The Musafir Traveller

The Musafir Traveller নারীদের জন্য নারীদের নিয়ে নারীদের দ্বারা পরিচালিত।

08/08/2023
04/08/2023

Travel with us.

03/08/2023

Cute!!

The Magnificent Panam!
26/05/2023

The Magnificent Panam!

The Musafir TravellerAdventure for a solo travellerFollow us if you are also a solo traveller!
08/05/2023

The Musafir Traveller
Adventure for a solo traveller
Follow us if you are also a solo traveller!

18/01/2023

Unfiltered. Beautiful Sunset 🌼🌄🏜️
Location: Brahmaputra river bank, Kishorganj.

Find the catch 👀
06/10/2022

Find the catch 👀

May the Almighty Allah shower his kindness and completes our life with good luck, abundance and love.
06/10/2022

May the Almighty Allah shower his kindness and completes our life with good luck, abundance and love.

Are you ready?
31/03/2022

Are you ready?

রোজার ঈদের দুই দিন পর আমরা যাচ্ছি বান্দরবান।বান্দরবান গিয়ে আমরা উঠব সাইরো হিল রিসোর্টে। বান্দরবন শহর থেকে ১৮ কিলোমিটার দ...
24/03/2022

রোজার ঈদের দুই দিন পর আমরা যাচ্ছি বান্দরবান।
বান্দরবান গিয়ে আমরা উঠব সাইরো হিল রিসোর্টে।
বান্দরবন শহর থেকে ১৮ কিলোমিটার দূরে বান্দরবান-থানচি সড়কের চিম্বুক পাহাড়ের আগে এর অবস্থান। খুব সুন্দর আর মনোরম পরিবেশে ৩ দিন ২ রাত কাটাতে চান, বুকিং করে ফেলুন তাড়াতাড়ি। সিট ২০ টি।

বলধা গার্ডেন বলধা গার্ডেন ঢাকায় অবস্থিত একটি উদ্ভিদ উদ্যান। এই উদ্যানে প্রচুর দূর্লভ প্রজাতির উদ্ভিদ রয়েছে। তদানীন্তন ঢ...
23/03/2022

বলধা গার্ডেন

বলধা গার্ডেন ঢাকায় অবস্থিত একটি উদ্ভিদ উদ্যান। এই উদ্যানে প্রচুর দূর্লভ প্রজাতির উদ্ভিদ রয়েছে। তদানীন্তন ঢাকা জেলা, বর্তমান গাজীপুর জেলার বলধার জমিদার নরেন্দ্রনারায়ণ রায় চৌধুরী ১৯০৯ খ্রিষ্টাব্দে বলধা গার্ডেনের সূচনা করেন। তিনি দুটি উদ্যান তৈরি করেন। প্রথম উদ্যানটির নাম রাখেন "সাইকী"। পরবর্তিতে তৈরি করা হয় দ্বিতীয় উদ্যান "সিবলী"। নরেন্দ্রনারায়ণ রায় চৌধুরীর মৃত্যুর পর কোনো এক সময়ে এ দুটি উদ্যানকে সম্মিলিতভাবে বলধা গার্ডেন নামে আখ্যায়িত করা হতে থাকে। ৩.৩৮ একর জায়গার উপর এই উদ্যান নির্মাণ করা হয়।

রোজ গার্ডেন ❤️❤️❤️রোজ গার্ডেন প্রাসাদ যা সংক্ষেপে রোজ গার্ডেন নামে সমধিক পরিচিত, বিংশ শতাব্দীর বাংলাদেশের একটি ঐতিহাসিক ...
23/03/2022

