Riyadus Sunnah Hajj Kafela রিয়াদুস সুন্নাহ হজ্জ কাফেলা

  • Home
  • Bangladesh
  • Dhaka
  • Riyadus Sunnah Hajj Kafela রিয়াদুস সুন্নাহ হজ্জ কাফেলা

Riyadus Sunnah Hajj Kafela রিয়াদুস সুন্নাহ হজ্জ কাফেলা কাবার পথে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের দেশে ভ্রমণ।

21/03/2024

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ।
সবাইকে মাহে রমজানের শুভেচ্ছা।
রমজানের পরে যে বা যারা ওমরা করতে চান আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন।
ইনশাআল্লাহ আমরা আপনাকে ওমরা করার বিষয়ে সহজ ভাবে সহযোগিতা করবো।
যোগাযোগঃ- 01811-996557

আলহামদুলিল্লাহ হজ্জের রেজিস্ট্রেশন সময় বৃদ্ধি পেয়েছে জানুয়ারি ১৮/২০২৪ পর্যন্ত। এসময়ের মধ্যে ২০৫০০০ টাকা জমা দিয়ে প্...
28/12/2023

আলহামদুলিল্লাহ হজ্জের রেজিস্ট্রেশন সময় বৃদ্ধি পেয়েছে জানুয়ারি ১৮/২০২৪ পর্যন্ত।
এসময়ের মধ্যে ২০৫০০০ টাকা জমা দিয়ে প্রাথমিক নিবন্ধন অথবা প্যাকেজের সম্পূর্ণ অর্থ পরিশোধ করে চুড়ান্ত নিবন্ধন করা যাবে।

24/12/2023
09/12/2023

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ ।

বেসরকারি ব্যবস্থাপনায়  #হজ্জ_প্যাকেজ_২০২৪  ঘোষণা উপলক্ষে সংবাদ সম্মেলন।(১) সাধারণ প্যাকেজ হোটেলের দূরত্ব মক্কায় ২৫০০মিট...
14/11/2023

বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় #হজ্জ_প্যাকেজ_২০২৪ ঘোষণা উপলক্ষে সংবাদ সম্মেলন।

(১) সাধারণ প্যাকেজ হোটেলের দূরত্ব মক্কায় ২৫০০মিটার এবং মদিনায় ১৫০০ মিটার দূরত্বে ।
মূল্য: ৫,৮৯,৮০০/- কোরবানি ব্যতিত।

(২) বিশেষ প্যাকেজ হোটেলের দূরত্ব মক্কায় সর্বোচ্চ ১০০০ মিটাট এবং মদিনায় মারকাজিয়ায়।
মূল্য ৬,৯৯,৩০০/- কোরবানি ব্যতিত।
আগামীকাল কাল ১৫/১১/২০২৩ থেকে নিবন্ধন শুরু হবে ইনশাআল্লাহ।

রিয়াদুস সুন্নাহ হজ Riyadus Sunnah Hajj Kafela রিয়াদুস সুন্নাহ হজ্জ কাফেলা সম্মানিত হাজী সাহেবদের খেদমতে নিয়োজিত আপনিও আমাদের সাথে আল্লাহর ঘর জিয়ারতে সঙ্গী হোন।

প্রাক নিবন্ধন করতে যা যা লাগবে ⤵️
NID Nong
Mobile Number
30752 Taka
যোগাযোগঃ- 01741092982 - 01811-996557

ইনশা আল্লাহ ডিসেম্বর মাসে যারা আল্লাহ তায়ালার বাইতুল্লাহ ও মদিনাতুল মনোয়ারা রাসূলুল্লাহ সাঃ রওজা যেয়ারতে ইচ্ছুক তারা ...
10/11/2023

ইনশা আল্লাহ ডিসেম্বর মাসে যারা আল্লাহ তায়ালার বাইতুল্লাহ ও মদিনাতুল মনোয়ারা রাসূলুল্লাহ সাঃ রওজা যেয়ারতে ইচ্ছুক তারা আমাদের সঙ্গী হতে পারেন।

ইনশা আল্লাহ কোরআন ও সুন্নাহের আলোকে আমরা আপনাকে হজ ও ওমরাহ পালনে সহযোগিতায় এগিয়ে নেব।

কম খরচে নয় বরং পরিমিত খরচ করার মানসিকতা নিয়েই হজ ও ওমরাহ পালন করার মানসিকতা তৈরি করি ,
কারণ সফরে সুস্থতা এবং এবাদত দুটাই নির্ভর করে সুন্দর পরিবেশ ও উত্তম খাবারের মাধ্যমে।
অতএব আপনি সুস্থ থাকলেই এবাদতে ধ্যান এবং মজাদার তৃপ্তি অনুভব হবে ?

♦উমরাহের সময়কাল: ১৩ রাত - ১৪দিন।
♦ সম্ভাব্য তারিখ : ৪-৭ ডিসেম্বর।
♦️স্ট্যান্ডার্ড প্যাকেজ মূল্যঃ
👉১৫৫,০০০ টাকা প্রতি জন (প্রতি রুমে ৪-৫ জন)
👉মক্কা হোটেলের দূরত্ব : ৫০০-৭০০ মিটার।
(আয়মন আল হিজরা/ সুইস আল খলিল/ তাওহীদ আসালাত / তাহারাত আল মুনসিয়া/ সমমানের হোটেল।

👉 মদীনা হোটেলের দূরত্বঃ মারকাজিয়া (২০০-৪০০ মিটার)।
( কারাম গোল্ড / কারাম সিলভার/ আল মদিনা স্টার/ সামা গোল্ডেন/ সমমানের হোটেল।

👇যা যা অন্তর্ভুক্তঃ
▶️৩ বেলা মানসম্মত খাবার।
▶️- বীমাসহ উমরাহ ভিসা
▶️- ইকোনমি ক্লাস রিটার্ন এয়ার টিকেট
▶️- ফ্লাইট : ফ্লাইট। ( ঢাকা/ জিদ্দা/ মাদীনা/ ঢাকা।
▶️- রুটঃ
▶️- বাসের মাধ্যমে যাতায়াত।
▶️- মক্কা ও মদীনার দর্শনীয় স্থানসমূহ ভ্রমণ
▶️- শরীয়াহ গাইড হিসেবে থাকবেন মাওলানা Molla Md Nazmul Hasan , বিশিষ্ট ইসলামিক ষ্কলআর ও মিডিয়া ব্যক্তিত্ব, চেয়ারম্যানঃ রিয়াদুস সুন্নাহ ফাউন্ডেশন, বাংলাদেশ।

👉যা যা অন্তর্ভুক্ত নয়ঃ
▶️- ব্যাক্তিগত খরচ
▶️- মোবাইল/ইন্টারনেট বিল
▶️- লন্ড্রি বিল
▶️- যে কোন ধরনের মেডিকেল বিল
▶️- জেদ্দা/তায়েফ/বদর/জিন পাহাড় ইত্যাদি স্থানসমূহ ভ্রমণ।

👉আপনার আসনটি নিশ্চিত করতে ইনবক্স করুন আমাদের ফেসবুক পেইজে অথবা হোয়াটসঅ্যাপ করুন নিচের নাম্বারে:
01741092982 - 01811996557 ( WhatsApp)
অথবা সরাসরি চলে আসুন অফিসে

ঢাকা অফিসঃ
মাদানী নগর মাদ্রাসা সংলগ্ন ৩নং ওয়ার্ড, পূর্ব নিমাইকাশারী, সাদ্বীরগন্জ, নারায়ণগঞ্জ।

👉উমরাহ এর বুকিং দিতে যা যা প্রয়োজন :
১। ২০২৪ পর্যন্ত পাসপোর্ট এর মেয়াদ আছে সেই পাসপোর্টের স্ক্যনিং কপি।
2। জনপ্রতি ৫০,০০০ টাকা অ্যাডভান্স বুকিং মানি।
👉উল্লেখ্য যে, সৌদি সরকারের নতুন কোন আইন,বিমানের টিকেটের মূল বৃদ্ধি কিংবা হোটেলের অস্বাভাবিক মূল্য বৃদ্ধির কারণে এজেন্সি কতৃপক্ষ প্যাকেজের যে কোন পরিবর্তন/পরিমার্জন করতে পারবে।

✅ ২০২৪/২০২৫ ইং সালে যারা হজ্জ করতে ইচ্ছুক ৩১০০০ টাকা জমা দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করে নিন?

