Foster ECO Tourism

Foster ECO Tourism Foster ECO Tourism is a professional travel agency that can help you arrange your next holiday.
• We will assist you in locating your ideal holiday.

Foster ECO Tourism is a professional travel service that can help you arrange your next holiday. Our responsibilities include matching customers to destinations and vacation hubs you'll appreciate, as well as providing activities you may do while on vacation. We're here to create excellent products and link travelers and our partners. We use our platform and technological skills to deliver the bes

t travel experiences on a local and global scale. We assist our travelers and partners in exploring the millions of different paths to the greatest possible result.

17/12/2023
Shout out to my newest followers! Excited to have you onboard! Tipu Khan, Hasan Ahmed, Akm Ezazul Huq
17/12/2023

Shout out to my newest followers! Excited to have you onboard! Tipu Khan, Hasan Ahmed, Akm Ezazul Huq

Our deepest tribute to all the Freedom Fighters who made Supreme sacrifices to make this day possible 🇧🇩
16/12/2023

Our deepest tribute to all the Freedom Fighters who made Supreme sacrifices to make this day possible 🇧🇩

It was a memorable and great moments for both of us (Owners of Foster ECO Tourism  & Foster Overseas Consultancy  ) meet...
03/12/2023

It was a memorable and great moments for both of us (Owners of Foster ECO Tourism & Foster Overseas Consultancy ) meeting with Professor Dr Shaheda Obayed, Former Chairman, Dhaka Education Board, Conl Abidur Rahman (Retd) Director, Sony Rangs, Rezaul Ekram Razu, Formar famous Actor & CEO, Entourage, Member Secretary, Federation of Tourism Alliance of Bangladesh(FTAB), Co-Chairman, Tourism Development Standing Committee (FBCCI)


Memorandum of Understanding (MOU) signing ceremony has been made on November 30,2023  Between  Foster ECO Tourism AND Ca...
01/12/2023

Memorandum of Understanding (MOU) signing ceremony has been made on November 30,2023 Between Foster ECO Tourism AND Cadet College Club Limited to give following services to the Club.

* Domestic and International Tour Packages
* Daylong Tour
* Day Cruise
* Domestic and International Air Ticketing
* All Countries Visa processing Services.
* International Health Care Services in different and specialized hospitals in India, Thailand, Singapore, Turkey and more to the Club members & Their family members, Club Executives and employees.

College Club Ltd. (CCCL) Purbachal New Town, Dhaka

ঢাকা-চর কুকরি মুকরি-ঢাকা প্যাকেজ:২ দিন ৩ রাত / ৩ দিন ৪ রাত দ্বীপ জেলা ভোলার তথা বাংলাদেশের  সর্ব দক্ষিনে বঙ্গোপসাগরের কো...
22/11/2023

ঢাকা-চর কুকরি মুকরি-ঢাকা প্যাকেজ:
২ দিন ৩ রাত / ৩ দিন ৪ রাত

দ্বীপ জেলা ভোলার তথা বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিনে বঙ্গোপসাগরের কোল ঘেঁষে মেঘনা ও তেতুলিয়া নদীর মোহনায় আনুমানিক ১৯১২ সালে প্রাকৃতিক ভাবে চর জেগে ওঠে। তৎকালীন জার্মান যুবরাজ প্রিন্স ব্রাউন এই চরে শিকার করার জন্য জাহাজ নিয়ে আসেন। তিনি এখানে কোন মানুষের দেখা না পেলেও কিছু বিড়াল ও কুকুর দেখতে পান। এই চর কে তারা জার্মান ভাষায় বিড়াল ও কুকুরের দ্বীপ বলেন। জার্মান ভাষায় বিড়াল কে কুকুর আর কুকুর কে মুকুর বলা হয়। পরবর্তীতে জার্মান ভাষা থেকে অনুদিত হয়ে বাংলায় নাম হয়ে যায় 'চর কুকরি মুকরি'। ঢাকা থেকে ২২৫ কিলোমিটার ও ভোলা সদর থেকে ১২০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত চর কুকরি মুকরি এর দৈর্ঘ্য ১০ কিলোমিটার ও প্রস্থ ৯.৫ কিলোমিটার এবং আয়তন ২৫ বর্গকিলোমিটার। ২০১১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী মোট জনসংখ্যা ৮৩৩২ জন।এর মধ্যে পুরুষ ৪২৭৪ জন এবং মহিলা ৪০৮৮ জন।
এই কুকরি মুকররিতেই রয়েছে বাংলাদেশের অন্যতম বৃহৎ বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য। বঙ্গোপসাগরের কোল ঘেঁষে মেঘনা ও তেতুলিয়া নদীর মোহনায় এর অবস্থানের কারণে, চারিদিকে জলরাশি দ্বারা বেষ্টিত প্রমত্ত মেঘনার উত্তাল ঢেউয়ে পলি জমতে জমতে এ দ্বীপটির জন্ম। সাগরের কোল ঘেঁষে জন্ম নেওয়ায় কুকরি মুকরিকে অনেকে স্বপ্নের দ্বীপ হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন। এখানে মেঘনা নদীর উত্তাল ঢেউ এমন রূপ নেয়, যা দেখলে মনে হবে আপনি সাগরের সৈকতে নিজের মতো আছেন। ১৯৮৯ সালে উপকূলীয় অঞ্চলের মানুষের জান মাল রক্ষায়,ভোলা জেলায় কমপক্ষে ৩ লক্ষ ৬০ হাজার একর জমিতে সংরক্ষিত শ্বাসমূলীয় ম্যানগ্রোভ ফরেস্ট বনায়ন করার জন্য, এ সময় মূলত শ্বাসমূলীয় গাছের চারা রোপন করে বনায়ন শুরু করা হলেও পরে ক্রমে ক্রমে যুক্ত হয় সুন্দরী,গেওয়া,পশুর প্রভৃতি গাছের চারা রোপন।এছাড়া গোটা এলাকা জুড়েই চোখে পড়ে বিপুল সংখ্যক কেওড়া গাছ ও হোগলা পাতা।
মূলত বিশাল এলাকা জুড়ে গড়ে ওঠা এইসব গাছ আর আশপাশে নারিকেল,গাছ সুপারি গাছ,বাঁশ ও বেত বন মিলেই এখানে তৈরি হয়েছে আকর্ষণীয় একটি ম্যানগ্রোভ বা শ্বাসমূলীয় বনাঞ্চল। ভাঙ্গা গড়ার আবর্তে পড়ে বর্তমান 'কুকরি মুকরি' চরে বনায়নের পরিমাণ ৮৫৬৫ হেক্টর। যার মধ্যে বন্য প্রাণীর অভয়াশ্রম ২১৭ হেক্টর,বসতি ও কৃষি আবাদ আছে প্রায় ৪৮১০ হেক্টরে।
চরের মানুষের প্রধান পেশা মাছ ধরা,কৃষিকাজ, হাঁস পালন,গরু,মহিষ ও ছাগল পালন।

