JR Hajj Travels & Tours

JR Hajj Travels & Tours Hajj & Omra Loyal Organisation

05/08/2024

বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম।

মহান আল্লাহ তায়ালা কোরআন ও হদিসের মাধ্যমে জুলুম সম্পর্কে বলেছেন,

জুলুম একটি আরবি শব্দ। এর অর্থ হলো নির্যাতন বা অবিচার। সাধারণ অর্থে কাউকে অন্যায়ভাবে শারীরিক, মানসিক, আর্থিক বা যেকোনো পন্থায় অবিচার বা নির্যাতন করাকে জুলুম বলে। তবে জুলুমের সবচেয়ে উত্তম সংজ্ঞা হলো, কোনো কিছু নিজ স্থান বাদ দিয়ে অন্য কোনো স্থানে প্রয়োগ করা বা রাখা।

এই সংজ্ঞাটি ব্যাপক অর্থবহ। সব ধরনের জুলুম এর মধ্যে অন্তর্ভুক্ত হয়ে যায়।

জুলুম একটি সামাজিক ব্যাধি। সর্বত্র ব্যাপক আকার ধারণ করেছে এটি।

অন্যের ওপর অন্যায় বা অবিচার করে নিজের পতন ও ধ্বংস ডেকে আনে জালিমরা। আপদ-বিপদ ও দুর্যোগ-বিশৃঙ্খলায় আক্রান্ত হওয়ার অন্যতম একটি কারণ হলো জুলুম। তাই আল্লাহ তাআলা সবাইকে তা থেকে নিষেধ করেছেন।

এমনকি আল্লাহ নিজের জন্যও এটিকে হারাম করেছেন।

রাসুল (সা.) হাদিসে কুদসিতে আল্লাহর কথা বর্ণনা করে বলেন, ‘হে আমার বান্দা, আমি নিজের ওপর জুলুম হারাম করেছি এবং তোমাদের জন্যও তা হারাম করেছি। অতএব তোমরা একে অপরের ওপর জুলুম কোরো না। (মুসলিম-৬৭৩৭)

আল্লাহ তাআলা সবাইকে ন্যায়পন্থার নির্দেশ দিয়েছেন। কল্যাণ ও ন্যায়পন্থা হলো মানবজীবনের সাফল্যের মূল চাবিকাঠি। পবিত্র কোরআনে এসেছে, ‘আল্লাহ তাআলা তোমাদের ন্যায়পন্থা, অনুগ্রহ ও নিকটাত্মীয়দের হক প্রদানের নির্দেশ দেন এবং অশ্লীল ও নিষিদ্ধ কার্যাবলি থেকে নিষেধ করেন। (সুরা : নাহল-৯০)

মানুষের অধিকার হরণ করা ও তাদের ধন-সম্পদ আত্মসাৎ করা অনেক বড় জুলুম। এই ধরনের জুলুমের কারণে পুরো পৃথিবীতে বিশৃঙ্খলা বিরাজ করছে। শান্তি ও সম্প্রীতি বিনষ্ট হচ্ছে। বিত্তবানরা দারিদ্র্য শ্রেণিকে ও ক্ষমতাবানরা সাধারণ লোকের প্রতি হিংসার বশবর্তী হয়ে নির্যাতন, নিপীড়ন করে। ফলে একসময় জালিম বা অন্যায়কারীর জীবনে নেমে আসে নানা বিপদ-আপদ। যারা মানুষের ওপর জুলুম করে এবং প্রাপ্য অধিকার থেকে বঞ্চিত করে তাদের ব্যাপারে রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘নিশ্চয়ই যারা মানুষকে অন্যায়ভাবে কষ্ট দেয়, আল্লাহ তাআলা তাদের শাস্তি প্রদান করবেন। (মুসলিম-২৬১৩)।

পবিত্র কোরআনের অসংখ্য আয়াতে আল্লাহ তাআলা জুলুমের ব্যাপারে মানবজাতিকে সতর্ক করেছেন। ইরশাদ হয়েছে, ‘অচিরেই জালিমরা জানতে পারবে, তাদের প্রত্যাবর্তনস্থল কোথায় হবে।(সুরা : শুআরা-২২৭)

আল্লাহ তায়ালা আমাদের জুলুম থেকে বিরত থাকার তৌফিক দান করুক।

02/08/2024

আসসালামু আলাইকুম,
বাংলাদেশের সেনাবাহিনী, নৌ-বাহিনী, বিমান বাহিনী, পুলিশ বাহিনী, বিজিবী, রেপিড একসান ব্যাটেলিয়ান, আনসার বাহিনী, সহ সকল বাহিনীর ভাইয়ের বলছি।
আপনারা সেই দিনের কথা ভাবুন যে দিন প্রধানমন্ত্রী থাকবে না, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী থাকবে না, সেনাপ্রধান থাকবে না, পুলিশ প্রধান থাকবে না, সকল প্রধান এর প্রধানের সামনে কি জবাব দিবেন, সেই দিন আল্লাহ তায়ালা কোন নেতার কথা শুনবে না, সেই দিনের কথা ভাবুন।
সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা করবেন না, একটু চিন্তা করুন, আপনার সন্তানের উপর কেউ যদি গুলি করে, আপনার সন্তানের উপর কেউ যদি হামলা করে, শিক্ষার্থীরা আপনাদের সন্তান, আপনাদের ভাই, শিক্ষাথীদের উপর গুলি করবেন না। তাদের উপর হামলা করবেন না।
প্রশাসনের ভাইয়েরা আপনারা সেই দিনের কথা ভাবুন যে দিন আল্লাহ ছাড়া কেউ থাকবে না।
আল্লাহ তায়ালা বাংলাদেশের সকল বাহিনীর সদস্যদের বোঝার তৌফিক দান করুন।

15/06/2024

আল্লাহ তায়ালা আমাদের কোরআন হাদিস এর আলোকে জীবন গড়ার তৌফিক দান করুন।

15/06/2024

🔴 🕋 Hajj Live 2024 | Makkah Live Hajj | Arafah Live Mina Live | Labbaik Allahumma Labbaik Talbiyah Makkah Live HD | Mecca Live | Hajj 2024 Live Today Now |...

