আমাদের গন্তব্য

আমাদের গন্তব্য আমাদের গন্তব্য একটি ট্রাভেল গ্রুপ।
(3)

বাংলাদেশের সবচেয়ে উঁচু মসজিদ, সাজেক জামে মসজিদ।এই মসজিদে এবার ইনশাআল্লাহ নামাজ পড়ার তৌফিক হবে। আগামী ৬ই জুন রাতে আমরা যা...
28/05/2024

বাংলাদেশের সবচেয়ে উঁচু মসজিদ, সাজেক জামে মসজিদ।
এই মসজিদে এবার ইনশাআল্লাহ নামাজ পড়ার তৌফিক হবে। আগামী ৬ই জুন রাতে আমরা যাচ্ছি সাজেক। সময় ও সুযোগ করে আপনিও চলুন।
মেঘের ডাকে সাজেক
আমাদের গন্তব্য
আমাদের গন্তব্য
#আমাদের_গন্তব্য
হ্যাপি ট্রাভেলিং 💚

আবারও রেমালের বিরুদ্ধে মায়ের মত ঢাল হয়ে দাঁড়িয়েছিল আমাদের গর্বের সুন্দরবন। ঘূর্ণিঝড় রেমালের ভয়াবহ তাণ্ডব থেকে ফের উপকূলক...
27/05/2024

আবারও রেমালের বিরুদ্ধে মায়ের মত ঢাল হয়ে দাঁড়িয়েছিল আমাদের গর্বের সুন্দরবন।

ঘূর্ণিঝড় রেমালের ভয়াবহ তাণ্ডব থেকে ফের উপকূলকে রক্ষা করতে ঢাল হয়ে দাঁড়িয়েছিল বিশ্বের সর্ববৃহৎ ম্যানগ্রোভ বন সুন্দরবন। এ ম্যানগ্রোভ বনের কারণেই উপকূল এলাকায় জলোচ্ছ্বাসের পানি, দমকা বাতাস প্রবল বেগে প্রবেশ করতে পারে না। তারপরও এই ঝড়ে সুন্দরবনের গাছপালা ও প্রাণীকূল পানির নিচে তলিয়ে আছে। আল্লাহ পাক সুন্দরবন সহ সকল উপকূলীয় জেলার হেফাজত করুক।
উপকূলে আঘাত হানার সময় ঘূর্ণিঝড় রেমালের গতিবেগ ছিল ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ১২০ কিলোমিটার, কিন্তু সুন্দরবনের গাছপালার কারণে সেটির প্রভাব ঘণ্টায় ৮০ কিলোমিটারের মতো অনুভূত হয়।
প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময় মূলত সুন্দরবনের ওপর দিয়ে দুই ধরনের ধাক্কা যায়। প্রথমত তীব্রগতির বাতাস ও এরপর জলোচ্ছ্বাস। উপকূলীয় এলাকা থেকে বড় বড় শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় ঠেকাতে এর আগেও ঢাল হিসেবে কাজ করেছে সুন্দরবন। বিশেষ করে ২০০৭ সালের ১৫ নভেম্বর ঘূর্ণিঝড় সিডর এবং ২০০৯ সালের ২৫ মে ঘূর্ণিঝড় আইলার তাণ্ডব থেকে এই বন উপকূলকে রক্ষা করেছে। যদিও সেই দুর্যোগে বড় ধরনের ক্ষতির শিকার হয়েছিল বনাঞ্চল।
আমাদের সবার সুন্দরবন রক্ষার ব্যাপারে সোচ্চার হওয়া উচিৎ। সুন্দরবনের গাছপালা ও প্রাণীকূলের যথাযথ রক্ষণাবেক্ষণে সরকারের পাশাপাশি সবার মনোযোগী হতে হবে।

আমাদের গন্তব্য
আমাদের গন্তব্য
#আমাদের_গন্তব্য

সিলেটের পথে আমাদের গন্তব্য বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিমদুটি পাতা একটি কুড়ির দেশ সিলেট। আমাদের গন্তব্যের এবারের গন্তব্য চা...
27/05/2024

সিলেটের পথে আমাদের গন্তব্য

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম
দুটি পাতা একটি কুড়ির দেশ সিলেট। আমাদের গন্তব্যের এবারের গন্তব্য চায়ের দেশ সিলেটের হযরত শাহজালাল (রঃ) ও হযরত শাহ পরান (রঃ) এর মাজার জিয়ারত, পাথর ও পাহাড়ি নদীর চোখ জুড়ানো মিলনস্থল ভোলাগঞ্জ সাদা পাথর এবং বাংলাদেশের বৃহত্তম সোয়াম্প ফরেস্ট রাতারগুল, আর সব শেষে নট দ্যা লিস্ট বাংলাদেশের ১ম চা বাগান মালিনীছড়া চা বাগান। তাহলে আর দেরি কেন ব্যাগ গুছিয়ে বেড়িয়ে পড়ুন আমাদের গন্তব্যের সাথে সিলেট।

যারা যেতে আগ্রহী তারা অবশ্যই ইভেন্ট ডিটেইলস ভালোভাবে পড়ে নিবেন।

💠তারিখঃ ৩১শে মে ২০২৪ শুক্রবার
ইভেন্ট ফী- ১৫১৫৳

🚫কোন হিডেন চার্জ নেই

🕙যাত্রা শুরুঃ ৩০শে মে ২০২৪ বৃহস্পতিবার রাতঃ ১০.০০টা সায়দাবাদ
🕕যাত্রা শেষঃ ১লা জুন ২০২৪ শনিবার ভোরঃ ৬.০০টা সায়দাবাদ

💠আমরা যা যা দেখবোঃ
♻️হযরত শাহ জালাল (রঃ) এর মাজার
♻️হযরত শাহ পরান (রঃ) এর মাজার {এটা সময় সাপেক্ষে, নিজ উদ্যোগে ও খরচে শহর থেকে যেতে হবে}
♻️ভোলাগঞ্জ সাদা পাথর
♻️রাতারগুল সোয়াম্প ফরেস্ট
♻️মালনীছড়া চা বাগান

💠ইভেন্ট ফীর অন্তর্ভুক্ত বিষয়গুলোঃ
✅ঢাকা-সিলেট-ঢাকা আপ-ডাউন বাস ভাড়া
✅একদিনে দুইবেলা খাবার খরচ (সকালের নাস্তা ও দুপুরের লাঞ্চ)
✅ভোলাগঞ্জের নৌকা ভাড়া
✅রাতারগুলের নৌকা ও এন্ট্রি খরচ
✅গাইড খরচ

💠ইভেন্ট ফীর অন্তর্ভুক্ত নয় যে বিষয়গুলোঃ
❌রাতের খাবার
❌ যাওয়া আসার হাইওয়ে ব্রেকে খাওয়া দাওয়ার খরচ
❌ ব্যক্তিগত খরচ
❌ ইভেন্টে উল্লেখ নেই এমন কোন খরচ

🍛খাবারে যা যা থাকছেঃ
🔅সকালে- ডিম, খিচুড়ি।
🔆দুপুরে- সাদা ভাত, মুরগীর মাংস, ডাল, ভর্তা।

🔰ইভেন্টের বিস্তারিত নিম্নে দেওয়া হলোঃ
৩০শে মে বৃহস্পতিবার রাত ১০.০০টার দিকে সায়দাবাদ থেকে রওনা হয়ে ৩১শে মে শুক্রবার ভোরে সিলেট পৌঁছাব। তারপর পাঁচ ভাই বা পানসিতে নাস্তা শেষে ভোলাগঞ্জ সাদা পাথরের উদ্দেশ্যে চলে যাবো। পথিমধ্যে পড়বে বাংলাদেশের ১ম চা বাগান মালিনীছড়া চা বাগান। দুটি পাতা একটি কুড়ির চা বাগানে হবে ফটোসেশান। চা বাগানের সৌন্দর্য দেখে আবার ভোলাগঞ্জের অভিমুখে যাত্রা করবো। ওখানে ঘুরে গোসল করে দুপুরের লাঞ্চ সেরে নিবো। এরপরের গন্তব্য সোয়াম্প ফরেস্ট রাতারগুল। বিকালটা এখানে কাটিয়ে সিলেট শহরে চলে আসবো। হযরত শাহজালাল (রঃ) জিয়ারত শেষ করে সময় থাকলে নিজ উদ্যোগে শাহ পরান (রঃ) মাজার জিয়ারত করতে চলে যেতে পারেন। জিয়ারত, ঘুরা ও খাওয়া দাওয়া শেষে রাত ১০.০০টার দিকে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা দিবো। ১লা জুন শনিবার খুব ভোরে ঢাকা থাকতে পারবো ইনশাআল্লাহ।

💰ইভেন্ট ফীঃ ১৫১৫৳
👤বুকিং ফীঃ ১০২০৳ (অফেরতযোগ্য)

বুকিং ও বিস্তারিত জানতে আমাদের কল করুন অথবা ইনবক্স করুনঃ

সাইদুর রহমান রাব্বী- 01842329986 (বিকাশ)
আরিফুল ইসলাম জুয়েল- 01830874458 (নগদ)

🍀এছাড়া আমাদের এডমিন প্যানেলের যেকারো সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।

🎒যা যা নিতে হবেঃ
▶️ যেহেতু এটা ডে ট্যুর সেহেতু হালকা ব্যাগপ্যাক নিতে পারেন (ভোলাগঞ্জে গোসল করার জন্য)
▶️পলিথিন (ভেজা কাপড় আনার জন্য)
▶️গামছা
▶️পাওয়ার ব্যাংক
▶️মোবাইল প্রটেক্টর
▶️ব্যক্তিগত ঔষধ ও প্রসাধনী

