Vertex Tours & Travels

Vertex Tours & Travels Travel for all.This is the Main aim.We wold like to see every where in the world.

29/07/2024

কলকাতায় কোথায় কি বিশেষ খাবার পাওয়া যায় :

১) নিউ মার্কেট - নিজাম'স এর কাঠি রোল ও বটী কাবাব !
২) ধর্মতলা নিউ আলিয়া - মাটন স্পেশাল বিরিয়ানী, মাটন টিক্কা, মটন স্টিউ, ফিরনি ও হালিম।
৩) পার্ক স্ট্রিটে পিটার ক্যাট - চেলো কাবাব !!
৪) ডেকার্স লেন চিত্ত দার দোকান - রুমালি রুটি + চিকেন ভর্তা, চিকেন আর মাটন্ স্ট্যু।
৫) শোভাবাজার - বিডন স্ট্রীটের এলেন কিচেন - প্রন কাটলেট , চিকেন স্টিক !!
৬) শোভাবাজার মেট্রো স্টেশন আর গ্রে স্ট্রীটের ক্রসিংয়ে মিত্র ক্যাফে - ব্রেন চপ , ব্রেন স্যুপ, টোস্ট, ফিস ফ্রাই এবং কবিরাজি !!
৭) পার্ক সার্কাস রয়াল - মাটন বিরিয়ানি + চিকেন আর মাটন চপ !!
৮) বাঙালি বুফে - ৬ বালিগঞ্জ প্লেস !!
৯) কলেজ স্ট্রিট প্যারামাউন্ট - ডাব সরবত
আর কালিকা - বিভিন্ন রকম চপ !!
১০) মিষ্টি - বলরাম মল্লিক , নকুড় , পুটিরাম , গাঙ্গুরাম !!
১১ ) দ্যা ভোজ কোম্পানী অবশ্যই নতুন ব্রাঞ্চ টা!
১২) বিবেকানন্দ রোডের কাছে বিধান সরণীর ওপর স্বামিজীর বাড়ির উল্টো ফুটে চাচার !হোটেলের ফিস ফ্রাই আর মাটন্ কাটলেট।
১৩) শ্যামবাজারে ভূপেন বোস অ্যাভিনিউয়ে মণীন্দ্র কলেজের উল্টো দিকের গলিতে গৌরীমাতা সরণীতে মামুর দোকানের ( বড়ুয়া এ্যান্ড দে ) মাটন্ প্যান্থারাস্ আর ব্রেইজড্ কাটলেট।
১৪) গিরীশ পার্ক মেট্রো স্টেশনের (পশ্চিম পাড়ে) ঠিক পাশেই নিরঞ্জন আগারের মাটন্ চপ ও লিভার কষা।
১৫) হেদুয়ার মোড়ে বসন্ত কেবিনের এবং দক্ষিনে লেক মার্কেটের কাছে রাদু বাবুর দোকানের চা এবং চপ, কাটলেট।
১৬) হাতিবাগানে টাউন স্কুলের উল্টো দিকের ফুটপাথে মালঞ্চর কবিরাজী কাটলেট।
১৭) কলেজ স্ট্রীটে পুঁটিরামের কচুরী।
১৮) প্যারামাউন্টের সরবত ।
১৯) কপিলা আশ্রমের সরবত!
২০) রয়্যালের মটন চাঁপ।
২১) সিরাজের বিরিয়ানি।
২২) সাবিরের রেজালা।
২৩) স্যাঙ্গিভ্যালি রেস্তরাঁর চপ, কাটলেট।
২৪) সিমলার নকুড়ের সন্দেশ।
২৫) ফড়িয়াপুকুরে সেন মহাশয়ের বাবু সন্দেশ।
