Panchagarh tourist management centre

Panchagarh  tourist management centre একটি সিদ্ধান্ত ই পারে, জীবনের গল্পটি বদলে দিতে 🫰
(3)

Night at Dahuk resort 📍PANCHAGARH plabon 😍
02/11/2024

Night at Dahuk resort
📍PANCHAGARH
plabon 😍

১/ বাইক রাইডিং (১ জন) ১০ টি দর্শনীয় স্থান = ২৪৯৯ টাকা মাত্র ২/ শুধু গাইডিং ফি = ১৫০০ টাকা মাত্র ৩/ কোয়ালিটি খাবার ( দুপু...
31/10/2024

১/ বাইক রাইডিং (১ জন) ১০ টি দর্শনীয় স্থান = ২৪৯৯ টাকা মাত্র
২/ শুধু গাইডিং ফি = ১৫০০ টাকা মাত্র
৩/ কোয়ালিটি খাবার ( দুপুরের /রাতের জন্য ) ভর্তা / কবুতরের মাংস / হাসের মাংস /ভূনা মাংস / শীতকালীন শাক দিয়ে ঐতিহ্যবাহী রান্নার হোটেল।
৪/ রাতে মনোরম পরিবেশে থাকার জন্য হোটেল এবং ফটোগ্রাফি ব্যাবস্থা আছে।
(চলুন ঘুরি শীতের নগরী)

তেঁতুলিয়ার বিভিন্ন স্থান থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘার তোলা ছবি..
29/10/2024

তেঁতুলিয়ার বিভিন্ন স্থান থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘার তোলা ছবি..

কাঞ্চনজঙ্ঘা কেন দেখা যায় ও কেন দেখা যায়না? এবং অন্যান্য ! শরৎ ও হেমন্তে পঞ্চগড় সহ আশেপাশের এলাকা থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘা সহ হিম...
28/10/2024

কাঞ্চনজঙ্ঘা কেন দেখা যায় ও কেন দেখা যায়না? এবং অন্যান্য !

শরৎ ও হেমন্তে পঞ্চগড় সহ আশেপাশের এলাকা থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘা সহ হিমালয় পর্বত মালার অনেকগুলো শৃঙ্গ দেখা যায় এটা নিয়ে মানুষের বেশ সন্দেহ, জল্পনা কল্পনা ছিল। অনেকে মস্তিষ্ক ব্যবহার করার চেয়ে ঠাট্টা মশকরা করাকে বুদ্ধিমানের কাজ মনে করে নিজেই হ্যাস্যস্পদ হয়েছিলো। এমন মানুষ এখনো আছে তবে সংখ্যায় কম।

মানুষের বিশ্বাস অবিশ্বাসে অবশ্য হিমালয় পর্বতমালা ও পঞ্চগড়ের কিছু যায় আসেনি। প্রায় ৫ কোটি বছর আগে যখন হিমালয় পর্বতমালা সৃষ্টি হয়েছে তখন থেকেই পঞ্চগড় থেকে হিমালয়া দেখা যায়। আমার কয়েকটা ছবি নিয়ে ১৫/১৬ সালের দিকে সোশ্যাল মিডিয়ায় সে কি যুদ্ধ! আমরা পঞ্চগড়ের মানুষ ছোটবেলা থেকেই কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখতে দেখতে বড় হয়েছি। আর সেটা মানুষকে বিশ্বাস করানো যাচ্ছে না। বড়ই বিড়ম্বনা। পরে রণে ভঙ্গ দিয়ে ছবি তোলায় মনোযোগ দিয়েছি।

যা হোক পঞ্চগড় থেকে এখন কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখার ব্যাপারটা সারাদেশে মোটামুটি প্রতিষ্ঠিত। প্রতিবছর এই মৌসুমে কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখতে হাজার হাজার পর্যটক আসেন তেতুলিয়াতে। বলতে গেলে তেতুলিয়ার খানিকটা চেহারাই বদলে গেছে কাঞ্চনজঙ্ঘার বদৌলতে।