⚜️ট্যুরে যাওয়ার জন্য কিছু বিষয় অবশ্যই জেনে রাখতে হবে
🚫বুকিং অনুযায়ী সিট কনফার্ম করা হবে "আগে আসলে আগে পাবেন ভিত্তিতে সিট প্ল্যান দেওয়া হবে,"
🚫ভ্রমণ পিয়াসী মন থাকতে হবে,
🚫সময় মেইনটেইন করতে হবে
🚫ট্যুর গাইডের নির্দেশনা মেনে চলবে হবে,
🚫গ্রুপ ট্যুরে যাওয়ার মন মানসিকতা থাকতে এবং সে অনুযায়ী সবার সাথে মিশতে হবে,
🚫কোন প্রকার অ্যালকোহল বহন করা যাবে না,
🚫প্রকৃতি বিনষ্ট হয় এমন কোন কাজ করা যাবে না,
🚫গ্রুপের কারো সাথে খারাপ আচরণ বা কেউ কষ্ট পায় এমন কোন কার্যকলাপ করা যাবে না।

📘আমাদের গ্রুপ সম্পর্কে আরো জানতে ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রামে ক্লিক করুনঃ

https://www.facebook.com/groups/646029773198576/?ref=share

https://www.facebook.com/amadergontobbo/

I'm on Instagram as . https://www.instagram.com/invites/contact/?i=49fpkabywjr8&utm_content=nxh2a12

আমাদের গন্তব্যের সাথে সিলেট যাত্রা আনন্দময় হোক।
#আমাদের_গন্তব্য
হ্যাপি ট্রাভেলিং 💚

রাঙ্গামাটির রাঙা পথে আমাদের গন্তব্য  বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিমলাল পাহাড়ের দেশ খ্যাত রাঙ্গামাটি বাংলাদেশের অন্যতম সর্ব ...
27/05/2024

রাঙ্গামাটির রাঙা পথে আমাদের গন্তব্য

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম
লাল পাহাড়ের দেশ খ্যাত রাঙ্গামাটি বাংলাদেশের অন্যতম সর্ব বৃহৎ পার্বত্য জেলা। এর অপার সৌন্দর্য দর্শনে মাত্র ১৫১৫ টাকায় আমাদের গন্তব্যের এবারের আয়োজন। আমাদের গন্তব্যের চোখে রাঙ্গামাটি দেখতে চাইলে আজই বুকিং দিয়ে নিজের আসনটি কনফার্ম করে ফেলুন।

যারা যারা যেতে আগ্রহী তারা অবশ্যই ইভেন্ট ডিটেইলস ভালোভাবে পড়ে নিবেন।

💠তারিখঃ ৩১শে মে ২০২৪ শুক্রবার
ইভেন্ট ফী- ১৫১৫৳ মাত্র

🕙যাত্রা শুরুঃ ৩০শে মে ২০২৪ বৃহস্পতিবার রাতঃ ১০.০০টা সায়দাবাদ
🕕যাত্রা শেষঃ ১লা জুন ২০২৪ শনিবার ভোরঃ ৬.০০টা সায়দাবাদ

💠আমরা যা যা দেখবোঃ
♻️রাঙ্গামাটির মাইলস্টোন ঝুলন্ত ব্রিজ
♻️শুভলং বড় ঝর্ণা
♻️শুভলং ছোট ঝর্ণা
♻️পলওয়েল পার্ক
♻️রাজবন বৌদ্ধ বিহার
♻️আদিবাসী গ্রাম ও বাজার
♻️কাপ্তাই লেকের অপার সৌন্দর্য

💠ইভেন্ট ফীর অন্তর্ভুক্ত বিষয়গুলোঃ
✅ঢাকা-রাঙ্গামাটি-ঢাকা আপ-ডাউন বাস খরচ
✅একদিনে ২ বেলা খাবার খরচ (সকাল, দুপুর)
✅রাঙ্গামাটির কাপ্তাই লেক ঘুরার নৌকা খরচ
✅শুভলং বড় ঝর্ণার এন্ট্রি ফী
✅পলওয়েল পার্কের এন্ট্রি ফী
✅গাইড খরচ

💠ইভেন্ট ফীর অন্তর্ভুক্ত নয় যে বিষয়গুলোঃ
❌ যাত্রা বিরতিতে খাওয়ার খরচ
❌ ফেরার দিন রাতে খাবার খরচ
❌ ইভেন্টে উল্লেখ নেই এমন কোন খরচ

🍛খাবারে যা যা থাকছেঃ
🔅সকালেঃ ডিম-খিচুড়ি
🔆দুপুরেঃ ট্রেডিশনাল ব্যাম্বু চিকেন, সাদা ভাত, যেকোন ভর্তা, ডাল।

⚜️ইভেন্টের বিস্তারিত নিম্নে দেওয়া হলোঃ
৩০শে মে বৃহস্পতিবার ঢাকার সায়দাবাদ বাস টার্মিনাল থেকে রওনা দিয়ে ৩১শে মে শুক্রবার সকালে আমরা রাঙ্গামাটি পৌঁছাবো। রাঙ্গামাটির রিজার্ভ বাজারে সকালে নাস্তা সেরে আমরা রিজার্ভ বাজার ঘাট অথবা শহীদ মিনার ঘাট থেকে আমাদের জন্য নির্ধারিত রিজার্ভ নৌকায় উঠে বসবো। সারাদিন কাপ্তাই লেকের বুকে এই নৌ-ভ্রমণে আমরা আমাদের উল্লেখিত ট্যুরিস্ট স্পটগুলো ঘুরে দেখবো। সবশেষে সন্ধ্যাটা পলওয়েল পার্কে বসে রিলাক্স করে রাত ৮টার মধ্যে শহীদ মিনার চলে আসবো এখন যে যার যার মত রাতের খাবার খেয়ে রাত ৯/৯.৩০টায় আবার ঢাকার জন্য ফিরতি বাসে উঠে বসবো। আল্লাহ পাক চাইলে ১লা জুন শনিবার ভোর ৬টা নাগাদ ঢাকায় থাকতে পারবো ইনশাআল্লাহ।

💰ইভেন্ট ফীঃ ১৫১৫৳ মাত্র

বুকিং ফীঃ ১০২০৳ (অফেরতযোগ্য)

বুকিং ও বিস্তারিত জানতে আমাদের কল করুন অথবা ইনবক্স করুনঃ

সাইদুর রহমান রাব্বী- 01842329986 (বিকাশ)
আরিফুল ইসলাম জুয়েল- 01830874458 (নগদ)

🍀এছাড়া আমাদের এডমিন প্যানেলের যেকারো সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।

⚜️ট্যুরে যাওয়ার জন্য কিছু বিষয় অবশ্যই জেনে রাখতে হবে
☑️বুকিং অনুযায়ী সিট কনফার্ম করা হবে "আগে আসলে আগে পাবেন ভিত্তিতে সিট প্ল্যান দেওয়া হবে।"
☑️ভ্রমণ পিয়াসী মন থাকতে হবে
☑️সময় মেইনটেইন করতে হবে
☑️ট্যুর গাইডের নির্দেশনা মেনে চলবে হবে
☑️গ্রুপ ট্যুরে যাওয়ার মন মানসিকতা থাকতে এবং সে অনুযায়ী সবার সাথে মিশতে হবে
☑️কোন প্রকার অ্যালকোহল বহন করা যাবে না

📘আমাদের গ্রুপ সম্পর্কে আরো জানতে ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রামে ক্লিক করুনঃ

https://www.facebook.com/groups/646029773198576/?ref=share

https://www.facebook.com/amadergontobbo/
https://www.instagram.com/invites/contact/?i=1kwx1ke0jf17w&utm_content=nxh2a12

সবার রাঙ্গামাটি যাত্রা সুন্দর হোক।
#আমাদের_গন্তব্য
হ্যাপি ট্রাভেলিং 💚

ক্রাংসুরি জলপ্রপাতের সৌন্দর্য 📍 মেঘালয়আমাদের গন্তব্য আমাদের গন্তব্য  #আমাদের_গন্তব্য হ্যাপি ট্রাভেলিং 💚
27/05/2024

ক্রাংসুরি জলপ্রপাতের সৌন্দর্য

📍 মেঘালয়

আমাদের গন্তব্য
আমাদের গন্তব্য
#আমাদের_গন্তব্য
হ্যাপি ট্রাভেলিং 💚

রাতারগুল ও মালিনীছড়া চা বাগানে আমাদের ইয়াং কাপল রিজভী ও ওর বউ।আমাদের গন্তব্যের সাথে এটা ওদের দ্বিতীয় ট্যুর, এর আগে সাজেক...
27/05/2024

রাতারগুল ও মালিনীছড়া চা বাগানে আমাদের ইয়াং কাপল রিজভী ও ওর বউ।
আমাদের গন্তব্যের সাথে এটা ওদের দ্বিতীয় ট্যুর, এর আগে সাজেক গিয়েছিল।
আপনারাও ফ্যামিলি ও ফ্রেন্ডস নিয়ে আমাদের ট্রাভেল মেট হতে পারেন নির্দ্বিধায়।

সাদা পাথর ও রাতারগুল ভ্রমণ
আমাদের গন্তব্য
আমাদের গন্তব্য
#আমাদের_গন্তব্য
হ্যাপি ট্রাভেলিং 💚

কক্সবাজারের পথে আমাদের গন্তব্যবিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিমপৃথিবীর দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত পাড়ে আমাদের গন্তব্যের আকর্ষণীয় ৩ রা...
26/05/2024

