Alive Travel & Tours

Alive Travel & Tours ভ্রমণ প্রিয়াসীদের বিশ্বস্ত সঙ্গী বিদেশ ভ্রমণে আপনার বিশ্বস্ত সঙ্গী

11/05/2024
মেক্সিকোর ভিজিট ভিসা প্রসেসিং ২০২৪। (৩,৫,৭) আমরা দিব।বাকি ডকুমেন্টস যারা দিতে পারবেন শুধু তারাই যোগাযোগ করবেন। ১. অরিজিন...
11/05/2024

মেক্সিকোর ভিজিট ভিসা প্রসেসিং ২০২৪। (৩,৫,৭) আমরা দিব।বাকি ডকুমেন্টস যারা দিতে পারবেন শুধু তারাই যোগাযোগ করবেন।

১. অরিজিনাল পাসপোর্ট এবং প্রথম ও শেষ পাতার ফটোকপি
২. আপনি যে দেশ থেকে মেক্সিকোর এম্বাসিতে জমা দিবেন সেদেশের ভিসার কপি
৩. ভিসা আবেদন ফর্ম পূরণ ও স্বাক্ষর
৪. পাসপোর্ট সাইজ ছবি এক কপি
৫. অরিজিনাল কাভার লেটার
৬. তিন মাসের পে স্লিপ
৭. অরিজিনাল পার্সোনাল কাভার লেটার
৮. অরিজিনাল পার্সোনাল ব্যাংক স্টেটমেন্ট (৪৫০০ ডলার ব্যালেন্স)
৯. ব্যাক্তিগত আয়কর রিটার্ন
১০. ব্যাবসায়ীদের জন্য সকল লাইসেন্স এর কপি

যোগাযোগ: 01613-446655
Email:[email protected]

🏠🇧🇩57/5, (5th Floor) Chaina Town, VIP Road Naya Paltan, Dhaka-1000.

ব্রাজিলের ভিজিট ভিসা আবেদন করবেন যেভাবে ব্রাজিল একটি সুন্দর দেশ, যা প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্য পরিচিত। এই দেশে পর্যটকদের ...
03/05/2024

ব্রাজিলের ভিজিট ভিসা আবেদন করবেন যেভাবে

ব্রাজিল একটি সুন্দর দেশ, যা প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্য পরিচিত। এই দেশে পর্যটকদের মধ্যে বেশি জনপ্রিয়তা লাভ করে এবং তাদের অনুভূতি সমৃদ্ধ। একজন পর্যটক ব্রাজিলে ভ্রমণ করতে চাইলে প্রথমে ভিসা আবেদন করতে হয়।

ভিসা আবেদনের প্রয়োজনীয় তথ্যসমূহ:

ব্রাজিলে ভিসা পেতে প্রয়োজনীয় তথ্য মূলত ভিসা আবেদন ফর্ম পূরণ, পাসপোর্ট, আবেদনের ফি, পর্যটকের ছবি, প্রোফেশনাল প্রূফ (যদি প্রয়োজন হয়), আবেদনকারীর প্রমাণিত নথি ইত্যাদি।

ভিসা আবেদনের পদক্ষেপ:
1. অনলাইন আবেদন: প্রথমে পর্যটককে অনলাইনে ভিসা আবেদন করতে হবে ব্রাজিলে। এই পদক্ষেপে পাসপোর্ট ও আবেদনের সঠিক তথ্য প্রদান করতে হবে।
2. ডকুমেন্ট সাবমিট: অনলাইন আবেদন সম্পন্ন হলে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টগুলি সাবমিট করতে হবে যথাযথভাবে।
3. ভিসা ইন্টারভিউ: কিছু ক্ষেত্রে আবেদনকারীদেরকে অনলাইন ইন্টারভিউ দেওয়া হতে পারে, এবং অন্যান্য ক্ষেত্রে এটি নিজেদের নিকটবর্তী কোনও ব্রাজিল সুদূরবর্তী কোনও দূতাবাসে গিয়ে হতে পারে।
4. অনুমোদন এবং ভিসা প্রাপ্তি: যদি সমস্ত ডকুমেন্ট ও ইন্টারভিউ সফল হয়, তাহলে আবেদনকারীকে ভিসা অনুমোদন এবং ভিসা প্রাপ্তি পেতে হবে।

ভিসা আবেদনের ফি:
ভিসা আবেদনের ফি স্বাভাবিকভাবে আবেদনকারীর ধরণ, স্থায়ী ও অস্থায়ী বসবাসের জন্য আবেদনের সময় এবং অন্যান্য উপায়ে পরিবর্তিত হতে পারে।

অধিকাংশ অবধি পর্যটকদের অনুমোদন এবং ভিসা প্রাপ্তি পেতে কিছু সপ্তাহ প্রয়োজন হতে পারে, তবে কোনও অতিরিক্ত সার্ভিস নিয়ে যাওয়ার সময়সীমা প্রযোজ্য হতে পারে।

অতিরিক্ত দরদাতাদের জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য: অনেকের জন্য ব্রাজিলে ভ্রমণের অনুমতির জন্য অতিরিক্ত ডকুমেন্ট প্রয়োজন হতে পারে, যেমন আর্থিক অবস্থা নিয়ে নির্দেশিকা, আরোগ্য প্রতিবেদন ইত্যাদি।

ভিসা মেয়াদ: ভিসা মেয়াদ অনুযায়ী বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিভিন্ন সময়সীমা থাকতে পারে, যেমন অস্থায়ী ভিসা মেয়াদ শেষ হলে পর্যটককে দ্রুততমভাবে দেশ ত্যাগ করতে হতে পারে।

কোনও সমস্যার সমাধান: অনেক সময় ভিসা প্রক্রিয়া সম্পর্কে প্রশ্ন ও সমস্যা উঠে যা সঠিকভাবে সমাধান করার জন্য দূতাবাস বা সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের সাথে যোগাযোগ করা উচিত।

ব্রাজিলের ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া কঠিন হতে পারে, তবে সঠিক ডকুমেন্ট এবং তথ্য প্রদান করে সহজে সমাধান করা যায়। পর্যটকদের বিস্তারিত সম্পদসম্পন্ন এবং মন্তব্যযোগ্য অভিজ্ঞতা অনুভব করতে হয়। বি:দ্র: ফটোকার্ড মনোযোগ আকর্ষণের জন্য।

🏠 অফিসঃ ৫৭/৫, চায়না টাউন (৫ম তলা), ভি আই পি রোড, নয়া পল্টন, ঢাকা-১০০০।

যোগাযোগ: +8801613446655
E-mail:[email protected]

ভিসা ছাড়াই ঘুরে আসুন সিচেলিস। সিচেলিস যেতে ভিসা না লাগলেও মানতে হবে কিছু নিয়ম। যেমন আপনি যদি সিচেলিস যেতে চান তাহলে আপনা...
03/05/2024

ভিসা ছাড়াই ঘুরে আসুন সিচেলিস। সিচেলিস যেতে ভিসা না লাগলেও মানতে হবে কিছু নিয়ম। যেমন আপনি যদি সিচেলিস যেতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই কনফার্ম এ্যাকোমোডেশন এর ব্যবস্থা করতে হবে। রিটার্ন সহ এয়ার টিকেট থাকতে হবে। এছাড়া সিচেলিস ইমিগ্রেশনে আপনি কতদিন সিচেলিস থাকতে চান সেই হিসেবে প্রতিদিনের জন্য মিনিমাম ১৫০ ইউ এস ডলার আপনার ক্যাশ দেখাতে হবে। আপনি যদি ১০ দিন সিচেলিস থাকতে চান তাহলে ১৫০০ ইউ এস ডলার আপনার ক্যাশ দেখাতে হবে। এছাড়া আপনাকে ইমিগ্রেশন ওয়েব সাইটে একটা ফর্ম ফিলাপ করতে হবে।

ইতালির VFS Global অ্যাপয়েন্টমেন্ট বুকিংনুল্লা অস্তা হাতে পাবার পর সর্ব প্রথম কাজ হচ্ছে অ্যাপয়েন্টমেন্ট বুক করা। আর এই অ্...
03/05/2024

