03/05/2024
🇺🇸 আমেরিকার ভিসা পাওয়া খুবই সহজ!!!যদি সঠিক নিয়মে ভিসা প্রসেসিং করা যায়। বর্তমান সময়ে কিছু এজেন্সি
ভিসা প্রসেসিং বিষয়টাকে এতটা জটিল করে তুলেছে যা সাধারন মানুষের পক্ষে বোঝা কঠিন। এজন্য
আমরা আপনার আমেরিকার টুরিস্ট ভিসা সঠিকভাবে প্রসেসিং এর সম্পূর্ণ দায়িত্ব নিচ্ছি। আমরা
আমাদের অভিজ্ঞ টিম দ্বারা এ কাজটি করে থাকি।
✅ যোগ্যতা অনুযায়ী আমেরিকান ভিসা পাওয়ার ব্যাপারটা পরিস্কারভাবে জেনে রাখা দরকার। পার্শ্ববর্তী দেশগুলো এবং ভালো কিছু দেশ ভ্রমণ করে থাকলে আমেরিকান ট্যুরিস্ট ভিসা পাওয়াটা অনেকাংশে সহজ হয়ে যায়।
🤔 তবে প্রশ্ন হলো কোন দেশ ভ্রমণ না করে সাদা পাসপোর্ট নিয়ে আমেরিকান ভিসা পাওয়া কি তাহলে অসম্ভব?
👉 হ্যা- সম্ভব। বিশেষ কিছু উপায়ে আপনি চাইলে ভিসা পেতে পারেন। যদি আপনার নিজ পরিবারের কেউ অর্থাৎ বাবা-মা, ভাই-বোন, ছেলে মেয়ে, স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে কেউ আমেরিকাতে থাকে তাহলে আপনি সাদা পাসপোর্টেও আমেরিকার ভিসা পাবেন। এছারাও বাংলাদেশ প্রেক্ষাপট অনুযায়ী আপনার সামাজিক ও অর্থনৈতিক অবস্থা যদি অনেক ভালো হয়ে থাকে এবং যদি আত্মবিশ্বাস এর সাথে ইন্টারভিউ দিতে পারেন তাহলে অবশ্যই সাদা পাসপোর্টে আমেরিকার ভিসা পেতে পারেন।
🤔 অনেকের মনে প্রশ্ন জাগে-
🇺🇸 আমেরিকান ট্যুরিস্ট ভিসার জন্য ইনভাইটেশন এর প্রয়োজন আছে কি না?
👉 উত্তর- কোন প্রয়োজন নেই। তবে কনফারেন্স, সেমিনার অথবা মেলায় যোগদান করলে ট্যুরিস্ট ভিসার ক্ষেত্রে ইনভাইটেশন এর প্রয়োজন রয়েছে।
🇺🇸 ডকুমেন্টস এর কি প্রয়োজন আছে?
👉 আমেরিকান ট্যুরিস্ট ভিসার জন্য ডকুমেন্টস এর কোন প্রয়োজন নেই। এ ক্ষেত্রে কোনো প্রকার ডকুমেন্ট এম্বাসি সচরাচর দেখতে চায় না। তবে মেডিক্যাল/ স্টুডেন্ট/ বিজনেস ভিসার জন্য ডকুমেন্টস প্রয়োজন হয়।
🇺🇸 কন্ট্রাক্টে কি আমেরিকান ভিসা করা যায়?