কক্সবাজারের পথে আমাদের গন্তব্য

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম
পৃথিবীর দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত পাড়ে আমাদের গন্তব্যের আকর্ষণীয় ৩ রাত ২ দিনের বাংলাদেশের পর্যটন রাজধানী কক্সবাজার ইভেন্ট আয়োজন করেছে। আশা করি আপনার জীবনে সুন্দর একটি কক্সবাজার ভ্রমণ হবে। তাই দেরি না করে আমাদের ভ্রমণ সঙ্গী হয়ে পড়ুন।

যারা যারা যেতে আগ্রহী তারা অবশ্যই ইভেন্ট ডিটেইলস ভালোভাবে পড়ে নিবেন।

🗓️ তারিখঃ ৩১-১ মে-জুন ২০২৪ শুক্রবার ও শনিবার
🏧 ইভেন্ট ফী- ২৫০০৳ (১রুমে ৪জন)
কাপল পলিসি- ৬০০০৳ (১রুমে ২জন)

🕙 যাত্রা শুরুঃ ৩০শে মে ২০২৪ বৃহস্পতিবার রাতঃ ১০.০০টা সায়দাবাদ
🕕 যাত্রা শেষঃ ২লা জুন ২০২৪ রবিবার ভোরঃ ৬.০০টা সায়দাবাদ

🔲 আমরা যা যা দেখবোঃ
♻️ সুগন্ধা বীচ/লাবনী বীচ/কলাতলী বীচ
♻️ মেরিন ড্রাইভ রোড
♻️ হিমছড়ি
♻️ ইনানী বীচ

🟩 ইভেন্ট ফীর অন্তর্ভুক্ত বিষয়গুলোঃ
✅ ঢাকা-কক্সবাজার আপ-ডাউন বাস খরচ
✅ দুইদিনে ৫ বেলা খাবার (২টি নাস্তা, ২টি লাঞ্চ, ১টি ডিনার)
✅ একদিন হোটেলে থাকার খরচ (৩১শে মে চেক-ইন থেকে ১লা জুন দুপুর ১২টা পর্যন্ত)
✅ গাইড খরচ

📛 ইভেন্ট ফীর অন্তর্ভুক্ত নয় যে বিষয়গুলোঃ
❌ যাত্রা বিরতিতে খাবার খরচ
❌সাইড সিন খরচ
❌ কেউ শনিবার হোটেল চেক আউট করার পর ফিরতি যাত্রার আগ পর্যন্ত হোটেল রাখতে চাইলে তার খরচ
❌ ইভেন্টে উল্লেখ নেই এমন কোন খরচ

🍛খাবারে যা যা থাকছেঃ
💠 সকালে- ডিম খিচুড়ি
💠 দুপুরে- সাদা ভাত, মুরগী, ভর্তা, ডাল।
💠 রাতে- ভাত, মুরগী বা মাছ, ডাল, ভর্তা, ভাত।

🔰 ইভেন্টের বিস্তারিত নিম্নে দেওয়া হলোঃ
🔸১ম দিন----
৩১শে মে শুক্রবার কক্সবাজার পৌঁছে হোটেলে চেক-ইন করবো। একটু রেস্ট নিয়ে বীচে গোসল করতে চলে যাবো। বীচ থেকে এসে ফ্রেশ হয়ে জুম্মার নামাজ পড়তে যাবো তারপর দুপুরের খাবার ও বিশ্রাম। বিকালটা বীচে ঘুরে, কেনাকাটা করে কাটাতে পারেন। তারপর রাত ৮/৯ টার দিকে রাতের খাবার। কক্সবাজার মানেই গভীর রাতে সমুদ্রের কাছে নির্জনে নিজের মত করে টাইম দেওয়া। আপনি রাতে এই কাজটি করতে পারেন। বীচ থেকে ফিরে এসে লম্বা ঘুম।

🔹২য় দিন----
১লা জুন শনিবার ঘুম থেকে উঠে নিজেদের গোছগাছ শেষ করে নিবো কারণ ১২টার মধ্যে হোটেল চেক আউট করে ফেলতে হবে। ব্যাগ রাখার জন্য ও হালকা রেস্টের জন্য ১/২টি রুম আমরা রাখলে তার ভাড়াটা সবাই মিলে দিয়ে দিবে। তারপর কেউ ইচ্ছে করলে নিজ খরচে মেরিন ড্রাইভ রোড ধরে চলে যাবো ইনানী, হিমছড়ি এগুলো ঘুরে এসে রাতের খাবার খেয়ে ফিরতি বাসে উঠে বসবো। ইনশাআল্লাহ ২রা জুন রবিবার ভোরে আমরা ঢাকায় থাকতে পারবো।

🏧 ইভেন্ট ফীঃ ২৫২৫৳ (১ রুমে ৪ জন)
কাপল পলিসিঃ ৬০০০৳ (১ রুমে ২ জন)

বুকিং ফীঃ ১৫৩০৳ (অফেরতযোগ্য)

বুকিং ও বিস্তারিত জানতে আমাদের কল করুন অথবা ইনবক্স করুনঃ

সাইদুর রহমান রাব্বী- 01842329986 (বিকাশ)
আরিফুল ইসলাম জুয়েল- 01830874458 (নগদ/বিকাশ)
মীর ইমরান হোসেন- 01813519227 (বিকাশ)

🍀 এছাড়া আমাদের এডমিন প্যানেলের যেকারো সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।

⚜️ ট্যুরে যাওয়ার জন্য কিছু বিষয় অবশ্যই জেনে রাখতে হবে
☑️ বুকিং অনুযায়ী সিট কনফার্ম করা হবে "আগে আসলে আগে পাবেন ভিত্তিতে সিট প্ল্যান দেওয়া হবে।"
☑️ ভ্রমণ পিয়াসী মন থাকতে হবে
☑️ সময় মেইনটেইন করতে হবে
☑️ ট্যুর গাইডের নির্দেশনা মেনে চলবে হবে
☑️ গ্রুপ ট্যুরে যাওয়ার মন মানসিকতা থাকতে এবং সে অনুযায়ী সবার সাথে মিশতে হবে
☑️ কোন প্রকার অ্যালকোহল বহন করা যাবে না
☑️ দুইদিন থাকার মত প্রয়োজনীয় কাপড়চোপড় নিবেন

📘 আমাদের গ্রুপ সম্পর্কে আরো জানতে ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রামে ক্লিক করুনঃ

https://www.facebook.com/groups/646029773198576/?ref=share

https://www.facebook.com/amadergontobbo/
https://www.instagram.com/invites/contact/?i=1kwx1ke0jf17w&utm_content=nxh2a12

কক্সবাজার ট্যুর আনন্দময় হোক
#আমাদের_গন্তব্য
হ্যাপি ট্রাভেলিং 💚

এক নজরে আমাদের গন্তব্যের আগামী ৩০শে মে বৃহস্পতিবারের ইভেন্ট সমূহঃকক্সবাজারের পথে আমাদের গন্তব্য সিলেটের পথে আমাদের গন্তব...
26/05/2024

এক নজরে আমাদের গন্তব্যের আগামী ৩০শে মে বৃহস্পতিবারের ইভেন্ট সমূহঃ

কক্সবাজারের পথে আমাদের গন্তব্য
সিলেটের পথে আমাদের গন্তব্য
রাঙ্গামাটির রাঙা পথে আমাদের গন্তব্য

আমাদের গন্তব্য
আমাদের গন্তব্য
#আমাদের_গন্তব্য
হ্যাপি ট্রাভেলিং 💚

আমাদের দুবাই ভাবী গ্রুপ নাবিলা, জেনি আন্টি সাথে পারিসা ও সাফিন, পিছনের ভাই টুক পলান্টিস পোজ দিচ্ছে! 😂📍 রাতারগুল জলাবনসাদ...
26/05/2024

আমাদের দুবাই ভাবী গ্রুপ নাবিলা, জেনি আন্টি সাথে পারিসা ও সাফিন, পিছনের ভাই টুক পলান্টিস পোজ দিচ্ছে! 😂

📍 রাতারগুল জলাবন

সাদা পাথর ও রাতারগুল ভ্রমণ
আমাদের গন্তব্য
আমাদের গন্তব্য
#আমাদের_গন্তব্য
হ্যাপি ট্রাভেলিং 💚

নিষিদ্ধ বাকলাই বা বাকত্লাই ঝর্ণা বাকলাই বাংলাদেশের বান্দরবান জেলার থানচি উপজেলার নাইটিং মৌজার বাকলাই গ্রামে অবস্থিত একটি...
26/05/2024

নিষিদ্ধ বাকলাই বা বাকত্লাই ঝর্ণা

বাকলাই বাংলাদেশের বান্দরবান জেলার থানচি উপজেলার নাইটিং মৌজার বাকলাই গ্রামে অবস্থিত একটি ঝর্ণা। ঝর্ণাটি প্রায় ৩৮০ ফুট উঁচু। এটিতে বাংলাদেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ঝর্ণা বলা হয়। অনেক বছর থেকে বাংলাদেশের ভ্রমণ প্রেমীদের এই ঝর্ণার যাওয়ার ব্যাপারে নিষেধাজ্ঞা দিয়ে রাখা হয়েছে।

ছবিঃ ইমন

আমাদের গন্তব্য
আমাদের গন্তব্য
#আমাদের_গন্তব্য
হ্যাপি ট্রাভেলিং 💚

আমাদের এভারগ্রীন কাপলসুরুজ স্যার ও রিনি ভাবী....📍 সাদা পাথর, ভোলাগঞ্জ সাদা পাথর ও রাতারগুল ভ্রমণ আমাদের গন্তব্য আমাদের গ...
25/05/2024

আমাদের এভারগ্রীন কাপল
সুরুজ স্যার ও রিনি ভাবী....