ইতালির VFS Global অ্যাপয়েন্টমেন্ট বুকিং

নুল্লা অস্তা হাতে পাবার পর সর্ব প্রথম কাজ হচ্ছে অ্যাপয়েন্টমেন্ট বুক করা। আর এই অ্যাপয়েন্টমেন্ট বুকিং করতে অনেক রকমের ভুল ত্রুটি হয়ে থাকে। যার কারনে অনেক ঝামেলায় পোহাতে হয়। ঝামেলা এড়িয়ে খুব সহজেই অ্যাপয়েন্টমেন্ট হাতে পেতে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন।

👉কেনো আমাদের মাধ্যমে অ্যাপয়েন্টমেন্ট বুকিং করবেন?
1️⃣ আমরা নির্ভুল ভাবে অ্যাপয়েন্টমেন্ট বুকিং করে থাকি।
2️⃣ VFS Global ইতালির ভিসা ফাইল জমা দেওয়ার জন্য ফরম ফিলাপসহ সকল কাগজপত্র প্রস্তুত করে দেই।
For More Details:
Call: 01613-446655 (WhatsApp)

★আমাদের অন্যান্য সার্ভিস সমূহঃ

👉ডোমেস্টিক এবং ইন্টারন্যাশনাল এয়ার টিকেট
👉 টুরিস্ট ভিসা প্রসেসিং
👉ইতালি ভিসা অ্যাপয়েন্টমেন্ট
👉 ইতালি ফ্যামিলি ভিসা প্রসেসিং

🏠অফিসঃ ৫৭/৫, চায়না টাউন ৫ম তলা, ভি আই পি রোড, নয়া পল্টন, ঢাকা-১০০০।

আর্জেন্টিনার ভ্রমণ ভিসা। এই ভিসা নিয়ে আর্জেন্টিনার সর্বোচ্চ 90 দিন পর্যন্ত থাকতে পারবেন। এই ভিসা পাওয়ার জন্য আপনাকে যা ...
08/04/2024

আর্জেন্টিনার ভ্রমণ ভিসা। এই ভিসা নিয়ে আর্জেন্টিনার সর্বোচ্চ 90 দিন পর্যন্ত থাকতে পারবেন। এই ভিসা পাওয়ার জন্য আপনাকে যা করতে হবে তা নিম্নরুপ:

১. ভিসা আবেদন ফর্ম ফিলাপ করে সাবমিট করতে হবে।
২. আবেদনের সাথে মিনিমাম মাস মেয়াদ রয়েছে এমন বাংলাদেশের পাসপোর্ট কপি জমা দিতে হবে।
৩. দুই কপি কালার ছবি সাইজ ৪*৪ সেমি
৪. আয়ের প্রমাণ যেমন: আয়কর রিটার্ন, ব্যাংক স্টেটমেন্ট, সেলারি স্লিপ তিন মাসের বা ক্রেডিট কার্ডের স্টেটমেন্ট
৫. রাউন্ডট্রিপ রিজার্ভেশন
৬. ভিসা ফি ১৫০ ডলার
৭. হোটেল বুকিং



ফেসবুক থেকে সংগৃহীত পোস্ট

আপনি যদি  🇺🇸 আমেরিকায় টুরিস্ট ভিসা নিয়ে যেতে চান, তাহলে কথাগুলো আপনার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। হয়তো কেউ আগে বিষয়গুলো ন...
11/03/2024

আপনি যদি 🇺🇸 আমেরিকায় টুরিস্ট ভিসা নিয়ে যেতে চান, তাহলে কথাগুলো আপনার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। হয়তো কেউ আগে বিষয়গুলো নিয়ে এত খোলামেলা কথা বলেনি যা আজকে আমরা বলতে যাচ্ছি। তাই ধৈর্য সহকারে পুরো পোস্টটি পড়বেন আশা করি। যা আপনার ভিসা পাওয়ার পূর্বশর্ত হিসেবে কাজ করবে, আর আপনি পেতে পারেন আমেরিকার পাঁচ বছরের মাল্টিপল টুরিস্ট ভিসা ইনশাল্লাহ।
আমেরিকার ভিসা নিয়ে আমাদের অনেক কৌতূহল থাকে। আবার আমাদের অনেকের ড্রিম কান্ট্রি আমেরিকা। সবার একবার হলেও আমেরিকা যাওয়ার ইচ্ছা থাকে। তাই হয়তো আমাদের সবার চেষ্টা থাকে আমেরিকা যাওয়ার। আর সত্যি কথা হচ্ছে আমরা চাইলেই আমেরিকা যেতে পারি, হ্যাঁ আমরা সত্যি বলছি, চাইলে আপনিও যেতে পারেন। এখন আপনি বলতে পারেন এতই কি সহজ আমেরিকা যাওয়া? আমরা বলবো হ্যাঁ আসলেই সহজ আমেরিকা যাওয়া। যদি আপনি আমেরিকা যাওয়ার একজন যোগ্য ব্যক্তি হন। আমরা কিন্তু আমেরিকার টুরিস্ট ভিসার কথা বলছি।
এখন বলি সঠিক যোগ্যতার মাপকাঠি কি? আসলে এই ব্যাপারে কোন দিক নির্দেশনা নেই, ইউএস এম্বাসির ওয়েবসাইটেও এর কোন চেকলিস্ট বা ক্রাইটেরিয়াও নেই। যেইটা দেখে আপনি বুঝতে পারবেন যে এই এই ক্রাইটেরিয়া ও চেকলিস্ট গুলো ফুলফিল করলে আমেরিকার টুরিস্ট ভিসা পেয়ে যাবেন। তাহলে আপনি বলতে পারেন আমি তাহলে কোন যোগ্যতার কথা বলছি? আসলে যোগ্যতার কোন মাপকাঠি নেই এই ক্ষেত্রে আমি আপনাকে দীর্ঘ দিনের অভিজ্ঞতার আলোকে বলছি যেহেতু আমরা অনেক ফাইল প্রসেস করেছি তাই কেন ভিসা পেয়েছে বা রিফিউজ হয়েছে তা বুঝতে পারছি, তাই একজন ব্যক্তি বা একটি পরিবার যে বিষয় গুলো মেনে তার প্রোফাইল গুলো ঘুছাতে পারলে তার কাঙ্খিত ভিসাটি পেতে পারে, তার একটি বিস্তর ধারণা দিচ্ছি।
আর হ্যাঁ, মাঝখানে ছোট করে একটি কথা বলি আমেরিকার টুরিস্ট ভিসাটি মূলত ইন্টারভিউ নির্ভর একটি ভিসা। ৫ থেকে ৭ মিনিটের ছোট একটি ইন্টারভিউ এর মাধ্যমে ভিসাটি হয়ে থাকে। অন্যান্য দেশের মতো ডকুমেন্ট ভিত্তিক ভিসা নয়। ইন্টারভিউটি আপনি বাংলা অথবা ইংলিশে দিতে পারবেন।
যাক আগের কথায় আসি, আমরা প্রথমেই যে ভুল কাজটি করে থাকি সেটি হলো সঠিক যোগ্যতা না থাকা সত্ত্বেও আমেরিকার ভিসার জন্য আবেদন করে ফেলি। যে কারণে রিফিউজও হয়ে যাই। তাহলে অল্প করে ধারণা দিচ্ছি কি কি যোগ্যতা না থাকার কারণে ভিসা রিফিউজ হয়।

