Explore Rangamati

Explore Rangamati Rangamati is the administrative headquarters of Rangamati Hill District in the Chittagong Hill Tracts of Bangladesh.

বরকল উপজেলাযত দূর চোখ যায় সবটাই মায়াবী সবুজ। দুই ধারে দাঁড়িয়ে থাকা পাহাড়গুলো ধ্যানী বুদ্ধ। কর্ণফুলীও চলেছে চুপচাপ। আমাদে...
13/01/2016

বরকল উপজেলা

যত দূর চোখ যায় সবটাই মায়াবী সবুজ। দুই ধারে দাঁড়িয়ে থাকা পাহাড়গুলো ধ্যানী বুদ্ধ। কর্ণফুলীও চলেছে চুপচাপ। আমাদের ট্রলারটাই খালি ভটভট আওয়াজ ঝাড়ছে। বেলা ৩টা ছুঁইছুঁই। ট্রলারটি গা বাঁচাতে ভিড়ে গেল একটা ঘাটে। এটা রাঙামাটির বরকল উপজেলা সদর। একটি সাধারণ ঘাট থেকে উপরে রাস্তা উঠে গিয়েছে। রাস্তাটা এমন যে একটু উঠে আবার বাঁক নিয়ে আরেকটু উঠতে হয়। বরকল ঘুরতে যতে চাইলে রাঙ্গামাটি থেকে নৌ ভ্রমনে বের হয়ে শুভলং এর একটু আগেই চোখে পরবে।

শুভলং ঝরনাপ্রতি বছর বর্ষা এলেই রাঙ্গামাটির অসাধারন শুভলং চ্যানেল দেখতে পর্যটকদের আগমন ঘটে। বর্ষায় জেগে উঠে পাহাড়ের খাদে ...
08/01/2016

শুভলং ঝরনা

প্রতি বছর বর্ষা এলেই রাঙ্গামাটির অসাধারন শুভলং চ্যানেল দেখতে পর্যটকদের আগমন ঘটে। বর্ষায় জেগে উঠে পাহাড়ের খাদে লুকিয়ে থাকা সুভলংয়ের ঝরনাগুলো। রাঙামাটির বিস্তৃত পাহাড় রাশিতে অসংখ্য ঝরনা ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে। এদের মধ্যে সুভলংয়ের ঝরনাগুলো যে কারো মন কাড়বে। এখানে প্রায় ৭/৮টি ঝরনা আছে। তবে বড় ঝরনা একটিই, যা সুভলং ঝরনা নামে পরিচিত।

কিভাবে যাবেন:
রাঙ্গামাটির রিজার্ভ বাজার থেকে শুভলং আপ-ডাউন রিজার্ভ বোট ভাড়া প্রায় ১২০০ টাকা। খরচ কমাতে এবং ইঞ্জিন বোটের ইঞ্জিনের বিকট শব্দ থেকে রক্ষা পেতে রিজার্ভ বাজার থেকে লঞ্চে শুভলং যেতে পারেন। লঞ্চ ভাড়া জনপ্রতি ৫০ টাকা।
রাঙ্গামাটির রিজার্ভ বাজার লঞ্চঘাট থেকে প্রতিদিন সকাল সাড়ে ৭টা থেকে ২টা পর্যন্ত লঞ্চ ছেড়ে যায় বিভিন্ন উপজেলার উদ্দেশ্যে। এর মধ্যে লংগদু, বাঘাইছড়ি, জুরাইছড়ির উদ্দেশ্যে ছেড়ে যাওয়া যেকোন লঞ্চে উঠলেই সুভলং পৌঁছে যেতে পারেন। এ ক্ষেত্রে আপনাকে আবারও নৌকা ভাড়া করে ঝরনাস্থলে আসতে হবে। সবচে ভালো হয় যদি দলবেঁধে এসে রিজার্ভবাজার, তবলছড়ি, বনরুপা অথবা পর্যটন কমপ্লেক্স থেকে ট্রলার ভাড়া করা যায়। এতে ইচ্ছেমতো ঝরনাস্থলে সময় কাটানো যাবে। ট্রলার ভাড়া দেড় থেকে দুই হাজার টাকা। এটা নির্ভর করবে যাত্রীসংখ্যা এবং ট্রলারের আকৃতির ওপর। স্পিড বোট ভাড়া করেও ঝরনাস্থলে যাওয়া যায়। ভাড়া প্রতি ঘণ্টায় ১৫০০ টাকা। সময় লাগবে ২০ থেকে ২৫ মিনিট।