সুন্নাহর আলোকে হজ্জ ও ওমরাহ পালনে অঙ্গীকারবদ্দ, ইনশা আল্লাহ।

✅ ভালো জ্ঞানি ও হক্ব চিন্তার আলেমদের সাথে হজ্জ ও ওমরাহ পালনে উৎসাহিত হোন ইনশা আল্লাহ সকল আমলে মাক্ববুলিয়াতের মজা পাবেন।

Riyadus Sunnah Hajj Kafela রিয়াদুস সুন্নাহ হজ্জ কাফেলা।

✅ আসুন হজ্জ ও উমরাহর ফজিলত ও উপকারিতা জেনে নেই।

হাজীগণ আল্লাহর মেহমান

عَنِ ابْنِ عُمَرَ عَنِ النَّبِيِّ -صلى الله عليه وسلم- قَالَ الْغَازِي فِي سَبِيلِ اللهِ وَالْحَاجُّ وَالْمُعْتَمِرُ وَفْدُ اللهِ دَعَاهُمْ فَأَجَابُوهُ وَسَأَلُوهُ فَأَعْطَاهُمْ

ইবনে উমর রাদিআল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, আল্লাহর পথে জিহাদকারী এবং হজ্জ ও উমরা পালনকারীরা আল্লাহর মেহমান। আল্লাহ তাদের আহ্বান করেছেন, তারা সে আহ্বানে সাড়া দিয়েছে। তারা আল্লাহর কাছে যা চাইছে আল্লাহ তাই তাদের দিয়ে দিচ্ছেন। (ইবনে মাজাহ ২৮৯৩)

إِنْ دَعَوْهُ أَجَابَهُمْ وَإِنِ اسْتَغْفَرُوهُ غَفَرَ لَهُمْ

অন্য হাদীসে আছে, হজ্জ ও উমরা পালনকারীরা আল্লাহর মেহমান। তারা দোয়া করলে তা কবূল হয়ে যায় এবং গুনাহ মাফ চাইলে তা মাফ করে দেয়। (ইবনে মাজাহ ২৮৯২)

তিন ব্যক্তি আল্লাহর মেহমানঃ ক) হাজী খ) উমরা পালনকারী গ) আল্লাহর পথে জিহাদকারী। (নাসাঈ)

হজ্জ জিহাদতুল্য ইবাদাত

৫-عن الحسن بن علي رضي الله عنهما قال جَاءَ رجلا إلى النبي -صلى الله عليه وسلم- فقال : إني جبان، وإني ضعيف، فقال : هلم إلى جهاد لا شوكة فيه : الحج - الطبراني

হাসান ইবনু আলী রাদিআল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, এক ব্যক্তি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর নিকট এসে আরজ করল আমি একজন ভীতু ও দুর্বল ব্যক্তি। তখন তিনি তাকে বললেন, তুমি এমন একটি জিহাদে চলো যা কণ্টকাকীর্ণ নয় (অর্থাৎ হজ্জ পালন করতে চলো।) (তাবারানী)

-عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ عَنْ رَسُولِ اللهِ -صلى الله عليه وسلم-قَالَ جِهَادُ الْكَبِيرِ وَالصَّغِيرِ وَالضَّعِيفِ وَالْمَرْأَةِ الْحَجُّ وَالْعُمْرَةُ

আবূ হুরায়রা রাদিআল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “বয়স্ক, শিশু, দুর্বল ও নারীর জিহাদ হলো হজ্জ এবং উমরা পালন করা”। (নাসাঈ ২৬২৬)

-وَعَنْ عَائِشَةَ رَضِيَ اللهُ عَنْهَا أَنَّهَا قَالَتْ : يَا رَسُوْلَ اللهِ، تري الجهادَ أَفْضَلُ الْعَمَلِ، أَفَلاَ نُجَاهِدُ، لَكُنَّ أَفْضَلُ الْجِهَادِ : حَجِّ مَبْرُوْرِ-
(رواه البخاري ومسلم)

আয়েশা রাদিআল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, তিনি বলেছিলেন, হে আল্লাহর রাসূল! আপনি তো জিহাদকে সর্বোত্তম আমল মনে করেন। আমরা (নারীরা) কি জিহাদ করতে পারব না? উত্তরে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, “তোমাদের জন্য সর্বোত্তম জিহাদ হলো মাবরূর হজ্জ (কবূল হজ্জ)।” (বুখারী ও মুসলিম)

অন্য এক হাদীসে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ

-عَلَيْهِنَّ جِهَادٌ لاَ قِتَالَ فِيهِ الْحَجُّ وَالْعُمْرَةُ

“হা, নারীদের উপর জিহাদ ফরয। তবে এ জিহাদে কোন মারামারি ও সংঘাত নেই। আর সেটা হলোঃ হজ্জ ও উমরা পালন করা। (আহমাদ ২৪৭৯৪)

হজ্জ গুনাহমুক্ত করে দেয়

-عَنْ أَبِيْ هُرَيْرَةَ ঃ قَالَ سَمِعْتُ النَّبِيَّ -صلى الله عليه وسلم-يَقُولُ : مَنْ حَجَّ للهِ فَلَمْ يَرْفُثْ وَلَمْ يَفْسُقْ رَجَعَ كَيَوْمِ وَلَدَتْهُ أُمُّهচ

আবূ হুরাইরাহ রাদিআল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “ যে ব্যক্তি শুধু আল্লাহকে খুশী করার জন্য হজ্জ করল এবং হজ্জকালে যৌন সম্ভোগ ও কোন প্রকার পাপাচারে লিপ্ত হল না সে যেন মায়ের গর্ভ থেকে ভূমিষ্ট হবার দিনের মতই নিষ্পাপ হয়ে বাড়ী ফিরল। (বুখারী ১৫২১)

১০-أَمَا عَلِمْتَ أَنَّ الإِسْلاَمَ يَهْدِمُ مَا كَانَ قَبْلَهُ وَأَنَّ الْهِجْرَةَ تَهْدِمُ مَا كَانَ قَبْلَهَا وَأَنَّ الْحَجَّ يَهْدِمُ مَا كَانَ قَبْلَهُ

আমর ইবনুল আসকে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছিলেন, তুমি কি জান না ইসলাম গ্রহণ করলে পূর্বের সব গুনাহ মাফ হয়ে যায়। তদ্রূপ হিজরতকারীর আগের গুনাহ ক্ষমা করে দেয়া হয় এবং হজ্জ পালনকারীও পূর্বের গুনাহ থেকে মুক্ত হয়ে যায়। (মুসলিম ১২১)

-عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ مَسْعُودٍ قَالَ قَالَ رَسُولُ اللهِ -صلى الله عليه وسلم-تَابِعُوا بَيْنَ الْحَجِّ وَالْعُمْرَةِ فَإِنَّهُمَا يَنْفِيَانِ الْفَقْرَ وَالذُّنُوبَ كَمَا يَنْفِي الْكِيرُ خَبَثَ الْحَدِيدِ وَالذَّهَبِ وَالْفِضَّةِ وَلَيْسَ لِلْحَجَّةِ الْمَبْرُورَةِ ثَوَابٌ إِلاَّ الْجَنَّةُ

আব্দুল্লাহ ইবনু মাসউদ রাদিআল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “তোমরা হজ্জ ও উমরা পালন কর। কেননা হজ্জ ও উমরা উভয়টি দারীদ্রতা ও পাপরাশিকে দূরীভূত করে যেমনিভাবে রেত স্বর্ণ, রৌপ্য ও লোহার মরিচা দূর করে দেয়। আর মাবরূর হজ্জের বদলা হল জান্নাত।” (তিরমিযী ৮১০)

আসুন আল্লাহ তায়ালার সন্তুষ্টির জন্য হজ্জ ও উমরাহ পালন করি?

07/11/2023
04/11/2023
01/11/2023
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ , সম্মানিত প্রিয় মুসলিম ভাই ও বোন ♦️ নভেম্বর শেষ এবং ডিসেম্বর মাসের প্রথম সপ্তাহে আকর...
25/10/2023

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ , সম্মানিত প্রিয় মুসলিম ভাই ও বোন

♦️ নভেম্বর শেষ এবং ডিসেম্বর মাসের প্রথম সপ্তাহে আকর্ষণীয় উমরাহ প্যাকেজে যারা যেতে ইচ্ছুক যোগাযোগ করেন ।
আসুন রাসুলুল্লাহ সাঃ থেকে বর্নিত সহীহ হাদীসের আলোকে হজ্জ ও উমরাহর ফজিলত যেনে নেই ?

হজ্জ ইসলামের পাঁচ স্তম্ভের একটি স্তম্ভ। এ হজ্জ ও উমরা পালনে মহান আল্লাহর পক্ষ থেকে দুনিয়া ও পরপারের জন্য অনেক প্রতিদান রয়েছে। নিম্নে এ বিষয়ে কিছু হাদীস উল্লেখ করা হলোঃ

(ক) হজ্জ পালন উত্তম ইবাদাত

১-عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ رَضِيَ اللهُ عَنْهُ قَالَ سُئِلَ النَّبِيُّ -صلى الله عليه وسلم- أَيُّ الأَعْمَالِ أَفْضَلُ قَالَ إِيمَانٌ بِاللهِ وَرَسُولِهৃ قِيلَ ثُمَّ مَاذَا قَالَ جِهَادٌ فِي سَبِيلِ اللهِ قِيلَ ثُمَّ مَاذَا قَالَ حَجٌّ مَبْرُورٌ.