🔮প্রথমত আমরা একেবারে সাদা পাসপোর্টে কোন দেশ ট্রাভেল করা ছাড়া ইউএস ভিজিট ভিসার জন্য দাঁড়িয়ে যাই, যেই ভুলটি আমরা অনেকে করে থাকি। আবার অনেকে আপনার ফাইল প্রসেস করার জন্য বলে, সাদা পাসপোর্টে ভিসা হয় এটি একবারে ভুল কথা। আপনি ভিসা অফিসারের কাছে একজন ট্রাভেলার হিসেবে কিভাবে প্রমাণ করবেন যে আপনি আমেরিকা গিয়ে আবার ফিরে আসবেন? যেহেতু এটি একটি টুরিস্ট ভিসা আপনাকে প্রমাণ করতে হবে আপনি একজন ট্রাভেলার। আর প্রমাণ করার একটি ভালো মাধ্যম হলো আমাদের দেশের পার্শ্ববর্তী দেশগুলো টুরিস্ট ভিসায় ভিজিট করা। আপনি নিজেকে প্রশ্ন করুন আপনি আপনার পার্শ্ববর্তী দেশগুলো ট্রাভেল না করে আমেরিকার মতো প্রথম সারির দেশে কেন ঘুরতে যাবেন? হয়তো আপনি উত্তরটি পেয়ে গেছেন।
তবে আপনার যদি বয়স বেশী থাকে বা নিজ পরিবার ও আত্মীয়র মধ্যে কেউ যদি আমেরিকায় থাকে সেক্ষেত্রে তেমন একটা ভিজিট না থাকলেও হবে, যেমন ধরেন আপনার বাবা-মা, ছেলে-মেয়ে, ভাই-বোন, চাচা-চাচি, কাজিন কেউ যদি আমেরিকায় থাকেন সেখানে ওনাদের দেখতে যাবেন বা ওনারা কোন প্রোগ্রাম এরেঞ্জ করেছেন সেখানে আপনি উপস্থিত থাকার কারণ দেখিয়ে আমেরিকা ভিজিট ভিসায় যেতে পারেন যদিও তার যুক্তিযুক্ত কারণ থাকতে হবে।
অনেকে বলে আমেরিকা থেকে আপনার জন্য ইনভাইটেশন এনে ভিসা করিয়ে দিবে, এটিও ভুল কথা। আপনি চিন্তা করে দেখেন অচেনা লোক বা দূর সম্পর্কের কেউ কেন আপনাকে ইনভাইটেশন দিবেন? যদি দিয়েও দেন সেই ইনভাইটেশনে কোন কাজে আসবে না। আর ইনভাইটেশন ব্যাপারটি শুধুমাত্র মেডিকেল ইমারজেন্সি, বিজনেস, কনফারেন্স, বিয়ে, জন্মদিন এবং ট্রেড ফেয়ার এর ক্ষেত্রে কিছুটা কার্যকর হয়।
🔮 দ্বিতীয়ত আপনি আপনার দেশে প্রতিষ্ঠিত, প্রতিষ্ঠিত মানে হচ্ছে আপনি বাংলাদেশে একজন ব্যবসায়ী বা ভালো কোন জব করেন, আর্থিকভাবে যথেষ্ট সচ্ছল আপনার আমেরিকাতে গিয়ে টাকা পয়সা খরচ করার মতো সামর্থ্য আপনার আছে, এর মানে আপনি আমেরিকাতে যাবেন এবং ফিরে আসবেন। আমার এই কথাটি পড়ে হয়তো চিন্তা করছেন অনেক টাকা থাকলে বা অনেক টাকা ইনকাম করলে হয়তো আমেরিকায় যেতে পারব। তাই না? কথাটি যদিও সত্য, কিন্তু আমরা যারা ভালো কোন দেশে যাওয়ার চিন্তা করি, তখনি যখন এটলিস্ট কিছু ভালো পরিমাণ টাকা আমাদের কাছে থাকে। তাহলেই আমেরিকার ভিসা নিয়ে চিন্তা করি। সেক্ষেত্রে আমরা ভালো জব বা ভালো ব্যবসা দেখাতে পারি। হয়তো আমি কি বুঝাতে চেয়েছি বুঝতে পারছেন।
যাইহোক প্রতিষ্ঠিত হওয়ার গল্পটি এই কারণেই বললাম। বলার কারণ কি জানেন? ভিসা অফিসার চিন্তা করেন আপনি আপনার দেশে যে পরিমাণ টাকা উপার্জন করেন, হয়তো সেখানে গিয়ে আরো ভালো পরিমাণ টাকা উপার্জন করলে আপনি দেশে ফিরবেন না। এটা চিন্তা করে ভিসা অফিসার আপনাকে ভিসাটি নাও দিতে পারে। ইউএস এম্বাসির ওয়েবসাইটে লেখা আছে আপনি যখন নন ইমিগ্রেন্ট তথা টুরিস্ট ভিসায় (B1/B2) আবেদন করেন, ইন্টারভিউর আগের সময় পর্যন্ত ভিসা অফিসার ধরে নেন আপনি আমেরিকাতে গিয়ে আর ফিরে আসবেন না।
🔮 তৃতীয় কথাটি খুব গুরুত্বপূর্ণ আমেরিকান এম্বাসির একটি অনলাইন ফর্ম আছে ফর্ম টিকে বলা হয় DS-160, ভিসা অফিসারের সামনে নিজেকে প্রেজেন্ট করার সবথেকে বড় একটি মাধ্যম, তবে একটি দুঃখের বিষয় কি জানেন? আমরা DS-160 ফর্মটিকে নিয়ে অবহেলা করি। যেমন অনভিজ্ঞ কাউকে দিয়ে DS-160 ফর্মটি পূরণ করানো এবং অনভিজ্ঞ কারো সাথে পরামর্শ নেওয়া। অনেকেই এই ক্ষেত্রে খরচ কমানোর জন্য যেখানে সেখানে মোটামুটি ব্রাউজ করতে পারে বা কোন এক কম্পিউটার দোকান থেকে DS-160 ফর্মটি পূরণ করে। এমন কারো কাছ থেকে পরামর্শ নেয় সে হয়তো আমেরিকা টুরিস্ট ভিসা সম্পর্কে তেমন অভিজ্ঞ নন, হয়তো বা তিনি একবার ভিসা পেয়েছে, কিন্তু ভিসা পাওয়ার মানে এই নয় যে তিনি সব ব্যাপারে জেনে গেছেন। তাই এরকম অনেকের পরামর্শ নিয়ে ভিসা আবেদন ফর্ম পূরণ করে বা ইন্টারভিউ দিয়ে অনেকেই রিফিউজ হয়েছে। কেননা DS-160 ফর্মটি ওভাবেই ডিজাইন করা হয়েছে যাতে করে ভিসা অফিসার আপনার সম্পর্কে যা জানার বা ডিসিশন নেওয়ার দরকার তা সব ইনফরমেশন DS-160 ফর্মটি থেকে পেয়ে যান।
🔮চতুর্থ যে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি সেটি হলো ইন্টারভিউ, যেহেতু আমেরিকার টুরিস্ট ভিসা একটি ইন্টারভিউ নির্ভর ভিসা সে ক্ষেত্রে আপনার ইন্টারভিউতে ভিসা অফিসারকে কনভেন্স করতে হবে যে আপনি যাবেন আবার ফিরে আসবেন, এজন্য অবশ্যই আপনার একটি বিশ্বাসযোগ্য গল্প থাকতে হবে। এটির মাধ্যমে ভিসা অফিসারকে বোঝাতে হবে -আমি বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠিত, -আমেরিকা যাওয়ার আমার যৌক্তিক কারণ আছে এবং -আমি আমেরিকাতে গিয়ে ঘুরে ফিরে আসবো।
এই যে আমি বললাম আপনি যে ফিরে আসবেন, এটা কনভেন্স করতে হবে, এটা কনভেন্স করার উপায় কি? কাজ হচ্ছে DS-160 ফর্মটি সুন্দর ভাবে, নির্ভুল ভাবে পূরণ করা। অনেকেই (DS-160 ফর্ম ও ইন্টারভিউ) এই গুরুত্বপূর্ণ দুইটি বিষয়কে আলাদাভাবে পার্সেন্টেজ করে। আমরা এই কাজটি করব না কারণ এই দুইটির কম্বিনেশনে কাঙ্খিত ভিসাটি আপনার হবে।
আমরা আরেকটা বড় ভুল করি ডকুমেন্টকে মাত্রাতিরিক্ত গুরুত্ব দেওয়া ও প্রচুর ডকুমেন্ট রেডি করা, যেগুলো আসলে ইন্টারভিউতে ধরেও দেখবেন না, তবে কিছু ডকুমেন্ট ভিসা ইন্টারভিউর সময় নিয়ে যেতে হবে। অনেক ক্ষেত্রে হয়তো কোন যুক্তি সঙ্গত কারণ থাকলে ভিসা অফিসার দেখতে চাইবে। অনেকের মাথায় চিন্তাটি থাকে ব্যাংক ব্যালেন্স কত থাকতে হবে, ট্রানজেকশন কেমন করতে হবে, ব্যাংকে কত টাকা রাখতে হবে। এই প্রশ্নের আসলে কোন উত্তরই নেই, ডকুমেন্ট এর মতো আপনার ব্যাংক স্টেটমেন্ট বা ব্যাংক ব্যালেন্সও ভিসা অফিসার ধরেও দেখবেন না। যদিও দেখে খুব রেয়ার কেসে। আমাদের কথাটি হয়তো বুঝতে পেরেছেন ইউএস টুরিস্ট ভিসা ক্ষেত্রে এইসব ডকুমেন্টারি ইস্যু আপনার জন্য কোন ধরনের ভ্যালু রাখে না।
আমেরিকার ভিসার ব্যাপারে কোনভাবে আপনারা কন্ট্রাকে কারো সাথে যোগাযোগ করবেন না। কোনভাবে কন্ট্রাকে আমেরিকার ভিসা নিবেন এই বিষয়টি মন থেকে একেবারে ঝেড়ে ফেলে দিন। আমেরিকার ভিসা কন্ট্রাকে বা টাকা পয়সা দিয়ে কোনভাবে নেওয়া যায় না। সঠিকভাবে আবেদন করে ও সঠিকভাবে ইন্টারভিউ দিয়ে আপনি পেতে পারেন আমেরিকার টুরিস্ট (B1/B2) ভিসা।
💲 আমেরিকার টুরিস্ট ভিসার বর্তমান এম্বাসি ফি ১৮৫$ ডলার যা বাংলাদেশ এর টাকায় কনভার্ট করলে যা আসে। এই টাকা শুধুমাত্র EBL অর্থাৎ ইস্টার্ন ব্যাংক লিমিটেড এ জমা দেওয়া যায়। এই টাকা জমা দিয়ে ইন্টারভিউ এর ডেট নিতে হয়।
🔷 সর্বপরি একটা কথা বলবো, আমেরিকার টুরিষ্ট ভিসার ক্ষেএে যদি DS-160 ফর্মটি একজন অভিজ্ঞ ব্যক্তি দ্বারা পূরণ করাতে পারেন, কারণ এই ফর্ম এর উপর আপনার ভিসা অনেকাংশ নির্ভর করে ও আমেরিকা যাওয়ার যথেষ্ট যৌক্তিক কারণ দেখাতে পারেন। এবং ইন্টারভিউতে ভিসা অফিসারকে সন্তুষ্ট করতে পারলে, আপনার ভিসাটি হবে ইনশাল্লাহ।
আপনারা যারা ধৈর্য সহকারে পুরো পোস্টটি পড়েছেন তাদের অসংখ্য ধন্যবাদ। ❤️
🟢 আচ্ছা এখন বলি আমাদের কাজ কি। আমরা আপনাকে আমেরিকার টুরিস্ট ভিসা (B1/B2) প্রসেসিং এর ক্ষেত্রে সহায়তা প্রদান করে থাকি। যেমনঃ-
১। DS-160 ফর্ম সঠিক ও সুন্দর ভাবে পূরণ করে দিবো।
২। ইন্টারভিউ এর জন্য ট্রেনিং দিয়ে পুরোপুরি তৈরী করবো।
৩। ইন্টারভিউ এর জন্য যে সকল ডকুমেন্টস প্রয়োজন তার সঠিক গাইড লাইন দিবো।
🟢 আবেদন করার জন্য প্রথমে আপনার যা প্রয়োজনঃ-
১। পাসপোর্ট এর রঙিন কপি।
২। দুইটা ফোন নাম্বার।
৩। একটা ই-মেইল আইডি।
৪। ছবি (২x২ সাইজ) সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড (সফট কপি)।
এগুলো থাকলেই আপনি আমেরিকার টুরিস্ট ভিসার জন্য আবেদনটি করতে পারেন।
🟢 আমরা আমেরিকার যেসব ভিসা প্রসেসিং করে থাকিঃ-
১। ভিজিট ভিসা (B1/B2)
২। মেডিকেল ভিসা (B2)
৩। বিজনেস ভিসা (B1)
৪। ড্রপ বক্সের মাধ্যমে ভিসা রিনিউ।।
🔷 পরিশেষে বলবো আপনি যদি কিছু দেশ ভিজিট করে থাকেন এবং উপরে আমরা যা লিখেছি সে অনুযায়ি আপনার প্রোফাইলটির মিল থাকে তাহলে আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। আপনি একটু সময় করে ফোন দিয়ে বিস্তারিত আলাপ করে দেখেন, আশাকরি আমরা আমেরিকার টুরিস্ট ভিসার জন্য আপনাকে সহজ সমাধান দিতে পারবো। ইনশাল্লাহ। আপনার মূল্যবান ফোনের অপেক্ষায় রইলাম। ধন্যবাদ।।।