📍 সাদা পাথর, ভোলাগঞ্জ

সাদা পাথর ও রাতারগুল ভ্রমণ
আমাদের গন্তব্য
আমাদের গন্তব্য
#আমাদের_গন্তব্য
হ্যাপি ট্রাভেলিং 💚

আমরা সিলেট যাই....সাদা পাথর ও রাতারগুল ভ্রমণ আমাদের গন্তব্য আমাদের গন্তব্য  #আমাদের_গন্তব্য হ্যাপি ট্রাভেলিং 💚
23/05/2024

আমরা সিলেট যাই....

সাদা পাথর ও রাতারগুল ভ্রমণ
আমাদের গন্তব্য
আমাদের গন্তব্য
#আমাদের_গন্তব্য
হ্যাপি ট্রাভেলিং 💚

Infinity water pool📍 Santorini, Greeceআমাদের গন্তব্য আমাদের গন্তব্য  #আমাদের_গন্তব্য হ্যাপি ট্রাভেলিং 💚
23/05/2024

Infinity water pool

📍 Santorini, Greece

আমাদের গন্তব্য
আমাদের গন্তব্য
#আমাদের_গন্তব্য
হ্যাপি ট্রাভেলিং 💚

মাউন্ট এভারেস্ট এবং লোৎসের চূড়া থেকেBabar Ali এর লাল সবুজের পতাকা হাতে গর্বিত ছবি। আমাদের গন্তব্যের পক্ষ থেকে প্রাণঢালা ...
22/05/2024

মাউন্ট এভারেস্ট এবং লোৎসের চূড়া থেকে
Babar Ali এর লাল সবুজের পতাকা হাতে গর্বিত ছবি। আমাদের গন্তব্যের পক্ষ থেকে প্রাণঢালা অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা। এই ভাবে বাংলাদেশের পর্বতারোহনের জয়যাত্রা এগিয়ে যাক, সাদা পাহাড়ের বুকে দেশের পর্বতারোহীদের পদচিহ্ন পড়ুক।

ছবি: Vertical Dreamers

কতটা গোছানো জ্যামিতিক পাহাড়পুর বিহার। বাংলাদেশের প্রথম ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট। ১৯৮৫ সালে ইউনেস্কো এটিকে বিশ্ব ঐতিহ্যের স্...
22/05/2024

কতটা গোছানো জ্যামিতিক পাহাড়পুর বিহার। বাংলাদেশের প্রথম ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট। ১৯৮৫ সালে ইউনেস্কো এটিকে বিশ্ব ঐতিহ্যের স্থান হিসেবে স্বীকৃতি দেয়। ইউনেস্কোর মতে এটি দক্ষিণ হিমালয়ের দ্বিতীয় বৃহত্তম বৌদ্ধ বিহার। পাহাড়পুর বৌদ্ধবিহার বা সোমপুর বিহার বা সোমপুর মহাবিহার বর্তমানে ধ্বংসপ্রাপ্ত একটি প্রাচীন বৌদ্ধ বিহার। পালবংশের দ্বিতীয় রাজা শ্রী ধর্মপাল দেব (৭৮১-৮২১) অষ্টম শতকের শেষের দিকে বা নবম শতকে এই বিহার তৈরি করছিলেন। ১৮৭৯ খ্রিস্টাব্দে স্যার আলেকজান্ডার কানিংহাম এই বিশাল স্থাপনা আবিষ্কার করেন।

📍 সোমপুর বৌদ্ধ বিহার, নওগাঁ

আমাদের গন্তব্য
আমাদের গন্তব্য
#আমাদের_গন্তব্য
হ্যাপি ট্রাভেলিং 💚

পৃথিবীর সর্বোচ্চ চূড়া এভারেস্ট থেকে মেঘের এই শুভ্র শামিয়ানা।সুন্দর না! 🗻📸 আমাদের গন্তব্য আমাদের গন্তব্য  #আমাদের_গন্তব্য...
21/05/2024

পৃথিবীর সর্বোচ্চ চূড়া এভারেস্ট থেকে মেঘের এই শুভ্র শামিয়ানা।
সুন্দর না! 🗻

📸

আমাদের গন্তব্য
আমাদের গন্তব্য
#আমাদের_গন্তব্য
হ্যাপি ট্রাভেলিং 💚

সাদা পাথর ও রাতারগুল ভ্রমণ বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিমদুটি পাতা একটি কুড়ির দেশ সিলেট। আমাদের গন্তব্যের এবারের গন্তব্য চা...
21/05/2024

সাদা পাথর ও রাতারগুল ভ্রমণ

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম
দুটি পাতা একটি কুড়ির দেশ সিলেট। আমাদের গন্তব্যের এবারের গন্তব্য চায়ের দেশ সিলেটের হযরত শাহজালাল (রঃ) ও হযরত শাহ পরান (রঃ) এর মাজার জিয়ারত, পাথর ও পাহাড়ি নদীর চোখ জুড়ানো মিলনস্থল ভোলাগঞ্জ সাদা পাথর এবং বাংলাদেশের বৃহত্তম সোয়াম্প ফরেস্ট রাতারগুল, আর সব শেষে নট দ্যা লিস্ট বাংলাদেশের ১ম চা বাগান মালিনীছড়া চা বাগান। তাহলে আর দেরি কেন ব্যাগ গুছিয়ে বেড়িয়ে পড়ুন আমাদের গন্তব্যের সাথে সিলেট।

যারা যেতে আগ্রহী তারা অবশ্যই ইভেন্ট ডিটেইলস ভালোভাবে পড়ে নিবেন।

💠তারিখঃ ২৪ই মে ২০২৪ শুক্রবার
ইভেন্ট ফী- ১৫১৫৳

🚫কোন হিডেন চার্জ নেই

🕙যাত্রা শুরুঃ ২৩ই মে ২০২৪ বৃহস্পতিবার রাতঃ ১০.০০টা সায়দাবাদ
🕕যাত্রা শেষঃ ২৫ই মে ২০২৪ শনিবার ভোরঃ ৬.০০টা সায়দাবাদ

💠আমরা যা যা দেখবোঃ
♻️হযরত শাহ জালাল (রঃ) এর মাজার
♻️হযরত শাহ পরান (রঃ) এর মাজার {এটা সময় সাপেক্ষে, নিজ উদ্যোগে ও খরচে শহর থেকে যেতে হবে}
♻️ভোলাগঞ্জ সাদা পাথর
♻️রাতারগুল সোয়াম্প ফরেস্ট
♻️মালনীছড়া চা বাগান

💠ইভেন্ট ফীর অন্তর্ভুক্ত বিষয়গুলোঃ
✅ঢাকা-সিলেট-ঢাকা আপ-ডাউন বাস ভাড়া
✅একদিনে দুইবেলা খাবার খরচ (সকালের নাস্তা ও দুপুরের লাঞ্চ)
✅ভোলাগঞ্জের নৌকা ভাড়া
✅রাতারগুলের নৌকা ও এন্ট্রি খরচ
✅গাইড খরচ

💠ইভেন্ট ফীর অন্তর্ভুক্ত নয় যে বিষয়গুলোঃ
❌রাতের খাবার
❌ যাওয়া আসার হাইওয়ে ব্রেকে খাওয়া দাওয়ার খরচ
❌ ব্যক্তিগত খরচ
❌ ইভেন্টে উল্লেখ নেই এমন কোন খরচ

🍛খাবারে যা যা থাকছেঃ
🔅সকালে- ডিম, খিচুড়ি।
🔆দুপুরে- সাদা ভাত, মুরগীর মাংস, ডাল, ভর্তা।

🔰ইভেন্টের বিস্তারিত নিম্নে দেওয়া হলোঃ
২৩ই মে বৃহস্পতিবার রাত ১০.০০টার দিকে সায়দাবাদ থেকে রওনা হয়ে ২৪ই মে শুক্রবার ভোরে সিলেট পৌঁছাব। তারপর পাঁচ ভাই বা পানসিতে নাস্তা শেষে ভোলাগঞ্জ সাদা পাথরের উদ্দেশ্যে চলে যাবো। পথিমধ্যে পড়বে বাংলাদেশের ১ম চা বাগান মালিনীছড়া চা বাগান। দুটি পাতা একটি কুড়ির চা বাগানে হবে ফটোসেশান। চা বাগানের সৌন্দর্য দেখে আবার ভোলাগঞ্জের অভিমুখে যাত্রা করবো। ওখানে ঘুরে গোসল করে দুপুরের লাঞ্চ সেরে নিবো। এরপরের গন্তব্য সোয়াম্প ফরেস্ট রাতারগুল। বিকালটা এখানে কাটিয়ে সিলেট শহরে চলে আসবো। হযরত শাহজালাল (রঃ) জিয়ারত শেষ করে সময় থাকলে নিজ উদ্যোগে শাহ পরান (রঃ) মাজার জিয়ারত করতে চলে যেতে পারেন। জিয়ারত, ঘুরা ও খাওয়া দাওয়া শেষে রাত ১০.০০টার দিকে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা দিবো। ২৫ই মে শনিবার খুব ভোরে ঢাকা থাকতে পারবো ইনশাআল্লাহ।

💰ইভেন্ট ফীঃ ১৫১৫৳
👤বুকিং ফীঃ ১০২০৳ (অফেরতযোগ্য)

বুকিং ও বিস্তারিত জানতে আমাদের কল করুন অথবা ইনবক্স করুনঃ

সাইদুর রহমান রাব্বী- 01842329986 (বিকাশ)
আরিফুল ইসলাম জুয়েল- 01830874458 (নগদ)

🍀এছাড়া আমাদের এডমিন প্যানেলের যেকারো সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।