👉 উত্তর- না। লিংক কিংবা লবিং এর কথা বলে অনেকেই প্রতারণার ফাঁদ পেতে থাকে। এদের প্রতারণায় কখনই পা দিবেন না। আমেরিকান এম্বাসিতে কোন লিংক কিংবা লবিং এর কোন সুযোগ নেই।
🇺🇸 আমেরিকান ট্যুরিস্ট ভিসা সাধারনত ৫ বছরের মাল্টিপল ভিসা হয়ে থাকে। এই ৫ বছরের ভিসার মেয়াদে আপনি চাইলে অনেকবার আমেরিকা যাতায়াত করতে পারবেন।
✅ আমেরিকান ট্যুরিস্ট ভিসার জন্য আপনাকে যা করতে হবে-
১। একটি এপ্লিকেশন ফর্ম (DS-160 ফর্ম) পুরন
করতে হবে।
২। ডেট পাওয়ার পর একটি সংক্ষিপ্ত ইন্টারভিউ
দিতে হবে।
👉 সঠিক ও নির্ভুল তথ্য দিয়ে DS-160 ফর্ম পুরন করতে পারলে ভিসা পাওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি থাকে।
✅ এম্বাসি ফী জমা দেয়ার জন্য যা যা প্রয়োজন-
১. পাসপোর্টের স্ক্যান কপি
২. ফোন নাম্বার
৩. ইমেইল আইডি
✅ এপ্লিকেশন করার জন্য যা যা প্রয়োজন-
১. ছবি ২×২ সাইজ সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড (ল্যাব কপি)
২. মা -বাবার জন্ম তারিখ
৩. শিক্ষাগত সকল তথ্য
৪. আমেরিকায় যদি আপনার পরিচিত কেউ থেকে
থাকে তার তথ্য।
৫. স্বামী বা স্ত্রীর তথ্য
৬. ব্যবসা/চাকরি জনিত সকল তথ্য
৭. পূর্ববর্তী ট্রাভেল হিস্ট্রি (৫ বছরের মধ্যে)
৮. কোনো সংস্থায় জড়িত থাকলে সেই সংস্থার নাম
✅ আমরা যে সকল সার্ভিস দিয়ে থাকবো-
১. DS-160 ফর্ম সঠিক ও নির্ভুল ভাবে পূরণ করে
দিবো।
২. ইন্টারভিউ ডেট রিশিডিউল এর মাধ্যমে এগিয়ে
নিয়ে আসবো।
৩. ইন্টারভিউ এর সম্পুর্ণ গাইডলাইন দিয়ে দিবো।
৪. ইন্টারভিউ এর জন্য যে সকল ডকুমেন্টস প্রয়োজন
তা সঠিক ভাবে প্রস্তুত করে দিবো।
🇺🇸 আমরা আমেরিকার যেসব ভিসা প্রসেসিং করে থাকি-
১. ভিজিট ভিসা (B1/B2)
২. ড্রপ বক্সের মাধ্যমে ভিসা রিনিউ।
৩. ইন্টারভিউ ডেট রিসিডিউল করা হয়।
৪. ইমিগ্রান্ট ভিসার ওয়েলকাম লেটার পাওয়ার পরবর্তী প্রসেসিং করা
হয়।
📞 আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে ফোন করুন-
01711022452 (WhatsApp)
📧 Email: [email protected]
✅ যদি ফোন এ নেটওয়ার্ক জনিত কারনে আমাদের কে পাওয়া না যায় তবে Whatsapp এ ম্যাসেজ করে রাখুন, আমারাই আপনার সাথে যোগাযোগ করব অথবা সরাসরি অফিস এসে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো।
👉 দ্রুত রেসপন্স পেতে সরাসরি ফোন করুন অথবা whatsapp এ knock করুন।