২৬) ভবানীপুরের শ্রীহরির লুচি/ কচুরী আর পাতলা ছোলার ডাল।
২৭) বাগবাজার নবীন দাশের রসগোল্লা ।
২৮) শ্যামবাজার স্ট্রীটের চিত্তরঞ্জনের রসগোল্লা ও মধুপর্ক।
২৯) শ্যামবাজারের স্ট্রিট ভবতারিণীর রসগোল্লা ।
৩০) ফড়িয়াপুকুরে অমৃতের দই।
৩১) বাগবাজারে পটলার দোকানের তেলেভাজা আর কচুরী।
৩২) নিউটাউন বাস স্ট্যান্ডে বিরিয়ানী বার - বিরিয়ানী, চাপ, রেজালা, কাঠি রোল।
৩৩) নিউ মার্কেট এর নাহুম্স এর বেকারী
৩৪) পার্ক স্ট্রিট ন্যাচারালস এর টেন্ডার কোকোনাট আইসক্রিম।
৩৫) কলেজ স্ট্রিট কফি হাউসের আড্ডা সহযোগে কফি।
৩৬) বউবাজার জাংশনে ভিমনাগের সন্দেশ
৩৭) স্কুপের ড্রাইফ্রুট আইসক্রিম ।
৩৮) এসপ্লানেড মোড়ের কেসি দাসের রসগোল্লা
৩৯) আওধের বিরিয়ানি ।
৪০) রিপন স্ট্রিটের জামজামের বিফ বিরিয়ানি ও মালাই।
৪১) গুপ্তা সুইটস এর ক্যাডবেরি সন্দেশ।
৪২) কস্তুরীর কচু পাতা বাটা চিংড়ি ।
৪৩) সল্টলেকের চার্নক সিটির ডাব চিংড়ি ।
৪৪) ভজহরি মান্নার নলেন গুড়ের আইসক্রিম।
৪৫) সিদ্ধেশ্বরী আশ্রমের বাঙালি খাদ্যসামগ্রী।
৪৬) খিদিরপুরের "ইন্ডিয়া" এর কাচ্চি বিরিয়ানি, গলৌটি কাবাব, চিকেন চাপ ও তন্দুরি।
৪৭) এম জি রোড বড়বাজার দেশবন্ধু মিষ্টান্নর সীতাভোগ ও সিঙাড়া।
৪৮) দমদমের হাজির মাটন বিরিয়ানি আর মালাই কাবাব।
৪৯) আগমনীর লাল ক্ষীর দই আর সরভাজা।
৫০) গড়িয়ার ফুটব্রিজের নীচের লাল আটার ফুচকা চুরমুর ও মোমো।
৫১) লেকটাউনে জয়া সিনেমা হলের উলটো দিকে চিকেন রোল।
৫২) বিরাটী মোড়ে ভোরের আলোর রসগোল্লা।।
৫৩) সিকিম হাউসের মোমো, পর্ক শাপটা।
৫৪) কালিঘাটে আপনজনের ফিশ চপ, ফিস ওরলি, মাটনের পুর ভরা আর কিমা মোগলাই।
৫৫) ফ্রেন্ডস্ এর চীজ ওনিয়ন ধোসা ।
৫৬) মাদ্রাস টিফিনের ধোসা।
৫৭) ওলি পাবের বিফ স্টিক।
৫৮) গড়িয়াহাট ক্যাম্পারির চিকেন কাটলেট ।
৫৯) গড়িয়াহাট দাস কেবিনের মোগলাই ।
৬০) হাজরা মোড় ক্যাফের পুডিং, চিকেন স্টু, কাটলেট, ফিস ফ্রাই।
৬১) করিমস এর বিরিয়ানি ও তন্দুরি পদ।
৬২) টেরিটিবাজার ছাত্তাওলা গলির চাইনিজ: তুং নাম।
৬৩) নন্দলালের কচুরী ও ছোলার ডাল।
৬৪) বোহেমিয়ান এর ফিউশান ফুড - গন্ধরাজ জোলেপ্, চিলি পিকল্ চীজ বেকড্ ক্রাব সংগে কলমী গ্রীণস।
