Over the Year now we have many exotic events coming up round the year.WE ARE NOT A COMMERCIAL ORGANIZATION " ১৯৯৯ সালে বাংলাদেশের সবোর্চ্চ চূঁড়া কেওক্রাডং অভিযানের পর ভ্রমণ প্রিয় ১৩ জন মিলে গড়ে তোলে " ভ্রমণ বাংলাদেশ " নামের এই ক্লাবটি । " আজিমপুরের আমাদের পাঠ চক্রতে প্রথম শুরু হয় " ভ্রমণ বাংলাদেশ " এর কার্যক্রম ।
থাকবো নাকো বদ্ধ ঘরে, দেখব-এবার জগৎটাকে
কেমন করে ঘুরছে মানুষ, যুগান্তরের ঘূর্ণি
পাকে —-
ছেলেবেলায় শেখা এই কবিতাটি মনের ভেতরে যেন সুপ্ত হয়েছিল । তাই বেরিয়ে পড়ার সুযোগ আসা মাত্রই ছুটে বেরুই ঘর থেকে । শুধু পাঠ্য বই কিংবা বই পড়ে নয়, নিজের দেশকে এবার দেখব বাস্তবে, দেশের মানুষকে জানব তাদের কাছে গিয়ে-অনেকটা এই রকম একটি ভাবনা থেকেই বেরিয়ে পড়েছিল আমাদের পাঠচক্রের বন্ধুরা । আমাদের পাঠ চক্র সংগঠনের পরিচালক দিপু ভাইয়ের হাত ধরে পাঠ চক্রের বন্ধুরা আজিমপুরস্থ বড়দায়রা শরীফের ছোট পরিসর থেকে একদিন বেড়িয়েছে প্রিয় মাতৃভূমির অনেক অজানা প্রান্তে ।
দিপু ভাইয়ের হাত ধরে ১৯৯৬ সাল থেকে পাঠ চক্রের অনেক বন্ধুরা ঘুরে বেড়িয়েছে পার্বত্য চট্টগ্রামের রাঙ্গামাটি, বান্দরবান, খাগড়াছড়ির বিভিন্ন অঞ্চল, নিম্নচাপ থাকা সত্ত্বেও অপরূপ সেন্টমার্টিন দ্বীপ, দেখতে গিয়েছে ১০ নম্বর মহাবিপদ সংকেতে কক্সবাজারের টেকনাফ অঞ্চল
।
এরপর বিভিন্ন সময়ে ছুটি পাওয়া মাত্রই বেরিয়ে পড়েছে আমাদের পাঠ চক্র এর বন্ধুরা। দিপু ভাইয়ের বাসায় পাঠ চক্রে- " অসত্যের শৃঙ্খল ভেঙ্গে সত্য আসুক মুক্ত হয়ে" — " আসুন আমরা ভাবতে থাকি কিভাবে হিলারি তেনজিংয়ের উত্তরসূরি হতে পারি " ও The difficult we do immediately the impossible takes a little longer এই তিনটি লেখাকে সামনে রেখে তরুণ প্রজন্মকে অ্যাডভেঞ্চার স্পোর্টস-এ উদ্বুদ্ধ করার জন্য প্রচেষ্ঠা চালান ।
১৯৯৮ সালে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ পাহাড় চূঁড়ায় ওঠার চেষ্টা করে ব্যর্থ হন দিপু ভাই ও তার দল। ১৯৯৯ সালের মে মাস থেকে আবার শুরু হয় অনুশীলন। কয়েক মাস অনুশীলনের পর আমাদের পাঠ চক্র এর বন্ধুরা শুরু করে বান্দরবানে অবস্থিত বাংলাদেশের সবচাইতে উঁচু পাহাড় কেওক্রাডং অভিযান। ১৩ জনের দলের নেতৃত্বে ছিলেন এসজি কিবরিয়া দিপু, দলে আরও ছিলেন আওলাদ হোসেন বুলবুল, মোমতাজউদ্দিন আহম্মেদ, মীর শামছুল আলম বাবু, সাইফুস সাঈদ সানী, আসিফ এহসান ইমন, নাঈম ইকবাল খাঁন সোহাগ, আব্দুল কাদের রাশেদ, মোঃ ওয়াসিমউদ্দিন সুমন, তোয়াসিম আহম্মেদ রানা, কাজী হাসান আব্বাস রাব্বি, কাজী মোক্তার আব্বাস জুয়েল ও রবিউল হাসান খান মনা।
কেওক্রাডং এর চূঁড়ায় ওঠার পর সানী ভাই ভ্রমণে অংশ নেয়া ১৩ জনকে অনুরোধ করেন আমাদের পাঠ চক্রের সহযোগী ভ্রমণ সংগঠন হিসেবে " ভ্রমণ বাংলাদেশ " নামে ক্লাব প্রতিষ্ঠার জন্য। সবাই একমত প্রকাশ করে এবং এভাবেই গঠিত হয় " ভ্রমণ বাংলাদেশ "।