10/04/2024
**বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম**                       **আসসালামুয়ালাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ****লাব্বাইক, আল্লাহুম্মা লাব্...
11/03/2024

**বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম**
**আসসালামুয়ালাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ**
**লাব্বাইক, আল্লাহুম্মা লাব্বাইক, লাব্বাইকা লা-শারীকা লাকা লাব্বাইক, ইন্নাল হামদা ওয়ান্নি মাতা লাকা ওয়াল মূলক, লা- শারীকা লাক**
**কোরআন ও হাদীসের আলোকে (রোযা -সিয়াম) এর ফযীলত সম্পর্কে কিছু আলোচনা**
** রোযা গুনাহের কাফফারা**
*রোযা গুনাহের কাফফারা হওয়া কুরআনের আয়াতের মাধ্যমে প্রমাণিত। আল্লাহ তাআলা বিভিন্ন প্রকার গুনাহের কাফফারা স্বরূপ রোযার বিধান নাযিল করেছেন। যেমন ইহরাম অবস্থায় (অসুস্থতা বা মাথার কষ্টের কারণে) মাথা মুন্ডানোর কাফফারা স্বরূপ (২:১৯৬), কোন যিম্মী বা চুক্তিবদ্ধ কাফেরকে ভুলক্রমে হত্যার কাফফারা স্বরূপ (৪:৯২), কসমের কাফফারা স্বরূপ (৫:৮৯) এবং যিহারের কাফফারা স্বরূপ (৫৮:৩-৪); আল্লাহ তাআলার পক্ষ থেকে বিভিন্ন মেয়াদে রোযার হুকুম দেওয়া হয়েছে। তাই সহজেই বোধগম্য যে, রোযা বান্দার পাপসমূহকে ধুয়ে-মুছে রোযাদারকে পরিশুদ্ধ করে।
*হযরত হুযায়ফা রা. হতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন,-মানুষের জন্য তার পরিবার, ধন-সম্পদ, তার আত্মা, সন্তান-সন্ততি ও প্রতিবেশী ফিতনা স্বরূপ। তার কাফফারা হল নামায, রোযা, দান-সদকাহ, সৎকাজের আদেশ ও অসৎ কাজের নিষেধ।(সহীহ বুখারী, হাদীস : ৫২৫, ১৮৬৫; সহীহ মুসলিম, হাদীস : ২৮৯২-২৬)
**রোযাদারের মুখের গন্ধ মিশকের চেয়েও সুগন্ধিযুক্ত**
*হযরত আবু হুরায়রা রা. হতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন-সেই সত্তার শপথ, যার হাতে মুহাম্মাদের জীবন, রোযাদারের মুখের দুর্গন্ধ আল্লাহর নিকট মিশকের সুগন্ধির চেয়েও অধিক সুগন্ধিময়।(সহীহ বুখারী, হাদীস : ১৯০৪; সহীহ মুসলিম, হাদীস : ১১৫১)
**রোযাদারের জন্য দুটি আনন্দের মুহূর্ত**
*হযরত আবু হুরায়রা রা. হতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন,-রোযাদারের জন্য দুটি আনন্দের মুহূর্ত রয়েছে, যখন সে আনন্দিত হবে। এক. যখন সে ইফতার করে তখন ইফতারের কারণে আনন্দ পায়। দুই. যখন সে তার রবের সাথে মিলিত হবে তখন তার রোযার কারণে আনন্দিত হবে। অন্য বর্ণনায় রয়েছে, যখন সে আল্লাহর সাথে মিলিত হবে, আর তিনি তাকে পুরস্কার দিবেন, তখন সে আনন্দিত হবে।(সহীহ বুখারী, হাদীস : ১৯০৪, ১৮৯৪; সহীহ মুসলিম, হাদীস : ১১৫১-১৬৩, ১৬৪, ১৬৫)
**রোযাদার পরকালে সিদ্দীকীন ও শহীদগণের দলভুক্ত থাকবে**
*হযরত আমর ইবনে মুররা আলজুহানী রা. হতে বর্ণিত,-এক ব্যক্তি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের দরবারে এসে বললো, ইয়া রাসূলাল্লাহ! আমি যদি একথার সাক্ষ্য দিই যে, আল্লাহ ছাড়া আর কোনো মাবুদ নেই এবং অবশ্যই আপনি আল্লাহর রাসূল, আর আমি যদি পাঁচ ওয়াক্ত নামায আদায় করি, যাকাত প্রদান করি, রমযান মাসের সিয়াম ও কিয়াম (তারাবীহসহ অন্যান্য নফল) আদায় করি তাহলে আমি কাদের দলভুক্ত হব? তিনি বললেন, সিদ্দীকীন ও শহীদগণের দলভুক্ত হবে।-(মুসনাদে বাযযার, হাদীস : ২৫)
**রোযাদারের দুআ কবুল হয়**
*হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আমর রা. হতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন-ইফতারের সময় রোযাদার যখন দুআ করে, তখন তার দুআ ফিরিয়ে দেওয়া হয় না। (অর্থাৎ তার দুআ কবুল হয়)।(সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদীস : ১৭৫৩)
*হযরত আবু হুরায়রা হতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন,-তিন ব্যক্তির দুআ ফিরিয়ে দেওয়া হয় না (অর্থাৎ তাদের দুআ কবুল করা হয়) ন্যায়পরায়ন শাসকের দুআ; রোযাদার ব্যক্তির দুআ ইফতারের সময় পর্যন্ত ও মজলুমের দুআ। তাদের দুআ মেঘমালার উপরে উঠিয়ে নেওয়া হয় এবং এর জন্য সব আসমানের দরজাসমূহ খুলে দেওয়া হয়। তখন আল্লাহ তাআলা ঘোষণা করেন, আমার ইয্যতের কসম! বিলম্বে হলেও অবশ্যই আমি তোমাকে সাহায্য করব.(মুসনাদে আহমদ, হাদীস : ৮০৪৩; সুনানে তিরমিযী, হাদীস : ৩৫৯৮)
*হযরত আবু হুরায়রা রা. র্বণনা করেন, নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন,-রোযাদারের দুআ ফিরিয়ে দেওয়া হয় না।-মুসান্নাফে ইবনে আবী শাইবা, হাদীস : ৮৯৯৫
**রোযা হিংসা-বিদ্বেষ দূর করে দেয়**
*হযরত ইবনে আববাস রা. হতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন, সবরের মাসের (রমযান মাস) রোযা এবং প্রতি মাসের তিন দিনের (আইয়্যামে বীয) রোযা অন্তরের হিংসা-বিদ্বেষ দূর করে দেয়। (মুসনাদে বাযযার, হাদীস : ১০৫৭; মুসনাদে আহমদ, হাদীস : ২৩০৭০)
**আল্লাহর নৈকট্য লাভের শ্রেষ্ঠ মাধ্যম**
*হযরত আবু উমামা রা. বর্ণনা করেন, আমি বললাম, ইয়া রাসূলাল্লাহ! আমাকে কোনো আমলের আদেশ করুন। তিনি বললেন, তুমি রোযা রাখ, কেননা এর সমতুল্য কিছু নেই। আমি পুনরায় বললাম, ইয়া রাসূলাল্লাহ! আমাকে কোনো নেক আমলের কথা বলুন, তিনি বললেন, তুমি রোযা রাখ, কেননা এর কোনো সমতুল্য কিছু নেই। (সহীহ ইবনে খুযাইমা, হাদীস : ১৮৯৩; মুসনাদে আহমদ, হাদীস : ২২১৪০)
*হযরত আবু উমামা রা. হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি বললাম, ইয়া রাসূলাল্লাহ! আমাকে এমন কোনো আমলের আদেশ করুন, যার দ্বারা আল্লাহ তাআলা আমাকে উপকৃত করবেন। তিনি বললেন, তুমি রোযা রাখ, কেননা তার তুলনা হয় না।–(সুনানে নাসায়ী,হাদীস :২৫৩১)
*রমযান হল খালেস ইবাদতের মৌসুম। তাই এ মাসের সময়গুলো যতটা শুধু আল্লাহর সাথে কাটানো যায় ততটা ভালো।
**আল্লাহ তাআলা আমাদের সকলকে হাদীস অনুযায়ী আমল করার ও উক্ত ফযীলত লাভ করার তাওফীক দান করুন। **
** জে আর হজ্ব ট্রাভেলস এন্ড ট্যুরস**
*হজ্ব ও ওমরাহ পালনের বিশ্বস্ত প্রতিষ্ঠান*
*হজ্ব ও ওমরাহ পালনে যেতে আগ্রহী ব্যক্তি সকলের রেজিস্ট্রেশন এর জন্য যোগাযোগ করার জন্য আহ্বান জানানো হচ্ছে*
**যোগাযোগ**
**জে আর হজ্ব ট্রাভেলস এন্ড ট্যুরস**
*ঢাকা অফিস: ৫১/৫১ রিসোরকেফুল পল্টন সিটি,
(৬ তালা), পুরাতন পল্টন, ঢাকা-১০০০.
*বেনাপোল অফিস: জে আর ভবন, বাসা # ০৩,
ট্রাক টার্মিনাল রোড, বেনাপোল, বেনাপোল পোর্ট, যশোর।
আলহাজ্ব ডাঃ জাহিদুল ইসলাম
মোবাইল: ০১৭১৪-৩০৩৭০৮,

**বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম****আসসালামুয়ালাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ****লাব্বাইক, আল্লাহুম্মা লাব্বাইক, লাব্বাইকা লা-শারী...
09/03/2024

**বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম**
**আসসালামুয়ালাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ**
**লাব্বাইক, আল্লাহুম্মা লাব্বাইক, লাব্বাইকা লা-শারীকা লাকা লাব্বাইক, ইন্নাল হামদা ওয়ান্নি মাতা লাকা ওয়াল মূলক, লা- শারীকা লাক**

**কোরআন ও হাদীসের আলোকে হজ্ব ও ওমরাহর গুরুত্ব ও ফযীলত সম্পর্কে আলোচনা**

**হজ যেহেতু একবারই ফরজ, তাই যার ওপর হজ ফরজ হয়েছে সে যদি মৃত্যুর আগে যেকোনো বছর হজ আদায় করে, তবে তার ফরজ আদায় হয়ে যাবে। কিন্তু হজ বিধানের মৌলিক তাৎপর্য, তার যথার্থ দাবি ও আসল হুকুম হচ্ছে হজ ফরজ হওয়ার সাথে সাথে আদায় করা। বিনা ওজরে বিলম্ব না করা। কারণ, বিনা ওজরে বিলম্ব করাও গুনাহ।
আল্লাহ তায়ালা ও তার রাসূল ফরজ হজ আদায়ের প্রতি এমনভাবে গুরুত্বারোপ করেছেন, কেউ যদি এই হজকে অস্বীকার করে বা এ বিষয়ে কোনো ধরনের অবহেলা প্রদর্শন করে, তবে সে আল্লাহর জিম্মা থেকে মুক্ত ও হতভাগ্যরূপে বিবেচিত হবে।

আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেছেন, ‘মানুষের মধ্যে যারা সেখানে (বায়তুল্লাহ) পৌঁছার সামর্থ্য রাখে তাদের ওপর আল্লাহর উদ্দেশ্যে এ গৃহের হজ করা ফরজ। আর কেউ যদি অস্বীকার করে তাহলে তোমাদের জেনে রাখা উচিত, আল্লাহ তায়ালা সৃষ্টিজগতের প্রতি মুখাপেক্ষীনন।(সূরা-আল ইমরান:৯৭)

**আবু হুরায়রা রা. বর্ণনা করেন, একদা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদের উদ্দেশে ভাষণ দিলেন। তিনি বললেন, হে মানব সকল! আল্লাহ তায়ালা তোমাদের ওপর হজ ফরজ করেছেন। সুতরাং তোমরা হজ করো।
এক ব্যক্তি বলল, ইয়া রাসূলাল্লাহ! প্রতি বছর কি হজ করতে হবে? তিনি চুপ রইলেন এবং লোকটি এভাবে তিনবার জিজ্ঞেস করল। অতঃপর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, আমি যদি হ্যাঁ বলতাম, তাহলে তা (প্রতি বছর হজ করা) ফরজ হয়ে যেত, কিন্তু তোমাদের পক্ষে তা করা সম্ভব হতো না (সহিহ মুসলিম, হাদিস : ১৩৩৭)

**আল্লাহ্ তায়ালা আমাদের সবাইকে হজ্ব ও ওমরাহ কারার তৌফিক দান করুন**

** জে আর হজ্ব ট্রাভেলস এন্ড ট্যুরস**
*হজ্ব ও ওমরাহ পালনের বিশ্বস্ত প্রতিষ্ঠান*
*হজ্ব ও ওমরাহ পালনে যেতে আগ্রহী ব্যক্তি সকলের রেজিস্ট্রেশন এর জন্য যোগাযোগ করার জন্য আহ্বান জানানো হচ্ছে*

**যোগাযোগ**
**জে আর হজ্ব ট্রাভেলস এন্ড ট্যুরস**
*ঢাকা অফিস: ৫১/৫১ রিসোরকেফুল পল্টন সিটি,
(৬ তালা), পুরাতন পল্টন, ঢাকা-১০০০.
*বেনাপোল অফিস: জে আর ভবন, বাসা # ০৩,
ট্রাক টার্মিনাল রোড, বেনাপোল, বেনাপোল পোর্ট, যশোর।
আলহাজ্ব ডাঃ জাহিদুল ইসলাম
মোবাইল: ০১৭১৪-৩০৩৭০৮, ০১৭৩২১২৮০৯৯।