রোজ গার্ডেন ❤️❤️❤️

রোজ গার্ডেন প্রাসাদ যা সংক্ষেপে রোজ গার্ডেন নামে সমধিক পরিচিত, বিংশ শতাব্দীর বাংলাদেশের একটি ঐতিহাসিক প্রাচীন ভবন। এটি বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা শহরের টিকাটুলি এলাকায় অবস্থিত একটি অন্যতম স্থাবর ঐতিহ্য। এ প্রাচীন ভবনটি বাংলাদেশের ঐতিহাসিক পুরাকীর্তি হিসাবে বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক সংরক্ষিত। বাংলাদেশের প্রত্নতত্ত্ব বিভাগ ১৯৮৯ সালে রোজ গার্ডেনকে সংরক্ষিত ভবন ঘোষণা করে। দেশী-বিদেশী পর্যটকদের নিকট এটি ঢাকার অন্যতম একটি দর্শনীয় স্থান। রোজ গার্ডেন ১৯৭০ থেকে নাটক ও টেলিফিল্ম শুটিং স্পট হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে এসেছে।

ঋষিকেশ দাস ছিলেন ব্রিটিশ আমলের নব্য ধনী ব্যবসায়ী। তবে সাধারণ পরিবার থেকে উঠে আসায় ঢাকার খানদানি পরিবারগুলো তেমন পাত্তা দিত না ঋষিকেশ দাসকে। কথিত আছে যে, একবার তিনি জমিদার নরেন্দ্র নারায়ণ রায় চৌধুরীর বাগানবাড়ি বলধা গার্ডেনের এক জলসায় গিয়ে অপমানিত হয়ে ফিরে আসতে বাধ্য হয়েছিলেন। এরপরই তিনি রোজ গার্ডেন প্যালেস তৈরির সিদ্ধান্ত নেন। সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ১৯৩১ সালে পুরান ঢাকার ঋষিকেশ দাস রোডে একটি বাগানবাড়ি তৈরী করা হয়। বাগানে প্রচুর গোলাপ গাছ থাকায় এর নাম হয় রোজ গার্ডেন।[৩] ভবনটি সজ্জিত করণের কাজ সমাপ্ত হওয়ার আগেই ব্যবসায়ী ঋষিকেশ দাস আর্থিকভাবে দেউলিয়া হয়ে যান। ১৯৩৭ সালে তিনি রোজ গার্ডেন প্যালেসটি খান বাহাদুর আবদুর রশীদের কাছে বিক্রয় করে দিতে বাধ্য হন। প্রসাদটির নতুন নামকরণ হয় ‘রশীদ মঞ্জিল। মৌলভী কাজী আবদুর রশীদ মারা যান ১৯৪৪ সালে, তার মৃত্যুর পর রোজ গার্ডেনের মালিকানা পান তার বড় ছেলে কাজী মোহাম্মদ বশীর (হুমায়ূন সাহেব)। ১৯৭১-এ বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার অব্যবহিত পূর্বে ১৯৭০-এ বেঙ্গল স্টুডিও ও মোশন পিকচার্স লিমিটেড রোজ গার্ডেন প্যালেসের ইজারা নেয়। হারানো দিন নামের জনপ্রিয় চলচ্চিত্রের শুটিং এই বাড়িতে হয়েছিল। এ কারণে সে সময় ভবনটি “হুমায়ুন সাহেবের বাড়ি” হিসেবে পরিচিত হয়ে ওঠে। প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর ১৯৮৯ সালে রোজ গার্ডেনকে সংরক্ষিত ভবন হিসেবে ঘোষণা করে। কিন্তু আদালতে মামলা করে ১৯৯৩ সালে মালিকানা স্বত্ব ফিরে পান কাজী আবদুর রশীদের মেজ ছেলে কাজী আবদুর রকীব। ১৯৯৫ সালে তার প্রয়াণ হয়। এরপর থেকে অদ্যাবধি তার স্ত্রী লায়লা রকীবের মালিকানায় রয়েছে এই ভবনটি। ২০১৮ এ বাংলাদেশ সরকার এ ভবনটি ৩৩১ কোটি ৭০ লাখ দুই হাজার ৯০০ টাকা মূল্যে ক্রয়ের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে।