আল্লাহর অশেষ রহমতে কেওক্রাডং অভিযান শেষ হবার পর অপরূপ বান্দরবান ভ্রমণের জন্য আগ্রহ বাড়তে থাকে মানুষের । তৎকালীন বিভিন্ন সংবাদপত্রে আমাদের পাঠ চক্র এর অভিযানের কথা পড়ে অনেকেই আবার আমাদের পাঠ চক্রের বন্ধুদের অনুরোধ করেন এই রূপ ভ্রমণের আয়োজন করার । এ ডাকে সাড়া দিয়ে সবাইকে নিয়ে নিয়মিতভাবে অনুশীলন চলতে থাকে । এর সঙ্গে যোগ হয় হামিদ ভাইয়ের দেয়া পুরনো উক্তির সঠিক প্রকাশ- Perfect Practice Makes a Man or thinks Perfect- এই উক্তিকে সামনে রেখে চলতে থাকে " ভ্রমণ বাংলাদেশ " এর বিভিন্ন কার্যক্রম ।
১৯৯৯ সাল থেকে নিয়মিতভাবে কেওক্রাডং অভিযানের পর আমাদের পাঠ চক্র এর আয়োজনে " ভ্রমণ বাংলাদেশ " এর বন্ধুরা ঢাকার আজিমপুর ও জাতীয় জাদুঘরের সামনে থেকে বেড়ীবাধ দিয়ে মোহাম্মদপুর, মিরপুর,গাবতলী,আমিনবাজার, সাভার বাজার, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়,জাতীয় স্মৃতিসৌধ, ধামরাই পর্যন্ত এবং শাহবাগ ও আজিমপু্র থেকে গাজীপুর, বিরুলিয়া, আশুলিয়া,জিরাবো,কেরাণীগঞ্জের খোলামুড়া, আটি,রুহিতপুর, সিরাজদীখান, তুলসিখালী ব্রিজ,মাওয়া,ভাগ্যকূল, সোনারগাঁয়ের পানাম যাদুঘর পর্যন্ত বিভিন্ন দুরত্বে হাঁটার আয়োজন ও অংশগ্রহণ করছে ।
বান্দরবান থেকে রুমা, বগামুখ, বগালেক হয়ে কেওক্রাডং এর চূঁড়ায় উঠার মধ্য দিয়ে শুরু হয় " ভ্রমণ বাংলাদেশ " এর নিয়মিত ভ্রমণ। এরপর সুংসাংপাড়া, দার্জিলিংপাড়া,রুমানাপাড়া, রাইখাং,পুকুরপাড়া, এনেংপাড়া, সাইকতপাড়া, বাকলাই, জাদীপাইপাড়া,মেজররাব্বিপাড়া,থানচি,লাইরম্পিপাড়া,শেরকরপাড়া, জীবননগর আর্মিক্যাম্প, বলীবাজার, চেমাখাল, টিন্ডু, উন্ডি, ছোটমদক, বড়মদক, রেমাক্রি, রিজুক ঝর্না, বেথেলপাড়া, মুনরেমপাড়া, ব্যাঙছড়ি বাজার, সিপ্পি বা রামাদান, লুংলাইপাড়া, কেওপ্লাংপাড়া,রৌনিনপাড়া,পাইক্ষ্যংপাড়া, থানছিতে অবস্থিত প্রায় ২,৯০০ ফিট টপ ভিউ পয়েন্ট ছাড়াও বান্দরবান শহরস্থ মেঘলা, শৈলপ্রপাত, টাইগারহিল, স্বর্ণমন্দির, চিম্বুক, নীলগিরি, নীলাচল পর্যন্ত " এই অভিযান নিয়মিত পরিচালিত হচ্ছে ।
এছাড়া পাহাড়ের দুই কোল ঘেষে সাঙ্গু নদীতে নৌকা ভ্রমণ " ভ্রমণ বাংলাদেশ " এর একটি নিয়মিত কার্যক্রম।
২০০০ সালে বান্দরবানের বগালেকে সাইফুস সাঈদ সানীর নেতৃত্বে- বাংলাদেশের প্রথম বেসামরিক টেকনিক্যাল ক্লাইম্বিং আয়োজন করে " ভ্রমণ বাংলাদেশ " । এই ক্লাইম্বিং-এ ১২ জন অংশগ্রহণ করে । ২০০৪ সালে" ভ্রমণ বাংলাদেশ " এর প্রতিষ্ঠাতা সদস্য মীর শামছুল আলম বাবু বাংলাদেশের ইতিহাসে প্রথম কৃত্রিম রক ক্লাইম্বিং এর আয়োজন করে । এরপর ২০০৫ সালে বান্দরবানের সাইকতপাড়ায় বাংলাদেশের প্রথম প্রাকৃতিক রক ক্লাইম্বিং ও আয়োজন করে " ভ্রমণ বাংলাদেশ "। দলগত এই প্রাকৃতিক রক ক্লাইম্বিং এ অংশগ্রহণ করে " ভ্রমণ বাংলাদেশ " এর মীর শামছুল আলম বাবু, নাসিমুল হক মার্টিন, মাসুদ আনন্দ, সারোয়ার খাঁন লোদী, রিমন খান ও সালমান সাঈদ। এই রকে প্রথম সামিট করার কারণে মার্টিনের নাম অনুসারে উক্ত রকটিকে " মার্টিন রক " নামে নামকরণ করা হয় ।