26/01/2024

**বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম**
**আসসালামুয়ালাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ**
**লাব্বাইক, আল্লাহুম্মা লাব্বাইক, লাব্বাইকা লা-শারীকা লাকা লাব্বাইক, ইন্নাল হামদা ওয়ান্নি মাতা লাকা ওয়াল মূলক, লা- শারীকা লাক**

**কোরআন ও হাদীসের আলোকে হজ্ব ও ওমরাহর গুরুত্ব ও ফযীলত সম্পর্কে আলোচনা**

**হজ যেহেতু একবারই ফরজ, তাই যার ওপর হজ ফরজ হয়েছে সে যদি মৃত্যুর আগে যেকোনো বছর হজ আদায় করে, তবে তার ফরজ আদায় হয়ে যাবে। কিন্তু হজ বিধানের মৌলিক তাৎপর্য, তার যথার্থ দাবি ও আসল হুকুম হচ্ছে হজ ফরজ হওয়ার সাথে সাথে আদায় করা। বিনা ওজরে বিলম্ব না করা। কারণ, বিনা ওজরে বিলম্ব করাও গুনাহ।
আল্লাহ তায়ালা ও তার রাসূল ফরজ হজ আদায়ের প্রতি এমনভাবে গুরুত্বারোপ করেছেন, কেউ যদি এই হজকে অস্বীকার করে বা এ বিষয়ে কোনো ধরনের অবহেলা প্রদর্শন করে, তবে সে আল্লাহর জিম্মা থেকে মুক্ত ও হতভাগ্যরূপে বিবেচিত হবে।

আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেছেন, ‘মানুষের মধ্যে যারা সেখানে (বায়তুল্লাহ) পৌঁছার সামর্থ্য রাখে তাদের ওপর আল্লাহর উদ্দেশ্যে এ গৃহের হজ করা ফরজ। আর কেউ যদি অস্বীকার করে তাহলে তোমাদের জেনে রাখা উচিত, আল্লাহ তায়ালা সৃষ্টিজগতের প্রতি মুখাপেক্ষীনন।(সূরা-আল ইমরান:৯৭)

**আবু হুরায়রা রা. বর্ণনা করেন, একদা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদের উদ্দেশে ভাষণ দিলেন। তিনি বললেন, হে মানব সকল! আল্লাহ তায়ালা তোমাদের ওপর হজ ফরজ করেছেন। সুতরাং তোমরা হজ করো।
এক ব্যক্তি বলল, ইয়া রাসূলাল্লাহ! প্রতি বছর কি হজ করতে হবে? তিনি চুপ রইলেন এবং লোকটি এভাবে তিনবার জিজ্ঞেস করল। অতঃপর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, আমি যদি হ্যাঁ বলতাম, তাহলে তা (প্রতি বছর হজ করা) ফরজ হয়ে যেত, কিন্তু তোমাদের পক্ষে তা করা সম্ভব হতো না (সহিহ মুসলিম, হাদিস : ১৩৩৭)
**আল্লাহ্ তায়ালা আমাদের সবাইকে হজ্ব ও ওমরাহ কারার তৌফিক দান করুন**

** জে আর হজ্ব ট্রাভেলস এন্ড ট্যুরস**
*হজ্ব ও ওমরাহ পালনের বিশ্বস্ত প্রতিষ্ঠান*
*হজ্ব ও ওমরাহ পালনে যেতে আগ্রহী ব্যক্তি সকলের রেজিস্ট্রেশন এর জন্য যোগাযোগ করার জন্য আহ্বান জানানো হচ্ছে*

**যোগাযোগ**
**জে আর হজ্ব ট্রাভেলস এন্ড ট্যুরস**
*ঢাকা অফিস: ৫১/৫১ রিসোরকেফুল পল্টন সিটি,
(৬ তালা), পুরাতন পল্টন, ঢাকা-১০০০.
*বেনাপোল অফিস: জে আর ভবন, বাসা # ০৩,
ট্রাক টার্মিনাল রোড, বেনাপোল, বেনাপোল পোর্ট, যশোর।
আলহাজ্ব ডাঃ জাহিদুল ইসলাম
মোবাইল: ০১৭১৪-৩০৩৭০৮, ০১৭৩২১২৮০৯৯.

01/12/2023

**বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম**
**আসসালামুয়ালাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ**
**লাব্বাইক, আল্লাহুম্মা লাব্বাইক, লাব্বাইকা লা-শারীকা লাকা লাব্বাইক, ইন্নাল হামদা ওয়ান্নি মাতা লাকা ওয়াল মূলক, লা- শারীকা লাক**

**কোরআন ও হাদীসের আলোকে হজ্ব ও ওমরাহর গুরুত্ব ও ফযীলত সম্পর্কে আলোচনা**

**হজ যেহেতু একবারই ফরজ, তাই যার ওপর হজ ফরজ হয়েছে সে যদি মৃত্যুর আগে যেকোনো বছর হজ আদায় করে, তবে তার ফরজ আদায় হয়ে যাবে। কিন্তু হজ বিধানের মৌলিক তাৎপর্য, তার যথার্থ দাবি ও আসল হুকুম হচ্ছে হজ ফরজ হওয়ার সাথে সাথে আদায় করা। বিনা ওজরে বিলম্ব না করা। কারণ, বিনা ওজরে বিলম্ব করাও গুনাহ।
আল্লাহ তায়ালা ও তার রাসূল ফরজ হজ আদায়ের প্রতি এমনভাবে গুরুত্বারোপ করেছেন, কেউ যদি এই হজকে অস্বীকার করে বা এ বিষয়ে কোনো ধরনের অবহেলা প্রদর্শন করে, তবে সে আল্লাহর জিম্মা থেকে মুক্ত ও হতভাগ্যরূপে বিবেচিত হবে।

আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেছেন, ‘মানুষের মধ্যে যারা সেখানে (বায়তুল্লাহ) পৌঁছার সামর্থ্য রাখে তাদের ওপর আল্লাহর উদ্দেশ্যে এ গৃহের হজ করা ফরজ। আর কেউ যদি অস্বীকার করে তাহলে তোমাদের জেনে রাখা উচিত, আল্লাহ তায়ালা সৃষ্টিজগতের প্রতি মুখাপেক্ষীনন।(সূরা-আল ইমরান:৯৭)