🏠অফিসঃ ৫৭/৫ চায়না টাউন (৫ম তলা),ভিআইপি রোড, নয়া পল্টন, ঢাকা-১০০০।
আমাদের ফোন নাম্বারঃ-
📲+8801613446655 (WhatsApp)
📧 E-mail: [email protected]

আপনি যদি 🇨🇦 কানাডা যেতে আগ্রহী হোন তাহলে এই পোস্টটি কেবলই আপনার জন্য। কানাডা অনেকেরই স্বপ্নের দেশ। আমরা অনেকেই মনে করি ক...
11/03/2024

আপনি যদি 🇨🇦 কানাডা যেতে আগ্রহী হোন তাহলে এই পোস্টটি কেবলই আপনার জন্য। কানাডা অনেকেরই স্বপ্নের দেশ। আমরা অনেকেই মনে করি কানাডার টুরিস্ট ভিসা পাওয়া বেশ কষ্ট সাধ্য। তবে বাস্তবতা হলো যদি আপনার ডকুমেন্টস সঠিক থাকে এবং শক্তিশালী হয়ে থাকে তাহলে অন্যান্য দেশের তুলনায় কানাডার ভিসা পাওয়া আরও সহজ। সঠিক উপায়ে ফাইল প্রসেস হয়ে থাকলে ভিসা পাওয়ার সফলতা ইনশাআল্লাহ আসবেই।

🔷 ভিসা প্রসেস সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য শেয়ার করার প্রথমে আপনাদের কানাডা দেশটি সম্পর্কে একটু ধারনা দেয়ার চেষ্টা করছি।
কানাডা নর্থ আমেরিকার বিশাল এক দেশ। কানাডার আয়তন ৬৭ টি বাংলাদেশ এর সমান। ২২ লক্ষ লেক রয়েছে কানাডায়। কানাডার মোট জনসংখ্যা তিন কোটি পচাত্তর লক্ষ। কানাডা পৃথিবীর দ্বিতীয় তম শান্তির দেশ।

কানাডার টুরিস্ট ভিসায় সফলতা পাওয়ার জন্য কিছু ধাপ আছে যেগুলো আজ আপনাদের সাথে শেয়ার করবো ইনশাআল্লাহ।