লালবাগ কেল্লালালবাগ কেল্লা (Lalbagh Fort) রাজধানী ঢাকার দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলে বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে পুরান ঢাকার লালবাগ এলাকা...
23/03/2022

লালবাগ কেল্লা
লালবাগ কেল্লা (Lalbagh Fort) রাজধানী ঢাকার দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলে বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে পুরান ঢাকার লালবাগ এলাকায় অবস্থিত। সম্রাট আওরঙ্গজেব লালবাগ কেল্লা নির্মাণের পরিকল্পনা গ্রহণ করলেও তাঁর পুত্র যুবরাজ শাহজাদা আজম ১৬৭৮ খ্রিষ্টাব্দে লালবাগ দূর্গের নির্মাণ কাজ আরম্ভ করেন। শুরুতে লালবাগ কেল্লার নাম দেয়া হয়েছিল আওরঙ্গবাদ দূর্গ বা আওরঙ্গবাদ কেল্লা। পরবর্তীতে ১৬৮৪ খিষ্টাব্দে সুবেদার শায়েস্তা খানের কন্যা ইরান দুখত পরীবিবি মারা যাওয়ার পর তিনি দূর্গটি তৈরির কাজ বন্ধ করে দেন। ১৮৪৪ সালে আওরঙ্গবাদ এলাকাটির নাম পরিবর্তন করে লালবাগ রাখা হয়। এলাকার নামের সাথে সাথে কেল্লাটির নামও পরিবর্তিত হয়ে লালবাগ কেল্লা হিসাবে পরিচিতি লাভ করে।

আহসান মঞ্জিল আহসান মঞ্জিল পুরান ঢাকার এলাকায় বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে অবস্থিত। এটি পূর্বে ছিল ঢাকার নবাবদের আবাসিক প্রাসাদ ...
23/03/2022

আহসান মঞ্জিল

আহসান মঞ্জিল পুরান ঢাকার এলাকায় বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে অবস্থিত। এটি পূর্বে ছিল ঢাকার নবাবদের আবাসিক প্রাসাদ ও জমিদারীর সদর কাচারি। বর্তমানে এটি জাদুঘর হিসাবে ব্যবহৃত হচ্ছে। এর প্রতিষ্ঠাতা নওয়াব আবদুল গনি।তিনি তার পুত্র খাজা আহসানুল্লাহ-র নামানুসারে এর নামকরণ করেন।১৮৫৯ খ্রিষ্টাব্দে আহসান মঞ্জিলের নির্মাণ কাজ শুরু হয়ে ১৮৭২ খ্রিষ্টাব্দে সমাপ্ত হয়। ১৯০৬ খ্রিষ্টাব্দে এখানে এক অনুষ্ঠিত বৈঠকে মুসলিম লীগ প্রতিষ্ঠার সিদ্ধান্ত হয়। আহসান মঞ্জিল কয়েকবার সংস্কার করা হয়েছে। সর্বশেষ সংস্কার করা হয়েছে অতি সম্প্রতি। এখন এটি বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর কর্তৃক পরিচালিত একটি জাদুঘর।