৬৫) স্পাইসক্রাফ্ট এর ফিউশান ফুড - দাজাজ চারমৌলা, বীয়ার ক্যান টেম্পুরা ফিশ, জ্যাক ডানিয়েলস্ মৌশে।
৬৬) কাবুল কোলকাতার মটন রোশ, চিকেন সিজি।
৬৭) মোকাম্বো রেস্তরাঁর বেকড্ ক্রাব ও মিক্সড গ্রীলড্ প্লাটার।
৬৮) খিদিরপুর ফ্যান্সির পাশে ঠেলাগাড়ির বিফ হালিম।
৬৯) নিউ মার্কেট টিপু সুলতান মসজিদের পাশে ফালুদা।
৭০) ডেকার্স লেনের অগ্রণী গলিতে ম্যাংগো লস্যি
৭১) জ্যাকারিয়া স্ট্রিট সুফিয়া- নিহারি, হালিম।
৭২) জ্যাকারিয়া স্ট্রিট দিল্লি সিক্স- পেয়ারে কাবাব, শিরমল, আফগানি কাবাব।
৭৩) জ্যাকারিয়া স্ট্রিট হাজি লিয়াকত- মুসকত হালুয়া
৭৪) জ্যাকারিয়া স্ট্রিট হাজি আলাউদ্দিন- হালুয়া ও গুলাব জামুন।
৭৫) জ্যাকারিয়া স্ট্রিট দিলশাদ - বিফ মালাই কাবাব ও অন্যান্য।
৭৬) জ্যাকারিয়া স্ট্রিট আডামস্ - সুতলি কাবাব ।
৭৭) জ্যাকারিয়া স্ট্রিট বোম্বে হোটেল- বিফ চাপ।
৭৮) মানজিলাৎ ফতিমা - আওধি কুজিন।
৭৯) নিউ মার্কেট এর রালিস্ এর কুলফি।
৮০) শ্যামবাজারের মেট্রো গেট - লস্যি ।
৮১) চাইনিজ: বারবিকিউ ( ফ্লেভারস ওফ চায়না), চায়নাটাউন ( কাফুলক), নমনম ( সল্টলেক)।
৮২) সি ফুড: সান্তাস ফানটাসিয়া, ফিউসন ফানটাসিয়া ।
৮৩) শ্যামবাজারের রুপা- মটন কষা।
৮৪) শ্যামবাজারের তৃপ্তির মোমো।
৮৫) আহিরিটোলা- ভূতনাথ লিট্টি।
৮৬) আহিরিটোলা সাধুর চা।
৮৭) সিটি সেন্টারের কাছে চৌরাসিয়া - পাওভাজি ও চাট।
৮৮) হাজরা কাফে - পুডিং ।
৮৯) যতিনদাস পার্ক মেট্রোয় পণ্ডিত স্যান্ডউইচ।
৯০) নিউ মার্কেট এর ইন্দ্রমহল এর কুলফি।
৯১) বারুইপুরের "আসমা হোটেল"-এর চিকেন ।চাঁপ আর লাচ্ছা পরোটা।
৯২) শিয়ালদা শিশির মার্কেট লাগোয়া "কল্পতরুর" লস্যি।
৯৩) ঢাকুরিয়া স্টেশন লাগোয়া "জিহ্বার জল"-এর ধোকা ভাজা, সোয়াবিনের চপ্।
৯৪) রাজপুরের মঙ্গল দা'র দোকানের কচুরী।
৯৫) গড়িয়া মোড়ে "জিতেন মাহাতো"র চিকেন মোমো।
৯৬) সোনারপুর বৈকুণ্ঠপুর মোড়ের লুচির সাইজের ফুচকা।
৯৭) গড়িয়া "আমিনিয়া"র চিকেন চট্-পটা
৯৮) সোনারপুর স্টেশন লাগোয়া "সুবোল সাহা"র লস্যি
৯৯) হোন্ডোর বিফ বার্গার।
১০০) কলেজস্ট্রিট এ কল্পতরুর পান।