🔶 প্রথমত যেই ধাপটি কানাডার ভিজিট ভিসা পাওয়ার জন্য বেশ গুরুত্বপূর্ণ সেটি হলো VISA APPLICATION LETTER অথবা SOP (Statement of Purpose). অনেকেই হয়ত জানেন কানাডার টুরিস্ট ভিসা হলো ডকুমেন্টস নির্ভর ভিসা তবে ডকুমেন্টস থেকেও অনেক গুরুত্বপূর্ণ হলো এই VISA APPLICATION LETTER. আপনার ডকুমেন্টস অনেক স্ট্রং তবে আপনি যদি এই লেটারে নিজের ঘুরতে যাওয়ার উদ্দেশ্যকে সঠিক ভাবে উপস্থাপন করতে না পারেন তাহলে আপনার ভিসা পাওয়ার সম্ভাবনা কম। সুন্দর এবং সুমধুর একটি VISA APPLICATION LETTER এর মাধ্যমে আপনার ভিসা পাওয়ার যোগ্যতা এবং প্রয়োজনীয়তা গুলো উল্লেখ করা লাগবে। এই লেটারে আপনি যা উল্লেখ করবেন তা অবশ্যই আপনার প্রোফাইলের সাথে সামঞ্জস্যপুর্ণ হওয়াটা জরুরি। তাই একজন প্রফেশনাল এক্সপার্ট কাওকে দ্বারা এই VISA APPLICATION LETTER লিখাটা বেশ গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের কয়েক বছরের অভিজ্ঞতা থেকে বলতে পারি এই VISA APPLICATION LETTER লিখার ক্ষেত্রে আপনি আমাদের উপর পুর্ন আস্থা রাখতে পারেন।

🔶 দ্বিতীয়ত কানাডার ভিসা পাওয়ার ক্ষেত্রে যেই বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ সেটি হলো অর্থনৈতিক অবস্থা প্রমান করা অথবা Proof of income. আপনি ব্যবসা বা চাকরি যেটাই করেন না কেনো, আপনার মাসিক আয় যে ভালো সেটা প্রমান করাটা জরুরি। তবে এর মানে এই নয় যে আপনার ব্যাংকে অনেক অনেক পরিমাণ টাকা থাকা লাগবে। শুধুমাত্র কানাডা ঘুরে আসার জন্য যতোটুকু টাকা প্রয়োজন অতটুকু টাকা ব্যাংকে থাকাটাই যথেষ্ট। এর পরও যদি আপনার ব্যাংক স্ট্যাটমেন্ট অনেক দুর্বল হয়ে থাকে অথবা আপনার ব্যাংক ব্যালেন্স অনেক কম হয়ে থাকে তাহলে এই সমস্যা অভারকাম করার সঠিক গাইডলাইন আমরা আপনাকে দিবো। অনেক দুর্বল ব্যাংক স্ট্যাটমেন্ট দেখিয়েও আপনি কানাডার ভিসা পেতে পারেন যদি কিনা আপনি VISA APPLICATION LETTER এ সুন্দর মতো নিজের প্রোফাইল ব্যাখ্যা করতে পারেন।

🔶 তৃতীয় যেই জিনিষটি কানাডার ভিসার জন্য গুরুত্বপূর্ণ সেটি হলো ট্রাভেল হিস্ট্রি বা পুর্বে অন্যান্য দেশে ট্রাভেল করার অভিজ্ঞতা থাকা। কানাডার মতো দেশে ট্রাভেল করার জন্য আপনার অবশ্যই দুই একটি দেশ ট্রাভেল থাকাটা জরুরী তবে ব্যাপারটি এমন নয় যে আপনি অনেকগুলো দেশ ভিজিট করলেই সহজে কানাডার ভিসা পেয়ে যাবেন। পূর্ববর্তী ট্রাভেল হিস্ট্রি কেবল একটি সহায়ক ভুমিকা পালন করে মাত্র। ট্রাভেল হিস্ট্রি এর পাশাপাশি আপনাকে সঠিক নিয়মে ডকুমেন্টস গুছাতে হবে এবং VISA APPLICATION LETTER লিখতে হবে।

🔶 চতুর্থ গুরুত্বপূর্ণ জিনিষ হলো ইনভাইটেশন। আপনার পরিচিত কেও কানাডাতে থাকলে তার থেকে ইনভাইটেশন নিয়ে আসতে পারেন। ইনভাইটেশন এর ফরমেট আমরাই আপনাকে দিয়ে দিবো। ইনভাইটেশন একটি সহায়ক ভুমিকা পালন করে অবশ্যই তবে এটি বাধ্যতামুলক নয়। আপনার যদি কানাডাতে কেও না থেকে থাকে সেক্ষেত্রে আপনি ইনভাইটেশন ছাড়া হোটেল এড্রেস ব্যবহার করতে পারেন।

🔶 পঞ্চম এবং সর্বশেষ গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি হলো আপনার কান্ট্রি টাই প্রমান করা৷ আপনার যে নিজ দেশের প্রতি টান আছে এবং আপনি যে কানাডা থেকে ফেরত আসবেন সেটা প্রমান করাটা গুরুত্বপূর্ণ এবং এটি প্রমান করার পথ হলো VISA APPLICATION LETTER এর মাধ্যমে নিজের দেশে যে আপনার শক্ত একটি অবস্থান আছে সেটা উল্লেখ করা।

🔷 কানাডার ভিজিট ভিসার জন্য যেসব ডকুমেন্টস প্রয়োজন তা সহজে আপনাদের জন্য উল্লেখ করার চেষ্টা করছিঃ

১. বর্তমান পাসপোর্ট এর স্ক্যানড কপি (ইনফরমেশন পেজ অর্থাৎ যেখানে আপনার তথ্য রয়েছে সেই পেজ) অবশ্যই পিডিএফ ফরমেটে হতে হবে।
২. পুরাতন পাসপোর্ট এর স্ক্যানড কপি (যেখানে বিগত ১০ বছরের এন্ট্রি এবং এক্সিস্ট সিল রয়েছে অর্থাৎ শুধু ভিসা ও সিল রয়েছে সেই পেজ গুলা লাগবে) অবশ্যই একটা পিডিএফ ফরমেটে হতে হবে।
৩. শিক্ষাগত যোগ্যতা সংক্রান্ত তথ্য যেমন ইউনিভার্সিটির নাম, পোস্ট গ্রাডুয়েশন এর পাশের সাল। কোন ধরনের সার্টিফিকেট লাগবে না শুধুমাত্র পাশের সাল গুলো (ব্যবসায়িদের ক্ষেত্রে পড়াশোনা খুব বেশি জরুরী না,থাকলে দিতে পারেন না থাকলে খুব বেশি জরুরি না)
৪. বিগত ৪ মাসের ব্যাংক স্টেটমেন্ট এবং সলভেন্সি এফডিআর থাকলে দিতে পারেন (এটাসটেড)
৫. ব্যবসায়ী হলে ট্রেড লাইসেন্স এর কপি ইংলিশ নোটারাইজড
৬. অ্যাসেট ভাল্যুশন (এটা সিএ ফার্ম থেকে করে দিতে হবে এবং নোটারাইজড হতে হবে)
৭. চাকুরীজীবি হলে স্যালারি স্ট্যাটমেন্ট অথবা পে স্লীপ লাগবে
৮. ওয়াইফ, ভাই-বোন, সন্তান এর বাসার এড্রেস, ফোন নাম্বার ইমেল আইডি
৯. বাবা মা এর জন্ম সাল যদি জীবিত থাকে, মৃত্যু হলে প্রয়োজন নেই।
১০. ম্যারেজ সার্টিফিকেট ইংলিশ করে দিতে হবে। (নোটারাইজ)
১২. ভোটার আইডির স্ক্যান কপি বা বার্থ সার্টিফিকেট এর স্ক্যান কপি (ভোটার আইডির সাথে যদি পাসপোর্ট এর কোন প্রবলেম ও থাকে সেই ক্ষেত্রে চিন্তার কোন কারণ নেই sop তে লিখে দিলেই হবে
১৩. ৩৫*৪৫ সাইজ এর ছবি কানাডায়িন সাইজ। যেখান থেকে তুলবেন সেখান থেকে জাস্ট আপনার মেইল এ নিয়ে নিবেন ঐ খান থেকে আমরা মেইল এ নিয়ে নিবো।
১৪. পাসপোর্ট বা পি আর কার্ড, বাসার এড্রেস, ইমেইল আইডি, ফোন নাম্বার।

(এসব ডকুমেন্টস নিকটবর্তী কম্পিউটার এর দোকানে গিয়ে সিরিয়াল করে পিডিএফ করে আমাদের ইমেইল করে দেয়া লাগবে বা পেনড্রাইভে নিয়ে আসতে পারেন)