(১) আবূ হুরায়রা রাদিআল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলে করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে জিজ্ঞাসা করা সর্বোত্তম আমল কোনটি? জবাবে রাসূলে করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, “আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের প্রতি ঈমান আনা। অতঃপর জিজ্ঞেস করা হলোঃ তারপর কোন আমল? তিনি উত্তর দিলেন, “আল্লাহর পথে জিহাদ করা। আবার জিজ্ঞাস করা হলোঃ এরপর কোন আমল? জবাবে তিনি বললেন, “মাবরূর হজ্জ” (কবূল হজ্জ)* (বুখারী ২৬, ১৫১৯ ও মুসলিম ৮৩)

(খ) হাজীগণ আল্লাহর মেহমান

عَنِ ابْنِ عُمَرَ عَنِ النَّبِيِّ -صلى الله عليه وسلم- قَالَ الْغَازِي فِي سَبِيلِ اللهِ وَالْحَاجُّ وَالْمُعْتَمِرُ وَفْدُ اللهِ دَعَاهُمْ فَأَجَابُوهُ وَسَأَلُوهُ فَأَعْطَاهُمْ

(২) ইবনে উমর রাদিআল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, আল্লাহর পথে জিহাদকারী এবং হজ্জ ও উমরা পালনকারীরা আল্লাহর মেহমান। আল্লাহ তাদের আহ্বান করেছেন, তারা সে আহ্বানে সাড়া দিয়েছে। তারা আল্লাহর কাছে যা চাইছে আল্লাহ তাই তাদের দিয়ে দিচ্ছেন। (ইবনে মাজাহ ২৮৯৩)

৩-إِنْ دَعَوْهُ أَجَابَهُمْ وَإِنِ اسْتَغْفَرُوهُ غَفَرَ لَهُمْ

(৩) অন্য হাদীসে আছে, হজ্জ ও উমরা পালনকারীরা আল্লাহর মেহমান। তারা দোয়া করলে তা কবূল হয়ে যায় এবং গুনাহ মাফ চাইলে তা মাফ করে দেয়। (ইবনে মাজাহ ২৮৯২)
(৪) তিন ব্যক্তি আল্লাহর মেহমানঃ ক) হাজী খ) উমরা পালনকারী গ) আল্লাহর পথে জিহাদকারী। (নাসাঈ)

(গ) হজ্জ জিহাদতুল্য ইবাদাত

৫-عن الحسن بن علي رضي الله عنهما قال جَاءَ رجلا إلى النبي -صلى الله عليه وسلم- فقال : إني جبان، وإني ضعيف، فقال : هلم إلى جهاد لا شوكة فيه : الحج - الطبراني

(৫) হাসান ইবনু আলী রাদিআল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, এক ব্যক্তি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর নিকট এসে আরজ করল আমি একজন ভীতু ও দুর্বল ব্যক্তি। তখন তিনি তাকে বললেন, তুমি এমন একটি জিহাদে চলো যা কণ্টকাকীর্ণ নয় (অর্থাৎ হজ্জ পালন করতে চলো।) (তাবারানী)

৬-عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ عَنْ رَسُولِ اللهِ -صلى الله عليه وسلم-قَالَ جِهَادُ الْكَبِيرِ وَالصَّغِيرِ وَالضَّعِيفِ وَالْمَرْأَةِ الْحَجُّ وَالْعُمْرَةُ

(৬) আবূ হুরায়রা রাদিআল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “বয়স্ক, শিশু, দুর্বল ও নারীর জিহাদ হলো হজ্জ এবং উমরা পালন করা”। (নাসাঈ ২৬২৬)

৭-وَعَنْ عَائِشَةَ رَضِيَ اللهُ عَنْهَا أَنَّهَا قَالَتْ : يَا رَسُوْلَ اللهِ، تري الجهادَ أَفْضَلُ الْعَمَلِ، أَفَلاَ نُجَاهِدُ، لَكُنَّ أَفْضَلُ الْجِهَادِ : حَجِّ مَبْرُوْرِ- (رواه البخاري ومسلم)

(৭) আয়েশা রাদিআল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, তিনি বলেছিলেন, হে আল্লাহর রাসূল! আপনি তো জিহাদকে সর্বোত্তম আমল মনে করেন। আমরা (নারীরা) কি জিহাদ করতে পারব না? উত্তরে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, “তোমাদের জন্য সর্বোত্তম জিহাদ হলো মাবরূর হজ্জ (কবূল হজ্জ)।” (বুখারী ও মুসলিম)
(৮) অন্য এক হাদীসে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ

৮-عَلَيْهِنَّ جِهَادٌ لاَ قِتَالَ فِيهِ الْحَجُّ وَالْعُمْرَةُ

“হা, নারীদের উপর জিহাদ ফরয। তবে এ জিহাদে কোন মারামারি ও সংঘাত নেই। আর সেটা হলোঃ হজ্জ ও উমরা পালন করা। (আহমাদ ২৪৭৯৪)

(ঘ) হজ্জ গুনাহমুক্ত করে দেয়

৯-عَنْ أَبِيْ هُرَيْرَةَ ঃ قَالَ سَمِعْتُ النَّبِيَّ -صلى الله عليه وسلم-يَقُولُ : مَنْ حَجَّ للهِ فَلَمْ يَرْفُثْ وَلَمْ يَفْسُقْ رَجَعَ كَيَوْمِ وَلَدَتْهُ أُمُّهচ

(৯) আবূ হুরাইরাহ রাদিআল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “ যে ব্যক্তি শুধু আল্লাহকে খুশী করার জন্য হজ্জ করল এবং হজ্জকালে যৌন সম্ভোগ ও কোন প্রকার পাপাচারে লিপ্ত হল না সে যেন মায়ের গর্ভ থেকে ভূমিষ্ট হবার দিনের মতই নিষ্পাপ হয়ে বাড়ী ফিরল। (বুখারী ১৫২১)

১০-أَمَا عَلِمْتَ أَنَّ الإِسْلاَمَ يَهْدِمُ مَا كَانَ قَبْلَهُ وَأَنَّ الْهِجْرَةَ تَهْدِمُ مَا كَانَ قَبْلَهَا وَأَنَّ الْحَجَّ يَهْدِمُ مَا كَانَ قَبْلَهُ

(১০) আমর ইবনুল আসকে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছিলেন, তুমি কি জান না ইসলাম গ্রহণ করলে পূর্বের সব গুনাহ মাফ হয়ে যায়। তদ্রূপ হিজরতকারীর আগের গুনাহ ক্ষমা করে দেয়া হয় এবং হজ্জ পালনকারীও পূর্বের গুনাহ থেকে মুক্ত হয়ে যায়। (মুসলিম ১২১)

১১-عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ مَسْعُودٍ قَالَ قَالَ رَسُولُ اللهِ -صلى الله عليه وسلم-تَابِعُوا بَيْنَ الْحَجِّ وَالْعُمْرَةِ فَإِنَّهُمَا يَنْفِيَانِ الْفَقْرَ وَالذُّنُوبَ كَمَا يَنْفِي الْكِيرُ خَبَثَ الْحَدِيدِ وَالذَّهَبِ وَالْفِضَّةِ وَلَيْسَ لِلْحَجَّةِ الْمَبْرُورَةِ ثَوَابٌ إِلاَّ الْجَنَّةُ

(১১) আব্দুল্লাহ ইবনু মাসউদ রাদিআল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “তোমরা হজ্জ ও উমরা পালন কর। কেননা হজ্জ ও উমরা উভয়টি দারীদ্রতা ও পাপরাশিকে দূরীভূত করে যেমনিভাবে রেত স্বর্ণ, রৌপ্য ও লোহার মরিচা দূর করে দেয়। আর মাবরূর হজ্জের বদলা হল জান্নাত।” (তিরমিযী ৮১০)

(ঙ) হজ্জের বিনিময় হবে বেহেশত

১২عن جابر ঃ : أن رسول الله -صلى الله عليه وسلم-قال : هذا البيت دعامة الإسلام، فمن خرج يؤم هذا البيت من حاج أو معتمر، كان مضمونا على الله إن قبض أن يدخله الجنة وإن رده رده بأجر وغنيمة

(১২) জাবের রাদিআল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “এ (কাবা) ঘর ইসলামের স-ম্ভস্বরূপ। সুতরাং যে ব্যক্তি হজ্জ কিংবা উমরা পালনের জন্য এ ঘরের উদ্দেশ্যে বের হবে সে আল্লাহ তা‘আলার যিম্মাদারীতে থাকবে। এ পথে তার মৃত্যু হলে আল্লাহ তাকে বেহেশতে প্রবেশ করাবেন। আর বাড়ীতে ফিরে আসার তাওফীক দিলে তাকে প্রতিদান ও গণীমত দিয়ে প্রত্যার্বতন করাবেন।

১৩-عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ ঃ أَنَّ رَسُولَ اللهِ -صلى الله عليه وسلم-قَالَ الْعُمْرَةُ إِلَى الْعُمْرَةِ كَفَّارَةٌ لِمَا بَيْنَهُمَا وَالْحَجُّ الْمَبْرُورُ لَيْسَ لَهُ جَزَاءٌ إِلاَّ الْجَنَّةُ

(১৩) আবূ হুরাইরা রাদিআল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, এক উমরা থেকে অপর উমরা পালন করার মধ্যবর্তী সময়ের মধ্যে হয়ে যাওয়া পাপরাশি এমনিতেই মাফ হয়ে যায়। আর মাবরূর হজ্জের বিনিময় নিশ্চিত জান্নাত। (বুখারী ১৭৭৩)