শেয়ার করে টাইম লাইনে রেখে দিন..
Collected

Pic©Suparna Chakraborty

12/07/2024
14/11/2023

ঢাকা থেকে কক্সবাজার রেলপথে
সবগুলো স্টেশনের নাম এবং ঢাকা থেকে দুরত্ব

১) ঢাকা ০০
২) তেজগাঁও ৬.৪৪
৩) বনানী ১০.৮৬
৪) ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট ১৩.২৭
৫) ঢাকা বিমানবন্দর ১৮.২৮
৬) টঙ্গী জংশন ২২.৯৩
৭) পুবাইল ৩১.৯৯
৮) নলছাটা বিলুপ্ত
৯) আড়িখোলা ৩৯.৬৩
১০) ঘোড়াশাল ফ্লাগ ৪৬.৮৭
১১) ঘোড়াশাল ৪৮.০৮
১২) জিনারদী ৫২.৫১
১৩) নরসিংদী ৫৭.৩৪
১৪) আমিরগঞ্জ ৬২.৫৭
১৫) খানাবাড়ী ৬৫.৭৯
১৬) হাঁটুভাঙা ৭০.২২
১৭) মেথিকান্দা ৭৩.৮৪
১৮) শ্রীনিধি ৭৭.৮৬
১৯) দৌলতকান্দি ৮৩.০৯
২০) ভৈরব বাজার জংশন ৮৭.১১
২১) আশুগঞ্জ ৯০.৩১
২২) তালশহর ৯৪.৭৩
২৩) বি বাড়িয়া ১০৩.৯৯
২৪) পাঘাচং ১১০.৮৩
২৫) ভাতশালা ১১৪.৮৫
২৬) আখাউড়া জংশন ১২০.০৮
২৭) গঙ্গাসাগর ১২৪.৫০
২৮) ইমামবাড়ী ১৩০.৫৪
২৯) কসবা ১৩৫.৩৭
৩০) মন্দাবাগ ১৪১.৮১
৩১) সালদানদী ১৪৩.৮২
৩২) শশীদল ১৪৭.৪৫
৩৩) রাজাপুর ১৫৩.৮৯
৩৪) সদর রসুলপুর ১৬১.১৩
৩৫) কুমিল্লা ১৬৭.৫৭
৩৬) ময়নামতি ১৭১.১৯
৩৭) লালমাই ১৭৯.৬৫
৩৮) আলিশ্বর ১৮৫.২৪
৩৯) লাকসাম জংশন ১৯১.১৯
৪০) নাওটি ১৯৮.৮৪
৪১) লাঙ্গল কোট ২০৪.৪৭
৪২) হাসানপুর ২০৯.৭০
৪৩) গুনবতি ২১৭.৭৫
৪৪) শর্শদী ২২২.৯৯
৪৫) ফেনি জংশন ২৩১.৪৪
৪৬) কালিদহ ২৩৬.২৭
৪৭) ফাজিলপুর ২৪১.৯০
৪৮) মুহুরীগঞ্জ ২৪৫.৫৩
৪৯) চিন কি আস্তানা ২৫১.৯৭
৫০) মাস্তান নগর ২৫৭.২০
৫১) মীরের সরাই ২৬২.৮৩
৫২) বারতাকিয়া ২৬৮.০৭
৫৩) নিজামপুর কলেজ ২৭৩.৩০
৫৪) বাবৈয়া ঢালা ২৭৭.৩২
৫৫) সীতাকুণ্ড ২৮৩.৭৬
৫৬) বাড়বকুণ্ড ২৮৯.০০
৫৭) কুমিরা ২৯৭.৮৫
৫৮) ভাটিয়ারী ৩০৭.১১
৫৯) ফৌজদার হাট ৩০৯.৫২
৬০) কৈবলাধাম ৩১৪.৭৭
৬১) পাহাড়তলী ৩১৬.৭৮
৬২) চট্টগ্রাম কেবিন ৩১৯.১৯
৬৩) চট্টগ্রাম ৩২০.৭৯
৬৪) ঝাউতলা ৩২৪.১
৬৫) চট্টগ্রাম পলিটেকনিক ৩২৫.৬৪
৬৬) ষোলশহর জংশন ৩২৬.৯৫
৬৭) জান আলীর হাট ৩৩৩.২৫
৬৮) গোমদন্ডি ৩৩৮.৩৩
৬৯) বেঙ্গুড়া ৩৪২.৫৩
৭০) ধলঘাট ৩৪৬.১৫
৭১) খান মোহনা ৩৪৮.৯৬
৭২) পটিয়া ৩৫১.৩৭
৭৩) চক্রশালা ৩৫৪.১৮
৭৪) খরনা ৩৫৫.৭৯
৭৫) কাঞ্চন নগর ৩৫৯.১
৭৬) খানহাট ৩৬১.০২
৭৭) হাসিমপুর ৩৬৪.২৪
৭৮) দোহাজারী ৩৬৭.৮৬
৭৯) সাত কানিয়া ৩৭৬.৬২১
৮০) লোহাগাড়া ৩৮৯.৪৬০
৮১) হারবং ৪০৫.৩৬০
৮২) চকোরিয়া ৪১৬.৯২৫
৮৩) ডুলহাজারা ৪২৭.৫৮৬
৮৪) ইসলামাবাদ ৪৪০.৪৪১
৮৫) রামু ৪৫৭.১০১
৮৬) কক্সবাজার ৪৬৯.৪৩০

এখানে উল্লেখ্য ঢাকা থেকে কক্সবাজার রেলপথে বড় ৭ রেলসেতু আছে এই সেতুগুলোর জন্য মুল ভাড়ার সঙ্গে আরো ৪০ কিমি পন্টেজ চার্জ যুক্ত হবে👍.