কানাডিয়ান এম্বাসি ফি আপনি কোনো ব্যাংকে জমা দিতে পারবেন না৷ এটি ইন্টারন্যাশনাল কার্ড দিয়ে অনলাইনে পে করা লাগবে। এম্বাসি ফি আপনি আমাদের বাংলা টাকাতেই দিতে পারবেন। আমরা সেটা ডলারে কন্ভার্ট করে নিবো।

সকল ডকুমেন্টস এবং এম্বাসি ফি জমা দেয়ার পর আপনাকে (আপনি যে দেশে অবস্থান করেন সে দেশের ভিএফএসে যেয়ে) ফিংগার প্রিন্ট দেয়া লাগবে তারপর কেবল অপেক্ষা করা লাগবে এম্নাসি এর সিদ্ধান্তের জন্য। যদি এম্বাসি আপনার ভিসা অনুমোদন করে থাকে তাহলে ইমেইল এর মাধ্যমে পাসপোর্ট গুলশানের ভিএফএসে জমা করতে বলবে। আপনার পাসপোর্ট ভিএফএস থেকে সিঙ্গাপুরে পাঠানো হবে এবং সেখান থেকেই ভিসা প্রিন্ট হয়ে পরবর্তীতে ভিএফএস থেকেই আপনার পাসপোর্ট আপনাকে ফেরত দেয়া হবে।

কানাডার ভিজিট ভিসার ব্যাপারে আমরা আপনাকে যে ধরনের সহায়তা করে থাকবোঃ

🟣 আপনার VISA APPLICATION LETTER অথবা SOP খুব সুন্দর এবং চমৎকার ভাবে লিখে দিবো।
🟣 আপনার সকল ডকুমেন্টস সুন্দর করে গুছাতে আমরা গাইডলাইন দিবো
🟣VISA APPLICATION FORM গুলো নির্ভুলভাবে ফিলআপ করে দিবো
🟣 আপনার ব্যাংক স্ট্যাটমেন্ট দুর্বল হলে বা ব্যাংক ব্যালেন্স কম থাকলে সেটা অভারকাম করার সঠিক গাইডলাইন আমরা দিবো।
🟣 এই পুরো প্রসেসটি দ্রুত সময়ে সম্পন্ন করে দিবো যেনো আপনার কাঙ্ক্ষিত ফলাফল আপনি দ্রুত পেতে পারেন।

🏠অফিস: ৫৭/৫ চায়না টাউন (৫ম তলা), ভিআইপি রোড, নয়া পল্টন, ঢাকা-১০০০।

আমাদের ফোন নাম্বারঃ

📞+8801613446655(WhatsApp)
E-mail: [email protected]

খুব দ্রুত রেসপন্স পেতে সরাসরি ফোন করুন অথবা whatsapp এ knock করুন।

France 🇫🇷 সঠিক ভাবে প্রসেস করলে ভিসার প্রাপ্তির নিশ্চয়তা বেড়ে যায় অনেক । তাই যেখানে সেখানে ভিসা প্রসেস থেকে বিরত থাকুন ।...
10/03/2024

France 🇫🇷

সঠিক ভাবে প্রসেস করলে ভিসার প্রাপ্তির নিশ্চয়তা বেড়ে যায় অনেক । তাই যেখানে সেখানে ভিসা প্রসেস থেকে বিরত থাকুন ।

🔷 সেনজেন ভিজিট ভিসা নিয়ে চিন্তিত না থেকে আসুন "সেনজেন দেশের জন্য ভিসা প্রসেসিং করুন খুব সহজে , দক্ষ টিম দ্বারা পরিচালিত , আপনার ভিসা হবে অতি দ্রুত আরো সহজে !

সঠিক নিয়মে ফ্রান্স ট্যুরিস্ট ভিসা প্রসেস করতে সরাসরি আমাদের অফিসে যোগাযোগ করুন।

ভিসা প্রসেস এখন খুব সহজ, করোনা পরবর্তী সময়ে বেশীর ভাগ দেশ খুব সহজেই ভিসা দিচ্ছে।
নির্ভুল ভাবে ভিসা করতে যোগাযোগ করুন....

❤️ আরও বিস্তারিত জানতে আমাদের অফিসে আসুন।

📞হটলাইন: 01613-446655 (WhatsApp)

🏃অফিস:-
৫৭/৫ চায়না টাউন (৫ম তলা), ভি আই পি রোড, নয়া পল্টন, ঢাকা-১০০০।

প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের অপরূপ লীলাভূমি অস্ট্রেলিয়া। বিশাল আয়তনের দেশটিতে রয়েছে অনেক বিখ্যাত বিখ্যাত সব টুরিস্ট স্পট। আর তাই...
05/03/2024

প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের অপরূপ লীলাভূমি অস্ট্রেলিয়া। বিশাল আয়তনের দেশটিতে রয়েছে অনেক বিখ্যাত বিখ্যাত সব টুরিস্ট স্পট। আর তাই প্রতিবছর ব্যাপক পরিমাণে টুরিস্টরা দেশটিতে ভ্রমণ করে থাকেন। অস্ট্রেলিয়ার যে শহরগুলিতে সবচেয়ে বেশি টুরিস্টদের ভিড় লেগে থাকে সেগুলো হল - মেলবোর্ন, ক্যানবেরা, কুইন্সল্যান্ড, সিডনি, পার্থ ও এডিলেড।

এখন আমাদের মাধ্যমে অস্ট্রেলিয়ার টুরিস্ট ভিসা প্রসেস করতে পারবেন মাত্র ১০,০০০ টাঁকায়।

🏠অফিস: ৫৭/৫, চায়না টাউন (৫মতলা), ভি আই পি রোড, নয়া পল্টন, ঢাকা।

✅ আমাদের সাথে সরাসরি যোগাযোগ করুনঃ
01613-446655
Email:[email protected]

আপনি যদি  🇺🇸 আমেরিকায় টুরিস্ট ভিসা নিয়ে যেতে চান, তাহলে কথাগুলো আপনার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। হয়তো কেউ আগে বিষয়গুলো ন...
23/02/2024

আপনি যদি 🇺🇸 আমেরিকায় টুরিস্ট ভিসা নিয়ে যেতে চান, তাহলে কথাগুলো আপনার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। হয়তো কেউ আগে বিষয়গুলো নিয়ে এত খোলামেলা কথা বলেনি যা আজকে আমরা বলতে যাচ্ছি। তাই ধৈর্য সহকারে পুরো পোস্টটি পড়বেন আশা করি। যা আপনার ভিসা পাওয়ার পূর্বশর্ত হিসেবে কাজ করবে, আর আপনি পেতে পারেন আমেরিকার পাঁচ বছরের মাল্টিপল টুরিস্ট ভিসা ইনশাল্লাহ।
আমেরিকার ভিসা নিয়ে আমাদের অনেক কৌতূহল থাকে। আবার আমাদের অনেকের ড্রিম কান্ট্রি আমেরিকা। সবার একবার হলেও আমেরিকা যাওয়ার ইচ্ছা থাকে। তাই হয়তো আমাদের সবার চেষ্টা থাকে আমেরিকা যাওয়ার। আর সত্যি কথা হচ্ছে আমরা চাইলেই আমেরিকা যেতে পারি, হ্যাঁ আমরা সত্যি বলছি, চাইলে আপনিও যেতে পারেন। এখন আপনি বলতে পারেন এতই কি সহজ আমেরিকা যাওয়া? আমরা বলবো হ্যাঁ আসলেই সহজ আমেরিকা যাওয়া। যদি আপনি আমেরিকা যাওয়ার একজন যোগ্য ব্যক্তি হন। আমরা কিন্তু আমেরিকার টুরিস্ট ভিসার কথা বলছি।
এখন বলি সঠিক যোগ্যতার মাপকাঠি কি? আসলে এই ব্যাপারে কোন দিক নির্দেশনা নেই, ইউএস এম্বাসির ওয়েবসাইটেও এর কোন চেকলিস্ট বা ক্রাইটেরিয়াও নেই। যেইটা দেখে আপনি বুঝতে পারবেন যে এই এই ক্রাইটেরিয়া ও চেকলিস্ট গুলো ফুলফিল করলে আমেরিকার টুরিস্ট ভিসা পেয়ে যাবেন। তাহলে আপনি বলতে পারেন আমি তাহলে কোন যোগ্যতার কথা বলছি? আসলে যোগ্যতার কোন মাপকাঠি নেই এই ক্ষেত্রে আমি আপনাকে দীর্ঘ দিনের অভিজ্ঞতার আলোকে বলছি যেহেতু আমরা অনেক ফাইল প্রসেস করেছি তাই কেন ভিসা পেয়েছে বা রিফিউজ হয়েছে তা বুঝতে পারছি, তাই একজন ব্যক্তি বা একটি পরিবার যে বিষয় গুলো মেনে তার প্রোফাইল গুলো ঘুছাতে পারলে তার কাঙ্খিত ভিসাটি পেতে পারে, তার একটি বিস্তর ধারণা দিচ্ছি।
আর হ্যাঁ, মাঝখানে ছোট করে একটি কথা বলি আমেরিকার টুরিস্ট ভিসাটি মূলত ইন্টারভিউ নির্ভর একটি ভিসা। ৫ থেকে ৭ মিনিটের ছোট একটি ইন্টারভিউ এর মাধ্যমে ভিসাটি হয়ে থাকে। অন্যান্য দেশের মতো ডকুমেন্ট ভিত্তিক ভিসা নয়। ইন্টারভিউটি আপনি বাংলা অথবা ইংলিশে দিতে পারবেন।
যাক আগের কথায় আসি, আমরা প্রথমেই যে ভুল কাজটি করে থাকি সেটি হলো সঠিক যোগ্যতা না থাকা সত্ত্বেও আমেরিকার ভিসার জন্য আবেদন করে ফেলি। যে কারণে রিফিউজও হয়ে যাই। তাহলে অল্প করে ধারণা দিচ্ছি কি কি যোগ্যতা না থাকার কারণে ভিসা রিফিউজ হয়।