অষ্টাদশ শতাব্দীর মাঝামাঝি সময়ে জামালপুর পরগনার জমিদার শেখ ইনায়েতউল্লাহ আহসান মঞ্জিলের বর্তমান স্থান রংমহল নামে একটি প্রমোদভবন তৈরি করেন। পরবর্তীতে তার পুত্র শেখ মতিউল্লাহ রংমহলটি ফরাসি বণিকদের কাছে বিক্রি করে দেন। বাণিজ্য কুঠি হিসাবে এটি দীর্ঘদিন পরিচিত ছিল। এরপরে ১৮৩০-এ বেগমবাজারে বসবাসকারী নওয়াব আবদুল গনির পিতা খাজা আলীমুল্লাহ এটি ক্রয় করে বসবাস শুরু করেন। এই বাসভবনকে কেন্দ্র করে খাজা আবদুল গনি মার্টিন অ্যান্ড কোম্পানী নামক একটি ইউরোপীয় নির্মাণ ও প্রকৌশল-প্রতিষ্ঠানকে দিয়ে একটি মাস্টারপ্ল্যান তৈরী করান, যার প্রধান ইমারত ছিল আহসান মঞ্জিল। ১৮৫৯ সালে নওয়াব আবদুল গনি প্রাসাদটি নির্মাণ শুরু করেন যা ১৮৭২ সালে সমাপ্ত হয়। তিনি তার প্রিয় পুত্র খাজা আহসানুল্লাহর নামানুসারে এর নামকরণ করেন ‘আহসান মঞ্জিল’। ওই যুগে নবনির্মিত প্রাসাদ ভবনটি রংমহল ও পুরাতন ভবনটি অন্দরমহল নামে পরিচিত ছিল।

১৮৮৮ সালের ৭ এপ্রিল প্রবল ভূমিকম্পে পুরো আহসান মঞ্জিলের ব্যাপক ক্ষতি সাধিত হয়। ক্ষতিগ্রস্ত আহসান মঞ্জিল পুনর্নির্মাণের সময় বর্তমান উঁচু গম্বুজটি সংযোজন করা হয়। পুনর্নির্মাণ ও মেরামতের জন্য রাণীগঞ্জ থেকে উন্নতমানের ইট আনা হয়। মেরামতকর্ম পরিচালনা করেন প্রকৌশলী গোবিন্দ চন্দ্র রায়। [৩] সে আমলে ঢাকা শহরে আহসান মঞ্জিলের মতো এতো জাঁকালো ভবন আর ছিল না। এর প্রাসাদোপরি গম্বুজটি শহরের অন্যতম উঁচু চূড়া হওয়ায় তা বহুদূর থেকেও সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করত।

১৮৯৭ সালে ১২ই জুন ঢাকায় ভূমিকম্প আঘাত হানলে আহসান মঞ্জিলের ব্যাপক ক্ষয়-ক্ষতি হয়। পরবর্তীকালে নবাব আহসানুল্লাহ তা পুনঃনির্মাণ করে

বিউটি বোর্ডং বাংলাদেশের ঢাকার পুরনো অংশের বাংলা বাজারে ১নং শ্রীশদাস লেনে অবস্থিত একটি দোতলা পুরাতন বাড়ি যার সাথে বাঙালি...
23/03/2022

বিউটি বোর্ডং বাংলাদেশের ঢাকার পুরনো অংশের বাংলা বাজারে ১নং শ্রীশদাস লেনে অবস্থিত একটি দোতলা পুরাতন বাড়ি যার সাথে বাঙালির শিল্প-সংস্কৃতির ইতিহাস জড়িত এবং বাংলা সাহিত্য-সংস্কৃতির গুণী মানুষদের আড্ডার একটি কেন্দ্র বা ইতিহাসের ভিত্তিভূমি বলে মনে করা হয়।