♦️চট্টগ্রাম-কক্সবাজার ভাড়া...

১. দ্বিতীয় শ্রেণী ৫৫৳
২. দ্বিতীয় শ্রেণী(এক্সপ্রেস) ৭০৳
৩. কমিউটার ট্রেন ৮৫৳
৪. সুলভ শ্রেণী ১০৫৳
৫. শোভন শ্রেণী ১৭০৳
👉শোভন চেয়ার ২০৫৳
👉স্নিগ্ধা (এসি চেয়ার) ৩৮৬৳
👉প্রথম চেয়ার/সিট ৩১১৳
👉প্রথম বার্থ ৪৬৬৳
👉এসি সিট ৪৬৬৳
👉এসি বার্থ ৬৯৬৳

06/10/2023
25/09/2023
04/08/2023

ভারতীয় রেলের টিকিট দরকার ? এই নাম্বারে ফোন দিন 01913-825580 / 01811-980830
খুব সহজেই ভারতীয় ট্রেনের অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন গন্তব্য যাওয়ার জন্য টিকেট কনফার্ম আমাদের মাধ্যমে বাংলাদেশ থেকেই করুন৷
বিঃদ্রঃ কত তারিখের টিকিট, কোন শ্রেণীর টিকেট, কোন জায়গা থেকে কোন জায়গা যাবেন ? এবং আপনার পাসপোর্ট এর কপি দিয়ে আমাদেরকে এই মেসেঞ্জারে অথবা এই 01913-825580 / 01811-980830 হোয়াটসঅ্যাপ নাম্বারে নক করুন ।।

03/08/2023
01/08/2023

😎বেনাপোল বর্ডারের দীর্ঘ অপেক্ষা আর নয়...!

ইনশাআল্লাহ আগামীকাল ১ আগস্ট ২০২৩ ইং রোজ মঙ্গলবার থেকে আমাদের বাস ঢাকা থেকে কলকাতা চলাচল করবে খুলনা,সাতক্ষীরা,ভোমরা,ঘোজাডাংগা বর্ডার হয়ে।

ইনশাআল্লাহ দ্রুত সময়েই ভ্রমন পিপাসু যাত্রীরা ঢাকা থেকে কলকাতায় পৌছাতে পারবেন।

🔴বাস ছেড়ে যাওয়ার সময়সূচীঃ-

◾উত্তরা আব্দুল্লাহপুর কাউন্টার থেকে সকাল ৬.৪৫ মি
◾রাজারবাগ কাউন্টার থেকে সকাল ৮ টা
◾মতিঝিল আরামবাগ থেকে সকাল ৮:১৫ মিনিট
◾ধোলাইপাড় কাউন্টার থেকে সকাল ৮.৩০ মিনিট

◾উত্তরা আব্দুল্লাহপুর কাউন্টার থেকে রাত ১০.৩০ মি
◾রাজারবাগ কাউন্টার থেকে রাত ১১.৫০ মিনিট
◾মতিঝিল আরামবাগ থেকে রাত ১২:০৫ মিনিট
◾ধোলাইপাড় কাউন্টার থেকে রাত ১২.২০ মিনিট

🔵কলকাতা হইতে সকাল ৬ টা এবং বেলা ১২:০৫ মিনিট
◾ভোমড়া হইতে সকাল ৯:৩০ মিনিট এবং বিকাল ৫ টা

🟥ভাড়া ইকোনমি ক্লাস ১৪০০ টাকা (১১০০ রূপি)

📞উত্তরা আব্দুল্লাহপুর কাউন্টারঃ ০১৯৭০০৬০০৭৬
📞রাজারবাগঃ ০১৭৩০০৬০০৭৪
📞মতিঝিল আরামবাগঃ ০১৭৩০০৬০০২৪
📞সাতক্ষীরাঃ ০১৭৩০০৬০০৬৪
📞ভোমড়াঃ ০১৭৩০০৬০০৬৩

📌কলকাতা কাউন্টারঃ 12B,Marquis Street,Kolkata 700 016

📞কলকাতা কাউন্টারঃ ৯৮৩১০৮৭২৮৯/৮৫৮৩৮০৫৪৯৯

📞হটলাইনঃ ১৬৫৫৭
📞কলসেন্টারঃ ০১৭৩০০৬০০৭১-৭২-৭৩

21/07/2023
18/07/2023
17/07/2023

ইদানিং বিভিন্ন দেশ থেকে অনেকে মেসেঞ্জারে যোগাযোগ করে জানতে চাচ্ছেন কানাডায় যাব কি করে? কানাডার ভিসা পাব কি করে?