" ভ্রমণ বাংলাদেশ " এর অন্যতম আকর্ষণীয় একটি আয়োজন হচ্ছে ঋজুক ঝর্নায় র্যাপলিং। ২০০৭ সালে মীর শামছুল আলম বাবুর নেতৃত্বে এই র্যাপলিং-এ আরো অংশ নিয়েছিল সাদেক হোসেন সনি, নিশাত মজুমদার (নিশু), রিমন খান, বদরুন নেছা রুমা, আফরিন খান, তাছলিমা তাহের তানিয়া ও আরশাদ হোসেন টুটুল ।
২০০৪ সালে হামিদ ভাইয়ের আয়োজনে ঢাকা থেকে সেন্টমার্টিন পর্যন্ত নৌকা ভ্রমণে অংশগ্রহণ করেছিল " ভ্রমণ বাংলাদেশ " এর রবিউল হাসান মনা ।
এরপর ২০০৯ সালের জানুয়ারিতে ঢাকা থেকে সেন্টমার্টিন পর্যন্ত নৌকা ভ্রমণের আয়োজন করে " ভ্রমণ বাংলাদেশ " । আরশাদ হোসেন টুটুলের নেতৃত্বে এই ভ্রমণে আরো ছিলেন মীর শামছুল আলম বাবু, জামান রাহাত, ইসরাফিল খোকন, আনোয়ারউল্লাহ্, রিমন খাঁন, শরিফুল ইসলাম ও বাংলাদেশ নৌ-বাহিনীর প্রাক্তন রেসকিউ ডাইভার মজিবুর রহমান । মাত্র আট দিনে ভ্রমণ সম্পন্ন করে " ভ্রমণ বাংলাদেশ " ।
এরপর ২০১১ সালে সেন্ট মার্টিন দ্বীপ থেকে একটি নৌকা নিয়ে ঢাকা আসতে ব্যর্থ হয় " ভ্রমণ বাংলাদেশ " ।
" ভ্রমণ বাংলাদেশ " এর বন্ধু কাজী হামিদুল হক ও "এক্সট্রিম বাংলা " কর্তৃক আয়োজিত " টেকনাফ থেকে সেন্টমার্টিন " পর্যন্ত সাঁতারে সহযোগিতায় ছিল নাসিমুল হক মার্টিন, আরশাদ হোসেন টুটুল, রিমন খান, মীর শামছুল আলম বাবু এবং রবিউল হাসান মনা ও মাসুদ আনন্দ ছিল ফটোগ্রাফি দলে ।
আকিজ বেভারেজ এর “স্পা” পানির পৃষ্ঠপোষকতায় আয়োজিত " মাউন্টেন মিনি ওয়াকাথন-২০০৮ " এর আয়োজন ও অংশগ্রহণে ছিল " ভ্রমণ বাংলাদেশ " এর জামান রাহাত, আফতাব রহমান, রবিউল হাসান খান মনা ও ইশ্তিয়াক আরেফীন । বান্দরবান থেকে চিম্বুক পর্যন্ত ২৪ কিলোমিটার পাহাড়ী পথ বৃষ্টি ভেজা দিনে -এ ওয়াকাথনে যোগ দিয়েছিল ১৫ জন অংশগ্রহণকারী ।
" ঢাকা সাইক্লিং ক্লাব " এর সঙ্গে ভ্রমণ বাংলাদেশ এর প্রতিষ্ঠাতা সদস্য রবিউল হাসান মনা ১৯৯৮ সালে " টেকনাফ থেকে তেঁতুলিয়া " পর্যন্ত--- " দূষিত পরিবেশ, মাদকতা নয়, সুস্থ পরিবেশ- ক্রীড়ার জয় " শ্লোগান নিয়ে তৎকালীন জাতীয় সাইক্লিষ্ট ও " ঢাকা সাইক্লিং ক্লাব " এর প্রতিষ্ঠাতা সাধারন সম্পাদক আজহারুল ইসলাম মাসুম, জাহিদ চৌধুরী সুমন ও নাসির উদ্দিন রতন এর সঙ্গে সাইকেলে ভ্রমণ করেন ।
২০০০ সালে " ইনডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ " এর ইংরেজি বিভাগের শিক্ষক তৌহিদ-বিন-মুজাফফর ও রবিউল হাসান খান মনা " ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম " পর্যন্ত সাইকেলে ভ্রমণ করেন। " ভ্রমণ বাংলাদেশ " এর পক্ষে কাজী মোক্তার আব্বাস জুয়েল ও রিমন খান ২০০৬ সালে সাইকেলে " ঢাকা থেকে টেকনাফ " পর্যন্ত সাইকেল ভ্রমণ করেন।
এরপর ২০০৮ সালে টিএসএন ক্লথিং এর পৃষ্ঠপোষকতায় " ঢাকা সাইক্লিং ক্লাব " ও "ভ্রমণ বাংলাদেশ " এর যৌথ উদ্যোগে " দূর্নীতিমুক্ত বাংলাদেশ চাই " শীর্ষক শ্লোগান নিয়ে রবিউল হাসান মনা ও শরিফুল ইসলাম--- " তেঁতুলিয়া থেকে টেকনাফ " পর্যন্ত সাইকেল যোগে মাত্র নয় দিনে ভ্রমণ সম্পন্ন করেন।