🔮প্রথমত আমরা একেবারে সাদা পাসপোর্টে কোন দেশ ট্রাভেল করা ছাড়া ইউএস ভিজিট ভিসার জন্য দাঁড়িয়ে যাই, যেই ভুলটি আমরা অনেকে করে থাকি। আবার অনেকে আপনার ফাইল প্রসেস করার জন্য বলে, সাদা পাসপোর্টে ভিসা হয় এটি একবারে ভুল কথা। আপনি ভিসা অফিসারের কাছে একজন ট্রাভেলার হিসেবে কিভাবে প্রমাণ করবেন যে আপনি আমেরিকা গিয়ে আবার ফিরে আসবেন? যেহেতু এটি একটি টুরিস্ট ভিসা আপনাকে প্রমাণ করতে হবে আপনি একজন ট্রাভেলার। আর প্রমাণ করার একটি ভালো মাধ্যম হলো আমাদের দেশের পার্শ্ববর্তী দেশগুলো টুরিস্ট ভিসায় ভিজিট করা। আপনি নিজেকে প্রশ্ন করুন আপনি আপনার পার্শ্ববর্তী দেশগুলো ট্রাভেল না করে আমেরিকার মতো প্রথম সারির দেশে কেন ঘুরতে যাবেন? হয়তো আপনি উত্তরটি পেয়ে গেছেন।
তবে আপনার যদি বয়স বেশী থাকে বা নিজ পরিবার ও আত্মীয়র মধ্যে কেউ যদি আমেরিকায় থাকে সেক্ষেত্রে তেমন একটা ভিজিট না থাকলেও হবে, যেমন ধরেন আপনার বাবা-মা, ছেলে-মেয়ে, ভাই-বোন, চাচা-চাচি, কাজিন কেউ যদি আমেরিকায় থাকেন সেখানে ওনাদের দেখতে যাবেন বা ওনারা কোন প্রোগ্রাম এরেঞ্জ করেছেন সেখানে আপনি উপস্থিত থাকার কারণ দেখিয়ে আমেরিকা ভিজিট ভিসায় যেতে পারেন যদিও তার যুক্তিযুক্ত কারণ থাকতে হবে।
অনেকে বলে আমেরিকা থেকে আপনার জন্য ইনভাইটেশন এনে ভিসা করিয়ে দিবে, এটিও ভুল কথা। আপনি চিন্তা করে দেখেন অচেনা লোক বা দূর সম্পর্কের কেউ কেন আপনাকে ইনভাইটেশন দিবেন? যদি দিয়েও দেন সেই ইনভাইটেশনে কোন কাজে আসবে না। আর ইনভাইটেশন ব্যাপারটি শুধুমাত্র মেডিকেল ইমারজেন্সি, বিজনেস, কনফারেন্স, বিয়ে, জন্মদিন এবং ট্রেড ফেয়ার এর ক্ষেত্রে কিছুটা কার্যকর হয়।
🔮 দ্বিতীয়ত আপনি আপনার দেশে প্রতিষ্ঠিত, প্রতিষ্ঠিত মানে হচ্ছে আপনি বাংলাদেশে একজন ব্যবসায়ী বা ভালো কোন জব করেন, আর্থিকভাবে যথেষ্ট সচ্ছল আপনার আমেরিকাতে গিয়ে টাকা পয়সা খরচ করার মতো সামর্থ্য আপনার আছে, এর মানে আপনি আমেরিকাতে যাবেন এবং ফিরে আসবেন। আমার এই কথাটি পড়ে হয়তো চিন্তা করছেন অনেক টাকা থাকলে বা অনেক টাকা ইনকাম করলে হয়তো আমেরিকায় যেতে পারব। তাই না? কথাটি যদিও সত্য, কিন্তু আমরা যারা ভালো কোন দেশে যাওয়ার চিন্তা করি, তখনি যখন এটলিস্ট কিছু ভালো পরিমাণ টাকা আমাদের কাছে থাকে। তাহলেই আমেরিকার ভিসা নিয়ে চিন্তা করি। সেক্ষেত্রে আমরা ভালো জব বা ভালো ব্যবসা দেখাতে পারি। হয়তো আমি কি বুঝাতে চেয়েছি বুঝতে পারছেন।
যাইহোক প্রতিষ্ঠিত হওয়ার গল্পটি এই কারণেই বললাম। বলার কারণ কি জানেন? ভিসা অফিসার চিন্তা করেন আপনি আপনার দেশে যে পরিমাণ টাকা উপার্জন করেন, হয়তো সেখানে গিয়ে আরো ভালো পরিমাণ টাকা উপার্জন করলে আপনি দেশে ফিরবেন না। এটা চিন্তা করে ভিসা অফিসার আপনাকে ভিসাটি নাও দিতে পারে। ইউএস এম্বাসির ওয়েবসাইটে লেখা আছে আপনি যখন নন ইমিগ্রেন্ট তথা টুরিস্ট ভিসায় (B1/B2) আবেদন করেন, ইন্টারভিউর আগের সময় পর্যন্ত ভিসা অফিসার ধরে নেন আপনি আমেরিকাতে গিয়ে আর ফিরে আসবেন না।
🔮 তৃতীয় কথাটি খুব গুরুত্বপূর্ণ আমেরিকান এম্বাসির একটি অনলাইন ফর্ম আছে ফর্ম টিকে বলা হয় DS-160, ভিসা অফিসারের সামনে নিজেকে প্রেজেন্ট করার সবথেকে বড় একটি মাধ্যম, তবে একটি দুঃখের বিষয় কি জানেন? আমরা DS-160 ফর্মটিকে নিয়ে অবহেলা করি। যেমন অনভিজ্ঞ কাউকে দিয়ে DS-160 ফর্মটি পূরণ করানো এবং অনভিজ্ঞ কারো সাথে পরামর্শ নেওয়া। অনেকেই এই ক্ষেত্রে খরচ কমানোর জন্য যেখানে সেখানে মোটামুটি ব্রাউজ করতে পারে বা কোন এক কম্পিউটার দোকান থেকে DS-160 ফর্মটি পূরণ করে। এমন কারো কাছ থেকে পরামর্শ নেয় সে হয়তো আমেরিকা টুরিস্ট ভিসা সম্পর্কে তেমন অভিজ্ঞ নন, হয়তো বা তিনি একবার ভিসা পেয়েছে, কিন্তু ভিসা পাওয়ার মানে এই নয় যে তিনি সব ব্যাপারে জেনে গেছেন। তাই এরকম অনেকের পরামর্শ নিয়ে ভিসা আবেদন ফর্ম পূরণ করে বা ইন্টারভিউ দিয়ে অনেকেই রিফিউজ হয়েছে। কেননা DS-160 ফর্মটি ওভাবেই ডিজাইন করা হয়েছে যাতে করে ভিসা অফিসার আপনার সম্পর্কে যা জানার বা ডিসিশন নেওয়ার দরকার তা সব ইনফরমেশন DS-160 ফর্মটি থেকে পেয়ে যান।