কিন্তু চিত্রটা বরাবর এমন ছিল না। বছর দশেক আগেও যখন তেঁতুলিয়ায় শেখ ফরিদ আর কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখতে যেতাম তখন মানুষজন হাসাহাসি করত। কাজ কর্ম নাই পাহাড় পর্বত দেখার জন্য ভোর থেকে বসে থাকে। ডাকবাংলোর পাশে কাঠের বেঞ্চে আমরা দুই তিনজন আর দুই একটা কুকুর ছাড়া কেও থাকতো না ঐ ভোরে।

পৃথিবী সূর্যকে আরো একপাক ঘুরে এলো , চিরাচরিত নিয়মে আবার শরৎ এলো , হেমন্ত এলো কিন্তু কাঞ্চনজঙ্ঘার দেখা নেই। সেপ্টেম্বরে একটু উঁকি দিয়েছিলো কিন্তু এর পর আর খবর নেই। সারাদেশ থেকে মানুষজন আসছে। না দেখতে পেয়ে হতাশ হয়ে ফিরে যাচ্ছে।

প্রতিদিন সারাদেশ থেকে ভাই ব্রাদাররা জিজ্ঞেস করেন কবে দেখা যাবে কবে আসবো। সবার উৎসাহে ভাটা পরে যায় তাও কষ্টে বলি দেখা যাচ্ছেনা। ভাবলাম আজ কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখা যাওয়া না যাওয়ার ব্যাপারটা একটু আলোচনা করি।

কাঞ্চনজঙ্ঘা বা হিমালয় পর্বত মালার কিছু অংশ পঞ্চগড় থেকে আমরা কেন দেখতে পাই ?

সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ৮ হাজারি ক্লাবের গর্বিত সদস্য কাঞ্চনজঙ্ঘার উচ্চতা ৮৫৮৬ মিটার বা ২৮১৬৯ ফিট। অর্থাৎ সাড়ে আট কিলোমিটার উঁচু একটা পর্বত শৃঙ্গ। কাঞ্চনজঙ্ঘার শিখর থেকে তেঁতুলিয়ার এয়ার ডিস্ট্যান্স ১৩৫ কিলোমিটার । সাড়ে আট কিলোমিটার উঁচু একটা পর্বত শৃঙ্গ ১৩৫ কিলোমিটার দূর থেকে দেখা যাবে এটা খুব স্বাভাবিক ব্যাপার। ১৩৫ কেন ৩০০ কিলোমিটার দূর থেকেও দেখা যাবে। এর পর পৃথিবীর বক্রতা বাঁধা হয়ে দাঁড়াবে।

কাঞ্চনজঙ্ঘার কলোসাল হাইট এবং কাঞ্চনজঙ্ঘা থেকে আমাদের স্বল্প/সুবিধাজনক দূরত্বের কারণেই আমরা পঞ্চগড় ও পার্শ্ববর্তী জেলা থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখতে পাই। পীথাগোরাসের সাহায্য নিয়ে ব্যাপারটা আরও গাণিতিক করা যায় কিন্তু প্রয়োজন নেই আমি মনে করি।

সারা বছরের অন্যান্য সময় যে কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখা যায় না ব্যাপারটা তাও না। আমি মে মাসেও দেখেছি। সে এক অন্যরকম অভিজ্ঞতা! একদম অচেনা কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখেছিলাম সেদিন। সে গল্প আরেকদিন হবে।

এখন দেখতে পাচ্ছি না কেন ? বা সেপ্টেম্বর- নভেম্বর ছাড়া সারা বছর দেখতে পাইনা কেন ? বা অক্টোবর নভেম্বর এ সবচেয়ে ভালো কেন দেখা যায় ?