🎒যা যা নিতে হবেঃ
▶️ যেহেতু এটা ডে ট্যুর সেহেতু হালকা ব্যাগপ্যাক নিতে পারেন (ভোলাগঞ্জে গোসল করার জন্য)
▶️পলিথিন (ভেজা কাপড় আনার জন্য)
▶️গামছা
▶️পাওয়ার ব্যাংক
▶️মোবাইল প্রটেক্টর
▶️ব্যক্তিগত ঔষধ ও প্রসাধনী

⚜️ট্যুরে যাওয়ার জন্য কিছু বিষয় অবশ্যই জেনে রাখতে হবে
🚫বুকিং অনুযায়ী সিট কনফার্ম করা হবে "আগে আসলে আগে পাবেন ভিত্তিতে সিট প্ল্যান দেওয়া হবে,"
🚫ভ্রমণ পিয়াসী মন থাকতে হবে,
🚫সময় মেইনটেইন করতে হবে
🚫ট্যুর গাইডের নির্দেশনা মেনে চলবে হবে,
🚫গ্রুপ ট্যুরে যাওয়ার মন মানসিকতা থাকতে এবং সে অনুযায়ী সবার সাথে মিশতে হবে,
🚫কোন প্রকার অ্যালকোহল বহন করা যাবে না,
🚫প্রকৃতি বিনষ্ট হয় এমন কোন কাজ করা যাবে না,
🚫গ্রুপের কারো সাথে খারাপ আচরণ বা কেউ কষ্ট পায় এমন কোন কার্যকলাপ করা যাবে না।

📘আমাদের গ্রুপ সম্পর্কে আরো জানতে ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রামে ক্লিক করুনঃ

https://www.facebook.com/groups/646029773198576/?ref=share

https://www.facebook.com/amadergontobbo/

I'm on Instagram as . https://www.instagram.com/invites/contact/?i=49fpkabywjr8&utm_content=nxh2a12

আমাদের গন্তব্যের সাথে সিলেট যাত্রা আনন্দময় হোক।
#আমাদের_গন্তব্য
হ্যাপি ট্রাভেলিং 💚

Mount Pumori (7161m) taken during Everest Base Camp Trekking.📸 আমাদের গন্তব্য আমাদের গন্তব্য  #আমাদের_গন্তব্য হ্যাপি ট্র...
20/05/2024

Mount Pumori (7161m) taken during Everest Base Camp Trekking.

📸

আমাদের গন্তব্য
আমাদের গন্তব্য
#আমাদের_গন্তব্য
হ্যাপি ট্রাভেলিং 💚

সাদা পাথর - ভোলাগঞ্জ সৌন্দর্যের প্রাচুর্যে ভরা সিলেট বিভাগ। সবখানে ছড়িয়ে আছে দৃষ্টিনন্দন সব পর্যটনকেন্দ্র। সবুজে মোড়া পা...
18/05/2024

সাদা পাথর - ভোলাগঞ্জ
সৌন্দর্যের প্রাচুর্যে ভরা সিলেট বিভাগ। সবখানে ছড়িয়ে আছে দৃষ্টিনন্দন সব পর্যটনকেন্দ্র। সবুজে মোড়া পাহাড়ের কোলঘেঁষা পাথুরে নদী, ঝরনা, বন, চা-বাগান, নীল জলরাশির হাওর; কী নেই এখানে! সিলেটের এমন প্রাকৃতিক বৈচিত্র্য উপভোগ করতে দেশ-বিদেশের পর্যটক আর ভ্রমণপ্রিয় মানুষ ভিড় জমান। সিলেটের অসংখ্য পর্যটনকেন্দ্রের মধ্যে অন্যতম নয়নাভিরাম ভোলাগঞ্জ সাদাপাথর। কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার ধলাই নদের উৎসমুখে এর অবস্থান।

সিলেটের সীমান্তবর্তী একটি নদের নাম ধলাই। ভারতের মেঘালয় রাজ্য থেকে নেমে এসেছে এটি। ধলাই নদের উৎসমুখে পাঁচ একর জায়গা জুড়ে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে রয়েছে সাদা সাদা পাথর। ওপারে উঁচু পাহাড়ে ঘেরা সবুজের মায়াজাল। সেখান থেকে নেমে আসা ঝরনার অশান্ত শীতল পানির অস্থির বেগে বয়ে চলা। গন্তব্য তৃষ্ণার্ত ধলাইয়ের বুক। স্বচ্ছ নীল জল, সাদা পাথর আর পাহাড়ের সবুজ মিলেমিশে যেন একাকার। ধলাইয়ের বুকে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা পাথরের বিছানা শোভা বাড়িয়ে দিয়েছে হাজার গুণ।

সাদা পাথরের ওপর দিয়ে বয়ে চলা ঝরনার পানির তীব্র স্রোত নয়ন জুড়ায়। শীতল জলের স্পর্শে প্রাণ জুড়িয়ে যায় নিমিষে। পাথরের ওপর দিয়ে প্রবল বেগে বয়ে চলা পানির কলকল শব্দে যেন পাগল করা ছন্দ। বরফ গলার মতো ঠাণ্ডা সেই পানি। বেশিক্ষণ গা ভেজালে শরীরে শীতের কাঁপন লেগে যাওয়ার মতো অবস্থা হয়। এই কাঁপন ধরানো পানির ভোলাগঞ্জ আমরা যাচ্ছি এই বৃহস্পতিবার রাতে মাত্র ১৫১৫ টাকায় আপনিও আমাদের ভ্রমণ সঙ্গী হোন।

সাদা পাথর ও রাতারগুল ভ্রমণ

আমাদের গন্তব্য
আমাদের গন্তব্য
#আমাদের_গন্তব্য
হ্যাপি ট্রাভেলিং 💚

সুবহানাল্লাহ! মহাসাগরের বুকে রঙের খেলা।📍 প্রশান্ত মহাসাগরআমাদের গন্তব্য আমাদের গন্তব্য  #আমাদের_গন্তব্য হ্যাপি ট্রাভেলিং...
17/05/2024

সুবহানাল্লাহ! মহাসাগরের বুকে রঙের খেলা।

📍 প্রশান্ত মহাসাগর

আমাদের গন্তব্য
আমাদের গন্তব্য
#আমাদের_গন্তব্য
হ্যাপি ট্রাভেলিং 💚

সেনজেন ভুক্ত দেশে ভিসা পেতে করণীয়🔹✈️সেনজেন ভিসা পাওয়া কষ্টসাধ্য হলেও সুবিধাও কম নয়। ইউরোপ ভ্রমণের ইচ্ছা অনেকেরই আছে। কিন...
16/05/2024

সেনজেন ভুক্ত দেশে ভিসা পেতে করণীয়🔹✈️

সেনজেন ভিসা পাওয়া কষ্টসাধ্য হলেও সুবিধাও কম নয়। ইউরোপ ভ্রমণের ইচ্ছা অনেকেরই আছে। কিন্তু সেনজেন ভিসা পাওয়া কষ্টসাধ্য কিছুটা জটিল প্রক্রিয় বলেই ভিসার আবেদন করতে অনেকে গড়িমসি করে থাকেন। তবে একটিু সচেতন হয়ে ভিসার জন্য আবেদন করলে মিলে যেতে পারে সেনজেন ভিসা। তাই এই ভিসার সম্পর্ক কিছু জেনে নিন।

সেনজেন ভিসা কিঃ

অস্ট্রিয়া, আইসল্যান্ড, ইতালি, এস্তোনিয়া, গ্রিস, চেক রিপাবলিক, জার্মানি, ডেনমার্ক, নেদারল্যান্ড, নরওয়ে, পোল্যান্ড, পর্তুগাল, ফ্রান্স, ফিনল্যান্ড, বেলজিয়াম, মাল্টা, লুক্সেমবার্গ, লাতভিয়া, লিথুয়ানিয়া, স্পেন, স্লোভাকিয়া, স্লোভেনিয়া, সুইজারল্যান্ড, সুইডেন, হাঙ্গেরি -এই দেশগুলো সেনজেন দেশ। এসব দেশে সেনজেন ভিসা ব্যবহার করে যাওয়া যায়। ১৯৮৫ সালে লুক্সেমবার্গের সেনজেন শহরে একটি চুক্তি সাক্ষর করে এই ইউরোপীয় দেশগুলো। এটি মূলত ছিলো দেশগুলোকে একীভূত করে নানা উন্নয়ন কার্য সম্পাদন করার উদ্দেশে। এই চুক্তির ধারাবাহিকতায় সৃষ্টি হয় ‘সেনজেন ভিসা’। সেনজেন ভিসার মেয়াদ ৯০ দিনের। অর্থাৎ এ কয়দিনের মধ্যে বেড়ানো বা ব্যবসা সংক্রান্ত প্রয়োজনে ইউরোপ ঘুরে আসা যায়।

সেনজেন ভিসা পাওয়ার উপায়ঃ

সেনজেন ভিসা প্রাপ্তির জন্য অনেক কাগজপত্রের পাশাপাশি প্রয়োজন ধৈর্য ও সচেতনতার।

দূতাবাসে যোগাযোগঃ

ইউরোপের যে সকল দেশের দূতাবাস আমাদের দেশে আছে, সেখানে যোগাযোগ করতে হয়। ফ্রান্সের ওভারসীজ টেরিটরি মনাকো এবং এন্ডোরা এবং বুরকিনা ফাসো, মধ্য আফ্রিকা, ডি জিবুতি, গ্যাবন, আইভরি কোস্ট, মৌরিতানিয়া, সেনেগাল, টগো এসব দেশে যেতে চাইলে ফ্রান্স দূতাবাসের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে। চেক রিপাবলিকের ভিসার জন্য দিল্লীতে চেক রিপাবলিকের হাই কমিশনে যোগাযোগ করতে হবে। জার্মানি ভ্রমণের জন্য জার্মান দূতাবাসে যোগাযোগ করতে হবে।
ইতালি, গ্রিস ও মাল্টা ভ্রমণের জন্য ইতালি দূতাবাসে যোগাযোগ করতে হবে। সুইডেন, ডেনমার্ক, আইসল্যান্ড, ফিনল্যান্ড, নরওয়ে, বেলজিয়াম, লুক্সেমবার্গ, পোল্যান্ড, লাটাভিয়া, নেদারল্যান্ড এবং স্লোভেনিয়া ভ্রমণের জন্য সুইডেন দূতাবাসে যোগাযোগ করতে হবে।