**আবু হুরায়রা রা. বর্ণনা করেন, একদা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদের উদ্দেশে ভাষণ দিলেন। তিনি বললেন, হে মানব সকল! আল্লাহ তায়ালা তোমাদের ওপর হজ ফরজ করেছেন। সুতরাং তোমরা হজ করো।
এক ব্যক্তি বলল, ইয়া রাসূলাল্লাহ! প্রতি বছর কি হজ করতে হবে? তিনি চুপ রইলেন এবং লোকটি এভাবে তিনবার জিজ্ঞেস করল। অতঃপর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, আমি যদি হ্যাঁ বলতাম, তাহলে তা (প্রতি বছর হজ করা) ফরজ হয়ে যেত, কিন্তু তোমাদের পক্ষে তা করা সম্ভব হতো না (সহিহ মুসলিম, হাদিস : ১৩৩৭)

**ইবনে আব্বাস রা. বর্ণনা করেন, রাসূলে কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন, যে ব্যক্তি হজ করার ইচ্ছে করে, সে যেন তাড়াতাড়ি তা আদায় করে নেয়। কারণ, যেকোনো সময় সে অসুস্থ হয়ে যেতে পারে বা বাহনের ব্যবস্থাও না থাকতে পারে অথবা অন্য কোনো সমস্যার সম্মুখীন হতে পারে (সুনানে আবু দাউদ, হাদিস : ১৭৩২)

**আবু সাঈদ খুদরী রা. হতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন, আল্লাহ তায়ালা বলেন, আমি আমার বান্দার শরীরকে সুস্থ রাখলাম, তার রিজিক ও আয়-উপার্জনে প্রশস্ততা দান করলাম। পাঁচ বছর অতিক্রান্ত হওয়ার পরও যদি সে আমার গৃহের হজের উদ্দেশ্যে আগমন না করে তবে সে হতভাগ্য, বঞ্চিত (সহিহ ইবনে হিববান, হাদিস : ৩৬৯৫)

**ইবনে উমর রা. হতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, তোমরা হজ ও উমরার মাধ্যমে এই (বায়তুল্লাহ) গৃহের উপকার গ্রহণ করো। কেননা তা ইতিপূর্বে দুইবার ধ্বংস হয়েছে। তৃতীয়বারের পর উঠিয়ে নেয়া হবে (মুসতাদরাকে হাকিম, হাদিস : ১৬৫২)

**আল্লাহ্ তায়ালা আমাদের সবাইকে হজ্ব ও ওমরাহ কারার তৌফিক দান করুন**

** জে আর হজ্ব ট্রাভেলস এন্ড ট্যুরস**
*হজ্ব ও ওমরাহ পালনের বিশ্বস্ত প্রতিষ্ঠান*
*হজ্ব ও ওমরাহ পালনে যেতে আগ্রহী ব্যক্তি সকলের রেজিস্ট্রেশন এর জন্য যোগাযোগ করার জন্য আহ্বান জানানো হচ্ছে*

**যোগাযোগ**
**জে আর হজ্ব ট্রাভেলস এন্ড ট্যুরস**
*ঢাকা অফিস: ৫১/৫১ রিসোরকেফুল পল্টন সিটি,
(৬ তালা), পুরাতন পল্টন, ঢাকা-১০০০.
*বেনাপোল অফিস: জে আর ভবন, বাসা # ০৩,
ট্রাক টার্মিনাল রোড, বেনাপোল, বেনাপোল পোর্ট, যশোর।
আলহাজ্ব ডাঃ জাহিদুল ইসলাম
মোবাইল: ০১৭১৪-৩০৩৭০৮, ০১৭৩২১২৮০৯৯।

27/11/2023

*আসসালামুয়ালাইকুম*

জে আর হজ্ব ট্রাভেলস এন্ড ট্যুরস এর পক্ষ থেকে সকলকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।

জে আর হজ্ব ট্রাভেলস এন্ড ট্যুরস
*হজ্ব ও ওমরাহ পালনের বিশ্বস্ত প্রতিষ্ঠান*

আমাদের সেবা সমূহ:
১.স্বল্প খরচে হজ্ব ও ওমরাহ পালনের প্যাকেজ এছাড়া আমাদের ভী.আই.পি প্যাকেজ ও আছে।
২. সৌদি ভ্রমণ ও ওমরাহ ভিসা প্রসেসিং এবং বিমান টিকেটিং।
৩.বিভিন্ন দেশের বিমান টিকেট ও ভিসা প্রসেসিং।

*হজ্ব ও ওমরাহ পালনে যেতে আগ্রহী ব্যক্তি সকলের রেজিস্ট্রেশন এর জন্য যোগাযোগ করার জন্য আহ্বান জানানো হচ্ছে*

**যোগাযোগ**
**জে আর হজ্ব ট্রাভেলস এন্ড ট্যুরস**
*ঢাকা অফিস: ৫১/৫১ রিসোরকেফুল পল্টন সিটি,
(৬ তালা), পুরাতন পল্টন, ঢাকা-১০০০.
*বেনাপোল অফিস: জে আর ভবন, বাসা # ০৩,
ট্রাক টার্মিনাল রোড, বেনাপোল, বেনাপোল পোর্ট, যশোর।
আলহাজ্ব ডাঃ জাহিদুল ইসলাম
মোবাইল: ০১৭১৪-৩০৩৭০৮, ০১৭৩২১২৮০৯৯।

10/11/2023

**বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম**
**আসসালামুয়ালাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ**
**লাব্বাইক, আল্লাহুম্মা লাব্বাইক, লাব্বাইকা লা-শারীকা লাকা লাব্বাইক, ইন্নাল হামদা ওয়ান্নি মাতা লাকা ওয়াল মূলক, লা- শারীকা লাক**

**কোরআন ও হাদীসের আলোকে হজ্ব ও ওমরাহর গুরুত্ব ও ফযীলত সম্পর্কে আলোচনা**
*আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেছেন, ‘মানুষের মধ্যে যারা সেখানে (বায়তুল্লাহ) পৌঁছার সামর্থ্য রাখে তাদের ওপর আল্লাহর উদ্দেশ্যে এ গৃহের হজ করা ফরজ। আর কেউ যদি অস্বীকার করে তাহলে তোমাদের জেনে রাখা উচিত, আল্লাহ তায়ালা সৃষ্টিজগতের প্রতি মুখাপেক্ষীনন।(সূরা-আল ইমরান:৯৭)
**আবু হুরায়রা রা. বর্ণনা করেন, একদা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদের উদ্দেশে ভাষণ দিলেন। তিনি বললেন, হে মানব সকল! আল্লাহ তায়ালা তোমাদের ওপর হজ ফরজ করেছেন। সুতরাং তোমরা হজ করো।
এক ব্যক্তি বলল, ইয়া রাসূলাল্লাহ! প্রতি বছর কি হজ করতে হবে? তিনি চুপ রইলেন এবং লোকটি এভাবে তিনবার জিজ্ঞেস করল। অতঃপর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, আমি যদি হ্যাঁ বলতাম, তাহলে তা (প্রতি বছর হজ করা) ফরজ হয়ে যেত, কিন্তু তোমাদের পক্ষে তা করা সম্ভব হতো না (সহিহ মুসলিম, হাদিস : ১৩৩৭)