আমরা কোন জিনিস দেখতে চাইলে সেই জিনিস থেকে আলো এসে আমাদের চোখে পৌঁছতে হবে তবেই তা দেখতে পাবো। লম্বা যাত্রা করার পর আলো যত স্ট্রং থাকবে তত ভালো ছবি চোখের মাধ্যমে আমাদের মস্তিস্কে তৈরি হবে।

আমরা যখন কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখি তখন ১৩৫+ কিলোমিটার দূর থেকে সেই আলো এসে আমাদের চোখে ধরা দেয়। আমরা উপভোগ করতে পারি অনন্য এক সৌন্দর্য। আকাশ ফুঁড়ে দেখা যায় পৃথিবীর তৃতীয় সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ। গণিত তো বলেই দিয়েছে ৩০০+ কিলোমিটার দূর থেকেও দেখা যাবে। কিন্তু তার পরে এত দূর থেকে হিমালয়া দেখা যাওয়া একটা দুর্দান্ত ব্যাপার।
প্রকৃতির এটা দারুণ ফেনোমেনন! একটা দারুণ খেয়াল।

এই খেয়াল হলো আবহাওয়ার খেলা বা এটমোস্ফেরিক কন্ডিশন
কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখতে পাওয়াটা দারুণ ব্যাপার এই জন্য যে যখন আমরা কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখি তখন ১৫০-২০০ কিলোমিটার বা তার ও অধিক সরল রেখায় আলোকরশ্মি তেমন বাঁধাপ্রাপ্ত হয়না। আকাশ থাকে মেঘমুক্ত। শুধু মেঘ মুক্তই না এর সাথে জড়িত অনেক গুলো ফ্যাকটর। সব ফ্যাকটর গুলো যখন মিলে যায় আমরা তখনি দেখতে পাই কাঞ্চনজঙ্ঘা।

অক্টোবর-নভেম্বর বছরের সবচাইতে পরিষ্কার মাস। কারণ বর্ষার মৌসুমি বায়ু সাধারণত সেপ্টেম্বরেই বিদায় নেয়। বৃষ্টিও কমে যায়। বায়ুমণ্ডলে স্থির অবস্থা বিরাজ করে। মেঘ ও কমে আসে। ফলে আকাশ ও পরিষ্কার হয়ে যায়।

আমাদের পরিষ্কার আকাশ বাতাস উপহার দেয়ার জন্য সবচেয়ে বড় ভূমিকা পালন করে তাপমাত্রা। হেমন্তের এই সময়ে তাপমাত্রা কমে আসে। অপেক্ষাকৃত কম তাপমাত্রা পৃথিবীর পৃষ্ঠ থেকে আর্দ্রতার এভাপোরেশন বা বাষ্পীভবন কমিয়ে ফেলে, যার ফলে বায়ুমণ্ডলে আর্দ্রতা কম হয়। আর্দ্রতা কম হয় ফলে মেঘের গঠন ও কম হয়। বেলা বাড়ার সাথে সাথে তাপমাত্রা বেড়ে যায় ফলে মেঘ জমতে থাকে।

আর কিছু বিষয় ভিজিবিলিটি বা দৃশ্যমানতা কমিয়ে ফেলে যেমন পলুট্যান্টস , ধূলিকণা, জ্বলীয় বাষ্প এমন আরো অনেক বায়ুমন্ডলীয় কণা যা বাতাসে ভেসে বেড়ায় । বায়ুমণ্ডলে যখন এই কণাগুলোর সাথে আলোর সংঘর্ষ হয় তখন আলো স্ক্যাটার্ড বা বিক্ষিপ্ত হয়ে চারিদিকে ছড়িয়ে পড়ে ফলে ভিজিবিলিটি কমে যায়। চোখ ঝিলমিল করে। আমরা দূরের জিনিস পরিষ্কার দেখতে পাইনা। এই সময়টাতেই আমরা দেখি সাদা আকাশ বা দিগন্তে সাদা আবছা আবছা কুয়াশার মত।