প্রয়োজনীয় কাগজপত্রঃ

সাম্প্রতিক তোলা দুই কপি ছবি। ভ্রমণ শেষ হওয়ার পরও অন্তত ছয় মাস মেয়াদ আছে এমন পাসপোর্ট জমা দিতে হবে।
জমা দেয়া প্রতিটি কাগজের মূলকপির সাথে একটি করে ফটোকপি দিতে হবে। কোন কাগজ বাংলায় থাকলে সেটার সাথে ইংরেজি বা জার্মান অনুবাদ যুক্ত করতে হবে। ভ্রমণ ভিসার ক্ষেত্রে হোটেল বুকিং কনফার্মেশনের প্রমাণ দেখাতে হয়।

ভ্রমণকারী কোন কোন জায়গায় ভ্রমণ করতে চলেছেন তার বিস্তারিত জানাতে হয়। ম্যারেজ সার্টিফিকেট, বার্থ সার্টিফিকেট এবং সন্তান সন্ততির তথ্য প্রদান করতে হয়। ব্যক্তিগত হিসাব বিবরণী দেখাতে হয়। শিশুদের ক্ষেত্রে বাবা-মা বা বৈধ অভিভাবকের অনুমতিপত্র জমা দিতে হবে। এছাড়া শিশুদের ভিসা আবেদনের ক্ষেত্রে বাবা-মা বা অভিভাবকে অবশ্যই দূতাবাসে উপস্থিত থাকতে হবে। বিজনেস ভিসার জন্য অতিরক্তি হিসেবে জমা দিতে হবে কোম্পানির আমন্ত্রণ পত্র, হিসাব বিবরণী, ট্রেড লাইসেন্স ইত্যাদি।

ভিসা প্রাপ্তির সময়ঃ
সাধারণত ৭-১০ কার্যদিবস, কিন্তু কিছু ক্ষেত্রে এক মাস (বা তারও বেশি) পর্যন্ত সময় লাগতে পারে।

অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ঃ

তবে আবেদন করার আগে কিছু বিষয় খেয়াল রাখতে হবে। সেনজেন দেশগুলোর দূতাবাসগুলো প্রতিটি ভিসা অ্যাপ্লিকেশন
পুঙ্খানুপুঙ্খরূপে পরীক্ষা করে এবং আবেদনকারীর সাথে সংশ্লিষ্ট নানা ধরনের অসংখ্য ডকুমেন্টস জমা দিতে হয়। আবেদনকারীর ব্যক্তিগত, পারিবারিক, সামাজিক ও অর্থনৈতিক অবস্থানকে সুস্পষ্ট করা এবং তার ভিসা আবেদনের যৌক্তিকতা তুলে ধরার জন্য তাই সেনজেন দেশগুলোর দূতাবাসগুলো আবেদনকারীর সাথে একটি ব্যক্তিগত সাক্ষাৎকারের ব্যবস্থা করে। এম্বাসিতে এই ইন্টারভিউটা আত্মবিশ্বাসের সাথে সম্পন্ন করা জরুরি। ইংরেজি সহ অন্য কোন ভাষায় দক্ষতা থাকলে ভিসা পাওয়া সুবিধাজনক।

©

রাতারগুল সোয়াম্প ফরেস্টঃরাতারগুল বাংলাদেশের একমাত্র সোয়াম্প ফরেস্ট (Ratargul Swamp Forest)। এটি সিলেট জেলা শহর থেকে প্...
16/05/2024

রাতারগুল সোয়াম্প ফরেস্টঃ
রাতারগুল বাংলাদেশের একমাত্র সোয়াম্প ফরেস্ট (Ratargul Swamp Forest)। এটি সিলেট জেলা শহর থেকে প্রায় ২৬ কিলোমিটার দূরে গোয়াইনঘাট উপজেলায় অবস্থিত। রাতারগুল বনটি প্রায় ৩০,৩২৫ একর জায়গা জুড়ে বিস্তৃত। এই বিস্তৃর্ণ এলাকার ৫০৪ একর জায়গায় রয়েছে বন আর বাকি জায়গা ছোট বড় জলাশয়ে পূর্ণ। তবে বর্ষায় পুরো এলাকাটিকেই দেখতে একই রকম মনে হয়।

রাতারগুল ‘সিলেটের সুন্দরবন’ নামে খ্যাত। রাতারগুল জলাবন বছরে চার থেকে পাঁচ মাস পানির নিচে তলিয়ে থাকে। তখন জলে ডুবে থাকা বনের গাছগুলো দেখতে সমগ্র বাংলাদেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে পর্যটকরা এসে ভিড় জমায়। অনেক পর্যটক রাতারগুলকে ‘বাংলাদেশের আমাজন’ হিসাবে অভিহিত করেন। বর্ষায় গাছের ডালে দেখা মিলে নানান প্রজাতির পাখি, আবার তখন কিছু বন্যপ্রাণীও আশ্রয় নেয় গাছের ডালে। এছাড়া শীতকালে রাতারগুলের জলাশয়ে বসে হাজারো অতিথি পাখির মেলা। সাধারণত জুলাই থেকে অক্টোবর (বর্ষার শেষের দিকে) পর্যন্ত রাতারগুল ভ্রমণের উপযুক্ত সময়।

রাতারগুল একটি প্রাকৃতিক বন, স্থানীয় বন বিভাগ এখানে হিজল, বরুণ, করচ সহ বেশ কিছু গাছ রোপণ করেন। এছাড়াও এখানে চোখে পড়ে কদম, জালিবেত, অর্জুনসহ প্রায় ২৫ প্রজাতির জলসহিষ্ণু গাছপালা। ১৯৭৩ সালে বাংলাদেশ বন বিভাগ রাতারগুল বনের ৫০৪ একর জায়গাকে বন্যপ্রাণীর অভয়াশ্রম হিসেবে ঘোষণা করে।

সাদা পাথর ও রাতারগুল ভ্রমণ

আমাদের গন্তব্য
আমাদের গন্তব্য
#আমাদের_গন্তব্য
হ্যাপি ট্রাভেলিং 💚

ভারতের সৌন্দর্য দেখতে দেখতে আমরা পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের সৌন্দর্য এতদিন দেখতেই পারি নাই। অথচ এরাও আমাদের প্রতিবেশী সার...
16/05/2024

ভারতের সৌন্দর্য দেখতে দেখতে আমরা পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের সৌন্দর্য এতদিন দেখতেই পারি নাই। অথচ এরাও আমাদের প্রতিবেশী সার্কভুক্ত রাষ্ট্র। ভিসা জটিলতা, দুই দেশে ভ্রমণের ব্যাপারে সঠিক তথ্যের অভাব ও মিডিয়া হাইলাইটের অভাবে এই দুই দেশে যে কত হিডেন বিউটি আছে, তা অনেক দিন লুকিয়ে ছিল। ইদানিং বিভিন্ন ট্রাভেল ব্লগারদের কল্যাণে তা আস্তে আস্তে ডিসক্লোজ হচ্ছে।

📍 ক|ন্দ|হ|র, আফগানিস্তান

আমাদের গন্তব্য
আমাদের গন্তব্য
#আমাদের_গন্তব্য
হ্যাপি ট্রাভেলিং 💚

Gates of Heaven📍 Baliআমাদের গন্তব্য আমাদের গন্তব্য  #আমাদের_গন্তব্য হ্যাপি ট্রাভেলিং 💚
15/05/2024

Gates of Heaven

📍 Bali

আমাদের গন্তব্য
আমাদের গন্তব্য
#আমাদের_গন্তব্য
হ্যাপি ট্রাভেলিং 💚

আমাদের গন্তব্যের হাউজ বোট....কেমন হয়েছে জানাবেন? সিঙ্গেল অথবা ডাবল পারসন এই বোটটি এফোর্ট করতে পারবেন। এর বেশি এর ক্যাপাস...
15/05/2024

আমাদের গন্তব্যের হাউজ বোট....