(চ) হজ্জে খরচ করার ফযীলত

১৪- عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ بُرَيْدَةَ عَنْ أَبِيهِ قَالَ قَالَ رَسُولُ اللهِ -صلى الله عليه وسلم- النَّفَقَةُ فِي الْحَجِّ كَالنَّفَقَةِ فِي سَبِيلِ اللهِ بِسَبْعِ مِائَةِ ضِعْفٍ

(১৪) বুরাইদা রাদিআল্লাহু আনহু হতে বর্ণনা করেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, হজ্জে খরচ করা আল্লাহর পথে (জিহাদে) খরচ করার সমতূল্য সাওয়াব। হজ্জে খরচকৃত সম্পদকে সাতশত গুণ বাড়িয়ে এর প্রতিদান দেয়া হবে। (আহমাদ ২২৪৯১)

হজ্জ ইসলামের পাঁচ স্তম্ভের একটি স্তম্ভ। এ হজ্জ ও উমরা পালনে মহান আল্লাহর পক্ষ থেকে দুনিয়া ও পরপারের জন্য অনেক প্রতিদান রয়েছে। নিম্নে এ বিষয়ে কিছু হাদীস উল্লেখ করা হলোঃ
(ক) হজ্জ পালন উত্তম ইবাদাত

১-عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ رَضِيَ اللهُ عَنْهُ قَالَ سُئِلَ النَّبِيُّ -صلى الله عليه وسلم- أَيُّ الأَعْمَالِ أَفْضَلُ قَالَ إِيمَانٌ بِاللهِ وَرَسُولِهৃ قِيلَ ثُمَّ مَاذَا قَالَ جِهَادٌ فِي سَبِيلِ اللهِ قِيلَ ثُمَّ مَاذَا قَالَ حَجٌّ مَبْرُورٌ.

(১) আবূ হুরায়রা রাদিআল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলে করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে জিজ্ঞাসা করা সর্বোত্তম আমল কোনটি? জবাবে রাসূলে করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, “আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের প্রতি ঈমান আনা। অতঃপর জিজ্ঞেস করা হলোঃ তারপর কোন আমল? তিনি উত্তর দিলেন, “আল্লাহর পথে জিহাদ করা। আবার জিজ্ঞাস করা হলোঃ এরপর কোন আমল? জবাবে তিনি বললেন, “মাবরূর হজ্জ” (কবূল হজ্জ)* (বুখারী ২৬, ১৫১৯ ও মুসলিম ৮৩)

(খ) হাজীগণ আল্লাহর মেহমান

عَنِ ابْنِ عُمَرَ عَنِ النَّبِيِّ -صلى الله عليه وسلم- قَالَ الْغَازِي فِي سَبِيلِ اللهِ وَالْحَاجُّ وَالْمُعْتَمِرُ وَفْدُ اللهِ دَعَاهُمْ فَأَجَابُوهُ وَسَأَلُوهُ فَأَعْطَاهُمْ

(২) ইবনে উমর রাদিআল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, আল্লাহর পথে জিহাদকারী এবং হজ্জ ও উমরা পালনকারীরা আল্লাহর মেহমান। আল্লাহ তাদের আহ্বান করেছেন, তারা সে আহ্বানে সাড়া দিয়েছে। তারা আল্লাহর কাছে যা চাইছে আল্লাহ তাই তাদের দিয়ে দিচ্ছেন। (ইবনে মাজাহ ২৮৯৩)

৩-إِنْ دَعَوْهُ أَجَابَهُمْ وَإِنِ اسْتَغْفَرُوهُ غَفَرَ لَهُمْ

(৩) অন্য হাদীসে আছে, হজ্জ ও উমরা পালনকারীরা আল্লাহর মেহমান। তারা দোয়া করলে তা কবূল হয়ে যায় এবং গুনাহ মাফ চাইলে তা মাফ করে দেয়। (ইবনে মাজাহ ২৮৯২)
(৪) তিন ব্যক্তি আল্লাহর মেহমানঃ ক) হাজী খ) উমরা পালনকারী গ) আল্লাহর পথে জিহাদকারী। (নাসাঈ)

(গ) হজ্জ জিহাদতুল্য ইবাদাত

৫-عن الحسن بن علي رضي الله عنهما قال جَاءَ رجلا إلى النبي -صلى الله عليه وسلم- فقال : إني جبان، وإني ضعيف، فقال : هلم إلى جهاد لا شوكة فيه : الحج - الطبراني

(৫) হাসান ইবনু আলী রাদিআল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, এক ব্যক্তি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর নিকট এসে আরজ করল আমি একজন ভীতু ও দুর্বল ব্যক্তি। তখন তিনি তাকে বললেন, তুমি এমন একটি জিহাদে চলো যা কণ্টকাকীর্ণ নয় (অর্থাৎ হজ্জ পালন করতে চলো।) (তাবারানী)

৬-عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ عَنْ رَسُولِ اللهِ -صلى الله عليه وسلم-قَالَ جِهَادُ الْكَبِيرِ وَالصَّغِيرِ وَالضَّعِيفِ وَالْمَرْأَةِ الْحَجُّ وَالْعُمْرَةُ

(৬) আবূ হুরায়রা রাদিআল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “বয়স্ক, শিশু, দুর্বল ও নারীর জিহাদ হলো হজ্জ এবং উমরা পালন করা”। (নাসাঈ ২৬২৬)

৭-وَعَنْ عَائِشَةَ رَضِيَ اللهُ عَنْهَا أَنَّهَا قَالَتْ : يَا رَسُوْلَ اللهِ، تري الجهادَ أَفْضَلُ الْعَمَلِ، أَفَلاَ نُجَاهِدُ، لَكُنَّ أَفْضَلُ الْجِهَادِ : حَجِّ مَبْرُوْرِ- (رواه البخاري ومسلم)

(৭) আয়েশা রাদিআল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, তিনি বলেছিলেন, হে আল্লাহর রাসূল! আপনি তো জিহাদকে সর্বোত্তম আমল মনে করেন। আমরা (নারীরা) কি জিহাদ করতে পারব না? উত্তরে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, “তোমাদের জন্য সর্বোত্তম জিহাদ হলো মাবরূর হজ্জ (কবূল হজ্জ)।” (বুখারী ও মুসলিম)
(৮) অন্য এক হাদীসে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ

৮-عَلَيْهِنَّ جِهَادٌ لاَ قِتَالَ فِيهِ الْحَجُّ وَالْعُمْرَةُ

“হা, নারীদের উপর জিহাদ ফরয। তবে এ জিহাদে কোন মারামারি ও সংঘাত নেই। আর সেটা হলোঃ হজ্জ ও উমরা পালন করা। (আহমাদ ২৪৭৯৪)

(ঘ) হজ্জ গুনাহমুক্ত করে দেয়

৯-عَنْ أَبِيْ هُرَيْرَةَ ঃ قَالَ سَمِعْتُ النَّبِيَّ -صلى الله عليه وسلم-يَقُولُ : مَنْ حَجَّ للهِ فَلَمْ يَرْفُثْ وَلَمْ يَفْسُقْ رَجَعَ كَيَوْمِ وَلَدَتْهُ أُمُّهচ

(৯) আবূ হুরাইরাহ রাদিআল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “ যে ব্যক্তি শুধু আল্লাহকে খুশী করার জন্য হজ্জ করল এবং হজ্জকালে যৌন সম্ভোগ ও কোন প্রকার পাপাচারে লিপ্ত হল না সে যেন মায়ের গর্ভ থেকে ভূমিষ্ট হবার দিনের মতই নিষ্পাপ হয়ে বাড়ী ফিরল। (বুখারী ১৫২১)

১০-أَمَا عَلِمْتَ أَنَّ الإِسْلاَمَ يَهْدِمُ مَا كَانَ قَبْلَهُ وَأَنَّ الْهِجْرَةَ تَهْدِمُ مَا كَانَ قَبْلَهَا وَأَنَّ الْحَجَّ يَهْدِمُ مَا كَانَ قَبْلَهُ

(১০) আমর ইবনুল আসকে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছিলেন, তুমি কি জান না ইসলাম গ্রহণ করলে পূর্বের সব গুনাহ মাফ হয়ে যায়। তদ্রূপ হিজরতকারীর আগের গুনাহ ক্ষমা করে দেয়া হয় এবং হজ্জ পালনকারীও পূর্বের গুনাহ থেকে মুক্ত হয়ে যায়। (মুসলিম ১২১)

১১-عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ مَسْعُودٍ قَالَ قَالَ رَسُولُ اللهِ -صلى الله عليه وسلم-تَابِعُوا بَيْنَ الْحَجِّ وَالْعُمْرَةِ فَإِنَّهُمَا يَنْفِيَانِ الْفَقْرَ وَالذُّنُوبَ كَمَا يَنْفِي الْكِيرُ خَبَثَ الْحَدِيدِ وَالذَّهَبِ وَالْفِضَّةِ وَلَيْسَ لِلْحَجَّةِ الْمَبْرُورَةِ ثَوَابٌ إِلاَّ الْجَنَّةُ