মহান বিজয় দিবস-২০০৮ উপলক্ষ্যে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার থেকে জাতীয় স্মৃতিসৌধ পর্যন্ত "মাদকমুক্ত তারুন্য- দেশ গড়বে অনন্য " শীর্ষক শ্লোগান নিয়ে সাইকেল ভ্রমণ করে ।
" বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের" আয়োজনে " বাংলাদেশ-কে জানো " – শীর্ষক সাইকেলে মুন্সিগঞ্জ, মানিকগঞ্জ, নারায়নগঞ্জ, জামালপুর, শেরপুর, ময়মনসিংহ, রাঙ্গামাটি, কক্সবাজার, চট্টগ্রাম ও ঢাকা শহর সাইকেলে ভ্রমণ করে ভ্রমণ বাংলাদেশ এর পক্ষে আফতাবুর রহমান, ডা· মাহফুজা আক্তার মৌরি, সাদিয়া সুলতানা সম্পা, শরিফুল ইসলাম, সৈয়দ মুজাক্কির আহসান, রেজাউল করিম, সিফাত নওশিন ফাহমিদা ইতি, জাকির হোসেন, সাব্বির হোসেন জিসান, আবু বকর সিদ্দিক, মোহাম্মদ নাঈম, সাইফুল ইসলাম পিন্টু, আশহাদুল হক সানি, সাইফুল ইসলাম শিমূল, আজহারুল ইসলাম রঞ্জু, আনোয়ার বাবু, মহিউদ্দিন ও রবিউল হাসান মনা ।
চট্টগ্রামের সীতাকুন্ডে অবস্থিত চন্দ্রনাথ পাহাড়ে নিয়মিতভাবে প্রতিবছর ট্র্যাকিং এর মাধ্যমে নতুন নতুন মাউন্টেনিয়ার তৈরির কার্যক্রম শুরু হয় ১৯৯৯ সাল থেকে। ২০০৪ সালে বাংলাদেশে পর্বতারোহনের উপর একটি চমৎকার আলোকচিত্র প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হয় চারুকলা ইনিষ্টিটিউট এর জয়নুল আবেদীন গ্যালারী-২- এ । মীর শামছুল আলম বাবুর তোলা ৪০টি ছবি নিয়ে " মাউন্টেন ফটোগ্রাফি-১ " শিরোনামের এই প্রদর্শনী বাংলাদেশের সকল তরুন-তরুনীকে মাউন্টেনিয়ারিং সহ সকল অ্যাডভেঞ্চার স্পোর্টসে আসার জন্য আরো আগ্রহী করে তোলে ।
২৯ মে ২০০৮ বিশ্বব্যাপী প্রথমবারের মত " এভারেস্ট দিবস " পালিত হয়। এভারেস্ট ডে-২০০৮ উপলক্ষে চারুকলা ইনস্টিটিউট এর বিপরীতে ছবির হাটে আলোকচিত্র ও ভিডিওচিত্র প্রদর্শনীর আয়োজন করে " ভ্রমণ বাংলাদেশ " । প্রথমবারের মত ২৯ মে ২০০৯ দ্বিতীয়বারও এভারেস্ট দিবস পালন করে " ভ্রমণ বাংলাদেশ " । এভারেস্ট ডে-২০০৯ উপলক্ষে চারুকলা ইনস্টিটিউট এর বিপরীতে ছবির হাটে আলোকচিত্র ও ভিডিওচিত্র প্রদর্শনীর আয়োজন করে " ভ্রমণ বাংলাদেশ " ।
এছাড়া আজিমপুরস্থ আমাদের পাঠ চক্র ও মাওলা বখ্শ সরদার ট্রাস্টে আলোকচিত্র ও ভিডিওচিত্র প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়।
বাংলাদেশের মাউন্টেনিয়ারিং এর সঠিক ইতিহাস তুলে ধরতে মীর শামছুল আলম বাবু উদ্যোগ নেন। বিভিন্ন পত্র পত্রিকায় লেখালেখির পাশাপাশি " হিমালয় এভারেস্ট ও বাংলাদেশ " নামে ২০০৭ সালে একটি বই প্রকাশ করেন তিনি ।
এরই ধারাবাহিকতায় " ভ্রমণ বাংলাদেশ " এর সদস্য সাদেক হোসেন সনি ও রিমন খান নিজ উদ্যোগে "হিমালয়ান মাউন্টেনিয়ারিং ইনস্টিটিউট (এইচ·এম·আই·) " থেকে পর্বতারোহনের উপর প্রাথমিক পর্বতারোহন প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেন। এরপর সাদেক হোসেন সনি নিজ উদ্যোগে এইচএমআই থেকে পর্বতারোহনের উপর উচ্চতর পর্বতারোহন প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেন ।