👉 আসলে বাস্তবতা হলো আমেরিকার ৫ (পাঁচ) বছরের মাল্টিপল এন্ট্রি ট্যুরিস্ট ভিসা (B1-B2) বাংলাদেশ থেকে পাওয়া খুবই সহজ, যদি আপনি সঠিক পন্থায় এবং সঠিক প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে ভিসা প্রসেসিং করেন! 🇺🇸🇺🇸🇺🇸
✨ আমরা অনেকেই আমেরিকার ভিসার জন্য আবেদন করতে ভয় পাই, কারণ আমরা মনে করে থাকি অন্য সব উন্নত দেশগুলোর মতো ট্যুরিস্ট ভিসা প্রসেসিং এর সময় অনেক ডকুমেন্টস সাবমিট করতে হয়, পূর্বেই বায়োমেট্রিক্স নেয়া হয় এবং পরে ইন্টারভিউ এর মাধ্যমে ভিসা ইস্যু অথবা রিফিউস করা হয়।
কিন্তু আমেরিকান ট্যুরিস্ট ভিসার (B1-B2) ক্ষেত্রে পদ্ধতিটি সম্পূর্ণই ভিন্ন এবং সহজ! 💖
এই ভিসা পাওয়ার জন্য অনেক বেশী কাগজপত্র দরকার নেই! এমনকি আপনার ব্যাংক স্টেটমেন্ট বা এসেট ভ্যালুয়েশনও চাইবে না! এছাড়াও আপনার যদি একাধিক দেশ ভিজিট করা থাকে তাহলে সেটা নিঃস্বন্দেহে ভিসা পাওয়ার ক্ষেত্রে একটা সহায়ক ভূমিকা পালন করবে, কিন্তু এর অর্থ এই নয় যে বিভিন্ন দেশ ভিজিট করা থাকলেই আপনি আমেরিকার ভিসা পেয়ে যাবেন। 🇺🇸 🗽
✅ আপনার যদি সঠিক কৌশল জানা থাকে তাহলে সাদা পাসপোর্টেও সহজেই আপনি আমেরিকার ভিসা পেতে পারেন!🇺🇸💖
🗽 আমেরিকান ট্যুরিস্ট ভিসার প্রথম দুইটি ধাপ হলোঃ
১। সিজিআই প্রোফাইল তৈরি করা।
২। ভিসা ফি এর রিসিপ্ট প্রিন্ট আউট করে ইস্টার্ন ব্যাংকের (EBL) যে কোনো ব্রাঞ্চে অফলাইনে জমা দেওয়া |আর আপনার যদি (EBL) ব্যাংকে একাউন্ট থাকে তাহলে (EBL) ব্যাংকের APP-এর মাধ্যমে অনলাইন-এ ভিসা ফি জমা দিতে পারবেন।
✅ আমেরিকান মাল্টিপল এন্ট্রি ট্যুরিস্ট ভিসা বাংলাদেশ থেকে সাধারণত ৫ বছরের জন্য দেওয়া হয় এবং এই ভিসাটি মূলতো ২টি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় এর উপর ভিত্তি করে হয়ে থাকে।
✨ প্রথমত : DS-160: Online Nonimmigrant এপ্লিকেশন ফর্ম এর উপর।
✨ দ্বিতীয়ত : ভিসা অফিসারের সাথে একটি শর্ট ইন্টারভিউ এর উপর।
✅ DS -160 ফর্ম কেন গুরুত্বপূর্ণ ?
- যেহেতু আমেরিকান ট্যুরিস্ট ভিসা ব্যক্তিগত তথ্য ও ইন্টারভিউ ভিত্তিক, তাই DS-160 ফর্মে সকল ব্যক্তিগত ও পারিবারিক তথ্য নির্ভুল ও সঠিকভাবে প্রদান করতে হয়। একটা বিষয় মনে রাখবেন, সঠিকভাবে DS-160 এপ্লিকেশন ফর্মটি পূরণ করলে আপনার ভিসা পাওয়ার সম্ভাবনা ৭০% নিশ্চিত হয়ে যাবে।
✅ ভিসা অফিসারের সাথে ইন্টারভিউ কেমন হবে?