(১১) আব্দুল্লাহ ইবনু মাসউদ রাদিআল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “তোমরা হজ্জ ও উমরা পালন কর। কেননা হজ্জ ও উমরা উভয়টি দারীদ্রতা ও পাপরাশিকে দূরীভূত করে যেমনিভাবে রেত স্বর্ণ, রৌপ্য ও লোহার মরিচা দূর করে দেয়। আর মাবরূর হজ্জের বদলা হল জান্নাত।” (তিরমিযী ৮১০)

(ঙ) হজ্জের বিনিময় হবে বেহেশত

১২عن جابر ঃ : أن رسول الله -صلى الله عليه وسلم-قال : هذا البيت دعامة الإسلام، فمن خرج يؤم هذا البيت من حاج أو معتمر، كان مضمونا على الله إن قبض أن يدخله الجنة وإن رده رده بأجر وغنيمة

(১২) জাবের রাদিআল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “এ (কাবা) ঘর ইসলামের স-ম্ভস্বরূপ। সুতরাং যে ব্যক্তি হজ্জ কিংবা উমরা পালনের জন্য এ ঘরের উদ্দেশ্যে বের হবে সে আল্লাহ তা‘আলার যিম্মাদারীতে থাকবে। এ পথে তার মৃত্যু হলে আল্লাহ তাকে বেহেশতে প্রবেশ করাবেন। আর বাড়ীতে ফিরে আসার তাওফীক দিলে তাকে প্রতিদান ও গণীমত দিয়ে প্রত্যার্বতন করাবেন।

১৩-عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ ঃ أَنَّ رَسُولَ اللهِ -صلى الله عليه وسلم-قَالَ الْعُمْرَةُ إِلَى الْعُمْرَةِ كَفَّارَةٌ لِمَا بَيْنَهُمَا وَالْحَجُّ الْمَبْرُورُ لَيْسَ لَهُ جَزَاءٌ إِلاَّ الْجَنَّةُ

(১৩) আবূ হুরাইরা রাদিআল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, এক উমরা থেকে অপর উমরা পালন করার মধ্যবর্তী সময়ের মধ্যে হয়ে যাওয়া পাপরাশি এমনিতেই মাফ হয়ে যায়। আর মাবরূর হজ্জের বিনিময় নিশ্চিত জান্নাত। (বুখারী ১৭৭৩)

(চ) হজ্জে খরচ করার ফযীলত

১৪- عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ بُرَيْدَةَ عَنْ أَبِيهِ قَالَ قَالَ رَسُولُ اللهِ -صلى الله عليه وسلم- النَّفَقَةُ فِي الْحَجِّ كَالنَّفَقَةِ فِي سَبِيلِ اللهِ بِسَبْعِ مِائَةِ ضِعْفٍ

(১৪) বুরাইদা রাদিআল্লাহু আনহু হতে বর্ণনা করেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, হজ্জে খরচ করা আল্লাহর পথে (জিহাদে) খরচ করার সমতূল্য সাওয়াব। হজ্জে খরচকৃত সম্পদকে সাতশত গুণ বাড়িয়ে এর প্রতিদান দেয়া হবে। (আহমাদ ২২৪৯১)

(ছ) অন্যান্য প্রতিদান
(১৫) আয়েশাˆ থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, আরাফাতের দিন এত অধিক সংখ্যক লোককে আল্লাহ জাহান্নাম থেকে মুক্তি দেন যা অন্য কোন দিন দেন না। এরপর তিনি (হাজীদের) নিকটবর্তী হয়ে ফেরেশতাদের সাথে গর্ব করে বলেন, এরা কি চায়? (অর্থাৎ হাজীরা যা চাচ্ছে তা তাদেরকে দিয়ে দেয়া হল।) (মুসলিম)
(১৬) সর্বোত্তম দোয়া হল আরাফার দিনের দোয়া। (তিরমিযী)
(১৭) রমযান মাসের উমরা পালন করা আমার সাথে (অর্থাৎ নবীজির সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সাথে) হজ্জ করার সমতূল্য। (বুখারী)
(১৮) হাজ্‌রে আস্‌ওয়াদ ও রুক্‌নে ইয়ামানী স্পর্শ করলে গুনাহ মাফ হয়ে যায়। যে ব্যক্তি কাবা ঘর সাতবার তাওয়াফ করে দু’রাকাত সালাত আদায় করে সে যেন একটি গোলাম আযাদ করল। বাইতুল্লাহ তাওয়াফ করতে গিয়ে যে ব্যক্তি একটি পা মাটিতে রাখল, আবার এটি উঠাল এর প্রত্যেকটির জন্য তাকে ১০টি সাওয়াব, ১০টি গুনাহ মাফ এবং তার ১০টি মর্যাদা বৃদ্ধি করে দেয়া হয়। (আহমাদ)
(১৯) মসজিদুল হারামে একবার সালাত আদায় করা অন্য মসজিদে (মাসজিদে নববী ব্যতীত) এক লক্ষ বার সালাত আদায়ের চেয়েও বেশী সাওয়াব। (আহমাদ)

(১৫) আয়েশাˆ থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, আরাফাতের দিন এত অধিক সংখ্যক লোককে আল্লাহ জাহান্নাম থেকে মুক্তি দেন যা অন্য কোন দিন দেন না। এরপর তিনি (হাজীদের) নিকটবর্তী হয়ে ফেরেশতাদের সাথে গর্ব করে বলেন, এরা কি চায়? (অর্থাৎ হাজীরা যা চাচ্ছে তা তাদেরকে দিয়ে দেয়া হল।) (মুসলিম)

(১৬) সর্বোত্তম দোয়া হল আরাফার দিনের দোয়া। (তিরমিযী)

(১৭) রমযান মাসের উমরা পালন করা আমার সাথে (অর্থাৎ নবীজির সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সাথে) হজ্জ করার সমতূল্য। (বুখারী)

(১৮) হাজ্‌রে আস্‌ওয়াদ ও রুক্‌নে ইয়ামানী স্পর্শ করলে গুনাহ মাফ হয়ে যায়। যে ব্যক্তি কাবা ঘর সাতবার তাওয়াফ করে দু’রাকাত সালাত আদায় করে সে যেন একটি গোলাম আযাদ করল। বাইতুল্লাহ তাওয়াফ করতে গিয়ে যে ব্যক্তি একটি পা মাটিতে রাখল, আবার এটি উঠাল এর প্রত্যেকটির জন্য তাকে ১০টি সাওয়াব, ১০টি গুনাহ মাফ এবং তার ১০টি মর্যাদা বৃদ্ধি করে দেয়া হয়। (আহমাদ)

(১৯) মসজিদুল হারামে একবার সালাত আদায় করা অন্য মসজিদে (মাসজিদে নববী ব্যতীত) এক লক্ষ বার সালাত আদায়ের চেয়েও বেশী সাওয়াব। (আহমাদ)

♦️ডিসেম্বর মাসের প্রথম সপ্তাহে আকর্ষণীয়
উমরাহ প্যাকেজ এবং দ্বীনি জ্ঞান অর্জনের বিশেষ সুযোগ। কারণ, পুরো সফরেই শরীয়াহ গাইড হিসেবে থাকবেন প্রখ্যাত আলেম- মাওলানা মোল্লা নাজমুল হাসান ,বিশিষ্ট ইসলামিক ষ্কলার ও মিডিয়া ব্যক্তিত্ব, চেয়ারম্যানঃ রিয়াদুস সুন্নাহ ফাউন্ডেশন, বাংলাদেশ। ।

♦উমরাহের সময়কাল: ১৩ রাত - ১৪দিন।
♦ সম্ভাব্য তারিখ : ৪-৭ ডিসেম্বর।
♦️স্ট্যান্ডার্ড প্যাকেজ মূল্যঃ
👉১৫৫,০০০ টাকা প্রতি জন (প্রতি রুমে ৪-৫ জন)
👉মক্কা হোটেলের দূরত্ব : ৫০০-৭০০ মিটার।
(আয়মন আল হিজরা/ সুইস আল খলিল/ তাওহীদ আসালাত / তাহারাত আল মুনসিয়া/ সমমানের হোটেল।

👉 মদীনা হোটেলের দূরত্বঃ মারকাজিয়া (২০০-৪০০ মিটার)।
( কারাম গোল্ড / কারাম সিলভার/ আল মদিনা স্টার/ সামা গোল্ডেন/ সমমানের হোটেল।

👇যা যা অন্তর্ভুক্তঃ
▶️৩ বেলা মানসম্মত খাবার।
▶️- বীমাসহ উমরাহ ভিসা
▶️- ইকোনমি ক্লাস রিটার্ন এয়ার টিকেট
▶️- ফ্লাইট : ফ্লাইট। ( ঢাকা/ জিদ্দা/ মাদীনা/ ঢাকা।
▶️- রুটঃ
▶️- বাসের মাধ্যমে যাতায়াত।
▶️- মক্কা ও মদীনার দর্শনীয় স্থানসমূহ ভ্রমণ
▶️- শরীয়াহ গাইড হিসেবে থাকবেন মাওলানা Molla Md Nazmul Hasan , বিশিষ্ট ইসলামিক ষ্কলআর ও মিডিয়া ব্যক্তিত্ব, চেয়ারম্যানঃ রিয়াদুস সুন্নাহ ফাউন্ডেশন, বাংলাদেশ।