চর কুকরী-মুখরী বনে যেসব প্রাণী দেখা যায়, তার মধ্যে রয়েছে চিত্রা হরিণ, বানর, উদবিড়াল,শিয়াল,বন্য মহিষ, বন্য গরু,বন বিড়াল,বন মোরগ প্রভৃতি। আর পাখি ও বিভিন্ন প্রকার সরীসৃপ। এই বনে রয়েছে বিভিন্ন প্রজাতির বক,শঙ্খচিল,ডাহুক,মথুরা, কাঠ ময়ূর,কোয়েল,শালিক, গুইসাপ,বেজি,কচ্ছপ ও নানা ধরনের সাপ।
চর কুকরি মুকরিতে শীতকালে নানান ধরনের সুদূর সাইবেরিয়া থেকে ছুটে আসা অতিথি পাখিদের আগমনে চরাঞ্চল গুলো যেন নতুন রূপ ধারণ করে। বিশেষজ্ঞদের মতে শীত মৌসুমে বাংলাদেশে প্রায় ৬৫০ প্রজাতির অতিথি পাখি আসে। এর মধ্যে সিংহ ভাগই ভোলায় অবস্থান করে। তখন স্বপ্নের দ্বীপ কুকরি মুকরি এর চর অতিথি পাখিদের অভয়ারণ্যে পরিণত হয়।

এছাড়া এখানকার সমুদ্র সৈকতটিও বেশ পরিছন্ন ও নিরিবিলি। দেশের অন্যান্য পর্যটন কেন্দ্র গুলোর তুলনায় কুকরি মুকরি এর চিত্র সম্পূর্ণ ভিন্ন ধরনের। মাইলের পর মাইল বৃক্ষরাজীর বিশাল ক্যানভাস।
স্বপ্নের দ্বীপ সাজিয়েছে বৃক্ষের সমারোহে যেখানে জীবিত গাছের সংখ্যা ৯ কোটিরও বেশি। চর কুকরি মুকরি এর ভেতর দিয়ে বয়ে গেছে একটি খাল।খালটির নাম ভারানি খাল।
মেঘনার বিশাল বুক থেকে বয়ে গিয়ে খালটি পড়েছে বঙ্গোপসাগরে। এখানকার ধুধু বালিয়াড়ির উপর দাঁড়ালে শো শো শব্দ ছাড়া আর কিছুই শোনা যাবে না। একটু সামনে এগোলেই ঢালচর যেখানে ভোলা জেলার বিখ্যাত, মহিষের বাথানে হাজারো ছোট বড় মহিষ। মহিষের খাটি টক দই সারাদেশে সমাদৃত। 'ভোলার দই' নামে ভোলাকে করেছে বিখ্যাত। যার কারনে প্রচুর পরিমাণ মহিষের দই এখান থেকে সারাদেশে সরবরাহ করা হয়। এরপরই বঙ্গোপসাগর। এখানে উত্তাল ঢেউয়ের আছড়ে পড়া দেখলেই মনে পড়ে যাবে কক্সবাজার কিংবা কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকতের কথা। স্থানীয় মানুষ এই স্হানটিকে 'বালুর ধুম' নামে ডাকে। তবে কুকরী মুকরী এর প্রধান আকর্ষণ সাগর পাড়। এখানে দাঁড়িয়ে সূর্য অস্ত কিংবা সূর্য ডোবার দৃশ্য ভ্রমণ পিপাসুদের মুগ্ধ করবে। আপনি চাইলে পাশের ঢালচর ও ঘুরে আসতে পারেন যেখানে আছে লাল কাকড়ার আরেকটি ক্ষুদ্র দ্বীপ। তারুয়া সমুদ্র সৈকত বা লাল কাকড়ার চর।।

সহজে কিভাবে যাবেনঃ
ঢাকা সদরঘাট থেকে ভোলার লালমোহন বা চরফ্যাশনের যেকোনো লঞ্চে কিংবা সড়ক পথে চরফ্যাশন যেতে হবে। চরফ্যাশন থেকে বাসে আইচা, সেখান থেকে টেম্পু,অটোরিকশা, মোটরসাইকেল কিংবা মাইক্রো বাসে সরাসরি আইচা বাজার হয়ে কচ্চপিয়া ঘাটে যেতে হবে। সর্ব সাকূল্যে বেতুয়া ঘাট থেকে আড়াই থেকে তিন ঘণ্টা সময় লাগবে।কচ্ছপিয়া ঘাট থেকে স্পিডবোটে ১৮ থেকে ২০ মিনিটে অথবা যাত্রীবাহি ট্রলারে আনুমানিক এক ঘন্টায় কুকরি মুকরি পৌঁছে যাবেন।
যারা সরাসরি লাল কাকড়ার' তারুয়া সমুদ্র সৈকত' যেতে চান তারা আলাদা ট্রলারে আনুমানিক দেড় ঘন্টায় পৌঁছে যেতে পারবেন।চরফ্যাশন থেকে সরাসরি কুকরি মুকরি পৌঁছে যেতে পারবেন।

কোথায় থাকবেনঃ
চর কুকরি মুকরিতে থাকার নানান ব্যবস্থা রয়েছে।আধুনিক সুবিধা সমৃদ্ধ বন বিভাগের সরকারি তিন তারকা মানের রেস্ট হাউস রয়েছে। যেখানে ৬০ জন পর্যন্ত থাকার ব্যবস্থা আছে।এসি সিঙ্গেল,ডাবল,ভিআইপি রুম সহ সুইমিং পুল,টেনিস কোর্ট ও রয়েছে। সেখানে বাংলাদেশ সরকারের সাবেক মাননীয় রাষ্ট্রপতি জনাব আব্দুল হামিদ দুই রাত যাপন করেন।

হোম স্টেঃ
আধুনিক সুবিধা সহ গ্রামের মেজে পাকা ঘরে স্বাস্হ্য সম্মত বাথরুম সহ অল্প খরচে থাকতে পারবেন।
তাবুঃ
যারা ক্যাম্পিং করবেন তাদের জন্য আধুনিক তাবুর ব্যবস্থা রয়েছে।

হোটেলঃ
কুকরি মুকরি বাজারে দুইটি টিনের ঘর, কাঠের পাটাতনের স্বল্প খরচের হোটেল রয়েছে। সরকারি বাংলোঃ
যোগাযোগের সাপেক্ষে বন বিভাগ ও ইউনিয়ন পরিষদের আশ্রয় কেন্দ্র বা বাংলোতে থাকা যাবে।

নিরাপত্তাঃ
প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরা ছবির মত চর কুকরি মুকরি শান্ত ও সতেজ।সেখানে পর্যটকদের নিরাপত্তা শতভাগ নিশ্চিন্ত করণে স্হানীয় জনগন ও জন প্রতিনিধিরা শতভাগ আন্তরিক।

খাবেন কোথায়ঃ
রেস্ট হাউস,হোম স্টে, হোটেলে আপনার চাহিদা মত তাজা ইলিশ সহ সামুদ্রিক অন্যান্য মাছ, ভোলার বিখ্যাত হাঁস, মহিষের কাঁচা টক দই,পিঠা সহ সুস্বাদু সকল খাবারের ব্যবস্থা রয়েছে।এছাড়াও কোস্ট ট্রাস্ট, বন বিভাগ,ইউনিয়ন পরিষদের রেস্ট হাউসে আলোচনা সাপেক্ষে খাবার ব্যবস্হা রয়েছে। অবশ্য আগেই জানিয়ে রাখলে খাওয়া নিয়ে আর চিন্তা থাকবে না।

ভোলার বিখ্যাত খাবার-
সাগরের তাজা ইলিশঃ
বাংলাদেশের মূল ভূখণ্ড থেকে বিচ্ছিন্ন দ্বীপ জেলা ভোলা এখন দেশের ইলিশের সবচেয়ে বড় উৎস।বঙ্গোপসাগরের পাদদেশে, মেঘনা ও তেতুলিয়া নদীর মোহনা ইলিশের খনি নামে অভিহিত। মেঘনা নদীর নিম্ন অঞ্চলে যতো ইলিশ পাওয়া যায় তার অর্ধেকের বেশি ধরা পড়ে ভোলার জল সীমায়।