বিউটি বোর্ডিং বাড়িটি ছিল নিঃসন্তান জমিদার সুধীর চন্দ্র দাসের। ১৯৪৭ সালে ভারত বিভাগের পূর্বে সেখানে ছিল সোনার বাংলা পত্রিকার অফিস।[৫] কবি শামসুর রহমানের প্রথম কবিতা মুদ্রিত হয়েছিল এ পত্রিকায়। দেশভাগের সময় পত্রিকা অফিসটি কলকাতায় স্থানান্তরিত হয়। এরপর ১৯৪৯ সালে দুই ভাই প্রহ্লাদ চন্দ্র সাহা ও নলিনী মোহন সাহা এই বাড়ি ভাড়া নিয়ে গড়ে তোলেন বিউটি বোর্ডিং।[৬] বাড়িটি ১১ কাঠা জমির উপর প্রতিষ্ঠিত। নলিনী মোহনের বড় মেয়ে বিউটির নামেই এর নামকরণ করা হয়। ১৯৭১ সালের ২৮ মার্চ বিউটি বোর্ডিংয়ে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর হাতে নিহত হন প্রহ্লাদ চন্দ্র সাহাসহ ১৭ জন। পরবর্তীতে প্রহ্লাদ চন্দ্রের পরিবার ভারত গমন করে। বাংলাদেশ স্বাধীনতা লাভের পর ১৯৭২ সালে প্রহ্লাদ চন্দ্রের স্ত্রী শ্রীমতী প্রতিভা সাহা দুই ছেলে সমর সাহা ও তারক সাহাকে নিয়ে বিউটি বোর্ডিং আবার চালু করেন।[৭] বিউটি বোর্ডিংয়ের মুখর আড্ডা আগের মতো না থাকলেও খাবার ঘরে এখনো খদ্দেরের ভিড় লেগেই থাকে। নগরের ভোজনরসিকরা এখানে ছুটে আসেন। আর নিয়মিত খান পুরোনো ঢাকার বইয়ের মার্কেটের নানা শ্রেণির মানুষ।

22/03/2022
✅✅✅ডে ট্রিপ! ডে ট্রিপ! ডে ট্রিপ! --- মৈনট ঘাট ও কলাকোপা-বান্দুরা🏝️কলাকোপা-বান্দুরাঢাকা থেকে ৩৫ কিলোমিটার দূরে ইছামতীর তী...
18/03/2022

✅✅✅ডে ট্রিপ! ডে ট্রিপ! ডে ট্রিপ! --- মৈনট ঘাট ও কলাকোপা-বান্দুরা

🏝️কলাকোপা-বান্দুরা
ঢাকা থেকে ৩৫ কিলোমিটার দূরে ইছামতীর তীরে কলাকোপা-বান্দুরার অবস্থান। ইতিহাস-ঐতিহ্যের বিশাল এক ভাণ্ডার কলাকোপা-বান্দুরা। উনিশ শতকেও এখানে জমিদারদের বসতি ছিল। প্রায় ২০০ বছরের ইতিহাসসমৃদ্ধ গ্রাম এই কলাকোপা-বান্দুরা। যা ছিল একসময় ব্যবসা-বাণিজ্যের তীর্থস্থান। এখানকার প্রাকৃতিক দৃশ্যও চোখ জুড়ানো। যার প্রাণ ইছামতী নদী।

🏝️মৈনট ঘাট বা মিনি কক্সবাজার ❤️
মৈনাট ঘাট থেকে দূরে তাকালে সমুদ্রের বেলাভূমির খানিকটা আভাস মেলে। ঢাকা থেকে মাত্র ৩৫ কিলোমিটার দূরে দিগন্ত ছুঁয়ে থাকা পদ্মার উত্তাল ঢেউয়ের মাথায় দুলতে থাকা নৌকা, প্রায় ডুবুডুবু স্পিডবোটের ছুটে চলা, পাড়ে সারিবদ্ধ বাহারি রঙের ছাতার তলায় পেতে রাখা হেলান-চেয়ার। ঘাটের কাছাকাছি দুই পাশে হোটেলের সারি। সেগুলোর সাইনবোর্ডে ঘাটের পরিচিতি ‘মিনি কক্সবাজার’।

যারা মৈনট ঘাট ঘুরতে যান, তারা সাধারণত ঢাকা থেকে ৩৫ কিলোমিটার দূরে ইছামতীর তীরে নবাবগঞ্জ উপজেলার কলাকোপা, বান্দুরা ও হাসনাবাদ ঘুরে আসেন। প্রায় ২০০ বছরের ইতিহাস ও ঐতিহ্যের বিশাল সাক্ষী হয়ে কলাকোপা-বান্দুরার স্থাপনাগুলো এখনও দাড়িয়ে আছে।