👉যা যা অন্তর্ভুক্ত নয়ঃ
▶️- ব্যাক্তিগত খরচ
▶️- মোবাইল/ইন্টারনেট বিল
▶️- লন্ড্রি বিল
▶️- যে কোন ধরনের মেডিকেল বিল
▶️- জেদ্দা/তায়েফ/বদর/জিন পাহাড় ইত্যাদি স্থানসমূহ ভ্রমণ।

👉আপনার আসনটি নিশ্চিত করতে ইনবক্স করুন আমাদের ফেসবুক পেইজে অথবা হোয়াটসঅ্যাপ করুন নিচের নাম্বারে:
01741092982 - 01811996557 ( WhatsApp)
অথবা সরাসরি চলে আসুন অফিসে

ঢাকা অফিসঃ
মাদানী নগর মাদ্রাসা সংলগ্ন ৩নং ওয়ার্ড, পূর্ব নিমাইকাশারী, সাদ্বীরগন্জ, নারায়ণগঞ্জ।

👉উমরাহ এর বুকিং দিতে যা যা প্রয়োজন :
১। ২০২৪ পর্যন্ত পাসপোর্ট এর মেয়াদ আছে সেই পাসপোর্টের স্ক্যনিং কপি।
2। জনপ্রতি ৫০,০০০ টাকা অ্যাডভান্স বুকিং মানি।
👉উল্লেখ্য যে, সৌদি সরকারের নতুন কোন আইন,বিমানের টিকেটের মূল বৃদ্ধি কিংবা হোটেলের অস্বাভাবিক মূল্য বৃদ্ধির কারণে এজেন্সি কতৃপক্ষ প্যাকেজের যে কোন পরিবর্তন/পরিমার্জন করতে পারবে।

✅ ২০২৪/২০২৫ ইং সালে যারা হজ্জ করতে ইচ্ছুক ৩১০০০ টাকা জমা দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করে নিন?

সুন্নাহর আলোকে হজ্জ ও ওমরাহ পালনে অঙ্গীকারবদ্দ, ইনশা আল্লাহ।

✅ ভালো জ্ঞানি ও হক্ব চিন্তার আলেমদের সাথে হজ্জ ও ওমরাহ পালনে উৎসাহিত হোন ইনশা আল্লাহ সকল আমলে মাক্ববুলিয়াতের মজা পাবেন।

Riyadus Sunnah Hajj Kafela রিয়াদুস সুন্নাহ হজ্জ কাফেলা

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ , সম্মানিত প্রিয় মুসলিম ভাই ও বোন ♦️ডিসেম্বর মাসের প্রথম সপ্তাহে আকর্ষণীয়উমরাহ প্যাকে...
19/10/2023

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ , সম্মানিত প্রিয় মুসলিম ভাই ও বোন

♦️ডিসেম্বর মাসের প্রথম সপ্তাহে আকর্ষণীয়
উমরাহ প্যাকেজ এবং দ্বীনি জ্ঞান অর্জনের বিশেষ সুযোগ। কারণ, পুরো সফরেই শরীয়াহ গাইড হিসেবে থাকবেন প্রখ্যাত আলেম- মাওলানা Molla Nazmul Hasan - মোল্লা নাজমুল হাসান বিশিষ্ট ইসলামিক ষ্কলার ও মিডিয়া ব্যক্তিত্ব, চেয়ারম্যানঃ রিয়াদুস সুন্নাহ ফাউন্ডেশন, বাংলাদেশ। ।

♦উমরাহের সময়কাল: ১৩ রাত - ১৪দিন।
♦ সম্ভাব্য তারিখ : ৪-৭ ডিসেম্বর।
♦️স্ট্যান্ডার্ড প্যাকেজ মূল্যঃ
👉১৫৫,০০০ টাকা প্রতি জন (প্রতি রুমে ৪-৫ জন)
👉মক্কা হোটেলের দূরত্ব : ৫০০-৭০০ মিটার।
(আয়মন আল হিজরা/ সুইস আল খলিল/ তাওহীদ আসালাত / তাহারাত আল মুনসিয়া/ সমমানের হোটেল।

👉 মদীনা হোটেলের দূরত্বঃ মারকাজিয়া (২০০-৪০০ মিটার)।
( কারাম গোল্ড / কারাম সিলভার/ আল মদিনা স্টার/ সামা গোল্ডেন/ সমমানের হোটেল।

👇যা যা অন্তর্ভুক্তঃ
▶️৩ বেলা মানসম্মত খাবার।
▶️- বীমাসহ উমরাহ ভিসা
▶️- ইকোনমি ক্লাস রিটার্ন এয়ার টিকেট
▶️- ফ্লাইট : ফ্লাইট। ( ঢাকা/ জিদ্দা/ মাদীনা/ ঢাকা।
▶️- রুটঃ
▶️- বাসের মাধ্যমে যাতায়াত।
▶️- মক্কা ও মদীনার দর্শনীয় স্থানসমূহ ভ্রমণ
▶️- শরীয়াহ গাইড হিসেবে থাকবেন মাওলানা Molla Nazmul Hasan , বিশিষ্ট ইসলামিক ষ্কলআর ও মিডিয়া ব্যক্তিত্ব, চেয়ারম্যানঃ রিয়াদুস সুন্নাহ ফাউন্ডেশন, বাংলাদেশ।

👉যা যা অন্তর্ভুক্ত নয়ঃ
▶️- ব্যাক্তিগত খরচ
▶️- মোবাইল/ইন্টারনেট বিল
▶️- লন্ড্রি বিল
▶️- যে কোন ধরনের মেডিকেল বিল
▶️- জেদ্দা/তায়েফ/বদর/জিন পাহাড় ইত্যাদি স্থানসমূহ ভ্রমণ।

👉আপনার আসনটি নিশ্চিত করতে ইনবক্স করুন আমাদের ফেসবুক পেইজে অথবা হোয়াটসঅ্যাপ করুন নিচের নাম্বারে:
01741092982 - 01811996557 ( WhatsApp)
অথবা সরাসরি চলে আসুন অফিসে

ঢাকা অফিসঃ
মাদানী নগর মাদ্রাসা সংলগ্ন ৩নং ওয়ার্ড, পূর্ব নিমাইকাশারী, সাদ্বীরগন্জ, নারায়ণগঞ্জ।

👉উমরাহ এর বুকিং দিতে যা যা প্রয়োজন :
১। ২০২৪ পর্যন্ত পাসপোর্ট এর মেয়াদ আছে সেই পাসপোর্টের স্ক্যনিং কপি।
2। জনপ্রতি ৫০,০০০ টাকা অ্যাডভান্স বুকিং মানি।
👉উল্লেখ্য যে, সৌদি সরকারের নতুন কোন আইন,বিমানের টিকেটের মূল বৃদ্ধি কিংবা হোটেলের অস্বাভাবিক মূল্য বৃদ্ধির কারণে এজেন্সি কতৃপক্ষ প্যাকেজের যে কোন পরিবর্তন/পরিমার্জন করতে পারবে।

✅ ২০২৪/২০২৫ ইং সালে যারা হজ্জ করতে ইচ্ছুক ৩১০০০ টাকা জমা দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করে নিন?

সুন্নাহর আলোকে হজ্জ ও ওমরাহ পালনে অঙ্গীকারবদ্দ, ইনশা আল্লাহ।

✅ ভালো জ্ঞানি ও হক্ব চিন্তার আলেমদের সাথে হজ্জ ও ওমরাহ পালনে উৎসাহিত হোন ইনশা আল্লাহ সকল আমলে মাক্ববুলিয়াতের মজা পাবেন।

Riyadus Sunnah Hajj Kafela রিয়াদুস সুন্নাহ হজ্জ কাফেলা

26/09/2023

আরাফাতের মাঠ এবং জাবালে রহমত পাহাড় |
Molla Nazmul Hasan

26/09/2023

আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ তায়ালার দয়ায় আমাদের কাফেলার ওমরাহর সকল কাজ সম্পন্ন হয়েছে।
ইয়া আল্লাহ আমাদের ওমরাহকে মাক্ববুল করেন।
Molla Nazmul Hasan

25/09/2023

বাইতুল্লাহর 🕋 সামনে থেকে ফজরের আজান?
Molla Nazmul Hasan

24/09/2023

আলহামদুলিল্লাহ আমাদের Riyadus Sunnah Hajj Kafela রিয়াদুস সুন্নাহ হজ্জ কাফেলার ওমরাহর হাজি সাহেবগন আল্লাহর দয়ায় অতি সুন্দর ভাবে ওমরাহ সম্পন্ন করেছেন।

আলহামদুলিল্লাহ আগামী ২৩/০৯/২০২৩ ইং শনিবার ভোর ৫টায় একটি কাফেলা বাইতুল্লাহর মেহমান হচ্ছেন।ইনশা আল্লাহ নভেম্বর ও ডিসেম্বর...
19/09/2023

আলহামদুলিল্লাহ আগামী ২৩/০৯/২০২৩ ইং শনিবার ভোর ৫টায় একটি কাফেলা বাইতুল্লাহর মেহমান হচ্ছেন।
ইনশা আল্লাহ নভেম্বর ও ডিসেম্বর মাসে যারা যেতে ইচ্ছুক দ্রুত যোগাযোগ করুন।