২০০৪ সালে " বিএমটিসি" এর গঠন প্রক্রিয়ায় সক্রিয় অংশগ্রহণের পর বিএমটিসি আয়োজিত বিভিন্ন প্রশিক্ষণে " ভ্রমণ বাংলাদেশ " এর বন্ধুরা অংশগ্রহণ করে। যার মধ্যে ভারতের দার্জিলিং এ অবস্থিত এইচ·এম·আই· থেকে ২০০৪ সালে প্রাথমিক পর্বতারোহন ও উচ্চতর পর্বতারোহন প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেন মীর শামছুল আলম বাবু ও সাদিয়া সুলতানা সম্পা। নেপালের হিমালয়ে অবস্থিত মেরাপিক অভিযানে " ভ্রমণ বাংলাদেশ " এর মীর শামছুল আলম বাবু ও সাদিয়া সুলতানা সম্পা অংশগ্রহণ করে ।
সাদিয়া সুলতানা সম্পার নেতৃত্বে মেয়েদের ৮ সদস্যের একটি দল বিএমটিসি কর্তৃক আয়োজিত " বিশ্ব নারী দিবস-২০০৬ " উপলক্ষে প্রথম মহিলা দল হিসেবে কেওক্রাডং বিজয় করে। এরপর সাদিয়া সুলতানা সম্পার নেতৃত্বে মেয়েদের ৫ সদস্যের একটি দল " বিএমটিসি " কর্তৃক আয়োজিত " এভারেস্ট বেইস ক্যাম্প ' অভিযানে অংশগ্রহণ করে। মেয়েদের এই অভিযানে অংশগ্রহণ করে আফরিন খান, বদরুন নেসা রুমা, নিশাত মজুমদার, জেসমিন আলী। মাউন্টেনিয়ারিং এ অসাধারন সাফল্যের জন্য এর সাদিয়া সুলতানা সম্পা অনন্যা শীর্ষ দশ-২০০৬ পুরস্কার লাভ করে। ।
মীর শামছুল আলম বাবু এইচ·এম·আই· -থেকে এ-গ্রেড সহকারে মাউন্টেনিয়ারিং প্রশিক্ষক কোর্স সম্পন্ন করেন। মীর শামছুল আলম বাবু ' নেহেরু মাউন্টেনিয়ারিং ইনস্টিটিউট " - থেকে এ-গ্রেড সহকারে মাউন্টেনিয়ারিং সার্চ এন্ড রেসকিউ ট্রেনিং কোর্স সম্পন্ন করেন।
" ওয়ার্ল্ড মাউন্টেন ডে-২০০৫ " উপলক্ষে মানিকগঞ্জ থেকে ঢাকা পর্যন্ত ৬৪ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়েছিল " ভ্রমণ বাংলাদেশ " এর রবিউল হাসান খান মনা । ২০০৭ সালে " ভ্রমণ বাংলাদেশ " এর মীর শামছুল আলম বাবু, সাদেক হোসেন সনি, রিমন খান ও রবিউল হাসান মনা ভারতের দার্জিলিং এ অবস্থিত এইচ·এম·আই· থেকে টাইগার হিল পর্যন্ত ট্র্যাকিং করে।
' নর্থ আলপাইন ক্লাব বাংলাদেশ " প্রতিষ্ঠার পর " ভ্রমণ বাংলাদেশ " এর সহযোগিতায় সীতাকুন্ড পাহাড়ে দিনব্যাপী পর্বতারোহন কৌশল প্রশিক্ষণ ও ক্যাম্পিং- এর আয়োজনে সহযোগিতা করে " ভ্রমণ বাংলাদেশ " এর মীর শামছুল আলম বাবু , সাদেক হোসেন সনি ও রিমন খান । নর্থ আলপাইন ক্লাব বাংলাদেশ এর আয়োজনে জাঙ্গল সারভাইবাল কোর্স ও মাউন্টেনিয়ারিং টেকনিক প্র্যাকটিস-এ মৌলভীবাজার শ্রীমঙ্গলের লাউয়াছড়া বনে প্রশিক্ষণে সহযোগিতা করেন ভ্রমণ বাংলাদেশ এর মীর শামছুল আলম বাবু। নেপালে নর্থ আলপাইন ক্লাব বাংলাদেশের আয়োজনে লাংসিসারি পর্বত অভিযানে অংশগ্রহণ করেন " ভ্রমণ বাংলাদেশ " এর মীর শামছুল আলম বাবু , আফরিন খান ও রিমন খান ।
বিশ্বের সর্ববৃহৎ সমুদ্র সৈকতে আয়োজিত চ্যালেঞ্জ অব দ্যা লংগেষ্ট বিচ -২০০৭ টেকনাফ থেকে কক্সবাজার ১০০ কি·মি· ব্যাপী হাঁটায় সেফটি অ্যাসিসটেন্ট ফর ইমার্জেন্সী (সেইফ) ও যাত্রীক টুরিজ্যম এর পক্ষে হাঁটায় অংশ নিয়েছিল " ভ্রমণ বাংলাদেশ " এর সাদেক হোসেন সনি ও রবিউল হাসান মনা ।