🔮চতুর্থ যে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি সেটি হলো ইন্টারভিউ, যেহেতু আমেরিকার টুরিস্ট ভিসা একটি ইন্টারভিউ নির্ভর ভিসা সে ক্ষেত্রে আপনার ইন্টারভিউতে ভিসা অফিসারকে কনভেন্স করতে হবে যে আপনি যাবেন আবার ফিরে আসবেন, এজন্য অবশ্যই আপনার একটি বিশ্বাসযোগ্য গল্প থাকতে হবে। এটির মাধ্যমে ভিসা অফিসারকে বোঝাতে হবে -আমি বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠিত, -আমেরিকা যাওয়ার আমার যৌক্তিক কারণ আছে এবং -আমি আমেরিকাতে গিয়ে ঘুরে ফিরে আসবো।
এই যে আমি বললাম আপনি যে ফিরে আসবেন, এটা কনভেন্স করতে হবে, এটা কনভেন্স করার উপায় কি? কাজ হচ্ছে DS-160 ফর্মটি সুন্দর ভাবে, নির্ভুল ভাবে পূরণ করা। অনেকেই (DS-160 ফর্ম ও ইন্টারভিউ) এই গুরুত্বপূর্ণ দুইটি বিষয়কে আলাদাভাবে পার্সেন্টেজ করে। আমরা এই কাজটি করব না কারণ এই দুইটির কম্বিনেশনে কাঙ্খিত ভিসাটি আপনার হবে।
আমরা আরেকটা বড় ভুল করি ডকুমেন্টকে মাত্রাতিরিক্ত গুরুত্ব দেওয়া ও প্রচুর ডকুমেন্ট রেডি করা, যেগুলো আসলে ইন্টারভিউতে ধরেও দেখবেন না, তবে কিছু ডকুমেন্ট ভিসা ইন্টারভিউর সময় নিয়ে যেতে হবে। অনেক ক্ষেত্রে হয়তো কোন যুক্তি সঙ্গত কারণ থাকলে ভিসা অফিসার দেখতে চাইবে। অনেকের মাথায় চিন্তাটি থাকে ব্যাংক ব্যালেন্স কত থাকতে হবে, ট্রানজেকশন কেমন করতে হবে, ব্যাংকে কত টাকা রাখতে হবে। এই প্রশ্নের আসলে কোন উত্তরই নেই, ডকুমেন্ট এর মতো আপনার ব্যাংক স্টেটমেন্ট বা ব্যাংক ব্যালেন্সও ভিসা অফিসার ধরেও দেখবেন না। যদিও দেখে খুব রেয়ার কেসে। আমাদের কথাটি হয়তো বুঝতে পেরেছেন ইউএস টুরিস্ট ভিসা ক্ষেত্রে এইসব ডকুমেন্টারি ইস্যু আপনার জন্য কোন ধরনের ভ্যালু রাখে না।
আমেরিকার ভিসার ব্যাপারে কোনভাবে আপনারা কন্ট্রাকে কারো সাথে যোগাযোগ করবেন না। কোনভাবে কন্ট্রাকে আমেরিকার ভিসা নিবেন এই বিষয়টি মন থেকে একেবারে ঝেড়ে ফেলে দিন। আমেরিকার ভিসা কন্ট্রাকে বা টাকা পয়সা দিয়ে কোনভাবে নেওয়া যায় না। সঠিকভাবে আবেদন করে ও সঠিকভাবে ইন্টারভিউ দিয়ে আপনি পেতে পারেন আমেরিকার টুরিস্ট (B1/B2) ভিসা।
💲 আমেরিকার টুরিস্ট ভিসার বর্তমান এম্বাসি ফি ১৮৫$ ডলার যা বাংলাদেশ এর টাকায় কনভার্ট করলে যা আসে। এই টাকা শুধুমাত্র EBL অর্থাৎ ইস্টার্ন ব্যাংক লিমিটেড এ জমা দেওয়া যায়। এই টাকা জমা দিয়ে ইন্টারভিউ এর ডেট নিতে হয়।
🔷 সর্বপরি একটা কথা বলবো, আমেরিকার টুরিষ্ট ভিসার ক্ষেএে যদি DS-160 ফর্মটি একজন অভিজ্ঞ ব্যক্তি দ্বারা পূরণ করাতে পারেন, কারণ এই ফর্ম এর উপর আপনার ভিসা অনেকাংশ নির্ভর করে ও আমেরিকা যাওয়ার যথেষ্ট যৌক্তিক কারণ দেখাতে পারেন। এবং ইন্টারভিউতে ভিসা অফিসারকে সন্তুষ্ট করতে পারলে, আপনার ভিসাটি হবে ইনশাল্লাহ।
আপনারা যারা ধৈর্য সহকারে পুরো পোস্টটি পড়েছেন তাদের অসংখ্য ধন্যবাদ। ❤️
🟢 আচ্ছা এখন বলি আমাদের কাজ কি। আমরা আপনাকে আমেরিকার টুরিস্ট ভিসা (B1/B2) প্রসেসিং এর ক্ষেত্রে সহায়তা প্রদান করে থাকি। যেমনঃ-
১। DS-160 ফর্ম সঠিক ও সুন্দর ভাবে পূরণ করে দিবো।
২। ইন্টারভিউ এর জন্য ট্রেনিং দিয়ে পুরোপুরি তৈরী করবো।
৩। ইন্টারভিউ এর জন্য যে সকল ডকুমেন্টস প্রয়োজন তার সঠিক গাইড লাইন দিবো।
🟢 আবেদন করার জন্য প্রথমে আপনার যা প্রয়োজনঃ-
১। পাসপোর্ট এর রঙিন কপি।
২। দুইটা ফোন নাম্বার।
৩। একটা ই-মেইল আইডি।
৪। ছবি (২x২ সাইজ) সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড (সফট কপি)।
এগুলো থাকলেই আপনি আমেরিকার টুরিস্ট ভিসার জন্য আবেদনটি করতে পারেন।
🟢 আমরা আমেরিকার যেসব ভিসা প্রসেসিং করে থাকিঃ-
১। ভিজিট ভিসা (B1/B2)
২। মেডিকেল ভিসা (B2)
৩। বিজনেস ভিসা (B1)
৪। ড্রপ বক্সের মাধ্যমে ভিসা রিনিউ।।
🔷 পরিশেষে বলবো আপনি যদি কিছু দেশ ভিজিট করে থাকেন এবং উপরে আমরা যা লিখেছি সে অনুযায়ি আপনার প্রোফাইলটির মিল থাকে তাহলে আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। আপনি একটু সময় করে ফোন দিয়ে বিস্তারিত আলাপ করে দেখেন, আশাকরি আমরা আমেরিকার টুরিস্ট ভিসার জন্য আপনাকে সহজ সমাধান দিতে পারবো। ইনশাল্লাহ। আপনার মূল্যবান ফোনের অপেক্ষায় রইলাম। ধন্যবাদ।।।

🏠অফিসঃ ৫৭/৫ চায়না টাউন (৫ম তলা),ভিআইপি রোড, নয়া পল্টন, ঢাকা-১০০০০।
আমাদের ফোন নাম্বারঃ-
📲+8801613446655 (WhatsApp)
📧 E-mail: [email protected]

Address

Dhaka

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Alive Travel & Tours posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Alive Travel & Tours:

Videos

Share

Category