আমি আসলে খুব ব্যস্ত থাকি। তাই মেসেঞ্জারে অনেকের মেসেজের রিপ্লাই দিতে পারি না। এজন্য দুঃখিত। যাক, আপনাদের জন্য আজকের এই লেখাটি। পড়ার অনুরোধ রইল।

প্রথম কথা হলো, আপনাদের যদি তিন-চারটি দেশ ভ্রমণ করা থাকে এবং আপনি যদি অর্থনৈতিক ভাবে স্বাবলম্বী হন তাহলে একবার কানাডিয়ান ভিজিট ভিসার জন্য এপ্লিকেশন করে দেখতে পারেন! লাগলে বাড়ি বাউন্ডারি! লেগে যেতেও পারে! ইদানিং মাঝেমাঝে শোনি একদুই জন কানাডার ভিজিট ভিসা পাচ্ছে।

এও বলে রাখি, কানাডার ভিজিট ভিসা পাচ্ছে বলে যে সবাই ভিসা পাচ্ছে এমন নয়। ইউরোপ আমেরিকার অ্যম্বেসিতে প্রতিদিন শোশো মানুষ কাগজপত্র জমা দেয়। এদের মধ্য কিছু কিছু দেশ কোন কোন সময় কিছু ভিসা ইস্যু করে।

এই ভিজিট ভিসা ইস্যুর পরোক্ষ অর্থ হলো প্রত্যেকটি অ্যাম্বেসির একটি বড় আয়ের উৎস অর্থাৎ ব্যবসা। প্রত্যেকটি দেশ বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন ভিসা ফির মাধ্যমে তাদের অ্যাম্বেসির পুরো বছরের খরছপত্রের সিংহভাগ টাকাই উপার্জন করে। এটা আমরা অনেকেই জানি না।

ইদানিং অনেকে এশিয়ার বিভিন্ন দেশ, কেউ কেউ ইউরোপ এবং আমেরিকা ভ্রমণ শেষে কানাডিয়ান অ্যাম্বেসিতে ভিজিট ভিসার এপ্লিকেশন জমা দিচ্ছে এবং কারো কারো ক্ষেত্রে পজিটিভ রেজাল্টও আসছে। আবার অনেকে বেশ কয়েকটি দেশ ভ্রমণের পর কানাডিয়ান অ্যাম্বেসি থেকে ভিজিট ভিসা রিফিউজডও হচ্ছে এমন খবরও আছে।

কিন্তু একটি কথা বলতেই হচ্ছে যে কেউ কেউ রিজিকের কারনে সিম্পল দুচারটি দেশ ভ্রমণের পর কানাডিয়ান অ্যাম্বেসি থেকে ভিজিট ভিসা পেয়ে যাচ্ছে এমন উদাহরণও আছে। সবকিছুই মহান স্রষ্টার লীলাখেলা! আপনি একবার চেষ্টা করে দেখুন না আপনার ভাগ্যে কি ঘটে?

কানাডিয়ান ভিজিট ভিসা পাবার জন্য আপনাকে কি করতে হবে?

১/ একটি ভিজিট ভিসা এপ্লিকেশন (IMM5257) ফর্ম ফিলাপ করতে হবে।

২/ এই (IMM5257) ফর্মে উল্লেখিত আপনার পেশার সাথে রিলেটেড আনুষঙ্গিক সব কাগজপত্র আপনাকে এপ্লিকেশন ফর্মের সাথে জমা দিতে হবে।

৩/ ব্যবসায়ী হলে আপনার ব্যবসার ট্রেড লাইসেন্স সহ ব্যবসা সংক্রান্ত কাগজপত্র জমা দিতে হবে।

৪/ পাসপোর্ট জমা দিতে হবে।

৫/ ইনভাইটেশন লেটার: যদি আপনার পরিবারের কেউ অথবা নিকটাত্মীয় কেউ কানাডায় বসবাস করে থাকেন তাহলে তার কাছ থেকে আত্মীয়তার সম্পর্কের প্রুফ সহ আমন্ত্রণ পত্র (ইনভাইটেশন লেটার) জমা দিতে হবে।