**আল্লাহ্ তায়ালা আমাদের সবাইকে হজ্ব ও ওমরাহ কারার তৌফিক দান করুন**

** জে আর হজ্ব ট্রাভেলস এন্ড ট্যুরস**
*হজ্ব ও ওমরাহ পালনের বিশ্বস্ত প্রতিষ্ঠান*

*হজ্ব ও ওমরাহ পালনে যেতে আগ্রহী ব্যক্তি সকলের রেজিস্ট্রেশন এর জন্য যোগাযোগ করার জন্য আহ্বান জানানো হচ্ছে*

**যোগাযোগ**
**জে আর হজ্ব ট্রাভেলস এন্ড ট্যুরস**
*ঢাকা অফিস: ৫১/৫১ রিসোরকেফুল পল্টন সিটি,
(৬ তালা), পুরাতন পল্টন, ঢাকা-১০০০.
*বেনাপোল অফিস: জে আর ভবন, বাসা # ০৩,
ট্রাক টার্মিনাল রোড, বেনাপোল, বেনাপোল পোর্ট, যশোর।
আলহাজ্ব ডাঃ জাহিদুল ইসলাম
মোবাইল: ০১৭১৪-৩০৩৭০৮, ০১৭৩২১২৮০৯৯।

03/11/2023

**বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম**
**আসসালামুয়ালাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ**
**লাব্বাইক, আল্লাহুম্মা লাব্বাইক, লাব্বাইকা লা-শারীকা লাকা লাব্বাইক, ইন্নাল হামদা ওয়ান্নি মাতা লাকা ওয়াল মূলক, লা- শারীকা লাক**

**কোরআন ও হাদীসের আলোকে হজ্ব ও ওমরাহর গুরুত্ব ও ফযীলত সম্পর্কে আলোচনা**
আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেছেন, ‘মানুষের মধ্যে যারা সেখানে (বায়তুল্লাহ) পৌঁছার সামর্থ্য রাখে তাদের ওপর আল্লাহর উদ্দেশ্যে এ গৃহের হজ করা ফরজ। আর কেউ যদি অস্বীকার করে তাহলে তোমাদের জেনে রাখা উচিত, আল্লাহ তায়ালা সৃষ্টিজগতের প্রতি মুখাপেক্ষীনন।(সূরা-আল ইমরান:৯৭)
**আবু হুরায়রা রা. বর্ণনা করেন, একদা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদের উদ্দেশে ভাষণ দিলেন। তিনি বললেন, হে মানব সকল! আল্লাহ তায়ালা তোমাদের ওপর হজ ফরজ করেছেন। সুতরাং তোমরা হজ করো।
এক ব্যক্তি বলল, ইয়া রাসূলাল্লাহ! প্রতি বছর কি হজ করতে হবে? তিনি চুপ রইলেন এবং লোকটি এভাবে তিনবার জিজ্ঞেস করল। অতঃপর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, আমি যদি হ্যাঁ বলতাম, তাহলে তা (প্রতি বছর হজ করা) ফরজ হয়ে যেত, কিন্তু তোমাদের পক্ষে তা করা সম্ভব হতো না (সহিহ মুসলিম, হাদিস : ১৩৩৭)
**ইবনে আব্বাস রা. বর্ণনা করেন, রাসূলে কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন, যে ব্যক্তি হজ করার ইচ্ছে করে, সে যেন তাড়াতাড়ি তা আদায় করে নেয়। কারণ, যেকোনো সময় সে অসুস্থ হয়ে যেতে পারে বা বাহনের ব্যবস্থাও না থাকতে পারে অথবা অন্য কোনো সমস্যার সম্মুখীন হতে পারে (সুনানে আবু দাউদ, হাদিস : ১৭৩২)
**আবু সাঈদ খুদরী রা. হতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন, আল্লাহ তায়ালা বলেন, আমি আমার বান্দার শরীরকে সুস্থ রাখলাম, তার রিজিক ও আয়-উপার্জনে প্রশস্ততা দান করলাম। পাঁচ বছর অতিক্রান্ত হওয়ার পরও যদি সে আমার গৃহের হজের উদ্দেশ্যে আগমন না করে তবে সে হতভাগ্য, বঞ্চিত (সহিহ ইবনে হিববান, হাদিস : ৩৬৯৫)
**আল্লাহ্ তায়ালা আমাদের সবাইকে হজ্ব ও ওমরাহ কারার তৌফিক দান করুন**

** জে আর হজ্ব ট্রাভেলস এন্ড ট্যুরস**
*হজ্ব ও ওমরাহ পালনের বিশ্বস্ত প্রতিষ্ঠান*
*হজ্ব ও ওমরাহ পালনে যেতে আগ্রহী ব্যক্তি সকলের রেজিস্ট্রেশন এর জন্য যোগাযোগ করার জন্য আহ্বান জানানো হচ্ছে*

**যোগাযোগ**
**জে আর হজ্ব ট্রাভেলস এন্ড ট্যুরস**
*ঢাকা অফিস: ৫১/৫১ রিসোরকেফুল পল্টন সিটি,
(৬ তালা), পুরাতন পল্টন, ঢাকা-১০০০.
*বেনাপোল অফিস: জে আর ভবন, বাসা # ০৩,
ট্রাক টার্মিনাল রোড, বেনাপোল, বেনাপোল পোর্ট, যশোর।
আলহাজ্ব ডাঃ জাহিদুল ইসলাম
মোবাইল: ০১৭১৪-৩০৩৭০৮, ০১৭৩২১২৮০৯৯।

24/10/2023

**বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম**
**আসসালামুয়ালাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ**
**লাব্বাইক, আল্লাহুম্মা লাব্বাইক, লাব্বাইকা লা-শারীকা লাকা লাব্বাইক, ইন্নাল হামদা ওয়ান্নি মাতা লাকা ওয়াল মূলক, লা- শারীকা লাক**

** জে আর হজ্ব ট্রাভেলস এন্ড ট্যুরস**
*হজ্ব ও ওমরাহ পালনের বিশ্বস্ত প্রতিষ্ঠান*

*হজ্ব ও ওমরাহ পালনে যেতে আগ্রহী ব্যক্তি সকলের রেজিস্ট্রেশন এর জন্য যোগাযোগ করার জন্য আহ্বান জানানো হচ্ছে*