ভোলার হাঁসঃ
ভোলার নদী অববাহিকায় ছোট ছোট চরে প্রাকৃতিক খাবার,মাছ খেয়ে বড় হওয়া পুষ্টি সমৃদ্ধ ও আকারে বড় হাঁস অত্যন্ত সুস্বাদু ও রুচিকর।
যা 'ভোলার হাস' নামে সমগ্র বাংলাদেশে বিখ্যাত।

ভোলার মহিষের দইঃ
বাংলাদেশের মহিষের সবচেয়ে বড় বাতান ভোলাতে। চরে হাজার হাজার মহিষ মুক্ত ভাবে বিচরণ করে।দ্বীপ জেলার ব্র্যান্ড হিসেবে পরিচিত 'মহিষের দুধের কাঁচা দধি'এটা ভোলার প্রায় ২০০ বছরের ঐতিহ্য বহন করে।ভোলায় অতিথি আপ্যায়নে দই অন্যতম উপাদান।

খরচঃ
তুলনা মূলক ভাবে অত্যন্ত অল্প খরচে কুকরি-মুকরি ভ্রমণ পিপাসুদের জন্য এক স্বর্গরাজ্য। একদিকে বঙ্গোপসাগর,দুই নদীর মোহনা,তার উপর সবুজে ঘেরা ম্যানগ্রোভ ফরেস্ট,হরিণ বন্য পশু ও হাজারো পাখির অভয়ারণ্য যেন সাগরের বুকে এক ক্ষুদ্র সুন্দরবন।।

কুকরি মুখরি ট্যুরের আরো বিস্ময় যা থাকছে-

বেতুয়া লঞ্চঘাট ও বেতুয়া প্রশান্তি পার্কঃ
মেঘনা নদীর পাড়ে সারি সারি সি সি ব্লক,নদী রক্ষা বাঁধ ভেড়িবাধের উপর ছোট-বড় বেঞ্চ ও গোলাকার ছাউনিতে বসে মেঘনার উত্তাল ঢেউ,প্রকৃতি আর নদীর নির্মল বাতাস এবং সূর্যাস্ত নিয়ে,মেঘনা নদীর পাড়ে গড়ে উঠেছে চরফ্যাশনের 'বেতুয়া প্রশান্তি পার্ক'।

জ্যাকব টাওয়ারঃ
এটি বাংলাদেশ ও উপমহাদেশের সবচেয়ে উচু ওয়াচ টাওয়ার।এই টাওয়ারের সর্বোচ্চ তলায় স্থাপিত দূরবীনের মাধ্যমে প্রায় ১০০ বর্গ কিলোমিটার পর্যন্ত প্রাকৃতিক সৌন্দর্য,টাওয়ারের দক্ষিণে বঙ্গোপসাগর,পূর্বে মেঘনা নদী পশ্চিমে তেতুলিয়া নদী, চর কুকরি মুকরি সহ বিভিন্ন চর অবলোকন করা যায়। বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু 'আইফেল টাওয়ারের' আদলে এটি তৈরি।
২১৫ মিটার উচ্চ ১৯ তলার এই টাওয়ারের প্রতি তলায় ৫০ জন দর্শনার্থী এবং ন্যূনতম ৫০০ দর্শনার্থী একই সময়ে অবস্থান নিতে পারেন।

তারুয়া দ্বীপ ঃ
চর কুককি মুকরী থেকে বিচ্ছিন্ন তাড়ুয়া দ্বীপের অন্যতম বৈশিষ্ট্য হচ্ছে, এখানে একই সঙ্গে বন ও সাগরের সৌন্দর্য উপভোগ করা যায়। সাগরের উত্তাল ঢেউয়ে পলি জমতে জমতে প্রায় ৪৮ বছর আগে, বঙ্গোপসাগরের বুক চিরে জেগে উঠেছে তারুয়া দ্বীপ।এরপর বন বিভাগ নানান ধরনের গাছপালা রোপন করলে দ্বীপটি সবুজে ভরে ওঠে। ৩১.৩১ বর্গ কিলোমিটার এর মধ্যে ২৮.২০ বর্গ কিলোমিটার জুড়ে রয়েছে সুবিশাল বনাঞ্চল। পাখিদের এক অভয়ারণ্য তারুয়া সমুদ্র সৈকত। তবে শীতকালে পাখির কলতানে মুখরিত থাকে প্রায় সব সময়। কোন হিংস্র পশুর ভয় না থাকলেও রয়েছে-লাল কাঁকড়া,শিয়াল, বন বিড়াল, হরিণ, সাপ সহ বিভিন্ন প্রজাতির প্রাণী। দর্শনীয় স্থানের মধ্যে-তারুয়া সমুদ্র সৈকত, বালুকাময় মরুপথ,ম্যানগ্রোভ বন, গো-চারণ ভূমি, জেলে নৌকায় চড়ে মৎস্যাভিযান, বনের মহিষ, শেয়ালের হুক্কা হুয়া কোরাস, সাগরের উত্তাল গর্জন আর হাজারো অতিথি পাখি।।

সাগরের বুকে যেন এক ক্ষুদ্র সুন্দরবন।ভ্রমন পিপাসুদের এক স্বপ্ন রাজ্য।।
আপনাদের সহযোগিতায় আমরা আপনাদের সাথে আছি।
যোগাযোগ -
০১৯১১ ২৬১ ৮৮১
০১৭৫৯ ১১১ ২৯৮

আবেদন পত্র জমা জমা দেয়ার পর খুব তাড়াতাড়ি ই পাসপোর্ট ডেলিভারি দিয়ে দিচ্ছে ভারতীয় হাই-কমিশন। * ট্যুরিস্ট ভিসার ক্ষেত্রে ৭ ...
21/11/2023

আবেদন পত্র জমা জমা দেয়ার পর খুব তাড়াতাড়ি ই পাসপোর্ট ডেলিভারি দিয়ে দিচ্ছে ভারতীয় হাই-কমিশন।

* ট্যুরিস্ট ভিসার ক্ষেত্রে ৭ থেকে ১৫ দিন।
* মেডিকেল ভিসার ক্ষেত্রে ৪ থেকে ১০ দিন।

বি:দ্র: ক্ষেত্র বিশেষে কম বেশিও হতে পারে।

👉ভারতীয় ট্যুরিস্ট ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় নথিপত্র:
১) মূল পাসপোর্ট: ( সর্বনিম্ন ৬ মাস মেয়াদ থাকতে হবে ও অন্তত দু'টি সাদা পাতা থাকতে হবে)
২) (২/২ ইঞ্চি রঙিন ছবি সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড হতে হবে ও ৩ মাসের বেশি পুরোনো নয়)
৩) জাতীয় পরিচয় পত্র/ জন্ম নিবন্ধন
৪) বিদ্যুৎ বিল/গ্যাস/পানি/টেলিফোন বিল ইত্যাদি)
৫) ব্যাংক স্টেটমেন্ট বিগত ৬ মাসের অথবা ২০০ ডলার এনডোর্সমেন্ট।
৬) পেশার প্রমাণপত্র:
* চাকরি হলে এনওসি
* ব্যবসার ক্ষেত্রে ট্রেড লাইসেন্স এবং
* স্টুডেন্টের ক্ষেত্রে আইডি কার্ড ইত্যাদি)

আমরা ইন্ডিয়ান ভিসা/ফি সহ ইন্ডিয়ান ভিসা প্রসেসিং করি।
যোগাযোগ: +8801759111298,±8801711261881
(কল/হোয়াটসআপ)