৬/ কানাডায় এসে ভ্রমণ শেষে আবার নিজ দেশে ফিরে যাবার মত আপনার যথেষ্ট ব্যাংক ব্যালেন্স আছে এধরনের ব্যাংক স্টেটমেন্ট জমা দিতে হবে।

৭/ আপনার ফটো (কানাডিয়ান অ্যাম্বেসি কর্তৃক গ্রহণযোগ্য) জমা দিতে হবে।

৮/ আপনি কি কারনে কানাডা আসবেন এধরনের একটি কাভার লেটার জমা দিতে হবে। এই কাভার লেটারে আপনি কোন কোন দেশ ভ্রমণ করেছেন এবং কানাডা কেন ভ্রমণ করতে চাইছেন এবং কানাডায় এসে কি করবেন এই বিষয়গুলো সম্পর্কে পরিষ্কার বিবরণী উল্লেখ থাকতে হবে।

৯/ আপনি বিবাহিত হলে বিবাহের সার্টিফিকেট জমা দিতে হবে।

১০/ আপনার পারিবারিক তথ্য (IMM5645) ফর্ম ফিলাপ করে এপ্লিকেশনের সাথে জমা দিতে হবে।

১১/ আপনি কানাডা ভ্রমণের মোটামুটি একটি তারিখ নির্ধারিত করে সে অনুযায়ী কানাডিয়ান একটি হোটেল বুকিং এর এডভান্স বুকিং ডকুমেন্ট জমা দিলে ভাল হয়।

যারা ভাগ্য যাচাই করতে চান তারা কোন দালালের সাহায্য না নিয়ে যে বা যারা বিভিন্ন দেশের ভিজিট ভিসা ফর্ম ফিলাপ করে দুচার হাজার টাকা খরছ করে তাদের মাধ্যমে সঠিক ভাবে, নির্ভুল ভাবে ফর্মগুলো ফিলাপ করে নিকটস্থ কানাডিয়ান অ্যাম্বেসির প্রতিনিধি অফিসে গিয়ে নিজ হাতে কাগজগুলো জমা দিন।

এরপর কি ঘটবে? কানাডিয়ান অ্যাম্বেসি আপনার এপ্লিকেশন রিসিভ করার পর ওরা আপনার সাথে ইমেইল অথবা ফোনে যোগাযোগ করে পরবর্তী করনীয় ও ফর্মালিটি সম্পর্কে স্টেপ বাই স্টেপ যোগাযোগ করবে। এরপর দেখুন ভিসা পাবার ক্ষেত্রে আপনার ভাগ্য আপনার প্রতি কতটুকু সুপ্রসন্ন হয়!

আজ এতটুকু। সবাই ভাল থাকবেন। শুভরাত্রি।

28/05/2023

কিভাবে ট্রেনের পুরো একটি কোচ রিজার্ভ করবেন? 📣

বছরের প্রায় শেষের দিকে শুরু হয় পিকনিক ও বিয়ের সিজন। আমাদের অনেকেরই তখন মনে হয়-পুরো কোচটি রিজার্ভ করতে পারলে ভালো হতো। রেলওয়ে কিন্তু সেই সুযোগ রেখেছে! তবে তার জন্য আপনাকে অফিশিয়ালি এগোতে হবে এবং অবশ্যই মাসখানেক সময় হাতে রেখে।

প্রথমে, পারিবারিক ভ্রমণ বা অফিশিয়াল ভ্রমণ সেটি জানিয়ে একটি দরখাস্ত প্রস্তুত করুন। আপনার প্রতিষ্ঠানের প্যাডে হতে হবে সেটি। তাতে উল্লেখ থাকতে হবে যে বিষয়গুলোঃ- ট্রেনের নাম ও নম্বর, কবে, কোন শ্রেণির কতটি টিকেট। যিনি টিকেটগুলো কালেক্ট করবেন তার পরিচয় ও মোবাইল নম্বর অবশ্যই উল্লেখ থাকতে হবে তাতে। খুবই সিম্পল একটি এপ্লিকেশন যথেষ্ট। তারপরেও যাদের প্রয়োজন হতে পারে তাদের জন্য আমার এই কপিটি সংযুক্ত করে দিলাম, কিছুটা ঢেকেঢুকে।