নারীর উড়াল হোক দীর্ঘতম।

18/03/2022

একজন মডারেটর নিয়োগ দিব পোশাক এর পেইজের জন্য । লাইভে আসতে হবে, কাস্টমারদের ফোন এটেন্ড করতে হবে, মেসেজ রিপ্লাই দিতে হবে। অফিস করবে সপ্তাহে ৪ দিন। যাদের লাইভে আসা নিয়ে সমস্যা, তাদেরকে নিরুৎসাহিত করা হচ্ছে।
সিভি মেইল করবেন : [email protected]
কোনকিছু জানার জন্য ফোন দিবেন : 01301330214

ডে ট্রিপ! ডে ট্রিপ! ডে ট্রিপ!নারায়ণগঞ্জ জেলার সোনারগাঁও এ অবস্থিত এই অপূর্ব হারানো শহর ছিলো সম্রাট ঈসাখাঁর রাজধানী।এক সম...
17/03/2022

ডে ট্রিপ! ডে ট্রিপ! ডে ট্রিপ!
নারায়ণগঞ্জ জেলার সোনারগাঁও এ অবস্থিত এই অপূর্ব হারানো শহর ছিলো সম্রাট ঈসাখাঁর রাজধানী।
এক সময়ের রাজকীয় সভ্যতা আজো নীরবে প্রতিধ্বনি ছড়িয়ে বেড়ায় এক কালের সগর্বে জেগে উঠার গল্পকে।
আমাদের এবারের ডে লং ট্রিপ পানাম নগরী ও সোনারগাঁও জাদুঘরে।সাথে নারায়ণগঞ্জের বিখ্যাত জামদানী পল্লী তো থাকছেই।আসুন জেনে নেই ট্রিপ বিস্তারিত।

তারিখঃ১ এপ্রিল ২০২২
স্পটঃপানাম নগরী ও সোনারগাঁও ভ্রমণ।
চাঁদাঃ২৫৫০ টাকা জন প্রতি(অফেরতযোগ্য)
(পেমেন্ট করতে হবে পুরোটাই)

প্যাকেজে থাকছে:
★এসি ট্রান্সপোর্ট
★ব্রেকফাস্ট
★লাঞ্চ(স্পটের আশেপাশের রেস্টুরেন্টে)
★বিকালের নাস্তা
★সকল প্রকার টিকেট সমূহ
★লেডি গাইড

যা যা থাকছেনা প্যাকেজেঃ
যেকোন ধরনের ব্যাক্তিগত খরচ।
যাত্রা বিরতিতে কোন খাবার খরচ।
চা-পানির খরচ

যা যা সঙ্গে নিতে হবে
প্রয়োজনীয় মেডিসিন সহ অতি প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র

কনফার্ম করার শেষ সময়:সিট থাকা পর্যন্ত

টাকা পাঠানোর বিস্তারিতঃ
বিকাশ নাম্বার👇
01301330214

★বিকাশ করার আগে অবশ্যই ফোন করে জানাবেন। কেউ চাইলে সরাসরি দেখা করেও টাকা দিতে পারেন।

★বিকাশ করলে, টাকা পাঠানোর পর এডমিনের ইনবক্স এ আপনার নাম, ফোন নম্বর, টাকার পরিমান, ইভেন্টের নাম, যে নাম্বার থেকে পাঠিয়েছেন উল্লেখ করে SMS করতে হবে।