কথা বলুন - 01741092982 - 01811-996557

Riyadus Sunnah Hajj Kafela রিয়াদুস সুন্নাহ হজ্জ কাফেলা

পরিচালকঃ-
Molla Nazmul Hasan

কম খরচে নয় বরং যথাযথ ভাবে খরচ করেন, কারণ সফরে কম খরচ করার মানসিকতা পরিবর্তন না করলে মানসিক কষ্ট বেড়ে যাবে।অতএব যার মাধ...
09/09/2023

কম খরচে নয় বরং যথাযথ ভাবে খরচ করেন, কারণ সফরে কম খরচ করার মানসিকতা পরিবর্তন না করলে মানসিক কষ্ট বেড়ে যাবে।
অতএব যার মাধ্যমে ওমরাহ পালনে জাচ্ছেন তিনি কি কথা অনুযায়ী সেবা দিচ্ছেন কি না সেটা বিবেচ্য বিষয়।।
ইনশা আল্লাহ আমরা আমাদের সেবার মান এবং কথা ও কাজ সঠিক ভাবে পাবেন বলে আশা করি।
চলুন কাবার পথে রাসুলুল্লাহ সাঃ এর মোহাব্বতে সফর করে আসি।

পরিচালকঃ
Molla Nazmul Hasan

09/09/2023

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ।

07/09/2023

صلى الله عليه وسلم

ফেসবুকে সস্তা প্যাকেজের আকর্ষণে পড়ে আপনার ওমরাহ হজের সফরের ক্লান্তি এবং অশান্ত চিন্তাকে বৃদ্ধি করবেন না।অনেকেই এমন সস্ত...
04/09/2023

ফেসবুকে সস্তা প্যাকেজের আকর্ষণে পড়ে আপনার ওমরাহ হজের সফরের ক্লান্তি এবং অশান্ত চিন্তাকে বৃদ্ধি করবেন না।

অনেকেই এমন সস্তা প্যাকেজের আওতায় পড়ে যখন ওমরা করতে জান তখনই অসংখ্য হেজিটেশনের মধ্যে সময় গুলো কেটে আসে কারণ তিনি আপনাকে যা প্যাকেজ দিয়েছেন এবং বলেছেন তা দিতে অপারগ, কারণ আমরা সকলেই জানি ভালো কিছু পেতে হলে কিছু অর্থ খরচ করতে হয়।

সুতরাং সফর একটি কষ্টময় আমল যার কারণে আল্লাহ নিজেই ফরজ চার রাকাত বিশিষ্ট সালাত কে দুই রাকাত করেছেন এবং ফরজ সিয়ামকে সফর অবস্থায় মওকুফ করে দিয়েছেন সুতরাং এ থেকে এটাই শিক্ষনীয় বিষয় হল সফরের সময় কিছু অর্থ কাটছাট নয় বরং অর্থ থেকে থাকলে অবশ্যই খরচ করার মানসিকতা নিয়ে সফর করলে সফরটি প্রাণবন্ত হয়।

অতএব আমরা আমাদের প্যাকেজে যা বলেছি ইনশাআল্লাহ তা থেকে বিন্দুমাত্রও কোন দিক থেকে কম হবে না এবং হাজী সাহেবদের কষ্ট ও প্রতারণা থেকে মুক্ত থাকবে ইনশাল্লাহ।

রিয়াদুস সুন্নাহ হজ্জ কাফেলা একটি বাস্তব আদর্শগত হজ্জ করার মাধ্যম।

√ ইনশাআল্লাহ আমরা যা বলব তা করারই চেষ্টা করে থাকি।

√ হাজী সাহেবদের সেবায় কোনরূপ কষ্ট এবং প্রতারণা মুক্ত রিয়াদুস সুন্নাহ হজ কাফেলা।

সুতরাং সাচ্ছন্দবোধে এবং অভিজ্ঞ মোয়াল্লেম এর মাধ্যমে রিয়াদুস সুন্নাহ হজ্ব কাফেলার সাথে হজ্জ করতে ইচ্ছা পোষণ করতে পারেন।

বিস্তারিত জানতে নিম্নের নাম্বারে কল দিয়ে জেনে নিন।

 #হজ্জ_ও_উমরাহর_ফজিলত।হজ্জ ইসলামের পাঁচ স্তম্ভের একটি স্তম্ভ। এ হজ্জ ও উমরা পালনে মহান আল্লাহর পক্ষ থেকে দুনিয়া ও পরপারে...
23/08/2023

#হজ্জ_ও_উমরাহর_ফজিলত।

হজ্জ ইসলামের পাঁচ স্তম্ভের একটি স্তম্ভ। এ হজ্জ ও উমরা পালনে মহান আল্লাহর পক্ষ থেকে দুনিয়া ও পরপারের জন্য অনেক প্রতিদান রয়েছে। নিম্নে এ বিষয়ে কিছু হাদীস উল্লেখ করা হলোঃ
(ক) হজ্জ পালন উত্তম ইবাদাত

১-عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ رَضِيَ اللهُ عَنْهُ قَالَ سُئِلَ النَّبِيُّ -صلى الله عليه وسلم- أَيُّ الأَعْمَالِ أَفْضَلُ قَالَ إِيمَانٌ بِاللهِ وَرَسُولِهৃ قِيلَ ثُمَّ مَاذَا قَالَ جِهَادٌ فِي سَبِيلِ اللهِ قِيلَ ثُمَّ مَاذَا قَالَ حَجٌّ مَبْرُورٌ.

(১) আবূ হুরায়রা রাদিআল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলে করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে জিজ্ঞাসা করা সর্বোত্তম আমল কোনটি? জবাবে রাসূলে করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, “আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের প্রতি ঈমান আনা। অতঃপর জিজ্ঞেস করা হলোঃ তারপর কোন আমল? তিনি উত্তর দিলেন, “আল্লাহর পথে জিহাদ করা। আবার জিজ্ঞাস করা হলোঃ এরপর কোন আমল? জবাবে তিনি বললেন, “মাবরূর হজ্জ” (কবূল হজ্জ)* (বুখারী ২৬, ১৫১৯ ও মুসলিম ৮৩)

(খ) হাজীগণ আল্লাহর মেহমান

عَنِ ابْنِ عُمَرَ عَنِ النَّبِيِّ -صلى الله عليه وسلم- قَالَ الْغَازِي فِي سَبِيلِ اللهِ وَالْحَاجُّ وَالْمُعْتَمِرُ وَفْدُ اللهِ دَعَاهُمْ فَأَجَابُوهُ وَسَأَلُوهُ فَأَعْطَاهُمْ

(২) ইবনে উমর রাদিআল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, আল্লাহর পথে জিহাদকারী এবং হজ্জ ও উমরা পালনকারীরা আল্লাহর মেহমান। আল্লাহ তাদের আহ্বান করেছেন, তারা সে আহ্বানে সাড়া দিয়েছে। তারা আল্লাহর কাছে যা চাইছে আল্লাহ তাই তাদের দিয়ে দিচ্ছেন। (ইবনে মাজাহ ২৮৯৩)

৩-إِنْ دَعَوْهُ أَجَابَهُمْ وَإِنِ اسْتَغْفَرُوهُ غَفَرَ لَهُمْ

(৩) অন্য হাদীসে আছে, হজ্জ ও উমরা পালনকারীরা আল্লাহর মেহমান। তারা দোয়া করলে তা কবূল হয়ে যায় এবং গুনাহ মাফ চাইলে তা মাফ করে দেয়। (ইবনে মাজাহ ২৮৯২)
(৪) তিন ব্যক্তি আল্লাহর মেহমানঃ ক) হাজী খ) উমরা পালনকারী গ) আল্লাহর পথে জিহাদকারী। (নাসাঈ)

(গ) হজ্জ জিহাদতুল্য ইবাদাত

৫-عن الحسن بن علي رضي الله عنهما قال جَاءَ رجلا إلى النبي -صلى الله عليه وسلم- فقال : إني جبان، وإني ضعيف، فقال : هلم إلى جهاد لا شوكة فيه : الحج - الطبراني

(৫) হাসান ইবনু আলী রাদিআল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, এক ব্যক্তি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর নিকট এসে আরজ করল আমি একজন ভীতু ও দুর্বল ব্যক্তি। তখন তিনি তাকে বললেন, তুমি এমন একটি জিহাদে চলো যা কণ্টকাকীর্ণ নয় (অর্থাৎ হজ্জ পালন করতে চলো।) (তাবারানী)

৬-عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ عَنْ رَسُولِ اللهِ -صلى الله عليه وسلم-قَالَ جِهَادُ الْكَبِيرِ وَالصَّغِيرِ وَالضَّعِيفِ وَالْمَرْأَةِ الْحَجُّ وَالْعُمْرَةُ

(৬) আবূ হুরায়রা রাদিআল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “বয়স্ক, শিশু, দুর্বল ও নারীর জিহাদ হলো হজ্জ এবং উমরা পালন করা”। (নাসাঈ ২৬২৬)