কেমন হয়েছে জানাবেন? সিঙ্গেল অথবা ডাবল পারসন এই বোটটি এফোর্ট করতে পারবেন। এর বেশি এর ক্যাপাসিটি নাই।

জীবনে সুখী থাকার জন্য একটু শান্তির প্রয়োজন। এই বোটে কোন লাক্সারি নেই। কিন্তু ভালো থাকার জন্য এক দণ্ড প্রশান্তি আছে। এমন একটি বোটে একরাত শান্তির একটু ঘুম দিতে পারলে জীবনের একটি দিন বোনাস হিসেবে স্মৃতির পাতায় জমা হয়ে থাকবে।

আমাদের গন্তব্য
আমাদের গন্তব্য
#আমাদের_গন্তব্য
হ্যাপি ট্রাভেলিং 💚

বাংলার প্রাচীন জনপদসমূহ ✔️✔️১. পুণ্ড্রঃবৃহত্তর বগুড়া, রাজশাহী, রংপুর ও দিনাজপুর জেলার অংশ বিশেষ। প্রাচীন বাংলার জনপদগুল...
14/05/2024

বাংলার প্রাচীন জনপদসমূহ ✔️✔️

১. পুণ্ড্রঃ
বৃহত্তর বগুড়া, রাজশাহী, রংপুর ও দিনাজপুর জেলার অংশ বিশেষ। প্রাচীন বাংলার জনপদগুলাের মধ্যে অন্যতম হলাে পুণ্ড্র। বলা হয় যে, পুণ্ড্র বলে একটি জাতি এ জনপদ গড়ে তুলেছিল। বর্তমান বগুড়া, রংপুর, ও দিনাজপুর অঞ্চল নিয়ে এ পুণ্ড্র জনপদটির সৃষ্টি হয়েছিল। পুণ্ড্রদের রাজ্যের রাজধানীর নাম ছিল পুণ্ড্রনগর। পরবর্তীকালে এর নাম হয় মহাস্থানগড়। মহাস্থানগড় প্রাচীন পুণ্ড্র নগরীর ধ্বংসাবশেষ বলে পণ্ডিতেরা মনে করেন। প্রাচীন সভ্যতার নিদর্শনের দিক দিয়ে পুণ্ড্রই ছিল প্রাচীন বাংলার সবচেয়ে সমৃদ্ধ জনপদ। পাথরের চাকতিতে খােদাই করা লিপি এখানে পাওয়া যায়। ধারণা করা হয়, বাংলাদেশে প্রাপ্ত এটিই প্রাচীনতম শিলালিপি।

২. বরেন্দ্ৰঃ
পাবনা, রাজশাহী বিভাগের উত্তর পশ্চিমাংশ, রংপুর ও দিনাজপুরের কিছু অংশ। বরেন্দ্রী, বরেন্দ্র বা বরেন্দ্রভূমি নামে প্রাচীন বাংলায় অপর একটি জনপদের কথা জানা যায়। এটিও উত্তরবঙ্গের একটি জনপদ। অনুমান করা হয়, পুরো একটি অংশ জুড়ে বরেন্দ্রর অবস্থান ছিল। বগুড়া, দিনাজপুর ও রাজশাহী জেলার অনেক অঞ্চল এবং সম্ভবত পাবনা জেলাজুড়ে বরেন্দ্র অঞ্চল বিস্তৃত ছিল।

৩. বঙ্গঃ
ঢাকা, ফরিদপুর, বিক্রমপুর, বাকলা (বরিশাল)।
বঙ্গ একটি অতি প্রাচীন জনপদ। বর্তমান বাংলাদেশের পূর্ব ও দক্ষিণ-পূর্ব দিকে বঙ্গ জনপদ নামে একটি অঞ্চল গড়ে উঠেছিল। অনুমান করা হয়, এখানে বঙ্গ বলে একটি জাতি বাস করতাে। তাই জনপদটি পরিচিত হয় ‘বঙ্গ’ নামে। প্রাচীন শিলালিপিতে বঙ্গের দুইটি অঞ্চলের নাম পাওয়া যায়—একটি বিক্রমপুর, আর অন্যটি নাব্য। বর্তমানে নাব্য বলে কোনাে জায়গার অস্তিত্ব নেই। ধারণা করা হয়, ফরিদপুর, বাখেরগঞ্জ ও পটুয়াখালীর নিচু জলাভুমি এ নাব্য অঞ্চলের অন্তর্ভুক্ত ছিল। প্রাচীন বঙ্গ জনপদ ছিল খুব শক্তিশালী অঞ্চল। বঙ্গ থেকে বাঙালি জাতির উৎপত্তি ঘটেছিল।

৪. গৌড়ঃ
মালদহ, মুর্শিদাবাদ, বীরভূম, বর্ধমান ও চাঁপাইনবাবগঞ্জ। গৌড় নামটি সুপরিচিত হলেও প্রাচীনকালে ঠিক কোথায় গৌড় জনপদটি গড়ে উঠেছিল তা জানা যায়নি। তবে ষষ্ঠ শতকে পূর্ব বাংলার উত্তর অংশে গৌড় রাজ্য বলে একটি স্বাধীন রাজ্যের কথা জানা যায়। সপ্তম শতকে শশাঙ্ককে গৌড়ের রাজ বলা হতাে। এ সময় গৌড়ের রাজধানী ছিল কর্ণসুবর্ণ। বর্তমান মুর্শিদাবাদ জেলায় ছিল এর অবস্থান। বাংলায় মুসলমানদের বিজয়ের কিছু আগে মালদহ জেলার লক্ষণাবতীকেও গৌড় বলা হতাে।

৫. সমতটঃ
বৃহত্তর কুমিল্লা ও নোয়াখালী অঞ্চল। পূর্ব ও দক্ষিণ-পূর্ব বাংলায় বঙ্গের প্রতিবেশী জনপদ হিসেবে সমতটের অবস্থান। কেউ কেউ মনে করেন, সমতট বর্তমান কুমিল্লার প্রাচীন নাম। গঙ্গা-ভাগীরথীর পূর্ব তীর থেকে শুরু করে মেঘনার মােহনা পর্যন্ত সমুদ্রকূলবর্তী অঞ্চলকেই সম্ভবত বলা হতাে সমতট। কুমিল্লা শহরের ১২ মাইল পশ্চিমে বড় কামতা এর রাজধানী ছিল। কুমিল্লার ময়নামতিতে কয়েকটি প্রাচীন নিদর্শনের সন্ধান পাওয়া গেছে। শালবন বিহার এদের অন্যতম।

৬. রাঢ়ঃ পশ্চিম বাংলার দক্ষিণাঞ্চলের বর্ধমান, বীরভূম, বাঁকুড়া, পুরুলিয়া এবং মেদিনীপুর জেলা।

৭. হরকূল বা হরিকেলঃ
চট্টগ্ৰাম, পার্বত্য চট্ৰগ্ৰাম, ত্ৰিপুরা, সিলেট। সপ্তম শতকের লেখকরা হরিকেল নামে অপর একটি জনপদের বর্ণনা করেছেন। এ জনপদের অবস্থান ছিল বাংলার পূর্ব প্রান্তে। মনে করা হয়, আধুনিক সিলেট থেকে চট্টগ্রাম পর্যন্ত এই জনপদ বিস্তৃত ছিল।

৮. চন্দ্ৰদ্বীপঃ
বরিশাল, বিক্ৰমপু্‌র, মুন্সীগঞ্জ জেলা ও এর পার্শ্ববর্তী অঞ্চল। প্রাচীন বাংলায় আরও একটি ক্ষুদ্র জনপদের নাম পাওয়া যায়। এটি হলাে চন্দ্রদ্বীপ। বর্তমান বরিশাল জেলাই ছিল চন্দ্রদ্বীপের মূল ভূখণ্ড ও প্রাণকেন্দ্র। এ প্রাচীন জনপদটি বালেশ্বর ও মেঘনার মধ্যবর্তী স্থানে অবস্থিত ছিল।

৯. সপ্তগাঁওঃ খুলনা এবং সমুদ্ৰ তীরবর্তী অঞ্চল।

১০. তাম্ৰলিপ্তঃ
মেদিনীপুর জেলা। হরিকেলের দক্ষিণে অবস্থিত ছিল তাম্রলিপ্ত জনপদ। বর্তমান মেদিনীপুর জেলার তমলুকই ছিল তাম্রলিপ্তের প্রাণকেন্দ্র। সপ্তম শতক থেকে এটি দণ্ডভুক্তি নামে পরিচিত হতে থাকে।

১১. রূহ্ম/ আরাকানঃ কক্সবাজার, মায়ানমারের কিছু অংশ, কর্ণফুলি নদীর দক্ষিণাঞ্চল।

১২. সূহ্মঃ গঙ্গা-ভাগীরথীর পশ্চিম তীরের দক্ষিণ ভূভাগ, আধুনিক মতে বর্ধমানের দক্ষিণাংশে, হুগলির বৃহদাংশ, হাওড়া এবং বীরভূম জেলা নিয়ে সূহ্ম দেশের অবস্থান ছিল।

১৩. বিক্রমপুরঃ মুন্সীগঞ্জ এবং পার্শ্ববর্তী অঞ্চল।

১৪. বাকেরগঞ্জঃ বরিশাল, খুলনা, বাগেরহাট।

আমাদের গন্তব্য
আমাদের গন্তব্য
#আমাদের_গন্তব্য
হ্যাপি ট্রাভেলিং 💚

ঐতিহাসিক যশোর রোড হল একটি আন্তর্জাতিক রাস্তা যা শ্যামবাজারকে দমদমের মাধ্যমে, ভারতের কলকাতার উভয় এলাকাকে বাংলাদেশের যশোর...
13/05/2024

ঐতিহাসিক যশোর রোড হল একটি আন্তর্জাতিক রাস্তা যা শ্যামবাজারকে দমদমের মাধ্যমে, ভারতের কলকাতার উভয় এলাকাকে বাংলাদেশের যশোরের সাথে সংযুক্ত করেছে।
দীর্ঘ একযুগেরও বেশি সময় পর বেনাপোল গেলাম। পাসপোর্ট হাতে নিয়ে ফিরে যাই তের বছর আগের সেই বেনাপোল। দুইপাশে সবুজ-শ্যামল প্রাচীন বৃক্ষরাজি। তারই ছায়া মাড়িয়ে বেনাপোল, পেট্রাপোল হয়ে গাড়ি চলছিল কলকাতার পথে। কিন্তু সেই সবুজ-শ্যামল গাছগুলো আজ প্রায় বিলীন। যশোর থেকে বেনাপোল। সবুজের বুক চিরে এগিয়ে চলেছে একটি সড়ক। দু’পাশে ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে রয়েছে শতাব্দী প্রাচীন গাছগুলো। আমাদের ইতিহাসের সঙ্গে যশোর রোডের রয়েছে এক অবিচ্ছেদ্য সম্পর্ক।