The theme for this  year's  World Tourism Day is TOURISM & GREEN INVESTMENT'UNWTO has identified investments as one of t...
26/09/2023

The theme for this year's World Tourism Day is TOURISM & GREEN INVESTMENT

'UNWTO has identified investments as one of the key priorities for Tourism’s recovery and future growth and development'

Few clicks with our foreign Tourism B2B partners         Asian Tourism Fair 2023
23/09/2023

Few clicks with our foreign Tourism B2B partners





Asian Tourism Fair 2023

 Asian Tourism Fair 2023Bangabondhu International Convention Center
21/09/2023

Asian Tourism Fair 2023
Bangabondhu International Convention Center

আসসালামু আলাইকুম।  #টাংগুয়ার হাওর, #সুনামগন্জহাউজ বোটের প্যাকেজ সমূহ:আমাদের মোট ১০টি কেবিন আছে সব গুলো রুম ডোর লক৬টি রুম...
13/09/2023

আসসালামু আলাইকুম।
#টাংগুয়ার হাওর,
#সুনামগন্জ
হাউজ বোটের প্যাকেজ সমূহ:

আমাদের মোট ১০টি কেবিন আছে
সব গুলো রুম ডোর লক

৬টি রুমে এটাচ হাই কমোড ওয়াশরুম

৪টি রুম নন এটাচ রুম এবং এই ৪টি নন এটাচ রুমের জন্য দুইটা ওয়াশরুম।

ডোর লক এটাচ ওয়াশরুমসহ
প্রতি রুমে ২জন জনপ্রতি ৮০০০৳
প্রতি রুমে ৩জন জনপ্রতি ৭০০০৳
ফ্যামিলি রুম (৪জন ক্যাপাসিটি) জনপ্রতি ৬০০০৳

ডোর লক নন এটাচ ওয়াশরুম
প্রতি রুমে ২জন জনপ্রতি ৭০০০৳
প্রতি রুমে ৩জন জনপ্রতি ৬০০০৳

**প্যাকেজ শুরু সুনামগঞ্জ সাহেব বাড়ি ঘাট থেকে এবং শেষ সাহেব বাড়ি ঘাটে**

*মোট ৫ বেলা মূল খাবার
* ৪টি স্ন্যাক্স
* আনলিমিটেড চা

বিশেষ দ্রষ্টব্য: শুক্রবার শনিবার ও সরকারি ছুটি বাদে অন্যান্য দিন ১৫% ছাড় থাকবে।

প্রথম দিন:
সকালের নাস্তা: ভুনা খিচুড়ি, ডিম কারি, চিকেন কারি,
আচার, সালাদ, চা, পানি।

স্ন্যাক্স: বিস্কুট/নুডলস/মুড়িমাখা, চা ও পানি।

দুপুরের খাবার: সাদা ভাত, ভর্তা, সবজি, মাছের কারি, মুরগীর কারি, ডাল, পানি।

স্ন্যাক্স: বিস্কুট/নুডলস/মুড়িমাখা, চা ও পানি।

রাতের খাবার: সাদা ভাত, ভর্তা, সবজি, মাছের কারি, হাঁসের কারি, ডাল, পানি।

দ্বিতীয় দিন:
সকালের নাস্তা: ভুনা খিচুড়ি, ডিম কারি, চিকেন কারি,
আচার, সালাদ, চা, পানি।

স্ন্যাক্স: বিস্কুট/নুডলস/মুড়িমাখা, চা ও পানি।

দুপুরের খাবার: সাদা ভাত, ভর্তা, সবজি, মাছের কারি, মুরগীর কারি, ডাল, পানি।

স্ন্যাক্স: বিস্কুট/নুডলস/মুড়িমাখা, চা ও পানি।

বিশেষ দ্রষ্টব্য: বাজারে উপলব্ধতার কারণে খাবারের মেন্যু পরিবর্তন হতে পারে।

প্যাকেজ অন্তর্ভুক্ত নয়ঃ
১ ঢাকা-সুনামগন্জ-ঢাকা ভাড়া
এসি - ১২০০X২ = ২৪০০/-
বিজনেস ক্লাশ - ১৬০০X ২= ৩২০০/-
নন এসি - ১০০০ X ২= ২০০০/-
অটো/টেম্পো ভাড়া - ৫০/-
প্যাকেজ মূল্য হাওর প্যাকেজ + যাতায়াত খরচ একত্রে বিবেচিত হবে।।

যোগাযোগ:
01711261881

25/08/2023

We are offering ;

🌟 Worldwide Visa Consultancy
🌟 UK SFE Funded Courses
🌟 International Student Admission;
UK /Ireland / Italy , Europe ,USA ,Canada etc.
🌟 International Tourism
🌟 Work Permit
🌟 Medical Tourism
✈️ Air Ticketing

Dhaka (Bangladesh) Office:
Noor Tower,
House - 29/31, Road - 01, Block - D, Sector 02, Aftabnagar, Dhaka - 1212

Contact:
01759111298, 01711261881(WhatsApp)
e-mail: fosteroverseasconsultancy@gmail. com

UK Office ;
The Host Space
Greetham Street
Portsmouth
England (UK)

UK Hotline: 07380 516074

+4407982915235 (WhatsApp)

Explore the World largest Mangrove Forest with   Pearl Cruises-3 &   Pearl Cruises+4An Exclusive 03 Days & 02 Nights Tri...
17/08/2023

Explore the World largest Mangrove Forest with Pearl Cruises-3 & Pearl Cruises+4
An Exclusive 03 Days & 02 Nights Trip of Sundarban (Khulna-Sundarban-Khulna).

is open for September 2023

1 - 3 Sep'23
6 -8 Sep'23
8 - 10 Sep'23
13-15 Sep'23
20-22 Sep'23
28-30 Sep'23

Sea pearl cruise-3:
AC & None AC Ship
1 AC Cabin with attached bath - 14.000
2 Non AC Cabin - 11.000
3 Child (3-10 years) No bed- 6,500

Sea Pearl Cruise-4
AC Ship
1 AC Cabin with attached bath - 17,000
2 AC Cabin (No bath) - 16,000
3 Child (3-10 years) No bed - 6,500
For Booking Inbox us or call directly to +8801759111298 WA
+8801711261881 WA
Foster ECO Tourism

For any country 🌍Visa Processing and Air Ticketing please contact @01759-111298    01711261881We assure you Good service...
02/08/2023

For any country 🌍Visa Processing and Air Ticketing please contact
@01759-111298
01711261881

We assure you Good service & competitive price
Foster ECO Tourism

13/06/2023

Buffalo Conservation মহিষের বাথান।
#তেতুলিয়া নদী river
#ভোলা
#ফস্টার ইকো ট্যুরিজম

দার্জিলিং প্যাকেজঃ ৩ দিন ৪ রাত। ঢাকা-চ্যাংড়াবান্ধা-শিলিগুরি-দার্জিলিং-মিরিক-চ্যাংড়াবান্ধা-ঢাকা।।  দর্শনীয় স্হানঃ* টাইগার...
28/05/2023

দার্জিলিং প্যাকেজঃ ৩ দিন ৪ রাত।
ঢাকা-চ্যাংড়াবান্ধা-শিলিগুরি-দার্জিলিং-মিরিক-চ্যাংড়াবান্ধা-ঢাকা।।
দর্শনীয় স্হানঃ
* টাইগার হিল (কান্চনজন্ঘা ভিউ পয়েন্ট)
* বাতাসিয়া লুপ
* ঘুম মনেস্ট্রি
* জাপানিজ পিচ টেম্পল ও প্যাগোডা
* রক গার্ডেন ও তেনজিং রক
* হিমালয়ান মাউন্টেনিয়ারিং ইন্সটিটিউট ও মিউজিয়াম
* চিড়িয়াখানা
* চা বাগান
* কেবল কার পয়েন্ট (রোপ ওয়ে)
* টয় ট্রেন স্টেশন
* গঙ্গামায়া পার্ক
* মিরিক লেক
যোগাযোগঃ ০১৯১১ ২৬১ ৮৮১ & ০১৭৫৯ ১১১ ২৯৮