**যোগাযোগ**
**জে আর হজ্ব ট্রাভেলস এন্ড ট্যুরস**
*ঢাকা অফিস: ৫১/৫১ রিসোরকেফুল পল্টন সিটি,
(৬ তালা), পুরাতন পল্টন, ঢাকা-১০০০.
*বেনাপোল অফিস: জে আর ভবন, বাসা # ০৩,
ট্রাক টার্মিনাল রোড, বেনাপোল, বেনাপোল পোর্ট, যশোর।
আলহাজ্ব ডাঃ জাহিদুল ইসলাম
মোবাইল: ০১৭১৪-৩০৩৭০৮, ০১৭৩২১২৮০৯৯।

20/10/2023

**বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম**
**আসসালামুয়ালাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ**
**লাব্বাইক, আল্লাহুম্মা লাব্বাইক, লাব্বাইকা লা-শারীকা লাকা লাব্বাইক, ইন্নাল হামদা ওয়ান্নি মাতা লাকা ওয়াল মূলক, লা- শারীকা লাক**

**কোরআন ও হাদীসের আলোকে হজ্ব ও ওমরাহর গুরুত্ব ও ফযীলত সম্পর্কে আলোচনা**
**হজ যেহেতু একবারই ফরজ, তাই যার ওপর হজ ফরজ হয়েছে সে যদি মৃত্যুর আগে যেকোনো বছর হজ আদায় করে, তবে তার ফরজ আদায় হয়ে যাবে। কিন্তু হজ বিধানের মৌলিক তাৎপর্য, তার যথার্থ দাবি ও আসল হুকুম হচ্ছে হজ ফরজ হওয়ার সাথে সাথে আদায় করা। বিনা ওজরে বিলম্ব না করা। কারণ, বিনা ওজরে বিলম্ব করাও গুনাহ।
আল্লাহ তায়ালা ও তার রাসূল ফরজ হজ আদায়ের প্রতি এমনভাবে গুরুত্বারোপ করেছেন, কেউ যদি এই হজকে অস্বীকার করে বা এ বিষয়ে কোনো ধরনের অবহেলা প্রদর্শন করে, তবে সে আল্লাহর জিম্মা থেকে মুক্ত ও হতভাগ্যরূপে বিবেচিত হবে।
আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেছেন, ‘মানুষের মধ্যে যারা সেখানে (বায়তুল্লাহ) পৌঁছার সামর্থ্য রাখে তাদের ওপর আল্লাহর উদ্দেশ্যে এ গৃহের হজ করা ফরজ। আর কেউ যদি অস্বীকার করে তাহলে তোমাদের জেনে রাখা উচিত, আল্লাহ তায়ালা সৃষ্টিজগতের প্রতি মুখাপেক্ষীনন।(সূরা-আল ইমরান:৯৭)
**আবু হুরায়রা রা. বর্ণনা করেন, একদা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদের উদ্দেশে ভাষণ দিলেন। তিনি বললেন, হে মানব সকল! আল্লাহ তায়ালা তোমাদের ওপর হজ ফরজ করেছেন। সুতরাং তোমরা হজ করো।
এক ব্যক্তি বলল, ইয়া রাসূলাল্লাহ! প্রতি বছর কি হজ করতে হবে? তিনি চুপ রইলেন এবং লোকটি এভাবে তিনবার জিজ্ঞেস করল। অতঃপর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, আমি যদি হ্যাঁ বলতাম, তাহলে তা (প্রতি বছর হজ করা) ফরজ হয়ে যেত, কিন্তু তোমাদের পক্ষে তা করা সম্ভব হতো না (সহিহ মুসলিম, হাদিস : ১৩৩৭)
**ইবনে আব্বাস রা. বর্ণনা করেন, রাসূলে কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন, যে ব্যক্তি হজ করার ইচ্ছে করে, সে যেন তাড়াতাড়ি তা আদায় করে নেয়। কারণ, যেকোনো সময় সে অসুস্থ হয়ে যেতে পারে বা বাহনের ব্যবস্থাও না থাকতে পারে অথবা অন্য কোনো সমস্যার সম্মুখীন হতে পারে (সুনানে আবু দাউদ, হাদিস : ১৭৩২)
**আবু সাঈদ খুদরী রা. হতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন, আল্লাহ তায়ালা বলেন, আমি আমার বান্দার শরীরকে সুস্থ রাখলাম, তার রিজিক ও আয়-উপার্জনে প্রশস্ততা দান করলাম। পাঁচ বছর অতিক্রান্ত হওয়ার পরও যদি সে আমার গৃহের হজের উদ্দেশ্যে আগমন না করে তবে সে হতভাগ্য, বঞ্চিত (সহিহ ইবনে হিববান, হাদিস : ৩৬৯৫)
**ইবনে উমর রা. হতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, তোমরা হজ ও উমরার মাধ্যমে এই (বায়তুল্লাহ) গৃহের উপকার গ্রহণ করো। কেননা তা ইতিপূর্বে দুইবার ধ্বংস হয়েছে। তৃতীয়বারের পর উঠিয়ে নেয়া হবে (মুসতাদরাকে হাকিম, হাদিস : ১৬৫২)
**আল্লাহ্ তায়ালা আমাদের সবাইকে হজ্ব ও ওমরাহ কারার তৌফিক দান করুন**

** জে আর হজ্ব ট্রাভেলস এন্ড ট্যুরস**
*হজ্ব ও ওমরাহ পালনের বিশ্বস্ত প্রতিষ্ঠান*
*হজ্ব ও ওমরাহ পালনে যেতে আগ্রহী ব্যক্তি সকলের রেজিস্ট্রেশন এর জন্য যোগাযোগ করার জন্য আহ্বান জানানো হচ্ছে*

**যোগাযোগ**
**জে আর হজ্ব ট্রাভেলস এন্ড ট্যুরস**
*ঢাকা অফিস: ৫১/৫১ রিসোরকেফুল পল্টন সিটি,
(৬ তালা), পুরাতন পল্টন, ঢাকা-১০০০.
*বেনাপোল অফিস: জে আর ভবন, বাসা # ০৩,
ট্রাক টার্মিনাল রোড, বেনাপোল, বেনাপোল পোর্ট, যশোর।
আলহাজ্ব ডাঃ জাহিদুল ইসলাম
মোবাইল: ০১৭১৪-৩০৩৭০৮, ০১৭৩২১২৮০৯৯।

03/06/2021

আসসালামুয়ালাইকুম,

কোরআন ও হাদীসের আলোকে ইসলামের প্রধান রুকন/করণীয় কাজ সম্পর্কে আলোচনা:

হযরত ‘আবদুল্লাহ্‌ ইবনি ‘উমার রা. হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ্‌ সা. ইরশাদ করেন, ইসলামকে পাঁচটি স্তম্ভের ওপর প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। তা হলো-

