথ্য মতে জানা যায়, মাস্টার সাময়িক ভাবে রেস্ট এ থাকা অবস্থায় দায়িত্ব রত সুকানি এর ভূল এর কারনে এমন দু:খ জনক ও মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে।

Address

Dhaka
1229

Telephone

+8801987000343

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Adventure Freaks BD - AFB - এডভেঞ্চার ফ্রিক্স বিডি posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Adventure Freaks BD - AFB - এডভেঞ্চার ফ্রিক্স বিডি:

Videos

Share


Other Dhaka travel agencies

Show All