আমাদের ফস্টার ইকো ট্যুরিজম পরিবারের নতুন সংযোজন ' ২২ সিট এবং ২৮ সিটের 'ট্যুরিস্ট বাস'। বাংলাদেশের পর্যটনে সকল জেলায় পর্য...
27/05/2023

আমাদের ফস্টার ইকো ট্যুরিজম পরিবারের নতুন সংযোজন ' ২২ সিট এবং ২৮ সিটের 'ট্যুরিস্ট বাস'। বাংলাদেশের পর্যটনে সকল জেলায় পর্যটক বাহন। আরামদায়ক ও সাশ্রয়ী।
প্রয়োজনেঃ +8801911261881,±8801759111296

শুভ নববর্ষ ১৪৩০ বাং
15/04/2023

শুভ নববর্ষ ১৪৩০ বাং

ঈদের ছুটিতে চলুন ঘুরে আসি ভূস্বর্গ কাশ্মীর থেকে।২৪ এপ্রিল থেকে ২৯ এপ্রিল(৫ রাত, ৬ দিন)১ম দিনঃ বিমানবন্দর থেকে অভ্যর্থনা,...
20/03/2023

ঈদের ছুটিতে চলুন ঘুরে আসি ভূস্বর্গ কাশ্মীর থেকে।
২৪ এপ্রিল থেকে ২৯ এপ্রিল
(৫ রাত, ৬ দিন)

১ম দিনঃ বিমানবন্দর থেকে অভ্যর্থনা,হোটেলে গমন ও স্হানীয় এলাকা পরিদর্শন
২য় দিনঃ শ্রীনগর থেকে পেহেলগাম। (রাত্রি যাপন)
৩য় দিনঃ পেহেলগাম থেকে শ্রীনগর।
৪র্থ দিনঃ গুলমার্গ (সারাদিন)
৫ম দিন: সনমার্গ ( সারাদিন)
৬ষ্ঠ দিনঃ হোটেল থেকে বিমানবন্দর পৌছানো।

প্যাকেজ অন্তর্ভুক্তঃ
* ০১ রাত ডান্ডু হেরিটেজ হাউজ বোট।
* ৩***হোটেল (প্রতি রুমে ২ জন)
* সকালের নাস্তা ও রাতের খাবার
*১ ঘন্টা ডাললেক এ শিকারা ভ্রমন
* সকল যাতায়াত প্রাইভেট গাড়ি/ জীপ
* বিমানবন্দর থেকে রিসিভ এবং পৌঁছানো

প্যাকেজ মূল্যঃ জনপ্রতি ৩৫০০০ টাকা।
প্যাকেজে অন্তর্ভুক্ত নয়ঃ
*ঢাকা - কাশ্মীর-ঢাকা যাতায়াত খরচ
* দুপুরের খাবার
* মিনারেল ওয়াটার
* গন্ডোলা টিকেট
* ইউনিয়ন ক্যাবস
* বাগানে প্রবেশ মূল্য
আপনার নিরাপদ ও আনন্দময় ভ্রমন নিশ্চিত করতে বুকিং করুন ৫ ই এপ্রিল ২০২৩ এর মধ্যে।
( চাহিদা অনুযায়ী যে কোন সময় ও প্যাকেজ করা হয়)
যোগাযোগ: +8801759111298 +8801711261881

08/03/2023

আমাদের সাথে ভ্রমনের অনুভূতি ❤️

08/03/2023

Our client feedback

08/03/2023

# মাধবপুর চা বাগান #
# শ্রীমঙ্গল #
# মৌলভীবাজার #
# ফস্টার ইকো ট্যুরিজম #,
🌿🌿🌿

19/02/2023

# লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যান
# শ্রীমঙ্গল, মৌলভীবাজার

18/02/2023

# মাধবপুর চা বাগান
# কমলগঞ্জ
# মৌলভীবাজার
# ফস্টার ইকো ট্যুরিজম
🌿🍍🥝

17/02/2023

চা কন্যার দেশে 🌿
# সাতগাও, শ্রীমঙ্গল

১২ ই জানুয়ারি সন্ধ্যা সাতটায় সদরঘাট থেকে লঞ্চযোগে দুই দিন তিন রাতব্যাপী "দ্বীপ কুমারী" প্যাকেজে আমরাও যাচ্ছি!আপনি যেতে...
02/01/2023

১২ ই জানুয়ারি সন্ধ্যা সাতটায় সদরঘাট থেকে লঞ্চযোগে দুই দিন তিন রাতব্যাপী "দ্বীপ কুমারী" প্যাকেজে আমরাও যাচ্ছি!
আপনি যেতে চান ?!
যোগাযোগ করুন জরুরী ভিত্তিতে।

** আয় মন প্যাঁচ খাই,
সবাই মিলে কুকরি যাই **

👉দ্বীপ কুমারী প্যাকেজঃ
ঢাকা - কুকরি মুকরি - ঢাকা , ৩ রাত ২ দিন।
১২ ই জানুয়ারি,বৃহস্পতিবার রাতে যাত্রা শুরু ,১৫ ই জানুয়ারি ২০২৩ রোববার ভোরে ঢাকা প্রত্যাবর্তন।

☝️প্যাকেজ মূল্য জনপ্রতি ১০,০০০/- টাকা মাত্র ।
বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করুন 👇
০১৯১১ ২৬১ ৮৮১
০১৭৫৯ ১১১ ২৯৬
০১৭৭৫ ৪৪৬ ৪৭৬

👉অফিসঃ নুর টাওয়ার, বাড়ি নং ২৯/৩১, রোড নং- ০১, ব্লক- ডি, আফতাবনগর, ঢাকা-১২১২

23/12/2022

বঙ্গোপসাগরের পাদদেশে,মেঘনা ও তেতুলিয়া নদীর মোহনায় অবস্থিত 'ক্ষুদ্র সুন্দরবন'
নারিকেল বাগান বীচ,
কুকরি মুকরি, চরফ্যাশন, ভোলা।।

** আয় মন প্যাঁচ খাই,সবাই মিলে কুকরি যাই **👉দ্বীপ কুমারী প্যাকেজঃঢাকা - কুকরি মুকরি - ঢাকা , ৩ রাত ২ দিন। ১২ ই জানুয়ারি...
22/12/2022

** আয় মন প্যাঁচ খাই,
সবাই মিলে কুকরি যাই **

👉দ্বীপ কুমারী প্যাকেজঃ
ঢাকা - কুকরি মুকরি - ঢাকা , ৩ রাত ২ দিন।
১২ ই জানুয়ারি,বৃহস্পতিবার রাতে যাত্রা শুরু ,১৫ ই জানুয়ারি ২০২৩ রোববার ভোরে ঢাকা প্রত্যাবর্তন।
অথবা
২ রা ফেব্রুয়ারি, বৃহস্পতিবার রাতে যাত্রা শুরু, ৫ই ফেব্রুয়ারি ২০২৩ রবিবার ভোরে ঢাকা প্রত্যাবর্তন।