হাজাছড়া ঝর্ণা সাজেক ভ্যালী ঘুরে ফেরার পথে স্নিগ্ধ হওয়ার মত এক জায়গা হাজাছড়া ঝর্ণা। এটা খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলার বাঘাইছড়ি ...
07/01/2016

হাজাছড়া ঝর্ণা

সাজেক ভ্যালী ঘুরে ফেরার পথে স্নিগ্ধ হওয়ার মত এক জায়গা হাজাছড়া ঝর্ণা। এটা খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলার বাঘাইছড়ি উপজেলার সাজেক ইউনিয়নের বাঘাইহাট এলাকায় অবস্থিত। বাঘাইছড়ি উপজেলার ১০ নম্বর রাস্তার পাশে এই ঝরনা পযর্টকদের কাছে বেশ জনপ্রিয়। রাস্তা থেকে ১৫ মিনিট ঝিরিপথ ধরে হেঁটে পৌঁছানো যায় ঝরনার পাদদেশে। এখন তো অনেকেই সাজেক যাচ্ছেন ঘুরতে। ফেরার পথে এই সুন্দরীকে দেখতে ভুলবেন না।
দিঘীনালা থেকে হাজাছড়া রওনা দিতেই আপনার চোখে পড়বে প্রকৃতির নিজের হাতে আঁকা দৃশ্যপট। তীর ছুঁয়ে যাওয়া মাইনী নদীর জলের স্রোত। পাহাড়ি ঢলে নদীর দুতীর জুড়ে উপচে পড়া জলের স্রোত।
রাস্তার দুপাশ জুড়ে আদিবাসীদের বসবাস। পথের ধারেই নানান শস্যের জুমের ক্ষেত। সবুজে ঘেরা ঝিরি পথ পেরোলেই স্বাগতম জানাবে হাজাছড়া বিশালকায় ঝরনা। পুরো বর্ষায় হাজাছড়ার রূপের তুলনা সে নিজেই।

Kaptai Lake, Rangamati
07/01/2016

Kaptai Lake, Rangamati

অপরুপ রাঙ্গামাটি
06/01/2016

অপরুপ রাঙ্গামাটি

পাহাড়ের সুন্দরবন পাবলাখালি জনমানুষের কোলাহল এড়িয়ে যারা একটু নীরবে আর নিভৃতে ঘুরে বেড়াতে ভালোবাসেন তাদের জন্যই চমত্কার ...
06/01/2016