আমরা হয়তো মুক্তিযুদ্ধের সঙ্গে যশোর রোডের একটা সম্পর্কের কথাই জানি। কিন্তু যশোর রোডের ইতিহাস আরও প্রাচীন। ইতিহাসবিদ সতীষচন্দ্র মিত্রের বর্ণনা থেকে যশোর শহরের গোড়াপত্তনের ইতিহাস জানা যায়। তার মতে, বর্তমান যেখানে সুন্দরবন, সেখান থেকেই যশোর শহরের গোড়াপত্তন।

সময়ের ব্যবধানে তা সরে আজকের ভৈরব নদীর তীরে এসে ঠেকেছে। বলে রাখা ভালো, এ অঞ্চলে বৃটিশ ভারতের প্রথম শহর যশোর। যশোরের ইতিহাসের সঙ্গে যে নামটি অমর হয়ে রয়েছে তিনি রাজা প্রতাপাদিত্য। মুঘল শাসনামলে বাংলার বারো ভূঁইয়াদের মধ্যে ঈসা খাঁর পরেই রাজা প্রতাপাদিত্যর নামটি চলে আসে। প্রতাপাদিত্যের রাজধানী নিয়ে ভিন্নমত থাকলেও অধিকাংশের বর্ণনাতেই ধূমঘাট ও ঈশ্বরীপুরের নাম পাওয়া যায়। সেই ধূমঘাট আজকের সাতক্ষীরার অন্তর্ভুক্ত। শ্যামনগর থেকে মুন্সীগঞ্জে যাওয়ার পথেই ধূমঘাটের অবস্থান। যশোর রোডের ইতিহাসও যশোরের মতোই প্রাচীন। প্রাচীন যশোর (ধূমঘাট) থেকে শুরু করে কালীঘাট পর্যন্ত এ সড়কটি আজ আর যশোর রোড বলে পরিচিত নয়। বর্তমানে শুধু কালীগঞ্জ থেকে বেনাপোল (বাংলাদেশ অংশ) ও পেট্রাপোল থেকে কালীঘাট (ভারত অংশ) পর্যন্ত সড়কটিকেই যশোর রোড বলা হয়। বাংলাদেশে এর দৈর্ঘ্য (কালীগঞ্জ থেকে বেনাপোল) প্রায় ৭০ কি.মি. আর ভারতের দিকের দৈর্ঘ্যও একই।
আজ যে যশোর রোড দেখি তা জমিদার কালীপোদ্দারের যশোর রোড। কালীগঞ্জের জমিদার ছিলেন তিনি। মা তার যশোদাদেবী। মায়ের ইচ্ছা গঙ্গাস্নানে যাবেন। কিন্তু কীভাবে? পথ নেই, নেই যোগাযোগের ব্যবস্থা। জলপথে গেলে বহুদিন লেগে যায়, তার ওপর ঝক্কিও কম নয়। মায়ের ইচ্ছা জলপথ নয়, সড়ক পথেই যাবেন গঙ্গাস্নানে। মাতৃভক্তির কথা উঠলে আমাদের সামনে ভেসে ওঠে ইশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের নাম। কিন্তু জমিদার কালীপোদ্দারও কি কম ছিলেন? মায়ের ইচ্ছাপূরণে মাত্র দু’বছরের মধ্যে কালীগঞ্জ থেকে কলকাতার গঙ্গাতীরের কালীঘাট পর্যন্ত সড়ক নির্মাণ করে দিলেন। আজকের দিনে দুই লেনের পাশে দুই লেন সড়ক নির্মাণ করতে আমাদের পাঁচ থেকে সাত বছরও লাগে। আর আমাদের সড়ক নির্মাণ ব্যয় পৃথিবীর যেকোনো দেশের চেয়ে বেশি। সেটি ভিন্ন প্রসঙ্গ।
কিন্তু আজ থেকে প্রায় দেড়শো বছর আগে কোনো আধুনিক যন্ত্রপাতি ছাড়াই মাত্র দু’বছরে এরকম একটি সড়ক নির্মাণ করা মোটেই সহজসাধ্য ছিলো না। কিন্তু কালীপোদ্দারতো থামার পাত্র নন। রাজমাতার ইচ্ছাই তার জন্য আদেশ। রাস্তা বানিয়ে দিলেন।
কিন্তু রাজমাতা আবারও বিগড়ে বসলেন। মা বললে, ‘রাস্তাতো দিলে বাছা, কিন্তু এতো রোদ্দুর কীভাবে যাই বলো তো’? জমিদারমশায় তাই শাহী লস্কর, পাইক-পেয়াদাকে মায়ের সঙ্গে পাঠাবেন বলে হুকুম দিলেন। কিন্তু মা তাতে রাজী নয়। গো ধরলেন, আমি না হয় শাহী লস্কর নিয়ে গঙ্গাস্নানে যাবো, কিন্তু প্রজাদের কী হবে বাছা?
মায়ের ইচ্ছার কথা রাজা ঠিকই বুঝলেন। তাই তিনি আর দেরি না করে রাস্তার দু’ ধারে গাছ লাগিয়ে দিলেন। এতে প্রজাদেরও উপকার হবে আর রাস্তার সৌন্দর্য-শোভা বাড়বে। হাজার-হাজার শিশু গাছ (রেইন ট্রি)-কড়ই গাছ লাগিয়ে দিলেন রাজা মশায়। কথিত রয়েছে, এই রেইন ট্রি-কড়ইর শীতল ছায়া ধরেই জীবন সায়াহ্নে রাজমাতা যশোদাদেবী গঙ্গাস্নানে গিয়েছিলেন। ধন্য রাজমাতা, সাধু রাজা প্রতাপাদিত্য! সেই শীতল-ছায়া আমরা আজও পাচ্ছি।
ইতিহাসের নীরব সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে রয়েছে যশোর রোডের শত-শত বছরের প্রাচীন বৃক্ষরাজি। তারা দেখেছে অনেক কিছুই। দেখেছ জমিদার কালীপোদ্দার, রাজমাতা যশোদাদেবী, রাজা প্রতাপাদিত্য, শেরশাহ সূরীকে- যাদের আমরা কেউ দেখিনি। এই সড়ক ও বৃক্ষগুলো দেখেছে মুঘল আমল, দেখেছে বারো-ভূইয়াদের আমল। এরা দেখেছে, বৃটিশ শাসন ও তাদের প্রস্থান। দেখেছে দাঙ্গা ও ভারত-বিভক্তির ফলে ভারত ও পাকিস্তান নামে দু’টি রাষ্ট্রের জন্ম। প্রত্যক্ষ করেছে, দাঙ্গার ফলে কোটি মানুষের মানচিত্র পরিবর্তন ও রক্তপাত। সবকিছুরই নীরব সাক্ষী এই যশোর রোড ও প্রাচীন গাছগুলো।
যশোর রোড বিশ্ব-ইতিহাসের আরেকটি বিশেষ ঘটনারও সাক্ষী। একটি জাতির জন্মযুদ্ধের প্রত্যক্ষ সাক্ষী এই সড়ক। একাত্তরের পাক-হানাদারদের আক্রমণের ফলে প্রায় দেড় কোটি বাঙালি বাংলাদেশ থেকে ভারতের বিভিন্ন সীমান্ত এলাকাগুলোতে আশ্রয় নিয়েছিল। মুক্তিযুদ্ধে ভারত আশ্রয় নেওয়া বাঙালিদের বেশিরভাগই যশোর রোড ধরে ভারতে আশ্রয় নিয়েছিল।
সেদিন এ পথ ধরেই হেঁটে গিয়েছিল লাখো-কোটি বাংলাদেশি শরণার্থী। এই ডিসেম্বরেই বেনাপোল গেলাম। সড়ক ধরে গাড়ি চলতেই মনে পড়লো তাদের কথা, যারা চিরদিনের ভিটে-মাটি ছেড়ে, বাড়ির সামনের কৃষ্ণচূড়া গাছ অথবা শান বাঁধানো পুকুর ঘাটটি পেছনে ফেলে কিংবা মাত্র উড়তে শেখা পায়রা জোড়াকে মুক্ত করে দিয়ে মুক্তির সন্ধানে শরণার্থী জীবন বরণ করেছিলেন, হেঁটেছিলেন এই পথ ধরে অজানা গন্তব্যে।
এসবকিছুরই সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে রয়েছে এই বৃক্ষগুলো। যশোদাদেবীর বৃক্ষগুলো যুগযুগ পর ছায়া দিয়েছিল আমাদের শরণার্থীদের।
পথ চলতে চলতে গাড়ির গ্লাস নামিয়ে বাইরে তাকিয়ে দেখলাম একটি বেশি বয়সী বৃক্ষকে। ভাবলাম, হয়তো এরই তলে ক্ষণিকের তরে ছায়া খুঁজেছিলেন আমারই আপনজন। হয়তো ক্লান্তি দূর করেছিলেন আরও অনেকটা পথ যেতে হবে বলে। শ্রদ্ধাবনত হই ওই বৃক্ষের কাছে।
মনে পড়ে গেলো আমাদের মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে অ্যালেন গিনসবার্গের সেই বিখ্যাত কবিতাটি:

"Millions of souls nineteenseventyone
homeless on Jessore road under grey sun
A million are dead, the million who can
Walk toward Calcutta from East Pakistan"

©

আমাদের গন্তব্য
আমাদের গন্তব্য
#আমাদের_গন্তব্য
হ্যাপি ট্রাভেলিং 💚

Address

Dhaka
1212

Telephone

+8801842329986

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when আমাদের গন্তব্য posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to আমাদের গন্তব্য:

Videos

Share

Category