☝️প্যাকেজ মূল্য জনপ্রতি ১০,০০০/- টাকা মাত্র ।
বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করুন 👇
০১৯১১ ২৬১ ৮৮১
০১৭৫৯ ১১১ ২৯৬
০১৭৭৫ ৪৪৬ ৪৭৬

👉অফিসঃ নুর টাওয়ার, বাড়ি নং ২৯/৩১, রোড নং- ০১, ব্লক- ডি, আফতাবনগর, ঢাকা-১২১২
✋৩০শে ডিসেম্বর এর মধ্যে বুকিং দিয়ে আপনার আসন নিশ্চিত করুন।

I cant think of a better gift than your friendship Kazi Wasima Shompa  # My Best friend  # # My Inspiration  # # My Guid...
03/12/2022

I cant think of a better gift than your friendship Kazi Wasima Shompa

# My Best friend #
# My Inspiration #
# My Guide #
# My Business Partner #

# Foster ECO Tourism #
# Foster Overseas Consultancy #
# Foster Medical Tourism #

HAPPY BIRTHDAY and many more happy returns of the day ♥️💙💚

চলে গেছি সবুজ ছোট সেই গ্রামে, ভালোবাসা স্বপ্ন কে সাথে করে...
30/11/2022

চলে গেছি সবুজ ছোট সেই গ্রামে, ভালোবাসা স্বপ্ন কে সাথে করে...

দ্বীপ জেলা ভোলার তথা বাংলাদেশের  সর্ব দক্ষিনে বঙ্গোপসাগরের কোল ঘেঁষে মেঘনা ও তেতুলিয়া নদীর মোহনায় আনুমানিক ১৯১২ সালে প্...
16/11/2022

দ্বীপ জেলা ভোলার তথা বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিনে বঙ্গোপসাগরের কোল ঘেঁষে মেঘনা ও তেতুলিয়া নদীর মোহনায় আনুমানিক ১৯১২ সালে প্রাকৃতিকভাবে চর জেগে ওঠে। তৎকালীন জার্মান যুবরাজ প্রিন্স ব্রাউন এই চরে শিকার করার জন্য জাহাজ নিয়ে আসেন। তিনি এখানে কোন মানুষের দেখা না পেলেও কিছু বিড়াল ও কুকুর দেখতে পান। এই চর কে তারা জার্মান ভাষায় বিড়াল ও কুকুরের দ্বীপ বলেন। জার্মান ভাষায় বিড়াল কে কুকুর আর কুকুর কে মুকুর বলা হয়। পরবর্তীতে জার্মান ভাষা থেকে অনুদিত হয়ে বাংলায় নাম হয়ে যায় 'চর কুকরি মুকরি'। ঢাকা থেকে ২২৫ কিলোমিটার ও ভোলা সদর থেকে ১২০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত চর কুকরি মুকরি এর দৈর্ঘ্য ১০ কিলোমিটার ও প্রস্থ ৯.৫ কিলোমিটার এবং আয়তন ২৫ বর্গকিলোমিটার। ২০১১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী মোট জনসংখ্যা ৮৩৩২ জন।এর মধ্যে পুরুষ ৪২৭৪ জন এবং মহিলা ৪০৮৮ জন।
এই কুকরি মুকররিতেই রয়েছে বাংলাদেশের অন্যতম বৃহৎ বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য। বঙ্গোপসাগরের কোল ঘেঁষে মেঘনা ও তেতুলিয়া নদীর মোহনায় এর অবস্থানের কারণে, চারিদিকে জলরাশি দ্বারা বেষ্টিত প্রমত্ত মেঘনার উত্তাল ঢেউয়ে পলি জমতে জমতে এ দ্বীপটির জন্ম। সাগরের কোল ঘেঁষে জন্ম নেওয়ায় কুকরি মুকরিকে অনেকে স্বপ্নের দ্বীপ হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন। এখানে মেঘনা নদীর উত্তাল ঢেউ এমন রূপ নেয়, যা দেখলে মনে হবে আপনি সাগরের সৈকতে নিজের মতো আছেন। ১৯৮৯ সালে উপকূলীয় অঞ্চলের মানুষের জান মাল রক্ষায়,ভোলা জেলায় কমপক্ষে ৩ লক্ষ ৬০ হাজার একর জমিতে সংরক্ষিত শ্বাসমূলীয় ম্যানগ্রোভ ফরেস্ট বনায়ন করার জন্য, এ সময় মূলত শ্বাসমূলীয় গাছের চারা রোপন করে বনায়ন শুরু করা হলেও পরে ক্রমে ক্রমে যুক্ত হয় সুন্দরী,গেওয়া,পশুর প্রভৃতি গাছের চারা রোপন।এছাড়া গোটা এলাকা জুড়েই চোখে পড়ে বিপুল সংখ্যক কেওড়া গাছ ও হোগলা পাতা।
মূলত বিশাল এলাকা জুড়ে গড়ে ওঠা এইসব গাছ আর আশপাশে নারিকেল,গাছ সুপারি গাছ,বাঁশ ও বেত বন মিলেই এখানে তৈরি হয়েছে আকর্ষণীয় একটি ম্যানগ্রোভ বা শ্বাসমূলীয় বনাঞ্চল। ভাঙ্গা গড়ার আবর্তে পড়ে বর্তমান 'কুকরি মুকরি' চরে বনায়নের পরিমাণ ৮৫৬৫ হেক্টর। যার মধ্যে বন্য প্রাণীর অভয়াশ্রম ২১৭ হেক্টর,বসতি ও কৃষি আবাদ আছে প্রায় ৪৮১০ হেক্টরে।
চরের মানুষের প্রধান পেশা মাছ ধরা,কৃষিকাজ, হাঁস পালন,গরু,মহিষ ও ছাগল পালন।

চর কুকরী-মুখরী বনে যেসব প্রাণী দেখা যায়, তার মধ্যে রয়েছে চিত্রা হরিণ, বানর, উদবিড়াল,শিয়াল,বন্য মহিষ, বন্য গরু,বন বিড়াল,বন মোরগ প্রভৃতি। আর পাখি ও বিভিন্ন প্রকার সরীসৃপ। এই বনে রয়েছে বিভিন্ন প্রজাতির বক,শঙ্খচিল,ডাহুক,মথুরা, কাঠ ময়ূর,কোয়েল,শালিক, গুইসাপ,বেজি,কচ্ছপ ও নানা ধরনের সাপ।
চর কুকরি মুকরিতে শীতকালে নানান ধরনের সুদূর সাইবেরিয়া থেকে ছুটে আসা অতিথি পাখিদের আগমনে চরাঞ্চল গুলো যেন নতুন রূপ ধারণ করে। বিশেষজ্ঞদের মতে শীত মৌসুমে বাংলাদেশে প্রায় ৬৫০ প্রজাতির অতিথি পাখি আসে। এর মধ্যে সিংহ ভাগই ভোলায় অবস্থান করে। তখন স্বপ্নের দ্বীপ কুকরি মুকরি এর চর অতিথি পাখিদের অভয়ারণ্যে পরিণত হয়।