পাহাড়ের সুন্দরবন পাবলাখালি

জনমানুষের কোলাহল এড়িয়ে যারা একটু নীরবে আর নিভৃতে ঘুরে বেড়াতে ভালোবাসেন তাদের জন্যই চমত্কার এক স্থান হতে পারে পাবলাখালি বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য। পার্বত্য চট্টগ্রামের অন্যতম জেলা রাঙামাটির প্রায় শেষপ্রান্তে অবস্থিত জীববৈচিত্র্যময় এই অভয়ারণ্যটি তার অবস্থানের কারণেই তুলনামূলক কম পর্যটকের পদচারণায় মুখরিত হয়। তবে পথের সামান্য কষ্টটুকু মেনে নিয়ে যারা একটিবারের জন্য হলেও পাবলাখালির এই অভয়ারণ্যে এসেছেন তাদের কখনোই খালি হাতে ফিরতে হয়নি। বরং সুউচ্চ পাহাড়ের মাঝে সবুজের সমারোহ আর ফাঁকে ফাঁকে বয়ে চলা হরদের সবুজ পানির যুগলবন্দীতে এক অনন্য অভিজ্ঞতাই সঙ্গে করে নিয়ে ফিরেছেন তারা। রাঙামাটি শহর থেকে পাবলাখালির দূরত্ব একশ কিলোমিটারেরও বেশি। এখানে আসার জন্য দেশের যেকোনো প্রান্ত থেকে রাঙামাটি এসে সেখান থেকে মারিস্যাগামী লঞ্চে চড়ে নামতে হবে মাইনীমুখ। তারপর এখান থেকে ইঞ্জিন নৌকায় করে মনোরম প্রাকৃতিক দৃশ্য দেখতে দেখতে সহজেই পৌঁছে যাওয়া যাবে পাবলাখালির বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্যে। পাবলাখালি মূলত পাহাড়ি বন এবং এই বনের ভেতর প্রায় হাজার খানেক ফুট উচ্চতার পাহাড়ও রয়েছে। প্রাচীনকাল থেকেই এখানে বহু বন্যপ্রাণীর বসবাস থাকলেও এ সম্পর্কে লিপিবদ্ধ আকারে প্রথম যে তথ্য পাওয়া যায় সেটা ১৯৫৪ সালের এক জরিপের। তখনকার হিসেব অনুযায়ী প্রায় ২,৫৪০ বর্গকিলোমিটার আয়তনের কাসালং সংরক্ষিত বনাঞ্চলের প্রায় ৪৫০ বর্গকিলোমিটার নিয়ে ছিল পাবলাখালির বিস্তৃতি। কিন্তু কাপ্তাই বাঁধ নির্মাণের ফলে হরদের উপচানো জলে বনের বহু এলাকা নিমজ্জিত হলে এ বনের আয়তন পরবর্তী সময়ে কিছুটা সংকুচিত হয়ে পড়ে। বন্যপ্রাণী আর প্রাকৃতিক সম্পদ সংরক্ষণের জন্য ১৯৬২ সালের জুন মাসে এটিকে বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ কেন্দ্র হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা হয়। এ ছাড়া স্বাধীনতার পরে ১৯৮৩ সালে এটিকে পুনরায় বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ আইনের গেজেট নোটিফিকেশনের মাধ্যমে বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য হিসেবে ঘোষণা দেওয়া হয়। বর্তমানে এ অভয়ারণ্যটি রাঙামাটি জেলার কাসালং রেঞ্জের দক্ষিণ-পূর্বে খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলার সীমানা পর্যন্ত বিস্তৃত। নানা সময়ে প্রকৃতি ও পরিবেশের বিপর্যয়ের কারণে পাবলাখালি অভয়ারণ্যের প্রাণীবৈচিত্র্য হুমকির সম্মুখীন হলেও এখনও এখানে দেখা মেলে বুনো হাতি, বিভিন্ন প্রজাতির বানর, উল্লুক, বুনো কুকুর, বন্য শুকর, সাম্বার হরিণ, বনরুই প্রভৃতির। এ ছাড়া এই অভয়ারণ্যে রয়েছে বহু প্রজাতির পাখি এবং আদি গর্জন, জারুল, চম্বল, সেগুন, কাঞ্চন, চাপালিশের মতো নানা প্রজাতির গাছ।
পাবলাখালি পার্বত্য চট্টগ্রামের উত্তর-পূর্ব প্রান্তে রাঙামাটি শহর থেকে ১১২ কিলোমিটার দূরে কাপ্তাই হ্রদের একেবারে উত্তর প্রান্তে কাসালং নদীর পাশে অবস্থিত। নদীর দুই পাড় জুড়ে সবুজ আর সারি সারি মানুষের বসতি, পানকৌড়ি আর অচেনা পাখির ঝাঁকে ঠাসা পুরোটা পথ। বর্ষাকাল এ পথের পাহাড়গুলোর গায়ে ছোট বড় অনেক পাহাড়ি ঝর্না দেখা যায়। এ পথে শুভলং, বর্ণছড়ি, লঙ্গদু, মাইনী হয়ে পৌঁছাতে হবে পাবলাখালি।