সেইফের পক্ষে বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবায় সহযোগিতায় ছিলেন রাষ্ট্রপতি পদকপ্রাপ্ত রেডক্রিসেন্ট স্বেচ্ছাসেবক " ভ্রমণ বাংলাদেশ " এর সদস্য নাসিমুল হক মার্টিন, রোকসানা ইয়াসমিন রোজী, আরশাদ হোসেন টুটুল,ইসরাফিল খোকন ও রিমন খান।
বাংলা নববর্ষ-১৪১৩ ও ১৪১৪ উপলক্ষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি সংলগ্ন সোহ্রাওয়ার্দী উদ্যানের পশ্চিম গেইটে আয়োজিত সেইফের সঙ্গে বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবায় সহযোগিতায় ছিলেন " ভ্রমণ বাংলাদেশ " এর সদস্য নাসিমুল হক মার্টিন, আরশাদ হোসেন টুটুল, ইসরাফিল খোকন, রিমন খান, সাদেক হোসেন সনি ও রবিউল হাসান মনা ।
" স্যোসাল ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংক লিমিটেড" এর সহযোগিতায় বিশ্বের সর্ববৃহৎ সমুদ্র সৈকতে " এসআইবিএল- অ্যাডভেঞ্চার ইন দ্যা লংগেষ্ট বিচ-২০০৯ " শিরোনামে কক্সবাজার থেকে টেকনাফ ৮৩ কি·মি· ব্যাপী হাঁটার আয়োজন করে " ভ্রমণ বাংলাদেশ " । তিন দিন ব্যাপী এই হাঁটায় ২৫ জন অংশগ্রহণকারী অংশগ্রহণ করে ।
কক্সবাজারে অনুষ্ঠিত " চ্যালেঞ্জ অব দ্যা লংগেষ্ট বিচ -২০০৭ " "টেকনাফ থেকে কক্সবাজার" ১০০ কি·মি· হাটায় অংশগ্রহনকারীদের সংগঠন " সাহসী বাংলাদেশ "- এর প্রথম বর্ষপূর্তি উপলক্ষে আয়োজিত শাহবাগ থেকে আশুলিয়া পর্যন্ত ৩৫ কি·মি· হাঁটার আয়োজন ও অংশগ্রহণে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেয় " ভ্রমণ বাংলাদেশ " এর সকল সদস্য ।
" ভ্রমণ বাংলাদেশ "এর আয়োজনে " তেঁতুলিয়া থেকে টেকনাফ " ১০১০কিমি হাঁটা সর্ম্পূন করে । মো: শরীফুল ইসলাম ও ইশতিয়াক আরেফিন মাত্র ২৬ দিনে
চলমান বিশ্ব প্রাকৃতিক সপ্তাশ্চার্য নির্বাচনে প্রচার ও প্রসারের অংশ হিসেবে বাংলাদেশ জাতীয় ফুটবল দল এর সকল খেলোয়াড়, ম্যানেজার ও কোচ সহ সকল কর্মকর্তার ভোট গ্রহণ করে " ভ্রমণ বাংলাদেশ " ।
বিএমটিসি আয়োজিত "প্রথম বাংলা ম্যারাথন "-২০০৮ আয়োজন ও অংশগ্রহণে ছিল " ভ্রমণ বাংলাদেশ " এর আবু বকর সিদ্দিক, আরশাদ হোসেন টুটুল, ইসরাফিল খোকন, সাদেক হোসেন সনি, রবিউল হাসান খান মনা, নাসিমূল হক মার্টিন ও রিমন খান ।
" ভ্রমণ বাংলাদেশ " নিয়মিত ভ্রমণের অংশ হিসেবে এর সদস্যরা বিভিন্ন সময়ে সেন্টমার্টিন ও ছেড়াদ্বীপ, বিশ্বের সর্ববৃহৎ ম্যানগ্রোভ ফরেস্ট সুন্দরবন, হাতিয়া ও নিঝুম দ্বীপ, চকোরিয়ার ম্যানগ্রোভ ফরেস্ট, বাংলাদেশের একমাত্র পাহাড়ী দ্বীপ মহেশখালী, কুতুবদিয়া, সাগরকন্যা কুয়াকাটা, বিরিশিরি দুর্গাপুর, অপরূপ গজনী, সাতছড়ি ও লাউয়াছড়া বন, শ্রীমঙ্গলের চা-বাগান, মাধবপুরলেক, সুনামগঞ্জ হাসনরাজার বাড়ী, টাঙ্গুয়ার হাওড়, রবীন্দ্রনাথের শিলাইদহ কুঠিবাড়ী, মেহেরপুর গাংনীর আমঝুপি কুঠিবাড়ী, মুজিবনগর সরকারের প্রথম অস্থায়ী কার্যালয়, দিনাজপুরের কান্তজীউ মন্দির, কুমিল্লার ময়নামতি, বগুড়ার