৭-وَعَنْ عَائِشَةَ رَضِيَ اللهُ عَنْهَا أَنَّهَا قَالَتْ : يَا رَسُوْلَ اللهِ، تري الجهادَ أَفْضَلُ الْعَمَلِ، أَفَلاَ نُجَاهِدُ، لَكُنَّ أَفْضَلُ الْجِهَادِ : حَجِّ مَبْرُوْرِ- (رواه البخاري ومسلم)

(৭) আয়েশা রাদিআল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, তিনি বলেছিলেন, হে আল্লাহর রাসূল! আপনি তো জিহাদকে সর্বোত্তম আমল মনে করেন। আমরা (নারীরা) কি জিহাদ করতে পারব না? উত্তরে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, “তোমাদের জন্য সর্বোত্তম জিহাদ হলো মাবরূর হজ্জ (কবূল হজ্জ)।” (বুখারী ও মুসলিম)
(৮) অন্য এক হাদীসে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ

৮-عَلَيْهِنَّ جِهَادٌ لاَ قِتَالَ فِيهِ الْحَجُّ وَالْعُمْرَةُ

“হা, নারীদের উপর জিহাদ ফরয। তবে এ জিহাদে কোন মারামারি ও সংঘাত নেই। আর সেটা হলোঃ হজ্জ ও উমরা পালন করা। (আহমাদ ২৪৭৯৪)

(ঘ) হজ্জ গুনাহমুক্ত করে দেয়

৯-عَنْ أَبِيْ هُرَيْرَةَ ঃ قَالَ سَمِعْتُ النَّبِيَّ -صلى الله عليه وسلم-يَقُولُ : مَنْ حَجَّ للهِ فَلَمْ يَرْفُثْ وَلَمْ يَفْسُقْ رَجَعَ كَيَوْمِ وَلَدَتْهُ أُمُّهচ

(৯) আবূ হুরাইরাহ রাদিআল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “ যে ব্যক্তি শুধু আল্লাহকে খুশী করার জন্য হজ্জ করল এবং হজ্জকালে যৌন সম্ভোগ ও কোন প্রকার পাপাচারে লিপ্ত হল না সে যেন মায়ের গর্ভ থেকে ভূমিষ্ট হবার দিনের মতই নিষ্পাপ হয়ে বাড়ী ফিরল। (বুখারী ১৫২১)

১০-أَمَا عَلِمْتَ أَنَّ الإِسْلاَمَ يَهْدِمُ مَا كَانَ قَبْلَهُ وَأَنَّ الْهِجْرَةَ تَهْدِمُ مَا كَانَ قَبْلَهَا وَأَنَّ الْحَجَّ يَهْدِمُ مَا كَانَ قَبْلَهُ

(১০) আমর ইবনুল আসকে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছিলেন, তুমি কি জান না ইসলাম গ্রহণ করলে পূর্বের সব গুনাহ মাফ হয়ে যায়। তদ্রূপ হিজরতকারীর আগের গুনাহ ক্ষমা করে দেয়া হয় এবং হজ্জ পালনকারীও পূর্বের গুনাহ থেকে মুক্ত হয়ে যায়। (মুসলিম ১২১)

১১-عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ مَسْعُودٍ قَالَ قَالَ رَسُولُ اللهِ -صلى الله عليه وسلم-تَابِعُوا بَيْنَ الْحَجِّ وَالْعُمْرَةِ فَإِنَّهُمَا يَنْفِيَانِ الْفَقْرَ وَالذُّنُوبَ كَمَا يَنْفِي الْكِيرُ خَبَثَ الْحَدِيدِ وَالذَّهَبِ وَالْفِضَّةِ وَلَيْسَ لِلْحَجَّةِ الْمَبْرُورَةِ ثَوَابٌ إِلاَّ الْجَنَّةُ

(১১) আব্দুল্লাহ ইবনু মাসউদ রাদিআল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “তোমরা হজ্জ ও উমরা পালন কর। কেননা হজ্জ ও উমরা উভয়টি দারীদ্রতা ও পাপরাশিকে দূরীভূত করে যেমনিভাবে রেত স্বর্ণ, রৌপ্য ও লোহার মরিচা দূর করে দেয়। আর মাবরূর হজ্জের বদলা হল জান্নাত।” (তিরমিযী ৮১০)

(ঙ) হজ্জের বিনিময় হবে বেহেশত

১২عن جابر ঃ : أن رسول الله -صلى الله عليه وسلم-قال : هذا البيت دعامة الإسلام، فمن خرج يؤم هذا البيت من حاج أو معتمر، كان مضمونا على الله إن قبض أن يدخله الجنة وإن رده رده بأجر وغنيمة

(১২) জাবের রাদিআল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “এ (কাবা) ঘর ইসলামের স-ম্ভস্বরূপ। সুতরাং যে ব্যক্তি হজ্জ কিংবা উমরা পালনের জন্য এ ঘরের উদ্দেশ্যে বের হবে সে আল্লাহ তা‘আলার যিম্মাদারীতে থাকবে। এ পথে তার মৃত্যু হলে আল্লাহ তাকে বেহেশতে প্রবেশ করাবেন। আর বাড়ীতে ফিরে আসার তাওফীক দিলে তাকে প্রতিদান ও গণীমত দিয়ে প্রত্যার্বতন করাবেন।

১৩-عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ ঃ أَنَّ رَسُولَ اللهِ -صلى الله عليه وسلم-قَالَ الْعُمْرَةُ إِلَى الْعُمْرَةِ كَفَّارَةٌ لِمَا بَيْنَهُمَا وَالْحَجُّ الْمَبْرُورُ لَيْسَ لَهُ جَزَاءٌ إِلاَّ الْجَنَّةُ

(১৩) আবূ হুরাইরা রাদিআল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, এক উমরা থেকে অপর উমরা পালন করার মধ্যবর্তী সময়ের মধ্যে হয়ে যাওয়া পাপরাশি এমনিতেই মাফ হয়ে যায়। আর মাবরূর হজ্জের বিনিময় নিশ্চিত জান্নাত। (বুখারী ১৭৭৩)

(চ) হজ্জে খরচ করার ফযীলত

১৪- عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ بُرَيْدَةَ عَنْ أَبِيهِ قَالَ قَالَ رَسُولُ اللهِ -صلى الله عليه وسلم- النَّفَقَةُ فِي الْحَجِّ كَالنَّفَقَةِ فِي سَبِيلِ اللهِ بِسَبْعِ مِائَةِ ضِعْفٍ

(১৪) বুরাইদা রাদিআল্লাহু আনহু হতে বর্ণনা করেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, হজ্জে খরচ করা আল্লাহর পথে (জিহাদে) খরচ করার সমতূল্য সাওয়াব। হজ্জে খরচকৃত সম্পদকে সাতশত গুণ বাড়িয়ে এর প্রতিদান দেয়া হবে। (আহমাদ ২২৪৯১)

(ছ) অন্যান্য প্রতিদান
(১৫) আয়েশাˆ থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, আরাফাতের দিন এত অধিক সংখ্যক লোককে আল্লাহ জাহান্নাম থেকে মুক্তি দেন যা অন্য কোন দিন দেন না। এরপর তিনি (হাজীদের) নিকটবর্তী হয়ে ফেরেশতাদের সাথে গর্ব করে বলেন, এরা কি চায়? (অর্থাৎ হাজীরা যা চাচ্ছে তা তাদেরকে দিয়ে দেয়া হল।) (মুসলিম)
(১৬) সর্বোত্তম দোয়া হল আরাফার দিনের দোয়া। (তিরমিযী)
(১৭) রমযান মাসের উমরা পালন করা আমার সাথে (অর্থাৎ নবীজির সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সাথে) হজ্জ করার সমতূল্য। (বুখারী)
(১৮) হাজ্‌রে আস্‌ওয়াদ ও রুক্‌নে ইয়ামানী স্পর্শ করলে গুনাহ মাফ হয়ে যায়। যে ব্যক্তি কাবা ঘর সাতবার তাওয়াফ করে দু’রাকাত সালাত আদায় করে সে যেন একটি গোলাম আযাদ করল। বাইতুল্লাহ তাওয়াফ করতে গিয়ে যে ব্যক্তি একটি পা মাটিতে রাখল, আবার এটি উঠাল এর প্রত্যেকটির জন্য তাকে ১০টি সাওয়াব, ১০টি গুনাহ মাফ এবং তার ১০টি মর্যাদা বৃদ্ধি করে দেয়া হয়। (আহমাদ)
(১৯) মসজিদুল হারামে একবার সালাত আদায় করা অন্য মসজিদে (মাসজিদে নববী ব্যতীত) এক লক্ষ বার সালাত আদায়ের চেয়েও বেশী সাওয়াব। (আহমাদ)

Riyadus Sunnah Hajj Kafela রিয়াদুস সুন্নাহ হজ্জ কাফেলা

Address

Dhaka
1361

Telephone

+8801811996557

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Riyadus Sunnah Hajj Kafela রিয়াদুস সুন্নাহ হজ্জ কাফেলা posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Riyadus Sunnah Hajj Kafela রিয়াদুস সুন্নাহ হজ্জ কাফেলা:

Videos

Share

Category