বিধি নিষেধ
অংশগ্রহণকালীন যা মেনে চলতে হবে:অংশগ্রহণকালীন যা মেনে চলতে হবে:
#. এটি একটি গ্রুপ ট্যুর, অন্য কেউ কষ্ট পাবে এমন কোন আচরণ গ্রহণযোগ্য নয়।
#. যে কোন পরিস্থিতিতে ভ্রমণ পরিকল্পনার পরিবর্তিত বা পরিমার্জিত হতে পারে।
#. অতিরিক্ত দু:সাহসিকতা দেখানো যাবেনা।
#. দলছাড়া হয়ে ঘুরা যাবে না। বিশেষ প্রয়োজনে দলকে জানিয়ে যাওয়া যেতে পারে।
#. কোন ধরনের মাদক দ্রব্য সেবন বা সাথে নেয়া সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ।
২। যাদের খাবার এবং হোটেলে থাকা নিয়ে প্যানিক আছে তাদেরকে এই টুরে অংশগ্রহনে নিরুৎসাহিত করা হচ্ছে।

Admin -01301330214 যোগাযোগ ও বিকাশ করার নাম্বার।

নারীর উড়াল হোক দীর্ঘতম।

নীলাদ্রি লেক: নীলাদ্রি লেক (Niladri Lake) সুনামগঞ্জের একটি অন্যতম পর্যটন স্থান। এটি মূলত লাইমস্টোন বা চুনাপাথরের খনির পর...
07/03/2022

নীলাদ্রি লেক:
নীলাদ্রি লেক (Niladri Lake) সুনামগঞ্জের একটি অন্যতম পর্যটন স্থান। এটি মূলত লাইমস্টোন বা চুনাপাথরের খনির পরিত্যাক্ত লেক। এর অবস্থান সুনামগঞ্জের তাহিরপুর উপজেলার মেঘালয়ের সীমান্তবর্তী টেকেরঘাট গ্রামে। নীলাদ্রী লেক এর প্রকৃত নাম শহীদ সিরাজ লেক। তবে পর্যটকদের কাছে এটি নীলাদ্রি নামে বেশি পরিচিত। আর স্থানীয়দের কাছে এর নাম টেকেরঘাট পাথর কোয়ারি। ঘন নীল জলের এই লেকের একপাশে মেঘালয়ের পাহাড়, তার চারপাশে ছড়ানো ছিটানো পাথর। অনেকে একে বাংলার কাশ্মীর নামে অভিহিত করেন। মোহনীয় এই লেকের পাড়ে একটা দিন কাটিয়ে দেওয়াই যায়।

যাদুকাটা নদীযাদুকাটা নদী বা জাদুকাটা নদী (Jadukata River) সুনামগঞ্জ জেলায় বাংলাদেশ ভারতের উত্তর পূর্ব সীমান্তের কোল ঘেসে...
25/02/2022

যাদুকাটা নদী

যাদুকাটা নদী বা জাদুকাটা নদী
(Jadukata River) সুনামগঞ্জ জেলায় বাংলাদেশ ভারতের উত্তর পূর্ব সীমান্তের কোল ঘেসে বয়ে চলেছে। নদীটির দৈর্ঘ ৩৭ কিলোমিটার ও প্রস্ত ৫৭ মিটার, ওয়েস্ট খাসি হিলস মেঘালয় থেকে এর উৎপত্তি,
ইন্ডিয়ায় এর নাম রানিকর রিভার,
রেণুকা হচ্ছে যাদুকাটা নদীর আদি নাম। কথিত আছে বেহুলার ভেলা এই স্রোতের নদী দিয়ে বিপরীতে গেছিল মানে ইন্ডিয়ার দিকে, আরো আছে চন্দ্র সওদাগর এর ডিঙ্গার কাহিনী,
জনশ্রুতি আছে, নদী তীরবর্তী কোন এক গাঁয়ের বধু তার শিশুপুত্র যাদুকে কো‌লে নি‌য়ে এই নদীর মাছ কাট‌ছি‌লেন এক পর্যায়ে অন্যমনষ্ক হ‌য়ে মা‌ছের জায়গায় তার কোলের শিশুকে কেটে ফেলেন। পরবর্তীতে সেই প্রচলিত কাহিনী থেকেই নদীটির নাম হয় যাদুকাটা নদী। মেঘালয়ের খাসিয়া পাহাড় হতে বয়ে চলে যাদুকাটা নদীটি প্রায় বিশ মাইল পর্যন্ত গিয়ে ‘রক্তি’ নামে সুরমা নদীতে এসে মিলিত হয়েছে। নদীর এক পাড়ে দেখা যায় সবুজ বৃক্ষরাজিময় বারেক টিলা ও অন্য দিকে খাসিয়া পাহাড়। ও পশ্চিম পাশে আছে বাংলাদেশের বৃহৎ শিমুল বাগান,
পুর্বে শাহ আরেফিন এর মাজার ও জিরো পয়েন্ট ভিউ বর্ডার বাজার,