এবার কমপক্ষে ১৫-২০ দিন আগে আপনাকে যোগাযোগ করতে হবে যথাযথ কর্তৃপক্ষ বরাবরে। আপনি যদি ঢাকায় থাকেন, তাহলে রেলভবনে দরখাস্তটি জমা দিবেন “এডিশনাল ডিরেক্টর জেনারেল/অপারেশন” বরাবরে। তিনি এটি ফরোয়ার্ড করবেন চিফ কমার্শিয়াল ম্যানেজার/পূর্ব অথবা পশ্চিম বরাবরে। তবে আপনি যদি চট্টগ্রাম বা রাজশাহীতে থাকেন, তবে সরাসরি এড্রেস করে জমা দিতে পারবেন সিসিএম/পূর্ব অথবা পশ্চিম অফিসে যথাক্রমে।

আপনি যেখানেই এপ্লিকেশনটি জমা দিন না কেন, এবার বলে দেয়া তারিখ মোতাবেক আপনাকে নিয়মিত যোগাযোগ রাখতে হবে। কারন এবার আপনার জন্য একটি অনুমতিপত্র ইস্যু করা হবে সিসিএম সাহেবের অফিস থেকে এবং আপনাকে সেটি কালেক্ট করতে হবে। সাধারনত সেটির একটি কপি আপনাকে এবং আরেকটি কপি স্টেশন ম্যানেজার বা স্টেশন সুপারিনটেন্ডেন্টদের কাছে পাঠিয়ে দেয়া হয়। সাধারনতঃ কুরিয়ারের মাধ্যমে পাঠানো হয়, তবে আপনার অনুরোধে হাতে হাতেও সেটি পাবার সুযোগ রয়েছে।

নির্ধারিত তারিখে সেটি কালেক্ট করে নিয়ে এবার চলে যাবেন রেলস্টেশনে স্টেশন ম্যানেজার/সুপারিনটেন্ডেন্টের কাছে। তার নির্দেশনা আপনাকে অনুসরন করতে হবে। খেয়াল রাখবেন, যিনি টিকেট কালেক্ট করবেন মর্মে এপ্লিকেশনে নাম্বার দিয়েছিলেন, তিনিই যেন উপস্থিত থাকেন তখন। তো আপনি নির্ধারিত দিন ও সময়ে তার নির্দেশিত কাউন্টারে পুরো টাকা জমা দিয়ে আপনার জন্য বরাদ্দকৃত আসনগুলোর বিপরীতে টিকেট সংগ্রহ করবেন।

অন্যান্য দিন আপনি চাহিদার সব কয়টি টিকেটই পাবেন আশা করা যায়, তবে বৃহস্পতিবার ও রবিবার এবং এরকম ছুটির পাল্লা থাকলে রাতের ট্রেনে আপনার ডিমান্ডের সকল টিকেট নাও দেয়া হতে পারে। আমার ক্ষেত্রে যেটা হয়েছিল তা হলো আমি এসি কেবিন কোচ চেয়েছিলাম, কিন্তু আমাকে দেয়া হয়েছিল ননএসি কেবিন কোচ। আমি আবারও বলছি আপনার ক্ষেত্রে সেরকম নাও হতে পারে, এবং এসব ক্ষেত্রে রেলের সিদ্ধান্তই চুড়ান্ত।

সবশেষ অনুরোধ থাকবে, সদলবলে ভ্রমণ করলে দয়া করে কোচের চেয়ার-টেবিলের কোন রকম ক্ষতি করবেন না। কোনো রকম উছশৃঙ্খলতা করে সহযাত্রীদের বিড়ম্বনা তৈরী করবেন না। এটেনডেন্টকে প্রয়োজনীয় সহায়তা করবেন। রাতের ট্রেনের ক্ষেত্রে বাড়তি সতর্কতা অবলম্বন করবেন।

ধন্যবাদ। নিরাপদ ও আনন্দময় ভ্রমণের জন্য রেলের থেকে বেস্ট আর কিছু হতে পারে না।

সৌজন্যেঃ Shafqat Amin

10/03/2023

Address

44/A, Hathkhola Road, Tikatuli, Wari
Dhaka
1203

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Vertex Tours & Travels posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Vertex Tours & Travels:

Share

Category

Nearby travel agencies