মহাস্থানগড়, নওগাঁর পাহাড়পুর, চাঁপাইনবাবগঞ্জের কানসাট, সোনা মসজিদ, গাজীপুরের ভাওয়াল জাতীয় উদ্যান, নাটোরের রাণী ভবানীর প্রসাদ, পাকুটিয়া জমিদার বাড়ি, দিনাজপুরের রামসাগর, বরিশালের দুর্গাসাগর, মুন্সিগঞ্জের ইদ্রাকপুর দুর্গ, বাবা আদমের মসজিদ,যমুনা রিসোর্ট, মধুটিলা ইকোপার্ক, লাউচাপড়া, সীতাকুন্ডের ইকোপার্ক, মাধবকুন্ডের ঝর্না, দুলাহাজরার সাফারী পার্ক, টেকনাফের মাথিনের কূপ ও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের বাঙ্কার, চট্টগ্রাম ও কুমিল্লার ওয়ার সিমেট্রি, কাপ্তাই এর চা-বাগান ভ্রমণ করে।
ভ্রমণ বাংলাদেশ এর সদস্যরা উৎসব উদ্যাপনের অংশ হিসেবে ময়মনসিংহের হালুয়াঘাটে গারোদের ওয়ান্না উৎসব, বিজু ও সাংগ্রাই উৎসবে রাঙ্গামাটি, খাগড়াছড়ি, রাজপুন্যাহ-এ বান্দরবান, কঠিন চিবরদান অনুষ্ঠানে রাঙ্গামাটি, বাউল মেলায় কুষ্টিয়ার ছেউড়িয়াতে বাউল সম্রাট লালনের আখড়া, রাশমেলায় সুন্দরবনের দুবলার চর, রাশমেলায় শ্রীমঙ্গলের আদমপুর, টাঙ্গাইল এর চড়কমেলা, চট্টগ্রামের জব্বারের বলি খেলা, কক্সবাজারের জাতীয় ঘুড়ি উৎসব, পুরনো ঢাকায় সাকরাইন উৎসব, ধামরাই এ চড়কমেলা উপভোগ করে ।
ভ্রমণ বাংলাদেশ এর পরবর্তী কার্যক্রমগুলোর মধ্যে জনসচেতনতা বৃদ্ধিমূলক শ্লোগান নিয়ে -, বাংলাদেশের বিভিন্ন নদীতে নদী রক্ষার আহবান জানিয়ে সাঁতার ও নৌ-র্যালী, বান্দরবান থেকে বলিপাড়া পর্যন্ত সাইক্লিং, রুমা থেকে কেওক্রাডং পর্যন্ত সাইক্লিং, বান্দরবান থেকে চিম্বুক, বলিপাড়া হয়ে থানচি পর্যন্ত হাইকিং, স্বাধীনতা দিবস ও বিজয় দিবস উপলক্ষে ট্রায়থলন, ভারতের দার্জিলিংস্থ সান্দাকফু তে ট্র্যাকিং, দার্জিলিং থেকে টাইগার হিল পর্যন্ত হাইকিং সহ আরও অ্যাডভেঞ্চার ও জনসচেতনতা বৃদ্ধিমূলক কার্যক্রম উল্লেখযোগ্য ।
Positive Thinking Create a Positive Result- এই মূলমন্ত্রে বিশ্বাসী " ভ্রমণ বাংলাদেশ " শুধুমাত্র ভ্রমণ সংগঠনই নয়। ভ্রমণ এর পাশাপাশি সংগঠনটি বিভিন্ন সময়ে সামাজিক কার্যক্রমেও সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করে থাকে। দেশের বিভিন্ন প্রাকৃতিক দূর্যোগে দূর্গতদের সাহায্যার্থে ছুটে যায় ভ্রমণ বাংলাদেশ ।
" ভ্রমণ বাংলাদেশ " এর বন্ধুরা নিয়মিত ভাবে স্বেচ্ছায় রক্তদান করে যাচ্ছে। এছাড়া " বিশ্ব রক্তদাতা দিবস " " ভ্রমণ বাংলাদেশ " ও " ঢাকা সাইক্লিং ক্লাব " যৌথভাবে দিনব্যাপি রক্তের গ্রুপ সনাক্তকরণ, সাইকেল র্লী, পদযাত্রার আয়োজনে করে । সাইকেল ররলির মাধ্যমে সাইক্লিস্টগণ রক্তদান সম্পর্কে উৎসাহিত করার শ্লোগান নিয়ে ঢাকা শহর ভ্রমণ করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি সংলগ্ন সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের পশ্চিম গেটের সামনে রক্তের গ্রুপ সনাক্তকরণ কর্মসূচী সকলের মাঝে ব্যাপক উৎসাহের সৃষ্টি করে ।