যখন তাপমাত্রা কমে যায় তখন বাতাসের আর্দ্রতা ধরে রাখার ক্ষমতাও কমে যায়। বাতাস ঠান্ডা হয়ে গেলে বাতাস আর বায়ুমণ্ডলীয় কণাদের ওজন ধারে রাখতে পারেনা ফলে তারা নিচে নামতে থাকে। বাতাস পরিষ্কার হয়ে যায়। কাঞ্চনজঙ্ঘার বরফ দেশ থেকে আসা আলোকরশ্মি আর বাঁধা পায়না ফলে আমরা ঝকঝকে কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখতে পাই।

যেদিন আমরা কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখি সেদিন কতগুলো এটমোস্ফেরিক প্যারামিটার এর পারস্পরিক বোঝাপড়ায় ১৫০ কিলোমিটার সরল রেখায় আবহাওয়া পরিষ্কার থাকে। এটা চাট্টিখানিক ব্যাপার নয়।

ঐ সরল রেখায় তেঁতুলিয়া থেকে শুরু করে উপরের দিকে বাকডোগরা, কার্শিয়াং, ঘুম, দার্জিলিং, লেবং, জোরেথাং, পেলিং ,ইয়াকসাম, লামপোখরি, গোয়েচালা লেক এই অঞ্চলগুলি পার হয়ে তারপর কাঞ্চনজঙ্ঘা শৃঙ্গ। এর মধ্যে শুধু মাত্র একটা এলাকায় কোন দিন যদি আবহাওয়া অনুকূল না হয় তাহলে আমরা আর কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখতে পাবোনা।
পঞ্চগড়ে মেঘমুক্ত ঝলমলে আবহাওয়া কিন্তু জোরেথাং মেঘে ঢাকা। আর কোন উপায় নেই পর্বত দেখার। ঝড়,বৃষ্টির মত এটার পূর্বাভাস করা খুবই মুশকিল।

অক্টোবর মাস চলছে, তেঁতুলিয়া/ পঞ্চগড় চলে এলাম কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখে ফেললাম ব্যাপারটা এতটাও সোজা না। এটা পুরোটাই আবহাওয়ার খেয়াল। গত বছর যেদিন ঝলমলে ছবি তুলেছি এই বছর সেদিন দূরের গাছপালাও দেখা যায় না।
কেও যদি বলে এক্সাক্টলি কবে আসলে কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখতে পারব এটা বলা সম্ভব নয়। এটা শুধু মাত্র উপরওয়ালা জানেন।

তবে দুই একদিনের পূর্বাভাস এর একটা সহজ পদ্ধতি বলি অক্টোবর - নভেম্বর এর কোন সন্ধ্যায় পঞ্চগড়ে দাঁড়িয়ে উত্তর দিগন্তের খানিক উপরে ছোট ভাল্লুক দেখতে পান তাহলে খুব জোরালো সম্ভাবনা থাকে যে পরদিন ভোরে কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখতে পাবেন। একটু বামে বড় ভাল্লুক দেখতে পেলেও হবে।

বড় ভাল্লুক আর ছোট ভাল্লুক হলো Ursa Major আর Ursa Minor নক্ষত্রমন্ডলী যা উত্তর আকাশে দেখা যায়। আর Polaris বা ধ্রুবতারা হলো Ursa Minor এর উজ্জ্বলতম নক্ষত্র। এটা বছরের সব সময় প্রায় একই জায়গায় থাকে। প্রাচীনকাল থেকে মানুষ এই তারার সাহায্যেই দিক নির্ধারণ করেছে। যা প্রায় কাঞ্চনজঙ্ঘার উপরেই থাকে। দিগন্তের খানিক উপরের তারকা মন্ডলী দেখতে পাওয়া মানে দিগন্ত পরিষ্কার। মাথার উপরের নক্ষত্রমন্ডলী দেখলে হবেনা। সেদিন গিদ্দা পাহাড়, কার্শিয়াং শহরের আলোও দেখা যাবে।কপালে থাকলে ভোরে কাঞ্চনজঙ্ঘা !