এছাড়া এখানকার সমুদ্র সৈকতটিও বেশ পরিছন্ন ও নিরিবিলি। দেশের অন্যান্য পর্যটন কেন্দ্র গুলোর তুলনায় কুকরি মুকরি এর চিত্র সম্পূর্ণ ভিন্ন ধরনের। মাইলের পর মাইল বৃক্ষরাজীর বিশাল ক্যানভাস।
স্বপ্নের দ্বীপ সাজিয়েছে বৃক্ষের সমারোহে যেখানে জীবিত গাছের সংখ্যা ৯ কোটিরও বেশি। চর কুকরি মুকরি এর ভেতর দিয়ে বয়ে গেছে একটি খাল।খালরির নাম ভারানি খাল।
মেঘনার বিশাল বুক থেকে বয়ে গিয়ে খালটি পড়েছে বঙ্গোপসাগরে। এখানকার ধুধু বালিয়াড়ির উপর দাঁড়ালে শো শো শব্দ ছাড়া আর কিছুই শোনা যাবে না। একটু সামনে এগোলেই ঢালচর।যেখানে ভোলা জেলার বিখ্যাত, মহিষের বাথানে হাজারো ছোট বড় মহিষ। মহিষের খাটি টক দই সারাদেশে সমাদৃত। 'ভোলার দই' নামে ভোলাকে করেছে বিখ্যাত। যার কারনে প্রচুর পরিমাণ মহিষের দই এখান থেকে সারাদেশে সরবরাহ করা হয়। এরপরই বঙ্গোপসাগর। এখানে উত্তাল ঢেউয়ের আছড়ে পড়া দেখলেই মনে পড়ে যাবে কক্সবাজার কিংবা কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকতের কথা। স্থানীয় মানুষ এই স্হানটিকে 'বালুর ধুম' নামে ডাকে। তবে কুকরী মুকরী এর প্রধান আকর্ষণ সাগর পাড়। এখানে দাঁড়িয়ে সূর্য অস্ত কিংবা সূর্য ডোবার দৃশ্য ভ্রমণ পিপাসুদের মুগ্ধ করবে। আপনি চাইলে পাশের ঢালচর ও ঘুরে আসতে পারেন যেখানে আছে লাল কাকড়ার আরেকটি ক্ষুদ্র দ্বীপ। তারুয়া সমুদ্র সৈকত বা লাল কাকড়ার চর।।

সহজে কিভাবে যাবেনঃ
ঢাকা সদরঘাট থেকে ভোলার লালমোহন বা চরফ্যাশনের যেকোনো লঞ্চে কিংবা সড়ক পথে চরফ্যাশন যেতে হবে। চরফ্যাশন থেকে বাসে আইচা, সেখান থেকে টেম্পু,অটোরিকশা, মোটরসাইকেল কিংবা মাইক্রো বাসে সরাসরি আইচা বাজার হয়ে কচ্চপিয়া ঘাটে যেতে হবে। সর্ব সাকূল্যে বেতুয়া ঘাট থেকে আড়াই থেকে তিন ঘণ্টা সময় লাগবে।কচ্ছপিয়া ঘাট থেকে স্পিডবোটে ১৮ থেকে ২০ মিনিটে এবং ট্রলারে আনুমানিক এক ঘন্টায় কুকরি মুকরি পৌঁছে যাবেন।
যারা সরাসরি লাল কাকড়ার' তারুয়া সমুদ্র সৈকত' যেতে চান তারা আলাদা ট্রলারে আনুমানিক দেড় ঘন্টায় পৌঁছে যেতে পারবেন।চরফ্যাশন থেকে টেম্পো,ট্রলার যোগে একশত পঞ্চাশ থেকে দুইশত টাকায় কুকরি মুকরি পৌঁছে যেতে পারবেন।

কোথায় থাকবেনঃ
চর কুকরি মুকরিতে থাকার নানান ব্যবস্থা রয়েছে।আধুনিক সুবিধা সমৃদ্ধ বন বিভাগের সরকারি তিন তারকা মানের রেস্ট হাউস রয়েছে। যেখানে ৬০ জন পর্যন্ত থাকার ব্যবস্থা আছে।এসি সিঙ্গেল,ডাবল,ভিআইপি রুম সহ সুইমিং পুল,টেনিস কোর্ট ও রয়েছে। সেখানে বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় রাষ্ট্রপতি জনাব আব্দুল হামিদ দুই রাত যাপন করেন।

হোম স্টেঃ
আধুনিক সুবিধা সহ গ্রামের মেজে পাকা ঘরে স্বাস্হ্য সম্মত বাথরুম সহ অল্প খরচে থাকতে পারবেন।
তাবুঃ
যারা ক্যাম্পিং করবেন তাদের জন্য আধুনিক তাবুর ব্যবস্থা রয়েছে।

হোটেলঃ
কুকরি মুকরি বাজারে দুইটি টিনের ঘর, কাঠের পাটাতনের স্বল্প খরচের হোটেল রয়েছে। সরকারি বাংলোঃ
যোগাযোগের সাপেক্ষে বন বিভাগ ও ইউনিয়ন পরিষদের আশ্রয় কেন্দ্র বা বাংলোতে থাকা যাবে।

নিরাপত্তাঃ
প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরা ছবির মত চর কুকরি মুকরি শান্ত ও সতেজ।সেখানে পর্যটকদের নিরাপত্তা শতভাগ নিশ্চিন্ত করণে স্হানীয় জনগন ও জন প্রতিনিধিরা শতভাগ আন্তরিক।

খাবেন কোথায়ঃ
রেস্ট হাউস,হোম স্টে, হোটেলে আপনার চাহিদা মত তাজা ইলিশ সহ সামুদ্রিক অন্যান্য মাছ, ভোলার বিখ্যাত হাঁস, মহিষের কাঁচা টক দই,পিঠা সহ সুস্বাদু সকল খাবারের ব্যবস্থা রয়েছে।এছাড়াও কোস্ট ট্রাস্ট, বন বিভাগ,ইউনিয়ন পরিষদের রেস্ট হাউসে আলোচনা সাপেক্ষে খাবার ব্যবস্হা রয়েছে। অবশ্য আগেই জানিয়ে রাখলে খাওয়া নিয়ে আর চিন্তা থাকবে না।

ভোলার বিখ্যাত খাবার-
সাগরের তাজা ইলিশঃ
বাংলাদেশের মূল ভূখণ্ড থেকে বিচ্ছিন্ন দ্বীপ জেলা ভোলা এখন দেশের ইলিশের সবচেয়ে বড় উৎস।বঙ্গোপসাগরের পাদদেশে, মেঘনা ও তেতুলিয়া নদীর মোহনা ইলিশের খনি নামে অভিহিত। মেঘনা নদীর নিম্ন অঞ্চলে যতো ইলিশ পাওয়া যায় তার অর্ধেকের বেশি ধরা পড়ে ভোলার জল সীমায়।

ভোলার হাঁসঃ
ভোলার নদী অববাহিকায় ছোট ছোট চরে প্রাকৃতিক খাবার,মাছ খেয়ে বড় হওয়া পুষ্টি সমৃদ্ধ ও আকারে বড় হাঁস অত্যন্ত সুস্বাদু ও রুচিকর।
যা 'ভোলার হাস' নামে সমগ্র বাংলাদেশে বিখ্যাত।

ভোলার মহিষের দইঃ
বাংলাদেশের মহিষের সবচেয়ে বড় বাতান ভোলাতে। চরে হাজার হাজার মহিষ মুক্ত ভাবে বিচরণ করে।দ্বীপ জেলার ব্র্যান্ড হিসেবে পরিচিত 'মহিষের দুধের কাঁচা দধি'এটা ভোলার প্রায় ২০০ বছরের ঐতিহ্য বহন করে।ভোলায় অতিথি আপ্যায়নে দই অন্যতম উপাদান।