এই বন যেন পাহাড়ের সুন্দরবন। বনে হাতির পাল, কয়েক প্রজাতির বানর, উল্লুক, বন্য শুকর, সাম্বার হরিণ, বনরুই প্রভৃতির বসবাস এই জঙ্গলে। আর প্রচুর পরিমাণে পাখির সমারোহ ৪২ হাজার ৮৭ হেক্টর আয়তনের এই বনজুড়ে। আছে সারি সারি আদি গর্জন, জারুল, চম্বল, সেগুন, কাঞ্চন, চাপালিশের মতো নানান প্রজাতির গাছ।
এতো দীর্ঘকায় প্রাচীন বৃক্ষ পাহাড় অন্য কোথাও চোখে পরে না। এখানে বন বিভাগ তৈরি করেছে গেস্ট হাউজ। তার পাশে এক অসাধারণ সুন্দর দৃশ্য- বড় বড় বানরের ঝাঁক, মানুষের এতো কাছাকাছি এমন সহজ বিচরণ বেশ আনন্দ দেয়।
পাবলাখালি বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্যে ভ্রমণে গেলে প্রথমে যেতে হবে রাঙামাটি সদরে। ঢাকার কলাবাগান, ফকিরাপুল ও কমলাপুর থেকে সরাসরি রাঙ্গামাটির উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায় ডলফিন পরিবহন, এস আলম, সৌদিয়া পরিবহন, শ্যামলী পরিবহন, ইউনিক সার্ভিস ইত্যাদি। রাঙামাটি শহর থেকে পাবলাখালির দূরত্ব একশ কিলোমিটারেরও বেশি। এখানে আসার জন্য দেশের যেকোনো প্রান্ত থেকে রাঙামাটি এসে সেখান থেকে মারিস্যাগামী লঞ্চে চড়ে নামতে হবে মাইনীমুখ। তারপর এখান থেকে ইঞ্জিন নৌকায় করে মনোরম প্রাকৃতিক দৃশ্য দেখতে দেখতে সহজেই পৌঁছে যাওয়া যাবে পাবলাখালি বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্যে। ভাড়া জনপ্রতি ১৭০ থেকে ২০০ টাকার মতো। তবে শুষ্ক মৌসুমে রাঙামাটি-বাঘাইছড়ি নৌপথ বন্ধ থাকে। সেক্ষেত্রে সরাসরি বাঘাইছড়ি হয়ে যেতে হবে। ইঞ্জিনবোটই তখন ভরসা।
পাবলাখালি ভ্রমণে গেলে থাকতে পারবেন মাইনীমুখ বাজারে। জায়গাটিতে থাকার জন্য সাধারণ মানের কিছু আবাসিক হোটেল আছে। কক্ষ ভাড়া ২০০-৩০০ টাকা। এছাড়া বন বিভাগের একটি বাংলো আছে সেখানে। মাইনীমুখ থেকে জল পথে প্রায় ২০ মিনিট দূরত্বে অবস্থিত লংগদু উপজেলা সদরের জেলা পরিষদ বিশ্রামগারেও থাকতে পারেন।

Raikkhang Waterfall
06/01/2016

Raikkhang Waterfall

Shuknachara Falls, Baghaihat, Sajek Union, Rangamati
06/01/2016

Shuknachara Falls, Baghaihat, Sajek Union, Rangamati

The untouched nature, Kaptai Lake and the life of colourful tribes (Chakma, Marma, Lusai, etc) have make Rangamati uniqu...
06/01/2016

The untouched nature, Kaptai Lake and the life of colourful tribes (Chakma, Marma, Lusai, etc) have make Rangamati unique. It is a dreamland for all the tourists.

Rangamati administrative headquarters of Rangamati Hill District in the Chittagong Hill Tracts of Bangladesh.
06/01/2016

Rangamati administrative headquarters of Rangamati Hill District in the Chittagong Hill Tracts of Bangladesh.

Address

Rangamati Sadar
Dhaka
4500

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Explore Rangamati posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category