ক. এ কথার সাক্ষ্য দেওয়া যে, আল্লাহ্‌ তা‘আলা ব্যতীত অন্য কোনও উপাস্য নেই এবং মুহাম্মদ সা. তার বান্দা ও রাসূল।
খ. সালত প্রতিষ্ঠা করা।
গ. যাকাত প্রদান করা।
ঘ. হাজ্জ করা এবং।
ঙ. রমজান মাসে সিয়াম পালন করা। (সহীহ্‌ বুখারী: ৮, সহীহ্‌ মুসলিম: ১৬)

৫ টির একটি কেউ যদি অস্বীকার করে তাহলে সে মুসলিম থাকবে না।

** ঈমান সম্পর্কে কোরআনে বর্ণিত হয়েছে**
১. ওহে যারা ঈমান এনেছে! তোমাদের পিতাদেরকে ও তোমাদের ভাইদেরকে বন্ধু হিসেবে গ্রহণ করো না যদি তারা ঈমানের ওপর কুফ্‌রীকে প্রাধান্য দেয়। আর তোমাদের মধ্যে যারা তাদেরকে বন্ধু হিসেবে গ্রহণ করে, তারাই জালিম। (সূরাহ্‌ তাওবাহ্‌ ৯:২৩)
২. হে আমাদের প্রতিপালক! নিশ্চয় আমরা একজন আহ্বানকারীকে ঈমানের দিকে আহ্বান করতে শুনেছি (এই বলে) যে, ‘তোমাদের প্রতিপালকের প্রতি ঈমান আন,’ সুতরাং আমরা ঈমান এনেছি। হে আমাদের প্রতিপালক! আপনি আমাদের অপরাধসমূহ ক্ষমা করুন, আমাদের পাপসমূহ মোচন করুন এবং আমাদেরকে পুণ্যবানদের সঙ্গে মৃত্যু দান করুন। (সূরাহ্‌ আলি ‘ইমরান ৩:১৯৩)

৩. তোমরা কি তোমাদের রাসূলকে সেভাবে প্রশ্ন করতে চাও যেভাবে ইতঃপূর্বে মূসাকে প্রশ্ন করা হয়েছিলো? আর যে ঈমান দিয়ে কুফ্‌রী বদল করে দেয়, সে অবশ্যই সরল পথ হারিয়েছে। (সূরাহ্‌ বাকারাহ্‌ ২:১০৭)

**ঈমান সম্পর্কে হাদীসে বর্ণিত হয়েছে**
হযরত ‘উসমান রা. হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ্‌ সা. বলেছেন, যে ব্যক্তি মৃত্যূবরণ করবে এমতাবস্থায় যে , সে বিশ্বাস করে আল্লাহ ছাড়া কোনও মা‘বূদ নেই, সে অবশ্যই জান্নাতে প্রবেশ করবে। (সহীহ্‌ মুসলিম: ২৬)

হযরত আবূ হুরাইরা রা. হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ্‌ সা. ইরশাদ করেন, ঈমানের সত্তরটির বেশি শাখা-প্রশাখা রয়েছে। তারমধ্যে সর্বাপেক্ষা উত্তম হলো এ কথার স্বীকৃতি দেওয়া যে, আল্লাহ্‌ তা‘আলা ছাড়া অন্য কোনও উপাস্য নেই। এর সর্বনিম্ন শাখা হলো রাস্তা হতে কষ্টদায়ক জিনিস দূরে সরিয়ে দেওয়া। আর লজ্জাশীলতা ঈমানের একটি গুরুত্বপূর্ণ শাখা। (সহীহ্‌ বুখারী: ৯, সহীহ্‌ মুসলিম:৩৫)

আল্লাহ্ আমাদের ঈমানের বিষয় বুঝে সঠিক পথে চলার তৌফিক দান করুক।

20/05/2021

আসসালামুয়ালাইকুম,
শাওয়াল মাসের ছয় রোজা ও কাজা রোজা সম্পর্কে কোরআন ও হাদীসের আলোকে বিশেষ ফজিলত:
শাওয়ালের ছয় রোজা:
রমজানের পরের মাস শাওয়াল। রমজানে পূর্ণ মাস রোজা পালন করা ফরজ, শাওয়াল মাসে ছয়টি রোজা রাখা সুন্নত। আল্লাহ তাআলা পবিত্র কোরআনের সূরা ইনসিরাহ এর ৮ নং আয়াতে বলেছেন ‘যখন তুমি (ফরজ দায়িত্ব পালন থেকে) অবসর হবে, তখন (নফল ইবাদতের মাধ্যমে) তোমার রবের প্রতি মনোনিবেশ করো’

শাওয়াল মাসে ছয়টি রোজা রাখা সম্পর্কে রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘যারা রমজানে রোজা পালন করবে এবং শাওয়ালে আরও ছয়টি রোজা রাখবে, তারা যেন সারা বছরই রোজা পালন করল’ (মুসলিম, হাদিস: ১১৬৪; আবু দাউদ, হাদিস: ২৪৩৩; তিরমিজি, নাসায়ি, ইবনে মাজাহ, সহিহ্-আলবানি)।

এক বর্ণনায় রয়েছে, প্রিয় নবী (সা.) বলেছেন, ‘আল্লাহ তাআলা শাওয়াল মাসের ৬ দিনে আসমান ও জমিন সৃষ্টি করেছেন। সুতরাং যে ব্যক্তি এই মাসে ৬ দিন রোজা রাখবে, আল্লাহ তায়ালা প্রত্যেক সৃষ্ট জীবের সংখ্যা হিসাবে তার আমলনামায় নেকি লিখে দেবেন, সমপরিমাণ গুনাহ মুছে দেবেন এবং পরকালে তার দরজা বুলন্দ করে দেবেন।’

জে আর হজ্ব ট্রাভেলস এন্ড ট্যুরস
হজ্ব ও ওমরাহ পালনের বিশ্বস্ত প্রতিষ্ঠান
আলহাজ্ব ডা: জাহিদুল ইসলাম
মোবাইল: ০১৭১৪-৩০৩৭০৮.

13/05/2021

জে আর হজ্ব ট্রাভেলস এন্ড ট্যুরস
এর পক্ষ থেকে পবিত্র ঈদুল ফিতরের
শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।
ঈদ মোবারক
জে আর হজ্ব ট্রাভেলস এন্ড ট্যুরস
হজ্ব ও ওমরাহ পালনের বিশ্বস্ত প্রতিষ্ঠান
যোগাযোগ: ০১৭১৪৩০৩৭০৮.

Address

Dhaka

Telephone

+8801732128099

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when JR Hajj Travels & Tours posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to JR Hajj Travels & Tours:

Videos

Share

Category