কাঞ্চনজঙ্ঘা আমাদের পঞ্চগড়ের মানুষদের শৈশবের একটা গুরুত্বপূর্ণ চরিত্র। হেমন্ত এলেই স্কুল যেতে যেতে, দাদু বাড়ি যেতে সকালে কাঞ্চনজঙ্ঘাও ছিল আমার সাথী। ফটোগ্রাফির সাথেও কাঞ্চনজঙ্ঘা ওতপ্রোত ভাবে জড়িত। কিন্তু এখন আর আগের মত লম্বা সময় ধরে দেখা যায় না।

এই যে পৃথিবীকে আমরা দিনে দিন অস্থির করে তুলছি ,অতিরিক্ত দূষণের কারণে বৈশ্বিক গরম বাড়ছে। আবহাওয়া চরমভাবাপন্ন হয়ে যাচ্ছে। এদিকে মানুষের কোন খেয়াল ই নেই। সবাই ভোগতত্ত্বে বিশ্বাসী হয় উদর পুর্তি করে চলছে, যেন আজীবন বেঁচে থাকবে। এই উদরগুলোর চাপে পৃথিবীর কথা ভাবার মানুষেরা কোণঠাসা।

এই যে কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখা যাচ্ছেনা করে সবাই হাপিত্যেশ করছে। আমার বাস ভাঁড়া গেলো।সময় গেলো কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখতে পেলাম না ধুর ! কিন্তু কেও ভাবছে না কেন এত দীর্ঘ সময় এমন অস্বাভাবিক আবহাওয়া । কেন এত গরম , কেন অসময়ে বন্যা?

এখন কি বলা ভুল হবে এই বছরের অত্যধিক গরমের কারণেই আমরা এখন ভালোভাবে কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখতে পাচ্ছি না ? গত বছর ও তেমন ই ছিল প্রায় ! আগামীদিন এগুলোতে কি হবে আল্লাহ মালুম।

একটা কথা ভুলে গেলে চলবেনা পৃথিবীর আমাদের দরকার নেই আমাদের ই পৃথিবীকে দরকার।

ছবিটি গত বছর তোলা। হতাশ হওয়ার কিছু নেই যারা দূর থেকে আসবেন আর একটু ধৈর্য্য ধরেন। সাগর একটু অস্থির , সাগর শান্ত হলে দ্রুত আবহাওয়া ঠিক হবে আশা করি। আমি আপডেট দিব ইনশাআল্লাহ !
Firoz Al Sabah ভাইয়া😇

সময় পেলে পঞ্চগড় তেতুলিয়া সুন্দর জায়গা ঘুরে আসুন। , যেখানে না গেলে বুঝাই যায় না কতটা ভালো লাগার জায়গা😍
14/10/2024

সময় পেলে পঞ্চগড় তেতুলিয়া সুন্দর জায়গা ঘুরে আসুন। , যেখানে না গেলে বুঝাই যায় না কতটা ভালো লাগার জায়গা😍

শীত শীত লাগে 😴😴
14/10/2024

শীত শীত লাগে 😴😴

আলহামদুলিল্লাহ পঞ্চগড় থেকে শো রাত ৩ টায় শেষ করে বাসায় আসলাম সকাল ৭:২০ এ

❤️

আসলেই পথ বুঝি খুবি অল্প 😇
12/10/2024

আসলেই পথ বুঝি খুবি অল্প 😇

সময় পেলে পঞ্চগড় তেতুলিয়া সুন্দর জায়গা ঘুরে আসুন। , যেখানে না গেলে বুঝাই যায় না কতটা ভালো লাগার জায়গায়
11/10/2024