- ভিসা অফিসারদের বেশিরভাগ প্রশ্ন আপনাদের দেওয়া DS-160 ফর্ম এর উপর ভিত্তি করেই হয়ে থাকে। ইন্টারভিউয়ের উপর মূলত বাকী ৩০% সম্ভবনা নির্ভর করে। এছাড়া সাক্ষাৎকারের সময়কাল মূলত ২-৩ মিনিটের হয়ে থাকে (কারো কারো ক্ষেত্রে ৫-১০ মিনিট পর্যন্ত দীর্ঘ হয়)। এই অল্প সময়ে ভিসা অফিসারগণ মূলত আপনাদের সাইকোলজিকালি পরীক্ষা করে। আপনার বডি ল্যাঙ্গুয়েজ, বাচনভঙ্গি, ড্রেস আপ থেকে শুরু করে আপনি কিভাবে কনসুলার অফিসারদের প্রতিটি প্রশ্নের সু-ব্যাখ্যা সংক্ষেপে দিতে পারছেন সবকিছুর উপর বিবেচনা করে তারা তাৎক্ষণিকভাবে একটি সিদ্ধান্ত নেয়। এছাড়াও আপনি কেন আমেরিকা যাবেন তার সুনির্দিষ্ট কারণ দেখাতে হবে। ইন্টারভিউ এর সময় ভিসা অফিসারদের বুঝাতে হবে যে, আপনার আমেরিকা যাওয়ার সুনির্দিষ্ট কারণ আছে এবং আপনি আমেরিকায় যাবেন এবং নির্ধারিত সময়ের মধ্যে ফিরে আসবেন, তাহলেই আপনার ভিসা হবে।
✅ তাই, আপনি যখন আমেরিকার ট্যুরিস্ট ভিসার (B1+B2) জন্য আবেদন করবেন, তখন অবশ্যই আপনার DS-160 ফর্মটি কোন দক্ষ এবং অভিজ্ঞ হাতে পূরণ করতে হবে। কেননা, DS-160 ফর্ম সঠিকভাবে পূরণ করতে না পারলে এটি শুধুমাত্র আপনার রিফিউজ এর কারণই হবেনা, বরং পরবর্তীতে আবেদন করার সময়েও জটিলতা সৃষ্টি করবে।
♨️ সতর্কতাঃ অনেক এজেন্সি বা ব্যক্তিবর্গ আপনাকে কন্ট্রাক্টে ভিসা নিশ্চয়তার প্রলোভন দেখিয়ে আমেরিকায় যাওয়ার মিথ্যা আশ্বাস দিয়ে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিতে পারে। সবসময়ই মনে রাখবেন আমেরিকান ভিসা কখনই কন্ট্রাক্টে অথবা চুক্তিভিত্তিক হয় না। তাই এ ধরনের লোভনীয় ফাঁদে না পড়ে অবশ্যই বিশ্বস্ত প্রতিষ্ঠান এবং দক্ষ ব্যক্তি দ্বারা আবেদন করুন।
🎯 আমাদের প্রতিষ্ঠানেই কেন আসবেন?
⭐️ বাংলাদেশে আমরাই একমাত্র প্রতিষ্ঠান যারা সুদীর্ঘ ২ বছর ধরে সততা এবং সুনামের সাথে শুধুমাত্র আমেরিকান ট্যুরিস্ট ভিসার (B1-B2) প্রসেসিং করে থাকি।
⭐️ আমরা সিজিআই প্রোফাইল তৈরি এবং DS-160 ফর্ম সঠিক ও নির্ভুল ভাবে পূরণ করে থাকি |
⭐️ আমরা আপনাকে অভিজ্ঞ কাউন্সিলরের মাধ্যমে ইন্টারভিউ এর সম্পুর্ণ গাইডলাইন ও ট্রেনিং দিবো যা আপনার ভিসা পাওয়ার ক্ষেত্রে সহায়ক হবে এবং ইন্টারভিউতে আপনার আত্মবিশ্বাস বাড়িয়ে দিবে।
⭐️ এখানে রিশিডিউল এর মাধ্যমে আপনার ইন্টারভিউ ডেট এগিয়ে নিয়ে আসার ব্যবস্থা রয়েছে ।
⭐️ আমরা রিফিউস ফাইল গুলো খুব ভালো ভাবে এনালাইস এবং সংশোধন করে পরবর্তীতে ভিসা পাওয়ার চ্যান্স বাড়িয়ে তুলতে সক্ষম |
⭐️ আমরা (B1-B2) ভিসা সম্পর্কিত সকল ধরণের টেকনিকাল সাপোর্ট দিয়ে থাকি।
🔈তাই আর দেরী না করে, বিস্তারিত জানতে আজই আমাদের অফিসে যোগাযোগ করুন। 🥰
বিস্তারিত জানতে কল করুন -
📲 +8801711022452