সামাজিক দায়বদ্ধতার অংশ হিসেবে ২০০০ সালে সাতক্ষীরা অঞ্চলে বন্যা দুর্গতদের মাঝে দুর্গম এলাকায় ত্রাণ বিতরণ করা হয়। সিডর-এ পিরোজপুর ভান্ডারীয়ার প্রত্যন্ত চরাঞ্চলে ভ্রমণ বাংলাদেশ এর সদস্য আরিফ ও ভান্ডারীয়াবাসীর সহযোগিতায় নগদ অর্থসহ শিশু খাদ্য বিতরণ করা হয়।
সিডর আক্রান্তদের সহযোগিতার জন্য বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন কর্তৃক আয়োজিত ঢাকার ফুটবলের জনপ্রিয় ঢাকা আবাহনী লিমিটেড ও ঢাকা মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব এর মধ্যকার চ্যারিটি ফুটবল ম্যাচের টিকেট বিক্রির কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করে " ভ্রমণ বাংলাদেশ " । প্রতি বৎসর শীতার্ত মানুষের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরন " ভ্রমণ বাংলাদেশ " এর সামাজিক দায়বদ্ধতার অংশ।
সুদীর্ঘ এক যুগের পথপরিক্রমায় বিভিন্ন কার্যক্রমে " ভ্রমণ বাংলাদেশ " কে সহযোগিতা করেছে টিএসএন ক্লথিং লিমিটেড, জাহান আরা ক্লিনিক, মাওলা বখ্শ সরদার ট্রাস্ট, ঢাকা সাইক্লিং ক্লাব,নেচার এড্যভেঞ্চার ক্লাব, চারুকলা ইনস্টিটিউট এর শিক্ষক ও ছাত্রছাত্রীবৃন্দ, আকিজ বেভারেজ, ইনডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ, মাউন্টেন ডিউ, যাত্রীক ট্যুরিজম, সেইফ, বাংলাদেশ ট্র্যাকিং ক্লাব, ঢাকা বেইস ক্যাম্প, সাহসী বাংলাদেশ, স্যোসাল ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংক লিমিটেড, নেপচুন এ্যাড এজেন্সি, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, বাংলাদেশ রাইফেলস, বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন, বাংলাদেশ ফুটবল রেফারিজ এসোসিয়েশন, বাংলাদেশ অলিম্পিক এসোসিয়েশন, সেনাবাহিনীর সাবেক প্রধান লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অবঃ) মাহবুবুর রহমান, গাজী গোলাম দস্তগীর (বীরপ্রতীক) এম·পি· ও গাজী গ্রুপ, সাবেক ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, ঢাকার সাবেক মেয়র মোহাম্মদ হানিফ, চট্টগ্রামের মেয়র এ·বি·এম· মহিউদ্দিন চৌধুরী, ঢাকার মেয়র ও সাবেক ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী সাদেক হোসেন খোকা, জোবেরা রহমান লিনু, জিনিয়াস ওপেন স্কাউট গ্রুপ, ভারতীয় দূতাবাস, নেপালস্থ বাংলাদেশী দূতাবাস, ওশেনিক স্কুবা ডাইভিং সার্ভিস, রেসকিউ স্কুবা ডাইভিং সার্ভিস, চিটাগাং ফটোষ্ট্যাট, আমাদের পাঠ চক্র, প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর, মিনহাজুল আবেদীন নান্নু, ফওজুল করিম তারা ভাই সহ আরো অনেকে।
" ভ্রমণ বাংলাদেশ " বাংলাদেশের অ্যাডভেঞ্চার জগতের একটি অন্যতম সংগঠন হিসেবে ইতিমধ্যে পরিচিতি লাভ করেছে । মহাবিশ্বের সৃষ্টির অপার বিস্ময় দেখা ও জানার তথা অজানাকে জানবার ও অ্যাডভেঞ্চার জগতে যেকোন ধরনের অভিযান পরিচালনা ও সহযোগিতার জন্য " ভ্রমণ বাংলাদেশ " কাজ করে চলেছে নিরলস ও নিঃস্বার্থভাবে। আগামী দিনে এর কার্যক্রম গুলোর বিস্তৃতী ঘটবে এই প্রত্যাশা নিয়ে এগিয়ে চলেছে ভবিষ্যতের অজানা প্রান্তে।