সময় পেলে পঞ্চগড় তেতুলিয়া সুন্দর জায়গা ঘুরে আসুন। , যেখানে না গেলে বুঝাই যায় না কতটা ভালো লাগার জায়গায়

হামার রংপুর বিভাগের পঞ্চগড়ের সমতল ভূমির চা বাগান সাথে কাঞ্চনজঙ্ঘার সাক্ষাৎ!🥲Kanchanjunga view from bangladesh কুয়াশার চ...
10/10/2024

হামার রংপুর বিভাগের পঞ্চগড়ের সমতল ভূমির চা বাগান সাথে কাঞ্চনজঙ্ঘার সাক্ষাৎ!🥲

Kanchanjunga view from bangladesh

কুয়াশার চাদর সরিয়ে সূর্য যখন উঁকি দেয় তখন স্নিগ্ধ আলােয় ঝলমল করে কাঞ্চনজঙ্ঘা।

শীতের আগমনে সবার মনে আনন্দের সীমানা পেরিয়ে যাক। শীতের সকালের কুয়াশা মাখা কাঞ্চনজঙ্ঘা যেনো সকল সৌন্দর্য কেও হার মানায়। শীতের কুয়াশা, সকালের স্নিগ্ধতা, প্রকৃতির অপরুপ সাজ, এ যেন অন্য এক নিরবতা!❣️💯

বাংলার বুকে একখন্ড ইউরোপ 🔥📌পঞ্চগড় কাজী এন্ড কাজী টি স্টেট
10/10/2024

বাংলার বুকে একখন্ড ইউরোপ 🔥

📌পঞ্চগড় কাজী এন্ড কাজী টি স্টেট

কাঞ্চনজঙ্ঘার পাদদেশে পঞ্চগড় ভ্রমণে আপনাকে স্বাগতম 🥰 একদিনের পঞ্চগড় পরিদর্শনে থাকছে -বাইকে ভ্রমণ ,সাথে দুই বেলা খাবার প্...
10/10/2024

কাঞ্চনজঙ্ঘার পাদদেশে পঞ্চগড় ভ্রমণে আপনাকে স্বাগতম 🥰
একদিনের পঞ্চগড় পরিদর্শনে থাকছে -বাইকে ভ্রমণ ,সাথে দুই বেলা খাবার প্যাগেজ।
বিস্তারিত জানতে ম্যাসেজ করুণ 😍
অক্টোবর -নভেম্বর অফার

আজ শরৎ এর স্নিগ্ধ ভোরে দেখা মাউন্ট সিনিওলচু ! মেঘের চাঁদরে মুখ লুকিয়েছিল কাঞ্চনজঙ্ঘা ।Firoz Al Sabah vai 😍
10/10/2024

আজ শরৎ এর স্নিগ্ধ ভোরে দেখা মাউন্ট সিনিওলচু ! মেঘের চাঁদরে মুখ লুকিয়েছিল কাঞ্চনজঙ্ঘা ।
Firoz Al Sabah vai 😍

10/10/2024

অক্টোবর আর তেতুলিয়া 😍🥰

18/05/2024

তোমাদের অপেক্ষার অবসান...
GST গুচ্ছভুক্ত ২৪ বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি আপডেট-
মেরিট পজিশননে নাম আসা শিক্ষার্থীদের অনলাইনে আবেদন শুরু ২০ মে
👉 মোট ০৪টি মেরিটে ভর্তি শেষ হবে।
👉 ভর্তি কার্যক্রম শেষ হবে ২০ জুলাই।
👉 প্রত্যেক ক্যাম্পাসে ক্লাস শুরু হবে ১ আগষ্ট।

যেকোনো বিষয়ে তথ্য জানতে কমেন্ট করো।

10/01/2024

Address

Dhaka
1207

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Panchagarh tourist management centre posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Panchagarh tourist management centre:

Videos

Share

Category

Nearby travel agencies