খরচঃ
তুলনা মূলক ভাবে অত্যন্ত অল্প খরচে কুকরি-মুকরি ভ্রমণ পিপাসুদের জন্য এক স্বর্গরাজ্য। একদিকে বঙ্গোপসাগর,দুই নদীর মোহনা,তার উপর সবুজে ঘেরা ম্যানগ্রোভ ফরেস্ট,হরিণ বন্য পশু ও হাজারো পাখির অভয়ারণ্য যেন সাগরের বুকে এক ক্ষুদ্র সুন্দরবন।।

কুকরি মুখরি ট্যুরের আরো বিস্ময় যা থাকছে-

বেতুয়া লঞ্চঘাট ও বেতুয়া প্রশান্তি পার্কঃ
মেঘনা নদীর পাড়ে সারি সারি সি সি ব্লক,নদী রক্ষা বাঁধ ভেড়িবাধের উপর ছোট-বড় বেঞ্চ ও গোলাকার ছাউনিতে বসে মেঘনার উত্তাল ঢেউ,প্রকৃতি আর নদীর নির্মল বাতাস এবং সূর্যাস্ত নিয়ে,মেঘনা নদীর পাড়ে গড়ে উঠেছে চরফ্যাশনের 'বেতুয়া প্রশান্তি পার্ক'।

জ্যাকব টাওয়ারঃ
এটি বাংলাদেশ ও উপমহাদেশের সবচেয়ে উচু ওয়াচ টাওয়ার।এই টাওয়ারের সর্বোচ্চ তলায় স্থাপিত দূরবীনের মাধ্যমে প্রায় ১০০ বর্গ কিলোমিটার পর্যন্ত প্রাকৃতিক সৌন্দর্য,টাওয়ারের দক্ষিণে বঙ্গোপসাগর,পূর্বে মেঘনা নদী পশ্চিমে তেতুলিয়া নদী, চর কুকরি মুকরি সহ বিভিন্ন চর অবলোকন করা যায়। বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু 'আইফেল টাওয়ারের' আদলে এটি তৈরি।
২১৫ মিটার উচ্চ ১৯ তলার এই টাওয়ারের প্রতি তলায় ৫০ জন দর্শনার্থী এবং ন্যূনতম ৫০০ দর্শনার্থী একই সময়ে অবস্থান নিতে পারেন।

তারুয়া দ্বীপ ঃ
চর কুককি মুকরী থেকে বিচ্ছিন্ন তাড়ুয়া দ্বীপের অন্যতম বৈশিষ্ট্য হচ্ছে, এখানে একই সঙ্গে বন ও সাগরের সৌন্দর্য উপভোগ করা যায়। সাগরের উত্তাল ঢেউয়ে পলি জমতে জমতে প্রায় ৪৮ বছর আগে, বঙ্গোপসাগরের বুক চিরে জেগে উঠেছে তারুয়া দ্বীপ।এরপর বন বিভাগ নানান ধরনের গাছপালা রোপন করলে দ্বীপটি সবুজে ভরে ওঠে। ৩১.৩১ বর্গ কিলোমিটার এর মধ্যে ২৮.২০ বর্গ কিলোমিটার জুড়ে রয়েছে সুবিশাল বনাঞ্চল। পাখিদের এক অভয়ারণ্য তারুয়া সমুদ্র সৈকত। তবে শীতকালে পাখির কলতানে মুখরিত থাকে প্রায় সব সময়। কোন হিংস্র পশুর ভয় না থাকলেও রয়েছে-লাল কাঁকড়া,শিয়াল, বন বিড়াল, হরিণ, সাপ সহ বিভিন্ন প্রজাতির প্রাণী। দর্শনীয় স্থানের মধ্যে-তারুয়া সমুদ্র সৈকত, বালুকাময় মরুপথ,ম্যানগ্রোভ বন, গো-চারণ ভূমি, জেলে নৌকায় চড়ে মৎস্যাভিযান, বনের মহিষ, শেয়ালের হুক্কা হুয়া কোরাস, সাগরের উত্তাল গর্জন আর হাজারো অতিথি পাখি।।

সাগরের বুকে যেন এক ক্ষুদ্র সুন্দরবন।ভ্রমন পিপাসুদের এক স্বপ্ন রাজ্য।।
আপনাদের সহযোগিতায় আমরা আপনাদের সাথে আছি।
যোগাযোগ -
০১৯১১ ২৬১ ৮৮১
০১৭৫৯ ১১১ ২৯৮

ফ্রী পরামর্শ!! আসুন, বিশ্ব মহামারি ক্যান্সার প্রতিরোধে একসাথে সামিল হই। আগামী ১২ই এবং ১৩ই নভেম্বর, ২০২২ ঢাকাতে থাকছেন HC...
06/11/2022

ফ্রী পরামর্শ!!
আসুন, বিশ্ব মহামারি ক্যান্সার প্রতিরোধে একসাথে সামিল হই। আগামী ১২ই এবং ১৩ই নভেম্বর, ২০২২ ঢাকাতে থাকছেন HCG Bangalore ভারত এর বিশিষ্ট স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞ Dr. Abhilasha Narayan এবং বিশিষ্ট রেডিয়েশন বিশেষজ্ঞ Dr. Somorat Bhattacharjee সম্পূর্ণ বিনা মূল্যে চিকিৎসা পরামর্শ প্রদান করবেন।
স্থান- কেন্দ্রীয় পুলিশ হাসপাতাল,রাজারবাগ, ঢাকা।
সময় : সকাল ৯টা থেকে বিকাল ৫টা।
আ্যপয়েন্টমেন্ট পেতে:
+8801759-111298
+8801711261881

06/11/2022

YOU share WE care

ভারতের বিখ্যাত হাসপাতাল ও ডাক্তারের পরামর্শ,  অ্যাপয়েন্টমেন্ট, একাধিক হাসপাতাল থেকে চিকিৎসা খরচের আনুমানিক হিসাব ও মতাম...
01/11/2022

ভারতের বিখ্যাত হাসপাতাল ও ডাক্তারের পরামর্শ, অ্যাপয়েন্টমেন্ট, একাধিক হাসপাতাল থেকে চিকিৎসা খরচের আনুমানিক হিসাব ও মতামত , টেলিমেডিসিন, মেডিক্যাল ভিসা সহায়তা,বিমান টিকেট, ভারতে বিমান বন্দর,রেল স্টেশন,বাস স্টান্ড থেকে পিকআপ এবং ড্রপ, স্থানীয় সহায়তা, হাসপাতালের সহায়তা, হোটেল বা গেস্ট হাউস ও সার্বিক চিকিৎসা সহায়তায় " ফস্টার মেডিকেল কনসালটেন্সি " আমরা ২৪ ঘন্টা আপনাদের সেবায় ।।
Indian best hospitals and Doctors consultancy, Doctor appointment, treatment budget from different hospitals,Telemedicine, Medical Visa, Air ticket, Pick up & Drop facilities from Airport,Rail station & Bus stand, Local help, Hospital help, Hotel & guest house booking & overall treatment HELP. Foster Overseas Consultancy is 24/7 at your Services 🇧🇩 🇮🇳

যোগাযোগঃ
01711261881
01759111298
(হোয়াটসঅ্যাপ, ভাইবার,ইমো)
[email protected]

Address

Noor Tower, House 29/31 Road 1, Block D, Aftabnagar
Dhaka
1212

Opening Hours

Monday 08:00 - 18:00
Tuesday 08:00 - 18:00
Wednesday 08:00 - 18:00
Thursday 08:00 - 18:00
Friday 08:00 - 18:00
Saturday 08:00 - 18:00
Sunday 08:00 - 18:00

Telephone

+8801911261881

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Foster ECO Tourism posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Foster ECO Tourism:

Videos

Share


Other Dhaka travel agencies

Show All