যাদুকাটা নদীতে বয়ে চলা স্বচ্ছ পানির ধারা, নীল আকাশ আর সবুজ পাহাড় একসাথে মিলেমিশে অপূর্ব এক ক্যানভাসের সৃষ্টি করেছে। যেখানে প্রকৃতি তার আপন মহিমায় স্বযত্নে সাজিয়ে রেখেছে নদীর প্রতিটি অংশ। এর পাশাপাশি যাদুকাটা নদীতে চোখে পড়ে স্থানীয় শ্রমিকদের কর্মতৎপরতা। শ্রমিকেরা প্রতিদিন ভোর হতে শুরু করে সন্ধ্যা পর্যন্ত নদী থেকে পাথর, কয়লা ও বালি আহরণ করে।

শিমুল বাগান is calling.........
11/02/2022

শিমুল বাগান is calling.........

24/01/2022

সুড়ঙ্গ সড়কে পাল্টে যাবে সৈকতের চেহারা!

বিশ্বকে তাক লাগাবে কক্সবাজার। সুড়ঙ্গ সড়কে পাল্টে যাবে সমুদ্র সৈকতের চেহারা। পৃথিবীর দীর্ঘতম অখন্ডিত সমুদ্র সৈকতে নতুন করে যুক্ত করা হয়েছে আন্তর্জাতিকমানের দৃষ্টিনন্দন সুড়ঙ্গ সড়ক। দিনের বেলায় সৈকতের রূপ দেশি-বিদেশি পর্যটকদের যতটুকু মুগ্ধ করবে, তেমনি রাতের আলোকজ্জ্বল ঝলমলে পরিবেশ আনন্দের মাত্রা বাড়াবে আরও কয়েকগুণ।

's_Bazar_Tunnel

23/01/2022

বুলগেরিয়া ❤️

যারা টাকার অভাবে ট্যুরে যেতে পারছেন না তারা যোগাযোগ করুন 🥱🥱https://lm.facebook.com/l.php?u=https%3A%2F%2Fviral24newz3.co...
19/01/2022

যারা টাকার অভাবে ট্যুরে যেতে পারছেন না তারা যোগাযোগ করুন 🥱🥱

https://lm.facebook.com/l.php?u=https%3A%2F%2Fviral24newz3.com%2Farchives%2F375&h=AT2KH2LL0zkvhodaTlm6rxP8oz1Tx5LEtRjhvwmcdvHdSgT4G3TtgkC3GMNoSrGvCMZiXUr0l1DY83ZBNcZ1I-QEpub2N9ebrTTogVy5NTaJCHY5frCmMk5RUdzHQiTLp0Db

ব্যক্তিগত জীবনে ডি’ভোর্সি। ফের বিয়ে ক’রতে চান। কিন্তু পাত্র ২৩ বছর বয়সী। একই সাথে বা’ন্ধবী থাকা যা

স্বপ্ন এবার বাস্তব হবে 🌲🌲
17/01/2022

স্বপ্ন এবার বাস্তব হবে 🌲🌲

17/01/2022
17/01/2022

Northern light 😲

Address

Dhaka, Dhaka Division
Dhaka

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when The Musafir Traveller posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category

Nearby travel agencies